শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০২ জুন, ২০২৩ আপডেট:

হর্স ট্রেডিং এবং সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ

অধ্যাপক ডক্টর আবু সাইয়িদ
প্রিন্ট ভার্সন
হর্স ট্রেডিং এবং সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ

১. ধূসর যুগ পেরিয়ে চলে আসি সতেরো শতকে। বাঙালি চরিত্র সম্পর্কে হেস্টিং লিখেছেন, “মহিষের কাছে সিংয়ের যে মূল্য, বাঘের কাছে থাবার যে গুরুত্ব, মৌমাছির যেমন হুল, পুরানা গ্রিক কবিতা অনুসারে নারীর জন্য সৌন্দর্য যা, বাঙালির কাছে প্রতারণা তেমনি মূল্যবান। এরা লম্বা লম্বা প্রতিজ্ঞা করে, প্রতিজ্ঞা ভঙ্গ করার সুন্দর অজুহাত দেখায়, প্রতারণা, মিথ্যা হলফ, জালিয়াতি এসব তারা আত্মরক্ষার্থে কিংবা অন্যের ক্ষতি করার জন্য অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে দ্বিধা করে না।” হেস্টিংস এ কথাগুলো লিখেছেন আজ থেকে ২৬৬ বছর আগে। কথাগুলো কালের যাত্রায় আজও আমাকে আঘাত করে। সত্যি কি আমাদের মানসিকতায় পরিবর্তন হয়েছে?

২. ১৯৪৬ সালে পাকিস্তান-ভারত বিভক্তির সময় বাংলার মুখ্যমন্ত্রী কে হবেন? ইস্পাহানী-আদমজী টাকার থলি হাতে খাজা নাজিমউদ্দিনের পক্ষে। পূর্ববঙ্গের অ্যাসেম্বলিতে সোহরাওয়ার্দীর সংখ্যাগরিষ্ঠ। অ্যাসেম্বলি বসল। এ সম্পর্কে শেখ মুজিব কী বলেছেন, তা দেখে নিতে পারি। তিনি বলেন, “শহীদ সাহেবের পক্ষে ভোট বেশি ছিল। ... শেষ পর্যন্ত সিলেট জেলার সতেরোজন এমএলএ কলকাতা পৌঁছাল, তারাও ভোট দিবেন। সিলেটের এমএলএদের জিজ্ঞাসা, শহীদ সাহেবের প্রোগ্রাম কী? ডা. মালেক বললেন, প্রথম কাজ হবে জমিদারি প্রথা উচ্ছেদ করা। ফল হলো উল্টা, তিনজন এমএলএ ছাড়া আর সবাই ছিলেন সিলেটের জমিদার। শহীদ সাহেবের কাছে সিলেটের এমএলএরা দাবি করলেন, তিনটি মন্ত্রিত্ব দিতে হবে সিলেটে। শহীদ সাহেব বললেন, ‘আমি কোনো ওয়াদা করি না। যা প্রাপ্য তাই পাবেন।’ অন্যদিকে খাজা নাজিমউদ্দিন তাদের দাবি মেনে নেন। ডা. মালেক এসে বললেন, ‘কিছু টাকা খরচ করলে বোধহয় অবস্থা পরিবর্তন করা যেত।’ শহীদ সাহেব মালেক সাহেবকে বললেন, ‘টাকা আমি কাউকেও দেব না, এই অসাধু পন্থা অবলম্বন করে নেতা আমি হতে চাই না। আমার কাজ আমি করেছি।’ মুজিব বললেন, “শহীদ সাহেবকে সকালবেলা আমি বলেছিলাম, আমাদের এমএলএদের ওরা ভাগিয়ে নিয়ে শাহাবুদ্দীন সাহেবের বাড়িতে রেখেছে। আপনি কলকাতা মুসলিম লীগকে খবর দেন, আমরা ওদের কেড়ে আনব, আমাদের কাছে ওরা দাঁড়াতে পারবে না। শহীদ সাহেব হেসে দিয়ে বললেন, না দরকার নাই, মানুষ হাসবে। তুমি ছেলে মানুষ বুঝবা না।” অর্থের কাছে, ক্ষমতার কাছে পরিষদ সদস্যরা বিক্রি হয়ে গেল।

৩. পাকিস্তান হলো। আন্দোলন লড়াই শেষে ১৯৫৪ সালের নির্বাচন হলো। পূর্ববঙ্গের সংসদের আসন সংখ্যা ছিল ৩০৯। পৃথক নির্বাচনী প্রথায় অমুসলিম আসন ছিল ৭২টি। নির্বাচনে আওয়ামী লীগ ১৪৩, কৃষক শ্রমিক পার্টি ৪৮, নেজামী ইসলাম ২২, গণতন্ত্রী পার্টি ১৩, খেলাফতে রাব্বানী পার্টি ২, জাতীয় কংগ্রেস ২৫, তফসিলি ফেডারেশন ২৭, সংখ্যালঘু যুক্তফ্রন্ট ১৩, কমিউনিস্ট পার্টি ৪ এবং মুসলিম লীগ ৯টি আসন লাভ করে। সে নির্বাচনী ফলাফল বানচাল করার লক্ষ্যে নারায়ণগঞ্জের আদমজী জুটমিলে বাঙালি-অবাঙালি কর্মচারীদের মধ্যে প্রচ- দাঙ্গা বাধিয়ে দেওয়া হলো। উদ্দেশ্য, যুক্তফ্রন্ট মন্ত্রিসভাকে ভেঙে দেওয়ার অজুহাত সৃষ্টি করা। গণরায়ের বিরুদ্ধে বহুমুখী ষড়যন্ত্র।

৪. পূর্ববঙ্গে ৯২-এ ধারা প্রয়োগ করে ‘যুক্তফ্রন্ট’ মন্ত্রিসভা ভেঙে দেয়। জেনারেল আইয়ুব খান শাহেদ আলী হত্যাকান্ডকে সামনে নিয়ে আসে। ১৯৫৮ সালের ২০ সেপ্টেম্বর। পূর্ব পাকিস্তানের বিধান সভায় স্পিকার আবদুল হাকিম আসন গ্রহণ করার কয়েক মিনিটের মধ্যেই মুসলিম লীগ দলের হাশেম উদ্দিন আহমেদ প্রস্তাব তুললেন যে, আওয়ামী লীগের যে ছয়জন সদস্য পাবলিক প্রসিকিউটর পদে যোগদান করেছেন, সংসদ থেকে তাদের বহিষ্কার করতে হবে। ওই সময় পাকিস্তানে প্রধানমন্ত্রী মালিক ফিরোজ খান নূন অর্ডিন্যান্স জারি করে নির্বাচন কমিশনের সিদ্ধান্তকে নাকচ করে দেন। ন্যাপের সদস্য দেওয়ান মাহবুব আলী স্পিকার আবদুল হাকিমের বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রস্তাব আনেন। এসব নিয়ে পার্লামেন্টে ছোটখাটো দাঙ্গা-হাঙ্গামা বেধে যায়। স্পিকার আবদুল হাকিম পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করতে না পেরে সভাকক্ষ ছেড়ে দেন। তখন ডেপুটি স্পিকার শাহেদ আলী স্পিকারের শূন্য আসনে উপবেশন করেন। এর আগে ফ্লোর ক্রসিংয়ের সুবাদে মুখ্যমন্ত্রী আবুল হোসেনকে চার দিনে তিনবার সরকার পরিবর্তন করতে হয়।

৫. ২৩ সেপ্টেম্বর ডেপুটি স্পিকার শাহেদ আলীর সভাপতিত্বে অধিবেশন শুরু হলো। ডেপুটি স্পিকারের সভাপতিত্বে হাউস শুরু হলে অপজিশন দলের হট্টগোল বেপরোয়া হয়ে দাঁড়ায়। তাদের দাবি, শাহেদ আলী কালবিলম্ব না করে স্পিকারের আসন যেন ত্যাগ করেন। এমনকি কৃষক শ্রমিক পার্টির মুখ্যমন্ত্রী আবু হোসেন সরকার উত্তেজিত হয়ে ডেপুটি স্পিকারের উদ্দেশে চিৎকার করে বলেন, ‘আপনি যদি এ মুহূর্তে স্পিকারের চেয়ার না ছাড়েন তবে আপনাকে আমরা খুন করে ফেলব।’ ‘আমার দেখা রাজনীতির ৫০ বছর’ বইতে আবুল মনসুর আহমেদ লিখেছেন, ‘শুধু মৌখিক নয়, কায়িক। শুধু খালি-হাতে কায়িক নয়, সশস্ত্র কায়িক। পেপার ওয়েট, মাইকের মাথা, মাইকের ডান্ডা, চেয়ারের পায়া-হাতল ডেপুটি স্পিকারের দিকে মারা হইতে লাগিল। অপজিশনের কেউ কেউ মঞ্চের দিকে ছুটলেন।’ বিরোধীদলীয় চক্রান্তকারীদের ইট-পাটকেলে ডেপুটি স্পিকার আহত হন। তিনি ছিলেন ডায়াবেটিস রোগী। আহত অবস্থায় ডেপুটি স্পিকার শাহেদ আলীকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরের দিন তিনি মৃত্যুবরণ করেন। শাহেদ আলীর হত্যা ছিল একটি পরিকল্পিত চক্রান্তের পরিণতি। শাহেদ আলী ছিলেন আওয়ামী লীগ দলের সদস্য।

৬. ইতোমধ্যে জেনারেল মির্জাকে হটিয়ে প্রধান সেনাপতি আইয়ুব খান ক্ষমতা দখল করেন। সামরিক শাসন জারি হলো। সংসদ ভেঙে গেল। নেতাদের গ্রেফতার করা হলো। রাজনীতি নিষিদ্ধ। তারপর চলল আইয়ুব খানের লৌহ শাসন। চালু করলেন মৌলিক গণতন্ত্র। আইয়ুব খানের ইউনিয়ন বোর্ড বি.ডি. মেম্বাররা তেলেসমাতি খেলা দেখালেন। নির্বাচনের এক সপ্তাহ আগে থেকেই সংখ্যাগরিষ্ঠ মেম্বারদের হাইজ্যাক করে অর্থ ও অন্যান্য সুবিধা দিয়ে তাদের অজ্ঞাত স্থানে নিয়ে যাওয়া হয়। ভোটের দিন এসে তারা উদয় হন। পাবনার বেড়া থেকে ইউনিয়ন বোর্ড চেয়ারম্যান নিযুক্ত হন রাজা মিয়া। তিনি ছিলেন সজ্জন। আলীগড় বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্র্যাজুয়েট। আইয়ুব খানের আমলে বেড়া-সাঁথিয়া-সুজানগর নির্বাচনী এলাকা থেকে তার বিরুদ্ধে দাঁড়ান সুজানগরের রিয়াজ উদ্দিন। তিনি টাকার থলি হাতে নিয়ে নেমেছিলেন। বিডি মেম্বারদের কিনে ফেলেন। রাজা মিয়া পরাজিত হন।

৭. বাংলাদেশের গণপরিষদে অনুচ্ছেদ ওয়ারী আলোচনার সময় শ্রদ্ধেয় সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত ৭০ অনুচ্ছেদ নিয়ে প্রশ্ন তোলেন, ‘এটার আমদানি কোথা থেকে হয়েছে?’ তিনি প্রস্তাব করেন, ‘কোনো রাজনৈতিক দল যদি কোনো পরিষদ-সদস্যকে বহিষ্কার করতে চায়, তাহলে সেটা তার ওয়ার্কিং কমিটি করতে পারে এবং একমাত্র ওয়ার্কিং কমিটিরই তা করা উচিত।’ ড. কামাল হোসেন জবাবে বলেন, ‘সংসদীয় গণতন্ত্র যদি সঠিকভাবে চালাতে হয়, তাহলে পার্টি পদ্ধতির প্রয়োজন আছে। যেখানেই গণতন্ত্র সফল হয়েছে, যেখানেই সুষ্ঠু পার্টি পদ্ধতি থাকে। গণতন্ত্র চর্চা এবং গণতন্ত্র ধারাবাহিকতার জন্য এটা করা হয়েছে।’

৮. এখানে ব্রিটেনের দৃষ্টান্ত দেওয়া যেতে পারে। হাউস অব কমন্সের ৩৬০ জন মেম্বার দলীয় শৃঙ্খলা মেনে কাজ করেন। ১৯৫৬ সালে ব্রিটিশ-ফ্রান্স যখন সুয়েজ খাল নিয়ে আক্রমণ করে, তখন ব্রিটিশ সংসদ সদস্য স্ট্যানলি ইভানস সরকারের পক্ষে ভোট দেননি। ১ নভেম্বর, ১৯৫৬ সাল। তিনি বলেন, সুয়েজ ক্যানালের ওপর আক্রমণ করে অন্যায় করা হয়েছে এবং তার দ্বারা সদস্যদের অধিকার ক্ষুণœ করা হয়েছে এবং অন্যের স্বাধীনতার ওপর হস্তক্ষেপ করা হয়েছে। তিনি দল থেকে পদত্যাগ করেন। প্রতিবেশী দেশ ভারতের পার্লামেন্টের সদস্যরা পার্টি থেকে নির্বাচিত হওয়ার পর সেই পার্টির বিরুদ্ধে ভোট দিলে তিনি পদত্যাগ করেন। নিজের ইচ্ছামতো তিনি সেটা করতে পারেন। তাহলে সদস্যের পদ শূন্য হয়ে যায়।

৯. বর্তমানে বাঙালি জাতির পরাধীন মানসিকতা কতটুকু পরিবর্তন হয়েছে? নীতি-নৈতিকতা, সংসদীয় নিয়ম-শৃঙ্খলা কতটুকু মেনে চলেন বা চর্চা করেন? ৭০ অনুচ্ছেদ না থাকলে সংসদ হতো কেনাবেচার হাট। ৭০ অনুচ্ছেদ তুলে দিলে এটা হবে হর্স-ট্রেডারদের জমজমাট আখড়া। সকালে এক সরকার। বিকালে ফ্লোর ক্রসিং করে অন্য সরকার। আবু হোসেন সরকারের আমলের মতো।

১০. আমরা বাজেটের কথা বলে থাকি। সংবিধানে ‘বাজেট’ কথা নেই। আছে অর্থবিল। এখানে বিশেষভাবে প্রতিধানযোগ্য যে, ৭০ অনুচ্ছেদের মর্ম অনুযায়ী সংসদ কর ধার্য (৮৩ অনুচ্ছেদ) সরকারি অর্থ নিয়ন্ত্রণ (৮৫ অনুচ্ছেদ) প্রজাতন্ত্রের সরকারি হিসেবে প্রদত্ত অর্থ (৮৬ অনুচ্ছেদ) বিশেষ করে অর্থবিল নিয়ে আলোচনা, সমালোচনা, সংশোধন সম্পর্কে বিবৃতি, বক্তব্য রাখতে বাধা নেই। সরকারের অপচয়, অনিয়ম, দুর্নীতি ও গৃহীত কল্যাণমুখী প্রকল্পের কালক্ষেপণ নিয়ে সুনির্দিষ্ট আলোচনা করতে বাধা নেই। কৃষকের কথা, শ্রমিকের ব্যথা, লুট, অর্থ পাচার, মুদ্রাস্ফীতি, সংবাদপত্রের স্বাধীনতা, সরকারের কৃৎকর্ম নিয়ে কথা বলতে ৭০ অনুচ্ছেদ কোথায় বাধা দিয়েছে? ৭০ অনুচ্ছেদ এ ক্ষেত্রে কোন বিষয়ে বাধাগ্রস্ত বা নিষেধ করেছে? করেনি। সংসদ সদস্যরা এসব প্রশ্ন উত্থাপনে নিশ্চুপ থাকেন কেন? এর সহজ উত্তর হলো দাগি মানুষ কোনো দিন কঠিন সত্যের মুখোমুখি হন না। ৭০ অনুচ্ছেদের অজুহাত তুলে নিজেদের দুষ্কর্ম আড়াল করে বন্দনার আসর শুরু করেন। তবে বাজেট পাসের সময় দলের নির্দেশ মানতে হবে। তাহলে আমরা কি ৭০ অনুচ্ছেদ রদ করে হর্স ট্রেডিংয়ের কালচার শুরু করব?

লেখক : ৭২ সালের খসড়া সংবিধান প্রণয়ন কমিটির সদস্য ও সাবেক তথ্য প্রতিমন্ত্রী

এই বিভাগের আরও খবর
নূরুল হুদার জবানবন্দি
নূরুল হুদার জবানবন্দি
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
হিজরি সনের তাৎপর্য ও হিজরতের চেতনা
হিজরি সনের তাৎপর্য ও হিজরতের চেতনা
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
সংকটে রপ্তানি খাত
সংকটে রপ্তানি খাত
নতুন বাংলাদেশ
নতুন বাংলাদেশ
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
পিটিয়ে হত্যা
পিটিয়ে হত্যা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি
দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা
আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু
বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় এসিড নিক্ষেপ, দুই নারী ও শিশু দগ্ধ
বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় এসিড নিক্ষেপ, দুই নারী ও শিশু দগ্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনএসডিএ'র নির্বাহী চেয়ারম্যান হলেন রেহানা পারভীন
এনএসডিএ'র নির্বাহী চেয়ারম্যান হলেন রেহানা পারভীন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’
নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুগদায় ছিনতাইকারী সন্দেহে গণপিটুনি, হাসপাতালে তরুণের মৃত্যু
মুগদায় ছিনতাইকারী সন্দেহে গণপিটুনি, হাসপাতালে তরুণের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাতুয়াইলে ১০ তলার ছাদ থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যু
মাতুয়াইলে ১০ তলার ছাদ থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৪ জুলাই পৃথিবীর কাছ দিয়ে যাবে বিশাল আকৃতির গ্রহাণু
৪ জুলাই পৃথিবীর কাছ দিয়ে যাবে বিশাল আকৃতির গ্রহাণু

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম
জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝালকাঠিতে জামায়াতের খাবার বিতরণ
ঝালকাঠিতে জামায়াতের খাবার বিতরণ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়ায় বাধা, ভাসুরকে হত্যা লাশ মাটি চাপা
পরকীয়ায় বাধা, ভাসুরকে হত্যা লাশ মাটি চাপা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছিনতাইয়ের সালিশ নিয়ে বিরোধের জেরে তিনজনকে গণপিটুনিতে হত্যা
ছিনতাইয়ের সালিশ নিয়ে বিরোধের জেরে তিনজনকে গণপিটুনিতে হত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জের দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২
সিরাজগঞ্জের দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ‍্যাসিস্টদের পুশইন করুন, বিচার করতে প্রস্তুত আমরা : নাহিদ
ফ‍্যাসিস্টদের পুশইন করুন, বিচার করতে প্রস্তুত আমরা : নাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় চালের মোকামে অভিযান, তিন চালকল মিলকে জরিমানা
কুষ্টিয়ায় চালের মোকামে অভিযান, তিন চালকল মিলকে জরিমানা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে ধর্ষণের পর স্কুল শিক্ষার্থীকে হত্যা : খুনিদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন
রূপগঞ্জে ধর্ষণের পর স্কুল শিক্ষার্থীকে হত্যা : খুনিদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক পুলিশ সুপার আসাদ ২ দিনের রিমান্ডে
সাবেক পুলিশ সুপার আসাদ ২ দিনের রিমান্ডে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাউবির এইচএসসি পরীক্ষা শুরু শুক্রবার
বাউবির এইচএসসি পরীক্ষা শুরু শুক্রবার

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমারখালীতে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান, জরিমানা
কুমারখালীতে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান, জরিমানা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ ঘোষণার দাবিতে বরিশালে বিক্ষোভ মিছিল
জুলাই সনদ ঘোষণার দাবিতে বরিশালে বিক্ষোভ মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাকিবের আগামী ঈদের সিনেমা চূড়ান্ত
শাকিবের আগামী ঈদের সিনেমা চূড়ান্ত

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কক্সবাজার কারাগারে মৌসুমি ফল উৎসব
কক্সবাজার কারাগারে মৌসুমি ফল উৎসব

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ার পর্যটন দ্বীপ বালিতে ফেরি ডুবে ৫ জনের মৃত্যু, বহু নিখোঁজ
ইন্দোনেশিয়ার পর্যটন দ্বীপ বালিতে ফেরি ডুবে ৫ জনের মৃত্যু, বহু নিখোঁজ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!
স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী
পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ
আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত
রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’
‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’
যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি
প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!
এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!
থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার
অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?
পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?
ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?
এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের
ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ
আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের
ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান
গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা
ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ
রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪
বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা
চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এবার বিশ্বকাপের হাতছানি
এবার বিশ্বকাপের হাতছানি

মাঠে ময়দানে

প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে
প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা
আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা

নগর জীবন

থানায় হামলা ভাঙচুর
থানায় হামলা ভাঙচুর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা
বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন
দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

সম্পাদকীয়

কবরের মতো বন্দিশালা
কবরের মতো বন্দিশালা

প্রথম পৃষ্ঠা

সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা
ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা

দেশগ্রাম

ব্যয়বহুল তৌসিফ
ব্যয়বহুল তৌসিফ

শোবিজ

বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু
বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু

দেশগ্রাম

স্কুলের বন্ধু
স্কুলের বন্ধু

সাহিত্য

মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম
মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম

সাহিত্য

‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান
‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান

শোবিজ

মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড
মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড

দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন
নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন

দেশগ্রাম

জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে
জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে

দেশগ্রাম

নূরুল হুদার জবানবন্দি
নূরুল হুদার জবানবন্দি

সম্পাদকীয়

কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল
কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল

সাহিত্য

গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার
গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আমি ও জীবনানন্দ
আমি ও জীবনানন্দ

সাহিত্য

শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড

সম্পাদকীয়