শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৮ অক্টোবর, ২০২১

এ প্রশ্ন তোলার অধিকার শেখ হাসিনার আছে

নূরে আলম সিদ্দিকী
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
এ প্রশ্ন তোলার অধিকার শেখ হাসিনার আছে

যার অতীতে যে অর্জন তাকে অস্বীকার করা, অবমূল্যায়ন করা বা ছোট করে দেখার প্রবৃত্তি আমার নেই। স্বাধীনতার দীর্ঘ পথপরিক্রমণে এ দেশের প্রবঞ্চিত, শোষিত ও নিষ্পেষিত জনগোষ্ঠীকে রাজনৈতিকভাবে উজ্জীবিত করে তাদের চেতনাকে শানিত করা, বাঙালি চেতনার বোধকে জাগ্রত করে উদ্যত, উদ্গত, উদ্ধত সত্তাকে ভাস্বর ও দীপ্তিমান সূর্যালোকে স্নাত করার মহান ব্রতে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ ছিল ছাত্রলীগ। সেই ১৯৪৮ সালের ৪ জানুয়ারি জন্মের ঊষালগ্নেই এ মহান ব্রতে ছাত্রলীগের পথপরিক্রমণের শুরু। এ বিস্তীর্ণ এবং কণ্টকাকীর্ণ দুর্গম পথচলায় ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীদের নানাবিধ বিপত্তি ও নির্যাতনের শিকার হতে হয়। কিন্তু তার সঙ্গে সঙ্গে ছাত্রলীগের জীবনের রোজনামচায় অনেক ঐতিহাসিক বিজয়ের গৌরবগাথা লিখিত ও সন্নিবিষ্ট হয়েছে। বাঙালির হৃদয়ের হীরা-মুক্তা, মণিমাণিক্য খচিত সিংহাসনে প্রতিস্থাপিত হয়েছে ছাত্রলীগের আসন। ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলনে কালজয়ী বিজয়, ১৯৫৪ সালের নির্বাচনে যুক্তফ্রন্টের অবিস্মরণীয় জয়, শেরেবাংলা, হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী ও মওলানা ভাসানীকে ঐক্যের রাখিবন্ধনে বেঁধে মুসলিম লীগের স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে বিপুল জনগোষ্ঠীকে ঐক্যবদ্ধ, সরব ও মুখরিত করার গৌরবও ছাত্রলীগের। বাঙালি জাতীয়তাবাদের চেতনার উন্মেষের শুভলগ্নে তাদের সামনে প্রতিভাত হয়ে ছয় দফার কর্মসূচি অন্ধকার অমানিশার বুক চিরে প্রদীপ্ত সূর্যরশ্মির বিকীর্ণ অগ্নিকণায় বাঙালির হৃদয়কে প্রজ্বালিত করে। তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে লাহোরে গোলটেবিল বৈঠকের প্রাক্কালে এ ঐতিহাসিক ছয় দফা প্রস্তাব উপস্থাপন করেন। গোলটেবিল বৈঠকে সমবেত নেতারা এমনকি নিখিল পাকিস্তান আওয়ামী লীগের সভাপতি নবাবজাদা নসরুল্লাহ খান, প্রথিতযশা আওয়ামী লীগ নেতা বাকি বেলুচসহ কোনো কেন্দ্রীয় নেতাই ছয় দফাকে মুক্তমনে এবং উন্মুক্ত হৃদয়ে গ্রহণ করেননি।

বঙ্গবন্ধুর নিজস্ব সংগঠন পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী লীগের নেতৃত্বও সংশয়-বিমুক্ত হৃদয়ে ছয় দফাকে গ্রহণ করতে পারেনি। বঙ্গবন্ধু তখন পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক। আর সভাপতি ছিলেন মাওলানা আবদুর রশীদ তর্কবাগীশ। তখন পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী লীগের দিগন্ত-বিস্তৃত আকাশ ছিল একঝাঁক উজ্জ্বল নক্ষত্রে ভরা।

আগেই বলেছি, স্বাধীনতা-যুদ্ধের পথপরিক্রমণে যার যেটুকু অবদান আছে, তা অস্বীকার করা অথবা বিন্দুমাত্র খাটো করে দেখার ধৃষ্টতা আমার নেই। এই দীর্ঘ পথচলায় আমারও দৃপ্ত পদচারণ ছিল। আমার প্রাণের মুুজিব ভাই, যাকে আজও আমি হৃদয় নিংড়ানো শ্রদ্ধার স্রোতধারায় সিক্ত করে রাখি। ১৫ আগস্টে দুরাচারের কাপুরুষোচিত নিষ্ঠুর গুলিবর্ষণে যে মহতী প্রাণের জীবনাবসান হয়, তা আজও আমার সমস্ত অনুভূতিকে কুঁকড়ে কাঁদায়। একটি অব্যক্ত যন্ত্রণা যখন আমার হৃদয়কে কুরে কুরে খায়, তীব্র যন্ত্রণায় যখন আমি ছটফট করতে থাকি, তখন একটি প্রশ্নই বারবার আমার মানসপটে ভেসে ওঠে। সেই ভয়াল ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধু শহীদ হওয়ার আগে হত্যাকারীদের দ্বারা নিজগৃহে অবরুদ্ধ অবস্থায় মৃত্যুর ভয়াল চিত্র তাঁর দৃশ্যপটে ভেসে ওঠার পর তিনি ভীতসন্ত্রস্ত হয়ে ভেঙে পড়েননি। বরং যাদের হাতে ক্ষমতা ছিল, যাদের নিয়ন্ত্রণে রক্ষীবাহিনী ছিল তারা কেন এগিয়ে এলেন না? অস্ত্র জমা দিলেও বিপুল অস্ত্র স্বেচ্ছাসেবক বাহিনীর হাতেও ছিল। বঙ্গবন্ধু সেনাবাহিনী প্রধান, স্বেচ্ছাসেবক বাহিনীর দায়িত্বে থাকা নেতৃত্ব ও রক্ষীবাহিনীর দায়িত্ব ও কর্তৃত্ব যার হাতে ছিল, তাদের সঙ্গে টেলিফোনে তিনি নিজেই বারবার যোগাযোগ করেছেন। বিপৎকালীন সাহায্যে এগিয়ে আসার জন্য তিনি তাদের নির্দেশ দিয়েছেন, আবেদন জানিয়েছেন, অনুরোধ করেছেন। কিন্তু যাদের হাতে বঙ্গবন্ধু সংগঠনের দায়িত্ব ও রক্ষীবাহিনী নিয়ন্ত্রণের কর্তৃত্ব তুলে দিয়েছিলেন, সেদিন সংগঠন ও রক্ষীবাহিনীর প্রচন্ড ক্ষমতাধর সেই ব্যক্তিরা বঙ্গবন্ধুর কোনো প্রয়োজনেই আসেননি। ঘাতকের নিষ্ঠুর বুলেটে বঙ্গবন্ধুকে অসহায়ের মতো অকালে শাহাদাতবরণ করতে হয়েছে। এই বেদনাদায়ক স্মৃতি যখন আমার মানসপটে ভেসে ওঠে তখন সমস্ত হৃদয় কুঁকড়ে কেঁদে ওঠে। বুকের পাঁজরগুলো অসহ্য যন্ত্রণায় টনটন করে। আমার বিবেক আমাকেও আসামির কাঠগড়ায় দাঁড় করিয়ে জানতে চায়, আমার সেদিন কী করণীয় ছিল, কী কর্তব্য ছিল? সেদিন অস্ত্র ছাড়া সৈনিকের মতো আমাকে শক্তিহীন করা হয়েছিল। এক বছরের মাথায় প্রাসাদ ষড়যন্ত্রের মহারথীরা বঙ্গবন্ধুকে ভুল বুঝিয়ে আমাকে যুবলীগের মহাসচিবের পদ থেকে কূটকৌশলে সরিয়ে দেন। মণি ভাই তো শহীদ হলেন। সরিয়ে দেওয়ায় আমার স্থলাভিষিক্ত ময়মনসিংহের সৈয়দ আহমদের কোনো শিকড় যুবলীগের মধ্যে গ্রথিত ছিল না। তিনি নিজে ছাত্রলীগের কোনো সাবেক নেতাও ছিলেন না। কিন্তু যারা প্রাসাদ ষড়যন্ত্রের কুশীলব, যাদের রাজনৈতিক ষড়যন্ত্রের নিষ্ঠুর কশাঘাতে আমি জর্জরিত ছিলাম, তাদের কুটিল নীলনকশার ফলেই আমার যুবলীগের মহাসচিবের পদটি হারাতে হয়। পদশূন্য আমার অবস্থা নিরস্ত্র সৈনিকের চেয়েও ছিল অসহায়। প্রতিবাদ গড়ে তোলার আমার তীব্র মানসিকতা প্রাসাদ ষড়যন্ত্রের কুশীলবদের কাছে পরাভূত হয়। ক্লান্ত-শ্রান্ত অসহায় একজন মানুষের মতো আমার জীবন কাটছিল। একদিকে গণবাহিনী, অন্যদিকে প্রাসাদ ষড়যন্ত্রের কুশীলবদের আক্রোশের শিকার হওয়ার আতঙ্ক আমাকে তাড়া করে ফিরছিল। আমার হাতে কোনো সংগঠন নেই, কোনো রাজনৈতিক উত্তাল কর্মতৎপরতার সঙ্গেও আমার কোনোরূপ সম্পৃক্ততা রাখা হয়নি। এমনই একটি গুমোট ও অসহায় শ্বাসরুদ্ধকর পরিবেশে আমার জীবন কাটছিল।

প্রাসাদ ষড়যন্ত্রের কুশীলবরা বঙ্গবন্ধুর জীবিতকালে এই হিমাচলের মতো সুউচ্চ পর্বতমালার মতো ব্যক্তিত্বকে রাহুর মতো গ্রাস করেছিলেন এবং তাঁর সূর্যের মতো প্রখর, প্রোজ্জ্বল ও দীপ্তিমান শিখাটিকে শুধু নিষ্প্রভই করতে চাননি, জনবিচ্ছিন্নতার অমানিশার অন্ধকারে বিলীন করার ষড়যন্ত্রের খেলায় উন্মত্ত হয়ে উঠেছিলেন। কমিউনিস্টদের করাল গ্রাস এবং এ ষড়যন্ত্রের উন্মত্ততা সূর্যের মতো প্রখর ব্যক্তিত্ব বঙ্গবন্ধুকে সম্পূর্ণ নিষ্প্র্রভ করতে না পারলেও অনেকটাই গণবিচ্ছিন্ন করতে সক্ষম হয়েছিল। ১৫ আগস্টের দুরাচারদের উদ্ধত প্রতিহিংসাকে সংগঠন ও বিভিন্ন বাহিনীর দায়িত্বপ্রাপ্ত থাকা সত্ত্বেও তারা তো প্রতিবাদ গড়ে তোলেনইনি, বরং একদলীয় শাসনব্যবস্থার অভিশাপে জর্জরিত জাতিও বজ্রনির্ঘোষে গর্জে ওঠেনি। ১৯৭০-এর নির্বাচনটি অনুষ্ঠিত করা এবং ’৭১-এর মুক্তিযুদ্ধের উপক্রমণিকা সৃষ্টিতে ছাত্রলীগের ভূমিকা ছিল মুখ্য। আমি তখন ছাত্রলীগের সভাপতি ছিলাম। বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে ১৯৭০-এর নির্বাচনে অংশগ্রহণ ও তার অবশ্যম্ভাবী সফলতাকে তুলে আনার দায়িত্বকালে সারা বাংলাদেশে আমরা ছাত্রলীগের কর্মীরা চারণের মতো ঘুরে বেড়িয়েছি। বাংলার পথে-ঘাটে-মাঠে প্রতিটি মানুষের হৃদয়কে আগ্নেয়গিরির গলিত লাভার মতো প্রজ্বালিত করেছি। সারা বাংলাদেশে আওয়াজ উঠেছে- ‘আঘাতের আর কোনো প্রতিবাদ নয়, আঘাত আসলে প্রত্যাঘাত করতে হবে। প্রতিটি বাঙালির উদ্বেলিত চিত্তকে আগ্নেয়গিরি এবং হাতকে প্রজ্বালিত মশাল বানিয়ে পাকিস্তানিদের আক্রমণের বিরুদ্ধে উত্তোলিত রাখতে হবে।’ ৭ মার্চে বঙ্গবন্ধু মঞ্চে আসার আগে তাঁরই নির্দেশে স্বাধীন বাংলা ছাত্রসংগ্রাম পরিষদের নেতৃ-চতুষ্টয়ের নিয়ন্ত্রণে রেসকোর্সের মাইক ছিল। সেখান থেকে আমরা লাখ লাখ মানুষের উদ্বেলিত সত্তাকে এমন প্রখরভাবে জাগ্রত করেছিলাম, যেটিকে দক্ষ সেনাপতির মতো স্বাধীনতার মেরুকরণ নির্ধারণে বঙ্গবন্ধু কাজে লাগিয়েছিলেন। স্বাধীনতা অর্জনে পরাধীনতার বক্ষ বিদীর্ণ করার সাহসী সৈনিক হিসেবে আমরা মুজিব ভাইয়ের পথ বিনির্মাণ করেছিলাম আমাদের বুকের পাঁজর দিয়ে। ছাত্রলীগের লাখ লাখ কর্মীর উদ্দীপ্ত চেতনায় বঙ্গবন্ধু সফলতার সঙ্গে তাঁর স্বপ্নের স্বাধীনতার তরণিকে সাফল্যের সৈকতে পৌঁছে দিয়েছেন। এই জীবনসায়াহ্নে এসে ১৫ আগস্টের নির্মমতা এবং সেই নির্মমতার বিরুদ্ধে বাংলার গণদেবতা কেন ’৭১-এর মতো গর্জে উঠল না- সেটি আমাদের প্রজন্মের কাছে একটি কঠিন প্রশ্ন। এ প্রশ্নের যৌক্তিকতার মুখোমুখি দাঁড়িয়ে আমার আত্মসান্ত¡নার একটি দিক হলো, ’৭১-এ আমার কাছে ছাত্রলীগের দায়িত্ব ছিল। আর সেই ছাত্রলীগই ’৭০-এর নির্বাচনের বিজয়ের পুষ্পমাল্য বঙ্গবন্ধুকে পরিয়ে দিতে সক্ষম হয়েছিল। ’৭০-এর নির্বাচন ও ’৭১-এর মুক্তিযুদ্ধে ছাত্রলীগই মূলশক্তি হিসেবে পথ বিনির্মাণ করেছিল। উদ্যত-উদ্গত-উদ্ধত চিত্তে বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতার প্রদীপ্ত সূর্যকে আলিঙ্গন করেছেন এবং তারই বিকীর্ণ অগ্নিকণায় সারা জাতি প্রজ্বালিত হয়েছে।

পাকিস্তানের ঔদ্ধত্যের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ থেকে প্রতিরোধ, প্রতিরোধ থেকে প্রতিশোধের আক্রোশে ফেটে পড়া সাড়ে ৭ কোটি বাঙালি তথা বাংলা মায়ের দামাল ছেলেরা স্বাধীনতার প্রদীপ্ত সূর্যকে অসীম সাহসিকতায় ছিনিয়ে আনতে পেরেছে। এখানে উল্লেখ করলে অত্যুক্তি হবে না, সেদিন সারা বাংলাদেশের নিভৃত কন্দরেও ছাত্রলীগের কর্মীদের হাতের প্রজ্বালিত মশাল ছিল। যার বিচূর্ণ অগ্নিকণায় স্নাত বাঙালিরা বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে শুধু প্রজ্বালিতই হয়নি, পাকিস্তানের বর্বর নৃশংসতাকে সুদৃঢ় প্রত্যয়ে পরাভূত করেছে। শুধু কি তাই? ১৬ ডিসেম্বর পাকিস্তানের পাশবিক সামরিক শক্তির আত্মসমর্পণের পর বিমুক্ত স্বাধীন বাংলাদেশেও আন্দোলন থেমে যায়নি। বাংলার প্রাণপুরুষ শেখ মুজিবের মুক্তির দাবিতে আবার বাংলা গর্জে উঠল। এটি শুধু বাংলাদেশেই নয়। পৃথিবীর যে কোনো স্থানে যেখানে একটি বাঙালিরও অবস্থান ছিল, সেখান থেকেই বজ্রনির্ঘোষে ঘোষিত হলো- বঙ্গবন্ধুর নিঃশর্ত মুক্তি চাই। বঙ্গবন্ধু ১৯৭২ সালের ৮ জানুয়ারি জল্লাদের কারাগার থেকে বেরিয়ে এলেন। লন্ডন, সেখান থেকে দিল্লি হয়ে বঙ্গবন্ধু ১০ জানুয়ারি বাংলাদেশের এই মায়াভরা মাটিতে দাঁড়িয়ে অশ্রুসিক্ত নয়নে বেদনাপ্লুত কণ্ঠে বলেছিলেন- দেশের স্বাধীনতার জন্য, আমার মুক্তির জন্য তোমরা যে সংগ্রাম করেছ, আমার জীবন দিয়ে হলেও সে ঋণ আমি পরিশোধ করে যাব। ১৫ আগস্ট জীবন বিসর্জনের মধ্য দিয়েই বঙ্গবন্ধু এই ঋণ শোধ করে গেছেন। কিন্তু আফসোস, ’৭০-এর নির্বাচনে যে বাংলা ১৬৭টি আসনের মধ্যে ১৬৫টি তাঁকে উপহার দিল, তাঁর বিজয়কে অস্বীকার করা ইয়াহিয়া খানের বাংলা ১ মার্চের ঘোষণার বিরুদ্ধে শুধু প্রতিবাদই নয়, সফল প্রতিরোধ গড়ে তোলে, যে নিরস্ত্র বাঙালি কালজয়ী যুদ্ধের মধ্য দিয়ে পরাধীনতার বক্ষ বিদীর্ণ করে স্বাধীনতার সূর্যকে ছিনিয়ে আনল- সেই জাতি ১৫ আগস্টের পর কেন নীরব, নিথর, নিস্তব্ধ হয়ে রইল, ইতিহাস আমাদের কাছে এই প্রশ্ন করবেই। আর সেদিন যারা সংগঠন ও প্রশাসনের দায়িত্বে ছিলেন, যাদের বারবার ফোন করে বঙ্গবন্ধু কোনো উত্তর ও সহযোগিতা পাননি, এর জবাব দেওয়ার কোনো দায়িত্বই কি তাদের নেই?

প্রাসাদ ষড়যন্ত্রের কুশীলবরা যুবলীগের মহাসচিবের দায়িত্ব থেকে আমাকে কৌশলে সরিয়ে না দিলে হয়তো মণি ভাইয়ের মতো আমাকেও শাহাদাতবরণ করতে হতো। নতুবা হয়তো সারা বাংলাদেশকে আমি দাবানলের মতো জ্বালিয়ে তুলতে পারতাম। অথচ অস্ত্রবিমুক্ত সৈনিকের মতো নিজগৃহে বিলাপ করা ছাড়া আমার আর কীই-বা করার ছিল। এই বিক্ষুব্ধ হৃদয়ের প্রবোধ এটুকুই, ১৫ আগস্টের পর ১৯ মাসের কারারুদ্ধ জীবনের নির্যাতন, নির্বাসন ও নিগ্রহের জ্বালা কিছুটা হলেও বঙ্গবন্ধুর ভালোবাসার ঋণ পরিশোধের সান্ত¡না আমাকে দেয়। আমার কাছে যেহেতু সংগঠনের নেতৃত্ব ছিল না, সে ক্ষেত্রে এই প্রবোধটুকু আমার কাছে কম কিছু নয়। যাদের পক্ষে কিছু করার সুযোগ ছিল, সংগঠন ও প্রশাসন এবং রক্ষীবাহিনীর দায়িত্ব বঙ্গবন্ধু পরম বিশ্বাসে যাদের ওপর ন্যস্ত করেছিলেন, তারা কেন সে দায়িত্ব পালনে ব্যর্থ হয়েছেন- এ প্রশ্নের জবাব ইতিহাস তাদের কাছ থেকে চাইবেই। সাংগঠনিক দায়িত্ব-বিচ্যুত থেকে প্রতিরোধ গড়ে তোলার কোনো সুযোগ আমার ছিল না কিন্তু প্রতিশোধহীন ১৫ আগস্ট দীপ্তিহীন আগুনের নির্দয় দহনে আজও আমাকে দগ্ধীভূত করে।

বাকশাল বঙ্গবন্ধুকে অনেকটাই গণবিচ্ছিন্ন করেছে, এটা ঐতিহাসিক সত্য। বাম রাজনীতির কুটিল ষড়যন্ত্রের স্রোতধারা বাকশাল গঠনে বঙ্গবন্ধুকে উদ্বুদ্ধ করলেও ১৫ আগস্টের পৈশাচিক দুর্ঘটনার পর বাম রাজনীতির কীর্তিমান অনেকেই নিষ্ক্রিয় ও নীরব ছিলেন। এমনকি অনেকেই উল্লাস প্রকাশ করেছেন।

মওলানা ভাসানী তো খন্দকার মোশতাককে ওইদিনই অভিনন্দন জানিয়েছিলেন। আর যারা তাদের ষড়যন্ত্রের কুটিল প্রয়াসে সংগঠন থেকে আত্মত্যাগী কর্মীদের দূরে সরিয়ে দিতে পেরেছিলেন, ইতিহাসের কাছে উত্তর দেওয়ার কোনো দায় কি তাদের নেই? সেদিন বঙ্গবন্ধুর পাশে যারা ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত ছিলেন, বঙ্গবন্ধুর ঔরসজাত কন্যা তাদের দিকে আজ সেই প্রশ্ন তুলেছেন। আওয়ামী লীগের রথী-মহারথীরা ১৫ আগস্টের নির্মম হত্যাকান্ডের পর কেন প্রতিরোধ গড়ে তুলতে পারলেন না, কেনই-বা তারা চুপিসারে সটকে পড়লেন- বঙ্গবন্ধুতনয়া শেখ হাসিনা আজকে এ প্রশ্ন তো করতেই পারেন। এটা তাঁর নৈতিক অধিকার।

লেখক : স্বাধীন বাংলা ছাত্রসংগ্রাম পরিষদের অন্যতম নেতা।

এই বিভাগের আরও খবর
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
নির্বাচন ও গণভোট
নির্বাচন ও গণভোট
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
সর্বশেষ খবর
মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ
মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কলকাতায় বুমরাহর পেসে কাঁপল দক্ষিণ আফ্রিকা
কলকাতায় বুমরাহর পেসে কাঁপল দক্ষিণ আফ্রিকা

৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ষড়যন্ত্রের পথ ছেড়ে ভোটের রাজনীতিতে ফিরে আসুন: মোশারফ হোসেন
ষড়যন্ত্রের পথ ছেড়ে ভোটের রাজনীতিতে ফিরে আসুন: মোশারফ হোসেন

১৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

অসুস্থ ধর্মেন্দ্রর ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস, হাসপাতালের কর্মী গ্রেপ্তার
অসুস্থ ধর্মেন্দ্রর ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস, হাসপাতালের কর্মী গ্রেপ্তার

১৯ মিনিট আগে | শোবিজ

‘লিটল স্টারের’ বিচারকের আসনে কারা?
‘লিটল স্টারের’ বিচারকের আসনে কারা?

২৩ মিনিট আগে | শোবিজ

পুসকাস মনোনয়নে আছেন যারা
পুসকাস মনোনয়নে আছেন যারা

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

৩৪ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

নাশকতার চেষ্টা, গ্রেফতার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী
নাশকতার চেষ্টা, গ্রেফতার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী

৩৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাশিয়ায় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২ পাইলট নিহত
রাশিয়ায় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২ পাইলট নিহত

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দাঁড়িপাল্লার বিজয় নিশ্চিত করতে ময়দানে আপোষহীন থাকতে হবে’
‘দাঁড়িপাল্লার বিজয় নিশ্চিত করতে ময়দানে আপোষহীন থাকতে হবে’

৪০ মিনিট আগে | রাজনীতি

প্রকাশ হলো মাহমুদ মানজুরের বই ‘গীতিজীবন’
প্রকাশ হলো মাহমুদ মানজুরের বই ‘গীতিজীবন’

৪৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

বগুড়ায় শুরু হচ্ছে এনসিএলের চার দিনের ম্যাচ
বগুড়ায় শুরু হচ্ছে এনসিএলের চার দিনের ম্যাচ

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বান্দরবানে খাদে পড়ে প্রাণ গেলো পর্যটকের
বান্দরবানে খাদে পড়ে প্রাণ গেলো পর্যটকের

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার দাবি দুলুর
ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার দাবি দুলুর

৫৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

মাইজভান্ডারী তরিকার মূল শিক্ষা মানবকল্যাণ : কাদের গনি
মাইজভান্ডারী তরিকার মূল শিক্ষা মানবকল্যাণ : কাদের গনি

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষা ৩ জানুয়ারি
কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষা ৩ জানুয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘বিদেশিদের প্রেসক্রিপশনে এদেশের মানুষ চলতে চায় না’
‘বিদেশিদের প্রেসক্রিপশনে এদেশের মানুষ চলতে চায় না’

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিহার বিধানসভায় এনডিএর জয়যাত্রা, কংগ্রেসের শোচনীয় পরাজয়
বিহার বিধানসভায় এনডিএর জয়যাত্রা, কংগ্রেসের শোচনীয় পরাজয়

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ২২
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ২২

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা
বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৫ আগস্ট আওয়ামী লীগের রাজনীতির কবর রচিত হয়েছে: যুবদল নেতা শাহেদ
৫ আগস্ট আওয়ামী লীগের রাজনীতির কবর রচিত হয়েছে: যুবদল নেতা শাহেদ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নারায়ণগঞ্জে বিএনপিকে কৃতজ্ঞতা জানিয়ে মাসুদের র‌্যালি
নারায়ণগঞ্জে বিএনপিকে কৃতজ্ঞতা জানিয়ে মাসুদের র‌্যালি

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মোহাম্মদপুরে গোপন কারখানায় পুলিশের অভিযান, বিপুল ককটেল উদ্ধার
মোহাম্মদপুরে গোপন কারখানায় পুলিশের অভিযান, বিপুল ককটেল উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৪৬০
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৪৬০

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে শিক্ষিত মেয়েরা বেকার থাকবে না: তৃপ্তি
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে শিক্ষিত মেয়েরা বেকার থাকবে না: তৃপ্তি

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে জহির উদ্দিন স্বপনকে জয়ী করার আহ্বান বিএনপি নেতার
বরিশালে জহির উদ্দিন স্বপনকে জয়ী করার আহ্বান বিএনপি নেতার

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভালুকায় হেমন্তের কবিতা উৎসব অনুষ্ঠিত
ভালুকায় হেমন্তের কবিতা উৎসব অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার
৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার
আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন
নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ
শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ
সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট
সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

৪ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা
এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল
স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত
জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা

২০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা
হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১২ ঘণ্টা বিমানে আটকা, জোহানেসবার্গে অবশেষে অবতরণ ১৫৩ ফিলিস্তিনির
১২ ঘণ্টা বিমানে আটকা, জোহানেসবার্গে অবশেষে অবতরণ ১৫৩ ফিলিস্তিনির

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’
যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন
তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন

শোবিজ

ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন
ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন

দেশগ্রাম

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই
রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি
নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি

নগর জীবন

একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য
একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের
আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের

পূর্ব-পশ্চিম

টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা
টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা

পেছনের পৃষ্ঠা

সমুদ্রবিলাসে প্রভা
সমুদ্রবিলাসে প্রভা

শোবিজ

ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়
ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া
হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া

মাঠে ময়দানে

চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা
চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা

প্রথম পৃষ্ঠা

জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’
জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’

শোবিজ

রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ
রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ

নগর জীবন

পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান
পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান

মাঠে ময়দানে

সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট
সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে
নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে

নগর জীবন

নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি
নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়
উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ
বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা
ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ
হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ

সম্পাদকীয়

প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন
প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতান্ত্রিক ধারায়  ফেরার একমাত্র পথ নির্বাচন
গণতান্ত্রিক ধারায় ফেরার একমাত্র পথ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু
বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু

নগর জীবন