শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ৩০ নভেম্বর, ২০২১

ভাঙা ঘরের শিশু : কোন পাপে শাস্তি পায়?

খায়রুল কবীর খোকন
প্রিন্ট ভার্সন
ভাঙা ঘরের শিশু : কোন পাপে শাস্তি পায়?

বাংলা সংগীত জগতের কিংবদন্তি ড. ভূপেন হাজারিকার একটি গান ‘মানুষ মানুষের জন্য’ কোটি কোটি বার বাঙালি সংগীতপ্রেমীরা শুনেছেন, এখনো একান্ত মনোযোগের হৃদয় দিয়ে শোনেন, যেমন শোনেন তাঁর অন্য গানগুলো। কিন্তু সেই গানের ভিতরের বাণী (‘মানুষ মানুষের জন্য-একটু সহানুভূতি কি মানুষ পেতে পারে না!’) থেকে আমরা কি কিছু শিখতে পারলাম? না, কিছুই শিখতে পারিনি। আসলে কি কিছু শিখতে চেয়েছি কখনো? এক কান দিয়ে শুনে আরেক কান দিয়ে বের করে দিয়েছি শুধু। তাই তো বলতে পারি- এতটুকু মানবিকতা কি আমরা দেখাতে পারছি নিদারুণ অসুস্থ বেগম খালেদা জিয়ার জন্য? তাঁর চিকিৎসা পাওয়ার অধিকার কি নেই! যেখানে তাঁর সঠিক চিকিৎসা চলতে পারে সেই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বা ইউরোপে তাঁকে পাঠিয়ে দিলে বাংলাদেশ রাষ্ট্রের কী এমন ক্ষতি হবে? স্বৈরাচার এরশাদবিরোধী আন্দোলনের ও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আপসহীন নেতা, তিনবারের প্রধানমন্ত্রী, একজন শীর্ষ রাজনীতিক, বিরোধী দল বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া কি এ দেশের মানুষের কাছে তাঁর জীবন রক্ষার শেষ সাহায্যটুকুও চাইতে পারেন না! তাহলে দেশবাসী সাধারণ মানুষ কেন নীরব? তিনি তো শুধু বিএনপি নেতা নন, বাংলাদেশের উন্নয়নের একজন রূপকারও। তিনি তো এ দেশের রাষ্ট্রনায়ক, উন্নয়নের রূপকার জিয়াউর রহমানের সহধর্মিণীও। আমরা দেখছি এই বাংলাদেশে মানুষের প্রতি মানুষের নিষ্ঠুরতা কত দূর যেতে পারে; আওয়ামী লীগ শীর্ষ নেতারা কত দূর মানবিক হতে পারেন, কতটুকু পারেন না।

সে তো গেল এক নিদারুণ কাহিনি। আরেক নির্মমতা দেখুন, শুনুন সেই করুণ কাহিনি। জাপানি মা এরিকো নাকানো আর বাংলাদেশি বাবা ইমরান শরীফের দুই কন্যাসন্তান নিয়ে যে যুদ্ধটা চলল তাকে কী বলবেন পাঠক? পত্রিকা পাঠক সবারই জানা, বাংলাদেশি নাগরিক ইমরান শরীফ আর জাপানি নাগরিক এরিকো নাকানো ভালোবেসে ২০০৮ সালের ১১ জুলাই জাপানে বিয়ে করেছিলেন। তাঁদের দাম্পত্য জীবনে একের পর এক কন্যাসন্তানের জন্ম হয়। এ তিন কন্যার বাবা-মার মধ্যে ভালোবাসা চলে গেল, এক যুগও লাগল না। তাই তাঁদের বিবাহবিচ্ছেদের পথে এগোতে হলো; সেটা এমনই জরুরি হয়ে পড়ল যে বিশ্বব্যাপী এ করোনা মহামারীর ভয়ংকর শোকাবহ এক পরিস্থিতিও তাঁদের শান্ত রাখতে পারল না। তাঁদের প্রথম মেয়েটির বয়স ১১, দ্বিতীয়টির ১০ আর তৃতীয়টির ছয় বছর (সম্ভবত)। জাপানি আদালতে ইমরান-এরিকো দম্পতির বিবাহবিচ্ছেদের আবেদন পেশের পর এ বছর ২১ ফেব্রুয়ারি ইমরান শরীফ তাঁদের বড় দুই মেয়েকে (প্রথম ও দ্বিতীয়) সুকৌশলে সঙ্গে নিয়ে বাংলাদেশে চলে এলেন। সন্তানবিচ্ছিন্ন মা এরিকো দিশাহারা হয়ে পড়লেন। এর মধ্যে করোনা পরিস্থিতির অবনতির কারণে আবার বিমান চলাচল বন্ধ হয়ে গেল। শেষে বিমান চলাচল শুরু হলেই এরিকো ছুটে এলেন ঢাকার পানে মেয়েদের সন্ধানে, জন্মদাত্রী মা বলে কথা! তাঁর দাবি তাঁকে না জানিয়ে তাঁর সাবেক স্বামী ইমরান তাঁদের বড় দুই মেয়েকে নিয়ে পালিয়ে বাংলাদেশে চলে এসেছেন। এরিকো জাপানে তাঁর মায়ের কাছে তাঁদের তৃতীয় মেয়েটিকে রেখে বাংলাদেশে আসেন ১৮ জুলাই বড় দুই মেয়েকে আইনি লড়াইয়ের মাধ্যমে পাওয়ার আশায়। তিনি এখানে এসেই বাংলাদেশের হাই কোর্টে বিচারপ্রার্থী হলেন। অন্যদিকে ইমরান শরীফ তাঁদের তৃতীয় মেয়েটিকেও নিজের কাছে নিয়ে আসার দাবিতে হাই কোর্টে রিট পিটিশন করলেন। চলল তিন সন্তানকে নিয়ে বাংলাদেশি যুবক ইমরান শরীফ আর জাপানি যুব-মহিলা এরিকো নাকানোর এক ভয়ানক যুদ্ধ। মাঝখানে তিন সন্তান তাদের বাবা-মায়ের এ লড়াইয়ে বিধ্বস্ত দশায়, নিদারুণ অসহায়, হৃদয় বিদীর্ণ করা আর্তনাদই যাদের একমাত্র ভরসা। আর দুই দেশের নাগরিকরা দেখলেন, বিশ্ববাসী সচেতন পত্রিকা পাঠকরা, টিভি মিডিয়ার দর্শকরা জানলেন দুই বাবা-মায়ের এক অপ্রয়োজনীয় যুদ্ধের বিভীষিকা, যে যুদ্ধে কোনো আগ্নেয়াস্ত্র লাগে না, জীবাণুযুদ্ধ লাগে না, পারমাণবিক অস্ত্র লাগে না। তবে ধ্বংসযজ্ঞ যা হয় তা তুলনাহীন। তাতে রক্তাক্ত হয় ওই তিনটি শিশু, আর অগণন বিশ্ব মানুষ যাদের প্রত্যেকের সজীব হৃদয় আছে; এবং শেষাবধি এই বাংলাদেশি যুবক ইমরান আর জাপানি যুব মহিলা এরিকো। আর শেষ কথা হলো- এ যুদ্ধে কখনো কেউ জিতবে না, হারবে মানবতাবোধ, হারবে অগণন বিশ্ববাসী- এই অসহায় তিনটি শিশুর জন্য কিছু করতে না পারার জন্য।  শেষাবধি যদিও দুই মাননীয় বিচারপতি (বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমান) সমন্বয়ে গঠিত বাংলাদেশের হাই কোর্ট বেঞ্চ একটা সমাধানের ব্যবস্থা করে দিয়েছে। দুই মেয়ে থাকবে তাদের বাবা ইমরান শরীফের কাছে ঢাকায়, আর তাদের মা এরিকো নাকানোর কাছে থাকবে তৃতীয় মেয়েটি। এরিকোকে ইতিমধ্যে তাঁর খরচের ১০ লাখ টাকা দিতে হবে ইমরানকে আর বছরে (তিনবার/১০ দিন করে) মা এরিকোর ঢাকায় এসে দুই মেয়ের সঙ্গে সময় কাটানোর জন্য ১০ লাখ টাকা খরচ দেবেন ইমরান এবং এর বাইরে এরিকো নাকানো নিজ খরচে ঢাকায় এসে ইচ্ছামতো মেয়েদের সঙ্গে নিয়মমাফিক সময় কাটাতে পারবেন। (আদালত আরও কিছু নিয়ম বেঁধে দিয়েছে উভয় পক্ষের মেনে চলার জন্য)। আর তৃতীয় মেয়েটিকে ফিরে পাওয়ার জন্য বাবা ইমরানের দায়ের করা রিট হাই কোর্ট বেঞ্চ বাতিল করে দিয়েছে।

বাবা-মায়ের লড়াইয়ের মাঝখানে পড়ে শিশু সন্তানদের ‘বিনা দোষে শাস্তি পাওয়ার’ বিষয়ে সাবধান করেছিলেন এক ঘর ভাঙা সাংবাদিককে এক বিখ্যাত ব্যক্তিত্ব। তিনি নিজে সাংবাদিক এবং রাজনীতিক (এখন প্রয়াত), যিনি একটি প্রধান ছাত্র সংগঠনের সভাপতি হয়েছিলেন ষাটের দশকেই। তিনি বলেছিলেন, তাঁর অনুজপ্রতিম সেই সাংবাদিককে- ‘দেখ, তুমি যদি আজকে তোমার ছেলেমেয়েকে তাদের মায়ের কাছ থেকে কেড়ে আনতে চাও, হয়তো আইনের লড়াইয়ে সফল হলেও হতে পার, কিন্তু ভেবে দেখেছ কি যাদের তুমি তোমার কাছে আনবে বাবার ¯ন্ডেœহচ্ছায়ায় বড় করতে, মাতৃচ্ছায়া বঞ্চিত করে তাদের দেওয়া হবে একটা বড় শাস্তি। সেটা কি তুমি দিতে পার? কখনই না।’ (ঘটনাটি আমি নিজে জেনেছি আমার বড় ভাইতুল্য সেই ব্যক্তির কাছ থেকে; পারিবারিক ঘনিষ্ঠতার সূত্রে)।

সুহৃদ পাঠক! আপনারা যাঁরা এখন সত্তরোর্ধ্ব বা আশির এপারে-ওপারে, তাঁরা যাঁরা বিশ্ব চলচ্চিত্রের অনুরাগী তাঁদের জানা ঘটনাটি। ‘ক্র্যামার ভার্সেস ক্র্যামার’ অস্কার জেতা চলচ্চিত্র, সত্তরের দশকের শেষ ভাগে তৈরি হলিউডি সিনেমা। সমগ্র আমেরিকা ও ইউরোপ কাঁপিয়ে দিয়েছিল সেই ছায়াছবি (১৯৭৯ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত)। বিশেষভাবে হৃদয়বান চলচ্চিত্রপ্রেমী মানুষের হৃদয়-মন ভেঙে চুরমার করে দিয়েছিল। অত্যন্ত সাদামাটা সাধারণ নাগরিক জীবনের গল্প, কিন্তু অসম্ভব হৃদয়স্পর্শী তার আবেদন। আমেরিকায় অল্প বয়সী এক বাবা আর কম বয়সী এক মায়ের দাম্পত্য কলহ লাগল। মাঝখানে ছয় বছর বয়সী শিশু সন্তান। আদালত অবধি গড়াল কার সঙ্গে থাকবে পুত্রসন্তানটি তার ফায়সালা নিয়ে। শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র হয়েছে অস্কার পুরস্কারে, জিতেছে সেরা চিত্রনাট্য পুরস্কারও, নায়ক (ডাস্টিন হফম্যান) ও নায়িকা (মেরিল স্ট্র্রিপ) দুজনই শ্রেষ্ঠ অভিনেতা ও অভিনেত্রীর অস্কার জিতেছেন। কী আছে সেই ছায়াছবিতে? আছে মা-বাবার মধ্যে এক ভয়ানক যুদ্ধের মাঝে পড়ে নিরুপায় এক শিশু সন্তানের নিদারুণ অসহায়ত্ব; যে যুদ্ধে তার কোনো দায়দায়িত্ব নেই।

আমরা বিশ্বব্যাপী মা-বাবারা নিজেদের বেকুবপনায় দাম্পত্য কলহে জড়িয়ে পড়ে নিজেদের শিশু-কিশোর সন্তানদের নিদারুণ যুদ্ধশিকার বানাই, বিনা দোষে তাদের নিষ্ঠুর শাস্তি দিই, কিন্তু তারা তো কোনোভাবেই এ যুদ্ধের জন্য দায়ী নয়। আমরা যারা বাবা-মার যথার্থ দায়িত্ব পালনের বদলে নিজেদের সন্তানদের অবর্ণনীয় কষ্টের মধ্যে ছুড়ে ফেলে দিই তারা কি এক ধরনের ‘যুদ্ধাপরাধী’ নই? জাপানি নাগরিক এরিকো নাকানো একজন মা, তিনটি সন্তান জন্ম দিতে তাঁর যে কষ্ট ও বেদনা সহ্য করতে হয়েছে তাঁর প্রতি সহমর্মী হয়ে যদি ইমরান শরীফ শিশু তিনটিকে তাদের মায়ের কাছে থাকতে দিতেন কী এমন ক্ষতি হতো? তিনি তো জাপানে গিয়ে শিশু তিনটিকে দেখে আসতে পারতেন নিয়মমাফিক, জাপানি আদালতও তাঁকে সেই সুযোগ দিত। কিন্তু তিনি তা হতে দিলেন না, একেই কি বলে পুরুষতন্ত্র?

লেখক : বিএনপির যুগ্ম-মহাসচিব, সাবেক সংসদ সদস্য ও ডাকসু সাধারণ সম্পাদক।

এই বিভাগের আরও খবর
নূরুল হুদার জবানবন্দি
নূরুল হুদার জবানবন্দি
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
হিজরি সনের তাৎপর্য ও হিজরতের চেতনা
হিজরি সনের তাৎপর্য ও হিজরতের চেতনা
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
সংকটে রপ্তানি খাত
সংকটে রপ্তানি খাত
নতুন বাংলাদেশ
নতুন বাংলাদেশ
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
পিটিয়ে হত্যা
পিটিয়ে হত্যা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি
দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা
আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু
বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় এসিড নিক্ষেপ, দুই নারী ও শিশু দগ্ধ
বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় এসিড নিক্ষেপ, দুই নারী ও শিশু দগ্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনএসডিএ'র নির্বাহী চেয়ারম্যান হলেন রেহানা পারভীন
এনএসডিএ'র নির্বাহী চেয়ারম্যান হলেন রেহানা পারভীন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’
নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুগদায় ছিনতাইকারী সন্দেহে গণপিটুনি, হাসপাতালে তরুণের মৃত্যু
মুগদায় ছিনতাইকারী সন্দেহে গণপিটুনি, হাসপাতালে তরুণের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাতুয়াইলে ১০ তলার ছাদ থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যু
মাতুয়াইলে ১০ তলার ছাদ থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৪ জুলাই পৃথিবীর কাছ দিয়ে যাবে বিশাল আকৃতির গ্রহাণু
৪ জুলাই পৃথিবীর কাছ দিয়ে যাবে বিশাল আকৃতির গ্রহাণু

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম
জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝালকাঠিতে জামায়াতের খাবার বিতরণ
ঝালকাঠিতে জামায়াতের খাবার বিতরণ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়ায় বাধা, ভাসুরকে হত্যা লাশ মাটি চাপা
পরকীয়ায় বাধা, ভাসুরকে হত্যা লাশ মাটি চাপা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছিনতাইয়ের সালিশ নিয়ে বিরোধের জেরে তিনজনকে গণপিটুনিতে হত্যা
ছিনতাইয়ের সালিশ নিয়ে বিরোধের জেরে তিনজনকে গণপিটুনিতে হত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জের দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২
সিরাজগঞ্জের দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ‍্যাসিস্টদের পুশইন করুন, বিচার করতে প্রস্তুত আমরা : নাহিদ
ফ‍্যাসিস্টদের পুশইন করুন, বিচার করতে প্রস্তুত আমরা : নাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় চালের মোকামে অভিযান, তিন চালকল মিলকে জরিমানা
কুষ্টিয়ায় চালের মোকামে অভিযান, তিন চালকল মিলকে জরিমানা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে ধর্ষণের পর স্কুল শিক্ষার্থীকে হত্যা : খুনিদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন
রূপগঞ্জে ধর্ষণের পর স্কুল শিক্ষার্থীকে হত্যা : খুনিদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক পুলিশ সুপার আসাদ ২ দিনের রিমান্ডে
সাবেক পুলিশ সুপার আসাদ ২ দিনের রিমান্ডে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাউবির এইচএসসি পরীক্ষা শুরু শুক্রবার
বাউবির এইচএসসি পরীক্ষা শুরু শুক্রবার

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমারখালীতে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান, জরিমানা
কুমারখালীতে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান, জরিমানা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ ঘোষণার দাবিতে বরিশালে বিক্ষোভ মিছিল
জুলাই সনদ ঘোষণার দাবিতে বরিশালে বিক্ষোভ মিছিল

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাকিবের আগামী ঈদের সিনেমা চূড়ান্ত
শাকিবের আগামী ঈদের সিনেমা চূড়ান্ত

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কক্সবাজার কারাগারে মৌসুমি ফল উৎসব
কক্সবাজার কারাগারে মৌসুমি ফল উৎসব

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ার পর্যটন দ্বীপ বালিতে ফেরি ডুবে ৫ জনের মৃত্যু, বহু নিখোঁজ
ইন্দোনেশিয়ার পর্যটন দ্বীপ বালিতে ফেরি ডুবে ৫ জনের মৃত্যু, বহু নিখোঁজ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!
স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী
পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ
আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত
রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’
‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’
যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি
প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!
এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!
থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার
অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?
পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?
ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?
এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের
ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ
আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের
ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান
গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা
ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ
রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪
বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা
চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে
প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার বিশ্বকাপের হাতছানি
এবার বিশ্বকাপের হাতছানি

মাঠে ময়দানে

আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা
আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা

নগর জীবন

বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা
বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

থানায় হামলা ভাঙচুর
থানায় হামলা ভাঙচুর

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন
দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

সম্পাদকীয়

কবরের মতো বন্দিশালা
কবরের মতো বন্দিশালা

প্রথম পৃষ্ঠা

সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা
ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা

দেশগ্রাম

ব্যয়বহুল তৌসিফ
ব্যয়বহুল তৌসিফ

শোবিজ

বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু
বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু

দেশগ্রাম

স্কুলের বন্ধু
স্কুলের বন্ধু

সাহিত্য

‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান
‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান

শোবিজ

মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম
মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম

সাহিত্য

জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে
জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে

দেশগ্রাম

মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড
মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড

দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন
নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন

দেশগ্রাম

নূরুল হুদার জবানবন্দি
নূরুল হুদার জবানবন্দি

সম্পাদকীয়

কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল
কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল

সাহিত্য

গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার
গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আমি ও জীবনানন্দ
আমি ও জীবনানন্দ

সাহিত্য

শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড

সম্পাদকীয়