শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১২ জুন, ২০২২ আপডেট:

কী হবে পদ্মা সেতুর সেই হাসান হোসেনের

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
কী হবে পদ্মা সেতুর সেই হাসান হোসেনের

ক্ষমতার রাজনীতি চলছে ‘মাইম্যান’ থিওরি নিয়ে। মন্ত্রী, এমপি, নেতার অনেকেই দলে, সরকারে, ব্যবসায়-বাণিজ্যে তৈরি করছেন নিজের লোক। আদর্শের ধার ধারছেন না। আওয়ামী লীগ করার দরকার নেই এখানে। বাপ-দাদা চৌদ্দ গোষ্ঠী ভিন্ন ঘরানার হলেও সমস্যা নেই। শেখ হাসিনা ও বঙ্গবন্ধুর আদর্শবিরোধী হলেও কিছু যায় আসে না। শুধু দেখা দরকার সংশ্লিষ্ট মন্ত্রী, এমপি, প্রভাবশালীর নিজের লোক অথবা আত্মীয়স্বজন কি না। নিজের সন্তান হলে তো কথাই নেই। পদপদবিতে রাখতে কোনো রাখঢাক নেই। স্থানীয় সরকারেও মূল্যায়ন করেন আপন মহিমায়। সবখানে সবাই চান শুধুই নিজের লোক। ক্ষমতার রাজনীতি ভীষণ কঠিন। মসনদে বসলে ভুলে যেতে হয় দুঃসময়ের মানুষকে। তৈরি করতে হয় নতুন নতুন বলয়। দল ও সরকারে যারা কাজ চালান তারা এমন করেন বেশি। তারা বুঝতে চান না স্বার্থের রাজনীতির দুনিয়ায় নিজের বলে কিছু নেই। আজকের আপন কাল তুচ্ছ কারণে হয়ে উঠতে পারে ভয়াবহ। সবকিছু শেষ করে দিতে পারে। ডিজিটাল দুনিয়ার রঙিন জগৎ আমাদের অনেক কিছু জানান দিচ্ছে। আপনজন থিওরি নিয়ে সাবেক রাষ্ট্রপতি হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের কথা মনে পড়ছে। তিনি যার কাছে যা রাখতেন সবাই তা নিয়ে চম্পট দিতেন। কেউই তার সঙ্গে শেষ পর্যন্ত থাকেননি। স্বার্থের সামান্য অজুহাত দেখিয়ে তারা সরে গেছেন। আলাদা জগৎ তৈরি করেছেন। এরশাদ এ নিয়ে আপনজনদের কাছে দুঃখ করতেন। কিন্তু লাভ কিছু হয়নি।

এখন একটা অদ্ভুত সময় পার করছি আমরা। দেশ-বিদেশে সরকারের বিরুদ্ধে চক্রান্তের শেষ নেই। কুৎসা রটানো হচ্ছে পরিকল্পিতভাবে। সবকিছুর জবাব দেওয়ার কথা যাদের তারা আছেন ঘুমিয়ে। আবার কেউ আছেন অহংকার আর দাম্ভিকতা নিয়ে। কেউ আছেন ‘মাইম্যান’ তৈরি নিয়ে। অনেক মন্ত্রী, এমপি নির্বাচনী এলাকায়ও যান না। নেতা-কর্মীদের সঙ্গে সম্পর্ক রাখার প্রয়োজন মনে করেন না। অনেকে ভাবছেন ভোট নিয়ে ভাবনার কিছু নেই। নেতা-কর্মীদের দরকার নেই। শুধু দরকার কিছু মাইম্যান। যারা সবকিছু সামাল দেবে। নিজের স্বার্থেই প্রশাসনযন্ত্র আগের মতোই থাকবে। রাজনীতির মাঠে-ময়দানে এত কষ্টের কী দরকার! কেউ বোঝেন না ভোটের ইতিহাস সব সময় একরকম হয় না। সবকিছু বদল হয়। ২০১৪ সালের পুনরাবৃত্তি ২০১৮ সালে হয়নি। মনোনয়নও পাননি অনেক মন্ত্রী-এমপি। প্রভাবশালী অনেক নেতাও বাদ পড়েছিলেন। শুধু ভোটে নয়, দলের সিদ্ধান্তেও ক্ষমতা থেকে বাদ পড়তে হয়। চিরতরে ছিটকে পড়তে হয় রাজনীতি থেকে। জনগণের মূল্যায়নের পাশাপাশি পাঁচ বছরের হিসাব-নিকাশ আওয়ামী লীগ সভানেত্রীর কাছেও রয়েছে। তিনি পাঁচ বছরের সাফল্য-ব্যর্থতা দেখেই দল ও সরকারের ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেন। দেন মনোনয়ন। তিনি যেমন তুলতে পারেন, আবার ফেলে দিতেও পারেন। ২০০৯ সালের অনেক মন্ত্রী-এমপি ছিটকে পড়েছেন ২০১৪ সালের ভোটের আগে-পরে। আবার ২০১৪ সালের বিশাল গ্রুপ বাদ পড়েছে ২০১৮ সালের মেরুকরণে।

আওয়ামী লীগ সভানেত্রীর কাছে সবার আমলনামা আছে। ৩০০ আসনের কাজকারবারের হিসাব আছে। শুধু দল নয়, জোট-মহাজোটেরও হিসাব-নিকাশ করেন তিনি। জোটের নেতারা ভাবেন আওয়ামী লীগের ওপর ভর দিয়ে বাকি জীবন কাটিয়ে দেবেন। সুখে-শান্তিতে মন্ত্রী থাকবেন। বারবার এমপি হবেন। কিন্তু দিন সব সময় একরকম যায় না। জোট নেতারা হালকা বুঝেছেন মন্ত্রিসভা থেকে বাদ পড়ে। বাস্তবে ভোটের রাজনীতিতে আওয়ামী লীগ ছাড়া জোট-মহাজোটের আলাদা অস্তিত্ব কতটা আছে? মহাজোটের কতজন নেতা নিজের দলের প্রতীক নিয়ে বিজয়ী হতে পারবেন? বুকে হাত দিয়ে নিজের সত্যিকারের অবস্থানের কথা একবার ভাবুন তো। মাঝেমধ্যে অনেক রাজনীতিবিদের সঙ্গে দেখা হয়, কথা হয়। সেদিন জোটের এক নেতার কাছে প্রশ্ন করেছিলাম, আগামী ভোট কি একই কায়দায় হবে মনে করেন? আর না হলে আপনাদের দলের অবস্থান কী হবে? জবাবে সেই নেতা বললেন, ‘আমরা তাকিয়ে আছি সরকারপ্রধানের দিকে। তিনি আমাদের ভোটের পুলসিরাত পার করে দেবেন।’ সবাই সবকিছুতে একজনের দিকে তাকিয়ে থাকেন। নিজের বলে এখন অনেকের কোনো অস্তিত্বও নেই। বিগত দুটি ভোট ক্ষমতার অনেক রাজনীতিবিদকে অলস করে দিয়েছে। আওয়ামী লীগ সভানেত্রীর ইমেজের ওপর ভর করে তারা চলছেন। শেখ হাসিনার সততা, নিষ্ঠা, বলিষ্ঠতা আর দৃঢ়চিত্ত এগিয়ে চলার ওপর ভর করেই চলছে ক্ষমতার রাজনীতি। তিনি বিশ্বকে জানান দিচ্ছেন, তিনি পারেন। তিনি পারছেন। তিনি বদলে দিচ্ছেন একটি দেশকে। পদ্মা সেতুর কথা ধরুন না। বিশ্বব্যাংক, এডিবিসহ উন্নত বিশ্ব ছিল এক অবস্থানে। শেখ হাসিনা আলাদা অবস্থানে। বিশ্বব্যাংক চ্যালেঞ্জ দিয়েছিল তারা অর্থায়ন করবে না। তারা না এলে হবে না এ সেতু। বড় বড় দেশও সুর মিলিয়েছিল বিশ্বব্যাংকের সঙ্গে। তারাও বলেছিল, বাংলাদেশ পারবে না পদ্মা সেতু করতে। সবাইকে চমকে দিলেন শেখ হাসিনা। বললেন, কাউকে লাগবে না। দেশি অর্থে শুরু করব পদ্মা সেতু নির্মাণ। অবাক হলো বিশ্ব। এমন চ্যালেঞ্জ নিতে হিম্মত লাগে। নিজের ভিতরে শতভাগ সততা, বলিষ্ঠতার দরকার হয়। শেখ হাসিনার তা ছিল বলেই তিনি পেরেছেন। নির্মাণ করেছেন পদ্মা সেতু। শেখ হাসিনা যা বলেন তা করেন। তিনি করে দেখিয়েছেনও। পদ্মা সেতু এখন আর স্বপ্ন নয়, বাস্তব। এ সেতুর ওপর দিয়ে এ মাসেই শুরু হবে গাড়ি চলাচল। চোখ ধাঁধানো উদ্বোধনী অনুষ্ঠান হবে। শেখ হাসিনাকে নিয়ে বিশ্ববাসীর ধারণাও পাল্টাবে। আগামী দিনের বাংলাদেশ নতুন করে পরিচিতি পাবে বিশ্ববাসীর কাছে। বিমানবন্দরের থার্ড টার্মিনাল, রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র, পায়রা সমুদ্রবন্দর বদলে দেবে বাংলাদেশকে। জানি বাংলাদেশের এ এগিয়ে চলা বিশ্বের অনেক দেশেরই ভালো লাগবে না। নিজেদের ওপর ভর করে চলা দেশকে অনেকের পছন্দ হয় না। বাংলাদেশও এ তালিকার বাইরে নয়।

পদ্মা সেতু নিয়ে আরেকজন লোকের কথা না বললেই নয়। তিনি সৈয়দ আবুল হোসেন। যোগাযোগমন্ত্রী ছিলেন। অনেকেই এখন বলছেন, সব মিথ্যার অবসান হয়েছে। সৈয়দ আবুল হোসেনের মন্ত্রিত্ব ফিরিয়ে দেওয়া হোক। ঝামেলা শুরুর গল্পটা তাঁকে ঘিরেই ছিল। সঙ্গে ছিল আবুল হাসান চৌধুরীর নাম। এ দুজনসহ মন্ত্রণালয়ের সচিব এবং বেশ কয়েকজন কর্মকর্তার নামে অভিযোগ আনেন বিশ্বব্যাংকের কর্মকর্তারা। তাঁরা দুর্র্নীতি দমন কমিশনেও গিয়েছিলেন। সরাসরি কথা বলেছিলেন সৈয়দ আবুল হোসেন ও তাঁর মন্ত্রণালয়ের অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে। প্রয়োজনে তাঁদের আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করতে হবে। বিশ্বব্যাংকের কথায় ছিল খবরদারি আর চ্যালেঞ্জের সুর। আন্তর্জাতিক অঙ্গনেও আরেক গ্রুপ মেতে ওঠে বাংলাদেশবিরোধী তৎপরতায়। তারাও সরকারবিরোধী প্রচারণা চালায় বিশ্বব্যাংক, এডিবিতে। গুজবের ডালপালায় তৈরি হয় বিব্রতকর পরিস্থিতি। মামলা গড়ায় কানাডার আদালতে। তাঁরাও শুরু করেন তদন্ত। দীর্ঘ শুনানি কাগজপত্র দেখে কানাডার আদালত রায় দেন পদ্মা সেতু নিয়ে কোনো দুর্নীতি হয়নি। এমন একটি রায়ের পর প্রথম মুখ খুললেন সাবেক যোগাযোগমন্ত্রী সৈয়দ আবুল হোসেন। বললেন, ‘ন্যায়বিচার পেয়েছি’। একই মত দিয়েছিলেন আবুল হাসান চৌধুরী। অথচ তদন্ত শেষ না করেই বিশ্বব্যাংক পদ্মা সেতু প্রকল্পে অর্থায়নের চুক্তি বাতিল করেছিল। অভিযোগ এনেছিল পরামর্শক প্রতিষ্ঠান এসএনসি-লাভালিনের কাছে ১০ শতাংশ কমিশন চেয়েছিলেন মন্ত্রী-সচিবসহ কয়েকজন কর্মকর্তা। প্রকল্পে পরামর্শক প্রতিষ্ঠানের জন্য বরাদ্দ ছিল ৪ কোটি ৭০ লাখ ডলার। বিশাল বাজেটের এ সেতুর পরামর্শক নিয়োগে অনিয়ম নিয়ে খাজনার চেয়ে বাজনাই ছিল বেশি। বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধি দলকে তখন দুদক থেকে বলা হয়েছিল প্রাথমিক তদন্তে তারা তেমন কিছু পায়নি। তাই বিশ্বব্যাংকের কাছে তারা পর্যাপ্ত দলিল চায় প্রমাণের। কিন্তু সেই প্রমাণের কোনো কপি বিশ্বব্যাংক হস্তান্তর করতে পারেনি। বরং তারা অর্থায়ন বন্ধ করে দেয় পদ্মা সেতুতে। সবাই ধরে নেয় পদ্মা সেতু হবে না। এত বড় প্রকল্প বিশ্বব্যাংক, এডিবি না থাকলে কী করে বাস্তবায়ন হবে?

বাংলাদেশে কাজ করা কঠিন। একজন কাজ করতে গেলে ১০ জন তাকে হাত ধরে নামিয়ে দেওয়ার জন্য তৎপর হয়। জাপানিরা একত্র হলে শুরু করে উন্নয়নকাজ। আর ব্রিটিশরা গড়ে ক্লাব। বাঙালিরা একত্র হলে লিপ্ত হয় ঝগড়া-বিবাদ, কুৎসা রটানো আর ভাঙা-গড়ার খেলায়। বাঙালিরা একজনকে উঠতে দেখলে ১০ জন মিলে তাকে টেনে নামায়। পদ্মা সেতু নিয়েও তাই হয়েছিল। সৈয়দ আবুল হোসেনের মন্ত্রিত্ব গেল। তিনি পদ ছাড়লেন। সরে গেলেন অনেক কিছু থেকে। ব্যস্ত হলেন নিজের ব্যবসা-বাণিজ্য নিয়ে। দলেও ঠাঁই পেলেন না। অনেকে এ কারণে এখন প্রশ্ন করেন, পদ্মা সেতু হলো। এখন কী হবে সৈয়দ আবুল হোসেনের? তিনি কি আবার আসবেন সরকারে? না এভাবেই সবকিছু থেকে দূরে থাকবেন। ব্যস্ত থাকবেন নিজের হাতে তৈরি শত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান নিয়ে। অন্যদিকে সাতেপাঁচে না থাকা আবুল হাসান চৌধুরী কায়সারও পদ্মা সেতু বিতর্কে ছিলেন। ২০০১ সালে তিনি আর দলের মনোনয়ন নেননি। তাঁর আসনে এখন এমপি কৃষিমন্ত্রী ড. আবদুর রাজ্জাক। অক্সফোর্ডে আবুল হাসান চৌধুরী ছিলেন বেনজির ভুট্টোর বন্ধু। আন্তর্জাতিক অঙ্গনে রয়েছে পরিচিতি। ১৯৯৬ সালের মেয়াদে আওয়ামী লীগের পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী ছিলেন। এক বিদেশি বন্ধুর অনুরোধে পরামর্শক কমিটি নিয়ে তিনি ফোন করেছিলেন যোগাযোগমন্ত্রী আবুল হোসেনকে। তাঁর বিরুদ্ধেও অভিযোগ আনা হয়। বিস্মিত হয়ে তিনি তখন বলেছিলেন, ‘কাউকে কারও জন্য অনুরোধ জানিয়ে ফোন করা দুর্নীতি নয়’। কিন্তু যেখানে রাজনীতি থাকবে সেখানে কে কার কথা শুনবে। পদ্মা সেতু নিয়েও হয়েছিল তাই। বাংলাদেশের এত বড় প্রকল্প কার ভালো লাগবে? ভালো লাগেনি বলেই হয়েছিল এত বিতর্ক। শেখ হাসিনা সব বিতর্ক মিথ্যা প্রমাণ করে তৈরি করলেন পদ্মা সেতু। বদলে দিলেন বাংলাদেশকে।

বাংলাদেশের এ বদলে যাওয়া দেশের বাজেটের দিকে তাকালেই বোঝা যায়। দ্বিতীয় মেয়াদে ২০০৯ সালে শেখ হাসিনা দায়িত্ব নেওয়ার সময় বাংলাদেশের বাজেট ছিল ১ লাখ কোটি টাকার নিচে। আজ বাংলাদেশের বাজেট কোথায় উঠে এসেছে? বাংলাদেশের উঠে দাঁড়ানো এখন সারা বিশ্বের কাছেই এক চমক। এ চমক এক দিনে তৈরি হয়নি। ধীরে ধীরে হয়েছে। তবে গত ১৩ বছরের অগ্রগতি ছিল বিস্ময়কর। স্বাধীনতার পর বঙ্গবন্ধু সরকারের অর্থমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদ প্রথম বাজেট পেশ করেছিলেন ৭৮৬ কোটি টাকার। যুদ্ধবিধ্বস্ত বাংলাদেশে সে বাজেট বাস্তবায়ন ছিল চ্যালেঞ্জের। ১৯৭৫ সালে অর্থমন্ত্রী এ আর মল্লিক বাজেট দেন দেড় হাজার কোটি টাকার। ১৯৮০ সালে সাইফুর রহমান তা আনেন ৪ হাজার ১০৮ কোটি টাকায়। এরশাদের ক্ষমতা শুরুর অর্থমন্ত্রী এম এ মুহিত দিয়েছিলেন ৪ হাজার ৭৩৮ কোটি টাকার বাজেট। আর এরশাদের শেষ অর্থমন্ত্রী ওয়াহিদুল হক দিয়েছিলেন ১২ হাজার ৭০৩ কোটি টাকার বাজেট। ১৯৯৫ সালে খালেদা জিয়ার প্রথম মেয়াদের শেষ দিকে সাইফুর রহমানের বাজেট ছিল ২৩ হাজার ১৭০ কোটি টাকার। ১৯৯৬ সালে শেখ হাসিনা ক্ষমতা গ্রহণের পর বাজেটেও পরিবর্তন আসে। ২০০০ সালে শেখ হাসিনার অর্থমন্ত্রী শাহ এ এম এস কিবরিয়ার বাজেট ৪০ হাজার কোটি টাকার। তিনি শেষ বাজেটটি দিয়েছিলেন ৩৮ হাজার ৫২৪ কোটি টাকার। খালেদা জিয়ার দ্বিতীয় মেয়াদে সাইফুর রহমানের শেষ বাজেট ছিল ২০০৬ সালে ৬৯ হাজার ৭৪০ কোটি টাকার। জেনারেল মইনের ওয়ান-ইলেভেনের শেষ বছর ২০০৮ সালে এ বি মির্জ্জা আজিজুল ইসলাম ৯৯ হাজার ৯৬২ কোটি টাকার বাজেট দেন। শেখ হাসিনা ক্ষমতায় আসার পর মুহিত সাহেব বাজেট ছাড়ালেন লাখ কোটিতে। ২০০৯ সালে তিনি দিলেন ১ লাখ ১৩ হাজার ৮১৫ কোটি টাকার বাজেট। সে বাজেট গেল অর্থবছরে ৬ লাখ কোটি ছাড়িয়ে যায়। এবার আ হ ম মুস্তফা কামাল ঘোষণা দিয়েছেন ৬ লাখ ৭৮ হাজার ৬৪ কোটি টাকার বাজেট। বাংলাদেশের গত ১৩ বছরে বদলে যাওয়া অর্থনীতি এখন বিশ্বের সামনে কোনো গল্প নয়। কঠিন বাস্তবতা। এ বাস্তবতার আমরা সবাই অংশীদার। উন্নয়নের এ ধারাবাহিকতা অব্যাহত থাকলে বাংলাদেশকে কেউ আটকে রাখতে পারবে না। বঙ্গবন্ধু আমাদের দিয়েছেন বাংলাদেশ।  আর উন্নতি-সমৃদ্ধির মাধ্যমে শেখ হাসিনা বদলে দিয়েছেন দেশটিকে।

                লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
ঢাকার আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে
ঢাকার আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে

৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজ ঢাকার বাতাস যাদের জন্য অস্বাস্থ্যকর
আজ ঢাকার বাতাস যাদের জন্য অস্বাস্থ্যকর

২১ মিনিট আগে | নগর জীবন

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন আজ
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন আজ

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়া-৬ আসনে তারেক রহমানের পক্ষে গণসংযোগ
বগুড়া-৬ আসনে তারেক রহমানের পক্ষে গণসংযোগ

৩৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

১০ বছর পূর্ণ করল দীপ্ত টেলিভিশন
১০ বছর পূর্ণ করল দীপ্ত টেলিভিশন

৩৮ মিনিট আগে | শোবিজ

জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অনুমোদন
জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অনুমোদন

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে আজ
মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে আজ

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

জবির কলা অনুষদের ভর্তি পরীক্ষার তারিখ পরিবর্তন
জবির কলা অনুষদের ভর্তি পরীক্ষার তারিখ পরিবর্তন

৫১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের মামলা মোকাবেলার ঘোষণা বিবিসি চেয়ারম্যানের
ট্রাম্পের মামলা মোকাবেলার ঘোষণা বিবিসি চেয়ারম্যানের

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুমিনের অসুস্থতা পাপমোচনের মাধ্যম
মুমিনের অসুস্থতা পাপমোচনের মাধ্যম

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

স্বল্প ব্যয়ে উন্নত ন্যানোম্যাটেরিয়াল তৈরির কার্যকর প্রযুক্তি উদ্ভাবন
স্বল্প ব্যয়ে উন্নত ন্যানোম্যাটেরিয়াল তৈরির কার্যকর প্রযুক্তি উদ্ভাবন

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২
জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা
যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প
সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!
প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!

৫ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?
রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?
ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

৯ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

১০ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

উচ্ছ্বসিত বিজরী...
উচ্ছ্বসিত বিজরী...

শোবিজ

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্যাশনের জন্যই মুশফিকের ১০০তম টেস্ট
প্যাশনের জন্যই মুশফিকের ১০০তম টেস্ট

মাঠে ময়দানে