শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৯ জুলাই, ২০২৩

নির্বাচনী ভাবনা : আগামীতে কী ঘটতে যাচ্ছে

আলম রায়হান
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
নির্বাচনী ভাবনা : আগামীতে কী ঘটতে যাচ্ছে

কুমির ও শিয়াল যৌথ উদ্যোগে কৃষিকাজ করেছে। একবার চাষ করেছে ধান এবং দ্বিতীয়বার আলু। কিন্তু শিয়ালের কাছে দুবারই বোকা বনেছে কুমির। এটি শিশুতোষ পাঠ্যবইয়ের একটি গল্প। অনেকের বিবেচনায়, এ গল্পের সঙ্গে অনেকটাই মিলে যায় ২০১৪ ও ২০১৮ সালের জাতীয় নির্বাচন। আবার এ দুটি নির্বাচন যেমন আলাদা তেমনই এর সঙ্গে অতীতের কোনো নির্বাচনের মিল খুঁজে পাওয়া দুষ্কর। এ ক্ষেত্রে অনুকরণ, অনুসরণ অথবা কপিপেস্ট করার কোনো ঘটনা ঘটেনি। দুটি নির্বাচনই ছিল ইউনিক এবং এ দুটিতেই গল্পের বোকা কুমিরের ভাগ্য বরণ করতে হয়েছে সাবেক শাসক দল বিএনপিকে। বলা হয়, এ ক্ষেত্রে বিএনপি প্রধানত জামায়াত দ্বারা প্রভাবিত হয়েছে। সেই জামায়াত এখন আবার মাঠে। সরকারের অনুমতি নিয়েই জামায়াত ১০ জুন রাজধানীতে সমাবেশ করেছে। এর মধ্য দিয়ে জানান দিল নির্বাচনী মাঠে আছে জামায়াত। কারওই বুঝতে অসুবিধা হওয়ার কথা নয়, নেপথ্যে ক্ষমতাসীনদের নির্বাচনী রাজনীতি। এটি সরকারি দলের এক ধরনের ‘ঝুঁকিপূর্ণ সাফল্য’। আগামী নির্বাচনে থাকার বাহানায় মাঠ গরম করার সুযোগ নিয়ে জামায়াত শেষ মুহূর্তে বিএনপির সঙ্গে পোঁ ধরে বেঁকে বসার আশঙ্কা কিন্তু থেকেই যাচ্ছে। হয়তো এটি বিবেচনায় রাখা হয়েছে। আর সবকিছু ছাড়িয়ে প্রশ্ন হচ্ছে, কেমন রাজনীতি ও নির্বাচনী পরিকল্পনা নিয়ে অগ্রসর হচ্ছে আওয়ামী লীগ? এ নিয়ে রহস্য ঘনীভূত হচ্ছে।

প্রতিটি নির্বাচনে ভিন্ন ভিন্ন কৌশল গ্রহণের কৃতিত্ব যেমন আওয়ামী লীগের প্রাপ্য, তেমনি নির্বাচনের আগ পর্যন্ত সেই কৌশল পুরোপুরি গোপন রাখার কৃতিত্বের দাবিদারও ক্ষমতাসীন দলটি। এমনকি ২০১৮ সালে রাতে ভোট হওয়ার যে অভিযোগ তা-ও কিন্তু রাতে কেউ বলেনি। ফলে অতিকথনের পরও এর সত্য-মিথ্যা নিয়ে ধোঁয়াশা থেকেই গেছে। অভিজ্ঞ মহল মনে করে, দল ও দলের সিদ্ধান্ত গ্রহণের বিষয়টি দিনে দিনে যে মাত্রায় কেন্দ্রীভূত হয়েছে, তাতে দলের কৌশল গোপন রাখার কাজটি খুব সহজ হয়ে গেছে আওয়ামী লীগের জন্য। এ অবস্থায় সামনের নির্বাচনে আওয়ামী লীগের কৌশল কী হবে তা দেখার জন্য পুরো জাতির কৌতূহল বহুগুণ বেড়েছে। এ ক্ষেত্রে ফলাফল তেমন বিবেচ্য নয়। প্রধান হচ্ছে মানুষের ভোট প্রদানের অধিকার নিশ্চিত হওয়া প্রসঙ্গটি। হতাশায় নিমজ্জিত ধারণা ছিল ২০১৪ অথবা ২০১৮ সালের মতোই প্রতিপক্ষকে বোকা বানানোর মতো একটি নির্বাচন হবে। যেখানে ভোটার মুখ্য নয়, রাজনীতির খেলাই হবে প্রধান। তবে শেষতক ভরসার পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছে বলে মনে করা হয়। বাংলাদেশকে কেন্দ্র করে ২৪ মে আমেরিকার ভিসানীতি ঘোষণার পর খোলনলচে পাল্টে গেছে। পাশাপাশি আগামী নির্বাচন ইস্যুটি গেছে অন্য মাত্রায়। ছেলের হাতের মোয়া হঠাৎ হাতছাড়া হওয়ার মতো। ফলে আর যা-ই হোক, ২০১৪ অথবা ২০১৮-এর আদলে আগামী নির্বাচন হবে না, এমনটাই মনে করা হচ্ছে। এমনকি বিভিন্ন কেন্দ্রের পর্যবেক্ষকরা মোটামুটি একমত, আগামী নির্বাচন বিগত দুটির কোনোটির মতোই হবে না। এমনকি সামরিক শাসকদের ‘হ্যাঁ-না’ ধরনের ভোট হওয়ারও কোনো সুযোগ নেই। তাহলে কীভাবে এবং কেমন হবে আগামী নির্বাচন? এটা জনগণের কাছে এক রহস্যঘেরা প্রশ্ন।

শেখ হাসিনা সরকারকে পদত্যাগে বাধ্য করা বিএনপি-জামায়াতের সাধ্যের বাইরে, এ কথা ২০১৩ সাল থেকে অকাট্যভাবে প্রমাণিত হয়েছে বারবার। এদিকে রাজনীতির মাধ্যমে ক্ষমতায় যাওয়ার একমাত্র সিঁড়ি নির্বাচন প্রায় সমাগত। এ অবস্থায় বিএনপির জন্য আশার আলো হচ্ছে বিদেশিদের করুণা

বর্তমান সংসদের মেয়াদ শেষ হবে ২০২৪ সালের ২৯ জানুয়ারি। নির্বাচন হতে হবে এ সংসদের মেয়াদ শেষ হওয়ার আগের ৯০ দিনের মধ্যে যে কোনো সময়ে। সরল হিসাবে ২০২৩ সালের ২৯ অক্টোবর থেকে ২০২৪ সালের ২৯ জানুয়ারির মধ্যে নির্বাচন হতে হবে। অঙ্কের হিসাবে বিভ্রান্তি নেই। কিন্তু বিভ্রান্তি অন্যখানে। নির্বাচনটি কেমন বা কীভাবে হবে তা এখনো কেউ জানে না। এ নিয়ে অনেক ধোঁয়াশা, বিস্তর অস্পষ্টতা বিরাজমান। আর আছে অতল আগ্রহ। এদিকে অন্যরকম বিভ্রান্তিতে আছে প্রধান বিরোধী দল বিএনপি। বিষয়টিকে দলটির জন্য মহাবিপদ হিসেবেও আখ্যায়িত করছেন অনেকে। এমনিতেই আওয়ামী লীগের কৌশলের কাছে একাধিকবার মার খেয়ে বিএনপি এরই মধ্যে বেশ বিপর্যস্ত ও বিধ্বস্ত। এ অবস্থায় আগামী নির্বাচন নিয়ে আওয়ামী লীগের পরিকল্পনা কী তা আঁচ বা অনুমান করা গেলে হয়তো সে অনুযায়ী কৌশল ঠিক করা বিএনপির জন্য সহজ হতো। কিন্তু সরকারের মতিগতি পরিমাপ করা বিএনপির জন্য যেন গজফিতা দিয়ে সমুদ্রের গভীরতা মাপার মতো বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে।

এদিকে সাধারণ হিসাবেই বলা চলে, গত দুটি নির্বাচন নিয়ে বিএনপির দুটি সিদ্ধান্ত ভুল ছিল। নির্বাচন ঠেকানো-বর্জন-অংশগ্রহণ এ তিন পথেই হেঁটেছে বিএনপি। কিন্তু প্রাপ্তি শূন্য। বরং ত্রিশঙ্কু অবস্থায় পড়েছে দলটি। তাহলে এবার কী করবে বিএনপি? সম্ভবত গত দুই নির্বাচনের অভিজ্ঞতা থেকে বিএনপি এখন বলতে শুরু করেছে, আওয়ামী লীগ সরকারের অধীনে কোনো নির্বাচন করবে না। এমনকি আওয়ামী লীগ সরকার পদত্যাগ না করা পর্যন্ত বিএনপি নির্বাচন নিয়ে কোনো আলোচনা করতেও রাজি নয় বলে বক্তব্য দিচ্ছেন দলটির নেতারা। আবার শর্ত সাপেক্ষে সংলাপে বসারও ইঙ্গিত দিচ্ছেন। এর পরও প্রশ্ন আছে, এ বক্তব্যে কি বিএনপির অবস্থান পরিষ্কার হয়েছে? নাকি আরও ঘোলাটে হচ্ছে? বিএনপি দাবি করলেই কি আওয়ামী লীগ সরকার পদত্যাগ করবে? নির্বাচনের আগে নিরপেক্ষ সরকারের কাছে আওয়ামী লীগকে ক্ষমতা হস্তান্তর করবে, নাকি এ কাজে বাধ্য করা হবে? সেটা কীভাবে? আর সম্পূর্ণ নিরপেক্ষ সরকার আসলে কী? খায় না মাথায় দেয়! এসব প্রশ্নের জবাব খুঁজে পাওয়া কঠিন। কিন্তু দেখা যাচ্ছে, বিএনপি আরও এক ধাপ এগিয়ে গেছে। ম্যাট্রিক পাস না করে বিএ ক্লাসে ভর্তির বাসনার মতো। নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচনের পর জাতীয় সরকার গঠন নিয়েও দলটি চিন্তাভাবনা শুরু করে দিয়েছে। স্মরণ করা যেতে পারে, ১৯৯১ সালের নির্বাচনের আগেই আওয়ামী লীগের অনেক নেতা নিজেকে সম্ভাব্য মন্ত্রী ভেবে পছন্দের বাড়িটির খোঁজখবর নিয়েছিলেন।

যতটুকু জানা যায়, ভবিষ্যতে নির্বাচনের পর সব দলকে (জয়ী ও পরাজিত) নিয়ে একটি সরকার গঠন করা হবে, এমন একটি ধারণা সামনে রেখে বিভিন্ন দল ও জোটকে বিএনপি সরকারবিরোধী আন্দোলনে যুক্ত করতে চাইছে। সম্ভবত সেই আন্দোলনের মধ্য দিয়েই তারা নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচন নিশ্চিত করতে চায়। ফলে নির্বাচন কীভাবে হতে যাচ্ছে তা বোঝার জন্য বিএনপির আন্দোলনের ফলাফলের ওপর নির্ভর করতে হবে। কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে, বিএনপির আন্দোলন যদি আওয়ামী লীগ ব্যর্থ করে দিতে পারে তাহলে কী হবে? আপাতত অপেক্ষা করা ছাড়া কোনো পথ নেই। এদিকে অনেকে মনে করেন আওয়ামী লীগপ্রধান শেখ হাসিনার রাজনীতি আগেভাগে আঁচ করা মোটেই সহজ নয়। অনেকটা গলফ খেলার মতো। আর সরকার শক্তিশালী ও স্থিতিশীল করার ক্ষেত্রে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এক ইউনিক মডেল। বিপরীতে সাবেক শাসক দল বিএনপি রাজনীতির অথই পাথারে কলাগাছের ভেলার যাত্রী হওয়ার দশায় পড়েছে। অথচ জনসমর্থন ও কর্মী সংখ্যায় এ দলটির অবস্থান বেশ শক্তিশালী। কিন্তু নেতৃত্ব সংকট। মিয়ানমারের বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গাদের মতো। ফলে রাজনীতির লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য হাসিল করা সম্ভব হচ্ছে না বিএনপির পক্ষে। অথচ ২০১৩ সাল থেকে কী না করেছে দলটি! আর সাড়ে ১৪ বছর ধরে তো কেবল আলটিমেটাম দিয়ে যাচ্ছে। রোজায় বলে ঈদের পর, ঈদের পর বলে কোরবানিটা যাক! কিন্তু এখন পর্যন্ত প্রত্যাশা পূরণের পারদ শূন্যের ঘরেই আছে। শেখ হাসিনা সরকারকে পদত্যাগে বাধ্য করা বিএনপি-জামায়াতের সাধ্যের বাইরে- এ কথা ২০১৩ থেকে অকাট্যভাবে প্রমাণিত হয়েছে বারবার। এদিকে রাজনীতির মাধ্যমে ক্ষমতায় যাওয়ার একমাত্র সিঁড়ি নির্বাচন প্রায় সমাগত। এ অবস্থায় বিএনপির জন্য আশার আলো হচ্ছে বিদেশিদের করুণা; যা জোনাকির আলো থেকে মশালে পরিণত হয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে কোনো কোনো মহল থেকে। বিএনপির অনেকেরই ভাবখানা, এই তো ক্ষমতার মসনদ দেখা যায়! কিন্তু তা যে বিএনপির জন্যই তো নিশ্চিতভাবে বলা যাবে না। অনেকেই মনে করেন, নানান ইকোয়েশনে মসনদ আওয়ামী লীগের হাতছাড়া হলেও তা যে বিএনপির দখলেই যাবে, তা বলা কঠিন। আবার কেউ কেউ মনে করেন, বাংলাদেশের সমুদ্রে তেল-গ্যাস উত্তোলনের কাজ কে পাবে তার ওপর নির্ভর করে অনেক কিছু। মনে রাখা প্রয়োজন, আওয়ামী লীগ সরকারের কাছ থেকে আমেরিকার প্রাপ্তির বাসনা পূরণ হলে তা বিএনপির জন্য হতাশার মনুমেন্টে পরিণত হতে পারে।

দেশবাসী জানে, বিএনপি নির্বাচন বর্জনের রাজনীতি করে আসছে লাগাতারভাবে। আত্মঘাতী এ ধারায় গত সিটি নির্বাচনে নেতা-কর্মী-সমর্থকদের নির্বাচন থেকে দূরে রাখার জোর চেষ্টা করেছে। এমনকি যারা দলের সিদ্ধান্ত পাশ কাটিয়ে প্রার্থী হয়েছেন তাদের আজীবনের জন্য বহিষ্কার করা হয়েছে। কিন্তু তাতে ফল কী? ভোটারের উপস্থিতি কি কমেছে? বরং ভরা আষাঢ়ে মাথার ওপর বৃষ্টি এবং পায়ের নিচে কাদাজল উপেক্ষা করে ভোটারের উপস্থিতি আবার প্রমাণ করেছে, বাংলাদেশের মানুষের ভোট দেওয়ার প্রবণতা বানের জলের মতো প্রবল। এ রুধিবার নয়। এবং আওয়ামী লীগের বড় ভুলগুলোর মধ্যে একটি হচ্ছে মানুষের ভোটাধিকার নিয়ে ছেলেখেলা। বিশেষ করে স্থানীয় নির্বাচনব্যবস্থার বারোটা বাজানো বড় রকমের ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে আওয়ামী লীগের জন্য। এতে তীব্র জনবিরক্তির শিকার হয়েছে গণতন্ত্রের জন্য দীর্ঘ আন্দোলন-সংগ্রামের কাণ্ডারি আওয়ামী লীগ। বিরাজমান বাস্তবতায় আগামী নির্বাচন প্রসঙ্গে আমেরিকার ভিসানীতি কাজ করবে ধন্বন্তরি হিসেবে। এ অবস্থায় বিএনপি বর্জন করলে নিজে ঘরে থাকতে পারবে, এর বেশি কিছু নয়। আর বিএনপি অর্জনের বাসনায় বর্জনের ঘোষণা দিলেই তা অক্ষরে অক্ষরে পালিত হবে সেটা মনে করার কোনো কারণ নেই। সদ্যসমাপ্ত চার সিটি নির্বাচনে তো এর আলামত দেশবাসী দেখেছে, নিশ্চয়ই বিএনপি টের পেয়েছে হাড়ে হাড়ে। তখন করা হয়েছে আজীবনের জন্য বহিষ্কার। এবার হয়তো কেয়ামত পর্যন্ত বহিষ্কারের ঘোষণা দেওয়া হবে। কিন্তু এসব বহিষ্কারে কোনো ফায়দা হয়? এসব বহিষ্কার আসলে বেফজুল।

এদিকে বিবেচনায় রাখা প্রয়োজন, আওয়ামী লীগ-বিএনপির বাইরে দলগুলো ক্ষমতার ভাগ পাওয়ার স্বপ্নে বিভোর। এটি রাজনীতির একটি স্বীকৃত ধারা। যেটি বিষবৃক্ষে পরিণত করে দিয়ে গেছেন দুই সামরিক শাসক। পুরনো দিনের ধারায় নির্বাচনের সময় এগিয়ে এলেই সাইনবোর্ডধারী দলের নেতাকুল ব্যাকুল হয়ে যায়। শামুকের খোলস থেকে বেরিয়ে আসে। অথবা ঘুম ভেঙে বিড়াল যেমন আড়মোড়া দেয়। এরপর এদিক-ওদিক ছুটতে থাকে খরগোশের গতিতে। অবশ্য নির্বাচনকালে তাদের দামও বাড়ে। এবারও তাই হয়েছে। ছোট দলগুলো সাধারণত আওয়ামী লীগ অথবা বিএনপির সঙ্গে গাঁটছড়া বাঁধে। কারও লক্ষ্য মন্ত্রীর চেয়ার, কেউ কেবল এমপি হলেই খুশি। এ দলগুলোর নেতারা মুখে বড় বড় আওয়াজ দেন, কিন্তু গোপনে চলে ভিন্ন তৎপরতা ও দেনদরবার; যা এখন পুরোদমে চলমান। সঙ্গে চলছে জোট গঠন বা দল ভাঙার খেলাও। ফলে নির্বাচন শেষ পর্যন্ত কোন তরিকায় হবে তা এখনো পরিষ্কার নয়। এর সঙ্গে অনেকই মনে করেন, নির্ধারিত সময়ে নির্বাচন অনুষ্ঠান সম্ভব না হলে তা হতে পারে প্রধান দুই দলের জন্যই ক্ষতির কারণ। আর সর্বনাশ হতে পারে বিএনপির। অনেকটা আত্মহননের মাত্রায়!

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১৬ মিনিট আগে | শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্ট উদযাপনে যেসব আয়োজন করেছে বিসিবি
মুশফিকের শততম টেস্ট উদযাপনে যেসব আয়োজন করেছে বিসিবি

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান
আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন
ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন
আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ
ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা
অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা