শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৮ অক্টোবর, ২০২১

এ প্রশ্ন তোলার অধিকার শেখ হাসিনার আছে

নূরে আলম সিদ্দিকী
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
এ প্রশ্ন তোলার অধিকার শেখ হাসিনার আছে

যার অতীতে যে অর্জন তাকে অস্বীকার করা, অবমূল্যায়ন করা বা ছোট করে দেখার প্রবৃত্তি আমার নেই। স্বাধীনতার দীর্ঘ পথপরিক্রমণে এ দেশের প্রবঞ্চিত, শোষিত ও নিষ্পেষিত জনগোষ্ঠীকে রাজনৈতিকভাবে উজ্জীবিত করে তাদের চেতনাকে শানিত করা, বাঙালি চেতনার বোধকে জাগ্রত করে উদ্যত, উদ্গত, উদ্ধত সত্তাকে ভাস্বর ও দীপ্তিমান সূর্যালোকে স্নাত করার মহান ব্রতে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ ছিল ছাত্রলীগ। সেই ১৯৪৮ সালের ৪ জানুয়ারি জন্মের ঊষালগ্নেই এ মহান ব্রতে ছাত্রলীগের পথপরিক্রমণের শুরু। এ বিস্তীর্ণ এবং কণ্টকাকীর্ণ দুর্গম পথচলায় ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীদের নানাবিধ বিপত্তি ও নির্যাতনের শিকার হতে হয়। কিন্তু তার সঙ্গে সঙ্গে ছাত্রলীগের জীবনের রোজনামচায় অনেক ঐতিহাসিক বিজয়ের গৌরবগাথা লিখিত ও সন্নিবিষ্ট হয়েছে। বাঙালির হৃদয়ের হীরা-মুক্তা, মণিমাণিক্য খচিত সিংহাসনে প্রতিস্থাপিত হয়েছে ছাত্রলীগের আসন। ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলনে কালজয়ী বিজয়, ১৯৫৪ সালের নির্বাচনে যুক্তফ্রন্টের অবিস্মরণীয় জয়, শেরেবাংলা, হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী ও মওলানা ভাসানীকে ঐক্যের রাখিবন্ধনে বেঁধে মুসলিম লীগের স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে বিপুল জনগোষ্ঠীকে ঐক্যবদ্ধ, সরব ও মুখরিত করার গৌরবও ছাত্রলীগের। বাঙালি জাতীয়তাবাদের চেতনার উন্মেষের শুভলগ্নে তাদের সামনে প্রতিভাত হয়ে ছয় দফার কর্মসূচি অন্ধকার অমানিশার বুক চিরে প্রদীপ্ত সূর্যরশ্মির বিকীর্ণ অগ্নিকণায় বাঙালির হৃদয়কে প্রজ্বালিত করে। তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে লাহোরে গোলটেবিল বৈঠকের প্রাক্কালে এ ঐতিহাসিক ছয় দফা প্রস্তাব উপস্থাপন করেন। গোলটেবিল বৈঠকে সমবেত নেতারা এমনকি নিখিল পাকিস্তান আওয়ামী লীগের সভাপতি নবাবজাদা নসরুল্লাহ খান, প্রথিতযশা আওয়ামী লীগ নেতা বাকি বেলুচসহ কোনো কেন্দ্রীয় নেতাই ছয় দফাকে মুক্তমনে এবং উন্মুক্ত হৃদয়ে গ্রহণ করেননি।

বঙ্গবন্ধুর নিজস্ব সংগঠন পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী লীগের নেতৃত্বও সংশয়-বিমুক্ত হৃদয়ে ছয় দফাকে গ্রহণ করতে পারেনি। বঙ্গবন্ধু তখন পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক। আর সভাপতি ছিলেন মাওলানা আবদুর রশীদ তর্কবাগীশ। তখন পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী লীগের দিগন্ত-বিস্তৃত আকাশ ছিল একঝাঁক উজ্জ্বল নক্ষত্রে ভরা।

আগেই বলেছি, স্বাধীনতা-যুদ্ধের পথপরিক্রমণে যার যেটুকু অবদান আছে, তা অস্বীকার করা অথবা বিন্দুমাত্র খাটো করে দেখার ধৃষ্টতা আমার নেই। এই দীর্ঘ পথচলায় আমারও দৃপ্ত পদচারণ ছিল। আমার প্রাণের মুুজিব ভাই, যাকে আজও আমি হৃদয় নিংড়ানো শ্রদ্ধার স্রোতধারায় সিক্ত করে রাখি। ১৫ আগস্টে দুরাচারের কাপুরুষোচিত নিষ্ঠুর গুলিবর্ষণে যে মহতী প্রাণের জীবনাবসান হয়, তা আজও আমার সমস্ত অনুভূতিকে কুঁকড়ে কাঁদায়। একটি অব্যক্ত যন্ত্রণা যখন আমার হৃদয়কে কুরে কুরে খায়, তীব্র যন্ত্রণায় যখন আমি ছটফট করতে থাকি, তখন একটি প্রশ্নই বারবার আমার মানসপটে ভেসে ওঠে। সেই ভয়াল ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধু শহীদ হওয়ার আগে হত্যাকারীদের দ্বারা নিজগৃহে অবরুদ্ধ অবস্থায় মৃত্যুর ভয়াল চিত্র তাঁর দৃশ্যপটে ভেসে ওঠার পর তিনি ভীতসন্ত্রস্ত হয়ে ভেঙে পড়েননি। বরং যাদের হাতে ক্ষমতা ছিল, যাদের নিয়ন্ত্রণে রক্ষীবাহিনী ছিল তারা কেন এগিয়ে এলেন না? অস্ত্র জমা দিলেও বিপুল অস্ত্র স্বেচ্ছাসেবক বাহিনীর হাতেও ছিল। বঙ্গবন্ধু সেনাবাহিনী প্রধান, স্বেচ্ছাসেবক বাহিনীর দায়িত্বে থাকা নেতৃত্ব ও রক্ষীবাহিনীর দায়িত্ব ও কর্তৃত্ব যার হাতে ছিল, তাদের সঙ্গে টেলিফোনে তিনি নিজেই বারবার যোগাযোগ করেছেন। বিপৎকালীন সাহায্যে এগিয়ে আসার জন্য তিনি তাদের নির্দেশ দিয়েছেন, আবেদন জানিয়েছেন, অনুরোধ করেছেন। কিন্তু যাদের হাতে বঙ্গবন্ধু সংগঠনের দায়িত্ব ও রক্ষীবাহিনী নিয়ন্ত্রণের কর্তৃত্ব তুলে দিয়েছিলেন, সেদিন সংগঠন ও রক্ষীবাহিনীর প্রচন্ড ক্ষমতাধর সেই ব্যক্তিরা বঙ্গবন্ধুর কোনো প্রয়োজনেই আসেননি। ঘাতকের নিষ্ঠুর বুলেটে বঙ্গবন্ধুকে অসহায়ের মতো অকালে শাহাদাতবরণ করতে হয়েছে। এই বেদনাদায়ক স্মৃতি যখন আমার মানসপটে ভেসে ওঠে তখন সমস্ত হৃদয় কুঁকড়ে কেঁদে ওঠে। বুকের পাঁজরগুলো অসহ্য যন্ত্রণায় টনটন করে। আমার বিবেক আমাকেও আসামির কাঠগড়ায় দাঁড় করিয়ে জানতে চায়, আমার সেদিন কী করণীয় ছিল, কী কর্তব্য ছিল? সেদিন অস্ত্র ছাড়া সৈনিকের মতো আমাকে শক্তিহীন করা হয়েছিল। এক বছরের মাথায় প্রাসাদ ষড়যন্ত্রের মহারথীরা বঙ্গবন্ধুকে ভুল বুঝিয়ে আমাকে যুবলীগের মহাসচিবের পদ থেকে কূটকৌশলে সরিয়ে দেন। মণি ভাই তো শহীদ হলেন। সরিয়ে দেওয়ায় আমার স্থলাভিষিক্ত ময়মনসিংহের সৈয়দ আহমদের কোনো শিকড় যুবলীগের মধ্যে গ্রথিত ছিল না। তিনি নিজে ছাত্রলীগের কোনো সাবেক নেতাও ছিলেন না। কিন্তু যারা প্রাসাদ ষড়যন্ত্রের কুশীলব, যাদের রাজনৈতিক ষড়যন্ত্রের নিষ্ঠুর কশাঘাতে আমি জর্জরিত ছিলাম, তাদের কুটিল নীলনকশার ফলেই আমার যুবলীগের মহাসচিবের পদটি হারাতে হয়। পদশূন্য আমার অবস্থা নিরস্ত্র সৈনিকের চেয়েও ছিল অসহায়। প্রতিবাদ গড়ে তোলার আমার তীব্র মানসিকতা প্রাসাদ ষড়যন্ত্রের কুশীলবদের কাছে পরাভূত হয়। ক্লান্ত-শ্রান্ত অসহায় একজন মানুষের মতো আমার জীবন কাটছিল। একদিকে গণবাহিনী, অন্যদিকে প্রাসাদ ষড়যন্ত্রের কুশীলবদের আক্রোশের শিকার হওয়ার আতঙ্ক আমাকে তাড়া করে ফিরছিল। আমার হাতে কোনো সংগঠন নেই, কোনো রাজনৈতিক উত্তাল কর্মতৎপরতার সঙ্গেও আমার কোনোরূপ সম্পৃক্ততা রাখা হয়নি। এমনই একটি গুমোট ও অসহায় শ্বাসরুদ্ধকর পরিবেশে আমার জীবন কাটছিল।

প্রাসাদ ষড়যন্ত্রের কুশীলবরা বঙ্গবন্ধুর জীবিতকালে এই হিমাচলের মতো সুউচ্চ পর্বতমালার মতো ব্যক্তিত্বকে রাহুর মতো গ্রাস করেছিলেন এবং তাঁর সূর্যের মতো প্রখর, প্রোজ্জ্বল ও দীপ্তিমান শিখাটিকে শুধু নিষ্প্রভই করতে চাননি, জনবিচ্ছিন্নতার অমানিশার অন্ধকারে বিলীন করার ষড়যন্ত্রের খেলায় উন্মত্ত হয়ে উঠেছিলেন। কমিউনিস্টদের করাল গ্রাস এবং এ ষড়যন্ত্রের উন্মত্ততা সূর্যের মতো প্রখর ব্যক্তিত্ব বঙ্গবন্ধুকে সম্পূর্ণ নিষ্প্র্রভ করতে না পারলেও অনেকটাই গণবিচ্ছিন্ন করতে সক্ষম হয়েছিল। ১৫ আগস্টের দুরাচারদের উদ্ধত প্রতিহিংসাকে সংগঠন ও বিভিন্ন বাহিনীর দায়িত্বপ্রাপ্ত থাকা সত্ত্বেও তারা তো প্রতিবাদ গড়ে তোলেনইনি, বরং একদলীয় শাসনব্যবস্থার অভিশাপে জর্জরিত জাতিও বজ্রনির্ঘোষে গর্জে ওঠেনি। ১৯৭০-এর নির্বাচনটি অনুষ্ঠিত করা এবং ’৭১-এর মুক্তিযুদ্ধের উপক্রমণিকা সৃষ্টিতে ছাত্রলীগের ভূমিকা ছিল মুখ্য। আমি তখন ছাত্রলীগের সভাপতি ছিলাম। বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে ১৯৭০-এর নির্বাচনে অংশগ্রহণ ও তার অবশ্যম্ভাবী সফলতাকে তুলে আনার দায়িত্বকালে সারা বাংলাদেশে আমরা ছাত্রলীগের কর্মীরা চারণের মতো ঘুরে বেড়িয়েছি। বাংলার পথে-ঘাটে-মাঠে প্রতিটি মানুষের হৃদয়কে আগ্নেয়গিরির গলিত লাভার মতো প্রজ্বালিত করেছি। সারা বাংলাদেশে আওয়াজ উঠেছে- ‘আঘাতের আর কোনো প্রতিবাদ নয়, আঘাত আসলে প্রত্যাঘাত করতে হবে। প্রতিটি বাঙালির উদ্বেলিত চিত্তকে আগ্নেয়গিরি এবং হাতকে প্রজ্বালিত মশাল বানিয়ে পাকিস্তানিদের আক্রমণের বিরুদ্ধে উত্তোলিত রাখতে হবে।’ ৭ মার্চে বঙ্গবন্ধু মঞ্চে আসার আগে তাঁরই নির্দেশে স্বাধীন বাংলা ছাত্রসংগ্রাম পরিষদের নেতৃ-চতুষ্টয়ের নিয়ন্ত্রণে রেসকোর্সের মাইক ছিল। সেখান থেকে আমরা লাখ লাখ মানুষের উদ্বেলিত সত্তাকে এমন প্রখরভাবে জাগ্রত করেছিলাম, যেটিকে দক্ষ সেনাপতির মতো স্বাধীনতার মেরুকরণ নির্ধারণে বঙ্গবন্ধু কাজে লাগিয়েছিলেন। স্বাধীনতা অর্জনে পরাধীনতার বক্ষ বিদীর্ণ করার সাহসী সৈনিক হিসেবে আমরা মুজিব ভাইয়ের পথ বিনির্মাণ করেছিলাম আমাদের বুকের পাঁজর দিয়ে। ছাত্রলীগের লাখ লাখ কর্মীর উদ্দীপ্ত চেতনায় বঙ্গবন্ধু সফলতার সঙ্গে তাঁর স্বপ্নের স্বাধীনতার তরণিকে সাফল্যের সৈকতে পৌঁছে দিয়েছেন। এই জীবনসায়াহ্নে এসে ১৫ আগস্টের নির্মমতা এবং সেই নির্মমতার বিরুদ্ধে বাংলার গণদেবতা কেন ’৭১-এর মতো গর্জে উঠল না- সেটি আমাদের প্রজন্মের কাছে একটি কঠিন প্রশ্ন। এ প্রশ্নের যৌক্তিকতার মুখোমুখি দাঁড়িয়ে আমার আত্মসান্ত¡নার একটি দিক হলো, ’৭১-এ আমার কাছে ছাত্রলীগের দায়িত্ব ছিল। আর সেই ছাত্রলীগই ’৭০-এর নির্বাচনের বিজয়ের পুষ্পমাল্য বঙ্গবন্ধুকে পরিয়ে দিতে সক্ষম হয়েছিল। ’৭০-এর নির্বাচন ও ’৭১-এর মুক্তিযুদ্ধে ছাত্রলীগই মূলশক্তি হিসেবে পথ বিনির্মাণ করেছিল। উদ্যত-উদ্গত-উদ্ধত চিত্তে বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতার প্রদীপ্ত সূর্যকে আলিঙ্গন করেছেন এবং তারই বিকীর্ণ অগ্নিকণায় সারা জাতি প্রজ্বালিত হয়েছে।

পাকিস্তানের ঔদ্ধত্যের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ থেকে প্রতিরোধ, প্রতিরোধ থেকে প্রতিশোধের আক্রোশে ফেটে পড়া সাড়ে ৭ কোটি বাঙালি তথা বাংলা মায়ের দামাল ছেলেরা স্বাধীনতার প্রদীপ্ত সূর্যকে অসীম সাহসিকতায় ছিনিয়ে আনতে পেরেছে। এখানে উল্লেখ করলে অত্যুক্তি হবে না, সেদিন সারা বাংলাদেশের নিভৃত কন্দরেও ছাত্রলীগের কর্মীদের হাতের প্রজ্বালিত মশাল ছিল। যার বিচূর্ণ অগ্নিকণায় স্নাত বাঙালিরা বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে শুধু প্রজ্বালিতই হয়নি, পাকিস্তানের বর্বর নৃশংসতাকে সুদৃঢ় প্রত্যয়ে পরাভূত করেছে। শুধু কি তাই? ১৬ ডিসেম্বর পাকিস্তানের পাশবিক সামরিক শক্তির আত্মসমর্পণের পর বিমুক্ত স্বাধীন বাংলাদেশেও আন্দোলন থেমে যায়নি। বাংলার প্রাণপুরুষ শেখ মুজিবের মুক্তির দাবিতে আবার বাংলা গর্জে উঠল। এটি শুধু বাংলাদেশেই নয়। পৃথিবীর যে কোনো স্থানে যেখানে একটি বাঙালিরও অবস্থান ছিল, সেখান থেকেই বজ্রনির্ঘোষে ঘোষিত হলো- বঙ্গবন্ধুর নিঃশর্ত মুক্তি চাই। বঙ্গবন্ধু ১৯৭২ সালের ৮ জানুয়ারি জল্লাদের কারাগার থেকে বেরিয়ে এলেন। লন্ডন, সেখান থেকে দিল্লি হয়ে বঙ্গবন্ধু ১০ জানুয়ারি বাংলাদেশের এই মায়াভরা মাটিতে দাঁড়িয়ে অশ্রুসিক্ত নয়নে বেদনাপ্লুত কণ্ঠে বলেছিলেন- দেশের স্বাধীনতার জন্য, আমার মুক্তির জন্য তোমরা যে সংগ্রাম করেছ, আমার জীবন দিয়ে হলেও সে ঋণ আমি পরিশোধ করে যাব। ১৫ আগস্ট জীবন বিসর্জনের মধ্য দিয়েই বঙ্গবন্ধু এই ঋণ শোধ করে গেছেন। কিন্তু আফসোস, ’৭০-এর নির্বাচনে যে বাংলা ১৬৭টি আসনের মধ্যে ১৬৫টি তাঁকে উপহার দিল, তাঁর বিজয়কে অস্বীকার করা ইয়াহিয়া খানের বাংলা ১ মার্চের ঘোষণার বিরুদ্ধে শুধু প্রতিবাদই নয়, সফল প্রতিরোধ গড়ে তোলে, যে নিরস্ত্র বাঙালি কালজয়ী যুদ্ধের মধ্য দিয়ে পরাধীনতার বক্ষ বিদীর্ণ করে স্বাধীনতার সূর্যকে ছিনিয়ে আনল- সেই জাতি ১৫ আগস্টের পর কেন নীরব, নিথর, নিস্তব্ধ হয়ে রইল, ইতিহাস আমাদের কাছে এই প্রশ্ন করবেই। আর সেদিন যারা সংগঠন ও প্রশাসনের দায়িত্বে ছিলেন, যাদের বারবার ফোন করে বঙ্গবন্ধু কোনো উত্তর ও সহযোগিতা পাননি, এর জবাব দেওয়ার কোনো দায়িত্বই কি তাদের নেই?

প্রাসাদ ষড়যন্ত্রের কুশীলবরা যুবলীগের মহাসচিবের দায়িত্ব থেকে আমাকে কৌশলে সরিয়ে না দিলে হয়তো মণি ভাইয়ের মতো আমাকেও শাহাদাতবরণ করতে হতো। নতুবা হয়তো সারা বাংলাদেশকে আমি দাবানলের মতো জ্বালিয়ে তুলতে পারতাম। অথচ অস্ত্রবিমুক্ত সৈনিকের মতো নিজগৃহে বিলাপ করা ছাড়া আমার আর কীই-বা করার ছিল। এই বিক্ষুব্ধ হৃদয়ের প্রবোধ এটুকুই, ১৫ আগস্টের পর ১৯ মাসের কারারুদ্ধ জীবনের নির্যাতন, নির্বাসন ও নিগ্রহের জ্বালা কিছুটা হলেও বঙ্গবন্ধুর ভালোবাসার ঋণ পরিশোধের সান্ত¡না আমাকে দেয়। আমার কাছে যেহেতু সংগঠনের নেতৃত্ব ছিল না, সে ক্ষেত্রে এই প্রবোধটুকু আমার কাছে কম কিছু নয়। যাদের পক্ষে কিছু করার সুযোগ ছিল, সংগঠন ও প্রশাসন এবং রক্ষীবাহিনীর দায়িত্ব বঙ্গবন্ধু পরম বিশ্বাসে যাদের ওপর ন্যস্ত করেছিলেন, তারা কেন সে দায়িত্ব পালনে ব্যর্থ হয়েছেন- এ প্রশ্নের জবাব ইতিহাস তাদের কাছ থেকে চাইবেই। সাংগঠনিক দায়িত্ব-বিচ্যুত থেকে প্রতিরোধ গড়ে তোলার কোনো সুযোগ আমার ছিল না কিন্তু প্রতিশোধহীন ১৫ আগস্ট দীপ্তিহীন আগুনের নির্দয় দহনে আজও আমাকে দগ্ধীভূত করে।

বাকশাল বঙ্গবন্ধুকে অনেকটাই গণবিচ্ছিন্ন করেছে, এটা ঐতিহাসিক সত্য। বাম রাজনীতির কুটিল ষড়যন্ত্রের স্রোতধারা বাকশাল গঠনে বঙ্গবন্ধুকে উদ্বুদ্ধ করলেও ১৫ আগস্টের পৈশাচিক দুর্ঘটনার পর বাম রাজনীতির কীর্তিমান অনেকেই নিষ্ক্রিয় ও নীরব ছিলেন। এমনকি অনেকেই উল্লাস প্রকাশ করেছেন।

মওলানা ভাসানী তো খন্দকার মোশতাককে ওইদিনই অভিনন্দন জানিয়েছিলেন। আর যারা তাদের ষড়যন্ত্রের কুটিল প্রয়াসে সংগঠন থেকে আত্মত্যাগী কর্মীদের দূরে সরিয়ে দিতে পেরেছিলেন, ইতিহাসের কাছে উত্তর দেওয়ার কোনো দায় কি তাদের নেই? সেদিন বঙ্গবন্ধুর পাশে যারা ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত ছিলেন, বঙ্গবন্ধুর ঔরসজাত কন্যা তাদের দিকে আজ সেই প্রশ্ন তুলেছেন। আওয়ামী লীগের রথী-মহারথীরা ১৫ আগস্টের নির্মম হত্যাকান্ডের পর কেন প্রতিরোধ গড়ে তুলতে পারলেন না, কেনই-বা তারা চুপিসারে সটকে পড়লেন- বঙ্গবন্ধুতনয়া শেখ হাসিনা আজকে এ প্রশ্ন তো করতেই পারেন। এটা তাঁর নৈতিক অধিকার।

লেখক : স্বাধীন বাংলা ছাত্রসংগ্রাম পরিষদের অন্যতম নেতা।

এই বিভাগের আরও খবর
মৃত্যু আসতে পারে যে কোনো সময়
মৃত্যু আসতে পারে যে কোনো সময়
অপনীতির অবসান
অপনীতির অবসান
গুপ্ত স্বৈরাচার
গুপ্ত স্বৈরাচার
নির্বাচন : আশায় বাঁধি বুক
নির্বাচন : আশায় বাঁধি বুক
গোলাপের সুবাস গেল কই
গোলাপের সুবাস গেল কই
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
ব্যবসায় দুর্দিন
ব্যবসায় দুর্দিন
দেশবাসী কী চায়
দেশবাসী কী চায়
ব্ল্যাক ট্রায়াঙ্গেল ও মাদক বাস্তবতা
ব্ল্যাক ট্রায়াঙ্গেল ও মাদক বাস্তবতা
মানবকল্যাণে আহেদ আলী বিশ্বাস ট্রাস্ট
মানবকল্যাণে আহেদ আলী বিশ্বাস ট্রাস্ট
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি
অজ্ঞাত লাশ বাড়ছে
অজ্ঞাত লাশ বাড়ছে
সর্বশেষ খবর
ইরাক আগ্রাসনের ‘মূল হোতা’ সাবেক মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্টের মৃত্যু
ইরাক আগ্রাসনের ‘মূল হোতা’ সাবেক মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্টের মৃত্যু

১৭ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তরিকুল ইসলাম ছিলেন দলের দুর্দিনের কাণ্ডারি: তৃপ্তি
তরিকুল ইসলাম ছিলেন দলের দুর্দিনের কাণ্ডারি: তৃপ্তি

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রামপালে ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেলের ৩ আরোহী নিহত
রামপালে ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেলের ৩ আরোহী নিহত

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২০৮৩ সাল পর্যন্ত পৃথিবী সঙ্গী দুই চাঁদ!
২০৮৩ সাল পর্যন্ত পৃথিবী সঙ্গী দুই চাঁদ!

৬ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

ভিয়েতনামে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৪০
ভিয়েতনামে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৪০

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪ জেলায় অতিভারি বৃষ্টি ও ভূমিধসের শঙ্কা
৪ জেলায় অতিভারি বৃষ্টি ও ভূমিধসের শঙ্কা

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশনে নিয়োগ পেলেন বিচারপতি আহমেদ সোহেল
জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশনে নিয়োগ পেলেন বিচারপতি আহমেদ সোহেল

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

‘১৭ বছর রাজপথে নির্যাতিত ত্যাগী কর্মীদের চোখে আজ আশার আলো’
‘১৭ বছর রাজপথে নির্যাতিত ত্যাগী কর্মীদের চোখে আজ আশার আলো’

২১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ভারতে ট্রেন দুর্ঘটনায় ৬ জন নিহত
ভারতে ট্রেন দুর্ঘটনায় ৬ জন নিহত

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে টেস্ট দল ঘোষণা বাংলাদেশের
আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে টেস্ট দল ঘোষণা বাংলাদেশের

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

প্রথমবার বাগদানের আংটি দেখালেন রাশমিকা
প্রথমবার বাগদানের আংটি দেখালেন রাশমিকা

৩০ মিনিট আগে | শোবিজ

সিদ্ধিরগঞ্জে ইয়াবা ও হেরোইনসহ গ্রেফতার ৪
সিদ্ধিরগঞ্জে ইয়াবা ও হেরোইনসহ গ্রেফতার ৪

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ধানের শীষ পেলেন বিএনপির তিন শীর্ষ নেতার উত্তরাধিকারী
চট্টগ্রামে ধানের শীষ পেলেন বিএনপির তিন শীর্ষ নেতার উত্তরাধিকারী

৩৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নির্বাচনের সময়ে ভুয়া খবর প্রচারে জেল-জরিমানা
নির্বাচনের সময়ে ভুয়া খবর প্রচারে জেল-জরিমানা

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ার ডিবির সাবেক ইনচার্জসহ দুইজনের প্রত্যাহার আদেশ বাতিল
বগুড়ার ডিবির সাবেক ইনচার্জসহ দুইজনের প্রত্যাহার আদেশ বাতিল

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় সমবায় শিল্প বণিক সমিতির চেয়ারম্যানের ৪ বছরের কারাদণ্ড
বগুড়ায় সমবায় শিল্প বণিক সমিতির চেয়ারম্যানের ৪ বছরের কারাদণ্ড

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একটা বড় কাজ করতে যাচ্ছি, অনেক বেশি এক্সাইটেড: তানজিন তিশা
একটা বড় কাজ করতে যাচ্ছি, অনেক বেশি এক্সাইটেড: তানজিন তিশা

৪৪ মিনিট আগে | শোবিজ

বগুড়ায় উদ্ধার হওয়া ৩৯ ককটেল নিষ্ক্রিয় করল সেনাবাহিনী
বগুড়ায় উদ্ধার হওয়া ৩৯ ককটেল নিষ্ক্রিয় করল সেনাবাহিনী

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তিন টিকিট কালোবাজারি গ্রেফতার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তিন টিকিট কালোবাজারি গ্রেফতার

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জন, নিজাম হাজারীর স্ত্রীর বিরুদ্ধে মামলার অনুমোদন
জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জন, নিজাম হাজারীর স্ত্রীর বিরুদ্ধে মামলার অনুমোদন

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

জাতীয় বাশাআপ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
জাতীয় বাশাআপ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

৪৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জনশক্তি পাঠানোর লক্ষ্যে বাংলাদেশ-জাপান ১৩ সমঝোতা
জনশক্তি পাঠানোর লক্ষ্যে বাংলাদেশ-জাপান ১৩ সমঝোতা

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

আশুগঞ্জে বিপুল পরিমাণ মাদকসহ গ্রেপ্তার ২
আশুগঞ্জে বিপুল পরিমাণ মাদকসহ গ্রেপ্তার ২

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৯ ডিসেম্বরের মধ্যে ঢাবি শিক্ষক মোনামির মামলা তদন্তের নির্দেশ
৯ ডিসেম্বরের মধ্যে ঢাবি শিক্ষক মোনামির মামলা তদন্তের নির্দেশ

৫৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিএনপির মনোনীত প্রার্থীকে বীরগঞ্জ-কাহারোলে ব্যাপক সংবর্ধনা
বিএনপির মনোনীত প্রার্থীকে বীরগঞ্জ-কাহারোলে ব্যাপক সংবর্ধনা

৫৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

মাঠে হার্ট অ্যাটাকে কোচের মৃত্যু
মাঠে হার্ট অ্যাটাকে কোচের মৃত্যু

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শওকত-রনির কোলাকুলি, ধানের শীষকে বিজয়ী করার আহ্বান
শওকত-রনির কোলাকুলি, ধানের শীষকে বিজয়ী করার আহ্বান

৫৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

গাইবান্ধায় ইজিবাইক চুরির অভিযোগ নারী কারাগারে
গাইবান্ধায় ইজিবাইক চুরির অভিযোগ নারী কারাগারে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খালেদা জিয়ার প্রার্থিতা ঘোষণায় নির্বাচনী উচ্ছাসে উত্তাল দিনাজপুর
খালেদা জিয়ার প্রার্থিতা ঘোষণায় নির্বাচনী উচ্ছাসে উত্তাল দিনাজপুর

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জন্মদিনে শাহরুখের হাতে নতুন ঘড়ি, উপহার দিলেন কে?
জন্মদিনে শাহরুখের হাতে নতুন ঘড়ি, উপহার দিলেন কে?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
এক নজরে বিএনপি প্রার্থীদের তালিকা
এক নজরে বিএনপি প্রার্থীদের তালিকা

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সুপ্রিম কোর্টের ১০ আইনজীবীকে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
সুপ্রিম কোর্টের ১০ আইনজীবীকে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসনাত-সারজিস-আখতার-নাসীরের আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা
হাসনাত-সারজিস-আখতার-নাসীরের আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত
ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপির সবচেয়ে কম বয়সী প্রার্থী শ্রাবণ
বিএনপির সবচেয়ে কম বয়সী প্রার্থী শ্রাবণ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফরিদপুর-৩ আসনে ধানের শীষের মনোনয়ন পেলেন চৌধুরী নায়াব ইউসুফ
ফরিদপুর-৩ আসনে ধানের শীষের মনোনয়ন পেলেন চৌধুরী নায়াব ইউসুফ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যে জেলার কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি বিএনপি
যে জেলার কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি বিএনপি

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব ড. নূরুন্নাহার চৌধুরী
নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব ড. নূরুন্নাহার চৌধুরী

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মনোনয়ন পেয়ে আনন্দ মিছিল করতে নিষেধ করলেন শামা ওবায়েদ
মনোনয়ন পেয়ে আনন্দ মিছিল করতে নিষেধ করলেন শামা ওবায়েদ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা
কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা

৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

খুলনা বিভাগে বাবার আসনে তিন পুত্র বিএনপির প্রার্থী
খুলনা বিভাগে বাবার আসনে তিন পুত্র বিএনপির প্রার্থী

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকায় মিলছে বিষধর গোখরার দেখা, কিন্তু কেন?
ঢাকায় মিলছে বিষধর গোখরার দেখা, কিন্তু কেন?

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মনোনয়নকে কেন্দ্র করে সহিংসতা, বিএনপির চার নেতা বহিষ্কার
মনোনয়নকে কেন্দ্র করে সহিংসতা, বিএনপির চার নেতা বহিষ্কার

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইলহান ওমরকে যুক্তরাষ্ট্র ছাড়তে বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প
ইলহান ওমরকে যুক্তরাষ্ট্র ছাড়তে বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল
নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ বন্ধের হুমকি আদানি পাওয়ারের
১১ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ বন্ধের হুমকি আদানি পাওয়ারের

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক বিমান বানিয়ে যতো লাভ করল ইরান
এক বিমান বানিয়ে যতো লাভ করল ইরান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী ঘোষণা কবে, জানালেন শফিকুর রহমান
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী ঘোষণা কবে, জানালেন শফিকুর রহমান

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত
মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কুড়িগ্রাম-৪: জামায়াত-বিএনপির হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন আপন দুই ভাই
কুড়িগ্রাম-৪: জামায়াত-বিএনপির হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন আপন দুই ভাই

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমির হামজার সঙ্গে নির্বাচনী লড়াইয়ে বিএনপির জাকির হোসেন
আমির হামজার সঙ্গে নির্বাচনী লড়াইয়ে বিএনপির জাকির হোসেন

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপির সম্ভাব্য মনোনয়ন তালিকায় নেই শিল্পীরা
বিএনপির সম্ভাব্য মনোনয়ন তালিকায় নেই শিল্পীরা

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৩৭ বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে সরকার
যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৩৭ বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে সরকার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকাকে যে কঠিন শর্ত দিলেন ইরানের খামেনি
আমেরিকাকে যে কঠিন শর্ত দিলেন ইরানের খামেনি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোট করলেও নিজ দলের প্রতীকে ভোট, অধ্যাদেশ জারি
জোট করলেও নিজ দলের প্রতীকে ভোট, অধ্যাদেশ জারি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক
নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আসলাম চৌধুরী মনোনয়ন না পাওয়ায় মহাসড়ক অবরোধ
আসলাম চৌধুরী মনোনয়ন না পাওয়ায় মহাসড়ক অবরোধ

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যে জেলায় কোনো প্রার্থীই দেয়নি বিএনপি
যে জেলায় কোনো প্রার্থীই দেয়নি বিএনপি

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির মনোনয়ন না পেয়ে যা বললেন কনকচাঁপা
বিএনপির মনোনয়ন না পেয়ে যা বললেন কনকচাঁপা

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

যে কারণে ৭৫ শতাংশ ভারতীয় শিক্ষার্থীর ভিসা আবেদন বাতিল কানাডার
যে কারণে ৭৫ শতাংশ ভারতীয় শিক্ষার্থীর ভিসা আবেদন বাতিল কানাডার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন গেলেন সালাহউদ্দিন
লন্ডন গেলেন সালাহউদ্দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

আলু এখন কৃষকের বোঝা
আলু এখন কৃষকের বোঝা

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোচনায় রাজি জামায়াতে ইসলামী
আলোচনায় রাজি জামায়াতে ইসলামী

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির এমপি প্রার্থী হচ্ছেন যাঁরা
বিএনপির এমপি প্রার্থী হচ্ছেন যাঁরা

ভোটের মাঠে

এক হৃদয়ভাঙা গল্পের নায়িকা
এক হৃদয়ভাঙা গল্পের নায়িকা

মাঠে ময়দানে

ঘাটে ফিরছে ইলিশভর্তি ট্রলার
ঘাটে ফিরছে ইলিশভর্তি ট্রলার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রধান উপদেষ্টার দূরদর্শী সিদ্ধান্ত এবং রাজনৈতিক দলের দায়িত্ব
প্রধান উপদেষ্টার দূরদর্শী সিদ্ধান্ত এবং রাজনৈতিক দলের দায়িত্ব

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাস গড়ার পথে মামদানি
ইতিহাস গড়ার পথে মামদানি

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিজিটাল ব্যাংক লাইসেন্সের জন্য ১২ প্রতিষ্ঠানের আবেদন জমা
ডিজিটাল ব্যাংক লাইসেন্সের জন্য ১২ প্রতিষ্ঠানের আবেদন জমা

নগর জীবন

ফের ভয়াবহ গ্যাসসংকট
ফের ভয়াবহ গ্যাসসংকট

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ বছরে বে-টার্মিনাল চালু
পাঁচ বছরে বে-টার্মিনাল চালু

নগর জীবন

উত্তাপ ছড়াচ্ছে বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ
উত্তাপ ছড়াচ্ছে বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

মসজিদ থেকে রক্তাক্ত স্বামীকে বাসায় নিয়ে আসেন স্থানীয়রা
মসজিদ থেকে রক্তাক্ত স্বামীকে বাসায় নিয়ে আসেন স্থানীয়রা

পেছনের পৃষ্ঠা

৩০০ আসনে প্রার্থী দেবে এনসিপি
৩০০ আসনে প্রার্থী দেবে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সিন্ডিকেটে আটকা পড়ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার
সিন্ডিকেটে আটকা পড়ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কমুক্ত সংবিধান গড়ার চ্যালেঞ্জ
বিতর্কমুক্ত সংবিধান গড়ার চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

দুবলার চরে রাস উৎসব শুরু
দুবলার চরে রাস উৎসব শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা কেন্দ্র করে ভাঙচুর সড়ক অবরোধ
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা কেন্দ্র করে ভাঙচুর সড়ক অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্যে দলগুলোকে এক সপ্তাহ দিল সরকার
ঐকমত্যে দলগুলোকে এক সপ্তাহ দিল সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত হচ্ছে ১০৮৯ ইবতেদায়ি মাদ্রাসা
এমপিওভুক্ত হচ্ছে ১০৮৯ ইবতেদায়ি মাদ্রাসা

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

মুগডালে রং, চার প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
মুগডালে রং, চার প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে মৃত্যু তিন শিশুর
পানিতে ডুবে মৃত্যু তিন শিশুর

দেশগ্রাম

অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

দেশগ্রাম

বিএনপি নেতার অফিসে বোমা হামলায় শিক্ষক নিহত
বিএনপি নেতার অফিসে বোমা হামলায় শিক্ষক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন ঘিরে অর্থনৈতিক চাপ আরও বাড়বে
নির্বাচন ঘিরে অর্থনৈতিক চাপ আরও বাড়বে

প্রথম পৃষ্ঠা

বালাশী-বাহাদুরাবাদ সড়ক, রেলসেতুর দাবি
বালাশী-বাহাদুরাবাদ সড়ক, রেলসেতুর দাবি

দেশগ্রাম

কমলা হ্যারিসকে প্রার্থী করা ভুল ছিল : জর্জ ক্লুনি
কমলা হ্যারিসকে প্রার্থী করা ভুল ছিল : জর্জ ক্লুনি

পূর্ব-পশ্চিম