শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১২ জুন, ২০২২ আপডেট:

কী হবে পদ্মা সেতুর সেই হাসান হোসেনের

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
কী হবে পদ্মা সেতুর সেই হাসান হোসেনের

ক্ষমতার রাজনীতি চলছে ‘মাইম্যান’ থিওরি নিয়ে। মন্ত্রী, এমপি, নেতার অনেকেই দলে, সরকারে, ব্যবসায়-বাণিজ্যে তৈরি করছেন নিজের লোক। আদর্শের ধার ধারছেন না। আওয়ামী লীগ করার দরকার নেই এখানে। বাপ-দাদা চৌদ্দ গোষ্ঠী ভিন্ন ঘরানার হলেও সমস্যা নেই। শেখ হাসিনা ও বঙ্গবন্ধুর আদর্শবিরোধী হলেও কিছু যায় আসে না। শুধু দেখা দরকার সংশ্লিষ্ট মন্ত্রী, এমপি, প্রভাবশালীর নিজের লোক অথবা আত্মীয়স্বজন কি না। নিজের সন্তান হলে তো কথাই নেই। পদপদবিতে রাখতে কোনো রাখঢাক নেই। স্থানীয় সরকারেও মূল্যায়ন করেন আপন মহিমায়। সবখানে সবাই চান শুধুই নিজের লোক। ক্ষমতার রাজনীতি ভীষণ কঠিন। মসনদে বসলে ভুলে যেতে হয় দুঃসময়ের মানুষকে। তৈরি করতে হয় নতুন নতুন বলয়। দল ও সরকারে যারা কাজ চালান তারা এমন করেন বেশি। তারা বুঝতে চান না স্বার্থের রাজনীতির দুনিয়ায় নিজের বলে কিছু নেই। আজকের আপন কাল তুচ্ছ কারণে হয়ে উঠতে পারে ভয়াবহ। সবকিছু শেষ করে দিতে পারে। ডিজিটাল দুনিয়ার রঙিন জগৎ আমাদের অনেক কিছু জানান দিচ্ছে। আপনজন থিওরি নিয়ে সাবেক রাষ্ট্রপতি হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের কথা মনে পড়ছে। তিনি যার কাছে যা রাখতেন সবাই তা নিয়ে চম্পট দিতেন। কেউই তার সঙ্গে শেষ পর্যন্ত থাকেননি। স্বার্থের সামান্য অজুহাত দেখিয়ে তারা সরে গেছেন। আলাদা জগৎ তৈরি করেছেন। এরশাদ এ নিয়ে আপনজনদের কাছে দুঃখ করতেন। কিন্তু লাভ কিছু হয়নি।

এখন একটা অদ্ভুত সময় পার করছি আমরা। দেশ-বিদেশে সরকারের বিরুদ্ধে চক্রান্তের শেষ নেই। কুৎসা রটানো হচ্ছে পরিকল্পিতভাবে। সবকিছুর জবাব দেওয়ার কথা যাদের তারা আছেন ঘুমিয়ে। আবার কেউ আছেন অহংকার আর দাম্ভিকতা নিয়ে। কেউ আছেন ‘মাইম্যান’ তৈরি নিয়ে। অনেক মন্ত্রী, এমপি নির্বাচনী এলাকায়ও যান না। নেতা-কর্মীদের সঙ্গে সম্পর্ক রাখার প্রয়োজন মনে করেন না। অনেকে ভাবছেন ভোট নিয়ে ভাবনার কিছু নেই। নেতা-কর্মীদের দরকার নেই। শুধু দরকার কিছু মাইম্যান। যারা সবকিছু সামাল দেবে। নিজের স্বার্থেই প্রশাসনযন্ত্র আগের মতোই থাকবে। রাজনীতির মাঠে-ময়দানে এত কষ্টের কী দরকার! কেউ বোঝেন না ভোটের ইতিহাস সব সময় একরকম হয় না। সবকিছু বদল হয়। ২০১৪ সালের পুনরাবৃত্তি ২০১৮ সালে হয়নি। মনোনয়নও পাননি অনেক মন্ত্রী-এমপি। প্রভাবশালী অনেক নেতাও বাদ পড়েছিলেন। শুধু ভোটে নয়, দলের সিদ্ধান্তেও ক্ষমতা থেকে বাদ পড়তে হয়। চিরতরে ছিটকে পড়তে হয় রাজনীতি থেকে। জনগণের মূল্যায়নের পাশাপাশি পাঁচ বছরের হিসাব-নিকাশ আওয়ামী লীগ সভানেত্রীর কাছেও রয়েছে। তিনি পাঁচ বছরের সাফল্য-ব্যর্থতা দেখেই দল ও সরকারের ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেন। দেন মনোনয়ন। তিনি যেমন তুলতে পারেন, আবার ফেলে দিতেও পারেন। ২০০৯ সালের অনেক মন্ত্রী-এমপি ছিটকে পড়েছেন ২০১৪ সালের ভোটের আগে-পরে। আবার ২০১৪ সালের বিশাল গ্রুপ বাদ পড়েছে ২০১৮ সালের মেরুকরণে।

আওয়ামী লীগ সভানেত্রীর কাছে সবার আমলনামা আছে। ৩০০ আসনের কাজকারবারের হিসাব আছে। শুধু দল নয়, জোট-মহাজোটেরও হিসাব-নিকাশ করেন তিনি। জোটের নেতারা ভাবেন আওয়ামী লীগের ওপর ভর দিয়ে বাকি জীবন কাটিয়ে দেবেন। সুখে-শান্তিতে মন্ত্রী থাকবেন। বারবার এমপি হবেন। কিন্তু দিন সব সময় একরকম যায় না। জোট নেতারা হালকা বুঝেছেন মন্ত্রিসভা থেকে বাদ পড়ে। বাস্তবে ভোটের রাজনীতিতে আওয়ামী লীগ ছাড়া জোট-মহাজোটের আলাদা অস্তিত্ব কতটা আছে? মহাজোটের কতজন নেতা নিজের দলের প্রতীক নিয়ে বিজয়ী হতে পারবেন? বুকে হাত দিয়ে নিজের সত্যিকারের অবস্থানের কথা একবার ভাবুন তো। মাঝেমধ্যে অনেক রাজনীতিবিদের সঙ্গে দেখা হয়, কথা হয়। সেদিন জোটের এক নেতার কাছে প্রশ্ন করেছিলাম, আগামী ভোট কি একই কায়দায় হবে মনে করেন? আর না হলে আপনাদের দলের অবস্থান কী হবে? জবাবে সেই নেতা বললেন, ‘আমরা তাকিয়ে আছি সরকারপ্রধানের দিকে। তিনি আমাদের ভোটের পুলসিরাত পার করে দেবেন।’ সবাই সবকিছুতে একজনের দিকে তাকিয়ে থাকেন। নিজের বলে এখন অনেকের কোনো অস্তিত্বও নেই। বিগত দুটি ভোট ক্ষমতার অনেক রাজনীতিবিদকে অলস করে দিয়েছে। আওয়ামী লীগ সভানেত্রীর ইমেজের ওপর ভর করে তারা চলছেন। শেখ হাসিনার সততা, নিষ্ঠা, বলিষ্ঠতা আর দৃঢ়চিত্ত এগিয়ে চলার ওপর ভর করেই চলছে ক্ষমতার রাজনীতি। তিনি বিশ্বকে জানান দিচ্ছেন, তিনি পারেন। তিনি পারছেন। তিনি বদলে দিচ্ছেন একটি দেশকে। পদ্মা সেতুর কথা ধরুন না। বিশ্বব্যাংক, এডিবিসহ উন্নত বিশ্ব ছিল এক অবস্থানে। শেখ হাসিনা আলাদা অবস্থানে। বিশ্বব্যাংক চ্যালেঞ্জ দিয়েছিল তারা অর্থায়ন করবে না। তারা না এলে হবে না এ সেতু। বড় বড় দেশও সুর মিলিয়েছিল বিশ্বব্যাংকের সঙ্গে। তারাও বলেছিল, বাংলাদেশ পারবে না পদ্মা সেতু করতে। সবাইকে চমকে দিলেন শেখ হাসিনা। বললেন, কাউকে লাগবে না। দেশি অর্থে শুরু করব পদ্মা সেতু নির্মাণ। অবাক হলো বিশ্ব। এমন চ্যালেঞ্জ নিতে হিম্মত লাগে। নিজের ভিতরে শতভাগ সততা, বলিষ্ঠতার দরকার হয়। শেখ হাসিনার তা ছিল বলেই তিনি পেরেছেন। নির্মাণ করেছেন পদ্মা সেতু। শেখ হাসিনা যা বলেন তা করেন। তিনি করে দেখিয়েছেনও। পদ্মা সেতু এখন আর স্বপ্ন নয়, বাস্তব। এ সেতুর ওপর দিয়ে এ মাসেই শুরু হবে গাড়ি চলাচল। চোখ ধাঁধানো উদ্বোধনী অনুষ্ঠান হবে। শেখ হাসিনাকে নিয়ে বিশ্ববাসীর ধারণাও পাল্টাবে। আগামী দিনের বাংলাদেশ নতুন করে পরিচিতি পাবে বিশ্ববাসীর কাছে। বিমানবন্দরের থার্ড টার্মিনাল, রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র, পায়রা সমুদ্রবন্দর বদলে দেবে বাংলাদেশকে। জানি বাংলাদেশের এ এগিয়ে চলা বিশ্বের অনেক দেশেরই ভালো লাগবে না। নিজেদের ওপর ভর করে চলা দেশকে অনেকের পছন্দ হয় না। বাংলাদেশও এ তালিকার বাইরে নয়।

পদ্মা সেতু নিয়ে আরেকজন লোকের কথা না বললেই নয়। তিনি সৈয়দ আবুল হোসেন। যোগাযোগমন্ত্রী ছিলেন। অনেকেই এখন বলছেন, সব মিথ্যার অবসান হয়েছে। সৈয়দ আবুল হোসেনের মন্ত্রিত্ব ফিরিয়ে দেওয়া হোক। ঝামেলা শুরুর গল্পটা তাঁকে ঘিরেই ছিল। সঙ্গে ছিল আবুল হাসান চৌধুরীর নাম। এ দুজনসহ মন্ত্রণালয়ের সচিব এবং বেশ কয়েকজন কর্মকর্তার নামে অভিযোগ আনেন বিশ্বব্যাংকের কর্মকর্তারা। তাঁরা দুর্র্নীতি দমন কমিশনেও গিয়েছিলেন। সরাসরি কথা বলেছিলেন সৈয়দ আবুল হোসেন ও তাঁর মন্ত্রণালয়ের অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে। প্রয়োজনে তাঁদের আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করতে হবে। বিশ্বব্যাংকের কথায় ছিল খবরদারি আর চ্যালেঞ্জের সুর। আন্তর্জাতিক অঙ্গনেও আরেক গ্রুপ মেতে ওঠে বাংলাদেশবিরোধী তৎপরতায়। তারাও সরকারবিরোধী প্রচারণা চালায় বিশ্বব্যাংক, এডিবিতে। গুজবের ডালপালায় তৈরি হয় বিব্রতকর পরিস্থিতি। মামলা গড়ায় কানাডার আদালতে। তাঁরাও শুরু করেন তদন্ত। দীর্ঘ শুনানি কাগজপত্র দেখে কানাডার আদালত রায় দেন পদ্মা সেতু নিয়ে কোনো দুর্নীতি হয়নি। এমন একটি রায়ের পর প্রথম মুখ খুললেন সাবেক যোগাযোগমন্ত্রী সৈয়দ আবুল হোসেন। বললেন, ‘ন্যায়বিচার পেয়েছি’। একই মত দিয়েছিলেন আবুল হাসান চৌধুরী। অথচ তদন্ত শেষ না করেই বিশ্বব্যাংক পদ্মা সেতু প্রকল্পে অর্থায়নের চুক্তি বাতিল করেছিল। অভিযোগ এনেছিল পরামর্শক প্রতিষ্ঠান এসএনসি-লাভালিনের কাছে ১০ শতাংশ কমিশন চেয়েছিলেন মন্ত্রী-সচিবসহ কয়েকজন কর্মকর্তা। প্রকল্পে পরামর্শক প্রতিষ্ঠানের জন্য বরাদ্দ ছিল ৪ কোটি ৭০ লাখ ডলার। বিশাল বাজেটের এ সেতুর পরামর্শক নিয়োগে অনিয়ম নিয়ে খাজনার চেয়ে বাজনাই ছিল বেশি। বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধি দলকে তখন দুদক থেকে বলা হয়েছিল প্রাথমিক তদন্তে তারা তেমন কিছু পায়নি। তাই বিশ্বব্যাংকের কাছে তারা পর্যাপ্ত দলিল চায় প্রমাণের। কিন্তু সেই প্রমাণের কোনো কপি বিশ্বব্যাংক হস্তান্তর করতে পারেনি। বরং তারা অর্থায়ন বন্ধ করে দেয় পদ্মা সেতুতে। সবাই ধরে নেয় পদ্মা সেতু হবে না। এত বড় প্রকল্প বিশ্বব্যাংক, এডিবি না থাকলে কী করে বাস্তবায়ন হবে?

বাংলাদেশে কাজ করা কঠিন। একজন কাজ করতে গেলে ১০ জন তাকে হাত ধরে নামিয়ে দেওয়ার জন্য তৎপর হয়। জাপানিরা একত্র হলে শুরু করে উন্নয়নকাজ। আর ব্রিটিশরা গড়ে ক্লাব। বাঙালিরা একত্র হলে লিপ্ত হয় ঝগড়া-বিবাদ, কুৎসা রটানো আর ভাঙা-গড়ার খেলায়। বাঙালিরা একজনকে উঠতে দেখলে ১০ জন মিলে তাকে টেনে নামায়। পদ্মা সেতু নিয়েও তাই হয়েছিল। সৈয়দ আবুল হোসেনের মন্ত্রিত্ব গেল। তিনি পদ ছাড়লেন। সরে গেলেন অনেক কিছু থেকে। ব্যস্ত হলেন নিজের ব্যবসা-বাণিজ্য নিয়ে। দলেও ঠাঁই পেলেন না। অনেকে এ কারণে এখন প্রশ্ন করেন, পদ্মা সেতু হলো। এখন কী হবে সৈয়দ আবুল হোসেনের? তিনি কি আবার আসবেন সরকারে? না এভাবেই সবকিছু থেকে দূরে থাকবেন। ব্যস্ত থাকবেন নিজের হাতে তৈরি শত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান নিয়ে। অন্যদিকে সাতেপাঁচে না থাকা আবুল হাসান চৌধুরী কায়সারও পদ্মা সেতু বিতর্কে ছিলেন। ২০০১ সালে তিনি আর দলের মনোনয়ন নেননি। তাঁর আসনে এখন এমপি কৃষিমন্ত্রী ড. আবদুর রাজ্জাক। অক্সফোর্ডে আবুল হাসান চৌধুরী ছিলেন বেনজির ভুট্টোর বন্ধু। আন্তর্জাতিক অঙ্গনে রয়েছে পরিচিতি। ১৯৯৬ সালের মেয়াদে আওয়ামী লীগের পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী ছিলেন। এক বিদেশি বন্ধুর অনুরোধে পরামর্শক কমিটি নিয়ে তিনি ফোন করেছিলেন যোগাযোগমন্ত্রী আবুল হোসেনকে। তাঁর বিরুদ্ধেও অভিযোগ আনা হয়। বিস্মিত হয়ে তিনি তখন বলেছিলেন, ‘কাউকে কারও জন্য অনুরোধ জানিয়ে ফোন করা দুর্নীতি নয়’। কিন্তু যেখানে রাজনীতি থাকবে সেখানে কে কার কথা শুনবে। পদ্মা সেতু নিয়েও হয়েছিল তাই। বাংলাদেশের এত বড় প্রকল্প কার ভালো লাগবে? ভালো লাগেনি বলেই হয়েছিল এত বিতর্ক। শেখ হাসিনা সব বিতর্ক মিথ্যা প্রমাণ করে তৈরি করলেন পদ্মা সেতু। বদলে দিলেন বাংলাদেশকে।

বাংলাদেশের এ বদলে যাওয়া দেশের বাজেটের দিকে তাকালেই বোঝা যায়। দ্বিতীয় মেয়াদে ২০০৯ সালে শেখ হাসিনা দায়িত্ব নেওয়ার সময় বাংলাদেশের বাজেট ছিল ১ লাখ কোটি টাকার নিচে। আজ বাংলাদেশের বাজেট কোথায় উঠে এসেছে? বাংলাদেশের উঠে দাঁড়ানো এখন সারা বিশ্বের কাছেই এক চমক। এ চমক এক দিনে তৈরি হয়নি। ধীরে ধীরে হয়েছে। তবে গত ১৩ বছরের অগ্রগতি ছিল বিস্ময়কর। স্বাধীনতার পর বঙ্গবন্ধু সরকারের অর্থমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদ প্রথম বাজেট পেশ করেছিলেন ৭৮৬ কোটি টাকার। যুদ্ধবিধ্বস্ত বাংলাদেশে সে বাজেট বাস্তবায়ন ছিল চ্যালেঞ্জের। ১৯৭৫ সালে অর্থমন্ত্রী এ আর মল্লিক বাজেট দেন দেড় হাজার কোটি টাকার। ১৯৮০ সালে সাইফুর রহমান তা আনেন ৪ হাজার ১০৮ কোটি টাকায়। এরশাদের ক্ষমতা শুরুর অর্থমন্ত্রী এম এ মুহিত দিয়েছিলেন ৪ হাজার ৭৩৮ কোটি টাকার বাজেট। আর এরশাদের শেষ অর্থমন্ত্রী ওয়াহিদুল হক দিয়েছিলেন ১২ হাজার ৭০৩ কোটি টাকার বাজেট। ১৯৯৫ সালে খালেদা জিয়ার প্রথম মেয়াদের শেষ দিকে সাইফুর রহমানের বাজেট ছিল ২৩ হাজার ১৭০ কোটি টাকার। ১৯৯৬ সালে শেখ হাসিনা ক্ষমতা গ্রহণের পর বাজেটেও পরিবর্তন আসে। ২০০০ সালে শেখ হাসিনার অর্থমন্ত্রী শাহ এ এম এস কিবরিয়ার বাজেট ৪০ হাজার কোটি টাকার। তিনি শেষ বাজেটটি দিয়েছিলেন ৩৮ হাজার ৫২৪ কোটি টাকার। খালেদা জিয়ার দ্বিতীয় মেয়াদে সাইফুর রহমানের শেষ বাজেট ছিল ২০০৬ সালে ৬৯ হাজার ৭৪০ কোটি টাকার। জেনারেল মইনের ওয়ান-ইলেভেনের শেষ বছর ২০০৮ সালে এ বি মির্জ্জা আজিজুল ইসলাম ৯৯ হাজার ৯৬২ কোটি টাকার বাজেট দেন। শেখ হাসিনা ক্ষমতায় আসার পর মুহিত সাহেব বাজেট ছাড়ালেন লাখ কোটিতে। ২০০৯ সালে তিনি দিলেন ১ লাখ ১৩ হাজার ৮১৫ কোটি টাকার বাজেট। সে বাজেট গেল অর্থবছরে ৬ লাখ কোটি ছাড়িয়ে যায়। এবার আ হ ম মুস্তফা কামাল ঘোষণা দিয়েছেন ৬ লাখ ৭৮ হাজার ৬৪ কোটি টাকার বাজেট। বাংলাদেশের গত ১৩ বছরে বদলে যাওয়া অর্থনীতি এখন বিশ্বের সামনে কোনো গল্প নয়। কঠিন বাস্তবতা। এ বাস্তবতার আমরা সবাই অংশীদার। উন্নয়নের এ ধারাবাহিকতা অব্যাহত থাকলে বাংলাদেশকে কেউ আটকে রাখতে পারবে না। বঙ্গবন্ধু আমাদের দিয়েছেন বাংলাদেশ।  আর উন্নতি-সমৃদ্ধির মাধ্যমে শেখ হাসিনা বদলে দিয়েছেন দেশটিকে।

                লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা
ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ডাকসু নেত্রীর বাসায় ককটেল নিক্ষেপ, গ্রেফতার ৪
ডাকসু নেত্রীর বাসায় ককটেল নিক্ষেপ, গ্রেফতার ৪

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ
দেশে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ

১১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

গৌহাটিতেও খেলতে পারবেন না রাবাদা
গৌহাটিতেও খেলতে পারবেন না রাবাদা

১২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আজও ১৪ ডিগ্রির ঘরে তেঁতুলিয়ার তাপমাত্রা
আজও ১৪ ডিগ্রির ঘরে তেঁতুলিয়ার তাপমাত্রা

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিচ্ছিন্ন দ্বীপে সহায়তার হাত বাড়াল বসুন্ধরা গ্রুপ
বিচ্ছিন্ন দ্বীপে সহায়তার হাত বাড়াল বসুন্ধরা গ্রুপ

২২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে
রাজধানীতে আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

নরসিংদীতে ভূমিকম্পে নিহত বাবা-ছেলের জানাজা সম্পন্ন
নরসিংদীতে ভূমিকম্পে নিহত বাবা-ছেলের জানাজা সম্পন্ন

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারের দাবিতে এনসিপির কর্মসূচি আজ
দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারের দাবিতে এনসিপির কর্মসূচি আজ

৪৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঢাবির ঝুঁকিপূর্ণ ভবন দ্রুত সংস্কারের দাবি ছাত্রদলের
ঢাবির ঝুঁকিপূর্ণ ভবন দ্রুত সংস্কারের দাবি ছাত্রদলের

৫৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দোকানপাট বন্ধ
শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দোকানপাট বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
আজ ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ২২ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২২ নভেম্বর ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতির পর থেকে ৬৭ ফিলিস্তিনি শিশু নিহত : জাতিসংঘ
যুদ্ধবিরতির পর থেকে ৬৭ ফিলিস্তিনি শিশু নিহত : জাতিসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন ম্যাচ নিষিদ্ধ লুইস দিয়াস
তিন ম্যাচ নিষিদ্ধ লুইস দিয়াস

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় সকাল শুরু ২০ ডিগ্রিতে, দিনভর যেমন থাকবে আবহাওয়া
ঢাকায় সকাল শুরু ২০ ডিগ্রিতে, দিনভর যেমন থাকবে আবহাওয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত সফরের দল ঘোষণা প্রোটিয়াদের, ফিরলেন নরকিয়া
ভারত সফরের দল ঘোষণা প্রোটিয়াদের, ফিরলেন নরকিয়া

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে যুবদল নেতা বহিষ্কার
সোনারগাঁয়ে যুবদল নেতা বহিষ্কার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

কমেনি প্রশাসনে আওয়ামী সুবিধাভোগীদের দাপট
কমেনি প্রশাসনে আওয়ামী সুবিধাভোগীদের দাপট

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় মোটরসাইকেল র‌্যালিতে জামায়াত প্রার্থীর প্রচারণা
কুমিল্লায় মোটরসাইকেল র‌্যালিতে জামায়াত প্রার্থীর প্রচারণা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যেসব বিষয় পরকালে বিশ্বাসের সম্পূরক
যেসব বিষয় পরকালে বিশ্বাসের সম্পূরক

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ
মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন