শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৩ নভেম্বর, ২০২১ আপডেট:

খালেদা জিয়াকে বিদেশ পাঠাতে প্রধানমন্ত্রীর ইচ্ছাই যথেষ্ট

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
খালেদা জিয়াকে বিদেশ পাঠাতে প্রধানমন্ত্রীর ইচ্ছাই যথেষ্ট

২০/৩০ বাবর রোডে উঠেছিলাম ১৯৭২-এর এপ্রিলে। তার আগে প্রায় চার মাস ঢাকায় এলে উঠতাম গণভবনে। গণভবন তখন এমন ছিল না। স্কুলঘরের মতো লম্বা চমৎকার ১০-১৫টি রুম। নাম ছিল সেন্ট্রাল গেস্টহাউস। মানে পশ্চিম পাকিস্তানি কর্মকর্তারা এলে সেখানে থাকতেন। এপ্রিলের কোন দিন বাবর রোডে উঠেছিলাম এখন আর মনে নেই। বাবর রোডের বাসিন্দা দুবার। একবার স্বাধীনতার পর এপ্রিলে। বঙ্গবন্ধু নিহত হলে বাবর রোডের বাড়ি থেকে প্রতিরোধযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েছিলাম। দীর্ঘ ১৬ বছর লেগেছিল দেশে ফিরতে। এ ১৬ বছর বাবর রোডে বেশ কয়েকজন সরকারি কর্মকর্তা বসবাস করেছেন। তীব্র গণআন্দোলনে এরশাদের পতনে ১৬ ডিসেম্বর আমি দেশে ফিরেছিলাম। তখন বাবর রোডের বাড়িতে আইবুর রহমান নামে এক অতিরিক্ত সচিব ওপর তলায় এবং নিচতলায় এক পুলিশ কমিশনার থাকতেন। তারা ১৭ তারিখ কাউকে কিছু না বলে সবকিছু নিয়ে বাড়ি ছেড়ে চলে গিয়েছিলেন। আমি বাবর রোডে পাকাপাকিভাবে আবার উঠি ২০ ডিসেম্বর ১৯৯০ সালে। বঙ্গবন্ধু বাড়ি দিয়েছিলেন। কাগজপত্র যা দিয়েছিলেন তা সব পূর্ত মন্ত্রণালয় এবং অন্যান্য জায়গা থেকে হারিয়ে গেছে। যদিও আমার কাছে প্রায় সব কাগজই আছে। সরকারি জরিপে ২০/৩০ বাবর রোডের বাসায় আমি যে বাস করি তা স্পষ্ট উল্লেখ আছে। তার পরও সংসদে মাননীয় মন্ত্রী আমাকে অবৈধ দখলদার হিসেবে চিহ্নিত করেছেন। বিদ্যুৎ বিভাগ ১৫ বছর সরকারি আমলাদের কাছ থেকে বিদ্যুৎ, পানি এবং গ্যাসের বিল নেয়নি। একসময় ’৭৫ থেকে ১৯৯৩-৯৪ সাল পর্যন্ত কয়েক লাখ টাকার বিল পাঠিয়ে দেয়। আমি আপত্তি জানালে পাঁচ সদস্যের এক কমিটি করে। তারা মোটামুটি গ্রহণযোগ্য একটা বিল করে। আমি সে বিল দিয়ে দিই। এরপর কোনো মাসে ১,৭০০/-, কোনো মাসে ২,০০০/-, কোনো মাসে ৮,০০০/-, এক মাসে ৪৮,০০০/- বিল আসে। বিদ্যুৎ বিভাগকে বললে তারা এই অসামাঞ্জস্য বিলের পুরো কপি পাঠিয়ে দেয়। সেখানে এ ধরনের বিরাট অসংগতি ধরা পড়ে। জানি না কে যেন তখন ডেসার চেয়ারম্যান ছিলেন। তিনি এ অসামঞ্জস্য দেখে ভীষণ বিরক্ত হন এবং সঠিকভাবে বিল করতে বলেন। এরপর প্রিপেইড মিটার বসানোয় তবু একটা রক্ষা পাওয়া গেছে। কিন্তু সেখানেও ঘ্যাগের ওপর তারাবাতির মতো মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে প্রথম ২০০ ইউনিট ফ্রি। খুব সম্ভবত প্রাথমিক ০-১০০ ইউনিট ৩.৫০ টাকা, ১০০-২০০ ইউনিট ৪ টাকা। মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে প্রাথমিক ২০০ ইউনিট বাদ দিয়ে পরের স্তরে ২০১-৩০০ ইউনিট ৫.৭০ পয়সা, ৩০১-৪০০ ইউনিট ৬.০২ পয়সা, ৪০১-৬০০ ইউনিট ৯.৩০ পয়সা, ৬০০ ইউনিটের ওপরে ১০.৭০ পয়সা। আমি হিসাব করে দেখেছি মুক্তিযোদ্ধা না হলে আমার বিল ১৭০০ টাকা কম হতো। এই বিদ্যুৎ বিলের জন্য বিদ্যুৎ আদালতেও আমাকে যেতে হয়েছে। বিদ্যুৎ আদালতে গিয়ে দেখি যে ছেলেকে কোলে নিয়েছি আমার এক বীর মুক্তিযোদ্ধার ছেলে। পরে সে বিদ্যুতের ঝামেলাও মোটামুটি সমাধান হয়েছে। গত পরশু পানির লাইন কাটতে বীরদর্পে কয়েকজন এসেছিলেন। ঢাকা শহরে পানির লাইন না থাকলে সেটা কারবালার চাইতে মর্মান্তিক। বছর দশেক আগে পানির যখন যেমন তখন তেমন বিলের প্রতিকারে এমডির কাছে গিয়েছিলাম। ভদ্রলোক খুবই সম্মান দেখিয়েছিলেন এবং একটা কমিটি করে সামাঞ্জস্যপূর্ণ বিল করে দিয়েছিলেন। সে বিল সঙ্গে সঙ্গে দিয়ে দিয়েছিলাম। আগে বিল ছিল মাসে ৪০০-৫০০ টাকা, এখন সেটা ২-৩ হাজার। আবার বিলের মাথায় লিখে দেওয়া হয় মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে মওকুফসহ। এই কদিন হলো ৬০-৭০ হাজার টাকা বকেয়া বিল পাঠিয়েছে। এর মধ্যে অসুস্থ হয়ে দীর্ঘ এক মাস বঙ্গবন্ধু মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালে ছিলাম। অসুস্থ হওয়ায় বাবা-মার কবর জিয়ারত করতে মনটা ছটফট করছিল। তাই গত পরশু টাঙ্গাইল গিয়েছিলাম বাবা-মার কবর জিয়ারত করতে। সে সময় পানির লাইন কাটতে এসেছিল। যারা পানির লাইন কাটতে এসেছিলেন তারা বলছিলেন আমাদের স্যারকে জানালে আমরা চলে যাব। আমি তাদের স্যারের সঙ্গে ফোনে কথা বলেছিলাম। ভদ্রলোক হয় রাজা-বাদশা-র বংশের কেউ, না হয় ঘোরতর মুক্তিযোদ্ধা-বিরোধী। তার কথা, বিল বাকি থাকলে লাইন কাটা হবে। তার কথা শুনে বলেছিলাম, বেশ লাইন কেটে দিন। কিন্তু মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে সরকারি সিদ্ধান্তে আমার যতটুকু পানি পাওয়ার কথা দয়া করে সেটুকু দেওয়ার ব্যবস্থা করবেন। এরপর লোকজন লাইন না কেটেই চলে গেছেন। আসলে পানির লাইন কাটতে অনেকটা খোঁড়াখুঁড়ি করতে হয়। বিদ্যুৎ বা গ্যাসের মতো ওপর থেকে কাটা যায় না। যা হোক আগামীকাল ঢাকা ফিরব। ফিরে যা করার করব। কিন্তু বিল বকেয়া থাকলেই লাইন কেটে দেওয়া যায় এটা আমার কল্পনায়ও ছিল না। তাই মাঝেমধ্যে খারাপ লাগে সরকারি লোকজনের কাছে কী মর্যাদাই-না আমরা পাচ্ছি! অথচ সেদিনও সেনাদিবসে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, ‘সে যে দলেরই হোক মুক্তিযোদ্ধাদের সর্বোচ্চ সম্মান দিতে হবে।’

আমার রাজনৈতিক গুরু বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, আধ্যাত্মিক গুরু হুজুর মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী। প্রতিবারই হুজুরের মৃত্যুবার্ষিকীতে তাঁর কবর জিয়ারত করি। হুজুরের কবরে গেলে একটা শান্তি অনুভব করি। এবার যেতে পারিনি। কিন্তু মারাত্মক অপ্রীতিকর এক ঘটনা ঘটেছে হুজুরের মৃত্যুদিনে সন্তোষে তাঁর মাজারে। নতুন দল গণঅধিকার পরিষদ গঠনের পর ভিপি নুরুল ও রেজা কিবরিয়া কর্মীদের নিয়ে হুজুরের মাজারে ফুলমালা দিতে গিয়েছিলেন। সেখানে মওলানা ভাসানী প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রলীগের নাজিম, রূপক, মানিক, শিপন, রবিউল ইসলাম ও সাংগঠনিক সম্পাদক নিবিড় পালের নেতৃত্বে মারামারি করেছে। হুজুরের মাজারে শ্রদ্ধা জানাতে যাওয়া লোকদের ওপর আক্রমণ- এ তো পাকিস্তানি হানাদারদের চেয়ে জঘন্য। আমি অনেকবার বলেছি, হুজুরের জন্মদিন, মৃত্যুদিন তেমন মর্যাদার সঙ্গে পালন করা হয় না। শ্রদ্ধা জানাতে গিয়ে অনেকবার দেখেছি মওলানা ভাসানী প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের কেউ নেই। তারা বোধহয় সেদিন একটু দেরি করে ঘুম থেকে ওঠেন। ছাত্রছাত্রীরা যেমন পুকুরের ঘাটে গল্পগুজব করে, শিক্ষকরাও তেমন গা ভাসিয়ে ঘুরে বেড়ায়। আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কোনো নেতা আসে না। জেলা আওয়ামী লীগ নেতারাও খুব একটা যান না। ছাত্রলীগের তো খবর নেই। মওলানা ভাসানী প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে যে ছাত্রলীগ আছে তাই তেমন জানা ছিল না। নামধারী যারা দু-চার জন আছে তাদের কাজ চাঁদাবাজি অথবা নিজেরাই কাজ ভাগাভাগি করে নেওয়া। এর আগে সরিষাবাড়ীর এক ভদ্রলোক ভাইস চ্যান্সেলর ছিলেন। তার যোগ্যতা কী, কীভাবে ভাইস চ্যান্সেলর হয়েছিলেন তা তিনিই জানেন। বছরখানেক আগে করোনার মধ্যেই স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর বাড়িতে মওলানা ভাসানী প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসিসহ তিন-চার জনের সঙ্গে দেখা হয়েছিল। তারা মন্ত্রীর ঘরে ছিলেন। আমি যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে সবাইকে বিদায় করে দেওয়ার সময় মাননীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছিলেন, এদের চেনেন? সত্যিই আমি তাদের চিনতাম না। মাননীয় মন্ত্রী পরিচয় করিয়ে দিয়েছিলেন, ইনি ভিসি, ইনি রেজিস্ট্রার, ইনি অধ্যাপক। আমি তখন বলেছিলাম, সন্তোষে গাছ কাটার প্রতিবাদে টাঙ্গাইলে মিছিল হচ্ছে। আপনারা কেন গাছ কাটছেন? তারা যে একটা কাজের কাজ করছে এ রকম ভাব নিয়ে ভিসি সাহেব বলেছিলেন, গাছ না কাটলে দালানকোঠা করব কী করে? বলেছিলাম, হুজুর মওলানা ভাসানী যে গাছগুলো নিজ হাতে লাগিয়েছেন, দু-একটা গাছ বঙ্গবন্ধুর হাতেও বোনা। আমার কথা শেষ হওয়ার আগেই মাননীয় মন্ত্রী বলেছিলেন, আপনারা হুজুরের এবং বঙ্গবন্ধুর বোনা গাছগুলো না কাটলেই তো পারেন। জানি না, তারপর কী হয়েছে। তবে সন্তোষে যে জায়গা আছে তাতে হুজুরের হাতে বোনা গাছ না কেটেও দালানকোঠা করা যায়। যে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের চেতনায় এমন দীনতা সেখানে যারা পড়ে তাদের চেতনা আর কত হবে। তাই তারা হুজুরের মৃত্যুবার্ষিকীতে তাঁর মাজারে শ্রদ্ধা জানাতে যাওয়া লোকদের ওপর আক্রমণ করতে পারে। হুজুর মওলানা ভাসানীর পবিত্র অঙ্গনে ৫০-৬০ জন ছাত্রলীগ নামধারী বিপথগামী নতুন দলের নেতা-কর্মীকে ফুলমালা নিয়ে অভিনন্দন জানালে কেমন হতো। একটা গণতান্ত্রিক সমাজব্যবস্থার সেটা একটা মহান দৃষ্টান্ত হয়ে থাকতে পারত। তা না করে এমন গুন্ডামি করে সরকারের, দলের, দেশের কোনো কল্যাণ না করে সমাজের চরম ক্ষতি সাধন করেছে। যে ছাত্রলীগ স্বাধীনতার আগে ছিল এ দেশের সাধারণ মানুষের মাথার মুকুট, মুকুটের কহিনুর সেই ছাত্রলীগ নেতা-কর্মী দেখলে মানুষ এখন দূরে সরে যায়। সন্তোষে ছাত্রলীগের এই নিন্দনীয় ঘটনায় আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মাননীয় সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের যথার্থ বলেছেন। ওবায়দুল কাদেরকে আগাগোড়াই ভালোবাসি, ¯ন্ডেœহ করি। ২১ আগস্টের গ্রেনেড হামলায় আহত হয়ে দিল্লির এ্যাপোলো হসপিটালসে ভর্তি ছিলেন। মোহাম্মদ নাসিম, আবদুর রাজ্জাক, মমতাজ হোসেন, নজরুল ইসলাম বাবু, অজয় কর খোকন, বাহাউদ্দিন নাছিম, এনামুল হক শামীম ও ওবায়দুল কাদেরকে দেখতে গিয়েছিলাম। তিনি আমার হাত চেপে ধরে পরম মমতায় বলেছিলেন, ভাই আমরা কি শেষ হয়ে যাব? আজও সে কথা মনে হলে শিহরণ জাগে। সেই ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ‘যারা দোষী তাদের যথাযথ বিচার করা হবে, শাস্তি দেওয়া হবে। আমরা এসব জঘন্য কাজকে সমর্থন করি না। আমরা জনগণের সেবক, আমাদের মনোবৃত্তি সেবকের মতোই থাকা উচিত।’ আমার মনে হয় এ যাবৎকালে সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ রুচিশীল নেতার মতো বক্তব্য তিনি দিয়েছেন। উচ্ছৃঙ্খল কর্মী কখনো দলের সম্পদ নয়। আমরা মুক্তিযুদ্ধ করে দেশ স্বাধীন করেছি। আমরা চরম শৃঙ্খলার পরিচয় দিতে পেরেছি বলেই জয়ী হয়েছি। নেতার নির্দেশের বাইরে আমরা থু-থুও ফেলিনি। আমাদের কাছে নেতার আহ্বান ছিল চরম সত্য। আশা করব, হুজুর মওলানা ভাসানী প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের এই উচ্ছৃঙ্খলতার সুষ্ঠু বিচার সারা দেশের ছাত্রলীগকে সংযত, সহনশীল ও সাধারণ মানুষের কাছে প্রিয় করে তুলবে।

ইদানীং বিএনপি নেত্রী খালেদা জিয়াকে বিদেশে চিকিৎসা করার ভীষণ তোড়জোড় চলছে। এমনকি সংসদে বিএনপির যে কজন আছেন তারা পদত্যাগের হুমকি দিচ্ছেন। এসবে কতটা কী হবে জানি না। কিন্তু সাধারণ মানুষের এসবে খুব একটা আগ্রহ নেই। সেজন্য তাদের তেমন সম্পৃক্ততাও নেই। তেলের দাম একবারে ১৫ টাকা বাড়ানোয় সর্বত্র যে প্রভাব পড়েছে তার জন্য যদি বিএনপি বা তার জোট এর অর্ধেক সক্রিয় হতো তাহলে অনেক কাজের কাজ হতো।

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বেশ কয়েকটি দেশ সফর করে এসে সেদিন এক সংবাদ সম্মেলনে বিএনপি নেত্রী খালেদা জিয়ার ব্যাপারে প্রায় সবকিছু পরিষ্কার করে দিয়েছেন। তিনি যা যা বলেছেন তার একটি কথার সঙ্গেও আমি দ্বিমত করি না। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া, বিএনপি এবং জিয়াউর রহমান সম্পর্কে যে কথাগুলো বলেছেন তার একটি কথাও মিথ্যা নয়। কিন্তু তিনি যদি প্রধানমন্ত্রী হিসেবে এ কথাগুলো না বলতেন দেশবাসী খুশি হতো। তাঁর সত্য কথাও প্রধানমন্ত্রীর পদে আসীন থাকার কারণে বেশ কিছুটা বেমানান মনে হয়েছে। তিনি তো শপথ নিয়েছেন অনুরাগ ও বিরাগের বশবর্তী হয়ে কিছু করবেন না- এটাই সংবিধানের নির্দেশ। বিএনপি নেতা-নেত্রীরা খারাপ করেছেন বলে তিনিও করবেন এমন হলে বলার কিছু নেই। কিন্তু তিনি অন্যদের মতো অন্যায় করবেন না, সংবিধান সমুন্নত রাখবেন, মানবতার নতুন নতুন নিদর্শন সৃষ্টি করবেন এমনটা যদি হয় তাহলে তাঁর বুকের ভিতর আগ্নেয়গিরির আগুন জ্বললেও তাঁকে তা হজম করতে হবে। এখন প্রশ্ন হলো, খালেদা জিয়াকে উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশে পাঠাবেন কি না। মাননীয় মন্ত্রী আনিসুল হক যেভাবে আইনের পাঁচ পা দেখাচ্ছেন তা ঠিক নয়। তাঁর বাবা সিরাজুল হক একজন অত্যন্ত গুণী মানুষ ছিলেন। ’৯০-এর আন্দোলনের পর হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের পক্ষের উকিল হয়েছিলেন বলে তাঁকে আওয়ামী লীগ থেকে বহিষ্কার করা হয়েছিল। এখন তাঁর ছেলে আইনমন্ত্রী। যে যত কথাই বলুন, সরকার সব করতে পারে। কালকেই যদি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ইচ্ছা করেন বেগম খালেদা জিয়াকে মুক্তি দিয়ে দেবেন তা পানির মতো সহজেই করতে পারেন। মহামান্য রাষ্ট্রপতির কাছে বেগম খালেদা জিয়াকে মুক্তির জন্য এক লাইনের একটা নোট পাঠালেই যথেষ্ট। তাই আইনের কোনো বাধা নেই। এসব কথা মূল্যহীন। আর এটা তো সত্য, বিএনপির রাজপথে যদি শক্তি থাকত তাদের দাবি-দাওয়ার মূল্য থাকত। সেদিন আবার কোনো এক নেতা বললেন হরতাল দেবেন। বিএনপি লাগাতার হরতাল দিয়ে অবরোধ দিয়ে ২০১৫ সালেই মানুষের আস্থা হারিয়েছে। সেটা এখন পর্যন্ত পূরণ হয়নি। বিএনপির আহূত কর্মসূচিতে লাখ লাখ লোক হলে সরকারকে অবশ্যই অন্য রকম ভাবতে হতো। তাই এটা সত্য, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী সত্যিই অনেকটা মানবতা দেখিয়েছেন। কিন্তু সেটা সংবাদ সম্মেলনে ওভাবে বলা মনে হয় খুব একটা ভালো হয়নি। এখন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী যদি চান বেগম খালেদা জিয়াকে মুক্তি দেবেন দিতে পারেন। তবে এটা ঠিক, ২-৪ কোটি টাকা তছরুপের অভিযোগে খালেদা জিয়াকে শাস্তি দেওয়া সাধারণ মানুষ ভালোভাবে গ্রহণ করেনি। শত শত হাজার হাজার কোটি টাকার ঘুষ তছরুপের কত ঘটনা পড়ে আছে সেখানে ২ কোটি টাকা সেটা তছরুপও নয়, ব্যাংকেই জমা আছে। সেই অনুদানের ২ কোটি টাকা খুব সম্ভবত এখন ৭-৮ কোটিতে পরিণত হয়েছে। তাই বিষয়টা মানুষ ভালোভাবে নেয়নি। এখানে আরেকটা কথা বলা চলে, নিম্ন আদালতের রায়ের বিরুদ্ধে বেগম খালেদা জিয়ার পক্ষে আপিল করা হয়েছে। আপিল যে মুহূর্তে গ্রহণ করা হয়েছে সেই মুহূর্তে তাঁকে জামিন দিয়ে দেওয়া যেতে পারে। সেখানে আইনের কোনো বাধা নেই। তবে যা কিছু হোক শুধু সদিচ্ছার দরকার। দেশে হানাহানি-হিংসা-বিদ্বেষ কমিয়ে আনতে হলে যা কিছু করার মানবিক গুণাবলির দিক থেকে সর্বোচ্চ নিদর্শন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকেই দেখাতে হবে। তবে মুক্তি চাইলে বেগম জিয়াকেও রাষ্ট্রপতি বরাবর ক্ষমা চাইতে হবে। চিকিৎসার জন্য বিদেশ যেতে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ইচ্ছাই যথেষ্ট। বেগম খালেদা জিয়ার বিদেশ ছাড়া চিকিৎসা হবে না, যদি এটাই শেষ কথা হয় তাহলে বাংলাদেশে উন্নত চিকিৎসা হয় না এমন যেন না হয়। এমন হলে বাংলাদেশের চিকিৎসার সঙ্গে যারা জড়িয়ে আছেন ডাক্তার, নার্স অন্যদের মনোবল ভেঙে পড়তে পারে। সবাই মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা অথবা বিএনপি নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া নন, সবার বিদেশে যাওয়ার সামর্থ্যও নেই।

লেখক : রাজনীতিক।

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১৭ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

৩০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান
রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের
গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২
নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ
গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক
টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার
দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক
ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে
সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি
বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব
ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১
শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু
ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার
চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে
রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’
‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া
যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই মার্কিন নাগরিক ২ দিনের রিমান্ডে
সেই মার্কিন নাগরিক ২ দিনের রিমান্ডে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেমিট্যান্স প্রবাহে ২৮.৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
রেমিট্যান্স প্রবাহে ২৮.৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্ব বাণিজ্যে রূপান্তর ঘটাবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা
বিশ্ব বাণিজ্যে রূপান্তর ঘটাবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী পিচ্চি আকাশ সহযোগীসহ গ্রেফতার
তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী পিচ্চি আকাশ সহযোগীসহ গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন
নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা
জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের
বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের

নগর জীবন

নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাপদাদার ঐতিহ্য প্রতিমাশিল্প আঁকড়ে আছেন তাঁরা
বাপদাদার ঐতিহ্য প্রতিমাশিল্প আঁকড়ে আছেন তাঁরা

পেছনের পৃষ্ঠা