শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৪ সেপ্টেম্বর, ২০২১ আপডেট:

তালেবানদের আফগান বিজয়

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
তালেবানদের আফগান বিজয়

বর্তমান বিশ্বে সব থেকে বেশি আলোচনা তালেবানের আফগান জয়। আফগান দখল না বলে জয় বলছি এজন্য যে পৃথিবীর আর কোথাও এত প্রস্তুতির পর একেবারে একটি গুলি ছাড়া প্রতিরোধ দুর্গ ভেঙে খানখান হয়ে যায় এমন আর কখনো দেখা যায়নি। মহাবীর আলেকজান্ডার সিন্ধুর রাজার দিক থেকে বাধা পেয়ে বিস্মিত হয়ে শিকলে বন্দী রাজা মিয়াপুরুকে জিজ্ঞেস করেছিলেন, ‘আমি তো শুনেছিলাম তুমি পণ্ডিত,   তুমি বিদ্বান। এই তোমার পণ্ডিতি,  তুমি আমার এই বিশাল বাহিনীকে বাধা দিতে গেলে! তোমার একটুও মনে হলো না যে তুমি খড়কুটোর মতো উড়ে যাবে?’ মিয়াপুরু মহাবীর আলেজান্ডারকে বলেছিলেন, ‘আমি সবই জানতাম এবং বুঝতাম তোমার কাছে আমার পরাজয় অবশ্যম্ভাবী। তবু আমি দেশপ্রেমে মাতৃত্বের সম্মান রক্ষায় তোমার বিরুদ্ধে অস্ত্র ধরেছি। আমি এ মাটিতে জন্ম নিয়েছি, এ মাটি থেকে জন্ম নেওয়া খাদ্য খেয়ে দেহ রক্ষা করেছি, এখানকার আলো-বাতাস আমায় পুষ্টি জুগিয়েছে। আমি আমার মাকে, আমি আমার ধরিত্রীকে বিনা বাধায় কোনো বিদেশির হাতে ছেড়ে দিতে পারি না। তাই পরাজয় নিশ্চিত জেনেও আমার মায়ের প্রতি মাতৃভূমির প্রতি কর্তব্য পালন করেছি।’ মহাবীর আলেকজান্ডার সেখান থেকে ফিরে গিয়েছিলেন। তিনি বলেছিলেন, ‘মিয়াপুরু তোমার মাতৃভূমি শাসনের আমার কোনো অধিকার নেই। তুমি তোমার দেশ শাসনের সত্যিকারের উপযুক্ত।’ বিনা বাক্যব্যয়ে মহাবীর আলেকজান্ডার সিন্ধু থেকে ফিরে গিয়েছিলেন। আফগানিস্তানে পৃথিবীর পরাশক্তি আমেরিকা গত ২০ বছরে অক্লান্ত পরিশ্রম করে তিলে তিলে তাদের পক্ষে আফগান বাহিনী গড়ে তুলেছিল। কিন্তু আমেরিকা যখন আফগান ত্যাগ করে তখন আফগান সেনারা তালেবানদের বিরুদ্ধে একটি গুলিও ছোড়েনি। পৃথিবীর ইতিহাসে এ এক বিরল ঘটনা। ‘বিনাযুদ্ধে নাহি দিব সূচ্যগ্রমেদিনী’ এ সম্পূর্ণই তার বিপরীত। তাই দখল না বলে তালেবানদের যথার্থই এটা আফগান বিজয় বলেছি। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে পাকিস্তান হানাদাররাও লাখখানেক আলবদর-আলশামস-রাজাকার বানিয়ে ছিল। কুকর্মে তারা ভাগি হলেও পরাজয়ের সময় একটা গুলিও ছোড়েনি, শুধু পালিয়ে গেছে। এখানে এক মহাব্যতিক্রম আমেরিকানরা তাদের ৬ হাজার নিয়মিত সেনার সঙ্গে লক্ষাধিক সহযোগীকে সফলভাবে সরিয়ে নিয়েছে। কিন্তু পাকিস্তানি হানাদাররা তাদের সহযোগী একজনকেও সরিয়ে নেয়নি, নিতে পারেনি। কারণ তাদের পালিয়ে যাওয়ার কোনো পথ ছিল না। তারা সম্পূর্ণভাবে বাঙালির হাতে বন্দী হয়েছিল। আমেরিকা বন্দী হয়নি, শর্তসাপেক্ষে আফগানিস্তান ত্যাগ করেছে। এটা ইতিহাসের পাতায় কত বছর কত শতাব্দী লেখা থাকবে তা শুধু ভাবীকালই জানে। এখন দেখার ব্যাপার তালেবানরা কীভাবে চলে, কীভাবে পা বাড়ায়। সমস্ত বিশ্ব থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে তারা কোনোমতেই টিকতে পারবে না। আর জাতীয় বিপুল পরিবর্তনের সময় তারা মান্ধাতা আমলের রীতিনীতি-সংস্কার বা কুসংস্কার বুকে ধারণ করে খুব একটা এগোতে পারবে না। সবাইকে বাস্তব বুদ্ধিতে বাস্তবতা গ্রহণ করতে হবে। ১১ সেপ্টেম্বর আফগানিস্তানে তালেবান সরকারের শপথ গ্রহণের দিন ঠিক করা হয়েছিল যে দিনটিতে আমেরিকার টুইন টাওয়ারে হামলা করা হয়েছিল। সেখানে কয়েক হাজার নিরীহ মানুষ প্রাণ হারিয়েছে। হামলা যে-ই করে থাকুক ঘটনা সত্য। এ হৃদয়বিদারক ঘটনার দিনে তালেবান সরকারের শপথ নেওয়া কোনোক্রমেই ভালো হতো না। তারা অনুষ্ঠানটি বাতিল করে দিয়ে কত বড় যে মানবিক কাজ করেছে কত বড় মানবতার পরিচয় দিয়েছে এটা ভাবীকালে বিচার হবে। কাজটি বড়ই চমৎকার হয়েছে।

দেখা যাক তালেবানরা সারা পৃথিবীর কতটা সমর্থন আদায় করতে পারে। শুধু আন্তর্জাতিক সমর্থন নয়, আফগানিস্তানে সব মানুষের আন্তরিক সমর্থনও একটা মস্ত বড় ব্যাপার। পাকিস্তান, চীন, রাশিয়া, ইরান, তুরস্কের সমর্থন তাদের উপরিপনা হতে পারে- এটাই শেষ কথা নয়। তাদের আরও সমর্থন-সহযোগিতার প্রয়োজন হবে। সারা বিশ্বের মুক্তিকামী মানুষ অবশ্যই তালেবানদের সুশৃঙ্খল আচরণ কামনা করে। তালেবানরা যদি তাদের ওপর আস্থা অব্যাহত রাখতে পারে- শক্তি প্রয়োগে নয়, তাদের কার্যকলাপে বিশ্বকে আকৃষ্ট করতে পারে তাহলে তাদের বিজয় কেউ আটকিয়ে রাখতে পারবে না। মুক্তিযুদ্ধের শেষ পর্যায়ে হানাদার সেনাপতি আমির আবদুল্লাহ নিয়াজি বড় বেশি দম্ভ করে বলেছিল, সীমান্ত থেকে সেনা সরিয়ে এনে ঢাকার চারপাশে এমন দুর্ভেদ্য দুর্গ গড়ে তুলবে যাতে কয়েক বছরেও শত্রু বাহিনী ঢাকায় প্রবেশ করতে না পারে। রাজস্থানের অনেক দুর্গের মতো তার অহংকার ছিল ঢাকাকে দুর্গ বানিয়ে সে রক্ষা পাবে। কিন্তু আদতে তা হয়নি। সীমান্তের দিক থেকে মার খেয়ে পালিয়ে আসা একটি সেনাও রুখে দাঁড়াতে পারেনি। ১৫ ডিসেম্বর জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের পুবপাশে হানাদাররা একটি প্রচন্ড বাধা দিলেও ১৬ তারিখ একটা গুলিও ছোড়েনি। তাই মানুষ ভাবে এক স্রষ্টা করেন আরেক। নিয়াজি সামান্য প্রতিরোধ গড়ে তুলতে পারলেও টিকতে পারত না। মাঝখান থেকে অনেক সেনা ক্ষয় হতো, পুরনো শহর ঢাকা ক্ষতবিক্ষত হতো। অন্যদিকে আফগান প্রেসিডেন্ট আশরাফ গনি একদিন আগে সব ছেড়েছুড়ে পালিয়ে গিয়ে ভালোই করেছেন। কী লাভ হতো কয়েক শ, কয়েক হাজার অথবা কয়েক লাখ মানুষের প্রাণ নষ্ট করে? একেবারে রক্তপাতহীন এমন একটি ঘটনা পৃথিবীর ইতিহাসে সত্যিই স্মরণীয় হয়ে থাকবে।

সেদিন বৃহস্পতিবার প্রায় এক বছর পর আওয়ামী লীগের কার্যকরী পরিষদের সভা হয়েছে। একটা দলের সভায় অনেক তর্কবিতর্ক হয়, অনেক মতভেদ থাকে। সেগুলো দূর করার জন্যই সভা। কিন্তু এমপিদের বাড়াবাড়ি যদি ক্ষতির কারণ হয় তাহলে এমপিরা কী করবেন। গণতান্ত্রিক রাজনীতিতে সংসদ সদস্যরা তো খেলনা নন। তাদের এমনিই প্রশাসন সম্মান করে না। থানার ওসিকে এমপি মহোদয়কে স্যার বলতে হয়। ইউএনও, ডিসি তো সরাসরি প্রধানমন্ত্রীর কর্মচারী। ঠিক এই সময় ডা. প্রাণ গোপাল দত্ত নামে সত্যিই একজন দক্ষ যোগ্য মানুষকে আওয়ামী লীগ মনোনয়ন দিয়েছে। কিন্তু তাকে দলীয় কর্মীরা মানবে তো, প্রশাসন কি সম্মান দেখাবে? প্রাণ গোপাল দত্ত সেই ছাত্র থাকতে বঙ্গবন্ধুর ছিলেন, মুক্তিযুদ্ধ এবং তার পরবর্তী কোনো সময় নিজেকে গুটিয়ে নেননি। সব সময় দল এবং দলের নেত্রীর জন্য চেষ্টা করেছেন। এ রকম একটা কঠিন সময় তাকে দলীয় স্বীকৃতি কতটা কাজের হবে ঠিক বুঝতে পারছি না। তবে প্রাণ গোপাল দত্তকে কুমিল্লা-৭ (চান্দিনা) আসন থেকে মনোনয়ন দেওয়া বেশ কয়েক বছরের মধ্যে একটি শ্রেষ্ঠ সিদ্ধান্ত।

দেড় বছর পর স্কুল-কলেজ খুলছে। স্বাস্থ্যমন্ত্রী না হয় একটু বেতালা। কিন্তু শিক্ষামন্ত্রীকে আমি যারপরনাই পছন্দ করি। তিনিও বললেন, সংক্রমণ আবার বাড়লে স্কুল-কলেজ বন্ধ করে দেওয়া হবে। ঠিক বুঝতে পারি না স্কুল-কলেজের প্রতি সরকারের এত বিদ্বেষ কেন? অনেক সময় অনেক কিছু চলেছে, শুধু স্কুল-কলেজ বন্ধ রেখে আমাদের ধ্বংস করা হয়েছে। আল্লাহকে ভরসা করুন, করোনা আর আমাদের আঘাত হানবে না। আমরা মোটামুটি আগের অবস্থায় ফিরে যেতে পারব।

 

লেখক : রাজনীতিক।

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
সর্বশেষ খবর
জলবায়ু অর্থায়ন কোনো দরকষাকষির বিষয় নয়, টিকে থাকার প্রশ্ন: ফরিদা আখতার
জলবায়ু অর্থায়ন কোনো দরকষাকষির বিষয় নয়, টিকে থাকার প্রশ্ন: ফরিদা আখতার

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

জর্জিয়াকে ৪-০ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপের দুয়ারে স্পেন
জর্জিয়াকে ৪-০ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপের দুয়ারে স্পেন

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
মুন্সীগঞ্জে কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাকুন্দিয়ায় আগুনে পুড়ল চার দোকান
পাকুন্দিয়ায় আগুনে পুড়ল চার দোকান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে ইয়াবাসহ দুই যুবক আটক
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে ইয়াবাসহ দুই যুবক আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আগারগাঁওয়ে ককটেল বিস্ফোরণ
আগারগাঁওয়ে ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সেনেগালকে হারিয়ে প্রতিশোধ নিল ব্রাজিল
সেনেগালকে হারিয়ে প্রতিশোধ নিল ব্রাজিল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গা থানায় হামলার ঘটনায় আ.লীগের তিন নেতা গ্রেফতার
ভাঙ্গা থানায় হামলার ঘটনায় আ.লীগের তিন নেতা গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রমজান ও ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানালো আরব আমিরাত
রমজান ও ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানালো আরব আমিরাত

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা, মরদেহের পাশে মিলল গুলির খোসা
বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা, মরদেহের পাশে মিলল গুলির খোসা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি এখনো জনপ্রিয় হতে পারেনি, জামায়াত হয়েছে: ডা. তাহের
বিএনপি এখনো জনপ্রিয় হতে পারেনি, জামায়াত হয়েছে: ডা. তাহের

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ী জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার
রাজবাড়ী জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার
নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ
সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা
বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা পাতা তুলতে গিয়ে ভাল্লুকের আক্রমণের শিকার নারী
চা পাতা তুলতে গিয়ে ভাল্লুকের আক্রমণের শিকার নারী

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কলাপাড়ায় জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে সাইকেল র‍্যালি
কলাপাড়ায় জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে সাইকেল র‍্যালি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাকচাপায় কিশোর নিহত
ট্রাকচাপায় কিশোর নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের জার্সিতে প্রথম জয় পেতে মরিয়া সমিত সোম
বাংলাদেশের জার্সিতে প্রথম জয় পেতে মরিয়া সমিত সোম

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ কোটির পাথিরানাকে ছেড়ে দিল চেন্নাই
১৩ কোটির পাথিরানাকে ছেড়ে দিল চেন্নাই

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গীবাড়ীতে পাক হানাদারমুক্ত দিবসে র‌্যালি ও আলোচনা সভা
টঙ্গীবাড়ীতে পাক হানাদারমুক্ত দিবসে র‌্যালি ও আলোচনা সভা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন
গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!
অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী
এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা
সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

পালিয়েছে ছাত্রদল নেতা গ্রেপ্তার পরিবারের সদস্য
পালিয়েছে ছাত্রদল নেতা গ্রেপ্তার পরিবারের সদস্য

খবর

বিচারকের ছেলে হত্যায় লিমন রিমান্ডে
বিচারকের ছেলে হত্যায় লিমন রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল
নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বজুড়ে কমলেও দেশে ইন্টারনেট ব্যবহার বেড়েছে
বিশ্বজুড়ে কমলেও দেশে ইন্টারনেট ব্যবহার বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা