শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৩ জানুয়ারি, ২০২৩

ভারতের জি২০ প্রেসিডেন্সির গুরুত্ব

হর্ষবর্ধন শ্রিংলা
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ভারতের জি২০ প্রেসিডেন্সির গুরুত্ব

জি২০ হলো বিশ্বের শীর্ষ ২০টি অর্থনৈতিক শক্তির জোট। চলতি বছর এ জোটের সভাপতির দায়িত্ব পেয়েছে ভারত। এ উপলক্ষে আন্তর্জাতিক ইভেন্টের আয়োজন করেছে ভারত। শক্তিশালী ভূরাজনৈতিক মেরুকরণ, উত্তর-দক্ষিণ এবং পূর্ব-পশ্চিম বিভাজন, চ্যালেঞ্জ ও জগদ্বাসীর প্রত্যাশার নিরিখে ভারতের প্রেসিডেন্সির দায়িত্ব হাতে নেওয়া কঠিন এবং ব্যতিক্রমী।  ভয়ংকর চ্যালেঞ্জ সত্ত্বেও বিশ্বের বিভিন্ন এলাকা ও শক্তির মধ্যে সেতুবন্ধ রচনায় ভারতের সামর্থ্য এবং দক্ষতার বিষয়ে আমরা আশাবাদী। বিভক্ত বিশ্বকে সফলভাবে কাছাকাছি নেওয়ার উদ্দেশ্যে ২০২৩ সালের জি২০ সম্মেলনের স্লোগান হিসেবে নেওয়া হয়েছে ‘এক বিশ্ব, এক পরিবার, এক ভবিষ্যৎ’ কথাটি।

ভারত জি২০-এর দায়িত্ব নিয়েছে একটি অত্যন্ত চ্যালেঞ্জিং বিষয় হিসেবে। এ দায়িত্ব এমন সময় নেওয়া হয়েছে যখন আন্তর্জাতিক ব্যবস্থায় বিরাজ করছে বিরোধপূর্ণ সময়। কভিড-১৯ মহামারির প্রভাব, ইউক্রেনে সৃষ্ট সংঘাত বিশ্বব্যাপী মন্দা, উচ্চ মূল্যস্ফীতি ও খাদ্য সংকটের হুমকি সৃষ্টি করেছে। মন্থর হয়েছে টেকসই উন্নয়নের লক্ষ্য এবং জলবায়ু সংকট মোকাবিলার কার্যক্রম। তার ওপর বিশ্ব মেরুকরণ এখন স্পষ্ট হয়ে পড়েছে আগের চেয়ে বেশি।

ভারত ক্রমবর্ধমান সংকটের এই সময়ে সমাধানকারীর ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছে। এ উদ্দেশ্যে ভারতের সভাপতিত্বে সভা অনুষ্ঠিত হয় উদয়পুরের সুন্দর লেক সিটিতে ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে। ওই সভায় ভারতের সংস্কৃতি এবং ডিজিটাল ও প্রযুক্তিগত দক্ষতা অংশগ্রহণকারীদের কাছে স্পষ্ট করেছে।

ভারত জি২০-এর সভাপতি হয়েছে; এ সময়ের কর্মকালের সঙ্গে মিলে যায় জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের প্রেসিডেন্ট হিসেবে ডিসেম্বরের জন্য কাউন্সিল (UNSC 2022) এবং সাংহাই শীর্ষ সহযোগিতা সংস্থায় ভারতের অবস্থান। এ তিনটি কূটনৈতিক ঘটনা ইঙ্গিত দেয় ভারত নেতৃত্বের ভূমিকায় বিশ্বকে আলোকপাত করেছে।

গত কয়েক বছরে ভারতের বৈশ্বিক অবস্থান আন্তর্জাতিক অংশীদারি, আঞ্চলিক কথোপকথন এবং উন্নয়নশীল বিশ্বের জন্য আশার আলো ছড়িয়েছে। ভারত পরিণত হয়েছে BRICS-এর মর্যাদাবান সদস্য হিসেবে (ব্রাজিল, রাশিয়া, ভারত, চীন, দক্ষিণ আফ্রিকা)। কোয়াডে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, জাপান ও অস্ট্রেলিয়ার সঙ্গে এবং SCO-তে নেতৃস্থানীয় ভূমিকা পালন করছে। যার মধ্যে রয়েছে রাশিয়া, চীন এবং মধ্য এশিয়ার দেশগুলো। এ ছাড়া ভারত কার্যকরভাবে আঞ্চলিক সহযোগিতার ক্ষেত্রে ভূমিকা পালন করছে। ইউরোপীয় ইউনিয়ন, আফ্রিকা, আসিয়ান এবং সার্কে ইতিবাচক ভূমিকা পালন করছে।

কেন জি২০ গুরুত্বপূর্ণ : বিশ্ব এখন এক কঠিন সময় অতিক্রম করছে। আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় গুরুত্ববহ বিশ্বাসযোগ্য ব্যবস্থার জন্য উন্মুখ। চারদিকের অনিশ্চয়তা মোকাবিলায় ভূরাজনৈতিক এবং সামষ্টিক অর্থনৈতিক স্তরে ইতিবাচক হাওয়া প্রবাহিত করা এখন এক চ্যালেঞ্জ। জি২০ অনন্যভাবে উপস্থাপন করেছে একটি প্ল্যাটফরম। যাতে রয়েছে বিশ্বের প্রধান উন্নত এবং উদীয়মান অর্থনীতি। জি৭ এবং জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদ উভয় সংস্থাই দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর থেকে নিয়ামক ভূমিকা পালন করছে। জি২০, অন্যদিকে জি৭ অন্যান্য প্রধান অর্থনীতির সঙ্গে একসঙ্গে সমান অংশীদারি সৃষ্টি করেছে। এর সঙ্গে সম্পর্ক গড়ে উঠেছে পি৫ দেশগুলোর। এটি জি২০কে একটি প্রাসঙ্গিক এবং প্রভাবশালী গ্রুপ হিসেবে উত্থাপিত করেছে এ পৃথিবীতে। তবে এ সফলতার পাশাপাশি থাকতে পারে বিভাজনের বীজ। রাশিয়া-ইউক্রেন দ্বন্দ্ব তা স্পষ্ট করেছে।

স্থিতিস্থাপক ভারত : চাপ এবং অনিশ্চয়তার মুখেও বিশ্বে স্বপ্নদর্শী ভূমিকা পালন করছে ভারত। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি আমাদের দেশকে চালিত করেছেন সফলভাবে কভিড-১৯-এর ঝড় মোকাবিলায়। ভারত ফিরেছে দ্রুততম ক্রমবর্ধমান এক অর্থনীতি হিসেবে। ভারত সবচেয়ে কঠিন সময়ের মধ্যে বৈশ্বিক দায়িত্ব পালনে দ্বিধা করেনি।

প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির দৃষ্টিভঙ্গির প্রতিফলন ঘটেছে ভারতের পররাষ্ট্রনীতিতে। জি২০-এর প্রেসিডেন্সির দায়িত্ব পাওয়ার পর আগামী সম্মেলনের স্লোগান হিসেবে গ্রহণ করা হয়েছে ‘এক বিশ্ব, এক পরিবার, এক ভবিষ্যৎ’ কথাটি। উদ্বুদ্ধ করা হয়েছে বিশ্ববাসীর ভালোর জন্য কাজ করুন। জি২০-এর  স্লোগানে আমাদের প্রাচীন দর্শনের আলোকপাত করা হয়েছে। ২০২০ সালের মার্চে মহামারি সম্পর্কে প্রতিক্রিয়া জানাতে ‘জনগণকেন্দ্রিক’ হওয়ার আহ্বান জানিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। মহামারি মোকাবিলায় ভ্যাকসিন ও অক্সিজেন দিয়ে সহায়তা করেছে ভারত। এ দুর্দান্ত কৃতিত্ব পুনর্নবীকরণযোগ্য শক্তির বিকাশে এবং দুর্যোগ প্রতিরোধী ক্ষমতা বিশ্বব্যাপী প্রসারিত করার ক্ষেত্রে অবদান রেখেছে। প্রাকৃতিক দুর্যোগের সময় ভারত সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছে প্রতিবেশীসহ ইন্দোনেশিয়ার আচেহ থেকে আফ্রিকার পূর্ব উপকূলীয় দেশ মোজাম্বিকে।

নতুন টেক অর্ডার : বিশ্বব্যাপী ভারতের উন্নয়ন দৃষ্টিভঙ্গির এজেন্ডা গঠন করা হয়েছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে দ্রুত রূপান্তরের মাধ্যমে অর্থনীতি ও সমাজে সবুজ এবং ডিজিটাল রূপান্তরের ইস্যুতে। ভারত প্রযুক্তির ক্ষেত্রে সমতায় বিশ্বাসী। মেরুকরণ দ্বারা বিভক্ত বিশ্বে ভারত একটি ন্যায্য, ন্যায়সংগত অন্তর্ভুক্তিমূলক সমাজের উত্থান দেখতে চায়। ভারত আজ একটি অগ্রসরমান জাতিতে পরিণত হচ্ছে। এটি সবচেয়ে দ্রুতবর্ধনশীল অর্থনীতিতে পরিণত হয়েছে। বিশ্বের অন্যতম সেরা দেশ ভারতের রয়েছে ডিজিটাল পাবলিক অবকাঠামো মডেল।

ভারত আজ দ্রুততম ক্রমবর্ধমান বড় অর্থনীতি, স্মার্টফোন ডেটা ভোক্তা এবং গ্লোবাল ফিনটেক গ্রহণকারী। বালি শীর্ষ সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ইঙ্গিত বিশ্বের ৪০%-এর বেশি রিয়েল-টাইম পেমেন্ট লেনদেন গত বছর ইউপিআইয়ের মাধ্যমে হয়েছিল। তিনি বলেন, ডিজিটাল পাবলিক ডেভেলপ করেছে পণ্য যার মৌলিক স্থাপত্যে আছে অন্তর্নির্মিত গণতান্ত্রিক নীতি। কিন্তু দুঃখের বিষয়, অধিকাংশ উন্নয়নশীল দেশের নাগরিকের নেই কোনো ধরনের ‘ডিজিটাল পরিচয়’।

ভারতের অভিজ্ঞতা গত কয়েক বছরে দেখিয়েছে যদি ডিজিটাল আর্কিটেকচার ব্যাপকভাবে তৈরি করা হয় অ্যাক্সেসযোগ্যভাবে এটি আর্থসামাজিক রূপান্তর আনতে পারে। এর সঠিক ব্যবহারে ডিজিটাল প্রযুক্তি একটি শক্তি হয়ে উঠতে পারে কয়েক দশকের বৈশ্বিক লড়াইয়ের প্রতিপক্ষ দারিদ্র্যের বিরুদ্ধে।

আমরা আমাদের প্রেসিডেন্সির অধীনে অন্য জি২০ অংশীদারদের সঙ্গে এ জোটকে শক্তিশালী করার চেষ্টা করব। আমাদের এমন প্রক্রিয়া তৈরি করতে হবে যাতে উন্নয়নশীল দেশগুলো সংকট সামলাতে পারে। ভারতের জি২০ প্রেসিডেন্সি এগিয়ে নিয়ে যাবে সামগ্রিকভাবে বিশ্ব স্বাস্থ্যসহায়ক ব্যবস্থা প্রণয়নে, যা মহামারির মতো ভবিষ্যতের স্বাস্থ্য সংকট মোকাবিলা করতে পারে।

অস্থায়ী সদস্য হিসেবে ভারতের মেয়াদ জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে ২০২২ সালেই শেষ হয়েছে। ইতোমধ্যে জাতিসংঘের এই একচেটিয়া সংস্থায় ভারত ফলপ্রসূ ভূমিকা রেখেছে। এই প্রথম আমাদের ইতিহাসে একজন ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী সভাপতিত্ব করেছিলেন জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের শীর্ষ সম্মেলনে। নিরাপত্তা পরিষদের দুই বছরের মেয়াদে ভারত কার্যকরভাবে দায়িত্ব পালন করেছে বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠায়। তালেবানদের প্রতি আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের দৃষ্টিভঙ্গি, শান্তি রক্ষায় আফগানিস্তানে স্বদেশি শাসন এবং সন্ত্রাস দমনের ক্ষেত্রে ভারতের দৃষ্টিভঙ্গি আন্তর্জাতিক মহলে প্রশংসা পেয়েছে; যা ভবিষ্যতে ভারতকে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্য হতে সাহায্য করবে।

ভারত তার দায়িত্ব পালনকালে সন্ত্রাসবিরোধী সহযোগিতার পরিবেশ সৃষ্টি করেছে। ভারত প্রথমবারের মতো গত অক্টোবরে নয়াদিল্লিতে আহূত বৈঠকে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের কাউন্টার টেররিজম কমিটি গঠন করেছে। এই বিশেষ বৈঠকে কাউন্টার টেররিজম কমিটি সন্ত্রাসবিরোধী কার্যক্রম রোধের কলাকৌশল নির্ধারণের চেষ্টা করেছে। দিল্লিতে এ বৈঠকের আয়োজন মর্যাদার বিষয়; যা একটি মাইলফলক ছিল। সাধারণত এ ধরনের বৈঠক জাতিসংঘের সদর দফতর নিউইয়র্কে মিলিত হয়। বৈঠকে যে ‘দিল্লি ঘোষণা’ তখন গৃহীত হয়েছিল তা একটি ল্যান্ডমার্ক নথি, যা প্রতিরোধ করবে চরমপন্থা, মৌলবাদ ও সন্ত্রাসবাদী কার্যক্রম। সন্ত্রাসীদের নতুন যুগের প্রযুক্তি ব্যবহার করে হামলা চালানোর বিপদ ঠেকানোর ক্ষেত্রে। সামনের দিকে তাকিয়ে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে লড়াই করতে হবে সন্ত্রাসবাদের অভিশাপ মোকাবিলায় সম্মিলিতভাবে। যেমন বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে এক ব্রিফিংয়ে বলেন, ‘গ্লোবাল কাউন্টার টেররিজম অ্যাপ্রোচ’।

তাতে প্রধানমন্ত্রী মোদির আন্তর্জাতিক চেতনার ছাপ প্রতিফলিত হয়েছে গভীরভাবে। রয়েছে তাঁর বুদ্ধিবৃত্তিক ধারণার বহিঃপ্রকাশ। যেমন সাগর নিরাপত্তা এবং সবার জন্য নিরাপদ অঞ্চল; এক পৃথিবী, এক স্বাস্থ্য; জীবন-পরিবেশের জন্য জীবনধারা। আন্তর্জাতিক যোগ দিবস; জলবায়ু প্রতিশ্রুতির জন্য পঞ্চামৃত; ওয়ান সান ওয়ান ওয়ার্ল্ড ওয়ান গ্রিড, আন্তঃসংযুক্ত সবুজ গ্রিড সৃষ্টি করেছে একটি বিশ্বব্যাপী অনুরণন; যা মানুষের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। ভারত সারা বিশ্বে আছে অসংখ্য কার্যক্রমে। জাতিসংঘ এবং অন্যান্য আন্তর্জাতিক সংস্থায়।

অমৃতের সময়কাল : ভারতের দৃষ্টি ধনী ও প্রভাবশালীদের মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়। ভারতের দৃঢ় সমর্থন রয়েছে উন্নয়নশীল পৃথিবীর দিকে। এ বিষয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর উল্লেখ করেছেন, ভারত ব্যাপকভাবে দক্ষিণ গোলার্ধের কণ্ঠস্বর হিসেবে ভূমিকা পালন করছে। ভারত প্রস্তুতি নিচ্ছে জি২০-এর প্রেসিডেন্সি নিতে, এটা হবে এর আশা-আকাক্সক্ষার প্রতিনিধিত্বকারী এবং একই সময়ে উন্নয়নশীল বিশ্বের জন্য আরামদায়ক অবস্থান।

ভারতের ব্যাপক গ্রহণযোগ্যতা রয়েছে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের কাছে। শক্তিশালী ও উন্নয়নশীল দেশের প্রশংসা অর্জন করেছে ভারত। চিন্তা ও কর্মের স্বাধীনতা এবং স্থিতিস্থাপক বৈজ্ঞানিক ও অর্থনৈতিক ভিত্তি প্রদান করার জন্য অনন্যভাবে ভারত অবস্থান করেছে একটি সংকটময় সময়ে বিশ্বনেতৃত্বের জন্য। আমরা জি২০-এর প্রেসিডেন্টের সঙ্গে কাজ করতে বিশ্বের সকল স্তরের দেশের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে চাই। আমাদের সাম্প্রতিক অর্জন এবং অভিজ্ঞতা বিশ্বের সব জাতির আর্থসামাজিক উন্নয়ন ও কল্যাণে ব্যবহার করতে চাই। ডিজিটাল রূপান্তরের প্রক্রিয়া জোরদার এবং উন্নয়নের জন্য সহযোগিতা আমাদের লক্ষ্য।

আমরা অমৃতের সময়কালে প্রবেশ করছি। আমরা আছি অগ্রগতির দৌড়ে, আমরা আছি অভিন্ন পথে। ট্রাজেক্টরি স্থানান্তর করার জন্য প্রস্তুত উচ্চ প্রবৃদ্ধি এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়ন, আমাদের সম্মিলিত আকাক্সক্ষা পূরণের লক্ষ্যে। ২০৪৭ সালের মধ্যে ভারত একটি উন্নত অর্থনীতিতে পরিণত হবে। আমাদের অন্তর্নিহিত শক্তিগুলো, আমাদের গঠনমূলক অবস্থান আমাদের নিয়ে যাবে বিশ্বনেতৃত্ব। ভারত দিতে পারে অনেক বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জের সমাধান। ভারত আজ বিশ্বকে সযতনে ঘিরে রেখেছে, নেতৃত্ব দিচ্ছে একটি ভালো আগামীর জন্য।

এগিয়ে যাচ্ছে ভারতের জি২০ প্রেসিডেন্সি। ভারত ইতিহাসে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিতে চায়। বাস্তবসম্মত বৈশ্বিক সমাধান খোঁজার মাধ্যমে সবার মঙ্গলের জন্য ভূমিকা রাখতে চায়। তাই এক পৃথিবীর প্রকৃত আত্মাকে প্রকাশ করতে হবে, প্রথমে এক বিশ্ব, এক পরিবার, এক ভবিষ্যৎ-এর লক্ষ্য নিয়ে পালিত হবে ভারতের জি২০ প্রেসিডেন্সি। ভারতীয়দের জন্য জি২০-এর সভাপতিত্ব একটি অনন্য সুযোগ; যা প্রদর্শন করার জন্য এটিকে দায়িত্ব হিসেবে নিতে হবে।  আমাদের সমৃদ্ধ সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য এবং বৈচিত্র্য, পর্যটন সম্ভাবনা ও উন্নয়ন শক্তি যাতে বিশ্বমূল্যবোধকে সমৃদ্ধ করে সে ব্যাপারে আমাদের সচেতন থাকতে হবে।

লেখক : ভারতের জি২০ প্রেসিডেন্সির জন্য প্রধান সমন্বয়কারী; সাবেক পররাষ্ট্র সচিব

এই বিভাগের আরও খবর
ঋণ পুনঃ তফসিল
ঋণ পুনঃ তফসিল
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
সর্বশেষ খবর
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও
রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া
ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ
মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা
১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক
শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার
সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স
পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার
সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান
৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার
বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক
লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু
পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট
ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত
শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক

সম্পাদকীয়

এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি
এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি

পেছনের পৃষ্ঠা

কবরস্থানে নবজাতক  বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম
কবরস্থানে নবজাতক বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম

দেশগ্রাম

ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড

নগর জীবন

সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার
সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার

নগর জীবন

আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়
বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়

নগর জীবন

জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা
জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা

দেশগ্রাম

ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে
ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে

সম্পাদকীয়

বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি
বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা
রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা

দেশগ্রাম

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট

সম্পাদকীয়

একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই
একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই

নগর জীবন

এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি
এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি

নগর জীবন

গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ৭টি আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন
বগুড়ায় ৭টি আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন

নগর জীবন

দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট
দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট

নগর জীবন

দুর্ভোগ
দুর্ভোগ

নগর জীবন

সম্মেলন ঘিরে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ
সম্মেলন ঘিরে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ

দেশগ্রাম

কিশোর গ্যাংয়ের স্পিডবোট মহড়া
কিশোর গ্যাংয়ের স্পিডবোট মহড়া

দেশগ্রাম

সোশ্যাল মিডিয়া-ইউটিউবে সরব তারকারা
সোশ্যাল মিডিয়া-ইউটিউবে সরব তারকারা

শোবিজ

ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন

সম্পাদকীয়

একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী

সম্পাদকীয়