শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৩ এপ্রিল, ২০২৩

মহিউদ্দীন আহমেদ : জাতীয় ইতিহাসের এক কিংবদন্তি

জিল্লুর রহিম
প্রিন্ট ভার্সন
মহিউদ্দীন আহমেদ : জাতীয় ইতিহাসের এক কিংবদন্তি

বরিশালের মহিউদ্দীন আহমেদ- শেষ পর্যন্ত সমগ্র বাংলার গণমানুষের মহিউদ্দীন আহমেদ হয়ে উঠেছিলেন। গণমানুষের শোষণ মুক্তির সংগ্রামে তিনি ছিলেন সর্বসমন্বয়ক সংগঠক, সর্বত্যাগী কর্মযোগী। মহিউদ্দীন কৈশোরকাল থেকে আমৃত্যু সাধারণ মানুষের অবস্থার উন্নয়নে যুদ্ধ করেছেন এবং এ যুদ্ধ ছিল তুলনাবিহীন। গণআন্দোলনের গভীরতা গণমানুষের কাছে তিনি তুলে ধরতে পেরেছিলেন। সমাজতন্ত্রের ধ্যান-ধারণায় প্রতিজ্ঞাবদ্ধ মহিউদ্দীন আহমেদ অতি সাধারণ মনের কোনো রাজনৈতিক কর্মী ছিলেন না, তিনি কখনো সস্তা-জনপ্রিয়তা প্রত্যাশী সংগঠক ছিলেন না। সারা জীবন তিনি গুরুতর চিন্তাভাবনার মাধ্যমে, গভীর জীবনবোধে উদ্বুদ্ধ হয়ে প্রতিটি অনাচারের বিরুদ্ধে রাজনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক, রাষ্ট্রিক আন্দোলনে অংশগ্রহণ করেছেন এবং প্রতিটি ক্ষেত্রে চূড়ান্ত সাফল্য অর্জন অবধি জেল-জুলুম, মামলা-হামলা সবকিছু সহ্য করে গেছেন। পুরো প্রক্রিয়াটা চলেছে আপসহীন পন্থায়। বিশ্বমানবতার মুক্তিসংগ্রামের ইতিহাস ও বিশ্লেষণসমূহ তিনি অধ্যয়ন করেছেন ব্যাপকভাবে মেধাবী শিক্ষার্থীর কায়দায়। তিরিশের দশক থেকে ১৯৯০ দশক অবধি পুরো ছয় দশক মহিউদ্দীন আহমেদের গণআন্দোলনের যে ভূমিকা তা একেবারেই পৃথক দুরূহ একটি কাজ। তাকে সবসময়ই বিরামহীন থাকতে হয়েছে। আর এ থাকাটাই ছিল তার চরিত্রের প্রকৃত ভিত্তি।

রাজনীতিক মহিউদ্দীন আহমেদের নিজ জীবনদর্শন ছিল অত্যন্ত উঁচু স্তরের। তার বাবা আজহার উদ্দীন আহমেদ ছিলেন ১৯২০ ও ১৯২৩ সালের বঙ্গীয় আইনসভার সদস্য। এখনকার ছয়টি উপজেলার সমান এলাকা ছিল একেকটি সংসদীয় এলাকা। আজহার উদ্দীন সাহেবের বড় ছেলে শিবপুর ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজে লেখাপড়া করে গ্র্যাজুয়েট ইঞ্জিনিয়ার হয়েছিলেন। পরবর্তীতে তিনি সরকারের প্রধান প্রকৌশলী হয়েছিলেন। আজহার উদ্দীন সাহেবের দ্বিতীয় পুত্র প্রখ্যাত শিক্ষাবিদ প্রফেসর এম ইউ আহমেদ যিনি বিভিন্ন সরকারি কলেজে অধ্যাপনা শেষে শেষাবধি ঢাকা কলেজের প্রিন্সিপাল হিসেবে অবসরে যান। প্রফেসর এম ইউ আহমেদ ভারত উপমহাদেশের একজন মনোরোগ চিকিৎসক ও একজন উল্লেখযোগ্য ব্যক্তিত্ব। পারিবারিক কারণে মহিউদ্দীন আহমেদ যে বিশাল পরিবেশ পেয়েছিলেন সেটা রাজনৈতিক ও মানবসেবার ব্রতে নতুন মাত্রা যোগ করেছিল। যে কারণে মানবতা এবং দেশপ্রেমে মহিউদ্দীন আহমেদের অবস্থান ছিল অটল।

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং মহিউদ্দীন আহমেদ প্রায় সমবয়সী। রাজনীতিতে দুজনই সমসাময়িক। আদর্শগতভাবেও তারা উভয়ই কাছাকাছি অবস্থানে ছিলেন। কৈশোরে ও তারুণ্যে একই মুসলিম ছাত্রলীগ করেছেন। কলেজজীবন উত্তীর্ণ হওয়ার পর দুজনই ‘ব্রিটিশ খেদাও’ আন্দোলন থেকে পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার সংগ্রাম অবধি এমনকি তারপরেও ১৯৪৯ সালের ২৩ জুন অবধি তারা উভয়েই মুসলিম লীগ করেছেন। তারপরে কিছুকাল তারা পৃথক অবস্থানে ছিলেন কিন্তু আদর্শগতভাবে উভয়েই পাকিস্তান মুসলিম লীগের ‘কুচক্রী’ অংশের বিরোধী ছিলেন। ১৯৫২ সালের কারাবন্দি দশায় তরুণ নেতা আওয়ামী মুসলিম লীগ যুগ্ম সম্পাদক শেখ মুজিবুর রহমান এবং মুসলিম লীগ পরিত্যাগকারী তরুণ নেতা মহিউদ্দীন আহমেদ অন্যতম রাষ্ট্রভাষা বাংলা ভাষা প্রতিষ্ঠার দাবিতে এবং মুসলিম লীগ সরকারের অনাচারের বিরুদ্ধে ও অবিলম্বে নিঃশর্ত মুক্তির দাবিতে কারাগারে অনশন শুরু করেন। তখন তাদের দুজনকেই ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে ফরিদপুর কারাগারে স্থানান্তরিত করা হয়। স্বৈরতন্ত্রী মুসলিম লীগ সরকারের ক্ষমতার ভিত নড়বড়ে করে দিল শেখ মুজিবুর রহমান ও মহিউদ্দীন আহমেদের যৌথ অনশন ধর্মঘট। একদিকে কারাগারের বাইরে ভাষা আন্দোলনের তুমুল উত্তাপ সমগ্র পাকিস্তান কাঁপানো রাজপথ, তার পাশাপাশি কারাগারে শেখ মুজিব ও মহিউদ্দীন আহমেদ আমরণ অনশন ধর্মঘট দুই- আন্দোলন মিলেমিশে ষড়যন্ত্রনির্ভর সরকারের দাঁত ভাঙার জবাব দিল।

১৯৩০ দশকের শুরুতেই স্কুল শিক্ষার জীবনকাল আরম্ভ; সেই থেকে তার ব্রিটিশ রাজত্বের উপনিবেশবাদী দখলদারদের বিরুদ্ধে উচ্ছেদ সংগ্রামের লড়াকু-জীবনের শুরু, তারপরে প্রায় টানা ছয় দশক ধরে চলছে তার অক্লান্ত শ্রান্তিহীন সংগ্রামমুখর জীবন। ব্রিটিশ উপনিবেশবাদী শাসন-শোষণ থেকে মুক্তির লক্ষ্যে যে স্বাধীনতার সংগ্রাম, মহিউদ্দীন আহমদের কৈশোর আর তরুণের সেই রাজপথ কাঁপানো লড়াই ছিল একটা অনন্য সাধারণ ঘটনা। বরিশালের দক্ষিণাঞ্চলের গ্রামীণ পরিবেশে বেড়ে ওঠা সাদামাটা মানবিক জীবনের কিশোর তার তারুণ্যের পানে বেড়ে চলা জীবনের পথে সে পেয়ে গেল বাংলার তথা ভারতবর্ষের নিপীড়িত মানুষের ‘ব্রিটিশ উপনিবেশবাদী শাসক খেদাও’ আন্দোলনের মহামিছিল। তিনি সেই মিছিলের অগ্রভাগের সংগঠক হলেন, নিজের প্রাণ বিসর্জন সংগ্রামের একটি অপরিহার্য পথ খুঁজে নিলেন। অবিভক্ত বাংলার নদীয়া এলাকায়, কলকাতা মহানগরীতে, সেই সঙ্গে বরিশাল জেলা শহর এলাকায় এবং একই সঙ্গে বরিশালের দক্ষিণাঞ্চলের পিরোজপুর, মঠবাড়িয়া, ভান্ডারিয়া, পাথরঘাটা, বামনা, বরগুনা, পটুয়াখালী এ অঞ্চলে তিনি ‘ব্রিটিশ খেদাও’ সংগ্রামে বড় সংগঠক হলেন। ‘ব্রিটিশ খেদাও’ আন্দোলনে তরুণ মহিউদ্দীনের মিছিলে-সভা সমাবেশে দৃপ্ত পদচারণ ছিল জীবনের উল্লেখযোগ্য অধ্যায়। সে সময় তার নেতা ছিলেন শেরবাংলা আবুল কাশেম ফজলুল হক, হাশেম আলী খান এবং আরও উল্লেখযোগ্য ব্যক্তিত্ব। স্কুল ও কলেজজীবনে নদীয়া ও বরিশালে, কলকাতায়, রাজনৈতিক কর্মকান্ডে সমগ্র ভারত উপমহাদেশে চষে বেড়িয়েছেন মহিউদ্দীন আহমেদ। ১৯৪০ সালে মাত্র ১৮ বছর বয়সেই তিনি বড় সংগঠক হয়ে উঠেছিলেন। পীড়িত ভারতীয় জনতার মুক্তি সংগ্রামের অগ্রসেনা গোষ্ঠীর এ গণনায়ক।

মহাত্মা গান্ধী ভারতের জাতির পিতার অবস্থানে গেলেও মূল সংগ্রামের প্রকৃত নেতা হয়ে ওঠেন নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু। তার অতুলনীয় দেশপ্রেম, অপরিমেয় সাহস, বিশ্বমানের জননেতার সব গুণাবলি ধারণ করে এক অসামান্য ব্যক্তিত্বে পরিণত হয়েছিলেন। মহিউদ্দীন আহমেদ সেই তিরিশ- চল্লিশের দশকে নেতাজি সুভাষ বসুর একনিষ্ঠ অনুসারী। বিপ্লবী সুভাষ বসুর কথায়- আদর্শে তিনি তখন প্রাণ উৎসর্গ করতে প্রস্তুত।

সেই স্বাধীনতার যুদ্ধ চলতে চলতে যখন ভারতবর্ষের জনগণ চরমভাবে নির্যাতিত তখন ব্রিটিশরা উপমহাদেশ ছেড়ে যাওয়ার সময় দেশকে ভাগ করে সাম্প্রদায়িকতার বিষবাষ্পে ধ্বংস করে দিয়ে গেল। সেই সময় ‘পাকিস্তান’ নামক নয়া-উপনিবেশবাদী নয়া-শোষক রাষ্ট্রের জাঁতাকলে পড়ল বাঙালি জাতি। এবার পাকিস্তানি উপনিবেশবাদী দুর্গের বন্দিদশা থেকে মুক্তির লড়াই এবং সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধ সংগঠিত করার সাংগঠনিক প্রক্রিয়ায় বিশাল যুদ্ধ-যুদ্ধের শেষে বাংলাদেশের স্বাধীনতা লাভের পরে নতুন জাতির সামগ্রিক পুনর্গঠনে নেতৃত্ব দেওয়ার এক অবিরাম লড়াই, দেশি-বিদেশি গণশত্রুদের নির্মূলের সংগ্রাম, নিজস্ব শক্তিতে জাতির আত্ম প্রতিষ্ঠার সংগ্রামকে প্রচ- শক্তিময়তার ভিতের ওপর দাঁড় করানোর কাজে মহিউদ্দীন আহমেদ অবিচলিতভাবে এগিয়ে এলেন।

মহিউদ্দীন আহমেদ তার রাজনৈতিক ও সামাজিক আন্দোলনের বিশাল সময়কার যে পটভূমি প্রত্যক্ষভাবে পূর্ণ করতে পেরেছেন-তার নেপথ্যে তারই পিতার অবদান খুবই গুরুত্বপূর্ণ। মহিউদ্দীন আহমেদকে তার পিতা পান্না নামেও ডাকতেন। মহিউদ্দীন আহমেদ ১৯২২ সালে বৃহত্তর বরিশাল জেলার পিরোজপুরে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। তিনি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের সমকালীন এবং ঘনিষ্ঠতম রাজনীতিবিদ। বাঙালির শাসন-শোষণের বিরুদ্ধে অটল এক সংগ্রামী ব্যক্তিত্ব। স্বৈরাচারের বাহিনী তার ওপরে অসংখ্যবার হামলা চালিয়েছে, তার শরীর রক্তাক্ত হয়েছে। বারবার কারাবন্দি হয়েছেন, প্রাণ হারানোর ঝুঁকি নিয়ে কারাগারে অনশন করেছেন; কিন্তু কাপুরুষের মতো নত হননি। গণমানুষের মুক্তির সংগ্রামে তার দৃঢ় মনোবল এক অফুরন্ত অঙ্গীকারে উদ্দীপ্ত ছিল। মহিউদ্দীন আহমেদের পর্যবেক্ষণ শক্তি ছিল তীব্র। জিন্নাহকে দেখে তিনি বর্ণনা দিয়েছিলেন- জিন্নাহর চোখ দুটি ছিল তীক্ষœধার, ভয়ংকর ও নিষ্ঠুর প্রকৃতির। এবং আইয়ুব খানের দোসর মোনেম খানের বর্ণনা দিয়েছেন- ‘মোনেম খানের চোখ ছিল ভাবলেশহীন, কেউ সে চোখের ভাষা সহজে পড়তে পারত না।

মহিউদ্দীন আহমেদ ১৯৩৬ সালে মাত্র ১১ বছর বয়সে রাজনীতিতে হাতেখড়ি নেন। ১৯৪০ সালে মুসলিম লীগ সম্মেলনে যোগ দিয়েছেন। ১৯৪২ থেকে ১৯৪৭ সাল পর্যন্ত রাজনীতিতে ঘটেছিল তার ঝটিকা উত্তরণ। ১৯৪৩ সালে তিনি সর্বভারতীয় ছাত্রনেতার দুর্লভ মর্যাদা পেয়েছিলেন। ১৯৪৪ সালে তিনি ছিলেন বরিশাল ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক এবং ১৯৪৬ সালে হয়েছিলেন বরিশাল জেলা মুসলিম লীগের সাধারণ সম্পাদক। ১৯৫২ সালে ভাষা আন্দোলন যখন তুঙ্গে তখন তিনি ও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ছিলেন ফরিদপুর জেলে আটক। দুজনই তখন কারাগারে অনশনরত ছিলেন। ১৯৫৪ সালের সাধারণ নির্বাচনে যুক্তফ্রন্টের প্রার্থী হিসেবে প্রচুর ভোটে নির্বাচিত হন। ১৯৬২ সালের ছাত্র আন্দোলন থেকে শুরু করে ১৯৬৬ সালের ছয় দফা আন্দোলন এবং ৬৯-এর গণআন্দোলনে মহিউদ্দীন আহমেদ ছিলেন প্রথম সারির নেতা। ১৯৭১ সালের যে যৌথ নেতৃত্ব স¦াধীনতা যুদ্ধ পরিচালনা করে, তিনি ছিলেন তারই একজন, ১৯৭৩ সালে আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। এবং আওয়ামী লীগের সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৭৩ সালে বাকশালের পলিটব্যুরোর সদস্য হিসেবে মনোনীত হন। বঙ্গবন্ধুর নির্মম হত্যাকান্ডের পর ১৯৭৯ সালের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি হিসেবে আবার আওয়ামী লীগ পুনর্গঠিত করেন। ১৯৭৯ সালে বিরোধী দলের উপনেতার দায়িত্ব পান এবং একই সঙ্গে জেনারেল জিয়াবিরোধী আন্দোলনে প্রচ- শক্তি সঞ্চার করেন। অনুরূপ জেনারেল এরশাদের নির্বাচন বর্জন করে তার পতনকে ত্বরান্বিত করেন। মহিউদ্দীন আহমেদের জীবন আমাদের জাতীয় ইতিহাসের গুরুত্বপূর্ণ একটি বিশদ বিবরণ। মহিউদ্দীন আহমেদের সহধর্মিণী রেবেকা মহিউদ্দীন প্রসঙ্গক্রমে বলেছিলেন, সারাজীবন তিনি মেহনতি মানুষের স্বার্থে রাজনীতি করেছেন। নিজের কিংবা পরিবার নিয়ে ভাবার সময়ই ছিল না। প্রকৃতপক্ষে বিদ্রোহী বাঙালি জাতির সহস্র বছরের সংগ্রামে মহিউদ্দীন আহমেদ বাঙালি জাতির অস্তিত্বের সঙ্গে প্রবহমান থাকবেন। আমাদের চেতনায় তিনি চিরকাল দীপ্তি ছড়াবেন।

                লেখক : সম্পাদক ওয়াসিংটন নিউজ 24.com

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট
গ্যাসসংকট
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
শক্তির চাহিদা পূরণে সৌরবিদ্যুৎ
শক্তির চাহিদা পূরণে সৌরবিদ্যুৎ
সেনারা পারে, পারতেই হয়
সেনারা পারে, পারতেই হয়
ইন্দিরা হত্যার সেই ভয়ংকর ঘটনা
ইন্দিরা হত্যার সেই ভয়ংকর ঘটনা
মৃত্যু আসতে পারে যে কোনো সময়
মৃত্যু আসতে পারে যে কোনো সময়
অপনীতির অবসান
অপনীতির অবসান
গুপ্ত স্বৈরাচার
গুপ্ত স্বৈরাচার
নির্বাচন : আশায় বাঁধি বুক
নির্বাচন : আশায় বাঁধি বুক
গোলাপের সুবাস গেল কই
গোলাপের সুবাস গেল কই
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
সর্বশেষ খবর
নারীর অধিকার ও গণতন্ত্রে ৩১ দফা গুরুত্বপূর্ণ : সেলিমা রহমান
নারীর অধিকার ও গণতন্ত্রে ৩১ দফা গুরুত্বপূর্ণ : সেলিমা রহমান

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ইউরোপীয় সামরিক জোটে অংশীদারের মর্যাদা পেল ইউক্রেন
ইউরোপীয় সামরিক জোটে অংশীদারের মর্যাদা পেল ইউক্রেন

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে পিঠা উৎসব
বাগেরহাটে পিঠা উৎসব

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা
চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা

২২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বগুড়ায় ব্যবসায়ী খুন, স্ত্রী ও খালাতো ভাই গ্রেফতার
বগুড়ায় ব্যবসায়ী খুন, স্ত্রী ও খালাতো ভাই গ্রেফতার

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘আমজনতার দল’ শীর্ষ দশে না থাকলে রাজনীতি ছাড়বেন তারেক
‘আমজনতার দল’ শীর্ষ দশে না থাকলে রাজনীতি ছাড়বেন তারেক

২৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি
পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের হুমকি ‘অনিবার্য’ : মামদানি
ট্রাম্পের হুমকি ‘অনিবার্য’ : মামদানি

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কবিরহাটে ৬ জন নিহতের ঘটনায় মামলা, ট্রাকচালক গ্রেপ্তার
কবিরহাটে ৬ জন নিহতের ঘটনায় মামলা, ট্রাকচালক গ্রেপ্তার

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত
বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত

৪৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শ্রীমঙ্গলে শিয়ালের কামড়ে আহত ১৬
শ্রীমঙ্গলে শিয়ালের কামড়ে আহত ১৬

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গ্রাহকদের জন্য মানসম্পন্ন সংযোগ ও তরঙ্গের সুষম বণ্টন জরুরি : তৈয়্যব
গ্রাহকদের জন্য মানসম্পন্ন সংযোগ ও তরঙ্গের সুষম বণ্টন জরুরি : তৈয়্যব

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বেরোবির সহযোগী অধ্যাপক ড. শাকিবুল ইসলামকে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি
বেরোবির সহযোগী অধ্যাপক ড. শাকিবুল ইসলামকে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ী ও ডেমরা থানা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি গঠন
যাত্রাবাড়ী ও ডেমরা থানা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশে পুলিশ সংস্কারে সহায়তার প্রস্তাব আয়ারল্যান্ডের
বাংলাদেশে পুলিশ সংস্কারে সহায়তার প্রস্তাব আয়ারল্যান্ডের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ভারতের টেস্ট স্কোয়াড ঘোষণা
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ভারতের টেস্ট স্কোয়াড ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভোকেশনাল সমাপনী পরীক্ষা নিয়ে ডিএমপির জরুরি নির্দেশনা
ভোকেশনাল সমাপনী পরীক্ষা নিয়ে ডিএমপির জরুরি নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই যোদ্ধারা মিডিয়া ইকোসিস্টেমে যুক্ত হলে গুণগত পরিবর্তন আসবে
জুলাই যোদ্ধারা মিডিয়া ইকোসিস্টেমে যুক্ত হলে গুণগত পরিবর্তন আসবে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষ জনশক্তি ও প্রশিক্ষণ সহযোগিতা বাড়াবে বাংলাদেশ-জাপান
দক্ষ জনশক্তি ও প্রশিক্ষণ সহযোগিতা বাড়াবে বাংলাদেশ-জাপান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেয়েকে যে অভ্যাস পরিবর্তন করতে বললেন শাহরুখ
মেয়েকে যে অভ্যাস পরিবর্তন করতে বললেন শাহরুখ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেফতারের দাবি মির্জা ফখরুলের
এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেফতারের দাবি মির্জা ফখরুলের

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে সড়কে প্রাণ গেল দুইজনের
সিলেটে সড়কে প্রাণ গেল দুইজনের

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আইজিপির সঙ্গে আয়ারল্যান্ড ও ইইউ প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
আইজিপির সঙ্গে আয়ারল্যান্ড ও ইইউ প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বুড়িচংয়ে তুহিন হত্যার বিচারের দাবিতে মানববন্ধন
বুড়িচংয়ে তুহিন হত্যার বিচারের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মামদানির জয় নিয়ে চিন্তিত ইসরায়েল
মামদানির জয় নিয়ে চিন্তিত ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নওগাঁয় মুক্ত আকাশে ফিরে গেল ৬ অতিথি পাখি
নওগাঁয় মুক্ত আকাশে ফিরে গেল ৬ অতিথি পাখি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরফ শীতল রূপচর্চা
বরফ শীতল রূপচর্চা

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

প্রথম দেখায় ঘাবড়ে গিয়েছিলেন বিরাট!
প্রথম দেখায় ঘাবড়ে গিয়েছিলেন বিরাট!

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সূচক কমলেও পুঁজিবাজারে বেড়েছে লেনদেন
সূচক কমলেও পুঁজিবাজারে বেড়েছে লেনদেন

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাদারীপুর-৩ আসনে মনোনয়ন পেয়ে খোকন তালুকদারের আনন্দ শোভাযাত্রা
মাদারীপুর-৩ আসনে মনোনয়ন পেয়ে খোকন তালুকদারের আনন্দ শোভাযাত্রা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প
মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের
আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন
বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশের বাজারে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কত
দেশের বাজারে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কত

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পদত্যাগ করে নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী অ্যাটর্নি জেনারেল
পদত্যাগ করে নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী অ্যাটর্নি জেনারেল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়
নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান
উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ
আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে ভোটে লড়বেন জোনায়েদ সাকি
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে ভোটে লড়বেন জোনায়েদ সাকি

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘বিএনপির কাছে ২০ আসন চাওয়ার’ বিভ্রান্তিকর সংবাদে এনসিপির প্রতিবাদ
‘বিএনপির কাছে ২০ আসন চাওয়ার’ বিভ্রান্তিকর সংবাদে এনসিপির প্রতিবাদ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাইলটের উড্ডয়নের ত্রুটির কারণে মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত হয়
পাইলটের উড্ডয়নের ত্রুটির কারণে মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত হয়

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি
গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেকের অনশনে রাজনৈতিক দলের নেতাদের সংহতি
তারেকের অনশনে রাজনৈতিক দলের নেতাদের সংহতি

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’
পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গণসংযোগকালে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ
গণসংযোগকালে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত
জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুনবাজার-রামপুরা ব্রিজ-কাকলী পর্যন্ত কাল থেকে যানজটের শঙ্কা
নতুনবাজার-রামপুরা ব্রিজ-কাকলী পর্যন্ত কাল থেকে যানজটের শঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন
সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার
খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা

১৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বিএনপি অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলোর থেকে বেশ এগিয়ে: জিল্লুর রহমান
বিএনপি অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলোর থেকে বেশ এগিয়ে: জিল্লুর রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগের কর্মসূচি প্রতিহতে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের কর্মসূচি প্রতিহতে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান পাচ্ছে সৌদি আরব?
এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান পাচ্ছে সৌদি আরব?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত
কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিজয়ী বক্তব্যে যা বললেন জোহরান মামদানি
বিজয়ী বক্তব্যে যা বললেন জোহরান মামদানি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে
বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন না মামদানি
যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন না মামদানি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন স্কুল ভবন!
এ কেমন স্কুল ভবন!

পেছনের পৃষ্ঠা

এটাই আমার শেষ নির্বাচন
এটাই আমার শেষ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি উত্তাপে দেশ
নির্বাচনি উত্তাপে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ
সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার
অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার

প্রথম পৃষ্ঠা

১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা
১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা

নগর জীবন

অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা
অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা

পেছনের পৃষ্ঠা

২০০ বছরের রাস উৎসবে পুণ্যার্থীর ঢল
২০০ বছরের রাস উৎসবে পুণ্যার্থীর ঢল

দেশগ্রাম

এ কী কাণ্ড মাধুরীর
এ কী কাণ্ড মাধুরীর

শোবিজ

জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ
জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি
কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি

শোবিজ

পারিশ্রমিক পেতে ফুটবলারদের তাগাদা
পারিশ্রমিক পেতে ফুটবলারদের তাগাদা

মাঠে ময়দানে

সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের
সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের

নগর জীবন

পোশাক রপ্তানি কমল টানা তিন মাস
পোশাক রপ্তানি কমল টানা তিন মাস

পেছনের পৃষ্ঠা

সম্পর্ক যাচাইয়ে আসছে নতুন পদ্ধতি
সম্পর্ক যাচাইয়ে আসছে নতুন পদ্ধতি

খবর

দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ
দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়
মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

১৬ বছর পর আসিফ
১৬ বছর পর আসিফ

শোবিজ

কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি
কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না
নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না

নগর জীবন

সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন
সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন

নগর জীবন

রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র
রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র

শোবিজ

আলাপের জন্য আলাপ
আলাপের জন্য আলাপ

রকমারি রম্য

ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে
ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে

নগর জীবন

নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব
নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল
নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল

প্রথম পৃষ্ঠা