শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৩ জুন, ২০২৩

রাজা বিম্বিসার, আম্রপালি ও আমবিষয়ক নানা কথা

সাইফুর রহমান
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
রাজা বিম্বিসার, আম্রপালি ও আমবিষয়ক নানা কথা

মগধের অধিপতি পরাক্রমশালী রাজা বিম্বিসার একটি জরুরি কাজে এসেছেন তার পার্শ্ববর্তী রাজ্য বৈশালীতে। গৌতম বুদ্ধের আমলে (৫৬৩-৪৮৩ খ্রিস্টপূর্ব) প্রাচীন ভারতের আর্যভূমি ষোলটি জনপদে বিভক্ত ছিল। মগধ ও বৈশালী সেই ষোলটি রাজ্যের মধ্যে অন্যতম দুটি রাজ্য। বিম্বিসারকে কালই ফিরে যেতে হবে মগধে। কিন্তু তিনি মনে মনে ভাবলেন বৈশালীর অন্যতম আকর্ষণ, যার রূপের কথা তিনি- শুনে বিমোহিত হয়েছেন অজস্র বার। সেই আম্রপালির সঙ্গে সাক্ষাৎ না করেই কি ফিরে যাবেন তিনি। এটা কী করে হয়। আম্রপালি বৈশালীর নগরবধূ। নগরবধূ হলেও আম্রপালি রূপে গুণে, সংগীত ও নৃত্যকলার এক বিস্ময়কর দৃষ্টান্ত রেখেছেন সমগ্র আর্যবর্তে। নগরের উপকণ্ঠে এক দিন আম বাগানে একটি শিশুকন্যা কুড়িয়ে পেয়ে লালনপালন করেছিলেন সন্তানহীন এক দম্পতি, আম্রপালি নামটিও সে কারণেই। মাত্র ১১ বছর বয়সেই তার রূপের খ্যাতি সাড়া ফেলেছিল নগরীর শান্ত জীবনযাত্রায় আর এ জন্যই বৈশালীর তরুণদের মধ্যে শুরু হয়ে গিয়েছিল পারস্পরিক ঈর্ষা ও দ্বন্দ্ব। এ কারণেই বৈশালীর সব গণ্যমান্য ব্যক্তি সবদিক বিবেচনা করে সিদ্ধান্ত নেন যে কারও গৃহবধূ নয়, আম্রপালি হবেন বৈশালীর নগরবধূ। রাজা বিম্বিসারের দেখা পেয়ে আম্রপালিও ধন্য হলেন। আম্রপালির সঙ্গে রাতযাপন শেষ করে বিম্বিসার পরদিন ফিরে গেলেন মগধে। তবে বিম্বিসার কথা দিয়ে গেলেন আম্রপালির কাছে বারবার ফিরে আসবেন। কিছুদিন পর রাজা বিম্বিসার আবার এলেন আম্রপালির কাছে। ততদিনে আম্রপালি অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়েছে। আম্রপালির গর্ভে রাজা বিম্বিসারের সন্তান। বিম্বিসার আম্রপালিকে অনুরোধ করলেন সন্তান হলে নাম রাখতে বিমল কোন্দন্ন। কিন্তু আশ্চর্যজনক হলেও সত্য রাজা বিম্বিসার আর কোনোদিন আম্রপালির কাছে ফিরে এলেন না। এরপর কেটে গেছে বহু বছর। বিমলও বড় হয়েছে। মগধের সিংহাসনে বসেছেন অজাতশত্রু। ক্ষমতালোভী প্রিয় পুত্রের ইচ্ছায় রাজগৃহের কারাগারে অনাহারে মৃত্যু হয়েছে বিম্বিসারের। রাজা অজাতশত্রু গৌতমবুদ্ধকে পছন্দ করেন না বলে গৌতমবুদ্ধ আশ্রয় নিয়েছেন আম্রপালির আম্রকুঞ্জে। গৌতমবুদ্ধের শান্তির বাণীর প্রতি আকৃষ্ট হয়ে আম্রপালি ও তার ছেলে বিমল বৈষয়িক সুখ ত্যাগ করে হয়ে যান বৌদ্ধ ভিক্ষু। তারা দুজনেই যোগদেন গৌতমবুদ্ধের সংঘে। বৈশালীর সেই নগরবধূ আম্রপালির নাম অনুসারেই আমের একটি প্রজাতির নাম আম্রপালি। বাংলাদেশ থেকে যদি কোনো উপন্যাস বিশ্ব সাহিত্যে স্থান করে নেওয়ার মতো হয় তবে আমার মতে সেটি হওয়া উচিত আখতারুজ্জামান ইলিয়াস লিখিত ‘খোয়াবনামা’। ঠিক তেমনি বাংলাদেশ থেকে যদি কোনো ফল বিশ্বদরবারে পেশ করা হয় তবে সেটা অবশ্যই হওয়া উচিত আম। আমার মতের সঙ্গে দ্বিমত করবেন এমন মানুষের সংখ্যা বোধকরি নগণ্য। বিশ্ববিখ্যাত পর্যটক ভাস্কো দ্য গামা ভারতবর্ষে এসেছিলেন ১৪৯৮ খ্রিস্টাব্দে। তিনি যখন তার দেশ পর্তুগালে ফিরে গেলেন তখন তিনি ভারত সম্পর্কে নানা গল্পে মসগুল। তার দেখা বহুবিধ জিনিসের ওপর মসলার প্রলেপ লাগিয়ে এসব গল্প তিনি বলে বেড়ান যত্রতত্র। আর এ জন্য রাজা ফিলিপও একদিন ভাস্কো দ্য গামাকে জিজ্ঞেস করলেন- আচ্ছা আপনি আমাদের খুলে বলুন তো ভারতের কোন কোন বস্তু আপনাকে চমৎকৃত করেছে। ভাস্কো দ্য গামা বললেন- বলতে গেলে বলতে হয় আমাকে মুগ্ধ করেছে অনেক কিছুই। তবে আম ও চন্দন কাঠ অবশ্যই ভারতের দুটো উৎকৃষ্ট জিনিস। তবে রাজা ফিলিপ এটা জানতেন কিনা আমি বলতে পারব না, ইউরোপে কিন্তু আম পৌঁছে গিয়েছিল আরও অনেক আগে। যেহেতু আম একটি পচনশীল ভোগ্যপণ্য সেহেতু আমকে আচারে রূপান্তরিত করে তারপর রপ্তানি করা হতো। আর এই আমকে ইউরোপ, আফ্রিকা কিংবা অন্যত্র বিশ্বজনীন করে তোলার মতো কাজগুলো সাধারণত করেছিলেন আরব বণিকেরা। এ কথা ভুলে গেলে চলবে না যে ভাস্কো দ্য গামার ভারত আগমনের বহু পূর্ব থেকেই স্থলপথে আরব বণিকেরা মসলা থেকে শুরু করে নানা ধরনের পণ্য ভারত থেকে বিভিন্ন দেশ-বিদেশে আমদানি ও রপ্তানি করতেন। সেই সুবাদে আমের আচার পৌঁছে গিয়েছিল ইংল্যান্ডেও। কথিত আছে ইংরেজ রাজা জন মাঝেমধ্যে আমের আচার দিয়েই নাকি তিনি তার মধ্যাহ্ন ভোজ কিংবা রাতের আহার সম্পন্ন করতেন। আম যে স্টেপল ফুড অর্থাৎ মানুষের প্রধান খাদ্য হতে পারে সে তথ্য কিন্তু আমরা জানতে পারি বিখ্যাত সাহিত্যিক রাজ শেখর বসুর (যার ছদ্মনাম পরশুরাম) আপন সহদর, লেখক শশিশেখর বসু লিখিত ‘আম শাস্ত্র’ লেখাটি থেকে। তিনি লিখেছেন- আমকে স্টেপল ফুড বলছি এ কারণে যে, কলকাতার বিবেকানন্দ রোডে একদিন দেখলাম একটি লোক ফুটপাতের কিনারায় শুয়ে বেহুঁশে ঘুমাচ্ছে। মাথার কাছে সতেরোটারও বেশি আমের খোসা ও আমের প্রাণপনে চোষা আঁটি। খোঁজ নিয়ে জানা গেল চব্বিশ ঘণ্টা লোকটি নাকি ভাত-তরকারি স্পর্শ করেনি। অন্যদিকে সে সময়ে কলকাতায় বাঁশরী নামে একটি মাসিক পত্রিকা ছিল। সেটার সম্পাদক আম এতো ভালোবাসতেন যে চার দিন ল্যাংড়া খেয়েই ছিলেন। পঞ্চম দিনে হঠাৎ মূর্ছা গেলেন তিনি। ডাক্তারকে ফোন করতেই ডাক্তার উপদেশ দিলেন- ভাতের সঙ্গে মাছের ঝোল চটকে তাকে খাইয়ে দিলেই সব ঠিক হয়ে যাবে। শশিশেখর বসু আরও লিখেছেন- এতে অবাক হওয়ার কিছুই নেই। রবিনসন ক্রুশোও অতিরিক্ত আঙুর খেয়ে চৈতন্য হারিয়েছিলেন। তবে অনেকে আবার আম না খেলেও শরীরের সৌন্দর্য বর্ধনে এটি ব্যবহার করতেন। মিসরীয় রানী ক্লিওপেট্রা মুখের ফেসিয়াল হিসেবে শুকনো আমের পিণ্ড বানিয়ে মুখে লাগাতেন। আজকাল মেয়েরা নানাবিধ ফলের যে ফেসিয়াল ব্যবহার করেন তার গোড়াপত্তন সম্ভবত হয়েছিল দুই হাজার বছর আগে রানী ক্লিওপেট্রার হাত ধরেই। তবে ভুবনখ্যাত বীর আলেকজান্ডারও কিন্তু বেশ সৌন্দর্য সচেতন মানুষ ছিলেন। তিনি সৌন্দর্য বৃদ্ধিতে আমের কোমল পিণ্ড ব্যবহার করতেন কি না সে বিষয়ে আমরা নিশ্চিত নই। তবে ইতিহাস থেকে এটা জানা যায় যে, দুধের চৌবাচ্চায় প্রচুর পরিমাণ জাফরান মিশিয়ে সেখানে তিনি ডুবে থাকতেন গোসলের পূর্বে বেশ কিছু সময়। সে হিসেবে আলেকজান্ডারের সঙ্গে ক্লিওপেট্রার আবার বেশ মিল পাওয়া যায়। কারণ ক্লিওপেট্রাও দুধের সঙ্গে জাফরান মিশিয়ে গোসল করতেন নিয়মিত।

ভাস্কো দ্য গামার বদৌলতে ইউরোপবাসীর জন্য ভারতের দরজা যখন খুলে গেল তখন অন্যান্য আকর্ষণীয় ভোগ্য পণ্যের মতো আমেরও গল্প শুনে শুনে ইউরোপবাসীও টাটকা আমের স্বাদ আস্বাদনে ব্যাকুল হয়ে উঠল। গামার ভারতে আগমনের পূর্বে আরব বণিকেরা যে আম শুকিয়ে কিংবা আচার বানিয়ে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে চালান দিত সে কথা আমি পূর্বেই উল্লেখ করেছি। এখানে প্রসঙ্গক্রমেই বলতে হয়, ভারতবর্ষের লোকেরা কিন্তু প্রাচীনকাল থেকেই আচার তৈরিতে ওস্তাদ। হাফেজখানার নথিপত্র ঘেটে দেখা যায় যে, এখন থেকে চার হাজার বছর পূর্বে আচার তৈরির কলাকৌশলও আবিষ্কার করেছিলাম এই আমরাই। সে সময় আচার হিসেবে যে বস্তুটি ইতিহাসে প্রথম প্রক্রিয়াজাত করা হয়েছিল সেটি ছিল শসা। সে যা হোক সতের শ শতকের দিকে ইউরোপের বণিকেরা ভারতের এই রসালো ফল আমকে কীভাবে নিয়ে যাবেন তাদের দেশে এই নিয়ে নানা জল্পনা-কল্পনা করতে লাগলেন। অবশেষে তারা লক্ষ্য করলেন যে সব প্রজাতির আমের মধ্যে একমাত্র ল্যাংড়াই অনেকদিন টেকে। বিশেষ করে ইংরেজরা ল্যাংড়া আমের বোঁটাতে গালামোহর লাগিয়ে সেই আমগুলো তারা পাঠাতে শুরু করলেন ইংল্যান্ডে। ইংরেজ ব্যবসায়ীদের ধারণা ছিল আমের বোঁটার মধ্য দিয়েই বাতাস কিংবা পোকা ঢুকে আমে পচন ধরায়। এই যে ভারত থেকে আম ব্রিটেনে নিয়ে যাওয়ার জন্য এত মাতামাতি’ কিন্তু ব্রিটিশ আমলে যেসব সাহেব-সুবোরা এ দেশে আসতেন তাদের বেশির ভাগই কিন্তু আবার আম ভক্ত হয়ে ওঠতে পারেননি। বরং কেউ কেউ ছিলেন আম বিদ্বেষী। সে কথা আমরা জানতে পারি শশিশেখর বসুর লেখা থেকেই। তিনি নিজেও ব্রিটিশ আমলের মানুষ। তিনি লিখেছেন- বেশির ভাগ ইংরেজরাই আমে তারপিনের গন্ধ বলে এই ফল পছন্দ করতেন না। এ ছাড়া আঁটি চোষার সময় যে শব্দ হয় সেটা নাকি আবার এটিকেট বিরুদ্ধ। পশ্চিমবঙ্গের কৃষ্ণনগরের এক ইংরেজ ম্যাজিস্ট্রেট একবার ব্রাহ্মণভোজন দেখে বিলেতে তার মেমকে পত্র লিখেছিলেন- “মাই ডারলিং, দুই শত হাফ নেকেড পণ্ডিত ক্ষীরের সঙ্গে বোম্বাই আম ও লুচি চটকে সেকি ভয়ানক শব্দ করে খেল। চক্ চক্ চক্। তাদের এই আমের আঁটি চোষার দৃশ্য যদি বিলেতে কুড়ি শিলিং টিকিট করে দেখানো যেত তবে সেখানে সম্ভবত ভয়ানক রকম হুড়োহুড়ি পড়ে যেত।” তবে আমার ব্যক্তিগত ধারণা কলকাতার সাহেবেরা আম পছন্দ করত না মূলত দুটি কারণে। প্রথমত, ইংল্যান্ড থেকে চাকরি-বাকরি নিয়ে যেসব সাহেব-সুবোরা ভারতে আসত তাদের মধ্যে বেশির ভাগই ছিল বেরসিক। তা না হলে কি আমের মতো এমন ঐশ্বরিক একটি ফল না খেয়ে থাকতে পারে! দ্বিতীয়ত, আম খেতে হাত ব্যবহার করতে হয়। তারা আম খাওয়ার জন্য হাত ব্যবহার করতে সম্ভবত একেবারেই অনিচ্ছুক ছিল। তবে শশিশেখর বসুর লেখা থেকেই জানা যায়- সাহেবেরা আম পছন্দ না করলেও তাদের মেমরা কিন্তু ঠিকই লুকিয়ে চুকিয়ে আম খেতেন। মাঝে মধ্যে তাদের সাহেবদের কারণে ঘরের ভিতর আম খাওয়ার সুযোগ না পেয়ে তারা নাকি গোসলখানায় ঢুকে দামি দামি পোশাক পরিচ্ছদগুলো সব পরিত্যাগ করে আমের আঁটি চুষতেন। আম শুধু যে ইংরেজরাই অপছন্দ করতেন তা কিন্তু নয়। আমার মনে হয় কবিরাজ-বদ্যিদেরও আম খুব একটা পছন্দ নয়। তা না হলে কি কিছু বিশ্রি রোগের সঙ্গে আমকে যুক্ত করে দেন। যেমন- আমরক্ত, আমাশয়, আমবাত, আমফোঁড়া, আমবুলানস। আবার অন্যদিকে কিছু ফলের সঙ্গে আমকে যুক্ত করে তাদের জাতে উঠানো হয়েছে- আমরুল, আমাদা, আমানি, আমসন্দেস, আমলকি, আমড়া, সাদিআম (পেয়ারা) ইত্যাদি। অন্যদিকে আমের বিভিন্ন প্রজাতির নামকরণেও দেখা যায় খাম খেয়ালিপনা ও তুচ্ছ-তাচ্ছিল্য। অনেকে হয়তো বলবেন, প্রত্যেকটি নামের পেছনেই তো একটি ইতিহাস আছে। নামগুলো তো সেই ইতিহাস ধরেই প্রচার পেয়েছে। কিন্তু আমার কথা হচ্ছে তাহলে কৃষি মন্ত্রণালয়ের কাজটা কি। আমের মধ্যে ল্যাংড়া হচ্ছে মহারাজ। অথচ এর নাম ল্যাংড়া। মহারাজ তুল্য এ জাতের আমটির উদ্ভব ভারতের বেনারসে। সেখানকার এক খোঁড়া বা ল্যাংড়া ফকিরের নামে আমটির নামকরণ করা হয়েছে। পাগল এই ল্যাংড়া ফকিরের আস্তানা থেকেই নাকি আমের এই জাতটি প্রথম সংগ্রহ করা হয়েছিল। সীতা ভোগ নামটির উদ্ভবও বেশ বিচিত্র। আমভক্ত হনুমান এতো রামভক্ত ছিলেন যে লংকার বাগানে গাছে বসে ভালো ভালো আমের আঁটিগুলো সব অযোধ্যায় ও সীতার বাপের বাড়ি মিথিলায় ছুড়েছিলেন। আর সেজন্য মিথিলায় জন্মানো আমগুলোকেই বলে সীতাভোগ। উত্তর প্রদেশের এলাহাবাদে দ্বারভাঙ্গা নামক স্থানে সম্রাট বাবর সহস্রাধিক আম গাছ রোপণ করেছিলেন। সেখানকার আমকে তাই বলে দ্বারভাঙ্গা আম। সেই পঞ্চাশ-ষাট বছর আগের ঘটনা পানির অভাবে রংপুর অঞ্চলে আম গাছের গোড়ায় এক কৃষক হাঁড়ির তলায় ফুটো করে সেচের ব্যবস্থা করেছিলেন। কিন্তু রাত্রিবেলা কিছু দুষ্ট ছেলেপুলে হাঁড়িগুলো ভেঙে সেখানে মলমূত্র ত্যাগ করে যায়। কিন্তু পরবর্তীতে দেখা যায় ওই গাছের আমই মিষ্টি ও সুস্বাদু। তখন ওই কৃষক এই আমের নাম দেন হাঁড়িভাঙা।

লেখক : গল্পকার ও সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী

এই বিভাগের আরও খবর
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
যুদ্ধ নয় শান্তি
যুদ্ধ নয় শান্তি
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
হজের সূচনা যেভাবে হলো
হজের সূচনা যেভাবে হলো
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
সাইবার সুরক্ষা
সাইবার সুরক্ষা
ওএসডি কালচার
ওএসডি কালচার
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা  প্রয়োজন
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা প্রয়োজন
ইসলামে নারীর অধিকার
ইসলামে নারীর অধিকার
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৩৬ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

হাটহাজারীর ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
হাটহাজারীর ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস
গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস

১৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস
আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল

৩৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ
বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ

৪০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে
যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র
জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ
চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ
পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের
বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫
পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার
মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান
কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬
শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার
গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা
যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের
সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার
কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক
খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী
সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না
‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম
এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে

শোবিজ

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

মোহামেডানের দরকার ৪৩
মোহামেডানের দরকার ৪৩

মাঠে ময়দানে

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা