শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২১ আগস্ট, ২০২২ আপডেট:

শেখ হাসিনা কেন বারবার টার্গেট

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
শেখ হাসিনা কেন বারবার টার্গেট

কাজ করি তখন এটিএন বাংলায়। বার্তা সম্পাদকের দায়িত্বে ছিলাম। সময়টা ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট। দুজন রিপোর্টারকে পাঠিয়েছিলাম আওয়ামী লীগের অনুষ্ঠানের সংবাদ সংগ্রহে। একজন সৈয়দ রিয়াজ আরেকজন শেখ নাজমুল হক সৈকত। রিয়াজ ছিলেন আওয়ামী লীগ অফিসের সামনে। আর নাজমুল হক সৈকত মুক্তাঙ্গন ও জিপিওর সামনে। আওয়ামী লীগ সভানেত্রী সভাস্থলে পৌঁছার পর রিয়াজ জানালেন সভা শুরু হয়েছে। তখন এত টিভি ছিল না। এত সংবাদকর্মীও না। রিয়াজ জানালেন, সভামঞ্চ তৈরি করতে দেয়নি পুলিশ। আওয়ামী লীগের প্রস্তুতি ছিল মুক্তাঙ্গনে। সরকার অনুমতি দেয়নি। তাই দলীয় অফিসের সামনে সব আয়োজন। অস্থায়ী মঞ্চ করা হয়েছে একটি ট্রাক এনে। সভার তদারকি করছেন নগর আওয়ামী লীগ সভাপতি, ঢাকার সাবেক মেয়র মোহাম্মদ হানিফ আর সাধারণ সম্পাদক মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া। নেত্রীকে রক্ষা করতে তাঁরাই পরে তৈরি করেছিলেন মানববর্ম। সমাবেশের কাজ ভালোভাবেই শুরু হলো। নেতারা নিয়ম অনুযায়ী বক্তব্য দিচ্ছিলেন। তুলে ধরছিলেন আগামী দিনের রাজনৈতিক কর্মসূচি। অফিসের কাজের চাপ তেমন ছিল না। রিয়াজ আবার ফোন করলেন। বললেন, সভাস্থলে বোমার বিস্ফোরণ হয়েছে। ক্যামেরাম্যান জাকির আহত। তাঁর শরীরেও আঘাত লেগেছে। সৈকত, নাজির কোথায় জানি না। জাকিরের অবস্থা ভালো নয়। হাসপাতালে নিতে হবে।

প্রথমে ভেবেছিলাম সাধারণ ককটেল বিস্ফোরণ। এত ভয়াবহতার কথা ভাবনায় আসেনি। কল্পনাও করতে পারিনি। আমি ফোনে তাঁদের বললাম, যেভাবে হোক ঢাকা মেডিকেলে যাও। অফিসে অবস্থানরত অন্য রিপোর্টার, ক্যামেরামানদের কাজ ভাগ করে দিলাম। কাউকে পাঠালাম ২৩ বঙ্গবন্ধু, কেউ ঢাকা মেডিকেল। সবাই বেরিয়ে গেলেন ক্যামেরা নিয়ে। জানাতে থাকলেন ভয়াবহ বীভৎসতার খবর। মানবসভ্যতার ইতিহাসে নজিরবিহীন যে ঘটনা। আমাদের অন্য সব সহকর্মী অফিসে ছুটে এলেন। সবাই ব্যস্ত থাকলেন খবরগুলো প্রকাশ করতে। সারা রাত অফিসেই ছিলাম। ভোরে বাড়ি এসে ঘুমাতে গেলাম। কিন্তু ঘুমাতে পারলাম না। একটু পরই জরুরি ফোন এলো অফিস থেকে। ঘড়ির কাঁটায় তখন সকাল ১০টা। ফোন করলেন সরকার ফিরোজ ভাই। তিনি তখন এটিএন বাংলার প্রশাসন বিভাগের প্রধান। বললেন, দ্রুত একটু অফিসে আসো। গেলাম। তাঁর রুমে বসে আছেন মেজর লিয়াকত। তিনি নিজের পরিচয় দিলেন এনএসআইর কর্মকর্তা হিসেবে। এই লিয়াকত এখন কারাগারে। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ চট্টগ্রামে ১০ ট্রাক অস্ত্র খালাস ও ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলায় সম্পৃক্ত থাকার। তিনি বললেন, আগের দিন ২৩ বঙ্গবন্ধু এভিনিউতে ধারণকৃত সব ভিডিও ফুটেজের মূল কপি দিতে হবে তাঁকে। কোনো কিছুই আমাদের কাছে রাখা যাবে না। টিভিতেও দেখানো যাবে না আর। সবকিছু শেষ করে দিতে হবে। বিস্মিত হলাম। প্রথমে ভেবেছিলাম তদন্তের স্বার্থে তিনি আসামি শনাক্তে আমাদের সহায়তা চান। একটু পর বুঝলাম তাঁর মিশন ভিন্ন। তিনি ভিডিও ডকুমেন্ট ধ্বংস করে দিতে চান। আমাদের অফিসে কোনো কিছু রাখতে চান না। তাঁকে বললাম, অবশ্যই দেব। আমাকে লিখিত দিতে হবে আপনারা কী চান। তা ছাড়া অন্য দুটি টিভি ‘চ্যানেল আই’ ও ‘এনটিভি’ও ছিল গতকাল। তাদের সঙ্গে কি আপনার কথা হয়েছে? তারা কী বলেছেন? লিয়াকত তীব্র ক্ষোভ ব্যক্ত করলেন। হুমকি দিলেন দেখে নেওয়ার। তারপর বললেন, আপনি রাষ্ট্রীয় কাজে বাধা দিচ্ছেন। অন্য দুটি টিভির সঙ্গে আলাপ করে এখানে এসেছি। তাঁকে বললাম, রাষ্ট্রের তদন্ত কাজে অবশ্যই সহায়তা করতে চাই। কিন্তু আমাদের ভিডিও ফুটেজ আপনি এভাবে নিতে পারেন না। আর আমিও দিতে পারি না। আপনি লিখিত চিঠি দিন। বেরিয়ে গেলেন মেজর লিয়াকত। বললেন, আমি লোক দিয়ে চিঠি এক ঘণ্টার মধ্যে পাঠাচ্ছি। আপনি ফুটেজ দিয়ে দেবেন। সরকার ফিরোজ আমার দিকে তাকালেন। বললেন, ঝামেলা হবে না তো?

সরকার ভাইয়ের রুম থেকে বের হয়ে ফোন দিলাম এটিএন বাংলার চেয়ারম্যানকে। প্রতিষ্ঠানের প্রধান হিসেবে তাঁকে জানালাম সবকিছু। তিনি বললেন, আপনি সাহসী মানুষ। পাত্তা দেবেন না। আর সব ফুটেজের একটা কপি আমাকে দিয়ে দিন। ভালো করে সব দেখাতে থাকেন। এরপর ফোন দিলাম তখনকার বিরোধীদলীয় নেতার বিশেষ সহকারী ড. আওলাদকে। তাঁকে পুরো ঘটনা বললাম। তারপর বললাম, নেত্রীকে জানাতে। এর মধ্যে অফিসের লাইব্রেরি বিভাগে কর্মরত রাশিদাকে দায়িত্ব দিলাম আগের দিনের ভয়াবহ নিষ্ঠুরতার সব ভিডিও ফুটেজের কয়েকটি কপি করে ফেলতে। এ কপিগুলো শুধু অফিসে না রেখে কয়েকজনের নাম দিলাম তাঁদের দিতে। একটি কপি চেয়ারম্যানের জন্য রাখতে। ড. আওলাদ ফোন ব্যাক করলেন। বললেন, আপা কথা বলবেন আপনার সঙ্গে। আমি সালাম দিয়ে পুরো ঘটনা জানালাম বিরোধীদলীয় নেতাকে। তিনি সব শুনলেন। তারপর বললেন, আমি আজাদ আর অসীম কুমার উকিলকে পাঠাচ্ছি চিঠি দিয়ে। তুমি তাদের একটা কপি দিয়ে দেবে। মামলার কাজে এ ভিডিও ফুটেজ আমাদেরও দরকার। খবর পেয়ে গেলেন আমেরিকান দূতাবাসের কর্মকর্তারা। আমাদের অফিসে এলেন দূতাবাসের কর্মকর্তা জন চ্যাবরা ও আহমেদ আলী। দুজনই দূতাবাসের মিডিয়া উইংয়ের তখন শীর্ষ কর্মকর্তা। তাঁরাও একটি চিঠি নিয়ে এলেন। ভিডিও ফুটেজ চাইলেন। মেজর লিয়াকতের লোক এলেন। চিঠি নিয়ে আগত সবাইকে একটা করে কপি দিলাম।

এনএসআইর ঝামেলা শেষ না হতেই শুরু হলো পুলিশি তৎপরতা। এবার যুক্ত হলেন এসবির তৎকালীন একজন কর্মকর্তা মুন্সী আতিকুর রহমান। শুরু করলেন নতুন উৎপাত। তিনি বললেন, ভিডিও ফুটেজের মূল কপি তাঁদের দরকার। হম্বিতম্বি করলেন তাঁর বস এসপি রুহুল আমিন। কথাবার্তায় বোঝা যাচ্ছিল সৎ উদ্দেশ্য নিয়ে ভিডিও ফুটেজের সব কপি চাইছেন না। তাঁদের টার্গেট আমাদের অফিসে কোনো ভিডিও ফুটেজ থাকতে পারবে না। রুহুল আমিনের নেতৃত্বে এসবি টিম আটক করলেন জজ মিয়া নামে এক সাধারণ হকারকে। গুলিস্তানে জজ মিয়া হকারি করেন। তার বিরুদ্ধে কোনো মামলা-মোকদ্দমা নেই। পুলিশের এই কর্মকর্তারা এবার বললেন, এই জজ মিয়াই ঘটিয়েছে সবকিছু। ২১ আগস্ট ভয়াবহ গ্রেনেড হামলার জন্য জজ মিয়া দায়ী। বোঝাই যাচ্ছিল নতুন নাটক। উদোর পিন্ডি বুধোর ঘাড়ে চাপাতে চান তাঁরা। চিরতরে আড়াল করতে চান মূল ঘটনা। তাঁদের মূল টার্গেট সফল হয়নি। তাই নতুন কিছু আঁটছেন। সেদিনের আসল ঘটনা কী ছিল জানতে চাইলাম জজ মিয়ার কাছে। তার একটা টিভি সাক্ষাৎকার নিয়েছিলাম কয়েক বছর আগে। পুলিশের অত্যাচারের বর্ণনা দিলেন জজ মিয়া। জানালেন, নোয়াখালীর গ্রামের বাড়ি থেকে ধরে আনেন পুলিশ কর্মকর্তা রুহুল আমিন, আবদুর রশীদ আর মুন্সী আতিক। ২১ আগস্ট জজ মিয়া ছিলেন গ্রামের বাড়ি নোয়াখালীর সেনবাগে। আওয়ামী লীগ সভানেত্রীর ওপর হামলার খবর তিনি জানতে পারেন চায়ের দোকানে টিভির খবরে। গ্রামের সবাই চায়ের দোকানে ভিড় করেন ঢাকার খবর জানতে। খবর শুনে বাড়ি ফেরেন জজ মিয়া। সেই জজ মিয়াকে এক দিন পর আটক করে ঢাকা নিয়ে আসেন এসবির কর্মকর্তারা। রাতদিন চলত নির্যাতন। কোনো প্রশ্ন না করেই মারধর। জজ মিয়া বলেন, তাকে পুলিশ কর্মকর্তা মুন্সী আতিক, আবদুর রশীদ ও রুহুল আমিন পেটাতে পেটাতে বলতেন, যা শিখিয়ে দিচ্ছি তা-ই বলবি আদালতে। কী বলতে হবে জানতে চান জজ মিয়া। জবাবে তারা বললেন, তাকে গ্রেনেড দিয়েছে দুজন শীর্ষ সন্ত্রাসী। সেই গ্রেনেড ছুড়েছে ২৩ বঙ্গবন্ধু এভিনিউতে। পুলিশ কর্মকর্তারা তাকে আরও বললেন, কথা শুনলে তার মাকে দেখে রাখবেন। না শুনলে ক্রসফায়ার। জজ মিয়া কথা শুনলেন। আদালতে জবানবন্দি দিলেন। তাকে কারাগারে পাঠানো হলো। পুরস্কার হিসেবে পুলিশ প্রতি মাসে তার মাকে পাঠাত ৫ হাজার টাকা।

পরিস্থিতি বদল হয় ওয়ান-ইলেভেনের পর। সত্য বেরিয়ে আসতে থাকে বিভিন্ন তদন্তে। আসল রহস্য মানুষ জানতে থাকে। সেদিনের নিষ্ঠুর ঘটনায় জঙ্গি হরকাতুল জিহাদ এবং রাষ্ট্রীয় বিভিন্ন সংস্থার কর্মকর্তারা সরাসরি জড়িত ছিলেন। তাদের টার্গেট ছিলেন জাতীয় সংসদে বিরোধী দলের নেতা, বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা। তাঁকে হত্যা করতেই এ হামলা চালানো হয়। বিভিন্ন সংস্থার বরাতে প্রথম আলো, ডেইলি স্টারে জজ মিয়া নাটকের খবর প্রকাশ পায়। এরপর শুরু হয় তদন্ত ও বিচার প্রক্রিয়া। এ নিষ্ঠুর ঘটনার দায়ে ১৯ আসামিকে মৃত্যুদন্ড দেওয়া হয়। এ তালিকায় আছেন ডিজিএফআইর তখনকার পরিচালক, পরে এনএসআইর মহাপরিচালক মেজর জেনারেল রেজ্জাকুল হায়দার চৌধুরী, এনএসআইর তখনকার ডিজি ব্রিগেডিয়ার আবদুর রহিম, স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর, উপমন্ত্রী আবদুস সালাম পিন্টু, হরকাতুল জিহাদের মুফতি হান্নান, মাওলানা তাজউদ্দিন, মাওলানা শওকত প্রমুখ। আছেন পুলিশের সাবেক শীর্ষ কর্মকর্তারাও। আসামিদের নাম দেখেই বোঝা যায় তাঁদের আসল উদ্দেশ্য। নিষ্ঠুরতার একটা সীমা থাকে। রাষ্ট্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলোকে নিয়ে সরাসরি জড়িত ছিল বিরোধী দলের নেতার হত্যাচেষ্টার সঙ্গে। বড় অদ্ভুত এক দেশে বাস করি আমরা। আর এ গ্রেনেড আনা হয় পাকিস্তান থেকে। উঠে আসে পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআইর নামও। সব আলামত ও পারিপাশির্^কতা পর্যালোচনা করে একটা বিষয় পরিষ্কার, ১৫ আগস্ট আর ২১ আগস্ট আলাদা কিছু নয়। একই সূত্রে গাঁথা। ১৫ আগস্টের চক্রান্তকারীরাই ঘটাতে চেয়েছিল ২১ আগস্ট। ১৫ আগস্ট টার্গেট ছিলেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আর ২১ আগস্টের টার্গেট ছিলেন বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের চেতনার শেষ ঠিকানা শেখ হাসিনা। তাঁর একক বিশাল ইমেজই কাল হয়ে দাঁড়িয়েছিল। তাই বঙ্গবন্ধুর মেয়ের আবার ক্ষমতায় আসার সম্ভাবনা চিরতরে শেষ করতেই ঘটানো হয় ২১ আগস্টের নারকীয়তা।

সেদিন শেখ হাসিনা আল্লাহর রহমতে রক্ষা পেয়েছিলেন। বাংলাদেশের জন্য আল্লাহ তাঁকে আরও বড় অনেক কাজ করাতে চান বলেই বাঁচিয়ে রেখেছেন। জনসভা হওয়ার কথা মুক্তাঙ্গনে। পুলিশ সেখানে অনুমতি দিল না। সভা পাঠিয়ে দেওয়া হলো ২৩ বঙ্গবন্ধুতে। শেখ হাসিনা সভামঞ্চে বক্তৃতা শেষ করলেন। মহিলা আওয়ামী লীগ সভানেত্রী আইভি রহমান ছিলেন ট্রাকের সামনে। তিনি অপেক্ষায় ছিলেন দলীয় সভানেত্রীকে হাত ধরে পরম স্নেহে নিচে নামিয়ে আনবেন। ঘাতকরা সেই সুযোগ দেয়নি। তাদের ছোড়া গ্রেনেডে প্রাণ হারান বেগম আইভি রহমানসহ ২৪ জন। আহত হন ৫ শতাধিক নেতা-কর্মী। এত শক্তিশালী সামরিক বাহিনীর ব্যবহার করা গ্রেনেড কী করে জঙ্গিদের হাতে গেল? কারা সেই গ্রেনেড তুলে দিলেন? কারা টানা বৈঠক করলেন মাওলানা তাজউদ্দিন আর মুফতি হান্নানের সঙ্গে? ঘটনার আগে-পরে গোয়েন্দা সংস্থা কেন এত বাড়াবাড়ি করেছিল? কেন পুলিশ টিয়ার গ্যাস ছুড়ল আওয়ামী লীগ কর্মীদের ছত্রভঙ্গ করতে? অনেক প্রশ্নের জবাব এখনো মেলেনি। ইতিহাসের আড়ালে থাকা অনেক কিছু বের হওয়া প্রয়োজন। সংসদে বিরোধী দলের নেত্রীর ওপর ন্যক্কারজনক জঘন্য ঘটনার আড়ালের খলনায়ক কারা? সে সময়ে বিএনপি-জামায়াত ক্ষমতায় ছিল। তারা কি দায় এড়াতে পারে? জামায়াতের দুজন মন্ত্রী ক্ষমতায় ছিলেন। ঢাকায় পাকিস্তান হাইকমিশন, আইএসআই ছিল সক্রিয়। সেসব ইতিহাস ভুলে গেলে হবে না। ইতিহাসের পাতায় শুধু খুনের প্রকাশ্য চেষ্টাকারীদের চিহ্নিত করলে হবে না; বের করতে হবে আড়ালের মানুষকেও। চিরতরে বন্ধ করতে হবে এ ধরনের অপতৎপরতায় রাষ্ট্রযন্ত্র ব্যবহারের চেষ্টা। দেশের বিরোধী দলের নেত্রীর নিরাপত্তার দায়িত্ব যাদের ওপর অর্পিত তারা কার নির্দেশে নিকৃষ্ট ঘটনায় জড়াল? ২১ আগস্ট আমাদের রাজনীতির সহনশীলতা চিরতরে শেষ করে দিয়েছে। কলুষিত করেছে পারস্পরিক শ্রদ্ধাবোধের রাজনীতি। সৃষ্টি করেছে হিংসা, প্রতিহিংসার এক অধ্যায়। ধ্বংস করে দিয়েছে রাজনৈতিক দলগুলোর সামাজিকতা। তৈরি করেছে বৈরী পরিবেশ। ৩০ লাখ শহীদের রক্তে রঞ্জিত বাংলাদেশে এ রাজনীতি আমরা চাইনি।

রাজনীতির একটা স্বাভাবিক গতি থাকে। শেখ হাসিনা বাংলাদেশে ইতিবাচক রাজনীতির জন্যই লড়াই করেছেন। স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনে তাঁর একটা বিশাল ভূমিকা ছিল। ১৯৮১ সালে দেশে ফিরে শুরু করেন হত্যা, ক্যু ষড়যন্ত্রের রাজনীতির বিরুদ্ধে লড়াই। তারপর শুরু হয় তাঁর কণ্ঠরোধ করার প্রক্রিয়া। তাঁকে হত্যার চেষ্টায় ১৮ বার হামলা চালানো হয়। ১৯৮৮ সালে চট্টগ্রামের লালদীঘি ময়দানে পুলিশ বৃষ্টির মতো গুলি চালিয়েছিল তাঁর জনসভায়। বারবার ফ্রীডম পার্টি হামলা করেছিল তাঁর ৩২ নম্বরের বাড়িতে। ভোটের দিন ঢাকার গ্রিন রোডে তাঁর ওপর হামলার সময় সংবাদ সংগ্রহে ছিলাম। ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে ফ্রীডম পার্টির আক্রমণ দেখেছি। সাতক্ষীরা, পটুয়াখালীসহ ঢাকার বাইরে বিরোধীদলীয় নেতার গাড়িবহরে আক্রমণ হয়। হামলা চালানো হয়। সব সময় টার্গেট ছিলেন একজনই। তিনি শেখ হাসিনা। আমরা মুক্তিযুদ্ধের চেতনাধারীরা বুঝি না, জানি না অনেক কিছু। কিন্তু খুনিরা জানে-বোঝে শেখ হাসিনাকে শেষ করতে পারলে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা চিরতরে শেষ হয়ে যাবে। বাকি কাউকে আর হিসাব করতে হবে না। আর সে কারণেই বারবার হামলা ও আক্রমণ। আর কিছু না।

                লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

এই বিভাগের আরও খবর
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
গ্রীষ্মের দাবদাহ
গ্রীষ্মের দাবদাহ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
মোটরসাইকেল
মোটরসাইকেল
হুমকিতে রপ্তানি খাত
হুমকিতে রপ্তানি খাত
বার্লিনের দেয়াল
বার্লিনের দেয়াল
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
আমার মা ও তাঁর সময়
আমার মা ও তাঁর সময়
সর্বশেষ খবর
ইবির ‘ডি’ ইউনিটের ফল প্রকাশ
ইবির ‘ডি’ ইউনিটের ফল প্রকাশ

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

বাবার মৃত্যুতে এতিমখানায় খাবার দিলেন মুশফিকুল ফজল আনসারী
বাবার মৃত্যুতে এতিমখানায় খাবার দিলেন মুশফিকুল ফজল আনসারী

১৯ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

কাভার্ডভ্যান চাপায় নিহত ১
কাভার্ডভ্যান চাপায় নিহত ১

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুর থেকে নারী কাউন্সিলর মাহফুজা আক্তার গ্রেফতার
মোহাম্মদপুর থেকে নারী কাউন্সিলর মাহফুজা আক্তার গ্রেফতার

৩০ মিনিট আগে | নগর জীবন

তুরস্ক যে কারণে ভারতের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে পাকিস্তানকে সমর্থন দেয়
তুরস্ক যে কারণে ভারতের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে পাকিস্তানকে সমর্থন দেয়

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালী জেলা জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের নির্বাচন
নোয়াখালী জেলা জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের নির্বাচন

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ময়মনসিংহে ঝড়ে গাছের ডাল ভেঙে নিহত ২
ময়মনসিংহে ঝড়ে গাছের ডাল ভেঙে নিহত ২

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রহ্মপুত্র নদে নিখোঁজ সহোদর শিশু, উদ্ধার চেষ্টা ব্যর্থ
ব্রহ্মপুত্র নদে নিখোঁজ সহোদর শিশু, উদ্ধার চেষ্টা ব্যর্থ

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে যুবদলের প্রস্তুতি সভা
বাগেরহাটে যুবদলের প্রস্তুতি সভা

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্যক্তি বা সত্তার কার্যক্রম নিষিদ্ধের বিধান যুক্ত করে সন্ত্রাসবিরোধী অধ্যাদেশের খসড়া অনুমোদন
ব্যক্তি বা সত্তার কার্যক্রম নিষিদ্ধের বিধান যুক্ত করে সন্ত্রাসবিরোধী অধ্যাদেশের খসড়া অনুমোদন

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে আ. লীগকে নিষিদ্ধ করলে ভালো হতো : জামায়াত আমির
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে আ. লীগকে নিষিদ্ধ করলে ভালো হতো : জামায়াত আমির

৫৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

তাপপ্রবাহের পর রাজধানীতে স্বস্তির বৃষ্টি
তাপপ্রবাহের পর রাজধানীতে স্বস্তির বৃষ্টি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আশুগঞ্জে অস্ত্র-গুলিসহ গ্রেফতার ১
আশুগঞ্জে অস্ত্র-গুলিসহ গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আড়াইহাজারে অপমান সহ্য করতে না পেরে আত্মহত্যার অভিযোগ
আড়াইহাজারে অপমান সহ্য করতে না পেরে আত্মহত্যার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কসবায় বাল্যবিয়ে বন্ধ, জরিমানা
কসবায় বাল্যবিয়ে বন্ধ, জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তীব্র তাপদাহে আক্রান্তদের জন্য মহাখালীতে হিটস্ট্রোক সেন্টার চালু
তীব্র তাপদাহে আক্রান্তদের জন্য মহাখালীতে হিটস্ট্রোক সেন্টার চালু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে ৩৯০০ পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ৩৯০০ পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঐতিহাসিক ‘কোরআন দিবস’ উপলক্ষে শিবিরের ছাত্র গণজমায়েত
ঐতিহাসিক ‘কোরআন দিবস’ উপলক্ষে শিবিরের ছাত্র গণজমায়েত

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাতে ঝড়-বৃষ্টি হতে পারে যেসব অঞ্চলে
রাতে ঝড়-বৃষ্টি হতে পারে যেসব অঞ্চলে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চেলসিকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়নস লিগের দৌড়ে এগিয়ে নিউক্যাসল
চেলসিকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়নস লিগের দৌড়ে এগিয়ে নিউক্যাসল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাগুরায় জিআই স্বীকৃতি পাওয়া হাজরাপুরী লিচু মেলা
মাগুরায় জিআই স্বীকৃতি পাওয়া হাজরাপুরী লিচু মেলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় হঠাৎ বৃষ্টি, গরমে স্বস্তি
নেত্রকোনায় হঠাৎ বৃষ্টি, গরমে স্বস্তি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বজ্রপাতে নিহত ৫
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বজ্রপাতে নিহত ৫

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, আহত ২০ যাত্রী
নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, আহত ২০ যাত্রী

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কর ফাঁকির সুযোগ নেই, সবাইকে কর দিতে হবে: ডিএনসিসি প্রশাসক
কর ফাঁকির সুযোগ নেই, সবাইকে কর দিতে হবে: ডিএনসিসি প্রশাসক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বোচাগঞ্জে সীমান্তে ভারত থেকে ফেরার পথে ৪ বাংলাদেশি আটক
বোচাগঞ্জে সীমান্তে ভারত থেকে ফেরার পথে ৪ বাংলাদেশি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে প্রাণ গেল যুবকের
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে প্রাণ গেল যুবকের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছিনতাই ও চাঁদাবাজির অভিযোগে গ্রেফতার ৪
ছিনতাই ও চাঁদাবাজির অভিযোগে গ্রেফতার ৪

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২১ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে
সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২১ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’
‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের
পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা
আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান
ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধে প্রধান উপদেষ্টাকে বার বার পত্র দিয়েছে বিএনপি’
‘আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধে প্রধান উপদেষ্টাকে বার বার পত্র দিয়েছে বিএনপি’

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সামরিক সক্ষমতায় ভারত ‘অপ্রস্তুত, খানিকটা বিস্মিত’: ব্রিটিশ বিশ্লেষক
পাকিস্তানের সামরিক সক্ষমতায় ভারত ‘অপ্রস্তুত, খানিকটা বিস্মিত’: ব্রিটিশ বিশ্লেষক

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী
যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার
সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ
বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল
নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক
যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া
এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গেজেট প্রকাশের পরই আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি
গেজেট প্রকাশের পরই আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত
যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞাকে সাধুবাদ বিএনপির
আওয়ামী লীগের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞাকে সাধুবাদ বিএনপির

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম কেবল নিষিদ্ধ করে থেমে গেলে চলবে না : ইশরাক
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম কেবল নিষিদ্ধ করে থেমে গেলে চলবে না : ইশরাক

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’
‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপিপন্থি প্রকৌশলীদের ওপর আওয়ামীপন্থিদের হামলা, পুলিশসহ আহত ১৫
বিএনপিপন্থি প্রকৌশলীদের ওপর আওয়ামীপন্থিদের হামলা, পুলিশসহ আহত ১৫

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতে বাংলাদেশি প্রবাসী সাংবাদিক ও সোশ্যাল অ্যাক্টিভিস্টদের ইউটিউব চ্যানেলও বন্ধ
ভারতে বাংলাদেশি প্রবাসী সাংবাদিক ও সোশ্যাল অ্যাক্টিভিস্টদের ইউটিউব চ্যানেলও বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ সংশ্লিষ্ট সব পেজ বন্ধে চিঠি দেবে বিটিআরসি
আওয়ামী লীগ সংশ্লিষ্ট সব পেজ বন্ধে চিঠি দেবে বিটিআরসি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আপনারা কেউ রাজপথ ছাড়বেন না: হাসনাত আবদুল্লাহ
আপনারা কেউ রাজপথ ছাড়বেন না: হাসনাত আবদুল্লাহ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুতিনের শান্তি প্রস্তাব: ইউক্রেনের সঙ্গে সরাসরি আলোচনার আহ্বান
পুতিনের শান্তি প্রস্তাব: ইউক্রেনের সঙ্গে সরাসরি আলোচনার আহ্বান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপ্লবী ছাত্র-জনতাকে অভিনন্দন : নাহিদ ইসলাম
বিপ্লবী ছাত্র-জনতাকে অভিনন্দন : নাহিদ ইসলাম

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইতিহাসে প্রথম এক দলের ১০ জন রিটায়ার্ড আউট
ইতিহাসে প্রথম এক দলের ১০ জন রিটায়ার্ড আউট

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

মাঠে ময়দানে

তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা
তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিশ্ব মা দিবস
আজ বিশ্ব মা দিবস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা

নগর জীবন

রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা
রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ
বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক
কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন
শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান
সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান

নগর জীবন

বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের
বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের

পেছনের পৃষ্ঠা

অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে
অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়

সম্পাদকীয়

মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র
মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র

শোবিজ

তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ
তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে
যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ
চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ

শোবিজ

সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল
সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল

শোবিজ

সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে

প্রথম পৃষ্ঠা

সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি
সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি

শোবিজ

বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য
বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য

মাঠে ময়দানে

ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে
ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত

রকমারি

এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা