শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৬ ডিসেম্বর, ২০২২

ডিগ্রি পাস কোর্স নিয়ে কথা

বিমল সরকার
প্রিন্ট ভার্সন
ডিগ্রি পাস কোর্স নিয়ে কথা

পাসকোর্স নিয়ে শিক্ষার্থী-শিক্ষক ও অভিভাবকসহ সচেতন মহলের ভাবনা-দুর্ভাবনার যেন শেষ নেই। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীন ডিগ্রি  পাস ও সার্টিফিকেট কোর্স (কলা, সামাজিক বিজ্ঞান, ব্যবসায় শিক্ষা, বিজ্ঞান) এখন তিন বছর মেয়াদি। প্রতিবছর শিক্ষার্থীদের ৭০০ করে তিন বছরে মোট ২১০০ নম্বরের পরীক্ষায় অবতীর্ণ হতে হয়। এর মধ্যে রয়েছে ১০০ নম্বরের জাতীয় ভাষা বাংলা, ১০০ নম্বরের ইংরেজি ও ১০০ নম্বরের স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস। উল্লিখিত তিনটি বিষয় বা কোর্স সব শাখার শিক্ষার্থীর জন্যই আবশ্যিক। এ ছাড়া প্রতিটি পত্র (পেপার) ১০০ নম্বর করে ৬ পত্রে ৬০০ নম্বর; এভাবে তিনটি ঐচ্ছিক বিষয়ে মোট ১৮০০ নম্বর। প্রথম বর্ষে প্রত্যেক নিয়মিত শিক্ষার্থীকে ১০০ নম্বরের স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস এবং তিনটি ঐচ্ছিক বিষয়ের প্রত্যেকটির প্রথম ও দ্বিতীয় পত্র (প্রতিটি পত্র ১০০ নম্বর) মোট ৭০০ নম্বরের পরীক্ষা দিতে হয়। দ্বিতীয় বর্ষে প্রত্যেক নিয়মিত শিক্ষার্থীকে ১০০ নম্বরের বাংলা জাতীয় ভাষা এবং তিনটি ঐচ্ছিক বিষয়ের প্রত্যেকটির তৃতীয় ও চতুর্থ পত্র; (প্রতিটি পত্র ১০০ নম্বর) সর্বমোট ৭০০ নম্বরের পরীক্ষা দিতে হয়। আর তৃতীয় বা শেষ বর্ষে প্রত্যেক নিয়মিত শিক্ষার্থীকে ১০০ নম্বরের ইংরেজি এবং তিনটি ঐচ্ছিক বিষয়ের প্রত্যেকটির পঞ্চম ও ষষ্ঠ পত্র (প্রতিটি পত্র ১০০ নম্বর) সর্বমোট ৭০০ নম্বরের পরীক্ষা দিতে হয়। এভাবে তিন বছরে মোট ২১ নম্বরের পরীক্ষা। পাকিস্তান আমলে এবং স্বাধীনতার পর, এমনকি ১৯৯২ সালে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার আগ পর্যন্ত আমাদের দেশে ডিগ্রি স্তরের কলেজগুলো ঢাকা, রাজশাহী ও চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে ছিল। পাস কোর্সে কলা, বাণিজ্য ও বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থীদের প্রতিটি ১০০ নম্বরের তিন পত্রবিশিষ্ট তিনটি ঐচ্ছিক বিষয় পড়তে হয়েছে। এ সময় ঐচ্ছিক তিন বিষয়ে ৯০০ নম্বর ছাড়াও বাণিজ্য শাখার শিক্ষার্থীদের অতিরিক্ত ১০০ (কমার্শিয়াল ইংলিশ) এবং কলা শাখার শিক্ষার্থীদের ২০০ (বাংলা) জাতীয় ভাষা (আবশ্যিক) ১০০ এবং ইংরেজি (আবশ্যিক) ১০০) নম্বরের সিলেবাস পড়তে হয়েছে। ১৯৮৫ থেকে ১৯৯৫ সাল পর্যন্ত মোট ১০ বছর শাখা যার যাই হোক (কলা, সামাজিক বিজ্ঞান, ব্যবসায় শিক্ষা, বিজ্ঞান)) ডিগ্রি স্তরের শিক্ষার্থীদের ইংরেজি পড়তে হয়নি।

তার মানে পাকিস্তান আমল, এমনকি স্বাধীনতা লাভের পর আশি ও নব্বই দশকের প্রথমার্ধেও একজন শিক্ষার্থীকে ডিগ্রি পাসকোর্সে ৯০০, ১০০০ কিংবা বড়জোর ১১০০ নম্বরের সিলেবাসের মধ্যে থেকেই লেখাপড়া করতে হয়েছে। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় ডিগ্রি কলেজগুলো অধিগ্রহণের তিন-চার বছর পর ১৯৯৬ সালে ডিগ্রি স্তরে কলা ও সামাজিক বিজ্ঞান শাখায় ১০০ নম্বরের ইংরেজি কোর্স আবার চালু করে। ক্রমে বিজ্ঞান ও ব্যবসায় শিক্ষা শাখায়ও বাংলা এবং ইংরেজি বাধ্যতামূলক করা হয়। অর্থাৎ প্রত্যেক শিক্ষার্থীর জন্য বাংলা-ইংরেজিসহ ১১০০ নম্বরের সিলেবাস। ২০০১ সালে বিষয়সমূহের কলেবর বাড়িয়ে ঐচ্ছিক তিনটি পত্রকে চারটি পত্রে বিন্যাস করা হয়। ফলে ডিগ্রি পাস কোর্সে চারটি করে পত্র এবং আবশ্যিক বাংলা ও ইংরেজি মিলে সিলেবাস হয় মোট ১৪০০ নম্বরের। তার মানে তৃতীয় বা শেষ বছরে একসঙ্গে ১৪০০ নম্বরের পরীক্ষা। অবশ্য শিক্ষার্থীদের অতিরিক্ত চাপের কথা বিবেচনা করে শিগগিরই তা তিন বছরে (প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় বর্ষে) ভাগ করে নেওয়ার ব্যবস্থা হয়। ডিগ্রি স্তরে ১৪০০ নম্বরের কোর্স এবং বছর বছর পরীক্ষার ব্যবস্থা ২০১৩ সাল পর্যন্ত বহাল থাকে। এদিকে ঐচ্ছিক বিষয় যেমনই হোক বাংলা আবশ্যিক ও ইংরেজি আবশ্যিক বিষয়ের পরীক্ষা কোনটি শিক্ষাপর্বের কোন বছরে অনুষ্ঠিত হবে এ নিয়ে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে বারবার করা হয়েছে এক ধরনের তামাশা। ইংরেজিকে একবার প্রথম বর্ষে, পরে দ্বিতীয় বর্ষে, তারও পরে তৃতীয় বর্ষে রাখা হয়। বাংলা বিষয়ের ক্ষেত্রেও এমনই; একবার দ্বিতীয় বর্ষে, পরে আবার প্রথম বর্ষে আনা হয়।

২০১৩-২০১৪ শিক্ষাবর্ষ থেকে পাসকোর্সে আনা হয় ব্যাপক পরিবর্তন। ২০০২ সাল থেকে চালু প্রতিটি ১০০ নম্বরের ৪ পত্রবিশিষ্ট ঐচ্ছিক বিষয়কে করা হয় ৬ পত্রবিশিষ্ট এবং আবশ্যিক হিসেবে ‘স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস’ নামে ১০০ নম্বরের একটি নতুন কোর্স অন্তর্ভুক্ত করা হয়। এ কোর্সটি অবশ্য জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীন অনার্স শিক্ষার্থীদের বেলায়ও আবশ্যিক হিসেবেই চালু রয়েছে। এ ছাড়া একই শিক্ষাবর্ষ (২০১৩-২০১৪) থেকে চালু করা হয় ২০ নম্বরের ‘ইনকোর্স পরীক্ষা’ যা তত্ত্বাবধান করেন নিজ নিজ কলেজের বিষয়ভিত্তিক শিক্ষকরা। প্রতিটি বিষয়ভুক্ত পত্রের পরীক্ষার সময়সীমা প্রচলিত ৩ ঘণ্টার স্থলে করা হয় ৪ ঘণ্টা। পাসকোর্সে যুগ যুগ ধরে যেখানে ১০০ নম্বরের পরীক্ষার জন্য নির্ধারিত সময় ছিল ৩ ঘন্টা; ২০ নম্বর কমানোয় এখন মাত্র ৮০ নম্বরের জন্য পরীক্ষায় সময় রাখা হয় ৪ ঘণ্টা (অবশ্য কয়েক বছর এভাবে চলার পর তা সাড়ে ৩ ঘণ্টা করা হয়)।

বাংলা এবং ইংরেজি বিষয় নিয়ে টানাটানির ব্যাপারটিও শিক্ষার্থীদের অনেকবার ভোগান্তিতে ফেলেছে। এক সেশনে প্রথম বর্ষে তো পরের সেশনেই তৃতীয় বর্ষে। এভাবে বেশ কবার আকস্মিক রদবদল করায় শিক্ষার্থীদের বাংলা-ইংরেজির ‘গ্যাঁড়াকলে’ পড়তে হয়েছে। কয়েক বছর ধরে স্থির রয়েছে; প্রথম বর্ষে স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস, দ্বিতীয় বর্ষে বাংলা এবং তৃতীয় বা শেষ বর্ষে ইংরেজি।

কয়েক বছর ধরেই শোনা যাচ্ছে, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় ডিগ্রি পাসকোর্স তুলে দেবে। আবার এ কথাও শোনা যায় কলেজে; বিশেষ করে মফস্বল এলাকার কলেজগুলোতে চলমান অনার্স কার্যক্রম রাখা হবে না। বর্তমানে দেশে সরকারি-বেসরকারি মিলে ডিগ্রি স্তরে মোট আনুমানিক ২ হাজার ২৫০  কলেজ রয়েছে। কলেজগুলোর মধ্যে এক-তৃতীয়াংশের বেশি অর্থাৎ ৮৮১টিতে রয়েছে অনার্স পড়ার ব্যবস্থা-বন্দোবস্ত। এদিকে সার্বিক শিক্ষা কার্যক্রম এবং শিক্ষার মান নিয়ে রয়েছে নানান প্রশ্ন। অন্যদিকে কী এক রহস্য, নিয়মিত ক্লাস না হলেও শিক্ষার্থীরা পরীক্ষায় বলতে গেলে বরাবরই ভালো ফলাফল করছে।  অতএব, এসব নিয়ে যখন যা কিছুই করা হোক না কেন আগেভাগে গভীরভাবে চিন্তাভাবনা করে তবেই যেন করা হয়।

লেখক : অবসরপ্রাপ্ত কলেজ শিক্ষক

এই বিভাগের আরও খবর
পিটিয়ে হত্যা
পিটিয়ে হত্যা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
ভ্যাকসিন-সংকট
ভ্যাকসিন-সংকট
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
সর্বশেষ খবর
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরও ১০৯
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরও ১০৯

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রহ্মপুত্রে নৌকা ডুবি: ২২ ঘণ্টা পর দুই শিশুর মরদেহ উদ্ধার
ব্রহ্মপুত্রে নৌকা ডুবি: ২২ ঘণ্টা পর দুই শিশুর মরদেহ উদ্ধার

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান
তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান

২৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন
ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

আকাশে দেখা মিলবে ৮টি দুর্লভ মহাজাগতিক দৃশ্য
আকাশে দেখা মিলবে ৮টি দুর্লভ মহাজাগতিক দৃশ্য

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!
পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢামেকের সামনের ফুটপাতে মিলল বৃদ্ধার মরদেহ
ঢামেকের সামনের ফুটপাতে মিলল বৃদ্ধার মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার, স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র
হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার, স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যাত্রাবাড়ী থেকে হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার
যাত্রাবাড়ী থেকে হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২ ঘণ্টা পর টিকাটুলির ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে
২ ঘণ্টা পর টিকাটুলির ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দূর মহাকাশ থেকে পৃথিবী-চাঁদের অপূর্ব ছবি পাঠাল চীনের মহাকাশযান
দূর মহাকাশ থেকে পৃথিবী-চাঁদের অপূর্ব ছবি পাঠাল চীনের মহাকাশযান

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি
দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শরীরে ‘ইসলামিক’ ট্যাটু করা কি জায়েজ
শরীরে ‘ইসলামিক’ ট্যাটু করা কি জায়েজ

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা
খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পর্যটনের স্বপ্ন ফাইলেই বন্দি
পর্যটনের স্বপ্ন ফাইলেই বন্দি

২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

দেশের ৪০ শতাংশ কৃষক ন্যায্যমজুরি পান না : বিবিএসের জরিপ
দেশের ৪০ শতাংশ কৃষক ন্যায্যমজুরি পান না : বিবিএসের জরিপ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বস্তির জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপের শেষ আটের মঞ্চে রিয়াল
স্বস্তির জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপের শেষ আটের মঞ্চে রিয়াল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইসরায়েল
ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাবিশ্বের ভারসাম্যই প্রাণের সম্ভাবনার মূল চাবিকাঠি
মহাবিশ্বের ভারসাম্যই প্রাণের সম্ভাবনার মূল চাবিকাঠি

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভরপেট খেলেও মোটা হবেন না, জানুন কোন খাবারগুলো নিরাপদ
ভরপেট খেলেও মোটা হবেন না, জানুন কোন খাবারগুলো নিরাপদ

৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ
দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

টিএসসিতে রিকশার ভেতরেই মিলল চালকের মরদেহ
টিএসসিতে রিকশার ভেতরেই মিলল চালকের মরদেহ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাইলফলকের সামনে শান্ত
মাইলফলকের সামনে শান্ত

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ জুলাই)

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ
দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!
পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ
টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই
৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ
৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল
এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল

মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে
নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান
ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের
নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের

পেছনের পৃষ্ঠা

জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমানের সেই মুন্নি এখন
সালমানের সেই মুন্নি এখন

শোবিজ

মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা
মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা

পেছনের পৃষ্ঠা

ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল
মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল

শোবিজ

যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা
যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা

শোবিজ

প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল
প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে
প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা
মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা

মাঠে ময়দানে

স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

‘বুলবুলের ১৪৫ রানের ইনিংসটি মেসেজ দিয়েছিল’
‘বুলবুলের ১৪৫ রানের ইনিংসটি মেসেজ দিয়েছিল’

মাঠে ময়দানে

জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল

পেছনের পৃষ্ঠা

যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু
যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমীনের ‘প্রাণের বাংলাদেশ’
সাবিনা ইয়াসমীনের ‘প্রাণের বাংলাদেশ’

শোবিজ

এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল
এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল

নগর জীবন

নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

নগর জীবন

সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না
সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই
সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই

নগর জীবন