শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৮ আগস্ট, ২০২৩

বাবার স্মৃতি ও আমাদের জীবনে আগস্ট মাস

বিচারপতি ওবায়দুল হাসান
প্রিন্ট ভার্সন
বাবার স্মৃতি ও আমাদের জীবনে আগস্ট মাস

আমার বাবা কেবল আমার জন্মদাতা বাবা নন। তিনি আমার শিক্ষক, পথপ্রদর্শক এবং পথচলার আদর্শ বন্ধু। আমার জন্মের সময় বাবার কী অনুভূতি ছিল তা আমি জানি না। কোনো সন্তান বোধহয় তা অনুভব করতে পারে কেবল যখন সে নিজে একজন সন্তানের পিতা হয়ে ওঠে। হাঁটি হাঁটি পা পা করে সন্তান যখন শৈশব পেরিয়ে বেড়ে উঠতে থাকে সেই সময়ের বাবা-মার অনেক স্মৃতি সন্তানের মনোজগতে চিরকাল স্থিত থাকে। যে সন্তানদের এসব স্মৃতি কখনো বিস্মৃত হয় না তারা সাধারণত বেশ প্রখর স্মৃতিসম্পন্ন মানুষ হিসেবে গণ্য হয়ে থাকে। সময়ের আবর্তে সন্তান বড় হয়ে ওঠার পরও বাবার স্মৃৃতি তার মনে স্থান করে নেয়। আজ বাবাকে নিয়ে কিছু কথা বলব বলেই কলম সচল করছি। কথা বলব কীভাবে আমাদের জীবনের বাবার বেশ কিছু স্মৃতি অবিচ্ছেদ্যভাবে মিশে আছে।

আমি এবং আমরা ভাইবোনেরা বাবা-মার কঠোর অনুশাসনে বড় হয়েছি। আমরা তিন ভাই। তিনজনেরই স্কুলজীবন কেটেছে তখনকার গ্রামীণ শহর মোহনগঞ্জে। এটি নেত্রকোনা জেলার একটি উপজেলা শহর। কলেজজীবন আমার কেটেছে ঢাকা ও ময়মনসিংহে। বিশ্ববিদ্যালয়জীবন ঢাকায়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে। ছোট দুই ভাই সাজ্জাদুল হাসান ও সাইফুল হাসানের কলেজজীবন ঢাকায়। বিশ্ববিদ্যালয়জীবনে সাজ্জাদ ছিল ময়মনসিংহের বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র আর সাইফুল হাসান ছিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র।

বাবা পেশায় ছিলেন চিকিৎসক। ১৯৬৭ সালের শেষে মেডিকেল অফিসারের পদ থেকে পদত্যাগ করে তদানীন্তন পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ত হন। ’৭০-এর নির্বাচনে বঙ্গবন্ধু আমার বাবা ডা. আখলাকুল হোসাইন আহমেদকে নেত্রকোনার তদানীন্তন মোহনগঞ্জ-বারহাট্টা আসনে প্রাদেশিক পরিষদের নির্বাচনে মনোনয়ন প্রদান করেন। বিপুল ভোটে তিনি নির্বাচনে জয়লাভ করেন। ’৭১-এর ৭ মার্চ বঙ্গবন্ধুর ভাষণের পর অসহযোগ আন্দোলনে স্থানীয়ভাবে নেতৃত্বদান করেন। ২৬ মার্চ বঙ্গবন্ধু কর্তৃক স্বাধীনতা ঘোষণার পর স্থানীয়ভাবে ছাত্র-যুবকদের ট্রেনিংয়ের উদ্যোগ নেন। তারপর পাকসেনাদের আনাগোনা বেড়ে গেলে বিভিন্ন গ্রামগঞ্জে কিছুদিন লুকিয়ে থেকে মে মাসের প্রথম সপ্তাহে তিনি ভারতের মেঘালয় রাজ্যের তুরা জেলার অন্তর্গত মহেশখলা নামক স্থানে আশ্রয় নেন। সেখানে আরও কয়েকজন প্রাদেশিক পরিষদ সদস্য ও আওয়ামী লীগ নেতাকে সঙ্গে নিয়ে তিনি ইয়ুথ অ্যান্ড ফ্রিডম ফাইটার্স ক্যাম্প গড়ে তোলেন।

সপরিবারে আমরা মেঘালয়ে পাড়ি জমাই আগস্ট মাসে। বাবা ১৯৭১-এর আগস্ট মাসের শেষের দিক থেকে দেশ শত্র“মুক্ত হওয়া পর্যন্ত এই ক্যাম্পের ইনচার্জের দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৭১-এর নভেম্বর থেকে আব্বা ময়মনসিংহ ও সিলেটের মোট ১১টি (সম্পূর্ণ এবং আংশিক) থানা নিয়ে গঠিত সিভিল অ্যাডমিনিস্ট্রেশন কমিটি অব ইস্টার্ন জোন-২ এর চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করেন। ১৬ ডিসেম্বর দেশ শত্র“মুক্ত হলেও আমরা দেশে ফিরি ডিসেম্বরের শেষ দিকে। তবে ২২ ডিসেম্বর আব্বা মোহনগঞ্জে উপস্থিত থেকে স্থানীয় রাজাকারদের বিচারের জন্য সংঘটিত গণআদালতের সভাপতিত্ব করেন। আবার আমাদের নিয়ে আসার জন্য তিনি মেঘালয়ের মহেশখলায় ফিরে যান। তিনি স্বাধীন দেশে রিলিফের কার্যক্রম থেকে শুরু করে বঙ্গবন্ধুর নির্দেশে দেশ গড়ার সব কাজেই ব্যস্ত থাকতেন। ১৯৭২-এর ১৪ ডিসেম্বর গণপরিষদ সদস্য হিসেবে সংবিধানে স্বাক্ষর করেন। ১৯৭৩ সালের সাধারণ নির্বাচনে আবদুল মমিন সাহেবের আসন ও আব্বার আসন একীভূত হওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে বঙ্গবন্ধু আব্বাকে মনোনয়ন দিতে পারেননি। তবে বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন, ‘ভবিষ্যতে তোমার বিষয়টি দেখব’।

১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যা করা হলে মোহনগঞ্জে আব্বার নেতৃত্বে প্রতিবাদ মিছিল হয়। স্থানীয় লোহিরার মাঠে পড়েন গায়েবানা জানাজা। বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিবাদ ও জানাজা পড়ার অপরাধে আব্বাকে সেনাক্যাম্পে ধরে নিয়ে যাওয়া হয়। এরপর সাধারণ মানুষ ও ব্যবসায়ীদের সব দোকানপাট বন্ধ করে রাখার মধ্য দিয়ে গড়ে ওঠা নীরব প্রতিবাদের পরিপ্রেক্ষিতে ও পাইলট স্কুলের শিক্ষকদের প্রতিবাদের মুখে আব্বাকে ছেড়ে দিলেও বাসায় অন্তরিন থাকতে হয় তাঁকে প্রায় ১৫-১৬ দিন। ১৯৭৫ থেকে ২০১২ সাল পর্যন্ত যতদিন আব্বা বেঁচেছিলেন ততদিন তিনি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ থেকে কখনো বিচ্যুত হননি। তিনি আমাদের সর্বদা আত্মমর্যাদা নিয়ে সৎ জীবনযাপনের তালিম দিয়েছেন। আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ত থাকলেও দলীয় প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে অংশগ্রহণের কোনো সুযোগ আব্বা পাননি। আবদুল মমিন ও পরবর্তীতে তাঁর সহধর্মিণী রেবেকা মমিন দীর্ঘ ৫০ বছর আওয়ামী লীগের দলীয় প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করেছেন। আমার বাবা ও আমাদের পরিবার সব সময়ই (একবার ছাড়া) জাতীয় নির্বাচনে আবদুল মমিন ও রেবেকা মমিনকে সমর্থন দিয়েছেন। সম্প্রতি রেবেকা মমিনের ইন্তেকালে বাংলাদেশ-১৬০, নেত্রকোনা-৪ সংসদীয় আসনটি শূন্য ঘোষিত হলে আমার ছোট ভাই সাজ্জাদুল হাসান আওয়ামী লীগের মনোনয়ন চায়। ২১ জুলাই সে মনোনয়নপ্রাপ্ত হয়। মনোনয়ন পেয়ে সাজ্জাদ আমার বাসায় আম¥াকে সালাম করতে এলে আমার মা তাঁর অভিব্যক্তি ব্যক্ত করে বলেছিলেন, ‘৫০ বছর আগে বঙ্গবন্ধু তোমার বাবাকে যে আশ্বাস দিয়েছিলেন দীর্ঘদিন পরে তাঁরই কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতে তা পূর্ণতা লাভ করল।’ দেখলাম আম্মা আবেগাপ্লুত হয়ে বঙ্গবন্ধু ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ও আব্বার জন্য দুই হাত তুলে দোয়া করলেন। বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় সাজ্জাদ সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়ে ৬ আগস্ট শপথগ্রহণ করে।

আজ ২৮ আগস্ট আব্বার ১১তম মৃত্যুবার্ষিকী। তিনি বেঁচে থাকলে হয়তো ছেলের সফলতায় আনন্দিত হতেন। আজ থেকে ১১ বছর আগে ২০১২ সালের এই দিনে আব্বা ঢাকায় আমার বাসায় ইন্তেকাল করেন। আজকের দিনটি আমাদের পারিবারিক শোকের দিন। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু সপরিবারে শাহাদাতবরণ করেন ১৫ আগস্ট ১৯৭৫। সেদিনটি সমগ্র বাঙালি জাতি জাতীয় শোক দিবস হিসেবে পালন করে। মাসব্যাপী দোয়া মাহফিল ও আলোচনা সভার মধ্য দিয়ে শোকের মাস আমরা সবাই পালন করি।

জাতীয় জীবনের পাশাপাশি আগস্ট মাসটি আমাদের পারিবারিক জীবনেও ঘটনাবহুল। আর ঘটনাসমূহ সবই জাতির পিতার আদর্শকেন্দ্রিক। ১৯৭১ সালের ১৪ আগস্ট আমার মা-সহ আমরা চার ভাইবোন আমাদের কৈশোরে ও বাল্যকালে বঙ্গবন্ধুর ডাকে মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়া বাবার সঙ্গে মিলিত হতে ভারতের মেঘালয়ে আশ্রয় নিই।

১৯৭৫ সালে ১৫ আগস্ট জাতির পিতার হত্যার প্রতিবাদে বাবা হন নিগৃহীত। গৃহে অন্তরিন থাকতে হয় তাঁকে কিছু সময়ের জন্য।

২০১২ সালের ২৮ আগস্ট বঙ্গবন্ধুর রাজনৈতিক কর্মী তাঁর আদর্শ সৈনিক আমাদের পিতা ডা. আখলাকুল হোসাইন আহমেদের ইন্তেকালের মধ্য দিয়ে আমরা ভাইবোনেরা পিতৃহীন হয়ে পড়ি।

২০২৩ সালের আগস্ট মাসের ৬ তারিখ জাতির পিতার কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার একজন কর্মী হিসেবে জাতীয় সংসদের সদস্য নির্বাচিত হয়ে আমার ছোট ভাই সাজ্জাদুল হাসান শপথগ্রহণ করে।

আগস্ট মাস শোকের মাস। এ মাসে বাঙালিরা হারিয়েছে আমাদের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে। হারিয়েছি বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন নেছা মুজিবসহ বঙ্গবন্ধু পরিবারের ১৮ সদস্যকে। এ মাসেই আমরা ভাইবোনেরা হারিয়েছি আমাদের জন্মদাতা প্রিয় বাবাকে। বাবার কোনো স্মৃতিই বিস্মৃত হইনি।

মহান সৃষ্টিকর্তার কাছে প্রার্থনা করি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানসহ ১৫ আগস্ট ১৯৭৫ সালে তাঁর পরিবারের শাহাদাতবরণকারী শহীদদের যেন তিনি বেহেশতের সর্বোচ্চ স্থান নসিব করেন আর আমাদের বাবা ডা. আখলাকুল হোসাইন আহমেদকেও যেন তিনি জান্নাতুল ফেরদাউস নসিব করেন। আমিন।  

    

 লেখক : বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট, আপিল বিভাগ, ঢাকা

এই বিভাগের আরও খবর
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
যুদ্ধ নয় শান্তি
যুদ্ধ নয় শান্তি
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
হজের সূচনা যেভাবে হলো
হজের সূচনা যেভাবে হলো
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
সাইবার সুরক্ষা
সাইবার সুরক্ষা
ওএসডি কালচার
ওএসডি কালচার
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা  প্রয়োজন
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা প্রয়োজন
ইসলামে নারীর অধিকার
ইসলামে নারীর অধিকার
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

হাটহাজারীর ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
হাটহাজারীর ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস
গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস

১৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস
আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল

৩৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ
বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে
যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র
জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ
চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ
পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের
বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫
পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার
মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান
কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬
শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার
গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা
যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের
সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার
কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক
খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী
সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না
‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম
এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে

শোবিজ

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

মোহামেডানের দরকার ৪৩
মোহামেডানের দরকার ৪৩

মাঠে ময়দানে

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা