শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

পদ ও ক্ষমতা পেয়ে নেতারা কি বদলে যান?

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
পদ ও ক্ষমতা পেয়ে নেতারা কি বদলে যান?

একজন রাজনীতিবিদ কেমন হবেন? জনগণের সঙ্গে তার সম্পর্ক কেমন হবে? দল ও সরকারে পদবির পর রাজনীতিবিদ কি বদলে যাবেন? ছেড়ে দেবেন নির্বাচনী এলাকায় যাওয়া? তার পরও ভোটাররা কি তার নামে জিন্দাবাদ স্লোগান দেবেন? প্রণব মুখার্জি তখন ভারতের রাষ্ট্রপতি। দিল্লি গিয়েছিলাম একটি অনুষ্ঠানে যোগ দিতে। চার দিনের সফর। ঢাকা থেকে আরও কয়েকজন সাংবাদিক ছিলেন আমাদের টিমে। দিল্লি পৌঁছে জয়ন্ত রায় চৌধুরীসহ কয়েকজন ঘনিষ্ঠ সাংবাদিক বন্ধুকে ফোন করলাম। তাঁদের সঙ্গে আড্ডার সময় ঠিক হলো আমাদের নির্ধারিত অনুষ্ঠানগুলোর পর।  ফোন করলাম প্রদ্যুৎ গুহকেও। তিনি প্রণব মুখার্জির এপিএস পদবিতে রাজনৈতিক সচিবের দায়িত্ব পালন করতেন। অভিজ্ঞ রাজনীতিবিদ। রাজীব গান্ধীর সময় অল ইন্ডিয়া যুব কংগ্রেসের সম্পাদক ছিলেন। এখন বাস করেন দুবাই। বয়স হয়েছে। প্রদ্যুৎ গুহর সঙ্গে কথাবিনিময়ের একপর্যায়ে জানতে চাইলাম, প্রণবদার শরীর কেমন? তিনি কী বুঝলেন জানি না। আমাকে বললেন, দিল্লি আসার আগে ঢাকা থেকে ফোন করে এলে কি হয়? দাদা এখন রাষ্ট্রপতি। প্রটোকল আছে তো। এখন গ্রেটার কৈলাসের বাড়িতে থাকেন না। রাষ্ট্রপতি ভবনে থাকেন। চাইলেও আগের মতো দেখা করার সুযোগ নেই। বললাম, আমার সালাম দেবেন। এমনিতেই ফোন করেছি। এভাবেই কথা শেষ হয়ে যায়। ঘণ্টা দুই পর আমার মোবাইলের রিং বেজে ওঠে। টেলিফোনকারী পরিচয় দিলেন, তিনি রাষ্ট্রপতির এডিসি। আগামীকাল বেলা আড়াইটায় আমার অ্যাপয়েন্টমেন্ট ভারতের রাষ্ট্রপতির সঙ্গে। বিস্ময়ের ঘোর না কাটতেই আবার বললেন, আপনার গাড়ির নম্বর বলুন। রাষ্ট্রপতি ভবনে প্রবেশের জন্য গাড়ির নম্বর আগে থেকে লাগবে। দিল্লিতে চলাচলের সুবিধার জন্য সব সময় গাড়ি ভাড়া নিয়ে থাকি। সেই গাড়ির নম্বর বলে দিলাম। ঢাকা থেকে আগত অন্য সাংবাদিকদের কিছু বললাম না। পরদিন বেলা ২টার মধ্যে ভারতের রাষ্ট্রপতি ভবনে গেলাম। গাড়ি চেক করে নম্বর মিলিয়ে প্রবেশ করানো হলো। গাড়ি থেকে নামতে হয়নি। ভিতরে যেতেও তেমন ঝামেলা নেই। সোজা গিয়ে বসলাম অপেক্ষাগারে। রাষ্ট্রপতির এডিসি এসে কথা বললেন। জানালেন নির্ধারিত সময়েই আমার সঙ্গে রাষ্ট্রপতির সাক্ষাৎ হবে। আমার জন্য সময় বরাদ্দ ৩০ মিনিট। ঘড়ির দিকে যেন খেয়াল রাখি। কারণ রাষ্ট্রপতির আরও কিছু শিডিউল আছে দেখাসাক্ষাতের। এডিসিকে বললাম, একজন ক্যামেরাম্যান দিন, ছবি তুলব। মোবাইল ফোন জমা রেখে এসেছি। তিনি বললেন, কোনো সমস্যা নেই। আপনি রুমে যাওয়ার পরই ক্যামেরাম্যান পাঠিয়ে দিচ্ছি। ছবি পেয়ে যাবেন আমাদের ওয়েবসাইটে। নির্ধারিত সময়ে প্রবেশ করলাম রাষ্ট্রপতির কক্ষে। আগের মতোই হাসিখুশি মনে তিনি আমাকে অভ্যর্থনা জানালেন। খোঁজখবর নিলেন বাংলাদেশের।

ভারতীয় রাজনীতির চাণক্য হিসেবে খ্যাত প্রণব মুখার্জির পরিবর্তন দেখিনি রাষ্ট্রপতি হওয়ার পরও। জানতে চাইলেন আমার সন্তানদের পড়াশোনা ও ফরিদার খবরও। বাংলাদেশ প্রতিদিন নিয়েও কথা বললেন। রাষ্ট্রপতি থাকার সময়ে তাঁর সঙ্গে যতবারই সাক্ষাৎ হয়েছিল কোনো পরিবর্তন দেখিনি। রাষ্ট্রপতি হওয়ার আগে তিনি যা ছিলেন পরেও তেমন। ক্ষমতা ছাড়ার পরও তাঁর রাজাজি রোডের বাড়িতে গিয়েছিলাম। তিনি রাজাজি রোডের বাড়ি ঘুরিয়ে দেখালেন। বললেন, এ বাড়িতে এ পি জে আবদুল কালাম থাকতেন তাঁর আগে। বাড়িটি সুন্দর, ছিমছাম। হাঁটাহাঁটির বেশ জায়গা আছে। তিনি ব্যক্তিগত বইয়ের লাইব্রেরির প্রতি যত্নবান ছিলেন। একবার গিয়ে দেখলাম তিনি সৈয়দ আবুল মকসুদের কাগমারী সম্মেলন ও মওলানা ভাসানীর ওপর লেখা বইটি পড়ছেন। জানতে চাইলাম, আপনি বাংলাদেশের এত বই পান কী করে? জবাবে  বললেন, তোমার মতো কেউ নিয়ে আসে। এবার তুমি নিয়ে এলে বাংলাদেশ প্রতিদিনের ঈদসংখ্যা। অনেক ভালো লেখা দেখছি। পড়ে দেখব। বইয়ের পোকা ছিলেন প্রণব মুখার্জি। দিনরাত পড়তেন। নিজেও লিখতেন। প্রণব মুখার্জি অন্য উচ্চতার রাজনীতিবিদ ছিলেন। তিনি ক্ষমতায় থাকাকালে ভারতের রাষ্ট্রপতি ভবনকে জনতার জন্য খুলে দিয়েছিলেন। অনেক দিন দেখেছি, রাষ্ট্রপতি ভবনের ভিতরে-বাইরে পশ্চিমবঙ্গ ও তাঁর নির্বাচনী এলাকা জঙ্গীপুরের লোকজন অপেক্ষায় আছেন। সাধারণ আমজনতাও তাঁর সাক্ষাৎ পেতেন। রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখার্জির এই অবস্থানের ভূয়সী প্রশংসা করেছিলেন এক বক্তৃতায় নরেন্দ্র মোদি। আলাদা রাজনৈতিক আদর্শে বিশ্বাসী হওয়ার পরও মোদি বলেছিলেন, প্রণব মুখার্জি ভারতের রাষ্ট্রপতি ভবনের দরজা খুলে দিয়েছেন সাধারণ মানুষের জন্য। এ ঘটনাকে বিরল বলেই উল্লেখ করেছিলেন নরেন্দ্র মোদি। আসলেই আলাদা ছিলেন প্রণব মুখার্জি। ভারতের দলমতনির্বিশেষে সবার সঙ্গে মিশতেন, কথা বলতেন। ভারতীয় রাজনীতির অনেক কিছুতে তিনি পরিবর্তন এনেছিলেন। কাজ করেছেন ইন্দিরা, রাজীব, সোনিয়া, রাহুল গান্ধীর সঙ্গে। ব্যক্তিত্বের সংঘাতে দলও ছেড়েছিলেন। আবার ফিরেছেন। জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত একনিষ্ঠতা নিয়ে রাজনীতি করেছেন। ভারতের অনেক রাজনৈতিক বিশ্লেষক এখন বলেন, কংগ্রেস দুবার ভুল করেছে। প্রথমবার রাজীব গান্ধীর মৃত্যুর পর প্রণব মুখার্জিকে প্রধানমন্ত্রী ও দলের দায়িত্ব না দিয়ে। দ্বিতীয়বার ভুল করল প্রণবকে বাদ দিয়ে মনমোহনকে প্রধানমন্ত্রী করে। আমলা দিয়ে রাজনীতি হয় না। রাজনীতি বিকশিত করতে, ধরে রাখতে রাজনীতিবিদের দরকার হয়। প্রণব মুখার্জিকে সেদিন প্রধানমন্ত্রী করলে আজ ভারতীয় রাজনীতিতে কংগ্রেসের এই ভয়াবহ বিপর্যয় নেমে আসত না। ভারতজুড়ে ছিল তাঁর রাজনৈতিক অনুসারী।

কাছ থেকে প্রণব মুখার্জিকে দেখেছি। তিনি বাংলাদেশের রাজনীতির সঙ্গে গভীরভাবে সম্পৃক্ত ছিলেন। ছিলেন বাংলাদেশের একজন সত্যিকারের বন্ধু। বাংলাদেশের নড়াইলে তাঁর শ্বশুরবাড়ি। নিজেকে বাংলাদেশের জামাইবাবু ভাবতে তাঁর কোনো কুণ্ঠাবোধ ছিল না। বাংলাদেশের অনেক রাজনীতিবিদ তাঁর সঙ্গে সম্পর্ক রাখতেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানাকে তিনি মন থেকে স্নেহ করতেন। তবে সম্পর্ক শুধু আওয়ামী লীগের সঙ্গে বজায় রাখতেন বললে ভুল হবে। বাংলাদেশের সব দলের নেতারা তাঁর কাছে যেতেন। সবার জন্য তাঁর দরজা খোলা ছিল। শুধু বাংলাদেশ নয়, এ উপমহাদেশে তিনি নিজেকে আলাদাভাবে তুলে ধরেছিলেন। বাংলাদেশ, পাকিস্তান, নেপাল, শ্রীলঙ্কার রাজনীতিবিদদের সঙ্গে গভীর সখ্য রাখতেন। পাকিস্তানে বেনজির ও নওয়াজের সঙ্গেও ছিল গভীর সম্পর্ক। নওয়াজ শরিফ অনেক সম্মান ও শ্রদ্ধা করতেন প্রণবকে। এ নিয়ে প্রণবদা একটা ঘটনা শোনালেন আমাকে। নওয়াজ শরিফ তখন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী। প্রবীণ রাজনীতিবিদ প্রণব মুখার্জি তখন মন্ত্রী ছিলেন ভারতের। হঠাৎ অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হলেন। চিকিৎসকরা সিদ্ধান্ত নিলেন জরুরি ভিত্তিতে অপারেশন করতে হবে। অপারেশন টেবিলে নেওয়ার পর থেকে স্বাভাবিক অবস্থায় না ফিরে যাওয়া পর্যন্ত ৪২ ঘণ্টায় নওয়াজ শরিফ চারবার ফোন করে হাসপাতালে খবর নেন প্রণব মুখার্জির সার্বিক অবস্থার। প্রণব মুখার্জির জ্ঞান ফেরার পর চিকিৎসকরা তাঁকে বিষয়টি জানান। তিনি তখনই ফোনে মেলাতে বললেন নওয়াজকে। তাঁর ব্যক্তিগত সহকারী ফোন মিলিয়ে দিলেন। নওয়াজ শরিফ তখন প্রণব মুখার্জিকে বলেছিলেন, ‘আপনাকে সুস্থ থাকতে হবে এ উপমহাদেশের শান্তি ও স্থিতিশীলতা ধরে রাখতে। সবকিছুতে একজন মুরব্বির প্রয়োজন হয়। আপনি উপমহাদেশের রাজনৈতিক গার্ডিয়ান। আমি প্রার্থনা করেছি, রোজা রেখেছি আপনার জন্য। দোয়া করেছি আপনার দীর্ঘায়ু কামনা করে।’ নওয়াজ শরিফকে ধন্যবাদ জানালেন প্রণব মুখার্জি। বললেন, আপনিও সুস্থ থাকুন। পাকিস্তানের গণতন্ত্র ধরে রাখতে কাজ করুন।

চলার পথে এ উপমহাদেশের অনেক রাজনীতিবিদের সঙ্গে মেশার সৌভাগ্য হয়েছে। কাশ্মীরের ড. ফারুক আবদুল্লাহর সাক্ষাৎকার নিয়েছিলাম। তাঁর সঙ্গে অনেক কথা হয়েছিল রাজনীতি ও বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক নিয়ে। তিনি সাদামাটা মানুষ ছিলেন। কংগ্রেসের রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ত ছিলেন। ভারতের বেশির ভাগ রাজনীতিবিদই সাদামাটা জীবনযাপনে অভ্যস্ত। পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জিও আমজনতার নেতা। তবে বিরক্ত হই কলকাতা বিমানবন্দরে সাংবাদিক পাসপোর্ট দেখলে ইমিগ্রেশনের চোখ কপালে তুলতে দেখে। আরে বাবা! তোমার দেশ ভিসা দিয়েছে। এত হয়রানির কী আছে? ঢাকার সাংবাদিকদের বিমানবন্দরের এ হয়রানি মমতা ব্যানার্জির সঙ্গে মানায় না। পৃথিবী এখন অবাধ তথ্যপ্রবাহের যুগে। সাংবাদিক ভিসা দেখলেই পশ্চিমবঙ্গের ইমিগ্রেশনে হয়রানি করতে হবে এ কেমন কথা! দিল্লি, মুম্বাই বিমানবন্দরে এমন দেখিনি কখনো। এ যুগে পশ্চিমবঙ্গে গিয়ে সাংবাদিকতার কিছু নেই। বাংলাদেশের মেইনস্ট্রিম মিডিয়াগুলোর সবারই পশ্চিমবঙ্গে প্রতিনিধি আছে। তাঁদের একটি সংগঠনও আছে। সেই সংগঠনের অনুষ্ঠানেও একবার যোগ দিয়েছিলাম। আমাদের সঙ্গে ব্যবহার যা-ই হোক পশ্চিমবঙ্গে মমতার জনপ্রিয়তা আকাশছোঁয়া। তিনি সাধারণ মানুষের সঙ্গে মিশে যাওয়া নেত্রী। মাটি ও মানুষের সত্যিকারের নেতা। তিনি বোঝেন সাধারণ মানুষ কী চায়। মানুষের ওপর ভরসা করেই মমতার রাজনীতি। ভোটের রাজনীতিতে তুলনা চলে না মমতার। মমতার নিজস্ব একটা রাজনৈতিক বলয় আছে। এ বলয়ে আমজনতার পাশাপাশি আছেন পেশাজীবীরাও। একবার তাঁর ঢাকা সফরের সময় ভারতীয় হাইকমিশন একটা অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিল। সে অনুষ্ঠানে হঠাৎ মমতা নিজেই উপস্থাপকের ভূমিকা নিলেন। তাঁর সফরসঙ্গী সাংবাদিক ও অন্য পেশার মানুষকে তিনি পারফর্ম করালেন। সবার সামনে পরিচয় করিয়ে দিলেন। সব পেশার মানুষের সঙ্গে মমতা আলাদা করে সম্পর্ক রাখেন। তাঁদের বিপদাপদে পাশে থাকেন। সাংবাদিক জয়ন্ত ঘোষাল এক লেখায় লিখেছিলেন মমতার বিরুদ্ধে লেখার পরও তাঁর বাড়িতে গিয়ে দুপুরের আহার করার গল্প। শুধু তাই নয়, দিল্লি থেকে রেলে কলকাতা ফেরার পথে জয়ন্তের গর্ভবতী স্ত্রীর কীভাবে সেবা করেছেন মমতা, সে কথাও তিনি লিখেছেন। এভাবে সবাই পারে না। মমতা আলাদা ধাঁচের। আজ তাঁর জনপ্রিয়তা শুধু পশ্চিমবঙ্গ নয়, ভারতজুড়েই। তিনি বদলে দিয়েছেন পশ্চিমবঙ্গকে। প্রণব মুখার্জিপুত্র অভিজিৎ কংগ্রেস ছেড়ে যোগ দিয়েছেন মমতার তৃণমূল কংগ্রেসে। অভিজিৎকে প্রশ্ন করেছিলাম, কেন এটা করলেন? জবাবে বললেন, কোনো সমস্যা নেই। দুইটাই কংগ্রেস। গণমানুষের রাজনীতি, অসাম্প্রদায়িকতা প্রশ্নে কোনো আদর্শিক সমস্যা নেই। বাবার রাজনীতির বাইরে যাইনি। অসাম্প্রদায়িক চেতনার সঙ্গে আছি। অভিজিৎ দল ছাড়ার পর শর্মিষ্ঠাও কংগ্রেস ছাড়লেন। তবে তিনি বলেছেন, কোনো দলে যাবেন না। রাজনীতি করবেন না। 

পার্টটাইম রাজনীতি দিয়ে কিছু হয় না। ভোটাধিকার না থাকলে জনগণের মূল্যায়ন হয় না। আমাদের দেশের অনেক রাজনীতিবিদকে দেখি ভোটের পর মানুষের কাছ থেকে দূরে সরে যেতে। ক্ষমতা পেয়ে তারা জনগণকে সময় দেওয়ার প্রয়োজন অনুভব করেন না। অনেকে বুঝতে চান না সত্যিকারের কঠিন বাস্তবতা। ভাবেন, মানুষের দরকার নেই, ভোটে দরকার প্রশাসনের। এমন রাজনীতিবিদরা দলের মনোনয়নও হারান। কবি নজরুল বলেছেন, ‘চিরদিন কাহারো সমান নাহি যায়।’ ভোট সবসময় একরকম না-ও হতে পারে। ভারত, পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কা ও বাংলাদেশ এখন আর আগের মতো নেই। পরিস্থিতি অনেক কিছু বদলে দিয়েছে। কভিডের পর রাজনীতির অনেক পরিবর্তন এসেছে। বিশ্বরাজনীতিতে তৈরি হয়েছে নানামুখী জটিলতা।  এ জটিলতম মুহূর্তে রাজনীতিতে দাম্ভিকতা, অহমিকার ঠাঁই নেই। গণতন্ত্রচর্চা ও রীতিনীতির অভাব অনেক সময় রাজনীতিবিদদের দাম্ভিক করে। আর তখনই সর্বনাশ হয়ে যায়।  এলাকাভিত্তিক সেই সর্বনাশ সবসময় কেন্দ্র সামাল দিতে পারে না। হাশরের ময়দানে হিসাবনিকাশ যার যার তার তার। ইয়া নাফসি সবাই নিজের মতো করলেই আমজনতা মূল্যায়ন পায়।

 

                লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়া হালাল শোকেসের ২১তম আসরে বাংলাদেশ
মালয়েশিয়া হালাল শোকেসের ২১তম আসরে বাংলাদেশ

১ মিনিট আগে | পরবাস

উখিয়ায় বন্যহাতির রহস্যজনক মৃত্যু
উখিয়ায় বন্যহাতির রহস্যজনক মৃত্যু

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

ফিলিপাইনে দুর্নীতি-স্বজনপ্রীতির বিরুদ্ধে ক্ষোভে ফুঁসছে জনতা
ফিলিপাইনে দুর্নীতি-স্বজনপ্রীতির বিরুদ্ধে ক্ষোভে ফুঁসছে জনতা

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে আবাসিক এলাকায় সাপ আতঙ্ক
দুবাইয়ে আবাসিক এলাকায় সাপ আতঙ্ক

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা রিজেন্সি –তে ট্যুরিজম ফেস্ট ২০২৫ এর উদ্বোধন
ঢাকা রিজেন্সি –তে ট্যুরিজম ফেস্ট ২০২৫ এর উদ্বোধন

৩১ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

৪৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

মোংলায় ইয়াবাসহ নারী মাদক ব্যবসায়ী আটক
মোংলায় ইয়াবাসহ নারী মাদক ব্যবসায়ী আটক

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচারে বদলাবে গ্রুপ চ্যাটের ধরণ
হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচারে বদলাবে গ্রুপ চ্যাটের ধরণ

৫৪ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

উত্তরাখণ্ডে মেঘভাঙা বৃষ্টিতে ভেসে গেল গ্রাম, নিখোঁজ অন্তত ১০
উত্তরাখণ্ডে মেঘভাঙা বৃষ্টিতে ভেসে গেল গ্রাম, নিখোঁজ অন্তত ১০

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল থেকে গ্রেফতার ১১
আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল থেকে গ্রেফতার ১১

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি সমর্থকরা শীলঙ্কার জয়ের অপেক্ষায় রয়েছে : শানাকা
বাংলাদেশি সমর্থকরা শীলঙ্কার জয়ের অপেক্ষায় রয়েছে : শানাকা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা, নিহত ছাড়াল ৬৫ হাজার
গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা, নিহত ছাড়াল ৬৫ হাজার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নওফেলের অন্যতম সহযোগী গ্রেফতার
সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নওফেলের অন্যতম সহযোগী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বয়স্কদের সুষম খাদ্য
বয়স্কদের সুষম খাদ্য

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর্মক্ষেত্রে হেনস্থার জেরে আত্মহত্যা, ৯০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ
কর্মক্ষেত্রে হেনস্থার জেরে আত্মহত্যা, ৯০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

তিন দফা দাবি মানল প্রশাসন, ৩২ ঘণ্টা পর অনশন ভাঙলেন জবি শিক্ষার্থীরা
তিন দফা দাবি মানল প্রশাসন, ৩২ ঘণ্টা পর অনশন ভাঙলেন জবি শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কঙ্গোতে ইবোলার নতুন প্রাদুর্ভাব, আতঙ্কে সাধারণ মানুষ
কঙ্গোতে ইবোলার নতুন প্রাদুর্ভাব, আতঙ্কে সাধারণ মানুষ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুঁজিবাজার: সূচকের ওঠানামায় চলছে লেনদেন
পুঁজিবাজার: সূচকের ওঠানামায় চলছে লেনদেন

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এয়ার ইন্ডিয়ায় দুর্ঘটনা, বোয়িং-হানিওয়েলের বিরুদ্ধে মামলা
এয়ার ইন্ডিয়ায় দুর্ঘটনা, বোয়িং-হানিওয়েলের বিরুদ্ধে মামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্র্যাপিস্ট-ওয়ানই গ্রহ নিয়ে নতুন আশা জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের
ট্র্যাপিস্ট-ওয়ানই গ্রহ নিয়ে নতুন আশা জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

২০ কোটি বছরের পুরনো কোয়েলাক্যন্থ জীবাশ্ম শনাক্ত
২০ কোটি বছরের পুরনো কোয়েলাক্যন্থ জীবাশ্ম শনাক্ত

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ৪ উইকেটের জয় ইংল্যান্ডের
আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ৪ উইকেটের জয় ইংল্যান্ডের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আশুলিয়ায় ৬ মরদেহ পোড়ানোর মামলায় তৃতীয় দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ
আশুলিয়ায় ৬ মরদেহ পোড়ানোর মামলায় তৃতীয় দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ
হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই
ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর
জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা