শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ৩০ জুন, ২০২২

সরকার সবই পারে, শুধু বাজারে হারে!

মোল্লা জালাল
প্রিন্ট ভার্সন
সরকার সবই পারে, শুধু বাজারে হারে!

সরকার ঝড়-বন্যা-জলোচ্ছ্বাস, মহামারি সবই সামাল দিয়েছে, দিচ্ছে। আগুনসন্ত্রাস বন্ধসহ জঙ্গি দমনেও সাফল্য পেয়েছে। পরিবহন সেক্টরে এখন আর নৈরাজ্য নেই। গার্মেন্টসে পুরোদমে উৎপাদন চলছে। হাইওয়েগুলো চার থেকে ছয় লেন হচ্ছে, মেট্রোরেল, এলিভেটেড এক্সপ্রেস, নদীর তলের টানেল শিগগিরই চালু হতে যাচ্ছে। নিজের টাকায় ‘পদ্মা সেতু’ বানিয়ে সরকার জাতির মর্যাদা ও সক্ষমতা বাড়িয়েছে। কেউ স্বীকার করুক বা না করুক, সরকারের আরও অনেক সাফল্য আছে। শুধু ‘বাজার’ নিয়ন্ত্রণ বিষয়ে প্রশ্ন থেকে যায়। কিন্তু কেন! এ প্রশ্নে সদুত্তর মেলে না।

উমিচাঁদ, রায় দুর্লভ, জগৎ শেঠ গং : বাংলা-বিহার-ওড়িশার শেষ স্বাধীন নবাব সিরাজউদ্দৌলার পতনের ইতিহাস বহুমাত্রিক। উমিচাঁদ, জগৎ শেঠ, রায় দুর্লভ, রাজবল্লভ, ইয়ার লতিফ গং কেউ রাজনীতির লোক নয়। তারা ছিল বাজারি। ব্যবসার নামে মুনাফার সন্ধান করত। ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি বড় মুনাফার লোভ দেখালে তারাই মীর জাফর-মীর মিরনদের জন্ম দেয়। প্রতিহিংসাপরায়ণ নারী ঘষেটি বেগম তো ছিলই। ইংরেজদের মদদে তারা চক্রান্ত করে সিরাজদ্দৌলার পতনের মধ্য দিয়ে ভারতবর্ষকে ২০০ বছরের গোলামির শৃঙ্খলে আবদ্ধ করার পথ সুগম করে দেয়।

এখন সে যুগ না থাকলেও এ যুগেও উমিচাঁদ, জগৎ শেঠ, রায় দুর্লভ, রাজবল্লভ, ইয়ার লতিফ গংয়ের প্রেতাত্মারা মীর জাফর-মীর মিরনদের জন্ম দেওয়ার অপচেষ্টা থেকে বিরত হয়নি। সামনে কোরবানির ঈদ। এরই মধ্যে খবর বেড়িয়েছে বাজারে হুহু করে জিনিসপত্রের দাম বাড়ছে। পিঁয়াজে প্রতি কেজিতে বেড়ে গেছে ১০-১২ টাকা। মসলাপাতিতে আগুন লাগা অবস্থা। চট্টগ্রামের আড়তদারা বলছেন, বন্যার কারণে নাকি সরবরাহ কমে গেছে। কি অদ্ভুত যুক্তি। সরকার বলছে বাজারে পর্যাপ্ত মজুদ রয়েছে। চাল, ডাল, আদা, রসুন, পিঁয়াজ, মরিচ, তেল, নুন কোনো কিছুর অভাব নেই। অন্যদিকে দেশি পিঁয়াজ উৎপাদনের অঞ্চলগুলোয় বন্যা নেই। তাহলে দাম বাড়বে কেন? এ দেশে প্রতিটি উৎসব এবং বিশেষ সময়ে একশ্রেণির মুনাফাখোর পকেট কাটে, বাজার লোটে। সরকার হুঁশিয়ারি দেয়, অভিযান চালায়। তাতে জিনিসপত্রের দাম কমে না। গণমাধ্যমে নিয়মিত রিপোর্ট হয়, বাজার নিয়ে রাজনীতি গরম হয় কিন্তু দাম বাড়তেই থাকে। কেউ বলে ‘সিন্ডিকেট’ বাজার চালায়। কারও মতে, সরকারের নীতিনির্ধারকদের অনেকে জিনিসপত্রের দাম বাড়ানোয় সহযোগিতা করেন! আরও কত কথা। কিন্তু মানুষের ভোগান্তি কমে না।

বাজার নিয়ন্ত্রণ : ‘পদ্মা সেতু’ গোটা দেশকে যেভাবে জাগিয়ে তুলেছে তা অভূতপূর্ব। জাতির এ উচ্ছ্বাসের মধ্যে যেমন সাহস ও শক্তি আছে, তেমনি এর বিপরীতে ঝুঁকিও কম নেই। সেই ঝুঁকির কথা মাথায় রেখে সামনে এগোতে হবে। সরকারকে বাজার নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। কেন্দ্র থেকে শুরু করে দেশের প্রতিটি জেলা-উপজেলায় এমনকি পাড়া-মহল্লার দোকানগুলোকেও মনিটরিংয়ের আওতায় আনা হলে অবস্থার পরিবর্তন ঘটবে। নিয়মিত বাজার মনিটরিং করা হলে আপনা থেকেই মুনাফাখোর চক্র দমন হয়ে যাবে। সাধারণ মানুষের মনে প্রতিবাদের সাহস বাড়বে, সংযমী হবে।

মনিটরিং স্কোয়াড : সরকার আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় বিশেষ বাহিনী বানিয়েছে। তাদের তৎপরতায় দেশে চুরি, ডাকাতি, ছিনতাই, রাহাজানি, দাঙ্গা-হাঙ্গামা কমে গেছে। দেশের বাজার নিয়ন্ত্রণে রাখার লক্ষ্যে নিয়মিত মনিটরিং করার জন্য সময়ের প্রয়োজনেই একটি বিশেষ বাহিনী করা হলে দোষের কী আছে! নতুন কোনো বাহিনী বানানোয় সমস্যা থাকলে র‌্যাব সদস্যদের মধ্য থেকেই ‘র‌্যাব স্কোয়াড’ করা যেতে পারে। তাদের দেখলেই যেন বোঝা যায় ‘বাজার মনিটরিং স্কোয়াড’। ওই রকম ইউনিফর্মড কোনো বাহিনী থাকলে সাধারণ মানুষ তাদের কাছে কোথায় কারা জিনিসপত্রের দাম বাড়াচ্ছে জানাতে পারবে। মোদ্দা কথা, কাউকে ধরপাকড় করতে হবে না, ‘র‌্যাব’-এর মতো ওই বাহিনীর টহলেই বাজার স্থিতিশীল থাকবে। তা ছাড়া সরকারের লোকের অভাব নেই। বহু ডিপার্টমেন্ট আছে সার দেশে যাদের বিপুলসংখ্যক কর্মকর্তা-কর্মচারী রয়েছে। বলতে গেলে তারা সারা বছর শুধু বসে বসে বেতন খায় আর ভাউচার বানায়। তাদেরও কাজে লাগানো যেতে পারে।

বৈশ্বিক মন্দা : রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের ফলে বিশ্ববাজারে জিনিসপত্রের দাম বাড়ছে। ভোগবিলাসী ইউরোপীয় সমাজের ঘরে ঘরে বেকারত্ব। জিনিসপত্রের দাম আকাশচুম্বী। তারা এখন হাড়ে হাড়ে টের পাচ্ছে শরণার্থী কী জিনিস। এ সংকটের মধ্য দিয়েও একশ্রেণির মানুষ বেশুমার অর্থবিত্তের মালিক হচ্ছে। বাংলাদেশেও মুনাফাখোর শ্রেণি যুদ্ধের বাজারে মুনাফার জন্য আঙুলের কড়া গুনতে শুরু করেছে। তাদের কাছে আমদানি করা পণ্য আর দেশি পণ্যের কোনো বাছবিচার নেই। টার্গেট হচ্ছে এ সুযোগে পকেট কাটবে, বাজার লুটবে, পাচার করবে। দেশের প্রকৃত ব্যবসায়ী সমাজকে এ ব্যাপারে কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে। কেননা দুর্বৃত্তায়নের কারণে দিন দিন ব্যবসায়ী সমাজ প্রশ্নবিদ্ধ হয়ে যাচ্ছে। মানবসভ্যতার ইতিহাসে বহু নজির আছে- দুর্ভিক্ষ, মহামারি, যুদ্ধ-বিগ্রহের সময় একশ্রেণির লোক সম্পদের পাহাড় গড়ে তোলে। আন্তর্জাতিক লুটেরা চক্রের ওই লুটের সম্পদ রক্ষার নিরাপদ রক্ষক ‘সুইস ব্যাংক’। সুইস ব্যাংকে বাংলাদেশিদের জমানো টাকার পরিমাণ প্রায় ৮ লাখ হাজার কোটি। এর মধ্যে গত এক বছরেই জমা হয়েছে সবচেয়ে বেশি টাকা। এ হিসাব শুধু নগদে জমানো টাকার। এর বাইরে সোন-দানা, হীরা, মণি-মুক্তার হিসাব আলাদা। গত দুই বছর দেশ করোনায় আক্রান্ত। ব্যবসা-বাণিজ্য জীবন-জীবিকা সবকিছু প্রায় অচল ছিল। তার পরও এত বিপুল পরিমাণ টাকা সুইস ব্যাংকে গেল কেমনে? কারা, কোথা থেকে কীভাবে এত টাকা পাচার করল এ প্রশ্নের কোনো উত্তর নেই। মোটা দাগে এর জবাব হচ্ছে, ব্যাংক ও বাজার লুট করে বিপুল পরিমাণ অর্থ পাচার করা হয়েছে। আরও পাচার হবে, হতেই থাকবে যদি প্রতিরোধের বিশেষ ব্যবস্থা গ্রহণ না করা হয়।

সারা বছর টিসিবি : দেশের ব্যবসা-বাণিজ্যে কাউকে বাধা দেওয়া বা শাস্তি দিয়ে শত্রুতা বাড়ানোর কোনো দরকার নেই। সরকার সারা দেশে টিসিবির পণ্য বিক্রি শুরু করেছে। বলা হচ্ছে, এটা চলবে ১০ জুলাই পর্যন্ত। কেন? সারা বছর ধরে চলতে সমস্যা কোথায়? সরকার বাজার থেকে ন্যায্যমূল্যে পণ্য কিনে খরচ বাদে সর্বসাধারণের কাছে উন্মুক্ত বাজারে বিক্রি করবে। জিনিসপত্রের দাম বাড়ানোর অজুহাতে মুনাফাখোররা যুক্তি দেখায় আমদানি মূল্য বেশি হওয়ায় তারা দাম বাড়াতে বাধ্য হয়। এ নিয়ে তর্ক করে আখেরে তেমন কোনো ফায়দা হবে না। তারা তাদের মতো আমদানিকৃত পণ্যের দাম নির্ধারণ করুক। সরকার নিজে নিত্যপ্রয়োজনীয় জরুরি পণ্য আমদানি করে টিসিবির মাধ্যমে সারা দেশের খোলাবাজারে বিক্রি করলে কারও কিছু বলার থাকবে না।

মাত্র একটি বছর : মাত্র একটি বছর সরকার বাজার নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারলে তার বহুমাত্রিক সুফল পাবে দেশবাসী তথা রাজনীতি। ‘পদ্মা সেতু’ জাতির মনে যে সাহস ও প্রত্যয় সৃষ্টি করেছে তা ধরে রাখার মাধ্যমে আগামীর বাংলাদেশকে উন্নত দেশের কাতারে নিয়ে যেতে দেশে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতার কোনো বিকল্প নেই। ‘বাজার’ স্থিতিশীল থাকলে দেশের সব ক্ষেত্রে স্থিতিশীলতা থাকবে। দেশে-বিদেশে দৌড়াদৌড়ি কিংবা লবিং-গ্রুপিং করে দেশবাসীকে বিভ্রান্ত করা যাবে না। বাংলাদেশের নির্বাচন কিংবা উন্নয়ন বিষয়ে ‘মোড়লদের’ দেওয়া উদ্দেশ্যমূলক জ্ঞানে কোনো কাজ হবে না।

রাজনীতিতে ঐক্য হয় না : রাজনীতিতে কোনো দিনও ঐক্য হয় না। এক দল আরেক দলের প্রতিপক্ষ। মানবসভ্যতার বিকাশ ঘটেছে যুদ্ধ-বিগ্রহ, মারামারি, কাটাকাটি, খুন-খারাবির মধ্য দিয়ে। আগের দিনে এক দেশের শাসকরা আরেক দেশ আক্রমণ করে প্রতিপক্ষকে হত্যা করে নিজেদের শাসন কায়েম করত। এ উপমহাদেশে মোগল, পাঠান, ব্রিটিশের ইতিহাস তার সাক্ষী। তখনকার দিনে নেতৃত্বের ব্যক্তিত্ব ছিল। এখন নেই। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও জাতীয় চার নেতার পর দেশবাসীর সামনে ব্যক্তিত্বসম্পন্ন নেতৃত্বের কোনো মুখ নেই। ব্যক্তিত্বসম্পন্ন নেতৃত্বই জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করতে পারে।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বর্তমান বিশ্বে সর্বজনস্বীকৃত একজন দূরদর্শী রাজনীতিবিদ। তিনি প্রমাণ করেছেন মুক্তিযুদ্ধে বিজয়ী বীরের জাতি বাঙালির ‘বাংলাদেশ পারে’। এ সক্ষমতার মর্যাদা ধরে রাখার জন্যই দরকার দেশপ্রেমিক মানুষের জাতীয় ঐক্য। রাজনীতির ফসল ভাগাভাগি বা বেনিফিশিয়ারিদের সমঝোতায় কোনো লাভ হবে না। ঐক্য দরকার সাধারণ মানুষের। যা ‘পদ্মা সেতু’র উচ্ছ্বাসে প্রকাশিত হয়েছে। মাত্র একটি বছর বাজার নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারলে তার নেতৃত্বেই আগামীর বাংলাদেশ উন্নত রাষ্ট্রে পরিণত হয়ে বিশ্বের মানচিত্রে নিজেদের সক্ষমতায় মাথা উঁচু করে দাঁড়াবে।

                লেখক : বিএফইউজের সাবেক সভাপতি।

এই বিভাগের আরও খবর
অজ্ঞাত লাশ বাড়ছে
অজ্ঞাত লাশ বাড়ছে
সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি
সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি
নিজের বিচারে নিজেই বিচারক ট্রাম্প
নিজের বিচারে নিজেই বিচারক ট্রাম্প
ধর্মীয় আলোচনায় শিষ্টাচার
ধর্মীয় আলোচনায় শিষ্টাচার
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
ভাঁড়ারে টান, সঞ্চয়ে হাত
ভাঁড়ারে টান, সঞ্চয়ে হাত
উত্তাল রাজনীতি
উত্তাল রাজনীতি
খেলনাও শিক্ষক
খেলনাও শিক্ষক
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
‘বাণিজ্যে বসতে লক্ষ্মী’
‘বাণিজ্যে বসতে লক্ষ্মী’
বর্জ্য থেকেই শক্তি ও সম্পদ
বর্জ্য থেকেই শক্তি ও সম্পদ
সর্বশেষ খবর
গাজীপুর থেকে ৬ রোভারের হেঁটে ১৫০ কিমি ভ্রমণ শুরু
গাজীপুর থেকে ৬ রোভারের হেঁটে ১৫০ কিমি ভ্রমণ শুরু

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

সোরিয়াসিস শুধু চর্ম রোগ নয়, রোগের সমাহার
সোরিয়াসিস শুধু চর্ম রোগ নয়, রোগের সমাহার

৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুক্তরাষ্ট্রে ঘড়ির কাঁটা পিছিয়েছে এক ঘণ্টা
যুক্তরাষ্ট্রে ঘড়ির কাঁটা পিছিয়েছে এক ঘণ্টা

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডেঙ্গুতে একদিনে ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১১৬২
ডেঙ্গুতে একদিনে ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১১৬২

৬ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

একটি গোষ্ঠী নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র করছে : দুলু
একটি গোষ্ঠী নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র করছে : দুলু

৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

রক্তকরবীর আত্মপ্রকাশে সহযোগী বসুন্ধরা শুভসংঘ
রক্তকরবীর আত্মপ্রকাশে সহযোগী বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বায়ুদূষণ রোধে সব সংস্থাকে একযোগে মাঠে নামার নির্দেশ পরিবেশ উপদেষ্টার
বায়ুদূষণ রোধে সব সংস্থাকে একযোগে মাঠে নামার নির্দেশ পরিবেশ উপদেষ্টার

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

চিটাগং ইউনিভার্সিটি অ্যালামনাই ফেডারেশন অব ইউএসএর নতুন কমিটি গঠিত
চিটাগং ইউনিভার্সিটি অ্যালামনাই ফেডারেশন অব ইউএসএর নতুন কমিটি গঠিত

২০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অস্ট্রেলিয়াকে হারিয়ে সিরিজে সমতা আনলো ভারত
অস্ট্রেলিয়াকে হারিয়ে সিরিজে সমতা আনলো ভারত

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

উন্নয়ন বৈষম্যের প্রতিবাদে উত্তাল সিলেট
উন্নয়ন বৈষম্যের প্রতিবাদে উত্তাল সিলেট

২৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

শিক্ষক যত ভালো হবেন, ছাত্রও তত ভালো হবে : রাবি উপাচার্য
শিক্ষক যত ভালো হবেন, ছাত্রও তত ভালো হবে : রাবি উপাচার্য

২৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘রাজনৈতিক দল ও নেতাদের কাছে দায়িত্বশীল আচরণ গুরুত্বপূর্ণ’
‘রাজনৈতিক দল ও নেতাদের কাছে দায়িত্বশীল আচরণ গুরুত্বপূর্ণ’

২৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

সুশাসন চাইলে সৎ ও যোগ্য লোকের সরকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে : মাসুদ সাঈদী
সুশাসন চাইলে সৎ ও যোগ্য লোকের সরকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে : মাসুদ সাঈদী

৩৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

শেখ পরিবারের তিন মামলায় আরও ১১ জনের সাক্ষ্য
শেখ পরিবারের তিন মামলায় আরও ১১ জনের সাক্ষ্য

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

দেশে ভোটার ১২ কোটি ৭৬ লাখ ১২ হাজার ৩৮৪ জন
দেশে ভোটার ১২ কোটি ৭৬ লাখ ১২ হাজার ৩৮৪ জন

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
দিনাজপুরে অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিবন্ধন ফিরে পেল জাগপা
নিবন্ধন ফিরে পেল জাগপা

৫১ মিনিট আগে | রাজনীতি

বান্দরবানে জাতীয় স্বেচ্ছায় রক্তদান দিবস পালিত
বান্দরবানে জাতীয় স্বেচ্ছায় রক্তদান দিবস পালিত

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১৭ বছরে ছাত্রদল প্রকৃত রাজনীতি করতে পারেনি: এ্যানি
১৭ বছরে ছাত্রদল প্রকৃত রাজনীতি করতে পারেনি: এ্যানি

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেট সীমান্তে বিএসএফ’র অনুপ্রবেশ, স্থানীয়দের প্রতিরোধ
সিলেট সীমান্তে বিএসএফ’র অনুপ্রবেশ, স্থানীয়দের প্রতিরোধ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ফুলবাড়ীতে প্রিপেইড মিটার স্থাপন প্রকল্প বাতিলের দাবিতে মানববন্ধন
ফুলবাড়ীতে প্রিপেইড মিটার স্থাপন প্রকল্প বাতিলের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাসড়কে বাইক প্রতিযোগিতা, প্রাণ গেল তরুণের
মহাসড়কে বাইক প্রতিযোগিতা, প্রাণ গেল তরুণের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে তিনজন নিহতের ঘটনায় ২০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
গণপিটুনিতে তিনজন নিহতের ঘটনায় ২০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে সড়কে বিদ্যুতায়িত হয়ে কিশোরের মৃত্যু
রংপুরে সড়কে বিদ্যুতায়িত হয়ে কিশোরের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারী বিশ্বকাপ ফাইনাল : টস জিতে ফিল্ডিংয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা
নারী বিশ্বকাপ ফাইনাল : টস জিতে ফিল্ডিংয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি ভবনগুলোতে ‌‌‘গ্রিন বিল্ডিং’ বাধ্যতামূলক করা জরুরি: পরিবেশ উপদেষ্টা
সরকারি ভবনগুলোতে ‌‌‘গ্রিন বিল্ডিং’ বাধ্যতামূলক করা জরুরি: পরিবেশ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশিদের জন্য বাহরাইনের ভিসা চালুর অনুরোধ পররাষ্ট্র উপদেষ্টার
বাংলাদেশিদের জন্য বাহরাইনের ভিসা চালুর অনুরোধ পররাষ্ট্র উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক মাসে ফুলবাড়ী সীমান্তে ২৭ লাখ টাকার মাদক জব্দ
এক মাসে ফুলবাড়ী সীমান্তে ২৭ লাখ টাকার মাদক জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরে সর্বোচ্চ লেনদেনের রেকর্ড গড়ল নগদ
অক্টোবরে সর্বোচ্চ লেনদেনের রেকর্ড গড়ল নগদ

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

পুঁজিবাজারে বেড়েছে লেনদেন
পুঁজিবাজারে বেড়েছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
‘জামায়াতকে বাদ দিয়ে হলেও সব দল ঐক্যবদ্ধভাবে নির্বাচনে যাবে’
‘জামায়াতকে বাদ দিয়ে হলেও সব দল ঐক্যবদ্ধভাবে নির্বাচনে যাবে’

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুতিন আনলেন নতুন পারমাণবিক টর্পেডো ‘পসাইডন’, আতঙ্কে ইউরোপ
পুতিন আনলেন নতুন পারমাণবিক টর্পেডো ‘পসাইডন’, আতঙ্কে ইউরোপ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষ কর্মীদের জন্য নতুন ভিসা চালু করছে পর্তুগাল
দক্ষ কর্মীদের জন্য নতুন ভিসা চালু করছে পর্তুগাল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলের কণ্ঠ নকল করে অসত্য ভিডিও প্রচার
মির্জা ফখরুলের কণ্ঠ নকল করে অসত্য ভিডিও প্রচার

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পদ্মাপাড়ে মিথেন গ্যাসের উপস্থিতি পেল বাপেক্স
পদ্মাপাড়ে মিথেন গ্যাসের উপস্থিতি পেল বাপেক্স

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘বিবাহবিচ্ছেদ’ প্রশ্নে যে জবাব দেন ঐশ্বরিয়া
‘বিবাহবিচ্ছেদ’ প্রশ্নে যে জবাব দেন ঐশ্বরিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তিন বাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ, নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তিন বাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ, নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন প্রেমে মজেছেন মালাইকা!
নতুন প্রেমে মজেছেন মালাইকা!

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিডিয়া ও তৃণমূলের সঙ্গে সম্পর্ক বাড়াতে বিএনপির ৭ টিম গঠন
মিডিয়া ও তৃণমূলের সঙ্গে সম্পর্ক বাড়াতে বিএনপির ৭ টিম গঠন

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাপলা কলি দেওয়া হলে নেবে এনসিপি
শাপলা কলি দেওয়া হলে নেবে এনসিপি

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কর ফাঁকিতেও চ্যাম্পিয়ন সেই ডাক্তাররা
কর ফাঁকিতেও চ্যাম্পিয়ন সেই ডাক্তাররা

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতীয় বংশোদ্ভূত সিইও’র বিরুদ্ধে ৫০০ মিলিয়ন ডলারের জালিয়াতির অভিযোগ
ভারতীয় বংশোদ্ভূত সিইও’র বিরুদ্ধে ৫০০ মিলিয়ন ডলারের জালিয়াতির অভিযোগ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭২-এর সংবিধান বাতিল করতে হবে : মামুনুল হক
৭২-এর সংবিধান বাতিল করতে হবে : মামুনুল হক

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বরাষ্ট্র-পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অনুমতি দিলে জাকির নায়েক বাংলাদেশে আসবেন: ধর্ম উপদেষ্টা
স্বরাষ্ট্র-পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অনুমতি দিলে জাকির নায়েক বাংলাদেশে আসবেন: ধর্ম উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোহলির রেকর্ড ভেঙে শীর্ষে বাবর
কোহলির রেকর্ড ভেঙে শীর্ষে বাবর

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামি আলেমের সম্ভাব্য সফর প্রসঙ্গে ভারতের মন্তব্য ঢাকার নজরে এসেছে
ইসলামি আলেমের সম্ভাব্য সফর প্রসঙ্গে ভারতের মন্তব্য ঢাকার নজরে এসেছে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক বাতিলের রায় দিয়েই রাজনৈতিক সংকটের শুরু : আপিল বিভাগকে বিএনপি
তত্ত্বাবধায়ক বাতিলের রায় দিয়েই রাজনৈতিক সংকটের শুরু : আপিল বিভাগকে বিএনপি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নীল রঙের কুকুর! বিজ্ঞানীরাও হতবাক
নীল রঙের কুকুর! বিজ্ঞানীরাও হতবাক

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বেপরোয়া ট্রাম্পের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান ওবামার
বেপরোয়া ট্রাম্পের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান ওবামার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দোষী বা নির্দোষের বাইরে ইনুর বক্তব্য আমলে নেয়ার সুযোগ নেই: চিফ প্রসিকিউটর
দোষী বা নির্দোষের বাইরে ইনুর বক্তব্য আমলে নেয়ার সুযোগ নেই: চিফ প্রসিকিউটর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও জামায়াতের আমির নির্বাচিত ডা. শফিকুর রহমান
আবারও জামায়াতের আমির নির্বাচিত ডা. শফিকুর রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পদ্মার এক পাঙাশ বিক্রি হলো ৬৭ হাজার টাকায়
পদ্মার এক পাঙাশ বিক্রি হলো ৬৭ হাজার টাকায়

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোটেলে রুম না পেয়ে থাকতে চাইলেন মান্নাতে, ভক্তকে শাহরুখের জবাব
হোটেলে রুম না পেয়ে থাকতে চাইলেন মান্নাতে, ভক্তকে শাহরুখের জবাব

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বৃষ্টিপাতের মধ্যেই ১০ জেলায় ঝড়ের আশঙ্কা
বৃষ্টিপাতের মধ্যেই ১০ জেলায় ঝড়ের আশঙ্কা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই বছরে দেড় লাখ মৃত্যু, কেন রক্তে ভাসছে সুদান
দুই বছরে দেড় লাখ মৃত্যু, কেন রক্তে ভাসছে সুদান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবল বৃষ্টিতে এক্সপ্রেসওয়েতে উল্টে গেল বাস
প্রবল বৃষ্টিতে এক্সপ্রেসওয়েতে উল্টে গেল বাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাইজেরিয়ায় সামরিক অভিযান চালানোর হুমকি ট্রাম্পের
নাইজেরিয়ায় সামরিক অভিযান চালানোর হুমকি ট্রাম্পের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়েটা করে ফেললে মাঝপথেই তো আটকে গেলাম: পূজা চেরি
বিয়েটা করে ফেললে মাঝপথেই তো আটকে গেলাম: পূজা চেরি

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চীনের চমক, মানুষের সঙ্গে মহাকাশে চার ইঁদুর!
চীনের চমক, মানুষের সঙ্গে মহাকাশে চার ইঁদুর!

৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রিন্ট সর্বাধিক
আগে নির্বাচন চায় দেশবাসী
আগে নির্বাচন চায় দেশবাসী

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. আলী রীয়াজের পদত্যাগ দাবি নিউইয়র্ক বিএনপির
ড. আলী রীয়াজের পদত্যাগ দাবি নিউইয়র্ক বিএনপির

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার সংস্কার বাস্তবায়নে কমিশন
এবার সংস্কার বাস্তবায়নে কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন চ্যাম্পিয়ন পাবে ক্রিকেটবিশ্ব
নতুন চ্যাম্পিয়ন পাবে ক্রিকেটবিশ্ব

মাঠে ময়দানে

শোবিজ কাঁপানো প্রেম
শোবিজ কাঁপানো প্রেম

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিপজ্জনক বগুড়ার মহাসড়ক
বিপজ্জনক বগুড়ার মহাসড়ক

নগর জীবন

আসছেন জাকির নায়েক, ভারতের সতর্কবার্তা
আসছেন জাকির নায়েক, ভারতের সতর্কবার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা
নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

আড়াই শ বছরের কাঠগোলাপ গাছ
আড়াই শ বছরের কাঠগোলাপ গাছ

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে সাজ্জাদ হত্যার নেপথ্যে পরিবহন চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণ!
চট্টগ্রামে সাজ্জাদ হত্যার নেপথ্যে পরিবহন চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণ!

নগর জীবন

৯ দফা সংস্কার প্রস্তাব বাংলাদেশ ব্যাংকের
৯ দফা সংস্কার প্রস্তাব বাংলাদেশ ব্যাংকের

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোট ছাড়া নির্বাচনের দুই পয়সার মূল্য নেই
গণভোট ছাড়া নির্বাচনের দুই পয়সার মূল্য নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মওদুদী নয়, মদিনার ইসলাম চর্চা করি
মওদুদী নয়, মদিনার ইসলাম চর্চা করি

প্রথম পৃষ্ঠা

আলালের বক্তব্য জামায়াতের প্রতিবাদ
আলালের বক্তব্য জামায়াতের প্রতিবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

পাহাড়ি মেলায় মানুষের উচ্ছ্বাস
পাহাড়ি মেলায় মানুষের উচ্ছ্বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই দলের বোঝাপড়ার কথা শোনা যাচ্ছে
দুই দলের বোঝাপড়ার কথা শোনা যাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে সরব বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে সরব বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

গাছের ওপর ১২ ফুট লম্বা অজগর
গাছের ওপর ১২ ফুট লম্বা অজগর

খবর

ব্যয় বেড়েছে ব্যবসায়
ব্যয় বেড়েছে ব্যবসায়

পেছনের পৃষ্ঠা

এ বয়সে চাকরি পামু কোথায়
এ বয়সে চাকরি পামু কোথায়

পেছনের পৃষ্ঠা

দলের কাছে নতি স্বীকার উপদেষ্টাদের
দলের কাছে নতি স্বীকার উপদেষ্টাদের

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন দলের চার নেতা কুশলী প্রচারে
তিন দলের চার নেতা কুশলী প্রচারে

নগর জীবন

দুই ভাইকে কুপিয়ে হত্যা নরসিংদীতে
দুই ভাইকে কুপিয়ে হত্যা নরসিংদীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন কমিশন গঠন হয়েছে ভাগাভাগি করে
নির্বাচন কমিশন গঠন হয়েছে ভাগাভাগি করে

পেছনের পৃষ্ঠা

বই পড়ায় ১০২ দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ৯৭তম
বই পড়ায় ১০২ দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ৯৭তম

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বার খুললেও জাহাজ নেই!
দ্বার খুললেও জাহাজ নেই!

পেছনের পৃষ্ঠা

বৃষ্টিতে ভোগান্তি নগরবাসীর
বৃষ্টিতে ভোগান্তি নগরবাসীর

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৭০ হাজার ছাড়াল
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৭০ হাজার ছাড়াল

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনই শক্তিশালী গণতান্ত্রিক সমাধান
নির্বাচনই শক্তিশালী গণতান্ত্রিক সমাধান

পেছনের পৃষ্ঠা