শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

পদ ও ক্ষমতা পেয়ে নেতারা কি বদলে যান?

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
পদ ও ক্ষমতা পেয়ে নেতারা কি বদলে যান?

একজন রাজনীতিবিদ কেমন হবেন? জনগণের সঙ্গে তার সম্পর্ক কেমন হবে? দল ও সরকারে পদবির পর রাজনীতিবিদ কি বদলে যাবেন? ছেড়ে দেবেন নির্বাচনী এলাকায় যাওয়া? তার পরও ভোটাররা কি তার নামে জিন্দাবাদ স্লোগান দেবেন? প্রণব মুখার্জি তখন ভারতের রাষ্ট্রপতি। দিল্লি গিয়েছিলাম একটি অনুষ্ঠানে যোগ দিতে। চার দিনের সফর। ঢাকা থেকে আরও কয়েকজন সাংবাদিক ছিলেন আমাদের টিমে। দিল্লি পৌঁছে জয়ন্ত রায় চৌধুরীসহ কয়েকজন ঘনিষ্ঠ সাংবাদিক বন্ধুকে ফোন করলাম। তাঁদের সঙ্গে আড্ডার সময় ঠিক হলো আমাদের নির্ধারিত অনুষ্ঠানগুলোর পর।  ফোন করলাম প্রদ্যুৎ গুহকেও। তিনি প্রণব মুখার্জির এপিএস পদবিতে রাজনৈতিক সচিবের দায়িত্ব পালন করতেন। অভিজ্ঞ রাজনীতিবিদ। রাজীব গান্ধীর সময় অল ইন্ডিয়া যুব কংগ্রেসের সম্পাদক ছিলেন। এখন বাস করেন দুবাই। বয়স হয়েছে। প্রদ্যুৎ গুহর সঙ্গে কথাবিনিময়ের একপর্যায়ে জানতে চাইলাম, প্রণবদার শরীর কেমন? তিনি কী বুঝলেন জানি না। আমাকে বললেন, দিল্লি আসার আগে ঢাকা থেকে ফোন করে এলে কি হয়? দাদা এখন রাষ্ট্রপতি। প্রটোকল আছে তো। এখন গ্রেটার কৈলাসের বাড়িতে থাকেন না। রাষ্ট্রপতি ভবনে থাকেন। চাইলেও আগের মতো দেখা করার সুযোগ নেই। বললাম, আমার সালাম দেবেন। এমনিতেই ফোন করেছি। এভাবেই কথা শেষ হয়ে যায়। ঘণ্টা দুই পর আমার মোবাইলের রিং বেজে ওঠে। টেলিফোনকারী পরিচয় দিলেন, তিনি রাষ্ট্রপতির এডিসি। আগামীকাল বেলা আড়াইটায় আমার অ্যাপয়েন্টমেন্ট ভারতের রাষ্ট্রপতির সঙ্গে। বিস্ময়ের ঘোর না কাটতেই আবার বললেন, আপনার গাড়ির নম্বর বলুন। রাষ্ট্রপতি ভবনে প্রবেশের জন্য গাড়ির নম্বর আগে থেকে লাগবে। দিল্লিতে চলাচলের সুবিধার জন্য সব সময় গাড়ি ভাড়া নিয়ে থাকি। সেই গাড়ির নম্বর বলে দিলাম। ঢাকা থেকে আগত অন্য সাংবাদিকদের কিছু বললাম না। পরদিন বেলা ২টার মধ্যে ভারতের রাষ্ট্রপতি ভবনে গেলাম। গাড়ি চেক করে নম্বর মিলিয়ে প্রবেশ করানো হলো। গাড়ি থেকে নামতে হয়নি। ভিতরে যেতেও তেমন ঝামেলা নেই। সোজা গিয়ে বসলাম অপেক্ষাগারে। রাষ্ট্রপতির এডিসি এসে কথা বললেন। জানালেন নির্ধারিত সময়েই আমার সঙ্গে রাষ্ট্রপতির সাক্ষাৎ হবে। আমার জন্য সময় বরাদ্দ ৩০ মিনিট। ঘড়ির দিকে যেন খেয়াল রাখি। কারণ রাষ্ট্রপতির আরও কিছু শিডিউল আছে দেখাসাক্ষাতের। এডিসিকে বললাম, একজন ক্যামেরাম্যান দিন, ছবি তুলব। মোবাইল ফোন জমা রেখে এসেছি। তিনি বললেন, কোনো সমস্যা নেই। আপনি রুমে যাওয়ার পরই ক্যামেরাম্যান পাঠিয়ে দিচ্ছি। ছবি পেয়ে যাবেন আমাদের ওয়েবসাইটে। নির্ধারিত সময়ে প্রবেশ করলাম রাষ্ট্রপতির কক্ষে। আগের মতোই হাসিখুশি মনে তিনি আমাকে অভ্যর্থনা জানালেন। খোঁজখবর নিলেন বাংলাদেশের।

ভারতীয় রাজনীতির চাণক্য হিসেবে খ্যাত প্রণব মুখার্জির পরিবর্তন দেখিনি রাষ্ট্রপতি হওয়ার পরও। জানতে চাইলেন আমার সন্তানদের পড়াশোনা ও ফরিদার খবরও। বাংলাদেশ প্রতিদিন নিয়েও কথা বললেন। রাষ্ট্রপতি থাকার সময়ে তাঁর সঙ্গে যতবারই সাক্ষাৎ হয়েছিল কোনো পরিবর্তন দেখিনি। রাষ্ট্রপতি হওয়ার আগে তিনি যা ছিলেন পরেও তেমন। ক্ষমতা ছাড়ার পরও তাঁর রাজাজি রোডের বাড়িতে গিয়েছিলাম। তিনি রাজাজি রোডের বাড়ি ঘুরিয়ে দেখালেন। বললেন, এ বাড়িতে এ পি জে আবদুল কালাম থাকতেন তাঁর আগে। বাড়িটি সুন্দর, ছিমছাম। হাঁটাহাঁটির বেশ জায়গা আছে। তিনি ব্যক্তিগত বইয়ের লাইব্রেরির প্রতি যত্নবান ছিলেন। একবার গিয়ে দেখলাম তিনি সৈয়দ আবুল মকসুদের কাগমারী সম্মেলন ও মওলানা ভাসানীর ওপর লেখা বইটি পড়ছেন। জানতে চাইলাম, আপনি বাংলাদেশের এত বই পান কী করে? জবাবে  বললেন, তোমার মতো কেউ নিয়ে আসে। এবার তুমি নিয়ে এলে বাংলাদেশ প্রতিদিনের ঈদসংখ্যা। অনেক ভালো লেখা দেখছি। পড়ে দেখব। বইয়ের পোকা ছিলেন প্রণব মুখার্জি। দিনরাত পড়তেন। নিজেও লিখতেন। প্রণব মুখার্জি অন্য উচ্চতার রাজনীতিবিদ ছিলেন। তিনি ক্ষমতায় থাকাকালে ভারতের রাষ্ট্রপতি ভবনকে জনতার জন্য খুলে দিয়েছিলেন। অনেক দিন দেখেছি, রাষ্ট্রপতি ভবনের ভিতরে-বাইরে পশ্চিমবঙ্গ ও তাঁর নির্বাচনী এলাকা জঙ্গীপুরের লোকজন অপেক্ষায় আছেন। সাধারণ আমজনতাও তাঁর সাক্ষাৎ পেতেন। রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখার্জির এই অবস্থানের ভূয়সী প্রশংসা করেছিলেন এক বক্তৃতায় নরেন্দ্র মোদি। আলাদা রাজনৈতিক আদর্শে বিশ্বাসী হওয়ার পরও মোদি বলেছিলেন, প্রণব মুখার্জি ভারতের রাষ্ট্রপতি ভবনের দরজা খুলে দিয়েছেন সাধারণ মানুষের জন্য। এ ঘটনাকে বিরল বলেই উল্লেখ করেছিলেন নরেন্দ্র মোদি। আসলেই আলাদা ছিলেন প্রণব মুখার্জি। ভারতের দলমতনির্বিশেষে সবার সঙ্গে মিশতেন, কথা বলতেন। ভারতীয় রাজনীতির অনেক কিছুতে তিনি পরিবর্তন এনেছিলেন। কাজ করেছেন ইন্দিরা, রাজীব, সোনিয়া, রাহুল গান্ধীর সঙ্গে। ব্যক্তিত্বের সংঘাতে দলও ছেড়েছিলেন। আবার ফিরেছেন। জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত একনিষ্ঠতা নিয়ে রাজনীতি করেছেন। ভারতের অনেক রাজনৈতিক বিশ্লেষক এখন বলেন, কংগ্রেস দুবার ভুল করেছে। প্রথমবার রাজীব গান্ধীর মৃত্যুর পর প্রণব মুখার্জিকে প্রধানমন্ত্রী ও দলের দায়িত্ব না দিয়ে। দ্বিতীয়বার ভুল করল প্রণবকে বাদ দিয়ে মনমোহনকে প্রধানমন্ত্রী করে। আমলা দিয়ে রাজনীতি হয় না। রাজনীতি বিকশিত করতে, ধরে রাখতে রাজনীতিবিদের দরকার হয়। প্রণব মুখার্জিকে সেদিন প্রধানমন্ত্রী করলে আজ ভারতীয় রাজনীতিতে কংগ্রেসের এই ভয়াবহ বিপর্যয় নেমে আসত না। ভারতজুড়ে ছিল তাঁর রাজনৈতিক অনুসারী।

কাছ থেকে প্রণব মুখার্জিকে দেখেছি। তিনি বাংলাদেশের রাজনীতির সঙ্গে গভীরভাবে সম্পৃক্ত ছিলেন। ছিলেন বাংলাদেশের একজন সত্যিকারের বন্ধু। বাংলাদেশের নড়াইলে তাঁর শ্বশুরবাড়ি। নিজেকে বাংলাদেশের জামাইবাবু ভাবতে তাঁর কোনো কুণ্ঠাবোধ ছিল না। বাংলাদেশের অনেক রাজনীতিবিদ তাঁর সঙ্গে সম্পর্ক রাখতেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানাকে তিনি মন থেকে স্নেহ করতেন। তবে সম্পর্ক শুধু আওয়ামী লীগের সঙ্গে বজায় রাখতেন বললে ভুল হবে। বাংলাদেশের সব দলের নেতারা তাঁর কাছে যেতেন। সবার জন্য তাঁর দরজা খোলা ছিল। শুধু বাংলাদেশ নয়, এ উপমহাদেশে তিনি নিজেকে আলাদাভাবে তুলে ধরেছিলেন। বাংলাদেশ, পাকিস্তান, নেপাল, শ্রীলঙ্কার রাজনীতিবিদদের সঙ্গে গভীর সখ্য রাখতেন। পাকিস্তানে বেনজির ও নওয়াজের সঙ্গেও ছিল গভীর সম্পর্ক। নওয়াজ শরিফ অনেক সম্মান ও শ্রদ্ধা করতেন প্রণবকে। এ নিয়ে প্রণবদা একটা ঘটনা শোনালেন আমাকে। নওয়াজ শরিফ তখন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী। প্রবীণ রাজনীতিবিদ প্রণব মুখার্জি তখন মন্ত্রী ছিলেন ভারতের। হঠাৎ অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হলেন। চিকিৎসকরা সিদ্ধান্ত নিলেন জরুরি ভিত্তিতে অপারেশন করতে হবে। অপারেশন টেবিলে নেওয়ার পর থেকে স্বাভাবিক অবস্থায় না ফিরে যাওয়া পর্যন্ত ৪২ ঘণ্টায় নওয়াজ শরিফ চারবার ফোন করে হাসপাতালে খবর নেন প্রণব মুখার্জির সার্বিক অবস্থার। প্রণব মুখার্জির জ্ঞান ফেরার পর চিকিৎসকরা তাঁকে বিষয়টি জানান। তিনি তখনই ফোনে মেলাতে বললেন নওয়াজকে। তাঁর ব্যক্তিগত সহকারী ফোন মিলিয়ে দিলেন। নওয়াজ শরিফ তখন প্রণব মুখার্জিকে বলেছিলেন, ‘আপনাকে সুস্থ থাকতে হবে এ উপমহাদেশের শান্তি ও স্থিতিশীলতা ধরে রাখতে। সবকিছুতে একজন মুরব্বির প্রয়োজন হয়। আপনি উপমহাদেশের রাজনৈতিক গার্ডিয়ান। আমি প্রার্থনা করেছি, রোজা রেখেছি আপনার জন্য। দোয়া করেছি আপনার দীর্ঘায়ু কামনা করে।’ নওয়াজ শরিফকে ধন্যবাদ জানালেন প্রণব মুখার্জি। বললেন, আপনিও সুস্থ থাকুন। পাকিস্তানের গণতন্ত্র ধরে রাখতে কাজ করুন।

চলার পথে এ উপমহাদেশের অনেক রাজনীতিবিদের সঙ্গে মেশার সৌভাগ্য হয়েছে। কাশ্মীরের ড. ফারুক আবদুল্লাহর সাক্ষাৎকার নিয়েছিলাম। তাঁর সঙ্গে অনেক কথা হয়েছিল রাজনীতি ও বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক নিয়ে। তিনি সাদামাটা মানুষ ছিলেন। কংগ্রেসের রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ত ছিলেন। ভারতের বেশির ভাগ রাজনীতিবিদই সাদামাটা জীবনযাপনে অভ্যস্ত। পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জিও আমজনতার নেতা। তবে বিরক্ত হই কলকাতা বিমানবন্দরে সাংবাদিক পাসপোর্ট দেখলে ইমিগ্রেশনের চোখ কপালে তুলতে দেখে। আরে বাবা! তোমার দেশ ভিসা দিয়েছে। এত হয়রানির কী আছে? ঢাকার সাংবাদিকদের বিমানবন্দরের এ হয়রানি মমতা ব্যানার্জির সঙ্গে মানায় না। পৃথিবী এখন অবাধ তথ্যপ্রবাহের যুগে। সাংবাদিক ভিসা দেখলেই পশ্চিমবঙ্গের ইমিগ্রেশনে হয়রানি করতে হবে এ কেমন কথা! দিল্লি, মুম্বাই বিমানবন্দরে এমন দেখিনি কখনো। এ যুগে পশ্চিমবঙ্গে গিয়ে সাংবাদিকতার কিছু নেই। বাংলাদেশের মেইনস্ট্রিম মিডিয়াগুলোর সবারই পশ্চিমবঙ্গে প্রতিনিধি আছে। তাঁদের একটি সংগঠনও আছে। সেই সংগঠনের অনুষ্ঠানেও একবার যোগ দিয়েছিলাম। আমাদের সঙ্গে ব্যবহার যা-ই হোক পশ্চিমবঙ্গে মমতার জনপ্রিয়তা আকাশছোঁয়া। তিনি সাধারণ মানুষের সঙ্গে মিশে যাওয়া নেত্রী। মাটি ও মানুষের সত্যিকারের নেতা। তিনি বোঝেন সাধারণ মানুষ কী চায়। মানুষের ওপর ভরসা করেই মমতার রাজনীতি। ভোটের রাজনীতিতে তুলনা চলে না মমতার। মমতার নিজস্ব একটা রাজনৈতিক বলয় আছে। এ বলয়ে আমজনতার পাশাপাশি আছেন পেশাজীবীরাও। একবার তাঁর ঢাকা সফরের সময় ভারতীয় হাইকমিশন একটা অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিল। সে অনুষ্ঠানে হঠাৎ মমতা নিজেই উপস্থাপকের ভূমিকা নিলেন। তাঁর সফরসঙ্গী সাংবাদিক ও অন্য পেশার মানুষকে তিনি পারফর্ম করালেন। সবার সামনে পরিচয় করিয়ে দিলেন। সব পেশার মানুষের সঙ্গে মমতা আলাদা করে সম্পর্ক রাখেন। তাঁদের বিপদাপদে পাশে থাকেন। সাংবাদিক জয়ন্ত ঘোষাল এক লেখায় লিখেছিলেন মমতার বিরুদ্ধে লেখার পরও তাঁর বাড়িতে গিয়ে দুপুরের আহার করার গল্প। শুধু তাই নয়, দিল্লি থেকে রেলে কলকাতা ফেরার পথে জয়ন্তের গর্ভবতী স্ত্রীর কীভাবে সেবা করেছেন মমতা, সে কথাও তিনি লিখেছেন। এভাবে সবাই পারে না। মমতা আলাদা ধাঁচের। আজ তাঁর জনপ্রিয়তা শুধু পশ্চিমবঙ্গ নয়, ভারতজুড়েই। তিনি বদলে দিয়েছেন পশ্চিমবঙ্গকে। প্রণব মুখার্জিপুত্র অভিজিৎ কংগ্রেস ছেড়ে যোগ দিয়েছেন মমতার তৃণমূল কংগ্রেসে। অভিজিৎকে প্রশ্ন করেছিলাম, কেন এটা করলেন? জবাবে বললেন, কোনো সমস্যা নেই। দুইটাই কংগ্রেস। গণমানুষের রাজনীতি, অসাম্প্রদায়িকতা প্রশ্নে কোনো আদর্শিক সমস্যা নেই। বাবার রাজনীতির বাইরে যাইনি। অসাম্প্রদায়িক চেতনার সঙ্গে আছি। অভিজিৎ দল ছাড়ার পর শর্মিষ্ঠাও কংগ্রেস ছাড়লেন। তবে তিনি বলেছেন, কোনো দলে যাবেন না। রাজনীতি করবেন না। 

পার্টটাইম রাজনীতি দিয়ে কিছু হয় না। ভোটাধিকার না থাকলে জনগণের মূল্যায়ন হয় না। আমাদের দেশের অনেক রাজনীতিবিদকে দেখি ভোটের পর মানুষের কাছ থেকে দূরে সরে যেতে। ক্ষমতা পেয়ে তারা জনগণকে সময় দেওয়ার প্রয়োজন অনুভব করেন না। অনেকে বুঝতে চান না সত্যিকারের কঠিন বাস্তবতা। ভাবেন, মানুষের দরকার নেই, ভোটে দরকার প্রশাসনের। এমন রাজনীতিবিদরা দলের মনোনয়নও হারান। কবি নজরুল বলেছেন, ‘চিরদিন কাহারো সমান নাহি যায়।’ ভোট সবসময় একরকম না-ও হতে পারে। ভারত, পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কা ও বাংলাদেশ এখন আর আগের মতো নেই। পরিস্থিতি অনেক কিছু বদলে দিয়েছে। কভিডের পর রাজনীতির অনেক পরিবর্তন এসেছে। বিশ্বরাজনীতিতে তৈরি হয়েছে নানামুখী জটিলতা।  এ জটিলতম মুহূর্তে রাজনীতিতে দাম্ভিকতা, অহমিকার ঠাঁই নেই। গণতন্ত্রচর্চা ও রীতিনীতির অভাব অনেক সময় রাজনীতিবিদদের দাম্ভিক করে। আর তখনই সর্বনাশ হয়ে যায়।  এলাকাভিত্তিক সেই সর্বনাশ সবসময় কেন্দ্র সামাল দিতে পারে না। হাশরের ময়দানে হিসাবনিকাশ যার যার তার তার। ইয়া নাফসি সবাই নিজের মতো করলেই আমজনতা মূল্যায়ন পায়।

 

                লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

এই বিভাগের আরও খবর
নাশকতা-অরাজকতা
নাশকতা-অরাজকতা
খাদ্য নিরাপত্তা
খাদ্য নিরাপত্তা
কর্ণফুলীকে বাঁচাতে হবে
কর্ণফুলীকে বাঁচাতে হবে
সন্তানের প্রতিও অবিচার করা যাবে না
সন্তানের প্রতিও অবিচার করা যাবে না
জামায়াতের সামনে সুযোগ ও সংকট
জামায়াতের সামনে সুযোগ ও সংকট
ছফা-শামীম সিকদার সম্পর্কের মিথ
ছফা-শামীম সিকদার সম্পর্কের মিথ
সালাম প্রদানের ফজিলত
সালাম প্রদানের ফজিলত
অ্যান্টিবায়োটিক
অ্যান্টিবায়োটিক
ইউক্রেন যুদ্ধ
ইউক্রেন যুদ্ধ
যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’
যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
আলো ঢাকতে ধোঁয়ার বড়াই
আলো ঢাকতে ধোঁয়ার বড়াই
সর্বশেষ খবর
দুই মাথাওয়ালা শিশুর জন্ম
দুই মাথাওয়ালা শিশুর জন্ম

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

৬ আসন চেয়ে বিএনপির কাছে চিঠি বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টির
৬ আসন চেয়ে বিএনপির কাছে চিঠি বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টির

১ মিনিট আগে | রাজনীতি

বাকসু নির্বাচনের দাবিতে তিন শিক্ষার্থী অনশনে
বাকসু নির্বাচনের দাবিতে তিন শিক্ষার্থী অনশনে

৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

কি আছে ইরানের সিমোর্গে, কেন এই নামকরণ?
কি আছে ইরানের সিমোর্গে, কেন এই নামকরণ?

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অক্টোবরের ২৮ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৩৪ কোটি ডলার
অক্টোবরের ২৮ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৩৪ কোটি ডলার

১৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

কেবি কলেজের শিক্ষার্থীদের মানসিকতা মুগ্ধ করেছে : বাকৃবি ভিসি
কেবি কলেজের শিক্ষার্থীদের মানসিকতা মুগ্ধ করেছে : বাকৃবি ভিসি

১৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

এবার সামিরার মা লুসির দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
এবার সামিরার মা লুসির দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

২৫ মিনিট আগে | শোবিজ

ধর্ষণে ব্যর্থ হয়ে গৃহবধূর নগ্ন ভিডিও ধারণ, যুবক গ্রেফতার
ধর্ষণে ব্যর্থ হয়ে গৃহবধূর নগ্ন ভিডিও ধারণ, যুবক গ্রেফতার

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলা একাডেমিতে আল মাহমুদ কর্নার চালু
বাংলা একাডেমিতে আল মাহমুদ কর্নার চালু

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

গাইবান্ধায় ট্রাক্টর চাপায় বৃদ্ধা নিহত
গাইবান্ধায় ট্রাক্টর চাপায় বৃদ্ধা নিহত

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ত্বকচর্চায় শঙ্খচূর্ণ
ত্বকচর্চায় শঙ্খচূর্ণ

৩২ মিনিট আগে | জীবন ধারা

বন্দরের বাড়তি ট্যারিফ নিয়ে শীঘ্রই স্টেকহোল্ডারদের সাথে বৈঠক হবে : আমীর হুমায়ুন
বন্দরের বাড়তি ট্যারিফ নিয়ে শীঘ্রই স্টেকহোল্ডারদের সাথে বৈঠক হবে : আমীর হুমায়ুন

৩৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বরিশালে আগুনে পুড়ল দুই বসতঘর
বরিশালে আগুনে পুড়ল দুই বসতঘর

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরিজে টিকে থাকতে বাংলাদেশের দরকার ১৫০ রান
সিরিজে টিকে থাকতে বাংলাদেশের দরকার ১৫০ রান

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনকালে নিজ বা শ্বশুরবাড়ি এলাকায় পোস্টিং হবে না
নির্বাচনকালে নিজ বা শ্বশুরবাড়ি এলাকায় পোস্টিং হবে না

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

সিসা দূষণ প্রতিরোধ সপ্তাহে বরিশালে মানববন্ধন
সিসা দূষণ প্রতিরোধ সপ্তাহে বরিশালে মানববন্ধন

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আজানের জন্য গান বন্ধ করে প্রশংসায় ভাসছেন সনু নিগম
আজানের জন্য গান বন্ধ করে প্রশংসায় ভাসছেন সনু নিগম

৫৩ মিনিট আগে | শোবিজ

লাকসামে আইসক্রিম কারখানায় মিললো তরুণের মরদেহ
লাকসামে আইসক্রিম কারখানায় মিললো তরুণের মরদেহ

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এক যুগ পর ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজ জিতল কিউইরা
এক যুগ পর ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজ জিতল কিউইরা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষায় পচন এত যে কমিশন করলেই সেরে যাবে না : পরিকল্পনা উপদেষ্টা
শিক্ষায় পচন এত যে কমিশন করলেই সেরে যাবে না : পরিকল্পনা উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে দুই পক্ষের সংঘর্ষে আহত ৬
বরিশালে দুই পক্ষের সংঘর্ষে আহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এক সপ্তাহ পেছাল জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা
এক সপ্তাহ পেছাল জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে গুলিসহ একনলা বন্দুক উদ্ধার
রংপুরে গুলিসহ একনলা বন্দুক উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইবিতে নারী শিক্ষার্থীর পোশাক নিয়ে শিক্ষকের কুরুচিপূর্ণ মন্তব্যের প্রতিবাদে মানববন্ধন
ইবিতে নারী শিক্ষার্থীর পোশাক নিয়ে শিক্ষকের কুরুচিপূর্ণ মন্তব্যের প্রতিবাদে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পিকআপভ্যানের চাপায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
পিকআপভ্যানের চাপায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হালদায় ভেসে উঠল ২০ কেজি ওজনের কাতলা
হালদায় ভেসে উঠল ২০ কেজি ওজনের কাতলা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢামেকে এক কারাবন্দির মৃত্যু
ঢামেকে এক কারাবন্দির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্লট দুর্নীতি : হাসিনা-পুতুল-জয়ের বিরুদ্ধে আরও ৮ জনের সাক্ষ্য
প্লট দুর্নীতি : হাসিনা-পুতুল-জয়ের বিরুদ্ধে আরও ৮ জনের সাক্ষ্য

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন বই আকারে প্রকাশে প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান
সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন বই আকারে প্রকাশে প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
মাদুরোকে ধরার গুপ্তচর নাটক: পাইলটকে প্রলুব্ধ করে ব্যর্থ হলো যুক্তরাষ্ট্র
মাদুরোকে ধরার গুপ্তচর নাটক: পাইলটকে প্রলুব্ধ করে ব্যর্থ হলো যুক্তরাষ্ট্র

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসিফ নজরুলকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর
আসিফ নজরুলকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশজুড়ে পাঁচ দিন ভারী বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমবে
দেশজুড়ে পাঁচ দিন ভারী বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমবে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খালেদা জিয়াকে আপসহীন নেত্রী উল্লেখ করে স্মৃতিচারণ করলেন সাদিক কায়েম
খালেদা জিয়াকে আপসহীন নেত্রী উল্লেখ করে স্মৃতিচারণ করলেন সাদিক কায়েম

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বৃহস্পতিবার স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম
বৃহস্পতিবার স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে নিজের ক্যারিয়ার কবর দিলেন সাকিব আল হাসান
যেভাবে নিজের ক্যারিয়ার কবর দিলেন সাকিব আল হাসান

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় নির্বাচন নাও হতে পারে, সবার আগে জুলাই সনদ হতে হবে: তাহের
জাতীয় নির্বাচন নাও হতে পারে, সবার আগে জুলাই সনদ হতে হবে: তাহের

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ হাজার কোটি টাকার মিল হাতিয়ে নেন পানির দরে
৪ হাজার কোটি টাকার মিল হাতিয়ে নেন পানির দরে

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চট্টগ্রামে কুটুমবাড়ি রেস্তোরাঁকে ৩ লাখ টাকা জরিমানা
চট্টগ্রামে কুটুমবাড়ি রেস্তোরাঁকে ৩ লাখ টাকা জরিমানা

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাতিল হতে যাচ্ছে ১২৭ ‘জুলাই যোদ্ধার’ গেজেট
বাতিল হতে যাচ্ছে ১২৭ ‘জুলাই যোদ্ধার’ গেজেট

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অধ্যক্ষ-প্রধান শিক্ষক ও প্রভাষকদের শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে পরিপত্র জারি
অধ্যক্ষ-প্রধান শিক্ষক ও প্রভাষকদের শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে পরিপত্র জারি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহিত মেয়ের ওপর মা-বাবার হক
বিবাহিত মেয়ের ওপর মা-বাবার হক

১৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভারতে আঘাত হানলো ঘূর্ণিঝড় মোন্থা
ভারতে আঘাত হানলো ঘূর্ণিঝড় মোন্থা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ ২ নভেম্বর
১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ ২ নভেম্বর

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১০০ বিলিয়ন ডলারের নগরী এখন ভূতুড়ে; জনশূন্য আকাশচুম্বী অট্টালিকা, জল ভরা কুমিরে!
১০০ বিলিয়ন ডলারের নগরী এখন ভূতুড়ে; জনশূন্য আকাশচুম্বী অট্টালিকা, জল ভরা কুমিরে!

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পাকিস্তানের সঙ্গে যুদ্ধ, আবারও মোদির বিরুদ্ধে ট্রাম্পের নতুন কটাক্ষ
পাকিস্তানের সঙ্গে যুদ্ধ, আবারও মোদির বিরুদ্ধে ট্রাম্পের নতুন কটাক্ষ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা, প্রস্তুতি সম্পন্নের নির্দেশ
ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা, প্রস্তুতি সম্পন্নের নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেমন আছেন ইলিয়াস কাঞ্চন
কেমন আছেন ইলিয়াস কাঞ্চন

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সময় চেয়ে ৪ মাসেও প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎ পাননি বিজিএমইএ সভাপতি
সময় চেয়ে ৪ মাসেও প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎ পাননি বিজিএমইএ সভাপতি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সম্পত্তি ফেরত পেতে আন্তর্জাতিক সালিশি আদালতে মামলা এস আলমের
সম্পত্তি ফেরত পেতে আন্তর্জাতিক সালিশি আদালতে মামলা এস আলমের

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সংস্কারের পর নির্বাচনের ব্যত্যয় হলে দায় এই সরকারের : মির্জা ফখরুল
সংস্কারের পর নির্বাচনের ব্যত্যয় হলে দায় এই সরকারের : মির্জা ফখরুল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৯ বছর পর বগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ফিরল ক্রিকেট
১৯ বছর পর বগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ফিরল ক্রিকেট

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্র-জনতার আন্দোলনে প্রকাশ্যে গুলি, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
ছাত্র-জনতার আন্দোলনে প্রকাশ্যে গুলি, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে এনসিপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে এনসিপি

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খোলা বাজারে ডলার ১২৫ টাকায়, ব্যাংকেও বাড়ছে দাম
খোলা বাজারে ডলার ১২৫ টাকায়, ব্যাংকেও বাড়ছে দাম

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইতালিতে বসবাসের অনুমতিপ্রাপ্তদের মধ্যে শীর্ষে বাংলাদেশিরা
ইতালিতে বসবাসের অনুমতিপ্রাপ্তদের মধ্যে শীর্ষে বাংলাদেশিরা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৯ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৯ অক্টোবর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতালে ভর্তি হাসান মাসুদ
হাসপাতালে ভর্তি হাসান মাসুদ

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মথ ডালকে মুগ হিসেবে বিক্রি, স্বাস্থ্যগত ঝুঁকি
মথ ডালকে মুগ হিসেবে বিক্রি, স্বাস্থ্যগত ঝুঁকি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর
ফের কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আসিফ নজরুল প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন
আসিফ নজরুল প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন

প্রথম পৃষ্ঠা

চরম ক্ষুব্ধ বিএনপি
চরম ক্ষুব্ধ বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পর্যটন বিকাশে হচ্ছে ‘বর্ডার ড্রাইভ’
পর্যটন বিকাশে হচ্ছে ‘বর্ডার ড্রাইভ’

নগর জীবন

এক লাফে সোনার দাম কমল সাড়ে ১০ হাজার টাকা
এক লাফে সোনার দাম কমল সাড়ে ১০ হাজার টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাঠে যাবেন নতুন ডিসি
মাঠে যাবেন নতুন ডিসি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী ১২ জন
বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী ১২ জন

নগর জীবন

স্ট্রোকের চিকিৎসা ঢাকাকেন্দ্রিক
স্ট্রোকের চিকিৎসা ঢাকাকেন্দ্রিক

পেছনের পৃষ্ঠা

কিছু উপদেষ্টা চক্রান্ত করছেন
কিছু উপদেষ্টা চক্রান্ত করছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি-জামায়াত ছাড়া মাঠে নেই অন্য কেউ
বিএনপি-জামায়াত ছাড়া মাঠে নেই অন্য কেউ

নগর জীবন

শিমুল গাছের বয়স ২০০ বছর
শিমুল গাছের বয়স ২০০ বছর

পেছনের পৃষ্ঠা

বডি-ওর্ন ক্যামেরা কেনার নির্দেশ
বডি-ওর্ন ক্যামেরা কেনার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ পাকিস্তান যৌথ বাহিনী চেয়ারম্যানের
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ পাকিস্তান যৌথ বাহিনী চেয়ারম্যানের

প্রথম পৃষ্ঠা

বেশির ভাগ অবৈধ সম্পদ হিসাবের বাইরে
বেশির ভাগ অবৈধ সম্পদ হিসাবের বাইরে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাইব্রিড মরিচে কৃষকের মুখে হাসি
হাইব্রিড মরিচে কৃষকের মুখে হাসি

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝুঁকিপূর্ণ কাজে ১০ লক্ষাধিক শিশু
ঝুঁকিপূর্ণ কাজে ১০ লক্ষাধিক শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

সংশোধিত শ্রম আইনে শিল্পে অস্থিরতা বাড়বে
সংশোধিত শ্রম আইনে শিল্পে অস্থিরতা বাড়বে

প্রথম পৃষ্ঠা

বোরকা নিয়ে শিক্ষকের মন্তব্যে উত্তাল রাবি
বোরকা নিয়ে শিক্ষকের মন্তব্যে উত্তাল রাবি

নগর জীবন

প্রয়াত মন্ত্রী নাসিমের স্ত্রী-সন্তানসহ পাঁচজনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
প্রয়াত মন্ত্রী নাসিমের স্ত্রী-সন্তানসহ পাঁচজনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

খবর

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমান শাহর ১২ নায়িকা
সালমান শাহর ১২ নায়িকা

শোবিজ

ঐকমত্যের অনৈক্যের সুপারিশ
ঐকমত্যের অনৈক্যের সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

লিটনদের ফেরার ম্যাচ আজ
লিটনদের ফেরার ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

এককভাবে সরকার গঠন করলে বেশি দিন টিকবে না
এককভাবে সরকার গঠন করলে বেশি দিন টিকবে না

নগর জীবন

‘তেজাব’ ছবির নায়ক আমিই ছিলাম : আদিত্য পাঞ্চোলি
‘তেজাব’ ছবির নায়ক আমিই ছিলাম : আদিত্য পাঞ্চোলি

শোবিজ

ড্যাবের ২৭৬ সদস্যের কমিটি অনুমোদন
ড্যাবের ২৭৬ সদস্যের কমিটি অনুমোদন

নগর জীবন

চাকরি পেলেন গণপিটুনিতে নিহত প্রদীপ লালের ছেলে
চাকরি পেলেন গণপিটুনিতে নিহত প্রদীপ লালের ছেলে

নগর জীবন

স্কুলে ভর্তিতে লটারি বাতিলের দাবি
স্কুলে ভর্তিতে লটারি বাতিলের দাবি

দেশগ্রাম

সংস্কারের বিপক্ষের কারও সঙ্গে জোট করবে না এনসিপি
সংস্কারের বিপক্ষের কারও সঙ্গে জোট করবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ১৯ বছর পর আন্তর্জাতিক ক্রিকেট
শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ১৯ বছর পর আন্তর্জাতিক ক্রিকেট

মাঠে ময়দানে