শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ৩০ জুন, ২০২২

সরকার সবই পারে, শুধু বাজারে হারে!

মোল্লা জালাল
প্রিন্ট ভার্সন
সরকার সবই পারে, শুধু বাজারে হারে!

সরকার ঝড়-বন্যা-জলোচ্ছ্বাস, মহামারি সবই সামাল দিয়েছে, দিচ্ছে। আগুনসন্ত্রাস বন্ধসহ জঙ্গি দমনেও সাফল্য পেয়েছে। পরিবহন সেক্টরে এখন আর নৈরাজ্য নেই। গার্মেন্টসে পুরোদমে উৎপাদন চলছে। হাইওয়েগুলো চার থেকে ছয় লেন হচ্ছে, মেট্রোরেল, এলিভেটেড এক্সপ্রেস, নদীর তলের টানেল শিগগিরই চালু হতে যাচ্ছে। নিজের টাকায় ‘পদ্মা সেতু’ বানিয়ে সরকার জাতির মর্যাদা ও সক্ষমতা বাড়িয়েছে। কেউ স্বীকার করুক বা না করুক, সরকারের আরও অনেক সাফল্য আছে। শুধু ‘বাজার’ নিয়ন্ত্রণ বিষয়ে প্রশ্ন থেকে যায়। কিন্তু কেন! এ প্রশ্নে সদুত্তর মেলে না।

উমিচাঁদ, রায় দুর্লভ, জগৎ শেঠ গং : বাংলা-বিহার-ওড়িশার শেষ স্বাধীন নবাব সিরাজউদ্দৌলার পতনের ইতিহাস বহুমাত্রিক। উমিচাঁদ, জগৎ শেঠ, রায় দুর্লভ, রাজবল্লভ, ইয়ার লতিফ গং কেউ রাজনীতির লোক নয়। তারা ছিল বাজারি। ব্যবসার নামে মুনাফার সন্ধান করত। ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি বড় মুনাফার লোভ দেখালে তারাই মীর জাফর-মীর মিরনদের জন্ম দেয়। প্রতিহিংসাপরায়ণ নারী ঘষেটি বেগম তো ছিলই। ইংরেজদের মদদে তারা চক্রান্ত করে সিরাজদ্দৌলার পতনের মধ্য দিয়ে ভারতবর্ষকে ২০০ বছরের গোলামির শৃঙ্খলে আবদ্ধ করার পথ সুগম করে দেয়।

এখন সে যুগ না থাকলেও এ যুগেও উমিচাঁদ, জগৎ শেঠ, রায় দুর্লভ, রাজবল্লভ, ইয়ার লতিফ গংয়ের প্রেতাত্মারা মীর জাফর-মীর মিরনদের জন্ম দেওয়ার অপচেষ্টা থেকে বিরত হয়নি। সামনে কোরবানির ঈদ। এরই মধ্যে খবর বেড়িয়েছে বাজারে হুহু করে জিনিসপত্রের দাম বাড়ছে। পিঁয়াজে প্রতি কেজিতে বেড়ে গেছে ১০-১২ টাকা। মসলাপাতিতে আগুন লাগা অবস্থা। চট্টগ্রামের আড়তদারা বলছেন, বন্যার কারণে নাকি সরবরাহ কমে গেছে। কি অদ্ভুত যুক্তি। সরকার বলছে বাজারে পর্যাপ্ত মজুদ রয়েছে। চাল, ডাল, আদা, রসুন, পিঁয়াজ, মরিচ, তেল, নুন কোনো কিছুর অভাব নেই। অন্যদিকে দেশি পিঁয়াজ উৎপাদনের অঞ্চলগুলোয় বন্যা নেই। তাহলে দাম বাড়বে কেন? এ দেশে প্রতিটি উৎসব এবং বিশেষ সময়ে একশ্রেণির মুনাফাখোর পকেট কাটে, বাজার লোটে। সরকার হুঁশিয়ারি দেয়, অভিযান চালায়। তাতে জিনিসপত্রের দাম কমে না। গণমাধ্যমে নিয়মিত রিপোর্ট হয়, বাজার নিয়ে রাজনীতি গরম হয় কিন্তু দাম বাড়তেই থাকে। কেউ বলে ‘সিন্ডিকেট’ বাজার চালায়। কারও মতে, সরকারের নীতিনির্ধারকদের অনেকে জিনিসপত্রের দাম বাড়ানোয় সহযোগিতা করেন! আরও কত কথা। কিন্তু মানুষের ভোগান্তি কমে না।

বাজার নিয়ন্ত্রণ : ‘পদ্মা সেতু’ গোটা দেশকে যেভাবে জাগিয়ে তুলেছে তা অভূতপূর্ব। জাতির এ উচ্ছ্বাসের মধ্যে যেমন সাহস ও শক্তি আছে, তেমনি এর বিপরীতে ঝুঁকিও কম নেই। সেই ঝুঁকির কথা মাথায় রেখে সামনে এগোতে হবে। সরকারকে বাজার নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। কেন্দ্র থেকে শুরু করে দেশের প্রতিটি জেলা-উপজেলায় এমনকি পাড়া-মহল্লার দোকানগুলোকেও মনিটরিংয়ের আওতায় আনা হলে অবস্থার পরিবর্তন ঘটবে। নিয়মিত বাজার মনিটরিং করা হলে আপনা থেকেই মুনাফাখোর চক্র দমন হয়ে যাবে। সাধারণ মানুষের মনে প্রতিবাদের সাহস বাড়বে, সংযমী হবে।

মনিটরিং স্কোয়াড : সরকার আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় বিশেষ বাহিনী বানিয়েছে। তাদের তৎপরতায় দেশে চুরি, ডাকাতি, ছিনতাই, রাহাজানি, দাঙ্গা-হাঙ্গামা কমে গেছে। দেশের বাজার নিয়ন্ত্রণে রাখার লক্ষ্যে নিয়মিত মনিটরিং করার জন্য সময়ের প্রয়োজনেই একটি বিশেষ বাহিনী করা হলে দোষের কী আছে! নতুন কোনো বাহিনী বানানোয় সমস্যা থাকলে র‌্যাব সদস্যদের মধ্য থেকেই ‘র‌্যাব স্কোয়াড’ করা যেতে পারে। তাদের দেখলেই যেন বোঝা যায় ‘বাজার মনিটরিং স্কোয়াড’। ওই রকম ইউনিফর্মড কোনো বাহিনী থাকলে সাধারণ মানুষ তাদের কাছে কোথায় কারা জিনিসপত্রের দাম বাড়াচ্ছে জানাতে পারবে। মোদ্দা কথা, কাউকে ধরপাকড় করতে হবে না, ‘র‌্যাব’-এর মতো ওই বাহিনীর টহলেই বাজার স্থিতিশীল থাকবে। তা ছাড়া সরকারের লোকের অভাব নেই। বহু ডিপার্টমেন্ট আছে সার দেশে যাদের বিপুলসংখ্যক কর্মকর্তা-কর্মচারী রয়েছে। বলতে গেলে তারা সারা বছর শুধু বসে বসে বেতন খায় আর ভাউচার বানায়। তাদেরও কাজে লাগানো যেতে পারে।

বৈশ্বিক মন্দা : রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের ফলে বিশ্ববাজারে জিনিসপত্রের দাম বাড়ছে। ভোগবিলাসী ইউরোপীয় সমাজের ঘরে ঘরে বেকারত্ব। জিনিসপত্রের দাম আকাশচুম্বী। তারা এখন হাড়ে হাড়ে টের পাচ্ছে শরণার্থী কী জিনিস। এ সংকটের মধ্য দিয়েও একশ্রেণির মানুষ বেশুমার অর্থবিত্তের মালিক হচ্ছে। বাংলাদেশেও মুনাফাখোর শ্রেণি যুদ্ধের বাজারে মুনাফার জন্য আঙুলের কড়া গুনতে শুরু করেছে। তাদের কাছে আমদানি করা পণ্য আর দেশি পণ্যের কোনো বাছবিচার নেই। টার্গেট হচ্ছে এ সুযোগে পকেট কাটবে, বাজার লুটবে, পাচার করবে। দেশের প্রকৃত ব্যবসায়ী সমাজকে এ ব্যাপারে কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে। কেননা দুর্বৃত্তায়নের কারণে দিন দিন ব্যবসায়ী সমাজ প্রশ্নবিদ্ধ হয়ে যাচ্ছে। মানবসভ্যতার ইতিহাসে বহু নজির আছে- দুর্ভিক্ষ, মহামারি, যুদ্ধ-বিগ্রহের সময় একশ্রেণির লোক সম্পদের পাহাড় গড়ে তোলে। আন্তর্জাতিক লুটেরা চক্রের ওই লুটের সম্পদ রক্ষার নিরাপদ রক্ষক ‘সুইস ব্যাংক’। সুইস ব্যাংকে বাংলাদেশিদের জমানো টাকার পরিমাণ প্রায় ৮ লাখ হাজার কোটি। এর মধ্যে গত এক বছরেই জমা হয়েছে সবচেয়ে বেশি টাকা। এ হিসাব শুধু নগদে জমানো টাকার। এর বাইরে সোন-দানা, হীরা, মণি-মুক্তার হিসাব আলাদা। গত দুই বছর দেশ করোনায় আক্রান্ত। ব্যবসা-বাণিজ্য জীবন-জীবিকা সবকিছু প্রায় অচল ছিল। তার পরও এত বিপুল পরিমাণ টাকা সুইস ব্যাংকে গেল কেমনে? কারা, কোথা থেকে কীভাবে এত টাকা পাচার করল এ প্রশ্নের কোনো উত্তর নেই। মোটা দাগে এর জবাব হচ্ছে, ব্যাংক ও বাজার লুট করে বিপুল পরিমাণ অর্থ পাচার করা হয়েছে। আরও পাচার হবে, হতেই থাকবে যদি প্রতিরোধের বিশেষ ব্যবস্থা গ্রহণ না করা হয়।

সারা বছর টিসিবি : দেশের ব্যবসা-বাণিজ্যে কাউকে বাধা দেওয়া বা শাস্তি দিয়ে শত্রুতা বাড়ানোর কোনো দরকার নেই। সরকার সারা দেশে টিসিবির পণ্য বিক্রি শুরু করেছে। বলা হচ্ছে, এটা চলবে ১০ জুলাই পর্যন্ত। কেন? সারা বছর ধরে চলতে সমস্যা কোথায়? সরকার বাজার থেকে ন্যায্যমূল্যে পণ্য কিনে খরচ বাদে সর্বসাধারণের কাছে উন্মুক্ত বাজারে বিক্রি করবে। জিনিসপত্রের দাম বাড়ানোর অজুহাতে মুনাফাখোররা যুক্তি দেখায় আমদানি মূল্য বেশি হওয়ায় তারা দাম বাড়াতে বাধ্য হয়। এ নিয়ে তর্ক করে আখেরে তেমন কোনো ফায়দা হবে না। তারা তাদের মতো আমদানিকৃত পণ্যের দাম নির্ধারণ করুক। সরকার নিজে নিত্যপ্রয়োজনীয় জরুরি পণ্য আমদানি করে টিসিবির মাধ্যমে সারা দেশের খোলাবাজারে বিক্রি করলে কারও কিছু বলার থাকবে না।

মাত্র একটি বছর : মাত্র একটি বছর সরকার বাজার নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারলে তার বহুমাত্রিক সুফল পাবে দেশবাসী তথা রাজনীতি। ‘পদ্মা সেতু’ জাতির মনে যে সাহস ও প্রত্যয় সৃষ্টি করেছে তা ধরে রাখার মাধ্যমে আগামীর বাংলাদেশকে উন্নত দেশের কাতারে নিয়ে যেতে দেশে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতার কোনো বিকল্প নেই। ‘বাজার’ স্থিতিশীল থাকলে দেশের সব ক্ষেত্রে স্থিতিশীলতা থাকবে। দেশে-বিদেশে দৌড়াদৌড়ি কিংবা লবিং-গ্রুপিং করে দেশবাসীকে বিভ্রান্ত করা যাবে না। বাংলাদেশের নির্বাচন কিংবা উন্নয়ন বিষয়ে ‘মোড়লদের’ দেওয়া উদ্দেশ্যমূলক জ্ঞানে কোনো কাজ হবে না।

রাজনীতিতে ঐক্য হয় না : রাজনীতিতে কোনো দিনও ঐক্য হয় না। এক দল আরেক দলের প্রতিপক্ষ। মানবসভ্যতার বিকাশ ঘটেছে যুদ্ধ-বিগ্রহ, মারামারি, কাটাকাটি, খুন-খারাবির মধ্য দিয়ে। আগের দিনে এক দেশের শাসকরা আরেক দেশ আক্রমণ করে প্রতিপক্ষকে হত্যা করে নিজেদের শাসন কায়েম করত। এ উপমহাদেশে মোগল, পাঠান, ব্রিটিশের ইতিহাস তার সাক্ষী। তখনকার দিনে নেতৃত্বের ব্যক্তিত্ব ছিল। এখন নেই। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও জাতীয় চার নেতার পর দেশবাসীর সামনে ব্যক্তিত্বসম্পন্ন নেতৃত্বের কোনো মুখ নেই। ব্যক্তিত্বসম্পন্ন নেতৃত্বই জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করতে পারে।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বর্তমান বিশ্বে সর্বজনস্বীকৃত একজন দূরদর্শী রাজনীতিবিদ। তিনি প্রমাণ করেছেন মুক্তিযুদ্ধে বিজয়ী বীরের জাতি বাঙালির ‘বাংলাদেশ পারে’। এ সক্ষমতার মর্যাদা ধরে রাখার জন্যই দরকার দেশপ্রেমিক মানুষের জাতীয় ঐক্য। রাজনীতির ফসল ভাগাভাগি বা বেনিফিশিয়ারিদের সমঝোতায় কোনো লাভ হবে না। ঐক্য দরকার সাধারণ মানুষের। যা ‘পদ্মা সেতু’র উচ্ছ্বাসে প্রকাশিত হয়েছে। মাত্র একটি বছর বাজার নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারলে তার নেতৃত্বেই আগামীর বাংলাদেশ উন্নত রাষ্ট্রে পরিণত হয়ে বিশ্বের মানচিত্রে নিজেদের সক্ষমতায় মাথা উঁচু করে দাঁড়াবে।

                লেখক : বিএফইউজের সাবেক সভাপতি।

এই বিভাগের আরও খবর
ঋণ পুনঃ তফসিল
ঋণ পুনঃ তফসিল
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
সর্বশেষ খবর
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও
রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া
ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ
মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা
১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক
শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার
সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স
পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার
সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান
৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার
বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক
লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু
পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট
ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত
শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক

সম্পাদকীয়

এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি
এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি

পেছনের পৃষ্ঠা

কবরস্থানে নবজাতক  বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম
কবরস্থানে নবজাতক বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম

দেশগ্রাম

ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড

নগর জীবন

সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার
সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার

নগর জীবন

আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়
বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়

নগর জীবন

জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা
জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা

দেশগ্রাম

ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে
ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে

সম্পাদকীয়

বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি
বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা
রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা

দেশগ্রাম

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট

সম্পাদকীয়

একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই
একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই

নগর জীবন

এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি
এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি

নগর জীবন

গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ৭টি আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন
বগুড়ায় ৭টি আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন

নগর জীবন

দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট
দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট

নগর জীবন

দুর্ভোগ
দুর্ভোগ

নগর জীবন

সম্মেলন ঘিরে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ
সম্মেলন ঘিরে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ

দেশগ্রাম

কিশোর গ্যাংয়ের স্পিডবোট মহড়া
কিশোর গ্যাংয়ের স্পিডবোট মহড়া

দেশগ্রাম

সোশ্যাল মিডিয়া-ইউটিউবে সরব তারকারা
সোশ্যাল মিডিয়া-ইউটিউবে সরব তারকারা

শোবিজ

ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন

সম্পাদকীয়

একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী

সম্পাদকীয়