শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০২ জুন, ২০২৩ আপডেট:

হর্স ট্রেডিং এবং সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ

অধ্যাপক ডক্টর আবু সাইয়িদ
প্রিন্ট ভার্সন
হর্স ট্রেডিং এবং সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ

১. ধূসর যুগ পেরিয়ে চলে আসি সতেরো শতকে। বাঙালি চরিত্র সম্পর্কে হেস্টিং লিখেছেন, “মহিষের কাছে সিংয়ের যে মূল্য, বাঘের কাছে থাবার যে গুরুত্ব, মৌমাছির যেমন হুল, পুরানা গ্রিক কবিতা অনুসারে নারীর জন্য সৌন্দর্য যা, বাঙালির কাছে প্রতারণা তেমনি মূল্যবান। এরা লম্বা লম্বা প্রতিজ্ঞা করে, প্রতিজ্ঞা ভঙ্গ করার সুন্দর অজুহাত দেখায়, প্রতারণা, মিথ্যা হলফ, জালিয়াতি এসব তারা আত্মরক্ষার্থে কিংবা অন্যের ক্ষতি করার জন্য অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে দ্বিধা করে না।” হেস্টিংস এ কথাগুলো লিখেছেন আজ থেকে ২৬৬ বছর আগে। কথাগুলো কালের যাত্রায় আজও আমাকে আঘাত করে। সত্যি কি আমাদের মানসিকতায় পরিবর্তন হয়েছে?

২. ১৯৪৬ সালে পাকিস্তান-ভারত বিভক্তির সময় বাংলার মুখ্যমন্ত্রী কে হবেন? ইস্পাহানী-আদমজী টাকার থলি হাতে খাজা নাজিমউদ্দিনের পক্ষে। পূর্ববঙ্গের অ্যাসেম্বলিতে সোহরাওয়ার্দীর সংখ্যাগরিষ্ঠ। অ্যাসেম্বলি বসল। এ সম্পর্কে শেখ মুজিব কী বলেছেন, তা দেখে নিতে পারি। তিনি বলেন, “শহীদ সাহেবের পক্ষে ভোট বেশি ছিল। ... শেষ পর্যন্ত সিলেট জেলার সতেরোজন এমএলএ কলকাতা পৌঁছাল, তারাও ভোট দিবেন। সিলেটের এমএলএদের জিজ্ঞাসা, শহীদ সাহেবের প্রোগ্রাম কী? ডা. মালেক বললেন, প্রথম কাজ হবে জমিদারি প্রথা উচ্ছেদ করা। ফল হলো উল্টা, তিনজন এমএলএ ছাড়া আর সবাই ছিলেন সিলেটের জমিদার। শহীদ সাহেবের কাছে সিলেটের এমএলএরা দাবি করলেন, তিনটি মন্ত্রিত্ব দিতে হবে সিলেটে। শহীদ সাহেব বললেন, ‘আমি কোনো ওয়াদা করি না। যা প্রাপ্য তাই পাবেন।’ অন্যদিকে খাজা নাজিমউদ্দিন তাদের দাবি মেনে নেন। ডা. মালেক এসে বললেন, ‘কিছু টাকা খরচ করলে বোধহয় অবস্থা পরিবর্তন করা যেত।’ শহীদ সাহেব মালেক সাহেবকে বললেন, ‘টাকা আমি কাউকেও দেব না, এই অসাধু পন্থা অবলম্বন করে নেতা আমি হতে চাই না। আমার কাজ আমি করেছি।’ মুজিব বললেন, “শহীদ সাহেবকে সকালবেলা আমি বলেছিলাম, আমাদের এমএলএদের ওরা ভাগিয়ে নিয়ে শাহাবুদ্দীন সাহেবের বাড়িতে রেখেছে। আপনি কলকাতা মুসলিম লীগকে খবর দেন, আমরা ওদের কেড়ে আনব, আমাদের কাছে ওরা দাঁড়াতে পারবে না। শহীদ সাহেব হেসে দিয়ে বললেন, না দরকার নাই, মানুষ হাসবে। তুমি ছেলে মানুষ বুঝবা না।” অর্থের কাছে, ক্ষমতার কাছে পরিষদ সদস্যরা বিক্রি হয়ে গেল।

৩. পাকিস্তান হলো। আন্দোলন লড়াই শেষে ১৯৫৪ সালের নির্বাচন হলো। পূর্ববঙ্গের সংসদের আসন সংখ্যা ছিল ৩০৯। পৃথক নির্বাচনী প্রথায় অমুসলিম আসন ছিল ৭২টি। নির্বাচনে আওয়ামী লীগ ১৪৩, কৃষক শ্রমিক পার্টি ৪৮, নেজামী ইসলাম ২২, গণতন্ত্রী পার্টি ১৩, খেলাফতে রাব্বানী পার্টি ২, জাতীয় কংগ্রেস ২৫, তফসিলি ফেডারেশন ২৭, সংখ্যালঘু যুক্তফ্রন্ট ১৩, কমিউনিস্ট পার্টি ৪ এবং মুসলিম লীগ ৯টি আসন লাভ করে। সে নির্বাচনী ফলাফল বানচাল করার লক্ষ্যে নারায়ণগঞ্জের আদমজী জুটমিলে বাঙালি-অবাঙালি কর্মচারীদের মধ্যে প্রচ- দাঙ্গা বাধিয়ে দেওয়া হলো। উদ্দেশ্য, যুক্তফ্রন্ট মন্ত্রিসভাকে ভেঙে দেওয়ার অজুহাত সৃষ্টি করা। গণরায়ের বিরুদ্ধে বহুমুখী ষড়যন্ত্র।

৪. পূর্ববঙ্গে ৯২-এ ধারা প্রয়োগ করে ‘যুক্তফ্রন্ট’ মন্ত্রিসভা ভেঙে দেয়। জেনারেল আইয়ুব খান শাহেদ আলী হত্যাকান্ডকে সামনে নিয়ে আসে। ১৯৫৮ সালের ২০ সেপ্টেম্বর। পূর্ব পাকিস্তানের বিধান সভায় স্পিকার আবদুল হাকিম আসন গ্রহণ করার কয়েক মিনিটের মধ্যেই মুসলিম লীগ দলের হাশেম উদ্দিন আহমেদ প্রস্তাব তুললেন যে, আওয়ামী লীগের যে ছয়জন সদস্য পাবলিক প্রসিকিউটর পদে যোগদান করেছেন, সংসদ থেকে তাদের বহিষ্কার করতে হবে। ওই সময় পাকিস্তানে প্রধানমন্ত্রী মালিক ফিরোজ খান নূন অর্ডিন্যান্স জারি করে নির্বাচন কমিশনের সিদ্ধান্তকে নাকচ করে দেন। ন্যাপের সদস্য দেওয়ান মাহবুব আলী স্পিকার আবদুল হাকিমের বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রস্তাব আনেন। এসব নিয়ে পার্লামেন্টে ছোটখাটো দাঙ্গা-হাঙ্গামা বেধে যায়। স্পিকার আবদুল হাকিম পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করতে না পেরে সভাকক্ষ ছেড়ে দেন। তখন ডেপুটি স্পিকার শাহেদ আলী স্পিকারের শূন্য আসনে উপবেশন করেন। এর আগে ফ্লোর ক্রসিংয়ের সুবাদে মুখ্যমন্ত্রী আবুল হোসেনকে চার দিনে তিনবার সরকার পরিবর্তন করতে হয়।

৫. ২৩ সেপ্টেম্বর ডেপুটি স্পিকার শাহেদ আলীর সভাপতিত্বে অধিবেশন শুরু হলো। ডেপুটি স্পিকারের সভাপতিত্বে হাউস শুরু হলে অপজিশন দলের হট্টগোল বেপরোয়া হয়ে দাঁড়ায়। তাদের দাবি, শাহেদ আলী কালবিলম্ব না করে স্পিকারের আসন যেন ত্যাগ করেন। এমনকি কৃষক শ্রমিক পার্টির মুখ্যমন্ত্রী আবু হোসেন সরকার উত্তেজিত হয়ে ডেপুটি স্পিকারের উদ্দেশে চিৎকার করে বলেন, ‘আপনি যদি এ মুহূর্তে স্পিকারের চেয়ার না ছাড়েন তবে আপনাকে আমরা খুন করে ফেলব।’ ‘আমার দেখা রাজনীতির ৫০ বছর’ বইতে আবুল মনসুর আহমেদ লিখেছেন, ‘শুধু মৌখিক নয়, কায়িক। শুধু খালি-হাতে কায়িক নয়, সশস্ত্র কায়িক। পেপার ওয়েট, মাইকের মাথা, মাইকের ডান্ডা, চেয়ারের পায়া-হাতল ডেপুটি স্পিকারের দিকে মারা হইতে লাগিল। অপজিশনের কেউ কেউ মঞ্চের দিকে ছুটলেন।’ বিরোধীদলীয় চক্রান্তকারীদের ইট-পাটকেলে ডেপুটি স্পিকার আহত হন। তিনি ছিলেন ডায়াবেটিস রোগী। আহত অবস্থায় ডেপুটি স্পিকার শাহেদ আলীকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরের দিন তিনি মৃত্যুবরণ করেন। শাহেদ আলীর হত্যা ছিল একটি পরিকল্পিত চক্রান্তের পরিণতি। শাহেদ আলী ছিলেন আওয়ামী লীগ দলের সদস্য।

৬. ইতোমধ্যে জেনারেল মির্জাকে হটিয়ে প্রধান সেনাপতি আইয়ুব খান ক্ষমতা দখল করেন। সামরিক শাসন জারি হলো। সংসদ ভেঙে গেল। নেতাদের গ্রেফতার করা হলো। রাজনীতি নিষিদ্ধ। তারপর চলল আইয়ুব খানের লৌহ শাসন। চালু করলেন মৌলিক গণতন্ত্র। আইয়ুব খানের ইউনিয়ন বোর্ড বি.ডি. মেম্বাররা তেলেসমাতি খেলা দেখালেন। নির্বাচনের এক সপ্তাহ আগে থেকেই সংখ্যাগরিষ্ঠ মেম্বারদের হাইজ্যাক করে অর্থ ও অন্যান্য সুবিধা দিয়ে তাদের অজ্ঞাত স্থানে নিয়ে যাওয়া হয়। ভোটের দিন এসে তারা উদয় হন। পাবনার বেড়া থেকে ইউনিয়ন বোর্ড চেয়ারম্যান নিযুক্ত হন রাজা মিয়া। তিনি ছিলেন সজ্জন। আলীগড় বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্র্যাজুয়েট। আইয়ুব খানের আমলে বেড়া-সাঁথিয়া-সুজানগর নির্বাচনী এলাকা থেকে তার বিরুদ্ধে দাঁড়ান সুজানগরের রিয়াজ উদ্দিন। তিনি টাকার থলি হাতে নিয়ে নেমেছিলেন। বিডি মেম্বারদের কিনে ফেলেন। রাজা মিয়া পরাজিত হন।

৭. বাংলাদেশের গণপরিষদে অনুচ্ছেদ ওয়ারী আলোচনার সময় শ্রদ্ধেয় সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত ৭০ অনুচ্ছেদ নিয়ে প্রশ্ন তোলেন, ‘এটার আমদানি কোথা থেকে হয়েছে?’ তিনি প্রস্তাব করেন, ‘কোনো রাজনৈতিক দল যদি কোনো পরিষদ-সদস্যকে বহিষ্কার করতে চায়, তাহলে সেটা তার ওয়ার্কিং কমিটি করতে পারে এবং একমাত্র ওয়ার্কিং কমিটিরই তা করা উচিত।’ ড. কামাল হোসেন জবাবে বলেন, ‘সংসদীয় গণতন্ত্র যদি সঠিকভাবে চালাতে হয়, তাহলে পার্টি পদ্ধতির প্রয়োজন আছে। যেখানেই গণতন্ত্র সফল হয়েছে, যেখানেই সুষ্ঠু পার্টি পদ্ধতি থাকে। গণতন্ত্র চর্চা এবং গণতন্ত্র ধারাবাহিকতার জন্য এটা করা হয়েছে।’

৮. এখানে ব্রিটেনের দৃষ্টান্ত দেওয়া যেতে পারে। হাউস অব কমন্সের ৩৬০ জন মেম্বার দলীয় শৃঙ্খলা মেনে কাজ করেন। ১৯৫৬ সালে ব্রিটিশ-ফ্রান্স যখন সুয়েজ খাল নিয়ে আক্রমণ করে, তখন ব্রিটিশ সংসদ সদস্য স্ট্যানলি ইভানস সরকারের পক্ষে ভোট দেননি। ১ নভেম্বর, ১৯৫৬ সাল। তিনি বলেন, সুয়েজ ক্যানালের ওপর আক্রমণ করে অন্যায় করা হয়েছে এবং তার দ্বারা সদস্যদের অধিকার ক্ষুণœ করা হয়েছে এবং অন্যের স্বাধীনতার ওপর হস্তক্ষেপ করা হয়েছে। তিনি দল থেকে পদত্যাগ করেন। প্রতিবেশী দেশ ভারতের পার্লামেন্টের সদস্যরা পার্টি থেকে নির্বাচিত হওয়ার পর সেই পার্টির বিরুদ্ধে ভোট দিলে তিনি পদত্যাগ করেন। নিজের ইচ্ছামতো তিনি সেটা করতে পারেন। তাহলে সদস্যের পদ শূন্য হয়ে যায়।

৯. বর্তমানে বাঙালি জাতির পরাধীন মানসিকতা কতটুকু পরিবর্তন হয়েছে? নীতি-নৈতিকতা, সংসদীয় নিয়ম-শৃঙ্খলা কতটুকু মেনে চলেন বা চর্চা করেন? ৭০ অনুচ্ছেদ না থাকলে সংসদ হতো কেনাবেচার হাট। ৭০ অনুচ্ছেদ তুলে দিলে এটা হবে হর্স-ট্রেডারদের জমজমাট আখড়া। সকালে এক সরকার। বিকালে ফ্লোর ক্রসিং করে অন্য সরকার। আবু হোসেন সরকারের আমলের মতো।

১০. আমরা বাজেটের কথা বলে থাকি। সংবিধানে ‘বাজেট’ কথা নেই। আছে অর্থবিল। এখানে বিশেষভাবে প্রতিধানযোগ্য যে, ৭০ অনুচ্ছেদের মর্ম অনুযায়ী সংসদ কর ধার্য (৮৩ অনুচ্ছেদ) সরকারি অর্থ নিয়ন্ত্রণ (৮৫ অনুচ্ছেদ) প্রজাতন্ত্রের সরকারি হিসেবে প্রদত্ত অর্থ (৮৬ অনুচ্ছেদ) বিশেষ করে অর্থবিল নিয়ে আলোচনা, সমালোচনা, সংশোধন সম্পর্কে বিবৃতি, বক্তব্য রাখতে বাধা নেই। সরকারের অপচয়, অনিয়ম, দুর্নীতি ও গৃহীত কল্যাণমুখী প্রকল্পের কালক্ষেপণ নিয়ে সুনির্দিষ্ট আলোচনা করতে বাধা নেই। কৃষকের কথা, শ্রমিকের ব্যথা, লুট, অর্থ পাচার, মুদ্রাস্ফীতি, সংবাদপত্রের স্বাধীনতা, সরকারের কৃৎকর্ম নিয়ে কথা বলতে ৭০ অনুচ্ছেদ কোথায় বাধা দিয়েছে? ৭০ অনুচ্ছেদ এ ক্ষেত্রে কোন বিষয়ে বাধাগ্রস্ত বা নিষেধ করেছে? করেনি। সংসদ সদস্যরা এসব প্রশ্ন উত্থাপনে নিশ্চুপ থাকেন কেন? এর সহজ উত্তর হলো দাগি মানুষ কোনো দিন কঠিন সত্যের মুখোমুখি হন না। ৭০ অনুচ্ছেদের অজুহাত তুলে নিজেদের দুষ্কর্ম আড়াল করে বন্দনার আসর শুরু করেন। তবে বাজেট পাসের সময় দলের নির্দেশ মানতে হবে। তাহলে আমরা কি ৭০ অনুচ্ছেদ রদ করে হর্স ট্রেডিংয়ের কালচার শুরু করব?

লেখক : ৭২ সালের খসড়া সংবিধান প্রণয়ন কমিটির সদস্য ও সাবেক তথ্য প্রতিমন্ত্রী

এই বিভাগের আরও খবর
মৃত্যু আসতে পারে যে কোনো সময়
মৃত্যু আসতে পারে যে কোনো সময়
অপনীতির অবসান
অপনীতির অবসান
গুপ্ত স্বৈরাচার
গুপ্ত স্বৈরাচার
নির্বাচন : আশায় বাঁধি বুক
নির্বাচন : আশায় বাঁধি বুক
গোলাপের সুবাস গেল কই
গোলাপের সুবাস গেল কই
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
ব্যবসায় দুর্দিন
ব্যবসায় দুর্দিন
দেশবাসী কী চায়
দেশবাসী কী চায়
ব্ল্যাক ট্রায়াঙ্গেল ও মাদক বাস্তবতা
ব্ল্যাক ট্রায়াঙ্গেল ও মাদক বাস্তবতা
মানবকল্যাণে আহেদ আলী বিশ্বাস ট্রাস্ট
মানবকল্যাণে আহেদ আলী বিশ্বাস ট্রাস্ট
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি
অজ্ঞাত লাশ বাড়ছে
অজ্ঞাত লাশ বাড়ছে
সর্বশেষ খবর
ইলিশের জালে ধরা পড়ল ১৯ কেজির কোরাল মাছ
ইলিশের জালে ধরা পড়ল ১৯ কেজির কোরাল মাছ

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

নিউ মার্কেট মোড়ে বিকেল ৪টার আগে হকার বসা বন্ধ: চাসিক মেয়র
নিউ মার্কেট মোড়ে বিকেল ৪টার আগে হকার বসা বন্ধ: চাসিক মেয়র

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুন্দরবনে ঐতিহাসিক রাস উৎসবে ১০ হাজার পুণ্যার্থীর আগমন
সুন্দরবনে ঐতিহাসিক রাস উৎসবে ১০ হাজার পুণ্যার্থীর আগমন

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেটের যেসব এলাকায় বুধবার ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটের যেসব এলাকায় বুধবার ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না

৫ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

নাইটহুড গ্রহণ করলেন ডেভিড বেকহ্যাম
নাইটহুড গ্রহণ করলেন ডেভিড বেকহ্যাম

১৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সরাইলে ৭৩০ কৃষকের মাঝে সার ও বীজ বিতরণ
সরাইলে ৭৩০ কৃষকের মাঝে সার ও বীজ বিতরণ

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৭০৯ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৭০৯ মামলা

১৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

শরীয়তপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে দুই যুবকের মৃত্যু
শরীয়তপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে দুই যুবকের মৃত্যু

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩ বছর পর ব্রাজিল দলে ফিরলেন ফাবিনিয়ো
৩ বছর পর ব্রাজিল দলে ফিরলেন ফাবিনিয়ো

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কুতুবদিয়ায় শুঁটকি গুঁড়া উৎপাদন শুরু
কুতুবদিয়ায় শুঁটকি গুঁড়া উৎপাদন শুরু

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেয়ের বাড়ি বেড়াতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মায়ের মৃত্যু
মেয়ের বাড়ি বেড়াতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মায়ের মৃত্যু

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লাকসামে বিদ্যালয়ের জমি দখল চেষ্টার প্রতিবাদে মানববন্ধন
লাকসামে বিদ্যালয়ের জমি দখল চেষ্টার প্রতিবাদে মানববন্ধন

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মণিপুরে বন্দুকযুদ্ধে চার বিদ্রোহী নিহত
মণিপুরে বন্দুকযুদ্ধে চার বিদ্রোহী নিহত

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ন্যায্যতা ও কমপ্লায়েন্সের ভিত্তিতে জুয়ায় ‌জড়িত অ্যাকাউন্ট ব্লক করা হবে’
‘ন্যায্যতা ও কমপ্লায়েন্সের ভিত্তিতে জুয়ায় ‌জড়িত অ্যাকাউন্ট ব্লক করা হবে’

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রাইমারিতে ‘শারীরিক শিক্ষা’ পদ পুনর্বহালের দাবি
প্রাইমারিতে ‘শারীরিক শিক্ষা’ পদ পুনর্বহালের দাবি

৪৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মান্ধানাকে টপকে র‍্যাঙ্কিংয়ের শীর্ষে উলভার্ট
মান্ধানাকে টপকে র‍্যাঙ্কিংয়ের শীর্ষে উলভার্ট

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কুবি পরিদর্শন করল জাইকা প্রতিনিধি দল
কুবি পরিদর্শন করল জাইকা প্রতিনিধি দল

৫১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আকবরের নেতৃত্বে বাংলাদেশের দল ঘোষণা
আকবরের নেতৃত্বে বাংলাদেশের দল ঘোষণা

৫২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত
মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত

৫৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

চুয়াডাঙ্গায় দুই প্রতিষ্ঠানকে ভোক্তা অধিদফতরের জরিমানা
চুয়াডাঙ্গায় দুই প্রতিষ্ঠানকে ভোক্তা অধিদফতরের জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এইচএসসিতে ফল বিপর্যয়ের কারণ জানালেন অতিরিক্ত সচিব
এইচএসসিতে ফল বিপর্যয়ের কারণ জানালেন অতিরিক্ত সচিব

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় সেনা মোতায়েন নিয়ে যা বলছে তুরস্ক
গাজায় সেনা মোতায়েন নিয়ে যা বলছে তুরস্ক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাজিলের দল ঘোষণা: এবারও জায়গা হয়নি নেইমারের
ব্রাজিলের দল ঘোষণা: এবারও জায়গা হয়নি নেইমারের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিউইয়র্কে বাংলাদেশ সোসাইটির সুবর্ণ জয়ন্তী উৎসব
নিউইয়র্কে বাংলাদেশ সোসাইটির সুবর্ণ জয়ন্তী উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক
নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক আইনমন্ত্রীর বান্ধবীর আয়কর নথি সিআইডিকে দেওয়ার নির্দেশ
সাবেক আইনমন্ত্রীর বান্ধবীর আয়কর নথি সিআইডিকে দেওয়ার নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমার সোনার বাংলা’ গাওয়ায় বিশ্বভারতীর শিক্ষার্থীদের ‘সতর্ক করে’ চিঠি
‘আমার সোনার বাংলা’ গাওয়ায় বিশ্বভারতীর শিক্ষার্থীদের ‘সতর্ক করে’ চিঠি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তরায় নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
উত্তরায় নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাগরিক সেবার মানোন্নয়নের তাগিদ ডিএসসিসির নবনিযুক্ত প্রশাসকের
নাগরিক সেবার মানোন্নয়নের তাগিদ ডিএসসিসির নবনিযুক্ত প্রশাসকের

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বৈশ্বিক জলবায়ু সম্মেলনে বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব বাড়াতে হবে : মৎস্য উপদেষ্টা
বৈশ্বিক জলবায়ু সম্মেলনে বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব বাড়াতে হবে : মৎস্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
এক নজরে বিএনপি প্রার্থীদের তালিকা
এক নজরে বিএনপি প্রার্থীদের তালিকা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জামায়াত আমিরের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির শফিকুল ইসলাম
জামায়াত আমিরের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির শফিকুল ইসলাম

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকার আসনগুলোতে বিএনপির প্রার্থী হলেন যারা
ঢাকার আসনগুলোতে বিএনপির প্রার্থী হলেন যারা

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সুপ্রিম কোর্টের ১০ আইনজীবীকে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
সুপ্রিম কোর্টের ১০ আইনজীবীকে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসনাত-সারজিস-আখতার-নাসীরের আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা
হাসনাত-সারজিস-আখতার-নাসীরের আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপির সবচেয়ে কম বয়সী প্রার্থী শ্রাবণ
বিএনপির সবচেয়ে কম বয়সী প্রার্থী শ্রাবণ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফরিদপুর-৩ আসনে ধানের শীষের মনোনয়ন পেলেন চৌধুরী নায়াব ইউসুফ
ফরিদপুর-৩ আসনে ধানের শীষের মনোনয়ন পেলেন চৌধুরী নায়াব ইউসুফ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যে জেলার কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি বিএনপি
যে জেলার কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি বিএনপি

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত
ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব ড. নূরুন্নাহার চৌধুরী
নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব ড. নূরুন্নাহার চৌধুরী

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খুলনা বিভাগে বাবার আসনে তিন পুত্র বিএনপির প্রার্থী
খুলনা বিভাগে বাবার আসনে তিন পুত্র বিএনপির প্রার্থী

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মনোনয়ন পেয়ে আনন্দ মিছিল করতে নিষেধ করলেন শামা ওবায়েদ
মনোনয়ন পেয়ে আনন্দ মিছিল করতে নিষেধ করলেন শামা ওবায়েদ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকা-১৪ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী মায়ের ডাকের তুলি
ঢাকা-১৪ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী মায়ের ডাকের তুলি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা
কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা

৫ ঘণ্টা আগে | টক শো

মনোনয়ন পেলেন ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি শ্রাবণ
মনোনয়ন পেলেন ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি শ্রাবণ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মনোনয়নকে কেন্দ্র করে সহিংসতা, বিএনপির চার নেতা বহিষ্কার
মনোনয়নকে কেন্দ্র করে সহিংসতা, বিএনপির চার নেতা বহিষ্কার

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকায় মিলছে বিষধর গোখরার দেখা, কিন্তু কেন?
ঢাকায় মিলছে বিষধর গোখরার দেখা, কিন্তু কেন?

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইলহান ওমরকে যুক্তরাষ্ট্র ছাড়তে বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প
ইলহান ওমরকে যুক্তরাষ্ট্র ছাড়তে বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিশোরগঞ্জ-৪ আসনে ধানের শীষ প্রতীকে লড়বেন ফজলুর রহমান
কিশোরগঞ্জ-৪ আসনে ধানের শীষ প্রতীকে লড়বেন ফজলুর রহমান

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক বিমান বানিয়ে যতো লাভ করল ইরান
এক বিমান বানিয়ে যতো লাভ করল ইরান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী ঘোষণা কবে, জানালেন শফিকুর রহমান
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী ঘোষণা কবে, জানালেন শফিকুর রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১১ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ বন্ধের হুমকি আদানি পাওয়ারের
১১ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ বন্ধের হুমকি আদানি পাওয়ারের

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির সম্ভাব্য মনোনয়ন তালিকায় নেই শিল্পীরা
বিএনপির সম্ভাব্য মনোনয়ন তালিকায় নেই শিল্পীরা

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল
নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুড়িগ্রাম-৪: জামায়াত-বিএনপির হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন আপন দুই ভাই
কুড়িগ্রাম-৪: জামায়াত-বিএনপির হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন আপন দুই ভাই

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমির হামজার সঙ্গে নির্বাচনী লড়াইয়ে বিএনপির জাকির হোসেন
আমির হামজার সঙ্গে নির্বাচনী লড়াইয়ে বিএনপির জাকির হোসেন

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আমেরিকাকে যে কঠিন শর্ত দিলেন ইরানের খামেনি
আমেরিকাকে যে কঠিন শর্ত দিলেন ইরানের খামেনি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোট করলেও নিজ দলের প্রতীকে ভোট, অধ্যাদেশ জারি
জোট করলেও নিজ দলের প্রতীকে ভোট, অধ্যাদেশ জারি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসলাম চৌধুরী মনোনয়ন না পাওয়ায় মহাসড়ক অবরোধ
আসলাম চৌধুরী মনোনয়ন না পাওয়ায় মহাসড়ক অবরোধ

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যে জেলায় কোনো প্রার্থীই দেয়নি বিএনপি
যে জেলায় কোনো প্রার্থীই দেয়নি বিএনপি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন গেলেন সালাহউদ্দিন
লন্ডন গেলেন সালাহউদ্দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

আলু এখন কৃষকের বোঝা
আলু এখন কৃষকের বোঝা

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোচনায় রাজি জামায়াতে ইসলামী
আলোচনায় রাজি জামায়াতে ইসলামী

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির এমপি প্রার্থী হচ্ছেন যাঁরা
বিএনপির এমপি প্রার্থী হচ্ছেন যাঁরা

ভোটের মাঠে

এক হৃদয়ভাঙা গল্পের নায়িকা
এক হৃদয়ভাঙা গল্পের নায়িকা

মাঠে ময়দানে

ঘাটে ফিরছে ইলিশভর্তি ট্রলার
ঘাটে ফিরছে ইলিশভর্তি ট্রলার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রধান উপদেষ্টার দূরদর্শী সিদ্ধান্ত এবং রাজনৈতিক দলের দায়িত্ব
প্রধান উপদেষ্টার দূরদর্শী সিদ্ধান্ত এবং রাজনৈতিক দলের দায়িত্ব

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাস গড়ার পথে মামদানি
ইতিহাস গড়ার পথে মামদানি

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিজিটাল ব্যাংক লাইসেন্সের জন্য ১২ প্রতিষ্ঠানের আবেদন জমা
ডিজিটাল ব্যাংক লাইসেন্সের জন্য ১২ প্রতিষ্ঠানের আবেদন জমা

নগর জীবন

ফের ভয়াবহ গ্যাসসংকট
ফের ভয়াবহ গ্যাসসংকট

পেছনের পৃষ্ঠা

উত্তাপ ছড়াচ্ছে বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ
উত্তাপ ছড়াচ্ছে বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

পাঁচ বছরে বে-টার্মিনাল চালু
পাঁচ বছরে বে-টার্মিনাল চালু

নগর জীবন

৩০০ আসনে প্রার্থী দেবে এনসিপি
৩০০ আসনে প্রার্থী দেবে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

মসজিদ থেকে রক্তাক্ত স্বামীকে বাসায় নিয়ে আসেন স্থানীয়রা
মসজিদ থেকে রক্তাক্ত স্বামীকে বাসায় নিয়ে আসেন স্থানীয়রা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিন্ডিকেটে আটকা পড়ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার
সিন্ডিকেটে আটকা পড়ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

দুবলার চরে রাস উৎসব শুরু
দুবলার চরে রাস উৎসব শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কমুক্ত সংবিধান গড়ার চ্যালেঞ্জ
বিতর্কমুক্ত সংবিধান গড়ার চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা কেন্দ্র করে ভাঙচুর সড়ক অবরোধ
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা কেন্দ্র করে ভাঙচুর সড়ক অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্যে দলগুলোকে এক সপ্তাহ দিল সরকার
ঐকমত্যে দলগুলোকে এক সপ্তাহ দিল সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত হচ্ছে ১০৮৯ ইবতেদায়ি মাদ্রাসা
এমপিওভুক্ত হচ্ছে ১০৮৯ ইবতেদায়ি মাদ্রাসা

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

মুগডালে রং, চার প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
মুগডালে রং, চার প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

দেশগ্রাম

বিএনপি নেতার অফিসে বোমা হামলায় শিক্ষক নিহত
বিএনপি নেতার অফিসে বোমা হামলায় শিক্ষক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

পানিতে ডুবে মৃত্যু তিন শিশুর
পানিতে ডুবে মৃত্যু তিন শিশুর

দেশগ্রাম

অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

দেশগ্রাম

বালাশী-বাহাদুরাবাদ সড়ক, রেলসেতুর দাবি
বালাশী-বাহাদুরাবাদ সড়ক, রেলসেতুর দাবি

দেশগ্রাম

নির্বাচন ঘিরে অর্থনৈতিক চাপ আরও বাড়বে
নির্বাচন ঘিরে অর্থনৈতিক চাপ আরও বাড়বে

প্রথম পৃষ্ঠা

কমলা হ্যারিসকে প্রার্থী করা ভুল ছিল : জর্জ ক্লুনি
কমলা হ্যারিসকে প্রার্থী করা ভুল ছিল : জর্জ ক্লুনি

পূর্ব-পশ্চিম