শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১১ আগস্ট, ২০২৩ আপডেট:

‘আশ্রয়ণ’ : অবহেলিত মানুষের জীবনোন্নয়ন

ড. মো. আখতারুজ্জামান
প্রিন্ট ভার্সন
‘আশ্রয়ণ’ : অবহেলিত মানুষের জীবনোন্নয়ন

মধ্যযুগের ভারত ও বাংলার আর্থ-সামাজিক ও নগর ইতিহাস বিষয়ে আলীগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয়ে পিএইচ.ডি. গবেষণাকালে সমসাময়িক ইতিবৃত্তকার ও ঐতিহাসিকদের লেখায় যখন কয়েকজন মুসলিম শাসকের জনহিতকর কিছু কার্যক্রম বিশেষ করে ভূমি রাজস্ব হার কমানো, ভূমি বন্দোবস্ত, কূপ খনন, রাস্তা নির্মাণ, পান্থশালা স্থাপন, লঙ্গরখানা খোলা প্রভৃতির প্রশংসামূলক উল্লেখ দেখি, তখন সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের একটি যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশে নানা মানবিক উদ্যোগের কথা স্মরণে আসত। কারণ, মহান মুক্তিযুদ্ধে (১৯৭১) বিজয়ের পর সাড়ে ৭ কোটি মানুষ আর অর্থ ও প্রাকৃতিক সম্পদবিহীন বিধ্বস্ত ৫৬ হাজার বর্গমাইলের একটি দেশ নিয়ে ১৯৭২-এ যখন তিনি রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব নিলেন তখন তিনি হতাশ ও বিচলিত না হয়ে বাংলার মাটি ও মানুষ- এ দুটিকে অপার সম্ভাবনার সম্পদ হিসেবে গণ্য করে প্রথমেই হতদরিদ্র, সুবিধাবঞ্চিত, অসহায়, প্রান্তিক মানুষদের কল্যাণে নানা সাহসী পদক্ষেপ গ্রহণ শুরু করেন আজীবন লালিত উচ্চতর মানবিক মূল্যবোধে তাড়িত হয়ে।

ওই পিএইচ.ডি. অভিসন্দর্ভটি Society and Urbanization in Medieval Bengal শিরোনামে এশিয়াটিক সোসাইটি অব বাংলাদেশ থেকে প্রকাশিত হয় ২০০৮-এ। বইটি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব, যিনি সুবিধাবঞ্চিত গরিব মানুষের ভাগ্যোন্নয়নে অবদান রেখেছেন ও তজ্জন্য নানা পরিকল্পনা গ্রহণ করেছেন তাঁর নামে উৎসর্গীকৃত। আজ যখন বঙ্গবন্ধুকন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিশেষ করে প্রান্তিক গরিব মানুষের জীবনমান উন্নয়নে গৃহীত মানবিক উদ্যোগগুলো পর্যালোচনা করি, তখন ভাবি ভবিষ্যতে অর্থনীতি, গণমানুষ ও সমাজ উন্নয়নবিষয়ক বহু মৌলিক গবেষণাকর্মে তাঁর নাম উল্লেখ থাকবে দেশে ও বিদেশে; উৎসর্গীকৃত হবে বহু গ্রন্থ।

বাঙালির গণমানুষের অবিচ্ছিন্ন অংশ মহান নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব গণমানুষের মাঝে থাকা ছিন্নমূল-অসহায়-ভূমিহীন-গৃহহীন মানুষের কথা ভেবে পরিকল্পনা গ্রহণ করেছেন সেই ১৯৭২ সালের ফেব্রুয়ারিতেই। তৎকালীন নোয়াখালী জেলা, বর্তমান লক্ষ্মীপুর জেলার চরপোড়াগাছা গ্রামে সরেজমিন পরিদর্শন করে বঙ্গবন্ধু গরিব মানুষের দুর্দশা লাঘবে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে নির্দেশ দেন সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে। সেই চরপোড়াগাছা গ্রাম থেকে শুরু হওয়া ভূমিহীন-গৃহহীন মানুষের পুনর্বাসনের মাধ্যমে তিনিই প্রথম এ দেশের ছিন্নমূল-অসহায়-দরিদ্র মানুষকে পুনর্বাসনের মাধ্যমে তাদের ভূমির অধিকার নিশ্চিত করেন। ৩ জুন ১৯৭২ তারিখে বাংলাদেশ সমবায় ইউনিয়ন আয়োজিত সমবায় আন্দোলনে প্রদত্ত এক ভাষণে বঙ্গবন্ধু বলেন, “আমার দেশের প্রতিটি মানুষ খাদ্য পাবে, আশ্রয় পাবে, শিক্ষা পাবে, উন্নত জীবনের অধিকারী হবে- এই হচ্ছে আমার স্বপ্ন।” দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্রে নরপিশাচ ঘাতকরা জাতির পিতার উন্নত-সমৃদ্ধ মানবিক দেশ গঠনের স্বপ্ন সফল করতে সময় দেয়নি। তাঁর অসমাপ্ত কাজগুলো শেষ করার ইস্পাতদৃঢ় প্রত্যয় বুকে ধারণ করে দীর্ঘ আন্দোলন-সংগ্রাম শেষে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা নব্বই দশকের মাঝামাঝি সরকার পরিচালনার দায়িত্ব নিয়ে ১৯৯৭ সালে এ দেশের দরিদ্র অসহায় ছিন্নমূল মানুষকে পুনর্বাসনের লক্ষ্যে ‘আশ্রয়ণ’ প্রকল্প গ্রহণ করেন। সে বছর মে মাসে কক্সবাজার জেলার টেকনাফের সেন্টমার্টিন দ্বীপ প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত হলে তিনি সেখানে ছুটে যান। পিতা বঙ্গবন্ধু তাঁর শাসনামলে তাৎক্ষণিকভাবে সেখানে গৃহহারা মানুষের জন্য ঘর তৈরি করে দিয়ে পুনর্বাসনের নির্দেশ দিয়েছিলেন। তারই ধারাবাহিকতায় সে বছরই প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সরাসরি তত্ত্বাবধানে কর্ম-উদ্যোগ বাস্তবায়নের এক নতুন ধারণায় ‘আশ্রয়ণ’ প্রকল্প গ্রহণের মাধ্যমে বাংলাদেশের সর্বত্র পিছিয়ে পড়া গৃহহারা-ছিন্নমূল-অসহায় মানুষের নিজস্ব ঠিকানা ও মাথা গোঁজার ঠাঁই নিশ্চিত করার মহান কাজ শুরু করা হয়। ২০০৯ সালে তাঁর নেতৃত্বে আবার সরকার গঠন করার পর এ মহতী উদ্যোগ অধিকতর গতি পায়; সামাজিক সুরক্ষার নানাবিধ কাজের ব্যাপ্তি বাড়তে থাকে।

জাতির পিতার জন্মশতবার্ষিকীতে ‘মুজিববর্ষে’ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যখন ঘোষণা করেন- ‘বাংলাদেশে একজন মানুষও গৃহহীন থাকবে না’, তখন এ কাজটি পায় একটি ভিন্নমাত্রা। সামাজিক সুরক্ষার এ তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হয়- জলবায়ু, উদ্বাস্তু, ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী, তৃতীয় লিঙ্গ, ভিক্ষুক, বেদে, দলিত, মান্তা, বাগদি, হরিজন ও কুষ্ঠ রোগীসহ সমাজের পিছিয়ে থাকা জনগোষ্ঠী। সমাজের এসব অবহেলিত মানুষকে উন্নয়নের মূলধারায় নিয়ে আসার জন্য প্রধানমন্ত্রীর নিজস্ব দর্শন ‘অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়নে শেখ হাসিনা মডেল’ জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে আলোচনা ও উদ্ভাবনের সুযোগ তৈরি করে। কোনো সন্দেহ নেই, জেনেটিক সূত্রে পিতা-মাতার মহৎ গুণাবলি তিনি বহন করছেন। তাই পিতা মুজিবের সূচিত পথ অনুসরণ করেই মানবিক উদ্যোগগুলো তিনি গ্রহণ করেছেন। তবে এ ক্ষেত্রে সহস্রাব্দ উন্নয়ন অভীষ্ট (এমডিজি : ২০০০-২০১৫) ও টেকসই উন্নয়ন অভীষ্ট (এসডিজি : ২০১৬-২০৩০) অর্জনের কৌশল হিসেবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা উল্লিখিত মডেলের ধারণার সূত্রপাত ও বিকাশ ঘটান এবং সে আলোকে প্রকল্প গ্রহণ করেন বলে আমার দৃঢ় বিশ্বাস। উদ্ভাবিত এ মডেলে মানুষের উপার্জন ক্ষমতা বৃদ্ধি; সম্মানজনক জীবিকা ও সামাজিক মর্যাদা প্রতিষ্ঠা; জমিসহ ঘরের মালিকানায় নারীর ক্ষমতায়ন; আত্মবিশ্বাস ও আত্মমর্যাদাবোধ অর্জন; দক্ষতা উন্নয়ন; পরিবেশ সুরক্ষা ও গ্রামেই শহরের সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করা প্রভৃতি মৌলিক বৈশিষ্ট্য অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। নতুন এ মডেল-প্রকল্পে সুবিধাভোগীদের আয়, সঞ্চয়, খাদ্য নিরাপত্তা, সামাজিক সচেতনতা, শিশুদের শিক্ষাগ্রহণের হার, স্বাস্থ্যসেবা গ্রহণের সুযোগ, নারীর ক্ষমতায়ন, জীবন দক্ষতাসহ নানাবিধ সূচকে ব্যাপক উন্নতি হয়েছে, কোনো সন্দেহ নেই; তবে এতদ্বিষয়ে সমাজ ও অর্থনৈতিক উন্নয়ন গবেষকগণের মৌলিক গবেষণার যথেষ্ট সুযোগ রয়েছে বলে আমার ধারণা।

আন্তর্জাতিক পরিমন্ডলে এ প্রকল্প বিষয়ে ইতোমধ্যে ব্যাপক আগ্রহ সৃষ্টি হয়েছে। জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের ৭৭তম অধিবেশন উপলক্ষে নিউইয়র্কে বাংলাদেশ ও UN - Habitat-এর যৌথ উদ্যোগে ২১ সেপ্টেম্বর ২০২২ তারিখে অনুষ্ঠিত High Level Side Even: এ একটি বিষয় ছিল ‘Ensuring Safe And Affordable Housing for All : Achieving SDG Target 11.10’, এ অনুষ্ঠানে ‘আশ্রয়ণ : অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়নে শেখ হাসিনা মডেল’ নিয়ে কৌতূহল উদ্দীপক আলোচনা হয়। উল্লেখ্য, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার এ উদ্যোগটি একটি মৌলিক ভাবনা ও সৃজনশীল কর্ম হিসেবে সম্প্রতি বাংলাদেশ কপিরাইট অফিস কর্তৃক কপিরাইট স্বীকৃতি অর্জন করেছে। বাংলাদেশ অর্থনৈতিক সমীক্ষা ২০২৩-এ পরিবেশিত এক পরিসংখ্যানে জানা যায়, আশ্রয়ণ প্রকল্পসহ অন্যান্য সমধর্মী কাজের মাধ্যমে এ পর্যন্ত ৮ লাখ ২৩ হাজার ঘর/বাড়ি বানানো হয়েছে এবং প্রায় ৪১ লাখেরও বেশি হতদরিদ্র মানুষ পুনর্বাসিত হয়েছে। তবে কতটি ঘর নির্মাণ করা হলো বা কতজন মানুষ এর আওতায় এলো তার চেয়েও তাৎপর্যময় বিষয় হলো- একটি উদ্ভাবনমূলক কর্ম-উদ্যোগ ও একটি জাতির সামগ্রিক অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়নে এর সুদূরপ্রসারী ভূমিকা। জাতিসংঘের টেকসই উন্নয়ন অভীষ্টগুলো (Sustainable Development Goals) পর্যালোচনায় স্পষ্টত প্রতীয়মান হয় যে, এর ১৭টি অভীষ্টের অন্তর্গত ১৬৯টি লক্ষ্যমাত্রার অনেকগুলো মৌলিক লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে এ নতুন দর্শনের ‘আশ্রয়ণ’ প্রকল্প প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে ভূমিকা রাখছে।  অধিকন্তু একটি উদ্ভাবনমূলক কর্মপ্রয়াস অধিকতর উদ্ভাবনের সুযোগ করে দেবে এবং নতুন প্রজন্মকে সুষম উন্নয়ন এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক, মানবিক ও উদ্ভাবনমুখী সংস্কৃতি অনুশীলনে অনুপ্রাণিত করবে।

লেখক : অধ্যাপক, ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগ

উপাচার্য, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
চাঁদপুর কবরস্থানে নবজাতক রেখে যাওয়ার ঘটনায় হাসপাতালের কার্যক্রম বন্ধ
চাঁদপুর কবরস্থানে নবজাতক রেখে যাওয়ার ঘটনায় হাসপাতালের কার্যক্রম বন্ধ

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

অস্ট্রেলিয়া সিরিজে নেই স্যান্টনার, দায়িত্বে ব্রেসওয়েল
অস্ট্রেলিয়া সিরিজে নেই স্যান্টনার, দায়িত্বে ব্রেসওয়েল

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

২৬ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

৩৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

কাজের ফাঁকে ঘুম আসে? জানুন মুক্তির উপায়
কাজের ফাঁকে ঘুম আসে? জানুন মুক্তির উপায়

৪৪ মিনিট আগে | জীবন ধারা

নতুন অ্যালবামে প্রকাশ করে যুক্তরাষ্ট্রে যাবে অর্থহীন
নতুন অ্যালবামে প্রকাশ করে যুক্তরাষ্ট্রে যাবে অর্থহীন

৪৯ মিনিট আগে | শোবিজ

শেষ মুহূর্তের নাটকীয় গোলে অ্যাতলেটিকোকে হারাল লিভারপুল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয় গোলে অ্যাতলেটিকোকে হারাল লিভারপুল

৫২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কেইনের জোড়া গোলে চেলসিকে হারাল বায়ার্ন
কেইনের জোড়া গোলে চেলসিকে হারাল বায়ার্ন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বহুতল ভবনের ছাদ থেকে পড়ে বৃদ্ধ নিহত
রাজধানীতে বহুতল ভবনের ছাদ থেকে পড়ে বৃদ্ধ নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুকধারীর গুলিতে ৩ পুলিশ কর্মকর্তা নিহত
যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুকধারীর গুলিতে ৩ পুলিশ কর্মকর্তা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে বজ্রবৃষ্টির আভাস
সারাদেশে বজ্রবৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাণের স্পন্দনে জেগে উঠুক দেশের ফুটবল
প্রাণের স্পন্দনে জেগে উঠুক দেশের ফুটবল

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইসলামী রাজনীতির প্রধান উৎস আল-কোরআন
ইসলামী রাজনীতির প্রধান উৎস আল-কোরআন

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নারায়ণগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যান ডালিম গ্রেফতার
নারায়ণগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যান ডালিম গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে শিশু খাদ্য উৎপাদন কারখানায় অভিযান, জরিমানা
টঙ্গীতে শিশু খাদ্য উৎপাদন কারখানায় অভিযান, জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চকরিয়ায় অপহরণ চক্রের সদস্য অস্ত্রসহ আটক, নারী উদ্ধার
চকরিয়ায় অপহরণ চক্রের সদস্য অস্ত্রসহ আটক, নারী উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাইভেটকারের গ্যাস সিলিন্ডারে মিলল ইয়াবা, আটক ২
প্রাইভেটকারের গ্যাস সিলিন্ডারে মিলল ইয়াবা, আটক ২

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের
ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি
৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন
জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সর্বাধিক পঠিত
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা
সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ
চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই
ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ
হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন