শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০২ জুন, ২০২৩ আপডেট:

হর্স ট্রেডিং এবং সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ

অধ্যাপক ডক্টর আবু সাইয়িদ
প্রিন্ট ভার্সন
হর্স ট্রেডিং এবং সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ

১. ধূসর যুগ পেরিয়ে চলে আসি সতেরো শতকে। বাঙালি চরিত্র সম্পর্কে হেস্টিং লিখেছেন, “মহিষের কাছে সিংয়ের যে মূল্য, বাঘের কাছে থাবার যে গুরুত্ব, মৌমাছির যেমন হুল, পুরানা গ্রিক কবিতা অনুসারে নারীর জন্য সৌন্দর্য যা, বাঙালির কাছে প্রতারণা তেমনি মূল্যবান। এরা লম্বা লম্বা প্রতিজ্ঞা করে, প্রতিজ্ঞা ভঙ্গ করার সুন্দর অজুহাত দেখায়, প্রতারণা, মিথ্যা হলফ, জালিয়াতি এসব তারা আত্মরক্ষার্থে কিংবা অন্যের ক্ষতি করার জন্য অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে দ্বিধা করে না।” হেস্টিংস এ কথাগুলো লিখেছেন আজ থেকে ২৬৬ বছর আগে। কথাগুলো কালের যাত্রায় আজও আমাকে আঘাত করে। সত্যি কি আমাদের মানসিকতায় পরিবর্তন হয়েছে?

২. ১৯৪৬ সালে পাকিস্তান-ভারত বিভক্তির সময় বাংলার মুখ্যমন্ত্রী কে হবেন? ইস্পাহানী-আদমজী টাকার থলি হাতে খাজা নাজিমউদ্দিনের পক্ষে। পূর্ববঙ্গের অ্যাসেম্বলিতে সোহরাওয়ার্দীর সংখ্যাগরিষ্ঠ। অ্যাসেম্বলি বসল। এ সম্পর্কে শেখ মুজিব কী বলেছেন, তা দেখে নিতে পারি। তিনি বলেন, “শহীদ সাহেবের পক্ষে ভোট বেশি ছিল। ... শেষ পর্যন্ত সিলেট জেলার সতেরোজন এমএলএ কলকাতা পৌঁছাল, তারাও ভোট দিবেন। সিলেটের এমএলএদের জিজ্ঞাসা, শহীদ সাহেবের প্রোগ্রাম কী? ডা. মালেক বললেন, প্রথম কাজ হবে জমিদারি প্রথা উচ্ছেদ করা। ফল হলো উল্টা, তিনজন এমএলএ ছাড়া আর সবাই ছিলেন সিলেটের জমিদার। শহীদ সাহেবের কাছে সিলেটের এমএলএরা দাবি করলেন, তিনটি মন্ত্রিত্ব দিতে হবে সিলেটে। শহীদ সাহেব বললেন, ‘আমি কোনো ওয়াদা করি না। যা প্রাপ্য তাই পাবেন।’ অন্যদিকে খাজা নাজিমউদ্দিন তাদের দাবি মেনে নেন। ডা. মালেক এসে বললেন, ‘কিছু টাকা খরচ করলে বোধহয় অবস্থা পরিবর্তন করা যেত।’ শহীদ সাহেব মালেক সাহেবকে বললেন, ‘টাকা আমি কাউকেও দেব না, এই অসাধু পন্থা অবলম্বন করে নেতা আমি হতে চাই না। আমার কাজ আমি করেছি।’ মুজিব বললেন, “শহীদ সাহেবকে সকালবেলা আমি বলেছিলাম, আমাদের এমএলএদের ওরা ভাগিয়ে নিয়ে শাহাবুদ্দীন সাহেবের বাড়িতে রেখেছে। আপনি কলকাতা মুসলিম লীগকে খবর দেন, আমরা ওদের কেড়ে আনব, আমাদের কাছে ওরা দাঁড়াতে পারবে না। শহীদ সাহেব হেসে দিয়ে বললেন, না দরকার নাই, মানুষ হাসবে। তুমি ছেলে মানুষ বুঝবা না।” অর্থের কাছে, ক্ষমতার কাছে পরিষদ সদস্যরা বিক্রি হয়ে গেল।

৩. পাকিস্তান হলো। আন্দোলন লড়াই শেষে ১৯৫৪ সালের নির্বাচন হলো। পূর্ববঙ্গের সংসদের আসন সংখ্যা ছিল ৩০৯। পৃথক নির্বাচনী প্রথায় অমুসলিম আসন ছিল ৭২টি। নির্বাচনে আওয়ামী লীগ ১৪৩, কৃষক শ্রমিক পার্টি ৪৮, নেজামী ইসলাম ২২, গণতন্ত্রী পার্টি ১৩, খেলাফতে রাব্বানী পার্টি ২, জাতীয় কংগ্রেস ২৫, তফসিলি ফেডারেশন ২৭, সংখ্যালঘু যুক্তফ্রন্ট ১৩, কমিউনিস্ট পার্টি ৪ এবং মুসলিম লীগ ৯টি আসন লাভ করে। সে নির্বাচনী ফলাফল বানচাল করার লক্ষ্যে নারায়ণগঞ্জের আদমজী জুটমিলে বাঙালি-অবাঙালি কর্মচারীদের মধ্যে প্রচ- দাঙ্গা বাধিয়ে দেওয়া হলো। উদ্দেশ্য, যুক্তফ্রন্ট মন্ত্রিসভাকে ভেঙে দেওয়ার অজুহাত সৃষ্টি করা। গণরায়ের বিরুদ্ধে বহুমুখী ষড়যন্ত্র।

৪. পূর্ববঙ্গে ৯২-এ ধারা প্রয়োগ করে ‘যুক্তফ্রন্ট’ মন্ত্রিসভা ভেঙে দেয়। জেনারেল আইয়ুব খান শাহেদ আলী হত্যাকান্ডকে সামনে নিয়ে আসে। ১৯৫৮ সালের ২০ সেপ্টেম্বর। পূর্ব পাকিস্তানের বিধান সভায় স্পিকার আবদুল হাকিম আসন গ্রহণ করার কয়েক মিনিটের মধ্যেই মুসলিম লীগ দলের হাশেম উদ্দিন আহমেদ প্রস্তাব তুললেন যে, আওয়ামী লীগের যে ছয়জন সদস্য পাবলিক প্রসিকিউটর পদে যোগদান করেছেন, সংসদ থেকে তাদের বহিষ্কার করতে হবে। ওই সময় পাকিস্তানে প্রধানমন্ত্রী মালিক ফিরোজ খান নূন অর্ডিন্যান্স জারি করে নির্বাচন কমিশনের সিদ্ধান্তকে নাকচ করে দেন। ন্যাপের সদস্য দেওয়ান মাহবুব আলী স্পিকার আবদুল হাকিমের বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রস্তাব আনেন। এসব নিয়ে পার্লামেন্টে ছোটখাটো দাঙ্গা-হাঙ্গামা বেধে যায়। স্পিকার আবদুল হাকিম পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করতে না পেরে সভাকক্ষ ছেড়ে দেন। তখন ডেপুটি স্পিকার শাহেদ আলী স্পিকারের শূন্য আসনে উপবেশন করেন। এর আগে ফ্লোর ক্রসিংয়ের সুবাদে মুখ্যমন্ত্রী আবুল হোসেনকে চার দিনে তিনবার সরকার পরিবর্তন করতে হয়।

৫. ২৩ সেপ্টেম্বর ডেপুটি স্পিকার শাহেদ আলীর সভাপতিত্বে অধিবেশন শুরু হলো। ডেপুটি স্পিকারের সভাপতিত্বে হাউস শুরু হলে অপজিশন দলের হট্টগোল বেপরোয়া হয়ে দাঁড়ায়। তাদের দাবি, শাহেদ আলী কালবিলম্ব না করে স্পিকারের আসন যেন ত্যাগ করেন। এমনকি কৃষক শ্রমিক পার্টির মুখ্যমন্ত্রী আবু হোসেন সরকার উত্তেজিত হয়ে ডেপুটি স্পিকারের উদ্দেশে চিৎকার করে বলেন, ‘আপনি যদি এ মুহূর্তে স্পিকারের চেয়ার না ছাড়েন তবে আপনাকে আমরা খুন করে ফেলব।’ ‘আমার দেখা রাজনীতির ৫০ বছর’ বইতে আবুল মনসুর আহমেদ লিখেছেন, ‘শুধু মৌখিক নয়, কায়িক। শুধু খালি-হাতে কায়িক নয়, সশস্ত্র কায়িক। পেপার ওয়েট, মাইকের মাথা, মাইকের ডান্ডা, চেয়ারের পায়া-হাতল ডেপুটি স্পিকারের দিকে মারা হইতে লাগিল। অপজিশনের কেউ কেউ মঞ্চের দিকে ছুটলেন।’ বিরোধীদলীয় চক্রান্তকারীদের ইট-পাটকেলে ডেপুটি স্পিকার আহত হন। তিনি ছিলেন ডায়াবেটিস রোগী। আহত অবস্থায় ডেপুটি স্পিকার শাহেদ আলীকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরের দিন তিনি মৃত্যুবরণ করেন। শাহেদ আলীর হত্যা ছিল একটি পরিকল্পিত চক্রান্তের পরিণতি। শাহেদ আলী ছিলেন আওয়ামী লীগ দলের সদস্য।

৬. ইতোমধ্যে জেনারেল মির্জাকে হটিয়ে প্রধান সেনাপতি আইয়ুব খান ক্ষমতা দখল করেন। সামরিক শাসন জারি হলো। সংসদ ভেঙে গেল। নেতাদের গ্রেফতার করা হলো। রাজনীতি নিষিদ্ধ। তারপর চলল আইয়ুব খানের লৌহ শাসন। চালু করলেন মৌলিক গণতন্ত্র। আইয়ুব খানের ইউনিয়ন বোর্ড বি.ডি. মেম্বাররা তেলেসমাতি খেলা দেখালেন। নির্বাচনের এক সপ্তাহ আগে থেকেই সংখ্যাগরিষ্ঠ মেম্বারদের হাইজ্যাক করে অর্থ ও অন্যান্য সুবিধা দিয়ে তাদের অজ্ঞাত স্থানে নিয়ে যাওয়া হয়। ভোটের দিন এসে তারা উদয় হন। পাবনার বেড়া থেকে ইউনিয়ন বোর্ড চেয়ারম্যান নিযুক্ত হন রাজা মিয়া। তিনি ছিলেন সজ্জন। আলীগড় বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্র্যাজুয়েট। আইয়ুব খানের আমলে বেড়া-সাঁথিয়া-সুজানগর নির্বাচনী এলাকা থেকে তার বিরুদ্ধে দাঁড়ান সুজানগরের রিয়াজ উদ্দিন। তিনি টাকার থলি হাতে নিয়ে নেমেছিলেন। বিডি মেম্বারদের কিনে ফেলেন। রাজা মিয়া পরাজিত হন।

৭. বাংলাদেশের গণপরিষদে অনুচ্ছেদ ওয়ারী আলোচনার সময় শ্রদ্ধেয় সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত ৭০ অনুচ্ছেদ নিয়ে প্রশ্ন তোলেন, ‘এটার আমদানি কোথা থেকে হয়েছে?’ তিনি প্রস্তাব করেন, ‘কোনো রাজনৈতিক দল যদি কোনো পরিষদ-সদস্যকে বহিষ্কার করতে চায়, তাহলে সেটা তার ওয়ার্কিং কমিটি করতে পারে এবং একমাত্র ওয়ার্কিং কমিটিরই তা করা উচিত।’ ড. কামাল হোসেন জবাবে বলেন, ‘সংসদীয় গণতন্ত্র যদি সঠিকভাবে চালাতে হয়, তাহলে পার্টি পদ্ধতির প্রয়োজন আছে। যেখানেই গণতন্ত্র সফল হয়েছে, যেখানেই সুষ্ঠু পার্টি পদ্ধতি থাকে। গণতন্ত্র চর্চা এবং গণতন্ত্র ধারাবাহিকতার জন্য এটা করা হয়েছে।’

৮. এখানে ব্রিটেনের দৃষ্টান্ত দেওয়া যেতে পারে। হাউস অব কমন্সের ৩৬০ জন মেম্বার দলীয় শৃঙ্খলা মেনে কাজ করেন। ১৯৫৬ সালে ব্রিটিশ-ফ্রান্স যখন সুয়েজ খাল নিয়ে আক্রমণ করে, তখন ব্রিটিশ সংসদ সদস্য স্ট্যানলি ইভানস সরকারের পক্ষে ভোট দেননি। ১ নভেম্বর, ১৯৫৬ সাল। তিনি বলেন, সুয়েজ ক্যানালের ওপর আক্রমণ করে অন্যায় করা হয়েছে এবং তার দ্বারা সদস্যদের অধিকার ক্ষুণœ করা হয়েছে এবং অন্যের স্বাধীনতার ওপর হস্তক্ষেপ করা হয়েছে। তিনি দল থেকে পদত্যাগ করেন। প্রতিবেশী দেশ ভারতের পার্লামেন্টের সদস্যরা পার্টি থেকে নির্বাচিত হওয়ার পর সেই পার্টির বিরুদ্ধে ভোট দিলে তিনি পদত্যাগ করেন। নিজের ইচ্ছামতো তিনি সেটা করতে পারেন। তাহলে সদস্যের পদ শূন্য হয়ে যায়।

৯. বর্তমানে বাঙালি জাতির পরাধীন মানসিকতা কতটুকু পরিবর্তন হয়েছে? নীতি-নৈতিকতা, সংসদীয় নিয়ম-শৃঙ্খলা কতটুকু মেনে চলেন বা চর্চা করেন? ৭০ অনুচ্ছেদ না থাকলে সংসদ হতো কেনাবেচার হাট। ৭০ অনুচ্ছেদ তুলে দিলে এটা হবে হর্স-ট্রেডারদের জমজমাট আখড়া। সকালে এক সরকার। বিকালে ফ্লোর ক্রসিং করে অন্য সরকার। আবু হোসেন সরকারের আমলের মতো।

১০. আমরা বাজেটের কথা বলে থাকি। সংবিধানে ‘বাজেট’ কথা নেই। আছে অর্থবিল। এখানে বিশেষভাবে প্রতিধানযোগ্য যে, ৭০ অনুচ্ছেদের মর্ম অনুযায়ী সংসদ কর ধার্য (৮৩ অনুচ্ছেদ) সরকারি অর্থ নিয়ন্ত্রণ (৮৫ অনুচ্ছেদ) প্রজাতন্ত্রের সরকারি হিসেবে প্রদত্ত অর্থ (৮৬ অনুচ্ছেদ) বিশেষ করে অর্থবিল নিয়ে আলোচনা, সমালোচনা, সংশোধন সম্পর্কে বিবৃতি, বক্তব্য রাখতে বাধা নেই। সরকারের অপচয়, অনিয়ম, দুর্নীতি ও গৃহীত কল্যাণমুখী প্রকল্পের কালক্ষেপণ নিয়ে সুনির্দিষ্ট আলোচনা করতে বাধা নেই। কৃষকের কথা, শ্রমিকের ব্যথা, লুট, অর্থ পাচার, মুদ্রাস্ফীতি, সংবাদপত্রের স্বাধীনতা, সরকারের কৃৎকর্ম নিয়ে কথা বলতে ৭০ অনুচ্ছেদ কোথায় বাধা দিয়েছে? ৭০ অনুচ্ছেদ এ ক্ষেত্রে কোন বিষয়ে বাধাগ্রস্ত বা নিষেধ করেছে? করেনি। সংসদ সদস্যরা এসব প্রশ্ন উত্থাপনে নিশ্চুপ থাকেন কেন? এর সহজ উত্তর হলো দাগি মানুষ কোনো দিন কঠিন সত্যের মুখোমুখি হন না। ৭০ অনুচ্ছেদের অজুহাত তুলে নিজেদের দুষ্কর্ম আড়াল করে বন্দনার আসর শুরু করেন। তবে বাজেট পাসের সময় দলের নির্দেশ মানতে হবে। তাহলে আমরা কি ৭০ অনুচ্ছেদ রদ করে হর্স ট্রেডিংয়ের কালচার শুরু করব?

লেখক : ৭২ সালের খসড়া সংবিধান প্রণয়ন কমিটির সদস্য ও সাবেক তথ্য প্রতিমন্ত্রী

এই বিভাগের আরও খবর
ঋণ পুনঃ তফসিল
ঋণ পুনঃ তফসিল
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
সর্বশেষ খবর
যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন
যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার
জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা
বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও
রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া
ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ
মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা
১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক
শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার
সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স
পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার
সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান
৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার
বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা

৫ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক
লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু
পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

১৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

১২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ
দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ

১২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক

সম্পাদকীয়

গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে
ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের
নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি
এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি
বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে

সম্পাদকীয়

সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি
সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

কবরস্থানে নবজাতক  বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম
কবরস্থানে নবজাতক বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম

দেশগ্রাম

ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড

নগর জীবন

সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার
সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার

নগর জীবন

বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়
বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়

নগর জীবন

জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা
জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা

দেশগ্রাম

আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা
রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা

দেশগ্রাম

কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম
কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট

সম্পাদকীয়

দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট
দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট

নগর জীবন

একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই
একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই

নগর জীবন

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

বগুড়ায় সাত আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন
বগুড়ায় সাত আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন

নগর জীবন

এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি
এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি

নগর জীবন

সম্মেলন ঘিরে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ
সম্মেলন ঘিরে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ

দেশগ্রাম