শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২০ জানুয়ারি, ২০২২ আপডেট:

ইচ্ছাপত্র এবং অন্যান্য

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
ইচ্ছাপত্র এবং অন্যান্য

১. বাংলাদেশের শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ফরিদ উদ্দিন আহমেদ বলেছেন, ‘জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের মেয়েদের সহজে কেউ বউ হিসেবে নিতে চায় না। কারণ সারারাত তারা ঘোরাফেরা করে’। তিনি চান না তাঁর বিশ্ববিদ্যালয়ের মেয়েরা জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের মেয়েদের মতো বাইরে ঘোরাফেরা করুক, বেশি রাতে ঘরে ফিরুক। তিনি মনে করেন না রাত্তিরে মেয়েদের কোনও কাজ থাকতে পারে বাইরে। বিশ্ববিদ্যালয়ের মেয়েদেরও তিনি সেই নজরে দেখতে চান যে নজরে মধ্যযুগের অন্ধকারে নারীবিদ্বেষী পুরুষেরা দেখতো।

বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যই যদি বিজ্ঞানমনস্ক না হন, মুক্তচিন্তায় বিশ্বাসী না হন, নারীর সমানাধিকারে বিশ্বাস না করেন, চরম ধর্মান্ধের মতো, চরম কূপমন্ডুকের মতো, চরম মূর্খের মতো নারীকে বৈষম্যের শেকল পরাতে চান, তাহলে সমাজের আর কার কাছ থেকে কী আশা করা যায়!

মেয়েদের ঘৃণা করতে করতে, ধাক্কা দিতে দিতে, দূরে সরাতে সরাতে দেয়ালে ঠেকিয়েছে সমাজপতিরা। তারপরও স্বস্তি নেই। গৃহবন্দি করতে চায় বিজ্ঞান এবং প্রযুক্তির ছাত্রীদের। যতই তারা শিক্ষিতা হোক, তাদের গন্তব্য, কোনও নামী প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্ত্রী বা পরিচালিকা, না, ভেবেই নেয় তাদের গন্তব্য কারও বধূ হওয়া; তাদের পতিব্রতা গৃহবধূ হিসেবেই দেখতে চায় গোটা সমাজ।

যতই নারীর ক্ষমতায়নের কথা বলা হোক, সবই কাগজে কলমে। মানুষের মনে মস্তিষ্কে এখনও নারী গৃহবন্দি।

২. ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কোনও একটি ছাত্রীনিবাসে শুনেছি ১৯৫৬ সালের একটি আইন নতুন করে বেশ চালু করা হচ্ছে। আইনটি হলো, বিবাহিত ছাত্রীরা ছাত্রীনিবাসে থাকার অনুমতি পাবে না। আমরা সাধারণত বৈষম্যে ভরপুর পচা পুরোনো নিয়মগুলোকে বাতিল করে দিয়ে যুক্তি বুদ্ধি, উদারতা মানবতা দিয়ে নতুন নিয়ম রচনা করি। কিন্তু বার বার দেখি সমাজের সর্বত্র মেয়েদের দাবিয়ে রাখার জন্য বাতিলযোগ্য নিয়মকে সামনে আনা হচ্ছে। ছাত্রী, সে বিবাহিত কী অবিবাহিত, সে বাগদত্তা কী বাগদত্তা নয়, তার প্রেমিক আছে কী নেই, সে সমকামী বা উভকামী, সে রাজনীতি করে বা করে না, শহরে তার বাড়ি আছে কী নেই, কোনও কিছুই ধর্তব্যের বিষয় হতে পারে না। প্রতিটি শিক্ষার্থীর জন্য ছাত্রী বা ছাত্রাবাসে আসন থাকা চাই। যদি শিক্ষার্থীর সংখ্যা অনুযায়ী আসন না থাকে, তবে ছাত্রাবাস এবং ছাত্রীনিবাসের সংখ্যা বাড়ানোর ব্যবস্থা করা হোক। কিন্তু বিবাহিত বলে তাকে স্বামীর বাড়ি বা শ্বশুর বাড়িতে বাস করার পরামর্শ দেওয়া একেবারেই অনুচিত। শিক্ষার্থীদের জন্য হস্টেলে বাস করে শিক্ষা অর্জন করা সুবিধেজনক। শুধু পুঁথিগত শিক্ষা অর্জন নয়, সহযোগিতা, সহমর্মিতা, সচেতনতা, সমানাধিকার ইত্যাদি বিষয়ে জ্ঞানলাভ করার পরিবেশও পাওয়া হয়। শিক্ষার্থীদের বরং প্রেরণা দেওয়া উচিত যেন হস্টেলে থেকে শিক্ষার্থী জীবন সমৃদ্ধ করে। কর্মজীবনের পাথেয় অর্জিত হয় শিক্ষার্থী জীবনে।

ছাত্রীনিবাসে যথেষ্ট আসন নেই, সুতরাং বিবাহিতাদের কালো তালিকাভুক্ত করা শুধু দৃষ্টিকটু নয়, রীতিমত অন্যায়। মানুষ ভেবেই নিয়েছে বিবাহিতাদের লেখাপড়া করার দরকার নেই, তাদের স্বনির্ভর হওয়ার দরকার নেই, তাদের স্বামীই তাদের খাওয়া পরা দেবে। সমাজে সে কারণেই দেখি, বিয়ের পর মেয়েদের লেখাপড়া বন্ধ করে দেওয়া হয়, চাকরি বাকরি ছাড়তে বাধ্য করা হয়। বিবাহিত মেয়েদেরও যে নিজের নিরাপত্তার জন্য স্বনির্ভর হওয়া জরুরি, তাদের যে পরনির্ভর হওয়া ভীষণই ঝুঁকিপূর্ণ- তা এত ডিভোর্স, এত বধূনির্যাতন দেখার পরও লোকের বোধগম্য হয় না।

হুঁশ আর কবে হবে! সময় তো বয়ে যায়।

৩. আজকাল কিছু কিছু ভালো বাংলা ছবি বানানো হচ্ছে। কিন্তু ছবির গল্পগুলো এখনও প্রচ- পুরুষতান্ত্রিকতা থেকে মুক্তি পায়নি। বছর পাঁচেক আগে বানানো খুব জনপ্রিয় ‘প্রাক্তন’ ছবির কথাই ধরি। ছবিটি যে মানসিকতা প্রচার করেছে, সেটি আজও বাংলার ঘরে ঘরে। প্রচ- এক পুরুষতান্ত্রিক পুরুষ উজানের সঙ্গে সংসার করার প্রচুর চেষ্টা করে ব্যর্থ হয়ে সুদীপা ডিভোর্স দিয়েছিল। কিন্তু তারপর সেই সুদীপাকে দিয়েই পরিচালক বলিয়ে নিয়েছেন সুদীপার আরও আপস করার দরকার ছিল, আরও সময় দেওয়ার দরকার ছিল, স্বামীকে আরও সুখী রাখার দরকার ছিল। ঠিক মলি, উজানের দ্বিতীয় স্ত্রী, যেমন সুখী রাখছে।

সংসারে পুরুষকে সুখী রাখতে হলে পুরুষের হিংসে, ঈর্ষা, পুরুষের দুর্ব্যবহার, দুঃশাসন মেনে নিতে হবে; পুরুষের ঔদ্ধত্য, অহংকার মানতে হবে। অবজ্ঞা, অপমান সইতে হবে, নির্যাতন সইতে হবে। নিজের মতো নয়, পুরুষের ইচ্ছে মতো চলতে হবে, তাহলেই সুখী হবে পুরুষ।

সত্যিকার সাহসী মেয়েদের, নিয়ম ভাঙতে পারা মেয়েদের, সচেতন মেয়েদের গল্প কবে শুনবো? কবে আমাদের সিনেমাওয়ালারা বুঝবেন, মেয়েরা নিজের মতো চললে যে পুরুষেরা অসুখী হয়, তাদের সঙ্গে সুখের সংসার করা কোনও সচেতন মেয়ের পক্ষে সম্ভব নয়। শুধু সিনেমার নির্মাণ উন্নত করলে চলবে না, সিনেমার গল্পকেও উন্নত করতে হবে।

সেই পঞ্চাশ ষাটের দশকে যেমন দেখাতো, আধুনিক মেয়ে মানেই খারাপ, তারা মদ সিগারেট খাচ্ছে, পরপুরুষের সঙ্গে নাচছে। ওই পুরোনো মানসিকতা নিয়ে এখনও পড়ে আছে আমাদের সমাজ এবং সিনেমা। আধুনিকতার ইতিবাচক অর্থ করতে হবে, স্বাধীনচেতা এবং স্বনির্ভর মেয়েদের- মদ সিগারেট তারা খাক বা না খাক, পার্টিতে নাচুক বা না নাচুক, বিয়ে করুক বা না করুক, ডিভোর্স দিক বা না দিক, শুয়ে বেড়াক বা না বেড়াক- সম্মান করতে হবে।

৪. আশি নব্বইয়ের দশকে পশ্চিমবঙ্গে দেখতাম শিল্পী সাহিত্যিক পেশাজীবী ব্যবসায়ী সকলে বামপন্থী। সরকারি মন্ত্রী আমলা সকলের সঙ্গে তাদের সম্পর্ক অত্যন্ত মধুর। বামপন্থা ছাড়া আর কোনও পন্থায় তারা বিশ্বাস করে না।

অবাক কান্ড, যখনই বামফ্রন্ট সরকারের পতন হতে শুরু হলো, অধিকাংশ লোক ধীরে ধীরে নতুন দলের সঙ্গে ভিড়ে গেল। নতুন দল ক্ষমতায় এলে ঠিক বামফ্রন্ট সরকারের সঙ্গে যেমন অঙ্গাঙ্গী মিশে ছিল, তেমন মিশে গেল। অনেকটা এক কোষী অ্যামিবার মতো, যে কোনও আকার ধারণ করতে পারে। মনেই হয়নি তারা কোনও বহুকোষী প্রাণী।

এখন আবার নতুন আরেকটি দলের ঝান্ডা উড়ছে। এটিকে বেশ শক্তিশালী বলে মনে হচ্ছে। এটির ক্ষমতায় আসার সম্ভাবনা আঁচ করে অনেকেই দ্বিতীয় দল ছেড়ে তৃতীয় দলটিতে ভিড়ছে অথবা ভেড়ার স্বপ্ন দেখছে।

এরা প্রথম দলের ঘিটা খেয়েছে। দ্বিতীয় দলের ছানাটা খেয়েছে। তৃতীয় দলের মাখনটার ওপরও লোভ করছে। এরা আসলে কোনও রাজনৈতিক দলের আদর্শে বিশ্বাস করে না। এরা বিশ্বাস করে ঘি ছানা মাখনে। বিশ্বাস করে নিজের আখের গুছিয়ে নেওয়ায়।

আজ যদি বামফ্রন্ট আবার ক্ষমতায় আসে, দলে দলে ডান থেকে বামে চলে যাবে এরা। এদের প্রতি যে শ্রদ্ধা ছিল, হেমন্তের ঝরা পাতার মতো কবেই ঝরে গেছে।

নিঃস্বার্থ মানুষদেরই আমি শিল্পী বলে মনে করি। শিল্পীর অসততা, অহৃদ্যতা, লোভ, লালসা শিল্পকে মেরে ফেলে না, তবে শিল্পকে মেকি করে ফেলে।

৫. বাংলার প্রখ্যাত নাট্যব্যক্তিত্ব শাঁওলি মিত্র কিছুদিন আগে মারা গেছেন। শাঁওলি মিত্রর মৃত্যুসংবাদ আমাকে বড় হতবাক করেছে। চেনা মানুষগুলো, যাঁদের ভালোবাসি, শ্রদ্ধা করি, তাঁদের যেন হই রই করে চিরকাল বেঁচে থাকার কথা। কার যে গোপনে বয়স বাড়ে, কার যে অসুখ করে, জানা হয় না।

২০০৭ সালে আমাকে যখন কলকাতা থেকে বের করে দিয়ে দিল্লিতে গৃহবন্দি করা হয়েছিল, হাতে গোনা ক’জন শুভবুদ্ধিসম্পন্ন মানুষ তখন অন্যায়ের প্রতিবাদ করেছিলেন, শাঁওলি মিত্র ছিলেন তাঁদের একজন। তিনি আমাকে ফোন করতেন, মনে সাহস দিতেন। আমি চিরকালই তাঁর গুণমুগ্ধ। মনে আছে আমাদের ময়মনসিংহের বাড়িতে সেই কতকাল আগে অডিও ক্যাসেটে তাঁর নাথবতী অনাথবৎ শুনতাম। শুনতাম আর তাঁর জন্য বুকের মধ্যে একটু একটু করে ভালোবাসা জমা হতো। সেই শুরু।

তারপর তো মঞ্চে তাঁর নাটক দেখেছি, তাঁর অভিনয় দেখেছি অপলক। এমন অবিশ্বাস্য প্রতিভা নিয়ে খুব কম মানুষই জন্মায়!

প্রিয় মানুষেরা, না হোক তাঁদের সঙ্গে দেখা বা ওঠাবসা, চলে গেলে বড় খালি খালি লাগে পৃথিবী।

সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়ের মৃত্যুর পর কলকাতার মানুষ যেভাবে শ্রদ্ধা জানাতে পথে নেমে এসেছিল, ফুলে ফুলে ভরে উঠেছিল তাঁর মৃতদেহের বাহন, শাঁওলি মিত্রের বেলায় তেমন কিছুই হয়নি। হয়নি কারণ তিনি একটি ইচ্ছাপত্র লিখে গিয়েছিলেন, কেউ যেন তাঁকে হাসপাতালেও ভর্তি করিয়ে তাঁর কষ্ট বৃদ্ধি না ঘটায়, তিনি কোনও আসুরিক চিকিৎসার পক্ষপাতী নন। তিনি চেয়েছিলেন মৃত্যুর পর দ্রুত যেন তাঁর সৎকার করা হয়, বাইরের মানুষ যেন কেউ না জানে যে তাঁর মৃত্যু হয়েছে। তাঁর মৃতদেহে ফুলভার তিনি চাননি। তাঁর ইচ্ছে পূরণ করা হয়েছে। শাঁওলি মিত্রর ইচ্ছেটি তাঁর পিতা বিশিষ্ট নাট্যশিল্পী শম্ভু মিত্রের ইচ্ছের মতোই, ভক্তকুলের অগোচরে তাঁরও শেষকৃত্য হয়েছিল।

শাঁওলি মিত্রর ইচ্ছাপত্রটি আমাকেও একটি ইচ্ছাপত্র লেখার প্রেরণা দিয়েছে। আমার ইচ্ছাপত্রটি অবশ্য তাঁর ইচ্ছাপত্রের একেবারেই বিপরীত। সেটি এরকম :

“আমি চাই আমার মৃত্যুর খবর প্রচার হোক চারদিকে। প্রচার হোক যে আমি আমার মরণোত্তর দেহ দান করেছি হাসপাতালে, বিজ্ঞান গবেষণার কাজে। কিছু অঙ্গ প্রতিস্থাপনে কারও জীবন বাঁচুক। কারও চোখ আলো পাক। প্রচার হোক, কিছু মানুষও যেন প্রেরণা পায় মরণোত্তর দেহ দানে।

অনেকে কবর হোক চান, পুড়ে যাক চান, কেউ কেউ চান তাঁদের শরীর পোড়া ছাই প্রিয় কোনও জায়গায় যেন ছড়িয়ে দেওয়া হয়। কেউ কেউ আশা করেন তাঁদের দেহ মমি করে রাখা হোক। কেউ আবার বরফে ডুবিয়ে রাখতে চান, যদি ভবিষ্যতে প্রাণ দেওয়ার পদ্ধতি আবিষ্কার হয়!

অসুখ বিসুখে আমি আধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞানের ওপর নির্ভর করি এবং জীবনের শেষদিন পর্যন্ত করবো। কোনও প্রাচীন চিকিৎসা পদ্ধতিতে আমার বিন্দুমাত্র বিশ্বাস নেই, ঠিক যেমন বিশ্বাস নেই কোনও কুসংস্কারে। জীবনের একটি মুহূর্তেরও মূল্য অনেক। তাই কোনও মুহূর্তই হেলায় হারাতে চাই না। মরার পর আমরা কিন্তু কোথাও যাই না। পরকাল বলে কিছু নেই। পুনর্জন্ম বলে কিছু নেই। মৃত্যুতেই জীবনের সমাপ্তি। আমার জীবন আমি সারাজীবন অর্থপূর্ণ করতে চেয়েছি। মৃত্যুটাও চাই অর্থপূর্ণ হোক।”

               

                লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
নির্বাচন ও গণভোট
নির্বাচন ও গণভোট
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
সর্বশেষ খবর
মেহেরপুরে সীমান্তে ১২ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
মেহেরপুরে সীমান্তে ১২ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে সীমান্তে ১২ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
মেহেরপুরে সীমান্তে ১২ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

৮ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

১৩ দাবি নিয়ে মাঠে বৃহত্তর সুন্নী জোট
১৩ দাবি নিয়ে মাঠে বৃহত্তর সুন্নী জোট

৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

১৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নতুন নারী জেলা প্রশাসক
কুড়িগ্রামে নতুন নারী জেলা প্রশাসক

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আলিম পরীক্ষার খাতা পুনর্নিরীক্ষণের ফল রবিবার
আলিম পরীক্ষার খাতা পুনর্নিরীক্ষণের ফল রবিবার

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

৩১ দফা বাস্তবায়নের অঙ্গীকার সেলিমুজ্জামানের
৩১ দফা বাস্তবায়নের অঙ্গীকার সেলিমুজ্জামানের

২২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

২৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

শার্শায় গণঅভ্যুত্থানে শহিদ আব্দুল্লাহর মৃত্যুবার্ষিকী পালিত
শার্শায় গণঅভ্যুত্থানে শহিদ আব্দুল্লাহর মৃত্যুবার্ষিকী পালিত

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাকচাপায় ভ্যান আরোহী নিহত
ট্রাকচাপায় ভ্যান আরোহী নিহত

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় ২ জনকে হত্যা
চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় ২ জনকে হত্যা

৩৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিচারকের ছেলেকে হত্যার ঘটনায় মামলা
বিচারকের ছেলেকে হত্যার ঘটনায় মামলা

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দুই দফা দাবিতে বিচারকদের ৪৮ ঘণ্টার আল্টিমেটাম, না মানলে কলমবিরতি
দুই দফা দাবিতে বিচারকদের ৪৮ ঘণ্টার আল্টিমেটাম, না মানলে কলমবিরতি

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন, পুড়ল কোরআন; নিন্দার ঝড়
ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন, পুড়ল কোরআন; নিন্দার ঝড়

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোয়ালঘর থেকে গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
গোয়ালঘর থেকে গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৩৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শ্রীপুরে বিএনপিতে যোগ দিলেন পাঁচ শতাধিক আদিবাসী
শ্রীপুরে বিএনপিতে যোগ দিলেন পাঁচ শতাধিক আদিবাসী

৪৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

জামালপুরে ওয়ারেছ আলী মামুনের নির্বাচনী গণসংযোগ
জামালপুরে ওয়ারেছ আলী মামুনের নির্বাচনী গণসংযোগ

৪৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

যুক্তরাষ্ট্রে ১৭ হাজার 'বিপজ্জনক ড্রাইভারের' লাইসেন্স বাতিল
যুক্তরাষ্ট্রে ১৭ হাজার 'বিপজ্জনক ড্রাইভারের' লাইসেন্স বাতিল

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেঘনায় নিখোঁজ দুই যুবকের মরদেহ উদ্ধার
মেঘনায় নিখোঁজ দুই যুবকের মরদেহ উদ্ধার

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টার্মিনাল নেই, রাস্তায় যাত্রী উঠা-নামায় বাড়ছে ভোগান্তি
টার্মিনাল নেই, রাস্তায় যাত্রী উঠা-নামায় বাড়ছে ভোগান্তি

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এনসিপি’র মনোনয়ন ফরম সংগ্রহের সময়সীমা বাড়ানো হলো
এনসিপি’র মনোনয়ন ফরম সংগ্রহের সময়সীমা বাড়ানো হলো

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত
জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির নির্বাচন নিয়ে আর কোনো ধোঁয়াশা নেই: নুর
ফেব্রুয়ারির নির্বাচন নিয়ে আর কোনো ধোঁয়াশা নেই: নুর

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেরপুরে সীমান্তে জমজমাট হাফ ম্যারাথন অনুষ্ঠিত
শেরপুরে সীমান্তে জমজমাট হাফ ম্যারাথন অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত
৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

১ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক
ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শেষ মুহূর্তে বাংলাদেশে আসছে না আর্জেন্টিনা
শেষ মুহূর্তে বাংলাদেশে আসছে না আর্জেন্টিনা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগেই গণভোটসহ তিন দাবি জামায়াতসহ আট দলের
নির্বাচনের আগেই গণভোটসহ তিন দাবি জামায়াতসহ আট দলের

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’
‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি
বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার
৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন
নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার
আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা ওয়াসার এমডি হলেন আব্দুস সালাম ব্যাপারী
ঢাকা ওয়াসার এমডি হলেন আব্দুস সালাম ব্যাপারী

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হলেন আলী রীয়াজ
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হলেন আলী রীয়াজ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন
উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৈবাহিক সম্পর্কেরও মেয়াদ থাকা উচিত: কাজল
বৈবাহিক সম্পর্কেরও মেয়াদ থাকা উচিত: কাজল

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ
শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ
সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবিধান সংশোধন করে সেনাপ্রধানের ক্ষমতা বাড়ালো পাকিস্তান
সংবিধান সংশোধন করে সেনাপ্রধানের ক্ষমতা বাড়ালো পাকিস্তান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যকে স্বাগত জানাল ১২ দলীয় জোট
প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যকে স্বাগত জানাল ১২ দলীয় জোট

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আনুষ্ঠানিকভাবে জানানোর পর গণভোট বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি
আনুষ্ঠানিকভাবে জানানোর পর গণভোট বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট
সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা
এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল
স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেপালের বিপক্ষে একাদশে হামজা-জামাল, বেঞ্চে সমিত
নেপালের বিপক্ষে একাদশে হামজা-জামাল, বেঞ্চে সমিত

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক শুরু, ভার্চুয়ালি যোগ দিয়েছেন তারেক রহমান
বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক শুরু, ভার্চুয়ালি যোগ দিয়েছেন তারেক রহমান

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা
হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’
যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’

শোবিজ

তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন
তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন

শোবিজ

রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই
রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা
টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন
ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন

দেশগ্রাম

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া
হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি
নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি

নগর জীবন

সমুদ্রবিলাসে প্রভা
সমুদ্রবিলাসে প্রভা

শোবিজ

ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়
ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের
আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের

পূর্ব-পশ্চিম

একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য
একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’
জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’

শোবিজ

চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা
চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ
রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ

নগর জীবন

পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান
পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান

মাঠে ময়দানে

সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট
সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি
নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে
নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে

নগর জীবন

উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়
উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ
বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা
ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ
হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ

সম্পাদকীয়

প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন
প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতান্ত্রিক ধারায়  ফেরার একমাত্র পথ নির্বাচন
গণতান্ত্রিক ধারায় ফেরার একমাত্র পথ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু
বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু

নগর জীবন