শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৩ জানুয়ারি, ২০২৩

ভারতের জি২০ প্রেসিডেন্সির গুরুত্ব

হর্ষবর্ধন শ্রিংলা
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ভারতের জি২০ প্রেসিডেন্সির গুরুত্ব

জি২০ হলো বিশ্বের শীর্ষ ২০টি অর্থনৈতিক শক্তির জোট। চলতি বছর এ জোটের সভাপতির দায়িত্ব পেয়েছে ভারত। এ উপলক্ষে আন্তর্জাতিক ইভেন্টের আয়োজন করেছে ভারত। শক্তিশালী ভূরাজনৈতিক মেরুকরণ, উত্তর-দক্ষিণ এবং পূর্ব-পশ্চিম বিভাজন, চ্যালেঞ্জ ও জগদ্বাসীর প্রত্যাশার নিরিখে ভারতের প্রেসিডেন্সির দায়িত্ব হাতে নেওয়া কঠিন এবং ব্যতিক্রমী।  ভয়ংকর চ্যালেঞ্জ সত্ত্বেও বিশ্বের বিভিন্ন এলাকা ও শক্তির মধ্যে সেতুবন্ধ রচনায় ভারতের সামর্থ্য এবং দক্ষতার বিষয়ে আমরা আশাবাদী। বিভক্ত বিশ্বকে সফলভাবে কাছাকাছি নেওয়ার উদ্দেশ্যে ২০২৩ সালের জি২০ সম্মেলনের স্লোগান হিসেবে নেওয়া হয়েছে ‘এক বিশ্ব, এক পরিবার, এক ভবিষ্যৎ’ কথাটি।

ভারত জি২০-এর দায়িত্ব নিয়েছে একটি অত্যন্ত চ্যালেঞ্জিং বিষয় হিসেবে। এ দায়িত্ব এমন সময় নেওয়া হয়েছে যখন আন্তর্জাতিক ব্যবস্থায় বিরাজ করছে বিরোধপূর্ণ সময়। কভিড-১৯ মহামারির প্রভাব, ইউক্রেনে সৃষ্ট সংঘাত বিশ্বব্যাপী মন্দা, উচ্চ মূল্যস্ফীতি ও খাদ্য সংকটের হুমকি সৃষ্টি করেছে। মন্থর হয়েছে টেকসই উন্নয়নের লক্ষ্য এবং জলবায়ু সংকট মোকাবিলার কার্যক্রম। তার ওপর বিশ্ব মেরুকরণ এখন স্পষ্ট হয়ে পড়েছে আগের চেয়ে বেশি।

ভারত ক্রমবর্ধমান সংকটের এই সময়ে সমাধানকারীর ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছে। এ উদ্দেশ্যে ভারতের সভাপতিত্বে সভা অনুষ্ঠিত হয় উদয়পুরের সুন্দর লেক সিটিতে ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে। ওই সভায় ভারতের সংস্কৃতি এবং ডিজিটাল ও প্রযুক্তিগত দক্ষতা অংশগ্রহণকারীদের কাছে স্পষ্ট করেছে।

ভারত জি২০-এর সভাপতি হয়েছে; এ সময়ের কর্মকালের সঙ্গে মিলে যায় জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের প্রেসিডেন্ট হিসেবে ডিসেম্বরের জন্য কাউন্সিল (UNSC 2022) এবং সাংহাই শীর্ষ সহযোগিতা সংস্থায় ভারতের অবস্থান। এ তিনটি কূটনৈতিক ঘটনা ইঙ্গিত দেয় ভারত নেতৃত্বের ভূমিকায় বিশ্বকে আলোকপাত করেছে।

গত কয়েক বছরে ভারতের বৈশ্বিক অবস্থান আন্তর্জাতিক অংশীদারি, আঞ্চলিক কথোপকথন এবং উন্নয়নশীল বিশ্বের জন্য আশার আলো ছড়িয়েছে। ভারত পরিণত হয়েছে BRICS-এর মর্যাদাবান সদস্য হিসেবে (ব্রাজিল, রাশিয়া, ভারত, চীন, দক্ষিণ আফ্রিকা)। কোয়াডে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, জাপান ও অস্ট্রেলিয়ার সঙ্গে এবং SCO-তে নেতৃস্থানীয় ভূমিকা পালন করছে। যার মধ্যে রয়েছে রাশিয়া, চীন এবং মধ্য এশিয়ার দেশগুলো। এ ছাড়া ভারত কার্যকরভাবে আঞ্চলিক সহযোগিতার ক্ষেত্রে ভূমিকা পালন করছে। ইউরোপীয় ইউনিয়ন, আফ্রিকা, আসিয়ান এবং সার্কে ইতিবাচক ভূমিকা পালন করছে।

কেন জি২০ গুরুত্বপূর্ণ : বিশ্ব এখন এক কঠিন সময় অতিক্রম করছে। আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় গুরুত্ববহ বিশ্বাসযোগ্য ব্যবস্থার জন্য উন্মুখ। চারদিকের অনিশ্চয়তা মোকাবিলায় ভূরাজনৈতিক এবং সামষ্টিক অর্থনৈতিক স্তরে ইতিবাচক হাওয়া প্রবাহিত করা এখন এক চ্যালেঞ্জ। জি২০ অনন্যভাবে উপস্থাপন করেছে একটি প্ল্যাটফরম। যাতে রয়েছে বিশ্বের প্রধান উন্নত এবং উদীয়মান অর্থনীতি। জি৭ এবং জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদ উভয় সংস্থাই দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর থেকে নিয়ামক ভূমিকা পালন করছে। জি২০, অন্যদিকে জি৭ অন্যান্য প্রধান অর্থনীতির সঙ্গে একসঙ্গে সমান অংশীদারি সৃষ্টি করেছে। এর সঙ্গে সম্পর্ক গড়ে উঠেছে পি৫ দেশগুলোর। এটি জি২০কে একটি প্রাসঙ্গিক এবং প্রভাবশালী গ্রুপ হিসেবে উত্থাপিত করেছে এ পৃথিবীতে। তবে এ সফলতার পাশাপাশি থাকতে পারে বিভাজনের বীজ। রাশিয়া-ইউক্রেন দ্বন্দ্ব তা স্পষ্ট করেছে।

স্থিতিস্থাপক ভারত : চাপ এবং অনিশ্চয়তার মুখেও বিশ্বে স্বপ্নদর্শী ভূমিকা পালন করছে ভারত। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি আমাদের দেশকে চালিত করেছেন সফলভাবে কভিড-১৯-এর ঝড় মোকাবিলায়। ভারত ফিরেছে দ্রুততম ক্রমবর্ধমান এক অর্থনীতি হিসেবে। ভারত সবচেয়ে কঠিন সময়ের মধ্যে বৈশ্বিক দায়িত্ব পালনে দ্বিধা করেনি।

প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির দৃষ্টিভঙ্গির প্রতিফলন ঘটেছে ভারতের পররাষ্ট্রনীতিতে। জি২০-এর প্রেসিডেন্সির দায়িত্ব পাওয়ার পর আগামী সম্মেলনের স্লোগান হিসেবে গ্রহণ করা হয়েছে ‘এক বিশ্ব, এক পরিবার, এক ভবিষ্যৎ’ কথাটি। উদ্বুদ্ধ করা হয়েছে বিশ্ববাসীর ভালোর জন্য কাজ করুন। জি২০-এর  স্লোগানে আমাদের প্রাচীন দর্শনের আলোকপাত করা হয়েছে। ২০২০ সালের মার্চে মহামারি সম্পর্কে প্রতিক্রিয়া জানাতে ‘জনগণকেন্দ্রিক’ হওয়ার আহ্বান জানিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। মহামারি মোকাবিলায় ভ্যাকসিন ও অক্সিজেন দিয়ে সহায়তা করেছে ভারত। এ দুর্দান্ত কৃতিত্ব পুনর্নবীকরণযোগ্য শক্তির বিকাশে এবং দুর্যোগ প্রতিরোধী ক্ষমতা বিশ্বব্যাপী প্রসারিত করার ক্ষেত্রে অবদান রেখেছে। প্রাকৃতিক দুর্যোগের সময় ভারত সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছে প্রতিবেশীসহ ইন্দোনেশিয়ার আচেহ থেকে আফ্রিকার পূর্ব উপকূলীয় দেশ মোজাম্বিকে।

নতুন টেক অর্ডার : বিশ্বব্যাপী ভারতের উন্নয়ন দৃষ্টিভঙ্গির এজেন্ডা গঠন করা হয়েছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে দ্রুত রূপান্তরের মাধ্যমে অর্থনীতি ও সমাজে সবুজ এবং ডিজিটাল রূপান্তরের ইস্যুতে। ভারত প্রযুক্তির ক্ষেত্রে সমতায় বিশ্বাসী। মেরুকরণ দ্বারা বিভক্ত বিশ্বে ভারত একটি ন্যায্য, ন্যায়সংগত অন্তর্ভুক্তিমূলক সমাজের উত্থান দেখতে চায়। ভারত আজ একটি অগ্রসরমান জাতিতে পরিণত হচ্ছে। এটি সবচেয়ে দ্রুতবর্ধনশীল অর্থনীতিতে পরিণত হয়েছে। বিশ্বের অন্যতম সেরা দেশ ভারতের রয়েছে ডিজিটাল পাবলিক অবকাঠামো মডেল।

ভারত আজ দ্রুততম ক্রমবর্ধমান বড় অর্থনীতি, স্মার্টফোন ডেটা ভোক্তা এবং গ্লোবাল ফিনটেক গ্রহণকারী। বালি শীর্ষ সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ইঙ্গিত বিশ্বের ৪০%-এর বেশি রিয়েল-টাইম পেমেন্ট লেনদেন গত বছর ইউপিআইয়ের মাধ্যমে হয়েছিল। তিনি বলেন, ডিজিটাল পাবলিক ডেভেলপ করেছে পণ্য যার মৌলিক স্থাপত্যে আছে অন্তর্নির্মিত গণতান্ত্রিক নীতি। কিন্তু দুঃখের বিষয়, অধিকাংশ উন্নয়নশীল দেশের নাগরিকের নেই কোনো ধরনের ‘ডিজিটাল পরিচয়’।

ভারতের অভিজ্ঞতা গত কয়েক বছরে দেখিয়েছে যদি ডিজিটাল আর্কিটেকচার ব্যাপকভাবে তৈরি করা হয় অ্যাক্সেসযোগ্যভাবে এটি আর্থসামাজিক রূপান্তর আনতে পারে। এর সঠিক ব্যবহারে ডিজিটাল প্রযুক্তি একটি শক্তি হয়ে উঠতে পারে কয়েক দশকের বৈশ্বিক লড়াইয়ের প্রতিপক্ষ দারিদ্র্যের বিরুদ্ধে।

আমরা আমাদের প্রেসিডেন্সির অধীনে অন্য জি২০ অংশীদারদের সঙ্গে এ জোটকে শক্তিশালী করার চেষ্টা করব। আমাদের এমন প্রক্রিয়া তৈরি করতে হবে যাতে উন্নয়নশীল দেশগুলো সংকট সামলাতে পারে। ভারতের জি২০ প্রেসিডেন্সি এগিয়ে নিয়ে যাবে সামগ্রিকভাবে বিশ্ব স্বাস্থ্যসহায়ক ব্যবস্থা প্রণয়নে, যা মহামারির মতো ভবিষ্যতের স্বাস্থ্য সংকট মোকাবিলা করতে পারে।

অস্থায়ী সদস্য হিসেবে ভারতের মেয়াদ জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে ২০২২ সালেই শেষ হয়েছে। ইতোমধ্যে জাতিসংঘের এই একচেটিয়া সংস্থায় ভারত ফলপ্রসূ ভূমিকা রেখেছে। এই প্রথম আমাদের ইতিহাসে একজন ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী সভাপতিত্ব করেছিলেন জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের শীর্ষ সম্মেলনে। নিরাপত্তা পরিষদের দুই বছরের মেয়াদে ভারত কার্যকরভাবে দায়িত্ব পালন করেছে বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠায়। তালেবানদের প্রতি আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের দৃষ্টিভঙ্গি, শান্তি রক্ষায় আফগানিস্তানে স্বদেশি শাসন এবং সন্ত্রাস দমনের ক্ষেত্রে ভারতের দৃষ্টিভঙ্গি আন্তর্জাতিক মহলে প্রশংসা পেয়েছে; যা ভবিষ্যতে ভারতকে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্য হতে সাহায্য করবে।

ভারত তার দায়িত্ব পালনকালে সন্ত্রাসবিরোধী সহযোগিতার পরিবেশ সৃষ্টি করেছে। ভারত প্রথমবারের মতো গত অক্টোবরে নয়াদিল্লিতে আহূত বৈঠকে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের কাউন্টার টেররিজম কমিটি গঠন করেছে। এই বিশেষ বৈঠকে কাউন্টার টেররিজম কমিটি সন্ত্রাসবিরোধী কার্যক্রম রোধের কলাকৌশল নির্ধারণের চেষ্টা করেছে। দিল্লিতে এ বৈঠকের আয়োজন মর্যাদার বিষয়; যা একটি মাইলফলক ছিল। সাধারণত এ ধরনের বৈঠক জাতিসংঘের সদর দফতর নিউইয়র্কে মিলিত হয়। বৈঠকে যে ‘দিল্লি ঘোষণা’ তখন গৃহীত হয়েছিল তা একটি ল্যান্ডমার্ক নথি, যা প্রতিরোধ করবে চরমপন্থা, মৌলবাদ ও সন্ত্রাসবাদী কার্যক্রম। সন্ত্রাসীদের নতুন যুগের প্রযুক্তি ব্যবহার করে হামলা চালানোর বিপদ ঠেকানোর ক্ষেত্রে। সামনের দিকে তাকিয়ে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে লড়াই করতে হবে সন্ত্রাসবাদের অভিশাপ মোকাবিলায় সম্মিলিতভাবে। যেমন বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে এক ব্রিফিংয়ে বলেন, ‘গ্লোবাল কাউন্টার টেররিজম অ্যাপ্রোচ’।

তাতে প্রধানমন্ত্রী মোদির আন্তর্জাতিক চেতনার ছাপ প্রতিফলিত হয়েছে গভীরভাবে। রয়েছে তাঁর বুদ্ধিবৃত্তিক ধারণার বহিঃপ্রকাশ। যেমন সাগর নিরাপত্তা এবং সবার জন্য নিরাপদ অঞ্চল; এক পৃথিবী, এক স্বাস্থ্য; জীবন-পরিবেশের জন্য জীবনধারা। আন্তর্জাতিক যোগ দিবস; জলবায়ু প্রতিশ্রুতির জন্য পঞ্চামৃত; ওয়ান সান ওয়ান ওয়ার্ল্ড ওয়ান গ্রিড, আন্তঃসংযুক্ত সবুজ গ্রিড সৃষ্টি করেছে একটি বিশ্বব্যাপী অনুরণন; যা মানুষের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। ভারত সারা বিশ্বে আছে অসংখ্য কার্যক্রমে। জাতিসংঘ এবং অন্যান্য আন্তর্জাতিক সংস্থায়।

অমৃতের সময়কাল : ভারতের দৃষ্টি ধনী ও প্রভাবশালীদের মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়। ভারতের দৃঢ় সমর্থন রয়েছে উন্নয়নশীল পৃথিবীর দিকে। এ বিষয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর উল্লেখ করেছেন, ভারত ব্যাপকভাবে দক্ষিণ গোলার্ধের কণ্ঠস্বর হিসেবে ভূমিকা পালন করছে। ভারত প্রস্তুতি নিচ্ছে জি২০-এর প্রেসিডেন্সি নিতে, এটা হবে এর আশা-আকাক্সক্ষার প্রতিনিধিত্বকারী এবং একই সময়ে উন্নয়নশীল বিশ্বের জন্য আরামদায়ক অবস্থান।

ভারতের ব্যাপক গ্রহণযোগ্যতা রয়েছে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের কাছে। শক্তিশালী ও উন্নয়নশীল দেশের প্রশংসা অর্জন করেছে ভারত। চিন্তা ও কর্মের স্বাধীনতা এবং স্থিতিস্থাপক বৈজ্ঞানিক ও অর্থনৈতিক ভিত্তি প্রদান করার জন্য অনন্যভাবে ভারত অবস্থান করেছে একটি সংকটময় সময়ে বিশ্বনেতৃত্বের জন্য। আমরা জি২০-এর প্রেসিডেন্টের সঙ্গে কাজ করতে বিশ্বের সকল স্তরের দেশের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে চাই। আমাদের সাম্প্রতিক অর্জন এবং অভিজ্ঞতা বিশ্বের সব জাতির আর্থসামাজিক উন্নয়ন ও কল্যাণে ব্যবহার করতে চাই। ডিজিটাল রূপান্তরের প্রক্রিয়া জোরদার এবং উন্নয়নের জন্য সহযোগিতা আমাদের লক্ষ্য।

আমরা অমৃতের সময়কালে প্রবেশ করছি। আমরা আছি অগ্রগতির দৌড়ে, আমরা আছি অভিন্ন পথে। ট্রাজেক্টরি স্থানান্তর করার জন্য প্রস্তুত উচ্চ প্রবৃদ্ধি এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়ন, আমাদের সম্মিলিত আকাক্সক্ষা পূরণের লক্ষ্যে। ২০৪৭ সালের মধ্যে ভারত একটি উন্নত অর্থনীতিতে পরিণত হবে। আমাদের অন্তর্নিহিত শক্তিগুলো, আমাদের গঠনমূলক অবস্থান আমাদের নিয়ে যাবে বিশ্বনেতৃত্ব। ভারত দিতে পারে অনেক বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জের সমাধান। ভারত আজ বিশ্বকে সযতনে ঘিরে রেখেছে, নেতৃত্ব দিচ্ছে একটি ভালো আগামীর জন্য।

এগিয়ে যাচ্ছে ভারতের জি২০ প্রেসিডেন্সি। ভারত ইতিহাসে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিতে চায়। বাস্তবসম্মত বৈশ্বিক সমাধান খোঁজার মাধ্যমে সবার মঙ্গলের জন্য ভূমিকা রাখতে চায়। তাই এক পৃথিবীর প্রকৃত আত্মাকে প্রকাশ করতে হবে, প্রথমে এক বিশ্ব, এক পরিবার, এক ভবিষ্যৎ-এর লক্ষ্য নিয়ে পালিত হবে ভারতের জি২০ প্রেসিডেন্সি। ভারতীয়দের জন্য জি২০-এর সভাপতিত্ব একটি অনন্য সুযোগ; যা প্রদর্শন করার জন্য এটিকে দায়িত্ব হিসেবে নিতে হবে।  আমাদের সমৃদ্ধ সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য এবং বৈচিত্র্য, পর্যটন সম্ভাবনা ও উন্নয়ন শক্তি যাতে বিশ্বমূল্যবোধকে সমৃদ্ধ করে সে ব্যাপারে আমাদের সচেতন থাকতে হবে।

লেখক : ভারতের জি২০ প্রেসিডেন্সির জন্য প্রধান সমন্বয়কারী; সাবেক পররাষ্ট্র সচিব

এই বিভাগের আরও খবর
গরু চোরাচালান
গরু চোরাচালান
বিপর্যস্ত পুঁজিবাজার
বিপর্যস্ত পুঁজিবাজার
মুমিনের হজ
মুমিনের হজ
চুল নিয়ে চুলোচুলি
চুল নিয়ে চুলোচুলি
যোগ-বিয়োগের ধারাস্রোত
যোগ-বিয়োগের ধারাস্রোত
যুদ্ধবিরতি
যুদ্ধবিরতি
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ
গরমে অস্থির জনজীবন ইসলামের নির্দেশনা
গরমে অস্থির জনজীবন ইসলামের নির্দেশনা
অল্প দেখা আমেরিকা
অল্প দেখা আমেরিকা
সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!
সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
গ্রীষ্মের দাবদাহ
গ্রীষ্মের দাবদাহ
সর্বশেষ খবর
সদরপুরে ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
সদরপুরে ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

কৃষকের মরদেহ উদ্ধার
কৃষকের মরদেহ উদ্ধার

১৬ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ফসলি জমি থেকে মেছো বাঘ আটক
ফসলি জমি থেকে মেছো বাঘ আটক

৩ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

চট্টগ্রামে আওয়ামী লীগ নেত্রী জিনাত সোহানা গ্রেফতার
চট্টগ্রামে আওয়ামী লীগ নেত্রী জিনাত সোহানা গ্রেফতার

৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রোনালদোকে ছাড়াই আল নাসরের গোলের ইতিহাস
রোনালদোকে ছাড়াই আল নাসরের গোলের ইতিহাস

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ান-আসিয়ান ইয়ুথ এসডিজি সামিটে ইয়ুথ হাব ফাউন্ডেশনের অংশগ্রহণ
মালয়েশিয়ান-আসিয়ান ইয়ুথ এসডিজি সামিটে ইয়ুথ হাব ফাউন্ডেশনের অংশগ্রহণ

১০ মিনিট আগে | পরবাস

প্রেমিকার মোবাইলে হোটেলের ওয়াইফাই সংযোগ, রাগে সম্পর্কচ্ছেদ প্রেমিকের!
প্রেমিকার মোবাইলে হোটেলের ওয়াইফাই সংযোগ, রাগে সম্পর্কচ্ছেদ প্রেমিকের!

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাগুরায় শিশু আছিয়া ধর্ষণ ও হত্যা মামলার রায় ১৭ মে
মাগুরায় শিশু আছিয়া ধর্ষণ ও হত্যা মামলার রায় ১৭ মে

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সারাদেশে এনআইডি সেবা সাময়িকভাবে বন্ধ
সারাদেশে এনআইডি সেবা সাময়িকভাবে বন্ধ

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রথম সফরে ট্রাম্প মধ্যপ্রাচ্যের ৩ দেশে গেলেও যাবেন না ইসরায়েল
প্রথম সফরে ট্রাম্প মধ্যপ্রাচ্যের ৩ দেশে গেলেও যাবেন না ইসরায়েল

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের বাণিজ্য বন্ধের হুমকিতে যুদ্ধবিরতিতে রাজি হয় ভারত-পাকিস্তান
ট্রাম্পের বাণিজ্য বন্ধের হুমকিতে যুদ্ধবিরতিতে রাজি হয় ভারত-পাকিস্তান

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আপিলের জন্য জুবাইদা রহমানের ৫৮৭ দিনের বিলম্ব মওকুফ
আপিলের জন্য জুবাইদা রহমানের ৫৮৭ দিনের বিলম্ব মওকুফ

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

পাইলটের সাহস না থাকলে রাফাল যুদ্ধবিমান দিয়েও কিছু হবে না: পাকিস্তান
পাইলটের সাহস না থাকলে রাফাল যুদ্ধবিমান দিয়েও কিছু হবে না: পাকিস্তান

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরব আমিরাতে ৩ নারীকে গুলি করে হত্যা, গ্রেফতার ১
আরব আমিরাতে ৩ নারীকে গুলি করে হত্যা, গ্রেফতার ১

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় নাসিরনগরে দোয়া মাহফিল
খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় নাসিরনগরে দোয়া মাহফিল

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় সেবা মূল্য ৫ গুণ বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত স্থগিত
কুমিল্লায় সেবা মূল্য ৫ গুণ বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত স্থগিত

৫৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘অস্ট্রেলিয়া-বাংলাদেশ বিজনেস এক্সপো’ আগামী অক্টোবরে
‘অস্ট্রেলিয়া-বাংলাদেশ বিজনেস এক্সপো’ আগামী অক্টোবরে

৫৯ মিনিট আগে | পরবাস

জামায়াতে ইসলামীর আপিল শুনানি বুধবার পর্যন্ত মুলতবি
জামায়াতে ইসলামীর আপিল শুনানি বুধবার পর্যন্ত মুলতবি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রংপুরে বাসচাপায় একই পরিবারের ৩ জন নিহত
রংপুরে বাসচাপায় একই পরিবারের ৩ জন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গরমে ত্বকের যত্নে মুলতানি মাটি
গরমে ত্বকের যত্নে মুলতানি মাটি

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী
বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোথায় হবে ‘পাঠান টু’র শুটিং?
কোথায় হবে ‘পাঠান টু’র শুটিং?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৮ অঞ্চলে ঝোড়ো হাওয়াসহ বজ্রবৃষ্টির আভাস
৮ অঞ্চলে ঝোড়ো হাওয়াসহ বজ্রবৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গরমে তালের শাঁস খাওয়া কেন উপকারী
গরমে তালের শাঁস খাওয়া কেন উপকারী

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

কুতুবপুরে যুবকের লাশ উদ্ধার
কুতুবপুরে যুবকের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঘরে গোপন ক্যামেরার সন্ধান দেবে স্মার্টফোন
ঘরে গোপন ক্যামেরার সন্ধান দেবে স্মার্টফোন

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কিশোরগঞ্জে এক নারীকে হত্যার অভিযোগ
কিশোরগঞ্জে এক নারীকে হত্যার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ মার্কিন জিম্মিকে মুক্তি দিয়ে ট্রাম্পের প্রতি যে আহ্বান জানাল হামাস
শেষ মার্কিন জিম্মিকে মুক্তি দিয়ে ট্রাম্পের প্রতি যে আহ্বান জানাল হামাস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে কৃষির টপ সয়েল বিক্রির দায়ে অর্থদণ্ড
চাঁদপুরে কৃষির টপ সয়েল বিক্রির দায়ে অর্থদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের ওপর নতুন নিষেধাজ্ঞা জারি করল যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের ওপর নতুন নিষেধাজ্ঞা জারি করল যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব নিলেন হাসিনাপুত্র জয়, নিয়েছেন শপথ
যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব নিলেন হাসিনাপুত্র জয়, নিয়েছেন শপথ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প
কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ কোনও বলিউড মুভি নয়,  কেন বললেন ভারতের সাবেক সেনাপ্রধান
যুদ্ধ কোনও বলিউড মুভি নয়,  কেন বললেন ভারতের সাবেক সেনাপ্রধান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি
পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রেফতার মমতাজ; এতদিন লুকিয়ে ছিলেন কোথায়?
গ্রেফতার মমতাজ; এতদিন লুকিয়ে ছিলেন কোথায়?

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি
আওয়ামী লীগের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি
এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি

১১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব
আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের আড়ালে দেশে নাটকীয়তা চলছে : মির্জা আব্বাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের আড়ালে দেশে নাটকীয়তা চলছে : মির্জা আব্বাস

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাতারের বিমান উপহার পাওয়া নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প
কাতারের বিমান উপহার পাওয়া নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‌‘সূর্য উঠলে দেখতে পাবেন’, আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল প্রসঙ্গে সিইসি
‌‌‘সূর্য উঠলে দেখতে পাবেন’, আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল প্রসঙ্গে সিইসি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বর্ণের দাম আরও কমেছে
স্বর্ণের দাম আরও কমেছে

১৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

যে কারণে ইসরায়েল থেকে বিনিয়োগ প্রত্যাহার করে নিচ্ছে নরওয়ে
যে কারণে ইসরায়েল থেকে বিনিয়োগ প্রত্যাহার করে নিচ্ছে নরওয়ে

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ফেসবুক-ইউটিউবে আওয়ামী লীগের পক্ষে কথা বললেই গ্রেপ্তার'
'ফেসবুক-ইউটিউবে আওয়ামী লীগের পক্ষে কথা বললেই গ্রেপ্তার'

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুপরিকল্পিতভাবে পুশইন করছে বিএসএফ : বিজিবি মহাপরিচালক
সুপরিকল্পিতভাবে পুশইন করছে বিএসএফ : বিজিবি মহাপরিচালক

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ভিসা ও অভিবাসন নীতি চালু করেছে যুক্তরাজ্য
নতুন ভিসা ও অভিবাসন নীতি চালু করেছে যুক্তরাজ্য

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতাকর্মীদের ধৈর্যের আহ্বান জামায়াত আমিরের
নেতাকর্মীদের ধৈর্যের আহ্বান জামায়াত আমিরের

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরীক্ষার মুখে ভারতের কূটনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
পরীক্ষার মুখে ভারতের কূটনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকিবুল-আকবরের ঝড়ে বাংলাদেশের রোমাঞ্চকর জয়
রাকিবুল-আকবরের ঝড়ে বাংলাদেশের রোমাঞ্চকর জয়

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা যুদ্ধ নিয়ে নেতানিয়াহুকে এক হাত নিলেন ইসরায়েলের সাবেক সেনাপ্রধান
গাজা যুদ্ধ নিয়ে নেতানিয়াহুকে এক হাত নিলেন ইসরায়েলের সাবেক সেনাপ্রধান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমার জান্তার বিমান হামলায় ১৭ শিক্ষার্থী নিহত: রিপোর্ট
মিয়ানমার জান্তার বিমান হামলায় ১৭ শিক্ষার্থী নিহত: রিপোর্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেওড়াপাড়ায় দুই বোনকে হত্যায় সিসিটিভিতে দেখতে পাওয়া ব্যক্তি গ্রেফতার
শেওড়াপাড়ায় দুই বোনকে হত্যায় সিসিটিভিতে দেখতে পাওয়া ব্যক্তি গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বশেষ জীবিত মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস
সর্বশেষ জীবিত মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ মার্কিন জিম্মিকে মুক্তি দিয়ে ট্রাম্পের প্রতি যে আহ্বান জানাল হামাস
শেষ মার্কিন জিম্মিকে মুক্তি দিয়ে ট্রাম্পের প্রতি যে আহ্বান জানাল হামাস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার দশকের বিদ্রোহের অবসান, নিজেদের বিলুপ্ত ঘোষণা করল কুর্দিরা
চার দশকের বিদ্রোহের অবসান, নিজেদের বিলুপ্ত ঘোষণা করল কুর্দিরা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনজীরের স্ত্রীর দুবাইয়ের দুই ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
বেনজীরের স্ত্রীর দুবাইয়ের দুই ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেস্টুরেন্ট নয়, এ যেন মরণফাঁদ!
রেস্টুরেন্ট নয়, এ যেন মরণফাঁদ!

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেনীতে বিজিবির কড়া নজরদারি, টহল জোরদার
ফেনীতে বিজিবির কড়া নজরদারি, টহল জোরদার

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরের শালবনে বিপন্ন প্রজাতির 'খুদি খেজুর' গাছের সন্ধান
দিনাজপুরের শালবনে বিপন্ন প্রজাতির 'খুদি খেজুর' গাছের সন্ধান

১৭ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

প্রিন্ট সর্বাধিক
অর্থ পাচারে সেভেন স্টার
অর্থ পাচারে সেভেন স্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

জয় এখন মার্কিন নাগরিক গ্রহণ করেছেন পাসপোর্ট!
জয় এখন মার্কিন নাগরিক গ্রহণ করেছেন পাসপোর্ট!

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী
বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউপিডিএফ নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ
ইউপিডিএফ নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আখের সঙ্গে ধান চাষে বদলে যাবে কৃষি অর্থনীতি
আখের সঙ্গে ধান চাষে বদলে যাবে কৃষি অর্থনীতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিগগিরই পিএইচডি
বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিগগিরই পিএইচডি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বিরুদ্ধে পাঁচ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে পাঁচ অভিযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতিকূল পরিবেশেও বিশ্বে বাড়ছে বাংলাদেশি ডেনিমের চাহিদা
প্রতিকূল পরিবেশেও বিশ্বে বাড়ছে বাংলাদেশি ডেনিমের চাহিদা

পেছনের পৃষ্ঠা

জবাবদিহি ও শৃঙ্খলা প্রয়োজন চিকিৎসা খাতে
জবাবদিহি ও শৃঙ্খলা প্রয়োজন চিকিৎসা খাতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আড়ালে নাটক
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আড়ালে নাটক

প্রথম পৃষ্ঠা

চুরি দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন করে ১৪ বছরের ভাগনে!
চুরি দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন করে ১৪ বছরের ভাগনে!

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহবাগে গরু ছাগল জবাই
শাহবাগে গরু ছাগল জবাই

পেছনের পৃষ্ঠা

আকস্মিক ঢাকা ত্যাগ পাকিস্তান হাইকমিশনারের
আকস্মিক ঢাকা ত্যাগ পাকিস্তান হাইকমিশনারের

পেছনের পৃষ্ঠা

যে স্বপ্ন পূরণ হলো না শাকিব খানের
যে স্বপ্ন পূরণ হলো না শাকিব খানের

শোবিজ

নিবন্ধন স্থগিত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন
নিবন্ধন স্থগিত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন

প্রথম পৃষ্ঠা

কণ্ঠশিল্পী ও সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
কণ্ঠশিল্পী ও সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ইনসাফের প্রতি দৃঢ় থাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের
ইনসাফের প্রতি দৃঢ় থাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের

প্রথম পৃষ্ঠা

যেমন আছেন নাটকের সিনিয়র শিল্পীরা
যেমন আছেন নাটকের সিনিয়র শিল্পীরা

শোবিজ

সংঘর্ষে যুবলীগ নেতা নিহত বাড়িঘর ভাঙচুর আগুন
সংঘর্ষে যুবলীগ নেতা নিহত বাড়িঘর ভাঙচুর আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু
দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন হলো ব্রিটেনে আসা ও স্থায়ী হওয়া
কঠিন হলো ব্রিটেনে আসা ও স্থায়ী হওয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

শুভাঢ্যা খাল খননের কাজ করবে সেনাবাহিনী
শুভাঢ্যা খাল খননের কাজ করবে সেনাবাহিনী

নগর জীবন

ঘুষ-দুর্নীতির ৯০৯ অভিযোগ-পরামর্শ
ঘুষ-দুর্নীতির ৯০৯ অভিযোগ-পরামর্শ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বাধীনতাবিরোধীদের অবস্থান ব্যাখ্যা করার আহ্বান এনসিপির
স্বাধীনতাবিরোধীদের অবস্থান ব্যাখ্যা করার আহ্বান এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেসবুকে নেতাদের বাহাস
ফেসবুকে নেতাদের বাহাস

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের হাতে থাকবে না মারণাস্ত্র, র‌্যাব পুনর্গঠন
পুলিশের হাতে থাকবে না মারণাস্ত্র, র‌্যাব পুনর্গঠন

প্রথম পৃষ্ঠা

পোশাককর্মী হত্যা মামলায় আইভীর জামিন নামঞ্জুর
পোশাককর্মী হত্যা মামলায় আইভীর জামিন নামঞ্জুর

পেছনের পৃষ্ঠা

১০ বছর পর খালাস পেলেন দুলু
১০ বছর পর খালাস পেলেন দুলু

নগর জীবন

দূরে তাকিয়ে সিদ্ধান্ত নিন, না হলে বিপদ হতে পারে
দূরে তাকিয়ে সিদ্ধান্ত নিন, না হলে বিপদ হতে পারে

নগর জীবন