শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

পদ ও ক্ষমতা পেয়ে নেতারা কি বদলে যান?

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
পদ ও ক্ষমতা পেয়ে নেতারা কি বদলে যান?

একজন রাজনীতিবিদ কেমন হবেন? জনগণের সঙ্গে তার সম্পর্ক কেমন হবে? দল ও সরকারে পদবির পর রাজনীতিবিদ কি বদলে যাবেন? ছেড়ে দেবেন নির্বাচনী এলাকায় যাওয়া? তার পরও ভোটাররা কি তার নামে জিন্দাবাদ স্লোগান দেবেন? প্রণব মুখার্জি তখন ভারতের রাষ্ট্রপতি। দিল্লি গিয়েছিলাম একটি অনুষ্ঠানে যোগ দিতে। চার দিনের সফর। ঢাকা থেকে আরও কয়েকজন সাংবাদিক ছিলেন আমাদের টিমে। দিল্লি পৌঁছে জয়ন্ত রায় চৌধুরীসহ কয়েকজন ঘনিষ্ঠ সাংবাদিক বন্ধুকে ফোন করলাম। তাঁদের সঙ্গে আড্ডার সময় ঠিক হলো আমাদের নির্ধারিত অনুষ্ঠানগুলোর পর।  ফোন করলাম প্রদ্যুৎ গুহকেও। তিনি প্রণব মুখার্জির এপিএস পদবিতে রাজনৈতিক সচিবের দায়িত্ব পালন করতেন। অভিজ্ঞ রাজনীতিবিদ। রাজীব গান্ধীর সময় অল ইন্ডিয়া যুব কংগ্রেসের সম্পাদক ছিলেন। এখন বাস করেন দুবাই। বয়স হয়েছে। প্রদ্যুৎ গুহর সঙ্গে কথাবিনিময়ের একপর্যায়ে জানতে চাইলাম, প্রণবদার শরীর কেমন? তিনি কী বুঝলেন জানি না। আমাকে বললেন, দিল্লি আসার আগে ঢাকা থেকে ফোন করে এলে কি হয়? দাদা এখন রাষ্ট্রপতি। প্রটোকল আছে তো। এখন গ্রেটার কৈলাসের বাড়িতে থাকেন না। রাষ্ট্রপতি ভবনে থাকেন। চাইলেও আগের মতো দেখা করার সুযোগ নেই। বললাম, আমার সালাম দেবেন। এমনিতেই ফোন করেছি। এভাবেই কথা শেষ হয়ে যায়। ঘণ্টা দুই পর আমার মোবাইলের রিং বেজে ওঠে। টেলিফোনকারী পরিচয় দিলেন, তিনি রাষ্ট্রপতির এডিসি। আগামীকাল বেলা আড়াইটায় আমার অ্যাপয়েন্টমেন্ট ভারতের রাষ্ট্রপতির সঙ্গে। বিস্ময়ের ঘোর না কাটতেই আবার বললেন, আপনার গাড়ির নম্বর বলুন। রাষ্ট্রপতি ভবনে প্রবেশের জন্য গাড়ির নম্বর আগে থেকে লাগবে। দিল্লিতে চলাচলের সুবিধার জন্য সব সময় গাড়ি ভাড়া নিয়ে থাকি। সেই গাড়ির নম্বর বলে দিলাম। ঢাকা থেকে আগত অন্য সাংবাদিকদের কিছু বললাম না। পরদিন বেলা ২টার মধ্যে ভারতের রাষ্ট্রপতি ভবনে গেলাম। গাড়ি চেক করে নম্বর মিলিয়ে প্রবেশ করানো হলো। গাড়ি থেকে নামতে হয়নি। ভিতরে যেতেও তেমন ঝামেলা নেই। সোজা গিয়ে বসলাম অপেক্ষাগারে। রাষ্ট্রপতির এডিসি এসে কথা বললেন। জানালেন নির্ধারিত সময়েই আমার সঙ্গে রাষ্ট্রপতির সাক্ষাৎ হবে। আমার জন্য সময় বরাদ্দ ৩০ মিনিট। ঘড়ির দিকে যেন খেয়াল রাখি। কারণ রাষ্ট্রপতির আরও কিছু শিডিউল আছে দেখাসাক্ষাতের। এডিসিকে বললাম, একজন ক্যামেরাম্যান দিন, ছবি তুলব। মোবাইল ফোন জমা রেখে এসেছি। তিনি বললেন, কোনো সমস্যা নেই। আপনি রুমে যাওয়ার পরই ক্যামেরাম্যান পাঠিয়ে দিচ্ছি। ছবি পেয়ে যাবেন আমাদের ওয়েবসাইটে। নির্ধারিত সময়ে প্রবেশ করলাম রাষ্ট্রপতির কক্ষে। আগের মতোই হাসিখুশি মনে তিনি আমাকে অভ্যর্থনা জানালেন। খোঁজখবর নিলেন বাংলাদেশের।

ভারতীয় রাজনীতির চাণক্য হিসেবে খ্যাত প্রণব মুখার্জির পরিবর্তন দেখিনি রাষ্ট্রপতি হওয়ার পরও। জানতে চাইলেন আমার সন্তানদের পড়াশোনা ও ফরিদার খবরও। বাংলাদেশ প্রতিদিন নিয়েও কথা বললেন। রাষ্ট্রপতি থাকার সময়ে তাঁর সঙ্গে যতবারই সাক্ষাৎ হয়েছিল কোনো পরিবর্তন দেখিনি। রাষ্ট্রপতি হওয়ার আগে তিনি যা ছিলেন পরেও তেমন। ক্ষমতা ছাড়ার পরও তাঁর রাজাজি রোডের বাড়িতে গিয়েছিলাম। তিনি রাজাজি রোডের বাড়ি ঘুরিয়ে দেখালেন। বললেন, এ বাড়িতে এ পি জে আবদুল কালাম থাকতেন তাঁর আগে। বাড়িটি সুন্দর, ছিমছাম। হাঁটাহাঁটির বেশ জায়গা আছে। তিনি ব্যক্তিগত বইয়ের লাইব্রেরির প্রতি যত্নবান ছিলেন। একবার গিয়ে দেখলাম তিনি সৈয়দ আবুল মকসুদের কাগমারী সম্মেলন ও মওলানা ভাসানীর ওপর লেখা বইটি পড়ছেন। জানতে চাইলাম, আপনি বাংলাদেশের এত বই পান কী করে? জবাবে  বললেন, তোমার মতো কেউ নিয়ে আসে। এবার তুমি নিয়ে এলে বাংলাদেশ প্রতিদিনের ঈদসংখ্যা। অনেক ভালো লেখা দেখছি। পড়ে দেখব। বইয়ের পোকা ছিলেন প্রণব মুখার্জি। দিনরাত পড়তেন। নিজেও লিখতেন। প্রণব মুখার্জি অন্য উচ্চতার রাজনীতিবিদ ছিলেন। তিনি ক্ষমতায় থাকাকালে ভারতের রাষ্ট্রপতি ভবনকে জনতার জন্য খুলে দিয়েছিলেন। অনেক দিন দেখেছি, রাষ্ট্রপতি ভবনের ভিতরে-বাইরে পশ্চিমবঙ্গ ও তাঁর নির্বাচনী এলাকা জঙ্গীপুরের লোকজন অপেক্ষায় আছেন। সাধারণ আমজনতাও তাঁর সাক্ষাৎ পেতেন। রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখার্জির এই অবস্থানের ভূয়সী প্রশংসা করেছিলেন এক বক্তৃতায় নরেন্দ্র মোদি। আলাদা রাজনৈতিক আদর্শে বিশ্বাসী হওয়ার পরও মোদি বলেছিলেন, প্রণব মুখার্জি ভারতের রাষ্ট্রপতি ভবনের দরজা খুলে দিয়েছেন সাধারণ মানুষের জন্য। এ ঘটনাকে বিরল বলেই উল্লেখ করেছিলেন নরেন্দ্র মোদি। আসলেই আলাদা ছিলেন প্রণব মুখার্জি। ভারতের দলমতনির্বিশেষে সবার সঙ্গে মিশতেন, কথা বলতেন। ভারতীয় রাজনীতির অনেক কিছুতে তিনি পরিবর্তন এনেছিলেন। কাজ করেছেন ইন্দিরা, রাজীব, সোনিয়া, রাহুল গান্ধীর সঙ্গে। ব্যক্তিত্বের সংঘাতে দলও ছেড়েছিলেন। আবার ফিরেছেন। জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত একনিষ্ঠতা নিয়ে রাজনীতি করেছেন। ভারতের অনেক রাজনৈতিক বিশ্লেষক এখন বলেন, কংগ্রেস দুবার ভুল করেছে। প্রথমবার রাজীব গান্ধীর মৃত্যুর পর প্রণব মুখার্জিকে প্রধানমন্ত্রী ও দলের দায়িত্ব না দিয়ে। দ্বিতীয়বার ভুল করল প্রণবকে বাদ দিয়ে মনমোহনকে প্রধানমন্ত্রী করে। আমলা দিয়ে রাজনীতি হয় না। রাজনীতি বিকশিত করতে, ধরে রাখতে রাজনীতিবিদের দরকার হয়। প্রণব মুখার্জিকে সেদিন প্রধানমন্ত্রী করলে আজ ভারতীয় রাজনীতিতে কংগ্রেসের এই ভয়াবহ বিপর্যয় নেমে আসত না। ভারতজুড়ে ছিল তাঁর রাজনৈতিক অনুসারী।

কাছ থেকে প্রণব মুখার্জিকে দেখেছি। তিনি বাংলাদেশের রাজনীতির সঙ্গে গভীরভাবে সম্পৃক্ত ছিলেন। ছিলেন বাংলাদেশের একজন সত্যিকারের বন্ধু। বাংলাদেশের নড়াইলে তাঁর শ্বশুরবাড়ি। নিজেকে বাংলাদেশের জামাইবাবু ভাবতে তাঁর কোনো কুণ্ঠাবোধ ছিল না। বাংলাদেশের অনেক রাজনীতিবিদ তাঁর সঙ্গে সম্পর্ক রাখতেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানাকে তিনি মন থেকে স্নেহ করতেন। তবে সম্পর্ক শুধু আওয়ামী লীগের সঙ্গে বজায় রাখতেন বললে ভুল হবে। বাংলাদেশের সব দলের নেতারা তাঁর কাছে যেতেন। সবার জন্য তাঁর দরজা খোলা ছিল। শুধু বাংলাদেশ নয়, এ উপমহাদেশে তিনি নিজেকে আলাদাভাবে তুলে ধরেছিলেন। বাংলাদেশ, পাকিস্তান, নেপাল, শ্রীলঙ্কার রাজনীতিবিদদের সঙ্গে গভীর সখ্য রাখতেন। পাকিস্তানে বেনজির ও নওয়াজের সঙ্গেও ছিল গভীর সম্পর্ক। নওয়াজ শরিফ অনেক সম্মান ও শ্রদ্ধা করতেন প্রণবকে। এ নিয়ে প্রণবদা একটা ঘটনা শোনালেন আমাকে। নওয়াজ শরিফ তখন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী। প্রবীণ রাজনীতিবিদ প্রণব মুখার্জি তখন মন্ত্রী ছিলেন ভারতের। হঠাৎ অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হলেন। চিকিৎসকরা সিদ্ধান্ত নিলেন জরুরি ভিত্তিতে অপারেশন করতে হবে। অপারেশন টেবিলে নেওয়ার পর থেকে স্বাভাবিক অবস্থায় না ফিরে যাওয়া পর্যন্ত ৪২ ঘণ্টায় নওয়াজ শরিফ চারবার ফোন করে হাসপাতালে খবর নেন প্রণব মুখার্জির সার্বিক অবস্থার। প্রণব মুখার্জির জ্ঞান ফেরার পর চিকিৎসকরা তাঁকে বিষয়টি জানান। তিনি তখনই ফোনে মেলাতে বললেন নওয়াজকে। তাঁর ব্যক্তিগত সহকারী ফোন মিলিয়ে দিলেন। নওয়াজ শরিফ তখন প্রণব মুখার্জিকে বলেছিলেন, ‘আপনাকে সুস্থ থাকতে হবে এ উপমহাদেশের শান্তি ও স্থিতিশীলতা ধরে রাখতে। সবকিছুতে একজন মুরব্বির প্রয়োজন হয়। আপনি উপমহাদেশের রাজনৈতিক গার্ডিয়ান। আমি প্রার্থনা করেছি, রোজা রেখেছি আপনার জন্য। দোয়া করেছি আপনার দীর্ঘায়ু কামনা করে।’ নওয়াজ শরিফকে ধন্যবাদ জানালেন প্রণব মুখার্জি। বললেন, আপনিও সুস্থ থাকুন। পাকিস্তানের গণতন্ত্র ধরে রাখতে কাজ করুন।

চলার পথে এ উপমহাদেশের অনেক রাজনীতিবিদের সঙ্গে মেশার সৌভাগ্য হয়েছে। কাশ্মীরের ড. ফারুক আবদুল্লাহর সাক্ষাৎকার নিয়েছিলাম। তাঁর সঙ্গে অনেক কথা হয়েছিল রাজনীতি ও বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক নিয়ে। তিনি সাদামাটা মানুষ ছিলেন। কংগ্রেসের রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ত ছিলেন। ভারতের বেশির ভাগ রাজনীতিবিদই সাদামাটা জীবনযাপনে অভ্যস্ত। পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জিও আমজনতার নেতা। তবে বিরক্ত হই কলকাতা বিমানবন্দরে সাংবাদিক পাসপোর্ট দেখলে ইমিগ্রেশনের চোখ কপালে তুলতে দেখে। আরে বাবা! তোমার দেশ ভিসা দিয়েছে। এত হয়রানির কী আছে? ঢাকার সাংবাদিকদের বিমানবন্দরের এ হয়রানি মমতা ব্যানার্জির সঙ্গে মানায় না। পৃথিবী এখন অবাধ তথ্যপ্রবাহের যুগে। সাংবাদিক ভিসা দেখলেই পশ্চিমবঙ্গের ইমিগ্রেশনে হয়রানি করতে হবে এ কেমন কথা! দিল্লি, মুম্বাই বিমানবন্দরে এমন দেখিনি কখনো। এ যুগে পশ্চিমবঙ্গে গিয়ে সাংবাদিকতার কিছু নেই। বাংলাদেশের মেইনস্ট্রিম মিডিয়াগুলোর সবারই পশ্চিমবঙ্গে প্রতিনিধি আছে। তাঁদের একটি সংগঠনও আছে। সেই সংগঠনের অনুষ্ঠানেও একবার যোগ দিয়েছিলাম। আমাদের সঙ্গে ব্যবহার যা-ই হোক পশ্চিমবঙ্গে মমতার জনপ্রিয়তা আকাশছোঁয়া। তিনি সাধারণ মানুষের সঙ্গে মিশে যাওয়া নেত্রী। মাটি ও মানুষের সত্যিকারের নেতা। তিনি বোঝেন সাধারণ মানুষ কী চায়। মানুষের ওপর ভরসা করেই মমতার রাজনীতি। ভোটের রাজনীতিতে তুলনা চলে না মমতার। মমতার নিজস্ব একটা রাজনৈতিক বলয় আছে। এ বলয়ে আমজনতার পাশাপাশি আছেন পেশাজীবীরাও। একবার তাঁর ঢাকা সফরের সময় ভারতীয় হাইকমিশন একটা অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিল। সে অনুষ্ঠানে হঠাৎ মমতা নিজেই উপস্থাপকের ভূমিকা নিলেন। তাঁর সফরসঙ্গী সাংবাদিক ও অন্য পেশার মানুষকে তিনি পারফর্ম করালেন। সবার সামনে পরিচয় করিয়ে দিলেন। সব পেশার মানুষের সঙ্গে মমতা আলাদা করে সম্পর্ক রাখেন। তাঁদের বিপদাপদে পাশে থাকেন। সাংবাদিক জয়ন্ত ঘোষাল এক লেখায় লিখেছিলেন মমতার বিরুদ্ধে লেখার পরও তাঁর বাড়িতে গিয়ে দুপুরের আহার করার গল্প। শুধু তাই নয়, দিল্লি থেকে রেলে কলকাতা ফেরার পথে জয়ন্তের গর্ভবতী স্ত্রীর কীভাবে সেবা করেছেন মমতা, সে কথাও তিনি লিখেছেন। এভাবে সবাই পারে না। মমতা আলাদা ধাঁচের। আজ তাঁর জনপ্রিয়তা শুধু পশ্চিমবঙ্গ নয়, ভারতজুড়েই। তিনি বদলে দিয়েছেন পশ্চিমবঙ্গকে। প্রণব মুখার্জিপুত্র অভিজিৎ কংগ্রেস ছেড়ে যোগ দিয়েছেন মমতার তৃণমূল কংগ্রেসে। অভিজিৎকে প্রশ্ন করেছিলাম, কেন এটা করলেন? জবাবে বললেন, কোনো সমস্যা নেই। দুইটাই কংগ্রেস। গণমানুষের রাজনীতি, অসাম্প্রদায়িকতা প্রশ্নে কোনো আদর্শিক সমস্যা নেই। বাবার রাজনীতির বাইরে যাইনি। অসাম্প্রদায়িক চেতনার সঙ্গে আছি। অভিজিৎ দল ছাড়ার পর শর্মিষ্ঠাও কংগ্রেস ছাড়লেন। তবে তিনি বলেছেন, কোনো দলে যাবেন না। রাজনীতি করবেন না। 

পার্টটাইম রাজনীতি দিয়ে কিছু হয় না। ভোটাধিকার না থাকলে জনগণের মূল্যায়ন হয় না। আমাদের দেশের অনেক রাজনীতিবিদকে দেখি ভোটের পর মানুষের কাছ থেকে দূরে সরে যেতে। ক্ষমতা পেয়ে তারা জনগণকে সময় দেওয়ার প্রয়োজন অনুভব করেন না। অনেকে বুঝতে চান না সত্যিকারের কঠিন বাস্তবতা। ভাবেন, মানুষের দরকার নেই, ভোটে দরকার প্রশাসনের। এমন রাজনীতিবিদরা দলের মনোনয়নও হারান। কবি নজরুল বলেছেন, ‘চিরদিন কাহারো সমান নাহি যায়।’ ভোট সবসময় একরকম না-ও হতে পারে। ভারত, পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কা ও বাংলাদেশ এখন আর আগের মতো নেই। পরিস্থিতি অনেক কিছু বদলে দিয়েছে। কভিডের পর রাজনীতির অনেক পরিবর্তন এসেছে। বিশ্বরাজনীতিতে তৈরি হয়েছে নানামুখী জটিলতা।  এ জটিলতম মুহূর্তে রাজনীতিতে দাম্ভিকতা, অহমিকার ঠাঁই নেই। গণতন্ত্রচর্চা ও রীতিনীতির অভাব অনেক সময় রাজনীতিবিদদের দাম্ভিক করে। আর তখনই সর্বনাশ হয়ে যায়।  এলাকাভিত্তিক সেই সর্বনাশ সবসময় কেন্দ্র সামাল দিতে পারে না। হাশরের ময়দানে হিসাবনিকাশ যার যার তার তার। ইয়া নাফসি সবাই নিজের মতো করলেই আমজনতা মূল্যায়ন পায়।

 

                লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ
বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ

২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

দৌলতপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের আর্থিক সহযোগিতা
দৌলতপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের আর্থিক সহযোগিতা

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

মুন্সীগঞ্জে সড়ক মেরামতের দাবিতে বিক্ষোভ
মুন্সীগঞ্জে সড়ক মেরামতের দাবিতে বিক্ষোভ

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি ক্ষমতায় থাকলে নারীরা সুরক্ষিত থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি ক্ষমতায় থাকলে নারীরা সুরক্ষিত থাকে: শামা ওবায়েদ

১৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

‘ধানের শীষ বিজয়ী হলে নতুন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হবেন তারেক রহমান’
‘ধানের শীষ বিজয়ী হলে নতুন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হবেন তারেক রহমান’

১৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নিখোঁজের তিন দিন পর ধানক্ষেতে মিলল কৃষকের মরদেহ
নিখোঁজের তিন দিন পর ধানক্ষেতে মিলল কৃষকের মরদেহ

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় মাদক বুপ্রেনরফিনসহ গ্রেফতার ১
বগুড়ায় মাদক বুপ্রেনরফিনসহ গ্রেফতার ১

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধ থাকলে ধানের শীষকে কেউ হারাতে পারবে না: চট্টগ্রামে ইসরাফিল
ঐক্যবদ্ধ থাকলে ধানের শীষকে কেউ হারাতে পারবে না: চট্টগ্রামে ইসরাফিল

২৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বোয়ালমারীতে যুবকের লাশ উদ্ধার
বোয়ালমারীতে যুবকের লাশ উদ্ধার

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কপ-৩০ চুক্তি ভেস্তে যাওয়ার শঙ্কা
কপ-৩০ চুক্তি ভেস্তে যাওয়ার শঙ্কা

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে আইসিটি-বিষয়ক মাস্টার ট্রেইনার প্রশিক্ষণ শুরু
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে আইসিটি-বিষয়ক মাস্টার ট্রেইনার প্রশিক্ষণ শুরু

৩৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

'তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে প্রতিটি পরিবারের হাতে ফ্যামিলি কার্ড দেওয়া হবে'
'তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে প্রতিটি পরিবারের হাতে ফ্যামিলি কার্ড দেওয়া হবে'

৪৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বিচারপ্রার্থীদের দুর্ভোগ লাঘবে চালু হচ্ছে ‘ই-ফ্যামেলি কোর্ট’
বিচারপ্রার্থীদের দুর্ভোগ লাঘবে চালু হচ্ছে ‘ই-ফ্যামেলি কোর্ট’

৫২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কোষের বার্ধক্য থামাতে ন্যানোফ্লাওয়ার প্রযুক্তি উদ্ভাবন
কোষের বার্ধক্য থামাতে ন্যানোফ্লাওয়ার প্রযুক্তি উদ্ভাবন

৫৮ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

দৌলতপুরে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বৃক্ষরোপণ
দৌলতপুরে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বৃক্ষরোপণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাগেরহাটে কবি হিমেল বরকতের পঞ্চম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত
বাগেরহাটে কবি হিমেল বরকতের পঞ্চম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্তদের প্রতি সমবেদনা জানালেন কংগ্রেসওম্যান গ্রেস মেং
বাংলাদেশে ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্তদের প্রতি সমবেদনা জানালেন কংগ্রেসওম্যান গ্রেস মেং

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ধানের শীষকে বিজয়ী করতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে লড়তে হবে : মাজেদ বাবু
ধানের শীষকে বিজয়ী করতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে লড়তে হবে : মাজেদ বাবু

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকায় ভূমিকম্পে নিহত বগুড়ার রাফিউলের দাফন সম্পন্ন
ঢাকায় ভূমিকম্পে নিহত বগুড়ার রাফিউলের দাফন সম্পন্ন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আধুনিক নগরজীবন মানুষকে অসুস্থ করছে, সতর্ক করলেন বিজ্ঞানীরা
আধুনিক নগরজীবন মানুষকে অসুস্থ করছে, সতর্ক করলেন বিজ্ঞানীরা

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

শার্শার নিজামপুর ইউনিয়নে তৃপ্তির গণসংযোগ
শার্শার নিজামপুর ইউনিয়নে তৃপ্তির গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘নির্বাচনকে নানাভাবে বাধাগ্রস্ত করার চেষ্টা চলছে’
‘নির্বাচনকে নানাভাবে বাধাগ্রস্ত করার চেষ্টা চলছে’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে নতুন আলো ব্রি ধান ১০৩
গোপালগঞ্জে নতুন আলো ব্রি ধান ১০৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিমান বাহিনীর খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের উত্তরাধিকারীদের সংবর্ধনা
বিমান বাহিনীর খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের উত্তরাধিকারীদের সংবর্ধনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জ উন্নয়ন সোসাইটির বৃত্তি পরীক্ষার সনদ প্রদান
মুন্সীগঞ্জ উন্নয়ন সোসাইটির বৃত্তি পরীক্ষার সনদ প্রদান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাইবেরিয়ার বরফে মিলল ৪০ হাজার বছরের প্রাচীন আরএনএ
সাইবেরিয়ার বরফে মিলল ৪০ হাজার বছরের প্রাচীন আরএনএ

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

বিক্রি হয়ে গেল দ্য টেলিগ্রাফ
বিক্রি হয়ে গেল দ্য টেলিগ্রাফ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা