শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২২ আপডেট:

শুধু সাহসী কলমযোদ্ধা নয়, বন্ধু ও ভাইহারা হলাম

নঈম নিজাম
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
শুধু সাহসী কলমযোদ্ধা নয়, বন্ধু ও ভাইহারা হলাম

কোনোভাবেই মানতে পারছি না। মানাতে পারছি না নিজেকে। এ কোনো কথা হতে পারে না। এভাবে চলে যাওয়ার কথা ছিল না। সব সময় বলতেন, বাকি জীবন দুই বন্ধু একসঙ্গে কাটাব। আমি বলতাম শেষ বয়সে আমরা একটা বৃদ্ধাশ্রম করব। সেখানে কাছের সব বন্ধুকে ডাকব। যৌবনের স্মৃতির বাক্স মেলে ধরব।  কথা রাখেননি পীর হাবিবুর রহমান। চলে গেলেন আপনি। ৩১ জানুয়ারি সর্বশেষ কথা হয় ফোনে। বললাম, আপনি যোদ্ধা। ক্যান্সার জয় করে এসেছেন। কোনোভাবে পরাজিত হতে পারেন না। তাড়াতাড়ি সুস্থ হয়ে অফিসে আসুন। আবার আগের মতো বের হব। ডেকে নেব শাম্মী আর নুর মোহাম্মদকে। এবার টিটোনকেও রাখব মাঝে।  হাসলেন। গলার স্বরে ক্ষীণতা। ক্লান্তি খেয়াল করলাম। একটু খারাপও লাগল। ভাবলাম হয়তো অসুস্থতার কারণে ক্লান্তি ভর করেছে। ঠিক হয়ে যাবেন। বললাম আপনার ভাবী আর আমি আসতে চাই। নিরাপদ দূরত্বে দেখে যাব। ফরিদা ইয়াসমিন বারবার তাগিদ দিচ্ছেন আপনাকে দেখতে যেতে। আপনি বললেন, এখন আসার দরকার নেই। আর কটা দিন যাক। তারপর ভাবীকে নিয়ে আসুন। ১ ফেব্রুয়ারি আপনার নম্বরে বারবার কল দিলাম। ধরলেন না। ২ তারিখ আপনার ছেলে অন্তর ফোন ধরে বলল, চাচ্চু, ফোন ধরার মতো অবস্থায় নেই বাবা। একটু সুস্থ হলে মিলিয়ে দেব আপনাকে। ৩ তারিখ আবার ফোন করলাম। কেউ ধরল না। চিন্তায় পড়লাম। ৪ তারিখ হঠাৎ জরুরি কাজে এলাম দেশের বাইরে। ৫ তারিখ প্রথম ফোনটি আসে ভাবীর কাছ থেকে। ভাবী বললেন, অবস্থা ভালো নয়। শেষ চেষ্টাটুকু করছি। এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে নিয়ে যাব ভারতে। জরুরিভাবে মেয়ে এবং আমার ভিসার ব্যবস্থা করে দিন। ঢাকায় ফোন করছি ভাবী ও মেয়ের ভিসার জন্য। এমন সময় অন্তরের ফোনটি এলো। হাউমাউ করে কাঁদছে ছেলেটি। কিছুদিন আগে ব্যারিস্টার হয়ে দেশে ফিরেছে। অসুস্থ হওয়ার পর বাবার খুব খেয়াল রাখে। ছেলে, মেয়ে দুজনই ছিল আপনার জান। মেয়েকে নিয়ে অফিসে আসতেন। মেয়েটা যখন তখন ফোন করত। বাবার খবর নিত অফিসে কী করছে। সেই মেয়ের সঙ্গে কথা হলো। মেয়েটি কাঁদছে বাবার জন্য। নিজের চোখ সামলাতে পারছি না। এটা কিছু হলো না পীর। সবাইকে কাঁদিয়ে এভাবে যেতে পারেন না।

আমাদের দীর্ঘদিনের পথচলা। কঠিনতম এই সময়ে পথ অনেকের সঙ্গে চলি। সবাই বন্ধু হতে পারে না। ভাই হতে পারে না। সহকর্মীরা আরও পারে না। স্বার্থের এ দুনিয়ায় কেউ কারও নয়। অন্যের খারাপ কামনা করে মানুষের দিন কাটে। আপনি ছিলেন আলাদা। দীর্ঘ পথচলায় এক দিনের জন্যও আমাদের সম্পর্কের ডান-বাম হয়নি। ২০১১ সালে আমার আমন্ত্রণে বাংলাদেশ প্রতিদিনে যোগ দিলেন উপসম্পাদক পদে। আমি সম্পাদক আর আপনি নির্বাহী সম্পাদক হলেন। ভাই-বন্ধুর মতো কাজ করতাম। কখনো ভিন্নমত হলেও আমার মতই মেনে নিতেন। অফিসের বাইরেও আমাদের সম্পর্কের একটা জগৎ ছিল। দুজন বাইরে বসতাম। আড্ডা দিতাম। সুখ-দুঃখ শেয়ার করতাম। মাঝে আপনি ছিলেন না বাংলাদেশ প্রতিদিনে। আমাদের পারিবারিক, সামাজিক, ব্যক্তিগত সম্পর্ক আগের মতোই থাকল। পূর্ব-পশ্চিম করলেন আপনি। আপনার বিভিন্ন অনুষ্ঠানে যেতাম। এমনি একসময় আলমগীর হোসেন ভাই চলে গেলেন বাংলানিউজ ছেড়ে। বললাম, বাংলানিউজের দায়িত্ব নেবেন? জবাবে বললেন, আবার ফিরলে আপনার সঙ্গেই থাকব। বাংলাদেশ প্রতিদিনই আমার ঠিকানা। আপনি আবার ফিরলেন। আমাদের কাজ, আড্ডা বাড়ল আগের মতোই। দুজনের মাঝে আরেকজন ছিলেন, তিনি কামরুল হক শামীম। আমিনুল হক বাদশা, রাশিদুল হক নবা ভাইদের আরেক ভাই। তিনজন ভাই-বন্ধুর মতো চলতাম। দুপুরে খেতাম একসঙ্গে। বাসা থেকে আমাদের খাবার আসত। শামীম ভাই বলতেন, তিনজন মায়ের পেটের ভাইয়ের চেয়ে বেশি। বাকি জীবন কেউ আলাদা করতে পারবে না। আপনি বলতেন, ‘শামীম তোর কথায় বিশ্বাস নেই। তুই আগে আমাদের ছাড়বি।’ করোনা শুরুর আগে শামীম ভাই অসুস্থ হলেন। অফিসে আসা বন্ধ করলেন। তারপর চলে গেলেন কানাডা। দেশে ফিরলেও শামীম ভাই আর কর্মস্থলে যোগ দেওয়ার অবস্থায় নেই। আপনি বললেন, শামীম আমাদের আগেই ছেড়ে চলে গেল।

করোনার শুরুতে আমি আক্রান্ত হলাম। মনটা এলোমেলো হয়ে গেল। আপনি আশ্বাস দিতেন। ভালো হয়ে আসার পর নুর মোহাম্মদ, কর্নেল (অব.) শাম্মীকে নিয়ে প্রতি শনিবার দুপুরে আমরা খেতে বের হতাম। খাওয়ার বিষয়ে আপনি ছিলেন শৌখিন। মাছ, ভাজি, ভর্তা ছিল প্রিয়। খাবার দিতাম আপনার অর্ডারে। সিদ্ধান্ত নিলাম, এভাবেই করোনার সময় বাঁচতে হবে। প্রতি শনিবার আমরা আড্ডা দেব। দুপুরের খাবার খাব একসঙ্গে। একদিন আড্ডা শেষ করে দুজন অফিসে ফেরার পথে গুলশানে কফি নিতে গিয়ে হাঁটার সময় পেছনের হাড়ে ব্যথা অনুভব করলেন। দুষ্টামি করে বললাম, বুড়ো হচ্ছেন। হাড় ক্ষয় শুরু হয়েছে। কয়েকদিন টানা ব্যথা থাকায় বাসায় বিশ্রাম নিলেন। যোগাযোগ করলেন, ল্যাবএইডের হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ ডা. মাহবুবের সঙ্গে। মাহবুব ভাইয়ের পরামর্শে ল্যাবএইডে পরীক্ষা করতে গিয়েই জানলেন সেই ভয়াবহ খবর। আপনার শরীরে ক্যান্সারের লক্ষণ ধরা পড়েছে। হৃদরোগী ছিলেন। কয়েকবার হাসপাতালে ছিলেন। রিং বসানো শরীর নিয়ে কোনো সমস্যা হয়নি। ক্যান্সারের খবরে মন খারাপ হলো আমাদের। আপনি বললেন, মুম্বাইয়ে যোগাযোগ হয়েছে বিখ্যাত ডাক্তারদের সঙ্গে। তাঁরা বলেছেন বোনম্যারো ট্রান্সপ্লান্ট করা যায়। কোনো সমস্যা নেই। সুস্থ হব দ্রুত। মুম্বাই গেলেন দুবার। সঙ্গে ছেলে অন্তর আর ভাতিজা সেন্টু। ভিডিও ফোনে কথা বলতেন প্রতিদিন। আপনার মনোবল দেখে মুগ্ধ হতাম। প্রশংসা করতাম। নুর মোহাম্মদের সঙ্গে কথা বলতেন আরও বেশি। তার সঙ্গে হাসি-ঠাট্টা করতেন। আবার কী গল্প হলো শোনাতেন আমাকে।

ক্যান্সার জয় করে দেশে ফিরলেন। বারবার বললাম অফিসে কম আসবেন। আপনি শক্তিশালী কলামিস্ট। কোনো কিছুর তোয়াক্কা করেন না। যা মনে আসে সাহস করে লেখেন। একজন সাহসী মানুষ হিসেবে বেঁচে থাকতে হবে। আমাদের সমাজে সাহসী মানুষ নেই। সমাজের অসংগতি নিয়ে কথা বলার লোক নেই। আপনার শরীর নিয়ে ভাবী ও সন্তানরা চিন্তিত হলেন। দুই ভাই- পীর মতিউর রহমান ও পীর মিসবাহ উৎকণ্ঠা ব্যক্ত করতেন। অফিসে আপনার সঙ্গে প্রায়ই মেয়েটা আসত। বাবাকে একা ছাড়তে চাইত না। মেয়ের সঙ্গে খুনসুটি করতেন ছেলেকে নিয়ে। ছবি তুলতেন অফিসে বসে। এভাবেই চলছিল। হুট করে একদিন সুনামগঞ্জ গেলেন। বললেন, মন টেনেছে নাড়ির জন্য। নিজেও অনেকবার সুনামগঞ্জ গিয়েছি আপনাদের বাড়ি। বড় ভাই অ্যাডভোকেট পীর মতিউর রহমান ছাত্রলীগের নেতা ছিলেন। আওয়ামী লীগ করেন। বড় ভাবী ৩০ পদের রান্না করতেন। মতি ভাই সারাক্ষণ খোঁজ রাখতেন। হাওরে গিয়েছি আমরা বন্ধুরা দলবেঁধে। হাওরে রাত কাটিয়েছি। জোছনারাতে শুনেছি হাছন রাজার গান। আনন্দময় সময়গুলো ছিল আমাদের অন্যরকম। একবার সুনামগঞ্জে গেলাম শ্যালকের জন্য পাত্রী দেখতে। সব আয়োজন করলেন বড় ভাবী আর মিসবাহের স্ত্রী। আপনাদের বাড়ির খাবারের গল্প এখনো হয় আমার শ্বশুরবাড়িতে। আপনি ও আপনার পরিবারকে কখনো আলাদা মনে হয়নি।

জানি এ জীবনটা অনেক ছোট। বারবার অসুস্থ হয়ে আপনি বুঝতে পেরেছেন অনেক আগে। অনেক কথা বলতেন। আক্ষেপ করতেন সমাজ ও রাজনীতি নিয়ে। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা গভীরভাবে লালন করতেন। বঙ্গবন্ধুর আদর্শ বুকে ধারণ করে চলতেন। অন্যায় সহ্য করতেন না। মাঝেমধ্যে বকা দিয়ে বলতাম আপনার এত যুদ্ধের দরকার নেই। নিজের পরিবারের কথা মাথায় রাখবেন। শেষ দিকে আপনিও বলতেন, মেয়েটা এখনো অনেক বেশি ছোট। ছেলেটা পুরোপুরি দাঁড়াতে পারল না। আশ্বস্ত করতাম ছেলে ব্যারিস্টার হয়ে ফিরেছে। চিন্তার কিছু নেই। মেয়েরা হলো বাবার শেষ বয়সের লাঠি। দেখবেন মেয়ে হুট করে বড় হয়ে গেছে। তারপর আপনার সবকিছু দেখাশোনা করছে। আমাদের অনেক কথা হতো। পারিবারিক, সামাজিক সবকিছু শেয়ার করতাম। ভিতরের দুঃখগুলোও শেয়ার করতাম। আপনি আমার চেয়ে বেশি শেয়ার করতেন। পুরো অফিস হাসি-ঠাট্টায় মাতিয়ে রাখতেন। যতক্ষণ অফিসে থাকতেন সবাই বুঝত আপনি আছেন। মাঝেমধ্যে আমার মন খারাপ থাকলে সাহস জোগাতেন। জগৎ-সংসারে আমাদের অনেকে হিংসা করে। ঈর্ষার অনলে পোড়ে। কখনো আমি বলতাম পাত্তা দেবেন না। কখনো আপনি আমাকে বলতেন পাত্তা না দিতে। অসুস্থ হওয়ার পরও আপনার মনোবল কমতে দেখিনি। শেষ দিকে বিয়েসহ কিছু সামাজিক অনুষ্ঠানে যাওয়ার খবর শুনে উৎকণ্ঠা ব্যক্ত করে বকা দিলাম। বললাম এমন করবেন না। দুবার আক্রান্ত হয়ে সামাল দিতে পেরেছি আমি। আপনার এক শ একটা অসুখ। এ ধরনের বাহাদুরির দরকার নেই। জবাবে বললেন, মাস্ক খুলিনি। সাবধান ছিলাম। সাবধানতার পরও কী করে আক্রান্ত হলেন?

হুট করে অফিসে না দেখে ফোন করলাম। বললাম কী অবস্থা। জবাবে বললেন, করোনা হয়েছে। মন খারাপ হয়ে গেল। আমার মনের অবস্থা বুঝে আপনি বললেন, না, ঠিক হয়ে যাব। ল্যাবএইডে ভর্তি হতে যাচ্ছি। নিয়মিত ফোনে সর্বশেষ খবর জানতাম। আপনি নিজেই সব বলতেন। মাঝে একদিন ফোন করলেন নাসিম ভাই। বললেন, ল্যাবএইডের ডা. শামীমের সঙ্গে কথা হয়েছে। বলেছেন অবস্থা ভালো মনে হচ্ছে না। নানা জটিলতা ধরা পড়ছে। তবু একটা আত্মবিশ্বাস ছিল আপনি ভালো হয়ে উঠবেন। দীর্ঘদিন একসঙ্গে পথ চলছি, পীর অসুখকে জয় করতে পারে। এবারও পারবে। আমার ধারণা ঠিক হলো না। আপনি পারলেন না এবার। চলে গেলেন সবাইকে ফেলে। সবাইকে কাঁদিয়ে। পীর এভাবে চলে যাওয়া কি জরুরি ছিল?

কবে কখন কীভাবে আমাদের পরিচয় মনে নেই। তবে আওয়ামী লীগ বিটের সংবাদকর্মী হিসেবে আমাদের ঘনিষ্ঠতা। ভোরের কাগজ ছেড়ে নিউজ মিডিয়া নামের একটি এজেন্সি করেছিলাম। হঠাৎ একদিন প্রতিষ্ঠানটি বন্ধ করে দিলাম। তারপর একদিন দেখা হতে বললেন, বাংলাবাজার পত্রিকায় যোগ দিন। আমাকে নিয়ে গেলেন জাকারিয়া খানের কাছে। কাজ করলাম কিছুদিন। তারপর একদিন আমার অনুরোধে বাংলাবাজার পত্রিকা ছাড়লেন পীর হাবিব ও কবি নির্মলেন্দু গুণ। আমরা একসঙ্গে একটি পত্রিকা করার চেষ্টা করলাম। হলো না সেই পত্রিকা। কিন্তু আমাদের সম্পর্ক থেকে গেল গভীর এক বন্ধুত্বের বন্ধনে। আমি যোগ দিলাম এটিএন বাংলায়। পরে এসটিভি ইউএসে। আমাদের দেখা হতো। আড্ডা হতো। আমাদের পারস্পরিক বিশ্বাসে অনেক সময় ভিন্নমত হতো।  কিন্তু কেউ কারও সে মত নিয়ে সম্পর্ক খারাপ করিনি।

পীর হাবিব আত্মমর্যাদা নিয়ে চলতেন। ক্ষমতাবানদের দাপট ও রক্তচক্ষু পাত্তা দিতেন না। নিজের খেয়ালে চলতেন। সেই চলায় নিজের ক্ষতি হলেও পিছু হটতেন না। একটা লড়াকু ভাব ছিল। দুই হাতে লিখতে পারতেন। তাঁর কলামে কেউ কাঁচি চালালে মেজাজ খারাপ করতেন। আমি হাত চালালে চুপ থাকতেন। পরস্পরের প্রতি একটা সম্মানবোধের সম্পর্ক ছিল। পীরের চলে যাওয়ায় বন্ধুহারা হলাম। ভাইহারা হলাম। সবচেয়ে বড় কষ্টের জায়গাটুকু হচ্ছে, বাইরে থাকার কারণে অংশ নিতে পারলাম না জানাজায়। শুধু আল্লাহর দরবারে প্রার্থনা- এই মেধাবী, সাহসী, গণমানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠায় বলিষ্ঠ ভূমিকা রাখা কলমযোদ্ধাকে শান্তিতে রাখুন। এ যুগে এ সময়ে তাঁর চলে যাওয়ায় শুধু একটি পরিবার নয়, ক্ষতিগ্রস্ত হলো বাংলাদেশ। এ ক্ষতি পূরণ হবে না কোনো দিন।

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন
শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন
পাসপোর্টের মান
পাসপোর্টের মান
কার্গো ভিলেজ অগ্নিকাণ্ড
কার্গো ভিলেজ অগ্নিকাণ্ড
টক-মিষ্টি আমড়া
টক-মিষ্টি আমড়া
এনসিপির নাগরিক রাষ্ট্রের অঙ্গীকার
এনসিপির নাগরিক রাষ্ট্রের অঙ্গীকার
উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া
উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া
আগুন থেকে রক্ষা পাওয়ার আমল
আগুন থেকে রক্ষা পাওয়ার আমল
চট্টগ্রাম বন্দরে অচলাবস্থা
চট্টগ্রাম বন্দরে অচলাবস্থা
একের পর এক আগুন
একের পর এক আগুন
আগুন : দুর্ঘটনা না অন্তর্ঘাত
আগুন : দুর্ঘটনা না অন্তর্ঘাত
প্রয়োজন অর্থনীতিবান্ধব রাজনীতি
প্রয়োজন অর্থনীতিবান্ধব রাজনীতি
আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি
আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
চাঁদপুরে নিবন্ধন সনদ না থাকায় চার প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
চাঁদপুরে নিবন্ধন সনদ না থাকায় চার প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

কুমার শানুর কণ্ঠস্বরের ওপর আইনি সুরক্ষা
কুমার শানুর কণ্ঠস্বরের ওপর আইনি সুরক্ষা

৩ মিনিট আগে | শোবিজ

নিষেধাজ্ঞার সময়ে ইলিশ ধরায় ১০৪ জেলে আটক
নিষেধাজ্ঞার সময়ে ইলিশ ধরায় ১০৪ জেলে আটক

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেন ‌‘বধে’ শীতকেই হাতিয়ার বানাচ্ছেন পুতিন!
ইউক্রেন ‌‘বধে’ শীতকেই হাতিয়ার বানাচ্ছেন পুতিন!

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি ভারতীয় বোর্ডের
পাকিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি ভারতীয় বোর্ডের

১২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দুর্বল অলিম্পিয়াকোসের বিপক্ষে সতর্ক বার্সা কোচ
দুর্বল অলিম্পিয়াকোসের বিপক্ষে সতর্ক বার্সা কোচ

১৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সার্টিফিকেট নয়, দক্ষ মানবসম্পদ গড়াই বাউবির লক্ষ্য: উপাচার্য
সার্টিফিকেট নয়, দক্ষ মানবসম্পদ গড়াই বাউবির লক্ষ্য: উপাচার্য

১৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

প্রজনন রক্ষায় মা মাছ ধরা বন্ধের আহ্বান মৎস্য উপদেষ্টার
প্রজনন রক্ষায় মা মাছ ধরা বন্ধের আহ্বান মৎস্য উপদেষ্টার

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

রাউজানে কাভার্ডভ্যান-অটোরিকশা সংঘর্ষে ব্যবসায়ী নিহত
রাউজানে কাভার্ডভ্যান-অটোরিকশা সংঘর্ষে ব্যবসায়ী নিহত

২৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাগেরহাটে উন্নত পদ্ধতিতে চিংড়ি চাষ ও খাদ্য ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা
বাগেরহাটে উন্নত পদ্ধতিতে চিংড়ি চাষ ও খাদ্য ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ দক্ষিণ এশিয়ার সবচেয়ে সম্ভাবনাময় বাজার : বিডা চেয়ারম্যান
বাংলাদেশ দক্ষিণ এশিয়ার সবচেয়ে সম্ভাবনাময় বাজার : বিডা চেয়ারম্যান

২৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

গাজা চুক্তি নিয়ে আলোচনা করতে ইসরায়েল যাচ্ছেন মিসরের গোয়েন্দা প্রধান
গাজা চুক্তি নিয়ে আলোচনা করতে ইসরায়েল যাচ্ছেন মিসরের গোয়েন্দা প্রধান

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউএনওদের নির্বাচনী প্রশিক্ষণ শুরু কাল
ইউএনওদের নির্বাচনী প্রশিক্ষণ শুরু কাল

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

নিখোঁজের ২ দিন পর পুকুরে মিলল যুবকের মরদেহ
নিখোঁজের ২ দিন পর পুকুরে মিলল যুবকের মরদেহ

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সেই পর্ন-তারকা যুগল ৫ দিনের রিমান্ডে
সেই পর্ন-তারকা যুগল ৫ দিনের রিমান্ডে

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে শহীদ জিয়া হল পুনঃনির্মাণের দাবি
নারায়ণগঞ্জে শহীদ জিয়া হল পুনঃনির্মাণের দাবি

৩৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে ইসরায়েলে উড়ে গেলেন জেডি ভ্যান্স
যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে ইসরায়েলে উড়ে গেলেন জেডি ভ্যান্স

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ জিয়ার কল্যাণেই জামায়াত রাজনীতি করার সুযোগ পেয়েছে: তৃপ্তি
শহীদ জিয়ার কল্যাণেই জামায়াত রাজনীতি করার সুযোগ পেয়েছে: তৃপ্তি

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে যমুনায় বিএনপি প্রতিনিধি দল
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে যমুনায় বিএনপি প্রতিনিধি দল

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

হাওরের প্রকল্প স্থগিত
হাওরের প্রকল্প স্থগিত

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

সাকিব-মাশরাফির রেকর্ড ভাঙলেন রিশাদ
সাকিব-মাশরাফির রেকর্ড ভাঙলেন রিশাদ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কলেজে নকলের অভিযোগে পরীক্ষা কেন্দ্র বাতিল, বাউবির কঠোর পদক্ষেপ
কলেজে নকলের অভিযোগে পরীক্ষা কেন্দ্র বাতিল, বাউবির কঠোর পদক্ষেপ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় ত্রাণ প্রবেশে ‘জরুরি ব্যবস্থা’ নেওয়ার আহ্বান ম্যাক্রোঁর
গাজায় ত্রাণ প্রবেশে ‘জরুরি ব্যবস্থা’ নেওয়ার আহ্বান ম্যাক্রোঁর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের ক্ষতি পোষাতে শনিবারেও ক্লাস নিতে চান এমপিওভুক্ত শিক্ষকরা
শিক্ষার্থীদের ক্ষতি পোষাতে শনিবারেও ক্লাস নিতে চান এমপিওভুক্ত শিক্ষকরা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঁশখালীতে ৩১ দফা বাস্তবায়নে লিফলেট বিতরণ
বাঁশখালীতে ৩১ দফা বাস্তবায়নে লিফলেট বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৩৩তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৩৩তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলি আগ্রাসন মোকাবেলায় প্রস্তুত হিজবুল্লাহ: লেবাননের এমপি
ইসরায়েলি আগ্রাসন মোকাবেলায় প্রস্তুত হিজবুল্লাহ: লেবাননের এমপি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর সঙ্গে মার্কিন রাষ্ট্রদূতদের সাক্ষাৎ
নেতানিয়াহুর সঙ্গে মার্কিন রাষ্ট্রদূতদের সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আংশিক দাবি পূরণ হওয়ায় এমপিওভূক্ত শিক্ষকদের প্রত্যাশা পূরণ হয়নি’
‘আংশিক দাবি পূরণ হওয়ায় এমপিওভূক্ত শিক্ষকদের প্রত্যাশা পূরণ হয়নি’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপে ইংল্যান্ড ম্যাচ থেকে ছিটকে গেলেন হিলি
বিশ্বকাপে ইংল্যান্ড ম্যাচ থেকে ছিটকে গেলেন হিলি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
এ কে আজাদ যে আওয়ামী লীগ নেতা, তা সর্বজনস্বীকৃত : নায়াব ইউসুফ
এ কে আজাদ যে আওয়ামী লীগ নেতা, তা সর্বজনস্বীকৃত : নায়াব ইউসুফ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সম্মানি বাড়িয়ে পুনঃনির্ধারণ
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সম্মানি বাড়িয়ে পুনঃনির্ধারণ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৯ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার
৯ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!
২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ হাজার এএসআই নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি
৪ হাজার এএসআই নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিরক্ষা জোরদারে ৮৮৫০ তরুণ-তরুণীকে প্রশিক্ষণ দেবে সরকার
প্রতিরক্ষা জোরদারে ৮৮৫০ তরুণ-তরুণীকে প্রশিক্ষণ দেবে সরকার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মাসখানেক আগেই জোবায়েদকে হত্যার পরিকল্পনা করে বর্ষা ও মাহির’
‘মাসখানেক আগেই জোবায়েদকে হত্যার পরিকল্পনা করে বর্ষা ও মাহির’

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

স্ত্রীসহ সাংবাদিক সুভাষ সিংহের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রীসহ সাংবাদিক সুভাষ সিংহের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনের ‘৭৮ শতাংশ দখল’ করে নিয়েছে রাশিয়া, ধারণা ট্রাম্পের
ইউক্রেনের ‘৭৮ শতাংশ দখল’ করে নিয়েছে রাশিয়া, ধারণা ট্রাম্পের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা
আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জন্ম নিয়েই বাপের সঙ্গে পাল্লা দিও না: গোলাম পরওয়ার
জন্ম নিয়েই বাপের সঙ্গে পাল্লা দিও না: গোলাম পরওয়ার

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বাড়ছে ১৫ শতাংশ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বাড়ছে ১৫ শতাংশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপ থেকে বিদায় নিয়ে যা বললেন বাংলাদেশ অধিনায়ক
বিশ্বকাপ থেকে বিদায় নিয়ে যা বললেন বাংলাদেশ অধিনায়ক

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের পাশে দাঁড়াল প্রতিবেশী আরব দেশ, নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি
ইরানের পাশে দাঁড়াল প্রতিবেশী আরব দেশ, নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বপ্ন দেখতেই থাকুন, পরমাণু স্থাপনা ধ্বংসের দাবি নিয়ে ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির
স্বপ্ন দেখতেই থাকুন, পরমাণু স্থাপনা ধ্বংসের দাবি নিয়ে ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ার শর্ত মেনে ইউক্রেনকে যুদ্ধ থামাতে বললেন ট্রাম্প
রাশিয়ার শর্ত মেনে ইউক্রেনকে যুদ্ধ থামাতে বললেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এইচএসসিতে বোর্ড সেরা স্নেহা
এইচএসসিতে বোর্ড সেরা স্নেহা

২৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে কাবুলকে যা করতে বললো পাকিস্তান
যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে কাবুলকে যা করতে বললো পাকিস্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এ কে আজাদকে গ্রেফতারের দাবিতে ফরিদপুরে বিক্ষোভ মিছিল
এ কে আজাদকে গ্রেফতারের দাবিতে ফরিদপুরে বিক্ষোভ মিছিল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মারা গেলেন 'শোলে'র জেলার গোবর্ধন আসরানি
মারা গেলেন 'শোলে'র জেলার গোবর্ধন আসরানি

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেব-রুক্মিণী নিয়ে নতুন গুঞ্জন, ফের ভাঙনের ইঙ্গিত?
দেব-রুক্মিণী নিয়ে নতুন গুঞ্জন, ফের ভাঙনের ইঙ্গিত?

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ থাকবে কি না, সিদ্ধান্ত অন্তর্বর্তী সরকারের: রিজভী
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ থাকবে কি না, সিদ্ধান্ত অন্তর্বর্তী সরকারের: রিজভী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের পাশে দাঁড়ালো রাশিয়া
ইরানের পাশে দাঁড়ালো রাশিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম
আজ দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের আভাস, বাড়তে পারে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের আভাস, বাড়তে পারে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি ভাঙলে হামাসকে সম্পূর্ণভাবে নির্মূল করবেন ট্রাম্প!
যুদ্ধবিরতি ভাঙলে হামাসকে সম্পূর্ণভাবে নির্মূল করবেন ট্রাম্প!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে হোয়াইট হাউসের একাংশ ভেঙে ফেলছেন ট্রাম্প
যে কারণে হোয়াইট হাউসের একাংশ ভেঙে ফেলছেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারা গেছে রাঙামাটির সেই ‘গোলাপি হাতি’
মারা গেছে রাঙামাটির সেই ‘গোলাপি হাতি’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেতানিয়াহু কানাডায় পা রাখলে গ্রেপ্তার করা হবে: মার্ক কার্নি
নেতানিয়াহু কানাডায় পা রাখলে গ্রেপ্তার করা হবে: মার্ক কার্নি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় একদিনে ১৫৩ টন বোমা ফেলেছে ইসরায়েল: নেতানিয়াহু
গাজায় একদিনে ১৫৩ টন বোমা ফেলেছে ইসরায়েল: নেতানিয়াহু

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
গৃহিণী স্ত্রীকে রেস্টুরেন্ট ব্যবসায়ী দেখিয়ে গড়েছেন অঢেল সম্পদ
গৃহিণী স্ত্রীকে রেস্টুরেন্ট ব্যবসায়ী দেখিয়ে গড়েছেন অঢেল সম্পদ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে মরিয়া রুমিন ফারহানাসহ আটজন
বিএনপির প্রার্থী হতে মরিয়া রুমিন ফারহানাসহ আটজন

নগর জীবন

আবারও ই-কমার্স প্রতারণা
আবারও ই-কমার্স প্রতারণা

পেছনের পৃষ্ঠা

আদেশ জারির পর গণভোট
আদেশ জারির পর গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোগান্তির ১১৪ কিলোমিটার
ভোগান্তির ১১৪ কিলোমিটার

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত ক্ষমতায় এলে ফেরার আশঙ্কা আওয়ামী লীগের
জামায়াত ক্ষমতায় এলে ফেরার আশঙ্কা আওয়ামী লীগের

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে এবার শিক্ষার্থীর রগ কাটা লাশ
চট্টগ্রামে এবার শিক্ষার্থীর রগ কাটা লাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বাপের সঙ্গে পাল্লা দিতে যেয়ো না
বাপের সঙ্গে পাল্লা দিতে যেয়ো না

প্রথম পৃষ্ঠা

বিরোধী দল দমনই যার একমাত্র যোগ্যতা
বিরোধী দল দমনই যার একমাত্র যোগ্যতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিশ রক্ষায় মায়া নেই জেলেদের
ইলিশ রক্ষায় মায়া নেই জেলেদের

নগর জীবন

বিপর্যয় কাটবে কীভাবে
বিপর্যয় কাটবে কীভাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে ভালো করার প্রত্যাশা আফঈদাদের
থাইল্যান্ডে ভালো করার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

আবারও আসতে পারে ১/১১
আবারও আসতে পারে ১/১১

নগর জীবন

উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া
উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া

সম্পাদকীয়

পর্নোগ্রাফিতে যুক্ত দম্পতি সিআইডির অভিযানে গ্রেপ্তার
পর্নোগ্রাফিতে যুক্ত দম্পতি সিআইডির অভিযানে গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত জাতীয় পার্টি
ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত জাতীয় পার্টি

নগর জীবন

প্রেমিকার ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে খুন করেন মাহির
প্রেমিকার ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে খুন করেন মাহির

প্রথম পৃষ্ঠা

আগাম শীতের সবজি চাষে স্বপ্ন বুনছেন কৃষক
আগাম শীতের সবজি চাষে স্বপ্ন বুনছেন কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেপ্তার বাংলাদেশি নারী
যুক্তরাষ্ট্রে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেপ্তার বাংলাদেশি নারী

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত বাতিল করুন
রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত বাতিল করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতিবিদরা ঐক্য হারিয়ে ফেলছেন
রাজনীতিবিদরা ঐক্য হারিয়ে ফেলছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন
শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন

সম্পাদকীয়

আজই সিরিজ নিশ্চিত করতে চান মিরাজরা
আজই সিরিজ নিশ্চিত করতে চান মিরাজরা

মাঠে ময়দানে

নীরব ঘাতক হাড়ক্ষয়
নীরব ঘাতক হাড়ক্ষয়

স্বাস্থ্য

২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!
২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় এনসিপির সভায় ককটেল বিস্ফোরণ
বগুড়ায় এনসিপির সভায় ককটেল বিস্ফোরণ

দেশগ্রাম

বিক্ষোভ মিছিল
বিক্ষোভ মিছিল

নগর জীবন

আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা
আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভিক্টোরিয়া কলেজে সংঘর্ষ, আটক ২৪
ভিক্টোরিয়া কলেজে সংঘর্ষ, আটক ২৪

দেশগ্রাম