শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ৩০ নভেম্বর, ২০২১

ভাঙা ঘরের শিশু : কোন পাপে শাস্তি পায়?

খায়রুল কবীর খোকন
প্রিন্ট ভার্সন
ভাঙা ঘরের শিশু : কোন পাপে শাস্তি পায়?

বাংলা সংগীত জগতের কিংবদন্তি ড. ভূপেন হাজারিকার একটি গান ‘মানুষ মানুষের জন্য’ কোটি কোটি বার বাঙালি সংগীতপ্রেমীরা শুনেছেন, এখনো একান্ত মনোযোগের হৃদয় দিয়ে শোনেন, যেমন শোনেন তাঁর অন্য গানগুলো। কিন্তু সেই গানের ভিতরের বাণী (‘মানুষ মানুষের জন্য-একটু সহানুভূতি কি মানুষ পেতে পারে না!’) থেকে আমরা কি কিছু শিখতে পারলাম? না, কিছুই শিখতে পারিনি। আসলে কি কিছু শিখতে চেয়েছি কখনো? এক কান দিয়ে শুনে আরেক কান দিয়ে বের করে দিয়েছি শুধু। তাই তো বলতে পারি- এতটুকু মানবিকতা কি আমরা দেখাতে পারছি নিদারুণ অসুস্থ বেগম খালেদা জিয়ার জন্য? তাঁর চিকিৎসা পাওয়ার অধিকার কি নেই! যেখানে তাঁর সঠিক চিকিৎসা চলতে পারে সেই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বা ইউরোপে তাঁকে পাঠিয়ে দিলে বাংলাদেশ রাষ্ট্রের কী এমন ক্ষতি হবে? স্বৈরাচার এরশাদবিরোধী আন্দোলনের ও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আপসহীন নেতা, তিনবারের প্রধানমন্ত্রী, একজন শীর্ষ রাজনীতিক, বিরোধী দল বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া কি এ দেশের মানুষের কাছে তাঁর জীবন রক্ষার শেষ সাহায্যটুকুও চাইতে পারেন না! তাহলে দেশবাসী সাধারণ মানুষ কেন নীরব? তিনি তো শুধু বিএনপি নেতা নন, বাংলাদেশের উন্নয়নের একজন রূপকারও। তিনি তো এ দেশের রাষ্ট্রনায়ক, উন্নয়নের রূপকার জিয়াউর রহমানের সহধর্মিণীও। আমরা দেখছি এই বাংলাদেশে মানুষের প্রতি মানুষের নিষ্ঠুরতা কত দূর যেতে পারে; আওয়ামী লীগ শীর্ষ নেতারা কত দূর মানবিক হতে পারেন, কতটুকু পারেন না।

সে তো গেল এক নিদারুণ কাহিনি। আরেক নির্মমতা দেখুন, শুনুন সেই করুণ কাহিনি। জাপানি মা এরিকো নাকানো আর বাংলাদেশি বাবা ইমরান শরীফের দুই কন্যাসন্তান নিয়ে যে যুদ্ধটা চলল তাকে কী বলবেন পাঠক? পত্রিকা পাঠক সবারই জানা, বাংলাদেশি নাগরিক ইমরান শরীফ আর জাপানি নাগরিক এরিকো নাকানো ভালোবেসে ২০০৮ সালের ১১ জুলাই জাপানে বিয়ে করেছিলেন। তাঁদের দাম্পত্য জীবনে একের পর এক কন্যাসন্তানের জন্ম হয়। এ তিন কন্যার বাবা-মার মধ্যে ভালোবাসা চলে গেল, এক যুগও লাগল না। তাই তাঁদের বিবাহবিচ্ছেদের পথে এগোতে হলো; সেটা এমনই জরুরি হয়ে পড়ল যে বিশ্বব্যাপী এ করোনা মহামারীর ভয়ংকর শোকাবহ এক পরিস্থিতিও তাঁদের শান্ত রাখতে পারল না। তাঁদের প্রথম মেয়েটির বয়স ১১, দ্বিতীয়টির ১০ আর তৃতীয়টির ছয় বছর (সম্ভবত)। জাপানি আদালতে ইমরান-এরিকো দম্পতির বিবাহবিচ্ছেদের আবেদন পেশের পর এ বছর ২১ ফেব্রুয়ারি ইমরান শরীফ তাঁদের বড় দুই মেয়েকে (প্রথম ও দ্বিতীয়) সুকৌশলে সঙ্গে নিয়ে বাংলাদেশে চলে এলেন। সন্তানবিচ্ছিন্ন মা এরিকো দিশাহারা হয়ে পড়লেন। এর মধ্যে করোনা পরিস্থিতির অবনতির কারণে আবার বিমান চলাচল বন্ধ হয়ে গেল। শেষে বিমান চলাচল শুরু হলেই এরিকো ছুটে এলেন ঢাকার পানে মেয়েদের সন্ধানে, জন্মদাত্রী মা বলে কথা! তাঁর দাবি তাঁকে না জানিয়ে তাঁর সাবেক স্বামী ইমরান তাঁদের বড় দুই মেয়েকে নিয়ে পালিয়ে বাংলাদেশে চলে এসেছেন। এরিকো জাপানে তাঁর মায়ের কাছে তাঁদের তৃতীয় মেয়েটিকে রেখে বাংলাদেশে আসেন ১৮ জুলাই বড় দুই মেয়েকে আইনি লড়াইয়ের মাধ্যমে পাওয়ার আশায়। তিনি এখানে এসেই বাংলাদেশের হাই কোর্টে বিচারপ্রার্থী হলেন। অন্যদিকে ইমরান শরীফ তাঁদের তৃতীয় মেয়েটিকেও নিজের কাছে নিয়ে আসার দাবিতে হাই কোর্টে রিট পিটিশন করলেন। চলল তিন সন্তানকে নিয়ে বাংলাদেশি যুবক ইমরান শরীফ আর জাপানি যুব-মহিলা এরিকো নাকানোর এক ভয়ানক যুদ্ধ। মাঝখানে তিন সন্তান তাদের বাবা-মায়ের এ লড়াইয়ে বিধ্বস্ত দশায়, নিদারুণ অসহায়, হৃদয় বিদীর্ণ করা আর্তনাদই যাদের একমাত্র ভরসা। আর দুই দেশের নাগরিকরা দেখলেন, বিশ্ববাসী সচেতন পত্রিকা পাঠকরা, টিভি মিডিয়ার দর্শকরা জানলেন দুই বাবা-মায়ের এক অপ্রয়োজনীয় যুদ্ধের বিভীষিকা, যে যুদ্ধে কোনো আগ্নেয়াস্ত্র লাগে না, জীবাণুযুদ্ধ লাগে না, পারমাণবিক অস্ত্র লাগে না। তবে ধ্বংসযজ্ঞ যা হয় তা তুলনাহীন। তাতে রক্তাক্ত হয় ওই তিনটি শিশু, আর অগণন বিশ্ব মানুষ যাদের প্রত্যেকের সজীব হৃদয় আছে; এবং শেষাবধি এই বাংলাদেশি যুবক ইমরান আর জাপানি যুব মহিলা এরিকো। আর শেষ কথা হলো- এ যুদ্ধে কখনো কেউ জিতবে না, হারবে মানবতাবোধ, হারবে অগণন বিশ্ববাসী- এই অসহায় তিনটি শিশুর জন্য কিছু করতে না পারার জন্য।  শেষাবধি যদিও দুই মাননীয় বিচারপতি (বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমান) সমন্বয়ে গঠিত বাংলাদেশের হাই কোর্ট বেঞ্চ একটা সমাধানের ব্যবস্থা করে দিয়েছে। দুই মেয়ে থাকবে তাদের বাবা ইমরান শরীফের কাছে ঢাকায়, আর তাদের মা এরিকো নাকানোর কাছে থাকবে তৃতীয় মেয়েটি। এরিকোকে ইতিমধ্যে তাঁর খরচের ১০ লাখ টাকা দিতে হবে ইমরানকে আর বছরে (তিনবার/১০ দিন করে) মা এরিকোর ঢাকায় এসে দুই মেয়ের সঙ্গে সময় কাটানোর জন্য ১০ লাখ টাকা খরচ দেবেন ইমরান এবং এর বাইরে এরিকো নাকানো নিজ খরচে ঢাকায় এসে ইচ্ছামতো মেয়েদের সঙ্গে নিয়মমাফিক সময় কাটাতে পারবেন। (আদালত আরও কিছু নিয়ম বেঁধে দিয়েছে উভয় পক্ষের মেনে চলার জন্য)। আর তৃতীয় মেয়েটিকে ফিরে পাওয়ার জন্য বাবা ইমরানের দায়ের করা রিট হাই কোর্ট বেঞ্চ বাতিল করে দিয়েছে।

বাবা-মায়ের লড়াইয়ের মাঝখানে পড়ে শিশু সন্তানদের ‘বিনা দোষে শাস্তি পাওয়ার’ বিষয়ে সাবধান করেছিলেন এক ঘর ভাঙা সাংবাদিককে এক বিখ্যাত ব্যক্তিত্ব। তিনি নিজে সাংবাদিক এবং রাজনীতিক (এখন প্রয়াত), যিনি একটি প্রধান ছাত্র সংগঠনের সভাপতি হয়েছিলেন ষাটের দশকেই। তিনি বলেছিলেন, তাঁর অনুজপ্রতিম সেই সাংবাদিককে- ‘দেখ, তুমি যদি আজকে তোমার ছেলেমেয়েকে তাদের মায়ের কাছ থেকে কেড়ে আনতে চাও, হয়তো আইনের লড়াইয়ে সফল হলেও হতে পার, কিন্তু ভেবে দেখেছ কি যাদের তুমি তোমার কাছে আনবে বাবার ¯ন্ডেœহচ্ছায়ায় বড় করতে, মাতৃচ্ছায়া বঞ্চিত করে তাদের দেওয়া হবে একটা বড় শাস্তি। সেটা কি তুমি দিতে পার? কখনই না।’ (ঘটনাটি আমি নিজে জেনেছি আমার বড় ভাইতুল্য সেই ব্যক্তির কাছ থেকে; পারিবারিক ঘনিষ্ঠতার সূত্রে)।

সুহৃদ পাঠক! আপনারা যাঁরা এখন সত্তরোর্ধ্ব বা আশির এপারে-ওপারে, তাঁরা যাঁরা বিশ্ব চলচ্চিত্রের অনুরাগী তাঁদের জানা ঘটনাটি। ‘ক্র্যামার ভার্সেস ক্র্যামার’ অস্কার জেতা চলচ্চিত্র, সত্তরের দশকের শেষ ভাগে তৈরি হলিউডি সিনেমা। সমগ্র আমেরিকা ও ইউরোপ কাঁপিয়ে দিয়েছিল সেই ছায়াছবি (১৯৭৯ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত)। বিশেষভাবে হৃদয়বান চলচ্চিত্রপ্রেমী মানুষের হৃদয়-মন ভেঙে চুরমার করে দিয়েছিল। অত্যন্ত সাদামাটা সাধারণ নাগরিক জীবনের গল্প, কিন্তু অসম্ভব হৃদয়স্পর্শী তার আবেদন। আমেরিকায় অল্প বয়সী এক বাবা আর কম বয়সী এক মায়ের দাম্পত্য কলহ লাগল। মাঝখানে ছয় বছর বয়সী শিশু সন্তান। আদালত অবধি গড়াল কার সঙ্গে থাকবে পুত্রসন্তানটি তার ফায়সালা নিয়ে। শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র হয়েছে অস্কার পুরস্কারে, জিতেছে সেরা চিত্রনাট্য পুরস্কারও, নায়ক (ডাস্টিন হফম্যান) ও নায়িকা (মেরিল স্ট্র্রিপ) দুজনই শ্রেষ্ঠ অভিনেতা ও অভিনেত্রীর অস্কার জিতেছেন। কী আছে সেই ছায়াছবিতে? আছে মা-বাবার মধ্যে এক ভয়ানক যুদ্ধের মাঝে পড়ে নিরুপায় এক শিশু সন্তানের নিদারুণ অসহায়ত্ব; যে যুদ্ধে তার কোনো দায়দায়িত্ব নেই।

আমরা বিশ্বব্যাপী মা-বাবারা নিজেদের বেকুবপনায় দাম্পত্য কলহে জড়িয়ে পড়ে নিজেদের শিশু-কিশোর সন্তানদের নিদারুণ যুদ্ধশিকার বানাই, বিনা দোষে তাদের নিষ্ঠুর শাস্তি দিই, কিন্তু তারা তো কোনোভাবেই এ যুদ্ধের জন্য দায়ী নয়। আমরা যারা বাবা-মার যথার্থ দায়িত্ব পালনের বদলে নিজেদের সন্তানদের অবর্ণনীয় কষ্টের মধ্যে ছুড়ে ফেলে দিই তারা কি এক ধরনের ‘যুদ্ধাপরাধী’ নই? জাপানি নাগরিক এরিকো নাকানো একজন মা, তিনটি সন্তান জন্ম দিতে তাঁর যে কষ্ট ও বেদনা সহ্য করতে হয়েছে তাঁর প্রতি সহমর্মী হয়ে যদি ইমরান শরীফ শিশু তিনটিকে তাদের মায়ের কাছে থাকতে দিতেন কী এমন ক্ষতি হতো? তিনি তো জাপানে গিয়ে শিশু তিনটিকে দেখে আসতে পারতেন নিয়মমাফিক, জাপানি আদালতও তাঁকে সেই সুযোগ দিত। কিন্তু তিনি তা হতে দিলেন না, একেই কি বলে পুরুষতন্ত্র?

লেখক : বিএনপির যুগ্ম-মহাসচিব, সাবেক সংসদ সদস্য ও ডাকসু সাধারণ সম্পাদক।

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
জামালপুরের আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের নেতা ঢাকায় গ্রেফতার
জামালপুরের আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের নেতা ঢাকায় গ্রেফতার

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ৭টি সংসদীয় আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন
বগুড়ায় ৭টি সংসদীয় আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন

৩৬ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

শ্রীপুরে বনের ভেতরের পুকুরে ভাসছিল লাশ
শ্রীপুরে বনের ভেতরের পুকুরে ভাসছিল লাশ

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দিনাজপুরে পিস্তলসহ গুলি উদ্ধার
দিনাজপুরে পিস্তলসহ গুলি উদ্ধার

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায় বিএনপি : আমীর খসরু
রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায় বিএনপি : আমীর খসরু

১৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ফোনে কথা বললেন মোদি
নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ফোনে কথা বললেন মোদি

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেত্রকোনায় দুই মাদক ব্যবসায়ী আটক
নেত্রকোনায় দুই মাদক ব্যবসায়ী আটক

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৯ দিনের সরকারি সফরে পাকিস্তান গেলেন স্বরাষ্ট্র সচিব
৯ দিনের সরকারি সফরে পাকিস্তান গেলেন স্বরাষ্ট্র সচিব

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

ফেলানীর ছোট ভাইকে চাকরি দিলো বিজিবি
ফেলানীর ছোট ভাইকে চাকরি দিলো বিজিবি

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সৌদি সফর শেষে যুক্তরাজ্য যাচ্ছেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী
সৌদি সফর শেষে যুক্তরাজ্য যাচ্ছেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাগড়াছড়ির পাহাড়ে পূজার আমেজ, প্রতিমা তৈরিতে ব্যস্ত মৃৎশিল্পীরা
খাগড়াছড়ির পাহাড়ে পূজার আমেজ, প্রতিমা তৈরিতে ব্যস্ত মৃৎশিল্পীরা

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি, কি বলছেন বিশেষজ্ঞরা?
পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি, কি বলছেন বিশেষজ্ঞরা?

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মাদকবিরোধী সচেতনতামূলক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মাদকবিরোধী সচেতনতামূলক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শারদীয় দুর্গোৎসবে সারা’র আয়োজন
শারদীয় দুর্গোৎসবে সারা’র আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ থেকেও দেখা যাবে ‘এইচবিও ম্যাক্স’
বাংলাদেশ থেকেও দেখা যাবে ‘এইচবিও ম্যাক্স’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সূর্যকুমারের কঠোর শাস্তি দাবি পাকিস্তানের
সূর্যকুমারের কঠোর শাস্তি দাবি পাকিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ
দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

শিক্ষার্থীদের ইন্টারনেট আসক্তি ও বই পড়ার আগ্রহ বিষয়ে ফকিরহাটে শুভসংঘের আলোচনা সভা
শিক্ষার্থীদের ইন্টারনেট আসক্তি ও বই পড়ার আগ্রহ বিষয়ে ফকিরহাটে শুভসংঘের আলোচনা সভা

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

হবিগঞ্জ সীমান্তে দেড় কোটি টাকার চোরাই পণ্য জব্দ
হবিগঞ্জ সীমান্তে দেড় কোটি টাকার চোরাই পণ্য জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্ন্যাপচ্যাটে নতুন দুই ফিচার চালু
স্ন্যাপচ্যাটে নতুন দুই ফিচার চালু

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের প্যানেল ঘোষণা
চাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের প্যানেল ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতির চেষ্টা
সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতির চেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সংসদ নির্বাচন: চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ ১৮ নভেম্বর
সংসদ নির্বাচন: চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ ১৮ নভেম্বর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে হাতুড়ির আঘাতে বড় ভাইয়ের মৃত্যু
চাঁদপুরে হাতুড়ির আঘাতে বড় ভাইয়ের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যশোরে কোটি টাকার স্বর্ণের বারসহ যুবক আটক
যশোরে কোটি টাকার স্বর্ণের বারসহ যুবক আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল

২২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ
হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর
জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘পিআর পদ্ধতির দাবি জনগণের প্রত্যাশার প্রতি মুনাফেকি’
‘পিআর পদ্ধতির দাবি জনগণের প্রত্যাশার প্রতি মুনাফেকি’

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি
চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন