শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০২২ আপডেট:

যেভাবে নবুয়ত পেলেন রসুল (সা.)

এম এ মান্নান
প্রিন্ট ভার্সন
যেভাবে নবুয়ত পেলেন রসুল (সা.)

মহান আল্লাহ এ বিশ্বজগতের স্রষ্টা। মানুষকে তিনি সৃষ্টির সেরা জীব হিসেবে সৃষ্টি করেছেন। শেষ নবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)-কে আল্লাহ পাঠিয়েছেন মানব জাতির আলোকবর্তিকা হিসেবে। মানব জাতির জন্য তিনি আল্লাহর রহমত হিসেবে অবতীর্ণ হয়েছেন। হজরত আদম (আ.) থেকে শুরু করে প্রায় ১ লাখ ২৪ হাজার নবী-রসুল বিভিন্ন সময় বিভিন্ন জাতি-গোষ্ঠী বা সম্প্রদায়ের জন্য আল্লাহ পাঠিয়েছেন। যেসব নবী-রসুলের কাছে যে কিতাব আল্লাহ নাজিল করেছেন তাতে শেষ নবী মুহাম্মদ (সা.)-এর আগমনের সুসংবাদ রয়েছে। ইতিহাসবিদ, সর্বস্তরের জ্ঞানীগুণী মহানবী (সা.)-কে সর্বসেরা মানব হিসেবে অভিহিত করেছেন। জগদ্বাসীর ওপর আর কোনো নবী-রসুল বা ধর্ম প্রচারক তাঁর মতো প্রভাব বিস্তার করতে পারেননি। মুহাম্মদ (সা.)-এর মাক্কি জীবনকে প্রধানত দুই ভাগে ভাগ করা যায়। নবুয়ত প্রাপ্তির আগের আর নবুয়ত প্রাপ্তির পরের। রসুলুল্লাহ (সা.) ৪০ বছর বয়সে নবুয়ত লাভ করেন। এর আগ পর্যন্ত তিনি গোটা আরব জাতির কাছে ছিলেন আস্থার প্রতীক। আরবরা তাঁকে ‘আল আমিন’ অভিধায় অভিহিত করেছিল। আরবরা তাদের বিভিন্ন অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্বের নিরসনে তাঁর ফয়সালার ওপর পূর্ণ আস্থা স্থাপন করত এবং সন্তুষ্টচিত্তে মেনে নিত। যখন মহানবীর বয়স ৩৫ বছর, তখন কুরাইশরা কাবাঘর সংস্কারের সিদ্ধান্ত নেয়। বায়তুল্লাহর নির্মাণকাজে অংশ গ্রহণ করতে পারাকে প্রত্যেকেই নিজের জন্য সৌভাগ্যের বিষয় মনে করত। আর কুরাইশ গোত্রগুলো কাবার খেদমতে কে বেশি অংশ নিতে পারে এটিকে সৌভাগ্য মনে করত। তাই সম্ভাব্য ঝগড়া এড়ানোর জন্য সংস্কারকাজ গোত্রগুলোর মধ্যে বণ্টন করে দেওয়া হলো। বিপত্তি বাধল ‘হাজরে আসওয়াদ’ সরানোর সময়। হাজরে আসওয়াদকে উঠিয়ে তার নির্দিষ্ট স্থানে স্থাপন করার ব্যাপারে তাদের মধ্যে চরম মতভেদ সৃষ্টি হলো। প্রতিটি গোত্র ও ব্যক্তির দাবি সে এ সৌভাগ্য লাভ করবে; এমনকি এজন্য প্রয়োজনে লড়াইয়ে নামার অঙ্গীকার নেওয়া আরম্ভ হলো। সংঘাত এড়াতে গুরুজনরা শলাপরামর্শের মাধ্যমে মীমাংসার পথ বের করার কথা ভাবলেন। এ উদ্দেশ্যে তাঁরা সমবেত হলেন। সিদ্ধান্ত হলো, আগামীকাল প্রত্যুষে যে ব্যক্তি সবার আগে নির্দিষ্ট দরজা দিয়ে কাবা চত্বরে প্রবেশ করবে সে-ই এ ব্যাপারে ফয়সালা দেবে এবং সবাই তা মেনে নেবে। মহান আল্লাহর কুদরত, সবার আগে মুহাম্মদ (সা.) ওই দরজা দিয়ে প্রবেশ করলেন। তাঁকে দেখে সবাই একবাক্যে বলে উঠলেন, ‘ইনি আল আমিন আমরা তাঁর সিদ্ধান্ত মানতে সম্মত আছি।’ নবীজি এগিয়ে এলেন এবং এমন প্রজ্ঞাপূর্ণ ফয়সালা দিলেন যাতে সবাই সন্তুষ্ট হয়ে গেলেন। তিনি একটি চাদর বিছালেন এবং নিজ হাতে হাজরে আসওয়াদটি তাতে রেখে দিলেন। তারপর নির্দেশ দিলেন প্রতি গোত্রের ব্যক্তিরা যেন চাদরের এক এক কোণ ধরে। যখন চাদরসহ হাজরে আসওয়াদ ভিত পর্যন্ত পৌঁছল তখন মুহাম্মদ (সা.) নিজ হাতে পাথরটি তুলে যথাস্থানে রেখে দিলেন। আরবদের এমন আস্থা ও ভালোবাসার মধ্যে রসুলুল্লাহ (সা.) তাঁর জীবনের ৪০টি বছর অতিবাহিত করেন। কিন্তু ৪০ বছর বয়সে নবুয়ত লাভের পর এ চিত্র পাল্টে যায়। মক্কাবাসীর তীব্র বিরোধিতার সম্মুখীন হন তিনি। মুহাম্মদ (স.)-এর বয়স যখন ৪০ একদিন আল্লাহ তাঁকে সমগ্র বিশ্বজাহানের জন্য করুণাস্বরূপ এবং মানব জাতির জন্য সুসংবাদদাতা করে পাঠালেন। রসুল (সা.)-এর নবুয়তপ্রাপ্ত হওয়ার প্রেক্ষাপট সম্পর্কে হজরত আয়েশা (রা.) বর্ণনা করেছেন এভাবে-

আল্লাহ যখন রসুল (সা.)-কে সম্মানিত করতে ও মানব জাতিকে তাঁর দ্বারা অনুগৃহীত করতে মনস্থ করলেন, তখন রসুল (সা.) নবুয়তের অংশ হিসেবে স্বপ্ন দেখতে থাকেন। তখন তিনি যে স্বপ্নই দেখতেন তা ভোরের সূর্যোদয়ের মতো বাস্তব হয়ে দেখা দিত। এ সময় আল্লাহ তাঁকে নির্জনে অবস্থান করার জন্য আগ্রহী করেন। একাকী অবস্থান তাঁর কাছে সর্বাধিক পছন্দনীয় হয়ে ওঠে। আবদুল মালেক ইবনে উবাইদুল্লাহ বলেন, আল্লাহ যখন নবুয়তের সূচনা করলেন, তখন তিনি কোনো প্রয়োজনে বাইরে বেরোলে লোকালয় ছেড়ে অনেক দূরে মক্কার পার্বত্য উপত্যকায় ও সমভূমিতে চলে যেতেন। তখন যে-কোনো পাথর বা গাছের পাশ দিয়েই যেতেন ওই পাথর বা গাছ বলে উঠত আসসালামু আলাইকুম ইয়া রসুলুল্লাহ। তখন রসুল (সা.) পাশে তাকিয়ে গাছ-পাথর ছাড়া কিছুই দেখতেন না। নবুয়ত প্রাপ্তির পর রসুলুল্লাহ (সা.) গোপনে তিন বছর দাওয়াতের কাজ পরিচালনা করেন। তিন বছর যাবৎ গোপন দাওয়াত দেওয়ার পর আল্লাহর হুকুম হলো প্রকাশ্যে দাওয়াত দেওয়ার। মহান আল্লাহ তাঁর প্রিয় হাবিবের মনমানসিকতা প্রস্তুত করে নেন সুরা শুয়ারা নাজিল করে। ২২৭ আয়াত-বিশিষ্ট এ সুরার শুরুতেই আল্লাহ তাঁর নবীকে বলেন, ‘লোকেরা ইমান আনছে না বলে হয়তো আপনি মর্মবেদনায় আত্মঘাতী হওয়ার উপক্রম করেছেন। জেনে রাখুন, যদি ইচ্ছা করি তাহলে আকাশ থেকে তাদের ওপর এমন নিদর্শন (গজব) অবতীর্ণ করতে পারি, যা দেখে এদের সবার গর্দান অবনত হয়ে যাবে।’ (আয়াত ৩-৪) এর দ্বারা বোঝানো হয়েছে, অহংকারী সমাজনেতাদের আচরণে বেদনাহত হয়ে তৌহিদের দাওয়াত থেকে পিছিয়ে আসা যাবে না। বরং আল্লাহর ওপর ভরসা রেখে বুকে বল নিয়ে সামনে এগিয়ে যেতে হবে।

                লেখক : সভাপতি, আমেনা খাতুন হাফেজিয়া কোরআন রিসার্চ অ্যান্ড  ক্যাডেট ইনস্টিটিউট, কাটিয়াদী, কিশোরগঞ্জ

এই বিভাগের আরও খবর
সহিষ্ণুতার শিক্ষা দেয় ইসলাম
সহিষ্ণুতার শিক্ষা দেয় ইসলাম
গ্যাস অনুসন্ধান
গ্যাস অনুসন্ধান
শিল্পে স্থবিরতা
শিল্পে স্থবিরতা
প্রয়োজন সড়ক নিরাপত্তা আইন
প্রয়োজন সড়ক নিরাপত্তা আইন
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা
সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা
বিছনাকান্দির দুঃখ
বিছনাকান্দির দুঃখ
গণপরিবহনে নৈরাজ্য
গণপরিবহনে নৈরাজ্য
বিনিয়োগ পরিবেশ প্রয়োজন
বিনিয়োগ পরিবেশ প্রয়োজন
ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড স্মৃতি ও শিক্ষা
ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড স্মৃতি ও শিক্ষা
এনজিও-সহায়ক নীতিমালা দরকার
এনজিও-সহায়ক নীতিমালা দরকার
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
সর্বশেষ খবর
মেট্রোরেল পুরোদমে চালু হচ্ছে দুপুরের আগেই
মেট্রোরেল পুরোদমে চালু হচ্ছে দুপুরের আগেই

৩৭ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

গাজায় শান্তিরক্ষায় ওআইসির সঙ্গী হতে চায় মালয়েশিয়া
গাজায় শান্তিরক্ষায় ওআইসির সঙ্গী হতে চায় মালয়েশিয়া

৩৭ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১২৪৩ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১২৪৩ মামলা

১০ মিনিট আগে | নগর জীবন

কুলাউড়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
কুলাউড়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

১১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

নোয়াখালীতে মাদারাসায় ঘুমের মধ্যে ছাত্রকে গলা কেটে হত্যা, আটক ১
নোয়াখালীতে মাদারাসায় ঘুমের মধ্যে ছাত্রকে গলা কেটে হত্যা, আটক ১

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের সঙ্গে ইসির মতবিনিময় বৃহস্পতিবার
বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের সঙ্গে ইসির মতবিনিময় বৃহস্পতিবার

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

সিডনিতে বাকৃবির সাবেক শিক্ষার্থীদের মিলনমেলায় আনন্দ-উচ্ছ্বাস
সিডনিতে বাকৃবির সাবেক শিক্ষার্থীদের মিলনমেলায় আনন্দ-উচ্ছ্বাস

৪১ মিনিট আগে | পরবাস

আজকের নামাজের সময়সূচি, ২৭ অক্টোবর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২৭ অক্টোবর ২০২৫

৪৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড পড়ে নিহত কালামের দাফন সম্পন্ন
মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড পড়ে নিহত কালামের দাফন সম্পন্ন

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
রাজধানীতে নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু

৫৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভেনেজুয়েলা উপকূলের কাছে যুক্তরাষ্ট্রের যুদ্ধজাহাজ
ভেনেজুয়েলা উপকূলের কাছে যুক্তরাষ্ট্রের যুদ্ধজাহাজ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বুয়েটে ভর্তি পরীক্ষা ১০ জানুয়ারি
বুয়েটে ভর্তি পরীক্ষা ১০ জানুয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম, আত্মসমর্পণ ও চূড়ান্ত হেদায়েত
ইসলাম, আত্মসমর্পণ ও চূড়ান্ত হেদায়েত

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

তিনদিন পরই বাতিল হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম
তিনদিন পরই বাতিল হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজের প্রথম টেস্ট থেকে ছিটকে গেলেন কামিন্স
অ্যাশেজের প্রথম টেস্ট থেকে ছিটকে গেলেন কামিন্স

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অস্ট্রেলিয়ায় যুবদলের ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত
অস্ট্রেলিয়ায় যুবদলের ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

৩০ মিনিটের ব্যবধানে দক্ষিণ চীন সাগরে মার্কিন হেলিকপ্টার ও যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত
৩০ মিনিটের ব্যবধানে দক্ষিণ চীন সাগরে মার্কিন হেলিকপ্টার ও যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল সার্বভৌম রাষ্ট্র, নিরাপত্তা সিদ্ধান্ত আমরাই নিই: নেতানিয়াহু
ইসরায়েল সার্বভৌম রাষ্ট্র, নিরাপত্তা সিদ্ধান্ত আমরাই নিই: নেতানিয়াহু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীকে ছুরিকাঘাতে হত্যা, স্বামী গ্রেফতার
স্ত্রীকে ছুরিকাঘাতে হত্যা, স্বামী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি সংকটে মালিতে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ
জ্বালানি সংকটে মালিতে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গভীর নিম্নচাপটি ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থায়’ পরিণত, কখন-কোথায় আঘাত হানতে পারে
গভীর নিম্নচাপটি ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থায়’ পরিণত, কখন-কোথায় আঘাত হানতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ ঢাকার বাতাস ‘অস্বাস্থ্যকর’
আজ ঢাকার বাতাস ‘অস্বাস্থ্যকর’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভোটকেন্দ্রের তালিকা চূড়ান্ত, প্রকাশ হবে আজ
ভোটকেন্দ্রের তালিকা চূড়ান্ত, প্রকাশ হবে আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটির ভর্তির কাগজপত্র ও ফি জমার সময় বৃদ্ধি
ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটির ভর্তির কাগজপত্র ও ফি জমার সময় বৃদ্ধি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলি হামলায় লেবাননে নিহত ৩
ইসরায়েলি হামলায় লেবাননে নিহত ৩

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬ দিন পর কাপ্তাই থেকে সেই হাতি শাবকের মরদেহ উদ্ধার
৬ দিন পর কাপ্তাই থেকে সেই হাতি শাবকের মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতে পালানোর সময় শামীম ওসমানের সহযোগী আজিজ গ্রেফতার
ভারতে পালানোর সময় শামীম ওসমানের সহযোগী আজিজ গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালালে অগ্নিকাণ্ড তদন্তে সহায়তায় ঢাকায় তুরস্কের বিশেষজ্ঞ দল
শাহজালালে অগ্নিকাণ্ড তদন্তে সহায়তায় ঢাকায় তুরস্কের বিশেষজ্ঞ দল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজার কাছে দুর্ঘটনায় ১২ ইসরায়েলি সেনা আহত
গাজার কাছে দুর্ঘটনায় ১২ ইসরায়েলি সেনা আহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৌসুমের প্রথম এল ক্ল্যাসিকো জিতল রিয়াল
মৌসুমের প্রথম এল ক্ল্যাসিকো জিতল রিয়াল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ফার্মগেটে মেট্রোরেলের পিলারের বিয়ারিং প্যাড পড়ে পথচারীর মৃত্যু
ফার্মগেটে মেট্রোরেলের পিলারের বিয়ারিং প্যাড পড়ে পথচারীর মৃত্যু

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাসিনার স্বজন পরিচয়ে ইউরোপে আশ্রয় চান পলাতক পুলিশ কর্মকর্তা
হাসিনার স্বজন পরিচয়ে ইউরোপে আশ্রয় চান পলাতক পুলিশ কর্মকর্তা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান শাহর স্ত্রী সামিরাকে নির্দোষ বললেন ডন
সালমান শাহর স্ত্রী সামিরাকে নির্দোষ বললেন ডন

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সীমাহীন পাল্লার পরমাণু মিসাইলের সফল পরীক্ষা চালানোর দাবি রাশিয়ার
সীমাহীন পাল্লার পরমাণু মিসাইলের সফল পরীক্ষা চালানোর দাবি রাশিয়ার

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম আরও কমল
স্বর্ণের দাম আরও কমল

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিএনপি কার্যালয়ে প্রস্তুতি জোরদার: তারেক রহমানের অফিস কার্যক্রমের জন্য সাজছে পল্টন অফিস
বিএনপি কার্যালয়ে প্রস্তুতি জোরদার: তারেক রহমানের অফিস কার্যক্রমের জন্য সাজছে পল্টন অফিস

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টরন্টো নয়, কমান্ডার সোহায়েল কারাগারে বন্দি: কারা অধিদপ্তর
টরন্টো নয়, কমান্ডার সোহায়েল কারাগারে বন্দি: কারা অধিদপ্তর

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজার শান্তিরক্ষা মিশনে যাচ্ছে কোন দেশের সেনারা?
গাজার শান্তিরক্ষা মিশনে যাচ্ছে কোন দেশের সেনারা?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪ দিন পরেই বাতিল হবে অতিরিক্ত সিমকার্ড, বিটিআরসির জরুরি বার্তা
৪ দিন পরেই বাতিল হবে অতিরিক্ত সিমকার্ড, বিটিআরসির জরুরি বার্তা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জোট হলেও দলীয় প্রতীকে ভোটে আপত্তি বিএনপির, ইসিতে চিঠি
জোট হলেও দলীয় প্রতীকে ভোটে আপত্তি বিএনপির, ইসিতে চিঠি

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হঠাৎ মেট্রোরেল বন্ধে দুর্ভোগ
হঠাৎ মেট্রোরেল বন্ধে দুর্ভোগ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৫ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ পাবে নিহতের পরিবার : ফাওজুল কবির
৫ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ পাবে নিহতের পরিবার : ফাওজুল কবির

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সত্যিই কি বিয়ে করেছেন জায়েদ খান?
সত্যিই কি বিয়ে করেছেন জায়েদ খান?

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

উত্তরা উত্তর থেকে আগারগাঁও অংশে শুরু মেট্রো চলাচল
উত্তরা উত্তর থেকে আগারগাঁও অংশে শুরু মেট্রো চলাচল

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শ্রীলঙ্কার দুই বিমানবালাকে মারধরের অভিযোগে সৌদি যুবক গ্রেফতার
শ্রীলঙ্কার দুই বিমানবালাকে মারধরের অভিযোগে সৌদি যুবক গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে সাত দিনে ২২ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে সাত দিনে ২২ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি আলোচনা ব্যর্থ হলে আফগানিস্তানের বিরুদ্ধে ‘যুদ্ধের’ হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
শান্তি আলোচনা ব্যর্থ হলে আফগানিস্তানের বিরুদ্ধে ‘যুদ্ধের’ হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও পাকিস্তান প্রধানমন্ত্রী-সেনাপ্রধানের ভূয়সী প্রশংসা করলেন ট্রাম্প
আবারও পাকিস্তান প্রধানমন্ত্রী-সেনাপ্রধানের ভূয়সী প্রশংসা করলেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় পার্টির মতো ‘পোষা’ দল হতে আসেনি এনসিপি: সারজিস
জাতীয় পার্টির মতো ‘পোষা’ দল হতে আসেনি এনসিপি: সারজিস

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যে কারণ খুলে পড়লো মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড
যে কারণ খুলে পড়লো মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুর আগে পরিবারের সঙ্গে শেষ কী কথা হয়েছিল ফার্মগেটে নিহত যুবকের
মৃত্যুর আগে পরিবারের সঙ্গে শেষ কী কথা হয়েছিল ফার্মগেটে নিহত যুবকের

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টিউশনি-বাড়ির সিঁড়িতেই জবির নারী শিক্ষার্থীকে হেনস্তা-শ্লীলতাহানি!
টিউশনি-বাড়ির সিঁড়িতেই জবির নারী শিক্ষার্থীকে হেনস্তা-শ্লীলতাহানি!

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গভীর নিম্নচাপটি ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থায়’ পরিণত, কখন-কোথায় আঘাত হানতে পারে
গভীর নিম্নচাপটি ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থায়’ পরিণত, কখন-কোথায় আঘাত হানতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্যাফোডিল ও সিটি ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষ, গাড়িতে আগুন
ড্যাফোডিল ও সিটি ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষ, গাড়িতে আগুন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘সমালোচনাগুলো ওর মনে আঘাত ফেলেছে’
‘সমালোচনাগুলো ওর মনে আঘাত ফেলেছে’

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মঙ্গলবার থেকে হতে পারে টানা বৃষ্টি
মঙ্গলবার থেকে হতে পারে টানা বৃষ্টি

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হঠাৎ আকাশ শক্তি বাড়াতে তুরস্কের তোড়জোড়
হঠাৎ আকাশ শক্তি বাড়াতে তুরস্কের তোড়জোড়

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বেতন সাবমিটে মাউশির নতুন নির্দেশনা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বেতন সাবমিটে মাউশির নতুন নির্দেশনা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বইমেলা হবে, কোনো সন্দেহ নেই: প্রেস সচিব
বইমেলা হবে, কোনো সন্দেহ নেই: প্রেস সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘টার্মিনালের মালিকানা বিদেশীদের কাছে দেওয়ার পরিকল্পনা নেই’
‘টার্মিনালের মালিকানা বিদেশীদের কাছে দেওয়ার পরিকল্পনা নেই’

১৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রিন্ট সর্বাধিক
জীবন-মৃত্যুর জুয়ায় বাংলাদেশিরা
জীবন-মৃত্যুর জুয়ায় বাংলাদেশিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন আমার বাচ্চাদের কী হবে
এখন আমার বাচ্চাদের কী হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা
সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা

সম্পাদকীয়

প্রস্তুত বাড়ি আসছে গাড়ি
প্রস্তুত বাড়ি আসছে গাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

ওষুধ কাজ করছে না শরীরে
ওষুধ কাজ করছে না শরীরে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তারকাদের রহস্যজনক মৃত্যু
তারকাদের রহস্যজনক মৃত্যু

শোবিজ

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির চার নেতা, একক প্রচারে জামায়াত
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির চার নেতা, একক প্রচারে জামায়াত

নগর জীবন

‘সনদ বাস্তবায়নের সুনির্দিষ্ট ফোরাম জাতীয় সংসদ’
‘সনদ বাস্তবায়নের সুনির্দিষ্ট ফোরাম জাতীয় সংসদ’

নগর জীবন

সাধু বেশে শয়তান
সাধু বেশে শয়তান

প্রথম পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য রোনালদোর ৯৫০!
অপ্রতিরোধ্য রোনালদোর ৯৫০!

মাঠে ময়দানে

দেশ জাতির কল্যাণে ঐক্যবদ্ধের বিকল্প নেই
দেশ জাতির কল্যাণে ঐক্যবদ্ধের বিকল্প নেই

নগর জীবন

হাশেমের গানে পুতুলের অ্যালবাম
হাশেমের গানে পুতুলের অ্যালবাম

শোবিজ

সাবেক এমপি নূর মোহাম্মদের মেয়ের সম্পদ জব্দের নির্দেশ
সাবেক এমপি নূর মোহাম্মদের মেয়ের সম্পদ জব্দের নির্দেশ

নগর জীবন

তরুণী গৃহবধূকে ধর্ষণ, চারজনের ফাঁসি
তরুণী গৃহবধূকে ধর্ষণ, চারজনের ফাঁসি

নগর জীবন

ভোটে অংশ নিতে পারবে না জাপা
ভোটে অংশ নিতে পারবে না জাপা

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে স্থবিরতা
শিল্পে স্থবিরতা

সম্পাদকীয়

সার্ক শীর্ষ মানবাধিকার সম্মেলন-২০২৫ অনুষ্ঠিত
সার্ক শীর্ষ মানবাধিকার সম্মেলন-২০২৫ অনুষ্ঠিত

নগর জীবন

দেশ গঠনে কোর অব ইঞ্জিনিয়ার্সের ভূমিকা অব্যাহত থাকবে
দেশ গঠনে কোর অব ইঞ্জিনিয়ার্সের ভূমিকা অব্যাহত থাকবে

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের ১১ কর্মকর্তাকে বদলি
পুলিশের ১১ কর্মকর্তাকে বদলি

নগর জীবন

গ্যাস অনুসন্ধান
গ্যাস অনুসন্ধান

সম্পাদকীয়

রংপুরে বাজুস নেতাদের সঙ্গে পুলিশের নিরাপত্তাবিষয়ক সভা
রংপুরে বাজুস নেতাদের সঙ্গে পুলিশের নিরাপত্তাবিষয়ক সভা

নগর জীবন

বেহাল সড়কে কষ্টে চলাচল
বেহাল সড়কে কষ্টে চলাচল

দেশগ্রাম

মেধা আর শক্তি দিয়ে শত্রুকে ঘায়েল করার আপ্রাণ চেষ্টা
মেধা আর শক্তি দিয়ে শত্রুকে ঘায়েল করার আপ্রাণ চেষ্টা

নগর জীবন

সৎ ও যোগ্য নেতৃত্ব নির্বাচিত করতে হবে
সৎ ও যোগ্য নেতৃত্ব নির্বাচিত করতে হবে

নগর জীবন

৩১ দফা প্রচারে উঠান বৈঠক
৩১ দফা প্রচারে উঠান বৈঠক

দেশগ্রাম

প্রয়োজন সড়ক নিরাপত্তা আইন
প্রয়োজন সড়ক নিরাপত্তা আইন

সম্পাদকীয়

সহিষ্ণুতার শিক্ষা দেয় ইসলাম
সহিষ্ণুতার শিক্ষা দেয় ইসলাম

সম্পাদকীয়

আলেম সমাজ আমাদের নৈতিকতার বাতিঘর
আলেম সমাজ আমাদের নৈতিকতার বাতিঘর

নগর জীবন

নৈশপ্রহরীর রহস্যজনক মৃত্যু বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ
নৈশপ্রহরীর রহস্যজনক মৃত্যু বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম