শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৬ অক্টোবর, ২০২২ আপডেট:

গণতন্ত্র কার হাতে নিরাপদ

অ্যাডভোকেট মীর মোহাম্মদ নাছির উদ্দিন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
গণতন্ত্র কার হাতে নিরাপদ

১৯৭২ সালের ৪ এপ্রিল সর্বপ্রথম বাংলাদেশে সংসদীয় পদ্ধতির সরকার যাত্রা করে। ১৯৭৫ সালের ২৫ জানুয়ারি মাত্র কয়েক মিনিটের মধ্যে সংসদে চতুর্থ সংশোধনের মাধ্যমে জনগণের দেওয়া রায় উপেক্ষা করে একদলীয় সরকার কায়েম হয়। গণতন্ত্রকে যারা পর্যদুস্ত করল আজ তাদের বক্তব্য হলো- গণতন্ত্র বিএনপির হাতে নিরাপদ নয়। ১৯৯১ সালের ১৮ সেপ্টেম্বর বেগম খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে সংসদে ১২তম সংশোধনের মাধ্যমে বহু আকাক্সিক্ষত সংসদীয় পদ্ধতির সরকারব্যবস্থা চালু করে জনগণের নেতা নির্বাচনের ক্ষমতা জনগণের কাছে ফিরিয়ে দেওয়া হয়। স্থাপন করা হয় এক বিরল দৃষ্টান্ত। এমনকি বেগম খালেদা জিয়া রাষ্ট্রযন্ত্র ব্যবহার করে নিজের ক্ষমতা আঁকড়ে রাখার পরিবর্তে ১৯৯৬ সালের ২৮ মার্চ ১৩তম সংশোধনের মাধ্যমে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচনের ব্যবস্থা করেন। জনগণ যাতে প্রভাবমুক্ত পরিবেশে নিজের ভোট নিজে প্রয়োগ করতে পারে সেই আকাক্সিক্ষত পদ্ধতি চালু করে জনগণের নেতা নির্বাচনের ক্ষমতা জনগণের কাছে সমর্পণের এক বিরল দৃষ্টান্ত স্থাপন করেন।

জনগণ যাতে নির্বিকারভাবে ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারে তিনি সেই ব্যবস্থা চালু করেন। ঐতিহাসিকভাবে এ কৃতিত্বের দায় বেগম খালেদা জিয়ার। এ দুটি সংশোধন সংবিধানে এনে জনগণের মৌলিক অধিকার সমুন্নত রাখার এক অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন তিনি। তুমুল আন্দোলন করে স্বৈরাচারের পতন ঘটিয়েছিলেন এই সাহসী নেত্রী। তিনি কখনো কোনো স্বৈরাচারের সঙ্গে লং ড্রাইভে যাননি। ১-১১ সরকারের সঙ্গে তিনি সমঝোতা করে ক্ষমতা ভাগাভাগি করেননি। এগুলো হচ্ছে ধ্রুবসত্য। তাই জনগণ অকপটে বেগম খালেদা জিয়াকে ‘গণতন্ত্রের মা’ হিসেবে আখ্যায়িত করে। আর ২০১১ সালের ৩০ জুন একটি বিতর্কিত রায়ের আলোকে ১৫তম সংশোধনের মাধ্যমে নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকার পদ্ধতি বিলুপ্ত করা হয়। এর মাধ্যমে দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন করার বিধান জারি করে জনগণের ভোটের অধিকার হরণের প্রক্রিয়া উৎসাহিত করা হয়। ১৫তম সংশোধনের অধীনে সংবিধানের ৫৩টি অনুচ্ছেদ চিরকালের জন্য সংশোধন- অযোগ্য করা হয়েছে। জাতীয় ইস্যুতে গণভোটের বিধান বিলুপ্ত করে ক্ষমতা কুক্ষিগত করে রাখার ব্যবস্থা পাকাপোক্ত করে নিশীথ রাতে ভোট প্রদানকে উৎসাহিত করা হয়েছে। এমনকি ১৫তম সংশোধনের মধ্য দিয়ে সাংবিধানিক স্বৈরাচার প্রতিষ্ঠায় উৎসাহ দেওয়া হয়। তা যে কত ভয়ানক তা বুঝতে কারও বাকি নেই। যার ফলে একদিকে যেভাবে এ সংশোধনের কোনো সর্বজনীনতা নেই, অন্যদিকে ক্ষমতায় গিয়ে নির্বিকারভাবে প্রধানমন্ত্রী ও মন্ত্রীরা তাঁদের উত্তরাধিকারী কার্যভার গ্রহণ না করা পর্যন্ত স্ব স্ব দায়িত্বে বহাল থাকার বিধান রেখে নিজেদের ক্ষমতা অপ্রতিরোধ্য করা হয়েছে। সুকৌশলে ধাপে ধাপে সংশোধনের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে অবজ্ঞা করে নব্য স্বৈরশাসকের আবির্ভাব ঘটিয়েছে। ২০১৪ সালের ১৯ ডিসেম্বর বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জাতিকে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন, ৫ জানুয়ারির নির্বাচন শুধু নিয়ম রক্ষার জন্য। অথচ তিনি সেটা বেমালুম ভুলে গিয়ে পরবর্তীতে নিশিরাতের ভোটের ব্যবস্থা করে গণতন্ত্র প্রশ্নবিদ্ধ করেছেন। গণতন্ত্রের আদি শাশ্বত বাণী নীরবে নিভৃতে কেঁদে কেঁদে বলছে- ‘আমায় স্বৈরাচারের হাত থেকে রক্ষা কর। এদের হাতে গণতন্ত্র কোনো দিন নিরাপদ নয়। আর কার হাতে নিরাপদ ভবিষ্যৎ বলে দেবে।’ ২০১৪ সালের ১৪ নভেম্বর ঢাকায় অনুষ্ঠিত সাবেক ভারতীয় হাইকমিশনারদের বৈঠক শেষে সে দেশের একজন ঝানু কূটনীতিক পিনাকরঞ্জন চক্রবর্তী বলেছিলেন, বাংলাদেশে আদর্শ গণতান্ত্রিক পরিবেশ ফিরে আসুক।’ এ প্রত্যাশায় তিনি আরও বলেছিলেন. বাংলাদেশে একটি আদর্শ নির্বাচনব্যবস্থা, গণতান্ত্রিক পরিবেশ ও শক্তিশালী বিরোধী দল সবাই চায়। পৃথিবীর বৃহত্তম গণতান্ত্রিক দেশ হিসেবে ভারতও এটাই চায়। আমি রাজনৈতিক বিজ্ঞানের একজন ছাত্র হিসেবে দ্বিধাহীন চিত্তে বলতে চাই, Absolute power corrupts absolutely. কর্তৃত্ববাদিতা পরিহার করার উত্তম পথ হচ্ছে To ensure peaceful transfer of power. যা নির্বাচন পরিচালনার জন্য নির্বাচনকালীন নিরপেক্ষ নির্দলীয় সরকার অ্যাডহক ভিত্তিতে গঠনের ব্যবস্থা করা। যার মধ্য দিয়ে জনগণ ফিরে পাবে তাদের বহু আকাক্সিক্ষত ভোটের অধিকার। জাতি মুক্তি পাবে এক শ্বাসরুদ্ধকর ব্যবস্থা থেকে। পথহারা বাংলাদেশে ফিরে আসবে তার মৌলিক ভিত্তি গণতন্ত্র। চরম বিশৃঙ্খলা থেকে শৃঙ্খলা ফিরে পাবে জাতি। এখন বলুন তো, গণতন্ত্র কার হাতে নিরাপদ? স্বৈরশাসকদের সঙ্গে আপস করে যারা ক্ষমতায় আসে তাদের হাতে? না যিনি স্বৈরশাসকদের রক্তচক্ষু উপেক্ষা করে তাদের সঙ্গে আপস না করে নির্ভয়ে দ্বিধাহীনচিত্তে জনগণকে নিয়ে গণতন্ত্রের ঝান্ডা উড়িয়েছেন তার হাতে। এমন একজন নেত্রী যিনি আপসহীন নেত্রী হিসেবে ইতিহাসে স্থান করে নিয়েছেন তিনি হলেন বেগম খালেদা জিয়া। তিনি কারও সঙ্গে আপস করেননি।

সংবিধানে চতুর্থ সংশোধন আনার পরও শাসক দল ক্ষান্ত হয়নি। ১৯৭৩ সালের ২২ সেপ্টেম্বর সংবিধানের দ্বিতীয় সংশোধনের মাধ্যমে দেশে জরুরি অবস্থা ঘোষণার বিধান, বিবর্তনমূলক আটকসংক্রান্ত আইনের মধ্য দিয়ে জনগণের মৌলিক অধিকারে আঘাত হানা হয় সেই আদি বা মূল সংবিধানে বিভিন্ন সময় রাজনৈতিক নেতৃত্বের অধীনে ১৬টি সংশোধন আনা হয়। ১৯৭৫ সালের ২৫ জানুয়ারির সংশোধন গণতন্ত্র থেকে বিচ্যুতি ঘটায়। আর তার বিপরীতে ১৯৭৯ সালের ৬ এপ্রিল প্রথম সংশোধনের মাধ্যমে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার পুনঃপ্রবর্তন করে বহুদলীয় গণতন্ত্র, সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিল গঠনের মধ্য দিয়ে বিচার বিভাগ তার স্বাধীনতা ফিরে পায়। প্রতিটি রাজনৈতিক দল তার দলীয় রাজনীতি করার অধিকার ফিরে পায়। জাতি একদলীয় শাসনের নাগপাশ থেকে মুক্তি পায়। এর বিপরীতে ২০১১ সালের ৩০ জুন একটি বিতর্কিত রায়ের মাধ্যমে, ১৫তম সংশোধনের মাধ্যমে নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিলুপ্তকরণের মধ্য দিয়ে দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন করার বিধান জারি করে জনগণের ভোটের অধিকার হরণের প্রক্রিয়া উৎসাহিত করা হয়। এ ১৫তম সংশোধনের অধীনে সংবিধানের ৫৩টি অনুচ্ছেদ চিরকালের জন্য সংশোধন-অযোগ্য করা হয়েছে। সংবিধানের ১৪২ অনুচ্ছেদের উপ-অনুচ্ছেদ-১-এর ‘খ’ গণভোটের বিধান বিলুপ্ত করে জনগণের মতামত উপেক্ষা করা হয়েছে। অথচ বর্তমানে বিশ্বের বিভিন্ন গণতান্ত্রিক দেশে গণভোটের পদ্ধতি প্রচলিত আছে। স্কটল্যান্ড যুক্তরাজ্যের সঙ্গে থাকবে কি থাকবে না এবং ব্রিটেন ইউরোপীয় ইউনিয়নে থাকবে কি থাকবে না তা-ও নির্ধারিত হয় গণভোটের মাধ্যমে। যা আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত গণতান্ত্রিক পদ্ধতি। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের বিধান বাতিল করে এক ব্যক্তির কর্তৃত্ববাদী শাসনের ভিত তৈরি করা হয়েছে। ১৫তম সংশোধনের মধ্য দিয়ে সাংবিধানিক কর্তৃত্ববাদ যে কত ভয়ানক তা জনগণ হাড়ে হাড়ে বুঝতে পেরেছে। এ সংশোধনের কোনো সর্বজনীনতা নেই।

এ সংশোধনের ৭৫-এর ‘৩’ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী প্রধানমন্ত্রীর উত্তরাধিকারীর কার্যভার গ্রহণ না করা পর্যন্ত তিনি স্বপদে বহাল থাকবেন। এ সংশোধনের ৫৬-এর ‘৪’ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী সংসদ ভেঙে যাওয়ার অব্যবহিত পূর্বে যারা সংসদ সদস্য ছিলেন তারা সদস্যরূপে বহাল রয়েছেন বলে গণ্য হবেন। এমনকি সংবিধানের এ সংশোধনের ৫৮-এর ‘৪’ ও ‘৫’ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী প্রধানমন্ত্রী ও মন্ত্রীরা তাদের উত্তরাধিকারীগণ কার্যভার গ্রহণ না করা পর্যন্ত স্ব স্ব পদে বহাল থাকবেন। এ ধরনের ১৬টি সংশোধন এনে আদি/মূল সংবিধানে রক্ষিত জনগণের অধিকার তথা স্বাধীনতার মূলমন্ত্র থেকে শাসন পদ্ধতিকে বিচ্যুত ঘটায় আওয়ামী লীগ। এসব সংশোধন এনে জনগণের মৌলিক অধিকার লঙ্ঘন করে জাতিকে এক অনিশ্চয়তার দিকে ঠেলে দেওয়া হয়েছে। এ অবস্থায় কর্তৃত্ববাদীদের ক্ষমতায় থাকা বা আসার পথ খুলে দেওয়া হয়েছে। যেখানে শান্তিপূর্ণভাবে ক্ষমতা হস্তান্তরের পদ্ধতি সংবিধানের ছিল সেখানে আজ জনগণের ভোটের অধিকার নিয়ে জাতি এক সাংঘর্ষিক অবস্থার মুখোমুখি।

এ থেকে উত্তরণের একমাত্র পথ- সংবিধানে বেগম খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে ১৯৯১ সালের ১৮ সেপ্টেম্বর সংসদে ১২তম সংশোধনের মাধ্যমে দলীয় সরকারের প্রভাবমুক্ত জনগণের ভোটের অধিকার নিশ্চিত করার লক্ষ্যে নির্দলীয় নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন দিলে জাতি এ ভয়ানক পরিস্থিতি থেকে মুক্তি পাবে এবং গণতান্ত্রিক অধিকার পুনঃপ্রতিষ্ঠা হবে। গণতন্ত্র কার হাতে নিরাপদ তা ঐতিহাসিকভাবে সত্য যে, জনগণ কর্তৃক নির্বাচিত সরকারের হাতে গণতন্ত্র সবচেয়ে বেশি নিরাপদ। কোনো কর্তৃত্ববাদী শাসক গণতন্ত্রের লেবাসে ক্ষমতায় থাকলে তাদের হাতে গণতন্ত্র নিরাপদ নয়। জাতিকে অনিশ্চিত অবস্থা থেকে রক্ষার একমাত্র পথ হচ্ছে নেতা নির্বাচনের ক্ষমতা জনগণের হাতে ফিরিয়ে দেওয়া। যারা এ কাজটি করবেন তাদের নাম জাতির ইতিহাসে স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে। তথাকথিত নেতাদের হুমকি-ধমকি অসারে পরিণত হবে।

লেখক : সাবেক রাষ্ট্রদূত, মেয়র, মন্ত্রী

সহসভাপতি, বিএনপি

এই বিভাগের আরও খবর
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
গ্রীষ্মের দাবদাহ
গ্রীষ্মের দাবদাহ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
মোটরসাইকেল
মোটরসাইকেল
হুমকিতে রপ্তানি খাত
হুমকিতে রপ্তানি খাত
বার্লিনের দেয়াল
বার্লিনের দেয়াল
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
আমার মা ও তাঁর সময়
আমার মা ও তাঁর সময়
সর্বশেষ খবর
কর্ণফুলী নদীতে সাম্পান বাইচ
কর্ণফুলী নদীতে সাম্পান বাইচ

২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইবির ‘ডি’ ইউনিটের ফল প্রকাশ
ইবির ‘ডি’ ইউনিটের ফল প্রকাশ

৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বাবার মৃত্যুতে এতিমখানায় খাবার দিলেন মুশফিকুল ফজল আনসারী
বাবার মৃত্যুতে এতিমখানায় খাবার দিলেন মুশফিকুল ফজল আনসারী

২৫ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

কাভার্ডভ্যান চাপায় নিহত ১
কাভার্ডভ্যান চাপায় নিহত ১

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুর থেকে নারী কাউন্সিলর মাহফুজা আক্তার গ্রেফতার
মোহাম্মদপুর থেকে নারী কাউন্সিলর মাহফুজা আক্তার গ্রেফতার

৩৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

তুরস্ক যে কারণে ভারতের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে পাকিস্তানকে সমর্থন দেয়
তুরস্ক যে কারণে ভারতের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে পাকিস্তানকে সমর্থন দেয়

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালী জেলা জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের নির্বাচন
নোয়াখালী জেলা জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের নির্বাচন

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ময়মনসিংহে ঝড়ে গাছের ডাল ভেঙে নিহত ২
ময়মনসিংহে ঝড়ে গাছের ডাল ভেঙে নিহত ২

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রহ্মপুত্র নদে নিখোঁজ সহোদর শিশু, উদ্ধার চেষ্টা ব্যর্থ
ব্রহ্মপুত্র নদে নিখোঁজ সহোদর শিশু, উদ্ধার চেষ্টা ব্যর্থ

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে যুবদলের প্রস্তুতি সভা
বাগেরহাটে যুবদলের প্রস্তুতি সভা

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্যক্তি বা সত্তার কার্যক্রম নিষিদ্ধের বিধান যুক্ত করে সন্ত্রাসবিরোধী অধ্যাদেশের খসড়া অনুমোদন
ব্যক্তি বা সত্তার কার্যক্রম নিষিদ্ধের বিধান যুক্ত করে সন্ত্রাসবিরোধী অধ্যাদেশের খসড়া অনুমোদন

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে আ. লীগকে নিষিদ্ধ করলে ভালো হতো : জামায়াত আমির
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে আ. লীগকে নিষিদ্ধ করলে ভালো হতো : জামায়াত আমির

৫৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

তাপপ্রবাহের পর রাজধানীতে স্বস্তির বৃষ্টি
তাপপ্রবাহের পর রাজধানীতে স্বস্তির বৃষ্টি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আশুগঞ্জে অস্ত্র-গুলিসহ গ্রেফতার ১
আশুগঞ্জে অস্ত্র-গুলিসহ গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আড়াইহাজারে অপমান সহ্য করতে না পেরে আত্মহত্যার অভিযোগ
আড়াইহাজারে অপমান সহ্য করতে না পেরে আত্মহত্যার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কসবায় বাল্যবিয়ে বন্ধ, জরিমানা
কসবায় বাল্যবিয়ে বন্ধ, জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তীব্র তাপদাহে আক্রান্তদের জন্য মহাখালীতে হিটস্ট্রোক সেন্টার চালু
তীব্র তাপদাহে আক্রান্তদের জন্য মহাখালীতে হিটস্ট্রোক সেন্টার চালু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে ৩৯০০ পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ৩৯০০ পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঐতিহাসিক ‘কোরআন দিবস’ উপলক্ষে শিবিরের ছাত্র গণজমায়েত
ঐতিহাসিক ‘কোরআন দিবস’ উপলক্ষে শিবিরের ছাত্র গণজমায়েত

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাতে ঝড়-বৃষ্টি হতে পারে যেসব অঞ্চলে
রাতে ঝড়-বৃষ্টি হতে পারে যেসব অঞ্চলে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চেলসিকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়নস লিগের দৌড়ে এগিয়ে নিউক্যাসল
চেলসিকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়নস লিগের দৌড়ে এগিয়ে নিউক্যাসল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাগুরায় জিআই স্বীকৃতি পাওয়া হাজরাপুরী লিচু মেলা
মাগুরায় জিআই স্বীকৃতি পাওয়া হাজরাপুরী লিচু মেলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় হঠাৎ বৃষ্টি, গরমে স্বস্তি
নেত্রকোনায় হঠাৎ বৃষ্টি, গরমে স্বস্তি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বজ্রপাতে নিহত ৫
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বজ্রপাতে নিহত ৫

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, আহত ২০ যাত্রী
নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, আহত ২০ যাত্রী

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কর ফাঁকির সুযোগ নেই, সবাইকে কর দিতে হবে: ডিএনসিসি প্রশাসক
কর ফাঁকির সুযোগ নেই, সবাইকে কর দিতে হবে: ডিএনসিসি প্রশাসক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বোচাগঞ্জে সীমান্তে ভারত থেকে ফেরার পথে ৪ বাংলাদেশি আটক
বোচাগঞ্জে সীমান্তে ভারত থেকে ফেরার পথে ৪ বাংলাদেশি আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে প্রাণ গেল যুবকের
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে প্রাণ গেল যুবকের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২১ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে
সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২১ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’
‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের
পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা
আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান
ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধে প্রধান উপদেষ্টাকে বার বার পত্র দিয়েছে বিএনপি’
‘আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধে প্রধান উপদেষ্টাকে বার বার পত্র দিয়েছে বিএনপি’

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সামরিক সক্ষমতায় ভারত ‘অপ্রস্তুত, খানিকটা বিস্মিত’: ব্রিটিশ বিশ্লেষক
পাকিস্তানের সামরিক সক্ষমতায় ভারত ‘অপ্রস্তুত, খানিকটা বিস্মিত’: ব্রিটিশ বিশ্লেষক

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী
যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার
সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ
বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল
নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক
যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া
এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গেজেট প্রকাশের পরই আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি
গেজেট প্রকাশের পরই আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত
যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞাকে সাধুবাদ বিএনপির
আওয়ামী লীগের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞাকে সাধুবাদ বিএনপির

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম কেবল নিষিদ্ধ করে থেমে গেলে চলবে না : ইশরাক
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম কেবল নিষিদ্ধ করে থেমে গেলে চলবে না : ইশরাক

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’
‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপিপন্থি প্রকৌশলীদের ওপর আওয়ামীপন্থিদের হামলা, পুলিশসহ আহত ১৫
বিএনপিপন্থি প্রকৌশলীদের ওপর আওয়ামীপন্থিদের হামলা, পুলিশসহ আহত ১৫

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতে বাংলাদেশি প্রবাসী সাংবাদিক ও সোশ্যাল অ্যাক্টিভিস্টদের ইউটিউব চ্যানেলও বন্ধ
ভারতে বাংলাদেশি প্রবাসী সাংবাদিক ও সোশ্যাল অ্যাক্টিভিস্টদের ইউটিউব চ্যানেলও বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ সংশ্লিষ্ট সব পেজ বন্ধে চিঠি দেবে বিটিআরসি
আওয়ামী লীগ সংশ্লিষ্ট সব পেজ বন্ধে চিঠি দেবে বিটিআরসি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আপনারা কেউ রাজপথ ছাড়বেন না: হাসনাত আবদুল্লাহ
আপনারা কেউ রাজপথ ছাড়বেন না: হাসনাত আবদুল্লাহ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুতিনের শান্তি প্রস্তাব: ইউক্রেনের সঙ্গে সরাসরি আলোচনার আহ্বান
পুতিনের শান্তি প্রস্তাব: ইউক্রেনের সঙ্গে সরাসরি আলোচনার আহ্বান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপ্লবী ছাত্র-জনতাকে অভিনন্দন : নাহিদ ইসলাম
বিপ্লবী ছাত্র-জনতাকে অভিনন্দন : নাহিদ ইসলাম

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইতিহাসে প্রথম এক দলের ১০ জন রিটায়ার্ড আউট
ইতিহাসে প্রথম এক দলের ১০ জন রিটায়ার্ড আউট

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

মাঠে ময়দানে

তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা
তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিশ্ব মা দিবস
আজ বিশ্ব মা দিবস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা

নগর জীবন

রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা
রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ
বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক
কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন
শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান
সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান

নগর জীবন

বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের
বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের

পেছনের পৃষ্ঠা

অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে
অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়

সম্পাদকীয়

মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র
মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র

শোবিজ

তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ
তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে
যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ
চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ

শোবিজ

সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল
সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল

শোবিজ

সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে

প্রথম পৃষ্ঠা

সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি
সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি

শোবিজ

বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য
বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য

মাঠে ময়দানে

ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে
ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত

রকমারি

এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা