শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১২ জুন, ২০২২ আপডেট:

কী হবে পদ্মা সেতুর সেই হাসান হোসেনের

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
কী হবে পদ্মা সেতুর সেই হাসান হোসেনের

ক্ষমতার রাজনীতি চলছে ‘মাইম্যান’ থিওরি নিয়ে। মন্ত্রী, এমপি, নেতার অনেকেই দলে, সরকারে, ব্যবসায়-বাণিজ্যে তৈরি করছেন নিজের লোক। আদর্শের ধার ধারছেন না। আওয়ামী লীগ করার দরকার নেই এখানে। বাপ-দাদা চৌদ্দ গোষ্ঠী ভিন্ন ঘরানার হলেও সমস্যা নেই। শেখ হাসিনা ও বঙ্গবন্ধুর আদর্শবিরোধী হলেও কিছু যায় আসে না। শুধু দেখা দরকার সংশ্লিষ্ট মন্ত্রী, এমপি, প্রভাবশালীর নিজের লোক অথবা আত্মীয়স্বজন কি না। নিজের সন্তান হলে তো কথাই নেই। পদপদবিতে রাখতে কোনো রাখঢাক নেই। স্থানীয় সরকারেও মূল্যায়ন করেন আপন মহিমায়। সবখানে সবাই চান শুধুই নিজের লোক। ক্ষমতার রাজনীতি ভীষণ কঠিন। মসনদে বসলে ভুলে যেতে হয় দুঃসময়ের মানুষকে। তৈরি করতে হয় নতুন নতুন বলয়। দল ও সরকারে যারা কাজ চালান তারা এমন করেন বেশি। তারা বুঝতে চান না স্বার্থের রাজনীতির দুনিয়ায় নিজের বলে কিছু নেই। আজকের আপন কাল তুচ্ছ কারণে হয়ে উঠতে পারে ভয়াবহ। সবকিছু শেষ করে দিতে পারে। ডিজিটাল দুনিয়ার রঙিন জগৎ আমাদের অনেক কিছু জানান দিচ্ছে। আপনজন থিওরি নিয়ে সাবেক রাষ্ট্রপতি হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের কথা মনে পড়ছে। তিনি যার কাছে যা রাখতেন সবাই তা নিয়ে চম্পট দিতেন। কেউই তার সঙ্গে শেষ পর্যন্ত থাকেননি। স্বার্থের সামান্য অজুহাত দেখিয়ে তারা সরে গেছেন। আলাদা জগৎ তৈরি করেছেন। এরশাদ এ নিয়ে আপনজনদের কাছে দুঃখ করতেন। কিন্তু লাভ কিছু হয়নি।

এখন একটা অদ্ভুত সময় পার করছি আমরা। দেশ-বিদেশে সরকারের বিরুদ্ধে চক্রান্তের শেষ নেই। কুৎসা রটানো হচ্ছে পরিকল্পিতভাবে। সবকিছুর জবাব দেওয়ার কথা যাদের তারা আছেন ঘুমিয়ে। আবার কেউ আছেন অহংকার আর দাম্ভিকতা নিয়ে। কেউ আছেন ‘মাইম্যান’ তৈরি নিয়ে। অনেক মন্ত্রী, এমপি নির্বাচনী এলাকায়ও যান না। নেতা-কর্মীদের সঙ্গে সম্পর্ক রাখার প্রয়োজন মনে করেন না। অনেকে ভাবছেন ভোট নিয়ে ভাবনার কিছু নেই। নেতা-কর্মীদের দরকার নেই। শুধু দরকার কিছু মাইম্যান। যারা সবকিছু সামাল দেবে। নিজের স্বার্থেই প্রশাসনযন্ত্র আগের মতোই থাকবে। রাজনীতির মাঠে-ময়দানে এত কষ্টের কী দরকার! কেউ বোঝেন না ভোটের ইতিহাস সব সময় একরকম হয় না। সবকিছু বদল হয়। ২০১৪ সালের পুনরাবৃত্তি ২০১৮ সালে হয়নি। মনোনয়নও পাননি অনেক মন্ত্রী-এমপি। প্রভাবশালী অনেক নেতাও বাদ পড়েছিলেন। শুধু ভোটে নয়, দলের সিদ্ধান্তেও ক্ষমতা থেকে বাদ পড়তে হয়। চিরতরে ছিটকে পড়তে হয় রাজনীতি থেকে। জনগণের মূল্যায়নের পাশাপাশি পাঁচ বছরের হিসাব-নিকাশ আওয়ামী লীগ সভানেত্রীর কাছেও রয়েছে। তিনি পাঁচ বছরের সাফল্য-ব্যর্থতা দেখেই দল ও সরকারের ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেন। দেন মনোনয়ন। তিনি যেমন তুলতে পারেন, আবার ফেলে দিতেও পারেন। ২০০৯ সালের অনেক মন্ত্রী-এমপি ছিটকে পড়েছেন ২০১৪ সালের ভোটের আগে-পরে। আবার ২০১৪ সালের বিশাল গ্রুপ বাদ পড়েছে ২০১৮ সালের মেরুকরণে।

আওয়ামী লীগ সভানেত্রীর কাছে সবার আমলনামা আছে। ৩০০ আসনের কাজকারবারের হিসাব আছে। শুধু দল নয়, জোট-মহাজোটেরও হিসাব-নিকাশ করেন তিনি। জোটের নেতারা ভাবেন আওয়ামী লীগের ওপর ভর দিয়ে বাকি জীবন কাটিয়ে দেবেন। সুখে-শান্তিতে মন্ত্রী থাকবেন। বারবার এমপি হবেন। কিন্তু দিন সব সময় একরকম যায় না। জোট নেতারা হালকা বুঝেছেন মন্ত্রিসভা থেকে বাদ পড়ে। বাস্তবে ভোটের রাজনীতিতে আওয়ামী লীগ ছাড়া জোট-মহাজোটের আলাদা অস্তিত্ব কতটা আছে? মহাজোটের কতজন নেতা নিজের দলের প্রতীক নিয়ে বিজয়ী হতে পারবেন? বুকে হাত দিয়ে নিজের সত্যিকারের অবস্থানের কথা একবার ভাবুন তো। মাঝেমধ্যে অনেক রাজনীতিবিদের সঙ্গে দেখা হয়, কথা হয়। সেদিন জোটের এক নেতার কাছে প্রশ্ন করেছিলাম, আগামী ভোট কি একই কায়দায় হবে মনে করেন? আর না হলে আপনাদের দলের অবস্থান কী হবে? জবাবে সেই নেতা বললেন, ‘আমরা তাকিয়ে আছি সরকারপ্রধানের দিকে। তিনি আমাদের ভোটের পুলসিরাত পার করে দেবেন।’ সবাই সবকিছুতে একজনের দিকে তাকিয়ে থাকেন। নিজের বলে এখন অনেকের কোনো অস্তিত্বও নেই। বিগত দুটি ভোট ক্ষমতার অনেক রাজনীতিবিদকে অলস করে দিয়েছে। আওয়ামী লীগ সভানেত্রীর ইমেজের ওপর ভর করে তারা চলছেন। শেখ হাসিনার সততা, নিষ্ঠা, বলিষ্ঠতা আর দৃঢ়চিত্ত এগিয়ে চলার ওপর ভর করেই চলছে ক্ষমতার রাজনীতি। তিনি বিশ্বকে জানান দিচ্ছেন, তিনি পারেন। তিনি পারছেন। তিনি বদলে দিচ্ছেন একটি দেশকে। পদ্মা সেতুর কথা ধরুন না। বিশ্বব্যাংক, এডিবিসহ উন্নত বিশ্ব ছিল এক অবস্থানে। শেখ হাসিনা আলাদা অবস্থানে। বিশ্বব্যাংক চ্যালেঞ্জ দিয়েছিল তারা অর্থায়ন করবে না। তারা না এলে হবে না এ সেতু। বড় বড় দেশও সুর মিলিয়েছিল বিশ্বব্যাংকের সঙ্গে। তারাও বলেছিল, বাংলাদেশ পারবে না পদ্মা সেতু করতে। সবাইকে চমকে দিলেন শেখ হাসিনা। বললেন, কাউকে লাগবে না। দেশি অর্থে শুরু করব পদ্মা সেতু নির্মাণ। অবাক হলো বিশ্ব। এমন চ্যালেঞ্জ নিতে হিম্মত লাগে। নিজের ভিতরে শতভাগ সততা, বলিষ্ঠতার দরকার হয়। শেখ হাসিনার তা ছিল বলেই তিনি পেরেছেন। নির্মাণ করেছেন পদ্মা সেতু। শেখ হাসিনা যা বলেন তা করেন। তিনি করে দেখিয়েছেনও। পদ্মা সেতু এখন আর স্বপ্ন নয়, বাস্তব। এ সেতুর ওপর দিয়ে এ মাসেই শুরু হবে গাড়ি চলাচল। চোখ ধাঁধানো উদ্বোধনী অনুষ্ঠান হবে। শেখ হাসিনাকে নিয়ে বিশ্ববাসীর ধারণাও পাল্টাবে। আগামী দিনের বাংলাদেশ নতুন করে পরিচিতি পাবে বিশ্ববাসীর কাছে। বিমানবন্দরের থার্ড টার্মিনাল, রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র, পায়রা সমুদ্রবন্দর বদলে দেবে বাংলাদেশকে। জানি বাংলাদেশের এ এগিয়ে চলা বিশ্বের অনেক দেশেরই ভালো লাগবে না। নিজেদের ওপর ভর করে চলা দেশকে অনেকের পছন্দ হয় না। বাংলাদেশও এ তালিকার বাইরে নয়।

পদ্মা সেতু নিয়ে আরেকজন লোকের কথা না বললেই নয়। তিনি সৈয়দ আবুল হোসেন। যোগাযোগমন্ত্রী ছিলেন। অনেকেই এখন বলছেন, সব মিথ্যার অবসান হয়েছে। সৈয়দ আবুল হোসেনের মন্ত্রিত্ব ফিরিয়ে দেওয়া হোক। ঝামেলা শুরুর গল্পটা তাঁকে ঘিরেই ছিল। সঙ্গে ছিল আবুল হাসান চৌধুরীর নাম। এ দুজনসহ মন্ত্রণালয়ের সচিব এবং বেশ কয়েকজন কর্মকর্তার নামে অভিযোগ আনেন বিশ্বব্যাংকের কর্মকর্তারা। তাঁরা দুর্র্নীতি দমন কমিশনেও গিয়েছিলেন। সরাসরি কথা বলেছিলেন সৈয়দ আবুল হোসেন ও তাঁর মন্ত্রণালয়ের অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে। প্রয়োজনে তাঁদের আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করতে হবে। বিশ্বব্যাংকের কথায় ছিল খবরদারি আর চ্যালেঞ্জের সুর। আন্তর্জাতিক অঙ্গনেও আরেক গ্রুপ মেতে ওঠে বাংলাদেশবিরোধী তৎপরতায়। তারাও সরকারবিরোধী প্রচারণা চালায় বিশ্বব্যাংক, এডিবিতে। গুজবের ডালপালায় তৈরি হয় বিব্রতকর পরিস্থিতি। মামলা গড়ায় কানাডার আদালতে। তাঁরাও শুরু করেন তদন্ত। দীর্ঘ শুনানি কাগজপত্র দেখে কানাডার আদালত রায় দেন পদ্মা সেতু নিয়ে কোনো দুর্নীতি হয়নি। এমন একটি রায়ের পর প্রথম মুখ খুললেন সাবেক যোগাযোগমন্ত্রী সৈয়দ আবুল হোসেন। বললেন, ‘ন্যায়বিচার পেয়েছি’। একই মত দিয়েছিলেন আবুল হাসান চৌধুরী। অথচ তদন্ত শেষ না করেই বিশ্বব্যাংক পদ্মা সেতু প্রকল্পে অর্থায়নের চুক্তি বাতিল করেছিল। অভিযোগ এনেছিল পরামর্শক প্রতিষ্ঠান এসএনসি-লাভালিনের কাছে ১০ শতাংশ কমিশন চেয়েছিলেন মন্ত্রী-সচিবসহ কয়েকজন কর্মকর্তা। প্রকল্পে পরামর্শক প্রতিষ্ঠানের জন্য বরাদ্দ ছিল ৪ কোটি ৭০ লাখ ডলার। বিশাল বাজেটের এ সেতুর পরামর্শক নিয়োগে অনিয়ম নিয়ে খাজনার চেয়ে বাজনাই ছিল বেশি। বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধি দলকে তখন দুদক থেকে বলা হয়েছিল প্রাথমিক তদন্তে তারা তেমন কিছু পায়নি। তাই বিশ্বব্যাংকের কাছে তারা পর্যাপ্ত দলিল চায় প্রমাণের। কিন্তু সেই প্রমাণের কোনো কপি বিশ্বব্যাংক হস্তান্তর করতে পারেনি। বরং তারা অর্থায়ন বন্ধ করে দেয় পদ্মা সেতুতে। সবাই ধরে নেয় পদ্মা সেতু হবে না। এত বড় প্রকল্প বিশ্বব্যাংক, এডিবি না থাকলে কী করে বাস্তবায়ন হবে?

বাংলাদেশে কাজ করা কঠিন। একজন কাজ করতে গেলে ১০ জন তাকে হাত ধরে নামিয়ে দেওয়ার জন্য তৎপর হয়। জাপানিরা একত্র হলে শুরু করে উন্নয়নকাজ। আর ব্রিটিশরা গড়ে ক্লাব। বাঙালিরা একত্র হলে লিপ্ত হয় ঝগড়া-বিবাদ, কুৎসা রটানো আর ভাঙা-গড়ার খেলায়। বাঙালিরা একজনকে উঠতে দেখলে ১০ জন মিলে তাকে টেনে নামায়। পদ্মা সেতু নিয়েও তাই হয়েছিল। সৈয়দ আবুল হোসেনের মন্ত্রিত্ব গেল। তিনি পদ ছাড়লেন। সরে গেলেন অনেক কিছু থেকে। ব্যস্ত হলেন নিজের ব্যবসা-বাণিজ্য নিয়ে। দলেও ঠাঁই পেলেন না। অনেকে এ কারণে এখন প্রশ্ন করেন, পদ্মা সেতু হলো। এখন কী হবে সৈয়দ আবুল হোসেনের? তিনি কি আবার আসবেন সরকারে? না এভাবেই সবকিছু থেকে দূরে থাকবেন। ব্যস্ত থাকবেন নিজের হাতে তৈরি শত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান নিয়ে। অন্যদিকে সাতেপাঁচে না থাকা আবুল হাসান চৌধুরী কায়সারও পদ্মা সেতু বিতর্কে ছিলেন। ২০০১ সালে তিনি আর দলের মনোনয়ন নেননি। তাঁর আসনে এখন এমপি কৃষিমন্ত্রী ড. আবদুর রাজ্জাক। অক্সফোর্ডে আবুল হাসান চৌধুরী ছিলেন বেনজির ভুট্টোর বন্ধু। আন্তর্জাতিক অঙ্গনে রয়েছে পরিচিতি। ১৯৯৬ সালের মেয়াদে আওয়ামী লীগের পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী ছিলেন। এক বিদেশি বন্ধুর অনুরোধে পরামর্শক কমিটি নিয়ে তিনি ফোন করেছিলেন যোগাযোগমন্ত্রী আবুল হোসেনকে। তাঁর বিরুদ্ধেও অভিযোগ আনা হয়। বিস্মিত হয়ে তিনি তখন বলেছিলেন, ‘কাউকে কারও জন্য অনুরোধ জানিয়ে ফোন করা দুর্নীতি নয়’। কিন্তু যেখানে রাজনীতি থাকবে সেখানে কে কার কথা শুনবে। পদ্মা সেতু নিয়েও হয়েছিল তাই। বাংলাদেশের এত বড় প্রকল্প কার ভালো লাগবে? ভালো লাগেনি বলেই হয়েছিল এত বিতর্ক। শেখ হাসিনা সব বিতর্ক মিথ্যা প্রমাণ করে তৈরি করলেন পদ্মা সেতু। বদলে দিলেন বাংলাদেশকে।

বাংলাদেশের এ বদলে যাওয়া দেশের বাজেটের দিকে তাকালেই বোঝা যায়। দ্বিতীয় মেয়াদে ২০০৯ সালে শেখ হাসিনা দায়িত্ব নেওয়ার সময় বাংলাদেশের বাজেট ছিল ১ লাখ কোটি টাকার নিচে। আজ বাংলাদেশের বাজেট কোথায় উঠে এসেছে? বাংলাদেশের উঠে দাঁড়ানো এখন সারা বিশ্বের কাছেই এক চমক। এ চমক এক দিনে তৈরি হয়নি। ধীরে ধীরে হয়েছে। তবে গত ১৩ বছরের অগ্রগতি ছিল বিস্ময়কর। স্বাধীনতার পর বঙ্গবন্ধু সরকারের অর্থমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদ প্রথম বাজেট পেশ করেছিলেন ৭৮৬ কোটি টাকার। যুদ্ধবিধ্বস্ত বাংলাদেশে সে বাজেট বাস্তবায়ন ছিল চ্যালেঞ্জের। ১৯৭৫ সালে অর্থমন্ত্রী এ আর মল্লিক বাজেট দেন দেড় হাজার কোটি টাকার। ১৯৮০ সালে সাইফুর রহমান তা আনেন ৪ হাজার ১০৮ কোটি টাকায়। এরশাদের ক্ষমতা শুরুর অর্থমন্ত্রী এম এ মুহিত দিয়েছিলেন ৪ হাজার ৭৩৮ কোটি টাকার বাজেট। আর এরশাদের শেষ অর্থমন্ত্রী ওয়াহিদুল হক দিয়েছিলেন ১২ হাজার ৭০৩ কোটি টাকার বাজেট। ১৯৯৫ সালে খালেদা জিয়ার প্রথম মেয়াদের শেষ দিকে সাইফুর রহমানের বাজেট ছিল ২৩ হাজার ১৭০ কোটি টাকার। ১৯৯৬ সালে শেখ হাসিনা ক্ষমতা গ্রহণের পর বাজেটেও পরিবর্তন আসে। ২০০০ সালে শেখ হাসিনার অর্থমন্ত্রী শাহ এ এম এস কিবরিয়ার বাজেট ৪০ হাজার কোটি টাকার। তিনি শেষ বাজেটটি দিয়েছিলেন ৩৮ হাজার ৫২৪ কোটি টাকার। খালেদা জিয়ার দ্বিতীয় মেয়াদে সাইফুর রহমানের শেষ বাজেট ছিল ২০০৬ সালে ৬৯ হাজার ৭৪০ কোটি টাকার। জেনারেল মইনের ওয়ান-ইলেভেনের শেষ বছর ২০০৮ সালে এ বি মির্জ্জা আজিজুল ইসলাম ৯৯ হাজার ৯৬২ কোটি টাকার বাজেট দেন। শেখ হাসিনা ক্ষমতায় আসার পর মুহিত সাহেব বাজেট ছাড়ালেন লাখ কোটিতে। ২০০৯ সালে তিনি দিলেন ১ লাখ ১৩ হাজার ৮১৫ কোটি টাকার বাজেট। সে বাজেট গেল অর্থবছরে ৬ লাখ কোটি ছাড়িয়ে যায়। এবার আ হ ম মুস্তফা কামাল ঘোষণা দিয়েছেন ৬ লাখ ৭৮ হাজার ৬৪ কোটি টাকার বাজেট। বাংলাদেশের গত ১৩ বছরে বদলে যাওয়া অর্থনীতি এখন বিশ্বের সামনে কোনো গল্প নয়। কঠিন বাস্তবতা। এ বাস্তবতার আমরা সবাই অংশীদার। উন্নয়নের এ ধারাবাহিকতা অব্যাহত থাকলে বাংলাদেশকে কেউ আটকে রাখতে পারবে না। বঙ্গবন্ধু আমাদের দিয়েছেন বাংলাদেশ।  আর উন্নতি-সমৃদ্ধির মাধ্যমে শেখ হাসিনা বদলে দিয়েছেন দেশটিকে।

                লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
কৃত্রিম সারসংকট
কৃত্রিম সারসংকট
খানাখন্দে ভরা সড়ক
খানাখন্দে ভরা সড়ক
অবক্ষয়ের চোরাবালিতে আলোর দিশারি
অবক্ষয়ের চোরাবালিতে আলোর দিশারি
জুতোয় ঢোকার অধিকার
জুতোয় ঢোকার অধিকার
ইস্তিগফারের উপকারিতা
ইস্তিগফারের উপকারিতা
মরণযাত্রা
মরণযাত্রা
আলোকবর্তিকা সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম
আলোকবর্তিকা সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম
মানবতাবিরোধী অপরাধ
মানবতাবিরোধী অপরাধ
চিত্রাপাড়ে ডাঙায় সুলতানের বজরা
চিত্রাপাড়ে ডাঙায় সুলতানের বজরা
সর্বনাশা পুতুলনাচের রাজনীতি!
সর্বনাশা পুতুলনাচের রাজনীতি!
পুনর্জাগরণের নেতা তারেক রহমান
পুনর্জাগরণের নেতা তারেক রহমান
সর্বশেষ খবর
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

২ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

শরীয়তপুরে জাতীয় কন্যাশিশু দিবস পালিত
শরীয়তপুরে জাতীয় কন্যাশিশু দিবস পালিত

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণভোটের মাধ্যমে জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি দিতে হবে: খেলাফত মজলিস মহাসচিব
গণভোটের মাধ্যমে জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি দিতে হবে: খেলাফত মজলিস মহাসচিব

২ মিনিট আগে | রাজনীতি

২০ অক্টোবর বিভিন্ন বাহিনীর সঙ্গে সভা করবে ইসি
২০ অক্টোবর বিভিন্ন বাহিনীর সঙ্গে সভা করবে ইসি

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের আমৃত্যু, ১৪ জনের যাবজ্জীবন
হবিগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের আমৃত্যু, ১৪ জনের যাবজ্জীবন

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জমি নিয়ে বিরোধে একজনকে কুপিয়ে হত্যা, তিনজনকে জখম
জমি নিয়ে বিরোধে একজনকে কুপিয়ে হত্যা, তিনজনকে জখম

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যক্তিকে নির্বাচনে মনোনয়ন না দেওয়ার আহ্বান দুদক চেয়ারম্যানের
দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যক্তিকে নির্বাচনে মনোনয়ন না দেওয়ার আহ্বান দুদক চেয়ারম্যানের

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের গভীর সমুদ্রে মৎস্য আহরণে সহায়তার আশ্বাস এফএও মহাপরিচালকের
বাংলাদেশের গভীর সমুদ্রে মৎস্য আহরণে সহায়তার আশ্বাস এফএও মহাপরিচালকের

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে পেশাদার গাড়িচালকদের বিশেষ প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত
নারায়ণগঞ্জে পেশাদার গাড়িচালকদের বিশেষ প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

কুড়িগ্রামে মেশিনে পেঁচিয়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু
কুড়িগ্রামে মেশিনে পেঁচিয়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

৪৩ মিনিট আগে | টক শো

গাজীপুরে বিশ্ব মান দিবস পালিত
গাজীপুরে বিশ্ব মান দিবস পালিত

৪৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

খিলক্ষেতে সড়ক দুর্ঘটনায় একজন নিহত
খিলক্ষেতে সড়ক দুর্ঘটনায় একজন নিহত

৫৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

কুষ্টিয়ায় লালনের তিরোধান দিবসে মতবিনিময় সভা
কুষ্টিয়ায় লালনের তিরোধান দিবসে মতবিনিময় সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্য যুদ্ধে শেষ পর্যন্ত লড়াই করবে চীন
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্য যুদ্ধে শেষ পর্যন্ত লড়াই করবে চীন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইসিসিবিতে জাতীয় ফার্নিচার মেলা শুরু
আইসিসিবিতে জাতীয় ফার্নিচার মেলা শুরু

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৩ দফা দাবিতে ‘মার্চ টু সচিবালয়’:  শহীদ মিনারে হাজার হাজার শিক্ষক
৩ দফা দাবিতে ‘মার্চ টু সচিবালয়’:  শহীদ মিনারে হাজার হাজার শিক্ষক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় বাবা-মেয়ে ও সাংবাদিকসহ নিহত ৪
সিরাজগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় বাবা-মেয়ে ও সাংবাদিকসহ নিহত ৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভেনেজুয়েলায় স্বর্ণখনি ধসে ১৪ জনের প্রাণহানি
ভেনেজুয়েলায় স্বর্ণখনি ধসে ১৪ জনের প্রাণহানি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে কেমিক্যাল গোডাউনে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৫ ইউনিট
মিরপুরে কেমিক্যাল গোডাউনে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৫ ইউনিট

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সারা দেশে তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকতে পারে
সারা দেশে তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াত আমিরের সঙ্গে ডেনিশ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
জামায়াত আমিরের সঙ্গে ডেনিশ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোংলায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা, আটক ২
মোংলায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা, আটক ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলকে ঢাকা বিভাগে রাখার দাবিতে যমুনা সেতু মহাসড়ক অবরোধ
টাঙ্গাইলকে ঢাকা বিভাগে রাখার দাবিতে যমুনা সেতু মহাসড়ক অবরোধ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরিচ্ছন্ন তেঁতুলিয়া গড়তে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগ
পরিচ্ছন্ন তেঁতুলিয়া গড়তে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগ

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

দুই লেয়ারে হবে চাকসুর ভোট গণনা: উপ-উপাচার্য
দুই লেয়ারে হবে চাকসুর ভোট গণনা: উপ-উপাচার্য

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অসহায় আয়েশা বেগমের পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
অসহায় আয়েশা বেগমের পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বরিশালে মানব পাচারকারীর কারাদণ্ড
বরিশালে মানব পাচারকারীর কারাদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাকসু: শেষ দিনে আচরণবিধি স্পষ্ট করল নির্বাচন কমিশন
রাকসু: শেষ দিনে আচরণবিধি স্পষ্ট করল নির্বাচন কমিশন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির আহ্বান, ট্রাম্পের ভাষণ চলাকালে ইসরায়েলের পার্লামেন্টে হট্টগোল
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির আহ্বান, ট্রাম্পের ভাষণ চলাকালে ইসরায়েলের পার্লামেন্টে হট্টগোল

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড
বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম
এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বনেতাদের উপস্থিতিতে মিসরে গাজা শান্তিচুক্তি সই
বিশ্বনেতাদের উপস্থিতিতে মিসরে গাজা শান্তিচুক্তি সই

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাসের ‘নতুন করে অস্ত্রসজ্জিত’ হওয়ার বিষয়ে মার্কিন অনুমোদন রয়েছে: ট্রাম্প
হামাসের ‘নতুন করে অস্ত্রসজ্জিত’ হওয়ার বিষয়ে মার্কিন অনুমোদন রয়েছে: ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিক্ষোভের মুখে দেশ ছেড়ে পালালেন মাদাগাস্কারের প্রেসিডেন্ট, দাবি রিপোর্টে
বিক্ষোভের মুখে দেশ ছেড়ে পালালেন মাদাগাস্কারের প্রেসিডেন্ট, দাবি রিপোর্টে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় অস্ত্র হাতে হামাসের টহল
গাজায় অস্ত্র হাতে হামাসের টহল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপে সরাসরি খেলার ভাগ্য নির্ধারণ করবে সামনে থাকা ২৪ ম্যাচ
বিশ্বকাপে সরাসরি খেলার ভাগ্য নির্ধারণ করবে সামনে থাকা ২৪ ম্যাচ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক ফ্রেমে শাকিব-ববি
এক ফ্রেমে শাকিব-ববি

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিয়াদে এক মঞ্চে বলিউডের তিন খান
রিয়াদে এক মঞ্চে বলিউডের তিন খান

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলের সব জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস
ইসরায়েলের সব জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফিলিস্তিন রাষ্ট্র  প্রতিষ্ঠা না হলে মধ্যপ্রাচ্য ধ্বংস হয়ে যাবে’
‘ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা না হলে মধ্যপ্রাচ্য ধ্বংস হয়ে যাবে’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অস্থায়ী কারাগার’ প্রসঙ্গে যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর
‘অস্থায়ী কারাগার’ প্রসঙ্গে যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?
তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে ডিপ ফ্রিজ থেকে নারীর লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক
রাজধানীতে ডিপ ফ্রিজ থেকে নারীর লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাত নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প
পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাত নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের নতুন কর্মসূচি ‘মার্চ টু সচিবালয়’
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের নতুন কর্মসূচি ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামাসকে পুনরায় অস্ত্র সংগ্রহের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প
হামাসকে পুনরায় অস্ত্র সংগ্রহের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনকে ঠেকাতে ভারতের নতুন বাঁধ নির্মাণের ঘোষণা
চীনকে ঠেকাতে ভারতের নতুন বাঁধ নির্মাণের ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমার কোনো অপরাধ নেই, তাহলে কেন সেফ এক্সিটের জন্য পাগল হবো’
‘আমার কোনো অপরাধ নেই, তাহলে কেন সেফ এক্সিটের জন্য পাগল হবো’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে: তাহের
সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে: তাহের

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পালিয়েছেন প্রেসিডেন্ট, মাদাগাস্কারে মানুষের উল্লাস
পালিয়েছেন প্রেসিডেন্ট, মাদাগাস্কারে মানুষের উল্লাস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এইচএসসি পরীক্ষার ফল পুনঃনিরীক্ষণের তারিখ জানাল শিক্ষা বোর্ড
এইচএসসি পরীক্ষার ফল পুনঃনিরীক্ষণের তারিখ জানাল শিক্ষা বোর্ড

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৭৫ কোটি পারিশ্রমিকে আল্লু অর্জুন!
১৭৫ কোটি পারিশ্রমিকে আল্লু অর্জুন!

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন
গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত

১৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র ছাড়া মধ্যপ্রাচ্য ‌‘ধ্বংস’ হবে : জর্ডানের বাদশাহ
ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র ছাড়া মধ্যপ্রাচ্য ‌‘ধ্বংস’ হবে : জর্ডানের বাদশাহ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অস্পষ্ট: রাশিয়া
ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অস্পষ্ট: রাশিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কিছুই থাকে না বিএনপির
কিছুই থাকে না বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাখাইন নয়, রোহিঙ্গাদের ভিন্ন জায়গা দিতে চায় মিয়ানমার
রাখাইন নয়, রোহিঙ্গাদের ভিন্ন জায়গা দিতে চায় মিয়ানমার

পেছনের পৃষ্ঠা

কতটা প্রস্তুত হামজারা?
কতটা প্রস্তুত হামজারা?

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

টিকা মানেই টাকা
টিকা মানেই টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুটানের জলবিদ্যুতে লাভবান হবে বাংলাদেশ
ভুটানের জলবিদ্যুতে লাভবান হবে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

মধ্যরাতে র‌্যাগিং ১৬ শিক্ষার্থী বহিষ্কার
মধ্যরাতে র‌্যাগিং ১৬ শিক্ষার্থী বহিষ্কার

পেছনের পৃষ্ঠা

অস্থির শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান
অস্থির শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াত প্রার্থীর জোর প্রচার
বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াত প্রার্থীর জোর প্রচার

নগর জীবন

জুতোয় ঢোকার অধিকার
জুতোয় ঢোকার অধিকার

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে শক্তিশালী দল হবে এনসিপি
নির্বাচনে শক্তিশালী দল হবে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত বিষয়ে হেফাজত আমিরের বক্তব্য ব্যক্তিগত
জামায়াত বিষয়ে হেফাজত আমিরের বক্তব্য ব্যক্তিগত

পেছনের পৃষ্ঠা

সচিবালয় গেটে অবস্থান জুলাই যোদ্ধাদের
সচিবালয় গেটে অবস্থান জুলাই যোদ্ধাদের

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

আরেক দফা পরিবর্তন আসছে অঙ্গীকারনামায়
আরেক দফা পরিবর্তন আসছে অঙ্গীকারনামায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিকে ক্ষমতায় চান ব্যবসায়ীরা
বিএনপিকে ক্ষমতায় চান ব্যবসায়ীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির মধ্যে কিংস পার্টির আচরণ
এনসিপির মধ্যে কিংস পার্টির আচরণ

নগর জীবন

বিমসটেক অঞ্চলে ক্রসবর্ডার লেনদেনের উদ্যোগ
বিমসটেক অঞ্চলে ক্রসবর্ডার লেনদেনের উদ্যোগ

শিল্প বাণিজ্য

ঢাকা সেনানিবাসের ভবনকে সাময়িক কারাগার ঘোষণা
ঢাকা সেনানিবাসের ভবনকে সাময়িক কারাগার ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

সয়াবিন তেলের দাম লিটারে বাড়ল ৬ টাকা
সয়াবিন তেলের দাম লিটারে বাড়ল ৬ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার ইসির কাছে শাপলা প্রতীকের জন্য আবদার বাংলাদেশ কংগ্রেসের
এবার ইসির কাছে শাপলা প্রতীকের জন্য আবদার বাংলাদেশ কংগ্রেসের

পেছনের পৃষ্ঠা

রাবিতে শেষ মুহূর্তে জমজমাট প্রচার
রাবিতে শেষ মুহূর্তে জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব পেলে সেবক হতে চাই
রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব পেলে সেবক হতে চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতিদিন ৩ কোটি লিটার পানি অপচয়
প্রতিদিন ৩ কোটি লিটার পানি অপচয়

নগর জীবন

আন্তর্জাতিক ঘোষণা কক্সবাজার বিমানবন্দরকে
আন্তর্জাতিক ঘোষণা কক্সবাজার বিমানবন্দরকে

প্রথম পৃষ্ঠা

মির্জা আব্বাসসহ বিএনপির ১৬৭ নেতা কর্মীকে অব্যাহতি
মির্জা আব্বাসসহ বিএনপির ১৬৭ নেতা কর্মীকে অব্যাহতি

পেছনের পৃষ্ঠা

দিনদুপুরে যুবককে গলা কেটে হত্যা
দিনদুপুরে যুবককে গলা কেটে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত
নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

সাময়িক বরখাস্ত সাবেক সিএমএম রেজাউল করিম
সাময়িক বরখাস্ত সাবেক সিএমএম রেজাউল করিম

পেছনের পৃষ্ঠা

সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে
সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে

নগর জীবন