শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১১ আগস্ট, ২০২৩ আপডেট:

‘আশ্রয়ণ’ : অবহেলিত মানুষের জীবনোন্নয়ন

ড. মো. আখতারুজ্জামান
প্রিন্ট ভার্সন
‘আশ্রয়ণ’ : অবহেলিত মানুষের জীবনোন্নয়ন

মধ্যযুগের ভারত ও বাংলার আর্থ-সামাজিক ও নগর ইতিহাস বিষয়ে আলীগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয়ে পিএইচ.ডি. গবেষণাকালে সমসাময়িক ইতিবৃত্তকার ও ঐতিহাসিকদের লেখায় যখন কয়েকজন মুসলিম শাসকের জনহিতকর কিছু কার্যক্রম বিশেষ করে ভূমি রাজস্ব হার কমানো, ভূমি বন্দোবস্ত, কূপ খনন, রাস্তা নির্মাণ, পান্থশালা স্থাপন, লঙ্গরখানা খোলা প্রভৃতির প্রশংসামূলক উল্লেখ দেখি, তখন সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের একটি যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশে নানা মানবিক উদ্যোগের কথা স্মরণে আসত। কারণ, মহান মুক্তিযুদ্ধে (১৯৭১) বিজয়ের পর সাড়ে ৭ কোটি মানুষ আর অর্থ ও প্রাকৃতিক সম্পদবিহীন বিধ্বস্ত ৫৬ হাজার বর্গমাইলের একটি দেশ নিয়ে ১৯৭২-এ যখন তিনি রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব নিলেন তখন তিনি হতাশ ও বিচলিত না হয়ে বাংলার মাটি ও মানুষ- এ দুটিকে অপার সম্ভাবনার সম্পদ হিসেবে গণ্য করে প্রথমেই হতদরিদ্র, সুবিধাবঞ্চিত, অসহায়, প্রান্তিক মানুষদের কল্যাণে নানা সাহসী পদক্ষেপ গ্রহণ শুরু করেন আজীবন লালিত উচ্চতর মানবিক মূল্যবোধে তাড়িত হয়ে।

ওই পিএইচ.ডি. অভিসন্দর্ভটি Society and Urbanization in Medieval Bengal শিরোনামে এশিয়াটিক সোসাইটি অব বাংলাদেশ থেকে প্রকাশিত হয় ২০০৮-এ। বইটি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব, যিনি সুবিধাবঞ্চিত গরিব মানুষের ভাগ্যোন্নয়নে অবদান রেখেছেন ও তজ্জন্য নানা পরিকল্পনা গ্রহণ করেছেন তাঁর নামে উৎসর্গীকৃত। আজ যখন বঙ্গবন্ধুকন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিশেষ করে প্রান্তিক গরিব মানুষের জীবনমান উন্নয়নে গৃহীত মানবিক উদ্যোগগুলো পর্যালোচনা করি, তখন ভাবি ভবিষ্যতে অর্থনীতি, গণমানুষ ও সমাজ উন্নয়নবিষয়ক বহু মৌলিক গবেষণাকর্মে তাঁর নাম উল্লেখ থাকবে দেশে ও বিদেশে; উৎসর্গীকৃত হবে বহু গ্রন্থ।

বাঙালির গণমানুষের অবিচ্ছিন্ন অংশ মহান নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব গণমানুষের মাঝে থাকা ছিন্নমূল-অসহায়-ভূমিহীন-গৃহহীন মানুষের কথা ভেবে পরিকল্পনা গ্রহণ করেছেন সেই ১৯৭২ সালের ফেব্রুয়ারিতেই। তৎকালীন নোয়াখালী জেলা, বর্তমান লক্ষ্মীপুর জেলার চরপোড়াগাছা গ্রামে সরেজমিন পরিদর্শন করে বঙ্গবন্ধু গরিব মানুষের দুর্দশা লাঘবে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে নির্দেশ দেন সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে। সেই চরপোড়াগাছা গ্রাম থেকে শুরু হওয়া ভূমিহীন-গৃহহীন মানুষের পুনর্বাসনের মাধ্যমে তিনিই প্রথম এ দেশের ছিন্নমূল-অসহায়-দরিদ্র মানুষকে পুনর্বাসনের মাধ্যমে তাদের ভূমির অধিকার নিশ্চিত করেন। ৩ জুন ১৯৭২ তারিখে বাংলাদেশ সমবায় ইউনিয়ন আয়োজিত সমবায় আন্দোলনে প্রদত্ত এক ভাষণে বঙ্গবন্ধু বলেন, “আমার দেশের প্রতিটি মানুষ খাদ্য পাবে, আশ্রয় পাবে, শিক্ষা পাবে, উন্নত জীবনের অধিকারী হবে- এই হচ্ছে আমার স্বপ্ন।” দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্রে নরপিশাচ ঘাতকরা জাতির পিতার উন্নত-সমৃদ্ধ মানবিক দেশ গঠনের স্বপ্ন সফল করতে সময় দেয়নি। তাঁর অসমাপ্ত কাজগুলো শেষ করার ইস্পাতদৃঢ় প্রত্যয় বুকে ধারণ করে দীর্ঘ আন্দোলন-সংগ্রাম শেষে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা নব্বই দশকের মাঝামাঝি সরকার পরিচালনার দায়িত্ব নিয়ে ১৯৯৭ সালে এ দেশের দরিদ্র অসহায় ছিন্নমূল মানুষকে পুনর্বাসনের লক্ষ্যে ‘আশ্রয়ণ’ প্রকল্প গ্রহণ করেন। সে বছর মে মাসে কক্সবাজার জেলার টেকনাফের সেন্টমার্টিন দ্বীপ প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত হলে তিনি সেখানে ছুটে যান। পিতা বঙ্গবন্ধু তাঁর শাসনামলে তাৎক্ষণিকভাবে সেখানে গৃহহারা মানুষের জন্য ঘর তৈরি করে দিয়ে পুনর্বাসনের নির্দেশ দিয়েছিলেন। তারই ধারাবাহিকতায় সে বছরই প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সরাসরি তত্ত্বাবধানে কর্ম-উদ্যোগ বাস্তবায়নের এক নতুন ধারণায় ‘আশ্রয়ণ’ প্রকল্প গ্রহণের মাধ্যমে বাংলাদেশের সর্বত্র পিছিয়ে পড়া গৃহহারা-ছিন্নমূল-অসহায় মানুষের নিজস্ব ঠিকানা ও মাথা গোঁজার ঠাঁই নিশ্চিত করার মহান কাজ শুরু করা হয়। ২০০৯ সালে তাঁর নেতৃত্বে আবার সরকার গঠন করার পর এ মহতী উদ্যোগ অধিকতর গতি পায়; সামাজিক সুরক্ষার নানাবিধ কাজের ব্যাপ্তি বাড়তে থাকে।

জাতির পিতার জন্মশতবার্ষিকীতে ‘মুজিববর্ষে’ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যখন ঘোষণা করেন- ‘বাংলাদেশে একজন মানুষও গৃহহীন থাকবে না’, তখন এ কাজটি পায় একটি ভিন্নমাত্রা। সামাজিক সুরক্ষার এ তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হয়- জলবায়ু, উদ্বাস্তু, ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী, তৃতীয় লিঙ্গ, ভিক্ষুক, বেদে, দলিত, মান্তা, বাগদি, হরিজন ও কুষ্ঠ রোগীসহ সমাজের পিছিয়ে থাকা জনগোষ্ঠী। সমাজের এসব অবহেলিত মানুষকে উন্নয়নের মূলধারায় নিয়ে আসার জন্য প্রধানমন্ত্রীর নিজস্ব দর্শন ‘অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়নে শেখ হাসিনা মডেল’ জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে আলোচনা ও উদ্ভাবনের সুযোগ তৈরি করে। কোনো সন্দেহ নেই, জেনেটিক সূত্রে পিতা-মাতার মহৎ গুণাবলি তিনি বহন করছেন। তাই পিতা মুজিবের সূচিত পথ অনুসরণ করেই মানবিক উদ্যোগগুলো তিনি গ্রহণ করেছেন। তবে এ ক্ষেত্রে সহস্রাব্দ উন্নয়ন অভীষ্ট (এমডিজি : ২০০০-২০১৫) ও টেকসই উন্নয়ন অভীষ্ট (এসডিজি : ২০১৬-২০৩০) অর্জনের কৌশল হিসেবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা উল্লিখিত মডেলের ধারণার সূত্রপাত ও বিকাশ ঘটান এবং সে আলোকে প্রকল্প গ্রহণ করেন বলে আমার দৃঢ় বিশ্বাস। উদ্ভাবিত এ মডেলে মানুষের উপার্জন ক্ষমতা বৃদ্ধি; সম্মানজনক জীবিকা ও সামাজিক মর্যাদা প্রতিষ্ঠা; জমিসহ ঘরের মালিকানায় নারীর ক্ষমতায়ন; আত্মবিশ্বাস ও আত্মমর্যাদাবোধ অর্জন; দক্ষতা উন্নয়ন; পরিবেশ সুরক্ষা ও গ্রামেই শহরের সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করা প্রভৃতি মৌলিক বৈশিষ্ট্য অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। নতুন এ মডেল-প্রকল্পে সুবিধাভোগীদের আয়, সঞ্চয়, খাদ্য নিরাপত্তা, সামাজিক সচেতনতা, শিশুদের শিক্ষাগ্রহণের হার, স্বাস্থ্যসেবা গ্রহণের সুযোগ, নারীর ক্ষমতায়ন, জীবন দক্ষতাসহ নানাবিধ সূচকে ব্যাপক উন্নতি হয়েছে, কোনো সন্দেহ নেই; তবে এতদ্বিষয়ে সমাজ ও অর্থনৈতিক উন্নয়ন গবেষকগণের মৌলিক গবেষণার যথেষ্ট সুযোগ রয়েছে বলে আমার ধারণা।

আন্তর্জাতিক পরিমন্ডলে এ প্রকল্প বিষয়ে ইতোমধ্যে ব্যাপক আগ্রহ সৃষ্টি হয়েছে। জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের ৭৭তম অধিবেশন উপলক্ষে নিউইয়র্কে বাংলাদেশ ও UN - Habitat-এর যৌথ উদ্যোগে ২১ সেপ্টেম্বর ২০২২ তারিখে অনুষ্ঠিত High Level Side Even: এ একটি বিষয় ছিল ‘Ensuring Safe And Affordable Housing for All : Achieving SDG Target 11.10’, এ অনুষ্ঠানে ‘আশ্রয়ণ : অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়নে শেখ হাসিনা মডেল’ নিয়ে কৌতূহল উদ্দীপক আলোচনা হয়। উল্লেখ্য, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার এ উদ্যোগটি একটি মৌলিক ভাবনা ও সৃজনশীল কর্ম হিসেবে সম্প্রতি বাংলাদেশ কপিরাইট অফিস কর্তৃক কপিরাইট স্বীকৃতি অর্জন করেছে। বাংলাদেশ অর্থনৈতিক সমীক্ষা ২০২৩-এ পরিবেশিত এক পরিসংখ্যানে জানা যায়, আশ্রয়ণ প্রকল্পসহ অন্যান্য সমধর্মী কাজের মাধ্যমে এ পর্যন্ত ৮ লাখ ২৩ হাজার ঘর/বাড়ি বানানো হয়েছে এবং প্রায় ৪১ লাখেরও বেশি হতদরিদ্র মানুষ পুনর্বাসিত হয়েছে। তবে কতটি ঘর নির্মাণ করা হলো বা কতজন মানুষ এর আওতায় এলো তার চেয়েও তাৎপর্যময় বিষয় হলো- একটি উদ্ভাবনমূলক কর্ম-উদ্যোগ ও একটি জাতির সামগ্রিক অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়নে এর সুদূরপ্রসারী ভূমিকা। জাতিসংঘের টেকসই উন্নয়ন অভীষ্টগুলো (Sustainable Development Goals) পর্যালোচনায় স্পষ্টত প্রতীয়মান হয় যে, এর ১৭টি অভীষ্টের অন্তর্গত ১৬৯টি লক্ষ্যমাত্রার অনেকগুলো মৌলিক লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে এ নতুন দর্শনের ‘আশ্রয়ণ’ প্রকল্প প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে ভূমিকা রাখছে।  অধিকন্তু একটি উদ্ভাবনমূলক কর্মপ্রয়াস অধিকতর উদ্ভাবনের সুযোগ করে দেবে এবং নতুন প্রজন্মকে সুষম উন্নয়ন এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক, মানবিক ও উদ্ভাবনমুখী সংস্কৃতি অনুশীলনে অনুপ্রাণিত করবে।

লেখক : অধ্যাপক, ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগ

উপাচার্য, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
‘বিচারহীনতার সংস্কৃতি থেকে মুক্তি পেতে গণঅভ্যুত্থান সংঘটিত হয়েছে’
‘বিচারহীনতার সংস্কৃতি থেকে মুক্তি পেতে গণঅভ্যুত্থান সংঘটিত হয়েছে’

৪৮ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টা সুষ্ঠু নির্বাচন করতে পারবেন, বিশ্বাস বিএনপির: রিজভী
প্রধান উপদেষ্টা সুষ্ঠু নির্বাচন করতে পারবেন, বিশ্বাস বিএনপির: রিজভী

১ মিনিট আগে | রাজনীতি

চোট নিয়েই শুটিংয়ে ফিরলেন শ্রদ্ধা
চোট নিয়েই শুটিংয়ে ফিরলেন শ্রদ্ধা

২ মিনিট আগে | শোবিজ

মোহাম্মদপুরে অপহরণ ও নির্যাতনের মামলায় গ্রেপ্তার ৯
মোহাম্মদপুরে অপহরণ ও নির্যাতনের মামলায় গ্রেপ্তার ৯

১১ মিনিট আগে | নগর জীবন

অবিশ্বাস্য রেকর্ডটি শুধুই মেসির
অবিশ্বাস্য রেকর্ডটি শুধুই মেসির

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচন পর্যন্ত এনআইডি সংশোধন বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত ইসির
নির্বাচন পর্যন্ত এনআইডি সংশোধন বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত ইসির

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

ঝিনাইদহে উদ্ধারকৃত ১৬ ককটেল ধ্বংস করল বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট
ঝিনাইদহে উদ্ধারকৃত ১৬ ককটেল ধ্বংস করল বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভেনেজুয়েলায় সামরিক পদক্ষেপের বিরোধিতা করেন বেশিরভাগ আমেরিকান: জরিপ
ভেনেজুয়েলায় সামরিক পদক্ষেপের বিরোধিতা করেন বেশিরভাগ আমেরিকান: জরিপ

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবির নারীসহ চার শিক্ষার্থীকে মারধর
জবির নারীসহ চার শিক্ষার্থীকে মারধর

৫২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মেহেরপুরে অস্ত্রসহ যুবদল নেতা আটক
মেহেরপুরে অস্ত্রসহ যুবদল নেতা আটক

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘আওয়ামী লীগের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ছিল সবার সঙ্গে প্রতারণা’
‘আওয়ামী লীগের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ছিল সবার সঙ্গে প্রতারণা’

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

হোমনায় বসুন্ধরা ফাউন্ডেশনের ৮০তম সুদ ও সার্ভিস চার্জমুক্ত ক্ষুদ্রঋণ বিতরণ
হোমনায় বসুন্ধরা ফাউন্ডেশনের ৮০তম সুদ ও সার্ভিস চার্জমুক্ত ক্ষুদ্রঋণ বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

দুই বছরের বিরতি শেষে পর্দায় ফিরছেন বিদ্যা সিনহা মিম
দুই বছরের বিরতি শেষে পর্দায় ফিরছেন বিদ্যা সিনহা মিম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অভিনেত্রীর জন্য পাত্র চেয়ে শহরজুড়ে পোস্টার!
অভিনেত্রীর জন্য পাত্র চেয়ে শহরজুড়ে পোস্টার!

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘গণতন্ত্রের চর্চা হোক ক্লাসরুম থেকে’ স্লোগানে চবি রাজনীতি বিজ্ঞান বিভাগে সিআর নির্বাচন
‘গণতন্ত্রের চর্চা হোক ক্লাসরুম থেকে’ স্লোগানে চবি রাজনীতি বিজ্ঞান বিভাগে সিআর নির্বাচন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচন ও গণভোটের বাজেট নিয়ে কোনো সমস্যা হবে না: অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচন ও গণভোটের বাজেট নিয়ে কোনো সমস্যা হবে না: অর্থ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রংপুরে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ৭
রংপুরে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ৭

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় বন্যা: শাহ আলমের আশেপাশে বেশ কয়েকটি সড়ক বন্ধ, ভ্রমণে ঝুঁকি
মালয়েশিয়ায় বন্যা: শাহ আলমের আশেপাশে বেশ কয়েকটি সড়ক বন্ধ, ভ্রমণে ঝুঁকি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল রাজধানী জাকার্তা: জাতিসংঘের প্রতিবেদন
বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল রাজধানী জাকার্তা: জাতিসংঘের প্রতিবেদন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু
যশোরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ
ভূমিকম্প সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের সহায়তায় গাইলেন বাপ্পা মজুমদার ও কোনাল
সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের সহায়তায় গাইলেন বাপ্পা মজুমদার ও কোনাল

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নবীনগরে শিক্ষার্থীদের সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আলোচনা সভা
নবীনগরে শিক্ষার্থীদের সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নগদ টাকার লেনদেন কমাতে পারলে দুর্নীতি কমে আসবে: গভর্নর
নগদ টাকার লেনদেন কমাতে পারলে দুর্নীতি কমে আসবে: গভর্নর

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি
প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অন্যস্বর টরন্টোর আয়োজনে অভিনেত্রী শান্তা ইসলামের সঙ্গে কথোপকথন
অন্যস্বর টরন্টোর আয়োজনে অভিনেত্রী শান্তা ইসলামের সঙ্গে কথোপকথন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বসুন্ধরা শুভসংঘের ভূমিকম্পে করণীয় বিষয়ে মতবিনিময় সভা
বসুন্ধরা শুভসংঘের ভূমিকম্পে করণীয় বিষয়ে মতবিনিময় সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বেশ কয়েকজন কমান্ডারকে বরখাস্ত করলেন ইসরায়েলি সেনাপ্রধান
বেশ কয়েকজন কমান্ডারকে বরখাস্ত করলেন ইসরায়েলি সেনাপ্রধান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ অঞ্চল হবে দক্ষিণ এশিয়া: বিশ্বব্যাংক
বিশ্বের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ অঞ্চল হবে দক্ষিণ এশিয়া: বিশ্বব্যাংক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি
প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম
কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা
ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে
অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিটরুটের ১০ উপকারিতা
বিটরুটের ১০ উপকারিতা

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে
নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

১৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

১৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন
জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে