শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০১ নভেম্বর, ২০২১

ঝরে পড়া কিশোর-কিশোরীকে স্কুলে ফেরাতে হবে

খায়রুল কবীর খোকন
প্রিন্ট ভার্সন
ঝরে পড়া কিশোর-কিশোরীকে স্কুলে ফেরাতে হবে

একটা জাতীয় বাংলা দৈনিক কয়েক দিন আগে শীর্ষ শিরোনামে সংবাদ ছেপেছে-দেশের ৯টি জেলায় এই করোনাকালের সংকটে সাড়ে সাত হাজার বাল্যবিবাহ হয়ে গেছে। দেশের ৬৪ জেলা এবং নগর-শহরাঞ্চলের বস্তিবাসী-এলাকায় এসব মিলিয়ে সারা দেশের বাল্যবিবাহ পরিস্থিতি কী ভয়াবহ তা সহজেই আন্দাজ করা যায়। ইউনিসেফ তথ্যমতে, চলতি দশকের মধ্যে আরও এক কোটি কিশোরীর বাল্যবিয়ের নিদারুণ ঝুঁকিতে বাংলাদেশ।

এমনিতেই বাংলাদেশে পশ্চাদপদ সমাজের ধর্ম-ব্যবসায়ী শ্রেণির লোকজনের অজ্ঞানতা ও শয়তানির কারণে সাধারণ মানুষের মধ্যে অতিমাত্রার ধর্মভীরুতায় সৃষ্ট কূপমন্ডূকতা এবং দারিদ্র্য-পীড়নের কারণে বাল্যবিবাহ সমস্যা রয়েছে-বাল্যবিবাহ সংকটে বিশ্ব-কুখ্যাতি অর্জন করা দেশগুলোর প্রথম সারির একটা দেশ হিসেবে। তার ওপরে করোনা-পরিস্থিতিতে দারিদ্র্যসীমার নিচে বসবাসরত মানুষের সংখ্যা ব্যাপকভাবে বেড়ে যাওয়া এবং স্কুল থেকে কিশোরীদের ঝরে পড়ার কারণে এ সমস্যা এখন চরম পর্যায়ে।

করোনায় যারা মারা গেলেন তাদের অনেকের কিশোর-কিশোরী সন্তান বা ভাইবোন রয়ে গেছে-অভিভাবকহীন, এতিম-দশার এসব বালক-বালিকার লেখাপড়া বন্ধ হয়ে গেছে। ১৯ সেপ্টেম্বর অন্য একটা বাংলা দৈনিক এক হৃদয়বিদারক ঘটনার রিপোর্ট করেছে। মিরপুর পল্লবীর আব্বাসউদ্দীন হাইস্কুলের সপ্তম শ্রেণির ছাত্রী শাহানা ইয়াসমিন শানু। করোনায় এই দুর্ভাগা কিশোরীটির বাবা নূরুল ফকির মারা গেছেন, তিনি ছিলেন ঝুটের দোকানের সামান্য-বেতনের কর্মচারী। মেয়েটির মা নার্গিস বেগম পল্লবীর বিভিন্ন বাড়িতে গৃহকর্মীর কাজ করে সংসার চালায়, পরিবারে রয়েছে আরও দুটি শিশু। ওই দৈনিকের সাংবাদিক যখন এই অসহায় কিশোরীর খুদে-সাক্ষাৎকার গ্রহণ করছিলেন তার বাকরুদ্ধ হওয়ার জোগাড়। ‘স্কুলে যাচ্ছ না কেন শানু?’ শানুর নিঃশব্দ বুক-ফাটা আর্তনাদের জবাব-‘ভাতই তো পাই না, স্কুলে যামু কেমনে?’ শক্ত পত্রিকা-রিপোর্টারের তখন মাইল্ড-স্ট্রোক দশা। চোখের জলে ভেসে রিপোর্টার রিপোর্ট লিখেছেন। এরকম শানু কত কত সারা দেশে! কে কার খবর রাখে!

চুয়াডাঙ্গার বর্ষা, প্রচন্ড এক লড়াই লড়েছে এ কিশোরীটি। করোনা-পরিস্থিতিতে স্বামী-পরিত্যক্ত এবং দারিদ্র্য-ক্লিষ্ট মায়ের এ কন্যাটি স্থানীয় একটি হাইস্কুলে দশম শ্রেণির শিক্ষার্থী। পাষ- বাবা মেয়েটির কোনো খোঁজখবরই রাখে না। মেয়েটিকে নিয়ে মা তার বাবার বাড়িতে থাকেন। একটা মুড়ি-তৈরির ফ্যাক্টরিতে শ্রমিকের কাজ করেন এই মা। এই মহিলাও কিন্তু বাল্যবিয়ের শিকার। সেই ঘটনা থেকে শিক্ষা নিয়েছে তার মেয়ে বর্ষা। সে দৃঢ়-প্রতিজ্ঞ- লেখাপড়া শিখে সুপ্রতিষ্ঠিত হয়ে তারপরে বিয়ের বিষয়ে ভাববে। কিন্তু তার মামা ও খালারা তো বেশি ‘বুদ্ধিমান’। তারা সবাই মিলে তার বিয়ের আয়োজন করে। পাত্র যেদিন দেখতে আসবে সেদিন সকালে তারা বর্ষার স্কুলে যাওয়ার আগে তাকে থামিয়ে দিতে চায়। বর্ষা বেঁকে বসে, সে জানিয়ে দেয়-সে লেখাপড়া করে নিজের পায়ে দাঁড়াতে চায়, তার আগে সে বিয়ে করবে না। মা-সহ তার মামা ও খালারা জোর করে বর্ষাকে আটকে রাখতে চায়-পাত্রপক্ষকে দেখানোর জন্য। বর্ষা লড়াকু মেয়ে, সে সুকৌশলে বাড়ি থেকে পালিয়ে গিয়ে সদর থানার পুলিশের অফিসার-ইনচার্জকে ঘটনাটি জানায়। তার লিখিত অভিযোগের ভিত্তিতে পুলিশের সেই ওসি তার মা-কে থানায় ডেকে আনেন এবং কিশোরী মেয়ের বাল্যবিবাহ বন্ধ রাখার নির্দেশ দেন। বর্ষা আপাতত রক্ষা পায়। বর্ষার ভাগ্য ভালো, ওই পুলিশ অফিসারটি যথেষ্ট দায়িত্ববান এবং বাল্যবিয়ের কুফল সম্পর্কে সবাইকে সচেতন করার কাজ করে আসছেন। বর্ষাকে কন্যা শিশু দিবসে সংবর্ধনা দেওয়া হয়েছে চুয়াডাঙ্গার জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে। বর্ষা লেখাপড়া শিখে সাংবাদিক হতে চায়। (এখানেই বলে রাখা দরকার, এই চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলা এবং সমগ্র জেলাতেই হয়তো অনেক বাল্যবিয়ে হয়েছে এরই মধ্যে এবং এখনো সেই অপতৎপরতা চলমান, কিন্তু ডিসি সাহেব বা তার লোকজন সেসব ‘বেআইনি বাল্যবিয়ে’ ঠেকাতে কী করছেন সেসব ওই কন্যাশিশু দিবসের অনুষ্ঠানে জানাননি) বর্ষার বাল্যবিয়ের উদ্যোগ যারা নিয়েছিল তাদের বিরুদ্ধে এই বেআইনি কর্মের জন্য কোনো মামলা করা হয়নি, তাদের শাস্তি পেতেও হয়নি। আরও কথা হচ্ছে- বর্ষার মতো সবাই সাহসী নয়, আর চুয়াডাঙ্গা সদরের পুলিশের ওসির মতো সবাই নেই সব থানাতে। তাই বাল্যবিবাহ চলছে অবিরাম, আর কিশোরী মেয়েগুলোর জীবন ধসিয়ে দেওয়া হচ্ছে। বাল্যবিয়ে আইনত নিষিদ্ধ হওয়ার পরেও এ দেশে তা ঠেকানো যাচ্ছে না একশ্রেণির বাবা-মা বা বাবা-মার অনুপস্থিতিতে এসব কিশোরী মেয়ের অভিভাবক আর কিছু বিয়ে-পড়ানোর কাজী আর গ্রাম্য-ঘটকের অর্থ-লোভ ইত্যাদি কারণে। আর ধর্ম-ব্যবসায়ী কাঠমোল্লাদের বদমায়েশি তো আছেই।

আর আছে একশ্রেণির বখাটে কিশোর-তরুণ যারা এসব কিশোরীকে ফুসলিয়ে নিয়ে গিয়ে ‘প্রেমিক’ সেজে ফাঁদ পেতে বিয়ে করে ফেলে। আর গ্রামীণ মোড়ল-মাতব্বররাও আছে, আছে ধর্মান্ধ, কূপমন্ডূক কিছু ধর্ম-ব্যবসায়ী কিছু প্রভাবশালী ব্যক্তি এরা সবাই বাল্যবিয়ের পক্ষে নানারকম তৎপরতা চালায়। এসব মিলেমিশে যে দুষ্টচক্র তাদের সবার সম্মিলিত ফাঁদের শিকার হয়ে যায় কিশোরী মেয়েগুলো।

কে পারে এসব শানু আর বর্ষার মতো কিশোরীকে স্কুলে ফেরানোর পথের সব বাধা দূর করতে? পারতে হবে তো রাষ্ট্রকে। কিন্তু সেই রাষ্ট্রই তো এখন অবধি শানু আর বর্ষাদের নিজের রাষ্ট্র হলো না। কীভাবে হবে? একাত্তরে আমরা পাকিস্তানি বর্বর দখলদার সেনাদের বিরুদ্ধে প্রচন্ড রক্তক্ষয়ী যুুদ্ধ করে ৩০ লাখ বাঙালির আত্মাহুতি আর লাখ লাখ বাঙালি মা-বোনের সম্ভ্রমহানির ত্যাগের মাধ্যমে একটা লাল-সবুজ পতাকা পেয়েছি। কিন্তু পাকিস্তানি উপনিবেশবাদী শক্তির দখল থেকে মুক্ত হলেও দেশি লুটেরা শ্রেণির হাতে পুনর্দখলে চলে গেছে যে এই সমাজ এই রাষ্ট্র। এই রাষ্ট্র কোনোমতেই আর গণমানুষের রাষ্ট্র নয়, সে কীভাবে দরিদ্র কিশোরীদের রক্ষা করবে অর্থাভাবে ঝরে পড়ার হাত থেকে? সে কীভাবে দরিদ্র পরিবারের আয়-রোজগারের সংকটে এসব কিশোরীর ন্যূনতম মৌলিক চাহিদা খাওয়া-পরা, চিকিৎসা আর শিক্ষা, বাসস্থান নিশ্চিত করবে? এই দুর্বল ও গরিব পীড়নের রাষ্ট্র, ধর্ম-ব্যবসায়ী ভ-দের সমর্থক রাষ্ট্র কীভাবে ঠেকাবে লাখ লাখ কিশোরীর বাল্যবিয়ে?

ইউনিসেফ তথ্যমতে, বাংলাদেশ এখন বিশ্বের বাল্যবিয়ে পীড়িত রাষ্ট্রসমূহের প্রথম ১০টির মধ্যে অষ্টম অবস্থানে রয়েছে। ১৯৭০ সাল থেকে এই পর্যন্ত পাঁচ দশকে এ দেশে বাল্যবিয়ে হয়েছে প্রায় ৩ কোটি ৮০ লাখ মেয়ের। আগামী এক দশক ধরে চলা বাল্যবিবাহের শিকার হতে পারে প্রায় এক কোটি বাংলাদেশি কিশোরী। কীসব ভয়াবহ তথ্য-পরিসংখ্যান ভাবলেই তো মাথা ঘুরে যায়। আর এই করোনা অতিমারীকালে বাল্যবিয়ের সংখ্যা বেড়েছে অকল্পনীয় হারে।

এসব দুঃসংবাদ শুনলেই সচেতন ব্যক্তিমাত্রই হতাশায় ডুবে যায়। কিন্তু কর্তৃত্ববাদী শাসকগোষ্ঠীর তাতে কিছু যায় আসে না। তারা ধর্মান্ধ মোল্লা-গোষ্ঠীর সমর্থন পাওয়ার জন্য তাদের যেসব কূপমন্ডূকতা আছে সবকিছুই এ সমাজে জায়েজ করে দিতে চায়।

স্কুল থেকে কিশোর ও কিশোরীদের ঝরে পড়ার ব্যাপারটি সাংঘাতিক পর্যায়ে চলে গেছে এ করোনাকালে। কিশোরীদের সংকটটা সবচেয়ে বেশি। দরিদ্র বাবা-মা বা অন্য স্বজন-অভিভাবক (চাচা-চাচি, মামা-মামি, বড়-ভাই-ভাবি বা খালাখালু) সবার আগে কিশোরী মেয়েটিকে ঘাড়ের বোঝা ভেবে নামিয়ে দিতে চান। দারিদ্র্যের কারণে কিশোরদেরও অনেকের লেখাপড়া বন্ধ হয়ে গেছে, করোনা-পরিস্থিতিতে স্কুল-কলেজ বন্ধ থাকার ফলে। অনেক ছেলেমেয়ে এতিম হয়েছে নতুন করে, তাদের দশা খুবই খারাপ।

বর্তমান সরকারের মন্ত্রীরা ভোটারবিহীন নির্বাচনের জনপ্রতিনিধি, তাই তাদের জনমানুষের কল্যাণ বিষয়ে মাথাব্যথাও কম। যদিও কয়েকজন উচ্চশিক্ষিত মন্ত্রী পিএইচডি ডিগ্রিধারী (তথ্যমন্ত্রী, কৃষিমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী), আরও আছেন ব্যারিস্টার, চিকিৎসাবিদ ইত্যাদি। তাদের মধ্যে কৃষিমন্ত্রী ও তথ্যমন্ত্রী সাহেবরা সারা দিন-রাত বিএনপির সংগঠকদের তুলাধুনা করতে যারপরনাই ব্যস্ত (সাধারণ সম্পাদক তো আছেনই সে-কাজে উদয়াস্ত ব্যস্ত)। কিন্তু এসব উচ্চশিক্ষিত মন্ত্রীর সবচেয়ে বেশি দায় থাকার কথা দেশের অকালে ঝরেপড়া কিশোর-কিশোরীদের স্কুলে ফেরানোর। কিন্তু তারা ব্যস্ত তাদের নেতিবাচক কাজের সমালোচকদের বিরুদ্ধে কটুকাটব্য করার ‘মহৎ-কর্মে’। সারা দেশ তো দূরের কথা, এই মন্ত্রী সাহেবরা নিজ নিজ সংসদ আসন এলাকার মধ্যে এই করোনাকালে কত কিশোর-কিশোরী স্কুল থেকে ঝরে পড়েছে, বাল্যবিয়ের শিকার হয়েছে তার কোনো সাধারণ স্টাডিও কী করার মতো ফুরসত পেয়েছেন? নিশ্চয়ই পাননি। পাবেনই বা কেন? সেটা তাদের জন্য নেতিবাচক খবর হবে যে! (কিন্তু সেটাই হতো সবচেয়ে ইতিবাচক)।

এখন আসুন, দেখি আমরা আমজনতা কী করতে পারি এসব কিশোর-কিশোরীকে স্কুলে ফেরানোর জন্য। স্কুলগুলোকে সামাজিক দায়বদ্ধতার দৃষ্টিতে বিশেষ ভূমিকা নিতে হবে, স্থানীয় সমাজ-মনস্ক লোকজনের সমর্থন নিশ্চিত করে। প্রতিটি উপজেলার স্কুলগুলো মিলে একটা করে ট্রাস্ট-বডি গঠন করবে সমাজসেবীদের নেতৃত্বে। সেই ট্রাস্ট-বডি ‘গণভিক্ষা’-র অর্থ সংগ্রহ করে ঝরে পড়া সব কিশোর-কিশোরীকে ফিরিয়ে আনবে স্কুলে। কঠিন বাস্তবতা হচ্ছে সে-কাজে অর্থ-ব্যয় করতে হবে, সেই অর্থ গণসাহায্যে যেমন আসতে হবে, তেমনি সরকারের তহবিল থেকেও আসতে হবে। তবে ট্রাস্ট-বডি অপরিহার্য এবং প্রতিটি উপজেলায়, তা ছাড়া উপায় নেই।

লেখক : বিএনপির যুগ্ম-মহাসচিব, সাবেক সংসদ সদস্য ও ডাকসু সাধারণ সম্পাদক।

এই বিভাগের আরও খবর
বিমানে বোমা আতঙ্ক
বিমানে বোমা আতঙ্ক
থেঁতলে পিটিয়ে গুলিতে হত্যা
থেঁতলে পিটিয়ে গুলিতে হত্যা
তাবিজ ব্যবসার বিরুদ্ধে আইনি প্রতিরোধ চাই
তাবিজ ব্যবসার বিরুদ্ধে আইনি প্রতিরোধ চাই
মানবাধিকার ও ইসলামি দৃষ্টিভঙ্গি
মানবাধিকার ও ইসলামি দৃষ্টিভঙ্গি
অন্যের শর্তে যেন দেশ না চলে
অন্যের শর্তে যেন দেশ না চলে
‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা
‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা
এসএসসির ফলাফল
এসএসসির ফলাফল
বিদেশি বিনিয়োগ
বিদেশি বিনিয়োগ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
যানজটমুক্তির প্রত্যাশা
যানজটমুক্তির প্রত্যাশা
কোথায় পাব হোসাইনি রঙের মানুষ
কোথায় পাব হোসাইনি রঙের মানুষ
কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!
কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!
সর্বশেষ খবর
গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু
গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু

এই মাত্র | হেলথ কর্নার

যুবককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ২
যুবককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ২

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাবেক এমপি নদভীর পিএস গ্রেফতার
সাবেক এমপি নদভীর পিএস গ্রেফতার

৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

করোনায় আরও একজনের মৃত্যু
করোনায় আরও একজনের মৃত্যু

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে তরুণীকে ধর্ষণ, প্রেমিক গ্রেফতার
বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে তরুণীকে ধর্ষণ, প্রেমিক গ্রেফতার

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আমেরিকায় বাঙালি প্রজন্মের সাফল্যগাথা ‘ফাউন্ডেশন ফর বেটার ওয়ার্ল্ড’র সেমিনারে
আমেরিকায় বাঙালি প্রজন্মের সাফল্যগাথা ‘ফাউন্ডেশন ফর বেটার ওয়ার্ল্ড’র সেমিনারে

১০ মিনিট আগে | পরবাস

জলবায়ু অর্থায়নে গতি আনতে চালু হচ্ছে বিডিসিপি পোর্টাল
জলবায়ু অর্থায়নে গতি আনতে চালু হচ্ছে বিডিসিপি পোর্টাল

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজধানীর চার হাসপাতালে র‌্যাবের অভিযান, ১৫ দালাল আটক
রাজধানীর চার হাসপাতালে র‌্যাবের অভিযান, ১৫ দালাল আটক

১৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

চাঁপাইনবাবগঞ্জে কাঁচা রাস্তায় ধানগাছ লাগিয়ে প্রতিবাদ
চাঁপাইনবাবগঞ্জে কাঁচা রাস্তায় ধানগাছ লাগিয়ে প্রতিবাদ

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুর-ভাঙ্গা মহাসড়কের চার লেন বাস্তবায়নে মানববন্ধন
ফরিদপুর-ভাঙ্গা মহাসড়কের চার লেন বাস্তবায়নে মানববন্ধন

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যানকে আটকে পুলিশে সোপর্দ
চট্টগ্রামে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যানকে আটকে পুলিশে সোপর্দ

২২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৪৯৭৮ হাজি ফেরত পাবেন ৮ কোটি ২৯ লাখ টাকা
৪৯৭৮ হাজি ফেরত পাবেন ৮ কোটি ২৯ লাখ টাকা

২৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

সিরিজ বাঁচানোর ম্যাচে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ
সিরিজ বাঁচানোর ম্যাচে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মাগুরায় বাস-ভ্যান সংঘর্ষে নিহত ১
মাগুরায় বাস-ভ্যান সংঘর্ষে নিহত ১

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাড়ির গেটের সামনে পড়ে ছিল যুবকের মরদেহ
বাড়ির গেটের সামনে পড়ে ছিল যুবকের মরদেহ

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভা অনুষ্ঠিত
লক্ষ্মীপুরে আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভা অনুষ্ঠিত

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় যুবকের মরদেহ উদ্ধার
বগুড়ায় যুবকের মরদেহ উদ্ধার

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আগামী বছরের হজের খরচ আরও কমানোর চেষ্টা করা হচ্ছে: ধর্ম উপদেষ্টা
আগামী বছরের হজের খরচ আরও কমানোর চেষ্টা করা হচ্ছে: ধর্ম উপদেষ্টা

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

রংপুরে হত্যা মামলায় আইনজীবী কারাগারে
রংপুরে হত্যা মামলায় আইনজীবী কারাগারে

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কতিপয় আওয়ামীপন্থী শিক্ষক এই সরকারের বিপক্ষে বিবৃতি দিয়েছে : মোর্শেদ হাসান
কতিপয় আওয়ামীপন্থী শিক্ষক এই সরকারের বিপক্ষে বিবৃতি দিয়েছে : মোর্শেদ হাসান

৫৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ঐকমত্যে পৌঁছে ৩০ জুলাইয়ের মধ্যে জাতীয় সনদ : আলী রীয়াজ
ঐকমত্যে পৌঁছে ৩০ জুলাইয়ের মধ্যে জাতীয় সনদ : আলী রীয়াজ

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে দুর্ঘটনায় শিক্ষার্থী নিহত
চট্টগ্রামে দুর্ঘটনায় শিক্ষার্থী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার
ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে শিক্ষার মানোন্নয়নে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টার মতবিনিময়
হবিগঞ্জে শিক্ষার মানোন্নয়নে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টার মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শতবর্ষী মাহাথির ক্লান্তিজনিত কারণে হাসপাতালে ভর্তি
শতবর্ষী মাহাথির ক্লান্তিজনিত কারণে হাসপাতালে ভর্তি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুগান্তরের সম্পাদককে ৫ দিনের মধ্যে ক্ষমা চাইতে আইনি নোটিশ
যুগান্তরের সম্পাদককে ৫ দিনের মধ্যে ক্ষমা চাইতে আইনি নোটিশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরশুরামে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্থদের মাঝে কোস্ট গার্ডের ত্রাণসামগ্রী বিতরণ
পরশুরামে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্থদের মাঝে কোস্ট গার্ডের ত্রাণসামগ্রী বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে অভ্যাস হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়
যে অভ্যাস হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

৭ মামলার আসামি নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা গ্রেপ্তার
৭ মামলার আসামি নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের সর্বাধিক মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হতে চলেছে ভারত: রিপোর্ট
বিশ্বের সর্বাধিক মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হতে চলেছে ভারত: রিপোর্ট

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অতিরিক্ত সচিবসহ তিনজন ওএসডি
অতিরিক্ত সচিবসহ তিনজন ওএসডি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরান ঢাকায় সোহাগ হত্যা: আসামি রবিনের স্বীকারোক্তি, ৫ দিনের রিমান্ডে টিটন
পুরান ঢাকায় সোহাগ হত্যা: আসামি রবিনের স্বীকারোক্তি, ৫ দিনের রিমান্ডে টিটন

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খুতবার সময় হামলা, খতিব শঙ্কামুক্ত, হামলাকারী জেলহাজতে
খুতবার সময় হামলা, খতিব শঙ্কামুক্ত, হামলাকারী জেলহাজতে

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিটফোর্ড হাসপাতাল ‘শাটডাউন’ ঘোষণা
মিটফোর্ড হাসপাতাল ‘শাটডাউন’ ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গুহা থেকে দুই সন্তানসহ রুশ নারীকে উদ্ধার
ভারতে গুহা থেকে দুই সন্তানসহ রুশ নারীকে উদ্ধার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ লাখ পিস প্যান্টের অর্ডার স্থগিত ওয়ালমার্টের
১০ লাখ পিস প্যান্টের অর্ডার স্থগিত ওয়ালমার্টের

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফের দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা
ফের দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোহাগ হত্যার ভিডিও না আসা পর্যন্ত সরকার কী করল-প্রশ্ন রুমিন ফারহানার
সোহাগ হত্যার ভিডিও না আসা পর্যন্ত সরকার কী করল-প্রশ্ন রুমিন ফারহানার

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যৌন হয়রানি: শিক্ষকের শাস্তি না হওয়ায় নিজেকে জ্বালিয়ে দিলেন ছাত্রী
যৌন হয়রানি: শিক্ষকের শাস্তি না হওয়ায় নিজেকে জ্বালিয়ে দিলেন ছাত্রী

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামিন পেলেন চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস
জামিন পেলেন চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‌আজ থেকে সারা দেশে চিরুনি অভিযান
‌আজ থেকে সারা দেশে চিরুনি অভিযান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রকে পাল্টা ব্যবস্থার হুমকি ইউরোপীয় কমিশনের
যুক্তরাষ্ট্রকে পাল্টা ব্যবস্থার হুমকি ইউরোপীয় কমিশনের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনা কর্মকর্তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেসির ক্ষমতা বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন
সেনা কর্মকর্তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেসির ক্ষমতা বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অপরাধীদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না, তা সরকারের কাছেই প্রশ্ন: তারেক রহমান
অপরাধীদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না, তা সরকারের কাছেই প্রশ্ন: তারেক রহমান

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বনানীতে সড়ক অবরোধ সিএনজি চালকদের, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ
বনানীতে সড়ক অবরোধ সিএনজি চালকদের, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশে সন্দেহভাজন বিদেশিদের আগমন বেড়েছে: মির্জা আব্বাস
দেশে সন্দেহভাজন বিদেশিদের আগমন বেড়েছে: মির্জা আব্বাস

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কঠোর বিএনপি অপরাধ করলেই শাস্তি
কঠোর বিএনপি অপরাধ করলেই শাস্তি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির সঙ্গে আসন সমঝোতা চায় বাম
বিএনপির সঙ্গে আসন সমঝোতা চায় বাম

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শরীরে পোকা, পচে গেছে মস্তিষ্ক— অভিনেত্রী হুমাইরার ময়নাতদন্তে চাঞ্চল্যকর তথ্য
শরীরে পোকা, পচে গেছে মস্তিষ্ক— অভিনেত্রী হুমাইরার ময়নাতদন্তে চাঞ্চল্যকর তথ্য

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ছাত্রদলের নতুন কর্মসূচি
ছাত্রদলের নতুন কর্মসূচি

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগে পুলিশ ভেরিফিকেশনের নতুন পরিপত্র
বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগে পুলিশ ভেরিফিকেশনের নতুন পরিপত্র

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবিলম্বে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ৬০ ব্রিটিশ এমপির চিঠি
অবিলম্বে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ৬০ ব্রিটিশ এমপির চিঠি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদিকে আম উপহার পাঠাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
মোদিকে আম উপহার পাঠাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমিরেটস এয়ারলাইন্সে যাত্রী হয়রানির অভিযোগে উদ্বেগ
এমিরেটস এয়ারলাইন্সে যাত্রী হয়রানির অভিযোগে উদ্বেগ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইনশৃঙ্খলা চ্যালেঞ্জিং হলেও নির্বাচন সম্ভব : বিবিসি বাংলাকে সিইসি
আইনশৃঙ্খলা চ্যালেঞ্জিং হলেও নির্বাচন সম্ভব : বিবিসি বাংলাকে সিইসি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০০০ বছরের বছরের পুরনো কফিন মিসরকে ফেরত দিল বেলজিয়াম
২০০০ বছরের বছরের পুরনো কফিন মিসরকে ফেরত দিল বেলজিয়াম

১২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এনবিআরের আন্দোলনকে সরকারবিরোধী রূপ দেওয়ার ষড়যন্ত্র ছিল: জ্বালানি উপদেষ্টা
এনবিআরের আন্দোলনকে সরকারবিরোধী রূপ দেওয়ার ষড়যন্ত্র ছিল: জ্বালানি উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান-আইএইএ সহযোগিতা ‘নতুন রূপে চলবে’: আরাগচি
ইরান-আইএইএ সহযোগিতা ‘নতুন রূপে চলবে’: আরাগচি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক বিষয়ে পরীক্ষা দিয়ে দুই বিষয়ে ফেল!
এক বিষয়ে পরীক্ষা দিয়ে দুই বিষয়ে ফেল!

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
বড় ঝুঁকিতে পোশাক খাত
বড় ঝুঁকিতে পোশাক খাত

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজি না ব্যবসার দ্বন্দ্ব, স্বজন ও পুলিশের ভিন্ন দাবি
চাঁদাবাজি না ব্যবসার দ্বন্দ্ব, স্বজন ও পুলিশের ভিন্ন দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যা করে ১১ টুকরা করা স্বামী গ্রেপ্তার
স্ত্রীকে হত্যা করে ১১ টুকরা করা স্বামী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

নৃশংস হত্যায় তোলপাড়
নৃশংস হত্যায় তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

চোরাই মোবাইলের ভয়ংকর চক্র
চোরাই মোবাইলের ভয়ংকর চক্র

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৫ কোটি টাকা চাঁদা না পেয়ে পল্লবীতে তাণ্ডব
৫ কোটি টাকা চাঁদা না পেয়ে পল্লবীতে তাণ্ডব

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশিক্ষণ দিয়ে কর্মী নেবে জাপান
প্রশিক্ষণ দিয়ে কর্মী নেবে জাপান

পেছনের পৃষ্ঠা

কাটল না শুল্কসংকট
কাটল না শুল্কসংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমিকার সঙ্গে প্রেমিকও আটক
প্রেমিকার সঙ্গে প্রেমিকও আটক

পেছনের পৃষ্ঠা

যত আলো  তত অন্ধকার
যত আলো তত অন্ধকার

শোবিজ

জুলুম নির্যাতন হত্যা গুম কামালের বড় গুণ
জুলুম নির্যাতন হত্যা গুম কামালের বড় গুণ

প্রথম পৃষ্ঠা

পূর্বাচল এক্সপ্রেসওয়ে অটোরিকশার দখলে
পূর্বাচল এক্সপ্রেসওয়ে অটোরিকশার দখলে

পেছনের পৃষ্ঠা

কিলিং মিশনে তিনজন, কেউ গ্রেপ্তার হয়নি
কিলিং মিশনে তিনজন, কেউ গ্রেপ্তার হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ুন ফরীদির পারিশ্রমিক ১০১ টাকা
হুমায়ুন ফরীদির পারিশ্রমিক ১০১ টাকা

শোবিজ

পুতুলকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বাধ্যতামূলক ছুটি
পুতুলকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বাধ্যতামূলক ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

ববির সমুদ্রবিলাস
ববির সমুদ্রবিলাস

শোবিজ

হত্যা মামলায় সাজা কমছে যেভাবে
হত্যা মামলায় সাজা কমছে যেভাবে

পেছনের পৃষ্ঠা

নদীর তীরের স্টেডিয়াম ঘিরে ক্রীড়াঙ্গনে নতুন স্বপ্ন
নদীর তীরের স্টেডিয়াম ঘিরে ক্রীড়াঙ্গনে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

সম্পূর্ণ সত্য প্রকাশ করলে ক্ষমা পাবেন চৌধুরী মামুন
সম্পূর্ণ সত্য প্রকাশ করলে ক্ষমা পাবেন চৌধুরী মামুন

প্রথম পৃষ্ঠা

কিসাসই এসব কসাইয়ের সমাধান
কিসাসই এসব কসাইয়ের সমাধান

প্রথম পৃষ্ঠা

তালিকা হচ্ছে দেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের
তালিকা হচ্ছে দেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুয়া খবরের নেপথ্যে পরকীয়া
ভুয়া খবরের নেপথ্যে পরকীয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টি-২০ ক্রিকেটে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ স্কোর সাব্বিরের
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টি-২০ ক্রিকেটে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ স্কোর সাব্বিরের

মাঠে ময়দানে

তাবিজ ব্যবসার বিরুদ্ধে আইনি প্রতিরোধ চাই
তাবিজ ব্যবসার বিরুদ্ধে আইনি প্রতিরোধ চাই

সম্পাদকীয়

রংপুর রাইডার্সের প্রতিপক্ষ হোবার্ট হারিকেন্স
রংপুর রাইডার্সের প্রতিপক্ষ হোবার্ট হারিকেন্স

মাঠে ময়দানে

ডাম্বুলায় টি-২০ অভিষেক বাংলাদেশের
ডাম্বুলায় টি-২০ অভিষেক বাংলাদেশের

মাঠে ময়দানে

অধিনায়ক কেন ম্যাচে নেই
অধিনায়ক কেন ম্যাচে নেই

মাঠে ময়দানে

সিনেমার মানুষে তারা...
সিনেমার মানুষে তারা...

শোবিজ

বাদল দিনের প্রথম কদম ফুল
বাদল দিনের প্রথম কদম ফুল

শোবিজ