শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০১ নভেম্বর, ২০২১

ঝরে পড়া কিশোর-কিশোরীকে স্কুলে ফেরাতে হবে

খায়রুল কবীর খোকন
প্রিন্ট ভার্সন
ঝরে পড়া কিশোর-কিশোরীকে স্কুলে ফেরাতে হবে

একটা জাতীয় বাংলা দৈনিক কয়েক দিন আগে শীর্ষ শিরোনামে সংবাদ ছেপেছে-দেশের ৯টি জেলায় এই করোনাকালের সংকটে সাড়ে সাত হাজার বাল্যবিবাহ হয়ে গেছে। দেশের ৬৪ জেলা এবং নগর-শহরাঞ্চলের বস্তিবাসী-এলাকায় এসব মিলিয়ে সারা দেশের বাল্যবিবাহ পরিস্থিতি কী ভয়াবহ তা সহজেই আন্দাজ করা যায়। ইউনিসেফ তথ্যমতে, চলতি দশকের মধ্যে আরও এক কোটি কিশোরীর বাল্যবিয়ের নিদারুণ ঝুঁকিতে বাংলাদেশ।

এমনিতেই বাংলাদেশে পশ্চাদপদ সমাজের ধর্ম-ব্যবসায়ী শ্রেণির লোকজনের অজ্ঞানতা ও শয়তানির কারণে সাধারণ মানুষের মধ্যে অতিমাত্রার ধর্মভীরুতায় সৃষ্ট কূপমন্ডূকতা এবং দারিদ্র্য-পীড়নের কারণে বাল্যবিবাহ সমস্যা রয়েছে-বাল্যবিবাহ সংকটে বিশ্ব-কুখ্যাতি অর্জন করা দেশগুলোর প্রথম সারির একটা দেশ হিসেবে। তার ওপরে করোনা-পরিস্থিতিতে দারিদ্র্যসীমার নিচে বসবাসরত মানুষের সংখ্যা ব্যাপকভাবে বেড়ে যাওয়া এবং স্কুল থেকে কিশোরীদের ঝরে পড়ার কারণে এ সমস্যা এখন চরম পর্যায়ে।

করোনায় যারা মারা গেলেন তাদের অনেকের কিশোর-কিশোরী সন্তান বা ভাইবোন রয়ে গেছে-অভিভাবকহীন, এতিম-দশার এসব বালক-বালিকার লেখাপড়া বন্ধ হয়ে গেছে। ১৯ সেপ্টেম্বর অন্য একটা বাংলা দৈনিক এক হৃদয়বিদারক ঘটনার রিপোর্ট করেছে। মিরপুর পল্লবীর আব্বাসউদ্দীন হাইস্কুলের সপ্তম শ্রেণির ছাত্রী শাহানা ইয়াসমিন শানু। করোনায় এই দুর্ভাগা কিশোরীটির বাবা নূরুল ফকির মারা গেছেন, তিনি ছিলেন ঝুটের দোকানের সামান্য-বেতনের কর্মচারী। মেয়েটির মা নার্গিস বেগম পল্লবীর বিভিন্ন বাড়িতে গৃহকর্মীর কাজ করে সংসার চালায়, পরিবারে রয়েছে আরও দুটি শিশু। ওই দৈনিকের সাংবাদিক যখন এই অসহায় কিশোরীর খুদে-সাক্ষাৎকার গ্রহণ করছিলেন তার বাকরুদ্ধ হওয়ার জোগাড়। ‘স্কুলে যাচ্ছ না কেন শানু?’ শানুর নিঃশব্দ বুক-ফাটা আর্তনাদের জবাব-‘ভাতই তো পাই না, স্কুলে যামু কেমনে?’ শক্ত পত্রিকা-রিপোর্টারের তখন মাইল্ড-স্ট্রোক দশা। চোখের জলে ভেসে রিপোর্টার রিপোর্ট লিখেছেন। এরকম শানু কত কত সারা দেশে! কে কার খবর রাখে!

চুয়াডাঙ্গার বর্ষা, প্রচন্ড এক লড়াই লড়েছে এ কিশোরীটি। করোনা-পরিস্থিতিতে স্বামী-পরিত্যক্ত এবং দারিদ্র্য-ক্লিষ্ট মায়ের এ কন্যাটি স্থানীয় একটি হাইস্কুলে দশম শ্রেণির শিক্ষার্থী। পাষ- বাবা মেয়েটির কোনো খোঁজখবরই রাখে না। মেয়েটিকে নিয়ে মা তার বাবার বাড়িতে থাকেন। একটা মুড়ি-তৈরির ফ্যাক্টরিতে শ্রমিকের কাজ করেন এই মা। এই মহিলাও কিন্তু বাল্যবিয়ের শিকার। সেই ঘটনা থেকে শিক্ষা নিয়েছে তার মেয়ে বর্ষা। সে দৃঢ়-প্রতিজ্ঞ- লেখাপড়া শিখে সুপ্রতিষ্ঠিত হয়ে তারপরে বিয়ের বিষয়ে ভাববে। কিন্তু তার মামা ও খালারা তো বেশি ‘বুদ্ধিমান’। তারা সবাই মিলে তার বিয়ের আয়োজন করে। পাত্র যেদিন দেখতে আসবে সেদিন সকালে তারা বর্ষার স্কুলে যাওয়ার আগে তাকে থামিয়ে দিতে চায়। বর্ষা বেঁকে বসে, সে জানিয়ে দেয়-সে লেখাপড়া করে নিজের পায়ে দাঁড়াতে চায়, তার আগে সে বিয়ে করবে না। মা-সহ তার মামা ও খালারা জোর করে বর্ষাকে আটকে রাখতে চায়-পাত্রপক্ষকে দেখানোর জন্য। বর্ষা লড়াকু মেয়ে, সে সুকৌশলে বাড়ি থেকে পালিয়ে গিয়ে সদর থানার পুলিশের অফিসার-ইনচার্জকে ঘটনাটি জানায়। তার লিখিত অভিযোগের ভিত্তিতে পুলিশের সেই ওসি তার মা-কে থানায় ডেকে আনেন এবং কিশোরী মেয়ের বাল্যবিবাহ বন্ধ রাখার নির্দেশ দেন। বর্ষা আপাতত রক্ষা পায়। বর্ষার ভাগ্য ভালো, ওই পুলিশ অফিসারটি যথেষ্ট দায়িত্ববান এবং বাল্যবিয়ের কুফল সম্পর্কে সবাইকে সচেতন করার কাজ করে আসছেন। বর্ষাকে কন্যা শিশু দিবসে সংবর্ধনা দেওয়া হয়েছে চুয়াডাঙ্গার জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে। বর্ষা লেখাপড়া শিখে সাংবাদিক হতে চায়। (এখানেই বলে রাখা দরকার, এই চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলা এবং সমগ্র জেলাতেই হয়তো অনেক বাল্যবিয়ে হয়েছে এরই মধ্যে এবং এখনো সেই অপতৎপরতা চলমান, কিন্তু ডিসি সাহেব বা তার লোকজন সেসব ‘বেআইনি বাল্যবিয়ে’ ঠেকাতে কী করছেন সেসব ওই কন্যাশিশু দিবসের অনুষ্ঠানে জানাননি) বর্ষার বাল্যবিয়ের উদ্যোগ যারা নিয়েছিল তাদের বিরুদ্ধে এই বেআইনি কর্মের জন্য কোনো মামলা করা হয়নি, তাদের শাস্তি পেতেও হয়নি। আরও কথা হচ্ছে- বর্ষার মতো সবাই সাহসী নয়, আর চুয়াডাঙ্গা সদরের পুলিশের ওসির মতো সবাই নেই সব থানাতে। তাই বাল্যবিবাহ চলছে অবিরাম, আর কিশোরী মেয়েগুলোর জীবন ধসিয়ে দেওয়া হচ্ছে। বাল্যবিয়ে আইনত নিষিদ্ধ হওয়ার পরেও এ দেশে তা ঠেকানো যাচ্ছে না একশ্রেণির বাবা-মা বা বাবা-মার অনুপস্থিতিতে এসব কিশোরী মেয়ের অভিভাবক আর কিছু বিয়ে-পড়ানোর কাজী আর গ্রাম্য-ঘটকের অর্থ-লোভ ইত্যাদি কারণে। আর ধর্ম-ব্যবসায়ী কাঠমোল্লাদের বদমায়েশি তো আছেই।

আর আছে একশ্রেণির বখাটে কিশোর-তরুণ যারা এসব কিশোরীকে ফুসলিয়ে নিয়ে গিয়ে ‘প্রেমিক’ সেজে ফাঁদ পেতে বিয়ে করে ফেলে। আর গ্রামীণ মোড়ল-মাতব্বররাও আছে, আছে ধর্মান্ধ, কূপমন্ডূক কিছু ধর্ম-ব্যবসায়ী কিছু প্রভাবশালী ব্যক্তি এরা সবাই বাল্যবিয়ের পক্ষে নানারকম তৎপরতা চালায়। এসব মিলেমিশে যে দুষ্টচক্র তাদের সবার সম্মিলিত ফাঁদের শিকার হয়ে যায় কিশোরী মেয়েগুলো।

কে পারে এসব শানু আর বর্ষার মতো কিশোরীকে স্কুলে ফেরানোর পথের সব বাধা দূর করতে? পারতে হবে তো রাষ্ট্রকে। কিন্তু সেই রাষ্ট্রই তো এখন অবধি শানু আর বর্ষাদের নিজের রাষ্ট্র হলো না। কীভাবে হবে? একাত্তরে আমরা পাকিস্তানি বর্বর দখলদার সেনাদের বিরুদ্ধে প্রচন্ড রক্তক্ষয়ী যুুদ্ধ করে ৩০ লাখ বাঙালির আত্মাহুতি আর লাখ লাখ বাঙালি মা-বোনের সম্ভ্রমহানির ত্যাগের মাধ্যমে একটা লাল-সবুজ পতাকা পেয়েছি। কিন্তু পাকিস্তানি উপনিবেশবাদী শক্তির দখল থেকে মুক্ত হলেও দেশি লুটেরা শ্রেণির হাতে পুনর্দখলে চলে গেছে যে এই সমাজ এই রাষ্ট্র। এই রাষ্ট্র কোনোমতেই আর গণমানুষের রাষ্ট্র নয়, সে কীভাবে দরিদ্র কিশোরীদের রক্ষা করবে অর্থাভাবে ঝরে পড়ার হাত থেকে? সে কীভাবে দরিদ্র পরিবারের আয়-রোজগারের সংকটে এসব কিশোরীর ন্যূনতম মৌলিক চাহিদা খাওয়া-পরা, চিকিৎসা আর শিক্ষা, বাসস্থান নিশ্চিত করবে? এই দুর্বল ও গরিব পীড়নের রাষ্ট্র, ধর্ম-ব্যবসায়ী ভ-দের সমর্থক রাষ্ট্র কীভাবে ঠেকাবে লাখ লাখ কিশোরীর বাল্যবিয়ে?

ইউনিসেফ তথ্যমতে, বাংলাদেশ এখন বিশ্বের বাল্যবিয়ে পীড়িত রাষ্ট্রসমূহের প্রথম ১০টির মধ্যে অষ্টম অবস্থানে রয়েছে। ১৯৭০ সাল থেকে এই পর্যন্ত পাঁচ দশকে এ দেশে বাল্যবিয়ে হয়েছে প্রায় ৩ কোটি ৮০ লাখ মেয়ের। আগামী এক দশক ধরে চলা বাল্যবিবাহের শিকার হতে পারে প্রায় এক কোটি বাংলাদেশি কিশোরী। কীসব ভয়াবহ তথ্য-পরিসংখ্যান ভাবলেই তো মাথা ঘুরে যায়। আর এই করোনা অতিমারীকালে বাল্যবিয়ের সংখ্যা বেড়েছে অকল্পনীয় হারে।

এসব দুঃসংবাদ শুনলেই সচেতন ব্যক্তিমাত্রই হতাশায় ডুবে যায়। কিন্তু কর্তৃত্ববাদী শাসকগোষ্ঠীর তাতে কিছু যায় আসে না। তারা ধর্মান্ধ মোল্লা-গোষ্ঠীর সমর্থন পাওয়ার জন্য তাদের যেসব কূপমন্ডূকতা আছে সবকিছুই এ সমাজে জায়েজ করে দিতে চায়।

স্কুল থেকে কিশোর ও কিশোরীদের ঝরে পড়ার ব্যাপারটি সাংঘাতিক পর্যায়ে চলে গেছে এ করোনাকালে। কিশোরীদের সংকটটা সবচেয়ে বেশি। দরিদ্র বাবা-মা বা অন্য স্বজন-অভিভাবক (চাচা-চাচি, মামা-মামি, বড়-ভাই-ভাবি বা খালাখালু) সবার আগে কিশোরী মেয়েটিকে ঘাড়ের বোঝা ভেবে নামিয়ে দিতে চান। দারিদ্র্যের কারণে কিশোরদেরও অনেকের লেখাপড়া বন্ধ হয়ে গেছে, করোনা-পরিস্থিতিতে স্কুল-কলেজ বন্ধ থাকার ফলে। অনেক ছেলেমেয়ে এতিম হয়েছে নতুন করে, তাদের দশা খুবই খারাপ।

বর্তমান সরকারের মন্ত্রীরা ভোটারবিহীন নির্বাচনের জনপ্রতিনিধি, তাই তাদের জনমানুষের কল্যাণ বিষয়ে মাথাব্যথাও কম। যদিও কয়েকজন উচ্চশিক্ষিত মন্ত্রী পিএইচডি ডিগ্রিধারী (তথ্যমন্ত্রী, কৃষিমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী), আরও আছেন ব্যারিস্টার, চিকিৎসাবিদ ইত্যাদি। তাদের মধ্যে কৃষিমন্ত্রী ও তথ্যমন্ত্রী সাহেবরা সারা দিন-রাত বিএনপির সংগঠকদের তুলাধুনা করতে যারপরনাই ব্যস্ত (সাধারণ সম্পাদক তো আছেনই সে-কাজে উদয়াস্ত ব্যস্ত)। কিন্তু এসব উচ্চশিক্ষিত মন্ত্রীর সবচেয়ে বেশি দায় থাকার কথা দেশের অকালে ঝরেপড়া কিশোর-কিশোরীদের স্কুলে ফেরানোর। কিন্তু তারা ব্যস্ত তাদের নেতিবাচক কাজের সমালোচকদের বিরুদ্ধে কটুকাটব্য করার ‘মহৎ-কর্মে’। সারা দেশ তো দূরের কথা, এই মন্ত্রী সাহেবরা নিজ নিজ সংসদ আসন এলাকার মধ্যে এই করোনাকালে কত কিশোর-কিশোরী স্কুল থেকে ঝরে পড়েছে, বাল্যবিয়ের শিকার হয়েছে তার কোনো সাধারণ স্টাডিও কী করার মতো ফুরসত পেয়েছেন? নিশ্চয়ই পাননি। পাবেনই বা কেন? সেটা তাদের জন্য নেতিবাচক খবর হবে যে! (কিন্তু সেটাই হতো সবচেয়ে ইতিবাচক)।

এখন আসুন, দেখি আমরা আমজনতা কী করতে পারি এসব কিশোর-কিশোরীকে স্কুলে ফেরানোর জন্য। স্কুলগুলোকে সামাজিক দায়বদ্ধতার দৃষ্টিতে বিশেষ ভূমিকা নিতে হবে, স্থানীয় সমাজ-মনস্ক লোকজনের সমর্থন নিশ্চিত করে। প্রতিটি উপজেলার স্কুলগুলো মিলে একটা করে ট্রাস্ট-বডি গঠন করবে সমাজসেবীদের নেতৃত্বে। সেই ট্রাস্ট-বডি ‘গণভিক্ষা’-র অর্থ সংগ্রহ করে ঝরে পড়া সব কিশোর-কিশোরীকে ফিরিয়ে আনবে স্কুলে। কঠিন বাস্তবতা হচ্ছে সে-কাজে অর্থ-ব্যয় করতে হবে, সেই অর্থ গণসাহায্যে যেমন আসতে হবে, তেমনি সরকারের তহবিল থেকেও আসতে হবে। তবে ট্রাস্ট-বডি অপরিহার্য এবং প্রতিটি উপজেলায়, তা ছাড়া উপায় নেই।

লেখক : বিএনপির যুগ্ম-মহাসচিব, সাবেক সংসদ সদস্য ও ডাকসু সাধারণ সম্পাদক।

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

১০ মিনিট আগে | রাজনীতি

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

২০ মিনিট আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী

৩০ মিনিট আগে | রাজনীতি

শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি
শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব
খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব

৩৮ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন
ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন

৫৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : অমানউল্লাহ আমান
নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : অমানউল্লাহ আমান

৫৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন
২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি
সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু হচ্ছে কাল, জেনে নিন নতুন নিয়ম
স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু হচ্ছে কাল, জেনে নিন নতুন নিয়ম

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে দোয়া ও আলোচনা সভা
মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে দোয়া ও আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এস এ গ্রুপের সঙ্গে করপোরেট চুক্তি করল বাংলালিংক
এস এ গ্রুপের সঙ্গে করপোরেট চুক্তি করল বাংলালিংক

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ভারতীয় বিমান চলাচলে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আবারও বাড়ালো পাকিস্তান
ভারতীয় বিমান চলাচলে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আবারও বাড়ালো পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেলজিয়ামে নিষিদ্ধ হচ্ছে ই-সিগারেট
বেলজিয়ামে নিষিদ্ধ হচ্ছে ই-সিগারেট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্লোবাল সাসটেইনেবিলিটি মূল্যায়নে বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিল ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়
গ্লোবাল সাসটেইনেবিলিটি মূল্যায়নে বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিল ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রংপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
রংপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পোস্টাল ব্যালটে ভোট দিতে সাড়ে ৩ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ব্যালটে ভোট দিতে সাড়ে ৩ হাজার নিবন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাইমস হায়ার এডুকেশনের ইন্টারডিসিপ্লিনারি সায়েন্স র‌্যাঙ্কিংয়ে নোবিপ্রবি
টাইমস হায়ার এডুকেশনের ইন্টারডিসিপ্লিনারি সায়েন্স র‌্যাঙ্কিংয়ে নোবিপ্রবি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আফগান সীমান্তে পাকিস্তানের অভিযান, নিহত ৩০
আফগান সীমান্তে পাকিস্তানের অভিযান, নিহত ৩০

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দিতে সরকারের আচরণ অস্বাভাবিক: আমজনতার দল
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দিতে সরকারের আচরণ অস্বাভাবিক: আমজনতার দল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এরশাদ হাসানের একক অভিনয়ে নতুন নাটক
এরশাদ হাসানের একক অভিনয়ে নতুন নাটক

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা