শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

দুঃসময়ে কে থাকে পাশে

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
দুঃসময়ে কে থাকে পাশে

খারাপ সময়ে কে থাকে পাশে? ‘সুসময়ে অনেকেই বন্ধু বটে হয়, অসময়ে হায় হায় কেউ কারও নয়।’ একটা বিপদে পড়ে দেখুন কেউ পাশে দাঁড়াবে না। পারলে আপনজনরাই নিজের অর্থ খরচ করে আপনার বদনাম করে বেড়াবে। ভাগ্যটা ভালো সামাজিক মাধ্যম এসেছিল। জানা যাচ্ছে অনেক কিছু। বেরিয়ে আসছে মানুষের ভিতরের মুখোশ। দেখা হচ্ছে লোকজনের কুৎসিত চেহারা। এখন কারও সঙ্গে আত্মীয়তা করতে গোয়েন্দা লাগিয়ে খবর নিতে হয় না। পাড়াপড়শিকে জিজ্ঞেস করতে হয় না। দিনের পর দিন অপেক্ষা করতে হয় না। সামাজিক মাধ্যমে ঢুকলেই জানা যাবে লোকটা কোন দল করে, কোন মতের অধিকারী। বোঝা যাবে তার পারিবারিক-সামাজিক অবস্থান। পড়া যাবে মানুষটা কতটা হিংসুটে, নোংরা, অসুস্থ, পরচর্চা, পরনিন্দাকারী। দেখা যাবে কীভাবে মানুষটা জীবন কাটায়, তার স্বভাবচরিত্র সম্পর্কে।

ইন্টারনেটের যুগ মানুষকে বদলে দিয়েছে। সামাজিক মাধ্যমে জ্ঞানচর্চার নামে মনের ভাব প্রকাশ করতে গিয়ে ভিতরের জঘন্য অবস্থানের প্রকাশ ঘটাচ্ছে মানুষ। ভাইরাল যুগ শেষ করে দিয়েছে মনুষ্যত্ববোধ। একটা নোংরামি অসুস্থতা ভর করেছে সবখানে। স্বাভাবিক সুস্থরা এখানে তাল মেলাতে পারছে না। কীভাবে মেলাবে? সময়ের সঙ্গে চারপাশের সবকিছু বদলে গেছে। ক্ষয়ে যাওয়া সমাজে আপনজনেরাই স্বার্থের জন্য মুহূর্তে বদলে যায়। প্রত্যাশার আলোকরশ্মি পরাজিত হয় নোংরামির কাছে। আপন-পর বলে কিছু নেই। ভালো সময়ে প্রিয়জনের অভাব হয় না। খারাপ সময় টের পাওয়া যায় কত ধানে কত চাল। বাস্তবে দেখা যায় কীভাবে রূপ বদলায় পাশে থাকা চাটুকাররা। পরিস্থিতি বুঝে কেটে পড়ে। সম্পর্কের বন্ধনগুলো এখন ভীষণ ঠুনকো।

ভালোবাসা রং পাল্টায় ক্ষণে ক্ষণে। ভালো থাকার ভান করে সবাই। বাস্তবে কে কতটা ভালো আছে বোঝা মুশকিল। অনেক কিছু দেখে এখন আর কেউ মুখ খোলে না। থাকতে হয় চোখ-মুখ বুজে। ফকির লালন বলেছেন, ‘এসব দেখি কানার হাটবাজার .../এক কানা কয় আর এক কানারে/চল এবার ভবপারে/নিজে কানা পথ চেনে না/পরকে ডাকে বারবার... এসব দেখি কানার হাটবাজার.../পন্ডিত কানা অহংকারে/মাতবর কানা চুগলখোরে/...সাধু কানা অন-বিচারে/আন্দাজে এক খুঁটি গাড়ে...।’ তরুণ বয়সে সংসারত্যাগী ফকির লালন তীর্থ ভ্রমণে বের হয়ে আক্রান্ত হন গুটিবসন্তে। সঙ্গীরা মনে করলেন, লালন মারা গেছেন। সবাই তাকে ছেড়ে চলে যান। ভেলায় ভাসিয়ে দেন লালনকে। কালিগঙ্গা নদীতে ভাসতে থাকেন লালন। সাধু ভাবধারায় বিশ্বাসী মলম শাহ ও তাঁর স্ত্রী মতিজান খেয়াল করলেন নদীতীরে মানুষ ভাসছে। তাঁরা ভেসে আসা মানুষটিকে উদ্ধার করলেন। দেখলেন, প্রাণ আছে। মারা যায়নি। শরীরজুড়ে গুটিবসন্ত। জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে। মতিজান হাত দিয়ে দেখলেন শ্বাস আছে। স্বামীকে বললেন, মানুষটি জীবিত। স্বামী-স্ত্রী তাঁকে বাড়িতে নিয়ে এলেন। সেবা আর যত্ন দিয়ে করে তুললেন সুস্থ। মতিজান আর মলম শাহের সেবায় নতুন জীবন পেলেন লালন। বদলে গেল তাঁর জীবনধারা। ভাবনায় এলো পরিবর্তন। লালন পেলেন সিরাজ সাঁইয়ের সান্নিধ্য। তারপর এক নতুন ইতিহাস। এ যুগে লালনকে এভাবে ভাসতে দেখলে কেউ উদ্ধারে আসত না। শিক্ষিত হলে কৌতূহল নিয়ে আগে দেখত। তারপর ৯৯৯-এ ফোন করার কথা ভুলে যেত। প্রথমে একটা সেলফি তুলত। তারপর চেষ্টা চলত নিজেকে ভাইরাল করার।

কভিড আমাদের অনেক কিছু শেষ করে দিয়েছে। ধ্বংস করেছে মানবতা ও সংসারজীবন। করোনাকালে অসুস্থ বাবা-মাকে সন্তান বনজঙ্গলে, রাস্তায় ফেলে রেখে গিয়েছিল। পুলিশ বা প্রশাসন উদ্ধার করত সেই অসহায় মানুষকে। তারপর মাইকিং করে, মিডিয়াতে দিয়ে অনেকের পরিবারের সদস্যদের খুঁজে পায়নি প্রশাসন। বিশ্বসংসারে জটিলতার কোনো শেষ নেই। মানবতার কথা এখন শুধুই মুখের বুলি। বাস্তবতা নিষ্ঠুর! জীবনবোধ দিন দিন কঠিন হয়ে উঠছে। কারণ ছাড়াই ভাঙছে ঘরসংসার। বিত্তশালী সন্তানরা বাবা-মায়ের সঙ্গে থাকতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করে না। বৃদ্ধ বাবা-মাকে রেখে আসছে বৃদ্ধাশ্রমে। হুটহাট করে ডিভোর্স হচ্ছে ঘরে ঘরে। করোনার পর ডিভোর্সের পরিমাণ সবচেয়ে বেড়েছে। আজকাল দেখি বিশাল আয়োজনে বিয়ে হয়। নাচগানে হলুদ হয়। বিদেশ থেকে গায়ক-গায়িকা আসে। তারপর দুই মাস না গড়াতে সবকিছু ভেঙে পড়ে।

আগে সংসার ভাঙলে চুপচাপ থাকত দুই পক্ষ। এখন ভাঙাগড়ার খেলায় পরস্পরকে প্রথমে হেনস্তা করছে সামাজিক মাধ্যমে। তারপর নোংরামি গড়ায় বিভিন্ন ধরনের মামলা-মোকদ্দমায়। এক বছর আগে একটি বিয়ের অনুষ্ঠানে গিয়েছিলাম। পাত্র-পাত্রী দুজনই উচ্চশিক্ষিত, পারিবারিকভাবে প্রতিষ্ঠিত। ঢাকার কাছাকাছি রিসোর্টে হলো হলুদের অনুষ্ঠান। নাচগানের ব্যবস্থা ছিল। খানাপিনার শেষ ছিল না। বিয়ের অনুষ্ঠানেও কমতি ছিল না আয়োজনের। কিছুদিন আগে সেই পরিবারের একজনের সঙ্গে দেখা। জানতে চাইলাম দম্পতি কেমন আছে? উত্তর শুনে বিস্মিত হলাম। বছর না গড়াতে ছাড়াছাড়ি হয়ে গেছে। বিয়ের পর তারা কর্মক্ষেত্র বিদেশে চলে গিয়েছিল। তিন মাস না যেতেই ঝগড়াঝাঁটি লাগতে থাকল রান্নাবান্না নিয়ে। মেয়ে বলল, রান্না পারি না। তোমাকে রান্না করতে হবে। ছেলে বলল, সারা দিন কাজ করি আমি। বাসায় থাকো তুমি। রান্না কীভাবে করব? এভাবে চলছিল। ঝগড়াঝাঁটিতে জড়িয়ে পড়ল দুই পরিবারও। বিদেশে ঝগড়ার আঘাত এসে লাগল বাংলাদেশে।

টিকল না অশান্তির সংসার। এখন বউয়ের পক্ষ ব্যস্ত জামাই-পক্ষকে শায়েস্তা করা নিয়ে। কোর্টকাচারি নিয়ে ব্যস্ত গোটা পরিবার। থানা পুলিশের কাছে যেতে হচ্ছে। ছেলেপক্ষ এক নিকটাত্মীয়কে অনুরোধ করেছিলেন সব মীমাংসা করে দেওয়ার জন্য। সেই আত্মীয় পরিস্থিতি আরও ঘোলাটে করেছেন। ঝামেলা বাড়াতে তিনি নিয়মিত মেয়েপক্ষের বাড়ি গিয়ে দিচ্ছেন উপদেশ। মেয়েপক্ষের আছেন এক পুলিশ কর্মকর্তা আত্মীয়। ব্যস, সবকিছু জমজমাট। নিত্যনতুন মামলা আবিষ্কার করছেন তিনি। ছেলে দেশে নেই। তাতে কী, ছেলের বোন, আত্মীয়স্বজন, পাড়াপড়শি তো আছে। তাদের বিরুদ্ধে ঠান্ডা মাথায় অভিযোগ আনার আয়োজন করা কঠিন তো কিছু নয়!!

মানুষের জীবনে দুঃখকষ্টের অভিজ্ঞতাগুলো ভিন্ন ভিন্ন হলেও সবকিছুর মিল কোথায় যেন রয়েছে। সংসার জীবনের বেদনা, বঞ্চনা সব একই। বাড়িতে গিয়েছিলাম কিছুদিন আগে। একজন এসে বললেন, ভাই সারা জীবনের আয়-রোজগার পরিবারের জন্য পাঠিয়েছিলাম। খালি হাতে দেশে এসে দেখি সবার সব আছে। আমার কিছু নেই। এখন কীভাবে সংসার চালাব বুঝতে পারছি না। প্রবাস-পরবাসের জীবন অনেক কষ্টের। বিশেষ করে মধ্যপ্রাচ্যে যারা যান তারা অনেক কষ্ট করেন। তারা জীবন, সংসার সবকিছু থেকে বঞ্চিত থাকেন। খেয়ে না খেয়ে দিন কাটান। পরিবারের জন্য জীবন উৎসর্গ করেন। দেশে ফিরে প্রথমে হয়রানিতে পড়েন বিমানবন্দরে। তারপর বাড়ি এসে দেখেন দীর্ঘদিনের চাওয়াপাওয়ার হিসাবগুলো বদলে গেছে। সংসারে সবাই শুধু নিয়েছেন। আত্মীয়-পরিজন, পাড়াপড়শি সবাই নিয়েছেন। চাচা, ফুফু সবাইকে ঘর করে দিয়েছেন। কাউকে পাঠিয়েছেন বিদেশে। এখন বলছেন আরও করতে পারত। এত কম কেন করল?

আরেকটি গল্প একজন নারী উদ্যোক্তার। ধীরে ধীরে বড় হয়েছেন। শূন্য হাতে একটা চাকরি দিয়ে শুরু করেছিলেন। তারপর অনেক ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান দাঁড় করালেন। নিজে দাঁড়ালেন। ভাইবোনদের টেনে তুললেন। তারপর নজর দিলেন অন্য আত্মীয়দের দিকে। তাদের প্রতিও সহায়তার হাত বাড়ালেন। সবার জন্য করলেন দুই হাতে। ভাবলেন সবাইকে নিয়েই ভালো থাকি। নিজে একা দাঁড়িয়ে কী হবে? আপনজনদের টেনে নিলেন। ব্যবসা দিলেন। নিজের ফ্যাক্টরিতে কাজ দিলেন। কাউকে পাঠালেন বিদেশ। গরিব আত্মীয়দের বিয়ের খরচ জোগালেন। প্রতিদান আশা করলেন না। বহতা জীবনে গুরুত্ব দিলেন সবাইকে নিয়ে ভালো থাকার। জানতেন হিংসার যুগে সবাইকে নিয়ে ভালো থাকা কঠিন। তার পরও চেষ্টা করতে দোষ কোথায়?

সহায়তা গ্রহণকারীরা এই ভদ্রমহিলাকে দেখলে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করত। জড়িয়ে ধরে বলত, তোমার জন্য আমরা ভালো আছি। কথায় আছে, বেশি ভালো ভালো না। সবার পাশে দাঁড়ানোই একদিন কাল হয়ে উঠল। ভিতরে ভিতরে আলোচনা চলতে থাকল এত দ্রুত কী করে একটা মেয়ে উঠে দাঁড়াল। স্বভাবচরিত্র নিয়ে গবেষণার শেষ নেই। কানাকানি চলতে থাকল। অনেকে বলতে থাকল, এত বিদেশ যায় কেন? কেউ বলল, শুনেছি সুরা খেতে শুরু করেছে। নিজের আপনজনরাই ভদ্রমহিলার জীবন বিষাক্ত করতে থাকল। তলে তলে সবাই সারা দিন কুৎসা রটাতে থাকল। শেষ পর্যন্ত সবকিছু কুৎসায় থাকল না। আরও কীভাবে শায়েস্তা করা যায় তা নিয়ে চলল তৎপরতা। সুযোগও এসে গেল। নারী উদ্যোক্তার এক ভাই তার স্ত্রীর সঙ্গে ঝামেলায় পড়লেন। সবকিছু গড়াল মামলা-মোকদ্দমায়। সহায়তা গ্রহণকারী আত্মীয়রা এ সুযোগ হাতছাড়া করতে নারাজ। তারা ঝামেলাকে আরও মজবুত করতে মাঠে নামল। কাজ করতে থাকল নিখুঁতভাবে। ভাইয়ের শ্বশুরবাড়ির লোকজনের কাছে ছুটে গেল।  বুদ্ধি দিতে থাকল কীভাবে শায়েস্তা করা যায়। বলতে থাকল বোনের বুদ্ধিতে সব হচ্ছে। আগে তাকে আসামি করুন। অর্ধেক ঝামেলা শেষ হয়ে যাবে। ভাইয়ের ঝামেলায় আসামি হলেন সেই নারী উদ্যোক্তাও। আত্মীয়দের আচরণে দুঃখ পেলেন। আক্ষেপ করলেন, বললেন এতদিন যাদের জন্য করেছিলাম তারা এখন নিষ্ঠুরতা দিয়েই সবকিছু ফেরত দিচ্ছে।

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

এই বিভাগের আরও খবর
একীভূত ব্যাংক
একীভূত ব্যাংক
নির্বাচনের ঢেউ
নির্বাচনের ঢেউ
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মাদকে বিপথগামী লাখ লাখ মানুষ
মাদকে বিপথগামী লাখ লাখ মানুষ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
পাচার টাকা উদ্ধার
পাচার টাকা উদ্ধার
গুমে মৃত্যুদণ্ড
গুমে মৃত্যুদণ্ড
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
গণসংযোগে গুলি
গণসংযোগে গুলি
সর্বশেষ খবর
সান্ডারল্যান্ডের মাঠে আর্সেনালের হোঁচট
সান্ডারল্যান্ডের মাঠে আর্সেনালের হোঁচট

১২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রোনালদো-ফেলিক্সের নৈপুণ্যে আল নাসরের টানা আট জয়
রোনালদো-ফেলিক্সের নৈপুণ্যে আল নাসরের টানা আট জয়

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস
সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মোহাম্মদপুর বেড়িবাঁধ এলাকায় গ্যারেজে আগুন
মোহাম্মদপুর বেড়িবাঁধ এলাকায় গ্যারেজে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে পুরান ঢাকার বংশালে অগ্নিকাণ্ড
মধ্যরাতে পুরান ঢাকার বংশালে অগ্নিকাণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজার ‘হলুদ রেখা’ লঙ্ঘনের অভিযোগে দুই ফিলিস্তিনি নিহত
গাজার ‘হলুদ রেখা’ লঙ্ঘনের অভিযোগে দুই ফিলিস্তিনি নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন
৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জের নতুন ডিসি আবু হাসনাত মোহাম্মদ আরেফিন
হবিগঞ্জের নতুন ডিসি আবু হাসনাত মোহাম্মদ আরেফিন

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম
ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাতে শহিদ মিনারে শিক্ষকদের মোমবাতি প্রজ্বলন
রাতে শহিদ মিনারে শিক্ষকদের মোমবাতি প্রজ্বলন

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালমনিরহাটে আ.লীগ-জাপার ৫৬ ইউপি সদস্যের বিএনপিতে যোগদান
লালমনিরহাটে আ.লীগ-জাপার ৫৬ ইউপি সদস্যের বিএনপিতে যোগদান

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি
১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটাই আমার সেরা সময়: হলান্ড
এটাই আমার সেরা সময়: হলান্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িগ্রামে পাঠাগার উদ্বোধন করলেন অতিরিক্ত মহাপরিচালক
কুড়িগ্রামে পাঠাগার উদ্বোধন করলেন অতিরিক্ত মহাপরিচালক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বকাপ জিতে পুলিশে চাকরিসহ একাধিক পুরস্কারে ভাসলেন রিচা
বিশ্বকাপ জিতে পুলিশে চাকরিসহ একাধিক পুরস্কারে ভাসলেন রিচা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে দেওয়ানী আদালতে মামলা নিষ্পত্তির হার ১০৫ শতাংশ
সিলেটে দেওয়ানী আদালতে মামলা নিষ্পত্তির হার ১০৫ শতাংশ

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শেষ মুহূর্তের গোলে টটেনহ্যামের মাঠে হার এড়াল ইউনাইটেড
শেষ মুহূর্তের গোলে টটেনহ্যামের মাঠে হার এড়াল ইউনাইটেড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন
জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী
আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগামী নির্বাচন হবে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ফ্যাসিস্ট নির্মূলের: মিনু
আগামী নির্বাচন হবে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ফ্যাসিস্ট নির্মূলের: মিনু

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের
বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাটডাউন মার্কিন অর্থনীতিতে ‘প্রত্যাশার চেয়েও মারাত্মক’ প্রভাব ফেলছে: কেভিন হ্যাসেট
শাটডাউন মার্কিন অর্থনীতিতে ‘প্রত্যাশার চেয়েও মারাত্মক’ প্রভাব ফেলছে: কেভিন হ্যাসেট

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুরাদনগরে বিএনপির জনসভায় ঐক্যের আহ্বান
মুরাদনগরে বিএনপির জনসভায় ঐক্যের আহ্বান

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৮০ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৮০ মামলা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে নিউইয়র্কে বিএনপির সমাবেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে নিউইয়র্কে বিএনপির সমাবেশ

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শেরপুরে বিতর্ক প্রতিযোগিতা
শেরপুরে বিতর্ক প্রতিযোগিতা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বান্দরবানে মদসহ আটক ২
বান্দরবানে মদসহ আটক ২

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!
ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন
দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের
অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!
মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা
যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন
রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের
চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি
এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির
মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ
করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!
ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প
জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?
পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল
দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি
বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন
যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন

২০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা
ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ
সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল
দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাবনায় পৌঁছেছেন রাষ্ট্রপতি
পাবনায় পৌঁছেছেন রাষ্ট্রপতি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের সংকট চরমে
ফের সংকট চরমে

প্রথম পৃষ্ঠা

মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ
মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ

মাঠে ময়দানে

সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী
সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ
জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল
যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল

পেছনের পৃষ্ঠা

সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের
যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে
বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস
অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ
স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন
লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল
নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা
রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা

পেছনের পৃষ্ঠা

নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে
নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে

পেছনের পৃষ্ঠা

অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক
অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান
শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে
রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন বিলম্বিত করে ক্ষমতার স্বাদ নিতে চায় কয়েকটি দল
নির্বাচন বিলম্বিত করে ক্ষমতার স্বাদ নিতে চায় কয়েকটি দল

নগর জীবন

ওয়ানগালায় মেতেছেন শিল্পীরা
ওয়ানগালায় মেতেছেন শিল্পীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় ২০ বাধা
জুলাই আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় ২০ বাধা

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট
১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট

পেছনের পৃষ্ঠা

কাকরাইলে চার্চের ফটকে ককটেল নিক্ষেপ
কাকরাইলে চার্চের ফটকে ককটেল নিক্ষেপ

খবর

শ্রমিকদের মানববন্ধন প্রেস ক্লাবের সামনে
শ্রমিকদের মানববন্ধন প্রেস ক্লাবের সামনে

পেছনের পৃষ্ঠা