শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০১ নভেম্বর, ২০২১

ঝরে পড়া কিশোর-কিশোরীকে স্কুলে ফেরাতে হবে

খায়রুল কবীর খোকন
প্রিন্ট ভার্সন
ঝরে পড়া কিশোর-কিশোরীকে স্কুলে ফেরাতে হবে

একটা জাতীয় বাংলা দৈনিক কয়েক দিন আগে শীর্ষ শিরোনামে সংবাদ ছেপেছে-দেশের ৯টি জেলায় এই করোনাকালের সংকটে সাড়ে সাত হাজার বাল্যবিবাহ হয়ে গেছে। দেশের ৬৪ জেলা এবং নগর-শহরাঞ্চলের বস্তিবাসী-এলাকায় এসব মিলিয়ে সারা দেশের বাল্যবিবাহ পরিস্থিতি কী ভয়াবহ তা সহজেই আন্দাজ করা যায়। ইউনিসেফ তথ্যমতে, চলতি দশকের মধ্যে আরও এক কোটি কিশোরীর বাল্যবিয়ের নিদারুণ ঝুঁকিতে বাংলাদেশ।

এমনিতেই বাংলাদেশে পশ্চাদপদ সমাজের ধর্ম-ব্যবসায়ী শ্রেণির লোকজনের অজ্ঞানতা ও শয়তানির কারণে সাধারণ মানুষের মধ্যে অতিমাত্রার ধর্মভীরুতায় সৃষ্ট কূপমন্ডূকতা এবং দারিদ্র্য-পীড়নের কারণে বাল্যবিবাহ সমস্যা রয়েছে-বাল্যবিবাহ সংকটে বিশ্ব-কুখ্যাতি অর্জন করা দেশগুলোর প্রথম সারির একটা দেশ হিসেবে। তার ওপরে করোনা-পরিস্থিতিতে দারিদ্র্যসীমার নিচে বসবাসরত মানুষের সংখ্যা ব্যাপকভাবে বেড়ে যাওয়া এবং স্কুল থেকে কিশোরীদের ঝরে পড়ার কারণে এ সমস্যা এখন চরম পর্যায়ে।

করোনায় যারা মারা গেলেন তাদের অনেকের কিশোর-কিশোরী সন্তান বা ভাইবোন রয়ে গেছে-অভিভাবকহীন, এতিম-দশার এসব বালক-বালিকার লেখাপড়া বন্ধ হয়ে গেছে। ১৯ সেপ্টেম্বর অন্য একটা বাংলা দৈনিক এক হৃদয়বিদারক ঘটনার রিপোর্ট করেছে। মিরপুর পল্লবীর আব্বাসউদ্দীন হাইস্কুলের সপ্তম শ্রেণির ছাত্রী শাহানা ইয়াসমিন শানু। করোনায় এই দুর্ভাগা কিশোরীটির বাবা নূরুল ফকির মারা গেছেন, তিনি ছিলেন ঝুটের দোকানের সামান্য-বেতনের কর্মচারী। মেয়েটির মা নার্গিস বেগম পল্লবীর বিভিন্ন বাড়িতে গৃহকর্মীর কাজ করে সংসার চালায়, পরিবারে রয়েছে আরও দুটি শিশু। ওই দৈনিকের সাংবাদিক যখন এই অসহায় কিশোরীর খুদে-সাক্ষাৎকার গ্রহণ করছিলেন তার বাকরুদ্ধ হওয়ার জোগাড়। ‘স্কুলে যাচ্ছ না কেন শানু?’ শানুর নিঃশব্দ বুক-ফাটা আর্তনাদের জবাব-‘ভাতই তো পাই না, স্কুলে যামু কেমনে?’ শক্ত পত্রিকা-রিপোর্টারের তখন মাইল্ড-স্ট্রোক দশা। চোখের জলে ভেসে রিপোর্টার রিপোর্ট লিখেছেন। এরকম শানু কত কত সারা দেশে! কে কার খবর রাখে!

চুয়াডাঙ্গার বর্ষা, প্রচন্ড এক লড়াই লড়েছে এ কিশোরীটি। করোনা-পরিস্থিতিতে স্বামী-পরিত্যক্ত এবং দারিদ্র্য-ক্লিষ্ট মায়ের এ কন্যাটি স্থানীয় একটি হাইস্কুলে দশম শ্রেণির শিক্ষার্থী। পাষ- বাবা মেয়েটির কোনো খোঁজখবরই রাখে না। মেয়েটিকে নিয়ে মা তার বাবার বাড়িতে থাকেন। একটা মুড়ি-তৈরির ফ্যাক্টরিতে শ্রমিকের কাজ করেন এই মা। এই মহিলাও কিন্তু বাল্যবিয়ের শিকার। সেই ঘটনা থেকে শিক্ষা নিয়েছে তার মেয়ে বর্ষা। সে দৃঢ়-প্রতিজ্ঞ- লেখাপড়া শিখে সুপ্রতিষ্ঠিত হয়ে তারপরে বিয়ের বিষয়ে ভাববে। কিন্তু তার মামা ও খালারা তো বেশি ‘বুদ্ধিমান’। তারা সবাই মিলে তার বিয়ের আয়োজন করে। পাত্র যেদিন দেখতে আসবে সেদিন সকালে তারা বর্ষার স্কুলে যাওয়ার আগে তাকে থামিয়ে দিতে চায়। বর্ষা বেঁকে বসে, সে জানিয়ে দেয়-সে লেখাপড়া করে নিজের পায়ে দাঁড়াতে চায়, তার আগে সে বিয়ে করবে না। মা-সহ তার মামা ও খালারা জোর করে বর্ষাকে আটকে রাখতে চায়-পাত্রপক্ষকে দেখানোর জন্য। বর্ষা লড়াকু মেয়ে, সে সুকৌশলে বাড়ি থেকে পালিয়ে গিয়ে সদর থানার পুলিশের অফিসার-ইনচার্জকে ঘটনাটি জানায়। তার লিখিত অভিযোগের ভিত্তিতে পুলিশের সেই ওসি তার মা-কে থানায় ডেকে আনেন এবং কিশোরী মেয়ের বাল্যবিবাহ বন্ধ রাখার নির্দেশ দেন। বর্ষা আপাতত রক্ষা পায়। বর্ষার ভাগ্য ভালো, ওই পুলিশ অফিসারটি যথেষ্ট দায়িত্ববান এবং বাল্যবিয়ের কুফল সম্পর্কে সবাইকে সচেতন করার কাজ করে আসছেন। বর্ষাকে কন্যা শিশু দিবসে সংবর্ধনা দেওয়া হয়েছে চুয়াডাঙ্গার জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে। বর্ষা লেখাপড়া শিখে সাংবাদিক হতে চায়। (এখানেই বলে রাখা দরকার, এই চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলা এবং সমগ্র জেলাতেই হয়তো অনেক বাল্যবিয়ে হয়েছে এরই মধ্যে এবং এখনো সেই অপতৎপরতা চলমান, কিন্তু ডিসি সাহেব বা তার লোকজন সেসব ‘বেআইনি বাল্যবিয়ে’ ঠেকাতে কী করছেন সেসব ওই কন্যাশিশু দিবসের অনুষ্ঠানে জানাননি) বর্ষার বাল্যবিয়ের উদ্যোগ যারা নিয়েছিল তাদের বিরুদ্ধে এই বেআইনি কর্মের জন্য কোনো মামলা করা হয়নি, তাদের শাস্তি পেতেও হয়নি। আরও কথা হচ্ছে- বর্ষার মতো সবাই সাহসী নয়, আর চুয়াডাঙ্গা সদরের পুলিশের ওসির মতো সবাই নেই সব থানাতে। তাই বাল্যবিবাহ চলছে অবিরাম, আর কিশোরী মেয়েগুলোর জীবন ধসিয়ে দেওয়া হচ্ছে। বাল্যবিয়ে আইনত নিষিদ্ধ হওয়ার পরেও এ দেশে তা ঠেকানো যাচ্ছে না একশ্রেণির বাবা-মা বা বাবা-মার অনুপস্থিতিতে এসব কিশোরী মেয়ের অভিভাবক আর কিছু বিয়ে-পড়ানোর কাজী আর গ্রাম্য-ঘটকের অর্থ-লোভ ইত্যাদি কারণে। আর ধর্ম-ব্যবসায়ী কাঠমোল্লাদের বদমায়েশি তো আছেই।

আর আছে একশ্রেণির বখাটে কিশোর-তরুণ যারা এসব কিশোরীকে ফুসলিয়ে নিয়ে গিয়ে ‘প্রেমিক’ সেজে ফাঁদ পেতে বিয়ে করে ফেলে। আর গ্রামীণ মোড়ল-মাতব্বররাও আছে, আছে ধর্মান্ধ, কূপমন্ডূক কিছু ধর্ম-ব্যবসায়ী কিছু প্রভাবশালী ব্যক্তি এরা সবাই বাল্যবিয়ের পক্ষে নানারকম তৎপরতা চালায়। এসব মিলেমিশে যে দুষ্টচক্র তাদের সবার সম্মিলিত ফাঁদের শিকার হয়ে যায় কিশোরী মেয়েগুলো।

কে পারে এসব শানু আর বর্ষার মতো কিশোরীকে স্কুলে ফেরানোর পথের সব বাধা দূর করতে? পারতে হবে তো রাষ্ট্রকে। কিন্তু সেই রাষ্ট্রই তো এখন অবধি শানু আর বর্ষাদের নিজের রাষ্ট্র হলো না। কীভাবে হবে? একাত্তরে আমরা পাকিস্তানি বর্বর দখলদার সেনাদের বিরুদ্ধে প্রচন্ড রক্তক্ষয়ী যুুদ্ধ করে ৩০ লাখ বাঙালির আত্মাহুতি আর লাখ লাখ বাঙালি মা-বোনের সম্ভ্রমহানির ত্যাগের মাধ্যমে একটা লাল-সবুজ পতাকা পেয়েছি। কিন্তু পাকিস্তানি উপনিবেশবাদী শক্তির দখল থেকে মুক্ত হলেও দেশি লুটেরা শ্রেণির হাতে পুনর্দখলে চলে গেছে যে এই সমাজ এই রাষ্ট্র। এই রাষ্ট্র কোনোমতেই আর গণমানুষের রাষ্ট্র নয়, সে কীভাবে দরিদ্র কিশোরীদের রক্ষা করবে অর্থাভাবে ঝরে পড়ার হাত থেকে? সে কীভাবে দরিদ্র পরিবারের আয়-রোজগারের সংকটে এসব কিশোরীর ন্যূনতম মৌলিক চাহিদা খাওয়া-পরা, চিকিৎসা আর শিক্ষা, বাসস্থান নিশ্চিত করবে? এই দুর্বল ও গরিব পীড়নের রাষ্ট্র, ধর্ম-ব্যবসায়ী ভ-দের সমর্থক রাষ্ট্র কীভাবে ঠেকাবে লাখ লাখ কিশোরীর বাল্যবিয়ে?

ইউনিসেফ তথ্যমতে, বাংলাদেশ এখন বিশ্বের বাল্যবিয়ে পীড়িত রাষ্ট্রসমূহের প্রথম ১০টির মধ্যে অষ্টম অবস্থানে রয়েছে। ১৯৭০ সাল থেকে এই পর্যন্ত পাঁচ দশকে এ দেশে বাল্যবিয়ে হয়েছে প্রায় ৩ কোটি ৮০ লাখ মেয়ের। আগামী এক দশক ধরে চলা বাল্যবিবাহের শিকার হতে পারে প্রায় এক কোটি বাংলাদেশি কিশোরী। কীসব ভয়াবহ তথ্য-পরিসংখ্যান ভাবলেই তো মাথা ঘুরে যায়। আর এই করোনা অতিমারীকালে বাল্যবিয়ের সংখ্যা বেড়েছে অকল্পনীয় হারে।

এসব দুঃসংবাদ শুনলেই সচেতন ব্যক্তিমাত্রই হতাশায় ডুবে যায়। কিন্তু কর্তৃত্ববাদী শাসকগোষ্ঠীর তাতে কিছু যায় আসে না। তারা ধর্মান্ধ মোল্লা-গোষ্ঠীর সমর্থন পাওয়ার জন্য তাদের যেসব কূপমন্ডূকতা আছে সবকিছুই এ সমাজে জায়েজ করে দিতে চায়।

স্কুল থেকে কিশোর ও কিশোরীদের ঝরে পড়ার ব্যাপারটি সাংঘাতিক পর্যায়ে চলে গেছে এ করোনাকালে। কিশোরীদের সংকটটা সবচেয়ে বেশি। দরিদ্র বাবা-মা বা অন্য স্বজন-অভিভাবক (চাচা-চাচি, মামা-মামি, বড়-ভাই-ভাবি বা খালাখালু) সবার আগে কিশোরী মেয়েটিকে ঘাড়ের বোঝা ভেবে নামিয়ে দিতে চান। দারিদ্র্যের কারণে কিশোরদেরও অনেকের লেখাপড়া বন্ধ হয়ে গেছে, করোনা-পরিস্থিতিতে স্কুল-কলেজ বন্ধ থাকার ফলে। অনেক ছেলেমেয়ে এতিম হয়েছে নতুন করে, তাদের দশা খুবই খারাপ।

বর্তমান সরকারের মন্ত্রীরা ভোটারবিহীন নির্বাচনের জনপ্রতিনিধি, তাই তাদের জনমানুষের কল্যাণ বিষয়ে মাথাব্যথাও কম। যদিও কয়েকজন উচ্চশিক্ষিত মন্ত্রী পিএইচডি ডিগ্রিধারী (তথ্যমন্ত্রী, কৃষিমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী), আরও আছেন ব্যারিস্টার, চিকিৎসাবিদ ইত্যাদি। তাদের মধ্যে কৃষিমন্ত্রী ও তথ্যমন্ত্রী সাহেবরা সারা দিন-রাত বিএনপির সংগঠকদের তুলাধুনা করতে যারপরনাই ব্যস্ত (সাধারণ সম্পাদক তো আছেনই সে-কাজে উদয়াস্ত ব্যস্ত)। কিন্তু এসব উচ্চশিক্ষিত মন্ত্রীর সবচেয়ে বেশি দায় থাকার কথা দেশের অকালে ঝরেপড়া কিশোর-কিশোরীদের স্কুলে ফেরানোর। কিন্তু তারা ব্যস্ত তাদের নেতিবাচক কাজের সমালোচকদের বিরুদ্ধে কটুকাটব্য করার ‘মহৎ-কর্মে’। সারা দেশ তো দূরের কথা, এই মন্ত্রী সাহেবরা নিজ নিজ সংসদ আসন এলাকার মধ্যে এই করোনাকালে কত কিশোর-কিশোরী স্কুল থেকে ঝরে পড়েছে, বাল্যবিয়ের শিকার হয়েছে তার কোনো সাধারণ স্টাডিও কী করার মতো ফুরসত পেয়েছেন? নিশ্চয়ই পাননি। পাবেনই বা কেন? সেটা তাদের জন্য নেতিবাচক খবর হবে যে! (কিন্তু সেটাই হতো সবচেয়ে ইতিবাচক)।

এখন আসুন, দেখি আমরা আমজনতা কী করতে পারি এসব কিশোর-কিশোরীকে স্কুলে ফেরানোর জন্য। স্কুলগুলোকে সামাজিক দায়বদ্ধতার দৃষ্টিতে বিশেষ ভূমিকা নিতে হবে, স্থানীয় সমাজ-মনস্ক লোকজনের সমর্থন নিশ্চিত করে। প্রতিটি উপজেলার স্কুলগুলো মিলে একটা করে ট্রাস্ট-বডি গঠন করবে সমাজসেবীদের নেতৃত্বে। সেই ট্রাস্ট-বডি ‘গণভিক্ষা’-র অর্থ সংগ্রহ করে ঝরে পড়া সব কিশোর-কিশোরীকে ফিরিয়ে আনবে স্কুলে। কঠিন বাস্তবতা হচ্ছে সে-কাজে অর্থ-ব্যয় করতে হবে, সেই অর্থ গণসাহায্যে যেমন আসতে হবে, তেমনি সরকারের তহবিল থেকেও আসতে হবে। তবে ট্রাস্ট-বডি অপরিহার্য এবং প্রতিটি উপজেলায়, তা ছাড়া উপায় নেই।

লেখক : বিএনপির যুগ্ম-মহাসচিব, সাবেক সংসদ সদস্য ও ডাকসু সাধারণ সম্পাদক।

এই বিভাগের আরও খবর
বেকারত্ব
বেকারত্ব
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
স্মরণ : সৈয়দ মুজতবা আলী
স্মরণ : সৈয়দ মুজতবা আলী
হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য
হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য
স্মার্ট কৃষির প্রস্তুতি
স্মার্ট কৃষির প্রস্তুতি
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
বিদেশি ঋণ পরিশোধ
বিদেশি ঋণ পরিশোধ
আইনশৃঙ্খলা
আইনশৃঙ্খলা
কালো পথে আর কত রক্ত
কালো পথে আর কত রক্ত
নবীজি (সা.)-এর ১০টি অনন্য বৈশিষ্ট্য
নবীজি (সা.)-এর ১০টি অনন্য বৈশিষ্ট্য
রাজার সুখে প্রজার সুখ
রাজার সুখে প্রজার সুখ
ডাকসু : কেন এমন হলো
ডাকসু : কেন এমন হলো
সর্বশেষ খবর
গবাদি পশুর যত্রতত্র অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহার বন্ধের আহ্বান মৎস্য উপদেষ্টার
গবাদি পশুর যত্রতত্র অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহার বন্ধের আহ্বান মৎস্য উপদেষ্টার

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

‌‘বিএনপি একটি উদার রাজনৈতিক দল এবং ইসলামি মূল্যবোধে বিশ্বাসী’
‌‘বিএনপি একটি উদার রাজনৈতিক দল এবং ইসলামি মূল্যবোধে বিশ্বাসী’

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণতান্ত্রিক অধিকার প্রতিষ্ঠা করা বিএনপির লক্ষ্য : সালাহউদ্দিন
গণতান্ত্রিক অধিকার প্রতিষ্ঠা করা বিএনপির লক্ষ্য : সালাহউদ্দিন

১৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে দু’দিনে ৩৫৪১ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে দু’দিনে ৩৫৪১ মামলা

২২ মিনিট আগে | নগর জীবন

মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি : ৫২ দিন পর বাড়ি ফিরল হাফসা ও রাইয়ান
মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি : ৫২ দিন পর বাড়ি ফিরল হাফসা ও রাইয়ান

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৫০ ফিলিস্তিনি
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৫০ ফিলিস্তিনি

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কালিগঞ্জ নদী‌ থেকে অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
কালিগঞ্জ নদী‌ থেকে অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লংকানদের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ
লংকানদের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সোহেল ফুটবল টুর্নামেন্টে নুনগোলা ভেন্যুর চ্যাম্পিয়ন গোকুল ইউনিয়ন
সোহেল ফুটবল টুর্নামেন্টে নুনগোলা ভেন্যুর চ্যাম্পিয়ন গোকুল ইউনিয়ন

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সরকারি চাকরিজীবীরা টানা ৩ দিনের ছুটি পাচ্ছেন
সরকারি চাকরিজীবীরা টানা ৩ দিনের ছুটি পাচ্ছেন

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টিতে ৩০৪ রান করে যে ১৫ রেকর্ড গড়লো ইংল্যান্ড
টি-টোয়েন্টিতে ৩০৪ রান করে যে ১৫ রেকর্ড গড়লো ইংল্যান্ড

৫২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জাকসু নির্বাচন কমিশনের আরেক সদস্য অধ্যাপক স্নিগ্ধার পদত্যাগ
জাকসু নির্বাচন কমিশনের আরেক সদস্য অধ্যাপক স্নিগ্ধার পদত্যাগ

৫৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অপসাংবাদিকতা প্রতিরোধে মৌলভীবাজারে প্রেস কাউন্সিলের কর্মশালা
অপসাংবাদিকতা প্রতিরোধে মৌলভীবাজারে প্রেস কাউন্সিলের কর্মশালা

৫৭ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

এবার মিসরে হামলার পরিকল্পনা ইসরায়েলের, দাবি রিপোর্টে
এবার মিসরে হামলার পরিকল্পনা ইসরায়েলের, দাবি রিপোর্টে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুনামগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় ডিসি অফিসের দুই কর্মচারী নিহত
সুনামগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় ডিসি অফিসের দুই কর্মচারী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

মণিপুর গিয়ে যে বার্তা দিলেন মোদি
মণিপুর গিয়ে যে বার্তা দিলেন মোদি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা শেষ, এবার ফলাফলের অপেক্ষা
জাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা শেষ, এবার ফলাফলের অপেক্ষা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মিয়ানমারে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে বিমান হামলায় ১৯ শিক্ষার্থী নিহত
মিয়ানমারে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে বিমান হামলায় ১৯ শিক্ষার্থী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপি-মন্ত্রী হওয়ার জন্য পাগল হবেন না : গয়েশ্বর
এমপি-মন্ত্রী হওয়ার জন্য পাগল হবেন না : গয়েশ্বর

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারায়ণগঞ্জে ডিসির স্বেচ্ছায় রক্তদানের মধ্য দিয়ে ‘তারুণ্যের উৎসব’ উদ্বোধন
নারায়ণগঞ্জে ডিসির স্বেচ্ছায় রক্তদানের মধ্য দিয়ে ‘তারুণ্যের উৎসব’ উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেপালের নতুন প্রধানমন্ত্রী সুশীলা কার্কিকে ড. ইউনূসের অভিনন্দন
নেপালের নতুন প্রধানমন্ত্রী সুশীলা কার্কিকে ড. ইউনূসের অভিনন্দন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে তালেবানের হামলায় ১২ সেনা নিহত
পাকিস্তানে তালেবানের হামলায় ১২ সেনা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এটিইউ প্রধান হিসেবে অতিরিক্ত আইজিপি মো. রেজাউল করিমের যোগদান
এটিইউ প্রধান হিসেবে অতিরিক্ত আইজিপি মো. রেজাউল করিমের যোগদান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাচারের জন্য রাখা ৪২৫ কচ্ছপ উদ্ধার করল বন বিভাগ
পাচারের জন্য রাখা ৪২৫ কচ্ছপ উদ্ধার করল বন বিভাগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউটিউব ভিডিও নির্মাতাদের জন্য সুখবর
ইউটিউব ভিডিও নির্মাতাদের জন্য সুখবর

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভারতে গণেশ বিসর্জনের শোভাযাত্রায় ঢুকে পড়ল ট্রাক, নিহত ৯
ভারতে গণেশ বিসর্জনের শোভাযাত্রায় ঢুকে পড়ল ট্রাক, নিহত ৯

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জন-আকাঙ্ক্ষা পূরণে সিভিল সার্ভিসে বৈষম্য দূর করতে হবে  : আলাল
জন-আকাঙ্ক্ষা পূরণে সিভিল সার্ভিসে বৈষম্য দূর করতে হবে : আলাল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেট-সুনামগঞ্জ সড়কে নিহত ২
সিলেট-সুনামগঞ্জ সড়কে নিহত ২

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাণীনগরে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে তালবীজ বপন কর্মসূচির উদ্বোধন
রাণীনগরে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে তালবীজ বপন কর্মসূচির উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

উপদেষ্টা মাহফুজের পূর্ণ নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি লন্ডন হাইকমিশনের
উপদেষ্টা মাহফুজের পূর্ণ নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি লন্ডন হাইকমিশনের

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
অনিয়মের অভিযোগ তুলে পদত্যাগ করলেন জাকসু নির্বাচন কমিশনার
অনিয়মের অভিযোগ তুলে পদত্যাগ করলেন জাকসু নির্বাচন কমিশনার

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শিক্ষক মোনামির কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন ছাত্রদল নেতা হামিম
শিক্ষক মোনামির কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন ছাত্রদল নেতা হামিম

২১ ঘণ্টা আগে | টক শো

ইসরায়েল-ফিলিস্তিন দ্বিরাষ্ট্রভিত্তিক সমাধান প্রস্তাবে বাংলাদেশসহ ১৪২ দেশের সমর্থন
ইসরায়েল-ফিলিস্তিন দ্বিরাষ্ট্রভিত্তিক সমাধান প্রস্তাবে বাংলাদেশসহ ১৪২ দেশের সমর্থন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিবে বেজে উঠল সাইরেন
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিবে বেজে উঠল সাইরেন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথ নিলেন সুশীলা কার্কি, নেপালে নতুন ইতিহাস
শপথ নিলেন সুশীলা কার্কি, নেপালে নতুন ইতিহাস

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন দিনেও ভোট গণনা শেষ হবে না, ক্ষোভ ঝাড়লেন রিটার্নিং কর্মকর্তা
তিন দিনেও ভোট গণনা শেষ হবে না, ক্ষোভ ঝাড়লেন রিটার্নিং কর্মকর্তা

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উত্তজনা বাড়িয়ে পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার ও সামরিক শক্তি বৃদ্ধি নিয়ে বড় ঘোষণা উত্তর কোরিয়ার
উত্তজনা বাড়িয়ে পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার ও সামরিক শক্তি বৃদ্ধি নিয়ে বড় ঘোষণা উত্তর কোরিয়ার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর বাংলামোটরে আওয়ামী লীগের মিছিল, ছয়জন আটক
রাজধানীর বাংলামোটরে আওয়ামী লীগের মিছিল, ছয়জন আটক

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচারপতি আখতারুজ্জামানের পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছেন রাষ্ট্রপতি
বিচারপতি আখতারুজ্জামানের পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছেন রাষ্ট্রপতি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউইয়র্কে নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের ঘোষণা মেয়র প্রার্থী মামদানির
নিউইয়র্কে নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের ঘোষণা মেয়র প্রার্থী মামদানির

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালের অন্তর্বর্তীকালীন প্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন সুশীলা কার্কি
নেপালের অন্তর্বর্তীকালীন প্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন সুশীলা কার্কি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা মাহফুজের পূর্ণ নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি লন্ডন হাইকমিশনের
উপদেষ্টা মাহফুজের পূর্ণ নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি লন্ডন হাইকমিশনের

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনের ফলাফল দুপুরে ঘোষণা: নির্বাচন কমিশনার
জাকসু নির্বাচনের ফলাফল দুপুরে ঘোষণা: নির্বাচন কমিশনার

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘ইসরায়েলি বসতি বাড়ানোর পরিকল্পনার বিরুদ্ধে চাপ তৈরি করতে হবে’
‘ইসরায়েলি বসতি বাড়ানোর পরিকল্পনার বিরুদ্ধে চাপ তৈরি করতে হবে’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তর কোরিয়ায় বিদেশি সিনেমা ও টিভি সিরিজ দেখার অপরাধে দেয়া হচ্ছে মৃত্যুদণ্ড
উত্তর কোরিয়ায় বিদেশি সিনেমা ও টিভি সিরিজ দেখার অপরাধে দেয়া হচ্ছে মৃত্যুদণ্ড

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চড়া দামের কারণে বিক্রি হচ্ছে না ভারত–পাকিস্তান ম্যাচের টিকিট
চড়া দামের কারণে বিক্রি হচ্ছে না ভারত–পাকিস্তান ম্যাচের টিকিট

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে কাতারের প্রধানমন্ত্রীর ডিনার
ট্রাম্পের সঙ্গে কাতারের প্রধানমন্ত্রীর ডিনার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশের সাবেক ডিআইজি নাহিদুল ইসলাম গ্রেফতার
পুলিশের সাবেক ডিআইজি নাহিদুল ইসলাম গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শনিবার যেসব এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না ৮ ঘণ্টা
শনিবার যেসব এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না ৮ ঘণ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজধানীতে ছাত্রশিবিরের বিক্ষোভ
রাজধানীতে ছাত্রশিবিরের বিক্ষোভ

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কক্সবাজারে ফুটবল ম্যাচ ঘিরে সংঘর্ষে ইউএনওসহ আহত ৫০
কক্সবাজারে ফুটবল ম্যাচ ঘিরে সংঘর্ষে ইউএনওসহ আহত ৫০

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাকসু নির্বাচন কমিশনের আরেক সদস্য অধ্যাপক স্নিগ্ধার পদত্যাগ
জাকসু নির্বাচন কমিশনের আরেক সদস্য অধ্যাপক স্নিগ্ধার পদত্যাগ

৫০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জাতীয় নির্বাচনে বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্বাচন কোনো প্রভাব ফেলবে না : দুলু
জাতীয় নির্বাচনে বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্বাচন কোনো প্রভাব ফেলবে না : দুলু

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাপানে শতবর্ষীর সংখ্যায় নতুন রেকর্ড, ৯০ শতাংশই নারী
জাপানে শতবর্ষীর সংখ্যায় নতুন রেকর্ড, ৯০ শতাংশই নারী

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমান ছিনতাই করেছিলেন নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী সুশীলার স্বামী!
বিমান ছিনতাই করেছিলেন নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী সুশীলার স্বামী!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘শাপলা-গণহত্যায় শহীদদের জন্য রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থাপনায় নিয়মিত ভাতা প্রদান করতে হবে’
‌‘শাপলা-গণহত্যায় শহীদদের জন্য রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থাপনায় নিয়মিত ভাতা প্রদান করতে হবে’

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা সন্ধ্যা ৭টায়: প্রধান নির্বাচন কমিশনার
জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা সন্ধ্যা ৭টায়: প্রধান নির্বাচন কমিশনার

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চার্লি কার্কের সন্দেহভাজন হত্যাকারীকে যেভাবে আটক করা হয়
চার্লি কার্কের সন্দেহভাজন হত্যাকারীকে যেভাবে আটক করা হয়

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশকে চ্যালেঞ্জ জানাতে প্রস্তুত লঙ্কান অধিনায়ক
বাংলাদেশকে চ্যালেঞ্জ জানাতে প্রস্তুত লঙ্কান অধিনায়ক

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঝটিকা মিছিলের প্রস্তুতিকালে আওয়ামী লীগের ১২ সদস্য গ্রেফতার
ঝটিকা মিছিলের প্রস্তুতিকালে আওয়ামী লীগের ১২ সদস্য গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাকসু ভোটে নাটকীয়তা
জাকসু ভোটে নাটকীয়তা

প্রথম পৃষ্ঠা

মনিরুলের বিরুদ্ধে ভয়াবহ অভিযোগ
মনিরুলের বিরুদ্ধে ভয়াবহ অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

ওষুধের দামে ফতুর ক্রেতা
ওষুধের দামে ফতুর ক্রেতা

প্রথম পৃষ্ঠা

মহিষের দুধের দই
মহিষের দুধের দই

শনিবারের সকাল

অনিশ্চয়তায় জুলাই সনদ বাস্তবায়ন
অনিশ্চয়তায় জুলাই সনদ বাস্তবায়ন

প্রথম পৃষ্ঠা

হেলমেট পরে মাছ ধরেন জেলেরা
হেলমেট পরে মাছ ধরেন জেলেরা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনা করছেন বাংলাদেশি দম্পতি
যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনা করছেন বাংলাদেশি দম্পতি

শনিবারের সকাল

বিএনপির প্রার্থী ১০ জন বাকি দলে একজন করে
বিএনপির প্রার্থী ১০ জন বাকি দলে একজন করে

নগর জীবন

আমন উৎপাদনে তিন চ্যালেঞ্জ
আমন উৎপাদনে তিন চ্যালেঞ্জ

পেছনের পৃষ্ঠা

অধরা মিঠু সিন্ডিকেটের কুশীলবরা
অধরা মিঠু সিন্ডিকেটের কুশীলবরা

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুর থেকে হারিয়ে গেছে খটখটিয়া বেগুন
রংপুর থেকে হারিয়ে গেছে খটখটিয়া বেগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যাডহক কমিটির সদস্য হয়ে বিসিবির নির্বাচনে বুলবুল
অ্যাডহক কমিটির সদস্য হয়ে বিসিবির নির্বাচনে বুলবুল

মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের তারিখ হলে ফিরবেন তারেক রহমান
নির্বাচনের তারিখ হলে ফিরবেন তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

আরাকান আর্মি আতঙ্কে সীমান্তের জেলেরা
আরাকান আর্মি আতঙ্কে সীমান্তের জেলেরা

পেছনের পৃষ্ঠা

‘নিজ ঘাঁটি’তে বিএনপির ছয় প্রার্থী : অন্যরা এককভাবে
‘নিজ ঘাঁটি’তে বিএনপির ছয় প্রার্থী : অন্যরা এককভাবে

নগর জীবন

খয়রাপাখ পাপিয়ার ঝুঁটিতে মুগ্ধতা
খয়রাপাখ পাপিয়ার ঝুঁটিতে মুগ্ধতা

নগর জীবন

কৃষকের কাজেই লাগছে না মিনি হিমাগারগুলো
কৃষকের কাজেই লাগছে না মিনি হিমাগারগুলো

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারির ১৫ তারিখের মধ্যেই নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির ১৫ তারিখের মধ্যেই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ এখনো ইউরোপে দ্বিতীয়
বাংলাদেশ এখনো ইউরোপে দ্বিতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ৩০ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগের ৩০ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালে সুশীলা কার্কির নেতৃত্বে নতুন সরকার
নেপালে সুশীলা কার্কির নেতৃত্বে নতুন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

পরকীয়াই কাল হলো রুমার জীবনে
পরকীয়াই কাল হলো রুমার জীবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

দক্ষিণ আফ্রিকায় বাংলাদেশি খুন
দক্ষিণ আফ্রিকায় বাংলাদেশি খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর ছাড়া বিকল্প নেই
পিআর ছাড়া বিকল্প নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

চিকিৎসা খরচে নাকাল রোগী
চিকিৎসা খরচে নাকাল রোগী

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্তিপণের লেনদেন বেসরকারি ব্যাংকে
মুক্তিপণের লেনদেন বেসরকারি ব্যাংকে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচারপতি আখতারুজ্জামানের পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছেন রাষ্ট্রপতি
বিচারপতি আখতারুজ্জামানের পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছেন রাষ্ট্রপতি

নগর জীবন

দেশ রক্ষায় জিয়া পরিবারের কোনো বিকল্প নেই
দেশ রক্ষায় জিয়া পরিবারের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন