শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৩ জানুয়ারি, ২০২৩

ভারতের জি২০ প্রেসিডেন্সির গুরুত্ব

হর্ষবর্ধন শ্রিংলা
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ভারতের জি২০ প্রেসিডেন্সির গুরুত্ব

জি২০ হলো বিশ্বের শীর্ষ ২০টি অর্থনৈতিক শক্তির জোট। চলতি বছর এ জোটের সভাপতির দায়িত্ব পেয়েছে ভারত। এ উপলক্ষে আন্তর্জাতিক ইভেন্টের আয়োজন করেছে ভারত। শক্তিশালী ভূরাজনৈতিক মেরুকরণ, উত্তর-দক্ষিণ এবং পূর্ব-পশ্চিম বিভাজন, চ্যালেঞ্জ ও জগদ্বাসীর প্রত্যাশার নিরিখে ভারতের প্রেসিডেন্সির দায়িত্ব হাতে নেওয়া কঠিন এবং ব্যতিক্রমী।  ভয়ংকর চ্যালেঞ্জ সত্ত্বেও বিশ্বের বিভিন্ন এলাকা ও শক্তির মধ্যে সেতুবন্ধ রচনায় ভারতের সামর্থ্য এবং দক্ষতার বিষয়ে আমরা আশাবাদী। বিভক্ত বিশ্বকে সফলভাবে কাছাকাছি নেওয়ার উদ্দেশ্যে ২০২৩ সালের জি২০ সম্মেলনের স্লোগান হিসেবে নেওয়া হয়েছে ‘এক বিশ্ব, এক পরিবার, এক ভবিষ্যৎ’ কথাটি।

ভারত জি২০-এর দায়িত্ব নিয়েছে একটি অত্যন্ত চ্যালেঞ্জিং বিষয় হিসেবে। এ দায়িত্ব এমন সময় নেওয়া হয়েছে যখন আন্তর্জাতিক ব্যবস্থায় বিরাজ করছে বিরোধপূর্ণ সময়। কভিড-১৯ মহামারির প্রভাব, ইউক্রেনে সৃষ্ট সংঘাত বিশ্বব্যাপী মন্দা, উচ্চ মূল্যস্ফীতি ও খাদ্য সংকটের হুমকি সৃষ্টি করেছে। মন্থর হয়েছে টেকসই উন্নয়নের লক্ষ্য এবং জলবায়ু সংকট মোকাবিলার কার্যক্রম। তার ওপর বিশ্ব মেরুকরণ এখন স্পষ্ট হয়ে পড়েছে আগের চেয়ে বেশি।

ভারত ক্রমবর্ধমান সংকটের এই সময়ে সমাধানকারীর ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছে। এ উদ্দেশ্যে ভারতের সভাপতিত্বে সভা অনুষ্ঠিত হয় উদয়পুরের সুন্দর লেক সিটিতে ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে। ওই সভায় ভারতের সংস্কৃতি এবং ডিজিটাল ও প্রযুক্তিগত দক্ষতা অংশগ্রহণকারীদের কাছে স্পষ্ট করেছে।

ভারত জি২০-এর সভাপতি হয়েছে; এ সময়ের কর্মকালের সঙ্গে মিলে যায় জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের প্রেসিডেন্ট হিসেবে ডিসেম্বরের জন্য কাউন্সিল (UNSC 2022) এবং সাংহাই শীর্ষ সহযোগিতা সংস্থায় ভারতের অবস্থান। এ তিনটি কূটনৈতিক ঘটনা ইঙ্গিত দেয় ভারত নেতৃত্বের ভূমিকায় বিশ্বকে আলোকপাত করেছে।

গত কয়েক বছরে ভারতের বৈশ্বিক অবস্থান আন্তর্জাতিক অংশীদারি, আঞ্চলিক কথোপকথন এবং উন্নয়নশীল বিশ্বের জন্য আশার আলো ছড়িয়েছে। ভারত পরিণত হয়েছে BRICS-এর মর্যাদাবান সদস্য হিসেবে (ব্রাজিল, রাশিয়া, ভারত, চীন, দক্ষিণ আফ্রিকা)। কোয়াডে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, জাপান ও অস্ট্রেলিয়ার সঙ্গে এবং SCO-তে নেতৃস্থানীয় ভূমিকা পালন করছে। যার মধ্যে রয়েছে রাশিয়া, চীন এবং মধ্য এশিয়ার দেশগুলো। এ ছাড়া ভারত কার্যকরভাবে আঞ্চলিক সহযোগিতার ক্ষেত্রে ভূমিকা পালন করছে। ইউরোপীয় ইউনিয়ন, আফ্রিকা, আসিয়ান এবং সার্কে ইতিবাচক ভূমিকা পালন করছে।

কেন জি২০ গুরুত্বপূর্ণ : বিশ্ব এখন এক কঠিন সময় অতিক্রম করছে। আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় গুরুত্ববহ বিশ্বাসযোগ্য ব্যবস্থার জন্য উন্মুখ। চারদিকের অনিশ্চয়তা মোকাবিলায় ভূরাজনৈতিক এবং সামষ্টিক অর্থনৈতিক স্তরে ইতিবাচক হাওয়া প্রবাহিত করা এখন এক চ্যালেঞ্জ। জি২০ অনন্যভাবে উপস্থাপন করেছে একটি প্ল্যাটফরম। যাতে রয়েছে বিশ্বের প্রধান উন্নত এবং উদীয়মান অর্থনীতি। জি৭ এবং জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদ উভয় সংস্থাই দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর থেকে নিয়ামক ভূমিকা পালন করছে। জি২০, অন্যদিকে জি৭ অন্যান্য প্রধান অর্থনীতির সঙ্গে একসঙ্গে সমান অংশীদারি সৃষ্টি করেছে। এর সঙ্গে সম্পর্ক গড়ে উঠেছে পি৫ দেশগুলোর। এটি জি২০কে একটি প্রাসঙ্গিক এবং প্রভাবশালী গ্রুপ হিসেবে উত্থাপিত করেছে এ পৃথিবীতে। তবে এ সফলতার পাশাপাশি থাকতে পারে বিভাজনের বীজ। রাশিয়া-ইউক্রেন দ্বন্দ্ব তা স্পষ্ট করেছে।

স্থিতিস্থাপক ভারত : চাপ এবং অনিশ্চয়তার মুখেও বিশ্বে স্বপ্নদর্শী ভূমিকা পালন করছে ভারত। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি আমাদের দেশকে চালিত করেছেন সফলভাবে কভিড-১৯-এর ঝড় মোকাবিলায়। ভারত ফিরেছে দ্রুততম ক্রমবর্ধমান এক অর্থনীতি হিসেবে। ভারত সবচেয়ে কঠিন সময়ের মধ্যে বৈশ্বিক দায়িত্ব পালনে দ্বিধা করেনি।

প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির দৃষ্টিভঙ্গির প্রতিফলন ঘটেছে ভারতের পররাষ্ট্রনীতিতে। জি২০-এর প্রেসিডেন্সির দায়িত্ব পাওয়ার পর আগামী সম্মেলনের স্লোগান হিসেবে গ্রহণ করা হয়েছে ‘এক বিশ্ব, এক পরিবার, এক ভবিষ্যৎ’ কথাটি। উদ্বুদ্ধ করা হয়েছে বিশ্ববাসীর ভালোর জন্য কাজ করুন। জি২০-এর  স্লোগানে আমাদের প্রাচীন দর্শনের আলোকপাত করা হয়েছে। ২০২০ সালের মার্চে মহামারি সম্পর্কে প্রতিক্রিয়া জানাতে ‘জনগণকেন্দ্রিক’ হওয়ার আহ্বান জানিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। মহামারি মোকাবিলায় ভ্যাকসিন ও অক্সিজেন দিয়ে সহায়তা করেছে ভারত। এ দুর্দান্ত কৃতিত্ব পুনর্নবীকরণযোগ্য শক্তির বিকাশে এবং দুর্যোগ প্রতিরোধী ক্ষমতা বিশ্বব্যাপী প্রসারিত করার ক্ষেত্রে অবদান রেখেছে। প্রাকৃতিক দুর্যোগের সময় ভারত সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছে প্রতিবেশীসহ ইন্দোনেশিয়ার আচেহ থেকে আফ্রিকার পূর্ব উপকূলীয় দেশ মোজাম্বিকে।

নতুন টেক অর্ডার : বিশ্বব্যাপী ভারতের উন্নয়ন দৃষ্টিভঙ্গির এজেন্ডা গঠন করা হয়েছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে দ্রুত রূপান্তরের মাধ্যমে অর্থনীতি ও সমাজে সবুজ এবং ডিজিটাল রূপান্তরের ইস্যুতে। ভারত প্রযুক্তির ক্ষেত্রে সমতায় বিশ্বাসী। মেরুকরণ দ্বারা বিভক্ত বিশ্বে ভারত একটি ন্যায্য, ন্যায়সংগত অন্তর্ভুক্তিমূলক সমাজের উত্থান দেখতে চায়। ভারত আজ একটি অগ্রসরমান জাতিতে পরিণত হচ্ছে। এটি সবচেয়ে দ্রুতবর্ধনশীল অর্থনীতিতে পরিণত হয়েছে। বিশ্বের অন্যতম সেরা দেশ ভারতের রয়েছে ডিজিটাল পাবলিক অবকাঠামো মডেল।

ভারত আজ দ্রুততম ক্রমবর্ধমান বড় অর্থনীতি, স্মার্টফোন ডেটা ভোক্তা এবং গ্লোবাল ফিনটেক গ্রহণকারী। বালি শীর্ষ সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ইঙ্গিত বিশ্বের ৪০%-এর বেশি রিয়েল-টাইম পেমেন্ট লেনদেন গত বছর ইউপিআইয়ের মাধ্যমে হয়েছিল। তিনি বলেন, ডিজিটাল পাবলিক ডেভেলপ করেছে পণ্য যার মৌলিক স্থাপত্যে আছে অন্তর্নির্মিত গণতান্ত্রিক নীতি। কিন্তু দুঃখের বিষয়, অধিকাংশ উন্নয়নশীল দেশের নাগরিকের নেই কোনো ধরনের ‘ডিজিটাল পরিচয়’।

ভারতের অভিজ্ঞতা গত কয়েক বছরে দেখিয়েছে যদি ডিজিটাল আর্কিটেকচার ব্যাপকভাবে তৈরি করা হয় অ্যাক্সেসযোগ্যভাবে এটি আর্থসামাজিক রূপান্তর আনতে পারে। এর সঠিক ব্যবহারে ডিজিটাল প্রযুক্তি একটি শক্তি হয়ে উঠতে পারে কয়েক দশকের বৈশ্বিক লড়াইয়ের প্রতিপক্ষ দারিদ্র্যের বিরুদ্ধে।

আমরা আমাদের প্রেসিডেন্সির অধীনে অন্য জি২০ অংশীদারদের সঙ্গে এ জোটকে শক্তিশালী করার চেষ্টা করব। আমাদের এমন প্রক্রিয়া তৈরি করতে হবে যাতে উন্নয়নশীল দেশগুলো সংকট সামলাতে পারে। ভারতের জি২০ প্রেসিডেন্সি এগিয়ে নিয়ে যাবে সামগ্রিকভাবে বিশ্ব স্বাস্থ্যসহায়ক ব্যবস্থা প্রণয়নে, যা মহামারির মতো ভবিষ্যতের স্বাস্থ্য সংকট মোকাবিলা করতে পারে।

অস্থায়ী সদস্য হিসেবে ভারতের মেয়াদ জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে ২০২২ সালেই শেষ হয়েছে। ইতোমধ্যে জাতিসংঘের এই একচেটিয়া সংস্থায় ভারত ফলপ্রসূ ভূমিকা রেখেছে। এই প্রথম আমাদের ইতিহাসে একজন ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী সভাপতিত্ব করেছিলেন জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের শীর্ষ সম্মেলনে। নিরাপত্তা পরিষদের দুই বছরের মেয়াদে ভারত কার্যকরভাবে দায়িত্ব পালন করেছে বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠায়। তালেবানদের প্রতি আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের দৃষ্টিভঙ্গি, শান্তি রক্ষায় আফগানিস্তানে স্বদেশি শাসন এবং সন্ত্রাস দমনের ক্ষেত্রে ভারতের দৃষ্টিভঙ্গি আন্তর্জাতিক মহলে প্রশংসা পেয়েছে; যা ভবিষ্যতে ভারতকে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্য হতে সাহায্য করবে।

ভারত তার দায়িত্ব পালনকালে সন্ত্রাসবিরোধী সহযোগিতার পরিবেশ সৃষ্টি করেছে। ভারত প্রথমবারের মতো গত অক্টোবরে নয়াদিল্লিতে আহূত বৈঠকে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের কাউন্টার টেররিজম কমিটি গঠন করেছে। এই বিশেষ বৈঠকে কাউন্টার টেররিজম কমিটি সন্ত্রাসবিরোধী কার্যক্রম রোধের কলাকৌশল নির্ধারণের চেষ্টা করেছে। দিল্লিতে এ বৈঠকের আয়োজন মর্যাদার বিষয়; যা একটি মাইলফলক ছিল। সাধারণত এ ধরনের বৈঠক জাতিসংঘের সদর দফতর নিউইয়র্কে মিলিত হয়। বৈঠকে যে ‘দিল্লি ঘোষণা’ তখন গৃহীত হয়েছিল তা একটি ল্যান্ডমার্ক নথি, যা প্রতিরোধ করবে চরমপন্থা, মৌলবাদ ও সন্ত্রাসবাদী কার্যক্রম। সন্ত্রাসীদের নতুন যুগের প্রযুক্তি ব্যবহার করে হামলা চালানোর বিপদ ঠেকানোর ক্ষেত্রে। সামনের দিকে তাকিয়ে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে লড়াই করতে হবে সন্ত্রাসবাদের অভিশাপ মোকাবিলায় সম্মিলিতভাবে। যেমন বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে এক ব্রিফিংয়ে বলেন, ‘গ্লোবাল কাউন্টার টেররিজম অ্যাপ্রোচ’।

তাতে প্রধানমন্ত্রী মোদির আন্তর্জাতিক চেতনার ছাপ প্রতিফলিত হয়েছে গভীরভাবে। রয়েছে তাঁর বুদ্ধিবৃত্তিক ধারণার বহিঃপ্রকাশ। যেমন সাগর নিরাপত্তা এবং সবার জন্য নিরাপদ অঞ্চল; এক পৃথিবী, এক স্বাস্থ্য; জীবন-পরিবেশের জন্য জীবনধারা। আন্তর্জাতিক যোগ দিবস; জলবায়ু প্রতিশ্রুতির জন্য পঞ্চামৃত; ওয়ান সান ওয়ান ওয়ার্ল্ড ওয়ান গ্রিড, আন্তঃসংযুক্ত সবুজ গ্রিড সৃষ্টি করেছে একটি বিশ্বব্যাপী অনুরণন; যা মানুষের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। ভারত সারা বিশ্বে আছে অসংখ্য কার্যক্রমে। জাতিসংঘ এবং অন্যান্য আন্তর্জাতিক সংস্থায়।

অমৃতের সময়কাল : ভারতের দৃষ্টি ধনী ও প্রভাবশালীদের মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়। ভারতের দৃঢ় সমর্থন রয়েছে উন্নয়নশীল পৃথিবীর দিকে। এ বিষয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর উল্লেখ করেছেন, ভারত ব্যাপকভাবে দক্ষিণ গোলার্ধের কণ্ঠস্বর হিসেবে ভূমিকা পালন করছে। ভারত প্রস্তুতি নিচ্ছে জি২০-এর প্রেসিডেন্সি নিতে, এটা হবে এর আশা-আকাক্সক্ষার প্রতিনিধিত্বকারী এবং একই সময়ে উন্নয়নশীল বিশ্বের জন্য আরামদায়ক অবস্থান।

ভারতের ব্যাপক গ্রহণযোগ্যতা রয়েছে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের কাছে। শক্তিশালী ও উন্নয়নশীল দেশের প্রশংসা অর্জন করেছে ভারত। চিন্তা ও কর্মের স্বাধীনতা এবং স্থিতিস্থাপক বৈজ্ঞানিক ও অর্থনৈতিক ভিত্তি প্রদান করার জন্য অনন্যভাবে ভারত অবস্থান করেছে একটি সংকটময় সময়ে বিশ্বনেতৃত্বের জন্য। আমরা জি২০-এর প্রেসিডেন্টের সঙ্গে কাজ করতে বিশ্বের সকল স্তরের দেশের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে চাই। আমাদের সাম্প্রতিক অর্জন এবং অভিজ্ঞতা বিশ্বের সব জাতির আর্থসামাজিক উন্নয়ন ও কল্যাণে ব্যবহার করতে চাই। ডিজিটাল রূপান্তরের প্রক্রিয়া জোরদার এবং উন্নয়নের জন্য সহযোগিতা আমাদের লক্ষ্য।

আমরা অমৃতের সময়কালে প্রবেশ করছি। আমরা আছি অগ্রগতির দৌড়ে, আমরা আছি অভিন্ন পথে। ট্রাজেক্টরি স্থানান্তর করার জন্য প্রস্তুত উচ্চ প্রবৃদ্ধি এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়ন, আমাদের সম্মিলিত আকাক্সক্ষা পূরণের লক্ষ্যে। ২০৪৭ সালের মধ্যে ভারত একটি উন্নত অর্থনীতিতে পরিণত হবে। আমাদের অন্তর্নিহিত শক্তিগুলো, আমাদের গঠনমূলক অবস্থান আমাদের নিয়ে যাবে বিশ্বনেতৃত্ব। ভারত দিতে পারে অনেক বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জের সমাধান। ভারত আজ বিশ্বকে সযতনে ঘিরে রেখেছে, নেতৃত্ব দিচ্ছে একটি ভালো আগামীর জন্য।

এগিয়ে যাচ্ছে ভারতের জি২০ প্রেসিডেন্সি। ভারত ইতিহাসে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিতে চায়। বাস্তবসম্মত বৈশ্বিক সমাধান খোঁজার মাধ্যমে সবার মঙ্গলের জন্য ভূমিকা রাখতে চায়। তাই এক পৃথিবীর প্রকৃত আত্মাকে প্রকাশ করতে হবে, প্রথমে এক বিশ্ব, এক পরিবার, এক ভবিষ্যৎ-এর লক্ষ্য নিয়ে পালিত হবে ভারতের জি২০ প্রেসিডেন্সি। ভারতীয়দের জন্য জি২০-এর সভাপতিত্ব একটি অনন্য সুযোগ; যা প্রদর্শন করার জন্য এটিকে দায়িত্ব হিসেবে নিতে হবে।  আমাদের সমৃদ্ধ সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য এবং বৈচিত্র্য, পর্যটন সম্ভাবনা ও উন্নয়ন শক্তি যাতে বিশ্বমূল্যবোধকে সমৃদ্ধ করে সে ব্যাপারে আমাদের সচেতন থাকতে হবে।

লেখক : ভারতের জি২০ প্রেসিডেন্সির জন্য প্রধান সমন্বয়কারী; সাবেক পররাষ্ট্র সচিব

এই বিভাগের আরও খবর
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
সংসদ নির্বাচন
সংসদ নির্বাচন
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
সবার আগে বাংলাদেশ
সবার আগে বাংলাদেশ
গ্যাসসংকট
গ্যাসসংকট
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
শক্তির চাহিদা পূরণে সৌরবিদ্যুৎ
শক্তির চাহিদা পূরণে সৌরবিদ্যুৎ
সেনারা পারে, পারতেই হয়
সেনারা পারে, পারতেই হয়
ইন্দিরা হত্যার সেই ভয়ংকর ঘটনা
ইন্দিরা হত্যার সেই ভয়ংকর ঘটনা
সর্বশেষ খবর
শিল্পকলায় মঞ্চে প্রাচীন গ্রিক নাটক ‘ইডিপাস’
শিল্পকলায় মঞ্চে প্রাচীন গ্রিক নাটক ‘ইডিপাস’

১৬ মিনিট আগে | শোবিজ

জকসু’র খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ, মোট ভোটার ১৬৩৬৫
জকসু’র খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ, মোট ভোটার ১৬৩৬৫

১৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

২১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের
আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবিতে প্রথমবর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু ২০ নভেম্বর
জবিতে প্রথমবর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু ২০ নভেম্বর

২৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মুন্সীগঞ্জ থেকে পাসপোর্ট নিয়ে পরিবারের সঙ্গে ইতালি গেল বিড়াল ‘ক্যান্ডি’
মুন্সীগঞ্জ থেকে পাসপোর্ট নিয়ে পরিবারের সঙ্গে ইতালি গেল বিড়াল ‘ক্যান্ডি’

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভ্যাটিকানে পোপের সাথে মাহমুদ আব্বাসের বৈঠক
ভ্যাটিকানে পোপের সাথে মাহমুদ আব্বাসের বৈঠক

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার
নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী
ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী

৪৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ
শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ

৫৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

এশিয়ান ইনোভেশন এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড পেল ইউনাইটেড গ্রুপ
এশিয়ান ইনোভেশন এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড পেল ইউনাইটেড গ্রুপ

৫৫ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

ঝিনাইদহে ব্যবসায়ী হত্যা মামলায় যুবক কারাগারে
ঝিনাইদহে ব্যবসায়ী হত্যা মামলায় যুবক কারাগারে

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ফিরে ভালোবাসায় সিক্ত আনিসুজ্জামান খান বাবু
গাইবান্ধায় ফিরে ভালোবাসায় সিক্ত আনিসুজ্জামান খান বাবু

৫৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

‘বঙ্গ বিভূষণ’ অ্যাওয়ার্ড পেলেন শত্রুঘ্ন সিনহা ও আরতি মুখোপাধ্যায়
‘বঙ্গ বিভূষণ’ অ্যাওয়ার্ড পেলেন শত্রুঘ্ন সিনহা ও আরতি মুখোপাধ্যায়

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশমিকার মন্তব্যে সামাজিক মাধ্যমে তুমুল বিতর্ক
রাশমিকার মন্তব্যে সামাজিক মাধ্যমে তুমুল বিতর্ক

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সুদানে পালানোরও কোনো জায়গা নেই মানুষের!
সুদানে পালানোরও কোনো জায়গা নেই মানুষের!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের ট্যুরিজম ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রামে আমন্ত্রণ পেলেন শাবির অধ্যাপক ইফতেখার
চীনের ট্যুরিজম ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রামে আমন্ত্রণ পেলেন শাবির অধ্যাপক ইফতেখার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘ধানের শীষের বিজয়ের জন্য ভেদাভেদ ভুলে এক হয়ে কাজ করতে হবে’
‘ধানের শীষের বিজয়ের জন্য ভেদাভেদ ভুলে এক হয়ে কাজ করতে হবে’

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বরিশালে ১০ দিনব্যাপী বিসিক উদ্যোক্তা মেলা শুরু
বরিশালে ১০ দিনব্যাপী বিসিক উদ্যোক্তা মেলা শুরু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লার সেই দুই পরিবারে কান্নার মানুষও নেই!
কুমিল্লার সেই দুই পরিবারে কান্নার মানুষও নেই!

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজকের আলোচিত ১০ খবর
আজকের আলোচিত ১০ খবর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদারীপুরে জাহানকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে মিছিল
মাদারীপুরে জাহানকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ
৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদারীপুরে প্রতিবন্ধী শিশুদের শিক্ষা উপবৃত্তি কর্মসূচি নিয়ে সেমিনার
মাদারীপুরে প্রতিবন্ধী শিশুদের শিক্ষা উপবৃত্তি কর্মসূচি নিয়ে সেমিনার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জমি নিয়ে বিরোধে একই পরিবারের ৯ জন কারাগারে
জমি নিয়ে বিরোধে একই পরিবারের ৯ জন কারাগারে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চোটে ছিটকে গেলেন রিয়ালের ফরাসি মিডফিল্ডার
চোটে ছিটকে গেলেন রিয়ালের ফরাসি মিডফিল্ডার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় ঘুষ-তদবির ছাড়া লটারিতে ৫৭ কর্মচারীর বদলি
কুমিল্লায় ঘুষ-তদবির ছাড়া লটারিতে ৫৭ কর্মচারীর বদলি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লজিস্টিক নীতিমালা প্রণয়নে বিনিয়োগ ও রপ্তানিতে আসবে গতি : প্রেস সচিব
লজিস্টিক নীতিমালা প্রণয়নে বিনিয়োগ ও রপ্তানিতে আসবে গতি : প্রেস সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন রূপে ফিরছে ‘প্রিডেটর’, এবার দেখা যাবে বাংলাদেশেও
নতুন রূপে ফিরছে ‘প্রিডেটর’, এবার দেখা যাবে বাংলাদেশেও

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাবি ছাত্রদল নেতার উদ্যোগে খেলোয়াড়দের জন্য বিশুদ্ধ পানির ফিল্টার
শাবি ছাত্রদল নেতার উদ্যোগে খেলোয়াড়দের জন্য বিশুদ্ধ পানির ফিল্টার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী
অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া
বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই
ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার
১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ
যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া, ছেলেকে বাংলাদেশ সীমান্তে রেখে পালালেন বাবা
স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া, ছেলেকে বাংলাদেশ সীমান্তে রেখে পালালেন বাবা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু
চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা
অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?
ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার
বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার

২৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর
প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন
উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন
জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম
জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’
‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফোনে অশ্লীল বার্তা পাঠালে দুই বছরের দণ্ড ও জরিমানা
ফোনে অশ্লীল বার্তা পাঠালে দুই বছরের দণ্ড ও জরিমানা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত
শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা
এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আর্জেন্টিনাসহ ২২ দেশের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনাসহ ২২ দেশের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভার্জিনিয়ায় ইতিহাস গড়লেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মুসলিম ঘাজালা
ভার্জিনিয়ায় ইতিহাস গড়লেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মুসলিম ঘাজালা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু
৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে
এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ নভেম্বর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল
অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় বিড়ালকে গলাকেটে হত্যা, থানায় জিডি
বগুড়ায় বিড়ালকে গলাকেটে হত্যা, থানায় জিডি

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনসেবায় ছুটে বেড়ান সেবাব্রতী শরীফুজ্জামান
জনসেবায় ছুটে বেড়ান সেবাব্রতী শরীফুজ্জামান

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল
প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন ৫ অথবা ১২ ফেব্রুয়ারি
নির্বাচন ৫ অথবা ১২ ফেব্রুয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

সিন্ডিকেটের খপ্পরে পিঁয়াজের বাজার
সিন্ডিকেটের খপ্পরে পিঁয়াজের বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

অনলাইন জুয়ায় নিঃস্ব মানুষ
অনলাইন জুয়ায় নিঃস্ব মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

গণসংযোগের সময় গুলিতে বিএনপি প্রার্থী আহত, একজন নিহত
গণসংযোগের সময় গুলিতে বিএনপি প্রার্থী আহত, একজন নিহত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সবার আগে বাংলাদেশ
সবার আগে বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

দরকষাকষিতে ব্যস্ত দলগুলো
দরকষাকষিতে ব্যস্ত দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুল নকশায় ভোগান্তি
ভুল নকশায় ভোগান্তি

রকমারি নগর পরিক্রমা

পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল
পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল

প্রথম পৃষ্ঠা

তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে নয় রায় ছিল অনুমাননির্ভর
তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে নয় রায় ছিল অনুমাননির্ভর

প্রথম পৃষ্ঠা

এককভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি
এককভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?
বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?

প্রথম পৃষ্ঠা

ডেকে নিয়ে হত্যা দুই ব্যবসায়ী ও বৃদ্ধকে
ডেকে নিয়ে হত্যা দুই ব্যবসায়ী ও বৃদ্ধকে

দেশগ্রাম

স্ত্রীর পরকীয়ার বলি ব্যবসায়ী
স্ত্রীর পরকীয়ার বলি ব্যবসায়ী

দেশগ্রাম

সংকটে আগুনে ঘি ঢেলে দেয় প্রথম আলো
সংকটে আগুনে ঘি ঢেলে দেয় প্রথম আলো

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে ডেনিম এক্সপো
আইসিসিবিতে ডেনিম এক্সপো

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদির স্কুলে নিয়োগ পাচ্ছে ১৭ হাজার গানের শিক্ষক
সৌদির স্কুলে নিয়োগ পাচ্ছে ১৭ হাজার গানের শিক্ষক

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্রীড়াঙ্গনে অন্যরকম নভেম্বর
ক্রীড়াঙ্গনে অন্যরকম নভেম্বর

মাঠে ময়দানে

মশার কামড়ে ঝরছে প্রাণ
মশার কামড়ে ঝরছে প্রাণ

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত সেনাবাহিনী
নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

অটোচালকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার
অটোচালকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার

দেশগ্রাম

ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির ঘোষণা রাশিয়ার
ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির ঘোষণা রাশিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর
ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ্মার পানি ন্যায্য বণ্টনের দাবিতে বিএনপির সমাবেশ
পদ্মার পানি ন্যায্য বণ্টনের দাবিতে বিএনপির সমাবেশ

দেশগ্রাম

অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ জরুরি
অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ জরুরি

নগর জীবন

কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবি জানিয়েছে সম্মিলিত খতমে নবুয়ত
কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবি জানিয়েছে সম্মিলিত খতমে নবুয়ত

নগর জীবন

সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

নগর জীবন

সম্প্রসারণ শেষ না হতেই সড়ক বিভাজন
সম্প্রসারণ শেষ না হতেই সড়ক বিভাজন

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিরোধকে কেন্দ্র করে পুরো এলাকা দুই ভাগে বিভক্ত
বিরোধকে কেন্দ্র করে পুরো এলাকা দুই ভাগে বিভক্ত

নগর জীবন

ফিলিপাইনে টাইফুনে প্রাণহানি বেড়ে ১০০
ফিলিপাইনে টাইফুনে প্রাণহানি বেড়ে ১০০

পূর্ব-পশ্চিম