শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১২ জুন, ২০২২ আপডেট:

কী হবে পদ্মা সেতুর সেই হাসান হোসেনের

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
কী হবে পদ্মা সেতুর সেই হাসান হোসেনের

ক্ষমতার রাজনীতি চলছে ‘মাইম্যান’ থিওরি নিয়ে। মন্ত্রী, এমপি, নেতার অনেকেই দলে, সরকারে, ব্যবসায়-বাণিজ্যে তৈরি করছেন নিজের লোক। আদর্শের ধার ধারছেন না। আওয়ামী লীগ করার দরকার নেই এখানে। বাপ-দাদা চৌদ্দ গোষ্ঠী ভিন্ন ঘরানার হলেও সমস্যা নেই। শেখ হাসিনা ও বঙ্গবন্ধুর আদর্শবিরোধী হলেও কিছু যায় আসে না। শুধু দেখা দরকার সংশ্লিষ্ট মন্ত্রী, এমপি, প্রভাবশালীর নিজের লোক অথবা আত্মীয়স্বজন কি না। নিজের সন্তান হলে তো কথাই নেই। পদপদবিতে রাখতে কোনো রাখঢাক নেই। স্থানীয় সরকারেও মূল্যায়ন করেন আপন মহিমায়। সবখানে সবাই চান শুধুই নিজের লোক। ক্ষমতার রাজনীতি ভীষণ কঠিন। মসনদে বসলে ভুলে যেতে হয় দুঃসময়ের মানুষকে। তৈরি করতে হয় নতুন নতুন বলয়। দল ও সরকারে যারা কাজ চালান তারা এমন করেন বেশি। তারা বুঝতে চান না স্বার্থের রাজনীতির দুনিয়ায় নিজের বলে কিছু নেই। আজকের আপন কাল তুচ্ছ কারণে হয়ে উঠতে পারে ভয়াবহ। সবকিছু শেষ করে দিতে পারে। ডিজিটাল দুনিয়ার রঙিন জগৎ আমাদের অনেক কিছু জানান দিচ্ছে। আপনজন থিওরি নিয়ে সাবেক রাষ্ট্রপতি হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের কথা মনে পড়ছে। তিনি যার কাছে যা রাখতেন সবাই তা নিয়ে চম্পট দিতেন। কেউই তার সঙ্গে শেষ পর্যন্ত থাকেননি। স্বার্থের সামান্য অজুহাত দেখিয়ে তারা সরে গেছেন। আলাদা জগৎ তৈরি করেছেন। এরশাদ এ নিয়ে আপনজনদের কাছে দুঃখ করতেন। কিন্তু লাভ কিছু হয়নি।

এখন একটা অদ্ভুত সময় পার করছি আমরা। দেশ-বিদেশে সরকারের বিরুদ্ধে চক্রান্তের শেষ নেই। কুৎসা রটানো হচ্ছে পরিকল্পিতভাবে। সবকিছুর জবাব দেওয়ার কথা যাদের তারা আছেন ঘুমিয়ে। আবার কেউ আছেন অহংকার আর দাম্ভিকতা নিয়ে। কেউ আছেন ‘মাইম্যান’ তৈরি নিয়ে। অনেক মন্ত্রী, এমপি নির্বাচনী এলাকায়ও যান না। নেতা-কর্মীদের সঙ্গে সম্পর্ক রাখার প্রয়োজন মনে করেন না। অনেকে ভাবছেন ভোট নিয়ে ভাবনার কিছু নেই। নেতা-কর্মীদের দরকার নেই। শুধু দরকার কিছু মাইম্যান। যারা সবকিছু সামাল দেবে। নিজের স্বার্থেই প্রশাসনযন্ত্র আগের মতোই থাকবে। রাজনীতির মাঠে-ময়দানে এত কষ্টের কী দরকার! কেউ বোঝেন না ভোটের ইতিহাস সব সময় একরকম হয় না। সবকিছু বদল হয়। ২০১৪ সালের পুনরাবৃত্তি ২০১৮ সালে হয়নি। মনোনয়নও পাননি অনেক মন্ত্রী-এমপি। প্রভাবশালী অনেক নেতাও বাদ পড়েছিলেন। শুধু ভোটে নয়, দলের সিদ্ধান্তেও ক্ষমতা থেকে বাদ পড়তে হয়। চিরতরে ছিটকে পড়তে হয় রাজনীতি থেকে। জনগণের মূল্যায়নের পাশাপাশি পাঁচ বছরের হিসাব-নিকাশ আওয়ামী লীগ সভানেত্রীর কাছেও রয়েছে। তিনি পাঁচ বছরের সাফল্য-ব্যর্থতা দেখেই দল ও সরকারের ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেন। দেন মনোনয়ন। তিনি যেমন তুলতে পারেন, আবার ফেলে দিতেও পারেন। ২০০৯ সালের অনেক মন্ত্রী-এমপি ছিটকে পড়েছেন ২০১৪ সালের ভোটের আগে-পরে। আবার ২০১৪ সালের বিশাল গ্রুপ বাদ পড়েছে ২০১৮ সালের মেরুকরণে।

আওয়ামী লীগ সভানেত্রীর কাছে সবার আমলনামা আছে। ৩০০ আসনের কাজকারবারের হিসাব আছে। শুধু দল নয়, জোট-মহাজোটেরও হিসাব-নিকাশ করেন তিনি। জোটের নেতারা ভাবেন আওয়ামী লীগের ওপর ভর দিয়ে বাকি জীবন কাটিয়ে দেবেন। সুখে-শান্তিতে মন্ত্রী থাকবেন। বারবার এমপি হবেন। কিন্তু দিন সব সময় একরকম যায় না। জোট নেতারা হালকা বুঝেছেন মন্ত্রিসভা থেকে বাদ পড়ে। বাস্তবে ভোটের রাজনীতিতে আওয়ামী লীগ ছাড়া জোট-মহাজোটের আলাদা অস্তিত্ব কতটা আছে? মহাজোটের কতজন নেতা নিজের দলের প্রতীক নিয়ে বিজয়ী হতে পারবেন? বুকে হাত দিয়ে নিজের সত্যিকারের অবস্থানের কথা একবার ভাবুন তো। মাঝেমধ্যে অনেক রাজনীতিবিদের সঙ্গে দেখা হয়, কথা হয়। সেদিন জোটের এক নেতার কাছে প্রশ্ন করেছিলাম, আগামী ভোট কি একই কায়দায় হবে মনে করেন? আর না হলে আপনাদের দলের অবস্থান কী হবে? জবাবে সেই নেতা বললেন, ‘আমরা তাকিয়ে আছি সরকারপ্রধানের দিকে। তিনি আমাদের ভোটের পুলসিরাত পার করে দেবেন।’ সবাই সবকিছুতে একজনের দিকে তাকিয়ে থাকেন। নিজের বলে এখন অনেকের কোনো অস্তিত্বও নেই। বিগত দুটি ভোট ক্ষমতার অনেক রাজনীতিবিদকে অলস করে দিয়েছে। আওয়ামী লীগ সভানেত্রীর ইমেজের ওপর ভর করে তারা চলছেন। শেখ হাসিনার সততা, নিষ্ঠা, বলিষ্ঠতা আর দৃঢ়চিত্ত এগিয়ে চলার ওপর ভর করেই চলছে ক্ষমতার রাজনীতি। তিনি বিশ্বকে জানান দিচ্ছেন, তিনি পারেন। তিনি পারছেন। তিনি বদলে দিচ্ছেন একটি দেশকে। পদ্মা সেতুর কথা ধরুন না। বিশ্বব্যাংক, এডিবিসহ উন্নত বিশ্ব ছিল এক অবস্থানে। শেখ হাসিনা আলাদা অবস্থানে। বিশ্বব্যাংক চ্যালেঞ্জ দিয়েছিল তারা অর্থায়ন করবে না। তারা না এলে হবে না এ সেতু। বড় বড় দেশও সুর মিলিয়েছিল বিশ্বব্যাংকের সঙ্গে। তারাও বলেছিল, বাংলাদেশ পারবে না পদ্মা সেতু করতে। সবাইকে চমকে দিলেন শেখ হাসিনা। বললেন, কাউকে লাগবে না। দেশি অর্থে শুরু করব পদ্মা সেতু নির্মাণ। অবাক হলো বিশ্ব। এমন চ্যালেঞ্জ নিতে হিম্মত লাগে। নিজের ভিতরে শতভাগ সততা, বলিষ্ঠতার দরকার হয়। শেখ হাসিনার তা ছিল বলেই তিনি পেরেছেন। নির্মাণ করেছেন পদ্মা সেতু। শেখ হাসিনা যা বলেন তা করেন। তিনি করে দেখিয়েছেনও। পদ্মা সেতু এখন আর স্বপ্ন নয়, বাস্তব। এ সেতুর ওপর দিয়ে এ মাসেই শুরু হবে গাড়ি চলাচল। চোখ ধাঁধানো উদ্বোধনী অনুষ্ঠান হবে। শেখ হাসিনাকে নিয়ে বিশ্ববাসীর ধারণাও পাল্টাবে। আগামী দিনের বাংলাদেশ নতুন করে পরিচিতি পাবে বিশ্ববাসীর কাছে। বিমানবন্দরের থার্ড টার্মিনাল, রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র, পায়রা সমুদ্রবন্দর বদলে দেবে বাংলাদেশকে। জানি বাংলাদেশের এ এগিয়ে চলা বিশ্বের অনেক দেশেরই ভালো লাগবে না। নিজেদের ওপর ভর করে চলা দেশকে অনেকের পছন্দ হয় না। বাংলাদেশও এ তালিকার বাইরে নয়।

পদ্মা সেতু নিয়ে আরেকজন লোকের কথা না বললেই নয়। তিনি সৈয়দ আবুল হোসেন। যোগাযোগমন্ত্রী ছিলেন। অনেকেই এখন বলছেন, সব মিথ্যার অবসান হয়েছে। সৈয়দ আবুল হোসেনের মন্ত্রিত্ব ফিরিয়ে দেওয়া হোক। ঝামেলা শুরুর গল্পটা তাঁকে ঘিরেই ছিল। সঙ্গে ছিল আবুল হাসান চৌধুরীর নাম। এ দুজনসহ মন্ত্রণালয়ের সচিব এবং বেশ কয়েকজন কর্মকর্তার নামে অভিযোগ আনেন বিশ্বব্যাংকের কর্মকর্তারা। তাঁরা দুর্র্নীতি দমন কমিশনেও গিয়েছিলেন। সরাসরি কথা বলেছিলেন সৈয়দ আবুল হোসেন ও তাঁর মন্ত্রণালয়ের অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে। প্রয়োজনে তাঁদের আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করতে হবে। বিশ্বব্যাংকের কথায় ছিল খবরদারি আর চ্যালেঞ্জের সুর। আন্তর্জাতিক অঙ্গনেও আরেক গ্রুপ মেতে ওঠে বাংলাদেশবিরোধী তৎপরতায়। তারাও সরকারবিরোধী প্রচারণা চালায় বিশ্বব্যাংক, এডিবিতে। গুজবের ডালপালায় তৈরি হয় বিব্রতকর পরিস্থিতি। মামলা গড়ায় কানাডার আদালতে। তাঁরাও শুরু করেন তদন্ত। দীর্ঘ শুনানি কাগজপত্র দেখে কানাডার আদালত রায় দেন পদ্মা সেতু নিয়ে কোনো দুর্নীতি হয়নি। এমন একটি রায়ের পর প্রথম মুখ খুললেন সাবেক যোগাযোগমন্ত্রী সৈয়দ আবুল হোসেন। বললেন, ‘ন্যায়বিচার পেয়েছি’। একই মত দিয়েছিলেন আবুল হাসান চৌধুরী। অথচ তদন্ত শেষ না করেই বিশ্বব্যাংক পদ্মা সেতু প্রকল্পে অর্থায়নের চুক্তি বাতিল করেছিল। অভিযোগ এনেছিল পরামর্শক প্রতিষ্ঠান এসএনসি-লাভালিনের কাছে ১০ শতাংশ কমিশন চেয়েছিলেন মন্ত্রী-সচিবসহ কয়েকজন কর্মকর্তা। প্রকল্পে পরামর্শক প্রতিষ্ঠানের জন্য বরাদ্দ ছিল ৪ কোটি ৭০ লাখ ডলার। বিশাল বাজেটের এ সেতুর পরামর্শক নিয়োগে অনিয়ম নিয়ে খাজনার চেয়ে বাজনাই ছিল বেশি। বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধি দলকে তখন দুদক থেকে বলা হয়েছিল প্রাথমিক তদন্তে তারা তেমন কিছু পায়নি। তাই বিশ্বব্যাংকের কাছে তারা পর্যাপ্ত দলিল চায় প্রমাণের। কিন্তু সেই প্রমাণের কোনো কপি বিশ্বব্যাংক হস্তান্তর করতে পারেনি। বরং তারা অর্থায়ন বন্ধ করে দেয় পদ্মা সেতুতে। সবাই ধরে নেয় পদ্মা সেতু হবে না। এত বড় প্রকল্প বিশ্বব্যাংক, এডিবি না থাকলে কী করে বাস্তবায়ন হবে?

বাংলাদেশে কাজ করা কঠিন। একজন কাজ করতে গেলে ১০ জন তাকে হাত ধরে নামিয়ে দেওয়ার জন্য তৎপর হয়। জাপানিরা একত্র হলে শুরু করে উন্নয়নকাজ। আর ব্রিটিশরা গড়ে ক্লাব। বাঙালিরা একত্র হলে লিপ্ত হয় ঝগড়া-বিবাদ, কুৎসা রটানো আর ভাঙা-গড়ার খেলায়। বাঙালিরা একজনকে উঠতে দেখলে ১০ জন মিলে তাকে টেনে নামায়। পদ্মা সেতু নিয়েও তাই হয়েছিল। সৈয়দ আবুল হোসেনের মন্ত্রিত্ব গেল। তিনি পদ ছাড়লেন। সরে গেলেন অনেক কিছু থেকে। ব্যস্ত হলেন নিজের ব্যবসা-বাণিজ্য নিয়ে। দলেও ঠাঁই পেলেন না। অনেকে এ কারণে এখন প্রশ্ন করেন, পদ্মা সেতু হলো। এখন কী হবে সৈয়দ আবুল হোসেনের? তিনি কি আবার আসবেন সরকারে? না এভাবেই সবকিছু থেকে দূরে থাকবেন। ব্যস্ত থাকবেন নিজের হাতে তৈরি শত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান নিয়ে। অন্যদিকে সাতেপাঁচে না থাকা আবুল হাসান চৌধুরী কায়সারও পদ্মা সেতু বিতর্কে ছিলেন। ২০০১ সালে তিনি আর দলের মনোনয়ন নেননি। তাঁর আসনে এখন এমপি কৃষিমন্ত্রী ড. আবদুর রাজ্জাক। অক্সফোর্ডে আবুল হাসান চৌধুরী ছিলেন বেনজির ভুট্টোর বন্ধু। আন্তর্জাতিক অঙ্গনে রয়েছে পরিচিতি। ১৯৯৬ সালের মেয়াদে আওয়ামী লীগের পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী ছিলেন। এক বিদেশি বন্ধুর অনুরোধে পরামর্শক কমিটি নিয়ে তিনি ফোন করেছিলেন যোগাযোগমন্ত্রী আবুল হোসেনকে। তাঁর বিরুদ্ধেও অভিযোগ আনা হয়। বিস্মিত হয়ে তিনি তখন বলেছিলেন, ‘কাউকে কারও জন্য অনুরোধ জানিয়ে ফোন করা দুর্নীতি নয়’। কিন্তু যেখানে রাজনীতি থাকবে সেখানে কে কার কথা শুনবে। পদ্মা সেতু নিয়েও হয়েছিল তাই। বাংলাদেশের এত বড় প্রকল্প কার ভালো লাগবে? ভালো লাগেনি বলেই হয়েছিল এত বিতর্ক। শেখ হাসিনা সব বিতর্ক মিথ্যা প্রমাণ করে তৈরি করলেন পদ্মা সেতু। বদলে দিলেন বাংলাদেশকে।

বাংলাদেশের এ বদলে যাওয়া দেশের বাজেটের দিকে তাকালেই বোঝা যায়। দ্বিতীয় মেয়াদে ২০০৯ সালে শেখ হাসিনা দায়িত্ব নেওয়ার সময় বাংলাদেশের বাজেট ছিল ১ লাখ কোটি টাকার নিচে। আজ বাংলাদেশের বাজেট কোথায় উঠে এসেছে? বাংলাদেশের উঠে দাঁড়ানো এখন সারা বিশ্বের কাছেই এক চমক। এ চমক এক দিনে তৈরি হয়নি। ধীরে ধীরে হয়েছে। তবে গত ১৩ বছরের অগ্রগতি ছিল বিস্ময়কর। স্বাধীনতার পর বঙ্গবন্ধু সরকারের অর্থমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদ প্রথম বাজেট পেশ করেছিলেন ৭৮৬ কোটি টাকার। যুদ্ধবিধ্বস্ত বাংলাদেশে সে বাজেট বাস্তবায়ন ছিল চ্যালেঞ্জের। ১৯৭৫ সালে অর্থমন্ত্রী এ আর মল্লিক বাজেট দেন দেড় হাজার কোটি টাকার। ১৯৮০ সালে সাইফুর রহমান তা আনেন ৪ হাজার ১০৮ কোটি টাকায়। এরশাদের ক্ষমতা শুরুর অর্থমন্ত্রী এম এ মুহিত দিয়েছিলেন ৪ হাজার ৭৩৮ কোটি টাকার বাজেট। আর এরশাদের শেষ অর্থমন্ত্রী ওয়াহিদুল হক দিয়েছিলেন ১২ হাজার ৭০৩ কোটি টাকার বাজেট। ১৯৯৫ সালে খালেদা জিয়ার প্রথম মেয়াদের শেষ দিকে সাইফুর রহমানের বাজেট ছিল ২৩ হাজার ১৭০ কোটি টাকার। ১৯৯৬ সালে শেখ হাসিনা ক্ষমতা গ্রহণের পর বাজেটেও পরিবর্তন আসে। ২০০০ সালে শেখ হাসিনার অর্থমন্ত্রী শাহ এ এম এস কিবরিয়ার বাজেট ৪০ হাজার কোটি টাকার। তিনি শেষ বাজেটটি দিয়েছিলেন ৩৮ হাজার ৫২৪ কোটি টাকার। খালেদা জিয়ার দ্বিতীয় মেয়াদে সাইফুর রহমানের শেষ বাজেট ছিল ২০০৬ সালে ৬৯ হাজার ৭৪০ কোটি টাকার। জেনারেল মইনের ওয়ান-ইলেভেনের শেষ বছর ২০০৮ সালে এ বি মির্জ্জা আজিজুল ইসলাম ৯৯ হাজার ৯৬২ কোটি টাকার বাজেট দেন। শেখ হাসিনা ক্ষমতায় আসার পর মুহিত সাহেব বাজেট ছাড়ালেন লাখ কোটিতে। ২০০৯ সালে তিনি দিলেন ১ লাখ ১৩ হাজার ৮১৫ কোটি টাকার বাজেট। সে বাজেট গেল অর্থবছরে ৬ লাখ কোটি ছাড়িয়ে যায়। এবার আ হ ম মুস্তফা কামাল ঘোষণা দিয়েছেন ৬ লাখ ৭৮ হাজার ৬৪ কোটি টাকার বাজেট। বাংলাদেশের গত ১৩ বছরে বদলে যাওয়া অর্থনীতি এখন বিশ্বের সামনে কোনো গল্প নয়। কঠিন বাস্তবতা। এ বাস্তবতার আমরা সবাই অংশীদার। উন্নয়নের এ ধারাবাহিকতা অব্যাহত থাকলে বাংলাদেশকে কেউ আটকে রাখতে পারবে না। বঙ্গবন্ধু আমাদের দিয়েছেন বাংলাদেশ।  আর উন্নতি-সমৃদ্ধির মাধ্যমে শেখ হাসিনা বদলে দিয়েছেন দেশটিকে।

                লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
শিশুদের জন্য সামাজিক মাধ্যম নিষিদ্ধ করছে মালয়েশিয়া
শিশুদের জন্য সামাজিক মাধ্যম নিষিদ্ধ করছে মালয়েশিয়া

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে চলেই গেলেন কিংবদন্তী অভিনেতা ধর্মেন্দ্র, ভারতীয় গণমাধ্যমের দাবি
অবশেষে চলেই গেলেন কিংবদন্তী অভিনেতা ধর্মেন্দ্র, ভারতীয় গণমাধ্যমের দাবি

৭ মিনিট আগে | শোবিজ

‘বিচারহীনতার সংস্কৃতি থেকে মুক্তি পেতে গণঅভ্যুত্থান সংঘটিত হয়েছে’
‘বিচারহীনতার সংস্কৃতি থেকে মুক্তি পেতে গণঅভ্যুত্থান সংঘটিত হয়েছে’

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টা সুষ্ঠু নির্বাচন করতে পারবেন, বিশ্বাস বিএনপির: রিজভী
প্রধান উপদেষ্টা সুষ্ঠু নির্বাচন করতে পারবেন, বিশ্বাস বিএনপির: রিজভী

১১ মিনিট আগে | রাজনীতি

চোট নিয়েই শুটিংয়ে ফিরলেন শ্রদ্ধা
চোট নিয়েই শুটিংয়ে ফিরলেন শ্রদ্ধা

১২ মিনিট আগে | শোবিজ

মোহাম্মদপুরে অপহরণ ও নির্যাতনের মামলায় গ্রেপ্তার ৯
মোহাম্মদপুরে অপহরণ ও নির্যাতনের মামলায় গ্রেপ্তার ৯

২১ মিনিট আগে | নগর জীবন

অবিশ্বাস্য রেকর্ডটি শুধুই মেসির
অবিশ্বাস্য রেকর্ডটি শুধুই মেসির

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সাময়িক বন্ধ হচ্ছে এনআইডি সংশোধন কার্যক্রম
সাময়িক বন্ধ হচ্ছে এনআইডি সংশোধন কার্যক্রম

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

ঝিনাইদহে উদ্ধারকৃত ১৬ ককটেল ধ্বংস করল বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট
ঝিনাইদহে উদ্ধারকৃত ১৬ ককটেল ধ্বংস করল বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভেনেজুয়েলায় সামরিক পদক্ষেপের বিরোধিতা করেন বেশিরভাগ আমেরিকান: জরিপ
ভেনেজুয়েলায় সামরিক পদক্ষেপের বিরোধিতা করেন বেশিরভাগ আমেরিকান: জরিপ

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবির নারীসহ চার শিক্ষার্থীকে মারধর
জবির নারীসহ চার শিক্ষার্থীকে মারধর

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মেহেরপুরে অস্ত্রসহ যুবদল নেতা আটক
মেহেরপুরে অস্ত্রসহ যুবদল নেতা আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আওয়ামী লীগের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ছিল সবার সঙ্গে প্রতারণা’
‘আওয়ামী লীগের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ছিল সবার সঙ্গে প্রতারণা’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোমনায় বসুন্ধরা ফাউন্ডেশনের ৮০তম সুদ ও সার্ভিস চার্জমুক্ত ক্ষুদ্রঋণ বিতরণ
হোমনায় বসুন্ধরা ফাউন্ডেশনের ৮০তম সুদ ও সার্ভিস চার্জমুক্ত ক্ষুদ্রঋণ বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

দুই বছরের বিরতি শেষে পর্দায় ফিরছেন বিদ্যা সিনহা মিম
দুই বছরের বিরতি শেষে পর্দায় ফিরছেন বিদ্যা সিনহা মিম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অভিনেত্রীর জন্য পাত্র চেয়ে শহরজুড়ে পোস্টার!
অভিনেত্রীর জন্য পাত্র চেয়ে শহরজুড়ে পোস্টার!

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘গণতন্ত্রের চর্চা হোক ক্লাসরুম থেকে’ স্লোগানে চবি রাজনীতি বিজ্ঞান বিভাগে সিআর নির্বাচন
‘গণতন্ত্রের চর্চা হোক ক্লাসরুম থেকে’ স্লোগানে চবি রাজনীতি বিজ্ঞান বিভাগে সিআর নির্বাচন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচন ও গণভোটের বাজেট নিয়ে কোনো সমস্যা হবে না: অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচন ও গণভোটের বাজেট নিয়ে কোনো সমস্যা হবে না: অর্থ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রংপুরে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ৭
রংপুরে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ৭

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় বন্যা: শাহ আলমের আশেপাশে বেশ কয়েকটি সড়ক বন্ধ, ভ্রমণে ঝুঁকি
মালয়েশিয়ায় বন্যা: শাহ আলমের আশেপাশে বেশ কয়েকটি সড়ক বন্ধ, ভ্রমণে ঝুঁকি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল রাজধানী জাকার্তা: জাতিসংঘের প্রতিবেদন
বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল রাজধানী জাকার্তা: জাতিসংঘের প্রতিবেদন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু
যশোরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ
ভূমিকম্প সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের সহায়তায় গাইলেন বাপ্পা মজুমদার ও কোনাল
সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের সহায়তায় গাইলেন বাপ্পা মজুমদার ও কোনাল

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নবীনগরে শিক্ষার্থীদের সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আলোচনা সভা
নবীনগরে শিক্ষার্থীদের সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নগদ টাকার লেনদেন কমাতে পারলে দুর্নীতি কমে আসবে: গভর্নর
নগদ টাকার লেনদেন কমাতে পারলে দুর্নীতি কমে আসবে: গভর্নর

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি
প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অন্যস্বর টরন্টোর আয়োজনে অভিনেত্রী শান্তা ইসলামের সঙ্গে কথোপকথন
অন্যস্বর টরন্টোর আয়োজনে অভিনেত্রী শান্তা ইসলামের সঙ্গে কথোপকথন

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বসুন্ধরা শুভসংঘের ভূমিকম্পে করণীয় বিষয়ে মতবিনিময় সভা
বসুন্ধরা শুভসংঘের ভূমিকম্পে করণীয় বিষয়ে মতবিনিময় সভা

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সর্বাধিক পঠিত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি
প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম
কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা
ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে
অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিটরুটের ১০ উপকারিতা
বিটরুটের ১০ উপকারিতা

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে
নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

১৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

১৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন
জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে