শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৯ জুলাই, ২০২৩

নির্বাচনী ভাবনা : আগামীতে কী ঘটতে যাচ্ছে

আলম রায়হান
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
নির্বাচনী ভাবনা : আগামীতে কী ঘটতে যাচ্ছে

কুমির ও শিয়াল যৌথ উদ্যোগে কৃষিকাজ করেছে। একবার চাষ করেছে ধান এবং দ্বিতীয়বার আলু। কিন্তু শিয়ালের কাছে দুবারই বোকা বনেছে কুমির। এটি শিশুতোষ পাঠ্যবইয়ের একটি গল্প। অনেকের বিবেচনায়, এ গল্পের সঙ্গে অনেকটাই মিলে যায় ২০১৪ ও ২০১৮ সালের জাতীয় নির্বাচন। আবার এ দুটি নির্বাচন যেমন আলাদা তেমনই এর সঙ্গে অতীতের কোনো নির্বাচনের মিল খুঁজে পাওয়া দুষ্কর। এ ক্ষেত্রে অনুকরণ, অনুসরণ অথবা কপিপেস্ট করার কোনো ঘটনা ঘটেনি। দুটি নির্বাচনই ছিল ইউনিক এবং এ দুটিতেই গল্পের বোকা কুমিরের ভাগ্য বরণ করতে হয়েছে সাবেক শাসক দল বিএনপিকে। বলা হয়, এ ক্ষেত্রে বিএনপি প্রধানত জামায়াত দ্বারা প্রভাবিত হয়েছে। সেই জামায়াত এখন আবার মাঠে। সরকারের অনুমতি নিয়েই জামায়াত ১০ জুন রাজধানীতে সমাবেশ করেছে। এর মধ্য দিয়ে জানান দিল নির্বাচনী মাঠে আছে জামায়াত। কারওই বুঝতে অসুবিধা হওয়ার কথা নয়, নেপথ্যে ক্ষমতাসীনদের নির্বাচনী রাজনীতি। এটি সরকারি দলের এক ধরনের ‘ঝুঁকিপূর্ণ সাফল্য’। আগামী নির্বাচনে থাকার বাহানায় মাঠ গরম করার সুযোগ নিয়ে জামায়াত শেষ মুহূর্তে বিএনপির সঙ্গে পোঁ ধরে বেঁকে বসার আশঙ্কা কিন্তু থেকেই যাচ্ছে। হয়তো এটি বিবেচনায় রাখা হয়েছে। আর সবকিছু ছাড়িয়ে প্রশ্ন হচ্ছে, কেমন রাজনীতি ও নির্বাচনী পরিকল্পনা নিয়ে অগ্রসর হচ্ছে আওয়ামী লীগ? এ নিয়ে রহস্য ঘনীভূত হচ্ছে।

প্রতিটি নির্বাচনে ভিন্ন ভিন্ন কৌশল গ্রহণের কৃতিত্ব যেমন আওয়ামী লীগের প্রাপ্য, তেমনি নির্বাচনের আগ পর্যন্ত সেই কৌশল পুরোপুরি গোপন রাখার কৃতিত্বের দাবিদারও ক্ষমতাসীন দলটি। এমনকি ২০১৮ সালে রাতে ভোট হওয়ার যে অভিযোগ তা-ও কিন্তু রাতে কেউ বলেনি। ফলে অতিকথনের পরও এর সত্য-মিথ্যা নিয়ে ধোঁয়াশা থেকেই গেছে। অভিজ্ঞ মহল মনে করে, দল ও দলের সিদ্ধান্ত গ্রহণের বিষয়টি দিনে দিনে যে মাত্রায় কেন্দ্রীভূত হয়েছে, তাতে দলের কৌশল গোপন রাখার কাজটি খুব সহজ হয়ে গেছে আওয়ামী লীগের জন্য। এ অবস্থায় সামনের নির্বাচনে আওয়ামী লীগের কৌশল কী হবে তা দেখার জন্য পুরো জাতির কৌতূহল বহুগুণ বেড়েছে। এ ক্ষেত্রে ফলাফল তেমন বিবেচ্য নয়। প্রধান হচ্ছে মানুষের ভোট প্রদানের অধিকার নিশ্চিত হওয়া প্রসঙ্গটি। হতাশায় নিমজ্জিত ধারণা ছিল ২০১৪ অথবা ২০১৮ সালের মতোই প্রতিপক্ষকে বোকা বানানোর মতো একটি নির্বাচন হবে। যেখানে ভোটার মুখ্য নয়, রাজনীতির খেলাই হবে প্রধান। তবে শেষতক ভরসার পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছে বলে মনে করা হয়। বাংলাদেশকে কেন্দ্র করে ২৪ মে আমেরিকার ভিসানীতি ঘোষণার পর খোলনলচে পাল্টে গেছে। পাশাপাশি আগামী নির্বাচন ইস্যুটি গেছে অন্য মাত্রায়। ছেলের হাতের মোয়া হঠাৎ হাতছাড়া হওয়ার মতো। ফলে আর যা-ই হোক, ২০১৪ অথবা ২০১৮-এর আদলে আগামী নির্বাচন হবে না, এমনটাই মনে করা হচ্ছে। এমনকি বিভিন্ন কেন্দ্রের পর্যবেক্ষকরা মোটামুটি একমত, আগামী নির্বাচন বিগত দুটির কোনোটির মতোই হবে না। এমনকি সামরিক শাসকদের ‘হ্যাঁ-না’ ধরনের ভোট হওয়ারও কোনো সুযোগ নেই। তাহলে কীভাবে এবং কেমন হবে আগামী নির্বাচন? এটা জনগণের কাছে এক রহস্যঘেরা প্রশ্ন।

শেখ হাসিনা সরকারকে পদত্যাগে বাধ্য করা বিএনপি-জামায়াতের সাধ্যের বাইরে, এ কথা ২০১৩ সাল থেকে অকাট্যভাবে প্রমাণিত হয়েছে বারবার। এদিকে রাজনীতির মাধ্যমে ক্ষমতায় যাওয়ার একমাত্র সিঁড়ি নির্বাচন প্রায় সমাগত। এ অবস্থায় বিএনপির জন্য আশার আলো হচ্ছে বিদেশিদের করুণা

বর্তমান সংসদের মেয়াদ শেষ হবে ২০২৪ সালের ২৯ জানুয়ারি। নির্বাচন হতে হবে এ সংসদের মেয়াদ শেষ হওয়ার আগের ৯০ দিনের মধ্যে যে কোনো সময়ে। সরল হিসাবে ২০২৩ সালের ২৯ অক্টোবর থেকে ২০২৪ সালের ২৯ জানুয়ারির মধ্যে নির্বাচন হতে হবে। অঙ্কের হিসাবে বিভ্রান্তি নেই। কিন্তু বিভ্রান্তি অন্যখানে। নির্বাচনটি কেমন বা কীভাবে হবে তা এখনো কেউ জানে না। এ নিয়ে অনেক ধোঁয়াশা, বিস্তর অস্পষ্টতা বিরাজমান। আর আছে অতল আগ্রহ। এদিকে অন্যরকম বিভ্রান্তিতে আছে প্রধান বিরোধী দল বিএনপি। বিষয়টিকে দলটির জন্য মহাবিপদ হিসেবেও আখ্যায়িত করছেন অনেকে। এমনিতেই আওয়ামী লীগের কৌশলের কাছে একাধিকবার মার খেয়ে বিএনপি এরই মধ্যে বেশ বিপর্যস্ত ও বিধ্বস্ত। এ অবস্থায় আগামী নির্বাচন নিয়ে আওয়ামী লীগের পরিকল্পনা কী তা আঁচ বা অনুমান করা গেলে হয়তো সে অনুযায়ী কৌশল ঠিক করা বিএনপির জন্য সহজ হতো। কিন্তু সরকারের মতিগতি পরিমাপ করা বিএনপির জন্য যেন গজফিতা দিয়ে সমুদ্রের গভীরতা মাপার মতো বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে।

এদিকে সাধারণ হিসাবেই বলা চলে, গত দুটি নির্বাচন নিয়ে বিএনপির দুটি সিদ্ধান্ত ভুল ছিল। নির্বাচন ঠেকানো-বর্জন-অংশগ্রহণ এ তিন পথেই হেঁটেছে বিএনপি। কিন্তু প্রাপ্তি শূন্য। বরং ত্রিশঙ্কু অবস্থায় পড়েছে দলটি। তাহলে এবার কী করবে বিএনপি? সম্ভবত গত দুই নির্বাচনের অভিজ্ঞতা থেকে বিএনপি এখন বলতে শুরু করেছে, আওয়ামী লীগ সরকারের অধীনে কোনো নির্বাচন করবে না। এমনকি আওয়ামী লীগ সরকার পদত্যাগ না করা পর্যন্ত বিএনপি নির্বাচন নিয়ে কোনো আলোচনা করতেও রাজি নয় বলে বক্তব্য দিচ্ছেন দলটির নেতারা। আবার শর্ত সাপেক্ষে সংলাপে বসারও ইঙ্গিত দিচ্ছেন। এর পরও প্রশ্ন আছে, এ বক্তব্যে কি বিএনপির অবস্থান পরিষ্কার হয়েছে? নাকি আরও ঘোলাটে হচ্ছে? বিএনপি দাবি করলেই কি আওয়ামী লীগ সরকার পদত্যাগ করবে? নির্বাচনের আগে নিরপেক্ষ সরকারের কাছে আওয়ামী লীগকে ক্ষমতা হস্তান্তর করবে, নাকি এ কাজে বাধ্য করা হবে? সেটা কীভাবে? আর সম্পূর্ণ নিরপেক্ষ সরকার আসলে কী? খায় না মাথায় দেয়! এসব প্রশ্নের জবাব খুঁজে পাওয়া কঠিন। কিন্তু দেখা যাচ্ছে, বিএনপি আরও এক ধাপ এগিয়ে গেছে। ম্যাট্রিক পাস না করে বিএ ক্লাসে ভর্তির বাসনার মতো। নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচনের পর জাতীয় সরকার গঠন নিয়েও দলটি চিন্তাভাবনা শুরু করে দিয়েছে। স্মরণ করা যেতে পারে, ১৯৯১ সালের নির্বাচনের আগেই আওয়ামী লীগের অনেক নেতা নিজেকে সম্ভাব্য মন্ত্রী ভেবে পছন্দের বাড়িটির খোঁজখবর নিয়েছিলেন।

যতটুকু জানা যায়, ভবিষ্যতে নির্বাচনের পর সব দলকে (জয়ী ও পরাজিত) নিয়ে একটি সরকার গঠন করা হবে, এমন একটি ধারণা সামনে রেখে বিভিন্ন দল ও জোটকে বিএনপি সরকারবিরোধী আন্দোলনে যুক্ত করতে চাইছে। সম্ভবত সেই আন্দোলনের মধ্য দিয়েই তারা নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচন নিশ্চিত করতে চায়। ফলে নির্বাচন কীভাবে হতে যাচ্ছে তা বোঝার জন্য বিএনপির আন্দোলনের ফলাফলের ওপর নির্ভর করতে হবে। কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে, বিএনপির আন্দোলন যদি আওয়ামী লীগ ব্যর্থ করে দিতে পারে তাহলে কী হবে? আপাতত অপেক্ষা করা ছাড়া কোনো পথ নেই। এদিকে অনেকে মনে করেন আওয়ামী লীগপ্রধান শেখ হাসিনার রাজনীতি আগেভাগে আঁচ করা মোটেই সহজ নয়। অনেকটা গলফ খেলার মতো। আর সরকার শক্তিশালী ও স্থিতিশীল করার ক্ষেত্রে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এক ইউনিক মডেল। বিপরীতে সাবেক শাসক দল বিএনপি রাজনীতির অথই পাথারে কলাগাছের ভেলার যাত্রী হওয়ার দশায় পড়েছে। অথচ জনসমর্থন ও কর্মী সংখ্যায় এ দলটির অবস্থান বেশ শক্তিশালী। কিন্তু নেতৃত্ব সংকট। মিয়ানমারের বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গাদের মতো। ফলে রাজনীতির লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য হাসিল করা সম্ভব হচ্ছে না বিএনপির পক্ষে। অথচ ২০১৩ সাল থেকে কী না করেছে দলটি! আর সাড়ে ১৪ বছর ধরে তো কেবল আলটিমেটাম দিয়ে যাচ্ছে। রোজায় বলে ঈদের পর, ঈদের পর বলে কোরবানিটা যাক! কিন্তু এখন পর্যন্ত প্রত্যাশা পূরণের পারদ শূন্যের ঘরেই আছে। শেখ হাসিনা সরকারকে পদত্যাগে বাধ্য করা বিএনপি-জামায়াতের সাধ্যের বাইরে- এ কথা ২০১৩ থেকে অকাট্যভাবে প্রমাণিত হয়েছে বারবার। এদিকে রাজনীতির মাধ্যমে ক্ষমতায় যাওয়ার একমাত্র সিঁড়ি নির্বাচন প্রায় সমাগত। এ অবস্থায় বিএনপির জন্য আশার আলো হচ্ছে বিদেশিদের করুণা; যা জোনাকির আলো থেকে মশালে পরিণত হয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে কোনো কোনো মহল থেকে। বিএনপির অনেকেরই ভাবখানা, এই তো ক্ষমতার মসনদ দেখা যায়! কিন্তু তা যে বিএনপির জন্যই তো নিশ্চিতভাবে বলা যাবে না। অনেকেই মনে করেন, নানান ইকোয়েশনে মসনদ আওয়ামী লীগের হাতছাড়া হলেও তা যে বিএনপির দখলেই যাবে, তা বলা কঠিন। আবার কেউ কেউ মনে করেন, বাংলাদেশের সমুদ্রে তেল-গ্যাস উত্তোলনের কাজ কে পাবে তার ওপর নির্ভর করে অনেক কিছু। মনে রাখা প্রয়োজন, আওয়ামী লীগ সরকারের কাছ থেকে আমেরিকার প্রাপ্তির বাসনা পূরণ হলে তা বিএনপির জন্য হতাশার মনুমেন্টে পরিণত হতে পারে।

দেশবাসী জানে, বিএনপি নির্বাচন বর্জনের রাজনীতি করে আসছে লাগাতারভাবে। আত্মঘাতী এ ধারায় গত সিটি নির্বাচনে নেতা-কর্মী-সমর্থকদের নির্বাচন থেকে দূরে রাখার জোর চেষ্টা করেছে। এমনকি যারা দলের সিদ্ধান্ত পাশ কাটিয়ে প্রার্থী হয়েছেন তাদের আজীবনের জন্য বহিষ্কার করা হয়েছে। কিন্তু তাতে ফল কী? ভোটারের উপস্থিতি কি কমেছে? বরং ভরা আষাঢ়ে মাথার ওপর বৃষ্টি এবং পায়ের নিচে কাদাজল উপেক্ষা করে ভোটারের উপস্থিতি আবার প্রমাণ করেছে, বাংলাদেশের মানুষের ভোট দেওয়ার প্রবণতা বানের জলের মতো প্রবল। এ রুধিবার নয়। এবং আওয়ামী লীগের বড় ভুলগুলোর মধ্যে একটি হচ্ছে মানুষের ভোটাধিকার নিয়ে ছেলেখেলা। বিশেষ করে স্থানীয় নির্বাচনব্যবস্থার বারোটা বাজানো বড় রকমের ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে আওয়ামী লীগের জন্য। এতে তীব্র জনবিরক্তির শিকার হয়েছে গণতন্ত্রের জন্য দীর্ঘ আন্দোলন-সংগ্রামের কাণ্ডারি আওয়ামী লীগ। বিরাজমান বাস্তবতায় আগামী নির্বাচন প্রসঙ্গে আমেরিকার ভিসানীতি কাজ করবে ধন্বন্তরি হিসেবে। এ অবস্থায় বিএনপি বর্জন করলে নিজে ঘরে থাকতে পারবে, এর বেশি কিছু নয়। আর বিএনপি অর্জনের বাসনায় বর্জনের ঘোষণা দিলেই তা অক্ষরে অক্ষরে পালিত হবে সেটা মনে করার কোনো কারণ নেই। সদ্যসমাপ্ত চার সিটি নির্বাচনে তো এর আলামত দেশবাসী দেখেছে, নিশ্চয়ই বিএনপি টের পেয়েছে হাড়ে হাড়ে। তখন করা হয়েছে আজীবনের জন্য বহিষ্কার। এবার হয়তো কেয়ামত পর্যন্ত বহিষ্কারের ঘোষণা দেওয়া হবে। কিন্তু এসব বহিষ্কারে কোনো ফায়দা হয়? এসব বহিষ্কার আসলে বেফজুল।

এদিকে বিবেচনায় রাখা প্রয়োজন, আওয়ামী লীগ-বিএনপির বাইরে দলগুলো ক্ষমতার ভাগ পাওয়ার স্বপ্নে বিভোর। এটি রাজনীতির একটি স্বীকৃত ধারা। যেটি বিষবৃক্ষে পরিণত করে দিয়ে গেছেন দুই সামরিক শাসক। পুরনো দিনের ধারায় নির্বাচনের সময় এগিয়ে এলেই সাইনবোর্ডধারী দলের নেতাকুল ব্যাকুল হয়ে যায়। শামুকের খোলস থেকে বেরিয়ে আসে। অথবা ঘুম ভেঙে বিড়াল যেমন আড়মোড়া দেয়। এরপর এদিক-ওদিক ছুটতে থাকে খরগোশের গতিতে। অবশ্য নির্বাচনকালে তাদের দামও বাড়ে। এবারও তাই হয়েছে। ছোট দলগুলো সাধারণত আওয়ামী লীগ অথবা বিএনপির সঙ্গে গাঁটছড়া বাঁধে। কারও লক্ষ্য মন্ত্রীর চেয়ার, কেউ কেবল এমপি হলেই খুশি। এ দলগুলোর নেতারা মুখে বড় বড় আওয়াজ দেন, কিন্তু গোপনে চলে ভিন্ন তৎপরতা ও দেনদরবার; যা এখন পুরোদমে চলমান। সঙ্গে চলছে জোট গঠন বা দল ভাঙার খেলাও। ফলে নির্বাচন শেষ পর্যন্ত কোন তরিকায় হবে তা এখনো পরিষ্কার নয়। এর সঙ্গে অনেকই মনে করেন, নির্ধারিত সময়ে নির্বাচন অনুষ্ঠান সম্ভব না হলে তা হতে পারে প্রধান দুই দলের জন্যই ক্ষতির কারণ। আর সর্বনাশ হতে পারে বিএনপির। অনেকটা আত্মহননের মাত্রায়!

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ

২ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

৩৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

৪৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০
মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন
দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু
ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ
গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর
মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর
ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি
অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশের বাজারে ফের কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে ফের কমেছে স্বর্ণের দাম

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ
ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ

পূর্ব-পশ্চিম

ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার
ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই
আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই

পেছনের পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য দীপিকা
অপ্রতিরোধ্য দীপিকা

শোবিজ

চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ
চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ

পূর্ব-পশ্চিম

বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

মামলার জালে শোবিজ তারকারা
মামলার জালে শোবিজ তারকারা

শোবিজ

গাজা থেকে হামাসকে বের করে দেওয়ার আহ্বান নেতানিয়াহুর
গাজা থেকে হামাসকে বের করে দেওয়ার আহ্বান নেতানিয়াহুর

পূর্ব-পশ্চিম

জাপানের সিফুডে ফের নিষেধাজ্ঞা চীনের
জাপানের সিফুডে ফের নিষেধাজ্ঞা চীনের

পূর্ব-পশ্চিম

কিলিং মিশন বাস্তবায়নে বড় অঙ্কের আর্থিক লেনদেন
কিলিং মিশন বাস্তবায়নে বড় অঙ্কের আর্থিক লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা