শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ৩১ জানুয়ারি, ২০২৩

বিশ্ব ইজতেমার জন্য নতুন স্থানের প্রস্তাব

আলম রায়হান
প্রিন্ট ভার্সন
বিশ্ব ইজতেমার জন্য নতুন স্থানের প্রস্তাব

দুই দফা আখেরি মোনাজাতের মধ্য দিয়ে দুই পর্বের বিশ্ব ইজতেমা সমাপ্ত হয়েছে। প্রথম পর্ব ছিল ১৩ থেকে ১৫ জানুয়ারি এবং দ্বিতীয় পর্ব অনুষ্ঠিত হয়েছে ২০ থেকে ২২ জানুয়ারি। দুই দফায় ছয় দিনের আনুষ্ঠানিকতা থাকলেও তা আসলে ছিল আট দিনের। এবার বিশেষভাবে লক্ষণীয় বিষয় হচ্ছে, এবারের ইজতেমায় রেকর্ডসংখ্যক মুসল্লির সমাগম হয়েছে তুরাগ নদ নামের নর্দমাসম তুরাগ তীরে। এ সময় টক অব দ্য কান্ট্রি হয়েছে, ট্রাফিক ব্যবস্থা ভেঙে পড়া, রাজধানীতে ১০ কিলোমিটারজুড়ে যানজট, অনেকের ফ্লাইট মিস হওয়া, রাজধানীজুড়ে গণপরিবহনের সংকট, ঢাকা-ময়মনসিংহ রোড বন্ধ হয়ে যাওয়াসহ আরও কিছু ঘটনা। এসব বিরূপ পরিস্থিতি সামলানো যায়নি। যা চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিয়েছে, টঙ্গীর নির্ধারিত স্থানে ইজতেমায় আগত মুসল্লিদের স্থান সংকুলান কেবল কঠিন নয়, অসম্ভব হয়ে পড়েছে।

শত বছরের দোরগোড়ায় পৌঁছেছে বিশ্ব ইজতেমা। পাশাপাশি তীব্র হচ্ছে স্থান সংকুলানের সংকট। ১৯২৭ খ্রিস্টাব্দে ভারতের উত্তরপ্রদেশের সাহরানপুর এলাকায় ইসলামী দাওয়াত তথা তাবলিগের প্রবর্তন করেন মাওলানা ইলিয়াস (রহ.)। বাংলাদেশে ১৯৫০-এর দশকে তাবলিগ জামাতের প্রচলন করেন মাওলানা আবদুল আজিজ। প্রতি বছর বাংলাদেশের প্রত্যন্ত গ্রাম-শহর-বন্দর থেকে লাখ লাখ ধর্মপ্রাণ মুসলমান এবং বিশ্বের অর্ধ শতাধিক দেশ থেকে তাবলিগি দিনদার মুসলমান জামাতসহ লাখ লাখ মুসল্লি বিশ্ব ইজতেমায় অংশ নেন। কারও বুঝতেই অসুবিধা হওয়ার কথা নয়, তুরাগ তীরে ইজতেমায় আগত মুসল্লিদের স্থান সংকুলান সংকট আগামীতে আরও কঠিন হয়ে পড়বে। তাবলিগ জামাতের দুটি গ্রুপ আলাদাভাবে টঙ্গীর তুরাগ নদের পাড়ে বিশ্ব ইজতেমার আয়োজন করেছে, যার প্রথম পর্বটি ১৩ জানুয়ারি শুরু হয়ে শেষ হয়েছে ১৫ জানুয়ারি। প্রথম পর্বের ইজতেমার আয়োজন করে মাওলানা জুবায়ের আহমদের নেতৃত্বাধীন অংশ। আর ২০ থেকে ২২ জানুয়ারি ইজতেমার আয়োজক মাওলানা ওয়াসিফুল ইসলামের নেতৃত্বাধীন অংশ। যারা ভারতের মাওলানা মোহাম্মদ সাদ কান্দলভির অনুসারী হিসেবে পরিচিত। এদিকে মাওলানা জুবায়ের আহমদের অংশটিকে প্রকাশ্যে সমর্থন দিয়ে মাওলানা সাদের বিরোধিতায় লিপ্ত হয়েছে হেফাজতে ইসলাম।

দুই দফায় আয়োজন করেও স্থান সংকুলান কঠিন হয়ে পড়েছে। যা এবার আরও প্রকট হয়ে উঠেছে বলে মনে করা হচ্ছে। দুই গ্রুপের বিরোধ এবং মুসল্লির সংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়ায় দুই দফায় বিশ্ব ইজতেমা আয়োজনের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে আশা করা হয়েছিল, স্থান সংকুলানের সংকট কাটবে। কিন্তু তা যে কাটেনি তা হাড়ে হাড়ে টের পাওয়া গেল এবারের ইজতেমার প্রথম পর্বেই। শুধু তাই নয়, ইজতেমা শুরুর আগের দিন ১২ জানুয়ারি ইজতেমাকেন্দ্রিক যানজট পুরো রাজধানীকে স্থবির করে দিয়েছিল। এটি বুঝতে কারও অসুবিধা হওয়ার কথা নয়, বিশ্ব ইজতেমায় মুসল্লিদের অংশগ্রহণের হার যেভাবে বাড়ছে তাতে টঙ্গীতে স্থান সংকুলান সম্ভব হচ্ছে না। সঙ্গে বাড়ছে পানি-বিদ্যুৎসহ নানান সংকট। এমনকি ওজুর পানিরও সংকট দেখা দিয়েছে। মলমূত্র ত্যাগ নিয়ে সংকটের প্রসঙ্গ না হয় নাই-বা তুললাম। সামগ্রিক অবস্থার বিবেচনায় অনেকে মনে করেন, ইজতেমার জন্য নতুন স্থান নির্ধারণ বিষয়টি বিবেচনায় নেওয়া খুবই জরুরি হয়ে পড়েছে।

দীর্ঘ পথপরিক্রমায় ইজতেমার কলেবর ও গুরুত্ব বেড়েছে। এর আগে তাবলিগের সাথী সংখ্যা বৃদ্ধির কারণে ১৯৬৬ সাল থেকে টঙ্গীতে আয়োজন শুরু হয় ইজতেমার। ১৯৪৬ সালে ঢাকার রমনা পার্কসংলগ্ন কাকরাইল মসজিদ থেকে যাত্রা শুরু হয়। মাওলানা আবদুল আজিজ (রহ.) বাংলাদেশে ইজতেমার হাল ধরেন। তখন থেকেই বাংলাদেশে তাবলিগ জামাতের প্রধান কেন্দ্র কাকরাইল মসজিদ থেকে এই সমাবেশ কেন্দ্রীয়ভাবে পরিচালনা শুরু হয়। ১৯৪৬ সালে ঢাকার রমনা পার্কসংলগ্ন কাকরাইল মসজিদে প্রথমবারের মতো তাবলিগ জামাতের বার্ষিক সম্মেলন বা ইজতেমা অনুষ্ঠিত হয়। দুই বছর পর ১৯৪৮ সালে চট্টগ্রামে তৎকালীন হাজি ক্যাম্পে দ্বিতীয়বারের মতো তাবলিগের সম্মেলন বা ইজতেমার আয়োজন করা হয়। তার ১০ বছর পর ১৯৫৮ সালে নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জে ইজতেমা অনুষ্ঠিত হয়। তখন তাবলিগের এ সম্মেলন শুধু ইজতেমা নামেই পরিচিত ছিল।

দ্রুত তাবলিগের প্রচার-প্রচারণা দিন দিন প্রসারিত হতে থাকে। বাড়তে থাকে তাবলিগের সাথী ও শুভাকাক্সক্ষীর সংখ্যা। এ কারণে আট বছর পর ১৯৬৬ সালে টঙ্গীর পাগার গ্রামের খোলা মাঠে ইজতেমার আয়োজন করা হয়। সে বছর স্বাগতিক বাংলাদেশ ছাড়াও বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে তাবলিগের এই ইজতেমায় ধর্মপ্রাণ মুসলমান ও তাবলিগের সাথীরা অংশগ্রহণ করেন। আর সে বছর থেকেই এ ইজতেমাকে বিশ্ব ইজতেমা হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়। আর বিশ্বব্যাপী ‘বিশ্ব ইজতেমা’ হিসেবে পরিচিতি লাভ করতে থাকে এ ইজতেমা। ১৯৬৬ সালের পর থেকে প্রতি বছরই টঙ্গীর তুরাগ নদের উত্তর-পূর্ব তীরসংলগ্ন ডোবা-নালা, উঁচু-নিচু জমি মিলিয়ে রাজউকের হুকুমদখলকৃত ১৬০ একর জায়গার বিশাল মাঠে অনুষ্ঠিত হয় এ ইজতেমা। যা বিশ্ব ইজতেমা নামে বর্তমানে বিশ্বব্যাপী পরিচিত। এ বিশাল এক আয়োজন। অংশগ্রহণকারীর সংখ্যা বাড়তে বাড়তে এবার প্রথম দফায়ই পৌঁছে ৪০ লাখে। দ্বিতীয় পর্বে এ সংখ্যা ৩০ লাখের কম নয় বলে মনে করা হচ্ছে। ইজতেমায় অংশগ্রহণকারী মুসল্লিদের সংখ্যা বৃদ্ধিও এই ধারা বিশেষভাবে লক্ষণীয়। গণমাধ্যমে প্রকাশিত খবর অনুসারে এবার বিশ্ব ইজতেমার প্রথম পর্বে স্মরণকালের সমাগম ঘটেছে। এর মধ্যে ৬১ দেশের প্রায় ৫ হাজার বিদেশি মেহমান ছিলেন। বোধগম্য কারণেই আগামীতে বিশ্ব ইজতেমায় মুসল্লির সংখ্যা বাড়বে। তখন পরিস্থিতি কী দাঁড়াবে? এই বাস্তবতায় অনেকেই বলছেন, নতুন স্থান নির্ধারণসহ ইজতেমার নানান দিক নিয়ে গভীরভাবে চিন্তা করা খুবই জরুরি।

ইসলাম ধর্মের আলোর ইজতেমার এই দিক ছাপিয়ে ২০১৮ সালে দেখা দেয় অন্ধকার। টঙ্গীতে তাবলিগ জামাতের বিবদমান দুই পক্ষের মধ্যে দিনভর রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ হয়। ইজতেমা ময়দান ও এর আশপাশের এলাকায় ছড়িয়ে পড়া এ সংঘর্ষে এক মুসল্লি নিহত হওয়াসহ উভয় পক্ষের দুই শতাধিক মুসল্লি আহত হন। জোড় ইজতেমাকে কেন্দ্র করে তাবলিগ জামাতের দিল্লির নিজামউদ্দিন মারকাজের মাওলানা সাদ গ্রুপ এবং দেওবন্দের কওমিপন্থি মাদরাসার অনুসারী ঢাকার কাকরাইল মারকাজের মুরব্বি মাওলানা জুবায়ের গ্রুপের মধ্যে এ সংঘর্ষ চলে। সারা দিন এ সংঘর্ষের পর সরকারের পক্ষ থেকে ৩০ ডিসেম্বরের জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে ইজতেমা আয়োজন বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত দেওয়া হয়। মাওলানা সাদ তাবলিগ জামাতে কিছু সংস্কার করার পক্ষে। এ সংস্কার ভাবনা নিয়ে ২০১৭ সালেই ভারতে তাবলিগের শীর্ষ নেতাদের মধ্যে বিভক্তির শুরু হয়। মাওলানা সাদ বলেছিলেন ‘ধর্মীয় শিক্ষা বা ধর্মীয় প্রচারণা অর্থের বিনিময়ে করা উচিত নয়’। অনেকে মনে করেন, এই বক্তব্যের মাধ্যমে মিলাদ বা ওয়াজ মাহফিলের মতো কর্মকান্ড পরিচালনার বিনিময়ে অর্থ নেওয়ার বিপক্ষে বলা হয়েছে।

সাদ কান্দলভি আরও বলেছিলেন, ‘মাদরাসাগুলোর শিক্ষকদের মাদরাসার ভেতরে নামাজ না পড়ে মসজিদে এসে নামাজ পড়া উচিত, যাতে মানুষের সঙ্গে যোগাযোগ বাড়ে।’ মাওলানা সাদের এসব বক্তব্য ভারতে তাবলিগ জামাতের একাংশকে ক্ষুব্ধ করে তোলে। বিশেষ করে ভারতের দারুল উলুম দেওবন্দ তার বক্তব্যের তীব্র সমালোচনা করে। দারুল উলুম দেওবন্দ-এর সাদবিরোধী অবস্থান প্রকাশ্য হওয়ার প্রভাব বাংলাদেশেও পড়ে। বিভক্ত হয়ে পড়েন বাংলাদেশের তাবলিগ জামাতের শীর্ষ নেতারা। তবে উভয় পক্ষ যেভাবে অনড় অবস্থানে রয়েছে তাতে এই বিরোধের মীমাংসা সহজে হবে বলে মনে হচ্ছে না। কারণ, উভয় পক্ষই দাবি করে এর মধ্যে রাজনীতি ঢুকে পড়েছে। এ জন্য তারা পরস্পরকে দায়ী করছে।

করোনাভাইরাস মহামারির কারণে দুই বছর বিরতির পর এবার বিশ্ব ইজতেমায় মুসল্লির সংখ্যা বেড়েছে। এদিকে বেড়েছে তাবলিগ জামাতের মধ্যে বিভক্তিও। এই বিভক্তি দূর হওয়ার কোনো লক্ষণও দেখা যাচ্ছে না। তাবলিগ জামাতের দুটি অংশের এই বিরোধের অবসানের জন্য গত বছর স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান উভয় পক্ষের সঙ্গে বৈঠক করে সমঝোতার চেষ্টা করেন। কিন্তু কোনো ফলোদয় হয়নি। এ অবস্থায় দুটি অংশ আলাদাভাবে আয়োজন করার কারণে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির দৃষ্টিভঙ্গিতে বিশ্ব ইজতেমা বেশ স্পর্শকাতর বিষয় হয়ে উঠেছে। মাওলানা জুবায়ের অনুসারীদের বক্তব্য হচ্ছে-মাওলানা সাদ তার কিছু বক্তব্যের মাধ্যমে কোরআন ও হাদিসের অপব্যাখ্যা দিয়েছেন। সুতরাং তার সঙ্গে সমঝোতা সম্ভব নয় বলে অনেকে মনে করেন। মোহাম্মদ সাদ কান্দলভি নিজ থেকে এর সমাধান না করলে তাবলিগ জামাতের বিভক্তির অবসান হবে না বলে মনে করেন মাওলানা জুবায়েরপন্থিরা। মাওলানা জুবায়ের অনুসারীরা এখন নিজেদের তাবলিগ জামাতের মূলধারা হিসেবে দাবি করছেন। জাকারিয়া নোমানের বক্তব্য, মাওলানা সাদপন্থিরা ধীরে ধীরে দৃশ্যপট থেকে হারিয়ে যাবে। এদিকে মাওলানা সাদের সমর্থকরা বলছেন, তারা একত্রিত হওয়ার জন্য চেষ্টা করছেন। মাওলানা সাদ তার বক্তব্যের বিষয়ে ইতোমধ্যে ভারতের দেওবন্দের কাছে ব্যাখ্যাও দিয়েছেন বলে তারা উল্লেখ করেন।

পর্যবেক্ষক মহল মনে করেন, বিশ্ব ইজতেমায় অংশগ্রহণকারীদের সংখ্যা যে হারে বাড়ছে তাতে টঙ্গীর বর্তমান স্থানে সংকুলান কেবল কঠিন নয়, অসম্ভব। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাওয়ার আগেই নতুন স্থান চিহ্নিত করার বিষয়টি বিবেচনায় নেওয়া খুবই জরুরি। সেই স্থান হতে পারে বাংলাদেশে অথবা অন্য কোনো দেশে। আর সবচেয়ে জরুরি হচ্ছে, তাবলিগ জামাতের দুই গ্রুপের মধ্যে বিরোধের অবসান। এটা করা না গেলে আবারও রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষের আশঙ্কা কিন্তু রয়েই গেছে। শুধু তাই নয়, এই বিরোধ প্রকারান্তরে তাবলিগের মূল উদ্দেশ্য ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার আশঙ্কাও থেকে যায়। এই আশঙ্কা থেকে উঠে আসার বিষয়টি নিয়ে গভীরে দিয়ে ভাবা প্রয়োজন। স্মরণ করা যায়, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান দুই গ্রুপের মধ্যে বিরোধ মেটানোর চেষ্টা করে ইতোমধ্যে বিফল হয়েছেন। তবে এই ব্যর্থতার অভিমান নিয়ে হাত-পা গুটিয়ে থাকা উচিত হবে না। কারণ তাবলিগের দুই গ্রুপের মধ্যে দিনভর রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে হতাহতের উদাহরণ লজ্জার উদাহরণ হয়েই আছে।

লেখক : জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে অনির্দিষ্টকালের জন্য মাছ রপ্তানি বন্ধ
আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে অনির্দিষ্টকালের জন্য মাছ রপ্তানি বন্ধ

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

‘শততম’ ম্যাচে শতক হাঁকালেন লিটনও
‘শততম’ ম্যাচে শতক হাঁকালেন লিটনও

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক

৩৫ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবির নওয়াব ফয়জুন্নেছা চৌধুরানী হলে ছাত্রদলের কমিটি ঘোষণা
জবির নওয়াব ফয়জুন্নেছা চৌধুরানী হলে ছাত্রদলের কমিটি ঘোষণা

৫১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

তেঁতুলিয়ায় বেড়েছে শীতের আমেজ, তাপমাত্রা ১৩.৯ ডিগ্রি
তেঁতুলিয়ায় বেড়েছে শীতের আমেজ, তাপমাত্রা ১৩.৯ ডিগ্রি

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উত্তরায় বাংলাদেশের প্রথম হায়াত প্লেস হোটেলের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু
উত্তরায় বাংলাদেশের প্রথম হায়াত প্লেস হোটেলের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বায়ুদূষণের শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার অবস্থান কত?
বায়ুদূষণের শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার অবস্থান কত?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাঙামাটিতে কোটা–বিরোধী ঐক্যজোটের ৩৬ ঘণ্টার হরতাল চলছে
রাঙামাটিতে কোটা–বিরোধী ঐক্যজোটের ৩৬ ঘণ্টার হরতাল চলছে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে জোড়া খুনের আসামি জিয়া গ্রেফতার
মুন্সীগঞ্জে জোড়া খুনের আসামি জিয়া গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম মরক্কান হিসেবে আফ্রিকার বর্ষসেরা হাকিমি
প্রথম মরক্কান হিসেবে আফ্রিকার বর্ষসেরা হাকিমি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে তিন ধাপ এগুলো বাংলাদেশে
ভারতকে হারিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে তিন ধাপ এগুলো বাংলাদেশে

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ ঢাকায় আসছেন কমনওয়েলথ মহাসচিব
আজ ঢাকায় আসছেন কমনওয়েলথ মহাসচিব

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সংকটে আস্থা সশস্ত্র বাহিনীতেই
সংকটে আস্থা সশস্ত্র বাহিনীতেই

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আজ ঢাকার কোথায় কোন কর্মসূচি?
আজ ঢাকার কোথায় কোন কর্মসূচি?

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পল্লবীতে দুর্বৃত্তদের ছোড়া ককটেল বিস্ফোরণে এএসআই আহত
পল্লবীতে দুর্বৃত্তদের ছোড়া ককটেল বিস্ফোরণে এএসআই আহত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেটিং সংস্থার সঙ্গে জড়িত থাকায় ধারাভাষ্যকারের চাকরি হারালেন ম্যাকগ্রা
বেটিং সংস্থার সঙ্গে জড়িত থাকায় ধারাভাষ্যকারের চাকরি হারালেন ম্যাকগ্রা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা
বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ
আজ রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

২২ ঘণ্টা আগে | টক শো

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি
গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে শর্ত শিথিল করতে বলেছি : আসিফ নজরুল
মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে শর্ত শিথিল করতে বলেছি : আসিফ নজরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাংবাদিক খাসোগি হত্যাকাণ্ড নিয়ে সৌদি যুবরাজের পক্ষ নিলেন ট্রাম্প
সাংবাদিক খাসোগি হত্যাকাণ্ড নিয়ে সৌদি যুবরাজের পক্ষ নিলেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে