শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২২ অক্টোবর, ২০২২

দেশেই আনারের বাণিজ্যিক চাষ

শাইখ সিরাজ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
দেশেই আনারের বাণিজ্যিক চাষ

ইউরোপ ও এশিয়ার মধ্যবর্তী এলাকা অর্থাৎ ককেশিয়া অঞ্চলের প্রাচীনতম ফল আনার। আমাদের দেশে ডালিম বা বেদানা নামেও পরিচিত। সাধারণত গ্রামের কোনো কোনো বাড়ির আঙিনায় দু-একটি ডালিম গাছ থাকে। সেখান থেকে কালে-ভদ্রে একটি-দুটি ডালিম পাওয়া যায়। ফলে আমরা যে কিনে ডালিম খাই সেগুলো মূলত দেশের বাইরে থেকেই আনা। আমাদের দেশে বাজারে যে ডালিম পাওয়া যায় তার অধিকাংশই ভারত থেকে আমদানিকৃত, যদিও বলা হয় ইরানের আনার। সবচেয়ে ভালো মানের আনার উৎপাদন হয় ইরানে। ফল আমদানিকারকদের সঙ্গে কথা বলে জেনেছি, প্রতি বছর দেশে প্রায় ১০ হাজার কোটি টাকার মতো ফল আমদানি করা হয়। যার মধ্যে আনার আমদানি হয় প্রায় ৭০০ কোটি টাকার। আমরা যখন আমদানিনির্ভরতা কমিয়ে আনতে চাচ্ছি, তখন ফলের চাষ বাড়িয়ে আমদানি কমিয়ে আনার চেষ্টা করাটাই শ্রেয়। আমাদের তরুণ কৃষক ও উদ্যোক্তাদের হাতে সম্প্রসারিত হচ্ছে ফলের চাষ।

গত এক যুগে দেশে ফলের উৎপাদন বেড়েছে ২২ শতাংশ। কম জমিতে বেশি মানুষের দেশ হিসেবে ফল উৎপাদনে বিশ্বের শীর্ষ দেশগুলোর তালিকায়ও এখন আমরা। আবার ফল চাষের জমি বৃদ্ধির দিক থেকেও বাংলাদেশ বিশ্বের শীর্ষস্থানে উঠে এসেছে। এ হিসাবে বছরে ফল চাষের জমি বাড়ছে ১০ শতাংশ হারে। শুধু ফলের উৎপাদন বৃদ্ধির দিক থেকে নয়, দেশের মানুষের মাথাপিছু ফল খাওয়ার পরিমাণও দ্বিগুণ হয়েছে গত এক যুগে। ২০০৬ সালের এক হিসাবে বাংলাদেশের মানুষ গড়ে দিনে প্রায় ৫৫ গ্রাম করে ফল খেত। বর্তমানের হিসাবে তা প্রায় ৮৫ গ্রামে উন্নীত হয়েছে; যা দেশের মানুষের জন্য নিরাপদ খাদ্য এবং পুষ্টি গ্রহণ অবস্থার উন্নয়নের একটি বার্তা। দুই দশক আগেও দেশের বিভিন্ন এলাকায় আম, জাম, কাঁঠাল, কলা, পেঁপে, লিচু ছাড়া উল্লেখযোগ্য কোনো ফল উৎপাদনের চিত্র দেখিনি। অথচ গত দুই দশকে নতুন নতুন ফলফসলে বদলে যাওয়া বহু এলাকার চিত্র দেখছি। কৃষক, উদ্যোক্তাদের মধ্যে মাল্টা, ড্রাগন, পেয়ারা, কুল, কমলা, লটকন ও অ্যাভোকাডোর মতো পুষ্টিকর ফল উৎপাদনে সফল হয়েছেন অনেকে। সম্প্রতি এ তালিকায় যুক্ত হয়েছে পারস্যের ফল আনার বা ডালিম। দেশের প্রথম আনারের বাণিজ্যিক বাগানটি গড়ে উঠেছে চুয়াডাঙ্গা সদরের রাঙ্গিয়ারপোতা গ্রামে।

গত সেপ্টেম্বরের প্রথম সপ্তাহে এক সকালে সেই বাগানে যাওয়ার সুযোগ হয়েছিল। বৃষ্টিহীন বর্ষা শেষে শরৎটাও যেন উত্তপ্ত রোদের। আকাশজুড়ে সাদা মেঘ ঘুরে বেড়ালেও সেপ্টেম্বরেও রোদের তেজ যথেষ্টই প্রখর মনে হচ্ছিল। তবে গাড়িতে যেতে যেতে রাস্তার দুই ধারের কৃষিজমিগুলোর দিকে তাকিয়ে মন ভরে উঠছিল। ধান-পাটের বাংলাদেশ এখন রকমারি ফলফসলে ভরে উঠেছে। নানারকম ফলফসল আর সবজির আবাদ। রাঙ্গিয়ারপোতা গ্রামে আমাকে অভ্যর্থনা জানালেন মোকাররম হোসেন। উচ্ছল এক তরুণ। মোকাররম হোসেন ও তার দুই বন্ধু মিলেই শুরু করেছেন আনারের বাণিজ্যিক চাষ।

বাগানে ঢুকেই গাছভর্তি রঙিন আনার দেখে চোখ জুড়িয়ে যায়। মনে হচ্ছিল আমি কোনো বিদেশি বাগানে দাঁড়িয়ে আছি। চারপাশে লাল হয়ে ঝুলে আছে পাকা পাকা আনার। মোকাররম হোসেন চার বছর আগে ৫ বিঘা জমিতে চাষ করেন এ বিদেশি ফলের। ইতোমধ্যে বাগান থেকে ফল বিক্রিও শুরু হয়েছে।

আনারের চাষ শুরু নিয়ে কথা বলি মোকাররমের সঙ্গে। তিনি জানান, প্রথমে ইউটিউবে আনার চাষ দেখে ফলটি চাষ করতে আগ্রহী হয়ে ওঠেন। যোগাযোগ করেন ভারতের কৃষিভিত্তিক প্রতিষ্ঠান সয়েল চার্জার টেকনোলজির সঙ্গে। সেখানকার সিনিয়র কনসালট্যান্ট কৃষিবিদ হারসাল মুখেকারের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে আনার চাষ সম্পর্কে পরামর্শ নেন। পরে তাদের সঙ্গে যৌথ উদ্যোগে এ ফলের বাগান শুরু করেন তিনি। ৫ বিঘা জমিতে এসসিটি ভাগুয়া জাতের ৮০০ গাছ রোপণ করেন। প্রথম বছরে চারা কেনা, জমি তৈরি, পরিচর্যাসহ বিঘাপ্রতি খরচ হয়েছে প্রায় ১ লাখ টাকা। কিন্তু চার বছরে তার সর্বমোট বিনিয়োগ হয়েছে ১৫ লাখ টাকার মতো। চারা রোপণের দুই বছর পরই গাছে ফুল আসতে শুরু করে। ফুল থেকে ফল পরিপূর্ণ হতে চার মাস লাগে। মোকাররম বললেন, বছরে দু-তিন বার ফল সংগ্রহ করা যাবে প্রতিটি আনার গাছ থেকে। বর্তমানে বাগান থেকেই প্রতি কেজি আনার ২০০ থেকে ২৫০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। চার বছরে ৪০ লাখ টাকার মতো বিক্রি হয়েছে মোকাররমদের।

বাগান ঘুরে দেখলাম গাছে গাছে শোভা পাচ্ছে বিভিন্ন সাইজের আনার। এ আনারবাগান দেখতে প্রতিদিন দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে শত শত মানুষ ভিড় জমাচ্ছেন। মোকাররম হোসেন আনার চাষে সাফল্য পাওয়ায় চুয়াডাঙ্গা অঞ্চলে বাণিজ্যিকভাবে আনার চাষের সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে। বছরে আনারের মৌসুম দুটি। চলতি মৌসুমটিও প্রায় শেষের পথে। বাগানের একাংশে ফল তোলা হয়ে গেছে। অর্ধেকাংশে এখনো বাকি রয়েছে ফল উত্তোলনের কাজ। আনারের এ বাগানে যা বিনিয়োগ করা হয়েছে তা ভালোমতোই ফিরে পেয়েছেন উদ্যোক্তারা। তবে টাকার থেকেও বেশি অর্জন করেছেন হাতে-কলমে আনার চাষের কৌশল ও প্রযুক্তিজ্ঞান; যা দিয়ে আগামীতে আরও কম খরচে বেশি লাভ করার কৌশল রপ্ত করেছেন তারা।

মোকাররম বললেন, বাগান শুরুর দিকে মাটির সর্বোচ্চ ব্যবহারের চেষ্টায় তারা আনারের মাঝে আবাদ করেছিলেন অন্য ফসলও। গাছগুলো বড় হওয়ার পর এখন আর সাথি ফসল চাষ করছেন না। আনারের সর্বোচ্চ ফলন পেতে আনারকেই প্রাধান্য দিচ্ছেন। পাশেই চলছে আনারের কলম তৈরির কাজ। ২০০ গাছে কলম বাঁধা হয়েছে। যেখানে দেখা হলো বাগানের আরেকজন উদ্যোক্তা ওবায়দুল হকের সঙ্গে। তিনি বললেন, তিন বন্ধু পড়াশোনা থেকে শুরু করে কর্মজীবনেও একসঙ্গে ছিলেন। তারই ধারাবাহিকতায় কৃষিচর্চায় যুক্ত রয়েছেন একসঙ্গেই। আনার চাষের এ কার্যক্রম নিয়ে যথেষ্ট আশাবাদী তারা।

আনারবাগানের পরিধি, ফলের প্রাচুর্য, সমৃদ্ধি সবকিছুতেই এক পরিবর্তিত কৃষির চেহারা ফুটে ওঠে। এটি হয়ে উঠেছে গোটা এলাকার কৃষিবৈচিত্র্যের উজ্জ্বল ক্ষেত্র। যেখান থেকে বহু মানুষ পাচ্ছে নতুন করে আনারবাগান গড়ার অনুপ্রেরণা। জানা গেল, এ বাগানের সূত্র ধরেই ছোটবড় ৭০টি নতুন আনারবাগান তৈরি হয়েছে চাঁপাইনবাবগঞ্জ, দিনাজপুর, ফটিকছড়িসহ নানা অঞ্চলে।

বাগানের পাশে ছোট ঘরে আনার বিপণনের কাজ চলছিল। আনারের আকার ও ওজন বুঝে ভিন্ন ভিন্ন দামে বাজারজাত করা হয়। তবে এ ক্ষেত্রে উদ্যোক্তাদের দাবি হচ্ছে, দেশি ফলের বাজার নিশ্চিতকল্পে দেশের ফল উৎপাদনের মৌসুমে আমদানিনির্ভরতা কমানো জরুরি। এজন্য আমদানিকৃত ফলের ওপর ট্যারিফ বাড়ানো দরকার মনে করেন তারা। সারা দেশের অসংখ্য কৃষক, তরুণ উদ্যোক্তার হাত দিয়েই রচিত হচ্ছে কৃষি খাতের নানারকম সফল ঘটনা। এসব সাফল্য যে শুধু বাণিজ্যের মোহে ঘটছে তা বলা যাবে না; বরং মাটি আর ফলফসলকে ভালোবেসেই তারা কৃষিতে যুক্ত হয়ে দৃষ্টান্ত গড়ছেন।

চুয়াডাঙ্গা সদরের রাঙ্গিয়ারপোতা গ্রামে কয়েকজন তরুণের হাত দিয়ে দেশের মাটিতে প্রথম যে আনারের বাণিজ্যিক বাগান সৃষ্টি হয়েছে তা থেকে অনেকেই হয়তো গড়ে তুলতে চাইবেন নতুন করে আনারবাগান। আমিও বিশ্বাস করি, এমন তরুণ উদ্যোক্তা কিংবা একেকজন উদ্যোগী কৃষকের সফল ঘটনাগুলোই বাংলাদেশে ফলের স্বয়ংসম্পূর্ণতা এনে দিতে পারে। ফলে কমে আসবে বিভিন্ন ফলের আমদানি। তবে যারা নতুন করে উদ্যোগ নেবেন তারা যেন অবশ্যই নতুন ফসল সম্পর্কে ভালোমতো জেনে-বুঝে এবং এর বাজার ব্যবস্থাপনা সম্পর্কে ধারণা নিয়ে এগোন। ফল চাষ সম্প্রসারণে বিশেষজ্ঞ ড. মেহেদী মাসুদের কাছে জানতে চেয়েছিলাম, আনার চাষের জন্য কতটা উপযোগী বাংলাদেশের মাটি। তিনি বললেন, ‘প্রযুক্তির ব্যবহারে বিভিন্ন দেশের ফলফসলই আমাদের দেশের মাটিতে ফলানো সম্ভব হচ্ছে। তবে যে-কোনো বাণিজ্যিক উদ্যোগের আগে যাচাই-বাছাই ও সম্ভাবনা পর্যালোচনা করে নেওয়া উচিত।’ আমি মনে করি কৃষকের সচেতনতার পাশাপাশি কৃষি বিভাগ যদি শুরু থেকেই নতুন ফসল চাষ সম্প্রসারণের উপযোগিতা বিচার করে দিকনির্দেশনা দেয় তবে কৃষক উপকার পাবে।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
গ্রীষ্মের দাবদাহ
গ্রীষ্মের দাবদাহ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
মোটরসাইকেল
মোটরসাইকেল
হুমকিতে রপ্তানি খাত
হুমকিতে রপ্তানি খাত
বার্লিনের দেয়াল
বার্লিনের দেয়াল
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
আমার মা ও তাঁর সময়
আমার মা ও তাঁর সময়
সর্বশেষ খবর
কর্ণফুলী নদীতে সাম্পান বাইচ
কর্ণফুলী নদীতে সাম্পান বাইচ

১৫ সেকেন্ড আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইবির ‘ডি’ ইউনিটের ফল প্রকাশ
ইবির ‘ডি’ ইউনিটের ফল প্রকাশ

৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বাবার মৃত্যুতে এতিমখানায় খাবার দিলেন মুশফিকুল ফজল আনসারী
বাবার মৃত্যুতে এতিমখানায় খাবার দিলেন মুশফিকুল ফজল আনসারী

২৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

কাভার্ডভ্যান চাপায় নিহত ১
কাভার্ডভ্যান চাপায় নিহত ১

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুর থেকে নারী কাউন্সিলর মাহফুজা আক্তার গ্রেফতার
মোহাম্মদপুর থেকে নারী কাউন্সিলর মাহফুজা আক্তার গ্রেফতার

৩৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

তুরস্ক যে কারণে ভারতের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে পাকিস্তানকে সমর্থন দেয়
তুরস্ক যে কারণে ভারতের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে পাকিস্তানকে সমর্থন দেয়

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালী জেলা জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের নির্বাচন
নোয়াখালী জেলা জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের নির্বাচন

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ময়মনসিংহে ঝড়ে গাছের ডাল ভেঙে নিহত ২
ময়মনসিংহে ঝড়ে গাছের ডাল ভেঙে নিহত ২

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রহ্মপুত্র নদে নিখোঁজ সহোদর শিশু, উদ্ধার চেষ্টা ব্যর্থ
ব্রহ্মপুত্র নদে নিখোঁজ সহোদর শিশু, উদ্ধার চেষ্টা ব্যর্থ

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে যুবদলের প্রস্তুতি সভা
বাগেরহাটে যুবদলের প্রস্তুতি সভা

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্যক্তি বা সত্তার কার্যক্রম নিষিদ্ধের বিধান যুক্ত করে সন্ত্রাসবিরোধী অধ্যাদেশের খসড়া অনুমোদন
ব্যক্তি বা সত্তার কার্যক্রম নিষিদ্ধের বিধান যুক্ত করে সন্ত্রাসবিরোধী অধ্যাদেশের খসড়া অনুমোদন

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে আ. লীগকে নিষিদ্ধ করলে ভালো হতো : জামায়াত আমির
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে আ. লীগকে নিষিদ্ধ করলে ভালো হতো : জামায়াত আমির

৫৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

তাপপ্রবাহের পর রাজধানীতে স্বস্তির বৃষ্টি
তাপপ্রবাহের পর রাজধানীতে স্বস্তির বৃষ্টি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আশুগঞ্জে অস্ত্র-গুলিসহ গ্রেফতার ১
আশুগঞ্জে অস্ত্র-গুলিসহ গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আড়াইহাজারে অপমান সহ্য করতে না পেরে আত্মহত্যার অভিযোগ
আড়াইহাজারে অপমান সহ্য করতে না পেরে আত্মহত্যার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কসবায় বাল্যবিয়ে বন্ধ, জরিমানা
কসবায় বাল্যবিয়ে বন্ধ, জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তীব্র তাপদাহে আক্রান্তদের জন্য মহাখালীতে হিটস্ট্রোক সেন্টার চালু
তীব্র তাপদাহে আক্রান্তদের জন্য মহাখালীতে হিটস্ট্রোক সেন্টার চালু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে ৩৯০০ পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ৩৯০০ পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঐতিহাসিক ‘কোরআন দিবস’ উপলক্ষে শিবিরের ছাত্র গণজমায়েত
ঐতিহাসিক ‘কোরআন দিবস’ উপলক্ষে শিবিরের ছাত্র গণজমায়েত

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাতে ঝড়-বৃষ্টি হতে পারে যেসব অঞ্চলে
রাতে ঝড়-বৃষ্টি হতে পারে যেসব অঞ্চলে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চেলসিকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়নস লিগের দৌড়ে এগিয়ে নিউক্যাসল
চেলসিকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়নস লিগের দৌড়ে এগিয়ে নিউক্যাসল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাগুরায় জিআই স্বীকৃতি পাওয়া হাজরাপুরী লিচু মেলা
মাগুরায় জিআই স্বীকৃতি পাওয়া হাজরাপুরী লিচু মেলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় হঠাৎ বৃষ্টি, গরমে স্বস্তি
নেত্রকোনায় হঠাৎ বৃষ্টি, গরমে স্বস্তি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বজ্রপাতে নিহত ৫
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বজ্রপাতে নিহত ৫

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, আহত ২০ যাত্রী
নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, আহত ২০ যাত্রী

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কর ফাঁকির সুযোগ নেই, সবাইকে কর দিতে হবে: ডিএনসিসি প্রশাসক
কর ফাঁকির সুযোগ নেই, সবাইকে কর দিতে হবে: ডিএনসিসি প্রশাসক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বোচাগঞ্জে সীমান্তে ভারত থেকে ফেরার পথে ৪ বাংলাদেশি আটক
বোচাগঞ্জে সীমান্তে ভারত থেকে ফেরার পথে ৪ বাংলাদেশি আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে প্রাণ গেল যুবকের
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে প্রাণ গেল যুবকের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২১ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে
সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২১ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’
‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের
পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা
আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান
ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধে প্রধান উপদেষ্টাকে বার বার পত্র দিয়েছে বিএনপি’
‘আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধে প্রধান উপদেষ্টাকে বার বার পত্র দিয়েছে বিএনপি’

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সামরিক সক্ষমতায় ভারত ‘অপ্রস্তুত, খানিকটা বিস্মিত’: ব্রিটিশ বিশ্লেষক
পাকিস্তানের সামরিক সক্ষমতায় ভারত ‘অপ্রস্তুত, খানিকটা বিস্মিত’: ব্রিটিশ বিশ্লেষক

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী
যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার
সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ
বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল
নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক
যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া
এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গেজেট প্রকাশের পরই আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি
গেজেট প্রকাশের পরই আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত
যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞাকে সাধুবাদ বিএনপির
আওয়ামী লীগের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞাকে সাধুবাদ বিএনপির

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম কেবল নিষিদ্ধ করে থেমে গেলে চলবে না : ইশরাক
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম কেবল নিষিদ্ধ করে থেমে গেলে চলবে না : ইশরাক

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’
‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপিপন্থি প্রকৌশলীদের ওপর আওয়ামীপন্থিদের হামলা, পুলিশসহ আহত ১৫
বিএনপিপন্থি প্রকৌশলীদের ওপর আওয়ামীপন্থিদের হামলা, পুলিশসহ আহত ১৫

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতে বাংলাদেশি প্রবাসী সাংবাদিক ও সোশ্যাল অ্যাক্টিভিস্টদের ইউটিউব চ্যানেলও বন্ধ
ভারতে বাংলাদেশি প্রবাসী সাংবাদিক ও সোশ্যাল অ্যাক্টিভিস্টদের ইউটিউব চ্যানেলও বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ সংশ্লিষ্ট সব পেজ বন্ধে চিঠি দেবে বিটিআরসি
আওয়ামী লীগ সংশ্লিষ্ট সব পেজ বন্ধে চিঠি দেবে বিটিআরসি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আপনারা কেউ রাজপথ ছাড়বেন না: হাসনাত আবদুল্লাহ
আপনারা কেউ রাজপথ ছাড়বেন না: হাসনাত আবদুল্লাহ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুতিনের শান্তি প্রস্তাব: ইউক্রেনের সঙ্গে সরাসরি আলোচনার আহ্বান
পুতিনের শান্তি প্রস্তাব: ইউক্রেনের সঙ্গে সরাসরি আলোচনার আহ্বান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপ্লবী ছাত্র-জনতাকে অভিনন্দন : নাহিদ ইসলাম
বিপ্লবী ছাত্র-জনতাকে অভিনন্দন : নাহিদ ইসলাম

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইতিহাসে প্রথম এক দলের ১০ জন রিটায়ার্ড আউট
ইতিহাসে প্রথম এক দলের ১০ জন রিটায়ার্ড আউট

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

মাঠে ময়দানে

তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা
তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিশ্ব মা দিবস
আজ বিশ্ব মা দিবস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা

নগর জীবন

রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা
রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ
বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক
কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন
শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান
সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান

নগর জীবন

বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের
বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের

পেছনের পৃষ্ঠা

অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে
অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়

সম্পাদকীয়

মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র
মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র

শোবিজ

তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ
তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে
যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ
চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ

শোবিজ

সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল
সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল

শোবিজ

সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে

প্রথম পৃষ্ঠা

সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি
সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি

শোবিজ

বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য
বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য

মাঠে ময়দানে

ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে
ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত

রকমারি

এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা