শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০১ নভেম্বর, ২০২১

ঝরে পড়া কিশোর-কিশোরীকে স্কুলে ফেরাতে হবে

খায়রুল কবীর খোকন
প্রিন্ট ভার্সন
ঝরে পড়া কিশোর-কিশোরীকে স্কুলে ফেরাতে হবে

একটা জাতীয় বাংলা দৈনিক কয়েক দিন আগে শীর্ষ শিরোনামে সংবাদ ছেপেছে-দেশের ৯টি জেলায় এই করোনাকালের সংকটে সাড়ে সাত হাজার বাল্যবিবাহ হয়ে গেছে। দেশের ৬৪ জেলা এবং নগর-শহরাঞ্চলের বস্তিবাসী-এলাকায় এসব মিলিয়ে সারা দেশের বাল্যবিবাহ পরিস্থিতি কী ভয়াবহ তা সহজেই আন্দাজ করা যায়। ইউনিসেফ তথ্যমতে, চলতি দশকের মধ্যে আরও এক কোটি কিশোরীর বাল্যবিয়ের নিদারুণ ঝুঁকিতে বাংলাদেশ।

এমনিতেই বাংলাদেশে পশ্চাদপদ সমাজের ধর্ম-ব্যবসায়ী শ্রেণির লোকজনের অজ্ঞানতা ও শয়তানির কারণে সাধারণ মানুষের মধ্যে অতিমাত্রার ধর্মভীরুতায় সৃষ্ট কূপমন্ডূকতা এবং দারিদ্র্য-পীড়নের কারণে বাল্যবিবাহ সমস্যা রয়েছে-বাল্যবিবাহ সংকটে বিশ্ব-কুখ্যাতি অর্জন করা দেশগুলোর প্রথম সারির একটা দেশ হিসেবে। তার ওপরে করোনা-পরিস্থিতিতে দারিদ্র্যসীমার নিচে বসবাসরত মানুষের সংখ্যা ব্যাপকভাবে বেড়ে যাওয়া এবং স্কুল থেকে কিশোরীদের ঝরে পড়ার কারণে এ সমস্যা এখন চরম পর্যায়ে।

করোনায় যারা মারা গেলেন তাদের অনেকের কিশোর-কিশোরী সন্তান বা ভাইবোন রয়ে গেছে-অভিভাবকহীন, এতিম-দশার এসব বালক-বালিকার লেখাপড়া বন্ধ হয়ে গেছে। ১৯ সেপ্টেম্বর অন্য একটা বাংলা দৈনিক এক হৃদয়বিদারক ঘটনার রিপোর্ট করেছে। মিরপুর পল্লবীর আব্বাসউদ্দীন হাইস্কুলের সপ্তম শ্রেণির ছাত্রী শাহানা ইয়াসমিন শানু। করোনায় এই দুর্ভাগা কিশোরীটির বাবা নূরুল ফকির মারা গেছেন, তিনি ছিলেন ঝুটের দোকানের সামান্য-বেতনের কর্মচারী। মেয়েটির মা নার্গিস বেগম পল্লবীর বিভিন্ন বাড়িতে গৃহকর্মীর কাজ করে সংসার চালায়, পরিবারে রয়েছে আরও দুটি শিশু। ওই দৈনিকের সাংবাদিক যখন এই অসহায় কিশোরীর খুদে-সাক্ষাৎকার গ্রহণ করছিলেন তার বাকরুদ্ধ হওয়ার জোগাড়। ‘স্কুলে যাচ্ছ না কেন শানু?’ শানুর নিঃশব্দ বুক-ফাটা আর্তনাদের জবাব-‘ভাতই তো পাই না, স্কুলে যামু কেমনে?’ শক্ত পত্রিকা-রিপোর্টারের তখন মাইল্ড-স্ট্রোক দশা। চোখের জলে ভেসে রিপোর্টার রিপোর্ট লিখেছেন। এরকম শানু কত কত সারা দেশে! কে কার খবর রাখে!

চুয়াডাঙ্গার বর্ষা, প্রচন্ড এক লড়াই লড়েছে এ কিশোরীটি। করোনা-পরিস্থিতিতে স্বামী-পরিত্যক্ত এবং দারিদ্র্য-ক্লিষ্ট মায়ের এ কন্যাটি স্থানীয় একটি হাইস্কুলে দশম শ্রেণির শিক্ষার্থী। পাষ- বাবা মেয়েটির কোনো খোঁজখবরই রাখে না। মেয়েটিকে নিয়ে মা তার বাবার বাড়িতে থাকেন। একটা মুড়ি-তৈরির ফ্যাক্টরিতে শ্রমিকের কাজ করেন এই মা। এই মহিলাও কিন্তু বাল্যবিয়ের শিকার। সেই ঘটনা থেকে শিক্ষা নিয়েছে তার মেয়ে বর্ষা। সে দৃঢ়-প্রতিজ্ঞ- লেখাপড়া শিখে সুপ্রতিষ্ঠিত হয়ে তারপরে বিয়ের বিষয়ে ভাববে। কিন্তু তার মামা ও খালারা তো বেশি ‘বুদ্ধিমান’। তারা সবাই মিলে তার বিয়ের আয়োজন করে। পাত্র যেদিন দেখতে আসবে সেদিন সকালে তারা বর্ষার স্কুলে যাওয়ার আগে তাকে থামিয়ে দিতে চায়। বর্ষা বেঁকে বসে, সে জানিয়ে দেয়-সে লেখাপড়া করে নিজের পায়ে দাঁড়াতে চায়, তার আগে সে বিয়ে করবে না। মা-সহ তার মামা ও খালারা জোর করে বর্ষাকে আটকে রাখতে চায়-পাত্রপক্ষকে দেখানোর জন্য। বর্ষা লড়াকু মেয়ে, সে সুকৌশলে বাড়ি থেকে পালিয়ে গিয়ে সদর থানার পুলিশের অফিসার-ইনচার্জকে ঘটনাটি জানায়। তার লিখিত অভিযোগের ভিত্তিতে পুলিশের সেই ওসি তার মা-কে থানায় ডেকে আনেন এবং কিশোরী মেয়ের বাল্যবিবাহ বন্ধ রাখার নির্দেশ দেন। বর্ষা আপাতত রক্ষা পায়। বর্ষার ভাগ্য ভালো, ওই পুলিশ অফিসারটি যথেষ্ট দায়িত্ববান এবং বাল্যবিয়ের কুফল সম্পর্কে সবাইকে সচেতন করার কাজ করে আসছেন। বর্ষাকে কন্যা শিশু দিবসে সংবর্ধনা দেওয়া হয়েছে চুয়াডাঙ্গার জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে। বর্ষা লেখাপড়া শিখে সাংবাদিক হতে চায়। (এখানেই বলে রাখা দরকার, এই চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলা এবং সমগ্র জেলাতেই হয়তো অনেক বাল্যবিয়ে হয়েছে এরই মধ্যে এবং এখনো সেই অপতৎপরতা চলমান, কিন্তু ডিসি সাহেব বা তার লোকজন সেসব ‘বেআইনি বাল্যবিয়ে’ ঠেকাতে কী করছেন সেসব ওই কন্যাশিশু দিবসের অনুষ্ঠানে জানাননি) বর্ষার বাল্যবিয়ের উদ্যোগ যারা নিয়েছিল তাদের বিরুদ্ধে এই বেআইনি কর্মের জন্য কোনো মামলা করা হয়নি, তাদের শাস্তি পেতেও হয়নি। আরও কথা হচ্ছে- বর্ষার মতো সবাই সাহসী নয়, আর চুয়াডাঙ্গা সদরের পুলিশের ওসির মতো সবাই নেই সব থানাতে। তাই বাল্যবিবাহ চলছে অবিরাম, আর কিশোরী মেয়েগুলোর জীবন ধসিয়ে দেওয়া হচ্ছে। বাল্যবিয়ে আইনত নিষিদ্ধ হওয়ার পরেও এ দেশে তা ঠেকানো যাচ্ছে না একশ্রেণির বাবা-মা বা বাবা-মার অনুপস্থিতিতে এসব কিশোরী মেয়ের অভিভাবক আর কিছু বিয়ে-পড়ানোর কাজী আর গ্রাম্য-ঘটকের অর্থ-লোভ ইত্যাদি কারণে। আর ধর্ম-ব্যবসায়ী কাঠমোল্লাদের বদমায়েশি তো আছেই।

আর আছে একশ্রেণির বখাটে কিশোর-তরুণ যারা এসব কিশোরীকে ফুসলিয়ে নিয়ে গিয়ে ‘প্রেমিক’ সেজে ফাঁদ পেতে বিয়ে করে ফেলে। আর গ্রামীণ মোড়ল-মাতব্বররাও আছে, আছে ধর্মান্ধ, কূপমন্ডূক কিছু ধর্ম-ব্যবসায়ী কিছু প্রভাবশালী ব্যক্তি এরা সবাই বাল্যবিয়ের পক্ষে নানারকম তৎপরতা চালায়। এসব মিলেমিশে যে দুষ্টচক্র তাদের সবার সম্মিলিত ফাঁদের শিকার হয়ে যায় কিশোরী মেয়েগুলো।

কে পারে এসব শানু আর বর্ষার মতো কিশোরীকে স্কুলে ফেরানোর পথের সব বাধা দূর করতে? পারতে হবে তো রাষ্ট্রকে। কিন্তু সেই রাষ্ট্রই তো এখন অবধি শানু আর বর্ষাদের নিজের রাষ্ট্র হলো না। কীভাবে হবে? একাত্তরে আমরা পাকিস্তানি বর্বর দখলদার সেনাদের বিরুদ্ধে প্রচন্ড রক্তক্ষয়ী যুুদ্ধ করে ৩০ লাখ বাঙালির আত্মাহুতি আর লাখ লাখ বাঙালি মা-বোনের সম্ভ্রমহানির ত্যাগের মাধ্যমে একটা লাল-সবুজ পতাকা পেয়েছি। কিন্তু পাকিস্তানি উপনিবেশবাদী শক্তির দখল থেকে মুক্ত হলেও দেশি লুটেরা শ্রেণির হাতে পুনর্দখলে চলে গেছে যে এই সমাজ এই রাষ্ট্র। এই রাষ্ট্র কোনোমতেই আর গণমানুষের রাষ্ট্র নয়, সে কীভাবে দরিদ্র কিশোরীদের রক্ষা করবে অর্থাভাবে ঝরে পড়ার হাত থেকে? সে কীভাবে দরিদ্র পরিবারের আয়-রোজগারের সংকটে এসব কিশোরীর ন্যূনতম মৌলিক চাহিদা খাওয়া-পরা, চিকিৎসা আর শিক্ষা, বাসস্থান নিশ্চিত করবে? এই দুর্বল ও গরিব পীড়নের রাষ্ট্র, ধর্ম-ব্যবসায়ী ভ-দের সমর্থক রাষ্ট্র কীভাবে ঠেকাবে লাখ লাখ কিশোরীর বাল্যবিয়ে?

ইউনিসেফ তথ্যমতে, বাংলাদেশ এখন বিশ্বের বাল্যবিয়ে পীড়িত রাষ্ট্রসমূহের প্রথম ১০টির মধ্যে অষ্টম অবস্থানে রয়েছে। ১৯৭০ সাল থেকে এই পর্যন্ত পাঁচ দশকে এ দেশে বাল্যবিয়ে হয়েছে প্রায় ৩ কোটি ৮০ লাখ মেয়ের। আগামী এক দশক ধরে চলা বাল্যবিবাহের শিকার হতে পারে প্রায় এক কোটি বাংলাদেশি কিশোরী। কীসব ভয়াবহ তথ্য-পরিসংখ্যান ভাবলেই তো মাথা ঘুরে যায়। আর এই করোনা অতিমারীকালে বাল্যবিয়ের সংখ্যা বেড়েছে অকল্পনীয় হারে।

এসব দুঃসংবাদ শুনলেই সচেতন ব্যক্তিমাত্রই হতাশায় ডুবে যায়। কিন্তু কর্তৃত্ববাদী শাসকগোষ্ঠীর তাতে কিছু যায় আসে না। তারা ধর্মান্ধ মোল্লা-গোষ্ঠীর সমর্থন পাওয়ার জন্য তাদের যেসব কূপমন্ডূকতা আছে সবকিছুই এ সমাজে জায়েজ করে দিতে চায়।

স্কুল থেকে কিশোর ও কিশোরীদের ঝরে পড়ার ব্যাপারটি সাংঘাতিক পর্যায়ে চলে গেছে এ করোনাকালে। কিশোরীদের সংকটটা সবচেয়ে বেশি। দরিদ্র বাবা-মা বা অন্য স্বজন-অভিভাবক (চাচা-চাচি, মামা-মামি, বড়-ভাই-ভাবি বা খালাখালু) সবার আগে কিশোরী মেয়েটিকে ঘাড়ের বোঝা ভেবে নামিয়ে দিতে চান। দারিদ্র্যের কারণে কিশোরদেরও অনেকের লেখাপড়া বন্ধ হয়ে গেছে, করোনা-পরিস্থিতিতে স্কুল-কলেজ বন্ধ থাকার ফলে। অনেক ছেলেমেয়ে এতিম হয়েছে নতুন করে, তাদের দশা খুবই খারাপ।

বর্তমান সরকারের মন্ত্রীরা ভোটারবিহীন নির্বাচনের জনপ্রতিনিধি, তাই তাদের জনমানুষের কল্যাণ বিষয়ে মাথাব্যথাও কম। যদিও কয়েকজন উচ্চশিক্ষিত মন্ত্রী পিএইচডি ডিগ্রিধারী (তথ্যমন্ত্রী, কৃষিমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী), আরও আছেন ব্যারিস্টার, চিকিৎসাবিদ ইত্যাদি। তাদের মধ্যে কৃষিমন্ত্রী ও তথ্যমন্ত্রী সাহেবরা সারা দিন-রাত বিএনপির সংগঠকদের তুলাধুনা করতে যারপরনাই ব্যস্ত (সাধারণ সম্পাদক তো আছেনই সে-কাজে উদয়াস্ত ব্যস্ত)। কিন্তু এসব উচ্চশিক্ষিত মন্ত্রীর সবচেয়ে বেশি দায় থাকার কথা দেশের অকালে ঝরেপড়া কিশোর-কিশোরীদের স্কুলে ফেরানোর। কিন্তু তারা ব্যস্ত তাদের নেতিবাচক কাজের সমালোচকদের বিরুদ্ধে কটুকাটব্য করার ‘মহৎ-কর্মে’। সারা দেশ তো দূরের কথা, এই মন্ত্রী সাহেবরা নিজ নিজ সংসদ আসন এলাকার মধ্যে এই করোনাকালে কত কিশোর-কিশোরী স্কুল থেকে ঝরে পড়েছে, বাল্যবিয়ের শিকার হয়েছে তার কোনো সাধারণ স্টাডিও কী করার মতো ফুরসত পেয়েছেন? নিশ্চয়ই পাননি। পাবেনই বা কেন? সেটা তাদের জন্য নেতিবাচক খবর হবে যে! (কিন্তু সেটাই হতো সবচেয়ে ইতিবাচক)।

এখন আসুন, দেখি আমরা আমজনতা কী করতে পারি এসব কিশোর-কিশোরীকে স্কুলে ফেরানোর জন্য। স্কুলগুলোকে সামাজিক দায়বদ্ধতার দৃষ্টিতে বিশেষ ভূমিকা নিতে হবে, স্থানীয় সমাজ-মনস্ক লোকজনের সমর্থন নিশ্চিত করে। প্রতিটি উপজেলার স্কুলগুলো মিলে একটা করে ট্রাস্ট-বডি গঠন করবে সমাজসেবীদের নেতৃত্বে। সেই ট্রাস্ট-বডি ‘গণভিক্ষা’-র অর্থ সংগ্রহ করে ঝরে পড়া সব কিশোর-কিশোরীকে ফিরিয়ে আনবে স্কুলে। কঠিন বাস্তবতা হচ্ছে সে-কাজে অর্থ-ব্যয় করতে হবে, সেই অর্থ গণসাহায্যে যেমন আসতে হবে, তেমনি সরকারের তহবিল থেকেও আসতে হবে। তবে ট্রাস্ট-বডি অপরিহার্য এবং প্রতিটি উপজেলায়, তা ছাড়া উপায় নেই।

লেখক : বিএনপির যুগ্ম-মহাসচিব, সাবেক সংসদ সদস্য ও ডাকসু সাধারণ সম্পাদক।

এই বিভাগের আরও খবর
পাচার টাকা উদ্ধার
পাচার টাকা উদ্ধার
গুমে মৃত্যুদণ্ড
গুমে মৃত্যুদণ্ড
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
গণসংযোগে গুলি
গণসংযোগে গুলি
মহান ৭ নভেম্বর
মহান ৭ নভেম্বর
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
সর্বশেষ খবর
কলেজের মেয়েরা তো প্রতি সপ্তাহেই বয়ফ্রেন্ড বদলায়: রাভিনা
কলেজের মেয়েরা তো প্রতি সপ্তাহেই বয়ফ্রেন্ড বদলায়: রাভিনা

এই মাত্র | শোবিজ

সংস্কার ছাড়া জনগণের কাছে আর কোনো নির্বাচন গ্রহণযোগ্য নয় : মামুনুল হক
সংস্কার ছাড়া জনগণের কাছে আর কোনো নির্বাচন গ্রহণযোগ্য নয় : মামুনুল হক

২ মিনিট আগে | রাজনীতি

২৩ মাঠ কর্মকর্তাকে বদলি করলো ইসি
২৩ মাঠ কর্মকর্তাকে বদলি করলো ইসি

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

নেত্রকোনায় সীমান্তে ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত
নেত্রকোনায় সীমান্তে ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভোট নিয়ে আর কাউকে ছিনিমিনি খেলতে দেওয়া হবে না : আজহারুল ইসলাম মান্নান
ভোট নিয়ে আর কাউকে ছিনিমিনি খেলতে দেওয়া হবে না : আজহারুল ইসলাম মান্নান

১২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ডেঙ্গুসহ নানাবিধ রোগ থেকে মুক্তি দিতে পারে পরিচ্ছন্নতা : সাইফুল আলম
ডেঙ্গুসহ নানাবিধ রোগ থেকে মুক্তি দিতে পারে পরিচ্ছন্নতা : সাইফুল আলম

১৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

গণতন্ত্র ও ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠায় এগিয়ে আসতে হবে : তৃপ্তি
গণতন্ত্র ও ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠায় এগিয়ে আসতে হবে : তৃপ্তি

১৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল
দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল

২০ মিনিট আগে | রাজনীতি

শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ

২২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদেশিদের হাতে বন্দরের টার্মিনাল না দিতে মানববন্ধন
বিদেশিদের হাতে বন্দরের টার্মিনাল না দিতে মানববন্ধন

২৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গোপালগঞ্জে গণফোরামের কমিটি ঘোষণা
গোপালগঞ্জে গণফোরামের কমিটি ঘোষণা

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইস্তাম্বুলে শান্তি আলোচনা ব্যর্থ, দায়ী পাকিস্তান: তালেবান
ইস্তাম্বুলে শান্তি আলোচনা ব্যর্থ, দায়ী পাকিস্তান: তালেবান

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারাকান্দায় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে বিএনপির বর্ণাঢ্য র‍্যালি
তারাকান্দায় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে বিএনপির বর্ণাঢ্য র‍্যালি

২৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ইলেকশন অবজারভার সোসাইটির আত্মপ্রকাশ
ইলেকশন অবজারভার সোসাইটির আত্মপ্রকাশ

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের আমলেই দেশের সংখ্যালঘুরা বারবার নির্যাতিত হয়েছে : দুলু
আওয়ামী লীগের আমলেই দেশের সংখ্যালঘুরা বারবার নির্যাতিত হয়েছে : দুলু

৩৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

কারও দলীয় স্বার্থ বাস্তবায়ন করা এই সরকারের কাজ নয় : তারেক রহমান
কারও দলীয় স্বার্থ বাস্তবায়ন করা এই সরকারের কাজ নয় : তারেক রহমান

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত খুলছে আধুনিক ইমেজিং প্রযুক্তি
চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত খুলছে আধুনিক ইমেজিং প্রযুক্তি

৪৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বগুড়া পৌরসভার উন্মুক্ত ড্রেন যেন মৃত্যু ফাঁদ
বগুড়া পৌরসভার উন্মুক্ত ড্রেন যেন মৃত্যু ফাঁদ

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জান্নাতের টিকিটের নামে একটি দল নারীদের বিভ্রান্ত করছে : সেলিমা রহমান
জান্নাতের টিকিটের নামে একটি দল নারীদের বিভ্রান্ত করছে : সেলিমা রহমান

৫১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

শিক্ষাবৃত্তি প্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা
শিক্ষাবৃত্তি প্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা

৫৪ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

রাজবাড়ীতে উদীচীর ৫৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত
রাজবাড়ীতে উদীচীর ৫৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজনীতি রাজনীতির জায়গায় আর ধর্ম ধর্মের জায়গায় থাকবে: ডা. জাহিদ হোসেন
রাজনীতি রাজনীতির জায়গায় আর ধর্ম ধর্মের জায়গায় থাকবে: ডা. জাহিদ হোসেন

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টাঙ্গাইল আদালত চত্বরে বিচারপ্রার্থীদের বিশ্রামাগার উদ্বোধন
টাঙ্গাইল আদালত চত্বরে বিচারপ্রার্থীদের বিশ্রামাগার উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের
অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাইডেনের কারণেই ইউক্রেনে যুদ্ধ: ট্রাম্প
বাইডেনের কারণেই ইউক্রেনে যুদ্ধ: ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুষ্টিয়ায় বিএনপি নেতাকর্মীর বাড়িতে ভাঙচুর-লুটপাটের অভিযোগ
কুষ্টিয়ায় বিএনপি নেতাকর্মীর বাড়িতে ভাঙচুর-লুটপাটের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাকসু’ বিএম কলেজের, দাবি সাবেক ছাত্র নেতাদের
‘বাকসু’ বিএম কলেজের, দাবি সাবেক ছাত্র নেতাদের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাহবাগে শিক্ষকদের ওপর জলকামান ও সাউন্ড গ্রেনেড, যে ব্যাখ্যা ডিএমপি'র
শাহবাগে শিক্ষকদের ওপর জলকামান ও সাউন্ড গ্রেনেড, যে ব্যাখ্যা ডিএমপি'র

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বরেকর্ড করল অভিষেক
বিশ্বরেকর্ড করল অভিষেক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

২০ ঘণ্টা আগে | টক শো

আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন
মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!
ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন
দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৬ বিলিয়নিয়ার ২২ মিলিয়ন ঢেলেও মামদানিকে ঠেকাতে পারেনি!
২৬ বিলিয়নিয়ার ২২ মিলিয়ন ঢেলেও মামদানিকে ঠেকাতে পারেনি!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান
মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!
মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা
শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা
ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন
রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের
চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস
মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প
জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি
রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!
ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ
করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?
পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‌‘এই দেশের জনগণ তারেক রহমানকেই আগামীর প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেখতে চায়’
‌‘এই দেশের জনগণ তারেক রহমানকেই আগামীর প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেখতে চায়’

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই কাজরী এখন
সেই কাজরী এখন

শোবিজ

আসছে হেরোইনের কাঁচামাল
আসছে হেরোইনের কাঁচামাল

পেছনের পৃষ্ঠা

নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা
নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা

শনিবারের সকাল

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না
‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে

নগর জীবন

ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক
ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র
গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা
উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা

নগর জীবন

এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ
এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

দেড় হাজার কোটি টাকার সুফল প্রকল্পে দুর্নীতি
দেড় হাজার কোটি টাকার সুফল প্রকল্পে দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজের সেই ছবি
নায়করাজের সেই ছবি

শোবিজ

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

সম্পাদকীয়

সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা
সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা

মাঠে ময়দানে

কালের সাক্ষী তমাল গাছটি
কালের সাক্ষী তমাল গাছটি

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের
সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের

নগর জীবন

ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই
ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই

মাঠে ময়দানে

চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর
চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর

দেশগ্রাম

খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব
খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব

মাঠে ময়দানে

আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে
আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে

মাঠে ময়দানে

বছরের শুরুতে সব বই পাবে না শিক্ষার্থীরা
বছরের শুরুতে সব বই পাবে না শিক্ষার্থীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা
ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা

মাঠে ময়দানে

বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড
বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড

পূর্ব-পশ্চিম

দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার
দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের
আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের

দেশগ্রাম

মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ
মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ

দেশগ্রাম