শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০১ নভেম্বর, ২০২১

ঝরে পড়া কিশোর-কিশোরীকে স্কুলে ফেরাতে হবে

খায়রুল কবীর খোকন
প্রিন্ট ভার্সন
ঝরে পড়া কিশোর-কিশোরীকে স্কুলে ফেরাতে হবে

একটা জাতীয় বাংলা দৈনিক কয়েক দিন আগে শীর্ষ শিরোনামে সংবাদ ছেপেছে-দেশের ৯টি জেলায় এই করোনাকালের সংকটে সাড়ে সাত হাজার বাল্যবিবাহ হয়ে গেছে। দেশের ৬৪ জেলা এবং নগর-শহরাঞ্চলের বস্তিবাসী-এলাকায় এসব মিলিয়ে সারা দেশের বাল্যবিবাহ পরিস্থিতি কী ভয়াবহ তা সহজেই আন্দাজ করা যায়। ইউনিসেফ তথ্যমতে, চলতি দশকের মধ্যে আরও এক কোটি কিশোরীর বাল্যবিয়ের নিদারুণ ঝুঁকিতে বাংলাদেশ।

এমনিতেই বাংলাদেশে পশ্চাদপদ সমাজের ধর্ম-ব্যবসায়ী শ্রেণির লোকজনের অজ্ঞানতা ও শয়তানির কারণে সাধারণ মানুষের মধ্যে অতিমাত্রার ধর্মভীরুতায় সৃষ্ট কূপমন্ডূকতা এবং দারিদ্র্য-পীড়নের কারণে বাল্যবিবাহ সমস্যা রয়েছে-বাল্যবিবাহ সংকটে বিশ্ব-কুখ্যাতি অর্জন করা দেশগুলোর প্রথম সারির একটা দেশ হিসেবে। তার ওপরে করোনা-পরিস্থিতিতে দারিদ্র্যসীমার নিচে বসবাসরত মানুষের সংখ্যা ব্যাপকভাবে বেড়ে যাওয়া এবং স্কুল থেকে কিশোরীদের ঝরে পড়ার কারণে এ সমস্যা এখন চরম পর্যায়ে।

করোনায় যারা মারা গেলেন তাদের অনেকের কিশোর-কিশোরী সন্তান বা ভাইবোন রয়ে গেছে-অভিভাবকহীন, এতিম-দশার এসব বালক-বালিকার লেখাপড়া বন্ধ হয়ে গেছে। ১৯ সেপ্টেম্বর অন্য একটা বাংলা দৈনিক এক হৃদয়বিদারক ঘটনার রিপোর্ট করেছে। মিরপুর পল্লবীর আব্বাসউদ্দীন হাইস্কুলের সপ্তম শ্রেণির ছাত্রী শাহানা ইয়াসমিন শানু। করোনায় এই দুর্ভাগা কিশোরীটির বাবা নূরুল ফকির মারা গেছেন, তিনি ছিলেন ঝুটের দোকানের সামান্য-বেতনের কর্মচারী। মেয়েটির মা নার্গিস বেগম পল্লবীর বিভিন্ন বাড়িতে গৃহকর্মীর কাজ করে সংসার চালায়, পরিবারে রয়েছে আরও দুটি শিশু। ওই দৈনিকের সাংবাদিক যখন এই অসহায় কিশোরীর খুদে-সাক্ষাৎকার গ্রহণ করছিলেন তার বাকরুদ্ধ হওয়ার জোগাড়। ‘স্কুলে যাচ্ছ না কেন শানু?’ শানুর নিঃশব্দ বুক-ফাটা আর্তনাদের জবাব-‘ভাতই তো পাই না, স্কুলে যামু কেমনে?’ শক্ত পত্রিকা-রিপোর্টারের তখন মাইল্ড-স্ট্রোক দশা। চোখের জলে ভেসে রিপোর্টার রিপোর্ট লিখেছেন। এরকম শানু কত কত সারা দেশে! কে কার খবর রাখে!

চুয়াডাঙ্গার বর্ষা, প্রচন্ড এক লড়াই লড়েছে এ কিশোরীটি। করোনা-পরিস্থিতিতে স্বামী-পরিত্যক্ত এবং দারিদ্র্য-ক্লিষ্ট মায়ের এ কন্যাটি স্থানীয় একটি হাইস্কুলে দশম শ্রেণির শিক্ষার্থী। পাষ- বাবা মেয়েটির কোনো খোঁজখবরই রাখে না। মেয়েটিকে নিয়ে মা তার বাবার বাড়িতে থাকেন। একটা মুড়ি-তৈরির ফ্যাক্টরিতে শ্রমিকের কাজ করেন এই মা। এই মহিলাও কিন্তু বাল্যবিয়ের শিকার। সেই ঘটনা থেকে শিক্ষা নিয়েছে তার মেয়ে বর্ষা। সে দৃঢ়-প্রতিজ্ঞ- লেখাপড়া শিখে সুপ্রতিষ্ঠিত হয়ে তারপরে বিয়ের বিষয়ে ভাববে। কিন্তু তার মামা ও খালারা তো বেশি ‘বুদ্ধিমান’। তারা সবাই মিলে তার বিয়ের আয়োজন করে। পাত্র যেদিন দেখতে আসবে সেদিন সকালে তারা বর্ষার স্কুলে যাওয়ার আগে তাকে থামিয়ে দিতে চায়। বর্ষা বেঁকে বসে, সে জানিয়ে দেয়-সে লেখাপড়া করে নিজের পায়ে দাঁড়াতে চায়, তার আগে সে বিয়ে করবে না। মা-সহ তার মামা ও খালারা জোর করে বর্ষাকে আটকে রাখতে চায়-পাত্রপক্ষকে দেখানোর জন্য। বর্ষা লড়াকু মেয়ে, সে সুকৌশলে বাড়ি থেকে পালিয়ে গিয়ে সদর থানার পুলিশের অফিসার-ইনচার্জকে ঘটনাটি জানায়। তার লিখিত অভিযোগের ভিত্তিতে পুলিশের সেই ওসি তার মা-কে থানায় ডেকে আনেন এবং কিশোরী মেয়ের বাল্যবিবাহ বন্ধ রাখার নির্দেশ দেন। বর্ষা আপাতত রক্ষা পায়। বর্ষার ভাগ্য ভালো, ওই পুলিশ অফিসারটি যথেষ্ট দায়িত্ববান এবং বাল্যবিয়ের কুফল সম্পর্কে সবাইকে সচেতন করার কাজ করে আসছেন। বর্ষাকে কন্যা শিশু দিবসে সংবর্ধনা দেওয়া হয়েছে চুয়াডাঙ্গার জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে। বর্ষা লেখাপড়া শিখে সাংবাদিক হতে চায়। (এখানেই বলে রাখা দরকার, এই চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলা এবং সমগ্র জেলাতেই হয়তো অনেক বাল্যবিয়ে হয়েছে এরই মধ্যে এবং এখনো সেই অপতৎপরতা চলমান, কিন্তু ডিসি সাহেব বা তার লোকজন সেসব ‘বেআইনি বাল্যবিয়ে’ ঠেকাতে কী করছেন সেসব ওই কন্যাশিশু দিবসের অনুষ্ঠানে জানাননি) বর্ষার বাল্যবিয়ের উদ্যোগ যারা নিয়েছিল তাদের বিরুদ্ধে এই বেআইনি কর্মের জন্য কোনো মামলা করা হয়নি, তাদের শাস্তি পেতেও হয়নি। আরও কথা হচ্ছে- বর্ষার মতো সবাই সাহসী নয়, আর চুয়াডাঙ্গা সদরের পুলিশের ওসির মতো সবাই নেই সব থানাতে। তাই বাল্যবিবাহ চলছে অবিরাম, আর কিশোরী মেয়েগুলোর জীবন ধসিয়ে দেওয়া হচ্ছে। বাল্যবিয়ে আইনত নিষিদ্ধ হওয়ার পরেও এ দেশে তা ঠেকানো যাচ্ছে না একশ্রেণির বাবা-মা বা বাবা-মার অনুপস্থিতিতে এসব কিশোরী মেয়ের অভিভাবক আর কিছু বিয়ে-পড়ানোর কাজী আর গ্রাম্য-ঘটকের অর্থ-লোভ ইত্যাদি কারণে। আর ধর্ম-ব্যবসায়ী কাঠমোল্লাদের বদমায়েশি তো আছেই।

আর আছে একশ্রেণির বখাটে কিশোর-তরুণ যারা এসব কিশোরীকে ফুসলিয়ে নিয়ে গিয়ে ‘প্রেমিক’ সেজে ফাঁদ পেতে বিয়ে করে ফেলে। আর গ্রামীণ মোড়ল-মাতব্বররাও আছে, আছে ধর্মান্ধ, কূপমন্ডূক কিছু ধর্ম-ব্যবসায়ী কিছু প্রভাবশালী ব্যক্তি এরা সবাই বাল্যবিয়ের পক্ষে নানারকম তৎপরতা চালায়। এসব মিলেমিশে যে দুষ্টচক্র তাদের সবার সম্মিলিত ফাঁদের শিকার হয়ে যায় কিশোরী মেয়েগুলো।

কে পারে এসব শানু আর বর্ষার মতো কিশোরীকে স্কুলে ফেরানোর পথের সব বাধা দূর করতে? পারতে হবে তো রাষ্ট্রকে। কিন্তু সেই রাষ্ট্রই তো এখন অবধি শানু আর বর্ষাদের নিজের রাষ্ট্র হলো না। কীভাবে হবে? একাত্তরে আমরা পাকিস্তানি বর্বর দখলদার সেনাদের বিরুদ্ধে প্রচন্ড রক্তক্ষয়ী যুুদ্ধ করে ৩০ লাখ বাঙালির আত্মাহুতি আর লাখ লাখ বাঙালি মা-বোনের সম্ভ্রমহানির ত্যাগের মাধ্যমে একটা লাল-সবুজ পতাকা পেয়েছি। কিন্তু পাকিস্তানি উপনিবেশবাদী শক্তির দখল থেকে মুক্ত হলেও দেশি লুটেরা শ্রেণির হাতে পুনর্দখলে চলে গেছে যে এই সমাজ এই রাষ্ট্র। এই রাষ্ট্র কোনোমতেই আর গণমানুষের রাষ্ট্র নয়, সে কীভাবে দরিদ্র কিশোরীদের রক্ষা করবে অর্থাভাবে ঝরে পড়ার হাত থেকে? সে কীভাবে দরিদ্র পরিবারের আয়-রোজগারের সংকটে এসব কিশোরীর ন্যূনতম মৌলিক চাহিদা খাওয়া-পরা, চিকিৎসা আর শিক্ষা, বাসস্থান নিশ্চিত করবে? এই দুর্বল ও গরিব পীড়নের রাষ্ট্র, ধর্ম-ব্যবসায়ী ভ-দের সমর্থক রাষ্ট্র কীভাবে ঠেকাবে লাখ লাখ কিশোরীর বাল্যবিয়ে?

ইউনিসেফ তথ্যমতে, বাংলাদেশ এখন বিশ্বের বাল্যবিয়ে পীড়িত রাষ্ট্রসমূহের প্রথম ১০টির মধ্যে অষ্টম অবস্থানে রয়েছে। ১৯৭০ সাল থেকে এই পর্যন্ত পাঁচ দশকে এ দেশে বাল্যবিয়ে হয়েছে প্রায় ৩ কোটি ৮০ লাখ মেয়ের। আগামী এক দশক ধরে চলা বাল্যবিবাহের শিকার হতে পারে প্রায় এক কোটি বাংলাদেশি কিশোরী। কীসব ভয়াবহ তথ্য-পরিসংখ্যান ভাবলেই তো মাথা ঘুরে যায়। আর এই করোনা অতিমারীকালে বাল্যবিয়ের সংখ্যা বেড়েছে অকল্পনীয় হারে।

এসব দুঃসংবাদ শুনলেই সচেতন ব্যক্তিমাত্রই হতাশায় ডুবে যায়। কিন্তু কর্তৃত্ববাদী শাসকগোষ্ঠীর তাতে কিছু যায় আসে না। তারা ধর্মান্ধ মোল্লা-গোষ্ঠীর সমর্থন পাওয়ার জন্য তাদের যেসব কূপমন্ডূকতা আছে সবকিছুই এ সমাজে জায়েজ করে দিতে চায়।

স্কুল থেকে কিশোর ও কিশোরীদের ঝরে পড়ার ব্যাপারটি সাংঘাতিক পর্যায়ে চলে গেছে এ করোনাকালে। কিশোরীদের সংকটটা সবচেয়ে বেশি। দরিদ্র বাবা-মা বা অন্য স্বজন-অভিভাবক (চাচা-চাচি, মামা-মামি, বড়-ভাই-ভাবি বা খালাখালু) সবার আগে কিশোরী মেয়েটিকে ঘাড়ের বোঝা ভেবে নামিয়ে দিতে চান। দারিদ্র্যের কারণে কিশোরদেরও অনেকের লেখাপড়া বন্ধ হয়ে গেছে, করোনা-পরিস্থিতিতে স্কুল-কলেজ বন্ধ থাকার ফলে। অনেক ছেলেমেয়ে এতিম হয়েছে নতুন করে, তাদের দশা খুবই খারাপ।

বর্তমান সরকারের মন্ত্রীরা ভোটারবিহীন নির্বাচনের জনপ্রতিনিধি, তাই তাদের জনমানুষের কল্যাণ বিষয়ে মাথাব্যথাও কম। যদিও কয়েকজন উচ্চশিক্ষিত মন্ত্রী পিএইচডি ডিগ্রিধারী (তথ্যমন্ত্রী, কৃষিমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী), আরও আছেন ব্যারিস্টার, চিকিৎসাবিদ ইত্যাদি। তাদের মধ্যে কৃষিমন্ত্রী ও তথ্যমন্ত্রী সাহেবরা সারা দিন-রাত বিএনপির সংগঠকদের তুলাধুনা করতে যারপরনাই ব্যস্ত (সাধারণ সম্পাদক তো আছেনই সে-কাজে উদয়াস্ত ব্যস্ত)। কিন্তু এসব উচ্চশিক্ষিত মন্ত্রীর সবচেয়ে বেশি দায় থাকার কথা দেশের অকালে ঝরেপড়া কিশোর-কিশোরীদের স্কুলে ফেরানোর। কিন্তু তারা ব্যস্ত তাদের নেতিবাচক কাজের সমালোচকদের বিরুদ্ধে কটুকাটব্য করার ‘মহৎ-কর্মে’। সারা দেশ তো দূরের কথা, এই মন্ত্রী সাহেবরা নিজ নিজ সংসদ আসন এলাকার মধ্যে এই করোনাকালে কত কিশোর-কিশোরী স্কুল থেকে ঝরে পড়েছে, বাল্যবিয়ের শিকার হয়েছে তার কোনো সাধারণ স্টাডিও কী করার মতো ফুরসত পেয়েছেন? নিশ্চয়ই পাননি। পাবেনই বা কেন? সেটা তাদের জন্য নেতিবাচক খবর হবে যে! (কিন্তু সেটাই হতো সবচেয়ে ইতিবাচক)।

এখন আসুন, দেখি আমরা আমজনতা কী করতে পারি এসব কিশোর-কিশোরীকে স্কুলে ফেরানোর জন্য। স্কুলগুলোকে সামাজিক দায়বদ্ধতার দৃষ্টিতে বিশেষ ভূমিকা নিতে হবে, স্থানীয় সমাজ-মনস্ক লোকজনের সমর্থন নিশ্চিত করে। প্রতিটি উপজেলার স্কুলগুলো মিলে একটা করে ট্রাস্ট-বডি গঠন করবে সমাজসেবীদের নেতৃত্বে। সেই ট্রাস্ট-বডি ‘গণভিক্ষা’-র অর্থ সংগ্রহ করে ঝরে পড়া সব কিশোর-কিশোরীকে ফিরিয়ে আনবে স্কুলে। কঠিন বাস্তবতা হচ্ছে সে-কাজে অর্থ-ব্যয় করতে হবে, সেই অর্থ গণসাহায্যে যেমন আসতে হবে, তেমনি সরকারের তহবিল থেকেও আসতে হবে। তবে ট্রাস্ট-বডি অপরিহার্য এবং প্রতিটি উপজেলায়, তা ছাড়া উপায় নেই।

লেখক : বিএনপির যুগ্ম-মহাসচিব, সাবেক সংসদ সদস্য ও ডাকসু সাধারণ সম্পাদক।

এই বিভাগের আরও খবর
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
নির্বাচন ও গণভোট
নির্বাচন ও গণভোট
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
সর্বশেষ খবর
ভোট দেওয়ার জন্য দেশের মানুষ মুখিয়ে আছে: মোশারফ হোসেন
ভোট দেওয়ার জন্য দেশের মানুষ মুখিয়ে আছে: মোশারফ হোসেন

এই মাত্র | ভোটের হাওয়া

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে বিএনপি নেতাকে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে বিএনপি নেতাকে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টেকনাফে পলাতক দুই আসামি গ্রেফতার
টেকনাফে পলাতক দুই আসামি গ্রেফতার

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্লাস্টিকমুক্ত ক্যাম্পাস গড়ার আহ্বান রিজওয়ানা হাসানের
প্লাস্টিকমুক্ত ক্যাম্পাস গড়ার আহ্বান রিজওয়ানা হাসানের

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভাড়া নিয়ে শ্রমিক ও শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ, ১০ বাস ভাঙচুর
ভাড়া নিয়ে শ্রমিক ও শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ, ১০ বাস ভাঙচুর

৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঢাকার রাস্তায় রিকশাচালকের আসনে পাকিস্তানি অভিনেতা
ঢাকার রাস্তায় রিকশাচালকের আসনে পাকিস্তানি অভিনেতা

১১ মিনিট আগে | শোবিজ

মুখস্থ নয়, সন্তানদের প্রকৃত শিক্ষায় গড়তে হবে: গণশিক্ষা উপদেষ্টা
মুখস্থ নয়, সন্তানদের প্রকৃত শিক্ষায় গড়তে হবে: গণশিক্ষা উপদেষ্টা

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

চমেকে পুনর্মিলনী ১৭ ও ১৮ জানুয়ারি
চমেকে পুনর্মিলনী ১৭ ও ১৮ জানুয়ারি

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনীতি আর আগের মতো চলবে না: আমীর খসরু
রাজনীতি আর আগের মতো চলবে না: আমীর খসরু

২০ মিনিট আগে | রাজনীতি

সিংড়ায় শীতের আগমনে লেপ–তোষকের দোকানে ভিড়
সিংড়ায় শীতের আগমনে লেপ–তোষকের দোকানে ভিড়

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধর্মকে রাজনীতিতে আনবেন না: ডা. জাহিদ
ধর্মকে রাজনীতিতে আনবেন না: ডা. জাহিদ

২৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ভাল ফলাফলের পাশাপাশি ভাল মানুষ হতে হবে : ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান
ভাল ফলাফলের পাশাপাশি ভাল মানুষ হতে হবে : ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান

৩২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে ১১ জনের প্রাণহানি, নিখোঁজ ১২
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে ১১ জনের প্রাণহানি, নিখোঁজ ১২

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘‌বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের প্রতিষ্ঠিত করতে নানা উদ্যোগ নেওয়া হবে’
‘‌বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের প্রতিষ্ঠিত করতে নানা উদ্যোগ নেওয়া হবে’

৩৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

জাতি একটি সুষ্ঠু সুন্দর অবাধ নির্বাচনের জন্য অপেক্ষা করছে: দুলু
জাতি একটি সুষ্ঠু সুন্দর অবাধ নির্বাচনের জন্য অপেক্ষা করছে: দুলু

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লড়াই এখনো শেষ হয়নি : সেলিমা রহমান
লড়াই এখনো শেষ হয়নি : সেলিমা রহমান

৪৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

মিরপুরে বিআরটিএ এলাকায় ককটেল বিস্ফোরণ
মিরপুরে বিআরটিএ এলাকায় ককটেল বিস্ফোরণ

৪৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘আগামী নির্বাচনে নোয়াখালীর ৬টি আসন বিএনপিকে উপহার দেওয়া হবে’
‘আগামী নির্বাচনে নোয়াখালীর ৬টি আসন বিএনপিকে উপহার দেওয়া হবে’

৪৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

হাতিরঝিলে ককটেল বিস্ফোরণ, মোটরসাইকেলে আগুন
হাতিরঝিলে ককটেল বিস্ফোরণ, মোটরসাইকেলে আগুন

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

৩১ দফা রাষ্ট্রের পুনর্গঠনের সার্বজনীন নির্দেশনা: মনিরুল হক
৩১ দফা রাষ্ট্রের পুনর্গঠনের সার্বজনীন নির্দেশনা: মনিরুল হক

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সিলেটে বিপুল পরিমাণ মাদক ধ্বংস
সিলেটে বিপুল পরিমাণ মাদক ধ্বংস

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নারায়ণগঞ্জে প্রকাশ্যে গুলি, যুবক আহত
নারায়ণগঞ্জে প্রকাশ্যে গুলি, যুবক আহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নোয়াখালী বিভাগ হলে দেশের চিত্র পাল্টে যাবে : বরকত উল্লাহ বুলু
নোয়াখালী বিভাগ হলে দেশের চিত্র পাল্টে যাবে : বরকত উল্লাহ বুলু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফজলুর রহমান মেমোরিয়াল কলেজের দুই যুগ পূর্তিতে বর্ণাঢ্য আয়োজন
ফজলুর রহমান মেমোরিয়াল কলেজের দুই যুগ পূর্তিতে বর্ণাঢ্য আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে তাঁতী দলের আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা
সোনারগাঁয়ে তাঁতী দলের আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘নিরাপত্তার স্বার্থে’ জাবিতে রাত ১০টার পর যেকোনো অনুষ্ঠান নিষিদ্ধ
‘নিরাপত্তার স্বার্থে’ জাবিতে রাত ১০টার পর যেকোনো অনুষ্ঠান নিষিদ্ধ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘ধানের শীষে ভোট দিয়ে দেশকে রক্ষা করুন’
‘ধানের শীষে ভোট দিয়ে দেশকে রক্ষা করুন’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় জামায়াতে ইসলামীর ওলামা সম্মেলন অনুষ্ঠিত
মোংলায় জামায়াতে ইসলামীর ওলামা সম্মেলন অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরাইলে দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষ, আহত ২০
সরাইলে দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষ, আহত ২০

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাতারের মধ্যস্থতায় শান্তিচুক্তির পথে কঙ্গো ও এম২৩ বিদ্রোহীরা
কাতারের মধ্যস্থতায় শান্তিচুক্তির পথে কঙ্গো ও এম২৩ বিদ্রোহীরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

২০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী
এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!
অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে
কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে
একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

আমাদের সবাইকে ভালো মানুষ হতে হবে
আমাদের সবাইকে ভালো মানুষ হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা