শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২২ আপডেট:

শুধু সাহসী কলমযোদ্ধা নয়, বন্ধু ও ভাইহারা হলাম

নঈম নিজাম
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
শুধু সাহসী কলমযোদ্ধা নয়, বন্ধু ও ভাইহারা হলাম

কোনোভাবেই মানতে পারছি না। মানাতে পারছি না নিজেকে। এ কোনো কথা হতে পারে না। এভাবে চলে যাওয়ার কথা ছিল না। সব সময় বলতেন, বাকি জীবন দুই বন্ধু একসঙ্গে কাটাব। আমি বলতাম শেষ বয়সে আমরা একটা বৃদ্ধাশ্রম করব। সেখানে কাছের সব বন্ধুকে ডাকব। যৌবনের স্মৃতির বাক্স মেলে ধরব।  কথা রাখেননি পীর হাবিবুর রহমান। চলে গেলেন আপনি। ৩১ জানুয়ারি সর্বশেষ কথা হয় ফোনে। বললাম, আপনি যোদ্ধা। ক্যান্সার জয় করে এসেছেন। কোনোভাবে পরাজিত হতে পারেন না। তাড়াতাড়ি সুস্থ হয়ে অফিসে আসুন। আবার আগের মতো বের হব। ডেকে নেব শাম্মী আর নুর মোহাম্মদকে। এবার টিটোনকেও রাখব মাঝে।  হাসলেন। গলার স্বরে ক্ষীণতা। ক্লান্তি খেয়াল করলাম। একটু খারাপও লাগল। ভাবলাম হয়তো অসুস্থতার কারণে ক্লান্তি ভর করেছে। ঠিক হয়ে যাবেন। বললাম আপনার ভাবী আর আমি আসতে চাই। নিরাপদ দূরত্বে দেখে যাব। ফরিদা ইয়াসমিন বারবার তাগিদ দিচ্ছেন আপনাকে দেখতে যেতে। আপনি বললেন, এখন আসার দরকার নেই। আর কটা দিন যাক। তারপর ভাবীকে নিয়ে আসুন। ১ ফেব্রুয়ারি আপনার নম্বরে বারবার কল দিলাম। ধরলেন না। ২ তারিখ আপনার ছেলে অন্তর ফোন ধরে বলল, চাচ্চু, ফোন ধরার মতো অবস্থায় নেই বাবা। একটু সুস্থ হলে মিলিয়ে দেব আপনাকে। ৩ তারিখ আবার ফোন করলাম। কেউ ধরল না। চিন্তায় পড়লাম। ৪ তারিখ হঠাৎ জরুরি কাজে এলাম দেশের বাইরে। ৫ তারিখ প্রথম ফোনটি আসে ভাবীর কাছ থেকে। ভাবী বললেন, অবস্থা ভালো নয়। শেষ চেষ্টাটুকু করছি। এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে নিয়ে যাব ভারতে। জরুরিভাবে মেয়ে এবং আমার ভিসার ব্যবস্থা করে দিন। ঢাকায় ফোন করছি ভাবী ও মেয়ের ভিসার জন্য। এমন সময় অন্তরের ফোনটি এলো। হাউমাউ করে কাঁদছে ছেলেটি। কিছুদিন আগে ব্যারিস্টার হয়ে দেশে ফিরেছে। অসুস্থ হওয়ার পর বাবার খুব খেয়াল রাখে। ছেলে, মেয়ে দুজনই ছিল আপনার জান। মেয়েকে নিয়ে অফিসে আসতেন। মেয়েটা যখন তখন ফোন করত। বাবার খবর নিত অফিসে কী করছে। সেই মেয়ের সঙ্গে কথা হলো। মেয়েটি কাঁদছে বাবার জন্য। নিজের চোখ সামলাতে পারছি না। এটা কিছু হলো না পীর। সবাইকে কাঁদিয়ে এভাবে যেতে পারেন না।

আমাদের দীর্ঘদিনের পথচলা। কঠিনতম এই সময়ে পথ অনেকের সঙ্গে চলি। সবাই বন্ধু হতে পারে না। ভাই হতে পারে না। সহকর্মীরা আরও পারে না। স্বার্থের এ দুনিয়ায় কেউ কারও নয়। অন্যের খারাপ কামনা করে মানুষের দিন কাটে। আপনি ছিলেন আলাদা। দীর্ঘ পথচলায় এক দিনের জন্যও আমাদের সম্পর্কের ডান-বাম হয়নি। ২০১১ সালে আমার আমন্ত্রণে বাংলাদেশ প্রতিদিনে যোগ দিলেন উপসম্পাদক পদে। আমি সম্পাদক আর আপনি নির্বাহী সম্পাদক হলেন। ভাই-বন্ধুর মতো কাজ করতাম। কখনো ভিন্নমত হলেও আমার মতই মেনে নিতেন। অফিসের বাইরেও আমাদের সম্পর্কের একটা জগৎ ছিল। দুজন বাইরে বসতাম। আড্ডা দিতাম। সুখ-দুঃখ শেয়ার করতাম। মাঝে আপনি ছিলেন না বাংলাদেশ প্রতিদিনে। আমাদের পারিবারিক, সামাজিক, ব্যক্তিগত সম্পর্ক আগের মতোই থাকল। পূর্ব-পশ্চিম করলেন আপনি। আপনার বিভিন্ন অনুষ্ঠানে যেতাম। এমনি একসময় আলমগীর হোসেন ভাই চলে গেলেন বাংলানিউজ ছেড়ে। বললাম, বাংলানিউজের দায়িত্ব নেবেন? জবাবে বললেন, আবার ফিরলে আপনার সঙ্গেই থাকব। বাংলাদেশ প্রতিদিনই আমার ঠিকানা। আপনি আবার ফিরলেন। আমাদের কাজ, আড্ডা বাড়ল আগের মতোই। দুজনের মাঝে আরেকজন ছিলেন, তিনি কামরুল হক শামীম। আমিনুল হক বাদশা, রাশিদুল হক নবা ভাইদের আরেক ভাই। তিনজন ভাই-বন্ধুর মতো চলতাম। দুপুরে খেতাম একসঙ্গে। বাসা থেকে আমাদের খাবার আসত। শামীম ভাই বলতেন, তিনজন মায়ের পেটের ভাইয়ের চেয়ে বেশি। বাকি জীবন কেউ আলাদা করতে পারবে না। আপনি বলতেন, ‘শামীম তোর কথায় বিশ্বাস নেই। তুই আগে আমাদের ছাড়বি।’ করোনা শুরুর আগে শামীম ভাই অসুস্থ হলেন। অফিসে আসা বন্ধ করলেন। তারপর চলে গেলেন কানাডা। দেশে ফিরলেও শামীম ভাই আর কর্মস্থলে যোগ দেওয়ার অবস্থায় নেই। আপনি বললেন, শামীম আমাদের আগেই ছেড়ে চলে গেল।

করোনার শুরুতে আমি আক্রান্ত হলাম। মনটা এলোমেলো হয়ে গেল। আপনি আশ্বাস দিতেন। ভালো হয়ে আসার পর নুর মোহাম্মদ, কর্নেল (অব.) শাম্মীকে নিয়ে প্রতি শনিবার দুপুরে আমরা খেতে বের হতাম। খাওয়ার বিষয়ে আপনি ছিলেন শৌখিন। মাছ, ভাজি, ভর্তা ছিল প্রিয়। খাবার দিতাম আপনার অর্ডারে। সিদ্ধান্ত নিলাম, এভাবেই করোনার সময় বাঁচতে হবে। প্রতি শনিবার আমরা আড্ডা দেব। দুপুরের খাবার খাব একসঙ্গে। একদিন আড্ডা শেষ করে দুজন অফিসে ফেরার পথে গুলশানে কফি নিতে গিয়ে হাঁটার সময় পেছনের হাড়ে ব্যথা অনুভব করলেন। দুষ্টামি করে বললাম, বুড়ো হচ্ছেন। হাড় ক্ষয় শুরু হয়েছে। কয়েকদিন টানা ব্যথা থাকায় বাসায় বিশ্রাম নিলেন। যোগাযোগ করলেন, ল্যাবএইডের হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ ডা. মাহবুবের সঙ্গে। মাহবুব ভাইয়ের পরামর্শে ল্যাবএইডে পরীক্ষা করতে গিয়েই জানলেন সেই ভয়াবহ খবর। আপনার শরীরে ক্যান্সারের লক্ষণ ধরা পড়েছে। হৃদরোগী ছিলেন। কয়েকবার হাসপাতালে ছিলেন। রিং বসানো শরীর নিয়ে কোনো সমস্যা হয়নি। ক্যান্সারের খবরে মন খারাপ হলো আমাদের। আপনি বললেন, মুম্বাইয়ে যোগাযোগ হয়েছে বিখ্যাত ডাক্তারদের সঙ্গে। তাঁরা বলেছেন বোনম্যারো ট্রান্সপ্লান্ট করা যায়। কোনো সমস্যা নেই। সুস্থ হব দ্রুত। মুম্বাই গেলেন দুবার। সঙ্গে ছেলে অন্তর আর ভাতিজা সেন্টু। ভিডিও ফোনে কথা বলতেন প্রতিদিন। আপনার মনোবল দেখে মুগ্ধ হতাম। প্রশংসা করতাম। নুর মোহাম্মদের সঙ্গে কথা বলতেন আরও বেশি। তার সঙ্গে হাসি-ঠাট্টা করতেন। আবার কী গল্প হলো শোনাতেন আমাকে।

ক্যান্সার জয় করে দেশে ফিরলেন। বারবার বললাম অফিসে কম আসবেন। আপনি শক্তিশালী কলামিস্ট। কোনো কিছুর তোয়াক্কা করেন না। যা মনে আসে সাহস করে লেখেন। একজন সাহসী মানুষ হিসেবে বেঁচে থাকতে হবে। আমাদের সমাজে সাহসী মানুষ নেই। সমাজের অসংগতি নিয়ে কথা বলার লোক নেই। আপনার শরীর নিয়ে ভাবী ও সন্তানরা চিন্তিত হলেন। দুই ভাই- পীর মতিউর রহমান ও পীর মিসবাহ উৎকণ্ঠা ব্যক্ত করতেন। অফিসে আপনার সঙ্গে প্রায়ই মেয়েটা আসত। বাবাকে একা ছাড়তে চাইত না। মেয়ের সঙ্গে খুনসুটি করতেন ছেলেকে নিয়ে। ছবি তুলতেন অফিসে বসে। এভাবেই চলছিল। হুট করে একদিন সুনামগঞ্জ গেলেন। বললেন, মন টেনেছে নাড়ির জন্য। নিজেও অনেকবার সুনামগঞ্জ গিয়েছি আপনাদের বাড়ি। বড় ভাই অ্যাডভোকেট পীর মতিউর রহমান ছাত্রলীগের নেতা ছিলেন। আওয়ামী লীগ করেন। বড় ভাবী ৩০ পদের রান্না করতেন। মতি ভাই সারাক্ষণ খোঁজ রাখতেন। হাওরে গিয়েছি আমরা বন্ধুরা দলবেঁধে। হাওরে রাত কাটিয়েছি। জোছনারাতে শুনেছি হাছন রাজার গান। আনন্দময় সময়গুলো ছিল আমাদের অন্যরকম। একবার সুনামগঞ্জে গেলাম শ্যালকের জন্য পাত্রী দেখতে। সব আয়োজন করলেন বড় ভাবী আর মিসবাহের স্ত্রী। আপনাদের বাড়ির খাবারের গল্প এখনো হয় আমার শ্বশুরবাড়িতে। আপনি ও আপনার পরিবারকে কখনো আলাদা মনে হয়নি।

জানি এ জীবনটা অনেক ছোট। বারবার অসুস্থ হয়ে আপনি বুঝতে পেরেছেন অনেক আগে। অনেক কথা বলতেন। আক্ষেপ করতেন সমাজ ও রাজনীতি নিয়ে। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা গভীরভাবে লালন করতেন। বঙ্গবন্ধুর আদর্শ বুকে ধারণ করে চলতেন। অন্যায় সহ্য করতেন না। মাঝেমধ্যে বকা দিয়ে বলতাম আপনার এত যুদ্ধের দরকার নেই। নিজের পরিবারের কথা মাথায় রাখবেন। শেষ দিকে আপনিও বলতেন, মেয়েটা এখনো অনেক বেশি ছোট। ছেলেটা পুরোপুরি দাঁড়াতে পারল না। আশ্বস্ত করতাম ছেলে ব্যারিস্টার হয়ে ফিরেছে। চিন্তার কিছু নেই। মেয়েরা হলো বাবার শেষ বয়সের লাঠি। দেখবেন মেয়ে হুট করে বড় হয়ে গেছে। তারপর আপনার সবকিছু দেখাশোনা করছে। আমাদের অনেক কথা হতো। পারিবারিক, সামাজিক সবকিছু শেয়ার করতাম। ভিতরের দুঃখগুলোও শেয়ার করতাম। আপনি আমার চেয়ে বেশি শেয়ার করতেন। পুরো অফিস হাসি-ঠাট্টায় মাতিয়ে রাখতেন। যতক্ষণ অফিসে থাকতেন সবাই বুঝত আপনি আছেন। মাঝেমধ্যে আমার মন খারাপ থাকলে সাহস জোগাতেন। জগৎ-সংসারে আমাদের অনেকে হিংসা করে। ঈর্ষার অনলে পোড়ে। কখনো আমি বলতাম পাত্তা দেবেন না। কখনো আপনি আমাকে বলতেন পাত্তা না দিতে। অসুস্থ হওয়ার পরও আপনার মনোবল কমতে দেখিনি। শেষ দিকে বিয়েসহ কিছু সামাজিক অনুষ্ঠানে যাওয়ার খবর শুনে উৎকণ্ঠা ব্যক্ত করে বকা দিলাম। বললাম এমন করবেন না। দুবার আক্রান্ত হয়ে সামাল দিতে পেরেছি আমি। আপনার এক শ একটা অসুখ। এ ধরনের বাহাদুরির দরকার নেই। জবাবে বললেন, মাস্ক খুলিনি। সাবধান ছিলাম। সাবধানতার পরও কী করে আক্রান্ত হলেন?

হুট করে অফিসে না দেখে ফোন করলাম। বললাম কী অবস্থা। জবাবে বললেন, করোনা হয়েছে। মন খারাপ হয়ে গেল। আমার মনের অবস্থা বুঝে আপনি বললেন, না, ঠিক হয়ে যাব। ল্যাবএইডে ভর্তি হতে যাচ্ছি। নিয়মিত ফোনে সর্বশেষ খবর জানতাম। আপনি নিজেই সব বলতেন। মাঝে একদিন ফোন করলেন নাসিম ভাই। বললেন, ল্যাবএইডের ডা. শামীমের সঙ্গে কথা হয়েছে। বলেছেন অবস্থা ভালো মনে হচ্ছে না। নানা জটিলতা ধরা পড়ছে। তবু একটা আত্মবিশ্বাস ছিল আপনি ভালো হয়ে উঠবেন। দীর্ঘদিন একসঙ্গে পথ চলছি, পীর অসুখকে জয় করতে পারে। এবারও পারবে। আমার ধারণা ঠিক হলো না। আপনি পারলেন না এবার। চলে গেলেন সবাইকে ফেলে। সবাইকে কাঁদিয়ে। পীর এভাবে চলে যাওয়া কি জরুরি ছিল?

কবে কখন কীভাবে আমাদের পরিচয় মনে নেই। তবে আওয়ামী লীগ বিটের সংবাদকর্মী হিসেবে আমাদের ঘনিষ্ঠতা। ভোরের কাগজ ছেড়ে নিউজ মিডিয়া নামের একটি এজেন্সি করেছিলাম। হঠাৎ একদিন প্রতিষ্ঠানটি বন্ধ করে দিলাম। তারপর একদিন দেখা হতে বললেন, বাংলাবাজার পত্রিকায় যোগ দিন। আমাকে নিয়ে গেলেন জাকারিয়া খানের কাছে। কাজ করলাম কিছুদিন। তারপর একদিন আমার অনুরোধে বাংলাবাজার পত্রিকা ছাড়লেন পীর হাবিব ও কবি নির্মলেন্দু গুণ। আমরা একসঙ্গে একটি পত্রিকা করার চেষ্টা করলাম। হলো না সেই পত্রিকা। কিন্তু আমাদের সম্পর্ক থেকে গেল গভীর এক বন্ধুত্বের বন্ধনে। আমি যোগ দিলাম এটিএন বাংলায়। পরে এসটিভি ইউএসে। আমাদের দেখা হতো। আড্ডা হতো। আমাদের পারস্পরিক বিশ্বাসে অনেক সময় ভিন্নমত হতো।  কিন্তু কেউ কারও সে মত নিয়ে সম্পর্ক খারাপ করিনি।

পীর হাবিব আত্মমর্যাদা নিয়ে চলতেন। ক্ষমতাবানদের দাপট ও রক্তচক্ষু পাত্তা দিতেন না। নিজের খেয়ালে চলতেন। সেই চলায় নিজের ক্ষতি হলেও পিছু হটতেন না। একটা লড়াকু ভাব ছিল। দুই হাতে লিখতে পারতেন। তাঁর কলামে কেউ কাঁচি চালালে মেজাজ খারাপ করতেন। আমি হাত চালালে চুপ থাকতেন। পরস্পরের প্রতি একটা সম্মানবোধের সম্পর্ক ছিল। পীরের চলে যাওয়ায় বন্ধুহারা হলাম। ভাইহারা হলাম। সবচেয়ে বড় কষ্টের জায়গাটুকু হচ্ছে, বাইরে থাকার কারণে অংশ নিতে পারলাম না জানাজায়। শুধু আল্লাহর দরবারে প্রার্থনা- এই মেধাবী, সাহসী, গণমানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠায় বলিষ্ঠ ভূমিকা রাখা কলমযোদ্ধাকে শান্তিতে রাখুন। এ যুগে এ সময়ে তাঁর চলে যাওয়ায় শুধু একটি পরিবার নয়, ক্ষতিগ্রস্ত হলো বাংলাদেশ। এ ক্ষতি পূরণ হবে না কোনো দিন।

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা

৩৭ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিটি বিদেশিদের না দিতে চট্টগ্রামে মশাল মিছিল–সড়ক অবরোধ
এনসিটি বিদেশিদের না দিতে চট্টগ্রামে মশাল মিছিল–সড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ
১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!
মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা
বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট
রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি
সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ
সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ
সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক