শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৪ সেপ্টেম্বর, ২০২১ আপডেট:

তালেবানদের আফগান বিজয়

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
তালেবানদের আফগান বিজয়

বর্তমান বিশ্বে সব থেকে বেশি আলোচনা তালেবানের আফগান জয়। আফগান দখল না বলে জয় বলছি এজন্য যে পৃথিবীর আর কোথাও এত প্রস্তুতির পর একেবারে একটি গুলি ছাড়া প্রতিরোধ দুর্গ ভেঙে খানখান হয়ে যায় এমন আর কখনো দেখা যায়নি। মহাবীর আলেকজান্ডার সিন্ধুর রাজার দিক থেকে বাধা পেয়ে বিস্মিত হয়ে শিকলে বন্দী রাজা মিয়াপুরুকে জিজ্ঞেস করেছিলেন, ‘আমি তো শুনেছিলাম তুমি পণ্ডিত,   তুমি বিদ্বান। এই তোমার পণ্ডিতি,  তুমি আমার এই বিশাল বাহিনীকে বাধা দিতে গেলে! তোমার একটুও মনে হলো না যে তুমি খড়কুটোর মতো উড়ে যাবে?’ মিয়াপুরু মহাবীর আলেজান্ডারকে বলেছিলেন, ‘আমি সবই জানতাম এবং বুঝতাম তোমার কাছে আমার পরাজয় অবশ্যম্ভাবী। তবু আমি দেশপ্রেমে মাতৃত্বের সম্মান রক্ষায় তোমার বিরুদ্ধে অস্ত্র ধরেছি। আমি এ মাটিতে জন্ম নিয়েছি, এ মাটি থেকে জন্ম নেওয়া খাদ্য খেয়ে দেহ রক্ষা করেছি, এখানকার আলো-বাতাস আমায় পুষ্টি জুগিয়েছে। আমি আমার মাকে, আমি আমার ধরিত্রীকে বিনা বাধায় কোনো বিদেশির হাতে ছেড়ে দিতে পারি না। তাই পরাজয় নিশ্চিত জেনেও আমার মায়ের প্রতি মাতৃভূমির প্রতি কর্তব্য পালন করেছি।’ মহাবীর আলেকজান্ডার সেখান থেকে ফিরে গিয়েছিলেন। তিনি বলেছিলেন, ‘মিয়াপুরু তোমার মাতৃভূমি শাসনের আমার কোনো অধিকার নেই। তুমি তোমার দেশ শাসনের সত্যিকারের উপযুক্ত।’ বিনা বাক্যব্যয়ে মহাবীর আলেকজান্ডার সিন্ধু থেকে ফিরে গিয়েছিলেন। আফগানিস্তানে পৃথিবীর পরাশক্তি আমেরিকা গত ২০ বছরে অক্লান্ত পরিশ্রম করে তিলে তিলে তাদের পক্ষে আফগান বাহিনী গড়ে তুলেছিল। কিন্তু আমেরিকা যখন আফগান ত্যাগ করে তখন আফগান সেনারা তালেবানদের বিরুদ্ধে একটি গুলিও ছোড়েনি। পৃথিবীর ইতিহাসে এ এক বিরল ঘটনা। ‘বিনাযুদ্ধে নাহি দিব সূচ্যগ্রমেদিনী’ এ সম্পূর্ণই তার বিপরীত। তাই দখল না বলে তালেবানদের যথার্থই এটা আফগান বিজয় বলেছি। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে পাকিস্তান হানাদাররাও লাখখানেক আলবদর-আলশামস-রাজাকার বানিয়ে ছিল। কুকর্মে তারা ভাগি হলেও পরাজয়ের সময় একটা গুলিও ছোড়েনি, শুধু পালিয়ে গেছে। এখানে এক মহাব্যতিক্রম আমেরিকানরা তাদের ৬ হাজার নিয়মিত সেনার সঙ্গে লক্ষাধিক সহযোগীকে সফলভাবে সরিয়ে নিয়েছে। কিন্তু পাকিস্তানি হানাদাররা তাদের সহযোগী একজনকেও সরিয়ে নেয়নি, নিতে পারেনি। কারণ তাদের পালিয়ে যাওয়ার কোনো পথ ছিল না। তারা সম্পূর্ণভাবে বাঙালির হাতে বন্দী হয়েছিল। আমেরিকা বন্দী হয়নি, শর্তসাপেক্ষে আফগানিস্তান ত্যাগ করেছে। এটা ইতিহাসের পাতায় কত বছর কত শতাব্দী লেখা থাকবে তা শুধু ভাবীকালই জানে। এখন দেখার ব্যাপার তালেবানরা কীভাবে চলে, কীভাবে পা বাড়ায়। সমস্ত বিশ্ব থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে তারা কোনোমতেই টিকতে পারবে না। আর জাতীয় বিপুল পরিবর্তনের সময় তারা মান্ধাতা আমলের রীতিনীতি-সংস্কার বা কুসংস্কার বুকে ধারণ করে খুব একটা এগোতে পারবে না। সবাইকে বাস্তব বুদ্ধিতে বাস্তবতা গ্রহণ করতে হবে। ১১ সেপ্টেম্বর আফগানিস্তানে তালেবান সরকারের শপথ গ্রহণের দিন ঠিক করা হয়েছিল যে দিনটিতে আমেরিকার টুইন টাওয়ারে হামলা করা হয়েছিল। সেখানে কয়েক হাজার নিরীহ মানুষ প্রাণ হারিয়েছে। হামলা যে-ই করে থাকুক ঘটনা সত্য। এ হৃদয়বিদারক ঘটনার দিনে তালেবান সরকারের শপথ নেওয়া কোনোক্রমেই ভালো হতো না। তারা অনুষ্ঠানটি বাতিল করে দিয়ে কত বড় যে মানবিক কাজ করেছে কত বড় মানবতার পরিচয় দিয়েছে এটা ভাবীকালে বিচার হবে। কাজটি বড়ই চমৎকার হয়েছে।

দেখা যাক তালেবানরা সারা পৃথিবীর কতটা সমর্থন আদায় করতে পারে। শুধু আন্তর্জাতিক সমর্থন নয়, আফগানিস্তানে সব মানুষের আন্তরিক সমর্থনও একটা মস্ত বড় ব্যাপার। পাকিস্তান, চীন, রাশিয়া, ইরান, তুরস্কের সমর্থন তাদের উপরিপনা হতে পারে- এটাই শেষ কথা নয়। তাদের আরও সমর্থন-সহযোগিতার প্রয়োজন হবে। সারা বিশ্বের মুক্তিকামী মানুষ অবশ্যই তালেবানদের সুশৃঙ্খল আচরণ কামনা করে। তালেবানরা যদি তাদের ওপর আস্থা অব্যাহত রাখতে পারে- শক্তি প্রয়োগে নয়, তাদের কার্যকলাপে বিশ্বকে আকৃষ্ট করতে পারে তাহলে তাদের বিজয় কেউ আটকিয়ে রাখতে পারবে না। মুক্তিযুদ্ধের শেষ পর্যায়ে হানাদার সেনাপতি আমির আবদুল্লাহ নিয়াজি বড় বেশি দম্ভ করে বলেছিল, সীমান্ত থেকে সেনা সরিয়ে এনে ঢাকার চারপাশে এমন দুর্ভেদ্য দুর্গ গড়ে তুলবে যাতে কয়েক বছরেও শত্রু বাহিনী ঢাকায় প্রবেশ করতে না পারে। রাজস্থানের অনেক দুর্গের মতো তার অহংকার ছিল ঢাকাকে দুর্গ বানিয়ে সে রক্ষা পাবে। কিন্তু আদতে তা হয়নি। সীমান্তের দিক থেকে মার খেয়ে পালিয়ে আসা একটি সেনাও রুখে দাঁড়াতে পারেনি। ১৫ ডিসেম্বর জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের পুবপাশে হানাদাররা একটি প্রচন্ড বাধা দিলেও ১৬ তারিখ একটা গুলিও ছোড়েনি। তাই মানুষ ভাবে এক স্রষ্টা করেন আরেক। নিয়াজি সামান্য প্রতিরোধ গড়ে তুলতে পারলেও টিকতে পারত না। মাঝখান থেকে অনেক সেনা ক্ষয় হতো, পুরনো শহর ঢাকা ক্ষতবিক্ষত হতো। অন্যদিকে আফগান প্রেসিডেন্ট আশরাফ গনি একদিন আগে সব ছেড়েছুড়ে পালিয়ে গিয়ে ভালোই করেছেন। কী লাভ হতো কয়েক শ, কয়েক হাজার অথবা কয়েক লাখ মানুষের প্রাণ নষ্ট করে? একেবারে রক্তপাতহীন এমন একটি ঘটনা পৃথিবীর ইতিহাসে সত্যিই স্মরণীয় হয়ে থাকবে।

সেদিন বৃহস্পতিবার প্রায় এক বছর পর আওয়ামী লীগের কার্যকরী পরিষদের সভা হয়েছে। একটা দলের সভায় অনেক তর্কবিতর্ক হয়, অনেক মতভেদ থাকে। সেগুলো দূর করার জন্যই সভা। কিন্তু এমপিদের বাড়াবাড়ি যদি ক্ষতির কারণ হয় তাহলে এমপিরা কী করবেন। গণতান্ত্রিক রাজনীতিতে সংসদ সদস্যরা তো খেলনা নন। তাদের এমনিই প্রশাসন সম্মান করে না। থানার ওসিকে এমপি মহোদয়কে স্যার বলতে হয়। ইউএনও, ডিসি তো সরাসরি প্রধানমন্ত্রীর কর্মচারী। ঠিক এই সময় ডা. প্রাণ গোপাল দত্ত নামে সত্যিই একজন দক্ষ যোগ্য মানুষকে আওয়ামী লীগ মনোনয়ন দিয়েছে। কিন্তু তাকে দলীয় কর্মীরা মানবে তো, প্রশাসন কি সম্মান দেখাবে? প্রাণ গোপাল দত্ত সেই ছাত্র থাকতে বঙ্গবন্ধুর ছিলেন, মুক্তিযুদ্ধ এবং তার পরবর্তী কোনো সময় নিজেকে গুটিয়ে নেননি। সব সময় দল এবং দলের নেত্রীর জন্য চেষ্টা করেছেন। এ রকম একটা কঠিন সময় তাকে দলীয় স্বীকৃতি কতটা কাজের হবে ঠিক বুঝতে পারছি না। তবে প্রাণ গোপাল দত্তকে কুমিল্লা-৭ (চান্দিনা) আসন থেকে মনোনয়ন দেওয়া বেশ কয়েক বছরের মধ্যে একটি শ্রেষ্ঠ সিদ্ধান্ত।

দেড় বছর পর স্কুল-কলেজ খুলছে। স্বাস্থ্যমন্ত্রী না হয় একটু বেতালা। কিন্তু শিক্ষামন্ত্রীকে আমি যারপরনাই পছন্দ করি। তিনিও বললেন, সংক্রমণ আবার বাড়লে স্কুল-কলেজ বন্ধ করে দেওয়া হবে। ঠিক বুঝতে পারি না স্কুল-কলেজের প্রতি সরকারের এত বিদ্বেষ কেন? অনেক সময় অনেক কিছু চলেছে, শুধু স্কুল-কলেজ বন্ধ রেখে আমাদের ধ্বংস করা হয়েছে। আল্লাহকে ভরসা করুন, করোনা আর আমাদের আঘাত হানবে না। আমরা মোটামুটি আগের অবস্থায় ফিরে যেতে পারব।

 

লেখক : রাজনীতিক।

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
সংসদ নির্বাচন
সংসদ নির্বাচন
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
সবার আগে বাংলাদেশ
সবার আগে বাংলাদেশ
গ্যাসসংকট
গ্যাসসংকট
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
শক্তির চাহিদা পূরণে সৌরবিদ্যুৎ
শক্তির চাহিদা পূরণে সৌরবিদ্যুৎ
সেনারা পারে, পারতেই হয়
সেনারা পারে, পারতেই হয়
ইন্দিরা হত্যার সেই ভয়ংকর ঘটনা
ইন্দিরা হত্যার সেই ভয়ংকর ঘটনা
সর্বশেষ খবর
বগুড়ায় বিড়ালকে গলাকেটে হত্যা, থানায় জিডি
বগুড়ায় বিড়ালকে গলাকেটে হত্যা, থানায় জিডি

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী
অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

উগ্রতা ঘৃণিত, কোমলতা রহমতপ্রাপ্ত
উগ্রতা ঘৃণিত, কোমলতা রহমতপ্রাপ্ত

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাজধানীতে ট্রাকের ধাক্কায় যুবক নিহত
রাজধানীতে ট্রাকের ধাক্কায় যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লেবাননের দক্ষিণে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ১
লেবাননের দক্ষিণে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ১

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া, ছেলেকে বাংলাদেশ সীমান্তে রেখে পালালেন বাবা
স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া, ছেলেকে বাংলাদেশ সীমান্তে রেখে পালালেন বাবা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার
বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিএনপির গণজোয়ারের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : নবীউল্লাহ নবী
বিএনপির গণজোয়ারের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : নবীউল্লাহ নবী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএসএফের ছোঁড়া গ্রেনেডে সীমান্তে আতঙ্ক, বিজিবির প্রতিবাদ
বিএসএফের ছোঁড়া গ্রেনেডে সীমান্তে আতঙ্ক, বিজিবির প্রতিবাদ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‌‘চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতা নিরসনে ৭৫ শতাংশ অগ্রগতি’
‌‘চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতা নিরসনে ৭৫ শতাংশ অগ্রগতি’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু
চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রুবাবা দৌলাকে নিয়ে রসিকতা, তোপের মুখে অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ
রুবাবা দৌলাকে নিয়ে রসিকতা, তোপের মুখে অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নারীর অধিকার ও গণতন্ত্রে ৩১ দফা গুরুত্বপূর্ণ : সেলিমা রহমান
নারীর অধিকার ও গণতন্ত্রে ৩১ দফা গুরুত্বপূর্ণ : সেলিমা রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউরোপীয় সামরিক জোটে অংশীদারের মর্যাদা পেল ইউক্রেন
ইউরোপীয় সামরিক জোটে অংশীদারের মর্যাদা পেল ইউক্রেন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে পিঠা উৎসব
বাগেরহাটে পিঠা উৎসব

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা
চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বগুড়ায় ব্যবসায়ী খুন, স্ত্রী ও খালাতো ভাই গ্রেফতার
বগুড়ায় ব্যবসায়ী খুন, স্ত্রী ও খালাতো ভাই গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আমজনতার দল’ শীর্ষ দশে না থাকলে রাজনীতি ছাড়বেন তারেক
‘আমজনতার দল’ শীর্ষ দশে না থাকলে রাজনীতি ছাড়বেন তারেক

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি
পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের হুমকি ‘অনিবার্য’ : মামদানি
ট্রাম্পের হুমকি ‘অনিবার্য’ : মামদানি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কবিরহাটে ৬ জন নিহতের ঘটনায় মামলা, ট্রাকচালক গ্রেপ্তার
কবিরহাটে ৬ জন নিহতের ঘটনায় মামলা, ট্রাকচালক গ্রেপ্তার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত
বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শ্রীমঙ্গলে শিয়ালের কামড়ে আহত ১৬
শ্রীমঙ্গলে শিয়ালের কামড়ে আহত ১৬

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্রাহকদের জন্য মানসম্পন্ন সংযোগ ও তরঙ্গের সুষম বণ্টন জরুরি : তৈয়্যব
গ্রাহকদের জন্য মানসম্পন্ন সংযোগ ও তরঙ্গের সুষম বণ্টন জরুরি : তৈয়্যব

৬ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বেরোবির সহযোগী অধ্যাপক ড. শাকিবুল ইসলামকে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি
বেরোবির সহযোগী অধ্যাপক ড. শাকিবুল ইসলামকে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ী ও ডেমরা থানা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি গঠন
যাত্রাবাড়ী ও ডেমরা থানা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি গঠন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশে পুলিশ সংস্কারে সহায়তার প্রস্তাব আয়ারল্যান্ডের
বাংলাদেশে পুলিশ সংস্কারে সহায়তার প্রস্তাব আয়ারল্যান্ডের

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ভারতের টেস্ট স্কোয়াড ঘোষণা
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ভারতের টেস্ট স্কোয়াড ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভোকেশনাল সমাপনী পরীক্ষা নিয়ে ডিএমপির জরুরি নির্দেশনা
ভোকেশনাল সমাপনী পরীক্ষা নিয়ে ডিএমপির জরুরি নির্দেশনা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই যোদ্ধারা মিডিয়া ইকোসিস্টেমে যুক্ত হলে গুণগত পরিবর্তন আসবে
জুলাই যোদ্ধারা মিডিয়া ইকোসিস্টেমে যুক্ত হলে গুণগত পরিবর্তন আসবে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প
মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কত
দেশের বাজারে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কত

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন
বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পদত্যাগ করে নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী অ্যাটর্নি জেনারেল
পদত্যাগ করে নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী অ্যাটর্নি জেনারেল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়
নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ
আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে ভোটে লড়বেন জোনায়েদ সাকি
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে ভোটে লড়বেন জোনায়েদ সাকি

১২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘বিএনপির কাছে ২০ আসন চাওয়ার’ বিভ্রান্তিকর সংবাদে এনসিপির প্রতিবাদ
‘বিএনপির কাছে ২০ আসন চাওয়ার’ বিভ্রান্তিকর সংবাদে এনসিপির প্রতিবাদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাইলটের উড্ডয়নের ত্রুটির কারণে মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত হয়
পাইলটের উড্ডয়নের ত্রুটির কারণে মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত হয়

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি
গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুনবাজার-রামপুরা ব্রিজ-কাকলী পর্যন্ত কাল থেকে যানজটের শঙ্কা
নতুনবাজার-রামপুরা ব্রিজ-কাকলী পর্যন্ত কাল থেকে যানজটের শঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেকের অনশনে রাজনৈতিক দলের নেতাদের সংহতি
তারেকের অনশনে রাজনৈতিক দলের নেতাদের সংহতি

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গণসংযোগকালে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ
গণসংযোগকালে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’
পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন না মামদানি
যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন না মামদানি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত
জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত
বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিএনপি অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলোর থেকে বেশ এগিয়ে: জিল্লুর রহমান
বিএনপি অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলোর থেকে বেশ এগিয়ে: জিল্লুর রহমান

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগের কর্মসূচি প্রতিহতে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের কর্মসূচি প্রতিহতে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান পাচ্ছে সৌদি আরব?
এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান পাচ্ছে সৌদি আরব?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত
কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৯৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা গণসংহতি আন্দোলনের
৯৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা গণসংহতি আন্দোলনের

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা

১৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি
পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদর্শিক জায়গা থেকে সমঝোতা বা জোট হতে পারে: নাহিদ ইসলাম
আদর্শিক জায়গা থেকে সমঝোতা বা জোট হতে পারে: নাহিদ ইসলাম

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিজয়ী বক্তব্যে যা বললেন জোহরান মামদানি
বিজয়ী বক্তব্যে যা বললেন জোহরান মামদানি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা
চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সঙ্গীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিল প্রসঙ্গে ব্যাখ্যা দিলো সরকার
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সঙ্গীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিল প্রসঙ্গে ব্যাখ্যা দিলো সরকার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন ৫ অথবা ১২ ফেব্রুয়ারি
নির্বাচন ৫ অথবা ১২ ফেব্রুয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

সিন্ডিকেটের খপ্পরে পিঁয়াজের বাজার
সিন্ডিকেটের খপ্পরে পিঁয়াজের বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

অনলাইন জুয়ায় নিঃস্ব মানুষ
অনলাইন জুয়ায় নিঃস্ব মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

গণসংযোগের সময় গুলিতে বিএনপি প্রার্থী আহত, একজন নিহত
গণসংযোগের সময় গুলিতে বিএনপি প্রার্থী আহত, একজন নিহত

প্রথম পৃষ্ঠা

সবার আগে বাংলাদেশ
সবার আগে বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

দরকষাকষিতে ব্যস্ত দলগুলো
দরকষাকষিতে ব্যস্ত দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে নয় রায় ছিল অনুমাননির্ভর
তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে নয় রায় ছিল অনুমাননির্ভর

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল
পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল

প্রথম পৃষ্ঠা

মশার কামড়ে ঝরছে প্রাণ
মশার কামড়ে ঝরছে প্রাণ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?
বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পরকীয়ার বলি ব্যবসায়ী
স্ত্রীর পরকীয়ার বলি ব্যবসায়ী

দেশগ্রাম

সৌদির স্কুলে নিয়োগ পাচ্ছে ১৭ হাজার গানের শিক্ষক
সৌদির স্কুলে নিয়োগ পাচ্ছে ১৭ হাজার গানের শিক্ষক

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মার পানি ন্যায্য বণ্টনের দাবিতে বিএনপির সমাবেশ
পদ্মার পানি ন্যায্য বণ্টনের দাবিতে বিএনপির সমাবেশ

দেশগ্রাম

অটোচালকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার
অটোচালকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার

দেশগ্রাম

রাজশাহীতে ১০ মাসে ২৮ জন এইচআইভি পজিটিভ
রাজশাহীতে ১০ মাসে ২৮ জন এইচআইভি পজিটিভ

পেছনের পৃষ্ঠা

কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবি জানিয়েছে সম্মিলিত খতমে নবুয়ত
কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবি জানিয়েছে সম্মিলিত খতমে নবুয়ত

নগর জীবন

ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির ঘোষণা রাশিয়ার
ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির ঘোষণা রাশিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিপাইনে টাইফুনে প্রাণহানি বেড়ে ১০০
ফিলিপাইনে টাইফুনে প্রাণহানি বেড়ে ১০০

পূর্ব-পশ্চিম

সম্প্রসারণ শেষ না হতেই সড়ক বিভাজন
সম্প্রসারণ শেষ না হতেই সড়ক বিভাজন

রকমারি নগর পরিক্রমা

অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ জরুরি
অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ জরুরি

নগর জীবন

গণসংহতির ৯৩ আসনে প্রার্থী যারা
গণসংহতির ৯৩ আসনে প্রার্থী যারা

পেছনের পৃষ্ঠা

বৃক্ষরোপণ ও পোনা অবমুক্তকরণ
বৃক্ষরোপণ ও পোনা অবমুক্তকরণ

দেশগ্রাম

নিবন্ধন পেতে ইসির সামনে অনশনে ‘আমজনতা’র তারেক
নিবন্ধন পেতে ইসির সামনে অনশনে ‘আমজনতা’র তারেক

নগর জীবন

জকসু নির্বাচনের তফসিল, ভোট ২২ ডিসেম্বর
জকসু নির্বাচনের তফসিল, ভোট ২২ ডিসেম্বর

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন অনুষ্ঠান নিয়ে কোনো ধরনের হুমকি নেই
নির্বাচন অনুষ্ঠান নিয়ে কোনো ধরনের হুমকি নেই

নগর জীবন

সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

নগর জীবন

পুণ্যস্নানের মধ্য দিয়ে দুবলার চরে শেষ হলো রাস উৎসব
পুণ্যস্নানের মধ্য দিয়ে দুবলার চরে শেষ হলো রাস উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর
ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিরোধকে কেন্দ্র করে পুরো এলাকা দুই ভাগে বিভক্ত
বিরোধকে কেন্দ্র করে পুরো এলাকা দুই ভাগে বিভক্ত

নগর জীবন