শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২০ জানুয়ারি, ২০২২ আপডেট:

ইচ্ছাপত্র এবং অন্যান্য

তসলিমা নাসরিন
ইচ্ছাপত্র এবং অন্যান্য

১. বাংলাদেশের শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ফরিদ উদ্দিন আহমেদ বলেছেন, ‘জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের মেয়েদের সহজে কেউ বউ হিসেবে নিতে চায় না। কারণ সারারাত তারা ঘোরাফেরা করে’। তিনি চান না তাঁর বিশ্ববিদ্যালয়ের মেয়েরা জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের মেয়েদের মতো বাইরে ঘোরাফেরা করুক, বেশি রাতে ঘরে ফিরুক। তিনি মনে করেন না রাত্তিরে মেয়েদের কোনও কাজ থাকতে পারে বাইরে। বিশ্ববিদ্যালয়ের মেয়েদেরও তিনি সেই নজরে দেখতে চান যে নজরে মধ্যযুগের অন্ধকারে নারীবিদ্বেষী পুরুষেরা দেখতো।

বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যই যদি বিজ্ঞানমনস্ক না হন, মুক্তচিন্তায় বিশ্বাসী না হন, নারীর সমানাধিকারে বিশ্বাস না করেন, চরম ধর্মান্ধের মতো, চরম কূপমন্ডুকের মতো, চরম মূর্খের মতো নারীকে বৈষম্যের শেকল পরাতে চান, তাহলে সমাজের আর কার কাছ থেকে কী আশা করা যায়!

মেয়েদের ঘৃণা করতে করতে, ধাক্কা দিতে দিতে, দূরে সরাতে সরাতে দেয়ালে ঠেকিয়েছে সমাজপতিরা। তারপরও স্বস্তি নেই। গৃহবন্দি করতে চায় বিজ্ঞান এবং প্রযুক্তির ছাত্রীদের। যতই তারা শিক্ষিতা হোক, তাদের গন্তব্য, কোনও নামী প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্ত্রী বা পরিচালিকা, না, ভেবেই নেয় তাদের গন্তব্য কারও বধূ হওয়া; তাদের পতিব্রতা গৃহবধূ হিসেবেই দেখতে চায় গোটা সমাজ।

যতই নারীর ক্ষমতায়নের কথা বলা হোক, সবই কাগজে কলমে। মানুষের মনে মস্তিষ্কে এখনও নারী গৃহবন্দি।

২. ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কোনও একটি ছাত্রীনিবাসে শুনেছি ১৯৫৬ সালের একটি আইন নতুন করে বেশ চালু করা হচ্ছে। আইনটি হলো, বিবাহিত ছাত্রীরা ছাত্রীনিবাসে থাকার অনুমতি পাবে না। আমরা সাধারণত বৈষম্যে ভরপুর পচা পুরোনো নিয়মগুলোকে বাতিল করে দিয়ে যুক্তি বুদ্ধি, উদারতা মানবতা দিয়ে নতুন নিয়ম রচনা করি। কিন্তু বার বার দেখি সমাজের সর্বত্র মেয়েদের দাবিয়ে রাখার জন্য বাতিলযোগ্য নিয়মকে সামনে আনা হচ্ছে। ছাত্রী, সে বিবাহিত কী অবিবাহিত, সে বাগদত্তা কী বাগদত্তা নয়, তার প্রেমিক আছে কী নেই, সে সমকামী বা উভকামী, সে রাজনীতি করে বা করে না, শহরে তার বাড়ি আছে কী নেই, কোনও কিছুই ধর্তব্যের বিষয় হতে পারে না। প্রতিটি শিক্ষার্থীর জন্য ছাত্রী বা ছাত্রাবাসে আসন থাকা চাই। যদি শিক্ষার্থীর সংখ্যা অনুযায়ী আসন না থাকে, তবে ছাত্রাবাস এবং ছাত্রীনিবাসের সংখ্যা বাড়ানোর ব্যবস্থা করা হোক। কিন্তু বিবাহিত বলে তাকে স্বামীর বাড়ি বা শ্বশুর বাড়িতে বাস করার পরামর্শ দেওয়া একেবারেই অনুচিত। শিক্ষার্থীদের জন্য হস্টেলে বাস করে শিক্ষা অর্জন করা সুবিধেজনক। শুধু পুঁথিগত শিক্ষা অর্জন নয়, সহযোগিতা, সহমর্মিতা, সচেতনতা, সমানাধিকার ইত্যাদি বিষয়ে জ্ঞানলাভ করার পরিবেশও পাওয়া হয়। শিক্ষার্থীদের বরং প্রেরণা দেওয়া উচিত যেন হস্টেলে থেকে শিক্ষার্থী জীবন সমৃদ্ধ করে। কর্মজীবনের পাথেয় অর্জিত হয় শিক্ষার্থী জীবনে।

ছাত্রীনিবাসে যথেষ্ট আসন নেই, সুতরাং বিবাহিতাদের কালো তালিকাভুক্ত করা শুধু দৃষ্টিকটু নয়, রীতিমত অন্যায়। মানুষ ভেবেই নিয়েছে বিবাহিতাদের লেখাপড়া করার দরকার নেই, তাদের স্বনির্ভর হওয়ার দরকার নেই, তাদের স্বামীই তাদের খাওয়া পরা দেবে। সমাজে সে কারণেই দেখি, বিয়ের পর মেয়েদের লেখাপড়া বন্ধ করে দেওয়া হয়, চাকরি বাকরি ছাড়তে বাধ্য করা হয়। বিবাহিত মেয়েদেরও যে নিজের নিরাপত্তার জন্য স্বনির্ভর হওয়া জরুরি, তাদের যে পরনির্ভর হওয়া ভীষণই ঝুঁকিপূর্ণ- তা এত ডিভোর্স, এত বধূনির্যাতন দেখার পরও লোকের বোধগম্য হয় না।

হুঁশ আর কবে হবে! সময় তো বয়ে যায়।

৩. আজকাল কিছু কিছু ভালো বাংলা ছবি বানানো হচ্ছে। কিন্তু ছবির গল্পগুলো এখনও প্রচ- পুরুষতান্ত্রিকতা থেকে মুক্তি পায়নি। বছর পাঁচেক আগে বানানো খুব জনপ্রিয় ‘প্রাক্তন’ ছবির কথাই ধরি। ছবিটি যে মানসিকতা প্রচার করেছে, সেটি আজও বাংলার ঘরে ঘরে। প্রচ- এক পুরুষতান্ত্রিক পুরুষ উজানের সঙ্গে সংসার করার প্রচুর চেষ্টা করে ব্যর্থ হয়ে সুদীপা ডিভোর্স দিয়েছিল। কিন্তু তারপর সেই সুদীপাকে দিয়েই পরিচালক বলিয়ে নিয়েছেন সুদীপার আরও আপস করার দরকার ছিল, আরও সময় দেওয়ার দরকার ছিল, স্বামীকে আরও সুখী রাখার দরকার ছিল। ঠিক মলি, উজানের দ্বিতীয় স্ত্রী, যেমন সুখী রাখছে।

সংসারে পুরুষকে সুখী রাখতে হলে পুরুষের হিংসে, ঈর্ষা, পুরুষের দুর্ব্যবহার, দুঃশাসন মেনে নিতে হবে; পুরুষের ঔদ্ধত্য, অহংকার মানতে হবে। অবজ্ঞা, অপমান সইতে হবে, নির্যাতন সইতে হবে। নিজের মতো নয়, পুরুষের ইচ্ছে মতো চলতে হবে, তাহলেই সুখী হবে পুরুষ।

সত্যিকার সাহসী মেয়েদের, নিয়ম ভাঙতে পারা মেয়েদের, সচেতন মেয়েদের গল্প কবে শুনবো? কবে আমাদের সিনেমাওয়ালারা বুঝবেন, মেয়েরা নিজের মতো চললে যে পুরুষেরা অসুখী হয়, তাদের সঙ্গে সুখের সংসার করা কোনও সচেতন মেয়ের পক্ষে সম্ভব নয়। শুধু সিনেমার নির্মাণ উন্নত করলে চলবে না, সিনেমার গল্পকেও উন্নত করতে হবে।

সেই পঞ্চাশ ষাটের দশকে যেমন দেখাতো, আধুনিক মেয়ে মানেই খারাপ, তারা মদ সিগারেট খাচ্ছে, পরপুরুষের সঙ্গে নাচছে। ওই পুরোনো মানসিকতা নিয়ে এখনও পড়ে আছে আমাদের সমাজ এবং সিনেমা। আধুনিকতার ইতিবাচক অর্থ করতে হবে, স্বাধীনচেতা এবং স্বনির্ভর মেয়েদের- মদ সিগারেট তারা খাক বা না খাক, পার্টিতে নাচুক বা না নাচুক, বিয়ে করুক বা না করুক, ডিভোর্স দিক বা না দিক, শুয়ে বেড়াক বা না বেড়াক- সম্মান করতে হবে।

৪. আশি নব্বইয়ের দশকে পশ্চিমবঙ্গে দেখতাম শিল্পী সাহিত্যিক পেশাজীবী ব্যবসায়ী সকলে বামপন্থী। সরকারি মন্ত্রী আমলা সকলের সঙ্গে তাদের সম্পর্ক অত্যন্ত মধুর। বামপন্থা ছাড়া আর কোনও পন্থায় তারা বিশ্বাস করে না।

অবাক কান্ড, যখনই বামফ্রন্ট সরকারের পতন হতে শুরু হলো, অধিকাংশ লোক ধীরে ধীরে নতুন দলের সঙ্গে ভিড়ে গেল। নতুন দল ক্ষমতায় এলে ঠিক বামফ্রন্ট সরকারের সঙ্গে যেমন অঙ্গাঙ্গী মিশে ছিল, তেমন মিশে গেল। অনেকটা এক কোষী অ্যামিবার মতো, যে কোনও আকার ধারণ করতে পারে। মনেই হয়নি তারা কোনও বহুকোষী প্রাণী।

এখন আবার নতুন আরেকটি দলের ঝান্ডা উড়ছে। এটিকে বেশ শক্তিশালী বলে মনে হচ্ছে। এটির ক্ষমতায় আসার সম্ভাবনা আঁচ করে অনেকেই দ্বিতীয় দল ছেড়ে তৃতীয় দলটিতে ভিড়ছে অথবা ভেড়ার স্বপ্ন দেখছে।

এরা প্রথম দলের ঘিটা খেয়েছে। দ্বিতীয় দলের ছানাটা খেয়েছে। তৃতীয় দলের মাখনটার ওপরও লোভ করছে। এরা আসলে কোনও রাজনৈতিক দলের আদর্শে বিশ্বাস করে না। এরা বিশ্বাস করে ঘি ছানা মাখনে। বিশ্বাস করে নিজের আখের গুছিয়ে নেওয়ায়।

আজ যদি বামফ্রন্ট আবার ক্ষমতায় আসে, দলে দলে ডান থেকে বামে চলে যাবে এরা। এদের প্রতি যে শ্রদ্ধা ছিল, হেমন্তের ঝরা পাতার মতো কবেই ঝরে গেছে।

নিঃস্বার্থ মানুষদেরই আমি শিল্পী বলে মনে করি। শিল্পীর অসততা, অহৃদ্যতা, লোভ, লালসা শিল্পকে মেরে ফেলে না, তবে শিল্পকে মেকি করে ফেলে।

৫. বাংলার প্রখ্যাত নাট্যব্যক্তিত্ব শাঁওলি মিত্র কিছুদিন আগে মারা গেছেন। শাঁওলি মিত্রর মৃত্যুসংবাদ আমাকে বড় হতবাক করেছে। চেনা মানুষগুলো, যাঁদের ভালোবাসি, শ্রদ্ধা করি, তাঁদের যেন হই রই করে চিরকাল বেঁচে থাকার কথা। কার যে গোপনে বয়স বাড়ে, কার যে অসুখ করে, জানা হয় না।

২০০৭ সালে আমাকে যখন কলকাতা থেকে বের করে দিয়ে দিল্লিতে গৃহবন্দি করা হয়েছিল, হাতে গোনা ক’জন শুভবুদ্ধিসম্পন্ন মানুষ তখন অন্যায়ের প্রতিবাদ করেছিলেন, শাঁওলি মিত্র ছিলেন তাঁদের একজন। তিনি আমাকে ফোন করতেন, মনে সাহস দিতেন। আমি চিরকালই তাঁর গুণমুগ্ধ। মনে আছে আমাদের ময়মনসিংহের বাড়িতে সেই কতকাল আগে অডিও ক্যাসেটে তাঁর নাথবতী অনাথবৎ শুনতাম। শুনতাম আর তাঁর জন্য বুকের মধ্যে একটু একটু করে ভালোবাসা জমা হতো। সেই শুরু।

তারপর তো মঞ্চে তাঁর নাটক দেখেছি, তাঁর অভিনয় দেখেছি অপলক। এমন অবিশ্বাস্য প্রতিভা নিয়ে খুব কম মানুষই জন্মায়!

প্রিয় মানুষেরা, না হোক তাঁদের সঙ্গে দেখা বা ওঠাবসা, চলে গেলে বড় খালি খালি লাগে পৃথিবী।

সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়ের মৃত্যুর পর কলকাতার মানুষ যেভাবে শ্রদ্ধা জানাতে পথে নেমে এসেছিল, ফুলে ফুলে ভরে উঠেছিল তাঁর মৃতদেহের বাহন, শাঁওলি মিত্রের বেলায় তেমন কিছুই হয়নি। হয়নি কারণ তিনি একটি ইচ্ছাপত্র লিখে গিয়েছিলেন, কেউ যেন তাঁকে হাসপাতালেও ভর্তি করিয়ে তাঁর কষ্ট বৃদ্ধি না ঘটায়, তিনি কোনও আসুরিক চিকিৎসার পক্ষপাতী নন। তিনি চেয়েছিলেন মৃত্যুর পর দ্রুত যেন তাঁর সৎকার করা হয়, বাইরের মানুষ যেন কেউ না জানে যে তাঁর মৃত্যু হয়েছে। তাঁর মৃতদেহে ফুলভার তিনি চাননি। তাঁর ইচ্ছে পূরণ করা হয়েছে। শাঁওলি মিত্রর ইচ্ছেটি তাঁর পিতা বিশিষ্ট নাট্যশিল্পী শম্ভু মিত্রের ইচ্ছের মতোই, ভক্তকুলের অগোচরে তাঁরও শেষকৃত্য হয়েছিল।

শাঁওলি মিত্রর ইচ্ছাপত্রটি আমাকেও একটি ইচ্ছাপত্র লেখার প্রেরণা দিয়েছে। আমার ইচ্ছাপত্রটি অবশ্য তাঁর ইচ্ছাপত্রের একেবারেই বিপরীত। সেটি এরকম :

“আমি চাই আমার মৃত্যুর খবর প্রচার হোক চারদিকে। প্রচার হোক যে আমি আমার মরণোত্তর দেহ দান করেছি হাসপাতালে, বিজ্ঞান গবেষণার কাজে। কিছু অঙ্গ প্রতিস্থাপনে কারও জীবন বাঁচুক। কারও চোখ আলো পাক। প্রচার হোক, কিছু মানুষও যেন প্রেরণা পায় মরণোত্তর দেহ দানে।

অনেকে কবর হোক চান, পুড়ে যাক চান, কেউ কেউ চান তাঁদের শরীর পোড়া ছাই প্রিয় কোনও জায়গায় যেন ছড়িয়ে দেওয়া হয়। কেউ কেউ আশা করেন তাঁদের দেহ মমি করে রাখা হোক। কেউ আবার বরফে ডুবিয়ে রাখতে চান, যদি ভবিষ্যতে প্রাণ দেওয়ার পদ্ধতি আবিষ্কার হয়!

অসুখ বিসুখে আমি আধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞানের ওপর নির্ভর করি এবং জীবনের শেষদিন পর্যন্ত করবো। কোনও প্রাচীন চিকিৎসা পদ্ধতিতে আমার বিন্দুমাত্র বিশ্বাস নেই, ঠিক যেমন বিশ্বাস নেই কোনও কুসংস্কারে। জীবনের একটি মুহূর্তেরও মূল্য অনেক। তাই কোনও মুহূর্তই হেলায় হারাতে চাই না। মরার পর আমরা কিন্তু কোথাও যাই না। পরকাল বলে কিছু নেই। পুনর্জন্ম বলে কিছু নেই। মৃত্যুতেই জীবনের সমাপ্তি। আমার জীবন আমি সারাজীবন অর্থপূর্ণ করতে চেয়েছি। মৃত্যুটাও চাই অর্থপূর্ণ হোক।”

               

                লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
বায়ুদূষণ
বায়ুদূষণ
বেকারত্ব
বেকারত্ব
শীতে রস, পিঠা-পায়েস
শীতে রস, পিঠা-পায়েস
স্বাধীনতার গুরুত্ব ও ইসলাম
স্বাধীনতার গুরুত্ব ও ইসলাম
চীনে কৃষিযন্ত্রের ব্যাপক প্রসার
চীনে কৃষিযন্ত্রের ব্যাপক প্রসার
ছেলেবেলার ভুবনখানি
ছেলেবেলার ভুবনখানি
খাদ্যসূচক
খাদ্যসূচক
বৈদেশিক ঋণের বোঝা
বৈদেশিক ঋণের বোঝা
পবিত্র কোরআন তেলাওয়াতের ফজিলত ও মর্যাদা
পবিত্র কোরআন তেলাওয়াতের ফজিলত ও মর্যাদা
দরকার নাগরিক উদ্যোগ
দরকার নাগরিক উদ্যোগ
যখন পড়বে না মোর পায়ের চিহ্ন এই বাটে...
যখন পড়বে না মোর পায়ের চিহ্ন এই বাটে...
২০২৪ : ভোটার কর্তৃক শাস্তির বছর
২০২৪ : ভোটার কর্তৃক শাস্তির বছর
সর্বশেষ খবর
মাদারগঞ্জে শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা
মাদারগঞ্জে শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

মঙ্গলের পরিবেশে ফাঙ্গাস নিয়ে গবেষণা করবে নাসা
মঙ্গলের পরিবেশে ফাঙ্গাস নিয়ে গবেষণা করবে নাসা

৫ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

শেরপুরে শিশুদের রচনা ও চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
শেরপুরে শিশুদের রচনা ও চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীবাড়িতে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত
টঙ্গীবাড়িতে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবাহনীকে হারিয়ে তিনে তিন মোহামেডানের
আবাহনীকে হারিয়ে তিনে তিন মোহামেডানের

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চিলিতে ৬.২ মাত্রার ভূমিকম্প
চিলিতে ৬.২ মাত্রার ভূমিকম্প

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামাবাদে ‘শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস’ পালিত
ইসলামাবাদে ‘শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস’ পালিত

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে শ্রদ্ধা নিবেদন
বগুড়ায় শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে শ্রদ্ধা নিবেদন

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে কাভার্ড ভ্যানের চাপায় পুলিশ কর্মকর্তা নিহত
গোপালগঞ্জে কাভার্ড ভ্যানের চাপায় পুলিশ কর্মকর্তা নিহত

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে হিমালিয়ান গৃধিনী শকুন উদ্ধার
রংপুরে হিমালিয়ান গৃধিনী শকুন উদ্ধার

৪৬ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

রংপুরে যথাযোগ্য মর্যাদায় শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত
রংপুরে যথাযোগ্য মর্যাদায় শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্বাধীনতার ৫৩ বছরেও ভারত বন্ধুত্বের পরিচয় দিতে পারেনি : গোলাম পরওয়ার
স্বাধীনতার ৫৩ বছরেও ভারত বন্ধুত্বের পরিচয় দিতে পারেনি : গোলাম পরওয়ার

৪৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবসে আলোচনা সভা
নেত্রকোনায় শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবসে আলোচনা সভা

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উদ্বৃত্ত ধানের দেশ রংপুরে চাল আসে দক্ষিণাঞ্চল থেকে
উদ্বৃত্ত ধানের দেশ রংপুরে চাল আসে দক্ষিণাঞ্চল থেকে

১ ঘন্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

শেরপুরে শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত
শেরপুরে শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

পাবনায় জলসায় গিয়ে নিখোঁজ শিশুকন্যার লাশ উদ্ধার
পাবনায় জলসায় গিয়ে নিখোঁজ শিশুকন্যার লাশ উদ্ধার

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় আওয়ামী লীগ নেতা নিহত
সড়ক দুর্ঘটনায় আওয়ামী লীগ নেতা নিহত

১ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নোবিপ্রবিতে শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত
নোবিপ্রবিতে শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত

১ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিজয় দিবসের কর্মসূচি ঘোষণা করলো বিএনপি
বিজয় দিবসের কর্মসূচি ঘোষণা করলো বিএনপি

১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

জামিনের পরেও কেন আল্লু অর্জুনকে কারাগারে রাত কাটাতে হয়েছে?
জামিনের পরেও কেন আল্লু অর্জুনকে কারাগারে রাত কাটাতে হয়েছে?

১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

খাগড়াছড়িতে শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবসে আলোচনা সভা
খাগড়াছড়িতে শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবসে আলোচনা সভা

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

হাবিপ্রবিতে যথাযোগ্য মর্যাদায় 
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত
হাবিপ্রবিতে যথাযোগ্য মর্যাদায়  শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

মাইকেল জ্যাকসনের অপ্রকাশিত গানের ক্যাসেটের সন্ধান
মাইকেল জ্যাকসনের অপ্রকাশিত গানের ক্যাসেটের সন্ধান

১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

বিডিইউতে শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত
বিডিইউতে শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত

১ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

দিনাজপুরে শীতবস্ত্র বিতরণ
দিনাজপুরে শীতবস্ত্র বিতরণ

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

কৃষকদের দিল্লি চলো’ আন্দোলন ঘিরে উত্তপ্ত ভারত, আহত ১৭
কৃষকদের দিল্লি চলো’ আন্দোলন ঘিরে উত্তপ্ত ভারত, আহত ১৭

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ভারত সম্পর্ক ভালো রাখতে চাইলে শেখ হাসিনাকে ফেরত দিতে হবে’
‘ভারত সম্পর্ক ভালো রাখতে চাইলে শেখ হাসিনাকে ফেরত দিতে হবে’

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আদানির সাথে চুক্তিটি সঠিক হয়নি : জ্বালানি বিশেষজ্ঞ ড. তামিম
আদানির সাথে চুক্তিটি সঠিক হয়নি : জ্বালানি বিশেষজ্ঞ ড. তামিম

১ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্ববিদ্যালয়ের আবেদন ফি নিয়ে হাসনাত আব্দুল্লাহর ক্ষোভ
বিশ্ববিদ্যালয়ের আবেদন ফি নিয়ে হাসনাত আব্দুল্লাহর ক্ষোভ

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

চার দিনের সফরে রাতে ঢাকায় আসছেন পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্ট
চার দিনের সফরে রাতে ঢাকায় আসছেন পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্ট

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক নিয়ে লোকসভায় যা বললেন জয়শঙ্কর
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক নিয়ে লোকসভায় যা বললেন জয়শঙ্কর

৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‌‘বেশি দরদ লাগলে হাসিনাকে ভারতের কোনো প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী করুন’
‌‘বেশি দরদ লাগলে হাসিনাকে ভারতের কোনো প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী করুন’

২২ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ভারতকে দেওয়া বিশেষ সুবিধা বাতিল করল সুইজারল্যান্ড
ভারতকে দেওয়া বিশেষ সুবিধা বাতিল করল সুইজারল্যান্ড

৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্যাটেলাইটে ধরা পড়লো ইরানের নতুন ড্রোন ক্যারিয়ার
স্যাটেলাইটে ধরা পড়লো ইরানের নতুন ড্রোন ক্যারিয়ার

৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল্লু জামিন পেতেই ‘বিস্ফোরক’ কঙ্গনা
আল্লু জামিন পেতেই ‘বিস্ফোরক’ কঙ্গনা

৯ ঘন্টা আগে | শোবিজ

শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস পালনের আহ্বান জামায়াত আমিরের
শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস পালনের আহ্বান জামায়াত আমিরের

২১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

কীভাবে সব দোষ একজনের ঘাড়ে চাপিয়ে দেওয়া হলো : রাশমিকা
কীভাবে সব দোষ একজনের ঘাড়ে চাপিয়ে দেওয়া হলো : রাশমিকা

৯ ঘন্টা আগে | শোবিজ

জাতীয় পতাকার অবমাননা কোনোভাবেই সহ্য করব না : অপর্ণা রায়
জাতীয় পতাকার অবমাননা কোনোভাবেই সহ্য করব না : অপর্ণা রায়

২৩ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি রাষ্ট্রপতি-প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি রাষ্ট্রপতি-প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা

১০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘নির্বাচনের মাধ্যমে রাজনীতিবিদদের হাতে ক্ষমতা দিয়ে সরে যাবো’
‘নির্বাচনের মাধ্যমে রাজনীতিবিদদের হাতে ক্ষমতা দিয়ে সরে যাবো’

৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতে চিকিৎসা করাতে গিয়ে বাংলাদেশি নাগরিকের মৃত্যু
ভারতে চিকিৎসা করাতে গিয়ে বাংলাদেশি নাগরিকের মৃত্যু

২১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউরোপ অঞ্চলের বিশ্বকাপ বাছাইয়ের ড্র শেষ: কে কোন গ্রুপে
ইউরোপ অঞ্চলের বিশ্বকাপ বাছাইয়ের ড্র শেষ: কে কোন গ্রুপে

৭ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ সফরে আসছেন নাসার প্রধান নভোচারী
বাংলাদেশ সফরে আসছেন নাসার প্রধান নভোচারী

২১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা নামতে পারে মাইনাস ৩ ডিগ্রিতে, সতর্কবার্তা
সৌদি আরবে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা নামতে পারে মাইনাস ৩ ডিগ্রিতে, সতর্কবার্তা

২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'প্রতিবিপ্লব করার ক্ষমতা কিংবা সক্ষমতা কোনটিই আওয়ামী লীগের নেই'
'প্রতিবিপ্লব করার ক্ষমতা কিংবা সক্ষমতা কোনটিই আওয়ামী লীগের নেই'

৭ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

আসাদ পরিবারের গন্তব্য কোথায়?
আসাদ পরিবারের গন্তব্য কোথায়?

২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় গম সরবরাহ বন্ধ করল রাশিয়া
সিরিয়ায় গম সরবরাহ বন্ধ করল রাশিয়া

২১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে জামিন পেলেন আল্লু অর্জুন, আপাতত জেলে যেতে হচ্ছে না
অবশেষে জামিন পেলেন আল্লু অর্জুন, আপাতত জেলে যেতে হচ্ছে না

২৩ ঘন্টা আগে | শোবিজ

টানা ছুটিতে কক্সবাজারে পর্যটকদের ভিড়
টানা ছুটিতে কক্সবাজারে পর্যটকদের ভিড়

২২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্চে রূপপুর বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু করতে চায় সরকার : অর্থ উপদেষ্টা
মার্চে রূপপুর বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু করতে চায় সরকার : অর্থ উপদেষ্টা

২০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি নেতা ইকবালকে দল থেকে বহিষ্কার
বিএনপি নেতা ইকবালকে দল থেকে বহিষ্কার

১৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

জনগণের ইচ্ছা অনুযায়ী দ্রুত নির্বাচন হবে : আশাবাদ মির্জা ফখরুলের
জনগণের ইচ্ছা অনুযায়ী দ্রুত নির্বাচন হবে : আশাবাদ মির্জা ফখরুলের

৭ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

নবীজি (সা.) কোন নামাজে কোন সুরা পড়তেন
নবীজি (সা.) কোন নামাজে কোন সুরা পড়তেন

১০ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

বুদ্ধিজীবীদের শ্রদ্ধা জানাতে স্মৃতিসৌধে জনতার ঢল
বুদ্ধিজীবীদের শ্রদ্ধা জানাতে স্মৃতিসৌধে জনতার ঢল

৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের প্রথম কার্বন-নিরপেক্ষ শিশু নোভা
বিশ্বের প্রথম কার্বন-নিরপেক্ষ শিশু নোভা

৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত থেকে এলো ৪৬৮ মেট্রিক টন আলু
ভারত থেকে এলো ৪৬৮ মেট্রিক টন আলু

৪ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

‘আওয়ামী লীগই সংখ্যালঘুদের ওপর সবচেয়ে বেশি অত্যাচার চালিয়েছে’
‘আওয়ামী লীগই সংখ্যালঘুদের ওপর সবচেয়ে বেশি অত্যাচার চালিয়েছে’

২ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

টাইগারদের এমন হারের পর যা বললেন বিসিবি সভাপতি
টাইগারদের এমন হারের পর যা বললেন বিসিবি সভাপতি

৫ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘ভারত সম্পর্ক ভালো রাখতে চাইলে শেখ হাসিনাকে ফেরত দিতে হবে’
‘ভারত সম্পর্ক ভালো রাখতে চাইলে শেখ হাসিনাকে ফেরত দিতে হবে’

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মেসির চোখে বর্তমান প্রজন্মের সেরা ফুটবলার যিনি
মেসির চোখে বর্তমান প্রজন্মের সেরা ফুটবলার যিনি

১১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
হাজার কোটির সম্পদ নিউইয়র্কে তিন বাড়ি
হাজার কোটির সম্পদ নিউইয়র্কে তিন বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ হচ্ছে সরাসরি জাহাজ চলাচল
বন্ধ হচ্ছে সরাসরি জাহাজ চলাচল

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে সংস্কার নাকি নির্বাচন
আগে সংস্কার নাকি নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

বছরে ব্যয় ৬ হাজার কোটি টাকা
বছরে ব্যয় ৬ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থনীতির গেম চেঞ্জার
অর্থনীতির গেম চেঞ্জার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

গচ্চায় ৯৭৪ কোটি টাকা!
গচ্চায় ৯৭৪ কোটি টাকা!

প্রথম পৃষ্ঠা

নিন্দায় ৫৩ বিশিষ্ট নাগরিক
নিন্দায় ৫৩ বিশিষ্ট নাগরিক

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরবঙ্গের সঙ্গে অবিচার হয়েছে
উত্তরবঙ্গের সঙ্গে অবিচার হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

নিজ স্বার্থেই সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দেবে বাংলাদেশ
নিজ স্বার্থেই সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দেবে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসকনকে ‘জঙ্গি’ বলায় বিপাকে বাংলাদেশি শিক্ষার্থী
ইসকনকে ‘জঙ্গি’ বলায় বিপাকে বাংলাদেশি শিক্ষার্থী

পেছনের পৃষ্ঠা

জাতিকে মেধাশূন্য করাই ছিল উদ্দেশ্য
জাতিকে মেধাশূন্য করাই ছিল উদ্দেশ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

জলে আগুন জ্বালিয়ে চলে গেলেন হেলাল হাফিজ
জলে আগুন জ্বালিয়ে চলে গেলেন হেলাল হাফিজ

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন উদ্যমে বিজয় দিবস পালনের আহ্বান
নতুন উদ্যমে বিজয় দিবস পালনের আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মহান বিজয় দিবস পালনের আহ্বান
শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মহান বিজয় দিবস পালনের আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

চিতই পিঠা বিক্রি করে মাসে আয় লাখ টাকা
চিতই পিঠা বিক্রি করে মাসে আয় লাখ টাকা

শনিবারের সকাল

বোলিং ত্রুটির জন্য নিষিদ্ধ করল ইসিবি
বোলিং ত্রুটির জন্য নিষিদ্ধ করল ইসিবি

মাঠে ময়দানে

সাহসী রুনা খান
সাহসী রুনা খান

শোবিজ

বহু মত ও পথের রাজনৈতিক ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে
বহু মত ও পথের রাজনৈতিক ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মশা নিধনের ওষুধ সংকট
মশা নিধনের ওষুধ সংকট

নগর জীবন

লক্কড়ঝক্কড় বাস চলছেই
লক্কড়ঝক্কড় বাস চলছেই

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজার সৈকতে পর্যটকদের ভিড়
কক্সবাজার সৈকতে পর্যটকদের ভিড়

পেছনের পৃষ্ঠা

মান্দারবাড়িয়া সমুদ্রসৈকত
মান্দারবাড়িয়া সমুদ্রসৈকত

নগর জীবন

শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস আজ
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপগামী শিক্ষার্থীদের অনিশ্চয়তা কাটছে না
ইউরোপগামী শিক্ষার্থীদের অনিশ্চয়তা কাটছে না

পেছনের পৃষ্ঠা

চমক খুলনা জেলা বিএনপিতে নেতা-কর্মীদের উচ্ছ্বাস
চমক খুলনা জেলা বিএনপিতে নেতা-কর্মীদের উচ্ছ্বাস

নগর জীবন

সরকারের কাজে আমরা হ্যাপি
সরকারের কাজে আমরা হ্যাপি

নগর জীবন

ভবন নির্মাণের প্ল্যান নিয়ে ভোগান্তি
ভবন নির্মাণের প্ল্যান নিয়ে ভোগান্তি

নগর জীবন

শ্রমিকদের ট্রেড ইউনিয়নের অধিকার দিতে হবে
শ্রমিকদের ট্রেড ইউনিয়নের অধিকার দিতে হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

দায়িত্ব ছাড়লেন পাকিস্তান টেস্ট দলের
দায়িত্ব ছাড়লেন পাকিস্তান টেস্ট দলের

মাঠে ময়দানে