শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৯ জুলাই, ২০২৩

নির্বাচনী ভাবনা : আগামীতে কী ঘটতে যাচ্ছে

আলম রায়হান
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
নির্বাচনী ভাবনা : আগামীতে কী ঘটতে যাচ্ছে

কুমির ও শিয়াল যৌথ উদ্যোগে কৃষিকাজ করেছে। একবার চাষ করেছে ধান এবং দ্বিতীয়বার আলু। কিন্তু শিয়ালের কাছে দুবারই বোকা বনেছে কুমির। এটি শিশুতোষ পাঠ্যবইয়ের একটি গল্প। অনেকের বিবেচনায়, এ গল্পের সঙ্গে অনেকটাই মিলে যায় ২০১৪ ও ২০১৮ সালের জাতীয় নির্বাচন। আবার এ দুটি নির্বাচন যেমন আলাদা তেমনই এর সঙ্গে অতীতের কোনো নির্বাচনের মিল খুঁজে পাওয়া দুষ্কর। এ ক্ষেত্রে অনুকরণ, অনুসরণ অথবা কপিপেস্ট করার কোনো ঘটনা ঘটেনি। দুটি নির্বাচনই ছিল ইউনিক এবং এ দুটিতেই গল্পের বোকা কুমিরের ভাগ্য বরণ করতে হয়েছে সাবেক শাসক দল বিএনপিকে। বলা হয়, এ ক্ষেত্রে বিএনপি প্রধানত জামায়াত দ্বারা প্রভাবিত হয়েছে। সেই জামায়াত এখন আবার মাঠে। সরকারের অনুমতি নিয়েই জামায়াত ১০ জুন রাজধানীতে সমাবেশ করেছে। এর মধ্য দিয়ে জানান দিল নির্বাচনী মাঠে আছে জামায়াত। কারওই বুঝতে অসুবিধা হওয়ার কথা নয়, নেপথ্যে ক্ষমতাসীনদের নির্বাচনী রাজনীতি। এটি সরকারি দলের এক ধরনের ‘ঝুঁকিপূর্ণ সাফল্য’। আগামী নির্বাচনে থাকার বাহানায় মাঠ গরম করার সুযোগ নিয়ে জামায়াত শেষ মুহূর্তে বিএনপির সঙ্গে পোঁ ধরে বেঁকে বসার আশঙ্কা কিন্তু থেকেই যাচ্ছে। হয়তো এটি বিবেচনায় রাখা হয়েছে। আর সবকিছু ছাড়িয়ে প্রশ্ন হচ্ছে, কেমন রাজনীতি ও নির্বাচনী পরিকল্পনা নিয়ে অগ্রসর হচ্ছে আওয়ামী লীগ? এ নিয়ে রহস্য ঘনীভূত হচ্ছে।

প্রতিটি নির্বাচনে ভিন্ন ভিন্ন কৌশল গ্রহণের কৃতিত্ব যেমন আওয়ামী লীগের প্রাপ্য, তেমনি নির্বাচনের আগ পর্যন্ত সেই কৌশল পুরোপুরি গোপন রাখার কৃতিত্বের দাবিদারও ক্ষমতাসীন দলটি। এমনকি ২০১৮ সালে রাতে ভোট হওয়ার যে অভিযোগ তা-ও কিন্তু রাতে কেউ বলেনি। ফলে অতিকথনের পরও এর সত্য-মিথ্যা নিয়ে ধোঁয়াশা থেকেই গেছে। অভিজ্ঞ মহল মনে করে, দল ও দলের সিদ্ধান্ত গ্রহণের বিষয়টি দিনে দিনে যে মাত্রায় কেন্দ্রীভূত হয়েছে, তাতে দলের কৌশল গোপন রাখার কাজটি খুব সহজ হয়ে গেছে আওয়ামী লীগের জন্য। এ অবস্থায় সামনের নির্বাচনে আওয়ামী লীগের কৌশল কী হবে তা দেখার জন্য পুরো জাতির কৌতূহল বহুগুণ বেড়েছে। এ ক্ষেত্রে ফলাফল তেমন বিবেচ্য নয়। প্রধান হচ্ছে মানুষের ভোট প্রদানের অধিকার নিশ্চিত হওয়া প্রসঙ্গটি। হতাশায় নিমজ্জিত ধারণা ছিল ২০১৪ অথবা ২০১৮ সালের মতোই প্রতিপক্ষকে বোকা বানানোর মতো একটি নির্বাচন হবে। যেখানে ভোটার মুখ্য নয়, রাজনীতির খেলাই হবে প্রধান। তবে শেষতক ভরসার পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছে বলে মনে করা হয়। বাংলাদেশকে কেন্দ্র করে ২৪ মে আমেরিকার ভিসানীতি ঘোষণার পর খোলনলচে পাল্টে গেছে। পাশাপাশি আগামী নির্বাচন ইস্যুটি গেছে অন্য মাত্রায়। ছেলের হাতের মোয়া হঠাৎ হাতছাড়া হওয়ার মতো। ফলে আর যা-ই হোক, ২০১৪ অথবা ২০১৮-এর আদলে আগামী নির্বাচন হবে না, এমনটাই মনে করা হচ্ছে। এমনকি বিভিন্ন কেন্দ্রের পর্যবেক্ষকরা মোটামুটি একমত, আগামী নির্বাচন বিগত দুটির কোনোটির মতোই হবে না। এমনকি সামরিক শাসকদের ‘হ্যাঁ-না’ ধরনের ভোট হওয়ারও কোনো সুযোগ নেই। তাহলে কীভাবে এবং কেমন হবে আগামী নির্বাচন? এটা জনগণের কাছে এক রহস্যঘেরা প্রশ্ন।

শেখ হাসিনা সরকারকে পদত্যাগে বাধ্য করা বিএনপি-জামায়াতের সাধ্যের বাইরে, এ কথা ২০১৩ সাল থেকে অকাট্যভাবে প্রমাণিত হয়েছে বারবার। এদিকে রাজনীতির মাধ্যমে ক্ষমতায় যাওয়ার একমাত্র সিঁড়ি নির্বাচন প্রায় সমাগত। এ অবস্থায় বিএনপির জন্য আশার আলো হচ্ছে বিদেশিদের করুণা

বর্তমান সংসদের মেয়াদ শেষ হবে ২০২৪ সালের ২৯ জানুয়ারি। নির্বাচন হতে হবে এ সংসদের মেয়াদ শেষ হওয়ার আগের ৯০ দিনের মধ্যে যে কোনো সময়ে। সরল হিসাবে ২০২৩ সালের ২৯ অক্টোবর থেকে ২০২৪ সালের ২৯ জানুয়ারির মধ্যে নির্বাচন হতে হবে। অঙ্কের হিসাবে বিভ্রান্তি নেই। কিন্তু বিভ্রান্তি অন্যখানে। নির্বাচনটি কেমন বা কীভাবে হবে তা এখনো কেউ জানে না। এ নিয়ে অনেক ধোঁয়াশা, বিস্তর অস্পষ্টতা বিরাজমান। আর আছে অতল আগ্রহ। এদিকে অন্যরকম বিভ্রান্তিতে আছে প্রধান বিরোধী দল বিএনপি। বিষয়টিকে দলটির জন্য মহাবিপদ হিসেবেও আখ্যায়িত করছেন অনেকে। এমনিতেই আওয়ামী লীগের কৌশলের কাছে একাধিকবার মার খেয়ে বিএনপি এরই মধ্যে বেশ বিপর্যস্ত ও বিধ্বস্ত। এ অবস্থায় আগামী নির্বাচন নিয়ে আওয়ামী লীগের পরিকল্পনা কী তা আঁচ বা অনুমান করা গেলে হয়তো সে অনুযায়ী কৌশল ঠিক করা বিএনপির জন্য সহজ হতো। কিন্তু সরকারের মতিগতি পরিমাপ করা বিএনপির জন্য যেন গজফিতা দিয়ে সমুদ্রের গভীরতা মাপার মতো বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে।

এদিকে সাধারণ হিসাবেই বলা চলে, গত দুটি নির্বাচন নিয়ে বিএনপির দুটি সিদ্ধান্ত ভুল ছিল। নির্বাচন ঠেকানো-বর্জন-অংশগ্রহণ এ তিন পথেই হেঁটেছে বিএনপি। কিন্তু প্রাপ্তি শূন্য। বরং ত্রিশঙ্কু অবস্থায় পড়েছে দলটি। তাহলে এবার কী করবে বিএনপি? সম্ভবত গত দুই নির্বাচনের অভিজ্ঞতা থেকে বিএনপি এখন বলতে শুরু করেছে, আওয়ামী লীগ সরকারের অধীনে কোনো নির্বাচন করবে না। এমনকি আওয়ামী লীগ সরকার পদত্যাগ না করা পর্যন্ত বিএনপি নির্বাচন নিয়ে কোনো আলোচনা করতেও রাজি নয় বলে বক্তব্য দিচ্ছেন দলটির নেতারা। আবার শর্ত সাপেক্ষে সংলাপে বসারও ইঙ্গিত দিচ্ছেন। এর পরও প্রশ্ন আছে, এ বক্তব্যে কি বিএনপির অবস্থান পরিষ্কার হয়েছে? নাকি আরও ঘোলাটে হচ্ছে? বিএনপি দাবি করলেই কি আওয়ামী লীগ সরকার পদত্যাগ করবে? নির্বাচনের আগে নিরপেক্ষ সরকারের কাছে আওয়ামী লীগকে ক্ষমতা হস্তান্তর করবে, নাকি এ কাজে বাধ্য করা হবে? সেটা কীভাবে? আর সম্পূর্ণ নিরপেক্ষ সরকার আসলে কী? খায় না মাথায় দেয়! এসব প্রশ্নের জবাব খুঁজে পাওয়া কঠিন। কিন্তু দেখা যাচ্ছে, বিএনপি আরও এক ধাপ এগিয়ে গেছে। ম্যাট্রিক পাস না করে বিএ ক্লাসে ভর্তির বাসনার মতো। নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচনের পর জাতীয় সরকার গঠন নিয়েও দলটি চিন্তাভাবনা শুরু করে দিয়েছে। স্মরণ করা যেতে পারে, ১৯৯১ সালের নির্বাচনের আগেই আওয়ামী লীগের অনেক নেতা নিজেকে সম্ভাব্য মন্ত্রী ভেবে পছন্দের বাড়িটির খোঁজখবর নিয়েছিলেন।

যতটুকু জানা যায়, ভবিষ্যতে নির্বাচনের পর সব দলকে (জয়ী ও পরাজিত) নিয়ে একটি সরকার গঠন করা হবে, এমন একটি ধারণা সামনে রেখে বিভিন্ন দল ও জোটকে বিএনপি সরকারবিরোধী আন্দোলনে যুক্ত করতে চাইছে। সম্ভবত সেই আন্দোলনের মধ্য দিয়েই তারা নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচন নিশ্চিত করতে চায়। ফলে নির্বাচন কীভাবে হতে যাচ্ছে তা বোঝার জন্য বিএনপির আন্দোলনের ফলাফলের ওপর নির্ভর করতে হবে। কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে, বিএনপির আন্দোলন যদি আওয়ামী লীগ ব্যর্থ করে দিতে পারে তাহলে কী হবে? আপাতত অপেক্ষা করা ছাড়া কোনো পথ নেই। এদিকে অনেকে মনে করেন আওয়ামী লীগপ্রধান শেখ হাসিনার রাজনীতি আগেভাগে আঁচ করা মোটেই সহজ নয়। অনেকটা গলফ খেলার মতো। আর সরকার শক্তিশালী ও স্থিতিশীল করার ক্ষেত্রে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এক ইউনিক মডেল। বিপরীতে সাবেক শাসক দল বিএনপি রাজনীতির অথই পাথারে কলাগাছের ভেলার যাত্রী হওয়ার দশায় পড়েছে। অথচ জনসমর্থন ও কর্মী সংখ্যায় এ দলটির অবস্থান বেশ শক্তিশালী। কিন্তু নেতৃত্ব সংকট। মিয়ানমারের বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গাদের মতো। ফলে রাজনীতির লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য হাসিল করা সম্ভব হচ্ছে না বিএনপির পক্ষে। অথচ ২০১৩ সাল থেকে কী না করেছে দলটি! আর সাড়ে ১৪ বছর ধরে তো কেবল আলটিমেটাম দিয়ে যাচ্ছে। রোজায় বলে ঈদের পর, ঈদের পর বলে কোরবানিটা যাক! কিন্তু এখন পর্যন্ত প্রত্যাশা পূরণের পারদ শূন্যের ঘরেই আছে। শেখ হাসিনা সরকারকে পদত্যাগে বাধ্য করা বিএনপি-জামায়াতের সাধ্যের বাইরে- এ কথা ২০১৩ থেকে অকাট্যভাবে প্রমাণিত হয়েছে বারবার। এদিকে রাজনীতির মাধ্যমে ক্ষমতায় যাওয়ার একমাত্র সিঁড়ি নির্বাচন প্রায় সমাগত। এ অবস্থায় বিএনপির জন্য আশার আলো হচ্ছে বিদেশিদের করুণা; যা জোনাকির আলো থেকে মশালে পরিণত হয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে কোনো কোনো মহল থেকে। বিএনপির অনেকেরই ভাবখানা, এই তো ক্ষমতার মসনদ দেখা যায়! কিন্তু তা যে বিএনপির জন্যই তো নিশ্চিতভাবে বলা যাবে না। অনেকেই মনে করেন, নানান ইকোয়েশনে মসনদ আওয়ামী লীগের হাতছাড়া হলেও তা যে বিএনপির দখলেই যাবে, তা বলা কঠিন। আবার কেউ কেউ মনে করেন, বাংলাদেশের সমুদ্রে তেল-গ্যাস উত্তোলনের কাজ কে পাবে তার ওপর নির্ভর করে অনেক কিছু। মনে রাখা প্রয়োজন, আওয়ামী লীগ সরকারের কাছ থেকে আমেরিকার প্রাপ্তির বাসনা পূরণ হলে তা বিএনপির জন্য হতাশার মনুমেন্টে পরিণত হতে পারে।

দেশবাসী জানে, বিএনপি নির্বাচন বর্জনের রাজনীতি করে আসছে লাগাতারভাবে। আত্মঘাতী এ ধারায় গত সিটি নির্বাচনে নেতা-কর্মী-সমর্থকদের নির্বাচন থেকে দূরে রাখার জোর চেষ্টা করেছে। এমনকি যারা দলের সিদ্ধান্ত পাশ কাটিয়ে প্রার্থী হয়েছেন তাদের আজীবনের জন্য বহিষ্কার করা হয়েছে। কিন্তু তাতে ফল কী? ভোটারের উপস্থিতি কি কমেছে? বরং ভরা আষাঢ়ে মাথার ওপর বৃষ্টি এবং পায়ের নিচে কাদাজল উপেক্ষা করে ভোটারের উপস্থিতি আবার প্রমাণ করেছে, বাংলাদেশের মানুষের ভোট দেওয়ার প্রবণতা বানের জলের মতো প্রবল। এ রুধিবার নয়। এবং আওয়ামী লীগের বড় ভুলগুলোর মধ্যে একটি হচ্ছে মানুষের ভোটাধিকার নিয়ে ছেলেখেলা। বিশেষ করে স্থানীয় নির্বাচনব্যবস্থার বারোটা বাজানো বড় রকমের ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে আওয়ামী লীগের জন্য। এতে তীব্র জনবিরক্তির শিকার হয়েছে গণতন্ত্রের জন্য দীর্ঘ আন্দোলন-সংগ্রামের কাণ্ডারি আওয়ামী লীগ। বিরাজমান বাস্তবতায় আগামী নির্বাচন প্রসঙ্গে আমেরিকার ভিসানীতি কাজ করবে ধন্বন্তরি হিসেবে। এ অবস্থায় বিএনপি বর্জন করলে নিজে ঘরে থাকতে পারবে, এর বেশি কিছু নয়। আর বিএনপি অর্জনের বাসনায় বর্জনের ঘোষণা দিলেই তা অক্ষরে অক্ষরে পালিত হবে সেটা মনে করার কোনো কারণ নেই। সদ্যসমাপ্ত চার সিটি নির্বাচনে তো এর আলামত দেশবাসী দেখেছে, নিশ্চয়ই বিএনপি টের পেয়েছে হাড়ে হাড়ে। তখন করা হয়েছে আজীবনের জন্য বহিষ্কার। এবার হয়তো কেয়ামত পর্যন্ত বহিষ্কারের ঘোষণা দেওয়া হবে। কিন্তু এসব বহিষ্কারে কোনো ফায়দা হয়? এসব বহিষ্কার আসলে বেফজুল।

এদিকে বিবেচনায় রাখা প্রয়োজন, আওয়ামী লীগ-বিএনপির বাইরে দলগুলো ক্ষমতার ভাগ পাওয়ার স্বপ্নে বিভোর। এটি রাজনীতির একটি স্বীকৃত ধারা। যেটি বিষবৃক্ষে পরিণত করে দিয়ে গেছেন দুই সামরিক শাসক। পুরনো দিনের ধারায় নির্বাচনের সময় এগিয়ে এলেই সাইনবোর্ডধারী দলের নেতাকুল ব্যাকুল হয়ে যায়। শামুকের খোলস থেকে বেরিয়ে আসে। অথবা ঘুম ভেঙে বিড়াল যেমন আড়মোড়া দেয়। এরপর এদিক-ওদিক ছুটতে থাকে খরগোশের গতিতে। অবশ্য নির্বাচনকালে তাদের দামও বাড়ে। এবারও তাই হয়েছে। ছোট দলগুলো সাধারণত আওয়ামী লীগ অথবা বিএনপির সঙ্গে গাঁটছড়া বাঁধে। কারও লক্ষ্য মন্ত্রীর চেয়ার, কেউ কেবল এমপি হলেই খুশি। এ দলগুলোর নেতারা মুখে বড় বড় আওয়াজ দেন, কিন্তু গোপনে চলে ভিন্ন তৎপরতা ও দেনদরবার; যা এখন পুরোদমে চলমান। সঙ্গে চলছে জোট গঠন বা দল ভাঙার খেলাও। ফলে নির্বাচন শেষ পর্যন্ত কোন তরিকায় হবে তা এখনো পরিষ্কার নয়। এর সঙ্গে অনেকই মনে করেন, নির্ধারিত সময়ে নির্বাচন অনুষ্ঠান সম্ভব না হলে তা হতে পারে প্রধান দুই দলের জন্যই ক্ষতির কারণ। আর সর্বনাশ হতে পারে বিএনপির। অনেকটা আত্মহননের মাত্রায়!

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
আগুন থেকে রক্ষা পাওয়ার আমল
আগুন থেকে রক্ষা পাওয়ার আমল
চট্টগ্রাম বন্দরে অচলাবস্থা
চট্টগ্রাম বন্দরে অচলাবস্থা
একের পর এক আগুন
একের পর এক আগুন
আগুন : দুর্ঘটনা না অন্তর্ঘাত
আগুন : দুর্ঘটনা না অন্তর্ঘাত
প্রয়োজন অর্থনীতিবান্ধব রাজনীতি
প্রয়োজন অর্থনীতিবান্ধব রাজনীতি
আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি
আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি
জলবায়ু দারিদ্র্য
জলবায়ু দারিদ্র্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
মানবতন্ত্রী সালাহ্উদ্দীন আহমদ
মানবতন্ত্রী সালাহ্উদ্দীন আহমদ
হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ
হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
নাদির শাহর প্রমোদবালা ও আমাদের দেশপ্রেম
নাদির শাহর প্রমোদবালা ও আমাদের দেশপ্রেম
সর্বশেষ খবর
নাটোরে আগুনে বসতবাড়ি পুড়ে ছাই
নাটোরে আগুনে বসতবাড়ি পুড়ে ছাই

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে পরিসংখ্যান দিবস পালিত
খাগড়াছড়িতে পরিসংখ্যান দিবস পালিত

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রতিরক্ষা জোরদারে ৮৮৫০ তরুণ-তরুণীকে প্রশিক্ষণ দেবে সরকার
প্রতিরক্ষা জোরদারে ৮৮৫০ তরুণ-তরুণীকে প্রশিক্ষণ দেবে সরকার

২ মিনিট আগে | জাতীয়

ফের ‍খুলে দেওয়া হচ্ছে পাকিস্তান-আফগানিস্তান সীমান্ত
ফের ‍খুলে দেওয়া হচ্ছে পাকিস্তান-আফগানিস্তান সীমান্ত

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোংলা সরকারি কলেজ ছাত্রদলের সভাপতি সাব্বির, সম্পাদক শামীম
মোংলা সরকারি কলেজ ছাত্রদলের সভাপতি সাব্বির, সম্পাদক শামীম

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরের উইকেটকে অজুহাত হিসেবে দাঁড় করাতে চান পিয়েরে
মিরপুরের উইকেটকে অজুহাত হিসেবে দাঁড় করাতে চান পিয়েরে

১২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জন্ম নিয়েই বাপের সঙ্গে পাল্লা দিও না: গোলাম পরওয়ার
জন্ম নিয়েই বাপের সঙ্গে পাল্লা দিও না: গোলাম পরওয়ার

১৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

শেবাচিমে আধুনিক সিসিইউ উদ্বোধন
শেবাচিমে আধুনিক সিসিইউ উদ্বোধন

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিয়ের পর প্রথম প্রকাশ্যে সেলেনা-বেনি ব্ল্যাঙ্কো
বিয়ের পর প্রথম প্রকাশ্যে সেলেনা-বেনি ব্ল্যাঙ্কো

১৯ মিনিট আগে | শোবিজ

স্বাধীন দেশে আমরা ছিলাম পরাধীন: ফয়জুল করীম
স্বাধীন দেশে আমরা ছিলাম পরাধীন: ফয়জুল করীম

২১ মিনিট আগে | রাজনীতি

রবির এলিট সদস্যরা এপক্সের পণ্যে ছাড় পাবে
রবির এলিট সদস্যরা এপক্সের পণ্যে ছাড় পাবে

২৬ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

এ কে আজাদকে গ্রেফতারের দাবিতে ফরিদপুরে বিক্ষোভ মিছিল
এ কে আজাদকে গ্রেফতারের দাবিতে ফরিদপুরে বিক্ষোভ মিছিল

২৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুম-ডুয়োলিঙ্গো-স্ন্যাপচ্যাটসহ এক হাজারের বেশি অ্যাপের সেবা বিঘ্নিত
জুম-ডুয়োলিঙ্গো-স্ন্যাপচ্যাটসহ এক হাজারের বেশি অ্যাপের সেবা বিঘ্নিত

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যারিবীয়দের হোয়াইটওয়াশ করবে বাংলাদেশ, বিশ্বাস মুশতাকের
ক্যারিবীয়দের হোয়াইটওয়াশ করবে বাংলাদেশ, বিশ্বাস মুশতাকের

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তৃতীয় এশিয়ান ইয়ুথ গেমসে যাচ্ছেন সামির
তৃতীয় এশিয়ান ইয়ুথ গেমসে যাচ্ছেন সামির

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আফগানিস্তান কেন ডুরান্ড লাইন মানে  না?
আফগানিস্তান কেন ডুরান্ড লাইন মানে না?

৪৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

সীমান্ত অতিক্রম, উত্তর কোরীয় সৈন্যকে আটক সিউলের
সীমান্ত অতিক্রম, উত্তর কোরীয় সৈন্যকে আটক সিউলের

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪ হাজার এএসআই নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি
৪ হাজার এএসআই নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

জুবায়েদ হত্যার প্রতিবাদে দিনাজপুর সরকারি কলেজ ছাত্রদলের বিক্ষোভ
জুবায়েদ হত্যার প্রতিবাদে দিনাজপুর সরকারি কলেজ ছাত্রদলের বিক্ষোভ

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নেতানিয়াহু কানাডায় পা রাখলে গ্রেপ্তার করা হবে: মার্ক কার্নি
নেতানিয়াহু কানাডায় পা রাখলে গ্রেপ্তার করা হবে: মার্ক কার্নি

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি ছাত্র অধিকার পরিষদের সভাপতি সাদমান, সম্পাদক মাহতাপ
ঢাবি ছাত্র অধিকার পরিষদের সভাপতি সাদমান, সম্পাদক মাহতাপ

৫৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অস্ট্রেলিয়ার বিমানকে ধাওয়া দিল চীনা যুদ্ধবিমান
অস্ট্রেলিয়ার বিমানকে ধাওয়া দিল চীনা যুদ্ধবিমান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীর হাত-পায়ের রগ কাটা মরদেহ উদ্ধার
চট্টগ্রামে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীর হাত-পায়ের রগ কাটা মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অগ্নিকাণ্ড-বিশৃঙ্খলা ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে কোনো বাধা হবে না : রিজভী
অগ্নিকাণ্ড-বিশৃঙ্খলা ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে কোনো বাধা হবে না : রিজভী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলকে ইয়েমেনের কড়া হুঁশিয়ারি
ইসরায়েলকে ইয়েমেনের কড়া হুঁশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যানজট নিরসনে ৩ দফা নির্দেশনা এসএমপির
যানজট নিরসনে ৩ দফা নির্দেশনা এসএমপির

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বৃষ্টি-লঘুচাপ নিয়ে নতুন বার্তা
বৃষ্টি-লঘুচাপ নিয়ে নতুন বার্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোংলায় মুক্তিযুদ্ধের বিদেশি বন্ধু ফাদার রিগনের ৮ম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত
মোংলায় মুক্তিযুদ্ধের বিদেশি বন্ধু ফাদার রিগনের ৮ম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুদাপেস্টে ট্রাম্প-পুতিন সম্ভাব্য বৈঠক: আমন্ত্রণ পেলে যাবেন জেলেনস্কি
বুদাপেস্টে ট্রাম্প-পুতিন সম্ভাব্য বৈঠক: আমন্ত্রণ পেলে যাবেন জেলেনস্কি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার আরও ১-২ বছর থাকবে : ইকবাল করিম ভূঁইয়া
বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার আরও ১-২ বছর থাকবে : ইকবাল করিম ভূঁইয়া

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী আটক
ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী আটক

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল

২২ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

আর্জেন্টিনাকে কাঁদিয়ে অনূর্ধ্ব–২০ বিশ্বকাপ শিরোপা জিতলো মরক্কো
আর্জেন্টিনাকে কাঁদিয়ে অনূর্ধ্ব–২০ বিশ্বকাপ শিরোপা জিতলো মরক্কো

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বলিউডে কার আয় কত? অভিনেত্রীদের পারিশ্রমিক তালিকা প্রকাশ
বলিউডে কার আয় কত? অভিনেত্রীদের পারিশ্রমিক তালিকা প্রকাশ

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পর্নোগ্রাফির সঙ্গে জড়িত বাংলাদেশি যুগল গ্রেফতার
পর্নোগ্রাফির সঙ্গে জড়িত বাংলাদেশি যুগল গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রেলপথে নতুন উদ্যোগ সৌদির, চার ঘণ্টায় যাবে ১৫০০ কিমি
রেলপথে নতুন উদ্যোগ সৌদির, চার ঘণ্টায় যাবে ১৫০০ কিমি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির মধ্যে এবার গাজায় ইসরায়েলের দুই সেনা নিহত
যুদ্ধবিরতির মধ্যে এবার গাজায় ইসরায়েলের দুই সেনা নিহত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সম্মানি বাড়িয়ে পুনঃনির্ধারণ
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সম্মানি বাড়িয়ে পুনঃনির্ধারণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে সেনাবাহিনীকে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিতে বললেন ইরানের সেনাপ্রধান
যে কারণে সেনাবাহিনীকে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিতে বললেন ইরানের সেনাপ্রধান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোমাঞ্চকর জয়ে ভারতকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ইংল্যান্ড
রোমাঞ্চকর জয়ে ভারতকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ইংল্যান্ড

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নবাবদের বংশধররা আজও ব্রিটিশদের পেনশন পাচ্ছেন, কিন্তু কত?
নবাবদের বংশধররা আজও ব্রিটিশদের পেনশন পাচ্ছেন, কিন্তু কত?

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সেনাবাহিনীকে দোষারোপ করে উচ্ছ্বাস জাতির স্নায়ুতন্ত্রে আঘাতের শামিল
সেনাবাহিনীকে দোষারোপ করে উচ্ছ্বাস জাতির স্নায়ুতন্ত্রে আঘাতের শামিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোসাদ গুপ্তচরকে ফাঁসি দিল ইরান
মোসাদ গুপ্তচরকে ফাঁসি দিল ইরান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডা থেকে রেকর্ডসংখ্যক ভারতীয় ফেরত পাঠানো হচ্ছে, নেপথ্যে যা...
কানাডা থেকে রেকর্ডসংখ্যক ভারতীয় ফেরত পাঠানো হচ্ছে, নেপথ্যে যা...

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাওয়ার ব্যাংক থেকে ইন্ডিগোর বিমানে আগুন!
পাওয়ার ব্যাংক থেকে ইন্ডিগোর বিমানে আগুন!

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

স্বপ্ন দেখতেই থাকুন, পরমাণু স্থাপনা ধ্বংসের দাবি নিয়ে ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির
স্বপ্ন দেখতেই থাকুন, পরমাণু স্থাপনা ধ্বংসের দাবি নিয়ে ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-আফগানিস্তান যুদ্ধবিরতি টিকবে কতো দিন?
পাকিস্তান-আফগানিস্তান যুদ্ধবিরতি টিকবে কতো দিন?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যাযজ্ঞে যুক্ত ১৭ ইসরায়েলি বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস
হত্যাযজ্ঞে যুক্ত ১৭ ইসরায়েলি বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাস জয়ী নাকি পরাজিত?
হামাস জয়ী নাকি পরাজিত?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি ছাত্রদল নেতা খুন : এখনো মামলা হয়নি, থানায় অপেক্ষায় স্বজনরা
জবি ছাত্রদল নেতা খুন : এখনো মামলা হয়নি, থানায় অপেক্ষায় স্বজনরা

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইমিগ্রেশন কোর্টে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেফতার বাংলাদেশি নারী
ইমিগ্রেশন কোর্টে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেফতার বাংলাদেশি নারী

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপের পূর্বাভাস
বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপের পূর্বাভাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুবায়েদ হত্যার বিচার দাবিতে বংশাল থানার সামনে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
জুবায়েদ হত্যার বিচার দাবিতে বংশাল থানার সামনে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঋণ অবলোপন বিধিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নির্দেশনা
ঋণ অবলোপন বিধিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নির্দেশনা

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সালমান শাহর মৃত্যুর ঘটনায় হত্যা মামলা দায়েরের নির্দেশ
সালমান শাহর মৃত্যুর ঘটনায় হত্যা মামলা দায়েরের নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সীমান্তে ‘ভূতের আওয়াজ’ বাজিয়ে ভয় দেখাচ্ছে থাইল্যান্ড, জাতিসংঘে কম্বোডিয়ার অভিযোগ
সীমান্তে ‘ভূতের আওয়াজ’ বাজিয়ে ভয় দেখাচ্ছে থাইল্যান্ড, জাতিসংঘে কম্বোডিয়ার অভিযোগ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হংকংয়ে সমুদ্রে ছিটকে পড়ল কার্গো প্লেন, নিহত ২
হংকংয়ে সমুদ্রে ছিটকে পড়ল কার্গো প্লেন, নিহত ২

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেবরের ছেলের সাথে ‘ব্রেকআপ’, কবজি কাটলেন দুই সন্তানের মা
দেবরের ছেলের সাথে ‘ব্রেকআপ’, কবজি কাটলেন দুই সন্তানের মা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সম্পদের পাহাড় যুক্তরাষ্ট্রে
সম্পদের পাহাড় যুক্তরাষ্ট্রে

প্রথম পৃষ্ঠা

কোন ভিত্তিতে জাতীয় নির্বাচন
কোন ভিত্তিতে জাতীয় নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি
আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি

সম্পাদকীয়

স্থানীয় মেম্বার বললেন টাকা লাগবে না, শুটিং করুন
স্থানীয় মেম্বার বললেন টাকা লাগবে না, শুটিং করুন

শোবিজ

ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত
ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্যারিস রোডে ভ্রাম্যমাণ বইয়ের দোকান
প্যারিস রোডে ভ্রাম্যমাণ বইয়ের দোকান

প্রাণের ক্যাম্পাস

ইলিয়াস কাঞ্চনের আলোচিত তিন নায়িকা
ইলিয়াস কাঞ্চনের আলোচিত তিন নায়িকা

শোবিজ

কে এই বীরা বেদী
কে এই বীরা বেদী

শোবিজ

অনৈতিক নিয়োগে ক্ষতি ৩০ হাজার কোটি টাকা
অনৈতিক নিয়োগে ক্ষতি ৩০ হাজার কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পাখির অভয়ারণ্য কানাইপুকুর গ্রাম
পাখির অভয়ারণ্য কানাইপুকুর গ্রাম

নগর জীবন

বিএনপিতে ছয়, অন্য দলের একক প্রার্থীর প্রচার
বিএনপিতে ছয়, অন্য দলের একক প্রার্থীর প্রচার

নগর জীবন

তলানিতে পাসপোর্টের মান
তলানিতে পাসপোর্টের মান

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় সংঘর্ষ অস্ত্রের মহড়া
কুমিল্লায় সংঘর্ষ অস্ত্রের মহড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

আজ শুভ দীপাবলি
আজ শুভ দীপাবলি

পেছনের পৃষ্ঠা

সমনেই আটকে আছে বিচার
সমনেই আটকে আছে বিচার

পেছনের পৃষ্ঠা

খাবারের সন্ধানে এসে প্রাণ হারাচ্ছে অতিথি পাখি
খাবারের সন্ধানে এসে প্রাণ হারাচ্ছে অতিথি পাখি

পেছনের পৃষ্ঠা

নাসুমে বাড়ল স্পিন শক্তি
নাসুমে বাড়ল স্পিন শক্তি

মাঠে ময়দানে

গণমাধ্যমকর্মীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
গণমাধ্যমকর্মীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

নিগারদের সামনে আজ শ্রীলঙ্কা
নিগারদের সামনে আজ শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

সাবিলার নবযাত্রা
সাবিলার নবযাত্রা

শোবিজ

গোল্ডেন বুট নিশ্চিত করেছেন লিওনেল মেসি
গোল্ডেন বুট নিশ্চিত করেছেন লিওনেল মেসি

মাঠে ময়দানে

দেশের সবচেয়ে উঁচু শহীদ মিনার
দেশের সবচেয়ে উঁচু শহীদ মিনার

প্রাণের ক্যাম্পাস

পিআর আন্দোলন জামায়াতের প্রতারণা মন্তব্য নাহিদের
পিআর আন্দোলন জামায়াতের প্রতারণা মন্তব্য নাহিদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করবে ‘ইকো জেনেসিস’
বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করবে ‘ইকো জেনেসিস’

প্রাণের ক্যাম্পাস

বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী মাঠে
বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী মাঠে

নগর জীবন

আইয়ুব বাচ্চুকে নিয়ে নয়া উদ্যোগ
আইয়ুব বাচ্চুকে নিয়ে নয়া উদ্যোগ

শোবিজ

সাস্টের আন্তর্জাতিক সম্মেলনে গেস্ট অব অনার প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আবদুর রব
সাস্টের আন্তর্জাতিক সম্মেলনে গেস্ট অব অনার প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আবদুর রব

প্রাণের ক্যাম্পাস

মিরপুরের কালো উইকেট
মিরপুরের কালো উইকেট

মাঠে ময়দানে

দক্ষিণ কোরিয়ায় আইএইউপির ৬০তম বার্ষিক সভা
দক্ষিণ কোরিয়ায় আইএইউপির ৬০তম বার্ষিক সভা

প্রাণের ক্যাম্পাস