শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

দুঃসময়ে কে থাকে পাশে

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
দুঃসময়ে কে থাকে পাশে

খারাপ সময়ে কে থাকে পাশে? ‘সুসময়ে অনেকেই বন্ধু বটে হয়, অসময়ে হায় হায় কেউ কারও নয়।’ একটা বিপদে পড়ে দেখুন কেউ পাশে দাঁড়াবে না। পারলে আপনজনরাই নিজের অর্থ খরচ করে আপনার বদনাম করে বেড়াবে। ভাগ্যটা ভালো সামাজিক মাধ্যম এসেছিল। জানা যাচ্ছে অনেক কিছু। বেরিয়ে আসছে মানুষের ভিতরের মুখোশ। দেখা হচ্ছে লোকজনের কুৎসিত চেহারা। এখন কারও সঙ্গে আত্মীয়তা করতে গোয়েন্দা লাগিয়ে খবর নিতে হয় না। পাড়াপড়শিকে জিজ্ঞেস করতে হয় না। দিনের পর দিন অপেক্ষা করতে হয় না। সামাজিক মাধ্যমে ঢুকলেই জানা যাবে লোকটা কোন দল করে, কোন মতের অধিকারী। বোঝা যাবে তার পারিবারিক-সামাজিক অবস্থান। পড়া যাবে মানুষটা কতটা হিংসুটে, নোংরা, অসুস্থ, পরচর্চা, পরনিন্দাকারী। দেখা যাবে কীভাবে মানুষটা জীবন কাটায়, তার স্বভাবচরিত্র সম্পর্কে।

ইন্টারনেটের যুগ মানুষকে বদলে দিয়েছে। সামাজিক মাধ্যমে জ্ঞানচর্চার নামে মনের ভাব প্রকাশ করতে গিয়ে ভিতরের জঘন্য অবস্থানের প্রকাশ ঘটাচ্ছে মানুষ। ভাইরাল যুগ শেষ করে দিয়েছে মনুষ্যত্ববোধ। একটা নোংরামি অসুস্থতা ভর করেছে সবখানে। স্বাভাবিক সুস্থরা এখানে তাল মেলাতে পারছে না। কীভাবে মেলাবে? সময়ের সঙ্গে চারপাশের সবকিছু বদলে গেছে। ক্ষয়ে যাওয়া সমাজে আপনজনেরাই স্বার্থের জন্য মুহূর্তে বদলে যায়। প্রত্যাশার আলোকরশ্মি পরাজিত হয় নোংরামির কাছে। আপন-পর বলে কিছু নেই। ভালো সময়ে প্রিয়জনের অভাব হয় না। খারাপ সময় টের পাওয়া যায় কত ধানে কত চাল। বাস্তবে দেখা যায় কীভাবে রূপ বদলায় পাশে থাকা চাটুকাররা। পরিস্থিতি বুঝে কেটে পড়ে। সম্পর্কের বন্ধনগুলো এখন ভীষণ ঠুনকো।

ভালোবাসা রং পাল্টায় ক্ষণে ক্ষণে। ভালো থাকার ভান করে সবাই। বাস্তবে কে কতটা ভালো আছে বোঝা মুশকিল। অনেক কিছু দেখে এখন আর কেউ মুখ খোলে না। থাকতে হয় চোখ-মুখ বুজে। ফকির লালন বলেছেন, ‘এসব দেখি কানার হাটবাজার .../এক কানা কয় আর এক কানারে/চল এবার ভবপারে/নিজে কানা পথ চেনে না/পরকে ডাকে বারবার... এসব দেখি কানার হাটবাজার.../পন্ডিত কানা অহংকারে/মাতবর কানা চুগলখোরে/...সাধু কানা অন-বিচারে/আন্দাজে এক খুঁটি গাড়ে...।’ তরুণ বয়সে সংসারত্যাগী ফকির লালন তীর্থ ভ্রমণে বের হয়ে আক্রান্ত হন গুটিবসন্তে। সঙ্গীরা মনে করলেন, লালন মারা গেছেন। সবাই তাকে ছেড়ে চলে যান। ভেলায় ভাসিয়ে দেন লালনকে। কালিগঙ্গা নদীতে ভাসতে থাকেন লালন। সাধু ভাবধারায় বিশ্বাসী মলম শাহ ও তাঁর স্ত্রী মতিজান খেয়াল করলেন নদীতীরে মানুষ ভাসছে। তাঁরা ভেসে আসা মানুষটিকে উদ্ধার করলেন। দেখলেন, প্রাণ আছে। মারা যায়নি। শরীরজুড়ে গুটিবসন্ত। জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে। মতিজান হাত দিয়ে দেখলেন শ্বাস আছে। স্বামীকে বললেন, মানুষটি জীবিত। স্বামী-স্ত্রী তাঁকে বাড়িতে নিয়ে এলেন। সেবা আর যত্ন দিয়ে করে তুললেন সুস্থ। মতিজান আর মলম শাহের সেবায় নতুন জীবন পেলেন লালন। বদলে গেল তাঁর জীবনধারা। ভাবনায় এলো পরিবর্তন। লালন পেলেন সিরাজ সাঁইয়ের সান্নিধ্য। তারপর এক নতুন ইতিহাস। এ যুগে লালনকে এভাবে ভাসতে দেখলে কেউ উদ্ধারে আসত না। শিক্ষিত হলে কৌতূহল নিয়ে আগে দেখত। তারপর ৯৯৯-এ ফোন করার কথা ভুলে যেত। প্রথমে একটা সেলফি তুলত। তারপর চেষ্টা চলত নিজেকে ভাইরাল করার।

কভিড আমাদের অনেক কিছু শেষ করে দিয়েছে। ধ্বংস করেছে মানবতা ও সংসারজীবন। করোনাকালে অসুস্থ বাবা-মাকে সন্তান বনজঙ্গলে, রাস্তায় ফেলে রেখে গিয়েছিল। পুলিশ বা প্রশাসন উদ্ধার করত সেই অসহায় মানুষকে। তারপর মাইকিং করে, মিডিয়াতে দিয়ে অনেকের পরিবারের সদস্যদের খুঁজে পায়নি প্রশাসন। বিশ্বসংসারে জটিলতার কোনো শেষ নেই। মানবতার কথা এখন শুধুই মুখের বুলি। বাস্তবতা নিষ্ঠুর! জীবনবোধ দিন দিন কঠিন হয়ে উঠছে। কারণ ছাড়াই ভাঙছে ঘরসংসার। বিত্তশালী সন্তানরা বাবা-মায়ের সঙ্গে থাকতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করে না। বৃদ্ধ বাবা-মাকে রেখে আসছে বৃদ্ধাশ্রমে। হুটহাট করে ডিভোর্স হচ্ছে ঘরে ঘরে। করোনার পর ডিভোর্সের পরিমাণ সবচেয়ে বেড়েছে। আজকাল দেখি বিশাল আয়োজনে বিয়ে হয়। নাচগানে হলুদ হয়। বিদেশ থেকে গায়ক-গায়িকা আসে। তারপর দুই মাস না গড়াতে সবকিছু ভেঙে পড়ে।

আগে সংসার ভাঙলে চুপচাপ থাকত দুই পক্ষ। এখন ভাঙাগড়ার খেলায় পরস্পরকে প্রথমে হেনস্তা করছে সামাজিক মাধ্যমে। তারপর নোংরামি গড়ায় বিভিন্ন ধরনের মামলা-মোকদ্দমায়। এক বছর আগে একটি বিয়ের অনুষ্ঠানে গিয়েছিলাম। পাত্র-পাত্রী দুজনই উচ্চশিক্ষিত, পারিবারিকভাবে প্রতিষ্ঠিত। ঢাকার কাছাকাছি রিসোর্টে হলো হলুদের অনুষ্ঠান। নাচগানের ব্যবস্থা ছিল। খানাপিনার শেষ ছিল না। বিয়ের অনুষ্ঠানেও কমতি ছিল না আয়োজনের। কিছুদিন আগে সেই পরিবারের একজনের সঙ্গে দেখা। জানতে চাইলাম দম্পতি কেমন আছে? উত্তর শুনে বিস্মিত হলাম। বছর না গড়াতে ছাড়াছাড়ি হয়ে গেছে। বিয়ের পর তারা কর্মক্ষেত্র বিদেশে চলে গিয়েছিল। তিন মাস না যেতেই ঝগড়াঝাঁটি লাগতে থাকল রান্নাবান্না নিয়ে। মেয়ে বলল, রান্না পারি না। তোমাকে রান্না করতে হবে। ছেলে বলল, সারা দিন কাজ করি আমি। বাসায় থাকো তুমি। রান্না কীভাবে করব? এভাবে চলছিল। ঝগড়াঝাঁটিতে জড়িয়ে পড়ল দুই পরিবারও। বিদেশে ঝগড়ার আঘাত এসে লাগল বাংলাদেশে।

টিকল না অশান্তির সংসার। এখন বউয়ের পক্ষ ব্যস্ত জামাই-পক্ষকে শায়েস্তা করা নিয়ে। কোর্টকাচারি নিয়ে ব্যস্ত গোটা পরিবার। থানা পুলিশের কাছে যেতে হচ্ছে। ছেলেপক্ষ এক নিকটাত্মীয়কে অনুরোধ করেছিলেন সব মীমাংসা করে দেওয়ার জন্য। সেই আত্মীয় পরিস্থিতি আরও ঘোলাটে করেছেন। ঝামেলা বাড়াতে তিনি নিয়মিত মেয়েপক্ষের বাড়ি গিয়ে দিচ্ছেন উপদেশ। মেয়েপক্ষের আছেন এক পুলিশ কর্মকর্তা আত্মীয়। ব্যস, সবকিছু জমজমাট। নিত্যনতুন মামলা আবিষ্কার করছেন তিনি। ছেলে দেশে নেই। তাতে কী, ছেলের বোন, আত্মীয়স্বজন, পাড়াপড়শি তো আছে। তাদের বিরুদ্ধে ঠান্ডা মাথায় অভিযোগ আনার আয়োজন করা কঠিন তো কিছু নয়!!

মানুষের জীবনে দুঃখকষ্টের অভিজ্ঞতাগুলো ভিন্ন ভিন্ন হলেও সবকিছুর মিল কোথায় যেন রয়েছে। সংসার জীবনের বেদনা, বঞ্চনা সব একই। বাড়িতে গিয়েছিলাম কিছুদিন আগে। একজন এসে বললেন, ভাই সারা জীবনের আয়-রোজগার পরিবারের জন্য পাঠিয়েছিলাম। খালি হাতে দেশে এসে দেখি সবার সব আছে। আমার কিছু নেই। এখন কীভাবে সংসার চালাব বুঝতে পারছি না। প্রবাস-পরবাসের জীবন অনেক কষ্টের। বিশেষ করে মধ্যপ্রাচ্যে যারা যান তারা অনেক কষ্ট করেন। তারা জীবন, সংসার সবকিছু থেকে বঞ্চিত থাকেন। খেয়ে না খেয়ে দিন কাটান। পরিবারের জন্য জীবন উৎসর্গ করেন। দেশে ফিরে প্রথমে হয়রানিতে পড়েন বিমানবন্দরে। তারপর বাড়ি এসে দেখেন দীর্ঘদিনের চাওয়াপাওয়ার হিসাবগুলো বদলে গেছে। সংসারে সবাই শুধু নিয়েছেন। আত্মীয়-পরিজন, পাড়াপড়শি সবাই নিয়েছেন। চাচা, ফুফু সবাইকে ঘর করে দিয়েছেন। কাউকে পাঠিয়েছেন বিদেশে। এখন বলছেন আরও করতে পারত। এত কম কেন করল?

আরেকটি গল্প একজন নারী উদ্যোক্তার। ধীরে ধীরে বড় হয়েছেন। শূন্য হাতে একটা চাকরি দিয়ে শুরু করেছিলেন। তারপর অনেক ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান দাঁড় করালেন। নিজে দাঁড়ালেন। ভাইবোনদের টেনে তুললেন। তারপর নজর দিলেন অন্য আত্মীয়দের দিকে। তাদের প্রতিও সহায়তার হাত বাড়ালেন। সবার জন্য করলেন দুই হাতে। ভাবলেন সবাইকে নিয়েই ভালো থাকি। নিজে একা দাঁড়িয়ে কী হবে? আপনজনদের টেনে নিলেন। ব্যবসা দিলেন। নিজের ফ্যাক্টরিতে কাজ দিলেন। কাউকে পাঠালেন বিদেশ। গরিব আত্মীয়দের বিয়ের খরচ জোগালেন। প্রতিদান আশা করলেন না। বহতা জীবনে গুরুত্ব দিলেন সবাইকে নিয়ে ভালো থাকার। জানতেন হিংসার যুগে সবাইকে নিয়ে ভালো থাকা কঠিন। তার পরও চেষ্টা করতে দোষ কোথায়?

সহায়তা গ্রহণকারীরা এই ভদ্রমহিলাকে দেখলে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করত। জড়িয়ে ধরে বলত, তোমার জন্য আমরা ভালো আছি। কথায় আছে, বেশি ভালো ভালো না। সবার পাশে দাঁড়ানোই একদিন কাল হয়ে উঠল। ভিতরে ভিতরে আলোচনা চলতে থাকল এত দ্রুত কী করে একটা মেয়ে উঠে দাঁড়াল। স্বভাবচরিত্র নিয়ে গবেষণার শেষ নেই। কানাকানি চলতে থাকল। অনেকে বলতে থাকল, এত বিদেশ যায় কেন? কেউ বলল, শুনেছি সুরা খেতে শুরু করেছে। নিজের আপনজনরাই ভদ্রমহিলার জীবন বিষাক্ত করতে থাকল। তলে তলে সবাই সারা দিন কুৎসা রটাতে থাকল। শেষ পর্যন্ত সবকিছু কুৎসায় থাকল না। আরও কীভাবে শায়েস্তা করা যায় তা নিয়ে চলল তৎপরতা। সুযোগও এসে গেল। নারী উদ্যোক্তার এক ভাই তার স্ত্রীর সঙ্গে ঝামেলায় পড়লেন। সবকিছু গড়াল মামলা-মোকদ্দমায়। সহায়তা গ্রহণকারী আত্মীয়রা এ সুযোগ হাতছাড়া করতে নারাজ। তারা ঝামেলাকে আরও মজবুত করতে মাঠে নামল। কাজ করতে থাকল নিখুঁতভাবে। ভাইয়ের শ্বশুরবাড়ির লোকজনের কাছে ছুটে গেল।  বুদ্ধি দিতে থাকল কীভাবে শায়েস্তা করা যায়। বলতে থাকল বোনের বুদ্ধিতে সব হচ্ছে। আগে তাকে আসামি করুন। অর্ধেক ঝামেলা শেষ হয়ে যাবে। ভাইয়ের ঝামেলায় আসামি হলেন সেই নারী উদ্যোক্তাও। আত্মীয়দের আচরণে দুঃখ পেলেন। আক্ষেপ করলেন, বললেন এতদিন যাদের জন্য করেছিলাম তারা এখন নিষ্ঠুরতা দিয়েই সবকিছু ফেরত দিচ্ছে।

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
দেশের উন্নয়নে অঙ্গীকারবদ্ধ হতে হবে: অর্থ উপদেষ্টা
দেশের উন্নয়নে অঙ্গীকারবদ্ধ হতে হবে: অর্থ উপদেষ্টা

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় অভিযান চলাকালে পুলিশের ওপর হামলা
কুমিল্লায় অভিযান চলাকালে পুলিশের ওপর হামলা

৪৭ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

মানিকগঞ্জে গণহত্যা দিবস পালিত
মানিকগঞ্জে গণহত্যা দিবস পালিত

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্টার্কের ডেলিভারিতে দগ্ধ ইংল্যান্ড, হেডের ব্যাটে লেখা জয়গাথা
স্টার্কের ডেলিভারিতে দগ্ধ ইংল্যান্ড, হেডের ব্যাটে লেখা জয়গাথা

৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মেঘনা নদী থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার
মেঘনা নদী থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাজি ধরে না চিবিয়ে পুরো বার্গার গেলার চেষ্টা, যুবকের করুণ মৃত্যু
বাজি ধরে না চিবিয়ে পুরো বার্গার গেলার চেষ্টা, যুবকের করুণ মৃত্যু

৭ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে বিয়েবাড়িতে ডাকাতি, স্বর্ণালংকার লুট
চট্টগ্রামে বিয়েবাড়িতে ডাকাতি, স্বর্ণালংকার লুট

১০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শীতে শিশুর যত্ন
শীতে শিশুর যত্ন

১১ মিনিট আগে | জীবন ধারা

ডেঙ্গুতে আরও ৩ জনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও ৩ জনের মৃত্যু

১৪ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সোমালিদের অস্থায়ী সুরক্ষিত মর্যাদা বাতিলের ঘোষণা ট্রাম্পের
সোমালিদের অস্থায়ী সুরক্ষিত মর্যাদা বাতিলের ঘোষণা ট্রাম্পের

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জি-২০ শীর্ষ সম্মেলন শুরু
জি-২০ শীর্ষ সম্মেলন শুরু

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যাশেজে মাত্র দুই দিনেই ইংল্যান্ডকে গুঁড়িয়ে দিল অস্ট্রেলিয়া
অ্যাশেজে মাত্র দুই দিনেই ইংল্যান্ডকে গুঁড়িয়ে দিল অস্ট্রেলিয়া

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

২৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ফেব্রুয়ারিতে সর্বমহলে গ্রহণযোগ্য একটি নির্বাচন হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারিতে সর্বমহলে গ্রহণযোগ্য একটি নির্বাচন হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোহাম্মদপুরে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ১৩
মোহাম্মদপুরে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ১৩

৩৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিশ্বে ভূ-রাজনৈতিক পুনর্গঠনে ‘সঠিক পথ’ বেছে নেবে বাংলাদেশ : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিশ্বে ভূ-রাজনৈতিক পুনর্গঠনে ‘সঠিক পথ’ বেছে নেবে বাংলাদেশ : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

রংপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে বিএনপি প্রার্থীর মতবিনিময়
রংপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে বিএনপি প্রার্থীর মতবিনিময়

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন আন্তর্জাতিক টুর্নামেন্ট চালুর ঘোষণা ফিফার
নতুন আন্তর্জাতিক টুর্নামেন্ট চালুর ঘোষণা ফিফার

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বাণিজ্য উপদেষ্টার সাক্ষাৎ
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বাণিজ্য উপদেষ্টার সাক্ষাৎ

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে বাসচাপায় অটোরিকশার ৪ যাত্রী নিহত
দিনাজপুরে বাসচাপায় অটোরিকশার ৪ যাত্রী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভিয়েতনামে বন্যায় ৫৫ জনের প্রাণহানি
ভিয়েতনামে বন্যায় ৫৫ জনের প্রাণহানি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বোলিং পিচে হেডের ঝড়, ইতিহাস গড়ে সেঞ্চুরি
বোলিং পিচে হেডের ঝড়, ইতিহাস গড়ে সেঞ্চুরি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বরগুনায় ৪ ভুয়া চিকিৎসক আটক
বরগুনায় ৪ ভুয়া চিকিৎসক আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া
সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুদানে গণহত্যা: আরএসএফের শীর্ষ নেতার ওপর নিষেধাজ্ঞা
সুদানে গণহত্যা: আরএসএফের শীর্ষ নেতার ওপর নিষেধাজ্ঞা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার আবহাওয়া সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে
ঢাকার আবহাওয়া সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিরাজগঞ্জে অসুস্থ দলীয় কর্মীর পাশে দাঁড়ালেন বিএনপি নেতা
সিরাজগঞ্জে অসুস্থ দলীয় কর্মীর পাশে দাঁড়ালেন বিএনপি নেতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত
দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো
পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা