শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২১ নভেম্বর, ২০২১

নির্বাচনী রাজনীতি ও ধর্ম

স্বদেশ রায়
প্রিন্ট ভার্সন
নির্বাচনী রাজনীতি ও ধর্ম

এশিয়া ও আফ্রিকার অনেক দেশে এখন রাজনীতিতে ধর্মের প্রভাব অনেক বেশি। যত না মানুষের ব্যবহারিক ধর্মের প্রভাব তার থেকে ধর্ম ব্যবসায়ীদের ধর্মের প্রভাব অনেক বেশি। আফ্রিকার সুদান মাত্র ১০ বছর আগে ধর্মের নামে দুই ভাগ হলেও আফ্রিকার অন্য দেশগুলোয় ভোটের রাজনীতির থেকে ধর্মের প্রভাবে গোষ্ঠীগত সংঘাতের মতো সংঘাত এখনো নিয়মিত ঘটনা। অন্যদিকে এশিয়ায় এ মুহূর্তে জাপান ছাড়া যত দেশে ভোটের রাজনীতি আছে তার অধিকাংশ দেশেই ‘ব্যবসায়িক ধর্মের’ প্রভাব অনেক বেশি। ভোটের রাজনীতিতে এই ‘ধর্ম ব্যবসার রাজনীতি’র প্রভাব এ মুহূর্তে এশীয় দেশগুলোর মধ্যে বেশি ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়া, শ্রীলঙ্কা, ভারত, পাকিস্তান, মিয়ানমার ও বাংলাদেশে। এশিয়ার এই গণতান্ত্রিক দেশগুলোর মধ্যে সব থেকে বেশি দিন গণতন্ত্র চর্চা করার সুযোগ পেয়েছে ভারত। ভারতে নব্বইয়ের দশকের আগ অবধি ভোটের রাজনীতিতে ধর্ম ব্যবসা খুব বেশি সুযোগ পায়নি। নব্বইয়ের পরের থেকে ধীরে ধীরে এটা বড় বিষবৃক্ষ হচ্ছে। পাকিস্তানেও কায়েদে আজম মুহাম্মদ আলী জিন্নাহর মৃত্যুর পর থেকে দেশটিকে একেবারে একটি ধর্মীয় রাষ্ট্র বানানোর চেষ্টা চললেও সেখানেও ভোটের রাজনীতিতে বর্তমানে যতটা ধর্ম ঢুকেছে এতটা ধর্ম নব্বইয়ের দশকের আগে ঢোকানো যায়নি। সেখানে গণতন্ত্রের বিরুদ্ধে সামরিক শাসনই মূল শত্রু ছিল। ইন্দোনেশিয়ায়ও সেটাই ছিল। ইন্দোনেশিয়ায়ও বর্তমানে ভোটের রাজনীতিতে যেভাবে ধর্মীয় প্রভাব এটা নব্বইয়ের দশকে মেঘবতী সুকর্নপুত্রির আমলেও ছিল না। মালয়েশিয়ায় বাস্তবে রাজনীতি ও সমাজে ধর্মকে প্রাধান্য দেওয়ার কাজ শুরু হয়েছে মাহাথিরের একটানা ক্ষমতার আমলের শেষের দিকে। শ্রীলঙ্কায়ও এ শতাব্দীতে এসে তামিল গণহত্যার পর দেশব্যাপী ধর্মীয় জিঙ্গোইজম জাগানো হয়েছে। বুদ্ধিস্ট সাম্প্রদায়িকতাকে রাজনীতিতে নিয়ে আসা হয়েছে। সে দেশের মানুষ আগে যেখানে সিংহলি ও তামিলে চিহ্নিত ছিল সেখানে সিংহলি বুদ্ধিস্ট, তামিল হিন্দু এবং সিংহলি ও তামিল মুসলিম হিসেবে দেশের মানুষ ও ভোটকে ধর্মের নামে ভাগ করা হয়েছে। মিয়ানমারে আশির দশকে যখন রেঙ্গুন বিশ্ববিদ্যালয় ঘিরে ছাত্র -গণ অভ্যুত্থান হয় সে সময়ও সে দেশের রাজনীতি ও বিশেষ করে সু চির রাজনীতি ছিল পরিপূর্ণ আধুনিক রাজনীতি। মিয়ানমারে রাজনীতিতে ধর্মের প্রকাশ ঘটে এ শতাব্দীতে এসে যখন সামরিক শাসনের বিরুদ্ধে ছাত্রদের চেয়েও বড় বিদ্রোহী হিসেবে আত্মপ্রকাশ করল ধর্মীয় নেতা ও তাদের অনুসারীরা তখনই। সে সময় বোঝা গেল মিয়ানমারের রাজনীতি ও সমাজে পরিবর্তন এসে গেছে। বাংলাদেশের রাজনীতিতে ’৯১ সালেই ভোটের রাজনীতিতে ধর্ম ব্যবসা একটা বড় বিষয় হয়ে দাঁড়ায় এবং তার জয়ও দেখা গেল। একবিংশ শতাব্দীতে এসে বর্তমানের এই সময় দাঁড়িয়ে দেখা যাচ্ছে, পাকিস্তান ও ভারতের রাজনীতিতে এখন ধর্মই সব থেকে বড় ছড়ি ঘোরাচ্ছে। পাকিস্তানের ডন পত্রিকাও লিখছে, সে দেশের সরকার ধর্মীয় জিহাদিদের সঙ্গে আপস করে পাকিস্তানি তালেবানদের জেল থেকে মুক্তি দিয়েছে। যা শুধু অপরাধীদের মুক্তি দেওয়া নয়, দেশকে ধর্মীয় জঙ্গিবাদের দিকে ঠেলে দেওয়া। অথচ পাকিস্তানের এত বড় ভয়াবহ ঘটনা সে দেশের সরকার ঘটালেও প্রধান বিরোধী দলগুলো এর বিরুদ্ধে কোনো টুঁশব্দ করেনি। মিয়ানমারে সু চি এখন বন্দী। এ লেখা যে মুহূর্তে লিখছি ওই সময়ে সে দেশের ব্রেকিং নিউজ হলো, নির্বাচনে কারচুপি ও দুর্নীতির অভিযোগ দায়ের করে মামলা শুরু করেছে সে দেশের সরকার সু চির বিরুদ্ধে। এটা বাস্তবে একটি সামরিক সরকার ও নির্বাচিত জনপ্রতিনিধির সংঘাতের বিষয়। কিন্তু বিশ্ববাসী জানে যে নির্বাচন নিয়ে এ মামলা- ওই নির্বাচনটি সঠিক ও সুষ্ঠু হয়েছিল। কিন্তু ওই সুষ্ঠু ও সঠিক নির্বাচনটি ধর্মীয় রাজনীতির কাছে মাথা নত করেই হয়েছিল। নির্বাচনে কোনো দলই তাদের দেশের সব থেকে বড় ঘটনা- আরাকান গণহত্যা ও ১০ লাখ আরাকানবাসীকে বাংলাদেশে তাড়িয়ে দেওয়ার বিষয়টি নিয়ে টুঁশব্দ করেনি। কারণ ওই গণহত্যায় নিহত লাখ লাখ আরাকানবাসী ও শরণার্থী হয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া ১০ লাখ আরাকানবাসী বা মিয়ানমারের ওই নাগরিকরা ধর্মে মুসলিম। তাই সেখানে বুদ্ধিস্ট সাম্প্রদায়িকতা বা বুদ্ধিস্ট ধর্মাশ্রয়ী রাজনৈতিক পরিবেশের বিপরীতে গিয়ে সু চিও তাঁর দেশের গণহত্যা ও ১০ লাখ নাগরিককে দেশান্তরিত করার মতো বিষয়কে রাজনীতিতে আনেননি। বরং বিপরীতে গিয়ে দাঁড়িয়েছিলেন। মিয়ানমারের পাশের বড় গণতান্ত্রিক দেশ ভারতেও এখন একই অবস্থা, সেখানেও গণতন্ত্র, উন্নয়ন সব থাকা সত্ত্বেও নির্বাচন এলে বা ভোটের স্বার্থে নরেন্দ্র মোদি থেকে শুরু করে রাহুল গান্ধী, মমতা ব্যানার্জি সবাই কখনো পাগড়ি পরছেন, কখনো হিজাব পরছেন। আবার জাতপাতের ঠেলায় পড়ে মায়াবতী, অখিলেশ কখনো দলিত সাজছেন, কখনো ঠাকুর হচ্ছেন। বাংলাদেশেও কেউ কম যাচ্ছে না। ভোটের রাজনীতিতে সব দলই যখন যে নাটমঞ্চে উঠছে তখন সেভাবেই নাটক করে যাচ্ছে। আর যখন যার হাতের সুতোর টান পড়ছে তখন তার মতো করেই নেচে যাচ্ছে। সবাই ধর্ম ব্যবসায়ীদের ভয়ে কুঁকড়ে গিয়ে এমনটি করছে।

অথচ একটু পেছন ফিরে তাকালে ইতিহাসের অন্য পাতা দেখা যায়। এ মুহূর্তে ভারত, পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কা, মিয়ানমার ও বাংলাদেশে যে ধর্মীয় সাম্প্রদায়িকতা তার থেকে অনেক বেশি ধর্মীয় সাম্প্রদায়িকতা ছিল এ উপমহাদেশে ১৯৪৫, ’৪৬ ও ’৪৭-এ। ধর্মের নামে একটি আস্ত ভূখণ্ডকে কেটে দুই ভাগ করতে হয়েছিল। সাম্প্রদায়িক দাঙ্গায় সেদিন কোটি কোটি মানুষ নিজের বাস্তুভিটা ছেড়ে উদ্বাস্তু হয়েছিল। লাখ লাখ মানুষ সাম্প্রদায়িকতার ছুরি, তরবারি ও কৃপাণে নিহত হয়েছিল। ট্রেনের বগিভর্তি লাশ বিনিময় হয়েছিল সেদিন। তার পরও ভারতে ১৯৫২ সালে প্রথম যে নির্বাচন হয় তাতে কোনো দলকে কিন্তু ভোট পাওয়ার জন্য ধর্ম ব্যবসায়ীদের রাজনীতিকে কাজে লাগাতে হয়নি। এ ধারা আশির দশক অবধি ভারতে ঠিকভাবেই চলে। অন্যদিকে এই বাংলাদেশ অর্থাৎ তৎকালীন পূর্ববঙ্গসহ গোটা পাকিস্তানে প্রথম নির্বাচন হয়েছিল ১৯৫৪-তে। চুয়ান্নর ওই নির্বাচনে ভোটের রাজনীতিতে কাউকে ভীত হয়ে ধর্মকে ব্যবহার করতে হয়নি। ১৯৫৪-এর পূর্ববাংলার রাজনীতি সম্পর্কে সবাই জানেন, সে নির্বাচনে যে যুক্তফ্রন্ট জিতেছিল তার কিন্তু কোনো ধর্মের মঞ্চে উঠে নাচতে হয়নি। বরং ইতিহাসের পাতা জ্বলজ্বল করে এখনো ওই নির্বাচনের বিজয়ের মূল ভিত্তি একুশ দফাতে। বিশ নয়, বাইশ নয়- একুশ দফা করা হয়েছিল ভাষা আন্দোলনের একুশে ফেব্রুয়ারি স্মরণ করে। আর একুশ দফায় কোথাও ধর্মের সঙ্গে কোনো আপস ছিল না, বরং ছিল অর্থনৈতিক, সামাজিক, রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক মুক্তির কথা। অন্যদিকে ভারতের ১৯৫২-এর নির্বাচনের মূল নেতা ছিলেন জওহরলাল নেহরু, যাঁর গায়ে ভারত ভাগ করার দাগ ছিল, তার পরও তাঁকে কিন্তু নির্বাচনে জেতার জন্য ধর্মকে ব্যবহার করতে হয়নি। ১৯৭০-এর পাকিস্তানের নির্বাচনে বিপুল বিজয় পেতেও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে একফোঁটা ধর্ম সাম্প্রদায়িকতা বা মৌলবাদিতার রাজনীতি ব্যবহার করতে হয়নি। কেন তাদের সেদিন ওই ধর্মের বিষের রক্তাক্ত সাগর পাড়ি দেওয়ার পরও নির্বাচনী রাজনীতিতে ধর্মকে ব্যবহার করতে হয়নি তার উত্তর ইতিহাসবিদ ও গবেষকরা সব থেকে ভালো দেবেন। তবে সাধারণ চোখে দেখা যায়, সেদিন তাঁরা কেউই কিন্তু রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠান ও রাজনৈতিক সংগঠন দুটোর কোনোটাই নষ্ট করেননি। ভারতে ১৯৫২ সালের ওই নির্বাচনে দেখা যায়, রাজনীতির সঙ্গে জড়িত রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান ও রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠান দুটোই সঠিকভাবে বিকশিত হওয়ার পথে হাঁটতে শুরু করেছে। ঠিক একই ধারা দেখা যায়, ১৯৫৪ -এর নির্বাচনে। ওই নির্বাচনে ক্ষমতাসীন মুসলিম লীগের ভরাডুবি হয়েছিল এই পূর্ববাংলায়, কিন্তু নির্বাচনের সঙ্গে জড়িত কোনোরূপ কোনো রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানকে নূরুল আমিন সরকার নষ্ট করেনি। পাকিস্তানে ও বাংলাদেশে গণতন্ত্র সেই ধারাবাহিকতায় এগোতে পারেনি মূলত সামরিক শাসনের ফলে। কিন্তু ভারতে ১৯৭৫-এর জরুরি আইনের পূর্ব অবধি যে স্বাচ্ছন্দ্য গণতান্ত্রিক ধারা ছিল তা মূলত ওই রাষ্ট্রীয় ও রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে সঠিকভাবে গড়ে ওঠার সুযোগ দেওয়ার ফলে।

তাই এখন এশীয় এ দেশগুলোর রাজনীতিতে কেন ধর্মের কাছে আত্মসমর্পণ? কেন মালয়েশিয়া, ইন্দোনেশিয়া থেকে শুরু করে ভারত, বাংলাদেশ ও মিয়ানমারের রাজনীতিবিদরা ভোটের রাজনীতির স্বার্থে এভাবে ধর্ম ব্যবসায়ীদের লালন করছেন? শুধু যে লালন করছেন তা নয়, নিজস্ব রাজনৈতিক সংগঠনে ও মগজে এই ধর্ম ব্যবসাকে ঢুকে পড়ার সুযোগ দিচ্ছেন। কেন নিজেকে এই অপচিন্তার সপক্ষ শক্তি হিসেবে দাঁড় করাচ্ছেন? এ বিষয়গুলোর সব উত্তর পেতে হলে অনেক গবেষণার দরকার। তবে সহজভাবে যেটুকু দেখা যায় তার মূলে হলো, রাজনৈতিক শক্তিগুলো তাদের রাজনৈতিক আদর্শভিত্তিক সংগঠনের কাঠামো হারিয়ে ফেলেছে। অন্যদিকে ধর্ম ব্যবসায়ীরা তাদের ধর্ম ব্যবসাভিত্তিক সাংগঠনিক কাঠামো অনেক বেশি শক্তিশালী করেছে। এ ছাড়া রাজনৈতিক শক্তিগুলো দুর্বল করে ফেলেছে তাদের রাষ্ট্রীয় সব কাঠামো। এ সাংগঠনিক ও রাষ্ট্রীয় কাঠামোর দুর্বলতাই আজকের এশীয় এ দেশগুলোর ধর্ম ব্যবসায়ীদের কাছে আত্মসমর্পণের অন্যতম কারণ। আর ওই দুর্বলতার কারণেই রাষ্ট্র ও রাজনীতি ধর্ম ব্যবসায়ীদের অনেক বেশি শক্তিশালী মনে করছে। বাস্তবে তারা শক্তিশালী নয়। একটা মিথ্যা অন্ধকারে পড়ে তাদের শক্তিশালী মনে করা হচ্ছে। তাদের কাছে আত্মসমর্পণ করা হচ্ছে। আসলে আদর্শ এবং মেরুদণ্ড দুটোই অন্ধকারে হারিয়ে গেলে সবকিছুতে নুয়ে পড়া ছাড়া কোনো উপায় থাকে না।

লেখক : সাংবাদিক।

এই বিভাগের আরও খবর
ঋণ পুনঃ তফসিল
ঋণ পুনঃ তফসিল
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
সর্বশেষ খবর
ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন
যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার
জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা
বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও
রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া
ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ
মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা
১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা

৭ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক
শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার
সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স
পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার
সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান
৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার
বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক
লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

১৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রিন্ট সর্বাধিক
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক

সম্পাদকীয়

বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের
নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে
ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে

সম্পাদকীয়

এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি
এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি

পেছনের পৃষ্ঠা

কবরস্থানে নবজাতক  বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম
কবরস্থানে নবজাতক বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম

দেশগ্রাম

সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার
সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার

নগর জীবন

আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা
জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা

দেশগ্রাম

বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়
বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়

নগর জীবন

ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড

নগর জীবন

সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি
সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট

সম্পাদকীয়

রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা
রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা

দেশগ্রাম

কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম
কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম

মাঠে ময়দানে

বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি
বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি

প্রথম পৃষ্ঠা

৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে
৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট
দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট

নগর জীবন

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই
একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই

নগর জীবন

এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি
এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি

নগর জীবন

বগুড়ায় সাত আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন
বগুড়ায় সাত আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন

নগর জীবন