শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২২ আপডেট:

শুধু সাহসী কলমযোদ্ধা নয়, বন্ধু ও ভাইহারা হলাম

নঈম নিজাম
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
শুধু সাহসী কলমযোদ্ধা নয়, বন্ধু ও ভাইহারা হলাম

কোনোভাবেই মানতে পারছি না। মানাতে পারছি না নিজেকে। এ কোনো কথা হতে পারে না। এভাবে চলে যাওয়ার কথা ছিল না। সব সময় বলতেন, বাকি জীবন দুই বন্ধু একসঙ্গে কাটাব। আমি বলতাম শেষ বয়সে আমরা একটা বৃদ্ধাশ্রম করব। সেখানে কাছের সব বন্ধুকে ডাকব। যৌবনের স্মৃতির বাক্স মেলে ধরব।  কথা রাখেননি পীর হাবিবুর রহমান। চলে গেলেন আপনি। ৩১ জানুয়ারি সর্বশেষ কথা হয় ফোনে। বললাম, আপনি যোদ্ধা। ক্যান্সার জয় করে এসেছেন। কোনোভাবে পরাজিত হতে পারেন না। তাড়াতাড়ি সুস্থ হয়ে অফিসে আসুন। আবার আগের মতো বের হব। ডেকে নেব শাম্মী আর নুর মোহাম্মদকে। এবার টিটোনকেও রাখব মাঝে।  হাসলেন। গলার স্বরে ক্ষীণতা। ক্লান্তি খেয়াল করলাম। একটু খারাপও লাগল। ভাবলাম হয়তো অসুস্থতার কারণে ক্লান্তি ভর করেছে। ঠিক হয়ে যাবেন। বললাম আপনার ভাবী আর আমি আসতে চাই। নিরাপদ দূরত্বে দেখে যাব। ফরিদা ইয়াসমিন বারবার তাগিদ দিচ্ছেন আপনাকে দেখতে যেতে। আপনি বললেন, এখন আসার দরকার নেই। আর কটা দিন যাক। তারপর ভাবীকে নিয়ে আসুন। ১ ফেব্রুয়ারি আপনার নম্বরে বারবার কল দিলাম। ধরলেন না। ২ তারিখ আপনার ছেলে অন্তর ফোন ধরে বলল, চাচ্চু, ফোন ধরার মতো অবস্থায় নেই বাবা। একটু সুস্থ হলে মিলিয়ে দেব আপনাকে। ৩ তারিখ আবার ফোন করলাম। কেউ ধরল না। চিন্তায় পড়লাম। ৪ তারিখ হঠাৎ জরুরি কাজে এলাম দেশের বাইরে। ৫ তারিখ প্রথম ফোনটি আসে ভাবীর কাছ থেকে। ভাবী বললেন, অবস্থা ভালো নয়। শেষ চেষ্টাটুকু করছি। এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে নিয়ে যাব ভারতে। জরুরিভাবে মেয়ে এবং আমার ভিসার ব্যবস্থা করে দিন। ঢাকায় ফোন করছি ভাবী ও মেয়ের ভিসার জন্য। এমন সময় অন্তরের ফোনটি এলো। হাউমাউ করে কাঁদছে ছেলেটি। কিছুদিন আগে ব্যারিস্টার হয়ে দেশে ফিরেছে। অসুস্থ হওয়ার পর বাবার খুব খেয়াল রাখে। ছেলে, মেয়ে দুজনই ছিল আপনার জান। মেয়েকে নিয়ে অফিসে আসতেন। মেয়েটা যখন তখন ফোন করত। বাবার খবর নিত অফিসে কী করছে। সেই মেয়ের সঙ্গে কথা হলো। মেয়েটি কাঁদছে বাবার জন্য। নিজের চোখ সামলাতে পারছি না। এটা কিছু হলো না পীর। সবাইকে কাঁদিয়ে এভাবে যেতে পারেন না।

আমাদের দীর্ঘদিনের পথচলা। কঠিনতম এই সময়ে পথ অনেকের সঙ্গে চলি। সবাই বন্ধু হতে পারে না। ভাই হতে পারে না। সহকর্মীরা আরও পারে না। স্বার্থের এ দুনিয়ায় কেউ কারও নয়। অন্যের খারাপ কামনা করে মানুষের দিন কাটে। আপনি ছিলেন আলাদা। দীর্ঘ পথচলায় এক দিনের জন্যও আমাদের সম্পর্কের ডান-বাম হয়নি। ২০১১ সালে আমার আমন্ত্রণে বাংলাদেশ প্রতিদিনে যোগ দিলেন উপসম্পাদক পদে। আমি সম্পাদক আর আপনি নির্বাহী সম্পাদক হলেন। ভাই-বন্ধুর মতো কাজ করতাম। কখনো ভিন্নমত হলেও আমার মতই মেনে নিতেন। অফিসের বাইরেও আমাদের সম্পর্কের একটা জগৎ ছিল। দুজন বাইরে বসতাম। আড্ডা দিতাম। সুখ-দুঃখ শেয়ার করতাম। মাঝে আপনি ছিলেন না বাংলাদেশ প্রতিদিনে। আমাদের পারিবারিক, সামাজিক, ব্যক্তিগত সম্পর্ক আগের মতোই থাকল। পূর্ব-পশ্চিম করলেন আপনি। আপনার বিভিন্ন অনুষ্ঠানে যেতাম। এমনি একসময় আলমগীর হোসেন ভাই চলে গেলেন বাংলানিউজ ছেড়ে। বললাম, বাংলানিউজের দায়িত্ব নেবেন? জবাবে বললেন, আবার ফিরলে আপনার সঙ্গেই থাকব। বাংলাদেশ প্রতিদিনই আমার ঠিকানা। আপনি আবার ফিরলেন। আমাদের কাজ, আড্ডা বাড়ল আগের মতোই। দুজনের মাঝে আরেকজন ছিলেন, তিনি কামরুল হক শামীম। আমিনুল হক বাদশা, রাশিদুল হক নবা ভাইদের আরেক ভাই। তিনজন ভাই-বন্ধুর মতো চলতাম। দুপুরে খেতাম একসঙ্গে। বাসা থেকে আমাদের খাবার আসত। শামীম ভাই বলতেন, তিনজন মায়ের পেটের ভাইয়ের চেয়ে বেশি। বাকি জীবন কেউ আলাদা করতে পারবে না। আপনি বলতেন, ‘শামীম তোর কথায় বিশ্বাস নেই। তুই আগে আমাদের ছাড়বি।’ করোনা শুরুর আগে শামীম ভাই অসুস্থ হলেন। অফিসে আসা বন্ধ করলেন। তারপর চলে গেলেন কানাডা। দেশে ফিরলেও শামীম ভাই আর কর্মস্থলে যোগ দেওয়ার অবস্থায় নেই। আপনি বললেন, শামীম আমাদের আগেই ছেড়ে চলে গেল।

করোনার শুরুতে আমি আক্রান্ত হলাম। মনটা এলোমেলো হয়ে গেল। আপনি আশ্বাস দিতেন। ভালো হয়ে আসার পর নুর মোহাম্মদ, কর্নেল (অব.) শাম্মীকে নিয়ে প্রতি শনিবার দুপুরে আমরা খেতে বের হতাম। খাওয়ার বিষয়ে আপনি ছিলেন শৌখিন। মাছ, ভাজি, ভর্তা ছিল প্রিয়। খাবার দিতাম আপনার অর্ডারে। সিদ্ধান্ত নিলাম, এভাবেই করোনার সময় বাঁচতে হবে। প্রতি শনিবার আমরা আড্ডা দেব। দুপুরের খাবার খাব একসঙ্গে। একদিন আড্ডা শেষ করে দুজন অফিসে ফেরার পথে গুলশানে কফি নিতে গিয়ে হাঁটার সময় পেছনের হাড়ে ব্যথা অনুভব করলেন। দুষ্টামি করে বললাম, বুড়ো হচ্ছেন। হাড় ক্ষয় শুরু হয়েছে। কয়েকদিন টানা ব্যথা থাকায় বাসায় বিশ্রাম নিলেন। যোগাযোগ করলেন, ল্যাবএইডের হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ ডা. মাহবুবের সঙ্গে। মাহবুব ভাইয়ের পরামর্শে ল্যাবএইডে পরীক্ষা করতে গিয়েই জানলেন সেই ভয়াবহ খবর। আপনার শরীরে ক্যান্সারের লক্ষণ ধরা পড়েছে। হৃদরোগী ছিলেন। কয়েকবার হাসপাতালে ছিলেন। রিং বসানো শরীর নিয়ে কোনো সমস্যা হয়নি। ক্যান্সারের খবরে মন খারাপ হলো আমাদের। আপনি বললেন, মুম্বাইয়ে যোগাযোগ হয়েছে বিখ্যাত ডাক্তারদের সঙ্গে। তাঁরা বলেছেন বোনম্যারো ট্রান্সপ্লান্ট করা যায়। কোনো সমস্যা নেই। সুস্থ হব দ্রুত। মুম্বাই গেলেন দুবার। সঙ্গে ছেলে অন্তর আর ভাতিজা সেন্টু। ভিডিও ফোনে কথা বলতেন প্রতিদিন। আপনার মনোবল দেখে মুগ্ধ হতাম। প্রশংসা করতাম। নুর মোহাম্মদের সঙ্গে কথা বলতেন আরও বেশি। তার সঙ্গে হাসি-ঠাট্টা করতেন। আবার কী গল্প হলো শোনাতেন আমাকে।

ক্যান্সার জয় করে দেশে ফিরলেন। বারবার বললাম অফিসে কম আসবেন। আপনি শক্তিশালী কলামিস্ট। কোনো কিছুর তোয়াক্কা করেন না। যা মনে আসে সাহস করে লেখেন। একজন সাহসী মানুষ হিসেবে বেঁচে থাকতে হবে। আমাদের সমাজে সাহসী মানুষ নেই। সমাজের অসংগতি নিয়ে কথা বলার লোক নেই। আপনার শরীর নিয়ে ভাবী ও সন্তানরা চিন্তিত হলেন। দুই ভাই- পীর মতিউর রহমান ও পীর মিসবাহ উৎকণ্ঠা ব্যক্ত করতেন। অফিসে আপনার সঙ্গে প্রায়ই মেয়েটা আসত। বাবাকে একা ছাড়তে চাইত না। মেয়ের সঙ্গে খুনসুটি করতেন ছেলেকে নিয়ে। ছবি তুলতেন অফিসে বসে। এভাবেই চলছিল। হুট করে একদিন সুনামগঞ্জ গেলেন। বললেন, মন টেনেছে নাড়ির জন্য। নিজেও অনেকবার সুনামগঞ্জ গিয়েছি আপনাদের বাড়ি। বড় ভাই অ্যাডভোকেট পীর মতিউর রহমান ছাত্রলীগের নেতা ছিলেন। আওয়ামী লীগ করেন। বড় ভাবী ৩০ পদের রান্না করতেন। মতি ভাই সারাক্ষণ খোঁজ রাখতেন। হাওরে গিয়েছি আমরা বন্ধুরা দলবেঁধে। হাওরে রাত কাটিয়েছি। জোছনারাতে শুনেছি হাছন রাজার গান। আনন্দময় সময়গুলো ছিল আমাদের অন্যরকম। একবার সুনামগঞ্জে গেলাম শ্যালকের জন্য পাত্রী দেখতে। সব আয়োজন করলেন বড় ভাবী আর মিসবাহের স্ত্রী। আপনাদের বাড়ির খাবারের গল্প এখনো হয় আমার শ্বশুরবাড়িতে। আপনি ও আপনার পরিবারকে কখনো আলাদা মনে হয়নি।

জানি এ জীবনটা অনেক ছোট। বারবার অসুস্থ হয়ে আপনি বুঝতে পেরেছেন অনেক আগে। অনেক কথা বলতেন। আক্ষেপ করতেন সমাজ ও রাজনীতি নিয়ে। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা গভীরভাবে লালন করতেন। বঙ্গবন্ধুর আদর্শ বুকে ধারণ করে চলতেন। অন্যায় সহ্য করতেন না। মাঝেমধ্যে বকা দিয়ে বলতাম আপনার এত যুদ্ধের দরকার নেই। নিজের পরিবারের কথা মাথায় রাখবেন। শেষ দিকে আপনিও বলতেন, মেয়েটা এখনো অনেক বেশি ছোট। ছেলেটা পুরোপুরি দাঁড়াতে পারল না। আশ্বস্ত করতাম ছেলে ব্যারিস্টার হয়ে ফিরেছে। চিন্তার কিছু নেই। মেয়েরা হলো বাবার শেষ বয়সের লাঠি। দেখবেন মেয়ে হুট করে বড় হয়ে গেছে। তারপর আপনার সবকিছু দেখাশোনা করছে। আমাদের অনেক কথা হতো। পারিবারিক, সামাজিক সবকিছু শেয়ার করতাম। ভিতরের দুঃখগুলোও শেয়ার করতাম। আপনি আমার চেয়ে বেশি শেয়ার করতেন। পুরো অফিস হাসি-ঠাট্টায় মাতিয়ে রাখতেন। যতক্ষণ অফিসে থাকতেন সবাই বুঝত আপনি আছেন। মাঝেমধ্যে আমার মন খারাপ থাকলে সাহস জোগাতেন। জগৎ-সংসারে আমাদের অনেকে হিংসা করে। ঈর্ষার অনলে পোড়ে। কখনো আমি বলতাম পাত্তা দেবেন না। কখনো আপনি আমাকে বলতেন পাত্তা না দিতে। অসুস্থ হওয়ার পরও আপনার মনোবল কমতে দেখিনি। শেষ দিকে বিয়েসহ কিছু সামাজিক অনুষ্ঠানে যাওয়ার খবর শুনে উৎকণ্ঠা ব্যক্ত করে বকা দিলাম। বললাম এমন করবেন না। দুবার আক্রান্ত হয়ে সামাল দিতে পেরেছি আমি। আপনার এক শ একটা অসুখ। এ ধরনের বাহাদুরির দরকার নেই। জবাবে বললেন, মাস্ক খুলিনি। সাবধান ছিলাম। সাবধানতার পরও কী করে আক্রান্ত হলেন?

হুট করে অফিসে না দেখে ফোন করলাম। বললাম কী অবস্থা। জবাবে বললেন, করোনা হয়েছে। মন খারাপ হয়ে গেল। আমার মনের অবস্থা বুঝে আপনি বললেন, না, ঠিক হয়ে যাব। ল্যাবএইডে ভর্তি হতে যাচ্ছি। নিয়মিত ফোনে সর্বশেষ খবর জানতাম। আপনি নিজেই সব বলতেন। মাঝে একদিন ফোন করলেন নাসিম ভাই। বললেন, ল্যাবএইডের ডা. শামীমের সঙ্গে কথা হয়েছে। বলেছেন অবস্থা ভালো মনে হচ্ছে না। নানা জটিলতা ধরা পড়ছে। তবু একটা আত্মবিশ্বাস ছিল আপনি ভালো হয়ে উঠবেন। দীর্ঘদিন একসঙ্গে পথ চলছি, পীর অসুখকে জয় করতে পারে। এবারও পারবে। আমার ধারণা ঠিক হলো না। আপনি পারলেন না এবার। চলে গেলেন সবাইকে ফেলে। সবাইকে কাঁদিয়ে। পীর এভাবে চলে যাওয়া কি জরুরি ছিল?

কবে কখন কীভাবে আমাদের পরিচয় মনে নেই। তবে আওয়ামী লীগ বিটের সংবাদকর্মী হিসেবে আমাদের ঘনিষ্ঠতা। ভোরের কাগজ ছেড়ে নিউজ মিডিয়া নামের একটি এজেন্সি করেছিলাম। হঠাৎ একদিন প্রতিষ্ঠানটি বন্ধ করে দিলাম। তারপর একদিন দেখা হতে বললেন, বাংলাবাজার পত্রিকায় যোগ দিন। আমাকে নিয়ে গেলেন জাকারিয়া খানের কাছে। কাজ করলাম কিছুদিন। তারপর একদিন আমার অনুরোধে বাংলাবাজার পত্রিকা ছাড়লেন পীর হাবিব ও কবি নির্মলেন্দু গুণ। আমরা একসঙ্গে একটি পত্রিকা করার চেষ্টা করলাম। হলো না সেই পত্রিকা। কিন্তু আমাদের সম্পর্ক থেকে গেল গভীর এক বন্ধুত্বের বন্ধনে। আমি যোগ দিলাম এটিএন বাংলায়। পরে এসটিভি ইউএসে। আমাদের দেখা হতো। আড্ডা হতো। আমাদের পারস্পরিক বিশ্বাসে অনেক সময় ভিন্নমত হতো।  কিন্তু কেউ কারও সে মত নিয়ে সম্পর্ক খারাপ করিনি।

পীর হাবিব আত্মমর্যাদা নিয়ে চলতেন। ক্ষমতাবানদের দাপট ও রক্তচক্ষু পাত্তা দিতেন না। নিজের খেয়ালে চলতেন। সেই চলায় নিজের ক্ষতি হলেও পিছু হটতেন না। একটা লড়াকু ভাব ছিল। দুই হাতে লিখতে পারতেন। তাঁর কলামে কেউ কাঁচি চালালে মেজাজ খারাপ করতেন। আমি হাত চালালে চুপ থাকতেন। পরস্পরের প্রতি একটা সম্মানবোধের সম্পর্ক ছিল। পীরের চলে যাওয়ায় বন্ধুহারা হলাম। ভাইহারা হলাম। সবচেয়ে বড় কষ্টের জায়গাটুকু হচ্ছে, বাইরে থাকার কারণে অংশ নিতে পারলাম না জানাজায়। শুধু আল্লাহর দরবারে প্রার্থনা- এই মেধাবী, সাহসী, গণমানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠায় বলিষ্ঠ ভূমিকা রাখা কলমযোদ্ধাকে শান্তিতে রাখুন। এ যুগে এ সময়ে তাঁর চলে যাওয়ায় শুধু একটি পরিবার নয়, ক্ষতিগ্রস্ত হলো বাংলাদেশ। এ ক্ষতি পূরণ হবে না কোনো দিন।

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

৩১ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

৪৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান
রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের
গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২
নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ
গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক
টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার
দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক
ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে
সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি
বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব
ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১
শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু
ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার
চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে
রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’
‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া
যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই মার্কিন নাগরিক ২ দিনের রিমান্ডে
সেই মার্কিন নাগরিক ২ দিনের রিমান্ডে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেমিট্যান্স প্রবাহে ২৮.৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
রেমিট্যান্স প্রবাহে ২৮.৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্ব বাণিজ্যে রূপান্তর ঘটাবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা
বিশ্ব বাণিজ্যে রূপান্তর ঘটাবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী পিচ্চি আকাশ সহযোগীসহ গ্রেফতার
তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী পিচ্চি আকাশ সহযোগীসহ গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন
নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা
জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের
বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের

নগর জীবন

নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা