শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২১ নভেম্বর, ২০২১

নির্বাচনী রাজনীতি ও ধর্ম

স্বদেশ রায়
প্রিন্ট ভার্সন
নির্বাচনী রাজনীতি ও ধর্ম

এশিয়া ও আফ্রিকার অনেক দেশে এখন রাজনীতিতে ধর্মের প্রভাব অনেক বেশি। যত না মানুষের ব্যবহারিক ধর্মের প্রভাব তার থেকে ধর্ম ব্যবসায়ীদের ধর্মের প্রভাব অনেক বেশি। আফ্রিকার সুদান মাত্র ১০ বছর আগে ধর্মের নামে দুই ভাগ হলেও আফ্রিকার অন্য দেশগুলোয় ভোটের রাজনীতির থেকে ধর্মের প্রভাবে গোষ্ঠীগত সংঘাতের মতো সংঘাত এখনো নিয়মিত ঘটনা। অন্যদিকে এশিয়ায় এ মুহূর্তে জাপান ছাড়া যত দেশে ভোটের রাজনীতি আছে তার অধিকাংশ দেশেই ‘ব্যবসায়িক ধর্মের’ প্রভাব অনেক বেশি। ভোটের রাজনীতিতে এই ‘ধর্ম ব্যবসার রাজনীতি’র প্রভাব এ মুহূর্তে এশীয় দেশগুলোর মধ্যে বেশি ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়া, শ্রীলঙ্কা, ভারত, পাকিস্তান, মিয়ানমার ও বাংলাদেশে। এশিয়ার এই গণতান্ত্রিক দেশগুলোর মধ্যে সব থেকে বেশি দিন গণতন্ত্র চর্চা করার সুযোগ পেয়েছে ভারত। ভারতে নব্বইয়ের দশকের আগ অবধি ভোটের রাজনীতিতে ধর্ম ব্যবসা খুব বেশি সুযোগ পায়নি। নব্বইয়ের পরের থেকে ধীরে ধীরে এটা বড় বিষবৃক্ষ হচ্ছে। পাকিস্তানেও কায়েদে আজম মুহাম্মদ আলী জিন্নাহর মৃত্যুর পর থেকে দেশটিকে একেবারে একটি ধর্মীয় রাষ্ট্র বানানোর চেষ্টা চললেও সেখানেও ভোটের রাজনীতিতে বর্তমানে যতটা ধর্ম ঢুকেছে এতটা ধর্ম নব্বইয়ের দশকের আগে ঢোকানো যায়নি। সেখানে গণতন্ত্রের বিরুদ্ধে সামরিক শাসনই মূল শত্রু ছিল। ইন্দোনেশিয়ায়ও সেটাই ছিল। ইন্দোনেশিয়ায়ও বর্তমানে ভোটের রাজনীতিতে যেভাবে ধর্মীয় প্রভাব এটা নব্বইয়ের দশকে মেঘবতী সুকর্নপুত্রির আমলেও ছিল না। মালয়েশিয়ায় বাস্তবে রাজনীতি ও সমাজে ধর্মকে প্রাধান্য দেওয়ার কাজ শুরু হয়েছে মাহাথিরের একটানা ক্ষমতার আমলের শেষের দিকে। শ্রীলঙ্কায়ও এ শতাব্দীতে এসে তামিল গণহত্যার পর দেশব্যাপী ধর্মীয় জিঙ্গোইজম জাগানো হয়েছে। বুদ্ধিস্ট সাম্প্রদায়িকতাকে রাজনীতিতে নিয়ে আসা হয়েছে। সে দেশের মানুষ আগে যেখানে সিংহলি ও তামিলে চিহ্নিত ছিল সেখানে সিংহলি বুদ্ধিস্ট, তামিল হিন্দু এবং সিংহলি ও তামিল মুসলিম হিসেবে দেশের মানুষ ও ভোটকে ধর্মের নামে ভাগ করা হয়েছে। মিয়ানমারে আশির দশকে যখন রেঙ্গুন বিশ্ববিদ্যালয় ঘিরে ছাত্র -গণ অভ্যুত্থান হয় সে সময়ও সে দেশের রাজনীতি ও বিশেষ করে সু চির রাজনীতি ছিল পরিপূর্ণ আধুনিক রাজনীতি। মিয়ানমারে রাজনীতিতে ধর্মের প্রকাশ ঘটে এ শতাব্দীতে এসে যখন সামরিক শাসনের বিরুদ্ধে ছাত্রদের চেয়েও বড় বিদ্রোহী হিসেবে আত্মপ্রকাশ করল ধর্মীয় নেতা ও তাদের অনুসারীরা তখনই। সে সময় বোঝা গেল মিয়ানমারের রাজনীতি ও সমাজে পরিবর্তন এসে গেছে। বাংলাদেশের রাজনীতিতে ’৯১ সালেই ভোটের রাজনীতিতে ধর্ম ব্যবসা একটা বড় বিষয় হয়ে দাঁড়ায় এবং তার জয়ও দেখা গেল। একবিংশ শতাব্দীতে এসে বর্তমানের এই সময় দাঁড়িয়ে দেখা যাচ্ছে, পাকিস্তান ও ভারতের রাজনীতিতে এখন ধর্মই সব থেকে বড় ছড়ি ঘোরাচ্ছে। পাকিস্তানের ডন পত্রিকাও লিখছে, সে দেশের সরকার ধর্মীয় জিহাদিদের সঙ্গে আপস করে পাকিস্তানি তালেবানদের জেল থেকে মুক্তি দিয়েছে। যা শুধু অপরাধীদের মুক্তি দেওয়া নয়, দেশকে ধর্মীয় জঙ্গিবাদের দিকে ঠেলে দেওয়া। অথচ পাকিস্তানের এত বড় ভয়াবহ ঘটনা সে দেশের সরকার ঘটালেও প্রধান বিরোধী দলগুলো এর বিরুদ্ধে কোনো টুঁশব্দ করেনি। মিয়ানমারে সু চি এখন বন্দী। এ লেখা যে মুহূর্তে লিখছি ওই সময়ে সে দেশের ব্রেকিং নিউজ হলো, নির্বাচনে কারচুপি ও দুর্নীতির অভিযোগ দায়ের করে মামলা শুরু করেছে সে দেশের সরকার সু চির বিরুদ্ধে। এটা বাস্তবে একটি সামরিক সরকার ও নির্বাচিত জনপ্রতিনিধির সংঘাতের বিষয়। কিন্তু বিশ্ববাসী জানে যে নির্বাচন নিয়ে এ মামলা- ওই নির্বাচনটি সঠিক ও সুষ্ঠু হয়েছিল। কিন্তু ওই সুষ্ঠু ও সঠিক নির্বাচনটি ধর্মীয় রাজনীতির কাছে মাথা নত করেই হয়েছিল। নির্বাচনে কোনো দলই তাদের দেশের সব থেকে বড় ঘটনা- আরাকান গণহত্যা ও ১০ লাখ আরাকানবাসীকে বাংলাদেশে তাড়িয়ে দেওয়ার বিষয়টি নিয়ে টুঁশব্দ করেনি। কারণ ওই গণহত্যায় নিহত লাখ লাখ আরাকানবাসী ও শরণার্থী হয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া ১০ লাখ আরাকানবাসী বা মিয়ানমারের ওই নাগরিকরা ধর্মে মুসলিম। তাই সেখানে বুদ্ধিস্ট সাম্প্রদায়িকতা বা বুদ্ধিস্ট ধর্মাশ্রয়ী রাজনৈতিক পরিবেশের বিপরীতে গিয়ে সু চিও তাঁর দেশের গণহত্যা ও ১০ লাখ নাগরিককে দেশান্তরিত করার মতো বিষয়কে রাজনীতিতে আনেননি। বরং বিপরীতে গিয়ে দাঁড়িয়েছিলেন। মিয়ানমারের পাশের বড় গণতান্ত্রিক দেশ ভারতেও এখন একই অবস্থা, সেখানেও গণতন্ত্র, উন্নয়ন সব থাকা সত্ত্বেও নির্বাচন এলে বা ভোটের স্বার্থে নরেন্দ্র মোদি থেকে শুরু করে রাহুল গান্ধী, মমতা ব্যানার্জি সবাই কখনো পাগড়ি পরছেন, কখনো হিজাব পরছেন। আবার জাতপাতের ঠেলায় পড়ে মায়াবতী, অখিলেশ কখনো দলিত সাজছেন, কখনো ঠাকুর হচ্ছেন। বাংলাদেশেও কেউ কম যাচ্ছে না। ভোটের রাজনীতিতে সব দলই যখন যে নাটমঞ্চে উঠছে তখন সেভাবেই নাটক করে যাচ্ছে। আর যখন যার হাতের সুতোর টান পড়ছে তখন তার মতো করেই নেচে যাচ্ছে। সবাই ধর্ম ব্যবসায়ীদের ভয়ে কুঁকড়ে গিয়ে এমনটি করছে।

অথচ একটু পেছন ফিরে তাকালে ইতিহাসের অন্য পাতা দেখা যায়। এ মুহূর্তে ভারত, পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কা, মিয়ানমার ও বাংলাদেশে যে ধর্মীয় সাম্প্রদায়িকতা তার থেকে অনেক বেশি ধর্মীয় সাম্প্রদায়িকতা ছিল এ উপমহাদেশে ১৯৪৫, ’৪৬ ও ’৪৭-এ। ধর্মের নামে একটি আস্ত ভূখণ্ডকে কেটে দুই ভাগ করতে হয়েছিল। সাম্প্রদায়িক দাঙ্গায় সেদিন কোটি কোটি মানুষ নিজের বাস্তুভিটা ছেড়ে উদ্বাস্তু হয়েছিল। লাখ লাখ মানুষ সাম্প্রদায়িকতার ছুরি, তরবারি ও কৃপাণে নিহত হয়েছিল। ট্রেনের বগিভর্তি লাশ বিনিময় হয়েছিল সেদিন। তার পরও ভারতে ১৯৫২ সালে প্রথম যে নির্বাচন হয় তাতে কোনো দলকে কিন্তু ভোট পাওয়ার জন্য ধর্ম ব্যবসায়ীদের রাজনীতিকে কাজে লাগাতে হয়নি। এ ধারা আশির দশক অবধি ভারতে ঠিকভাবেই চলে। অন্যদিকে এই বাংলাদেশ অর্থাৎ তৎকালীন পূর্ববঙ্গসহ গোটা পাকিস্তানে প্রথম নির্বাচন হয়েছিল ১৯৫৪-তে। চুয়ান্নর ওই নির্বাচনে ভোটের রাজনীতিতে কাউকে ভীত হয়ে ধর্মকে ব্যবহার করতে হয়নি। ১৯৫৪-এর পূর্ববাংলার রাজনীতি সম্পর্কে সবাই জানেন, সে নির্বাচনে যে যুক্তফ্রন্ট জিতেছিল তার কিন্তু কোনো ধর্মের মঞ্চে উঠে নাচতে হয়নি। বরং ইতিহাসের পাতা জ্বলজ্বল করে এখনো ওই নির্বাচনের বিজয়ের মূল ভিত্তি একুশ দফাতে। বিশ নয়, বাইশ নয়- একুশ দফা করা হয়েছিল ভাষা আন্দোলনের একুশে ফেব্রুয়ারি স্মরণ করে। আর একুশ দফায় কোথাও ধর্মের সঙ্গে কোনো আপস ছিল না, বরং ছিল অর্থনৈতিক, সামাজিক, রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক মুক্তির কথা। অন্যদিকে ভারতের ১৯৫২-এর নির্বাচনের মূল নেতা ছিলেন জওহরলাল নেহরু, যাঁর গায়ে ভারত ভাগ করার দাগ ছিল, তার পরও তাঁকে কিন্তু নির্বাচনে জেতার জন্য ধর্মকে ব্যবহার করতে হয়নি। ১৯৭০-এর পাকিস্তানের নির্বাচনে বিপুল বিজয় পেতেও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে একফোঁটা ধর্ম সাম্প্রদায়িকতা বা মৌলবাদিতার রাজনীতি ব্যবহার করতে হয়নি। কেন তাদের সেদিন ওই ধর্মের বিষের রক্তাক্ত সাগর পাড়ি দেওয়ার পরও নির্বাচনী রাজনীতিতে ধর্মকে ব্যবহার করতে হয়নি তার উত্তর ইতিহাসবিদ ও গবেষকরা সব থেকে ভালো দেবেন। তবে সাধারণ চোখে দেখা যায়, সেদিন তাঁরা কেউই কিন্তু রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠান ও রাজনৈতিক সংগঠন দুটোর কোনোটাই নষ্ট করেননি। ভারতে ১৯৫২ সালের ওই নির্বাচনে দেখা যায়, রাজনীতির সঙ্গে জড়িত রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান ও রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠান দুটোই সঠিকভাবে বিকশিত হওয়ার পথে হাঁটতে শুরু করেছে। ঠিক একই ধারা দেখা যায়, ১৯৫৪ -এর নির্বাচনে। ওই নির্বাচনে ক্ষমতাসীন মুসলিম লীগের ভরাডুবি হয়েছিল এই পূর্ববাংলায়, কিন্তু নির্বাচনের সঙ্গে জড়িত কোনোরূপ কোনো রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানকে নূরুল আমিন সরকার নষ্ট করেনি। পাকিস্তানে ও বাংলাদেশে গণতন্ত্র সেই ধারাবাহিকতায় এগোতে পারেনি মূলত সামরিক শাসনের ফলে। কিন্তু ভারতে ১৯৭৫-এর জরুরি আইনের পূর্ব অবধি যে স্বাচ্ছন্দ্য গণতান্ত্রিক ধারা ছিল তা মূলত ওই রাষ্ট্রীয় ও রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে সঠিকভাবে গড়ে ওঠার সুযোগ দেওয়ার ফলে।

তাই এখন এশীয় এ দেশগুলোর রাজনীতিতে কেন ধর্মের কাছে আত্মসমর্পণ? কেন মালয়েশিয়া, ইন্দোনেশিয়া থেকে শুরু করে ভারত, বাংলাদেশ ও মিয়ানমারের রাজনীতিবিদরা ভোটের রাজনীতির স্বার্থে এভাবে ধর্ম ব্যবসায়ীদের লালন করছেন? শুধু যে লালন করছেন তা নয়, নিজস্ব রাজনৈতিক সংগঠনে ও মগজে এই ধর্ম ব্যবসাকে ঢুকে পড়ার সুযোগ দিচ্ছেন। কেন নিজেকে এই অপচিন্তার সপক্ষ শক্তি হিসেবে দাঁড় করাচ্ছেন? এ বিষয়গুলোর সব উত্তর পেতে হলে অনেক গবেষণার দরকার। তবে সহজভাবে যেটুকু দেখা যায় তার মূলে হলো, রাজনৈতিক শক্তিগুলো তাদের রাজনৈতিক আদর্শভিত্তিক সংগঠনের কাঠামো হারিয়ে ফেলেছে। অন্যদিকে ধর্ম ব্যবসায়ীরা তাদের ধর্ম ব্যবসাভিত্তিক সাংগঠনিক কাঠামো অনেক বেশি শক্তিশালী করেছে। এ ছাড়া রাজনৈতিক শক্তিগুলো দুর্বল করে ফেলেছে তাদের রাষ্ট্রীয় সব কাঠামো। এ সাংগঠনিক ও রাষ্ট্রীয় কাঠামোর দুর্বলতাই আজকের এশীয় এ দেশগুলোর ধর্ম ব্যবসায়ীদের কাছে আত্মসমর্পণের অন্যতম কারণ। আর ওই দুর্বলতার কারণেই রাষ্ট্র ও রাজনীতি ধর্ম ব্যবসায়ীদের অনেক বেশি শক্তিশালী মনে করছে। বাস্তবে তারা শক্তিশালী নয়। একটা মিথ্যা অন্ধকারে পড়ে তাদের শক্তিশালী মনে করা হচ্ছে। তাদের কাছে আত্মসমর্পণ করা হচ্ছে। আসলে আদর্শ এবং মেরুদণ্ড দুটোই অন্ধকারে হারিয়ে গেলে সবকিছুতে নুয়ে পড়া ছাড়া কোনো উপায় থাকে না।

লেখক : সাংবাদিক।

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
ঠাকুরগাঁওয়ে বিসিক উদ্যোক্তা মেলায় ৬০ স্টল
ঠাকুরগাঁওয়ে বিসিক উদ্যোক্তা মেলায় ৬০ স্টল

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভিসা আবেদন নিয়ে জার্মান দূতাবাসের সতর্কবার্তা
ভিসা আবেদন নিয়ে জার্মান দূতাবাসের সতর্কবার্তা

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

কাউখালীতে নাশকতার অভিযোগে আটক ৫
কাউখালীতে নাশকতার অভিযোগে আটক ৫

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় ৪ ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক ক্বিরাত সম্মেলন
কুমিল্লায় ৪ ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক ক্বিরাত সম্মেলন

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কিডনি দান ও ৫৬ বার রক্ত দেওয়া সেই মুন্না আজ মৃত্যুর মুখে
কিডনি দান ও ৫৬ বার রক্ত দেওয়া সেই মুন্না আজ মৃত্যুর মুখে

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মঙ্গলগ্রহে অচেনা শিলা খুঁজে পেল নাসার রোভার
মঙ্গলগ্রহে অচেনা শিলা খুঁজে পেল নাসার রোভার

২৩ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

তেঁতুলিয়ায় তাপমাত্রা ১৪ ডিগ্রি, বেড়েছে শীতের আমেজ
তেঁতুলিয়ায় তাপমাত্রা ১৪ ডিগ্রি, বেড়েছে শীতের আমেজ

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ন্যাটোর বাইরে যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান মিত্রের তালিকায় সৌদি
ন্যাটোর বাইরে যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান মিত্রের তালিকায় সৌদি

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ বিশ্ব পুরুষ দিবস
আজ বিশ্ব পুরুষ দিবস

৩৩ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

জাতিসংঘ রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দিলে ফিলিস্তিনি কর্মকর্তাদের হত্যার হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর
জাতিসংঘ রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দিলে ফিলিস্তিনি কর্মকর্তাদের হত্যার হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে প্লাস্টিক কারখানায় আগুন
নারায়ণগঞ্জে প্লাস্টিক কারখানায় আগুন

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সেই আফিয়ার পিতৃত্বের স্বীকৃতি পেতে ডিএনএ পরীক্ষার আবেদন
সেই আফিয়ার পিতৃত্বের স্বীকৃতি পেতে ডিএনএ পরীক্ষার আবেদন

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

৪৯ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

কানাডায় ‘দেওয়ান গাজীর কিসসা’ মঞ্চায়নের ঘোষণা
কানাডায় ‘দেওয়ান গাজীর কিসসা’ মঞ্চায়নের ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট ম্যাচে বিসিবির বিশেষ আয়োজন
মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট ম্যাচে বিসিবির বিশেষ আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পোনা চাষে মাসে লাখ টাকা আয় বিশ্বনাথের দিলদারের
পোনা চাষে মাসে লাখ টাকা আয় বিশ্বনাথের দিলদারের

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

খালি পেটে পানি পানের যত উপকার
খালি পেটে পানি পানের যত উপকার

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে ফের কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে ফের কমেছে স্বর্ণের দাম

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান
বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন
টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার আবহাওয়া যেমন থাকবে আজ
ঢাকার আবহাওয়া যেমন থাকবে আজ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আশুলিয়ায় মরদেহ পোড়ানোসহ সাত হত্যায় আজ সাক্ষ্যগ্রহণের ১৮তম দিন
আশুলিয়ায় মরদেহ পোড়ানোসহ সাত হত্যায় আজ সাক্ষ্যগ্রহণের ১৮তম দিন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসির সঙ্গে বিএনপি-জামায়াতসহ ১২ দলের বৈঠক আজ
ইসির সঙ্গে বিএনপি-জামায়াতসহ ১২ দলের বৈঠক আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স
মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা