শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

পদ ও ক্ষমতা পেয়ে নেতারা কি বদলে যান?

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
পদ ও ক্ষমতা পেয়ে নেতারা কি বদলে যান?

একজন রাজনীতিবিদ কেমন হবেন? জনগণের সঙ্গে তার সম্পর্ক কেমন হবে? দল ও সরকারে পদবির পর রাজনীতিবিদ কি বদলে যাবেন? ছেড়ে দেবেন নির্বাচনী এলাকায় যাওয়া? তার পরও ভোটাররা কি তার নামে জিন্দাবাদ স্লোগান দেবেন? প্রণব মুখার্জি তখন ভারতের রাষ্ট্রপতি। দিল্লি গিয়েছিলাম একটি অনুষ্ঠানে যোগ দিতে। চার দিনের সফর। ঢাকা থেকে আরও কয়েকজন সাংবাদিক ছিলেন আমাদের টিমে। দিল্লি পৌঁছে জয়ন্ত রায় চৌধুরীসহ কয়েকজন ঘনিষ্ঠ সাংবাদিক বন্ধুকে ফোন করলাম। তাঁদের সঙ্গে আড্ডার সময় ঠিক হলো আমাদের নির্ধারিত অনুষ্ঠানগুলোর পর।  ফোন করলাম প্রদ্যুৎ গুহকেও। তিনি প্রণব মুখার্জির এপিএস পদবিতে রাজনৈতিক সচিবের দায়িত্ব পালন করতেন। অভিজ্ঞ রাজনীতিবিদ। রাজীব গান্ধীর সময় অল ইন্ডিয়া যুব কংগ্রেসের সম্পাদক ছিলেন। এখন বাস করেন দুবাই। বয়স হয়েছে। প্রদ্যুৎ গুহর সঙ্গে কথাবিনিময়ের একপর্যায়ে জানতে চাইলাম, প্রণবদার শরীর কেমন? তিনি কী বুঝলেন জানি না। আমাকে বললেন, দিল্লি আসার আগে ঢাকা থেকে ফোন করে এলে কি হয়? দাদা এখন রাষ্ট্রপতি। প্রটোকল আছে তো। এখন গ্রেটার কৈলাসের বাড়িতে থাকেন না। রাষ্ট্রপতি ভবনে থাকেন। চাইলেও আগের মতো দেখা করার সুযোগ নেই। বললাম, আমার সালাম দেবেন। এমনিতেই ফোন করেছি। এভাবেই কথা শেষ হয়ে যায়। ঘণ্টা দুই পর আমার মোবাইলের রিং বেজে ওঠে। টেলিফোনকারী পরিচয় দিলেন, তিনি রাষ্ট্রপতির এডিসি। আগামীকাল বেলা আড়াইটায় আমার অ্যাপয়েন্টমেন্ট ভারতের রাষ্ট্রপতির সঙ্গে। বিস্ময়ের ঘোর না কাটতেই আবার বললেন, আপনার গাড়ির নম্বর বলুন। রাষ্ট্রপতি ভবনে প্রবেশের জন্য গাড়ির নম্বর আগে থেকে লাগবে। দিল্লিতে চলাচলের সুবিধার জন্য সব সময় গাড়ি ভাড়া নিয়ে থাকি। সেই গাড়ির নম্বর বলে দিলাম। ঢাকা থেকে আগত অন্য সাংবাদিকদের কিছু বললাম না। পরদিন বেলা ২টার মধ্যে ভারতের রাষ্ট্রপতি ভবনে গেলাম। গাড়ি চেক করে নম্বর মিলিয়ে প্রবেশ করানো হলো। গাড়ি থেকে নামতে হয়নি। ভিতরে যেতেও তেমন ঝামেলা নেই। সোজা গিয়ে বসলাম অপেক্ষাগারে। রাষ্ট্রপতির এডিসি এসে কথা বললেন। জানালেন নির্ধারিত সময়েই আমার সঙ্গে রাষ্ট্রপতির সাক্ষাৎ হবে। আমার জন্য সময় বরাদ্দ ৩০ মিনিট। ঘড়ির দিকে যেন খেয়াল রাখি। কারণ রাষ্ট্রপতির আরও কিছু শিডিউল আছে দেখাসাক্ষাতের। এডিসিকে বললাম, একজন ক্যামেরাম্যান দিন, ছবি তুলব। মোবাইল ফোন জমা রেখে এসেছি। তিনি বললেন, কোনো সমস্যা নেই। আপনি রুমে যাওয়ার পরই ক্যামেরাম্যান পাঠিয়ে দিচ্ছি। ছবি পেয়ে যাবেন আমাদের ওয়েবসাইটে। নির্ধারিত সময়ে প্রবেশ করলাম রাষ্ট্রপতির কক্ষে। আগের মতোই হাসিখুশি মনে তিনি আমাকে অভ্যর্থনা জানালেন। খোঁজখবর নিলেন বাংলাদেশের।

ভারতীয় রাজনীতির চাণক্য হিসেবে খ্যাত প্রণব মুখার্জির পরিবর্তন দেখিনি রাষ্ট্রপতি হওয়ার পরও। জানতে চাইলেন আমার সন্তানদের পড়াশোনা ও ফরিদার খবরও। বাংলাদেশ প্রতিদিন নিয়েও কথা বললেন। রাষ্ট্রপতি থাকার সময়ে তাঁর সঙ্গে যতবারই সাক্ষাৎ হয়েছিল কোনো পরিবর্তন দেখিনি। রাষ্ট্রপতি হওয়ার আগে তিনি যা ছিলেন পরেও তেমন। ক্ষমতা ছাড়ার পরও তাঁর রাজাজি রোডের বাড়িতে গিয়েছিলাম। তিনি রাজাজি রোডের বাড়ি ঘুরিয়ে দেখালেন। বললেন, এ বাড়িতে এ পি জে আবদুল কালাম থাকতেন তাঁর আগে। বাড়িটি সুন্দর, ছিমছাম। হাঁটাহাঁটির বেশ জায়গা আছে। তিনি ব্যক্তিগত বইয়ের লাইব্রেরির প্রতি যত্নবান ছিলেন। একবার গিয়ে দেখলাম তিনি সৈয়দ আবুল মকসুদের কাগমারী সম্মেলন ও মওলানা ভাসানীর ওপর লেখা বইটি পড়ছেন। জানতে চাইলাম, আপনি বাংলাদেশের এত বই পান কী করে? জবাবে  বললেন, তোমার মতো কেউ নিয়ে আসে। এবার তুমি নিয়ে এলে বাংলাদেশ প্রতিদিনের ঈদসংখ্যা। অনেক ভালো লেখা দেখছি। পড়ে দেখব। বইয়ের পোকা ছিলেন প্রণব মুখার্জি। দিনরাত পড়তেন। নিজেও লিখতেন। প্রণব মুখার্জি অন্য উচ্চতার রাজনীতিবিদ ছিলেন। তিনি ক্ষমতায় থাকাকালে ভারতের রাষ্ট্রপতি ভবনকে জনতার জন্য খুলে দিয়েছিলেন। অনেক দিন দেখেছি, রাষ্ট্রপতি ভবনের ভিতরে-বাইরে পশ্চিমবঙ্গ ও তাঁর নির্বাচনী এলাকা জঙ্গীপুরের লোকজন অপেক্ষায় আছেন। সাধারণ আমজনতাও তাঁর সাক্ষাৎ পেতেন। রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখার্জির এই অবস্থানের ভূয়সী প্রশংসা করেছিলেন এক বক্তৃতায় নরেন্দ্র মোদি। আলাদা রাজনৈতিক আদর্শে বিশ্বাসী হওয়ার পরও মোদি বলেছিলেন, প্রণব মুখার্জি ভারতের রাষ্ট্রপতি ভবনের দরজা খুলে দিয়েছেন সাধারণ মানুষের জন্য। এ ঘটনাকে বিরল বলেই উল্লেখ করেছিলেন নরেন্দ্র মোদি। আসলেই আলাদা ছিলেন প্রণব মুখার্জি। ভারতের দলমতনির্বিশেষে সবার সঙ্গে মিশতেন, কথা বলতেন। ভারতীয় রাজনীতির অনেক কিছুতে তিনি পরিবর্তন এনেছিলেন। কাজ করেছেন ইন্দিরা, রাজীব, সোনিয়া, রাহুল গান্ধীর সঙ্গে। ব্যক্তিত্বের সংঘাতে দলও ছেড়েছিলেন। আবার ফিরেছেন। জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত একনিষ্ঠতা নিয়ে রাজনীতি করেছেন। ভারতের অনেক রাজনৈতিক বিশ্লেষক এখন বলেন, কংগ্রেস দুবার ভুল করেছে। প্রথমবার রাজীব গান্ধীর মৃত্যুর পর প্রণব মুখার্জিকে প্রধানমন্ত্রী ও দলের দায়িত্ব না দিয়ে। দ্বিতীয়বার ভুল করল প্রণবকে বাদ দিয়ে মনমোহনকে প্রধানমন্ত্রী করে। আমলা দিয়ে রাজনীতি হয় না। রাজনীতি বিকশিত করতে, ধরে রাখতে রাজনীতিবিদের দরকার হয়। প্রণব মুখার্জিকে সেদিন প্রধানমন্ত্রী করলে আজ ভারতীয় রাজনীতিতে কংগ্রেসের এই ভয়াবহ বিপর্যয় নেমে আসত না। ভারতজুড়ে ছিল তাঁর রাজনৈতিক অনুসারী।

কাছ থেকে প্রণব মুখার্জিকে দেখেছি। তিনি বাংলাদেশের রাজনীতির সঙ্গে গভীরভাবে সম্পৃক্ত ছিলেন। ছিলেন বাংলাদেশের একজন সত্যিকারের বন্ধু। বাংলাদেশের নড়াইলে তাঁর শ্বশুরবাড়ি। নিজেকে বাংলাদেশের জামাইবাবু ভাবতে তাঁর কোনো কুণ্ঠাবোধ ছিল না। বাংলাদেশের অনেক রাজনীতিবিদ তাঁর সঙ্গে সম্পর্ক রাখতেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানাকে তিনি মন থেকে স্নেহ করতেন। তবে সম্পর্ক শুধু আওয়ামী লীগের সঙ্গে বজায় রাখতেন বললে ভুল হবে। বাংলাদেশের সব দলের নেতারা তাঁর কাছে যেতেন। সবার জন্য তাঁর দরজা খোলা ছিল। শুধু বাংলাদেশ নয়, এ উপমহাদেশে তিনি নিজেকে আলাদাভাবে তুলে ধরেছিলেন। বাংলাদেশ, পাকিস্তান, নেপাল, শ্রীলঙ্কার রাজনীতিবিদদের সঙ্গে গভীর সখ্য রাখতেন। পাকিস্তানে বেনজির ও নওয়াজের সঙ্গেও ছিল গভীর সম্পর্ক। নওয়াজ শরিফ অনেক সম্মান ও শ্রদ্ধা করতেন প্রণবকে। এ নিয়ে প্রণবদা একটা ঘটনা শোনালেন আমাকে। নওয়াজ শরিফ তখন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী। প্রবীণ রাজনীতিবিদ প্রণব মুখার্জি তখন মন্ত্রী ছিলেন ভারতের। হঠাৎ অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হলেন। চিকিৎসকরা সিদ্ধান্ত নিলেন জরুরি ভিত্তিতে অপারেশন করতে হবে। অপারেশন টেবিলে নেওয়ার পর থেকে স্বাভাবিক অবস্থায় না ফিরে যাওয়া পর্যন্ত ৪২ ঘণ্টায় নওয়াজ শরিফ চারবার ফোন করে হাসপাতালে খবর নেন প্রণব মুখার্জির সার্বিক অবস্থার। প্রণব মুখার্জির জ্ঞান ফেরার পর চিকিৎসকরা তাঁকে বিষয়টি জানান। তিনি তখনই ফোনে মেলাতে বললেন নওয়াজকে। তাঁর ব্যক্তিগত সহকারী ফোন মিলিয়ে দিলেন। নওয়াজ শরিফ তখন প্রণব মুখার্জিকে বলেছিলেন, ‘আপনাকে সুস্থ থাকতে হবে এ উপমহাদেশের শান্তি ও স্থিতিশীলতা ধরে রাখতে। সবকিছুতে একজন মুরব্বির প্রয়োজন হয়। আপনি উপমহাদেশের রাজনৈতিক গার্ডিয়ান। আমি প্রার্থনা করেছি, রোজা রেখেছি আপনার জন্য। দোয়া করেছি আপনার দীর্ঘায়ু কামনা করে।’ নওয়াজ শরিফকে ধন্যবাদ জানালেন প্রণব মুখার্জি। বললেন, আপনিও সুস্থ থাকুন। পাকিস্তানের গণতন্ত্র ধরে রাখতে কাজ করুন।

চলার পথে এ উপমহাদেশের অনেক রাজনীতিবিদের সঙ্গে মেশার সৌভাগ্য হয়েছে। কাশ্মীরের ড. ফারুক আবদুল্লাহর সাক্ষাৎকার নিয়েছিলাম। তাঁর সঙ্গে অনেক কথা হয়েছিল রাজনীতি ও বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক নিয়ে। তিনি সাদামাটা মানুষ ছিলেন। কংগ্রেসের রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ত ছিলেন। ভারতের বেশির ভাগ রাজনীতিবিদই সাদামাটা জীবনযাপনে অভ্যস্ত। পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জিও আমজনতার নেতা। তবে বিরক্ত হই কলকাতা বিমানবন্দরে সাংবাদিক পাসপোর্ট দেখলে ইমিগ্রেশনের চোখ কপালে তুলতে দেখে। আরে বাবা! তোমার দেশ ভিসা দিয়েছে। এত হয়রানির কী আছে? ঢাকার সাংবাদিকদের বিমানবন্দরের এ হয়রানি মমতা ব্যানার্জির সঙ্গে মানায় না। পৃথিবী এখন অবাধ তথ্যপ্রবাহের যুগে। সাংবাদিক ভিসা দেখলেই পশ্চিমবঙ্গের ইমিগ্রেশনে হয়রানি করতে হবে এ কেমন কথা! দিল্লি, মুম্বাই বিমানবন্দরে এমন দেখিনি কখনো। এ যুগে পশ্চিমবঙ্গে গিয়ে সাংবাদিকতার কিছু নেই। বাংলাদেশের মেইনস্ট্রিম মিডিয়াগুলোর সবারই পশ্চিমবঙ্গে প্রতিনিধি আছে। তাঁদের একটি সংগঠনও আছে। সেই সংগঠনের অনুষ্ঠানেও একবার যোগ দিয়েছিলাম। আমাদের সঙ্গে ব্যবহার যা-ই হোক পশ্চিমবঙ্গে মমতার জনপ্রিয়তা আকাশছোঁয়া। তিনি সাধারণ মানুষের সঙ্গে মিশে যাওয়া নেত্রী। মাটি ও মানুষের সত্যিকারের নেতা। তিনি বোঝেন সাধারণ মানুষ কী চায়। মানুষের ওপর ভরসা করেই মমতার রাজনীতি। ভোটের রাজনীতিতে তুলনা চলে না মমতার। মমতার নিজস্ব একটা রাজনৈতিক বলয় আছে। এ বলয়ে আমজনতার পাশাপাশি আছেন পেশাজীবীরাও। একবার তাঁর ঢাকা সফরের সময় ভারতীয় হাইকমিশন একটা অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিল। সে অনুষ্ঠানে হঠাৎ মমতা নিজেই উপস্থাপকের ভূমিকা নিলেন। তাঁর সফরসঙ্গী সাংবাদিক ও অন্য পেশার মানুষকে তিনি পারফর্ম করালেন। সবার সামনে পরিচয় করিয়ে দিলেন। সব পেশার মানুষের সঙ্গে মমতা আলাদা করে সম্পর্ক রাখেন। তাঁদের বিপদাপদে পাশে থাকেন। সাংবাদিক জয়ন্ত ঘোষাল এক লেখায় লিখেছিলেন মমতার বিরুদ্ধে লেখার পরও তাঁর বাড়িতে গিয়ে দুপুরের আহার করার গল্প। শুধু তাই নয়, দিল্লি থেকে রেলে কলকাতা ফেরার পথে জয়ন্তের গর্ভবতী স্ত্রীর কীভাবে সেবা করেছেন মমতা, সে কথাও তিনি লিখেছেন। এভাবে সবাই পারে না। মমতা আলাদা ধাঁচের। আজ তাঁর জনপ্রিয়তা শুধু পশ্চিমবঙ্গ নয়, ভারতজুড়েই। তিনি বদলে দিয়েছেন পশ্চিমবঙ্গকে। প্রণব মুখার্জিপুত্র অভিজিৎ কংগ্রেস ছেড়ে যোগ দিয়েছেন মমতার তৃণমূল কংগ্রেসে। অভিজিৎকে প্রশ্ন করেছিলাম, কেন এটা করলেন? জবাবে বললেন, কোনো সমস্যা নেই। দুইটাই কংগ্রেস। গণমানুষের রাজনীতি, অসাম্প্রদায়িকতা প্রশ্নে কোনো আদর্শিক সমস্যা নেই। বাবার রাজনীতির বাইরে যাইনি। অসাম্প্রদায়িক চেতনার সঙ্গে আছি। অভিজিৎ দল ছাড়ার পর শর্মিষ্ঠাও কংগ্রেস ছাড়লেন। তবে তিনি বলেছেন, কোনো দলে যাবেন না। রাজনীতি করবেন না। 

পার্টটাইম রাজনীতি দিয়ে কিছু হয় না। ভোটাধিকার না থাকলে জনগণের মূল্যায়ন হয় না। আমাদের দেশের অনেক রাজনীতিবিদকে দেখি ভোটের পর মানুষের কাছ থেকে দূরে সরে যেতে। ক্ষমতা পেয়ে তারা জনগণকে সময় দেওয়ার প্রয়োজন অনুভব করেন না। অনেকে বুঝতে চান না সত্যিকারের কঠিন বাস্তবতা। ভাবেন, মানুষের দরকার নেই, ভোটে দরকার প্রশাসনের। এমন রাজনীতিবিদরা দলের মনোনয়নও হারান। কবি নজরুল বলেছেন, ‘চিরদিন কাহারো সমান নাহি যায়।’ ভোট সবসময় একরকম না-ও হতে পারে। ভারত, পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কা ও বাংলাদেশ এখন আর আগের মতো নেই। পরিস্থিতি অনেক কিছু বদলে দিয়েছে। কভিডের পর রাজনীতির অনেক পরিবর্তন এসেছে। বিশ্বরাজনীতিতে তৈরি হয়েছে নানামুখী জটিলতা।  এ জটিলতম মুহূর্তে রাজনীতিতে দাম্ভিকতা, অহমিকার ঠাঁই নেই। গণতন্ত্রচর্চা ও রীতিনীতির অভাব অনেক সময় রাজনীতিবিদদের দাম্ভিক করে। আর তখনই সর্বনাশ হয়ে যায়।  এলাকাভিত্তিক সেই সর্বনাশ সবসময় কেন্দ্র সামাল দিতে পারে না। হাশরের ময়দানে হিসাবনিকাশ যার যার তার তার। ইয়া নাফসি সবাই নিজের মতো করলেই আমজনতা মূল্যায়ন পায়।

 

                লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

এই বিভাগের আরও খবর
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
যুদ্ধ নয় শান্তি
যুদ্ধ নয় শান্তি
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
হজের সূচনা যেভাবে হলো
হজের সূচনা যেভাবে হলো
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
সাইবার সুরক্ষা
সাইবার সুরক্ষা
ওএসডি কালচার
ওএসডি কালচার
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা  প্রয়োজন
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা প্রয়োজন
ইসলামে নারীর অধিকার
ইসলামে নারীর অধিকার
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
চুয়াঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনায় একই পরিবারের ৫ জন হতাহত
চুয়াঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনায় একই পরিবারের ৫ জন হতাহত

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লক্ষ্মীপুরে ট্রাকের ধাক্কায় কৃষি কর্মকর্তা নিহত
লক্ষ্মীপুরে ট্রাকের ধাক্কায় কৃষি কর্মকর্তা নিহত

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এল-ক্লাসিকোর রেফারি চূড়ান্ত
এল-ক্লাসিকোর রেফারি চূড়ান্ত

৫২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তান থেকে সরিয়ে যেখানে হবে পিএসএল
পাকিস্তান থেকে সরিয়ে যেখানে হবে পিএসএল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাশ্মীরে ইসলাম প্রচারের ইতিহাস
কাশ্মীরে ইসলাম প্রচারের ইতিহাস

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভারত ও পাকিস্তানের উচিত কূটনৈতিক সমাধান খুঁজে বের করা: যুক্তরাষ্ট্র
ভারত ও পাকিস্তানের উচিত কূটনৈতিক সমাধান খুঁজে বের করা: যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্যের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার পরিণাম
অন্যের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার পরিণাম

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাতভর অবস্থানের পর সকালেও চলছে যমুনার সামনে বিক্ষোভ
রাতভর অবস্থানের পর সকালেও চলছে যমুনার সামনে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ মে)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাবিতে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাবিতে বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রথম আমেরিকান পোপ রবার্ট প্রেভোস্ট
প্রথম আমেরিকান পোপ রবার্ট প্রেভোস্ট

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ ও বিচারের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান
আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ ও বিচারের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক অনুষ্ঠিত
ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জে স্কুলশিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার ২
সিরাজগঞ্জে স্কুলশিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার ২

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরীকে চেয়ারম্যান করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ গঠন
বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরীকে চেয়ারম্যান করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ গঠন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উজানে পলি পড়ে ভরাট হয়ে মরছে করতোয়া নদী
উজানে পলি পড়ে ভরাট হয়ে মরছে করতোয়া নদী

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মবার্ষিকী পালিত
কুমিল্লায় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মবার্ষিকী পালিত

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের বিরুদ্ধে এফ-১৬ কি ব্যবহারই করতে পারবে না পাকিস্তান?
ভারতের বিরুদ্ধে এফ-১৬ কি ব্যবহারই করতে পারবে না পাকিস্তান?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২৫ যুদ্ধবিমান দিয়ে ভারতে পাল্টা হামলা চালায় পাকিস্তান
১২৫ যুদ্ধবিমান দিয়ে ভারতে পাল্টা হামলা চালায় পাকিস্তান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশ ছাড়লেন সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ
দেশ ছাড়লেন সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনায় লাভে চীন, লোকসানে রাফাল নির্মাতা
ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনায় লাভে চীন, লোকসানে রাফাল নির্মাতা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী
হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের সঙ্গে আরও দেশ ছাড়লেন যারা
আবদুল হামিদের সঙ্গে আরও দেশ ছাড়লেন যারা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের রাফাল ধ্বংস করে নজির গড়ল পাকিস্তান!
ভারতের রাফাল ধ্বংস করে নজির গড়ল পাকিস্তান!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩
পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের তৈরি ২৫ ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের
ইসরায়েলের তৈরি ২৫ ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিজের দোষ ঢাকতেই অপবাদ দিচ্ছে শামীম? প্রশ্ন অহনার
নিজের দোষ ঢাকতেই অপবাদ দিচ্ছে শামীম? প্রশ্ন অহনার

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লাহোরে হঠাৎ বিস্ফোরণ, যা জানা গেলো?
লাহোরে হঠাৎ বিস্ফোরণ, যা জানা গেলো?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানের সম্ভাব্য হামলার জন্য ভারতের রাজ্যগুলোকে সতর্ক থাকার নির্দেশ
পাকিস্তানের সম্ভাব্য হামলার জন্য ভারতের রাজ্যগুলোকে সতর্ক থাকার নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াত নেতা এটিএম আজহারের মৃত্যুদণ্ডের বিরুদ্ধে করা আপিলের রায় ২৭ মে
জামায়াত নেতা এটিএম আজহারের মৃত্যুদণ্ডের বিরুদ্ধে করা আপিলের রায় ২৭ মে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ বিশ্ব গাধা দিবস: যে কারণে দিনটি মনে রাখবেন
আজ বিশ্ব গাধা দিবস: যে কারণে দিনটি মনে রাখবেন

২১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের আরও একটি ড্রোন ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
ভারতের আরও একটি ড্রোন ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

চাঁদা না পেয়ে হামলা লুট
চাঁদা না পেয়ে হামলা লুট

খবর

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

‘কেউ প্রমাণ দিতে পারবে না’
‘কেউ প্রমাণ দিতে পারবে না’

মাঠে ময়দানে

আড়াই কোটি টাকার জমি উদ্ধার
আড়াই কোটি টাকার জমি উদ্ধার

দেশগ্রাম