শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৪ সেপ্টেম্বর, ২০২১ আপডেট:

তালেবানদের আফগান বিজয়

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
তালেবানদের আফগান বিজয়

বর্তমান বিশ্বে সব থেকে বেশি আলোচনা তালেবানের আফগান জয়। আফগান দখল না বলে জয় বলছি এজন্য যে পৃথিবীর আর কোথাও এত প্রস্তুতির পর একেবারে একটি গুলি ছাড়া প্রতিরোধ দুর্গ ভেঙে খানখান হয়ে যায় এমন আর কখনো দেখা যায়নি। মহাবীর আলেকজান্ডার সিন্ধুর রাজার দিক থেকে বাধা পেয়ে বিস্মিত হয়ে শিকলে বন্দী রাজা মিয়াপুরুকে জিজ্ঞেস করেছিলেন, ‘আমি তো শুনেছিলাম তুমি পণ্ডিত,   তুমি বিদ্বান। এই তোমার পণ্ডিতি,  তুমি আমার এই বিশাল বাহিনীকে বাধা দিতে গেলে! তোমার একটুও মনে হলো না যে তুমি খড়কুটোর মতো উড়ে যাবে?’ মিয়াপুরু মহাবীর আলেজান্ডারকে বলেছিলেন, ‘আমি সবই জানতাম এবং বুঝতাম তোমার কাছে আমার পরাজয় অবশ্যম্ভাবী। তবু আমি দেশপ্রেমে মাতৃত্বের সম্মান রক্ষায় তোমার বিরুদ্ধে অস্ত্র ধরেছি। আমি এ মাটিতে জন্ম নিয়েছি, এ মাটি থেকে জন্ম নেওয়া খাদ্য খেয়ে দেহ রক্ষা করেছি, এখানকার আলো-বাতাস আমায় পুষ্টি জুগিয়েছে। আমি আমার মাকে, আমি আমার ধরিত্রীকে বিনা বাধায় কোনো বিদেশির হাতে ছেড়ে দিতে পারি না। তাই পরাজয় নিশ্চিত জেনেও আমার মায়ের প্রতি মাতৃভূমির প্রতি কর্তব্য পালন করেছি।’ মহাবীর আলেকজান্ডার সেখান থেকে ফিরে গিয়েছিলেন। তিনি বলেছিলেন, ‘মিয়াপুরু তোমার মাতৃভূমি শাসনের আমার কোনো অধিকার নেই। তুমি তোমার দেশ শাসনের সত্যিকারের উপযুক্ত।’ বিনা বাক্যব্যয়ে মহাবীর আলেকজান্ডার সিন্ধু থেকে ফিরে গিয়েছিলেন। আফগানিস্তানে পৃথিবীর পরাশক্তি আমেরিকা গত ২০ বছরে অক্লান্ত পরিশ্রম করে তিলে তিলে তাদের পক্ষে আফগান বাহিনী গড়ে তুলেছিল। কিন্তু আমেরিকা যখন আফগান ত্যাগ করে তখন আফগান সেনারা তালেবানদের বিরুদ্ধে একটি গুলিও ছোড়েনি। পৃথিবীর ইতিহাসে এ এক বিরল ঘটনা। ‘বিনাযুদ্ধে নাহি দিব সূচ্যগ্রমেদিনী’ এ সম্পূর্ণই তার বিপরীত। তাই দখল না বলে তালেবানদের যথার্থই এটা আফগান বিজয় বলেছি। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে পাকিস্তান হানাদাররাও লাখখানেক আলবদর-আলশামস-রাজাকার বানিয়ে ছিল। কুকর্মে তারা ভাগি হলেও পরাজয়ের সময় একটা গুলিও ছোড়েনি, শুধু পালিয়ে গেছে। এখানে এক মহাব্যতিক্রম আমেরিকানরা তাদের ৬ হাজার নিয়মিত সেনার সঙ্গে লক্ষাধিক সহযোগীকে সফলভাবে সরিয়ে নিয়েছে। কিন্তু পাকিস্তানি হানাদাররা তাদের সহযোগী একজনকেও সরিয়ে নেয়নি, নিতে পারেনি। কারণ তাদের পালিয়ে যাওয়ার কোনো পথ ছিল না। তারা সম্পূর্ণভাবে বাঙালির হাতে বন্দী হয়েছিল। আমেরিকা বন্দী হয়নি, শর্তসাপেক্ষে আফগানিস্তান ত্যাগ করেছে। এটা ইতিহাসের পাতায় কত বছর কত শতাব্দী লেখা থাকবে তা শুধু ভাবীকালই জানে। এখন দেখার ব্যাপার তালেবানরা কীভাবে চলে, কীভাবে পা বাড়ায়। সমস্ত বিশ্ব থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে তারা কোনোমতেই টিকতে পারবে না। আর জাতীয় বিপুল পরিবর্তনের সময় তারা মান্ধাতা আমলের রীতিনীতি-সংস্কার বা কুসংস্কার বুকে ধারণ করে খুব একটা এগোতে পারবে না। সবাইকে বাস্তব বুদ্ধিতে বাস্তবতা গ্রহণ করতে হবে। ১১ সেপ্টেম্বর আফগানিস্তানে তালেবান সরকারের শপথ গ্রহণের দিন ঠিক করা হয়েছিল যে দিনটিতে আমেরিকার টুইন টাওয়ারে হামলা করা হয়েছিল। সেখানে কয়েক হাজার নিরীহ মানুষ প্রাণ হারিয়েছে। হামলা যে-ই করে থাকুক ঘটনা সত্য। এ হৃদয়বিদারক ঘটনার দিনে তালেবান সরকারের শপথ নেওয়া কোনোক্রমেই ভালো হতো না। তারা অনুষ্ঠানটি বাতিল করে দিয়ে কত বড় যে মানবিক কাজ করেছে কত বড় মানবতার পরিচয় দিয়েছে এটা ভাবীকালে বিচার হবে। কাজটি বড়ই চমৎকার হয়েছে।

দেখা যাক তালেবানরা সারা পৃথিবীর কতটা সমর্থন আদায় করতে পারে। শুধু আন্তর্জাতিক সমর্থন নয়, আফগানিস্তানে সব মানুষের আন্তরিক সমর্থনও একটা মস্ত বড় ব্যাপার। পাকিস্তান, চীন, রাশিয়া, ইরান, তুরস্কের সমর্থন তাদের উপরিপনা হতে পারে- এটাই শেষ কথা নয়। তাদের আরও সমর্থন-সহযোগিতার প্রয়োজন হবে। সারা বিশ্বের মুক্তিকামী মানুষ অবশ্যই তালেবানদের সুশৃঙ্খল আচরণ কামনা করে। তালেবানরা যদি তাদের ওপর আস্থা অব্যাহত রাখতে পারে- শক্তি প্রয়োগে নয়, তাদের কার্যকলাপে বিশ্বকে আকৃষ্ট করতে পারে তাহলে তাদের বিজয় কেউ আটকিয়ে রাখতে পারবে না। মুক্তিযুদ্ধের শেষ পর্যায়ে হানাদার সেনাপতি আমির আবদুল্লাহ নিয়াজি বড় বেশি দম্ভ করে বলেছিল, সীমান্ত থেকে সেনা সরিয়ে এনে ঢাকার চারপাশে এমন দুর্ভেদ্য দুর্গ গড়ে তুলবে যাতে কয়েক বছরেও শত্রু বাহিনী ঢাকায় প্রবেশ করতে না পারে। রাজস্থানের অনেক দুর্গের মতো তার অহংকার ছিল ঢাকাকে দুর্গ বানিয়ে সে রক্ষা পাবে। কিন্তু আদতে তা হয়নি। সীমান্তের দিক থেকে মার খেয়ে পালিয়ে আসা একটি সেনাও রুখে দাঁড়াতে পারেনি। ১৫ ডিসেম্বর জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের পুবপাশে হানাদাররা একটি প্রচন্ড বাধা দিলেও ১৬ তারিখ একটা গুলিও ছোড়েনি। তাই মানুষ ভাবে এক স্রষ্টা করেন আরেক। নিয়াজি সামান্য প্রতিরোধ গড়ে তুলতে পারলেও টিকতে পারত না। মাঝখান থেকে অনেক সেনা ক্ষয় হতো, পুরনো শহর ঢাকা ক্ষতবিক্ষত হতো। অন্যদিকে আফগান প্রেসিডেন্ট আশরাফ গনি একদিন আগে সব ছেড়েছুড়ে পালিয়ে গিয়ে ভালোই করেছেন। কী লাভ হতো কয়েক শ, কয়েক হাজার অথবা কয়েক লাখ মানুষের প্রাণ নষ্ট করে? একেবারে রক্তপাতহীন এমন একটি ঘটনা পৃথিবীর ইতিহাসে সত্যিই স্মরণীয় হয়ে থাকবে।

সেদিন বৃহস্পতিবার প্রায় এক বছর পর আওয়ামী লীগের কার্যকরী পরিষদের সভা হয়েছে। একটা দলের সভায় অনেক তর্কবিতর্ক হয়, অনেক মতভেদ থাকে। সেগুলো দূর করার জন্যই সভা। কিন্তু এমপিদের বাড়াবাড়ি যদি ক্ষতির কারণ হয় তাহলে এমপিরা কী করবেন। গণতান্ত্রিক রাজনীতিতে সংসদ সদস্যরা তো খেলনা নন। তাদের এমনিই প্রশাসন সম্মান করে না। থানার ওসিকে এমপি মহোদয়কে স্যার বলতে হয়। ইউএনও, ডিসি তো সরাসরি প্রধানমন্ত্রীর কর্মচারী। ঠিক এই সময় ডা. প্রাণ গোপাল দত্ত নামে সত্যিই একজন দক্ষ যোগ্য মানুষকে আওয়ামী লীগ মনোনয়ন দিয়েছে। কিন্তু তাকে দলীয় কর্মীরা মানবে তো, প্রশাসন কি সম্মান দেখাবে? প্রাণ গোপাল দত্ত সেই ছাত্র থাকতে বঙ্গবন্ধুর ছিলেন, মুক্তিযুদ্ধ এবং তার পরবর্তী কোনো সময় নিজেকে গুটিয়ে নেননি। সব সময় দল এবং দলের নেত্রীর জন্য চেষ্টা করেছেন। এ রকম একটা কঠিন সময় তাকে দলীয় স্বীকৃতি কতটা কাজের হবে ঠিক বুঝতে পারছি না। তবে প্রাণ গোপাল দত্তকে কুমিল্লা-৭ (চান্দিনা) আসন থেকে মনোনয়ন দেওয়া বেশ কয়েক বছরের মধ্যে একটি শ্রেষ্ঠ সিদ্ধান্ত।

দেড় বছর পর স্কুল-কলেজ খুলছে। স্বাস্থ্যমন্ত্রী না হয় একটু বেতালা। কিন্তু শিক্ষামন্ত্রীকে আমি যারপরনাই পছন্দ করি। তিনিও বললেন, সংক্রমণ আবার বাড়লে স্কুল-কলেজ বন্ধ করে দেওয়া হবে। ঠিক বুঝতে পারি না স্কুল-কলেজের প্রতি সরকারের এত বিদ্বেষ কেন? অনেক সময় অনেক কিছু চলেছে, শুধু স্কুল-কলেজ বন্ধ রেখে আমাদের ধ্বংস করা হয়েছে। আল্লাহকে ভরসা করুন, করোনা আর আমাদের আঘাত হানবে না। আমরা মোটামুটি আগের অবস্থায় ফিরে যেতে পারব।

 

লেখক : রাজনীতিক।

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

তোলগা আকাশ প্রতিরক্ষার সফল পরীক্ষা চালাল তুরস্ক
তোলগা আকাশ প্রতিরক্ষার সফল পরীক্ষা চালাল তুরস্ক

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দারুণ জয়ে বাছাইপর্ব শেষ করল ফ্রান্স
দারুণ জয়ে বাছাইপর্ব শেষ করল ফ্রান্স

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেইনের জোড়া গোলে শেষ ম্যাচেও জয় ইংল্যান্ডের
কেইনের জোড়া গোলে শেষ ম্যাচেও জয় ইংল্যান্ডের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইস্তিগফার পাপ মোচন ও আত্মশুদ্ধির মাধ্যম
ইস্তিগফার পাপ মোচন ও আত্মশুদ্ধির মাধ্যম

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুক্তরাজ্যে স্থায়ী বসবাসের সুযোগ পেতে থাকতে হবে ২০ বছর!
যুক্তরাজ্যে স্থায়ী বসবাসের সুযোগ পেতে থাকতে হবে ২০ বছর!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেরানীগঞ্জে ডাম্পিং এলাকায় অগ্নিসংযোগ
কেরানীগঞ্জে ডাম্পিং এলাকায় অগ্নিসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেসির চোখ এখনও বিশ্বকাপে!
মেসির চোখ এখনও বিশ্বকাপে!

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধামরাইয়ে পার্কিং করা বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন
ধামরাইয়ে পার্কিং করা বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জবি ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক হলেন সেই কারানির্যাতিত খাদিজা
জবি ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক হলেন সেই কারানির্যাতিত খাদিজা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টঙ্গীতে সাউন্ড গ্রেনেড বিস্ফোরণ
টঙ্গীতে সাউন্ড গ্রেনেড বিস্ফোরণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তুরস্ক গাজার দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত: হাকান ফিদান
তুরস্ক গাজার দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত: হাকান ফিদান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা রিজওয়ানার বাসার সামনে ককটেল বিস্ফোরণ
উপদেষ্টা রিজওয়ানার বাসার সামনে ককটেল বিস্ফোরণ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে হস্তক্ষেপ করার অভিযোগ মোদি প্রশাসনের বিরুদ্ধে!
বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে হস্তক্ষেপ করার অভিযোগ মোদি প্রশাসনের বিরুদ্ধে!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনায় যুবককে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা
খুলনায় যুবককে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৫৭ জনের বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৫৭ জনের বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মধ্য বাড্ডায় বাসে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ
মধ্য বাড্ডায় বাসে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ১৪তম কমিউনিকেশন সামিট  অনুষ্ঠিত
ঢাকায় ১৪তম কমিউনিকেশন সামিট  অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক
শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিইউপিতে প্রাইম ব্যাংকের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত
বিইউপিতে প্রাইম ব্যাংকের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বাংলাদেশ পেনাং রোডশোর মাধ্যমে দক্ষিণ-দক্ষিণ সেমিকন্ডাক্টর সেতুবন্ধন গড়ে তুলছে
বাংলাদেশ পেনাং রোডশোর মাধ্যমে দক্ষিণ-দক্ষিণ সেমিকন্ডাক্টর সেতুবন্ধন গড়ে তুলছে

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আর্মেনিয়াকে ৯ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপে পর্তুগাল, নেভেস ও ফার্নান্দেসের হ্যাটট্রিক
আর্মেনিয়াকে ৯ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপে পর্তুগাল, নেভেস ও ফার্নান্দেসের হ্যাটট্রিক

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিআরটিএ শিশু ও তরুণদের রক্ষায় কাজ করছে: চেয়ারম্যান
বিআরটিএ শিশু ও তরুণদের রক্ষায় কাজ করছে: চেয়ারম্যান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কমওয়ার্ড’র সেরার স্বীকৃতি পেল মাস্টহেড পিআর
কমওয়ার্ড’র সেরার স্বীকৃতি পেল মাস্টহেড পিআর

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

জলবায়ু অর্থায়নের নামে ভয়াবহ ঋণের ফাঁদ
জলবায়ু অর্থায়নের নামে ভয়াবহ ঋণের ফাঁদ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে ছাত্রশক্তির মশাল মিছিল
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে ছাত্রশক্তির মশাল মিছিল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাঙামাটিতে বন্যহাতির আক্রমণে নারী নিহত
রাঙামাটিতে বন্যহাতির আক্রমণে নারী নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে প্রতি ১০ শিশুর চারজনের রক্তে ‘উদ্বেগজনক’ মাত্রায় সিসা
দেশে প্রতি ১০ শিশুর চারজনের রক্তে ‘উদ্বেগজনক’ মাত্রায় সিসা

৫ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

১৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

১১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

১৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার
১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনা বিনিয়োগে বৈশ্বিক রপ্তানিকেন্দ্র হওয়ার বিশাল সম্ভাবনা বাংলাদেশের
চীনা বিনিয়োগে বৈশ্বিক রপ্তানিকেন্দ্র হওয়ার বিশাল সম্ভাবনা বাংলাদেশের

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর

প্রথম পৃষ্ঠা

দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার
দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

লিবিয়া উপকূলে ফের নৌকাডুবি
লিবিয়া উপকূলে ফের নৌকাডুবি

পেছনের পৃষ্ঠা

নগদ-ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক
নগদ-ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক

নগর জীবন

গ্যাস সংকটে নাকাল দেশ
গ্যাস সংকটে নাকাল দেশ

নগর জীবন

বকেয়া ৫ হাজার কোটি টাকা
বকেয়া ৫ হাজার কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

লোকসানের বোঝা নিয়েই আবার আলু আবাদ
লোকসানের বোঝা নিয়েই আবার আলু আবাদ

দেশগ্রাম

সারা দেশে সব ধরনের যানবাহন চলবে
সারা দেশে সব ধরনের যানবাহন চলবে

নগর জীবন

তিন মাসে পাঁচ বার চুরি
তিন মাসে পাঁচ বার চুরি

দেশগ্রাম

বেওয়ারিশ জুলাই শহীদদের শনাক্তে বিদেশি ফরেনসিক টিম
বেওয়ারিশ জুলাই শহীদদের শনাক্তে বিদেশি ফরেনসিক টিম

নগর জীবন

চিলির নির্বাচনে ডানপন্থিদের প্রভাব বাড়ছে
চিলির নির্বাচনে ডানপন্থিদের প্রভাব বাড়ছে

পূর্ব-পশ্চিম

তথ্যনির্ভর বাংলাদেশ গঠনে ঠাকুরগাঁওয়ে আলোচনা সভা
তথ্যনির্ভর বাংলাদেশ গঠনে ঠাকুরগাঁওয়ে আলোচনা সভা

দেশগ্রাম

অবহিতকরণ সভা
অবহিতকরণ সভা

দেশগ্রাম

বার অ্যাসোসিয়েশনের বিক্ষোভ
বার অ্যাসোসিয়েশনের বিক্ষোভ

দেশগ্রাম