শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৯ জুলাই, ২০২৩

নির্বাচনী ভাবনা : আগামীতে কী ঘটতে যাচ্ছে

আলম রায়হান
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
নির্বাচনী ভাবনা : আগামীতে কী ঘটতে যাচ্ছে

কুমির ও শিয়াল যৌথ উদ্যোগে কৃষিকাজ করেছে। একবার চাষ করেছে ধান এবং দ্বিতীয়বার আলু। কিন্তু শিয়ালের কাছে দুবারই বোকা বনেছে কুমির। এটি শিশুতোষ পাঠ্যবইয়ের একটি গল্প। অনেকের বিবেচনায়, এ গল্পের সঙ্গে অনেকটাই মিলে যায় ২০১৪ ও ২০১৮ সালের জাতীয় নির্বাচন। আবার এ দুটি নির্বাচন যেমন আলাদা তেমনই এর সঙ্গে অতীতের কোনো নির্বাচনের মিল খুঁজে পাওয়া দুষ্কর। এ ক্ষেত্রে অনুকরণ, অনুসরণ অথবা কপিপেস্ট করার কোনো ঘটনা ঘটেনি। দুটি নির্বাচনই ছিল ইউনিক এবং এ দুটিতেই গল্পের বোকা কুমিরের ভাগ্য বরণ করতে হয়েছে সাবেক শাসক দল বিএনপিকে। বলা হয়, এ ক্ষেত্রে বিএনপি প্রধানত জামায়াত দ্বারা প্রভাবিত হয়েছে। সেই জামায়াত এখন আবার মাঠে। সরকারের অনুমতি নিয়েই জামায়াত ১০ জুন রাজধানীতে সমাবেশ করেছে। এর মধ্য দিয়ে জানান দিল নির্বাচনী মাঠে আছে জামায়াত। কারওই বুঝতে অসুবিধা হওয়ার কথা নয়, নেপথ্যে ক্ষমতাসীনদের নির্বাচনী রাজনীতি। এটি সরকারি দলের এক ধরনের ‘ঝুঁকিপূর্ণ সাফল্য’। আগামী নির্বাচনে থাকার বাহানায় মাঠ গরম করার সুযোগ নিয়ে জামায়াত শেষ মুহূর্তে বিএনপির সঙ্গে পোঁ ধরে বেঁকে বসার আশঙ্কা কিন্তু থেকেই যাচ্ছে। হয়তো এটি বিবেচনায় রাখা হয়েছে। আর সবকিছু ছাড়িয়ে প্রশ্ন হচ্ছে, কেমন রাজনীতি ও নির্বাচনী পরিকল্পনা নিয়ে অগ্রসর হচ্ছে আওয়ামী লীগ? এ নিয়ে রহস্য ঘনীভূত হচ্ছে।

প্রতিটি নির্বাচনে ভিন্ন ভিন্ন কৌশল গ্রহণের কৃতিত্ব যেমন আওয়ামী লীগের প্রাপ্য, তেমনি নির্বাচনের আগ পর্যন্ত সেই কৌশল পুরোপুরি গোপন রাখার কৃতিত্বের দাবিদারও ক্ষমতাসীন দলটি। এমনকি ২০১৮ সালে রাতে ভোট হওয়ার যে অভিযোগ তা-ও কিন্তু রাতে কেউ বলেনি। ফলে অতিকথনের পরও এর সত্য-মিথ্যা নিয়ে ধোঁয়াশা থেকেই গেছে। অভিজ্ঞ মহল মনে করে, দল ও দলের সিদ্ধান্ত গ্রহণের বিষয়টি দিনে দিনে যে মাত্রায় কেন্দ্রীভূত হয়েছে, তাতে দলের কৌশল গোপন রাখার কাজটি খুব সহজ হয়ে গেছে আওয়ামী লীগের জন্য। এ অবস্থায় সামনের নির্বাচনে আওয়ামী লীগের কৌশল কী হবে তা দেখার জন্য পুরো জাতির কৌতূহল বহুগুণ বেড়েছে। এ ক্ষেত্রে ফলাফল তেমন বিবেচ্য নয়। প্রধান হচ্ছে মানুষের ভোট প্রদানের অধিকার নিশ্চিত হওয়া প্রসঙ্গটি। হতাশায় নিমজ্জিত ধারণা ছিল ২০১৪ অথবা ২০১৮ সালের মতোই প্রতিপক্ষকে বোকা বানানোর মতো একটি নির্বাচন হবে। যেখানে ভোটার মুখ্য নয়, রাজনীতির খেলাই হবে প্রধান। তবে শেষতক ভরসার পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছে বলে মনে করা হয়। বাংলাদেশকে কেন্দ্র করে ২৪ মে আমেরিকার ভিসানীতি ঘোষণার পর খোলনলচে পাল্টে গেছে। পাশাপাশি আগামী নির্বাচন ইস্যুটি গেছে অন্য মাত্রায়। ছেলের হাতের মোয়া হঠাৎ হাতছাড়া হওয়ার মতো। ফলে আর যা-ই হোক, ২০১৪ অথবা ২০১৮-এর আদলে আগামী নির্বাচন হবে না, এমনটাই মনে করা হচ্ছে। এমনকি বিভিন্ন কেন্দ্রের পর্যবেক্ষকরা মোটামুটি একমত, আগামী নির্বাচন বিগত দুটির কোনোটির মতোই হবে না। এমনকি সামরিক শাসকদের ‘হ্যাঁ-না’ ধরনের ভোট হওয়ারও কোনো সুযোগ নেই। তাহলে কীভাবে এবং কেমন হবে আগামী নির্বাচন? এটা জনগণের কাছে এক রহস্যঘেরা প্রশ্ন।

শেখ হাসিনা সরকারকে পদত্যাগে বাধ্য করা বিএনপি-জামায়াতের সাধ্যের বাইরে, এ কথা ২০১৩ সাল থেকে অকাট্যভাবে প্রমাণিত হয়েছে বারবার। এদিকে রাজনীতির মাধ্যমে ক্ষমতায় যাওয়ার একমাত্র সিঁড়ি নির্বাচন প্রায় সমাগত। এ অবস্থায় বিএনপির জন্য আশার আলো হচ্ছে বিদেশিদের করুণা

বর্তমান সংসদের মেয়াদ শেষ হবে ২০২৪ সালের ২৯ জানুয়ারি। নির্বাচন হতে হবে এ সংসদের মেয়াদ শেষ হওয়ার আগের ৯০ দিনের মধ্যে যে কোনো সময়ে। সরল হিসাবে ২০২৩ সালের ২৯ অক্টোবর থেকে ২০২৪ সালের ২৯ জানুয়ারির মধ্যে নির্বাচন হতে হবে। অঙ্কের হিসাবে বিভ্রান্তি নেই। কিন্তু বিভ্রান্তি অন্যখানে। নির্বাচনটি কেমন বা কীভাবে হবে তা এখনো কেউ জানে না। এ নিয়ে অনেক ধোঁয়াশা, বিস্তর অস্পষ্টতা বিরাজমান। আর আছে অতল আগ্রহ। এদিকে অন্যরকম বিভ্রান্তিতে আছে প্রধান বিরোধী দল বিএনপি। বিষয়টিকে দলটির জন্য মহাবিপদ হিসেবেও আখ্যায়িত করছেন অনেকে। এমনিতেই আওয়ামী লীগের কৌশলের কাছে একাধিকবার মার খেয়ে বিএনপি এরই মধ্যে বেশ বিপর্যস্ত ও বিধ্বস্ত। এ অবস্থায় আগামী নির্বাচন নিয়ে আওয়ামী লীগের পরিকল্পনা কী তা আঁচ বা অনুমান করা গেলে হয়তো সে অনুযায়ী কৌশল ঠিক করা বিএনপির জন্য সহজ হতো। কিন্তু সরকারের মতিগতি পরিমাপ করা বিএনপির জন্য যেন গজফিতা দিয়ে সমুদ্রের গভীরতা মাপার মতো বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে।

এদিকে সাধারণ হিসাবেই বলা চলে, গত দুটি নির্বাচন নিয়ে বিএনপির দুটি সিদ্ধান্ত ভুল ছিল। নির্বাচন ঠেকানো-বর্জন-অংশগ্রহণ এ তিন পথেই হেঁটেছে বিএনপি। কিন্তু প্রাপ্তি শূন্য। বরং ত্রিশঙ্কু অবস্থায় পড়েছে দলটি। তাহলে এবার কী করবে বিএনপি? সম্ভবত গত দুই নির্বাচনের অভিজ্ঞতা থেকে বিএনপি এখন বলতে শুরু করেছে, আওয়ামী লীগ সরকারের অধীনে কোনো নির্বাচন করবে না। এমনকি আওয়ামী লীগ সরকার পদত্যাগ না করা পর্যন্ত বিএনপি নির্বাচন নিয়ে কোনো আলোচনা করতেও রাজি নয় বলে বক্তব্য দিচ্ছেন দলটির নেতারা। আবার শর্ত সাপেক্ষে সংলাপে বসারও ইঙ্গিত দিচ্ছেন। এর পরও প্রশ্ন আছে, এ বক্তব্যে কি বিএনপির অবস্থান পরিষ্কার হয়েছে? নাকি আরও ঘোলাটে হচ্ছে? বিএনপি দাবি করলেই কি আওয়ামী লীগ সরকার পদত্যাগ করবে? নির্বাচনের আগে নিরপেক্ষ সরকারের কাছে আওয়ামী লীগকে ক্ষমতা হস্তান্তর করবে, নাকি এ কাজে বাধ্য করা হবে? সেটা কীভাবে? আর সম্পূর্ণ নিরপেক্ষ সরকার আসলে কী? খায় না মাথায় দেয়! এসব প্রশ্নের জবাব খুঁজে পাওয়া কঠিন। কিন্তু দেখা যাচ্ছে, বিএনপি আরও এক ধাপ এগিয়ে গেছে। ম্যাট্রিক পাস না করে বিএ ক্লাসে ভর্তির বাসনার মতো। নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচনের পর জাতীয় সরকার গঠন নিয়েও দলটি চিন্তাভাবনা শুরু করে দিয়েছে। স্মরণ করা যেতে পারে, ১৯৯১ সালের নির্বাচনের আগেই আওয়ামী লীগের অনেক নেতা নিজেকে সম্ভাব্য মন্ত্রী ভেবে পছন্দের বাড়িটির খোঁজখবর নিয়েছিলেন।

যতটুকু জানা যায়, ভবিষ্যতে নির্বাচনের পর সব দলকে (জয়ী ও পরাজিত) নিয়ে একটি সরকার গঠন করা হবে, এমন একটি ধারণা সামনে রেখে বিভিন্ন দল ও জোটকে বিএনপি সরকারবিরোধী আন্দোলনে যুক্ত করতে চাইছে। সম্ভবত সেই আন্দোলনের মধ্য দিয়েই তারা নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচন নিশ্চিত করতে চায়। ফলে নির্বাচন কীভাবে হতে যাচ্ছে তা বোঝার জন্য বিএনপির আন্দোলনের ফলাফলের ওপর নির্ভর করতে হবে। কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে, বিএনপির আন্দোলন যদি আওয়ামী লীগ ব্যর্থ করে দিতে পারে তাহলে কী হবে? আপাতত অপেক্ষা করা ছাড়া কোনো পথ নেই। এদিকে অনেকে মনে করেন আওয়ামী লীগপ্রধান শেখ হাসিনার রাজনীতি আগেভাগে আঁচ করা মোটেই সহজ নয়। অনেকটা গলফ খেলার মতো। আর সরকার শক্তিশালী ও স্থিতিশীল করার ক্ষেত্রে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এক ইউনিক মডেল। বিপরীতে সাবেক শাসক দল বিএনপি রাজনীতির অথই পাথারে কলাগাছের ভেলার যাত্রী হওয়ার দশায় পড়েছে। অথচ জনসমর্থন ও কর্মী সংখ্যায় এ দলটির অবস্থান বেশ শক্তিশালী। কিন্তু নেতৃত্ব সংকট। মিয়ানমারের বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গাদের মতো। ফলে রাজনীতির লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য হাসিল করা সম্ভব হচ্ছে না বিএনপির পক্ষে। অথচ ২০১৩ সাল থেকে কী না করেছে দলটি! আর সাড়ে ১৪ বছর ধরে তো কেবল আলটিমেটাম দিয়ে যাচ্ছে। রোজায় বলে ঈদের পর, ঈদের পর বলে কোরবানিটা যাক! কিন্তু এখন পর্যন্ত প্রত্যাশা পূরণের পারদ শূন্যের ঘরেই আছে। শেখ হাসিনা সরকারকে পদত্যাগে বাধ্য করা বিএনপি-জামায়াতের সাধ্যের বাইরে- এ কথা ২০১৩ থেকে অকাট্যভাবে প্রমাণিত হয়েছে বারবার। এদিকে রাজনীতির মাধ্যমে ক্ষমতায় যাওয়ার একমাত্র সিঁড়ি নির্বাচন প্রায় সমাগত। এ অবস্থায় বিএনপির জন্য আশার আলো হচ্ছে বিদেশিদের করুণা; যা জোনাকির আলো থেকে মশালে পরিণত হয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে কোনো কোনো মহল থেকে। বিএনপির অনেকেরই ভাবখানা, এই তো ক্ষমতার মসনদ দেখা যায়! কিন্তু তা যে বিএনপির জন্যই তো নিশ্চিতভাবে বলা যাবে না। অনেকেই মনে করেন, নানান ইকোয়েশনে মসনদ আওয়ামী লীগের হাতছাড়া হলেও তা যে বিএনপির দখলেই যাবে, তা বলা কঠিন। আবার কেউ কেউ মনে করেন, বাংলাদেশের সমুদ্রে তেল-গ্যাস উত্তোলনের কাজ কে পাবে তার ওপর নির্ভর করে অনেক কিছু। মনে রাখা প্রয়োজন, আওয়ামী লীগ সরকারের কাছ থেকে আমেরিকার প্রাপ্তির বাসনা পূরণ হলে তা বিএনপির জন্য হতাশার মনুমেন্টে পরিণত হতে পারে।

দেশবাসী জানে, বিএনপি নির্বাচন বর্জনের রাজনীতি করে আসছে লাগাতারভাবে। আত্মঘাতী এ ধারায় গত সিটি নির্বাচনে নেতা-কর্মী-সমর্থকদের নির্বাচন থেকে দূরে রাখার জোর চেষ্টা করেছে। এমনকি যারা দলের সিদ্ধান্ত পাশ কাটিয়ে প্রার্থী হয়েছেন তাদের আজীবনের জন্য বহিষ্কার করা হয়েছে। কিন্তু তাতে ফল কী? ভোটারের উপস্থিতি কি কমেছে? বরং ভরা আষাঢ়ে মাথার ওপর বৃষ্টি এবং পায়ের নিচে কাদাজল উপেক্ষা করে ভোটারের উপস্থিতি আবার প্রমাণ করেছে, বাংলাদেশের মানুষের ভোট দেওয়ার প্রবণতা বানের জলের মতো প্রবল। এ রুধিবার নয়। এবং আওয়ামী লীগের বড় ভুলগুলোর মধ্যে একটি হচ্ছে মানুষের ভোটাধিকার নিয়ে ছেলেখেলা। বিশেষ করে স্থানীয় নির্বাচনব্যবস্থার বারোটা বাজানো বড় রকমের ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে আওয়ামী লীগের জন্য। এতে তীব্র জনবিরক্তির শিকার হয়েছে গণতন্ত্রের জন্য দীর্ঘ আন্দোলন-সংগ্রামের কাণ্ডারি আওয়ামী লীগ। বিরাজমান বাস্তবতায় আগামী নির্বাচন প্রসঙ্গে আমেরিকার ভিসানীতি কাজ করবে ধন্বন্তরি হিসেবে। এ অবস্থায় বিএনপি বর্জন করলে নিজে ঘরে থাকতে পারবে, এর বেশি কিছু নয়। আর বিএনপি অর্জনের বাসনায় বর্জনের ঘোষণা দিলেই তা অক্ষরে অক্ষরে পালিত হবে সেটা মনে করার কোনো কারণ নেই। সদ্যসমাপ্ত চার সিটি নির্বাচনে তো এর আলামত দেশবাসী দেখেছে, নিশ্চয়ই বিএনপি টের পেয়েছে হাড়ে হাড়ে। তখন করা হয়েছে আজীবনের জন্য বহিষ্কার। এবার হয়তো কেয়ামত পর্যন্ত বহিষ্কারের ঘোষণা দেওয়া হবে। কিন্তু এসব বহিষ্কারে কোনো ফায়দা হয়? এসব বহিষ্কার আসলে বেফজুল।

এদিকে বিবেচনায় রাখা প্রয়োজন, আওয়ামী লীগ-বিএনপির বাইরে দলগুলো ক্ষমতার ভাগ পাওয়ার স্বপ্নে বিভোর। এটি রাজনীতির একটি স্বীকৃত ধারা। যেটি বিষবৃক্ষে পরিণত করে দিয়ে গেছেন দুই সামরিক শাসক। পুরনো দিনের ধারায় নির্বাচনের সময় এগিয়ে এলেই সাইনবোর্ডধারী দলের নেতাকুল ব্যাকুল হয়ে যায়। শামুকের খোলস থেকে বেরিয়ে আসে। অথবা ঘুম ভেঙে বিড়াল যেমন আড়মোড়া দেয়। এরপর এদিক-ওদিক ছুটতে থাকে খরগোশের গতিতে। অবশ্য নির্বাচনকালে তাদের দামও বাড়ে। এবারও তাই হয়েছে। ছোট দলগুলো সাধারণত আওয়ামী লীগ অথবা বিএনপির সঙ্গে গাঁটছড়া বাঁধে। কারও লক্ষ্য মন্ত্রীর চেয়ার, কেউ কেবল এমপি হলেই খুশি। এ দলগুলোর নেতারা মুখে বড় বড় আওয়াজ দেন, কিন্তু গোপনে চলে ভিন্ন তৎপরতা ও দেনদরবার; যা এখন পুরোদমে চলমান। সঙ্গে চলছে জোট গঠন বা দল ভাঙার খেলাও। ফলে নির্বাচন শেষ পর্যন্ত কোন তরিকায় হবে তা এখনো পরিষ্কার নয়। এর সঙ্গে অনেকই মনে করেন, নির্ধারিত সময়ে নির্বাচন অনুষ্ঠান সম্ভব না হলে তা হতে পারে প্রধান দুই দলের জন্যই ক্ষতির কারণ। আর সর্বনাশ হতে পারে বিএনপির। অনেকটা আত্মহননের মাত্রায়!

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
নূরুল হুদার জবানবন্দি
নূরুল হুদার জবানবন্দি
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
হিজরি সনের তাৎপর্য ও হিজরতের চেতনা
হিজরি সনের তাৎপর্য ও হিজরতের চেতনা
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
সংকটে রপ্তানি খাত
সংকটে রপ্তানি খাত
নতুন বাংলাদেশ
নতুন বাংলাদেশ
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
পিটিয়ে হত্যা
পিটিয়ে হত্যা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি
দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা
আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু
বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় এসিড নিক্ষেপ, দুই নারী ও শিশু দগ্ধ
বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় এসিড নিক্ষেপ, দুই নারী ও শিশু দগ্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনএসডিএ'র নির্বাহী চেয়ারম্যান হলেন রেহানা পারভীন
এনএসডিএ'র নির্বাহী চেয়ারম্যান হলেন রেহানা পারভীন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’
নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুগদায় ছিনতাইকারী সন্দেহে গণপিটুনি, হাসপাতালে তরুণের মৃত্যু
মুগদায় ছিনতাইকারী সন্দেহে গণপিটুনি, হাসপাতালে তরুণের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাতুয়াইলে ১০ তলার ছাদ থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যু
মাতুয়াইলে ১০ তলার ছাদ থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৪ জুলাই পৃথিবীর কাছ দিয়ে যাবে বিশাল আকৃতির গ্রহাণু
৪ জুলাই পৃথিবীর কাছ দিয়ে যাবে বিশাল আকৃতির গ্রহাণু

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম
জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝালকাঠিতে জামায়াতের খাবার বিতরণ
ঝালকাঠিতে জামায়াতের খাবার বিতরণ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়ায় বাধা, ভাসুরকে হত্যা লাশ মাটি চাপা
পরকীয়ায় বাধা, ভাসুরকে হত্যা লাশ মাটি চাপা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছিনতাইয়ের সালিশ নিয়ে বিরোধের জেরে তিনজনকে গণপিটুনিতে হত্যা
ছিনতাইয়ের সালিশ নিয়ে বিরোধের জেরে তিনজনকে গণপিটুনিতে হত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জের দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২
সিরাজগঞ্জের দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ‍্যাসিস্টদের পুশইন করুন, বিচার করতে প্রস্তুত আমরা : নাহিদ
ফ‍্যাসিস্টদের পুশইন করুন, বিচার করতে প্রস্তুত আমরা : নাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় চালের মোকামে অভিযান, তিন চালকল মিলকে জরিমানা
কুষ্টিয়ায় চালের মোকামে অভিযান, তিন চালকল মিলকে জরিমানা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে ধর্ষণের পর স্কুল শিক্ষার্থীকে হত্যা : খুনিদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন
রূপগঞ্জে ধর্ষণের পর স্কুল শিক্ষার্থীকে হত্যা : খুনিদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক পুলিশ সুপার আসাদ ২ দিনের রিমান্ডে
সাবেক পুলিশ সুপার আসাদ ২ দিনের রিমান্ডে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাউবির এইচএসসি পরীক্ষা শুরু শুক্রবার
বাউবির এইচএসসি পরীক্ষা শুরু শুক্রবার

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমারখালীতে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান, জরিমানা
কুমারখালীতে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান, জরিমানা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ ঘোষণার দাবিতে বরিশালে বিক্ষোভ মিছিল
জুলাই সনদ ঘোষণার দাবিতে বরিশালে বিক্ষোভ মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাকিবের আগামী ঈদের সিনেমা চূড়ান্ত
শাকিবের আগামী ঈদের সিনেমা চূড়ান্ত

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কক্সবাজার কারাগারে মৌসুমি ফল উৎসব
কক্সবাজার কারাগারে মৌসুমি ফল উৎসব

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ার পর্যটন দ্বীপ বালিতে ফেরি ডুবে ৫ জনের মৃত্যু, বহু নিখোঁজ
ইন্দোনেশিয়ার পর্যটন দ্বীপ বালিতে ফেরি ডুবে ৫ জনের মৃত্যু, বহু নিখোঁজ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!
স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী
পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ
আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত
রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’
‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’
যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি
প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!
এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!
থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার
অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?
পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?
ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?
এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের
ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ
আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের
ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান
গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা
ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ
রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪
বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা
চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এবার বিশ্বকাপের হাতছানি
এবার বিশ্বকাপের হাতছানি

মাঠে ময়দানে

প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে
প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা
আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা

নগর জীবন

থানায় হামলা ভাঙচুর
থানায় হামলা ভাঙচুর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা
বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন
দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

সম্পাদকীয়

কবরের মতো বন্দিশালা
কবরের মতো বন্দিশালা

প্রথম পৃষ্ঠা

সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা
ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা

দেশগ্রাম

ব্যয়বহুল তৌসিফ
ব্যয়বহুল তৌসিফ

শোবিজ

বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু
বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু

দেশগ্রাম

স্কুলের বন্ধু
স্কুলের বন্ধু

সাহিত্য

মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম
মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম

সাহিত্য

‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান
‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান

শোবিজ

মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড
মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড

দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন
নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন

দেশগ্রাম

জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে
জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে

দেশগ্রাম

নূরুল হুদার জবানবন্দি
নূরুল হুদার জবানবন্দি

সম্পাদকীয়

কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল
কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল

সাহিত্য

গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার
গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আমি ও জীবনানন্দ
আমি ও জীবনানন্দ

সাহিত্য

শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড

সম্পাদকীয়