শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১২ জুন, ২০২২ আপডেট:

কী হবে পদ্মা সেতুর সেই হাসান হোসেনের

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
কী হবে পদ্মা সেতুর সেই হাসান হোসেনের

ক্ষমতার রাজনীতি চলছে ‘মাইম্যান’ থিওরি নিয়ে। মন্ত্রী, এমপি, নেতার অনেকেই দলে, সরকারে, ব্যবসায়-বাণিজ্যে তৈরি করছেন নিজের লোক। আদর্শের ধার ধারছেন না। আওয়ামী লীগ করার দরকার নেই এখানে। বাপ-দাদা চৌদ্দ গোষ্ঠী ভিন্ন ঘরানার হলেও সমস্যা নেই। শেখ হাসিনা ও বঙ্গবন্ধুর আদর্শবিরোধী হলেও কিছু যায় আসে না। শুধু দেখা দরকার সংশ্লিষ্ট মন্ত্রী, এমপি, প্রভাবশালীর নিজের লোক অথবা আত্মীয়স্বজন কি না। নিজের সন্তান হলে তো কথাই নেই। পদপদবিতে রাখতে কোনো রাখঢাক নেই। স্থানীয় সরকারেও মূল্যায়ন করেন আপন মহিমায়। সবখানে সবাই চান শুধুই নিজের লোক। ক্ষমতার রাজনীতি ভীষণ কঠিন। মসনদে বসলে ভুলে যেতে হয় দুঃসময়ের মানুষকে। তৈরি করতে হয় নতুন নতুন বলয়। দল ও সরকারে যারা কাজ চালান তারা এমন করেন বেশি। তারা বুঝতে চান না স্বার্থের রাজনীতির দুনিয়ায় নিজের বলে কিছু নেই। আজকের আপন কাল তুচ্ছ কারণে হয়ে উঠতে পারে ভয়াবহ। সবকিছু শেষ করে দিতে পারে। ডিজিটাল দুনিয়ার রঙিন জগৎ আমাদের অনেক কিছু জানান দিচ্ছে। আপনজন থিওরি নিয়ে সাবেক রাষ্ট্রপতি হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের কথা মনে পড়ছে। তিনি যার কাছে যা রাখতেন সবাই তা নিয়ে চম্পট দিতেন। কেউই তার সঙ্গে শেষ পর্যন্ত থাকেননি। স্বার্থের সামান্য অজুহাত দেখিয়ে তারা সরে গেছেন। আলাদা জগৎ তৈরি করেছেন। এরশাদ এ নিয়ে আপনজনদের কাছে দুঃখ করতেন। কিন্তু লাভ কিছু হয়নি।

এখন একটা অদ্ভুত সময় পার করছি আমরা। দেশ-বিদেশে সরকারের বিরুদ্ধে চক্রান্তের শেষ নেই। কুৎসা রটানো হচ্ছে পরিকল্পিতভাবে। সবকিছুর জবাব দেওয়ার কথা যাদের তারা আছেন ঘুমিয়ে। আবার কেউ আছেন অহংকার আর দাম্ভিকতা নিয়ে। কেউ আছেন ‘মাইম্যান’ তৈরি নিয়ে। অনেক মন্ত্রী, এমপি নির্বাচনী এলাকায়ও যান না। নেতা-কর্মীদের সঙ্গে সম্পর্ক রাখার প্রয়োজন মনে করেন না। অনেকে ভাবছেন ভোট নিয়ে ভাবনার কিছু নেই। নেতা-কর্মীদের দরকার নেই। শুধু দরকার কিছু মাইম্যান। যারা সবকিছু সামাল দেবে। নিজের স্বার্থেই প্রশাসনযন্ত্র আগের মতোই থাকবে। রাজনীতির মাঠে-ময়দানে এত কষ্টের কী দরকার! কেউ বোঝেন না ভোটের ইতিহাস সব সময় একরকম হয় না। সবকিছু বদল হয়। ২০১৪ সালের পুনরাবৃত্তি ২০১৮ সালে হয়নি। মনোনয়নও পাননি অনেক মন্ত্রী-এমপি। প্রভাবশালী অনেক নেতাও বাদ পড়েছিলেন। শুধু ভোটে নয়, দলের সিদ্ধান্তেও ক্ষমতা থেকে বাদ পড়তে হয়। চিরতরে ছিটকে পড়তে হয় রাজনীতি থেকে। জনগণের মূল্যায়নের পাশাপাশি পাঁচ বছরের হিসাব-নিকাশ আওয়ামী লীগ সভানেত্রীর কাছেও রয়েছে। তিনি পাঁচ বছরের সাফল্য-ব্যর্থতা দেখেই দল ও সরকারের ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেন। দেন মনোনয়ন। তিনি যেমন তুলতে পারেন, আবার ফেলে দিতেও পারেন। ২০০৯ সালের অনেক মন্ত্রী-এমপি ছিটকে পড়েছেন ২০১৪ সালের ভোটের আগে-পরে। আবার ২০১৪ সালের বিশাল গ্রুপ বাদ পড়েছে ২০১৮ সালের মেরুকরণে।

আওয়ামী লীগ সভানেত্রীর কাছে সবার আমলনামা আছে। ৩০০ আসনের কাজকারবারের হিসাব আছে। শুধু দল নয়, জোট-মহাজোটেরও হিসাব-নিকাশ করেন তিনি। জোটের নেতারা ভাবেন আওয়ামী লীগের ওপর ভর দিয়ে বাকি জীবন কাটিয়ে দেবেন। সুখে-শান্তিতে মন্ত্রী থাকবেন। বারবার এমপি হবেন। কিন্তু দিন সব সময় একরকম যায় না। জোট নেতারা হালকা বুঝেছেন মন্ত্রিসভা থেকে বাদ পড়ে। বাস্তবে ভোটের রাজনীতিতে আওয়ামী লীগ ছাড়া জোট-মহাজোটের আলাদা অস্তিত্ব কতটা আছে? মহাজোটের কতজন নেতা নিজের দলের প্রতীক নিয়ে বিজয়ী হতে পারবেন? বুকে হাত দিয়ে নিজের সত্যিকারের অবস্থানের কথা একবার ভাবুন তো। মাঝেমধ্যে অনেক রাজনীতিবিদের সঙ্গে দেখা হয়, কথা হয়। সেদিন জোটের এক নেতার কাছে প্রশ্ন করেছিলাম, আগামী ভোট কি একই কায়দায় হবে মনে করেন? আর না হলে আপনাদের দলের অবস্থান কী হবে? জবাবে সেই নেতা বললেন, ‘আমরা তাকিয়ে আছি সরকারপ্রধানের দিকে। তিনি আমাদের ভোটের পুলসিরাত পার করে দেবেন।’ সবাই সবকিছুতে একজনের দিকে তাকিয়ে থাকেন। নিজের বলে এখন অনেকের কোনো অস্তিত্বও নেই। বিগত দুটি ভোট ক্ষমতার অনেক রাজনীতিবিদকে অলস করে দিয়েছে। আওয়ামী লীগ সভানেত্রীর ইমেজের ওপর ভর করে তারা চলছেন। শেখ হাসিনার সততা, নিষ্ঠা, বলিষ্ঠতা আর দৃঢ়চিত্ত এগিয়ে চলার ওপর ভর করেই চলছে ক্ষমতার রাজনীতি। তিনি বিশ্বকে জানান দিচ্ছেন, তিনি পারেন। তিনি পারছেন। তিনি বদলে দিচ্ছেন একটি দেশকে। পদ্মা সেতুর কথা ধরুন না। বিশ্বব্যাংক, এডিবিসহ উন্নত বিশ্ব ছিল এক অবস্থানে। শেখ হাসিনা আলাদা অবস্থানে। বিশ্বব্যাংক চ্যালেঞ্জ দিয়েছিল তারা অর্থায়ন করবে না। তারা না এলে হবে না এ সেতু। বড় বড় দেশও সুর মিলিয়েছিল বিশ্বব্যাংকের সঙ্গে। তারাও বলেছিল, বাংলাদেশ পারবে না পদ্মা সেতু করতে। সবাইকে চমকে দিলেন শেখ হাসিনা। বললেন, কাউকে লাগবে না। দেশি অর্থে শুরু করব পদ্মা সেতু নির্মাণ। অবাক হলো বিশ্ব। এমন চ্যালেঞ্জ নিতে হিম্মত লাগে। নিজের ভিতরে শতভাগ সততা, বলিষ্ঠতার দরকার হয়। শেখ হাসিনার তা ছিল বলেই তিনি পেরেছেন। নির্মাণ করেছেন পদ্মা সেতু। শেখ হাসিনা যা বলেন তা করেন। তিনি করে দেখিয়েছেনও। পদ্মা সেতু এখন আর স্বপ্ন নয়, বাস্তব। এ সেতুর ওপর দিয়ে এ মাসেই শুরু হবে গাড়ি চলাচল। চোখ ধাঁধানো উদ্বোধনী অনুষ্ঠান হবে। শেখ হাসিনাকে নিয়ে বিশ্ববাসীর ধারণাও পাল্টাবে। আগামী দিনের বাংলাদেশ নতুন করে পরিচিতি পাবে বিশ্ববাসীর কাছে। বিমানবন্দরের থার্ড টার্মিনাল, রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র, পায়রা সমুদ্রবন্দর বদলে দেবে বাংলাদেশকে। জানি বাংলাদেশের এ এগিয়ে চলা বিশ্বের অনেক দেশেরই ভালো লাগবে না। নিজেদের ওপর ভর করে চলা দেশকে অনেকের পছন্দ হয় না। বাংলাদেশও এ তালিকার বাইরে নয়।

পদ্মা সেতু নিয়ে আরেকজন লোকের কথা না বললেই নয়। তিনি সৈয়দ আবুল হোসেন। যোগাযোগমন্ত্রী ছিলেন। অনেকেই এখন বলছেন, সব মিথ্যার অবসান হয়েছে। সৈয়দ আবুল হোসেনের মন্ত্রিত্ব ফিরিয়ে দেওয়া হোক। ঝামেলা শুরুর গল্পটা তাঁকে ঘিরেই ছিল। সঙ্গে ছিল আবুল হাসান চৌধুরীর নাম। এ দুজনসহ মন্ত্রণালয়ের সচিব এবং বেশ কয়েকজন কর্মকর্তার নামে অভিযোগ আনেন বিশ্বব্যাংকের কর্মকর্তারা। তাঁরা দুর্র্নীতি দমন কমিশনেও গিয়েছিলেন। সরাসরি কথা বলেছিলেন সৈয়দ আবুল হোসেন ও তাঁর মন্ত্রণালয়ের অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে। প্রয়োজনে তাঁদের আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করতে হবে। বিশ্বব্যাংকের কথায় ছিল খবরদারি আর চ্যালেঞ্জের সুর। আন্তর্জাতিক অঙ্গনেও আরেক গ্রুপ মেতে ওঠে বাংলাদেশবিরোধী তৎপরতায়। তারাও সরকারবিরোধী প্রচারণা চালায় বিশ্বব্যাংক, এডিবিতে। গুজবের ডালপালায় তৈরি হয় বিব্রতকর পরিস্থিতি। মামলা গড়ায় কানাডার আদালতে। তাঁরাও শুরু করেন তদন্ত। দীর্ঘ শুনানি কাগজপত্র দেখে কানাডার আদালত রায় দেন পদ্মা সেতু নিয়ে কোনো দুর্নীতি হয়নি। এমন একটি রায়ের পর প্রথম মুখ খুললেন সাবেক যোগাযোগমন্ত্রী সৈয়দ আবুল হোসেন। বললেন, ‘ন্যায়বিচার পেয়েছি’। একই মত দিয়েছিলেন আবুল হাসান চৌধুরী। অথচ তদন্ত শেষ না করেই বিশ্বব্যাংক পদ্মা সেতু প্রকল্পে অর্থায়নের চুক্তি বাতিল করেছিল। অভিযোগ এনেছিল পরামর্শক প্রতিষ্ঠান এসএনসি-লাভালিনের কাছে ১০ শতাংশ কমিশন চেয়েছিলেন মন্ত্রী-সচিবসহ কয়েকজন কর্মকর্তা। প্রকল্পে পরামর্শক প্রতিষ্ঠানের জন্য বরাদ্দ ছিল ৪ কোটি ৭০ লাখ ডলার। বিশাল বাজেটের এ সেতুর পরামর্শক নিয়োগে অনিয়ম নিয়ে খাজনার চেয়ে বাজনাই ছিল বেশি। বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধি দলকে তখন দুদক থেকে বলা হয়েছিল প্রাথমিক তদন্তে তারা তেমন কিছু পায়নি। তাই বিশ্বব্যাংকের কাছে তারা পর্যাপ্ত দলিল চায় প্রমাণের। কিন্তু সেই প্রমাণের কোনো কপি বিশ্বব্যাংক হস্তান্তর করতে পারেনি। বরং তারা অর্থায়ন বন্ধ করে দেয় পদ্মা সেতুতে। সবাই ধরে নেয় পদ্মা সেতু হবে না। এত বড় প্রকল্প বিশ্বব্যাংক, এডিবি না থাকলে কী করে বাস্তবায়ন হবে?

বাংলাদেশে কাজ করা কঠিন। একজন কাজ করতে গেলে ১০ জন তাকে হাত ধরে নামিয়ে দেওয়ার জন্য তৎপর হয়। জাপানিরা একত্র হলে শুরু করে উন্নয়নকাজ। আর ব্রিটিশরা গড়ে ক্লাব। বাঙালিরা একত্র হলে লিপ্ত হয় ঝগড়া-বিবাদ, কুৎসা রটানো আর ভাঙা-গড়ার খেলায়। বাঙালিরা একজনকে উঠতে দেখলে ১০ জন মিলে তাকে টেনে নামায়। পদ্মা সেতু নিয়েও তাই হয়েছিল। সৈয়দ আবুল হোসেনের মন্ত্রিত্ব গেল। তিনি পদ ছাড়লেন। সরে গেলেন অনেক কিছু থেকে। ব্যস্ত হলেন নিজের ব্যবসা-বাণিজ্য নিয়ে। দলেও ঠাঁই পেলেন না। অনেকে এ কারণে এখন প্রশ্ন করেন, পদ্মা সেতু হলো। এখন কী হবে সৈয়দ আবুল হোসেনের? তিনি কি আবার আসবেন সরকারে? না এভাবেই সবকিছু থেকে দূরে থাকবেন। ব্যস্ত থাকবেন নিজের হাতে তৈরি শত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান নিয়ে। অন্যদিকে সাতেপাঁচে না থাকা আবুল হাসান চৌধুরী কায়সারও পদ্মা সেতু বিতর্কে ছিলেন। ২০০১ সালে তিনি আর দলের মনোনয়ন নেননি। তাঁর আসনে এখন এমপি কৃষিমন্ত্রী ড. আবদুর রাজ্জাক। অক্সফোর্ডে আবুল হাসান চৌধুরী ছিলেন বেনজির ভুট্টোর বন্ধু। আন্তর্জাতিক অঙ্গনে রয়েছে পরিচিতি। ১৯৯৬ সালের মেয়াদে আওয়ামী লীগের পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী ছিলেন। এক বিদেশি বন্ধুর অনুরোধে পরামর্শক কমিটি নিয়ে তিনি ফোন করেছিলেন যোগাযোগমন্ত্রী আবুল হোসেনকে। তাঁর বিরুদ্ধেও অভিযোগ আনা হয়। বিস্মিত হয়ে তিনি তখন বলেছিলেন, ‘কাউকে কারও জন্য অনুরোধ জানিয়ে ফোন করা দুর্নীতি নয়’। কিন্তু যেখানে রাজনীতি থাকবে সেখানে কে কার কথা শুনবে। পদ্মা সেতু নিয়েও হয়েছিল তাই। বাংলাদেশের এত বড় প্রকল্প কার ভালো লাগবে? ভালো লাগেনি বলেই হয়েছিল এত বিতর্ক। শেখ হাসিনা সব বিতর্ক মিথ্যা প্রমাণ করে তৈরি করলেন পদ্মা সেতু। বদলে দিলেন বাংলাদেশকে।

বাংলাদেশের এ বদলে যাওয়া দেশের বাজেটের দিকে তাকালেই বোঝা যায়। দ্বিতীয় মেয়াদে ২০০৯ সালে শেখ হাসিনা দায়িত্ব নেওয়ার সময় বাংলাদেশের বাজেট ছিল ১ লাখ কোটি টাকার নিচে। আজ বাংলাদেশের বাজেট কোথায় উঠে এসেছে? বাংলাদেশের উঠে দাঁড়ানো এখন সারা বিশ্বের কাছেই এক চমক। এ চমক এক দিনে তৈরি হয়নি। ধীরে ধীরে হয়েছে। তবে গত ১৩ বছরের অগ্রগতি ছিল বিস্ময়কর। স্বাধীনতার পর বঙ্গবন্ধু সরকারের অর্থমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদ প্রথম বাজেট পেশ করেছিলেন ৭৮৬ কোটি টাকার। যুদ্ধবিধ্বস্ত বাংলাদেশে সে বাজেট বাস্তবায়ন ছিল চ্যালেঞ্জের। ১৯৭৫ সালে অর্থমন্ত্রী এ আর মল্লিক বাজেট দেন দেড় হাজার কোটি টাকার। ১৯৮০ সালে সাইফুর রহমান তা আনেন ৪ হাজার ১০৮ কোটি টাকায়। এরশাদের ক্ষমতা শুরুর অর্থমন্ত্রী এম এ মুহিত দিয়েছিলেন ৪ হাজার ৭৩৮ কোটি টাকার বাজেট। আর এরশাদের শেষ অর্থমন্ত্রী ওয়াহিদুল হক দিয়েছিলেন ১২ হাজার ৭০৩ কোটি টাকার বাজেট। ১৯৯৫ সালে খালেদা জিয়ার প্রথম মেয়াদের শেষ দিকে সাইফুর রহমানের বাজেট ছিল ২৩ হাজার ১৭০ কোটি টাকার। ১৯৯৬ সালে শেখ হাসিনা ক্ষমতা গ্রহণের পর বাজেটেও পরিবর্তন আসে। ২০০০ সালে শেখ হাসিনার অর্থমন্ত্রী শাহ এ এম এস কিবরিয়ার বাজেট ৪০ হাজার কোটি টাকার। তিনি শেষ বাজেটটি দিয়েছিলেন ৩৮ হাজার ৫২৪ কোটি টাকার। খালেদা জিয়ার দ্বিতীয় মেয়াদে সাইফুর রহমানের শেষ বাজেট ছিল ২০০৬ সালে ৬৯ হাজার ৭৪০ কোটি টাকার। জেনারেল মইনের ওয়ান-ইলেভেনের শেষ বছর ২০০৮ সালে এ বি মির্জ্জা আজিজুল ইসলাম ৯৯ হাজার ৯৬২ কোটি টাকার বাজেট দেন। শেখ হাসিনা ক্ষমতায় আসার পর মুহিত সাহেব বাজেট ছাড়ালেন লাখ কোটিতে। ২০০৯ সালে তিনি দিলেন ১ লাখ ১৩ হাজার ৮১৫ কোটি টাকার বাজেট। সে বাজেট গেল অর্থবছরে ৬ লাখ কোটি ছাড়িয়ে যায়। এবার আ হ ম মুস্তফা কামাল ঘোষণা দিয়েছেন ৬ লাখ ৭৮ হাজার ৬৪ কোটি টাকার বাজেট। বাংলাদেশের গত ১৩ বছরে বদলে যাওয়া অর্থনীতি এখন বিশ্বের সামনে কোনো গল্প নয়। কঠিন বাস্তবতা। এ বাস্তবতার আমরা সবাই অংশীদার। উন্নয়নের এ ধারাবাহিকতা অব্যাহত থাকলে বাংলাদেশকে কেউ আটকে রাখতে পারবে না। বঙ্গবন্ধু আমাদের দিয়েছেন বাংলাদেশ।  আর উন্নতি-সমৃদ্ধির মাধ্যমে শেখ হাসিনা বদলে দিয়েছেন দেশটিকে।

                লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
নির্বাচন ও গণভোট
নির্বাচন ও গণভোট
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
সর্বশেষ খবর
ত্বকের উজ্জ্বলতায়
ত্বকের উজ্জ্বলতায়

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

প্রখ্যাত মার্কিন কোচ জন বিমকে গুলি করে হত্যা
প্রখ্যাত মার্কিন কোচ জন বিমকে গুলি করে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাহাদ-নীড়দের জন্য গ্র্যান্ডমাস্টার টুর্নামেন্ট
ফাহাদ-নীড়দের জন্য গ্র্যান্ডমাস্টার টুর্নামেন্ট

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডেভিস কাপ টেনিসে ভালো ফলের প্রত্যাশা বাংলাদেশের
ডেভিস কাপ টেনিসে ভালো ফলের প্রত্যাশা বাংলাদেশের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে কয়েদির মৃত্যু
ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে কয়েদির মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পরীক্ষার্থীদের জন্য নীরব পরিবেশ নিশ্চিতে সব ফ্লাইট বন্ধ রাখল দক্ষিণ কোরিয়া
পরীক্ষার্থীদের জন্য নীরব পরিবেশ নিশ্চিতে সব ফ্লাইট বন্ধ রাখল দক্ষিণ কোরিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বলিউডের বর্ষীয়ান অভিনেত্রী কামিনী কৌশলের মৃত্যু
বলিউডের বর্ষীয়ান অভিনেত্রী কামিনী কৌশলের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খিলগাঁওয়ে কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
খিলগাঁওয়ে কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর
শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা
কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুর দুই বছর পর বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি
মৃত্যুর দুই বছর পর বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুপার সাইক্লোন সিডর দিবস, বাগেরহাটে এখনো আতঙ্ক কাটেনি
সুপার সাইক্লোন সিডর দিবস, বাগেরহাটে এখনো আতঙ্ক কাটেনি

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কালিগঞ্জে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত
কালিগঞ্জে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিরোজপুর সরকারি কলেজে ভাঙচুর: ভিডিওধারণকারী ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
পিরোজপুর সরকারি কলেজে ভাঙচুর: ভিডিওধারণকারী ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৯ দিনে এনসিপির ১০১১ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৯ দিনে এনসিপির ১০১১ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ
মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলকাতায় বুমরাহর পেসে কাঁপল দক্ষিণ আফ্রিকা
কলকাতায় বুমরাহর পেসে কাঁপল দক্ষিণ আফ্রিকা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ষড়যন্ত্রের পথ ছেড়ে ভোটের রাজনীতিতে ফিরে আসুন: মোশারফ হোসেন
ষড়যন্ত্রের পথ ছেড়ে ভোটের রাজনীতিতে ফিরে আসুন: মোশারফ হোসেন

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অসুস্থ ধর্মেন্দ্রর ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস, হাসপাতালের কর্মী গ্রেপ্তার
অসুস্থ ধর্মেন্দ্রর ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস, হাসপাতালের কর্মী গ্রেপ্তার

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘লিটল স্টারের’ বিচারকের আসনে কারা?
‘লিটল স্টারের’ বিচারকের আসনে কারা?

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পুসকাস মনোনয়নে আছেন যারা
পুসকাস মনোনয়নে আছেন যারা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

১০ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নাশকতার চেষ্টা, গ্রেফতার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী
নাশকতার চেষ্টা, গ্রেফতার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়ায় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২ পাইলট নিহত
রাশিয়ায় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২ পাইলট নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট
সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

১৪ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ
সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা
এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়
ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত
৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে
ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা
বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’
শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত
জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত
জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক
ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার
যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার

পেছনের পৃষ্ঠা

সেই কাদের
সেই কাদের

শোবিজ

আমন খেতে ইঁদুরের হানা
আমন খেতে ইঁদুরের হানা

দেশগ্রাম