শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৩ এপ্রিল, ২০২৩

মহিউদ্দীন আহমেদ : জাতীয় ইতিহাসের এক কিংবদন্তি

জিল্লুর রহিম
প্রিন্ট ভার্সন
মহিউদ্দীন আহমেদ : জাতীয় ইতিহাসের এক কিংবদন্তি

বরিশালের মহিউদ্দীন আহমেদ- শেষ পর্যন্ত সমগ্র বাংলার গণমানুষের মহিউদ্দীন আহমেদ হয়ে উঠেছিলেন। গণমানুষের শোষণ মুক্তির সংগ্রামে তিনি ছিলেন সর্বসমন্বয়ক সংগঠক, সর্বত্যাগী কর্মযোগী। মহিউদ্দীন কৈশোরকাল থেকে আমৃত্যু সাধারণ মানুষের অবস্থার উন্নয়নে যুদ্ধ করেছেন এবং এ যুদ্ধ ছিল তুলনাবিহীন। গণআন্দোলনের গভীরতা গণমানুষের কাছে তিনি তুলে ধরতে পেরেছিলেন। সমাজতন্ত্রের ধ্যান-ধারণায় প্রতিজ্ঞাবদ্ধ মহিউদ্দীন আহমেদ অতি সাধারণ মনের কোনো রাজনৈতিক কর্মী ছিলেন না, তিনি কখনো সস্তা-জনপ্রিয়তা প্রত্যাশী সংগঠক ছিলেন না। সারা জীবন তিনি গুরুতর চিন্তাভাবনার মাধ্যমে, গভীর জীবনবোধে উদ্বুদ্ধ হয়ে প্রতিটি অনাচারের বিরুদ্ধে রাজনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক, রাষ্ট্রিক আন্দোলনে অংশগ্রহণ করেছেন এবং প্রতিটি ক্ষেত্রে চূড়ান্ত সাফল্য অর্জন অবধি জেল-জুলুম, মামলা-হামলা সবকিছু সহ্য করে গেছেন। পুরো প্রক্রিয়াটা চলেছে আপসহীন পন্থায়। বিশ্বমানবতার মুক্তিসংগ্রামের ইতিহাস ও বিশ্লেষণসমূহ তিনি অধ্যয়ন করেছেন ব্যাপকভাবে মেধাবী শিক্ষার্থীর কায়দায়। তিরিশের দশক থেকে ১৯৯০ দশক অবধি পুরো ছয় দশক মহিউদ্দীন আহমেদের গণআন্দোলনের যে ভূমিকা তা একেবারেই পৃথক দুরূহ একটি কাজ। তাকে সবসময়ই বিরামহীন থাকতে হয়েছে। আর এ থাকাটাই ছিল তার চরিত্রের প্রকৃত ভিত্তি।

রাজনীতিক মহিউদ্দীন আহমেদের নিজ জীবনদর্শন ছিল অত্যন্ত উঁচু স্তরের। তার বাবা আজহার উদ্দীন আহমেদ ছিলেন ১৯২০ ও ১৯২৩ সালের বঙ্গীয় আইনসভার সদস্য। এখনকার ছয়টি উপজেলার সমান এলাকা ছিল একেকটি সংসদীয় এলাকা। আজহার উদ্দীন সাহেবের বড় ছেলে শিবপুর ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজে লেখাপড়া করে গ্র্যাজুয়েট ইঞ্জিনিয়ার হয়েছিলেন। পরবর্তীতে তিনি সরকারের প্রধান প্রকৌশলী হয়েছিলেন। আজহার উদ্দীন সাহেবের দ্বিতীয় পুত্র প্রখ্যাত শিক্ষাবিদ প্রফেসর এম ইউ আহমেদ যিনি বিভিন্ন সরকারি কলেজে অধ্যাপনা শেষে শেষাবধি ঢাকা কলেজের প্রিন্সিপাল হিসেবে অবসরে যান। প্রফেসর এম ইউ আহমেদ ভারত উপমহাদেশের একজন মনোরোগ চিকিৎসক ও একজন উল্লেখযোগ্য ব্যক্তিত্ব। পারিবারিক কারণে মহিউদ্দীন আহমেদ যে বিশাল পরিবেশ পেয়েছিলেন সেটা রাজনৈতিক ও মানবসেবার ব্রতে নতুন মাত্রা যোগ করেছিল। যে কারণে মানবতা এবং দেশপ্রেমে মহিউদ্দীন আহমেদের অবস্থান ছিল অটল।

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং মহিউদ্দীন আহমেদ প্রায় সমবয়সী। রাজনীতিতে দুজনই সমসাময়িক। আদর্শগতভাবেও তারা উভয়ই কাছাকাছি অবস্থানে ছিলেন। কৈশোরে ও তারুণ্যে একই মুসলিম ছাত্রলীগ করেছেন। কলেজজীবন উত্তীর্ণ হওয়ার পর দুজনই ‘ব্রিটিশ খেদাও’ আন্দোলন থেকে পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার সংগ্রাম অবধি এমনকি তারপরেও ১৯৪৯ সালের ২৩ জুন অবধি তারা উভয়েই মুসলিম লীগ করেছেন। তারপরে কিছুকাল তারা পৃথক অবস্থানে ছিলেন কিন্তু আদর্শগতভাবে উভয়েই পাকিস্তান মুসলিম লীগের ‘কুচক্রী’ অংশের বিরোধী ছিলেন। ১৯৫২ সালের কারাবন্দি দশায় তরুণ নেতা আওয়ামী মুসলিম লীগ যুগ্ম সম্পাদক শেখ মুজিবুর রহমান এবং মুসলিম লীগ পরিত্যাগকারী তরুণ নেতা মহিউদ্দীন আহমেদ অন্যতম রাষ্ট্রভাষা বাংলা ভাষা প্রতিষ্ঠার দাবিতে এবং মুসলিম লীগ সরকারের অনাচারের বিরুদ্ধে ও অবিলম্বে নিঃশর্ত মুক্তির দাবিতে কারাগারে অনশন শুরু করেন। তখন তাদের দুজনকেই ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে ফরিদপুর কারাগারে স্থানান্তরিত করা হয়। স্বৈরতন্ত্রী মুসলিম লীগ সরকারের ক্ষমতার ভিত নড়বড়ে করে দিল শেখ মুজিবুর রহমান ও মহিউদ্দীন আহমেদের যৌথ অনশন ধর্মঘট। একদিকে কারাগারের বাইরে ভাষা আন্দোলনের তুমুল উত্তাপ সমগ্র পাকিস্তান কাঁপানো রাজপথ, তার পাশাপাশি কারাগারে শেখ মুজিব ও মহিউদ্দীন আহমেদ আমরণ অনশন ধর্মঘট দুই- আন্দোলন মিলেমিশে ষড়যন্ত্রনির্ভর সরকারের দাঁত ভাঙার জবাব দিল।

১৯৩০ দশকের শুরুতেই স্কুল শিক্ষার জীবনকাল আরম্ভ; সেই থেকে তার ব্রিটিশ রাজত্বের উপনিবেশবাদী দখলদারদের বিরুদ্ধে উচ্ছেদ সংগ্রামের লড়াকু-জীবনের শুরু, তারপরে প্রায় টানা ছয় দশক ধরে চলছে তার অক্লান্ত শ্রান্তিহীন সংগ্রামমুখর জীবন। ব্রিটিশ উপনিবেশবাদী শাসন-শোষণ থেকে মুক্তির লক্ষ্যে যে স্বাধীনতার সংগ্রাম, মহিউদ্দীন আহমদের কৈশোর আর তরুণের সেই রাজপথ কাঁপানো লড়াই ছিল একটা অনন্য সাধারণ ঘটনা। বরিশালের দক্ষিণাঞ্চলের গ্রামীণ পরিবেশে বেড়ে ওঠা সাদামাটা মানবিক জীবনের কিশোর তার তারুণ্যের পানে বেড়ে চলা জীবনের পথে সে পেয়ে গেল বাংলার তথা ভারতবর্ষের নিপীড়িত মানুষের ‘ব্রিটিশ উপনিবেশবাদী শাসক খেদাও’ আন্দোলনের মহামিছিল। তিনি সেই মিছিলের অগ্রভাগের সংগঠক হলেন, নিজের প্রাণ বিসর্জন সংগ্রামের একটি অপরিহার্য পথ খুঁজে নিলেন। অবিভক্ত বাংলার নদীয়া এলাকায়, কলকাতা মহানগরীতে, সেই সঙ্গে বরিশাল জেলা শহর এলাকায় এবং একই সঙ্গে বরিশালের দক্ষিণাঞ্চলের পিরোজপুর, মঠবাড়িয়া, ভান্ডারিয়া, পাথরঘাটা, বামনা, বরগুনা, পটুয়াখালী এ অঞ্চলে তিনি ‘ব্রিটিশ খেদাও’ সংগ্রামে বড় সংগঠক হলেন। ‘ব্রিটিশ খেদাও’ আন্দোলনে তরুণ মহিউদ্দীনের মিছিলে-সভা সমাবেশে দৃপ্ত পদচারণ ছিল জীবনের উল্লেখযোগ্য অধ্যায়। সে সময় তার নেতা ছিলেন শেরবাংলা আবুল কাশেম ফজলুল হক, হাশেম আলী খান এবং আরও উল্লেখযোগ্য ব্যক্তিত্ব। স্কুল ও কলেজজীবনে নদীয়া ও বরিশালে, কলকাতায়, রাজনৈতিক কর্মকান্ডে সমগ্র ভারত উপমহাদেশে চষে বেড়িয়েছেন মহিউদ্দীন আহমেদ। ১৯৪০ সালে মাত্র ১৮ বছর বয়সেই তিনি বড় সংগঠক হয়ে উঠেছিলেন। পীড়িত ভারতীয় জনতার মুক্তি সংগ্রামের অগ্রসেনা গোষ্ঠীর এ গণনায়ক।

মহাত্মা গান্ধী ভারতের জাতির পিতার অবস্থানে গেলেও মূল সংগ্রামের প্রকৃত নেতা হয়ে ওঠেন নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু। তার অতুলনীয় দেশপ্রেম, অপরিমেয় সাহস, বিশ্বমানের জননেতার সব গুণাবলি ধারণ করে এক অসামান্য ব্যক্তিত্বে পরিণত হয়েছিলেন। মহিউদ্দীন আহমেদ সেই তিরিশ- চল্লিশের দশকে নেতাজি সুভাষ বসুর একনিষ্ঠ অনুসারী। বিপ্লবী সুভাষ বসুর কথায়- আদর্শে তিনি তখন প্রাণ উৎসর্গ করতে প্রস্তুত।

সেই স্বাধীনতার যুদ্ধ চলতে চলতে যখন ভারতবর্ষের জনগণ চরমভাবে নির্যাতিত তখন ব্রিটিশরা উপমহাদেশ ছেড়ে যাওয়ার সময় দেশকে ভাগ করে সাম্প্রদায়িকতার বিষবাষ্পে ধ্বংস করে দিয়ে গেল। সেই সময় ‘পাকিস্তান’ নামক নয়া-উপনিবেশবাদী নয়া-শোষক রাষ্ট্রের জাঁতাকলে পড়ল বাঙালি জাতি। এবার পাকিস্তানি উপনিবেশবাদী দুর্গের বন্দিদশা থেকে মুক্তির লড়াই এবং সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধ সংগঠিত করার সাংগঠনিক প্রক্রিয়ায় বিশাল যুদ্ধ-যুদ্ধের শেষে বাংলাদেশের স্বাধীনতা লাভের পরে নতুন জাতির সামগ্রিক পুনর্গঠনে নেতৃত্ব দেওয়ার এক অবিরাম লড়াই, দেশি-বিদেশি গণশত্রুদের নির্মূলের সংগ্রাম, নিজস্ব শক্তিতে জাতির আত্ম প্রতিষ্ঠার সংগ্রামকে প্রচ- শক্তিময়তার ভিতের ওপর দাঁড় করানোর কাজে মহিউদ্দীন আহমেদ অবিচলিতভাবে এগিয়ে এলেন।

মহিউদ্দীন আহমেদ তার রাজনৈতিক ও সামাজিক আন্দোলনের বিশাল সময়কার যে পটভূমি প্রত্যক্ষভাবে পূর্ণ করতে পেরেছেন-তার নেপথ্যে তারই পিতার অবদান খুবই গুরুত্বপূর্ণ। মহিউদ্দীন আহমেদকে তার পিতা পান্না নামেও ডাকতেন। মহিউদ্দীন আহমেদ ১৯২২ সালে বৃহত্তর বরিশাল জেলার পিরোজপুরে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। তিনি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের সমকালীন এবং ঘনিষ্ঠতম রাজনীতিবিদ। বাঙালির শাসন-শোষণের বিরুদ্ধে অটল এক সংগ্রামী ব্যক্তিত্ব। স্বৈরাচারের বাহিনী তার ওপরে অসংখ্যবার হামলা চালিয়েছে, তার শরীর রক্তাক্ত হয়েছে। বারবার কারাবন্দি হয়েছেন, প্রাণ হারানোর ঝুঁকি নিয়ে কারাগারে অনশন করেছেন; কিন্তু কাপুরুষের মতো নত হননি। গণমানুষের মুক্তির সংগ্রামে তার দৃঢ় মনোবল এক অফুরন্ত অঙ্গীকারে উদ্দীপ্ত ছিল। মহিউদ্দীন আহমেদের পর্যবেক্ষণ শক্তি ছিল তীব্র। জিন্নাহকে দেখে তিনি বর্ণনা দিয়েছিলেন- জিন্নাহর চোখ দুটি ছিল তীক্ষœধার, ভয়ংকর ও নিষ্ঠুর প্রকৃতির। এবং আইয়ুব খানের দোসর মোনেম খানের বর্ণনা দিয়েছেন- ‘মোনেম খানের চোখ ছিল ভাবলেশহীন, কেউ সে চোখের ভাষা সহজে পড়তে পারত না।

মহিউদ্দীন আহমেদ ১৯৩৬ সালে মাত্র ১১ বছর বয়সে রাজনীতিতে হাতেখড়ি নেন। ১৯৪০ সালে মুসলিম লীগ সম্মেলনে যোগ দিয়েছেন। ১৯৪২ থেকে ১৯৪৭ সাল পর্যন্ত রাজনীতিতে ঘটেছিল তার ঝটিকা উত্তরণ। ১৯৪৩ সালে তিনি সর্বভারতীয় ছাত্রনেতার দুর্লভ মর্যাদা পেয়েছিলেন। ১৯৪৪ সালে তিনি ছিলেন বরিশাল ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক এবং ১৯৪৬ সালে হয়েছিলেন বরিশাল জেলা মুসলিম লীগের সাধারণ সম্পাদক। ১৯৫২ সালে ভাষা আন্দোলন যখন তুঙ্গে তখন তিনি ও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ছিলেন ফরিদপুর জেলে আটক। দুজনই তখন কারাগারে অনশনরত ছিলেন। ১৯৫৪ সালের সাধারণ নির্বাচনে যুক্তফ্রন্টের প্রার্থী হিসেবে প্রচুর ভোটে নির্বাচিত হন। ১৯৬২ সালের ছাত্র আন্দোলন থেকে শুরু করে ১৯৬৬ সালের ছয় দফা আন্দোলন এবং ৬৯-এর গণআন্দোলনে মহিউদ্দীন আহমেদ ছিলেন প্রথম সারির নেতা। ১৯৭১ সালের যে যৌথ নেতৃত্ব স¦াধীনতা যুদ্ধ পরিচালনা করে, তিনি ছিলেন তারই একজন, ১৯৭৩ সালে আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। এবং আওয়ামী লীগের সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৭৩ সালে বাকশালের পলিটব্যুরোর সদস্য হিসেবে মনোনীত হন। বঙ্গবন্ধুর নির্মম হত্যাকান্ডের পর ১৯৭৯ সালের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি হিসেবে আবার আওয়ামী লীগ পুনর্গঠিত করেন। ১৯৭৯ সালে বিরোধী দলের উপনেতার দায়িত্ব পান এবং একই সঙ্গে জেনারেল জিয়াবিরোধী আন্দোলনে প্রচ- শক্তি সঞ্চার করেন। অনুরূপ জেনারেল এরশাদের নির্বাচন বর্জন করে তার পতনকে ত্বরান্বিত করেন। মহিউদ্দীন আহমেদের জীবন আমাদের জাতীয় ইতিহাসের গুরুত্বপূর্ণ একটি বিশদ বিবরণ। মহিউদ্দীন আহমেদের সহধর্মিণী রেবেকা মহিউদ্দীন প্রসঙ্গক্রমে বলেছিলেন, সারাজীবন তিনি মেহনতি মানুষের স্বার্থে রাজনীতি করেছেন। নিজের কিংবা পরিবার নিয়ে ভাবার সময়ই ছিল না। প্রকৃতপক্ষে বিদ্রোহী বাঙালি জাতির সহস্র বছরের সংগ্রামে মহিউদ্দীন আহমেদ বাঙালি জাতির অস্তিত্বের সঙ্গে প্রবহমান থাকবেন। আমাদের চেতনায় তিনি চিরকাল দীপ্তি ছড়াবেন।

                লেখক : সম্পাদক ওয়াসিংটন নিউজ 24.com

এই বিভাগের আরও খবর
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
গ্রীষ্মের দাবদাহ
গ্রীষ্মের দাবদাহ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
মোটরসাইকেল
মোটরসাইকেল
হুমকিতে রপ্তানি খাত
হুমকিতে রপ্তানি খাত
বার্লিনের দেয়াল
বার্লিনের দেয়াল
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
আমার মা ও তাঁর সময়
আমার মা ও তাঁর সময়
সর্বশেষ খবর
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ ঘোষণায় জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ ঘোষণায় জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

গরমে শরীরচর্চায় খেয়াল রাখবেন যেসব বিষয়
গরমে শরীরচর্চায় খেয়াল রাখবেন যেসব বিষয়

২ মিনিট আগে | জীবন ধারা

শ্রীপুরে ছুরিকাঘাতে আহতে যুবকের মৃত্যু, তিন বাড়িতে আগুন
শ্রীপুরে ছুরিকাঘাতে আহতে যুবকের মৃত্যু, তিন বাড়িতে আগুন

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ
বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

গরমে প্রাণ জুড়াবে আনারসের পানীয়
গরমে প্রাণ জুড়াবে আনারসের পানীয়

১২ মিনিট আগে | জীবন ধারা

বিনামূল্যে টিউবওয়েল স্থাপন করল বসুন্ধরা শুভসংঘ মনোহরদী উপজেলা শাখা
বিনামূল্যে টিউবওয়েল স্থাপন করল বসুন্ধরা শুভসংঘ মনোহরদী উপজেলা শাখা

১৫ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

কুষ্টিয়ায় চিকিৎসা ব্যয় কমানোর দাবিতে মানববন্ধন
কুষ্টিয়ায় চিকিৎসা ব্যয় কমানোর দাবিতে মানববন্ধন

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রধানমন্ত্রীর দুই মেয়াদ শুধু সমাধান না : আসিফ নজরুল
প্রধানমন্ত্রীর দুই মেয়াদ শুধু সমাধান না : আসিফ নজরুল

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

গরমে দীর্ঘক্ষণ এসিতে থাকলে হতে পারে বিপদ
গরমে দীর্ঘক্ষণ এসিতে থাকলে হতে পারে বিপদ

১৯ মিনিট আগে | জীবন ধারা

খাগড়াছড়িতে টিয়া ছানা জব্দ, বিক্রেতার অর্থদণ্ড
খাগড়াছড়িতে টিয়া ছানা জব্দ, বিক্রেতার অর্থদণ্ড

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রাথমিকে দেশের শ্রেষ্ঠ প্রধান শিক্ষক দবগুড়ার মোস্তফা কামাল
প্রাথমিকে দেশের শ্রেষ্ঠ প্রধান শিক্ষক দবগুড়ার মোস্তফা কামাল

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাবি শিক্ষার্থীদের হেপাটাইটিস 'বি' ভ্যাকসিন প্রদানের উদ্যোগ
জাবি শিক্ষার্থীদের হেপাটাইটিস 'বি' ভ্যাকসিন প্রদানের উদ্যোগ

২৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২২ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে
সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২২ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গরমে বেড়াতে বের হলে সঙ্গে রাখুন ৬ জরুরি জিনিস
গরমে বেড়াতে বের হলে সঙ্গে রাখুন ৬ জরুরি জিনিস

২৯ মিনিট আগে | জীবন ধারা

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতিকে ‘অত্যন্ত প্রশংসনীয়’ বললেন ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতিকে ‘অত্যন্ত প্রশংসনীয়’ বললেন ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছে বিএনপি’
‌‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছে বিএনপি’

৪৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

ফোনের ফটোগ্যালারির জায়গা বাড়াবেন যেভাবে
ফোনের ফটোগ্যালারির জায়গা বাড়াবেন যেভাবে

৫৯ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খাগড়াছড়িতে নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে বুদ্ধ পূর্ণিমা পালিত
খাগড়াছড়িতে নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে বুদ্ধ পূর্ণিমা পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ, ঢাকায় বাড়তি নিরাপত্তা পুলিশের
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ, ঢাকায় বাড়তি নিরাপত্তা পুলিশের

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হিট স্ট্রোক কেন হয়, প্রতিরোধে যা করবেন
হিট স্ট্রোক কেন হয়, প্রতিরোধে যা করবেন

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

ঘন ঘন বাথরুম ব্যবহার করায় বরখাস্ত, স্পেসএক্সের বিরুদ্ধে মামলা
ঘন ঘন বাথরুম ব্যবহার করায় বরখাস্ত, স্পেসএক্সের বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কানাডায় কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মদিন উদযাপিত
কানাডায় কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মদিন উদযাপিত

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ঢাকার প্রতিটি থানা হবে জনগণের: ডিআইজি রেজাউল
ঢাকার প্রতিটি থানা হবে জনগণের: ডিআইজি রেজাউল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন দাবিতে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের আহতরা শাহবাগে
তিন দাবিতে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের আহতরা শাহবাগে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মন্সিগঞ্জে প্রবাসীর বাড়িতে হামলা-লুটপাট, আহত ৪
মন্সিগঞ্জে প্রবাসীর বাড়িতে হামলা-লুটপাট, আহত ৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে মাইক্রোবাসের ধাক্কায় অটোরিকশাচালক নিহত
রাজধানীতে মাইক্রোবাসের ধাক্কায় অটোরিকশাচালক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তীব্র গরমে আজও পুড়বে ঢাকাসহ আট জেলা
তীব্র গরমে আজও পুড়বে ঢাকাসহ আট জেলা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোগাদিশুতে প্রবল বর্ষণে সৃষ্ট বন্যায় নারী-শিশুসহ নিহত ৭
মোগাদিশুতে প্রবল বর্ষণে সৃষ্ট বন্যায় নারী-শিশুসহ নিহত ৭

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এপ্রিলে সড়কে ৫৯৩ দুর্ঘটনায় নিহত ৫৮৮ : রোড সেফটি ফাউন্ডেশন
এপ্রিলে সড়কে ৫৯৩ দুর্ঘটনায় নিহত ৫৮৮ : রোড সেফটি ফাউন্ডেশন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উলিপুরে ব্রহ্মপুত্র নদে নিখোঁজ দুই ভাইয়ের মরদেহ এখনও উদ্ধার হয়নি
উলিপুরে ব্রহ্মপুত্র নদে নিখোঁজ দুই ভাইয়ের মরদেহ এখনও উদ্ধার হয়নি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আরও শক্তিশালী ফাতাহ-২ ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল পাকিস্তান
আরও শক্তিশালী ফাতাহ-২ ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১৯ দিন ছুটি
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১৯ দিন ছুটি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক
১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত
বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা
চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের
সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট
নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’
‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের
পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান
ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ
জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত
পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল
বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার
সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিশ্বের মানচিত্র থেকে পাকিস্তানকে মুছে ফেলা উচিত : কঙ্গনা
বিশ্বের মানচিত্র থেকে পাকিস্তানকে মুছে ফেলা উচিত : কঙ্গনা

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক
যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও
যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের বিরোধিতা সত্ত্বেও পাকিস্তানকে আইএমএফের ঋণ, উদ্বিগ্ন দিল্লি
ভারতের বিরোধিতা সত্ত্বেও পাকিস্তানকে আইএমএফের ঋণ, উদ্বিগ্ন দিল্লি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড
রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
চট্টগ্রামে বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি
জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিয়েতে বরকে ২১০ বিঘা জমি ও পেট্রল পাম্পসহ ১৫ কোটি রুপির বেশি যৌতুক
বিয়েতে বরকে ২১০ বিঘা জমি ও পেট্রল পাম্পসহ ১৫ কোটি রুপির বেশি যৌতুক

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত
যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

মাঠে ময়দানে

তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা
তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিশ্ব মা দিবস
আজ বিশ্ব মা দিবস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা

নগর জীবন

রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা
রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ
বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক
কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন
শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান
সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান

নগর জীবন

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের
বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের

পেছনের পৃষ্ঠা

তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ
তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র
মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র

শোবিজ

অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে
অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়

সম্পাদকীয়

যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে
যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ
চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ

শোবিজ

সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল
সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল

শোবিজ

সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি
সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি

শোবিজ

ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে
ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে

পেছনের পৃষ্ঠা

সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে

প্রথম পৃষ্ঠা

বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য
বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য

মাঠে ময়দানে

এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০ শয্যার হাসপাতাল দাবি
১০০ শয্যার হাসপাতাল দাবি

দেশগ্রাম