শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৭ অক্টোবর, ২০২১ আপডেট:

পিতৃতন্ত্র বনাম সমানাধিকার

তসলিমা নাসরিন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
পিতৃতন্ত্র বনাম সমানাধিকার

১. স্ত্রী-সন্তানকে হত্যা করার পর গৃহকর্তার আত্মহত্যা। এমন ঘটনা সেই কতকাল থেকে ঘটছে। এই তো সেদিন পশ্চিমবঙ্গের হাওড়ায় অভিজিৎ দাস নামের এক গ্যাসের ব্যবসায়ী তাঁর স্ত্রী দেবযানী আর কন্যা সম্রাজ্ঞীকে হাতুড়ি দিয়ে মাথায় আঘাত করে খুন করেছেন, তারপর নিজে গলায় দড়ি দিয়ে আত্মহত্যা করেছেন। কারণ, গ্যাসের ব্যবসায় মন্দা, অর্থনৈতিক অবস্থা দ্রুত খারাপ হওয়া, ধার দেনা বেড়ে যাওয়া। গৃহকর্তারা অভাবের কারণে শোকে এমন মুহ্যমান থাকেন যে দুশ্চিন্তা, হতাশা, অবসাদ তাঁদের গ্রাস করে ফেলে। তারপরই এমন হত্যা এবং আত্মহত্যার ভয়ঙ্কর সিদ্ধান্ত নেন।

প্রচুর লোক এভাবেই পরিবারের ঘনিষ্ঠদের হত্যা করে নিজে আত্মহত্যা করেন। আত্মহত্যা মহামারীর আকার নিয়েছে কৃষকদের মধ্যে। ৩৫ বছর আগে প্রথম এক কৃষক  আত্মহত্যা করেন। পরিবারের সবাইকে কীটনাশক খাইয়ে হত্যা করার পর নিজে সেই বিষ খেয়ে আত্মহত্যা করেছিলেন। তারপর থেকে প্রতি বছর কৃষকরা আত্মহত্যা করছেন। দশ হাজার কৃষক এবং তাঁদের পরিবারের সদস্য প্রতি বছর আত্মহত্যা করেন ভারতবর্ষে। এর কারণ খরা বৃষ্টিতে ফসল না হওয়া, ফলে অভাব-অনটন এবং ধারদেনা।

এখন প্রশ্ন হলো, কেন পুরুষেরা তাঁদের ওপর অর্থনৈতিকভাবে নির্ভরশীল মানুষকে খুন করেন? এর কারণ পুরুষতন্ত্র। পুরুষতন্ত্র বলে পুরুষ সবল, পুরুষ নির্ভীক, পুরুষ উপার্জন করবে, স্ত্রী সন্তান থাকবে পুরুষের অর্থাৎ গৃহকর্তার অধীন, স্ত্রী সন্তানের ভরণপোষণের দায়িত্ব পুরুষের। এ দায়িত্বটি সঠিকভাবে সম্পন্ন না করতে পারলে পুরুষেরা হীনমন্যতায় ভোগেন, হীনমন্যতায় ভুগতে ভুগতে তাঁদের অর্থের ওপর নির্ভরশীল মানুষদের যেহেতু তাঁরা পুরুষতান্ত্রিক সংজ্ঞা অনুযায়ী নিজস্ব সম্পত্তি বলে মনে করেন, সেহেতু তাদের জীবননাশ করতে তাঁরা দ্বিধা করেন না এবং নিজের অক্ষমতা, অপারগতা, অসাফল্য, অকৃতকার্যতা, অকৃতিত্ব এবং ব্যর্থতা পুরুষ হিসেবে মেনে নিতে পারেন না, সমাজের সামনে পরাজিত পুরুষ হিসেবে দাঁড়াবার শক্তি তাঁদের থাকে না বলেই নিজের জীবনের সমাপ্তি টানেন।

পুরুষতন্ত্রের বোঝা তাঁদের কাঁধে এমন চেপে না বসলে, পুরুষতন্ত্র দ্বারা মগজধোলাই না হলে তাঁরা এভাবে দলে দলে আত্মহত্যা করতেন না। তাঁদের পরিবারের সবাইকে খুন হতেও হতো না। সে কারণেই পুরুষতন্ত্রের কঠোর রীতিনীতি ভেঙে ফেলতে হবে। একা পুরুষের ওপর নয়, সংসারের অর্থনৈতিক দায়িত্ব নারীকেও নিতে হবে। অর্থনৈতিক অবস্থা মন্দ হওয়ার সব দায়ভার পুরুষের ওপর যেন না পড়ে। পুরুষকে যেন সফল হওয়ার প্রমাণ দেখিয়ে সমাজে টিকে থাকতে না হয়। ব্যর্থ হলেও যেন পুরুষেরা আত্মসম্মান নিয়ে বাঁচতে পারে। পুরুষতন্ত্র বিদেয় হলেই পুরুষ যে পরাজিত হতে পারে, অসফল হতে পারে, পুরুষ যে শোকে কাঁদতে পারে-তা স্বাভাবিক হয়ে উঠবে। ব্যর্থ হওয়ার কারণে পুরুষকে লজ্জা এবং গ্লানি ভোগ করতে হবে না, হত্যা এবং আত্মহত্যার সিদ্ধান্ত নিতে হবে না। পুরুষজন্মের সার্থকতা শুধু অর্থনৈতিক সাফল্যে নয়। পুরুষ এবং নারী যদি নারী-পুরুষের সমানাধিকারে এবং সাম্যে বিশ্বাস করে, যদি তারই চর্চা করে, তাহলেই বিদেয় হবে পুরুষতন্ত্র, প্রতিষ্ঠিত হবে সমতার সমাজ। পুরুষকে সুপারহিরো হিসেবে নয়, মানবিক গুণাবলিসম্পন্ন মানুষ হিসেবে সমাজে বাস করতে হবে। সুখ-দুঃখ, আনন্দ-বেদনা, সাফল্য এবং ব্যর্থতা সবকিছুই, ধরে নিতে হবে, পুরুষের এবং নারীর জীবনে স্বাভাবিক। পুরুষকে এও মনে রাখতে হবে, স্ত্রী সন্তান তাঁর সম্পত্তি নয়, তাদের হত্যা করার অধিকার তাঁর নেই। সমতার সমাজে প্রত্যেক ব্যক্তিরই বাঁচার স্বাধীনতা এবং অধিকার সমান।

পুরুষতন্ত্রের শিকার শুধু নারী নয়, পুরুষও। সে কারণেই শুধু নারীকে পুরুষতন্ত্রের বিরুদ্ধে সংগ্রাম করলে চলবে না, পুরুষকেও করতে হবে।

২. মনীষা বাল্মিকীর কথা মনে আছে? এক গরিব মেয়ে মনীষাকে চারটে বীরপুরুষ ধর্ষণই শুধু করেনি, মনীষার মেরুদন্ড ভেঙে দিয়েছে, জিভও কেটে নিয়েছে। কেন করেছে ওরা এই নির্যাতন? কারণ মনীষা মেয়ে। অন্যদের মতো আমি বলবো না কারণ মনীষা নীচু জাত। কেন, উঁচু জাত বুঝি ধর্ষণের শিকার হয় না? হয়। ভারতে এই জাতপাত আইনত নিষিদ্ধ হলেও এটি সকলে মেনে চলে। ওপরে ওপরে না মানলেও ভেতরে ভেতরে মানে। আমার কত প্রগতিশীল বন্ধুর শার্টের ফাঁক দিয়ে দেখেছি উঁকি দিচ্ছে সাদা পৈতে। জাত গোত্র হাবিজাবি সব দেখে তবে এরা বিয়ে করে। পুরুষতন্ত্রের বিচারে মেয়েদের একটাই জাত, সেটা হলো নীচু জাত। সুতরাং মেয়েদের উঁচু নিচু সব জাতের পুরুষই ধর্ষণ করতে, হত্যা করতে দ্বিধা করে না।

মনীষা শেষ পর্যন্ত বাঁচতে পারেনি। গরিবের মৃত্যুতে কারও কিছু যায় আসে না। কিন্তু যেহেতু মনীষার হাল অনেকটা নির্ভয়ার মতো, গণধর্ষণের পর মৃত্যু ... তাই পুরনো প্রতিবাদ মনে পড়েছে লোকের। চেঁচিয়ে কিচ্ছু হবে না। চেঁচিয়ে, ধর্ষকদের ফাঁসি দিয়ে কিচ্ছু হয়নি, ধর্ষণ বন্ধ করা যায়নি। ফাঁসির চেয়েও যেটি ভয়াবহ, সেটির নাম পুরুষতন্ত্র। পুরুষেরা ফাঁসির ভয় ভুলে যায়, পুরুষতন্ত্রের শিক্ষা ভোলে না।

যতদিন নবজাতকের পুরুষাঙ্গ দেখে পরিবারের লোকেরা আনন্দে আত্মহারা হবে, যতদিন মেয়ে-জন্ম অনাকাক্সিক্ষত থাকবে, যতদিন পণপ্রথা টিকে থাকবে, যতদিন মেয়েরা যৌনবস্তু হিসেবে চিহ্নিত হবে, যতদিন মেয়েরা বিয়ের পর শ্বশুরবাড়ি থাকতে যাবে, যতদিন সিঁদুর শাঁখা হিজাব বোরখা পরতে হবে, যতদিন স্বামীর নামে পরিচিত হবে, যতদিন পুরুষ প্রভু নারী দাসীর কাঠামো রয়ে যাবে, যতদিন বেশ্যাপ্রথার অস্তিত্ব থাকবে, যতদিন পিতৃতন্ত্র বা পুরুষতন্ত্র বজায় থাকবে, ততদিন ধর্ষণ চলবে। কারণ ধর্ষণ ব্যাপারটা আগাগোড়া পুরুষতান্ত্রিক, আগাগোড়াই নারী-বিদ্বেষ। ধর্ষণ যারা করে তারা জন্মের পর থেকেই পুরুষতন্ত্র দ্বারা মগজধোলাই হওয়া, তারা মনেপ্রাণে বিশ্বাস করে নারীকে ভোগ করা, নির্যাতন করা, নারীকে মেরে ফেলা, কেটে ফেলার একশ’ভাগ অধিকার তাদের আছে।

৩. সতীদাহ বন্ধ হয়েছে, কিন্তু নারীবিরোধী অনেক প্রথাই বেশ বহাল তবিয়তে বেঁচে আছে ভারতীয় উপমহাদেশে। এ সব দূর করার কোনও উদ্যোগ তো নেওয়া হচ্ছেই না, বরং আরও ঘটা করে পালন করার ব্যবস্থা হচ্ছে, আরও জাঁকালো উৎসব হচ্ছে এসবের। কিছু দিন আগেই বাঙালি বিবাহিত মেয়েদের ‘সিঁদুর খেলা’ হলো। দুর্গা প্রতিমা বিসর্জনের দিন পরস্পরের মাথায় মুখে গালে কপালে চিবুকে নাকে কানে সিঁদুর মাখামাখি চলল। সিঁদুর খেলার একটিই উদ্দেশ্য, স্বামীর দীর্ঘায়ু। বিধবা আর অবিবাহিতদের জন্য সিঁদুর খেলা বারণ। বারণ, কারণ তাদের স্বামী নেই! মাথায় তাদের সিঁদুর ওঠেনি, অথবা সিঁদুর মুছে ফেলা হয়েছে।

দুজন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষ বিয়ে করার পর একজনের শরীরে শাঁখা সিঁদুর পলা লোহার উপদ্রব চাপানো হয়, আর একজনের শরীর আক্ষরিক অর্থে রয়ে যায় যেমন ছিল তেমন। কেউ কি এই প্রশ্নটি করে : যে কারণে বিবাহিত মেয়েরা শাঁখা সিঁদুর পলা লোহা পরছে, সেই একই কারণে কেন বিবাহিত পুরুষেরা শাঁখা সিঁদুর লোহা পরছে না? অথবা যে কারণে বিবাহিত পুরুষেরা শাঁখা সিঁদুর পলা লোহা পরছে না, সেই একই কারণে কেন বিবাহিত মেয়েরা ওসব পরা থেকে বিরত থাকছে না?

সাফ কথা হলো, পুরুষ বিশ্বাস করে এবং নারীকেও বিশ্বাস করতে বাধ্য করে যে এই বিশ্বব্রহ্মান্ডে সব চেয়ে মূল্যবান বস্তুটি- মানুষ প্রজাতির মধ্যে পুরুষ নামক যে প্রাণীটি আছে, তার ঊরুসন্ধিতে- সেটি। সেটি যাদের আছে, তাদের গায়ে কোনও উপদ্রব চাপাতে হয় না! তাদের জীবনসঙ্গী বা স্ত্রীটির সুস্থ থাকার জন্য, তার পরমায়ুর জন্য, তার ধনদৌলত লাভের জন্য ভগবানের কাছে প্রার্থনা করার কোনও আচার-অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করতে হয় না, স্ত্রীর মঙ্গলকামনায় তাদের দিনভর উপোস করতে হয় না, সিঁদুর খেলতে হয় না! পুরুষতান্ত্রিক সমাজে প্রতি দিন সকাল সন্ধে যে পুজোটি চলে, সে পুংলিঙ্গ পুজো। পুরুষেরা সমাজের ঈশ্বর, মহাশক্তিমান, মহাক্ষমতাবান, পুরুষেরা নারীর প্রভু, অভিভাবক, কর্তা, দেবতা। পুরুষের আরও ক্ষমতা, আরও প্রভাব, প্রতাপ এবং প্রাচুর্য বৃদ্ধির জন্য, পুরুষের দীর্ঘজীবন এবং অমরত্বের জন্য, নারীদের, দুর্বলদের, দুর্ভাগাদের, দলিতদের, নির্যাতিত, নিপীড়িতদের উপোস করতে হয়, প্রার্থনা করতে হয়। পুরুষের মঙ্গলকামনায় ভাইফোঁটা, শিবরাত্রি, রাখি, শ্রাবণ সোমবার কত কিছুই সারা বছর পালন করছে নারীরা!

নারী শিক্ষিত হচ্ছে, এমনকী স্বনির্ভর হচ্ছে, স্বামীর ওপর অর্থনৈতিক নির্ভরতা অনেকের প্রায় নেই বললেই চলে, স্বামী ছাড়া চলবে না- এমন কোনও ব্যাপারই নেই, এমন নারীও পুরুষতান্ত্রিক বিধিব্যবস্থাগুলো দিব্যি মাথা পেতে মেনে নিচ্ছে! কেউ প্রশ্ন করছে না, বিয়ের পর কেন নারীর পদবি পালটাতে হবে, পুরুষের নয়? কেন নারীকে শ্বশুরবাড়িতে বাস করতে হবে, কেন স্ত্রীর মতো পুরুষের কর্তব্য নয় শ্বশুরবাড়িতে বাস করা আর শ্বশুর-শাশুড়ির সেবা করা? পণের নিয়ম যদি মানতেই হয়, শুধু স্ত্রী কেন স্বামীকে দেয়, স্বামী কেন স্ত্রীকে পণ দেয় না?

ভারতবর্ষের বেশ কিছু রাজ্যের বিবাহিত মেয়েরা ‘করবা চৌথ’ পালন করে। এই উৎসবটা মূলত- স্বামী দীর্ঘজীবী হোক, অনন্তকাল বেঁচে থাকুক, স্বামীর অসুখ-বিসুখ না হোক, দুর্ঘটনা না ঘটুক, আমাদের যা-ইচ্ছে-তাই হোক, আমাদের সুস্থতা গোল্লায় যাক, আমাদের দীর্ঘজীবনের বারোটা বাজুক-এর উৎসব। সূর্যোদয় থেকে চন্দ্রোদয় অবধি স্বামীর সুস্বাস্থ্যের জন্য উপোস। চাঁদ দেখবে তবে জলস্পর্শ করবে লক্ষ লক্ষ পতিব্রতা স্ত্রী। এটিও ওই পুংপুজো। এই সব আচার-অনুষ্ঠানের একটিই সার কথা : সংসারে স্ত্রীর নয়, স্বামীর জীবনটি মূল্যবান।

লক্ষ করার, দরিদ্র অশিক্ষিত পরনির্ভর মেয়েরা নয়, পুরুষতান্ত্রিক আচার-অনুষ্ঠানগুলো বেশির ভাগই পালন করছে উচ্চবিত্ত-মধ্যবিত্ত শ্রেণির শিক্ষিত স্বনির্ভর মেয়েরা। এই মেয়েরাই কিন্তু আজকাল ধর্ষণ এবং অন্যান্য নারী নির্যাতনের বিরুদ্ধে খুব সরব, কিন্তু সিঁদুর খেলা বা করবা চৌথ পালন করছে রীতিমতো উৎসব করে। ধর্ষণ, নারী নির্যাতন, করবা চৌথ, সিঁদুর খেলা- সবই পুরুষতন্ত্রের নারীবিরোধী উপসর্গ।

নারীবিরোধী এসব অনুষ্ঠান নিয়ে তুমুল বাণিজ্যও হচ্ছে। করবা চৌথ-এর চোখধাঁধানো উৎসব এখন সিনেমায়, থিয়েটারে, টিভি সিরিয়ালে। বিজ্ঞাপনে পুরুষতান্ত্রিক আচারাদিতে অলংকৃত লাস্যময়ী নারীদের ঝলমলে দৃশ্য। যে মেয়েরা দূর থেকে দেখে এসব, দুঃখ-দুর্দশার জীবন যাদের, তাদের ইচ্ছে হয় ওই সাজগোজ করা ফর্সা ফর্সা সুখী সুখী মেয়েদের মতো উৎসব করতে। তারাও এক সময় ফাঁদে পা দেয়, বাণিজ্যের ফাঁদে। শাড়ি গয়না কেনার ফাঁদ। এমনিতেই এই সমাজ মেয়েদের পণ্য বলে ভাবে। পুংপুজোর আচারে অংশ নিয়ে মেয়েরা নিজেদের আরও বড় পণ্য করে তোলে। এসব করে যত বেশি পুরুষকে মূল্যবান করে মেয়েরা, তত বেশি নিজেদের মূল্যহীন করে। পুরুষতান্ত্রিক অসভ্যতাকে, অসাম্যকে, লিঙ্গবৈষম্যকে, নারী-বিদ্বেষকে, নোংরামোকে কেবল সহনীয় নয়, আদরণীয় আর আকর্ষণীয় করার পাঁয়তারা চলছে চারদিকে। যে সব রাজ্যে করবা চৌথ পালন করা হতো না, এখন সে সব রাজ্যেও পালন হয়। পুরুষতন্ত্র বড্ড সংক্রামক।

পুং-রা যে সমাজে প্রতি দিন বধূহত্যা করছে, বধূনির্যাতন করছে, ধর্ষণ করছে, গণধর্ষণ করছে, কন্যাশিশু হত্যা করছে, সেই সমাজে আড়ম্বর করে মেয়েরাই পুংপুজো করছে। এমন চলতে থাকলে, পুং-দের বোধোদয় কি আদৌ ঘটবে কোনও দিন? পুং-আধিপত্যবাদের কৌশল শিখে বেড়ে ওঠা পুরুষেরা কি মাথা থেকে ঝেড়ে ফেলতে পারবে যা শিখেছে সব?

এই সমাজে সমানাধিকারের কোনও চর্চাই নেই নারী পুরুষের সম্পর্কে। পুরুষ মনে করে তার পুরুষত্ব খানিকটা খসে গেলে বুঝি অপমান হবে তার, নারী মনে করছে তার নারীত্ব কিছুটা কমে গেলে রক্ষে নেই। এক-একজন প্রাণপণে বজায় রাখতে চায় পুরুষ আর নারীর জন্য সমাজের বানানো চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য। যদি ধরেই নিই পুরুষের ভেতর তথাকথিত এই পুরুষত্ব আর নারীর ভেতর তথাকথিত এই নারীত্ব আছে, তবে নিশ্চয় করে বলতে পারি, পুরুষের ভেতর যা আছে তার একশ’ভাগই পুরুষত্ব, নারীর ভেতর যা আছে তার একশ’ভাগই নারীত্ব- এ সম্পূর্ণ ভুল ধারণা। সমাজ চোখ রাঙায় বলে পুরুষ প্রকাশ করতে চাইছে না তার ভেতরে যেটুকু নারীত্ব আছে সেটুকু। নারীকে প্রকাশ করতে বাধা দেওয়া হয় তার ভেতরের পুরুষত্বটুকু। যদি সমাজের বাধা না থাকত, যদি সবাই সত্যি সত্যি খুলে মেলে ধরতে পারত নিজেদের সত্যিকার চরিত্র, তা হলে সমতা আসত সম্পর্কে। পুরুষও কাঁদত, শিশু পালন করত, ভালোবাসার মানুষকে রেঁধে খাওয়াত। কিন্তু পুরুষতান্ত্রিক সমাজ যে মাথার ওপর বসে খবরদারি করছে। পুরুষকে শুধু নৃশংসতা করে যেতে হবে, নারীকে শুধু সর্বংসহার মতো সয়ে যেতে হবে। যতই যা হোক, নারী কিন্তু প্রমাণ করেছে পুরুষ যা পারে নারীও তা পারে। নারী পুরুষের মতো পাহাড়ের চূড়োয় উঠতে পারে, সাত সমুদ্র তেরো নদী পেরিয়ে বাণিজ্য করতে যেতে পারে। পুরুষ কিন্তু আজও প্রমাণ করতে পারছে না নারী যা পারে, তা পুরুষও পারে। ঘরদোর সাফ করা, ঘরের রান্নাবান্না করা, শিশুর লালন পালন- এ সব এখনও করছে না পুরুষেরা। যত দিন না করবে, তত দিন এ কথা বলার উপায় নেই যে সংসারে বৈষম্য নেই।

যত দিন সমাজে পুরুষতন্ত্র টিকে আছে, তত দিন এই সমাজ কাউকে সমতার আর সমানাধিকারের দিকে হাত বাড়াতে দেবে না। একের অধীনতা ও অন্যের আধিপত্য ঘোচাতে হলে যেমন আধিপত্য তন্ত্রটাকেই নির্মূল করতে হয়, নারী ও পুরুষের বৈষম্য ঘোচাতে হলে পুরুষতন্ত্রকেও নির্মূল করা প্রয়োজন। ‘পণপ্রথা বন্ধ করো’, ‘ধর্ষণ বন্ধ করো’ বলে সারা বছর চেঁচালেও এসব উপসর্গ কখনও উবে যাবে না। যত দিন রোগটা আছে, উপসর্গগুলো ঘাপটি মেরে থেকেই যাবে। রোগটা সারাতে হবে।

লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
মৃত্যু আসতে পারে যে কোনো সময়
মৃত্যু আসতে পারে যে কোনো সময়
অপনীতির অবসান
অপনীতির অবসান
গুপ্ত স্বৈরাচার
গুপ্ত স্বৈরাচার
নির্বাচন : আশায় বাঁধি বুক
নির্বাচন : আশায় বাঁধি বুক
গোলাপের সুবাস গেল কই
গোলাপের সুবাস গেল কই
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
ব্যবসায় দুর্দিন
ব্যবসায় দুর্দিন
দেশবাসী কী চায়
দেশবাসী কী চায়
ব্ল্যাক ট্রায়াঙ্গেল ও মাদক বাস্তবতা
ব্ল্যাক ট্রায়াঙ্গেল ও মাদক বাস্তবতা
মানবকল্যাণে আহেদ আলী বিশ্বাস ট্রাস্ট
মানবকল্যাণে আহেদ আলী বিশ্বাস ট্রাস্ট
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি
অজ্ঞাত লাশ বাড়ছে
অজ্ঞাত লাশ বাড়ছে
সর্বশেষ খবর
দেশের তিন বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
দেশের তিন বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ঢাকায় মিলছে বিষধর গোখরার দেখা, কিন্তু কেন?
ঢাকায় মিলছে বিষধর গোখরার দেখা, কিন্তু কেন?

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

আবু সাঈদ হত্যা : সাক্ষী না আসায় সাক্ষ্যগ্রহণ আবারও পেছাল
আবু সাঈদ হত্যা : সাক্ষী না আসায় সাক্ষ্যগ্রহণ আবারও পেছাল

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাম্প-সৌদি যুবরাজ বৈঠক ১৮ নভেম্বর
ট্রাম্প-সৌদি যুবরাজ বৈঠক ১৮ নভেম্বর

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে মিশরীয় রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে মিশরীয় রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

১৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

২ দিনের সরকারি সফরে পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি
২ দিনের সরকারি সফরে পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

নির্বাচনের জন্য ৪৮ হাজার পুলিশ সদস্যের প্রশিক্ষণ সম্পন্ন
নির্বাচনের জন্য ৪৮ হাজার পুলিশ সদস্যের প্রশিক্ষণ সম্পন্ন

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

যে জেলার কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি বিএনপি
যে জেলার কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি বিএনপি

৪৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

ক্যালগেরি'র বাংলা স্কুলে শিশুদের জন্য বিশেষ আয়োজন
ক্যালগেরি'র বাংলা স্কুলে শিশুদের জন্য বিশেষ আয়োজন

৪৯ মিনিট আগে | পরবাস

রাজধানী থেকে আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী সংগঠনের ৭ নেতাকর্মী গ্রেফতার
রাজধানী থেকে আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী সংগঠনের ৭ নেতাকর্মী গ্রেফতার

৪৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

তানজানিয়ায় বেআইনি হত্যা ও দমন-পীড়ন চলছে: অ্যামনেস্টি
তানজানিয়ায় বেআইনি হত্যা ও দমন-পীড়ন চলছে: অ্যামনেস্টি

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় ট্রেনে কাটা পড়ে এক গৃহবধূর মৃত্যু
ভাঙ্গায় ট্রেনে কাটা পড়ে এক গৃহবধূর মৃত্যু

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেক্সিকোতে নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষে নিহত ১৩
মেক্সিকোতে নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষে নিহত ১৩

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটার প্রতি ১০ টাকা খরচ করতে পারবেন প্রার্থী
ভোটার প্রতি ১০ টাকা খরচ করতে পারবেন প্রার্থী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সূচক বেড়ে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচক বেড়ে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাইফার্ট ছিটকে যাওয়ায় সুযোগ পেলেন মিচেল
সাইফার্ট ছিটকে যাওয়ায় সুযোগ পেলেন মিচেল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাগর জাহানের নতুন ধারাবাহিক ‘বিদেশ ফেরত’
সাগর জাহানের নতুন ধারাবাহিক ‘বিদেশ ফেরত’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে ৭৫ শতাংশ ভারতীয় শিক্ষার্থীর ভিসা আবেদন বাতিল কানাডার
যে কারণে ৭৫ শতাংশ ভারতীয় শিক্ষার্থীর ভিসা আবেদন বাতিল কানাডার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর শাহজাহানপুরে বাস চাপায় নারী নিহত
রাজধানীর শাহজাহানপুরে বাস চাপায় নারী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নারী ক্রিকেটারদের বেতন বাড়াল বিসিবি
নারী ক্রিকেটারদের বেতন বাড়াল বিসিবি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যে জেলায় কোনো প্রার্থীই দেয়নি বিএনপি
যে জেলায় কোনো প্রার্থীই দেয়নি বিএনপি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড শাটডাউনে কর্মী সংকট, যুক্তরাষ্ট্রে বিমান চলাচলে বিপর্যয়
রেকর্ড শাটডাউনে কর্মী সংকট, যুক্তরাষ্ট্রে বিমান চলাচলে বিপর্যয়

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ ফিলিস্তিনি বন্দিকে মুক্তি দিয়েছে ইসরায়েল
৫ ফিলিস্তিনি বন্দিকে মুক্তি দিয়েছে ইসরায়েল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসনাত-সারজিস-আখতার-নাসীরের আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা
হাসনাত-সারজিস-আখতার-নাসীরের আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তুষারধসে নেপালে বিদেশি পর্বতারোহীসহ সাতজনের মৃত্যু
তুষারধসে নেপালে বিদেশি পর্বতারোহীসহ সাতজনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা ফেরাতে ৭ম দিনের আপিল শুনানি চলছে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা ফেরাতে ৭ম দিনের আপিল শুনানি চলছে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুদানে আরএসএফের ড্রোন হামলায় নারী ও শিশুসহ নিহত ৪০
সুদানে আরএসএফের ড্রোন হামলায় নারী ও শিশুসহ নিহত ৪০

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তর কোরিয়ায় কিম পরিবারের বিশ্বস্ত সংসদপ্রধানের মৃত্যু
উত্তর কোরিয়ায় কিম পরিবারের বিশ্বস্ত সংসদপ্রধানের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মঙ্গলবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
মঙ্গলবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচনী পরিচালনা কমিটি ঘোষণা এনসিপির
নির্বাচনী পরিচালনা কমিটি ঘোষণা এনসিপির

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক নজরে বিএনপি প্রার্থীদের তালিকা
এক নজরে বিএনপি প্রার্থীদের তালিকা

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জামায়াত আমিরের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির শফিকুল ইসলাম
জামায়াত আমিরের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির শফিকুল ইসলাম

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকার আসনগুলোতে বিএনপির প্রার্থী হলেন যারা
ঢাকার আসনগুলোতে বিএনপির প্রার্থী হলেন যারা

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সুপ্রিম কোর্টের ১০ আইনজীবীকে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
সুপ্রিম কোর্টের ১০ আইনজীবীকে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসনাত-সারজিস-আখতার-নাসীরের আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা
হাসনাত-সারজিস-আখতার-নাসীরের আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফরিদপুর-৩ আসনে ধানের শীষের মনোনয়ন পেলেন চৌধুরী নায়াব ইউসুফ
ফরিদপুর-৩ আসনে ধানের শীষের মনোনয়ন পেলেন চৌধুরী নায়াব ইউসুফ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকা-১৪ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী মায়ের ডাকের তুলি
ঢাকা-১৪ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী মায়ের ডাকের তুলি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিপি নেতা নাসিরুদ্দিন পাটোয়ারীর বিরুদ্ধে মামলা
এনসিপি নেতা নাসিরুদ্দিন পাটোয়ারীর বিরুদ্ধে মামলা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খুলনা বিভাগে বাবার আসনে তিন পুত্র বিএনপির প্রার্থী
খুলনা বিভাগে বাবার আসনে তিন পুত্র বিএনপির প্রার্থী

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মনোনয়ন পেলেন ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি শ্রাবণ
মনোনয়ন পেলেন ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি শ্রাবণ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির সবচেয়ে কম বয়সী প্রার্থী শ্রাবণ
বিএনপির সবচেয়ে কম বয়সী প্রার্থী শ্রাবণ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব ড. নূরুন্নাহার চৌধুরী
নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব ড. নূরুন্নাহার চৌধুরী

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মনোনয়নকে কেন্দ্র করে সহিংসতা, বিএনপির চার নেতা বহিষ্কার
মনোনয়নকে কেন্দ্র করে সহিংসতা, বিএনপির চার নেতা বহিষ্কার

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইলহান ওমরকে যুক্তরাষ্ট্র ছাড়তে বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প
ইলহান ওমরকে যুক্তরাষ্ট্র ছাড়তে বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মনোনয়ন পেয়ে আনন্দ মিছিল করতে নিষেধ করলেন শামা ওবায়েদ
মনোনয়ন পেয়ে আনন্দ মিছিল করতে নিষেধ করলেন শামা ওবায়েদ

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনে বগুড়া-৭, দিনাজপুর-৩ ও ফেনী-১ আসন থেকে লড়বেন খালেদা জিয়া
নির্বাচনে বগুড়া-৭, দিনাজপুর-৩ ও ফেনী-১ আসন থেকে লড়বেন খালেদা জিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কিশোরগঞ্জ-৪ আসনে ধানের শীষ প্রতীকে লড়বেন ফজলুর রহমান
কিশোরগঞ্জ-৪ আসনে ধানের শীষ প্রতীকে লড়বেন ফজলুর রহমান

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বগুড়া-৬  আসনে ধানের শীষের প্রার্থী তারেক রহমান
বগুড়া-৬  আসনে ধানের শীষের প্রার্থী তারেক রহমান

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নগদ টাকার চাহিদা মেটাতে নতুন সুবিধা চালু করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
নগদ টাকার চাহিদা মেটাতে নতুন সুবিধা চালু করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এক বিমান বানিয়ে যতো লাভ করল ইরান
এক বিমান বানিয়ে যতো লাভ করল ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির সম্ভাব্য মনোনয়ন তালিকায় নেই শিল্পীরা
বিএনপির সম্ভাব্য মনোনয়ন তালিকায় নেই শিল্পীরা

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসলাম চৌধুরী মনোনয়ন না পাওয়ায় মহাসড়ক অবরোধ
আসলাম চৌধুরী মনোনয়ন না পাওয়ায় মহাসড়ক অবরোধ

১৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী ঘোষণা কবে, জানালেন শফিকুর রহমান
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী ঘোষণা কবে, জানালেন শফিকুর রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রাম-৪: জামায়াত-বিএনপির হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন আপন দুই ভাই
কুড়িগ্রাম-৪: জামায়াত-বিএনপির হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন আপন দুই ভাই

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমেরিকাকে যে কঠিন শর্ত দিলেন ইরানের খামেনি
আমেরিকাকে যে কঠিন শর্ত দিলেন ইরানের খামেনি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রাহক পর্যায়ে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবার খরচ বাড়ছে
গ্রাহক পর্যায়ে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবার খরচ বাড়ছে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ দফতরে নতুন সচিব নিয়োগ দিল সরকার
৪ দফতরে নতুন সচিব নিয়োগ দিল সরকার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সত্যিই কি পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষা করছে চীন ও পাকিস্তান?
সত্যিই কি পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষা করছে চীন ও পাকিস্তান?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেত্রকোনা-৪ আসনে বিএনপির প্রার্থী সাবেক প্রতিমন্ত্রী বাবর
নেত্রকোনা-৪ আসনে বিএনপির প্রার্থী সাবেক প্রতিমন্ত্রী বাবর

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন গেলেন সালাহউদ্দিন
লন্ডন গেলেন সালাহউদ্দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনায় রাজি জামায়াতে ইসলামী
আলোচনায় রাজি জামায়াতে ইসলামী

প্রথম পৃষ্ঠা

আলু এখন কৃষকের বোঝা
আলু এখন কৃষকের বোঝা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির এমপি প্রার্থী হচ্ছেন যাঁরা
বিএনপির এমপি প্রার্থী হচ্ছেন যাঁরা

ভোটের মাঠে

এক হৃদয়ভাঙা গল্পের নায়িকা
এক হৃদয়ভাঙা গল্পের নায়িকা

মাঠে ময়দানে

ঘাটে ফিরছে ইলিশভর্তি ট্রলার
ঘাটে ফিরছে ইলিশভর্তি ট্রলার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইতিহাস গড়ার পথে মামদানি
ইতিহাস গড়ার পথে মামদানি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার দূরদর্শী সিদ্ধান্ত এবং রাজনৈতিক দলের দায়িত্ব
প্রধান উপদেষ্টার দূরদর্শী সিদ্ধান্ত এবং রাজনৈতিক দলের দায়িত্ব

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তাপ ছড়াচ্ছে বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ
উত্তাপ ছড়াচ্ছে বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

পাঁচ বছরে বে-টার্মিনাল চালু
পাঁচ বছরে বে-টার্মিনাল চালু

নগর জীবন

ডিজিটাল ব্যাংক লাইসেন্সের জন্য ১২ প্রতিষ্ঠানের আবেদন জমা
ডিজিটাল ব্যাংক লাইসেন্সের জন্য ১২ প্রতিষ্ঠানের আবেদন জমা

নগর জীবন

ফের ভয়াবহ গ্যাসসংকট
ফের ভয়াবহ গ্যাসসংকট

পেছনের পৃষ্ঠা

দুবলার চরে রাস উৎসব শুরু
দুবলার চরে রাস উৎসব শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

৩০০ আসনে প্রার্থী দেবে এনসিপি
৩০০ আসনে প্রার্থী দেবে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সিন্ডিকেটে আটকা পড়ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার
সিন্ডিকেটে আটকা পড়ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

মসজিদ থেকে রক্তাক্ত স্বামীকে বাসায় নিয়ে আসেন স্থানীয়রা
মসজিদ থেকে রক্তাক্ত স্বামীকে বাসায় নিয়ে আসেন স্থানীয়রা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কমুক্ত সংবিধান গড়ার চ্যালেঞ্জ
বিতর্কমুক্ত সংবিধান গড়ার চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা কেন্দ্র করে ভাঙচুর সড়ক অবরোধ
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা কেন্দ্র করে ভাঙচুর সড়ক অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্যে দলগুলোকে এক সপ্তাহ দিল সরকার
ঐকমত্যে দলগুলোকে এক সপ্তাহ দিল সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত হচ্ছে ১০৮৯ ইবতেদায়ি মাদ্রাসা
এমপিওভুক্ত হচ্ছে ১০৮৯ ইবতেদায়ি মাদ্রাসা

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

মুগডালে রং, চার প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
মুগডালে রং, চার প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

দেশগ্রাম

বিএনপি নেতার অফিসে বোমা হামলায় শিক্ষক নিহত
বিএনপি নেতার অফিসে বোমা হামলায় শিক্ষক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

বালাশী-বাহাদুরাবাদ সড়ক, রেলসেতুর দাবি
বালাশী-বাহাদুরাবাদ সড়ক, রেলসেতুর দাবি

দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে মৃত্যু তিন শিশুর
পানিতে ডুবে মৃত্যু তিন শিশুর

দেশগ্রাম

অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

দেশগ্রাম

কমলা হ্যারিসকে প্রার্থী করা ভুল ছিল : জর্জ ক্লুনি
কমলা হ্যারিসকে প্রার্থী করা ভুল ছিল : জর্জ ক্লুনি

পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানে শক্তিশালী ভূমিকম্পে নিহত ২০
আফগানিস্তানে শক্তিশালী ভূমিকম্পে নিহত ২০

পূর্ব-পশ্চিম