শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৪ সেপ্টেম্বর, ২০২১ আপডেট:

তালেবানদের আফগান বিজয়

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
তালেবানদের আফগান বিজয়

বর্তমান বিশ্বে সব থেকে বেশি আলোচনা তালেবানের আফগান জয়। আফগান দখল না বলে জয় বলছি এজন্য যে পৃথিবীর আর কোথাও এত প্রস্তুতির পর একেবারে একটি গুলি ছাড়া প্রতিরোধ দুর্গ ভেঙে খানখান হয়ে যায় এমন আর কখনো দেখা যায়নি। মহাবীর আলেকজান্ডার সিন্ধুর রাজার দিক থেকে বাধা পেয়ে বিস্মিত হয়ে শিকলে বন্দী রাজা মিয়াপুরুকে জিজ্ঞেস করেছিলেন, ‘আমি তো শুনেছিলাম তুমি পণ্ডিত,   তুমি বিদ্বান। এই তোমার পণ্ডিতি,  তুমি আমার এই বিশাল বাহিনীকে বাধা দিতে গেলে! তোমার একটুও মনে হলো না যে তুমি খড়কুটোর মতো উড়ে যাবে?’ মিয়াপুরু মহাবীর আলেজান্ডারকে বলেছিলেন, ‘আমি সবই জানতাম এবং বুঝতাম তোমার কাছে আমার পরাজয় অবশ্যম্ভাবী। তবু আমি দেশপ্রেমে মাতৃত্বের সম্মান রক্ষায় তোমার বিরুদ্ধে অস্ত্র ধরেছি। আমি এ মাটিতে জন্ম নিয়েছি, এ মাটি থেকে জন্ম নেওয়া খাদ্য খেয়ে দেহ রক্ষা করেছি, এখানকার আলো-বাতাস আমায় পুষ্টি জুগিয়েছে। আমি আমার মাকে, আমি আমার ধরিত্রীকে বিনা বাধায় কোনো বিদেশির হাতে ছেড়ে দিতে পারি না। তাই পরাজয় নিশ্চিত জেনেও আমার মায়ের প্রতি মাতৃভূমির প্রতি কর্তব্য পালন করেছি।’ মহাবীর আলেকজান্ডার সেখান থেকে ফিরে গিয়েছিলেন। তিনি বলেছিলেন, ‘মিয়াপুরু তোমার মাতৃভূমি শাসনের আমার কোনো অধিকার নেই। তুমি তোমার দেশ শাসনের সত্যিকারের উপযুক্ত।’ বিনা বাক্যব্যয়ে মহাবীর আলেকজান্ডার সিন্ধু থেকে ফিরে গিয়েছিলেন। আফগানিস্তানে পৃথিবীর পরাশক্তি আমেরিকা গত ২০ বছরে অক্লান্ত পরিশ্রম করে তিলে তিলে তাদের পক্ষে আফগান বাহিনী গড়ে তুলেছিল। কিন্তু আমেরিকা যখন আফগান ত্যাগ করে তখন আফগান সেনারা তালেবানদের বিরুদ্ধে একটি গুলিও ছোড়েনি। পৃথিবীর ইতিহাসে এ এক বিরল ঘটনা। ‘বিনাযুদ্ধে নাহি দিব সূচ্যগ্রমেদিনী’ এ সম্পূর্ণই তার বিপরীত। তাই দখল না বলে তালেবানদের যথার্থই এটা আফগান বিজয় বলেছি। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে পাকিস্তান হানাদাররাও লাখখানেক আলবদর-আলশামস-রাজাকার বানিয়ে ছিল। কুকর্মে তারা ভাগি হলেও পরাজয়ের সময় একটা গুলিও ছোড়েনি, শুধু পালিয়ে গেছে। এখানে এক মহাব্যতিক্রম আমেরিকানরা তাদের ৬ হাজার নিয়মিত সেনার সঙ্গে লক্ষাধিক সহযোগীকে সফলভাবে সরিয়ে নিয়েছে। কিন্তু পাকিস্তানি হানাদাররা তাদের সহযোগী একজনকেও সরিয়ে নেয়নি, নিতে পারেনি। কারণ তাদের পালিয়ে যাওয়ার কোনো পথ ছিল না। তারা সম্পূর্ণভাবে বাঙালির হাতে বন্দী হয়েছিল। আমেরিকা বন্দী হয়নি, শর্তসাপেক্ষে আফগানিস্তান ত্যাগ করেছে। এটা ইতিহাসের পাতায় কত বছর কত শতাব্দী লেখা থাকবে তা শুধু ভাবীকালই জানে। এখন দেখার ব্যাপার তালেবানরা কীভাবে চলে, কীভাবে পা বাড়ায়। সমস্ত বিশ্ব থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে তারা কোনোমতেই টিকতে পারবে না। আর জাতীয় বিপুল পরিবর্তনের সময় তারা মান্ধাতা আমলের রীতিনীতি-সংস্কার বা কুসংস্কার বুকে ধারণ করে খুব একটা এগোতে পারবে না। সবাইকে বাস্তব বুদ্ধিতে বাস্তবতা গ্রহণ করতে হবে। ১১ সেপ্টেম্বর আফগানিস্তানে তালেবান সরকারের শপথ গ্রহণের দিন ঠিক করা হয়েছিল যে দিনটিতে আমেরিকার টুইন টাওয়ারে হামলা করা হয়েছিল। সেখানে কয়েক হাজার নিরীহ মানুষ প্রাণ হারিয়েছে। হামলা যে-ই করে থাকুক ঘটনা সত্য। এ হৃদয়বিদারক ঘটনার দিনে তালেবান সরকারের শপথ নেওয়া কোনোক্রমেই ভালো হতো না। তারা অনুষ্ঠানটি বাতিল করে দিয়ে কত বড় যে মানবিক কাজ করেছে কত বড় মানবতার পরিচয় দিয়েছে এটা ভাবীকালে বিচার হবে। কাজটি বড়ই চমৎকার হয়েছে।

দেখা যাক তালেবানরা সারা পৃথিবীর কতটা সমর্থন আদায় করতে পারে। শুধু আন্তর্জাতিক সমর্থন নয়, আফগানিস্তানে সব মানুষের আন্তরিক সমর্থনও একটা মস্ত বড় ব্যাপার। পাকিস্তান, চীন, রাশিয়া, ইরান, তুরস্কের সমর্থন তাদের উপরিপনা হতে পারে- এটাই শেষ কথা নয়। তাদের আরও সমর্থন-সহযোগিতার প্রয়োজন হবে। সারা বিশ্বের মুক্তিকামী মানুষ অবশ্যই তালেবানদের সুশৃঙ্খল আচরণ কামনা করে। তালেবানরা যদি তাদের ওপর আস্থা অব্যাহত রাখতে পারে- শক্তি প্রয়োগে নয়, তাদের কার্যকলাপে বিশ্বকে আকৃষ্ট করতে পারে তাহলে তাদের বিজয় কেউ আটকিয়ে রাখতে পারবে না। মুক্তিযুদ্ধের শেষ পর্যায়ে হানাদার সেনাপতি আমির আবদুল্লাহ নিয়াজি বড় বেশি দম্ভ করে বলেছিল, সীমান্ত থেকে সেনা সরিয়ে এনে ঢাকার চারপাশে এমন দুর্ভেদ্য দুর্গ গড়ে তুলবে যাতে কয়েক বছরেও শত্রু বাহিনী ঢাকায় প্রবেশ করতে না পারে। রাজস্থানের অনেক দুর্গের মতো তার অহংকার ছিল ঢাকাকে দুর্গ বানিয়ে সে রক্ষা পাবে। কিন্তু আদতে তা হয়নি। সীমান্তের দিক থেকে মার খেয়ে পালিয়ে আসা একটি সেনাও রুখে দাঁড়াতে পারেনি। ১৫ ডিসেম্বর জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের পুবপাশে হানাদাররা একটি প্রচন্ড বাধা দিলেও ১৬ তারিখ একটা গুলিও ছোড়েনি। তাই মানুষ ভাবে এক স্রষ্টা করেন আরেক। নিয়াজি সামান্য প্রতিরোধ গড়ে তুলতে পারলেও টিকতে পারত না। মাঝখান থেকে অনেক সেনা ক্ষয় হতো, পুরনো শহর ঢাকা ক্ষতবিক্ষত হতো। অন্যদিকে আফগান প্রেসিডেন্ট আশরাফ গনি একদিন আগে সব ছেড়েছুড়ে পালিয়ে গিয়ে ভালোই করেছেন। কী লাভ হতো কয়েক শ, কয়েক হাজার অথবা কয়েক লাখ মানুষের প্রাণ নষ্ট করে? একেবারে রক্তপাতহীন এমন একটি ঘটনা পৃথিবীর ইতিহাসে সত্যিই স্মরণীয় হয়ে থাকবে।

সেদিন বৃহস্পতিবার প্রায় এক বছর পর আওয়ামী লীগের কার্যকরী পরিষদের সভা হয়েছে। একটা দলের সভায় অনেক তর্কবিতর্ক হয়, অনেক মতভেদ থাকে। সেগুলো দূর করার জন্যই সভা। কিন্তু এমপিদের বাড়াবাড়ি যদি ক্ষতির কারণ হয় তাহলে এমপিরা কী করবেন। গণতান্ত্রিক রাজনীতিতে সংসদ সদস্যরা তো খেলনা নন। তাদের এমনিই প্রশাসন সম্মান করে না। থানার ওসিকে এমপি মহোদয়কে স্যার বলতে হয়। ইউএনও, ডিসি তো সরাসরি প্রধানমন্ত্রীর কর্মচারী। ঠিক এই সময় ডা. প্রাণ গোপাল দত্ত নামে সত্যিই একজন দক্ষ যোগ্য মানুষকে আওয়ামী লীগ মনোনয়ন দিয়েছে। কিন্তু তাকে দলীয় কর্মীরা মানবে তো, প্রশাসন কি সম্মান দেখাবে? প্রাণ গোপাল দত্ত সেই ছাত্র থাকতে বঙ্গবন্ধুর ছিলেন, মুক্তিযুদ্ধ এবং তার পরবর্তী কোনো সময় নিজেকে গুটিয়ে নেননি। সব সময় দল এবং দলের নেত্রীর জন্য চেষ্টা করেছেন। এ রকম একটা কঠিন সময় তাকে দলীয় স্বীকৃতি কতটা কাজের হবে ঠিক বুঝতে পারছি না। তবে প্রাণ গোপাল দত্তকে কুমিল্লা-৭ (চান্দিনা) আসন থেকে মনোনয়ন দেওয়া বেশ কয়েক বছরের মধ্যে একটি শ্রেষ্ঠ সিদ্ধান্ত।

দেড় বছর পর স্কুল-কলেজ খুলছে। স্বাস্থ্যমন্ত্রী না হয় একটু বেতালা। কিন্তু শিক্ষামন্ত্রীকে আমি যারপরনাই পছন্দ করি। তিনিও বললেন, সংক্রমণ আবার বাড়লে স্কুল-কলেজ বন্ধ করে দেওয়া হবে। ঠিক বুঝতে পারি না স্কুল-কলেজের প্রতি সরকারের এত বিদ্বেষ কেন? অনেক সময় অনেক কিছু চলেছে, শুধু স্কুল-কলেজ বন্ধ রেখে আমাদের ধ্বংস করা হয়েছে। আল্লাহকে ভরসা করুন, করোনা আর আমাদের আঘাত হানবে না। আমরা মোটামুটি আগের অবস্থায় ফিরে যেতে পারব।

 

লেখক : রাজনীতিক।

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
বাড়ছে বেকারত্ব
বাড়ছে বেকারত্ব
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
সোমবার রোজা রাখা
সোমবার রোজা রাখা
জাকসু নির্বাচন
জাকসু নির্বাচন
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
সারসংকট
সারসংকট
ওষুধের দাম
ওষুধের দাম
সর্বশেষ খবর
টিকটক নিয়ে চুক্তি, একাংশের মালিকানা পাচ্ছে আমেরিকার?
টিকটক নিয়ে চুক্তি, একাংশের মালিকানা পাচ্ছে আমেরিকার?

১৫ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার
ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার

২২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক
বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প
চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প

৫০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত
ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত

৫০ মিনিট আগে | নগর জীবন

এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক
এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং
শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড
গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার
ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম
চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই
রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ
চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না
ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ
আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাটলারকে পেছনে ফেলে রেকর্ড গড়লেন আমিরাতের ওয়াসিম
বাটলারকে পেছনে ফেলে রেকর্ড গড়লেন আমিরাতের ওয়াসিম

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাকসু নির্বাচনে হওয়া অনিয়মের নিরপেক্ষ তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক
জাকসু নির্বাচনে হওয়া অনিয়মের নিরপেক্ষ তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর
হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সামনে রেখে বিভিন্ন উপকরণ সংগ্রহ করছে ইসি
নির্বাচন সামনে রেখে বিভিন্ন উপকরণ সংগ্রহ করছে ইসি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনে নানা অনিয়মের তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক
জাকসু নির্বাচনে নানা অনিয়মের তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তিন মাসে কোটিপতি বেড়েছে ৬ হাজার
তিন মাসে কোটিপতি বেড়েছে ৬ হাজার

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ
গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ
ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প
আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি
বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ
ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ
পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩
বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা
জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের
ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার
আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি
৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান
কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮
নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী
ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান
ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭
কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের
আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ
ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!
স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!

৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে
অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে

১২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা
নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার
পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার
হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’
প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের
মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’
‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্মাননা প্রদান অনুষ্ঠান
সম্মাননা প্রদান অনুষ্ঠান

নগর জীবন

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে

সম্পাদকীয়

বিএনপির একাধিক প্রার্থীর ভিড় জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থীর ভিড় জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

সৌজন্য সাক্ষাৎ
সৌজন্য সাক্ষাৎ

নগর জীবন

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

র‌্যাব হেফাজতে হত্যা মামলার আসামির মৃত্যু
র‌্যাব হেফাজতে হত্যা মামলার আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা

সম্পাদকীয়

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ

সম্পাদকীয়

প্রতিমা ভাঙচুরের অভিযোগ
প্রতিমা ভাঙচুরের অভিযোগ

দেশগ্রাম

চার দিনেও খোঁজ মেলেনি ব্যাংক কর্মকর্তার
চার দিনেও খোঁজ মেলেনি ব্যাংক কর্মকর্তার

দেশগ্রাম

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

পলাতক সাত পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার
পলাতক সাত পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার

নগর জীবন

হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেল রোহান এখনো চিকিৎসাধীন ১০ জন
হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেল রোহান এখনো চিকিৎসাধীন ১০ জন

নগর জীবন

সারা দেশে শুরু হলো একাদশ শ্রেণির ক্লাস
সারা দেশে শুরু হলো একাদশ শ্রেণির ক্লাস

নগর জীবন

নাশকতার মামলায় মির্জা ফখরুলকে অব্যাহতি
নাশকতার মামলায় মির্জা ফখরুলকে অব্যাহতি

নগর জীবন

১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর
১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর

নগর জীবন

ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে
ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে

নগর জীবন

ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে
ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে

নগর জীবন

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাড়ছে বেকারত্ব
বাড়ছে বেকারত্ব

সম্পাদকীয়

জুলাই সনদ
জুলাই সনদ

সম্পাদকীয়

চুরির অভিযোগে ছয় যুবককে গণপিটুনি
চুরির অভিযোগে ছয় যুবককে গণপিটুনি

দেশগ্রাম

ট্রেনের ধাক্কায় সিএনজিচালকসহ নিহত ২
ট্রেনের ধাক্কায় সিএনজিচালকসহ নিহত ২

দেশগ্রাম

চমেক হাসপাতাল এলাকায় উচ্ছেদ অভিযান
চমেক হাসপাতাল এলাকায় উচ্ছেদ অভিযান

দেশগ্রাম

তারুণ্যের উৎসব উদ্‌যাপন
তারুণ্যের উৎসব উদ্‌যাপন

দেশগ্রাম