শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২১ নভেম্বর, ২০২১

নির্বাচনী রাজনীতি ও ধর্ম

স্বদেশ রায়
প্রিন্ট ভার্সন
নির্বাচনী রাজনীতি ও ধর্ম

এশিয়া ও আফ্রিকার অনেক দেশে এখন রাজনীতিতে ধর্মের প্রভাব অনেক বেশি। যত না মানুষের ব্যবহারিক ধর্মের প্রভাব তার থেকে ধর্ম ব্যবসায়ীদের ধর্মের প্রভাব অনেক বেশি। আফ্রিকার সুদান মাত্র ১০ বছর আগে ধর্মের নামে দুই ভাগ হলেও আফ্রিকার অন্য দেশগুলোয় ভোটের রাজনীতির থেকে ধর্মের প্রভাবে গোষ্ঠীগত সংঘাতের মতো সংঘাত এখনো নিয়মিত ঘটনা। অন্যদিকে এশিয়ায় এ মুহূর্তে জাপান ছাড়া যত দেশে ভোটের রাজনীতি আছে তার অধিকাংশ দেশেই ‘ব্যবসায়িক ধর্মের’ প্রভাব অনেক বেশি। ভোটের রাজনীতিতে এই ‘ধর্ম ব্যবসার রাজনীতি’র প্রভাব এ মুহূর্তে এশীয় দেশগুলোর মধ্যে বেশি ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়া, শ্রীলঙ্কা, ভারত, পাকিস্তান, মিয়ানমার ও বাংলাদেশে। এশিয়ার এই গণতান্ত্রিক দেশগুলোর মধ্যে সব থেকে বেশি দিন গণতন্ত্র চর্চা করার সুযোগ পেয়েছে ভারত। ভারতে নব্বইয়ের দশকের আগ অবধি ভোটের রাজনীতিতে ধর্ম ব্যবসা খুব বেশি সুযোগ পায়নি। নব্বইয়ের পরের থেকে ধীরে ধীরে এটা বড় বিষবৃক্ষ হচ্ছে। পাকিস্তানেও কায়েদে আজম মুহাম্মদ আলী জিন্নাহর মৃত্যুর পর থেকে দেশটিকে একেবারে একটি ধর্মীয় রাষ্ট্র বানানোর চেষ্টা চললেও সেখানেও ভোটের রাজনীতিতে বর্তমানে যতটা ধর্ম ঢুকেছে এতটা ধর্ম নব্বইয়ের দশকের আগে ঢোকানো যায়নি। সেখানে গণতন্ত্রের বিরুদ্ধে সামরিক শাসনই মূল শত্রু ছিল। ইন্দোনেশিয়ায়ও সেটাই ছিল। ইন্দোনেশিয়ায়ও বর্তমানে ভোটের রাজনীতিতে যেভাবে ধর্মীয় প্রভাব এটা নব্বইয়ের দশকে মেঘবতী সুকর্নপুত্রির আমলেও ছিল না। মালয়েশিয়ায় বাস্তবে রাজনীতি ও সমাজে ধর্মকে প্রাধান্য দেওয়ার কাজ শুরু হয়েছে মাহাথিরের একটানা ক্ষমতার আমলের শেষের দিকে। শ্রীলঙ্কায়ও এ শতাব্দীতে এসে তামিল গণহত্যার পর দেশব্যাপী ধর্মীয় জিঙ্গোইজম জাগানো হয়েছে। বুদ্ধিস্ট সাম্প্রদায়িকতাকে রাজনীতিতে নিয়ে আসা হয়েছে। সে দেশের মানুষ আগে যেখানে সিংহলি ও তামিলে চিহ্নিত ছিল সেখানে সিংহলি বুদ্ধিস্ট, তামিল হিন্দু এবং সিংহলি ও তামিল মুসলিম হিসেবে দেশের মানুষ ও ভোটকে ধর্মের নামে ভাগ করা হয়েছে। মিয়ানমারে আশির দশকে যখন রেঙ্গুন বিশ্ববিদ্যালয় ঘিরে ছাত্র -গণ অভ্যুত্থান হয় সে সময়ও সে দেশের রাজনীতি ও বিশেষ করে সু চির রাজনীতি ছিল পরিপূর্ণ আধুনিক রাজনীতি। মিয়ানমারে রাজনীতিতে ধর্মের প্রকাশ ঘটে এ শতাব্দীতে এসে যখন সামরিক শাসনের বিরুদ্ধে ছাত্রদের চেয়েও বড় বিদ্রোহী হিসেবে আত্মপ্রকাশ করল ধর্মীয় নেতা ও তাদের অনুসারীরা তখনই। সে সময় বোঝা গেল মিয়ানমারের রাজনীতি ও সমাজে পরিবর্তন এসে গেছে। বাংলাদেশের রাজনীতিতে ’৯১ সালেই ভোটের রাজনীতিতে ধর্ম ব্যবসা একটা বড় বিষয় হয়ে দাঁড়ায় এবং তার জয়ও দেখা গেল। একবিংশ শতাব্দীতে এসে বর্তমানের এই সময় দাঁড়িয়ে দেখা যাচ্ছে, পাকিস্তান ও ভারতের রাজনীতিতে এখন ধর্মই সব থেকে বড় ছড়ি ঘোরাচ্ছে। পাকিস্তানের ডন পত্রিকাও লিখছে, সে দেশের সরকার ধর্মীয় জিহাদিদের সঙ্গে আপস করে পাকিস্তানি তালেবানদের জেল থেকে মুক্তি দিয়েছে। যা শুধু অপরাধীদের মুক্তি দেওয়া নয়, দেশকে ধর্মীয় জঙ্গিবাদের দিকে ঠেলে দেওয়া। অথচ পাকিস্তানের এত বড় ভয়াবহ ঘটনা সে দেশের সরকার ঘটালেও প্রধান বিরোধী দলগুলো এর বিরুদ্ধে কোনো টুঁশব্দ করেনি। মিয়ানমারে সু চি এখন বন্দী। এ লেখা যে মুহূর্তে লিখছি ওই সময়ে সে দেশের ব্রেকিং নিউজ হলো, নির্বাচনে কারচুপি ও দুর্নীতির অভিযোগ দায়ের করে মামলা শুরু করেছে সে দেশের সরকার সু চির বিরুদ্ধে। এটা বাস্তবে একটি সামরিক সরকার ও নির্বাচিত জনপ্রতিনিধির সংঘাতের বিষয়। কিন্তু বিশ্ববাসী জানে যে নির্বাচন নিয়ে এ মামলা- ওই নির্বাচনটি সঠিক ও সুষ্ঠু হয়েছিল। কিন্তু ওই সুষ্ঠু ও সঠিক নির্বাচনটি ধর্মীয় রাজনীতির কাছে মাথা নত করেই হয়েছিল। নির্বাচনে কোনো দলই তাদের দেশের সব থেকে বড় ঘটনা- আরাকান গণহত্যা ও ১০ লাখ আরাকানবাসীকে বাংলাদেশে তাড়িয়ে দেওয়ার বিষয়টি নিয়ে টুঁশব্দ করেনি। কারণ ওই গণহত্যায় নিহত লাখ লাখ আরাকানবাসী ও শরণার্থী হয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া ১০ লাখ আরাকানবাসী বা মিয়ানমারের ওই নাগরিকরা ধর্মে মুসলিম। তাই সেখানে বুদ্ধিস্ট সাম্প্রদায়িকতা বা বুদ্ধিস্ট ধর্মাশ্রয়ী রাজনৈতিক পরিবেশের বিপরীতে গিয়ে সু চিও তাঁর দেশের গণহত্যা ও ১০ লাখ নাগরিককে দেশান্তরিত করার মতো বিষয়কে রাজনীতিতে আনেননি। বরং বিপরীতে গিয়ে দাঁড়িয়েছিলেন। মিয়ানমারের পাশের বড় গণতান্ত্রিক দেশ ভারতেও এখন একই অবস্থা, সেখানেও গণতন্ত্র, উন্নয়ন সব থাকা সত্ত্বেও নির্বাচন এলে বা ভোটের স্বার্থে নরেন্দ্র মোদি থেকে শুরু করে রাহুল গান্ধী, মমতা ব্যানার্জি সবাই কখনো পাগড়ি পরছেন, কখনো হিজাব পরছেন। আবার জাতপাতের ঠেলায় পড়ে মায়াবতী, অখিলেশ কখনো দলিত সাজছেন, কখনো ঠাকুর হচ্ছেন। বাংলাদেশেও কেউ কম যাচ্ছে না। ভোটের রাজনীতিতে সব দলই যখন যে নাটমঞ্চে উঠছে তখন সেভাবেই নাটক করে যাচ্ছে। আর যখন যার হাতের সুতোর টান পড়ছে তখন তার মতো করেই নেচে যাচ্ছে। সবাই ধর্ম ব্যবসায়ীদের ভয়ে কুঁকড়ে গিয়ে এমনটি করছে।

অথচ একটু পেছন ফিরে তাকালে ইতিহাসের অন্য পাতা দেখা যায়। এ মুহূর্তে ভারত, পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কা, মিয়ানমার ও বাংলাদেশে যে ধর্মীয় সাম্প্রদায়িকতা তার থেকে অনেক বেশি ধর্মীয় সাম্প্রদায়িকতা ছিল এ উপমহাদেশে ১৯৪৫, ’৪৬ ও ’৪৭-এ। ধর্মের নামে একটি আস্ত ভূখণ্ডকে কেটে দুই ভাগ করতে হয়েছিল। সাম্প্রদায়িক দাঙ্গায় সেদিন কোটি কোটি মানুষ নিজের বাস্তুভিটা ছেড়ে উদ্বাস্তু হয়েছিল। লাখ লাখ মানুষ সাম্প্রদায়িকতার ছুরি, তরবারি ও কৃপাণে নিহত হয়েছিল। ট্রেনের বগিভর্তি লাশ বিনিময় হয়েছিল সেদিন। তার পরও ভারতে ১৯৫২ সালে প্রথম যে নির্বাচন হয় তাতে কোনো দলকে কিন্তু ভোট পাওয়ার জন্য ধর্ম ব্যবসায়ীদের রাজনীতিকে কাজে লাগাতে হয়নি। এ ধারা আশির দশক অবধি ভারতে ঠিকভাবেই চলে। অন্যদিকে এই বাংলাদেশ অর্থাৎ তৎকালীন পূর্ববঙ্গসহ গোটা পাকিস্তানে প্রথম নির্বাচন হয়েছিল ১৯৫৪-তে। চুয়ান্নর ওই নির্বাচনে ভোটের রাজনীতিতে কাউকে ভীত হয়ে ধর্মকে ব্যবহার করতে হয়নি। ১৯৫৪-এর পূর্ববাংলার রাজনীতি সম্পর্কে সবাই জানেন, সে নির্বাচনে যে যুক্তফ্রন্ট জিতেছিল তার কিন্তু কোনো ধর্মের মঞ্চে উঠে নাচতে হয়নি। বরং ইতিহাসের পাতা জ্বলজ্বল করে এখনো ওই নির্বাচনের বিজয়ের মূল ভিত্তি একুশ দফাতে। বিশ নয়, বাইশ নয়- একুশ দফা করা হয়েছিল ভাষা আন্দোলনের একুশে ফেব্রুয়ারি স্মরণ করে। আর একুশ দফায় কোথাও ধর্মের সঙ্গে কোনো আপস ছিল না, বরং ছিল অর্থনৈতিক, সামাজিক, রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক মুক্তির কথা। অন্যদিকে ভারতের ১৯৫২-এর নির্বাচনের মূল নেতা ছিলেন জওহরলাল নেহরু, যাঁর গায়ে ভারত ভাগ করার দাগ ছিল, তার পরও তাঁকে কিন্তু নির্বাচনে জেতার জন্য ধর্মকে ব্যবহার করতে হয়নি। ১৯৭০-এর পাকিস্তানের নির্বাচনে বিপুল বিজয় পেতেও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে একফোঁটা ধর্ম সাম্প্রদায়িকতা বা মৌলবাদিতার রাজনীতি ব্যবহার করতে হয়নি। কেন তাদের সেদিন ওই ধর্মের বিষের রক্তাক্ত সাগর পাড়ি দেওয়ার পরও নির্বাচনী রাজনীতিতে ধর্মকে ব্যবহার করতে হয়নি তার উত্তর ইতিহাসবিদ ও গবেষকরা সব থেকে ভালো দেবেন। তবে সাধারণ চোখে দেখা যায়, সেদিন তাঁরা কেউই কিন্তু রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠান ও রাজনৈতিক সংগঠন দুটোর কোনোটাই নষ্ট করেননি। ভারতে ১৯৫২ সালের ওই নির্বাচনে দেখা যায়, রাজনীতির সঙ্গে জড়িত রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান ও রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠান দুটোই সঠিকভাবে বিকশিত হওয়ার পথে হাঁটতে শুরু করেছে। ঠিক একই ধারা দেখা যায়, ১৯৫৪ -এর নির্বাচনে। ওই নির্বাচনে ক্ষমতাসীন মুসলিম লীগের ভরাডুবি হয়েছিল এই পূর্ববাংলায়, কিন্তু নির্বাচনের সঙ্গে জড়িত কোনোরূপ কোনো রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানকে নূরুল আমিন সরকার নষ্ট করেনি। পাকিস্তানে ও বাংলাদেশে গণতন্ত্র সেই ধারাবাহিকতায় এগোতে পারেনি মূলত সামরিক শাসনের ফলে। কিন্তু ভারতে ১৯৭৫-এর জরুরি আইনের পূর্ব অবধি যে স্বাচ্ছন্দ্য গণতান্ত্রিক ধারা ছিল তা মূলত ওই রাষ্ট্রীয় ও রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে সঠিকভাবে গড়ে ওঠার সুযোগ দেওয়ার ফলে।

তাই এখন এশীয় এ দেশগুলোর রাজনীতিতে কেন ধর্মের কাছে আত্মসমর্পণ? কেন মালয়েশিয়া, ইন্দোনেশিয়া থেকে শুরু করে ভারত, বাংলাদেশ ও মিয়ানমারের রাজনীতিবিদরা ভোটের রাজনীতির স্বার্থে এভাবে ধর্ম ব্যবসায়ীদের লালন করছেন? শুধু যে লালন করছেন তা নয়, নিজস্ব রাজনৈতিক সংগঠনে ও মগজে এই ধর্ম ব্যবসাকে ঢুকে পড়ার সুযোগ দিচ্ছেন। কেন নিজেকে এই অপচিন্তার সপক্ষ শক্তি হিসেবে দাঁড় করাচ্ছেন? এ বিষয়গুলোর সব উত্তর পেতে হলে অনেক গবেষণার দরকার। তবে সহজভাবে যেটুকু দেখা যায় তার মূলে হলো, রাজনৈতিক শক্তিগুলো তাদের রাজনৈতিক আদর্শভিত্তিক সংগঠনের কাঠামো হারিয়ে ফেলেছে। অন্যদিকে ধর্ম ব্যবসায়ীরা তাদের ধর্ম ব্যবসাভিত্তিক সাংগঠনিক কাঠামো অনেক বেশি শক্তিশালী করেছে। এ ছাড়া রাজনৈতিক শক্তিগুলো দুর্বল করে ফেলেছে তাদের রাষ্ট্রীয় সব কাঠামো। এ সাংগঠনিক ও রাষ্ট্রীয় কাঠামোর দুর্বলতাই আজকের এশীয় এ দেশগুলোর ধর্ম ব্যবসায়ীদের কাছে আত্মসমর্পণের অন্যতম কারণ। আর ওই দুর্বলতার কারণেই রাষ্ট্র ও রাজনীতি ধর্ম ব্যবসায়ীদের অনেক বেশি শক্তিশালী মনে করছে। বাস্তবে তারা শক্তিশালী নয়। একটা মিথ্যা অন্ধকারে পড়ে তাদের শক্তিশালী মনে করা হচ্ছে। তাদের কাছে আত্মসমর্পণ করা হচ্ছে। আসলে আদর্শ এবং মেরুদণ্ড দুটোই অন্ধকারে হারিয়ে গেলে সবকিছুতে নুয়ে পড়া ছাড়া কোনো উপায় থাকে না।

লেখক : সাংবাদিক।

এই বিভাগের আরও খবর
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
ভ্যাকসিন-সংকট
ভ্যাকসিন-সংকট
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
ভিসা জটিলতা
ভিসা জটিলতা
বাণিজ্যে অচলাবস্থা
বাণিজ্যে অচলাবস্থা
প্রাপ্তির খাতা শূন্য
প্রাপ্তির খাতা শূন্য
নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা
নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর
সর্বশেষ খবর
ট্রাকচাপায় নিহত ১
ট্রাকচাপায় নিহত ১

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা এক থাকলে আমাদের সামনে কিছুই টিকতে পারবে না : ফারুকী
আমরা এক থাকলে আমাদের সামনে কিছুই টিকতে পারবে না : ফারুকী

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

কু‌ষ্টিয়ায় জ‌মির হত্যার ঘটনায় আটক ৩
কু‌ষ্টিয়ায় জ‌মির হত্যার ঘটনায় আটক ৩

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

করোনার নতুন ঢেউ দেশে, জুনে ২২ জনের মৃত্যু
করোনার নতুন ঢেউ দেশে, জুনে ২২ জনের মৃত্যু

৫৬ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

ঝড়ের মতো গুলির মধ্যেও দাঁড়িয়ে থাকার দৃঢ়তা শিখিয়েছে জুলাই : প্রেস সচিব
ঝড়ের মতো গুলির মধ্যেও দাঁড়িয়ে থাকার দৃঢ়তা শিখিয়েছে জুলাই : প্রেস সচিব

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ম্যানসিটিকে কাঁদিয়ে শেষ আটে আল হিলাল
ম্যানসিটিকে কাঁদিয়ে শেষ আটে আল হিলাল

৫৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঠাকুরগাঁওয়ে মাদকের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা উপজেলা প্রশাসনের
ঠাকুরগাঁওয়ে মাদকের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা উপজেলা প্রশাসনের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিরোধ দিবস’ হিসেবে পালিত হবে ১৮ জুলাই
‘বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিরোধ দিবস’ হিসেবে পালিত হবে ১৮ জুলাই

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার সমুদ্রবন্দরে তিন নম্বর সতর্কতা
চার সমুদ্রবন্দরে তিন নম্বর সতর্কতা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাতৃত্বকালীন কার্ডিওমায়োপ্যাথি
মাতৃত্বকালীন কার্ডিওমায়োপ্যাথি

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

পলাশবাড়ীতে পরিচ্ছতা অভিযানের মধ্য দিয়ে যাত্রাশুরু বসুন্ধরা শুভসংঘের
পলাশবাড়ীতে পরিচ্ছতা অভিযানের মধ্য দিয়ে যাত্রাশুরু বসুন্ধরা শুভসংঘের

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

দুপুরের মধ্যে ঝড়-বৃষ্টির আভাস ৮ জেলায়
দুপুরের মধ্যে ঝড়-বৃষ্টির আভাস ৮ জেলায়

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

শার্শায় বিএনপির কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত
শার্শায় বিএনপির কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিনেটে ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ নিয়ে ভোট শুরু
সিনেটে ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ নিয়ে ভোট শুরু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাহরাইনের বিপক্ষে গোল প্রয়াত ভাইকে উৎসর্গ করে যা বললেন ঋতুপর্ণা
বাহরাইনের বিপক্ষে গোল প্রয়াত ভাইকে উৎসর্গ করে যা বললেন ঋতুপর্ণা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতালির উপকূলে নৌকাডুবি, ৮৭ জনকে জীবিত উদ্ধার
ইতালির উপকূলে নৌকাডুবি, ৮৭ জনকে জীবিত উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হজ শেষে ফিরেছেন ৬২ হাজার ২৭২ হাজি
হজ শেষে ফিরেছেন ৬২ হাজার ২৭২ হাজি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা ও আশপাশের এলাকায় বৃষ্টির আভাস
ঢাকা ও আশপাশের এলাকায় বৃষ্টির আভাস

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ দেশের সব ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে
আজ দেশের সব ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজরের পুষ্টিগুণ
গাজরের পুষ্টিগুণ

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিটিভির পর্দায় মাসজুড়ে ‘৩৬ জুলাই
বিটিভির পর্দায় মাসজুড়ে ‘৩৬ জুলাই

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!
নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি
প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প
ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ
আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব
সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ
বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ
ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান
ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান
পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান
ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত
৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’
আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’

১৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা
অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হামলায় গাজার মতো ধ্বংসস্তুপ হয়েছে ইসরায়েলের যে শহর
ইরানের হামলায় গাজার মতো ধ্বংসস্তুপ হয়েছে ইসরায়েলের যে শহর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান
রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র
সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি
সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি
ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে মুখিয়ে আছে চীন : মির্জা ফখরুল
নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে মুখিয়ে আছে চীন : মির্জা ফখরুল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্যাংক হলিডে মঙ্গলবার, বন্ধ থাকবে লেনদেন ও শেয়ারবাজার কার্যক্রম
ব্যাংক হলিডে মঙ্গলবার, বন্ধ থাকবে লেনদেন ও শেয়ারবাজার কার্যক্রম

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান
রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে নির্বাচন কমিশন
থমথমে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ
সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ

শিল্প বাণিজ্য

কেমন আছে সেন্ট মার্টিন
কেমন আছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা
গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই জুলাই শুরু আজ
সেই জুলাই শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন
ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ
রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ

নগর জীবন

শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা
শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে
ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ
এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ
ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি
বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি

নগর জীবন

মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে
কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে

শিল্প বাণিজ্য

সংকট জুলাই সনদ নিয়ে
সংকট জুলাই সনদ নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ
সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকার সব ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের নির্দেশ
ঢাকার সব ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পী ফরিদা পারভীন গুরুতর অসুস্থ, রাষ্ট্রীয় সহযোগিতা কামনা
শিল্পী ফরিদা পারভীন গুরুতর অসুস্থ, রাষ্ট্রীয় সহযোগিতা কামনা

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুল চাষে ভাগ্য বদল
ফুল চাষে ভাগ্য বদল

পেছনের পৃষ্ঠা

আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী
আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই
মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই

নগর জীবন

আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন
আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা