শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৯ জুলাই, ২০২৩

নির্বাচনী ভাবনা : আগামীতে কী ঘটতে যাচ্ছে

আলম রায়হান
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
নির্বাচনী ভাবনা : আগামীতে কী ঘটতে যাচ্ছে

কুমির ও শিয়াল যৌথ উদ্যোগে কৃষিকাজ করেছে। একবার চাষ করেছে ধান এবং দ্বিতীয়বার আলু। কিন্তু শিয়ালের কাছে দুবারই বোকা বনেছে কুমির। এটি শিশুতোষ পাঠ্যবইয়ের একটি গল্প। অনেকের বিবেচনায়, এ গল্পের সঙ্গে অনেকটাই মিলে যায় ২০১৪ ও ২০১৮ সালের জাতীয় নির্বাচন। আবার এ দুটি নির্বাচন যেমন আলাদা তেমনই এর সঙ্গে অতীতের কোনো নির্বাচনের মিল খুঁজে পাওয়া দুষ্কর। এ ক্ষেত্রে অনুকরণ, অনুসরণ অথবা কপিপেস্ট করার কোনো ঘটনা ঘটেনি। দুটি নির্বাচনই ছিল ইউনিক এবং এ দুটিতেই গল্পের বোকা কুমিরের ভাগ্য বরণ করতে হয়েছে সাবেক শাসক দল বিএনপিকে। বলা হয়, এ ক্ষেত্রে বিএনপি প্রধানত জামায়াত দ্বারা প্রভাবিত হয়েছে। সেই জামায়াত এখন আবার মাঠে। সরকারের অনুমতি নিয়েই জামায়াত ১০ জুন রাজধানীতে সমাবেশ করেছে। এর মধ্য দিয়ে জানান দিল নির্বাচনী মাঠে আছে জামায়াত। কারওই বুঝতে অসুবিধা হওয়ার কথা নয়, নেপথ্যে ক্ষমতাসীনদের নির্বাচনী রাজনীতি। এটি সরকারি দলের এক ধরনের ‘ঝুঁকিপূর্ণ সাফল্য’। আগামী নির্বাচনে থাকার বাহানায় মাঠ গরম করার সুযোগ নিয়ে জামায়াত শেষ মুহূর্তে বিএনপির সঙ্গে পোঁ ধরে বেঁকে বসার আশঙ্কা কিন্তু থেকেই যাচ্ছে। হয়তো এটি বিবেচনায় রাখা হয়েছে। আর সবকিছু ছাড়িয়ে প্রশ্ন হচ্ছে, কেমন রাজনীতি ও নির্বাচনী পরিকল্পনা নিয়ে অগ্রসর হচ্ছে আওয়ামী লীগ? এ নিয়ে রহস্য ঘনীভূত হচ্ছে।

প্রতিটি নির্বাচনে ভিন্ন ভিন্ন কৌশল গ্রহণের কৃতিত্ব যেমন আওয়ামী লীগের প্রাপ্য, তেমনি নির্বাচনের আগ পর্যন্ত সেই কৌশল পুরোপুরি গোপন রাখার কৃতিত্বের দাবিদারও ক্ষমতাসীন দলটি। এমনকি ২০১৮ সালে রাতে ভোট হওয়ার যে অভিযোগ তা-ও কিন্তু রাতে কেউ বলেনি। ফলে অতিকথনের পরও এর সত্য-মিথ্যা নিয়ে ধোঁয়াশা থেকেই গেছে। অভিজ্ঞ মহল মনে করে, দল ও দলের সিদ্ধান্ত গ্রহণের বিষয়টি দিনে দিনে যে মাত্রায় কেন্দ্রীভূত হয়েছে, তাতে দলের কৌশল গোপন রাখার কাজটি খুব সহজ হয়ে গেছে আওয়ামী লীগের জন্য। এ অবস্থায় সামনের নির্বাচনে আওয়ামী লীগের কৌশল কী হবে তা দেখার জন্য পুরো জাতির কৌতূহল বহুগুণ বেড়েছে। এ ক্ষেত্রে ফলাফল তেমন বিবেচ্য নয়। প্রধান হচ্ছে মানুষের ভোট প্রদানের অধিকার নিশ্চিত হওয়া প্রসঙ্গটি। হতাশায় নিমজ্জিত ধারণা ছিল ২০১৪ অথবা ২০১৮ সালের মতোই প্রতিপক্ষকে বোকা বানানোর মতো একটি নির্বাচন হবে। যেখানে ভোটার মুখ্য নয়, রাজনীতির খেলাই হবে প্রধান। তবে শেষতক ভরসার পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছে বলে মনে করা হয়। বাংলাদেশকে কেন্দ্র করে ২৪ মে আমেরিকার ভিসানীতি ঘোষণার পর খোলনলচে পাল্টে গেছে। পাশাপাশি আগামী নির্বাচন ইস্যুটি গেছে অন্য মাত্রায়। ছেলের হাতের মোয়া হঠাৎ হাতছাড়া হওয়ার মতো। ফলে আর যা-ই হোক, ২০১৪ অথবা ২০১৮-এর আদলে আগামী নির্বাচন হবে না, এমনটাই মনে করা হচ্ছে। এমনকি বিভিন্ন কেন্দ্রের পর্যবেক্ষকরা মোটামুটি একমত, আগামী নির্বাচন বিগত দুটির কোনোটির মতোই হবে না। এমনকি সামরিক শাসকদের ‘হ্যাঁ-না’ ধরনের ভোট হওয়ারও কোনো সুযোগ নেই। তাহলে কীভাবে এবং কেমন হবে আগামী নির্বাচন? এটা জনগণের কাছে এক রহস্যঘেরা প্রশ্ন।

শেখ হাসিনা সরকারকে পদত্যাগে বাধ্য করা বিএনপি-জামায়াতের সাধ্যের বাইরে, এ কথা ২০১৩ সাল থেকে অকাট্যভাবে প্রমাণিত হয়েছে বারবার। এদিকে রাজনীতির মাধ্যমে ক্ষমতায় যাওয়ার একমাত্র সিঁড়ি নির্বাচন প্রায় সমাগত। এ অবস্থায় বিএনপির জন্য আশার আলো হচ্ছে বিদেশিদের করুণা

বর্তমান সংসদের মেয়াদ শেষ হবে ২০২৪ সালের ২৯ জানুয়ারি। নির্বাচন হতে হবে এ সংসদের মেয়াদ শেষ হওয়ার আগের ৯০ দিনের মধ্যে যে কোনো সময়ে। সরল হিসাবে ২০২৩ সালের ২৯ অক্টোবর থেকে ২০২৪ সালের ২৯ জানুয়ারির মধ্যে নির্বাচন হতে হবে। অঙ্কের হিসাবে বিভ্রান্তি নেই। কিন্তু বিভ্রান্তি অন্যখানে। নির্বাচনটি কেমন বা কীভাবে হবে তা এখনো কেউ জানে না। এ নিয়ে অনেক ধোঁয়াশা, বিস্তর অস্পষ্টতা বিরাজমান। আর আছে অতল আগ্রহ। এদিকে অন্যরকম বিভ্রান্তিতে আছে প্রধান বিরোধী দল বিএনপি। বিষয়টিকে দলটির জন্য মহাবিপদ হিসেবেও আখ্যায়িত করছেন অনেকে। এমনিতেই আওয়ামী লীগের কৌশলের কাছে একাধিকবার মার খেয়ে বিএনপি এরই মধ্যে বেশ বিপর্যস্ত ও বিধ্বস্ত। এ অবস্থায় আগামী নির্বাচন নিয়ে আওয়ামী লীগের পরিকল্পনা কী তা আঁচ বা অনুমান করা গেলে হয়তো সে অনুযায়ী কৌশল ঠিক করা বিএনপির জন্য সহজ হতো। কিন্তু সরকারের মতিগতি পরিমাপ করা বিএনপির জন্য যেন গজফিতা দিয়ে সমুদ্রের গভীরতা মাপার মতো বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে।

এদিকে সাধারণ হিসাবেই বলা চলে, গত দুটি নির্বাচন নিয়ে বিএনপির দুটি সিদ্ধান্ত ভুল ছিল। নির্বাচন ঠেকানো-বর্জন-অংশগ্রহণ এ তিন পথেই হেঁটেছে বিএনপি। কিন্তু প্রাপ্তি শূন্য। বরং ত্রিশঙ্কু অবস্থায় পড়েছে দলটি। তাহলে এবার কী করবে বিএনপি? সম্ভবত গত দুই নির্বাচনের অভিজ্ঞতা থেকে বিএনপি এখন বলতে শুরু করেছে, আওয়ামী লীগ সরকারের অধীনে কোনো নির্বাচন করবে না। এমনকি আওয়ামী লীগ সরকার পদত্যাগ না করা পর্যন্ত বিএনপি নির্বাচন নিয়ে কোনো আলোচনা করতেও রাজি নয় বলে বক্তব্য দিচ্ছেন দলটির নেতারা। আবার শর্ত সাপেক্ষে সংলাপে বসারও ইঙ্গিত দিচ্ছেন। এর পরও প্রশ্ন আছে, এ বক্তব্যে কি বিএনপির অবস্থান পরিষ্কার হয়েছে? নাকি আরও ঘোলাটে হচ্ছে? বিএনপি দাবি করলেই কি আওয়ামী লীগ সরকার পদত্যাগ করবে? নির্বাচনের আগে নিরপেক্ষ সরকারের কাছে আওয়ামী লীগকে ক্ষমতা হস্তান্তর করবে, নাকি এ কাজে বাধ্য করা হবে? সেটা কীভাবে? আর সম্পূর্ণ নিরপেক্ষ সরকার আসলে কী? খায় না মাথায় দেয়! এসব প্রশ্নের জবাব খুঁজে পাওয়া কঠিন। কিন্তু দেখা যাচ্ছে, বিএনপি আরও এক ধাপ এগিয়ে গেছে। ম্যাট্রিক পাস না করে বিএ ক্লাসে ভর্তির বাসনার মতো। নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচনের পর জাতীয় সরকার গঠন নিয়েও দলটি চিন্তাভাবনা শুরু করে দিয়েছে। স্মরণ করা যেতে পারে, ১৯৯১ সালের নির্বাচনের আগেই আওয়ামী লীগের অনেক নেতা নিজেকে সম্ভাব্য মন্ত্রী ভেবে পছন্দের বাড়িটির খোঁজখবর নিয়েছিলেন।

যতটুকু জানা যায়, ভবিষ্যতে নির্বাচনের পর সব দলকে (জয়ী ও পরাজিত) নিয়ে একটি সরকার গঠন করা হবে, এমন একটি ধারণা সামনে রেখে বিভিন্ন দল ও জোটকে বিএনপি সরকারবিরোধী আন্দোলনে যুক্ত করতে চাইছে। সম্ভবত সেই আন্দোলনের মধ্য দিয়েই তারা নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচন নিশ্চিত করতে চায়। ফলে নির্বাচন কীভাবে হতে যাচ্ছে তা বোঝার জন্য বিএনপির আন্দোলনের ফলাফলের ওপর নির্ভর করতে হবে। কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে, বিএনপির আন্দোলন যদি আওয়ামী লীগ ব্যর্থ করে দিতে পারে তাহলে কী হবে? আপাতত অপেক্ষা করা ছাড়া কোনো পথ নেই। এদিকে অনেকে মনে করেন আওয়ামী লীগপ্রধান শেখ হাসিনার রাজনীতি আগেভাগে আঁচ করা মোটেই সহজ নয়। অনেকটা গলফ খেলার মতো। আর সরকার শক্তিশালী ও স্থিতিশীল করার ক্ষেত্রে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এক ইউনিক মডেল। বিপরীতে সাবেক শাসক দল বিএনপি রাজনীতির অথই পাথারে কলাগাছের ভেলার যাত্রী হওয়ার দশায় পড়েছে। অথচ জনসমর্থন ও কর্মী সংখ্যায় এ দলটির অবস্থান বেশ শক্তিশালী। কিন্তু নেতৃত্ব সংকট। মিয়ানমারের বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গাদের মতো। ফলে রাজনীতির লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য হাসিল করা সম্ভব হচ্ছে না বিএনপির পক্ষে। অথচ ২০১৩ সাল থেকে কী না করেছে দলটি! আর সাড়ে ১৪ বছর ধরে তো কেবল আলটিমেটাম দিয়ে যাচ্ছে। রোজায় বলে ঈদের পর, ঈদের পর বলে কোরবানিটা যাক! কিন্তু এখন পর্যন্ত প্রত্যাশা পূরণের পারদ শূন্যের ঘরেই আছে। শেখ হাসিনা সরকারকে পদত্যাগে বাধ্য করা বিএনপি-জামায়াতের সাধ্যের বাইরে- এ কথা ২০১৩ থেকে অকাট্যভাবে প্রমাণিত হয়েছে বারবার। এদিকে রাজনীতির মাধ্যমে ক্ষমতায় যাওয়ার একমাত্র সিঁড়ি নির্বাচন প্রায় সমাগত। এ অবস্থায় বিএনপির জন্য আশার আলো হচ্ছে বিদেশিদের করুণা; যা জোনাকির আলো থেকে মশালে পরিণত হয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে কোনো কোনো মহল থেকে। বিএনপির অনেকেরই ভাবখানা, এই তো ক্ষমতার মসনদ দেখা যায়! কিন্তু তা যে বিএনপির জন্যই তো নিশ্চিতভাবে বলা যাবে না। অনেকেই মনে করেন, নানান ইকোয়েশনে মসনদ আওয়ামী লীগের হাতছাড়া হলেও তা যে বিএনপির দখলেই যাবে, তা বলা কঠিন। আবার কেউ কেউ মনে করেন, বাংলাদেশের সমুদ্রে তেল-গ্যাস উত্তোলনের কাজ কে পাবে তার ওপর নির্ভর করে অনেক কিছু। মনে রাখা প্রয়োজন, আওয়ামী লীগ সরকারের কাছ থেকে আমেরিকার প্রাপ্তির বাসনা পূরণ হলে তা বিএনপির জন্য হতাশার মনুমেন্টে পরিণত হতে পারে।

দেশবাসী জানে, বিএনপি নির্বাচন বর্জনের রাজনীতি করে আসছে লাগাতারভাবে। আত্মঘাতী এ ধারায় গত সিটি নির্বাচনে নেতা-কর্মী-সমর্থকদের নির্বাচন থেকে দূরে রাখার জোর চেষ্টা করেছে। এমনকি যারা দলের সিদ্ধান্ত পাশ কাটিয়ে প্রার্থী হয়েছেন তাদের আজীবনের জন্য বহিষ্কার করা হয়েছে। কিন্তু তাতে ফল কী? ভোটারের উপস্থিতি কি কমেছে? বরং ভরা আষাঢ়ে মাথার ওপর বৃষ্টি এবং পায়ের নিচে কাদাজল উপেক্ষা করে ভোটারের উপস্থিতি আবার প্রমাণ করেছে, বাংলাদেশের মানুষের ভোট দেওয়ার প্রবণতা বানের জলের মতো প্রবল। এ রুধিবার নয়। এবং আওয়ামী লীগের বড় ভুলগুলোর মধ্যে একটি হচ্ছে মানুষের ভোটাধিকার নিয়ে ছেলেখেলা। বিশেষ করে স্থানীয় নির্বাচনব্যবস্থার বারোটা বাজানো বড় রকমের ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে আওয়ামী লীগের জন্য। এতে তীব্র জনবিরক্তির শিকার হয়েছে গণতন্ত্রের জন্য দীর্ঘ আন্দোলন-সংগ্রামের কাণ্ডারি আওয়ামী লীগ। বিরাজমান বাস্তবতায় আগামী নির্বাচন প্রসঙ্গে আমেরিকার ভিসানীতি কাজ করবে ধন্বন্তরি হিসেবে। এ অবস্থায় বিএনপি বর্জন করলে নিজে ঘরে থাকতে পারবে, এর বেশি কিছু নয়। আর বিএনপি অর্জনের বাসনায় বর্জনের ঘোষণা দিলেই তা অক্ষরে অক্ষরে পালিত হবে সেটা মনে করার কোনো কারণ নেই। সদ্যসমাপ্ত চার সিটি নির্বাচনে তো এর আলামত দেশবাসী দেখেছে, নিশ্চয়ই বিএনপি টের পেয়েছে হাড়ে হাড়ে। তখন করা হয়েছে আজীবনের জন্য বহিষ্কার। এবার হয়তো কেয়ামত পর্যন্ত বহিষ্কারের ঘোষণা দেওয়া হবে। কিন্তু এসব বহিষ্কারে কোনো ফায়দা হয়? এসব বহিষ্কার আসলে বেফজুল।

এদিকে বিবেচনায় রাখা প্রয়োজন, আওয়ামী লীগ-বিএনপির বাইরে দলগুলো ক্ষমতার ভাগ পাওয়ার স্বপ্নে বিভোর। এটি রাজনীতির একটি স্বীকৃত ধারা। যেটি বিষবৃক্ষে পরিণত করে দিয়ে গেছেন দুই সামরিক শাসক। পুরনো দিনের ধারায় নির্বাচনের সময় এগিয়ে এলেই সাইনবোর্ডধারী দলের নেতাকুল ব্যাকুল হয়ে যায়। শামুকের খোলস থেকে বেরিয়ে আসে। অথবা ঘুম ভেঙে বিড়াল যেমন আড়মোড়া দেয়। এরপর এদিক-ওদিক ছুটতে থাকে খরগোশের গতিতে। অবশ্য নির্বাচনকালে তাদের দামও বাড়ে। এবারও তাই হয়েছে। ছোট দলগুলো সাধারণত আওয়ামী লীগ অথবা বিএনপির সঙ্গে গাঁটছড়া বাঁধে। কারও লক্ষ্য মন্ত্রীর চেয়ার, কেউ কেবল এমপি হলেই খুশি। এ দলগুলোর নেতারা মুখে বড় বড় আওয়াজ দেন, কিন্তু গোপনে চলে ভিন্ন তৎপরতা ও দেনদরবার; যা এখন পুরোদমে চলমান। সঙ্গে চলছে জোট গঠন বা দল ভাঙার খেলাও। ফলে নির্বাচন শেষ পর্যন্ত কোন তরিকায় হবে তা এখনো পরিষ্কার নয়। এর সঙ্গে অনেকই মনে করেন, নির্ধারিত সময়ে নির্বাচন অনুষ্ঠান সম্ভব না হলে তা হতে পারে প্রধান দুই দলের জন্যই ক্ষতির কারণ। আর সর্বনাশ হতে পারে বিএনপির। অনেকটা আত্মহননের মাত্রায়!

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
শাকসু নির্বাচন: অনলাইনে উস্কানি ছড়ালে ব্যবস্থা নেবে কমিশন
শাকসু নির্বাচন: অনলাইনে উস্কানি ছড়ালে ব্যবস্থা নেবে কমিশন

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

বিজয় দিবসে এবারও প্যারেড হবে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিজয় দিবসে এবারও প্যারেড হবে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫৯ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

শ্রীপুরে যুবদল নেতার ঝুট গুদামে আগুন
শ্রীপুরে যুবদল নেতার ঝুট গুদামে আগুন

১ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

লটারির মাধ্যমে ডিসি-এসপি বদলির দাবি গোলাম পরওয়ারের
লটারির মাধ্যমে ডিসি-এসপি বদলির দাবি গোলাম পরওয়ারের

৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

মেডিকেল টেকনোলজিস্টদের ১০ম গ্রেড বাস্তবায়নের দাবিতে মানববন্ধন
মেডিকেল টেকনোলজিস্টদের ১০ম গ্রেড বাস্তবায়নের দাবিতে মানববন্ধন

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিক ও প্রশাসন একে অপরের পরিপূরক: মুন্সীগঞ্জ ডিসি
সাংবাদিক ও প্রশাসন একে অপরের পরিপূরক: মুন্সীগঞ্জ ডিসি

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুমিনুল-মুশফিকের ব্যাটে এগোচ্ছে বাংলাদেশ
মুমিনুল-মুশফিকের ব্যাটে এগোচ্ছে বাংলাদেশ

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

টাঙ্গাইলে বিএফআরআই উদ্ভাবিত প্রযুক্তি পরিচিতি বিষয়ক কর্মশালা
টাঙ্গাইলে বিএফআরআই উদ্ভাবিত প্রযুক্তি পরিচিতি বিষয়ক কর্মশালা

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ময়মনসিংহে ট্রেনে দুর্বৃত্তদের আগুন
ময়মনসিংহে ট্রেনে দুর্বৃত্তদের আগুন

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কেন এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান কিনতে চায় সৌদি আরব?
কেন এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান কিনতে চায় সৌদি আরব?

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত আবারও হামলা চালাতে পারে : খাজা আসিফ
ভারত আবারও হামলা চালাতে পারে : খাজা আসিফ

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

২৫ মিনিট আগে | টক শো

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

আদালতে বিচারকপুত্র হত্যার আসামির ভিডিও ভাইরালের ব্যাখ্যা দিলেন আরএমপি কমিশনার
আদালতে বিচারকপুত্র হত্যার আসামির ভিডিও ভাইরালের ব্যাখ্যা দিলেন আরএমপি কমিশনার

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঢাবি এখনো ফ্যাসিবাদের প্রভাব থেকে পুরোপুরি মুক্ত নয়: রাশেদ খান
ঢাবি এখনো ফ্যাসিবাদের প্রভাব থেকে পুরোপুরি মুক্ত নয়: রাশেদ খান

৩৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের নৈশভোজে অতিথি ইলন মাস্ক-রোনালদো
ট্রাম্পের নৈশভোজে অতিথি ইলন মাস্ক-রোনালদো

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুখ্যাত সেই এপস্টেইনের ফাইল প্রকাশে মার্কিন কংগ্রেসের অনুমোদন
কুখ্যাত সেই এপস্টেইনের ফাইল প্রকাশে মার্কিন কংগ্রেসের অনুমোদন

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার রায় ঘিরে দেশে কোনো অস্থিরতা নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
শেখ হাসিনার রায় ঘিরে দেশে কোনো অস্থিরতা নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

মালিতে সেনাবাহিনীর অভিযানে ৩১ গ্রামবাসী নিহত
মালিতে সেনাবাহিনীর অভিযানে ৩১ গ্রামবাসী নিহত

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামানের ৬০ কোটি টাকার শেয়ার অবরুদ্ধ
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামানের ৬০ কোটি টাকার শেয়ার অবরুদ্ধ

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

জামায়াত-এনসিপিসহ ৬ দলের সঙ্গে সংলাপে বসেছে ইসি
জামায়াত-এনসিপিসহ ৬ দলের সঙ্গে সংলাপে বসেছে ইসি

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি আবেদনের শেষ দিন আজ
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি আবেদনের শেষ দিন আজ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাতে কি জানালেন জয়শঙ্কর
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাতে কি জানালেন জয়শঙ্কর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টরন্টোয় শিরীন চৌধুরীর ‘পরান যাহা চায়’ সঙ্গীত সন্ধ্যা
টরন্টোয় শিরীন চৌধুরীর ‘পরান যাহা চায়’ সঙ্গীত সন্ধ্যা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ফেনীতে ট্রাক-কাভার্ডভ্যান সংঘর্ষে ট্রাকচালক নিহত
ফেনীতে ট্রাক-কাভার্ডভ্যান সংঘর্ষে ট্রাকচালক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে ফেনসিডিলসহ আটক ৩
মুন্সীগঞ্জে ফেনসিডিলসহ আটক ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খুলনায় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা বিষয়ক সচেতনতা ক্যাম্পেইন
খুলনায় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা বিষয়ক সচেতনতা ক্যাম্পেইন

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জুবিনের জন্মদিনে স্ত্রী গরিমার আবেগঘন বার্তা
জুবিনের জন্মদিনে স্ত্রী গরিমার আবেগঘন বার্তা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স
মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা
এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা
তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন