শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২০ জানুয়ারি, ২০২২ আপডেট:

ইচ্ছাপত্র এবং অন্যান্য

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
ইচ্ছাপত্র এবং অন্যান্য

১. বাংলাদেশের শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ফরিদ উদ্দিন আহমেদ বলেছেন, ‘জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের মেয়েদের সহজে কেউ বউ হিসেবে নিতে চায় না। কারণ সারারাত তারা ঘোরাফেরা করে’। তিনি চান না তাঁর বিশ্ববিদ্যালয়ের মেয়েরা জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের মেয়েদের মতো বাইরে ঘোরাফেরা করুক, বেশি রাতে ঘরে ফিরুক। তিনি মনে করেন না রাত্তিরে মেয়েদের কোনও কাজ থাকতে পারে বাইরে। বিশ্ববিদ্যালয়ের মেয়েদেরও তিনি সেই নজরে দেখতে চান যে নজরে মধ্যযুগের অন্ধকারে নারীবিদ্বেষী পুরুষেরা দেখতো।

বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যই যদি বিজ্ঞানমনস্ক না হন, মুক্তচিন্তায় বিশ্বাসী না হন, নারীর সমানাধিকারে বিশ্বাস না করেন, চরম ধর্মান্ধের মতো, চরম কূপমন্ডুকের মতো, চরম মূর্খের মতো নারীকে বৈষম্যের শেকল পরাতে চান, তাহলে সমাজের আর কার কাছ থেকে কী আশা করা যায়!

মেয়েদের ঘৃণা করতে করতে, ধাক্কা দিতে দিতে, দূরে সরাতে সরাতে দেয়ালে ঠেকিয়েছে সমাজপতিরা। তারপরও স্বস্তি নেই। গৃহবন্দি করতে চায় বিজ্ঞান এবং প্রযুক্তির ছাত্রীদের। যতই তারা শিক্ষিতা হোক, তাদের গন্তব্য, কোনও নামী প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্ত্রী বা পরিচালিকা, না, ভেবেই নেয় তাদের গন্তব্য কারও বধূ হওয়া; তাদের পতিব্রতা গৃহবধূ হিসেবেই দেখতে চায় গোটা সমাজ।

যতই নারীর ক্ষমতায়নের কথা বলা হোক, সবই কাগজে কলমে। মানুষের মনে মস্তিষ্কে এখনও নারী গৃহবন্দি।

২. ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কোনও একটি ছাত্রীনিবাসে শুনেছি ১৯৫৬ সালের একটি আইন নতুন করে বেশ চালু করা হচ্ছে। আইনটি হলো, বিবাহিত ছাত্রীরা ছাত্রীনিবাসে থাকার অনুমতি পাবে না। আমরা সাধারণত বৈষম্যে ভরপুর পচা পুরোনো নিয়মগুলোকে বাতিল করে দিয়ে যুক্তি বুদ্ধি, উদারতা মানবতা দিয়ে নতুন নিয়ম রচনা করি। কিন্তু বার বার দেখি সমাজের সর্বত্র মেয়েদের দাবিয়ে রাখার জন্য বাতিলযোগ্য নিয়মকে সামনে আনা হচ্ছে। ছাত্রী, সে বিবাহিত কী অবিবাহিত, সে বাগদত্তা কী বাগদত্তা নয়, তার প্রেমিক আছে কী নেই, সে সমকামী বা উভকামী, সে রাজনীতি করে বা করে না, শহরে তার বাড়ি আছে কী নেই, কোনও কিছুই ধর্তব্যের বিষয় হতে পারে না। প্রতিটি শিক্ষার্থীর জন্য ছাত্রী বা ছাত্রাবাসে আসন থাকা চাই। যদি শিক্ষার্থীর সংখ্যা অনুযায়ী আসন না থাকে, তবে ছাত্রাবাস এবং ছাত্রীনিবাসের সংখ্যা বাড়ানোর ব্যবস্থা করা হোক। কিন্তু বিবাহিত বলে তাকে স্বামীর বাড়ি বা শ্বশুর বাড়িতে বাস করার পরামর্শ দেওয়া একেবারেই অনুচিত। শিক্ষার্থীদের জন্য হস্টেলে বাস করে শিক্ষা অর্জন করা সুবিধেজনক। শুধু পুঁথিগত শিক্ষা অর্জন নয়, সহযোগিতা, সহমর্মিতা, সচেতনতা, সমানাধিকার ইত্যাদি বিষয়ে জ্ঞানলাভ করার পরিবেশও পাওয়া হয়। শিক্ষার্থীদের বরং প্রেরণা দেওয়া উচিত যেন হস্টেলে থেকে শিক্ষার্থী জীবন সমৃদ্ধ করে। কর্মজীবনের পাথেয় অর্জিত হয় শিক্ষার্থী জীবনে।

ছাত্রীনিবাসে যথেষ্ট আসন নেই, সুতরাং বিবাহিতাদের কালো তালিকাভুক্ত করা শুধু দৃষ্টিকটু নয়, রীতিমত অন্যায়। মানুষ ভেবেই নিয়েছে বিবাহিতাদের লেখাপড়া করার দরকার নেই, তাদের স্বনির্ভর হওয়ার দরকার নেই, তাদের স্বামীই তাদের খাওয়া পরা দেবে। সমাজে সে কারণেই দেখি, বিয়ের পর মেয়েদের লেখাপড়া বন্ধ করে দেওয়া হয়, চাকরি বাকরি ছাড়তে বাধ্য করা হয়। বিবাহিত মেয়েদেরও যে নিজের নিরাপত্তার জন্য স্বনির্ভর হওয়া জরুরি, তাদের যে পরনির্ভর হওয়া ভীষণই ঝুঁকিপূর্ণ- তা এত ডিভোর্স, এত বধূনির্যাতন দেখার পরও লোকের বোধগম্য হয় না।

হুঁশ আর কবে হবে! সময় তো বয়ে যায়।

৩. আজকাল কিছু কিছু ভালো বাংলা ছবি বানানো হচ্ছে। কিন্তু ছবির গল্পগুলো এখনও প্রচ- পুরুষতান্ত্রিকতা থেকে মুক্তি পায়নি। বছর পাঁচেক আগে বানানো খুব জনপ্রিয় ‘প্রাক্তন’ ছবির কথাই ধরি। ছবিটি যে মানসিকতা প্রচার করেছে, সেটি আজও বাংলার ঘরে ঘরে। প্রচ- এক পুরুষতান্ত্রিক পুরুষ উজানের সঙ্গে সংসার করার প্রচুর চেষ্টা করে ব্যর্থ হয়ে সুদীপা ডিভোর্স দিয়েছিল। কিন্তু তারপর সেই সুদীপাকে দিয়েই পরিচালক বলিয়ে নিয়েছেন সুদীপার আরও আপস করার দরকার ছিল, আরও সময় দেওয়ার দরকার ছিল, স্বামীকে আরও সুখী রাখার দরকার ছিল। ঠিক মলি, উজানের দ্বিতীয় স্ত্রী, যেমন সুখী রাখছে।

সংসারে পুরুষকে সুখী রাখতে হলে পুরুষের হিংসে, ঈর্ষা, পুরুষের দুর্ব্যবহার, দুঃশাসন মেনে নিতে হবে; পুরুষের ঔদ্ধত্য, অহংকার মানতে হবে। অবজ্ঞা, অপমান সইতে হবে, নির্যাতন সইতে হবে। নিজের মতো নয়, পুরুষের ইচ্ছে মতো চলতে হবে, তাহলেই সুখী হবে পুরুষ।

সত্যিকার সাহসী মেয়েদের, নিয়ম ভাঙতে পারা মেয়েদের, সচেতন মেয়েদের গল্প কবে শুনবো? কবে আমাদের সিনেমাওয়ালারা বুঝবেন, মেয়েরা নিজের মতো চললে যে পুরুষেরা অসুখী হয়, তাদের সঙ্গে সুখের সংসার করা কোনও সচেতন মেয়ের পক্ষে সম্ভব নয়। শুধু সিনেমার নির্মাণ উন্নত করলে চলবে না, সিনেমার গল্পকেও উন্নত করতে হবে।

সেই পঞ্চাশ ষাটের দশকে যেমন দেখাতো, আধুনিক মেয়ে মানেই খারাপ, তারা মদ সিগারেট খাচ্ছে, পরপুরুষের সঙ্গে নাচছে। ওই পুরোনো মানসিকতা নিয়ে এখনও পড়ে আছে আমাদের সমাজ এবং সিনেমা। আধুনিকতার ইতিবাচক অর্থ করতে হবে, স্বাধীনচেতা এবং স্বনির্ভর মেয়েদের- মদ সিগারেট তারা খাক বা না খাক, পার্টিতে নাচুক বা না নাচুক, বিয়ে করুক বা না করুক, ডিভোর্স দিক বা না দিক, শুয়ে বেড়াক বা না বেড়াক- সম্মান করতে হবে।

৪. আশি নব্বইয়ের দশকে পশ্চিমবঙ্গে দেখতাম শিল্পী সাহিত্যিক পেশাজীবী ব্যবসায়ী সকলে বামপন্থী। সরকারি মন্ত্রী আমলা সকলের সঙ্গে তাদের সম্পর্ক অত্যন্ত মধুর। বামপন্থা ছাড়া আর কোনও পন্থায় তারা বিশ্বাস করে না।

অবাক কান্ড, যখনই বামফ্রন্ট সরকারের পতন হতে শুরু হলো, অধিকাংশ লোক ধীরে ধীরে নতুন দলের সঙ্গে ভিড়ে গেল। নতুন দল ক্ষমতায় এলে ঠিক বামফ্রন্ট সরকারের সঙ্গে যেমন অঙ্গাঙ্গী মিশে ছিল, তেমন মিশে গেল। অনেকটা এক কোষী অ্যামিবার মতো, যে কোনও আকার ধারণ করতে পারে। মনেই হয়নি তারা কোনও বহুকোষী প্রাণী।

এখন আবার নতুন আরেকটি দলের ঝান্ডা উড়ছে। এটিকে বেশ শক্তিশালী বলে মনে হচ্ছে। এটির ক্ষমতায় আসার সম্ভাবনা আঁচ করে অনেকেই দ্বিতীয় দল ছেড়ে তৃতীয় দলটিতে ভিড়ছে অথবা ভেড়ার স্বপ্ন দেখছে।

এরা প্রথম দলের ঘিটা খেয়েছে। দ্বিতীয় দলের ছানাটা খেয়েছে। তৃতীয় দলের মাখনটার ওপরও লোভ করছে। এরা আসলে কোনও রাজনৈতিক দলের আদর্শে বিশ্বাস করে না। এরা বিশ্বাস করে ঘি ছানা মাখনে। বিশ্বাস করে নিজের আখের গুছিয়ে নেওয়ায়।

আজ যদি বামফ্রন্ট আবার ক্ষমতায় আসে, দলে দলে ডান থেকে বামে চলে যাবে এরা। এদের প্রতি যে শ্রদ্ধা ছিল, হেমন্তের ঝরা পাতার মতো কবেই ঝরে গেছে।

নিঃস্বার্থ মানুষদেরই আমি শিল্পী বলে মনে করি। শিল্পীর অসততা, অহৃদ্যতা, লোভ, লালসা শিল্পকে মেরে ফেলে না, তবে শিল্পকে মেকি করে ফেলে।

৫. বাংলার প্রখ্যাত নাট্যব্যক্তিত্ব শাঁওলি মিত্র কিছুদিন আগে মারা গেছেন। শাঁওলি মিত্রর মৃত্যুসংবাদ আমাকে বড় হতবাক করেছে। চেনা মানুষগুলো, যাঁদের ভালোবাসি, শ্রদ্ধা করি, তাঁদের যেন হই রই করে চিরকাল বেঁচে থাকার কথা। কার যে গোপনে বয়স বাড়ে, কার যে অসুখ করে, জানা হয় না।

২০০৭ সালে আমাকে যখন কলকাতা থেকে বের করে দিয়ে দিল্লিতে গৃহবন্দি করা হয়েছিল, হাতে গোনা ক’জন শুভবুদ্ধিসম্পন্ন মানুষ তখন অন্যায়ের প্রতিবাদ করেছিলেন, শাঁওলি মিত্র ছিলেন তাঁদের একজন। তিনি আমাকে ফোন করতেন, মনে সাহস দিতেন। আমি চিরকালই তাঁর গুণমুগ্ধ। মনে আছে আমাদের ময়মনসিংহের বাড়িতে সেই কতকাল আগে অডিও ক্যাসেটে তাঁর নাথবতী অনাথবৎ শুনতাম। শুনতাম আর তাঁর জন্য বুকের মধ্যে একটু একটু করে ভালোবাসা জমা হতো। সেই শুরু।

তারপর তো মঞ্চে তাঁর নাটক দেখেছি, তাঁর অভিনয় দেখেছি অপলক। এমন অবিশ্বাস্য প্রতিভা নিয়ে খুব কম মানুষই জন্মায়!

প্রিয় মানুষেরা, না হোক তাঁদের সঙ্গে দেখা বা ওঠাবসা, চলে গেলে বড় খালি খালি লাগে পৃথিবী।

সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়ের মৃত্যুর পর কলকাতার মানুষ যেভাবে শ্রদ্ধা জানাতে পথে নেমে এসেছিল, ফুলে ফুলে ভরে উঠেছিল তাঁর মৃতদেহের বাহন, শাঁওলি মিত্রের বেলায় তেমন কিছুই হয়নি। হয়নি কারণ তিনি একটি ইচ্ছাপত্র লিখে গিয়েছিলেন, কেউ যেন তাঁকে হাসপাতালেও ভর্তি করিয়ে তাঁর কষ্ট বৃদ্ধি না ঘটায়, তিনি কোনও আসুরিক চিকিৎসার পক্ষপাতী নন। তিনি চেয়েছিলেন মৃত্যুর পর দ্রুত যেন তাঁর সৎকার করা হয়, বাইরের মানুষ যেন কেউ না জানে যে তাঁর মৃত্যু হয়েছে। তাঁর মৃতদেহে ফুলভার তিনি চাননি। তাঁর ইচ্ছে পূরণ করা হয়েছে। শাঁওলি মিত্রর ইচ্ছেটি তাঁর পিতা বিশিষ্ট নাট্যশিল্পী শম্ভু মিত্রের ইচ্ছের মতোই, ভক্তকুলের অগোচরে তাঁরও শেষকৃত্য হয়েছিল।

শাঁওলি মিত্রর ইচ্ছাপত্রটি আমাকেও একটি ইচ্ছাপত্র লেখার প্রেরণা দিয়েছে। আমার ইচ্ছাপত্রটি অবশ্য তাঁর ইচ্ছাপত্রের একেবারেই বিপরীত। সেটি এরকম :

“আমি চাই আমার মৃত্যুর খবর প্রচার হোক চারদিকে। প্রচার হোক যে আমি আমার মরণোত্তর দেহ দান করেছি হাসপাতালে, বিজ্ঞান গবেষণার কাজে। কিছু অঙ্গ প্রতিস্থাপনে কারও জীবন বাঁচুক। কারও চোখ আলো পাক। প্রচার হোক, কিছু মানুষও যেন প্রেরণা পায় মরণোত্তর দেহ দানে।

অনেকে কবর হোক চান, পুড়ে যাক চান, কেউ কেউ চান তাঁদের শরীর পোড়া ছাই প্রিয় কোনও জায়গায় যেন ছড়িয়ে দেওয়া হয়। কেউ কেউ আশা করেন তাঁদের দেহ মমি করে রাখা হোক। কেউ আবার বরফে ডুবিয়ে রাখতে চান, যদি ভবিষ্যতে প্রাণ দেওয়ার পদ্ধতি আবিষ্কার হয়!

অসুখ বিসুখে আমি আধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞানের ওপর নির্ভর করি এবং জীবনের শেষদিন পর্যন্ত করবো। কোনও প্রাচীন চিকিৎসা পদ্ধতিতে আমার বিন্দুমাত্র বিশ্বাস নেই, ঠিক যেমন বিশ্বাস নেই কোনও কুসংস্কারে। জীবনের একটি মুহূর্তেরও মূল্য অনেক। তাই কোনও মুহূর্তই হেলায় হারাতে চাই না। মরার পর আমরা কিন্তু কোথাও যাই না। পরকাল বলে কিছু নেই। পুনর্জন্ম বলে কিছু নেই। মৃত্যুতেই জীবনের সমাপ্তি। আমার জীবন আমি সারাজীবন অর্থপূর্ণ করতে চেয়েছি। মৃত্যুটাও চাই অর্থপূর্ণ হোক।”

               

                লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
বাজেটের চ্যালেঞ্জ
বাজেটের চ্যালেঞ্জ
পবিত্র ঈদুল আজহা
পবিত্র ঈদুল আজহা
হজ ও ঈদুল আজহা
হজ ও ঈদুল আজহা
পরিবেশ ও কোরবানি
পরিবেশ ও কোরবানি
নির্বাচন দিতে টালবাহানা কেন?
নির্বাচন দিতে টালবাহানা কেন?
বানরের পিঠা ভাগের পর নির্বাচন
বানরের পিঠা ভাগের পর নির্বাচন
রাজস্ব বাড়ান
রাজস্ব বাড়ান
প্রাথমিকে স্কুল ফিডিং
প্রাথমিকে স্কুল ফিডিং
জিয়া : অনন্য রাষ্ট্রনায়ক
জিয়া : অনন্য রাষ্ট্রনায়ক
জলবায়ু পরিবর্তনজনিত বিপর্যয় মানুষের কামাই
জলবায়ু পরিবর্তনজনিত বিপর্যয় মানুষের কামাই
৪০০ হাজিকে পুড়িয়ে হত্যার সেই বর্বরতা
৪০০ হাজিকে পুড়িয়ে হত্যার সেই বর্বরতা
গণহত্যার বিচার
গণহত্যার বিচার
সর্বশেষ খবর
ভাঙ্গায় পুকুরে মিলল নিখোঁজ যুবকের মরদেহ
ভাঙ্গায় পুকুরে মিলল নিখোঁজ যুবকের মরদেহ

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

লালমনিরহাটে পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু, নিখোঁজের ৪ ঘণ্টা পর উদ্ধার
লালমনিরহাটে পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু, নিখোঁজের ৪ ঘণ্টা পর উদ্ধার

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পশু কোরবানি দিতে গিয়ে তিন দিনে আহত ৯৪২
পশু কোরবানি দিতে গিয়ে তিন দিনে আহত ৯৪২

১২ মিনিট আগে | নগর জীবন

গাজীপুরে আগুনে পুড়লো ৬ ঝুট গুদাম
গাজীপুরে আগুনে পুড়লো ৬ ঝুট গুদাম

১৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

মোংলায় পৌর বিএনপির ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত
মোংলায় পৌর বিএনপির ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঈদের তিন দিনে ডিএনসিসির ২০ হাজার টন বর্জ্য অপসারণ: প্রশাসক এজাজ
ঈদের তিন দিনে ডিএনসিসির ২০ হাজার টন বর্জ্য অপসারণ: প্রশাসক এজাজ

২৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

সান ফ্রান্সিসকোতে সহিংস বিক্ষোভ, গ্রেপ্তার ৬০
সান ফ্রান্সিসকোতে সহিংস বিক্ষোভ, গ্রেপ্তার ৬০

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সংস্কারের নামে নির্বাচন দীর্ঘায়িত করার কোনও সুযোগ নেই’
‘সংস্কারের নামে নির্বাচন দীর্ঘায়িত করার কোনও সুযোগ নেই’

৪০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কক্সবাজার সৈকতে পিতাপুত্রের মৃত্যু
কক্সবাজার সৈকতে পিতাপুত্রের মৃত্যু

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিঙ্গাপুরের বিপক্ষে ১০ মিনিট হলেও খেলতে চান জামাল
সিঙ্গাপুরের বিপক্ষে ১০ মিনিট হলেও খেলতে চান জামাল

৫৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঈদের টানা ছুটিতে পর্যটকে মুখরিত কুয়াকাটা
ঈদের টানা ছুটিতে পর্যটকে মুখরিত কুয়াকাটা

৫৯ মিনিট আগে | পর্যটন

ভোলায় মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের ফল উৎসব
ভোলায় মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের ফল উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গাজীপুরে আগুনে পুড়লো ৬ ঝুট গুদাম
গাজীপুরে আগুনে পুড়লো ৬ ঝুট গুদাম

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নদীতে গোসলে নেমে নিখোঁজ বৃদ্ধের লাশ উদ্ধার
নদীতে গোসলে নেমে নিখোঁজ বৃদ্ধের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রডনি কিং থেকে ব্ল্যাক লাইভস ম্যাটার: লস অ্যাঞ্জেলেস যেন প্রতিবাদের স্বর্গভূমি
রডনি কিং থেকে ব্ল্যাক লাইভস ম্যাটার: লস অ্যাঞ্জেলেস যেন প্রতিবাদের স্বর্গভূমি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড দেখতে চাই: সারজিস আলম
নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড দেখতে চাই: সারজিস আলম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিএমপির যাত্রাবাড়ী থানা পরিদর্শন করলেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ডিএমপির যাত্রাবাড়ী থানা পরিদর্শন করলেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেরালা উপকূলে সিঙ্গাপুরের জাহাজে আগুন
কেরালা উপকূলে সিঙ্গাপুরের জাহাজে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াত নেতার মৃত্যু রাজনৈতিকভাবে টেনে না নেওয়ার অনুরোধ বিএনপির
জামায়াত নেতার মৃত্যু রাজনৈতিকভাবে টেনে না নেওয়ার অনুরোধ বিএনপির

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা গণতান্ত্রিক অধিকার ও নির্বাচন চাই : মির্জা ফখরুল
আমরা গণতান্ত্রিক অধিকার ও নির্বাচন চাই : মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ধর্ম ও শহীদদের টেনে দু’একটি রাজনৈতিক দল প্রভাব বিস্তার করছে: রিজভী
ধর্ম ও শহীদদের টেনে দু’একটি রাজনৈতিক দল প্রভাব বিস্তার করছে: রিজভী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রথম ‍দিনেই ১০ লাখ পেরিয়ে ‘ক্যাপিটাল ড্রামা’র প্রথম নাটক
প্রথম ‍দিনেই ১০ লাখ পেরিয়ে ‘ক্যাপিটাল ড্রামা’র প্রথম নাটক

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বেনাপোলে বোমা হামলা চালিয়ে যুবদল নেতাকে হত্যা, গ্রেফতার ২
বেনাপোলে বোমা হামলা চালিয়ে যুবদল নেতাকে হত্যা, গ্রেফতার ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কোরবানি দিতে গিয়ে ৩ দিনে ৯৪২ জন পঙ্গু হাসপাতালে, ভর্তি ৩২৪
কোরবানি দিতে গিয়ে ৩ দিনে ৯৪২ জন পঙ্গু হাসপাতালে, ভর্তি ৩২৪

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতারক চক্র থেকে দর্শকদের সতর্ক করল স্টার সিনেপ্লেক্স
প্রতারক চক্র থেকে দর্শকদের সতর্ক করল স্টার সিনেপ্লেক্স

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চামড়ায় কাঙ্ক্ষিত দাম না পাওয়ার কারণ জানালেন শিল্প উপদেষ্টা
চামড়ায় কাঙ্ক্ষিত দাম না পাওয়ার কারণ জানালেন শিল্প উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএনপির প্রত্যাশা, নির্বাচন যেন ডিসেম্বরের মধ্যেই হয় : শামসুজ্জামান দুদু
বিএনপির প্রত্যাশা, নির্বাচন যেন ডিসেম্বরের মধ্যেই হয় : শামসুজ্জামান দুদু

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ড. ইউনূস এবং তার কিছু পোষা স্টুডেন্ট ছাড়া সবাই নির্বাচন চায়: রুমিন ফারহানা
ড. ইউনূস এবং তার কিছু পোষা স্টুডেন্ট ছাড়া সবাই নির্বাচন চায়: রুমিন ফারহানা

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আটক ‘ম্যাডলিন’ থেকে যে বার্তা দিলেন গ্রেটা থুনবার্গ
আটক ‘ম্যাডলিন’ থেকে যে বার্তা দিলেন গ্রেটা থুনবার্গ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীকে হত্যার অভিযোগে স্বামী আটক
স্ত্রীকে হত্যার অভিযোগে স্বামী আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
দেশে ফিরেছেন আব্দুল হামিদ
দেশে ফিরেছেন আব্দুল হামিদ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তবে কি আর ফিরে আসা হবে না তানিন সুবহার?
তবে কি আর ফিরে আসা হবে না তানিন সুবহার?

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজাগামী ‘ম্যাডলিন’ জাহাজ দখলে নিল ইসরায়েল
গাজাগামী ‘ম্যাডলিন’ জাহাজ দখলে নিল ইসরায়েল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডায় নৌকাডুবিতে প্রাণ গেল বাংলাদেশি পাইলট ও ব্যবসায়ীর
কানাডায় নৌকাডুবিতে প্রাণ গেল বাংলাদেশি পাইলট ও ব্যবসায়ীর

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

৪ নমুনা পরীক্ষায় ৩ জনের দেহেই মিললো করোনা
৪ নমুনা পরীক্ষায় ৩ জনের দেহেই মিললো করোনা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ জুন মুক্তি পেতে পারেন ইমরান খান
১১ জুন মুক্তি পেতে পারেন ইমরান খান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সংবেদনশীল গোপন নথি প্রকাশ করা হবে: ইরান
ইসরায়েলের সংবেদনশীল গোপন নথি প্রকাশ করা হবে: ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাইওয়ানের মহড়ায় নজর কাড়লো নতুন যুদ্ধজাহাজ ও হেলিকপ্টার
তাইওয়ানের মহড়ায় নজর কাড়লো নতুন যুদ্ধজাহাজ ও হেলিকপ্টার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এপ্রিলে নির্বাচনের যে ব্যাখ্যা দিলেন প্রেস সচিব
এপ্রিলে নির্বাচনের যে ব্যাখ্যা দিলেন প্রেস সচিব

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবদুল হামিদ প্রসঙ্গে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আবদুল হামিদ প্রসঙ্গে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজাগামী ত্রাণবাহী জাহাজ ‘ম্যাডলিন’ থামাতে চায় ইসরায়েল
গাজাগামী ত্রাণবাহী জাহাজ ‘ম্যাডলিন’ থামাতে চায় ইসরায়েল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার জাতীয় ফুটবল দলে বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত নাবিল
কাতার জাতীয় ফুটবল দলে বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত নাবিল

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচন ডিসেম্বরের মধ্যেই দিতে হবে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন ডিসেম্বরের মধ্যেই দিতে হবে : নবীউল্লাহ নবী

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ সেজে ৫০ জনের অস্ত্রপচার, তারপর....
হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ সেজে ৫০ জনের অস্ত্রপচার, তারপর....

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রণক্ষেত্র লস অ্যাঞ্জেলেস, দফায় দফায় সংঘর্ষে বাড়ছে উত্তেজনা
রণক্ষেত্র লস অ্যাঞ্জেলেস, দফায় দফায় সংঘর্ষে বাড়ছে উত্তেজনা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিবাসনবিরোধী অভিযানে টালমাটাল লস অ্যাঞ্জেলেস
অভিবাসনবিরোধী অভিযানে টালমাটাল লস অ্যাঞ্জেলেস

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টা যুক্তরাজ্য সফরে যাচ্ছেন আজ
প্রধান উপদেষ্টা যুক্তরাজ্য সফরে যাচ্ছেন আজ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার সড়কে কোরবানির বর্জ্যের স্তূপ, যা বলল ডিএনসিসি
ঢাকার সড়কে কোরবানির বর্জ্যের স্তূপ, যা বলল ডিএনসিসি

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সচিবালয় ও যমুনার আশপাশে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ ঘোষণা
সচিবালয় ও যমুনার আশপাশে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১২ দেশের নাগরিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা, সোমবার থেকেই কার্যকর
১২ দেশের নাগরিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা, সোমবার থেকেই কার্যকর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে ১৪ দেশের জন্য ব্লক ওয়ার্ক ভিসা সাময়িকভাবে স্থগিত করেছে সৌদি
যে ১৪ দেশের জন্য ব্লক ওয়ার্ক ভিসা সাময়িকভাবে স্থগিত করেছে সৌদি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড. ইউনূস-নরেন্দ্র মোদির ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময়
ড. ইউনূস-নরেন্দ্র মোদির ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময়

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড. ইউনূস ছাগল দিয়ে হালচাষের চেষ্টা করছেন : কনক সরওয়ার
ড. ইউনূস ছাগল দিয়ে হালচাষের চেষ্টা করছেন : কনক সরওয়ার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডুবে যাচ্ছে চলনবিলের হাজারো একর জমির পাকা ধান
ডুবে যাচ্ছে চলনবিলের হাজারো একর জমির পাকা ধান

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ইরানে কুকুর নিয়ে হাঁটায় ফের নিষেধাজ্ঞা
যে কারণে ইরানে কুকুর নিয়ে হাঁটায় ফের নিষেধাজ্ঞা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-সিঙ্গাপুর ম্যাচের নিরাপত্তায় থাকবে সোয়াট
বাংলাদেশ-সিঙ্গাপুর ম্যাচের নিরাপত্তায় থাকবে সোয়াট

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাই-কম্বোডিয়া সীমান্তে কী হচ্ছে
থাই-কম্বোডিয়া সীমান্তে কী হচ্ছে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্তর্বর্তী সরকার দেশের মাঝারি ও ক্ষুদ্র শিল্পের বিকাশে আন্তরিক: প্রধান উপদেষ্টা
অন্তর্বর্তী সরকার দেশের মাঝারি ও ক্ষুদ্র শিল্পের বিকাশে আন্তরিক: প্রধান উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্ধুকে বাঁচাতে গিয়ে সমুদ্র সৈকতে নিখোঁজ পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার
বন্ধুকে বাঁচাতে গিয়ে সমুদ্র সৈকতে নিখোঁজ পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেশনস লিগের ফাইনালে আজ রাতে মুখোমুখি পর্তুগাল ও স্পেন
নেশনস লিগের ফাইনালে আজ রাতে মুখোমুখি পর্তুগাল ও স্পেন

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক