শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৬ ডিসেম্বর, ২০২২

ডিগ্রি পাস কোর্স নিয়ে কথা

বিমল সরকার
প্রিন্ট ভার্সন
ডিগ্রি পাস কোর্স নিয়ে কথা

পাসকোর্স নিয়ে শিক্ষার্থী-শিক্ষক ও অভিভাবকসহ সচেতন মহলের ভাবনা-দুর্ভাবনার যেন শেষ নেই। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীন ডিগ্রি  পাস ও সার্টিফিকেট কোর্স (কলা, সামাজিক বিজ্ঞান, ব্যবসায় শিক্ষা, বিজ্ঞান) এখন তিন বছর মেয়াদি। প্রতিবছর শিক্ষার্থীদের ৭০০ করে তিন বছরে মোট ২১০০ নম্বরের পরীক্ষায় অবতীর্ণ হতে হয়। এর মধ্যে রয়েছে ১০০ নম্বরের জাতীয় ভাষা বাংলা, ১০০ নম্বরের ইংরেজি ও ১০০ নম্বরের স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস। উল্লিখিত তিনটি বিষয় বা কোর্স সব শাখার শিক্ষার্থীর জন্যই আবশ্যিক। এ ছাড়া প্রতিটি পত্র (পেপার) ১০০ নম্বর করে ৬ পত্রে ৬০০ নম্বর; এভাবে তিনটি ঐচ্ছিক বিষয়ে মোট ১৮০০ নম্বর। প্রথম বর্ষে প্রত্যেক নিয়মিত শিক্ষার্থীকে ১০০ নম্বরের স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস এবং তিনটি ঐচ্ছিক বিষয়ের প্রত্যেকটির প্রথম ও দ্বিতীয় পত্র (প্রতিটি পত্র ১০০ নম্বর) মোট ৭০০ নম্বরের পরীক্ষা দিতে হয়। দ্বিতীয় বর্ষে প্রত্যেক নিয়মিত শিক্ষার্থীকে ১০০ নম্বরের বাংলা জাতীয় ভাষা এবং তিনটি ঐচ্ছিক বিষয়ের প্রত্যেকটির তৃতীয় ও চতুর্থ পত্র; (প্রতিটি পত্র ১০০ নম্বর) সর্বমোট ৭০০ নম্বরের পরীক্ষা দিতে হয়। আর তৃতীয় বা শেষ বর্ষে প্রত্যেক নিয়মিত শিক্ষার্থীকে ১০০ নম্বরের ইংরেজি এবং তিনটি ঐচ্ছিক বিষয়ের প্রত্যেকটির পঞ্চম ও ষষ্ঠ পত্র (প্রতিটি পত্র ১০০ নম্বর) সর্বমোট ৭০০ নম্বরের পরীক্ষা দিতে হয়। এভাবে তিন বছরে মোট ২১ নম্বরের পরীক্ষা। পাকিস্তান আমলে এবং স্বাধীনতার পর, এমনকি ১৯৯২ সালে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার আগ পর্যন্ত আমাদের দেশে ডিগ্রি স্তরের কলেজগুলো ঢাকা, রাজশাহী ও চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে ছিল। পাস কোর্সে কলা, বাণিজ্য ও বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থীদের প্রতিটি ১০০ নম্বরের তিন পত্রবিশিষ্ট তিনটি ঐচ্ছিক বিষয় পড়তে হয়েছে। এ সময় ঐচ্ছিক তিন বিষয়ে ৯০০ নম্বর ছাড়াও বাণিজ্য শাখার শিক্ষার্থীদের অতিরিক্ত ১০০ (কমার্শিয়াল ইংলিশ) এবং কলা শাখার শিক্ষার্থীদের ২০০ (বাংলা) জাতীয় ভাষা (আবশ্যিক) ১০০ এবং ইংরেজি (আবশ্যিক) ১০০) নম্বরের সিলেবাস পড়তে হয়েছে। ১৯৮৫ থেকে ১৯৯৫ সাল পর্যন্ত মোট ১০ বছর শাখা যার যাই হোক (কলা, সামাজিক বিজ্ঞান, ব্যবসায় শিক্ষা, বিজ্ঞান)) ডিগ্রি স্তরের শিক্ষার্থীদের ইংরেজি পড়তে হয়নি।

তার মানে পাকিস্তান আমল, এমনকি স্বাধীনতা লাভের পর আশি ও নব্বই দশকের প্রথমার্ধেও একজন শিক্ষার্থীকে ডিগ্রি পাসকোর্সে ৯০০, ১০০০ কিংবা বড়জোর ১১০০ নম্বরের সিলেবাসের মধ্যে থেকেই লেখাপড়া করতে হয়েছে। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় ডিগ্রি কলেজগুলো অধিগ্রহণের তিন-চার বছর পর ১৯৯৬ সালে ডিগ্রি স্তরে কলা ও সামাজিক বিজ্ঞান শাখায় ১০০ নম্বরের ইংরেজি কোর্স আবার চালু করে। ক্রমে বিজ্ঞান ও ব্যবসায় শিক্ষা শাখায়ও বাংলা এবং ইংরেজি বাধ্যতামূলক করা হয়। অর্থাৎ প্রত্যেক শিক্ষার্থীর জন্য বাংলা-ইংরেজিসহ ১১০০ নম্বরের সিলেবাস। ২০০১ সালে বিষয়সমূহের কলেবর বাড়িয়ে ঐচ্ছিক তিনটি পত্রকে চারটি পত্রে বিন্যাস করা হয়। ফলে ডিগ্রি পাস কোর্সে চারটি করে পত্র এবং আবশ্যিক বাংলা ও ইংরেজি মিলে সিলেবাস হয় মোট ১৪০০ নম্বরের। তার মানে তৃতীয় বা শেষ বছরে একসঙ্গে ১৪০০ নম্বরের পরীক্ষা। অবশ্য শিক্ষার্থীদের অতিরিক্ত চাপের কথা বিবেচনা করে শিগগিরই তা তিন বছরে (প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় বর্ষে) ভাগ করে নেওয়ার ব্যবস্থা হয়। ডিগ্রি স্তরে ১৪০০ নম্বরের কোর্স এবং বছর বছর পরীক্ষার ব্যবস্থা ২০১৩ সাল পর্যন্ত বহাল থাকে। এদিকে ঐচ্ছিক বিষয় যেমনই হোক বাংলা আবশ্যিক ও ইংরেজি আবশ্যিক বিষয়ের পরীক্ষা কোনটি শিক্ষাপর্বের কোন বছরে অনুষ্ঠিত হবে এ নিয়ে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে বারবার করা হয়েছে এক ধরনের তামাশা। ইংরেজিকে একবার প্রথম বর্ষে, পরে দ্বিতীয় বর্ষে, তারও পরে তৃতীয় বর্ষে রাখা হয়। বাংলা বিষয়ের ক্ষেত্রেও এমনই; একবার দ্বিতীয় বর্ষে, পরে আবার প্রথম বর্ষে আনা হয়।

২০১৩-২০১৪ শিক্ষাবর্ষ থেকে পাসকোর্সে আনা হয় ব্যাপক পরিবর্তন। ২০০২ সাল থেকে চালু প্রতিটি ১০০ নম্বরের ৪ পত্রবিশিষ্ট ঐচ্ছিক বিষয়কে করা হয় ৬ পত্রবিশিষ্ট এবং আবশ্যিক হিসেবে ‘স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস’ নামে ১০০ নম্বরের একটি নতুন কোর্স অন্তর্ভুক্ত করা হয়। এ কোর্সটি অবশ্য জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীন অনার্স শিক্ষার্থীদের বেলায়ও আবশ্যিক হিসেবেই চালু রয়েছে। এ ছাড়া একই শিক্ষাবর্ষ (২০১৩-২০১৪) থেকে চালু করা হয় ২০ নম্বরের ‘ইনকোর্স পরীক্ষা’ যা তত্ত্বাবধান করেন নিজ নিজ কলেজের বিষয়ভিত্তিক শিক্ষকরা। প্রতিটি বিষয়ভুক্ত পত্রের পরীক্ষার সময়সীমা প্রচলিত ৩ ঘণ্টার স্থলে করা হয় ৪ ঘণ্টা। পাসকোর্সে যুগ যুগ ধরে যেখানে ১০০ নম্বরের পরীক্ষার জন্য নির্ধারিত সময় ছিল ৩ ঘন্টা; ২০ নম্বর কমানোয় এখন মাত্র ৮০ নম্বরের জন্য পরীক্ষায় সময় রাখা হয় ৪ ঘণ্টা (অবশ্য কয়েক বছর এভাবে চলার পর তা সাড়ে ৩ ঘণ্টা করা হয়)।

বাংলা এবং ইংরেজি বিষয় নিয়ে টানাটানির ব্যাপারটিও শিক্ষার্থীদের অনেকবার ভোগান্তিতে ফেলেছে। এক সেশনে প্রথম বর্ষে তো পরের সেশনেই তৃতীয় বর্ষে। এভাবে বেশ কবার আকস্মিক রদবদল করায় শিক্ষার্থীদের বাংলা-ইংরেজির ‘গ্যাঁড়াকলে’ পড়তে হয়েছে। কয়েক বছর ধরে স্থির রয়েছে; প্রথম বর্ষে স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস, দ্বিতীয় বর্ষে বাংলা এবং তৃতীয় বা শেষ বর্ষে ইংরেজি।

কয়েক বছর ধরেই শোনা যাচ্ছে, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় ডিগ্রি পাসকোর্স তুলে দেবে। আবার এ কথাও শোনা যায় কলেজে; বিশেষ করে মফস্বল এলাকার কলেজগুলোতে চলমান অনার্স কার্যক্রম রাখা হবে না। বর্তমানে দেশে সরকারি-বেসরকারি মিলে ডিগ্রি স্তরে মোট আনুমানিক ২ হাজার ২৫০  কলেজ রয়েছে। কলেজগুলোর মধ্যে এক-তৃতীয়াংশের বেশি অর্থাৎ ৮৮১টিতে রয়েছে অনার্স পড়ার ব্যবস্থা-বন্দোবস্ত। এদিকে সার্বিক শিক্ষা কার্যক্রম এবং শিক্ষার মান নিয়ে রয়েছে নানান প্রশ্ন। অন্যদিকে কী এক রহস্য, নিয়মিত ক্লাস না হলেও শিক্ষার্থীরা পরীক্ষায় বলতে গেলে বরাবরই ভালো ফলাফল করছে।  অতএব, এসব নিয়ে যখন যা কিছুই করা হোক না কেন আগেভাগে গভীরভাবে চিন্তাভাবনা করে তবেই যেন করা হয়।

লেখক : অবসরপ্রাপ্ত কলেজ শিক্ষক

এই বিভাগের আরও খবর
বিএনপির জিরো টলারেন্স
বিএনপির জিরো টলারেন্স
পবিত্র আশুরা
পবিত্র আশুরা
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
উজানির মা ও ভাটার টান
উজানির মা ও ভাটার টান
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
থানায় হামলা
থানায় হামলা
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
সর্বশেষ খবর
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা

৩৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

আশুরার দিনের ফজিলত
আশুরার দিনের ফজিলত

৪৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান
ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান

৫১ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

আশুরা সম্পর্কিত ঐতিহাসিক ঘটনাবলি
আশুরা সম্পর্কিত ঐতিহাসিক ঘটনাবলি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কন্যাকে গোপন কথা বলতেন নবীজি (সা.)
যে কন্যাকে গোপন কথা বলতেন নবীজি (সা.)

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৫৪ বছর পর গাভাস্কারের রেকর্ড ছাপিয়ে গেলেন গিল
৫৪ বছর পর গাভাস্কারের রেকর্ড ছাপিয়ে গেলেন গিল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামে শোক পালনের সীমারেখা
ইসলামে শোক পালনের সীমারেখা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’
মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো
যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানে ভবন ধসে নিহত বেড়ে ২১
পাকিস্তানে ভবন ধসে নিহত বেড়ে ২১

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আব্দুল্লাহর ক্যান্সার আক্রান্ত ভাইয়ের চিকিৎসার খোঁজ নিলেন তারেক রহমান
শহীদ আব্দুল্লাহর ক্যান্সার আক্রান্ত ভাইয়ের চিকিৎসার খোঁজ নিলেন তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ তলানিতে
অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ তলানিতে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২৭
টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২৭

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পায়ের গোড়ালি ভেঙে ছিটকে গেলেন বায়ার্ন তারকা জামাল মুসিয়ালা
পায়ের গোড়ালি ভেঙে ছিটকে গেলেন বায়ার্ন তারকা জামাল মুসিয়ালা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নয়জনের দল নিয়েই বায়ার্নকে হারিয়ে সেমিফাইনালে পিএসজি
নয়জনের দল নিয়েই বায়ার্নকে হারিয়ে সেমিফাইনালে পিএসজি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিশরে দুই মিনিবাসের সংঘর্ষে ৯ জন নিহত, আহত ১১
মিশরে দুই মিনিবাসের সংঘর্ষে ৯ জন নিহত, আহত ১১

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তানভীরের জবাব: ক্যাপ্টেনের ভরসাই আত্মবিশ্বাসের চাবিকাঠি
তানভীরের জবাব: ক্যাপ্টেনের ভরসাই আত্মবিশ্বাসের চাবিকাঠি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশে নাটোরকে এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান
নতুন বাংলাদেশে নাটোরকে এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনা ক্রীড়াঙ্গনকেও কলুষিত করেছে: হাফিজ
শেখ হাসিনা ক্রীড়াঙ্গনকেও কলুষিত করেছে: হাফিজ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল
দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা
সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল
ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে
ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান
মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম
জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা
যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ
৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ
কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’
আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান
আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান
এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন
যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে’
‘ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাজিত বাংলাদেশ
অপরাজিত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

লাকসামের এরশাদ শিকদার
লাকসামের এরশাদ শিকদার

প্রথম পৃষ্ঠা

৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে
৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে
নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা
অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা
আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা

নগর জীবন

ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে
ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে

নগর জীবন

মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু
মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু

শোবিজ

রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়
রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য
নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য

শোবিজ

দেখা হবে এশিয়ান কাপে
দেখা হবে এশিয়ান কাপে

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা
বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক
বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক

প্রথম পৃষ্ঠা

তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা
তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা

মাঠে ময়দানে

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের
নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের

নগর জীবন

ডিজে তানিয়া বৃষ্টি
ডিজে তানিয়া বৃষ্টি

শোবিজ

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ
ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব
ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব

মাঠে ময়দানে

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা
বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা

শোবিজ