শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ৩০ নভেম্বর, ২০২১

ভাঙা ঘরের শিশু : কোন পাপে শাস্তি পায়?

খায়রুল কবীর খোকন
প্রিন্ট ভার্সন
ভাঙা ঘরের শিশু : কোন পাপে শাস্তি পায়?

বাংলা সংগীত জগতের কিংবদন্তি ড. ভূপেন হাজারিকার একটি গান ‘মানুষ মানুষের জন্য’ কোটি কোটি বার বাঙালি সংগীতপ্রেমীরা শুনেছেন, এখনো একান্ত মনোযোগের হৃদয় দিয়ে শোনেন, যেমন শোনেন তাঁর অন্য গানগুলো। কিন্তু সেই গানের ভিতরের বাণী (‘মানুষ মানুষের জন্য-একটু সহানুভূতি কি মানুষ পেতে পারে না!’) থেকে আমরা কি কিছু শিখতে পারলাম? না, কিছুই শিখতে পারিনি। আসলে কি কিছু শিখতে চেয়েছি কখনো? এক কান দিয়ে শুনে আরেক কান দিয়ে বের করে দিয়েছি শুধু। তাই তো বলতে পারি- এতটুকু মানবিকতা কি আমরা দেখাতে পারছি নিদারুণ অসুস্থ বেগম খালেদা জিয়ার জন্য? তাঁর চিকিৎসা পাওয়ার অধিকার কি নেই! যেখানে তাঁর সঠিক চিকিৎসা চলতে পারে সেই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বা ইউরোপে তাঁকে পাঠিয়ে দিলে বাংলাদেশ রাষ্ট্রের কী এমন ক্ষতি হবে? স্বৈরাচার এরশাদবিরোধী আন্দোলনের ও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আপসহীন নেতা, তিনবারের প্রধানমন্ত্রী, একজন শীর্ষ রাজনীতিক, বিরোধী দল বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া কি এ দেশের মানুষের কাছে তাঁর জীবন রক্ষার শেষ সাহায্যটুকুও চাইতে পারেন না! তাহলে দেশবাসী সাধারণ মানুষ কেন নীরব? তিনি তো শুধু বিএনপি নেতা নন, বাংলাদেশের উন্নয়নের একজন রূপকারও। তিনি তো এ দেশের রাষ্ট্রনায়ক, উন্নয়নের রূপকার জিয়াউর রহমানের সহধর্মিণীও। আমরা দেখছি এই বাংলাদেশে মানুষের প্রতি মানুষের নিষ্ঠুরতা কত দূর যেতে পারে; আওয়ামী লীগ শীর্ষ নেতারা কত দূর মানবিক হতে পারেন, কতটুকু পারেন না।

সে তো গেল এক নিদারুণ কাহিনি। আরেক নির্মমতা দেখুন, শুনুন সেই করুণ কাহিনি। জাপানি মা এরিকো নাকানো আর বাংলাদেশি বাবা ইমরান শরীফের দুই কন্যাসন্তান নিয়ে যে যুদ্ধটা চলল তাকে কী বলবেন পাঠক? পত্রিকা পাঠক সবারই জানা, বাংলাদেশি নাগরিক ইমরান শরীফ আর জাপানি নাগরিক এরিকো নাকানো ভালোবেসে ২০০৮ সালের ১১ জুলাই জাপানে বিয়ে করেছিলেন। তাঁদের দাম্পত্য জীবনে একের পর এক কন্যাসন্তানের জন্ম হয়। এ তিন কন্যার বাবা-মার মধ্যে ভালোবাসা চলে গেল, এক যুগও লাগল না। তাই তাঁদের বিবাহবিচ্ছেদের পথে এগোতে হলো; সেটা এমনই জরুরি হয়ে পড়ল যে বিশ্বব্যাপী এ করোনা মহামারীর ভয়ংকর শোকাবহ এক পরিস্থিতিও তাঁদের শান্ত রাখতে পারল না। তাঁদের প্রথম মেয়েটির বয়স ১১, দ্বিতীয়টির ১০ আর তৃতীয়টির ছয় বছর (সম্ভবত)। জাপানি আদালতে ইমরান-এরিকো দম্পতির বিবাহবিচ্ছেদের আবেদন পেশের পর এ বছর ২১ ফেব্রুয়ারি ইমরান শরীফ তাঁদের বড় দুই মেয়েকে (প্রথম ও দ্বিতীয়) সুকৌশলে সঙ্গে নিয়ে বাংলাদেশে চলে এলেন। সন্তানবিচ্ছিন্ন মা এরিকো দিশাহারা হয়ে পড়লেন। এর মধ্যে করোনা পরিস্থিতির অবনতির কারণে আবার বিমান চলাচল বন্ধ হয়ে গেল। শেষে বিমান চলাচল শুরু হলেই এরিকো ছুটে এলেন ঢাকার পানে মেয়েদের সন্ধানে, জন্মদাত্রী মা বলে কথা! তাঁর দাবি তাঁকে না জানিয়ে তাঁর সাবেক স্বামী ইমরান তাঁদের বড় দুই মেয়েকে নিয়ে পালিয়ে বাংলাদেশে চলে এসেছেন। এরিকো জাপানে তাঁর মায়ের কাছে তাঁদের তৃতীয় মেয়েটিকে রেখে বাংলাদেশে আসেন ১৮ জুলাই বড় দুই মেয়েকে আইনি লড়াইয়ের মাধ্যমে পাওয়ার আশায়। তিনি এখানে এসেই বাংলাদেশের হাই কোর্টে বিচারপ্রার্থী হলেন। অন্যদিকে ইমরান শরীফ তাঁদের তৃতীয় মেয়েটিকেও নিজের কাছে নিয়ে আসার দাবিতে হাই কোর্টে রিট পিটিশন করলেন। চলল তিন সন্তানকে নিয়ে বাংলাদেশি যুবক ইমরান শরীফ আর জাপানি যুব-মহিলা এরিকো নাকানোর এক ভয়ানক যুদ্ধ। মাঝখানে তিন সন্তান তাদের বাবা-মায়ের এ লড়াইয়ে বিধ্বস্ত দশায়, নিদারুণ অসহায়, হৃদয় বিদীর্ণ করা আর্তনাদই যাদের একমাত্র ভরসা। আর দুই দেশের নাগরিকরা দেখলেন, বিশ্ববাসী সচেতন পত্রিকা পাঠকরা, টিভি মিডিয়ার দর্শকরা জানলেন দুই বাবা-মায়ের এক অপ্রয়োজনীয় যুদ্ধের বিভীষিকা, যে যুদ্ধে কোনো আগ্নেয়াস্ত্র লাগে না, জীবাণুযুদ্ধ লাগে না, পারমাণবিক অস্ত্র লাগে না। তবে ধ্বংসযজ্ঞ যা হয় তা তুলনাহীন। তাতে রক্তাক্ত হয় ওই তিনটি শিশু, আর অগণন বিশ্ব মানুষ যাদের প্রত্যেকের সজীব হৃদয় আছে; এবং শেষাবধি এই বাংলাদেশি যুবক ইমরান আর জাপানি যুব মহিলা এরিকো। আর শেষ কথা হলো- এ যুদ্ধে কখনো কেউ জিতবে না, হারবে মানবতাবোধ, হারবে অগণন বিশ্ববাসী- এই অসহায় তিনটি শিশুর জন্য কিছু করতে না পারার জন্য।  শেষাবধি যদিও দুই মাননীয় বিচারপতি (বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমান) সমন্বয়ে গঠিত বাংলাদেশের হাই কোর্ট বেঞ্চ একটা সমাধানের ব্যবস্থা করে দিয়েছে। দুই মেয়ে থাকবে তাদের বাবা ইমরান শরীফের কাছে ঢাকায়, আর তাদের মা এরিকো নাকানোর কাছে থাকবে তৃতীয় মেয়েটি। এরিকোকে ইতিমধ্যে তাঁর খরচের ১০ লাখ টাকা দিতে হবে ইমরানকে আর বছরে (তিনবার/১০ দিন করে) মা এরিকোর ঢাকায় এসে দুই মেয়ের সঙ্গে সময় কাটানোর জন্য ১০ লাখ টাকা খরচ দেবেন ইমরান এবং এর বাইরে এরিকো নাকানো নিজ খরচে ঢাকায় এসে ইচ্ছামতো মেয়েদের সঙ্গে নিয়মমাফিক সময় কাটাতে পারবেন। (আদালত আরও কিছু নিয়ম বেঁধে দিয়েছে উভয় পক্ষের মেনে চলার জন্য)। আর তৃতীয় মেয়েটিকে ফিরে পাওয়ার জন্য বাবা ইমরানের দায়ের করা রিট হাই কোর্ট বেঞ্চ বাতিল করে দিয়েছে।

বাবা-মায়ের লড়াইয়ের মাঝখানে পড়ে শিশু সন্তানদের ‘বিনা দোষে শাস্তি পাওয়ার’ বিষয়ে সাবধান করেছিলেন এক ঘর ভাঙা সাংবাদিককে এক বিখ্যাত ব্যক্তিত্ব। তিনি নিজে সাংবাদিক এবং রাজনীতিক (এখন প্রয়াত), যিনি একটি প্রধান ছাত্র সংগঠনের সভাপতি হয়েছিলেন ষাটের দশকেই। তিনি বলেছিলেন, তাঁর অনুজপ্রতিম সেই সাংবাদিককে- ‘দেখ, তুমি যদি আজকে তোমার ছেলেমেয়েকে তাদের মায়ের কাছ থেকে কেড়ে আনতে চাও, হয়তো আইনের লড়াইয়ে সফল হলেও হতে পার, কিন্তু ভেবে দেখেছ কি যাদের তুমি তোমার কাছে আনবে বাবার ¯ন্ডেœহচ্ছায়ায় বড় করতে, মাতৃচ্ছায়া বঞ্চিত করে তাদের দেওয়া হবে একটা বড় শাস্তি। সেটা কি তুমি দিতে পার? কখনই না।’ (ঘটনাটি আমি নিজে জেনেছি আমার বড় ভাইতুল্য সেই ব্যক্তির কাছ থেকে; পারিবারিক ঘনিষ্ঠতার সূত্রে)।

সুহৃদ পাঠক! আপনারা যাঁরা এখন সত্তরোর্ধ্ব বা আশির এপারে-ওপারে, তাঁরা যাঁরা বিশ্ব চলচ্চিত্রের অনুরাগী তাঁদের জানা ঘটনাটি। ‘ক্র্যামার ভার্সেস ক্র্যামার’ অস্কার জেতা চলচ্চিত্র, সত্তরের দশকের শেষ ভাগে তৈরি হলিউডি সিনেমা। সমগ্র আমেরিকা ও ইউরোপ কাঁপিয়ে দিয়েছিল সেই ছায়াছবি (১৯৭৯ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত)। বিশেষভাবে হৃদয়বান চলচ্চিত্রপ্রেমী মানুষের হৃদয়-মন ভেঙে চুরমার করে দিয়েছিল। অত্যন্ত সাদামাটা সাধারণ নাগরিক জীবনের গল্প, কিন্তু অসম্ভব হৃদয়স্পর্শী তার আবেদন। আমেরিকায় অল্প বয়সী এক বাবা আর কম বয়সী এক মায়ের দাম্পত্য কলহ লাগল। মাঝখানে ছয় বছর বয়সী শিশু সন্তান। আদালত অবধি গড়াল কার সঙ্গে থাকবে পুত্রসন্তানটি তার ফায়সালা নিয়ে। শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র হয়েছে অস্কার পুরস্কারে, জিতেছে সেরা চিত্রনাট্য পুরস্কারও, নায়ক (ডাস্টিন হফম্যান) ও নায়িকা (মেরিল স্ট্র্রিপ) দুজনই শ্রেষ্ঠ অভিনেতা ও অভিনেত্রীর অস্কার জিতেছেন। কী আছে সেই ছায়াছবিতে? আছে মা-বাবার মধ্যে এক ভয়ানক যুদ্ধের মাঝে পড়ে নিরুপায় এক শিশু সন্তানের নিদারুণ অসহায়ত্ব; যে যুদ্ধে তার কোনো দায়দায়িত্ব নেই।

আমরা বিশ্বব্যাপী মা-বাবারা নিজেদের বেকুবপনায় দাম্পত্য কলহে জড়িয়ে পড়ে নিজেদের শিশু-কিশোর সন্তানদের নিদারুণ যুদ্ধশিকার বানাই, বিনা দোষে তাদের নিষ্ঠুর শাস্তি দিই, কিন্তু তারা তো কোনোভাবেই এ যুদ্ধের জন্য দায়ী নয়। আমরা যারা বাবা-মার যথার্থ দায়িত্ব পালনের বদলে নিজেদের সন্তানদের অবর্ণনীয় কষ্টের মধ্যে ছুড়ে ফেলে দিই তারা কি এক ধরনের ‘যুদ্ধাপরাধী’ নই? জাপানি নাগরিক এরিকো নাকানো একজন মা, তিনটি সন্তান জন্ম দিতে তাঁর যে কষ্ট ও বেদনা সহ্য করতে হয়েছে তাঁর প্রতি সহমর্মী হয়ে যদি ইমরান শরীফ শিশু তিনটিকে তাদের মায়ের কাছে থাকতে দিতেন কী এমন ক্ষতি হতো? তিনি তো জাপানে গিয়ে শিশু তিনটিকে দেখে আসতে পারতেন নিয়মমাফিক, জাপানি আদালতও তাঁকে সেই সুযোগ দিত। কিন্তু তিনি তা হতে দিলেন না, একেই কি বলে পুরুষতন্ত্র?

লেখক : বিএনপির যুগ্ম-মহাসচিব, সাবেক সংসদ সদস্য ও ডাকসু সাধারণ সম্পাদক।

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাসপোর্ট করতে এসে রোহিঙ্গা তরুণীসহ আটক ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাসপোর্ট করতে এসে রোহিঙ্গা তরুণীসহ আটক ২

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

সাত কলেজে ক্লাস শুরুর তারিখ জানাল কর্তৃপক্ষ
সাত কলেজে ক্লাস শুরুর তারিখ জানাল কর্তৃপক্ষ

৪৮ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

কলাপাড়ায় মহিলা দলের সম্মেলন
কলাপাড়ায় মহিলা দলের সম্মেলন

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা শুধু সনদ নয়, এটি জাতি গঠনের শক্তিশালী হাতিয়ার: ড. ওবায়দুল ইসলাম
শিক্ষা শুধু সনদ নয়, এটি জাতি গঠনের শক্তিশালী হাতিয়ার: ড. ওবায়দুল ইসলাম

১২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আইসিসিবিতে চার দিনব্যাপী সিরামিক এক্সপো
আইসিসিবিতে চার দিনব্যাপী সিরামিক এক্সপো

১৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বন্ধ কারখানা চালুর দাবিতে শ্রমিকদের মানববন্ধন
বন্ধ কারখানা চালুর দাবিতে শ্রমিকদের মানববন্ধন

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৮১ দেশি পর্যবেক্ষকের সঙ্গে ইসির সংলাপ ২৫ নভেম্বর
৮১ দেশি পর্যবেক্ষকের সঙ্গে ইসির সংলাপ ২৫ নভেম্বর

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

‘ফ্যামিলি ম্যান থ্রি’: মনোজ নয়, জয়দীপের সিজন?
‘ফ্যামিলি ম্যান থ্রি’: মনোজ নয়, জয়দীপের সিজন?

২৩ মিনিট আগে | শোবিজ

টিকটক ইউজারদের জন্য চালু হলো টাইম অ্যান্ড ওয়েল-বিয়িং ফিচার
টিকটক ইউজারদের জন্য চালু হলো টাইম অ্যান্ড ওয়েল-বিয়িং ফিচার

২৩ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পটুয়াখালীতে হত্যা মামলার আসামিদের গ্রেপ্তার দাবিতে মানববন্ধন
পটুয়াখালীতে হত্যা মামলার আসামিদের গ্রেপ্তার দাবিতে মানববন্ধন

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের কাল ব্রুনাই চ্যালেঞ্জ
বাংলাদেশের কাল ব্রুনাই চ্যালেঞ্জ

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে বাড়ির উঠানের গর্তে মিলল নিখোঁজ বৃদ্ধের লাশ
চট্টগ্রামে বাড়ির উঠানের গর্তে মিলল নিখোঁজ বৃদ্ধের লাশ

২৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান
পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান

৩০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

দুমকীতে অবৈধ ইটভাটা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
দুমকীতে অবৈধ ইটভাটা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ধর্ষণের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে, গ্রেফতার ২
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ধর্ষণের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে, গ্রেফতার ২

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভোট দিতে চারদিনে ১৫ হাজারের বেশি প্রবাসীর নিবন্ধন
ভোট দিতে চারদিনে ১৫ হাজারের বেশি প্রবাসীর নিবন্ধন

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

৪৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

মহাসড়কের পাশ থেকে কাপড়ে মোড়ানো নবজাতক উদ্ধার
মহাসড়কের পাশ থেকে কাপড়ে মোড়ানো নবজাতক উদ্ধার

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘সিইও অব দ্য ইয়ার–২০২৫’ পুরস্কারে ভূষিত সিটি ব্যাংকের এমডি মাসরুর আরেফিন
‘সিইও অব দ্য ইয়ার–২০২৫’ পুরস্কারে ভূষিত সিটি ব্যাংকের এমডি মাসরুর আরেফিন

৫৮ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাইবান্ধায় ফিস্টুলা নির্মূলে কাজ করছে ল্যাম্ব
গাইবান্ধায় ফিস্টুলা নির্মূলে কাজ করছে ল্যাম্ব

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাইব্যুনাল ও বিচারকদের নিয়ে অবমাননাকর মন্তব্য ও ছবি সরিয়ে ফেলতে নির্দেশ
ট্রাইব্যুনাল ও বিচারকদের নিয়ে অবমাননাকর মন্তব্য ও ছবি সরিয়ে ফেলতে নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহবাগে ৪৭তম বিসিএস পরীক্ষার্থীদের অবস্থান, যান চলাচল বন্ধ
শাহবাগে ৪৭তম বিসিএস পরীক্ষার্থীদের অবস্থান, যান চলাচল বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা ও শান্তিকালীন পদকপ্রাপ্ত সেনাসদস্যদের সংবর্ধনা ও পদক প্রদান
খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা ও শান্তিকালীন পদকপ্রাপ্ত সেনাসদস্যদের সংবর্ধনা ও পদক প্রদান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সার কারখানায় ব্যবহৃত গ্যাসের দাম বাড়ল
সার কারখানায় ব্যবহৃত গ্যাসের দাম বাড়ল

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নেত্রকোনায় হাওর থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
নেত্রকোনায় হাওর থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জকীগঞ্জে অসহায় প্রতিবন্ধীর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
জকীগঞ্জে অসহায় প্রতিবন্ধীর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গোবিন্দগঞ্জে ব্যাংক প্রতারণা চক্রের সদস্য আটক
গোবিন্দগঞ্জে ব্যাংক প্রতারণা চক্রের সদস্য আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্রের পথ থেকে বিচ্যুত হওয়ার সুযোগ নেই : আমীর খসরু
গণতন্ত্রের পথ থেকে বিচ্যুত হওয়ার সুযোগ নেই : আমীর খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রাম কারাগারে কয়েদির মৃত্যু
চট্টগ্রাম কারাগারে কয়েদির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা