শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৪ সেপ্টেম্বর, ২০২১ আপডেট:

তালেবানদের আফগান বিজয়

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
তালেবানদের আফগান বিজয়

বর্তমান বিশ্বে সব থেকে বেশি আলোচনা তালেবানের আফগান জয়। আফগান দখল না বলে জয় বলছি এজন্য যে পৃথিবীর আর কোথাও এত প্রস্তুতির পর একেবারে একটি গুলি ছাড়া প্রতিরোধ দুর্গ ভেঙে খানখান হয়ে যায় এমন আর কখনো দেখা যায়নি। মহাবীর আলেকজান্ডার সিন্ধুর রাজার দিক থেকে বাধা পেয়ে বিস্মিত হয়ে শিকলে বন্দী রাজা মিয়াপুরুকে জিজ্ঞেস করেছিলেন, ‘আমি তো শুনেছিলাম তুমি পণ্ডিত,   তুমি বিদ্বান। এই তোমার পণ্ডিতি,  তুমি আমার এই বিশাল বাহিনীকে বাধা দিতে গেলে! তোমার একটুও মনে হলো না যে তুমি খড়কুটোর মতো উড়ে যাবে?’ মিয়াপুরু মহাবীর আলেজান্ডারকে বলেছিলেন, ‘আমি সবই জানতাম এবং বুঝতাম তোমার কাছে আমার পরাজয় অবশ্যম্ভাবী। তবু আমি দেশপ্রেমে মাতৃত্বের সম্মান রক্ষায় তোমার বিরুদ্ধে অস্ত্র ধরেছি। আমি এ মাটিতে জন্ম নিয়েছি, এ মাটি থেকে জন্ম নেওয়া খাদ্য খেয়ে দেহ রক্ষা করেছি, এখানকার আলো-বাতাস আমায় পুষ্টি জুগিয়েছে। আমি আমার মাকে, আমি আমার ধরিত্রীকে বিনা বাধায় কোনো বিদেশির হাতে ছেড়ে দিতে পারি না। তাই পরাজয় নিশ্চিত জেনেও আমার মায়ের প্রতি মাতৃভূমির প্রতি কর্তব্য পালন করেছি।’ মহাবীর আলেকজান্ডার সেখান থেকে ফিরে গিয়েছিলেন। তিনি বলেছিলেন, ‘মিয়াপুরু তোমার মাতৃভূমি শাসনের আমার কোনো অধিকার নেই। তুমি তোমার দেশ শাসনের সত্যিকারের উপযুক্ত।’ বিনা বাক্যব্যয়ে মহাবীর আলেকজান্ডার সিন্ধু থেকে ফিরে গিয়েছিলেন। আফগানিস্তানে পৃথিবীর পরাশক্তি আমেরিকা গত ২০ বছরে অক্লান্ত পরিশ্রম করে তিলে তিলে তাদের পক্ষে আফগান বাহিনী গড়ে তুলেছিল। কিন্তু আমেরিকা যখন আফগান ত্যাগ করে তখন আফগান সেনারা তালেবানদের বিরুদ্ধে একটি গুলিও ছোড়েনি। পৃথিবীর ইতিহাসে এ এক বিরল ঘটনা। ‘বিনাযুদ্ধে নাহি দিব সূচ্যগ্রমেদিনী’ এ সম্পূর্ণই তার বিপরীত। তাই দখল না বলে তালেবানদের যথার্থই এটা আফগান বিজয় বলেছি। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে পাকিস্তান হানাদাররাও লাখখানেক আলবদর-আলশামস-রাজাকার বানিয়ে ছিল। কুকর্মে তারা ভাগি হলেও পরাজয়ের সময় একটা গুলিও ছোড়েনি, শুধু পালিয়ে গেছে। এখানে এক মহাব্যতিক্রম আমেরিকানরা তাদের ৬ হাজার নিয়মিত সেনার সঙ্গে লক্ষাধিক সহযোগীকে সফলভাবে সরিয়ে নিয়েছে। কিন্তু পাকিস্তানি হানাদাররা তাদের সহযোগী একজনকেও সরিয়ে নেয়নি, নিতে পারেনি। কারণ তাদের পালিয়ে যাওয়ার কোনো পথ ছিল না। তারা সম্পূর্ণভাবে বাঙালির হাতে বন্দী হয়েছিল। আমেরিকা বন্দী হয়নি, শর্তসাপেক্ষে আফগানিস্তান ত্যাগ করেছে। এটা ইতিহাসের পাতায় কত বছর কত শতাব্দী লেখা থাকবে তা শুধু ভাবীকালই জানে। এখন দেখার ব্যাপার তালেবানরা কীভাবে চলে, কীভাবে পা বাড়ায়। সমস্ত বিশ্ব থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে তারা কোনোমতেই টিকতে পারবে না। আর জাতীয় বিপুল পরিবর্তনের সময় তারা মান্ধাতা আমলের রীতিনীতি-সংস্কার বা কুসংস্কার বুকে ধারণ করে খুব একটা এগোতে পারবে না। সবাইকে বাস্তব বুদ্ধিতে বাস্তবতা গ্রহণ করতে হবে। ১১ সেপ্টেম্বর আফগানিস্তানে তালেবান সরকারের শপথ গ্রহণের দিন ঠিক করা হয়েছিল যে দিনটিতে আমেরিকার টুইন টাওয়ারে হামলা করা হয়েছিল। সেখানে কয়েক হাজার নিরীহ মানুষ প্রাণ হারিয়েছে। হামলা যে-ই করে থাকুক ঘটনা সত্য। এ হৃদয়বিদারক ঘটনার দিনে তালেবান সরকারের শপথ নেওয়া কোনোক্রমেই ভালো হতো না। তারা অনুষ্ঠানটি বাতিল করে দিয়ে কত বড় যে মানবিক কাজ করেছে কত বড় মানবতার পরিচয় দিয়েছে এটা ভাবীকালে বিচার হবে। কাজটি বড়ই চমৎকার হয়েছে।

দেখা যাক তালেবানরা সারা পৃথিবীর কতটা সমর্থন আদায় করতে পারে। শুধু আন্তর্জাতিক সমর্থন নয়, আফগানিস্তানে সব মানুষের আন্তরিক সমর্থনও একটা মস্ত বড় ব্যাপার। পাকিস্তান, চীন, রাশিয়া, ইরান, তুরস্কের সমর্থন তাদের উপরিপনা হতে পারে- এটাই শেষ কথা নয়। তাদের আরও সমর্থন-সহযোগিতার প্রয়োজন হবে। সারা বিশ্বের মুক্তিকামী মানুষ অবশ্যই তালেবানদের সুশৃঙ্খল আচরণ কামনা করে। তালেবানরা যদি তাদের ওপর আস্থা অব্যাহত রাখতে পারে- শক্তি প্রয়োগে নয়, তাদের কার্যকলাপে বিশ্বকে আকৃষ্ট করতে পারে তাহলে তাদের বিজয় কেউ আটকিয়ে রাখতে পারবে না। মুক্তিযুদ্ধের শেষ পর্যায়ে হানাদার সেনাপতি আমির আবদুল্লাহ নিয়াজি বড় বেশি দম্ভ করে বলেছিল, সীমান্ত থেকে সেনা সরিয়ে এনে ঢাকার চারপাশে এমন দুর্ভেদ্য দুর্গ গড়ে তুলবে যাতে কয়েক বছরেও শত্রু বাহিনী ঢাকায় প্রবেশ করতে না পারে। রাজস্থানের অনেক দুর্গের মতো তার অহংকার ছিল ঢাকাকে দুর্গ বানিয়ে সে রক্ষা পাবে। কিন্তু আদতে তা হয়নি। সীমান্তের দিক থেকে মার খেয়ে পালিয়ে আসা একটি সেনাও রুখে দাঁড়াতে পারেনি। ১৫ ডিসেম্বর জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের পুবপাশে হানাদাররা একটি প্রচন্ড বাধা দিলেও ১৬ তারিখ একটা গুলিও ছোড়েনি। তাই মানুষ ভাবে এক স্রষ্টা করেন আরেক। নিয়াজি সামান্য প্রতিরোধ গড়ে তুলতে পারলেও টিকতে পারত না। মাঝখান থেকে অনেক সেনা ক্ষয় হতো, পুরনো শহর ঢাকা ক্ষতবিক্ষত হতো। অন্যদিকে আফগান প্রেসিডেন্ট আশরাফ গনি একদিন আগে সব ছেড়েছুড়ে পালিয়ে গিয়ে ভালোই করেছেন। কী লাভ হতো কয়েক শ, কয়েক হাজার অথবা কয়েক লাখ মানুষের প্রাণ নষ্ট করে? একেবারে রক্তপাতহীন এমন একটি ঘটনা পৃথিবীর ইতিহাসে সত্যিই স্মরণীয় হয়ে থাকবে।

সেদিন বৃহস্পতিবার প্রায় এক বছর পর আওয়ামী লীগের কার্যকরী পরিষদের সভা হয়েছে। একটা দলের সভায় অনেক তর্কবিতর্ক হয়, অনেক মতভেদ থাকে। সেগুলো দূর করার জন্যই সভা। কিন্তু এমপিদের বাড়াবাড়ি যদি ক্ষতির কারণ হয় তাহলে এমপিরা কী করবেন। গণতান্ত্রিক রাজনীতিতে সংসদ সদস্যরা তো খেলনা নন। তাদের এমনিই প্রশাসন সম্মান করে না। থানার ওসিকে এমপি মহোদয়কে স্যার বলতে হয়। ইউএনও, ডিসি তো সরাসরি প্রধানমন্ত্রীর কর্মচারী। ঠিক এই সময় ডা. প্রাণ গোপাল দত্ত নামে সত্যিই একজন দক্ষ যোগ্য মানুষকে আওয়ামী লীগ মনোনয়ন দিয়েছে। কিন্তু তাকে দলীয় কর্মীরা মানবে তো, প্রশাসন কি সম্মান দেখাবে? প্রাণ গোপাল দত্ত সেই ছাত্র থাকতে বঙ্গবন্ধুর ছিলেন, মুক্তিযুদ্ধ এবং তার পরবর্তী কোনো সময় নিজেকে গুটিয়ে নেননি। সব সময় দল এবং দলের নেত্রীর জন্য চেষ্টা করেছেন। এ রকম একটা কঠিন সময় তাকে দলীয় স্বীকৃতি কতটা কাজের হবে ঠিক বুঝতে পারছি না। তবে প্রাণ গোপাল দত্তকে কুমিল্লা-৭ (চান্দিনা) আসন থেকে মনোনয়ন দেওয়া বেশ কয়েক বছরের মধ্যে একটি শ্রেষ্ঠ সিদ্ধান্ত।

দেড় বছর পর স্কুল-কলেজ খুলছে। স্বাস্থ্যমন্ত্রী না হয় একটু বেতালা। কিন্তু শিক্ষামন্ত্রীকে আমি যারপরনাই পছন্দ করি। তিনিও বললেন, সংক্রমণ আবার বাড়লে স্কুল-কলেজ বন্ধ করে দেওয়া হবে। ঠিক বুঝতে পারি না স্কুল-কলেজের প্রতি সরকারের এত বিদ্বেষ কেন? অনেক সময় অনেক কিছু চলেছে, শুধু স্কুল-কলেজ বন্ধ রেখে আমাদের ধ্বংস করা হয়েছে। আল্লাহকে ভরসা করুন, করোনা আর আমাদের আঘাত হানবে না। আমরা মোটামুটি আগের অবস্থায় ফিরে যেতে পারব।

 

লেখক : রাজনীতিক।

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
রংপুরে ‘ক্লান্ত হিমালয়’ গৃধিনী শকুন উদ্ধার
রংপুরে ‘ক্লান্ত হিমালয়’ গৃধিনী শকুন উদ্ধার

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বিসিবির নারী বিভাগের প্রধান হলেন রুবাবা
বিসিবির নারী বিভাগের প্রধান হলেন রুবাবা

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে যুবদল কর্মী গুলিবিদ্ধ
চট্টগ্রামে যুবদল কর্মী গুলিবিদ্ধ

৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোরসালিনের গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ
মোরসালিনের গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ

৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

৫০ কেজি ওজনের বিরল প্রজাতির সামুদ্রিক কচ্ছপ উদ্ধার
৫০ কেজি ওজনের বিরল প্রজাতির সামুদ্রিক কচ্ছপ উদ্ধার

৬ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতের কাছে পাঠানোর চিঠি প্রস্তুত হচ্ছে
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতের কাছে পাঠানোর চিঠি প্রস্তুত হচ্ছে

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বায়ু দূষণ, দিল্লিতে বিক্ষোভ
বায়ু দূষণ, দিল্লিতে বিক্ষোভ

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় কলেজ ছাত্রের মরদেহ উদ্ধার
বগুড়ায় কলেজ ছাত্রের মরদেহ উদ্ধার

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

৩০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জার্মানিকে উড়িয়ে টানা দ্বিতীয় জয় বাংলাদেশের
জার্মানিকে উড়িয়ে টানা দ্বিতীয় জয় বাংলাদেশের

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রান্নার সময় কোন ভুল হতে পারে ক্যানসারের কারণ?
রান্নার সময় কোন ভুল হতে পারে ক্যানসারের কারণ?

৩৭ মিনিট আগে | জীবন ধারা

যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থের পরিপন্থি তৎপরতায় লিপ্ত ৮০ হাজার বিদেশীর ভিসা বাতিল
যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থের পরিপন্থি তৎপরতায় লিপ্ত ৮০ হাজার বিদেশীর ভিসা বাতিল

৩৯ মিনিট আগে | পরবাস

ট্রাম্পের শুল্ক সত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের রপ্তানি বেড়েছে ১৪ শতাংশ
ট্রাম্পের শুল্ক সত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের রপ্তানি বেড়েছে ১৪ শতাংশ

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই বছরে ইসরায়েলি কারাগারে ৯৪ ফিলিস্তিনির মৃত্যু
দুই বছরে ইসরায়েলি কারাগারে ৯৪ ফিলিস্তিনির মৃত্যু

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

৪৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

গুণগত মানের অটুট প্রতিশ্রুতি ইউনিলিভার বাংলাদেশের
গুণগত মানের অটুট প্রতিশ্রুতি ইউনিলিভার বাংলাদেশের

৪৪ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা
তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা

৪৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

মারা গেলেন টাঙ্গাইলে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুনে দগ্ধ মীম
মারা গেলেন টাঙ্গাইলে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুনে দগ্ধ মীম

৪৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

কুড়িগ্রামে মাদকসহ আটক ২
কুড়িগ্রামে মাদকসহ আটক ২

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঠান্ডায় বাড়ে হার্ট অ্যাটাকের সমস্যা, নিজেকে বাঁচিয়ে চলার ৩ উপায়
ঠান্ডায় বাড়ে হার্ট অ্যাটাকের সমস্যা, নিজেকে বাঁচিয়ে চলার ৩ উপায়

৫৩ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

কুষ্টিয়ায় নৌকা ডুবে দুই কৃষকের মৃত্যু
কুষ্টিয়ায় নৌকা ডুবে দুই কৃষকের মৃত্যু

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আশুগঞ্জ রেলওয়ে স্টেশনে পুলিশ ফাঁড়ি স্থাপনের অনুমোদন
আশুগঞ্জ রেলওয়ে স্টেশনে পুলিশ ফাঁড়ি স্থাপনের অনুমোদন

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

৫৯ মিনিট আগে | শোবিজ

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের বিপক্ষে একাদশে হামজা-সমিত, বেঞ্চে জামাল
ভারতের বিপক্ষে একাদশে হামজা-সমিত, বেঞ্চে জামাল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রংপুর সদর আসনে বিএনপির সামু’র নির্বাচনী প্রচারণা
রংপুর সদর আসনে বিএনপির সামু’র নির্বাচনী প্রচারণা

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কলাপাড়ায় কৃষকের বাড়ি থেকে শঙ্খিনী সাপ উদ্ধার
কলাপাড়ায় কৃষকের বাড়ি থেকে শঙ্খিনী সাপ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বরিশালে সড়কের পাশে রাখা যাত্রীবাহী বাসে আগুন
বরিশালে সড়কের পাশে রাখা যাত্রীবাহী বাসে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে চাকরিপ্রার্থীর মামলা
বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে চাকরিপ্রার্থীর মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া
উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি

২৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি
রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি
১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি

পেছনের পৃষ্ঠা

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে