শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০২১

নারী পাচার ইস্যুতে নজরদারির অভাব

অ্যাডভোকেট সালমা আলী
প্রিন্ট ভার্সন
নারী পাচার ইস্যুতে নজরদারির অভাব

নারী পাচার ইস্যুতে আমাদের নজরদারির যথেষ্ট অভাব আছে। এ ছাড়া মহামারীতে নারীরা বেশ ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায়। এতে তাদের পাচারের ঝুঁকিও বেশি। আবার দরিদ্রতার জন্য অনেকে পাচারের শিকার হয়েছেন। উদ্বেগজনক পর্যায়ে পাচারের ঘটনা ঘটলেও সে অনুপাতে মামলা হচ্ছে না। আবার সাক্ষীর সুরক্ষা না থাকা এবং সাক্ষীকে আদালতে না আনায় পাচার-সংক্রান্ত পুরনো মামলাগুলো আটকে আছে। এ বিষয়ে শক্ত নজরদারি প্রয়োজন। একই সঙ্গে এ বিষয়ে সচেতনতা সৃষ্টিতে কমিউনিটিকে বড় ভূমিকা রাখতে হবে। বাংলাদেশ মহিলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি অ্যাডভোকেট সালমা আলী গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে এসব কথা বলেন। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক -জিন্নাতুন নূর

 

প্রশ্ন : নারী পাচার সাম্প্রতিক সময়ে উদ্বেগজনক স্থানে পৌঁছে গেছে। মহামারীতে নারী পাচারের ঘটনা বৃদ্ধি পাওয়ার কারণ কী?

অ্যাডভোকেট সালমা আলী : নারী পাচার ইস্যুতে আমাদের নজরদারির যথেষ্ট অভাব আছে। এ ছাড়া মহামারীতে নারীরা বেশ ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় আছেন। তবে দেশের বাইরে ও কর্মক্ষেত্রে নারীদের কাজের বেশ চাহিদা রয়েছে। মহামারীতে সীমান্ত এলাকাগুলোয় বর্ডার বন্ধ থাকার পরও নদীসহ বিভিন্ন পথে বাংলাদেশ থেকে নারী পাচার অনেক বেশি ঘটেছে। আবার অভ্যন্তরীণ পাচারের ঘটনাও অনেক বৃদ্ধি পাচ্ছে। বিশেষ করে বাংলাদেশ ও ভারতের রেড লাইট এলাকাগুলোর বিভিন্ন হোটেলে নজরদারির অভাব থাকায় এ ধরনের ঘটনা ঘটছে। আবার দারিদ্র্যের কারণেও এ সময় অনেকে পাচারের শিকার হয়েছে। কেউ কেউ ভালোমতো খোঁজ না নিয়েই কাজের সন্ধানে দেশের বাইরে গিয়ে পাচার হয়েছেন। আবার করোনাকালে অনেক প্রবাসী নারী চাকরি হারিয়ে ঝুঁকি নিয়ে অন্যত্র কাজের সন্ধানে গেছেন। সারা পৃথিবীতেই পাচারের ঘটনা ঘটছে। আর বাংলাদেশ ঘনবসতিপূর্ণ হওয়ায় পাচারের ঝুঁকিও বেশি। আবার বিভিন্ন সোশ্যাল অ্যাপ যেমন টিকটকের ফাঁদে ফেলে এবং বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে পাচারের ঘটনা ঘটানো হচ্ছে। আমাদের কাছে এরই মধ্যে এ ধরনের বেশ কিছু অভিযোগ এসেছে। পাচারের শিকার দু-এক জন নারীও আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করেছেন। কিন্তু পরিবারের ভয়ে এবং সামাজিক গ্রহণযোগ্যতার কথা ভেবে তারা এখনো দেশে পৌঁছাননি। মানব পাচার বন্ধে আইন আছে আমাদের দেশে। এজন্য পাঁচ বছরের কর্মপরিকল্পনাও রয়েছে। কিন্তু উদ্বেগজনক যে, মানব পাচারে জড়িতদের বিরুদ্ধে মামলা হচ্ছে না, আসামিকে ধরা হচ্ছে না। আবার আসামিকে ধরা হলেও মামলার অনুসন্ধানে সময় লাগছে। আসামিরা ধরা পড়লেও তারা ভুক্তভোগীদের আপস করতে বলছে। তাদের ভয়ভীতি দেখানোর চেষ্টা করা হচ্ছে। এজন্য যত মামলা হওয়ার কথা ছিল তা হচ্ছে না। মামলা হলেও আইনি প্রক্রিয়ার বাস্তবায়ন নেই। আগে উটের জকির ঘটনাগুলো আইনের মাধ্যমে বন্ধ করা হয়েছে। কিন্তু পাচারের মতো লাভজনক ব্যবসা নিয়ন্ত্রণে এখন পাচারকারীরা উন্নতমানের প্রযুক্তি ব্যবহার করছে। এসব বিষয়ে মনিটরিংয়ের জন্য বিটিআরসিসহ (বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশন রেগুলেটরি কমিশন) দায়িত্বপ্রাপ্তদের কার্যকর ভূমিকা রাখতে হবে। বিশেষ করে কী পরিমাণ সাইবার ক্রাইম ও পাচারের মামলা হচ্ছে এ বিষয়ে লক্ষ্য রাখতে হবে। বিভাগীয় পর্যায়ে যে ট্রাইব্যুনাল হয়েছে সেখানে এখনো সেভাবে কাজ হচ্ছে না। আবার বিচারকদেরও যেভাবে প্রশিক্ষণ পেয়ে কাজ করার কথা সেভাবে তারা করছেন না। সাক্ষীর সুরক্ষা না থাকা এবং সাক্ষীকে আদালতে না আনায় পুরনো মামলাগুলো সব আটকে আছে। এখন বেশ কিছু পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে সাক্ষীদের ফিরিয়ে আনার ব্যাপারে। কিন্তু এগুলো সবই প্ল্যান। বাস্তবে সেভাবে কাজ হচ্ছে না। আদালতগুলো এসব মামলা ফেলে রাখছে। যেসব মামলায় পাবলিক প্রসিকিউটর আমাদের সদস্যরা আছেন, তারা দেখছেন এখন মামলাগুলো ধরা হচ্ছে না। তদন্তের যেমন দীর্ঘসূত্রতা দেখা যাচ্ছে, একইভাবে মামলার বিচার প্রক্রিয়া শুরু হতেও সময় লাগছে। অনেক মামলার ভিকটিমরা লুকিয়ে আছেন। আবার অনেক মামলার আসামিরা আদালত থেকে জামিন নিয়ে বহাল তবিয়তে ঘুরে বেড়াচ্ছেন।

প্রশ্ন : মধ্যপ্রাচ্যে দীর্ঘ সময় ধরে সংকট চলছে। এর মধ্যে সেখানে কর্মরত বাংলাদেশি নারী শ্রমিকদের ওপর নির্যাতনের মাত্রা কমেনি। এ পরিস্থিতি থেকে উত্তরণের পথ কী?

অ্যাডভোকেট সালমা আলী : বিদেশে কর্মরত নারী শ্রমিকদের ওপর নির্যাতন বন্ধে নজরদারি বাড়াতে হবে। এসব নারীকে ঠিকমতো প্রশিক্ষণ দিতে হবে। এ নারীদের হাতে স্মার্টফোন থাকার কথা। এখানে আমাদের প্রবাসীকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের যে লোকবল কর্মরত আছেন তারা নারীবান্ধব কি না দেখতে হবে। কিন্তু এগুলো কোনো কিছুই সেভাবে হচ্ছে না। এসব নির্যাতিত নারীকে যথাযথভাবে প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে না। সেভাবে তাদের নজরদারির মধ্যে রাখাও হচ্ছে না। আবার তারা যেসব আইনগত সুবিধা পাবেন সে বিষয়ে সেভাবে তাদের সহযোগিতা করা হচ্ছে না। বিদেশের অ্যাম্বাসিগুলোয় এসব বিষয় নজরদারির জন্য পর্যাপ্ত লোকবল থাকতে হবে। তাদের সেভাবে প্রশিক্ষণ দিতে হবে। এসব নারী যাতে চাইলেই সহজে যখন তখন ফোন ব্যবহার করতে পারেন সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। সেখানে যারা এ নারীদের কাজ দিচ্ছেন অর্থাৎ দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠানগুলোকে এ নারীদের কাছ থেকে অভিযোগ পাওয়ামাত্রই তাদের সমস্যার কথা শুনতে হবে। আর যেহেতু প্রবাসে এ নারীদের ভাষাগত সমস্যা থেকে যায় এজন্য তাদের পর্যাপ্ত প্রশিক্ষণ দিলে তারা আত্মরক্ষা করতে পারবেন। নারীদের কাছ থেকে অভিযোগ শোনামাত্র তাদের আইনি সহায়তা দিতে হবে। দুঃখজনক যে, এ নারীদের অনেকে বিদেশে গিয়ে নিজের নাম-ঠিকানা পর্যন্ত বলতে পারেন না। এ শ্রমিকরা আমাদের রেমিট্যান্স দিচ্ছেন। এজন্য যে নারী শ্রমিকরা পাচারের শিকার হচ্ছেন তাদের সহযোগিতায় এগিয়ে আসতে হবে। এ বিষয়ে নজরদারি বৃদ্ধি করা যেমন প্রয়োজন, একইভাবে স্থানীয় অ্যাম্বাসির সঙ্গে মিলে এ নারীদের সহযোগিতা করতে হবে।

প্রশ্ন : সাম্প্রতিক সময়ে ভারতে নারী পাচার উদ্বেগজনক পর্যায়ে পৌঁছে গেছে। বিভিন্ন প্রলোভন দেখিয়ে নারীদের ভারতে পাচার করে দেওয়া হচ্ছে। এ বিষয়টি কীভাবে প্রতিরোধ করা সম্ভব?

অ্যাডভোকেট সালমা আলী : ভারতে আগেও বাংলাদেশ থেকে নারী পাচার হতো। সেখানে এখনো দেশ থেকে নারী পাচারের ঘটনা ঘটছে। এটি বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে নতুন কিছু নয়। কিন্তু এখন পাচারের মাত্রাগুলো ভিন্ন। বিশেষ করে টিকটকের মতো অ্যাপ ব্যবহার করে, আবার মেয়েদের বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে ভারতে পাচার করে দেওয়া হচ্ছে। মহামারীর কারণে নারীরা কাজের জন্য দীর্ঘ সময় মধ্যপ্রাচ্যে যেতে পারেননি। এজন্য ভিন্ন পথে এবার নারীদের পর্নোগ্রাফির ফাঁদে ফেলে বা বিয়ে করে কিংবা ভয়ভীতি দেখিয়ে ভারতে নিয়ে গিয়ে বিভিন্নভাবে পাচার করে দেওয়া হচ্ছে। ভারতের বেঙ্গালুরু বেশ বড় জায়গা। সেখানে দীর্ঘদিন ধরে অনিরাপদ মাইগ্রেশন হয়ে আসছে। এর সঙ্গে মানব পাচারের ঘটনাও যুক্ত হয়েছে। তবে সেখানকার কিছু স্থানে মেয়েরা ভালো আছেন। তারা ভালো বেতনে চাকরি করছেন। এর পরও সবকিছুর জবাবদিহি থাকা দরকার। এ মেয়েরা যদি লুকিয়ে থাকেন এবং নির্যাতনের শিকার হন তাহলে কোনোভাবেই তাদের সহযোগিতা করা যাবে না। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে এখন এসব পাচারের ঘটনা নদীপথে হচ্ছে। আবার অনেক সময় মেয়েরা বিমানে করেও ভারতে যাচ্ছেন। কিন্তু বেশির ভাগ ক্ষেত্রে পাচার হয়েছেন স্থলপথে। প্রায়ই ভারত থেকে পাচারের শিকার মেয়েদের ফেরত আনা হচ্ছে। আশঙ্কার বিষয় হচ্ছে, ভারতের রেড লাইট এরিয়ার বিভিন্ন পতিতালয়ে আমাদের মেয়েদের দিয়ে জোর করে পর্নোগ্রাফি বানানো হচ্ছে। সেখানে তাদের ওপর বর্বর নির্যাতন চালানো হচ্ছে। কারণ বাংলাদেশের মেয়েদের কম খরচে কাজ করানো যায় এবং এতে ঝুঁকিও কম। এজন্য তারা বেশি পাচারের শিকার হচ্ছেন। আবার কেউ কেউ নেপাল ও ভারতে গিয়ে পরবর্তী সময়ে পাচারের শিকার হচ্ছেন। যেহেতু নেপালে বাংলাদেশ থেকে অনঅ্যারাইভাল ভিসায় যাওয়া যায় এজন্য সে দেশ থেকে মধ্যপ্রাচ্যে পাচারের ঝুঁকিটাও বেশি। এ মেয়েদের অনেককেই বিমানবন্দরে আটকানো হচ্ছে আবার অনেককে ছেড়ে দেওয়ায় তারা পাচার হয়ে যাচ্ছেন।

প্রশ্ন : টিকটক, লাইকিসহ বিভিন্ন মোবাইল অ্যাপ ব্যবহার করে মেয়েদের প্রলোভন দেখিয়েও নানাভাবে হয়রানি করা হচ্ছে। এগুলো বন্ধে কী পদক্ষেপ নেওয়া যায়?

অ্যাডভোকেট সালমা আলী : টিকটক, লাইকিসহ বিভিন্ন অ্যাপের অপব্যবহার রোধে বিটিআরসিসহ সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলোকে কাজ করতে হবে। ভারতে এরই মধ্যে নারী পাচারের অভিযোগে হৃদয় নামে এক বাংলাদেশিকে গ্রেফতার করা হয়েছে। আশঙ্কা করছি এ ধরনের আরও অনেকে নারী পাচারের সঙ্গে যুক্ত। ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের একটি দ্বিপক্ষীয় চুক্তি আছে। এটি দুই দেশের মধ্যে মিউচুয়াল লিগ্যাল অ্যাসিস্ট্যান্স বা পারস্পরিক আইনি সহায়তা নিয়ে। সেখানে দুটি মামলা আছে। আমাদের দেশেও মামলা হয়েছে। এসব মামলায় দ্বিপক্ষীয়ভাবে আইনগত সহায়তা দিতে হবে। এখানে অনেক আসামি আছেন যারা বাংলাদেশ ও ভারতের। এসব জায়গায় কাজ করলে পাচারের সঙ্গে জড়িত কিছু রাঘববোয়ালকে আমরা ধরতে পারব। এর সঙ্গে বেশ কিছু স্থানীয় লোকজনও জড়িত। কারণ স্থানীয়দের কাছে এটি একটি লাভজনক ব্যবসা হয়ে দাঁড়িয়েছে। দেশের স্থানীয় পর্যায়ের মেম্বার ও জনপ্রতিনিধিরাও এ অপরাধের সঙ্গে জড়িত। মধ্যপ্রাচ্যে উটের জকির কাজে যেভাবে স্থানীয় মানুষজন জড়িত ছিল, একইভাবে নারী পাচারের ঘটনায়ও স্থানীয়রা জড়িত।

প্রশ্ন : দেশে নারীরা প্রযুক্তির অপব্যবহারের শিকার হচ্ছেন। নারীদের বিশেষ করে গ্রামাঞ্চলে গোপনে মেয়েদের আপত্তিকর ছবি তুলে নানাভাবে হয়রানি করা হচ্ছে। এ বিষয়ে সরকারের কী ভূমিকা রাখা উচিত এবং এ বিষয়ে সবাই কীভাবে সচেতন হতে পারে?

অ্যাডভোকেট সালমা আলী : প্রযুক্তির অপব্যবহার রোধ করতে হলে ব্যবহারকারীর সঙ্গে ভুক্তভোগীর অভিভাবকদের সচেতন হতে হবে। দেখা যাচ্ছে অনেক সময় একজন কিশোরীকে তার অভিভাবক চাওয়ামাত্রই মোবাইল ফোন কিনে দেন। কিন্তু এর সম্পর্কে সেই অভিভাবকরাও তেমন একটা জানেন না। ইন্টারনেট ব্যবহারে এ সন্তানরাও সহজে অনেক কিছু জানতে পারছে। অন্য দেশগুলোয় পর্নোগ্রাফি নিয়ন্ত্রণের জন্য যেভাবে কাজ করা হয় বাংলাদেশে তেমনটা হয় না। এ ক্ষেত্রে সচেতনতা সৃষ্টিতে কমিউনিটিকে বড় ভূমিকা রাখতে হবে। এ ছাড়া মোবাইল ফোন নিয়ন্ত্রণের বিষয়টি পরিবার থেকে শুরু করে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে করতে হবে। বুঝতে হবে যে দেশে কিশোর অপরাধ বৃদ্ধির অন্যতম কারণ হচ্ছে নজরদারির অভাব। মহামারীতে বাচ্চারা কোনো কাউন্সেলিংয়ে নেই। প্রায় দুই বছর শিশুরা স্কুলে যেতে পারেনি। সব মিলিয়ে সামাজিক দায়বদ্ধতা ও মূল্যবোধের অভাব ঘটছে। এ বিষয়টি সরকারকেও নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে। এখানে রাজনৈতিক ইস্যুও আছে। রাজনীতিবিদরা কিশোরদের ব্যবহার করে বিভিন্ন অপকর্ম করছেন, যার মধ্যে পাচারের মতো ঘটনাও আছে। অর্থাৎ রাজনীতিবিদদের ছত্রচ্ছায়ায়ও পাচারের মতো ঘটনা ঘটছে। এজন্য রাজনৈতিক দলের নেতা-কর্মীদের সচেতন হতে হবে। পাচার রোধে তাদেরও প্রয়োজনীয় ভূমিকা রাখতে হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
ভূরাজনীতিতে শঙ্কা
ভূরাজনীতিতে শঙ্কা
সংসদ নির্বাচন
সংসদ নির্বাচন
স্বাগত মাহে রবিউল আউয়াল
স্বাগত মাহে রবিউল আউয়াল
কতটা সুরক্ষিত সুন্দরবন
কতটা সুরক্ষিত সুন্দরবন
প্রবাসীদের ভোটাধিকার ও প্রস্তাবিত নাগরিকত্ব আইন
প্রবাসীদের ভোটাধিকার ও প্রস্তাবিত নাগরিকত্ব আইন
ধোঁয়া ধোঁয়া রাজনীতি, কুয়াশাময় গন্তব্য
ধোঁয়া ধোঁয়া রাজনীতি, কুয়াশাময় গন্তব্য
নিত্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধি
নিত্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধি
আইনশৃঙ্খলা
আইনশৃঙ্খলা
রাজা মানসিংহ
রাজা মানসিংহ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
কাঠগড়ায় মাফ চাওয়ার ভঙ্গিতে দাঁড়ানো
কাঠগড়ায় মাফ চাওয়ার ভঙ্গিতে দাঁড়ানো
বাবা এবং ভালোবাসা
বাবা এবং ভালোবাসা
সর্বশেষ খবর
টানা বর্ষণে বিপর্যস্ত জম্মু ও কাশ্মীর, ভেঙেছে সেতু-বন্ধ রাস্তা
টানা বর্ষণে বিপর্যস্ত জম্মু ও কাশ্মীর, ভেঙেছে সেতু-বন্ধ রাস্তা

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড়ল বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ
বাড়ল বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গতি কমেছে অর্থনীতির
গতি কমেছে অর্থনীতির

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারত-পাকিস্তান ম্যাচে সংযত থাকার আহ্বান ওয়াসিম আকরামের
ভারত-পাকিস্তান ম্যাচে সংযত থাকার আহ্বান ওয়াসিম আকরামের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩৮ বছর পর অস্ট্রেলিয়ার রেকর্ড বইয়ে নাম লিখালেন কনোলি
৩৮ বছর পর অস্ট্রেলিয়ার রেকর্ড বইয়ে নাম লিখালেন কনোলি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আত্মঘাতী গোলে এগিয়ে গিয়েও জয় মিলল না ইউনাইটেডের
আত্মঘাতী গোলে এগিয়ে গিয়েও জয় মিলল না ইউনাইটেডের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিনিদের শত শত জলপাই গাছ উপড়ে ফেলছে ইসরায়েল
ফিলিস্তিনিদের শত শত জলপাই গাছ উপড়ে ফেলছে ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনিদের জন্য আরও ১০০ মিলিয়ন রিঙ্গিত দান করবে মালয়েশিয়া
ফিলিস্তিনিদের জন্য আরও ১০০ মিলিয়ন রিঙ্গিত দান করবে মালয়েশিয়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০৩২ সালে এলডিসি উত্তরণ চান ব্যবসায়ীরা
২০৩২ সালে এলডিসি উত্তরণ চান ব্যবসায়ীরা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টি-টোয়েন্টিতে প্রথম ক্রিকেটার হিসেবে সাকিবের অনন্য রেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে প্রথম ক্রিকেটার হিসেবে সাকিবের অনন্য রেকর্ড

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আট ঘণ্টা পর জবির প্রশাসনিক ভবনের তালা খুলল আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা
আট ঘণ্টা পর জবির প্রশাসনিক ভবনের তালা খুলল আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যেভাবে শতভাগ ‌‘ডিজিটাল সাক্ষরতা’ অর্জন করল কেরালা
যেভাবে শতভাগ ‌‘ডিজিটাল সাক্ষরতা’ অর্জন করল কেরালা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শক্তিশালী টাইফুন কাজিকি, ভিয়েতনামে ৫ লাখ মানুষকে সরিয়ে নেওয়ার নির্দেশ
শক্তিশালী টাইফুন কাজিকি, ভিয়েতনামে ৫ লাখ মানুষকে সরিয়ে নেওয়ার নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনের রাজধানীতে ইসরায়েলি বোমা হামলা, নিহত ২
ইয়েমেনের রাজধানীতে ইসরায়েলি বোমা হামলা, নিহত ২

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কন্টেন্ট ক্রিয়েটর তৌহিদ আফ্রিদি গ্রেফতার
কন্টেন্ট ক্রিয়েটর তৌহিদ আফ্রিদি গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

১৯২ বন্দি বিনিময় করল রাশিয়া-ইউক্রেন
১৯২ বন্দি বিনিময় করল রাশিয়া-ইউক্রেন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম সপ্তাহেই ১৫ কোটির ঘরে ‘ধূমকেতু’
প্রথম সপ্তাহেই ১৫ কোটির ঘরে ‘ধূমকেতু’

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিদ্যালয়ের মাঠে ধান চাষ, প্রধান শিক্ষকের অপসারণ দাবিতে বিক্ষোভ
বিদ্যালয়ের মাঠে ধান চাষ, প্রধান শিক্ষকের অপসারণ দাবিতে বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে মঙ্গলবার থেকে ‘চিরুনি অভিযান’
সিলেটে মঙ্গলবার থেকে ‘চিরুনি অভিযান’

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সিরি আ-তে অভিষেকেই রেকর্ড গড়লেন মদরিচ
সিরি আ-তে অভিষেকেই রেকর্ড গড়লেন মদরিচ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বারবার ব্যর্থতা সত্ত্বেও রকেট উড়ানোর অনুমতি পেল স্পেসএক্স
বারবার ব্যর্থতা সত্ত্বেও রকেট উড়ানোর অনুমতি পেল স্পেসএক্স

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

লালমনিরহাটে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২
লালমনিরহাটে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সমুদ্র পর্যটকদের জন্য জরুরি সতর্কবার্তা জারি
সমুদ্র পর্যটকদের জন্য জরুরি সতর্কবার্তা জারি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সড়ক দুর্ঘটনায় ভারতীয় ক্রিকেটারের মৃত্যু
সড়ক দুর্ঘটনায় ভারতীয় ক্রিকেটারের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিউইয়র্কে তহবিল সংগ্রহে এগিয়ে জোহরান মামদানি
নিউইয়র্কে তহবিল সংগ্রহে এগিয়ে জোহরান মামদানি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটোরে বাসের চাপায় নিহত ২
নাটোরে বাসের চাপায় নিহত ২

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে গ্রেফতার ৫
গাজীপুরে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে গ্রেফতার ৫

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমেরিকা ইরানকে বশীভূত করতে চাইছে: খামেনি
আমেরিকা ইরানকে বশীভূত করতে চাইছে: খামেনি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর্মকর্তা-কর্মচারীদের পদোন্নতি প্রসঙ্গে পুলিশের জরুরি বার্তা
কর্মকর্তা-কর্মচারীদের পদোন্নতি প্রসঙ্গে পুলিশের জরুরি বার্তা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মনিটরিং জোরদার করায় ডেংগু পরিস্থিতির উন্নতি হয়েছে: ডিএনসিসি প্রশাসক
মনিটরিং জোরদার করায় ডেংগু পরিস্থিতির উন্নতি হয়েছে: ডিএনসিসি প্রশাসক

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
ভারতে অনুপ্রবেশকালে বাংলাদেশ পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা আটক, দাবি রিপোর্টে
ভারতে অনুপ্রবেশকালে বাংলাদেশ পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা আটক, দাবি রিপোর্টে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএসএফের হাতে আটক পুলিশ কর্মকর্তার পরিচয় মিলেছে, ছিলেন পলাতক
বিএসএফের হাতে আটক পুলিশ কর্মকর্তার পরিচয় মিলেছে, ছিলেন পলাতক

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইয়েমেনের ‘নতুন ক্ষেপণাস্ত্র’ নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালাচ্ছে ইসরায়েল
ইয়েমেনের ‘নতুন ক্ষেপণাস্ত্র’ নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালাচ্ছে ইসরায়েল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদিকে হুঁশিয়ারি অভিনেতা থালাপতি বিজয়ের
মোদিকে হুঁশিয়ারি অভিনেতা থালাপতি বিজয়ের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুইজন ইউটিউব খুলে সাংবাদিক সেজে চাঁদাবাজি করেই যাচ্ছে : ইলিয়াস
দুইজন ইউটিউব খুলে সাংবাদিক সেজে চাঁদাবাজি করেই যাচ্ছে : ইলিয়াস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বরূপে ফিরছে 'সাদাপাথর', ফিরছেন পর্যটকরা
স্বরূপে ফিরছে 'সাদাপাথর', ফিরছেন পর্যটকরা

১০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বাংলাদেশ-পাকিস্তানের মধ্যে ছয় চুক্তি-সমঝোতা সই
বাংলাদেশ-পাকিস্তানের মধ্যে ছয় চুক্তি-সমঝোতা সই

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিজিটাল ভূমি সেবায় জনভোগান্তি
ডিজিটাল ভূমি সেবায় জনভোগান্তি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি নেতা ফজলুর রহমানকে শোকজ
বিএনপি নেতা ফজলুর রহমানকে শোকজ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাশিয়ার তেল ইস্যু, ভারতের অবস্থান স্পষ্ট করলেন জয়শঙ্কর
রাশিয়ার তেল ইস্যু, ভারতের অবস্থান স্পষ্ট করলেন জয়শঙ্কর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রকে টেক্কা দিয়ে বন্ধু হয়ে উঠতে পারবে ‌‘প্রতিদ্বন্দ্বী’ ভারত-চীন?
যুক্তরাষ্ট্রকে টেক্কা দিয়ে বন্ধু হয়ে উঠতে পারবে ‌‘প্রতিদ্বন্দ্বী’ ভারত-চীন?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মরদেহ নিয়ে মায়ের মহাসড়ক অবরোধ : সেই ছেলে জীবিত উদ্ধার
মরদেহ নিয়ে মায়ের মহাসড়ক অবরোধ : সেই ছেলে জীবিত উদ্ধার

১৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

‘গোল্ডেন ভিসা’ চালু করছে ওমান
‘গোল্ডেন ভিসা’ চালু করছে ওমান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহারে ইউক্রেনকে বাধা দিচ্ছে পেন্টাগন
মার্কিন দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহারে ইউক্রেনকে বাধা দিচ্ছে পেন্টাগন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনে সব প্রার্থীর ডোপ টেস্টের দাবি
ডাকসু নির্বাচনে সব প্রার্থীর ডোপ টেস্টের দাবি

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজা নিয়ে মেলানিয়া ট্রাম্পকে চিঠি লিখলেন এরদোয়ানের স্ত্রী
গাজা নিয়ে মেলানিয়া ট্রাম্পকে চিঠি লিখলেন এরদোয়ানের স্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমা খাতে দাপট পাঁচ কোম্পানির
বিমা খাতে দাপট পাঁচ কোম্পানির

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নারীকাণ্ডে চাকরি গেল সাবেক সমন্বয়কের
নারীকাণ্ডে চাকরি গেল সাবেক সমন্বয়কের

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কন্টেন্ট ক্রিয়েটর তৌহিদ আফ্রিদি গ্রেফতার
কন্টেন্ট ক্রিয়েটর তৌহিদ আফ্রিদি গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন দুই আকাশ-প্রতিরক্ষা মিসাইলের সফল পরীক্ষা চালাল উত্তর কোরিয়া
নতুন দুই আকাশ-প্রতিরক্ষা মিসাইলের সফল পরীক্ষা চালাল উত্তর কোরিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, গণঅধিকার পরিষদের নেতাসহ আহত ১৫
নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, গণঅধিকার পরিষদের নেতাসহ আহত ১৫

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্যালিফোর্নিয়া-লন্ডন ফ্লাইটে ক্রুকে টয়লেটে পাওয়া গেল অশালীন অবস্থায়
ক্যালিফোর্নিয়া-লন্ডন ফ্লাইটে ক্রুকে টয়লেটে পাওয়া গেল অশালীন অবস্থায়

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভুয়া প্রেস বিজ্ঞপ্তি : বিভ্রান্ত না হতে নেতাকর্মীদের রিজভীর অনুরোধ
ভুয়া প্রেস বিজ্ঞপ্তি : বিভ্রান্ত না হতে নেতাকর্মীদের রিজভীর অনুরোধ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনীয় ড্রোন ভূপাতিত করার পর রুশ পারমাণবিক প্লান্টে আগুন
ইউক্রেনীয় ড্রোন ভূপাতিত করার পর রুশ পারমাণবিক প্লান্টে আগুন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা সিটির আরও গভীরে ইসরায়েলি সেনাদের প্রবেশ, নিহত ৬৩
গাজা সিটির আরও গভীরে ইসরায়েলি সেনাদের প্রবেশ, নিহত ৬৩

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ ফুট ৪ ইঞ্চির দৈত্য ফুটবলে
৭ ফুট ৪ ইঞ্চির দৈত্য ফুটবলে

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসির শুনানিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বিএনপির দুই পক্ষের হাতাহাতি
ইসির শুনানিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বিএনপির দুই পক্ষের হাতাহাতি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাত দিনের মধ্যে প্রাথমিকে আসছে শিক্ষক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি
সাত দিনের মধ্যে প্রাথমিকে আসছে শিক্ষক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোগান্তির আরেক নাম ‘সার্ভার ডাউন’
ভোগান্তির আরেক নাম ‘সার্ভার ডাউন’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাপলা চত্বরে হত্যা : সাবেক আইজিপি শহীদুল হকসহ চারজনকে জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি
শাপলা চত্বরে হত্যা : সাবেক আইজিপি শহীদুল হকসহ চারজনকে জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
স্বেচ্ছায় পাথর ফিরিয়ে দিচ্ছেন ব্যবসায়ীরা
স্বেচ্ছায় পাথর ফিরিয়ে দিচ্ছেন ব্যবসায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

এটা কি আমার বাপের টাকায় করছে
এটা কি আমার বাপের টাকায় করছে

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় গ্রিডে বিদ্যুৎ সরবরাহ সাড়ে ১০ বিলিয়ন ইউনিট
জাতীয় গ্রিডে বিদ্যুৎ সরবরাহ সাড়ে ১০ বিলিয়ন ইউনিট

প্রথম পৃষ্ঠা

পাল্টাপাল্টি অভিযোগে উত্তাপ
পাল্টাপাল্টি অভিযোগে উত্তাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ফেসবুকে প্রেম, বিয়ে করতে কুষ্টিয়ায় চীনের যুবক
ফেসবুকে প্রেম, বিয়ে করতে কুষ্টিয়ায় চীনের যুবক

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথা থেকে এলো চার লাশ
কোথা থেকে এলো চার লাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ধোঁয়া ধোঁয়া রাজনীতি, কুয়াশাময় গন্তব্য
ধোঁয়া ধোঁয়া রাজনীতি, কুয়াশাময় গন্তব্য

সম্পাদকীয়

আসন সীমানা নিয়ে তুলকালাম
আসন সীমানা নিয়ে তুলকালাম

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন বাদ পড়েছিলেন বিদ্যা সিনহা মিম
কেন বাদ পড়েছিলেন বিদ্যা সিনহা মিম

শোবিজ

ফেরানো গেল না একজনও
ফেরানো গেল না একজনও

প্রথম পৃষ্ঠা

বিসিবিতে নির্বাচনি হাওয়া
বিসিবিতে নির্বাচনি হাওয়া

মাঠে ময়দানে

ইমন-ফারিয়ার প্রিয় এমন রাত
ইমন-ফারিয়ার প্রিয় এমন রাত

শোবিজ

রাজধানীতে জুলাই শহীদ ও আহত পরিবারের বিক্ষোভ
রাজধানীতে জুলাই শহীদ ও আহত পরিবারের বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

মুগ্ধতা ছড়াচ্ছে লাল শাপলা
মুগ্ধতা ছড়াচ্ছে লাল শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

নবায়নযোগ্য শক্তি রূপান্তরে প্রয়োজন ৪২ বিলিয়ন ডলার
নবায়নযোগ্য শক্তি রূপান্তরে প্রয়োজন ৪২ বিলিয়ন ডলার

পেছনের পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজারে বছরের সর্বোচ্চ লেনদেন
শেয়ারবাজারে বছরের সর্বোচ্চ লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভাইয়ের দুই চোখ উপড়ে ফেলেছে অন্য দুই ভাই
ভাইয়ের দুই চোখ উপড়ে ফেলেছে অন্য দুই ভাই

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএসএফের হাতে আটক বাংলাদেশের পুলিশ কর্মকর্তা
বিএসএফের হাতে আটক বাংলাদেশের পুলিশ কর্মকর্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি নেতা ফজলুর রহমানকে শোকজ
বিএনপি নেতা ফজলুর রহমানকে শোকজ

নগর জীবন

চাকসুতে তফসিল বৃহস্পতিবার
চাকসুতে তফসিল বৃহস্পতিবার

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকট নিরসনে জাতীয় সংলাপের আহ্বান জাতীয় ঐক্য জোটের
সংকট নিরসনে জাতীয় সংলাপের আহ্বান জাতীয় ঐক্য জোটের

নগর জীবন

রাকসু মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু
রাকসু মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার দাবিতে ডিসিকে স্মারকলিপি রায়হানের মায়ের
ন্যায়বিচার দাবিতে ডিসিকে স্মারকলিপি রায়হানের মায়ের

পেছনের পৃষ্ঠা

গণমাধ্যমের স্বাধীনতা প্রশ্নে আপস করেননি আবদুস শহিদ
গণমাধ্যমের স্বাধীনতা প্রশ্নে আপস করেননি আবদুস শহিদ

নগর জীবন

৩১ দফা বাস্তবায়ন হলে কারও কোনো সমস্যা থাকবে না
৩১ দফা বাস্তবায়ন হলে কারও কোনো সমস্যা থাকবে না

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতিতেই সংসদ নির্বাচন হতে হবে
পিআর পদ্ধতিতেই সংসদ নির্বাচন হতে হবে

নগর জীবন

চট্টগ্রামে ট্রেনযাত্রা বিলম্বে বিক্ষোভ
চট্টগ্রামে ট্রেনযাত্রা বিলম্বে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন যতই ঘনিয়ে আসছে ষড়যন্ত্র ততই বাড়ছে
নির্বাচন যতই ঘনিয়ে আসছে ষড়যন্ত্র ততই বাড়ছে

নগর জীবন

৪৯ রানে অলআউট নিগাররা
৪৯ রানে অলআউট নিগাররা

মাঠে ময়দানে