শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২২ আপডেট:

শুধু সাহসী কলমযোদ্ধা নয়, বন্ধু ও ভাইহারা হলাম

নঈম নিজাম
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
শুধু সাহসী কলমযোদ্ধা নয়, বন্ধু ও ভাইহারা হলাম

কোনোভাবেই মানতে পারছি না। মানাতে পারছি না নিজেকে। এ কোনো কথা হতে পারে না। এভাবে চলে যাওয়ার কথা ছিল না। সব সময় বলতেন, বাকি জীবন দুই বন্ধু একসঙ্গে কাটাব। আমি বলতাম শেষ বয়সে আমরা একটা বৃদ্ধাশ্রম করব। সেখানে কাছের সব বন্ধুকে ডাকব। যৌবনের স্মৃতির বাক্স মেলে ধরব।  কথা রাখেননি পীর হাবিবুর রহমান। চলে গেলেন আপনি। ৩১ জানুয়ারি সর্বশেষ কথা হয় ফোনে। বললাম, আপনি যোদ্ধা। ক্যান্সার জয় করে এসেছেন। কোনোভাবে পরাজিত হতে পারেন না। তাড়াতাড়ি সুস্থ হয়ে অফিসে আসুন। আবার আগের মতো বের হব। ডেকে নেব শাম্মী আর নুর মোহাম্মদকে। এবার টিটোনকেও রাখব মাঝে।  হাসলেন। গলার স্বরে ক্ষীণতা। ক্লান্তি খেয়াল করলাম। একটু খারাপও লাগল। ভাবলাম হয়তো অসুস্থতার কারণে ক্লান্তি ভর করেছে। ঠিক হয়ে যাবেন। বললাম আপনার ভাবী আর আমি আসতে চাই। নিরাপদ দূরত্বে দেখে যাব। ফরিদা ইয়াসমিন বারবার তাগিদ দিচ্ছেন আপনাকে দেখতে যেতে। আপনি বললেন, এখন আসার দরকার নেই। আর কটা দিন যাক। তারপর ভাবীকে নিয়ে আসুন। ১ ফেব্রুয়ারি আপনার নম্বরে বারবার কল দিলাম। ধরলেন না। ২ তারিখ আপনার ছেলে অন্তর ফোন ধরে বলল, চাচ্চু, ফোন ধরার মতো অবস্থায় নেই বাবা। একটু সুস্থ হলে মিলিয়ে দেব আপনাকে। ৩ তারিখ আবার ফোন করলাম। কেউ ধরল না। চিন্তায় পড়লাম। ৪ তারিখ হঠাৎ জরুরি কাজে এলাম দেশের বাইরে। ৫ তারিখ প্রথম ফোনটি আসে ভাবীর কাছ থেকে। ভাবী বললেন, অবস্থা ভালো নয়। শেষ চেষ্টাটুকু করছি। এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে নিয়ে যাব ভারতে। জরুরিভাবে মেয়ে এবং আমার ভিসার ব্যবস্থা করে দিন। ঢাকায় ফোন করছি ভাবী ও মেয়ের ভিসার জন্য। এমন সময় অন্তরের ফোনটি এলো। হাউমাউ করে কাঁদছে ছেলেটি। কিছুদিন আগে ব্যারিস্টার হয়ে দেশে ফিরেছে। অসুস্থ হওয়ার পর বাবার খুব খেয়াল রাখে। ছেলে, মেয়ে দুজনই ছিল আপনার জান। মেয়েকে নিয়ে অফিসে আসতেন। মেয়েটা যখন তখন ফোন করত। বাবার খবর নিত অফিসে কী করছে। সেই মেয়ের সঙ্গে কথা হলো। মেয়েটি কাঁদছে বাবার জন্য। নিজের চোখ সামলাতে পারছি না। এটা কিছু হলো না পীর। সবাইকে কাঁদিয়ে এভাবে যেতে পারেন না।

আমাদের দীর্ঘদিনের পথচলা। কঠিনতম এই সময়ে পথ অনেকের সঙ্গে চলি। সবাই বন্ধু হতে পারে না। ভাই হতে পারে না। সহকর্মীরা আরও পারে না। স্বার্থের এ দুনিয়ায় কেউ কারও নয়। অন্যের খারাপ কামনা করে মানুষের দিন কাটে। আপনি ছিলেন আলাদা। দীর্ঘ পথচলায় এক দিনের জন্যও আমাদের সম্পর্কের ডান-বাম হয়নি। ২০১১ সালে আমার আমন্ত্রণে বাংলাদেশ প্রতিদিনে যোগ দিলেন উপসম্পাদক পদে। আমি সম্পাদক আর আপনি নির্বাহী সম্পাদক হলেন। ভাই-বন্ধুর মতো কাজ করতাম। কখনো ভিন্নমত হলেও আমার মতই মেনে নিতেন। অফিসের বাইরেও আমাদের সম্পর্কের একটা জগৎ ছিল। দুজন বাইরে বসতাম। আড্ডা দিতাম। সুখ-দুঃখ শেয়ার করতাম। মাঝে আপনি ছিলেন না বাংলাদেশ প্রতিদিনে। আমাদের পারিবারিক, সামাজিক, ব্যক্তিগত সম্পর্ক আগের মতোই থাকল। পূর্ব-পশ্চিম করলেন আপনি। আপনার বিভিন্ন অনুষ্ঠানে যেতাম। এমনি একসময় আলমগীর হোসেন ভাই চলে গেলেন বাংলানিউজ ছেড়ে। বললাম, বাংলানিউজের দায়িত্ব নেবেন? জবাবে বললেন, আবার ফিরলে আপনার সঙ্গেই থাকব। বাংলাদেশ প্রতিদিনই আমার ঠিকানা। আপনি আবার ফিরলেন। আমাদের কাজ, আড্ডা বাড়ল আগের মতোই। দুজনের মাঝে আরেকজন ছিলেন, তিনি কামরুল হক শামীম। আমিনুল হক বাদশা, রাশিদুল হক নবা ভাইদের আরেক ভাই। তিনজন ভাই-বন্ধুর মতো চলতাম। দুপুরে খেতাম একসঙ্গে। বাসা থেকে আমাদের খাবার আসত। শামীম ভাই বলতেন, তিনজন মায়ের পেটের ভাইয়ের চেয়ে বেশি। বাকি জীবন কেউ আলাদা করতে পারবে না। আপনি বলতেন, ‘শামীম তোর কথায় বিশ্বাস নেই। তুই আগে আমাদের ছাড়বি।’ করোনা শুরুর আগে শামীম ভাই অসুস্থ হলেন। অফিসে আসা বন্ধ করলেন। তারপর চলে গেলেন কানাডা। দেশে ফিরলেও শামীম ভাই আর কর্মস্থলে যোগ দেওয়ার অবস্থায় নেই। আপনি বললেন, শামীম আমাদের আগেই ছেড়ে চলে গেল।

করোনার শুরুতে আমি আক্রান্ত হলাম। মনটা এলোমেলো হয়ে গেল। আপনি আশ্বাস দিতেন। ভালো হয়ে আসার পর নুর মোহাম্মদ, কর্নেল (অব.) শাম্মীকে নিয়ে প্রতি শনিবার দুপুরে আমরা খেতে বের হতাম। খাওয়ার বিষয়ে আপনি ছিলেন শৌখিন। মাছ, ভাজি, ভর্তা ছিল প্রিয়। খাবার দিতাম আপনার অর্ডারে। সিদ্ধান্ত নিলাম, এভাবেই করোনার সময় বাঁচতে হবে। প্রতি শনিবার আমরা আড্ডা দেব। দুপুরের খাবার খাব একসঙ্গে। একদিন আড্ডা শেষ করে দুজন অফিসে ফেরার পথে গুলশানে কফি নিতে গিয়ে হাঁটার সময় পেছনের হাড়ে ব্যথা অনুভব করলেন। দুষ্টামি করে বললাম, বুড়ো হচ্ছেন। হাড় ক্ষয় শুরু হয়েছে। কয়েকদিন টানা ব্যথা থাকায় বাসায় বিশ্রাম নিলেন। যোগাযোগ করলেন, ল্যাবএইডের হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ ডা. মাহবুবের সঙ্গে। মাহবুব ভাইয়ের পরামর্শে ল্যাবএইডে পরীক্ষা করতে গিয়েই জানলেন সেই ভয়াবহ খবর। আপনার শরীরে ক্যান্সারের লক্ষণ ধরা পড়েছে। হৃদরোগী ছিলেন। কয়েকবার হাসপাতালে ছিলেন। রিং বসানো শরীর নিয়ে কোনো সমস্যা হয়নি। ক্যান্সারের খবরে মন খারাপ হলো আমাদের। আপনি বললেন, মুম্বাইয়ে যোগাযোগ হয়েছে বিখ্যাত ডাক্তারদের সঙ্গে। তাঁরা বলেছেন বোনম্যারো ট্রান্সপ্লান্ট করা যায়। কোনো সমস্যা নেই। সুস্থ হব দ্রুত। মুম্বাই গেলেন দুবার। সঙ্গে ছেলে অন্তর আর ভাতিজা সেন্টু। ভিডিও ফোনে কথা বলতেন প্রতিদিন। আপনার মনোবল দেখে মুগ্ধ হতাম। প্রশংসা করতাম। নুর মোহাম্মদের সঙ্গে কথা বলতেন আরও বেশি। তার সঙ্গে হাসি-ঠাট্টা করতেন। আবার কী গল্প হলো শোনাতেন আমাকে।

ক্যান্সার জয় করে দেশে ফিরলেন। বারবার বললাম অফিসে কম আসবেন। আপনি শক্তিশালী কলামিস্ট। কোনো কিছুর তোয়াক্কা করেন না। যা মনে আসে সাহস করে লেখেন। একজন সাহসী মানুষ হিসেবে বেঁচে থাকতে হবে। আমাদের সমাজে সাহসী মানুষ নেই। সমাজের অসংগতি নিয়ে কথা বলার লোক নেই। আপনার শরীর নিয়ে ভাবী ও সন্তানরা চিন্তিত হলেন। দুই ভাই- পীর মতিউর রহমান ও পীর মিসবাহ উৎকণ্ঠা ব্যক্ত করতেন। অফিসে আপনার সঙ্গে প্রায়ই মেয়েটা আসত। বাবাকে একা ছাড়তে চাইত না। মেয়ের সঙ্গে খুনসুটি করতেন ছেলেকে নিয়ে। ছবি তুলতেন অফিসে বসে। এভাবেই চলছিল। হুট করে একদিন সুনামগঞ্জ গেলেন। বললেন, মন টেনেছে নাড়ির জন্য। নিজেও অনেকবার সুনামগঞ্জ গিয়েছি আপনাদের বাড়ি। বড় ভাই অ্যাডভোকেট পীর মতিউর রহমান ছাত্রলীগের নেতা ছিলেন। আওয়ামী লীগ করেন। বড় ভাবী ৩০ পদের রান্না করতেন। মতি ভাই সারাক্ষণ খোঁজ রাখতেন। হাওরে গিয়েছি আমরা বন্ধুরা দলবেঁধে। হাওরে রাত কাটিয়েছি। জোছনারাতে শুনেছি হাছন রাজার গান। আনন্দময় সময়গুলো ছিল আমাদের অন্যরকম। একবার সুনামগঞ্জে গেলাম শ্যালকের জন্য পাত্রী দেখতে। সব আয়োজন করলেন বড় ভাবী আর মিসবাহের স্ত্রী। আপনাদের বাড়ির খাবারের গল্প এখনো হয় আমার শ্বশুরবাড়িতে। আপনি ও আপনার পরিবারকে কখনো আলাদা মনে হয়নি।

জানি এ জীবনটা অনেক ছোট। বারবার অসুস্থ হয়ে আপনি বুঝতে পেরেছেন অনেক আগে। অনেক কথা বলতেন। আক্ষেপ করতেন সমাজ ও রাজনীতি নিয়ে। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা গভীরভাবে লালন করতেন। বঙ্গবন্ধুর আদর্শ বুকে ধারণ করে চলতেন। অন্যায় সহ্য করতেন না। মাঝেমধ্যে বকা দিয়ে বলতাম আপনার এত যুদ্ধের দরকার নেই। নিজের পরিবারের কথা মাথায় রাখবেন। শেষ দিকে আপনিও বলতেন, মেয়েটা এখনো অনেক বেশি ছোট। ছেলেটা পুরোপুরি দাঁড়াতে পারল না। আশ্বস্ত করতাম ছেলে ব্যারিস্টার হয়ে ফিরেছে। চিন্তার কিছু নেই। মেয়েরা হলো বাবার শেষ বয়সের লাঠি। দেখবেন মেয়ে হুট করে বড় হয়ে গেছে। তারপর আপনার সবকিছু দেখাশোনা করছে। আমাদের অনেক কথা হতো। পারিবারিক, সামাজিক সবকিছু শেয়ার করতাম। ভিতরের দুঃখগুলোও শেয়ার করতাম। আপনি আমার চেয়ে বেশি শেয়ার করতেন। পুরো অফিস হাসি-ঠাট্টায় মাতিয়ে রাখতেন। যতক্ষণ অফিসে থাকতেন সবাই বুঝত আপনি আছেন। মাঝেমধ্যে আমার মন খারাপ থাকলে সাহস জোগাতেন। জগৎ-সংসারে আমাদের অনেকে হিংসা করে। ঈর্ষার অনলে পোড়ে। কখনো আমি বলতাম পাত্তা দেবেন না। কখনো আপনি আমাকে বলতেন পাত্তা না দিতে। অসুস্থ হওয়ার পরও আপনার মনোবল কমতে দেখিনি। শেষ দিকে বিয়েসহ কিছু সামাজিক অনুষ্ঠানে যাওয়ার খবর শুনে উৎকণ্ঠা ব্যক্ত করে বকা দিলাম। বললাম এমন করবেন না। দুবার আক্রান্ত হয়ে সামাল দিতে পেরেছি আমি। আপনার এক শ একটা অসুখ। এ ধরনের বাহাদুরির দরকার নেই। জবাবে বললেন, মাস্ক খুলিনি। সাবধান ছিলাম। সাবধানতার পরও কী করে আক্রান্ত হলেন?

হুট করে অফিসে না দেখে ফোন করলাম। বললাম কী অবস্থা। জবাবে বললেন, করোনা হয়েছে। মন খারাপ হয়ে গেল। আমার মনের অবস্থা বুঝে আপনি বললেন, না, ঠিক হয়ে যাব। ল্যাবএইডে ভর্তি হতে যাচ্ছি। নিয়মিত ফোনে সর্বশেষ খবর জানতাম। আপনি নিজেই সব বলতেন। মাঝে একদিন ফোন করলেন নাসিম ভাই। বললেন, ল্যাবএইডের ডা. শামীমের সঙ্গে কথা হয়েছে। বলেছেন অবস্থা ভালো মনে হচ্ছে না। নানা জটিলতা ধরা পড়ছে। তবু একটা আত্মবিশ্বাস ছিল আপনি ভালো হয়ে উঠবেন। দীর্ঘদিন একসঙ্গে পথ চলছি, পীর অসুখকে জয় করতে পারে। এবারও পারবে। আমার ধারণা ঠিক হলো না। আপনি পারলেন না এবার। চলে গেলেন সবাইকে ফেলে। সবাইকে কাঁদিয়ে। পীর এভাবে চলে যাওয়া কি জরুরি ছিল?

কবে কখন কীভাবে আমাদের পরিচয় মনে নেই। তবে আওয়ামী লীগ বিটের সংবাদকর্মী হিসেবে আমাদের ঘনিষ্ঠতা। ভোরের কাগজ ছেড়ে নিউজ মিডিয়া নামের একটি এজেন্সি করেছিলাম। হঠাৎ একদিন প্রতিষ্ঠানটি বন্ধ করে দিলাম। তারপর একদিন দেখা হতে বললেন, বাংলাবাজার পত্রিকায় যোগ দিন। আমাকে নিয়ে গেলেন জাকারিয়া খানের কাছে। কাজ করলাম কিছুদিন। তারপর একদিন আমার অনুরোধে বাংলাবাজার পত্রিকা ছাড়লেন পীর হাবিব ও কবি নির্মলেন্দু গুণ। আমরা একসঙ্গে একটি পত্রিকা করার চেষ্টা করলাম। হলো না সেই পত্রিকা। কিন্তু আমাদের সম্পর্ক থেকে গেল গভীর এক বন্ধুত্বের বন্ধনে। আমি যোগ দিলাম এটিএন বাংলায়। পরে এসটিভি ইউএসে। আমাদের দেখা হতো। আড্ডা হতো। আমাদের পারস্পরিক বিশ্বাসে অনেক সময় ভিন্নমত হতো।  কিন্তু কেউ কারও সে মত নিয়ে সম্পর্ক খারাপ করিনি।

পীর হাবিব আত্মমর্যাদা নিয়ে চলতেন। ক্ষমতাবানদের দাপট ও রক্তচক্ষু পাত্তা দিতেন না। নিজের খেয়ালে চলতেন। সেই চলায় নিজের ক্ষতি হলেও পিছু হটতেন না। একটা লড়াকু ভাব ছিল। দুই হাতে লিখতে পারতেন। তাঁর কলামে কেউ কাঁচি চালালে মেজাজ খারাপ করতেন। আমি হাত চালালে চুপ থাকতেন। পরস্পরের প্রতি একটা সম্মানবোধের সম্পর্ক ছিল। পীরের চলে যাওয়ায় বন্ধুহারা হলাম। ভাইহারা হলাম। সবচেয়ে বড় কষ্টের জায়গাটুকু হচ্ছে, বাইরে থাকার কারণে অংশ নিতে পারলাম না জানাজায়। শুধু আল্লাহর দরবারে প্রার্থনা- এই মেধাবী, সাহসী, গণমানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠায় বলিষ্ঠ ভূমিকা রাখা কলমযোদ্ধাকে শান্তিতে রাখুন। এ যুগে এ সময়ে তাঁর চলে যাওয়ায় শুধু একটি পরিবার নয়, ক্ষতিগ্রস্ত হলো বাংলাদেশ। এ ক্ষতি পূরণ হবে না কোনো দিন।

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
যুদ্ধ নয় শান্তি
যুদ্ধ নয় শান্তি
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
হজের সূচনা যেভাবে হলো
হজের সূচনা যেভাবে হলো
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
সাইবার সুরক্ষা
সাইবার সুরক্ষা
ওএসডি কালচার
ওএসডি কালচার
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা  প্রয়োজন
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা প্রয়োজন
ইসলামে নারীর অধিকার
ইসলামে নারীর অধিকার
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস
আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল

১৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ
বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে
যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র
জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ
চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ

৪৪ মিনিট আগে | জীবন ধারা

পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ
পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের
বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫
পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার
মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান
কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬
শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার
গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা
যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের
সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার
কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক
খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী
সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুমার পর যমুনার সামনে বড় জমায়েতের ডাক হাসনাত আব্দুল্লাহর
জুমার পর যমুনার সামনে বড় জমায়েতের ডাক হাসনাত আব্দুল্লাহর

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না
‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম
এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে

শোবিজ

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহামেডানের দরকার ৪৩
মোহামেডানের দরকার ৪৩

মাঠে ময়দানে