শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৩ এপ্রিল, ২০২২ আপডেট:

ডা. বুলবুলের খুন, এ আর রহমান ও বঙ্গবীর হাসপাতালে

নঈম নিজাম
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ডা. বুলবুলের খুন, এ আর রহমান ও বঙ্গবীর হাসপাতালে

মিছে মরীচিকার পেছনে একটা জীবন কাটিয়ে দিই আমরা। ডা. আহমেদ মাহি বুলবুল ছিলেন আমার ডেন্টিস্ট। হুট করেই তাঁর সঙ্গে পরিচয় ১২ বছর আগে দাঁত দেখাতে গিয়ে। তারপর তিনি নিজেই তৈরি করে নেন আমার ছোট ভাইয়ের স্থান। ফরিদার সঙ্গেও যোগাযোগ রাখতেন। হুটহাট অফিসে আসতেন। চলে যেতেন কিছুক্ষণ আড্ডা দিয়ে। বুলবুলের সঙ্গে আমাদের পুরো অফিসের ভালো সম্পর্ক। সবার সঙ্গে জমিয়ে আড্ডা দিতেন। সবার চিকিৎসা করতেন। সাংবাদিক, রাজনীতিবিদ কার সঙ্গে তাঁর সম্পর্ক ছিল না? মাঝেমধ্যে দুষ্টুমি করতাম, বুলবুল তুমি কর বিএনপি। হাবিব-উন নবী সোহেল তোমার পাশের বাড়ির। সম্পর্কে তোমার কাজিন। আওয়ামী লীগের লোকজনও তোমাকে খুব পছন্দ করে। বিষয় কী? বুলবুল হাসতেন। বলতেন, ‘ভাইয়া! আমাকে সবাই পছন্দ করে আপনাদের দোয়ায়। আমি সবার ডাক্তার। চিকিৎসকের সম্পর্ক সবার সঙ্গে থাকবে।’ আসলেও তাই। বন্ধু প্রয়াত হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক রাকিবুল হাসান লিটুর মতো বুলবুলও ছিলেন সবার ডাক্তার। ধনী-গরিব সবার চিকিৎসক। কাউকে ফেরাতেন না। কার পকেটে পয়সা আছে, কার পকেটে নেই দেখতেন না। এভাবে সবাই পারে না। আমরাও রোগী পাঠিয়ে দিতাম। রোগী বুঝে ফি ধরতেন। গরিব হলে একদম ফ্রি। ওষুধের টাকাও দিয়ে দিতেন। এ যুগে এমন মানুষ পাওয়া যায় না। অধ্যাপক লিটু মারা গেলেন হৃদরোগে। অন্যের হৃদরোগ চিকিৎসা করতেন, নিজের দিকে তাকানোর সময় পাননি। আর ডা. বুলবুলকে হত্যা করা হয়েছে। বিশ্বাস করতে পারছি না এটা শুধু ছিনতাইয়ের ঘটনা। মানতে পারছি না বুলবুলকে কেউ হত্যা করতে পারে। তিনটি হাসপাতাল আহত অবস্থায় তাঁর চিকিৎসা করেনি নানা অজুহাতে।

সাদামাটা যুবক ছিলেন বুলবুল। মাঝেমধ্যে বলতেন, ‘ভাই, ডাক্তারি হলো আমার সেবা। ব্যবসা করার চেষ্টা করছি। ব্যবসা করে জীবন ধারণ করতে হবে। সংসার চালাতে হবে।’ ছোট ছোট দুটি বাচ্চা বুলবুলের। মায়ের কাছে ‘বিকাশ’-এ টাকা পাঠিয়েছিলেন সন্তানদের জন্য দুধ কিনে রাখতে। বুলবুলের মা সে সুযোগ পেলেন না। তার আগে বুলবুলকে খুন করল ওরা। তার দুই সন্তানের কী হবে এখন? বুলবুল ব্যবসার চেষ্টা করেছেন। কিন্তু তাঁকে আমার ব্যবসায়ী মনে হতো না। যাঁর জন্ম হয়েছিল মানবসেবায় তিনি কী করে ব্যবসায়ী হবেন? মৃত্যুর আগ পর্যন্ত বুলবুল মানুষের সেবা করে গেছেন। বুলবুলের হত্যারহস্য অবশ্যই উন্মোচন করতে হবে। বের করতে হবে এটা নিছক ছিনতাই, না অন্য কিছু? বুলবুল চিকিৎসক ছিলেন, ছুরিকাঘাতের পর রাজধানীর তিনটি হাসপাতালে গিয়েছিলেন চিকিৎসা নিতে। কেউ দায় নেয়নি। চিকিৎসা দেয়নি একজন চিকিৎসককে! ফিরিয়ে দিয়েছে পুলিশি কেসের কথা বলে। শুনে মর্মাহত হলাম। পায়ের ওপরের অংশে একটি মাত্র ছুরিকাঘাতের ক্ষত। এই একটি ক্ষতে রোগীর মৃত্যুর কারণ অতিরিক্ত রক্তক্ষরণ। সময়মতো চিকিৎসা পেলে বুলবুলের জীবন হয়তো রক্ষা পেত। আজ আর আমাদের সবাইকে আফসোস করতে হতো না। বাংলাদেশ প্রতিদিনের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর অনুষ্ঠানের দুই দিন আগে ১৩ মার্চ বুলবুল ফোন করলেন। বললেন, ‘ভাই, একটা আলাপ ছিল। কাল আসতে চাই।’ বললাম পরশু আমার অনুষ্ঠান। তুমিও এসো। বুলবুল এসেছিলেন। আমাকে ফুল দিলেন। বললন, ‘আপনার সঙ্গে কিছু কথা ছিল। দু-চার দিন পর আসব।’ বললাম ঠিক আছে। সমস্যা নেই। এসো। বুলবুলের আর আসা হলো না। জানা হলো না কী কথা বলতে চেয়েছিলেন।

এ জগৎ-সংসারে দুই ধরনের মানুষ থাকে। এক দলের জন্ম শয়তান হিসেবে হিংসা-বিদ্বেষ ছড়াতে। অন্যের বিরুদ্ধে কুৎসা রটিয়ে বিকৃত আনন্দ নিতে। আরেক দলের জন্ম কাজ করতে। মানবতার পাশে দাঁড়াতে। অধ্যাপক ডা. লিটু ও ডা. বুলবুল মানবসেবার জন্য জন্ম নিয়েছিলেন। মানুষের জন্য কাজ করতেন। কিন্তু তাঁরা বেশি দিন থাকলেন না। চলে গেলেন। পীর হাবিবের শোক কাটিয়ে উঠতে পারিনি। এর মধ্যে ডা. বুলবুলের মৃত্যু আবার আঘাত হানল হৃদয়ের গহিনে। আপনজনরা, শুভানুধ্যায়ীরা খুব দ্রুত চলে যান কেন? খারাপ মানুষ জগৎকে বিষময় করতে বেঁচে থাকে। আর ভালো মানুষ চলে যান সবাইকে কাঁদিয়ে। ডা. লিটু বাংলাদেশ মেডিকেলের উত্তরার হৃদরোগ বিভাগের প্রধান ছিলেন। শুধু হৃদরোগী নয়, সব অসুস্থ গরিব রোগীর পারলে চিকিৎসা দিতেন। আমরাও তাঁর কাছে গরিব রোগী পাঠাতাম। শুধু আমি নই, ঢাকা শহরের অর্ধেক সাংবাদিক ও রাজনীতিবিদ এ কাজ করতেন। সবাই যেতেন লিটুর কাছে। আবার অসহায় রোগীও পাঠাতেন। তাঁর দরজা সবার জন্য খোলা। লিটু ছিলেন গরিবের ডাক্তার। নিজের কাছে পয়সা নেই, ধার-কর্জ করে গরিব মানুষকে চিকিৎসা দিতেন লিটু। ঢাকা শহরে কোনো হাসপাতাল, ক্লিনিক চিকিৎসকরা অতিরিক্ত ফি নিলে, অকারণে অপারেশন করালে লিটু প্রতিবাদ করতেন। কোনো ডাক্তার ভুল চিকিৎসা করলে সাংবাদিকদের দিয়ে নিউজ করাতেন। এ কারণে অনেক গরিবমারা ডাক্তার তাঁকে পছন্দ করতেন না। ঝগড়া-বিবাদ লেগেই ছিল। বলতাম, নিজের কমিউনিটির বিপক্ষে কেন? জবাবে বলতেন, ‘কমিউনিটির বিরুদ্ধে নই। যারা কমিউনিটির ক্ষতি করছে তাদের বিরুদ্ধে আমি লড়ছি।’ সব সাংবাদিকের ডাক্তার ছিলেন লিটু। পীর হাবিবুর রহমানের ঘনিষ্ঠ বন্ধু। পরস্পরকে ‘তুই’ বলতেন ছাত্রজীবন থেকে। আমরা তিনজন একসঙ্গে আড্ডা জমাতাম। তাঁরা দুজন মজা করতেন অনেক বেশি। পীরের হৃদরোগ ছিল। হৃদরোগ থেকে রক্ষা পাওয়ার বিকল্প নিয়ে আমরা কথা বলতাম। মাঝেমধ্যে পীর উপমা টানতেন ল্যাবএইডের হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ ডা. মাহবুব ভাইয়ের। বলতেন, ‘মাহবুব ভাই বলেছেন রোমান্টিকতা হৃদরোগ কমায়।’ লিটু আরেক ধাপ এগিয়ে একটা কিছু বলতেন। প্রাণ খুলে হাসতাম আমরা। আমাদের সেই দিনগুলো হারিয়ে গেল। প্রথমে গেলেন লিটু। তারপর পীর হাবিব। দুজনই এখন ওপারে, হয়তো আড্ডা দিচ্ছেন হৃদরোগ নিয়ে। দুই দিনের দুনিয়া। আজ আছি কাল নেই। আমাদের সবাইকে চলে যেতে হবে। কেউ থাকব না।

জীবিতকালে কেউ বুঝি না এ জীবন বড্ড বেশি ক্ষণস্থায়ী। করোনার ভয়াবহতায় অনেক কিছু জেনেছি। মানুষের ভয়াবহ চরিত্র দেখেছি। স্বার্থপর এ দুনিয়ায় কেউ কারও নই। করোনার প্রথম ঢেউয়ে আক্রান্ত হয়েছিলাম। হাসপাতাল তখন রোগী নেয় না। কোনোভাবে দুটি হাসপাতালের যাত্রা হয়েছিল। হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে গিয়ে পরিস্থিতি দেখে ভয় পেয়ে যাই। বাড়ি ফিরে আসি আবার। তখন এক বাড়িতে করোনা রোগী থাকার খবরে পাড়ার মানুষ উৎসাহ নিয়ে সেই বাড়িতে টানিয়ে দিত লাল পতাকা। এক ভয়াবহ অবস্থা। মৃত্যুভয়ের সঙ্গে ২৪ ঘণ্টা বসবাস। আমার আক্রান্তের খবরও ২২ দিন গোপন রেখেছিলাম। চারদিক থেকে পাচ্ছিলাম নিষ্ঠুরতার খবর। আমার স্ত্রী, সন্তানরা পাশে দাঁড়ালেন। আত্মীয়স্বজন খোঁজ নিতেন। টেলি চিকিৎসা দিতেন প্রফেসর ডা. এ বি এম আবদুল্লাহ ও ডা. তানিয়া। সবাই আমার মতো ভাগ্যবান ছিলেন না। তখন আক্রান্ত ব্যক্তি ও পরিবারকে বিচ্ছিন্ন করে দেওয়া হতো সমাজ থেকে। হাসপাতালে চিকিৎসা ছিল না। সামাজিক মাধ্যম ছিল গুজবের কারখানা। সন্তানরা মাকে রাস্তায় রেখে আসে করোনা সন্দেহে। একজন মানুষের মৃত্যুর পর জানাজা, দাফনে কেউ অংশ নিত না। আপনজনরাও না। সামাজিক প্রতিষ্ঠান পালন করেছিল শেষ বিদায় জানানোর দায়িত্ব। নারায়ণগঞ্জের কাউন্সিলর খোরশেদ শত শত লাশ দাফন করেছেন। ঢাকার কয়েকটি প্রতিষ্ঠান একই কাজ করত। বাসাবো কবরস্থানের ভিডিও দেখছিলাম একদিন। সাদা অ্যাপ্রোন পরা দুজন মানুষ কবর খুঁড়ছেন। অ্যাম্বুলেন্সে লাশ এলো। তিনজন মিলে কবরে লাশ রাখলেন। সেই সব দিনের কথা আজ সবাই ভুলে গেছে। মানুষই পারে সবকিছু এভাবে ভুলে যেতে।

মির্জা গালিব লিখেছেন, ‘কিতনা খাওফ হোতা হ্যায় শামকে আন্ধারো মে/পুছ উন পারিন্দোছে জিনকো ঘর নেহি হোতে।’ অর্থাৎ- ‘সন্ধ্যার অন্ধকার কতটা ভয়ংকর, তা সেই পাখিকে জিজ্ঞাসা কর; যার কোনো ঘর নেই।’ আল্লাহ সবাইকে সব দেন আবার অনেক কিছুই রেখে দেন নিজের হাতে।

শিল্পী এ আর রহমান ঢাকা সফর করলেন। মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে কানায় কানায় পূর্ণ দর্শকের সামনে দীর্ঘ সময় গান করলেন। গাইলেন... ‘কুন ফাইয়াকুন কুন ফাইয়াকুন... সাদাকাল্লাহু আলিউল আজিম...’। অর্থাৎ, ‘তিনি (আল্লাহ) চাইলে সবকিছু সৃষ্টি হয়ে যায়, তিনি চাইলে সব শেষ হয়।’ কুন ফাইয়াকুন আল কোরআনের সুরা ইয়াসিন থেকে নেওয়া। সুরা ইয়াসিনে আছে, ‘ইন্নামা আমরুহু ইজা আরাদা শাইআন আইইয়াকুলা লাহু কুন ফাইয়াকুন’। অর্থ হচ্ছে- ‘তিনি (আল্লাহ) যখন কিছু করতে চান তখন তাকে শুধু বলে দেন হও এবং হয়ে যায়।’ এ গানটি হজরত নিজামুদ্দিন আউলিয়াকে (রহ.) বন্দনা করে। তাঁর মাজারে একদিন গানটা শুনেছিলাম। এক রাতে নিজামুদ্দিনের মাজার জিয়ারত শেষে বেরোনোর সময় দেখলাম হারমোনিয়াম বাজিয়ে একজন গানটি গাইছেন। থমকে দাঁড়ালাম। গানের শুরুটা এমন- ‘ইয়া নিজামুদ্দিন আউলিয়া/ইয়া নিজামুদ্দিন সরকার/কদম বাধা লে/হ্যাডন কোন মিটা লে/আজা খালিপান মেইন নেই কা ঘর তেরা/তেরে বিন খালি আজা খালিপনে মেইনে/তেরে বিন খালি আজা খালিপনে মেইনে...।’ কিছু ঘটনা মানুষকে বদলে দেয়। গানটির গায়ক এ আর রহমানের জীবনটাও ছিল অনেক দুঃখ-কষ্ট আর বেদনার। হিন্দু থেকে মুসলমান হয়েছেন। এ এস দিলীপ কুমার থেকে হয়েছেন আল্লাহ রাখা রহমান বা এ আর রহমান। ১৯৬৭ সালের ৬ জানুয়ারি জন্ম ভারতের মাদ্রাজে। তাঁর বাবা রাজগোপালা কুলাসেখরন একজন সংগীত পরিচালক ছিলেন। নয় বছর বয়সে বাবাকে হারান তিনি। সংসারের খরচ জোগাতে ১১ বছর বয়সে বিভিন্ন অর্কেস্ট্রা গ্রুপে কি-বোর্ড বাজাতেন। কঠিন সংগ্রামী জীবনে ১৯৮৮ সালে দিলীপের বোনটি অসুস্থ হয়ে মৃত্যুর সঙ্গে লড়তে থাকেন। চিকিৎসকরা সব আশা ছেড়ে দেন। বললেন, বাঁচানো সম্ভব নয়।

মৃত্যুর অপেক্ষার সময় একদিন অসুস্থ বোনকে নিয়ে তাঁরা যান আবদুল কাদের জিলানি নামে একজন পীরের কাছে। তাঁর অসুস্থ বোনের রোগমুক্তির জন্য পীরের কাছে দোয়া চান। পীর বললেন, ওপরে যিনি আছেন তিনি রক্ষা করবেন। আবদুল কাদের জিলানি প্রার্থনা করলেন আল্লাহর দরবারে। ধীরে ধীরে সুস্থ হলেন বোনটি। পিতা ও বোনের অসুস্থতার সময় থেকেই এ সমাজের প্রতি বিরক্তি ছিল দিলীপের। কারণ সবাই তাঁদের অবহেলা করেছেন। তাই বোনের সুস্থতার পর সিদ্ধান্ত নিলেন এ পীরের কাছেই তিনি ইসলামের দীক্ষা নেবেন। ধর্ম বদল করলেন। নাম পরিবর্তন হলো। পীর বললেন, নতুন নামের অর্থ খ্যাতিমান। বিশ্বখ্যাতি আসবে তাঁর। তাই-ই হলো। সুরকার নওশাদ আলীর সংস্পর্শে বদলে গেল এ আর রহমানের জীবন। অস্কার জয় করলেন তিনি। শুধু এ উপমহাদেশ নয়, বিশ্বে আজ খ্যাতিমান নাম। সুর সংগীত আর প্রার্থনাকে তিনি এক করেছেন। ‘কুন ফাইয়াকুন’। ‘হয়, হয়ে যায়’।

সেদিন হাসপাতালে দেখতে গিয়েছিলাম বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তমকে। বঙ্গবন্ধু মেডিকেলে ভর্তি তিনি। একাত্তরের এই বীর যোদ্ধা অনেক কিছু নিয়ে কথা বললেন। শেয়ার করলেন চলার পথের নানা সুখ-দুঃখ। বললেন, একবার ওবায়দুল কাদেরের ফোনে ঐতিহাসিক ৭ মার্চের আওয়ামী লীগের অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছিলেন করোনার আগে। অনুষ্ঠানের আয়োজন ছিল ১৬ ডিসেম্বর ’৭১ সালে নিয়াজির আত্মসমর্পণ ডায়াসের পাশে। পাকিস্তানিদের আত্মসমর্পণের ঐতিহাসিক মাহেন্দ্রক্ষণে তিনি উপস্থিত ছিলেন সেদিনের সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে। ভারতীয় বাহিনী তাঁর অধীনস্থ মুক্ত এলাকায় প্যারাসুটে নেমে তাঁকে নিয়ে ঢাকায় প্রবেশ করে। স্মৃতিচারণা করতে করতে বললেন, ভালো লেগেছিল ৭ মার্চের অনুষ্ঠানে যেতে পেরে। আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীরা তাঁকে অনেক সম্মান দিয়েছেন। অনেকে বলেছেন দাদা ফিরে আসুন। হাসপাতালের বেডে বসে কাদের সিদ্দিকী বললেন, দেশ এগিয়ে চলেছে আবার অনেক সমালোচনাও আছে সত্য। তার পরও শেখ হাসিনা না থাকলে বঙ্গবন্ধু ও মুক্তিযুদ্ধ থাকে না। আর বঙ্গবন্ধু না থাকলে আমি থাকি না। দেশ থাকে না। সর্বশেষ বললেন, আর্থিক সংকটে থাকলেও হাজারো মানুষ এখনো সাহায্যের জন্য ছুটে আসে। কাউকে ফেরাতে পারি না নিজের কাছে কিছু না থাকলেও। টেলিফোন করে কোনো অনুরোধ করলে মানুষ এখনো সম্মান দেয়, এটাই ভালো লাগে। সর্বশেষ বললেন, মওলানা ভাসানীর মেয়ে তাঁকে ফোন করেছেন। জানিয়েছেন তাঁর সন্তানকে মেডিকেলে ভর্তি খরচ নিয়ে বিপাকে আছেন। বঙ্গবীর বললেন, যারা দেশটা গড়েছেন, লড়েছেন তাঁদের জন্য বছরে একটা বাজেট কি রাষ্ট্র রাখতে পারে না? দেশ তো অনেক দূর এসেছে ৫০ বছরে। তার পরও কেন এমন অবস্থা? বললেন, সুস্থ হয়ে এ নিয়ে তোমার কাগজে লিখব একদিন বিস্তারিত। জবাবে বললাম, প্রার্থনা করছি আল্লাহর কাছে- আপনি দ্রুত সুস্থ হয়ে লিখুন। সেই লেখার অপেক্ষায় থাকলাম।

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৩৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা
১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা

৪১ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক
শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক

৫২ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার
সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার

৫৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স
পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার
সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান
৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার
বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক
লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু
পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট
ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত
শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে স্ত্রী হত্যায় স্বামীর যাবজ্জীবন
সিরাজগঞ্জে স্ত্রী হত্যায় স্বামীর যাবজ্জীবন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন না হলে জাতীয় বিপর্যয় অনিবার্য: জালালুদ্দীন আহমদ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন না হলে জাতীয় বিপর্যয় অনিবার্য: জালালুদ্দীন আহমদ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টেকনাফে ইয়াবাসহ রোহিঙ্গা আটক
টেকনাফে ইয়াবাসহ রোহিঙ্গা আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিকি লিডারশিপ একাডেমি চালুর উদ্যোগ
ফিকি লিডারশিপ একাডেমি চালুর উদ্যোগ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সরকারি চাল জব্দ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সরকারি চাল জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টস জিতে ব্যাটিংয়ে আফগানিস্তান
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টস জিতে ব্যাটিংয়ে আফগানিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

১৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি
চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন