শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২০ জানুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

নেতা-কর্মীদের মধ্যে এখন বঙ্গবন্ধুর আদর্শ দেখা যাচ্ছে না

ডা. সৈয়দ মোদাচ্ছের আলী
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
নেতা-কর্মীদের মধ্যে এখন বঙ্গবন্ধুর আদর্শ দেখা যাচ্ছে না

২০২৩ সালের শুরুতেই বোঝা যাচ্ছে, এই সালটি অনেক ঘটনাবহুল হতে যাচ্ছে। ২০২২ সালে অনেক ঘটনা ঘটেছে। বিশেষ করে রাজনৈতিক দৃষ্টিকোণ থেকে বিচার করলে বছরের শেষের দিকটা ছিল বেশ ঘটনাবহুল। যেমন- বিরোধী দল, যারা আওয়ামী লীগের বিরোধিতা করে, তারা শুধু ঘরে বসে বিভিন্ন মিডিয়ার মাধ্যমেই বেঁচেছিলেন। দার্শনিক রাষ্ট্রনায়ক দেখলেন, এভাবে যদি দেশ চলে তাহলে দেশে গণতন্ত্র স্থায়ী রূপ পাবে না। সুতরাং তিনি বিরোধী দলকে আহ্বান জানালেন, তারা যেন বিরোধী দল হিসেবে টিকে থাকে। সরকারের ভুলভ্রান্তি ধরিয়ে দেয়, যাতে সরকার সঠিক পথে চলতে পারে। সরকার যদি কোনো গঠনমূলক কাজ করে তাহলে তারা সেটির প্রশংসা করবে। এমনকি তিনি বললেন, বিরোধী দল যদি প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় ঘেরাও করে তাহলে তিনি তাদের চা পানের আহ্বান জানাবেন এবং তিনি ঠিকই আহ্বান জানালেন। তিনি সরাসরি বলে দিলেন, গণতান্ত্রিক দেশে যেভাবে বিরোধী দল সরকারের বিভিন্ন বিষয়, যেগুলো তারা মনে করে জনগণের পক্ষে যাচ্ছে না, রাষ্ট্রের পক্ষে যাচ্ছে না, সেগুলো নিয়ে সক্রিয় হবেন। তারা বক্তব্য-বিবৃতি দিতে পারেন, তারা রাস্তায় নামতে পারেন, তারা মিছিল করতে পারেন, তারা গণজমায়েত করতে পারেন। বিরোধী দলও দেখা গেল, আস্তে আস্তে এটা শুরু করল। কিন্তু একটি কথা নেত্রী (প্রধানমন্ত্রী) ব্র্যাকেটের মধ্যেই রেখেছেন। সেটা হলো- আগুনসন্ত্রাস করা চলবে না, জনগণের জানমালের ক্ষতি চলবে না, রাষ্ট্রের কোনো সম্পদের ক্ষতি করা যাবে না। এটি এ জন্যই নেত্রী ব্র্যাকেটের মধ্যে রেখেছেন। কারণ এটা আলাদা করে বলার কোনো প্রশ্ন ওঠে না।

প্রথম দিকে দেখা গেল, বিএনপি এবং বিএনপির সঙ্গে জামায়াত। ৩০ তারিখে যে গণজমায়েত হয়েছে, তাতে প্রমাণ হয়েছে, জামায়াতের সঙ্গে বিএনপির যে সখ্য, তার সামান্যতম কোনো পরিবর্তন হয়নি। তারা শুধু পশ্চিমা শক্তিকে বোঝানোর জন্য বলছিল, বিএনপি জামায়াতের সঙ্গে নেই। কেননা, আমেরিকা, ব্রিটেন এবং ইউরোপ ভালো করেই জানে, জামায়াত হচ্ছে একটি সন্ত্রাসী দল। তারা অত্যন্ত ঠাণ্ডা মাথায় এবং কোনো বাছবিচার না করেও মানুষ হত্যা করে। তাদের সঙ্গে দ্বিমত হলেই তারা যে কোনো পন্থা অবলম্বন করে। যারা ৩০ তারিখে জামায়াতের হঠাৎ ঝটিকা তাণ্ডব দেখেছেন, তারা দেখেছেন, একজন জামায়াতকর্মী পুলিশকে (যিনি রাষ্ট্রের দায়িত্বপ্রাপ্ত এবং যার গায়ে এই রাষ্ট্রের দেওয়া পোশাক রয়েছে) লাথি মারছে। এ থেকে বলা যায়, বাংলাদেশে যত সন্ত্রাস, প্রত্যেকটার পেছনেই এই জামায়াত আছে। বিএনপি রাজনীতিকে একেবারে সহজ ভাবল, তারা নিজেরাই নিজেদের জোট ভেঙে দিয়ে আলাদা আলাদা জোট করল এবং জোট করে বলল, একই সঙ্গে মিছিল করব। তাতে লোকে ভাববে, অনেক জোট একসঙ্গে হয়ে সরকারের বিরোধিতা করছে। অথচ এ জোটের প্রধানের নামও অনেক সাধারণ লোকেরা জানে না। সাধারণ লোক তো দূরের কথা, যারা পত্রপত্রিকায় কাজ করেন, তাদেরও জিজ্ঞেস করে জানতে হয়, ‘ভাই, আপনার দলের নাম যেন কী?’-এই হলো অবস্থা।

একইভাবে জামায়াত নামে যেহেতু নির্বাচন কমিশন নিবন্ধন দেয়নি, সে জন্য তারা বিভিন্ন নামে সন্ত্রাসী গ্রুপ গড়ে তুলেছে। একের পর এক জঙ্গি গ্রুপ তৈরি করেছে এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী এগুলো বের করছে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী দেখিয়েছে, এরা জামায়াতেরই অংশ এবং তারা এ দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতিকে নষ্ট করতে চায়। বিশ্ব দরবারে বাংলাদেশের ভাবমূর্তিকে নষ্ট করার চেষ্টা করে যাচ্ছে। সোহরাওয়ার্দী সাহেব বলেছিলেন, ‘জিরো প্লাস জিরো ইজ ইকুয়াল টু জিরো’। যত শূন্যই যোগ করা হোক না কেন, তার ফল শূন্যই হবে। এসব শূন্য রাজনৈতিক দলের ফলাফল আসলে শূন্যই হবে। অন্য কিছু হওয়ার কোনো সুযোগ নাই।

এখন অন্যদিকে আসি, আমাদের আওয়ামী লীগের যারা নেতা, একেবারে ওপরে থেকে শুরু করে গ্রাম্য পর্যায়ের বেশ কিছু সংখ্যক নেতা, দার্শনিক রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনার বক্তব্য ঠিকমতো বুঝতে পারেন না, অথবা বুঝেও তারা তাদের নিজস্ব বিদ্যা-বুদ্ধি দিয়ে চলেন। যার জন্য দেখা যায় দেশব্যাপী সত্যিকারে দলের বা সরকারের কাজ যা করা দরকার, অনেকেই তা করছেন না। এর একটি খুব বাস্তব উদাহরণ হলো কিছুদিন আগের রংপুরের সিটি করপোরেশন নির্বাচন। নির্বাচনে আওয়ামী লীগ থেকে বেরিয়ে গিয়ে একজন দাঁড়িয়েছেন এবং দুজনের ভোট মিললে দেখা যেত আওয়ামী লীগ দ্বিতীয় স্থানে অবস্থান করে। ওই জায়গাতে জাতীয় পার্টি শক্তিশালী। সেখানে তাদের অবস্থান শক্ত এবং জাতীয় পার্টিরই জেতার সম্ভাবনা ছিল। নির্বাচন সঠিক হয়েছে। কিন্তু আওয়ামী লীগের তো ৪ নম্বর হওয়ার কথা না। এই ৪ নম্বরে যাওয়া নিয়ে অনেকে অনেক রকম সস্তা কথা বলছেন। এগুলো কেবল রাজনীতিকে সস্তাভাবে মূল্যায়ন করা। এখানে দার্শনিক শেখ হাসিনার সঙ্গে সবার পার্থক্য।

নেতা-কর্মীদের মধ্যে এখন বঙ্গবন্ধুর আদর্শ দেখা যাচ্ছে না। কেমন যেন গা-ছাড়া ভাব দেখা যাচ্ছে। বঙ্গবন্ধু একা একা ছোট একটি দল থেকে এই বড় রাজনৈতিক দল গড়ে তুলেছেন। অনেক বাধাবিপত্তির পর বঙ্গবন্ধু আমাদের একটি স্বাধীন দেশ উপহার দিয়েছেন। তাঁকে বহু ত্যাগ করতে হয়েছে। জেল খাটতে হয়েছে। পরিবারকে তিনি সময় দিতে পারেননি। আর রাজনীতি করতে হলে এটা কম-বেশি সবাইকে করতে হবে। কিন্তু আমাদের শেখ হাসিনা ছাড়া আর কাউকে তো রাজনীতিতে ত্যাগ করতে দেখি না। তারা বোধহয় ত্যাগ করতে শেখেননি। যারা সরকার চালান তাদেরও তো ত্যাগ করতে খুব একটা দেখি না। এমন কোনো উদাহরণ নেই যে কেউ দেশ চালাতে গিয়ে তার পরিবারের খেয়াল রাখতে পারছেন না। বা দল চালাতে গিয়ে পরিবারের খবর রাখতে পারেন না। এরকম তো একজন কর্মীও তৈরি হচ্ছে না। তাহলে তারা কীভাবে দাবি করে যে, তারা বঙ্গবন্ধুর সৈনিক। কী করে তারা দাবি করে যে, তারা শেখ হাসিনার নির্দেশিত পথে চলছেন। তারা মনে করেন, শেখ হাসিনা তাদের জন্য কিছু করবেন। তাদের আবার ক্ষমতায় আনবেন। এই ভেবে তারা তাদের দায়-দায়িত্বের প্রতি উদাসীন।

নেত্রী যখন কোথাও কোনো সভা-সমাবেশে যান, সেখানে লোকের কোনো অভাব হয় না। সেখানে কিন্তু ঠিকই লোকজন আশপাশের জেলা থেকেও নেত্রীকে দেখতে আসে, নেত্রীর কথা শুনতে আসে। আর নেত্রীর বহরে যদি কোনো নেতা যেতে পারেন তাহলে তার জীবন সার্থক হয়ে যায়। স্থানীয় নেতারা যদি আওয়ামী লীগ প্রধান শেখ হাসিনার সঙ্গে দেখা করতে পারেন, তাঁর সঙ্গে একটু কথা বলতে পারেন তাহলে তারা নিজেদের ধন্য মনে করেন। কিন্তু তাতে সাধারণ মানুষের কী লাভ হলো? তাদের তো কোনো লাভ হলো না। সুতরাং আমার মনে হয় ২০২২ সাল যেভাবেই যাক না কেন ২০২৩ সালে এসে নেত্রী কাউকে কোনো ছাড় দেবেন না। আমি ব্যক্তিগতভাবে নেত্রীকে প্রায় ৬২ বছর ধরে চিনি। যখন যে কাজটি করা প্রয়োজন তিনি তখনই সেই কাজটি করবেন। বঙ্গবন্ধু যেমন বুঝতেন কখন কোন কাজ করতে হবে। নেত্রীও সেভাবেই কাজ করেন।

এবার যে আওয়ামী লীগের সম্মেলন হলো সেখানেও নেত্রী যাদের ওপর বিশ্বাস স্থাপন করেছেন তাদেরই তিনি নির্বাচন পর্যন্ত রেখেছেন। কারণ নির্বাচনের এখন মাত্র এক বছর সময় বাকি। নির্বাচন কমিশন জানিয়ে দিয়েছে যে, ২০২৪ সালের প্রথম সপ্তাহে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এখনো কি তারা নেত্রীর মুখের দিকে চেয়ে থাকবেন? তাই যদি হয় তাহলে বুঝতে হবে, নেত্রী যাদের প্রতি বিশ্বাস স্থাপন করেছেন তারা নেত্রীর বিশ্বাসের মর্যাদা রক্ষা করছেন না।

আমি জানি, এতে অনেকেই অত্যন্ত মনঃক্ষুণ্ন হবেন। কিন্তু আওয়ামী লীগের এমনো অনেক নেতা আছেন যাদের নেত্রীর ১০টি বিশেষ উদ্যোগ কী জিজ্ঞাসা করলে বলতে পারবেন না। অনেক মন্ত্রীও বলতে পারেন না। আমি সবার কথা বলছি না। কিন্তু অধিকাংশের ব্যাপারেই এটি সত্যি। তাহলে প্রশ্ন উঠতে পারে যে, নেত্রী তাহলে তাদের কেন রাখলেন? আমি মনে করি, সুদিন-দুর্দিন মিলে যারা সঙ্গে ছিলেন, তাদের তিনি একটি সুযোগ দিয়েছেন এবং যখন কঠিন হওয়া প্রয়োজন তখন তিনি কঠিন হবেন। সুতরাং কেউ যাতে এটা মনে না করে যে, নেত্রী কাউকে জমিদারি লিখে দিয়েছেন। তিনি দল এবং সরকার চালাচ্ছেন তাঁর দর্শনকে বাস্তবায়িত করার জন্য। যারা বাস্তবায়িত করতে পারবেন না তাদের জন্য বের হওয়ার রাস্তা সর্বদা খোলা রয়েছে। তাই তাদের সঠিকভাবে কাজ করতে হবে এবং সেই কাজে এখন থেকেই নামতে হবে। নিজে থেকে কাজ করার উদ্যোগ নিতে হবে। কিন্তু বাস্তবে দেখা যায় তার উল্টো। প্রধানমন্ত্রী মিটিং করে বলে দিলে তখনই কাজ হয়। আজ পর্যন্ত সবাই তাকিয়ে থাকেন তাঁর মুখের দিকে। নেতৃত্বের অভাব না থাকলেও নেত্রী যে নির্দেশ দেবেন সেই নির্দেশ পালন করার লোকের অভাব।

আওয়ামী লীগের একটি গুণ হলো, কঠিন সময়ে লোকের অভাব হয় না। বিএনপি যখন রাস্তায় নামছে তখন আওয়ামী লীগের কর্মীরাও রাস্তায় নেমেছে। যাতে সাধারণ জনগণের জানমালের কোনো ক্ষতি না হয় এবং তারা যেন না ভাবে যে, আওয়ামী লীগ নেই। কিন্তু নির্বাচন একটি পুরোপুরি ভিন্ন জিনিস এবং এই নির্বাচন কমিশন অত্যন্ত সুষ্ঠু ও সুন্দরভাবেই নির্বাচন করবে। আওয়ামী লীগের অনেকেই হয়তো ভাবছেন বিএনপি নির্বাচনে আসবে এবং শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে না। এটি সম্পূর্ণ ভুল। আমি মনে করি, বিএনপি এবার নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে। এটা যে কেউ একটু চিন্তা করলেই বুঝতে পারবে। এখন তারা বিএনপি নামে করবে নাকি অন্য নামে করবে তা তাদের বিষয়। তারা স্বাধীনভাবে নির্বাচন করতে পারে, কিংবা অন্য বিরোধী দলগুলোকে এক করে নির্বাচন করতে পারে এবং তারা এখানে কোনো রকম ছাড় দেবে না। তারা যদি পশ্চিমাদের বুদ্ধি নিয়ে কিংবা আমাদের যারা নিজেদের বুদ্ধিজীবী হিসেবে পরিচয় দিতে আনন্দ বোধ করেন তাদের বুদ্ধি নিয়ে যদি মনে করেন, নির্বাচনে অংশগ্রহণ না করলেই নির্বাচন হবে না এবং আওয়ামী লীগ নির্বাচন যদি করেও তাহলে সেটা বিশ্বে কোনো গ্রহণযোগ্যতা পাবে না, তাহলে তারা বোকার স্বর্গে বসবাস করছেন।

আওয়ামী লীগের যারা নতুন নেতৃত্বে এসেছেন তাঁরা নতুন নেতৃত্ব এ জন্য যে তাঁরা নেত্রীর যে দর্শন সেই দর্শনকে বাস্তবায়িত করবেন। নেত্রী যে কাজ দিয়েছেন সেগুলো জনগণকে জানাবেন এবং এর মাধ্যমে জনগণের হৃদয় থেকে ভালোবাসা নিয়ে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করে নির্বাচিত হতে হবে। যদি তাঁরা নেত্রীর কথা না শোনেন, তাঁর নির্দেশনা অনুযায়ী কাজ না করেন তাহলে ফলাফল কী হবে তা রংপুর নির্বাচন দেখিয়ে দিল।

১৯৯১ সালের এক ঘটনা মনে পড়ে গেল। তখন দেখা গেল, নির্বাচনের আগে অনেক নেতা কি মন্ত্রী হবেন কিংবা মন্ত্রী হলে কোন কক্ষে বসবেন সেসব খোঁজ নিতে শুরু করেছেন। চেয়ারের খোঁজ না নিয়ে তারা যদি জনগণের সঙ্গে মিশতেন তাহলে যত যাই হোক না কেন, যত ষড়যন্ত্রই হোক না কেন নির্বাচনে আওয়ামী লীগকে হারানো সম্ভব হতো না। নির্বাচনে আওয়ামী লীগকে হারাতে হলে একমাত্র আওয়ামী লীগ দ্বারাই সম্ভব। কোনো বিরোধী দলের এ ক্ষমতা নেই। এখন পর্যন্ত বাংলাদেশে কোনো বিরোধী শক্তি গড়ে ওঠেনি। মিডিয়া, সুশীল সমাজ কিংবা পশ্চিমা শক্তি যতই বলুক, জনগণের ক্ষমতায়ন ছাড়া বাংলাদেশে কারও ক্ষমতা নাই কাউকে ক্ষমতায় বসানোর। একমাত্র জনগণই সিদ্ধান্ত নেবে কাদের ক্ষমতায় বসাবে কাদের ক্ষমতায় বসাবে না এবং এখন পর্যন্ত দার্শনিক রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনার নেতৃত্বে জনগণ একতাবদ্ধ। তাদের একতাবদ্ধ করে রাখতে হবে। একতাবদ্ধ করাও লাগবে না। শুধু উনি যে নির্দেশনা দিয়েছেন সেটা ঠিকমতো করুন। নেত্রী তো সাড়ে ৩ ঘণ্টা ঘুমান। এত খাটা আপনার দরকার নাই। কিন্তু ন্যূনতম যেটুক কাজ সেটুকু করতে হবে। তা না করলে নিজের বিবেকের কাছে দায়ী থাকবেন। নেত্রীর কাছে দায়ী থাকবেন। আর সবচেয়ে বড় কথা, আপনারা জীবিত অবস্থায় অপদস্থও হতে পারেন। সেটাও আওয়ামী লীগ নেতা-মন্ত্রীদের মনে রাখতে হবে। এটা কিন্তু শুধু নেত্রীর সঙ্গে তাঁর কথা রক্ষা করা হচ্ছে না তা না। জনগণের সঙ্গে কথা রক্ষা না করলে সম্মান নিয়ে বাঁচা সম্ভব না।

সুতরাং আমরা জানি যে, দার্শনিক রাষ্ট্রনায়ক তাঁর দর্শনে বিজয়ী হবেন। তিনি একের পর এক যে কাজ করেছেন, জনগণ অবশ্যই তাঁকে আবার নির্বাচিত করবে এতে কোনো সন্দেহ নেই। কিন্তু আপনি নিজের সম্মান রক্ষা করতে পারবেন কি পারবেন না এটা নিয়ে চিন্তা করুন এবং সঠিকভাবে নেত্রীর নির্দেশ পালন করুন।

লেখক : সাবেক উপদেষ্টা, চেয়ারম্যান, বিএমআরসি।

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
গ্রীষ্মের দাবদাহ
গ্রীষ্মের দাবদাহ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
মোটরসাইকেল
মোটরসাইকেল
হুমকিতে রপ্তানি খাত
হুমকিতে রপ্তানি খাত
বার্লিনের দেয়াল
বার্লিনের দেয়াল
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
আমার মা ও তাঁর সময়
আমার মা ও তাঁর সময়
সর্বশেষ খবর
কর্ণফুলী নদীতে সাম্পান বাইচ
কর্ণফুলী নদীতে সাম্পান বাইচ

২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইবির ‘ডি’ ইউনিটের ফল প্রকাশ
ইবির ‘ডি’ ইউনিটের ফল প্রকাশ

৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বাবার মৃত্যুতে এতিমখানায় খাবার দিলেন মুশফিকুল ফজল আনসারী
বাবার মৃত্যুতে এতিমখানায় খাবার দিলেন মুশফিকুল ফজল আনসারী

২৫ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

কাভার্ডভ্যান চাপায় নিহত ১
কাভার্ডভ্যান চাপায় নিহত ১

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুর থেকে নারী কাউন্সিলর মাহফুজা আক্তার গ্রেফতার
মোহাম্মদপুর থেকে নারী কাউন্সিলর মাহফুজা আক্তার গ্রেফতার

৩৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

তুরস্ক যে কারণে ভারতের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে পাকিস্তানকে সমর্থন দেয়
তুরস্ক যে কারণে ভারতের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে পাকিস্তানকে সমর্থন দেয়

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালী জেলা জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের নির্বাচন
নোয়াখালী জেলা জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের নির্বাচন

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ময়মনসিংহে ঝড়ে গাছের ডাল ভেঙে নিহত ২
ময়মনসিংহে ঝড়ে গাছের ডাল ভেঙে নিহত ২

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রহ্মপুত্র নদে নিখোঁজ সহোদর শিশু, উদ্ধার চেষ্টা ব্যর্থ
ব্রহ্মপুত্র নদে নিখোঁজ সহোদর শিশু, উদ্ধার চেষ্টা ব্যর্থ

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে যুবদলের প্রস্তুতি সভা
বাগেরহাটে যুবদলের প্রস্তুতি সভা

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্যক্তি বা সত্তার কার্যক্রম নিষিদ্ধের বিধান যুক্ত করে সন্ত্রাসবিরোধী অধ্যাদেশের খসড়া অনুমোদন
ব্যক্তি বা সত্তার কার্যক্রম নিষিদ্ধের বিধান যুক্ত করে সন্ত্রাসবিরোধী অধ্যাদেশের খসড়া অনুমোদন

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে আ. লীগকে নিষিদ্ধ করলে ভালো হতো : জামায়াত আমির
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে আ. লীগকে নিষিদ্ধ করলে ভালো হতো : জামায়াত আমির

৫৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

তাপপ্রবাহের পর রাজধানীতে স্বস্তির বৃষ্টি
তাপপ্রবাহের পর রাজধানীতে স্বস্তির বৃষ্টি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আশুগঞ্জে অস্ত্র-গুলিসহ গ্রেফতার ১
আশুগঞ্জে অস্ত্র-গুলিসহ গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আড়াইহাজারে অপমান সহ্য করতে না পেরে আত্মহত্যার অভিযোগ
আড়াইহাজারে অপমান সহ্য করতে না পেরে আত্মহত্যার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কসবায় বাল্যবিয়ে বন্ধ, জরিমানা
কসবায় বাল্যবিয়ে বন্ধ, জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তীব্র তাপদাহে আক্রান্তদের জন্য মহাখালীতে হিটস্ট্রোক সেন্টার চালু
তীব্র তাপদাহে আক্রান্তদের জন্য মহাখালীতে হিটস্ট্রোক সেন্টার চালু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে ৩৯০০ পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ৩৯০০ পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঐতিহাসিক ‘কোরআন দিবস’ উপলক্ষে শিবিরের ছাত্র গণজমায়েত
ঐতিহাসিক ‘কোরআন দিবস’ উপলক্ষে শিবিরের ছাত্র গণজমায়েত

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাতে ঝড়-বৃষ্টি হতে পারে যেসব অঞ্চলে
রাতে ঝড়-বৃষ্টি হতে পারে যেসব অঞ্চলে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চেলসিকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়নস লিগের দৌড়ে এগিয়ে নিউক্যাসল
চেলসিকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়নস লিগের দৌড়ে এগিয়ে নিউক্যাসল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাগুরায় জিআই স্বীকৃতি পাওয়া হাজরাপুরী লিচু মেলা
মাগুরায় জিআই স্বীকৃতি পাওয়া হাজরাপুরী লিচু মেলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় হঠাৎ বৃষ্টি, গরমে স্বস্তি
নেত্রকোনায় হঠাৎ বৃষ্টি, গরমে স্বস্তি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বজ্রপাতে নিহত ৫
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বজ্রপাতে নিহত ৫

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, আহত ২০ যাত্রী
নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, আহত ২০ যাত্রী

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কর ফাঁকির সুযোগ নেই, সবাইকে কর দিতে হবে: ডিএনসিসি প্রশাসক
কর ফাঁকির সুযোগ নেই, সবাইকে কর দিতে হবে: ডিএনসিসি প্রশাসক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বোচাগঞ্জে সীমান্তে ভারত থেকে ফেরার পথে ৪ বাংলাদেশি আটক
বোচাগঞ্জে সীমান্তে ভারত থেকে ফেরার পথে ৪ বাংলাদেশি আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে প্রাণ গেল যুবকের
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে প্রাণ গেল যুবকের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২১ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে
সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২১ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’
‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের
পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা
আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান
ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধে প্রধান উপদেষ্টাকে বার বার পত্র দিয়েছে বিএনপি’
‘আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধে প্রধান উপদেষ্টাকে বার বার পত্র দিয়েছে বিএনপি’

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সামরিক সক্ষমতায় ভারত ‘অপ্রস্তুত, খানিকটা বিস্মিত’: ব্রিটিশ বিশ্লেষক
পাকিস্তানের সামরিক সক্ষমতায় ভারত ‘অপ্রস্তুত, খানিকটা বিস্মিত’: ব্রিটিশ বিশ্লেষক

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী
যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার
সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ
বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল
নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক
যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া
এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গেজেট প্রকাশের পরই আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি
গেজেট প্রকাশের পরই আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত
যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞাকে সাধুবাদ বিএনপির
আওয়ামী লীগের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞাকে সাধুবাদ বিএনপির

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম কেবল নিষিদ্ধ করে থেমে গেলে চলবে না : ইশরাক
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম কেবল নিষিদ্ধ করে থেমে গেলে চলবে না : ইশরাক

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’
‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপিপন্থি প্রকৌশলীদের ওপর আওয়ামীপন্থিদের হামলা, পুলিশসহ আহত ১৫
বিএনপিপন্থি প্রকৌশলীদের ওপর আওয়ামীপন্থিদের হামলা, পুলিশসহ আহত ১৫

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতে বাংলাদেশি প্রবাসী সাংবাদিক ও সোশ্যাল অ্যাক্টিভিস্টদের ইউটিউব চ্যানেলও বন্ধ
ভারতে বাংলাদেশি প্রবাসী সাংবাদিক ও সোশ্যাল অ্যাক্টিভিস্টদের ইউটিউব চ্যানেলও বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ সংশ্লিষ্ট সব পেজ বন্ধে চিঠি দেবে বিটিআরসি
আওয়ামী লীগ সংশ্লিষ্ট সব পেজ বন্ধে চিঠি দেবে বিটিআরসি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আপনারা কেউ রাজপথ ছাড়বেন না: হাসনাত আবদুল্লাহ
আপনারা কেউ রাজপথ ছাড়বেন না: হাসনাত আবদুল্লাহ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুতিনের শান্তি প্রস্তাব: ইউক্রেনের সঙ্গে সরাসরি আলোচনার আহ্বান
পুতিনের শান্তি প্রস্তাব: ইউক্রেনের সঙ্গে সরাসরি আলোচনার আহ্বান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপ্লবী ছাত্র-জনতাকে অভিনন্দন : নাহিদ ইসলাম
বিপ্লবী ছাত্র-জনতাকে অভিনন্দন : নাহিদ ইসলাম

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইতিহাসে প্রথম এক দলের ১০ জন রিটায়ার্ড আউট
ইতিহাসে প্রথম এক দলের ১০ জন রিটায়ার্ড আউট

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

মাঠে ময়দানে

তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা
তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিশ্ব মা দিবস
আজ বিশ্ব মা দিবস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা

নগর জীবন

রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা
রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ
বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক
কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন
শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান
সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান

নগর জীবন

বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের
বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের

পেছনের পৃষ্ঠা

অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে
অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়

সম্পাদকীয়

মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র
মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র

শোবিজ

তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ
তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে
যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ
চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ

শোবিজ

সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল
সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল

শোবিজ

সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে

প্রথম পৃষ্ঠা

সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি
সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি

শোবিজ

বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য
বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য

মাঠে ময়দানে

ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে
ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত

রকমারি

এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা