শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

পদ ও ক্ষমতা পেয়ে নেতারা কি বদলে যান?

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
পদ ও ক্ষমতা পেয়ে নেতারা কি বদলে যান?

একজন রাজনীতিবিদ কেমন হবেন? জনগণের সঙ্গে তার সম্পর্ক কেমন হবে? দল ও সরকারে পদবির পর রাজনীতিবিদ কি বদলে যাবেন? ছেড়ে দেবেন নির্বাচনী এলাকায় যাওয়া? তার পরও ভোটাররা কি তার নামে জিন্দাবাদ স্লোগান দেবেন? প্রণব মুখার্জি তখন ভারতের রাষ্ট্রপতি। দিল্লি গিয়েছিলাম একটি অনুষ্ঠানে যোগ দিতে। চার দিনের সফর। ঢাকা থেকে আরও কয়েকজন সাংবাদিক ছিলেন আমাদের টিমে। দিল্লি পৌঁছে জয়ন্ত রায় চৌধুরীসহ কয়েকজন ঘনিষ্ঠ সাংবাদিক বন্ধুকে ফোন করলাম। তাঁদের সঙ্গে আড্ডার সময় ঠিক হলো আমাদের নির্ধারিত অনুষ্ঠানগুলোর পর।  ফোন করলাম প্রদ্যুৎ গুহকেও। তিনি প্রণব মুখার্জির এপিএস পদবিতে রাজনৈতিক সচিবের দায়িত্ব পালন করতেন। অভিজ্ঞ রাজনীতিবিদ। রাজীব গান্ধীর সময় অল ইন্ডিয়া যুব কংগ্রেসের সম্পাদক ছিলেন। এখন বাস করেন দুবাই। বয়স হয়েছে। প্রদ্যুৎ গুহর সঙ্গে কথাবিনিময়ের একপর্যায়ে জানতে চাইলাম, প্রণবদার শরীর কেমন? তিনি কী বুঝলেন জানি না। আমাকে বললেন, দিল্লি আসার আগে ঢাকা থেকে ফোন করে এলে কি হয়? দাদা এখন রাষ্ট্রপতি। প্রটোকল আছে তো। এখন গ্রেটার কৈলাসের বাড়িতে থাকেন না। রাষ্ট্রপতি ভবনে থাকেন। চাইলেও আগের মতো দেখা করার সুযোগ নেই। বললাম, আমার সালাম দেবেন। এমনিতেই ফোন করেছি। এভাবেই কথা শেষ হয়ে যায়। ঘণ্টা দুই পর আমার মোবাইলের রিং বেজে ওঠে। টেলিফোনকারী পরিচয় দিলেন, তিনি রাষ্ট্রপতির এডিসি। আগামীকাল বেলা আড়াইটায় আমার অ্যাপয়েন্টমেন্ট ভারতের রাষ্ট্রপতির সঙ্গে। বিস্ময়ের ঘোর না কাটতেই আবার বললেন, আপনার গাড়ির নম্বর বলুন। রাষ্ট্রপতি ভবনে প্রবেশের জন্য গাড়ির নম্বর আগে থেকে লাগবে। দিল্লিতে চলাচলের সুবিধার জন্য সব সময় গাড়ি ভাড়া নিয়ে থাকি। সেই গাড়ির নম্বর বলে দিলাম। ঢাকা থেকে আগত অন্য সাংবাদিকদের কিছু বললাম না। পরদিন বেলা ২টার মধ্যে ভারতের রাষ্ট্রপতি ভবনে গেলাম। গাড়ি চেক করে নম্বর মিলিয়ে প্রবেশ করানো হলো। গাড়ি থেকে নামতে হয়নি। ভিতরে যেতেও তেমন ঝামেলা নেই। সোজা গিয়ে বসলাম অপেক্ষাগারে। রাষ্ট্রপতির এডিসি এসে কথা বললেন। জানালেন নির্ধারিত সময়েই আমার সঙ্গে রাষ্ট্রপতির সাক্ষাৎ হবে। আমার জন্য সময় বরাদ্দ ৩০ মিনিট। ঘড়ির দিকে যেন খেয়াল রাখি। কারণ রাষ্ট্রপতির আরও কিছু শিডিউল আছে দেখাসাক্ষাতের। এডিসিকে বললাম, একজন ক্যামেরাম্যান দিন, ছবি তুলব। মোবাইল ফোন জমা রেখে এসেছি। তিনি বললেন, কোনো সমস্যা নেই। আপনি রুমে যাওয়ার পরই ক্যামেরাম্যান পাঠিয়ে দিচ্ছি। ছবি পেয়ে যাবেন আমাদের ওয়েবসাইটে। নির্ধারিত সময়ে প্রবেশ করলাম রাষ্ট্রপতির কক্ষে। আগের মতোই হাসিখুশি মনে তিনি আমাকে অভ্যর্থনা জানালেন। খোঁজখবর নিলেন বাংলাদেশের।

ভারতীয় রাজনীতির চাণক্য হিসেবে খ্যাত প্রণব মুখার্জির পরিবর্তন দেখিনি রাষ্ট্রপতি হওয়ার পরও। জানতে চাইলেন আমার সন্তানদের পড়াশোনা ও ফরিদার খবরও। বাংলাদেশ প্রতিদিন নিয়েও কথা বললেন। রাষ্ট্রপতি থাকার সময়ে তাঁর সঙ্গে যতবারই সাক্ষাৎ হয়েছিল কোনো পরিবর্তন দেখিনি। রাষ্ট্রপতি হওয়ার আগে তিনি যা ছিলেন পরেও তেমন। ক্ষমতা ছাড়ার পরও তাঁর রাজাজি রোডের বাড়িতে গিয়েছিলাম। তিনি রাজাজি রোডের বাড়ি ঘুরিয়ে দেখালেন। বললেন, এ বাড়িতে এ পি জে আবদুল কালাম থাকতেন তাঁর আগে। বাড়িটি সুন্দর, ছিমছাম। হাঁটাহাঁটির বেশ জায়গা আছে। তিনি ব্যক্তিগত বইয়ের লাইব্রেরির প্রতি যত্নবান ছিলেন। একবার গিয়ে দেখলাম তিনি সৈয়দ আবুল মকসুদের কাগমারী সম্মেলন ও মওলানা ভাসানীর ওপর লেখা বইটি পড়ছেন। জানতে চাইলাম, আপনি বাংলাদেশের এত বই পান কী করে? জবাবে  বললেন, তোমার মতো কেউ নিয়ে আসে। এবার তুমি নিয়ে এলে বাংলাদেশ প্রতিদিনের ঈদসংখ্যা। অনেক ভালো লেখা দেখছি। পড়ে দেখব। বইয়ের পোকা ছিলেন প্রণব মুখার্জি। দিনরাত পড়তেন। নিজেও লিখতেন। প্রণব মুখার্জি অন্য উচ্চতার রাজনীতিবিদ ছিলেন। তিনি ক্ষমতায় থাকাকালে ভারতের রাষ্ট্রপতি ভবনকে জনতার জন্য খুলে দিয়েছিলেন। অনেক দিন দেখেছি, রাষ্ট্রপতি ভবনের ভিতরে-বাইরে পশ্চিমবঙ্গ ও তাঁর নির্বাচনী এলাকা জঙ্গীপুরের লোকজন অপেক্ষায় আছেন। সাধারণ আমজনতাও তাঁর সাক্ষাৎ পেতেন। রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখার্জির এই অবস্থানের ভূয়সী প্রশংসা করেছিলেন এক বক্তৃতায় নরেন্দ্র মোদি। আলাদা রাজনৈতিক আদর্শে বিশ্বাসী হওয়ার পরও মোদি বলেছিলেন, প্রণব মুখার্জি ভারতের রাষ্ট্রপতি ভবনের দরজা খুলে দিয়েছেন সাধারণ মানুষের জন্য। এ ঘটনাকে বিরল বলেই উল্লেখ করেছিলেন নরেন্দ্র মোদি। আসলেই আলাদা ছিলেন প্রণব মুখার্জি। ভারতের দলমতনির্বিশেষে সবার সঙ্গে মিশতেন, কথা বলতেন। ভারতীয় রাজনীতির অনেক কিছুতে তিনি পরিবর্তন এনেছিলেন। কাজ করেছেন ইন্দিরা, রাজীব, সোনিয়া, রাহুল গান্ধীর সঙ্গে। ব্যক্তিত্বের সংঘাতে দলও ছেড়েছিলেন। আবার ফিরেছেন। জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত একনিষ্ঠতা নিয়ে রাজনীতি করেছেন। ভারতের অনেক রাজনৈতিক বিশ্লেষক এখন বলেন, কংগ্রেস দুবার ভুল করেছে। প্রথমবার রাজীব গান্ধীর মৃত্যুর পর প্রণব মুখার্জিকে প্রধানমন্ত্রী ও দলের দায়িত্ব না দিয়ে। দ্বিতীয়বার ভুল করল প্রণবকে বাদ দিয়ে মনমোহনকে প্রধানমন্ত্রী করে। আমলা দিয়ে রাজনীতি হয় না। রাজনীতি বিকশিত করতে, ধরে রাখতে রাজনীতিবিদের দরকার হয়। প্রণব মুখার্জিকে সেদিন প্রধানমন্ত্রী করলে আজ ভারতীয় রাজনীতিতে কংগ্রেসের এই ভয়াবহ বিপর্যয় নেমে আসত না। ভারতজুড়ে ছিল তাঁর রাজনৈতিক অনুসারী।

কাছ থেকে প্রণব মুখার্জিকে দেখেছি। তিনি বাংলাদেশের রাজনীতির সঙ্গে গভীরভাবে সম্পৃক্ত ছিলেন। ছিলেন বাংলাদেশের একজন সত্যিকারের বন্ধু। বাংলাদেশের নড়াইলে তাঁর শ্বশুরবাড়ি। নিজেকে বাংলাদেশের জামাইবাবু ভাবতে তাঁর কোনো কুণ্ঠাবোধ ছিল না। বাংলাদেশের অনেক রাজনীতিবিদ তাঁর সঙ্গে সম্পর্ক রাখতেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানাকে তিনি মন থেকে স্নেহ করতেন। তবে সম্পর্ক শুধু আওয়ামী লীগের সঙ্গে বজায় রাখতেন বললে ভুল হবে। বাংলাদেশের সব দলের নেতারা তাঁর কাছে যেতেন। সবার জন্য তাঁর দরজা খোলা ছিল। শুধু বাংলাদেশ নয়, এ উপমহাদেশে তিনি নিজেকে আলাদাভাবে তুলে ধরেছিলেন। বাংলাদেশ, পাকিস্তান, নেপাল, শ্রীলঙ্কার রাজনীতিবিদদের সঙ্গে গভীর সখ্য রাখতেন। পাকিস্তানে বেনজির ও নওয়াজের সঙ্গেও ছিল গভীর সম্পর্ক। নওয়াজ শরিফ অনেক সম্মান ও শ্রদ্ধা করতেন প্রণবকে। এ নিয়ে প্রণবদা একটা ঘটনা শোনালেন আমাকে। নওয়াজ শরিফ তখন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী। প্রবীণ রাজনীতিবিদ প্রণব মুখার্জি তখন মন্ত্রী ছিলেন ভারতের। হঠাৎ অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হলেন। চিকিৎসকরা সিদ্ধান্ত নিলেন জরুরি ভিত্তিতে অপারেশন করতে হবে। অপারেশন টেবিলে নেওয়ার পর থেকে স্বাভাবিক অবস্থায় না ফিরে যাওয়া পর্যন্ত ৪২ ঘণ্টায় নওয়াজ শরিফ চারবার ফোন করে হাসপাতালে খবর নেন প্রণব মুখার্জির সার্বিক অবস্থার। প্রণব মুখার্জির জ্ঞান ফেরার পর চিকিৎসকরা তাঁকে বিষয়টি জানান। তিনি তখনই ফোনে মেলাতে বললেন নওয়াজকে। তাঁর ব্যক্তিগত সহকারী ফোন মিলিয়ে দিলেন। নওয়াজ শরিফ তখন প্রণব মুখার্জিকে বলেছিলেন, ‘আপনাকে সুস্থ থাকতে হবে এ উপমহাদেশের শান্তি ও স্থিতিশীলতা ধরে রাখতে। সবকিছুতে একজন মুরব্বির প্রয়োজন হয়। আপনি উপমহাদেশের রাজনৈতিক গার্ডিয়ান। আমি প্রার্থনা করেছি, রোজা রেখেছি আপনার জন্য। দোয়া করেছি আপনার দীর্ঘায়ু কামনা করে।’ নওয়াজ শরিফকে ধন্যবাদ জানালেন প্রণব মুখার্জি। বললেন, আপনিও সুস্থ থাকুন। পাকিস্তানের গণতন্ত্র ধরে রাখতে কাজ করুন।

চলার পথে এ উপমহাদেশের অনেক রাজনীতিবিদের সঙ্গে মেশার সৌভাগ্য হয়েছে। কাশ্মীরের ড. ফারুক আবদুল্লাহর সাক্ষাৎকার নিয়েছিলাম। তাঁর সঙ্গে অনেক কথা হয়েছিল রাজনীতি ও বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক নিয়ে। তিনি সাদামাটা মানুষ ছিলেন। কংগ্রেসের রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ত ছিলেন। ভারতের বেশির ভাগ রাজনীতিবিদই সাদামাটা জীবনযাপনে অভ্যস্ত। পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জিও আমজনতার নেতা। তবে বিরক্ত হই কলকাতা বিমানবন্দরে সাংবাদিক পাসপোর্ট দেখলে ইমিগ্রেশনের চোখ কপালে তুলতে দেখে। আরে বাবা! তোমার দেশ ভিসা দিয়েছে। এত হয়রানির কী আছে? ঢাকার সাংবাদিকদের বিমানবন্দরের এ হয়রানি মমতা ব্যানার্জির সঙ্গে মানায় না। পৃথিবী এখন অবাধ তথ্যপ্রবাহের যুগে। সাংবাদিক ভিসা দেখলেই পশ্চিমবঙ্গের ইমিগ্রেশনে হয়রানি করতে হবে এ কেমন কথা! দিল্লি, মুম্বাই বিমানবন্দরে এমন দেখিনি কখনো। এ যুগে পশ্চিমবঙ্গে গিয়ে সাংবাদিকতার কিছু নেই। বাংলাদেশের মেইনস্ট্রিম মিডিয়াগুলোর সবারই পশ্চিমবঙ্গে প্রতিনিধি আছে। তাঁদের একটি সংগঠনও আছে। সেই সংগঠনের অনুষ্ঠানেও একবার যোগ দিয়েছিলাম। আমাদের সঙ্গে ব্যবহার যা-ই হোক পশ্চিমবঙ্গে মমতার জনপ্রিয়তা আকাশছোঁয়া। তিনি সাধারণ মানুষের সঙ্গে মিশে যাওয়া নেত্রী। মাটি ও মানুষের সত্যিকারের নেতা। তিনি বোঝেন সাধারণ মানুষ কী চায়। মানুষের ওপর ভরসা করেই মমতার রাজনীতি। ভোটের রাজনীতিতে তুলনা চলে না মমতার। মমতার নিজস্ব একটা রাজনৈতিক বলয় আছে। এ বলয়ে আমজনতার পাশাপাশি আছেন পেশাজীবীরাও। একবার তাঁর ঢাকা সফরের সময় ভারতীয় হাইকমিশন একটা অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিল। সে অনুষ্ঠানে হঠাৎ মমতা নিজেই উপস্থাপকের ভূমিকা নিলেন। তাঁর সফরসঙ্গী সাংবাদিক ও অন্য পেশার মানুষকে তিনি পারফর্ম করালেন। সবার সামনে পরিচয় করিয়ে দিলেন। সব পেশার মানুষের সঙ্গে মমতা আলাদা করে সম্পর্ক রাখেন। তাঁদের বিপদাপদে পাশে থাকেন। সাংবাদিক জয়ন্ত ঘোষাল এক লেখায় লিখেছিলেন মমতার বিরুদ্ধে লেখার পরও তাঁর বাড়িতে গিয়ে দুপুরের আহার করার গল্প। শুধু তাই নয়, দিল্লি থেকে রেলে কলকাতা ফেরার পথে জয়ন্তের গর্ভবতী স্ত্রীর কীভাবে সেবা করেছেন মমতা, সে কথাও তিনি লিখেছেন। এভাবে সবাই পারে না। মমতা আলাদা ধাঁচের। আজ তাঁর জনপ্রিয়তা শুধু পশ্চিমবঙ্গ নয়, ভারতজুড়েই। তিনি বদলে দিয়েছেন পশ্চিমবঙ্গকে। প্রণব মুখার্জিপুত্র অভিজিৎ কংগ্রেস ছেড়ে যোগ দিয়েছেন মমতার তৃণমূল কংগ্রেসে। অভিজিৎকে প্রশ্ন করেছিলাম, কেন এটা করলেন? জবাবে বললেন, কোনো সমস্যা নেই। দুইটাই কংগ্রেস। গণমানুষের রাজনীতি, অসাম্প্রদায়িকতা প্রশ্নে কোনো আদর্শিক সমস্যা নেই। বাবার রাজনীতির বাইরে যাইনি। অসাম্প্রদায়িক চেতনার সঙ্গে আছি। অভিজিৎ দল ছাড়ার পর শর্মিষ্ঠাও কংগ্রেস ছাড়লেন। তবে তিনি বলেছেন, কোনো দলে যাবেন না। রাজনীতি করবেন না। 

পার্টটাইম রাজনীতি দিয়ে কিছু হয় না। ভোটাধিকার না থাকলে জনগণের মূল্যায়ন হয় না। আমাদের দেশের অনেক রাজনীতিবিদকে দেখি ভোটের পর মানুষের কাছ থেকে দূরে সরে যেতে। ক্ষমতা পেয়ে তারা জনগণকে সময় দেওয়ার প্রয়োজন অনুভব করেন না। অনেকে বুঝতে চান না সত্যিকারের কঠিন বাস্তবতা। ভাবেন, মানুষের দরকার নেই, ভোটে দরকার প্রশাসনের। এমন রাজনীতিবিদরা দলের মনোনয়নও হারান। কবি নজরুল বলেছেন, ‘চিরদিন কাহারো সমান নাহি যায়।’ ভোট সবসময় একরকম না-ও হতে পারে। ভারত, পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কা ও বাংলাদেশ এখন আর আগের মতো নেই। পরিস্থিতি অনেক কিছু বদলে দিয়েছে। কভিডের পর রাজনীতির অনেক পরিবর্তন এসেছে। বিশ্বরাজনীতিতে তৈরি হয়েছে নানামুখী জটিলতা।  এ জটিলতম মুহূর্তে রাজনীতিতে দাম্ভিকতা, অহমিকার ঠাঁই নেই। গণতন্ত্রচর্চা ও রীতিনীতির অভাব অনেক সময় রাজনীতিবিদদের দাম্ভিক করে। আর তখনই সর্বনাশ হয়ে যায়।  এলাকাভিত্তিক সেই সর্বনাশ সবসময় কেন্দ্র সামাল দিতে পারে না। হাশরের ময়দানে হিসাবনিকাশ যার যার তার তার। ইয়া নাফসি সবাই নিজের মতো করলেই আমজনতা মূল্যায়ন পায়।

 

                লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

এই বিভাগের আরও খবর
বিএনপির জিরো টলারেন্স
বিএনপির জিরো টলারেন্স
পবিত্র আশুরা
পবিত্র আশুরা
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
উজানির মা ও ভাটার টান
উজানির মা ও ভাটার টান
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
থানায় হামলা
থানায় হামলা
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
সর্বশেষ খবর
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা

৫৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

আশুরার দিনের ফজিলত
আশুরার দিনের ফজিলত

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান
ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আশুরা সম্পর্কিত ঐতিহাসিক ঘটনাবলি
আশুরা সম্পর্কিত ঐতিহাসিক ঘটনাবলি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কন্যাকে গোপন কথা বলতেন নবীজি (সা.)
যে কন্যাকে গোপন কথা বলতেন নবীজি (সা.)

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৫৪ বছর পর গাভাস্কারের রেকর্ড ছাপিয়ে গেলেন গিল
৫৪ বছর পর গাভাস্কারের রেকর্ড ছাপিয়ে গেলেন গিল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামে শোক পালনের সীমারেখা
ইসলামে শোক পালনের সীমারেখা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’
মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো
যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানে ভবন ধসে নিহত বেড়ে ২১
পাকিস্তানে ভবন ধসে নিহত বেড়ে ২১

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আব্দুল্লাহর ক্যান্সার আক্রান্ত ভাইয়ের চিকিৎসার খোঁজ নিলেন তারেক রহমান
শহীদ আব্দুল্লাহর ক্যান্সার আক্রান্ত ভাইয়ের চিকিৎসার খোঁজ নিলেন তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ তলানিতে
অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ তলানিতে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২৭
টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২৭

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পায়ের গোড়ালি ভেঙে ছিটকে গেলেন বায়ার্ন তারকা জামাল মুসিয়ালা
পায়ের গোড়ালি ভেঙে ছিটকে গেলেন বায়ার্ন তারকা জামাল মুসিয়ালা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নয়জনের দল নিয়েই বায়ার্নকে হারিয়ে সেমিফাইনালে পিএসজি
নয়জনের দল নিয়েই বায়ার্নকে হারিয়ে সেমিফাইনালে পিএসজি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিশরে দুই মিনিবাসের সংঘর্ষে ৯ জন নিহত, আহত ১১
মিশরে দুই মিনিবাসের সংঘর্ষে ৯ জন নিহত, আহত ১১

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তানভীরের জবাব: ক্যাপ্টেনের ভরসাই আত্মবিশ্বাসের চাবিকাঠি
তানভীরের জবাব: ক্যাপ্টেনের ভরসাই আত্মবিশ্বাসের চাবিকাঠি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশে নাটোরকে এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান
নতুন বাংলাদেশে নাটোরকে এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনা ক্রীড়াঙ্গনকেও কলুষিত করেছে: হাফিজ
শেখ হাসিনা ক্রীড়াঙ্গনকেও কলুষিত করেছে: হাফিজ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল
দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা
সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল
ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে
ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান
মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম
জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা
যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ
৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ
কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’
আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান
আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান
এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন
যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাজিত বাংলাদেশ
অপরাজিত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

লাকসামের এরশাদ শিকদার
লাকসামের এরশাদ শিকদার

প্রথম পৃষ্ঠা

৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে
৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে
নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা
অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা
আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা

নগর জীবন

ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে
ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে

নগর জীবন

মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু
মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু

শোবিজ

নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য
নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য

শোবিজ

রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়
রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেখা হবে এশিয়ান কাপে
দেখা হবে এশিয়ান কাপে

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা
বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা

পেছনের পৃষ্ঠা

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক
বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক

প্রথম পৃষ্ঠা

তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা
তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা

মাঠে ময়দানে

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের
নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের

নগর জীবন

ডিজে তানিয়া বৃষ্টি
ডিজে তানিয়া বৃষ্টি

শোবিজ

ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ
ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা
বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা

শোবিজ

ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব
ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব

মাঠে ময়দানে

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা