শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

দুঃসময়ে কে থাকে পাশে

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
দুঃসময়ে কে থাকে পাশে

খারাপ সময়ে কে থাকে পাশে? ‘সুসময়ে অনেকেই বন্ধু বটে হয়, অসময়ে হায় হায় কেউ কারও নয়।’ একটা বিপদে পড়ে দেখুন কেউ পাশে দাঁড়াবে না। পারলে আপনজনরাই নিজের অর্থ খরচ করে আপনার বদনাম করে বেড়াবে। ভাগ্যটা ভালো সামাজিক মাধ্যম এসেছিল। জানা যাচ্ছে অনেক কিছু। বেরিয়ে আসছে মানুষের ভিতরের মুখোশ। দেখা হচ্ছে লোকজনের কুৎসিত চেহারা। এখন কারও সঙ্গে আত্মীয়তা করতে গোয়েন্দা লাগিয়ে খবর নিতে হয় না। পাড়াপড়শিকে জিজ্ঞেস করতে হয় না। দিনের পর দিন অপেক্ষা করতে হয় না। সামাজিক মাধ্যমে ঢুকলেই জানা যাবে লোকটা কোন দল করে, কোন মতের অধিকারী। বোঝা যাবে তার পারিবারিক-সামাজিক অবস্থান। পড়া যাবে মানুষটা কতটা হিংসুটে, নোংরা, অসুস্থ, পরচর্চা, পরনিন্দাকারী। দেখা যাবে কীভাবে মানুষটা জীবন কাটায়, তার স্বভাবচরিত্র সম্পর্কে।

ইন্টারনেটের যুগ মানুষকে বদলে দিয়েছে। সামাজিক মাধ্যমে জ্ঞানচর্চার নামে মনের ভাব প্রকাশ করতে গিয়ে ভিতরের জঘন্য অবস্থানের প্রকাশ ঘটাচ্ছে মানুষ। ভাইরাল যুগ শেষ করে দিয়েছে মনুষ্যত্ববোধ। একটা নোংরামি অসুস্থতা ভর করেছে সবখানে। স্বাভাবিক সুস্থরা এখানে তাল মেলাতে পারছে না। কীভাবে মেলাবে? সময়ের সঙ্গে চারপাশের সবকিছু বদলে গেছে। ক্ষয়ে যাওয়া সমাজে আপনজনেরাই স্বার্থের জন্য মুহূর্তে বদলে যায়। প্রত্যাশার আলোকরশ্মি পরাজিত হয় নোংরামির কাছে। আপন-পর বলে কিছু নেই। ভালো সময়ে প্রিয়জনের অভাব হয় না। খারাপ সময় টের পাওয়া যায় কত ধানে কত চাল। বাস্তবে দেখা যায় কীভাবে রূপ বদলায় পাশে থাকা চাটুকাররা। পরিস্থিতি বুঝে কেটে পড়ে। সম্পর্কের বন্ধনগুলো এখন ভীষণ ঠুনকো।

ভালোবাসা রং পাল্টায় ক্ষণে ক্ষণে। ভালো থাকার ভান করে সবাই। বাস্তবে কে কতটা ভালো আছে বোঝা মুশকিল। অনেক কিছু দেখে এখন আর কেউ মুখ খোলে না। থাকতে হয় চোখ-মুখ বুজে। ফকির লালন বলেছেন, ‘এসব দেখি কানার হাটবাজার .../এক কানা কয় আর এক কানারে/চল এবার ভবপারে/নিজে কানা পথ চেনে না/পরকে ডাকে বারবার... এসব দেখি কানার হাটবাজার.../পন্ডিত কানা অহংকারে/মাতবর কানা চুগলখোরে/...সাধু কানা অন-বিচারে/আন্দাজে এক খুঁটি গাড়ে...।’ তরুণ বয়সে সংসারত্যাগী ফকির লালন তীর্থ ভ্রমণে বের হয়ে আক্রান্ত হন গুটিবসন্তে। সঙ্গীরা মনে করলেন, লালন মারা গেছেন। সবাই তাকে ছেড়ে চলে যান। ভেলায় ভাসিয়ে দেন লালনকে। কালিগঙ্গা নদীতে ভাসতে থাকেন লালন। সাধু ভাবধারায় বিশ্বাসী মলম শাহ ও তাঁর স্ত্রী মতিজান খেয়াল করলেন নদীতীরে মানুষ ভাসছে। তাঁরা ভেসে আসা মানুষটিকে উদ্ধার করলেন। দেখলেন, প্রাণ আছে। মারা যায়নি। শরীরজুড়ে গুটিবসন্ত। জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে। মতিজান হাত দিয়ে দেখলেন শ্বাস আছে। স্বামীকে বললেন, মানুষটি জীবিত। স্বামী-স্ত্রী তাঁকে বাড়িতে নিয়ে এলেন। সেবা আর যত্ন দিয়ে করে তুললেন সুস্থ। মতিজান আর মলম শাহের সেবায় নতুন জীবন পেলেন লালন। বদলে গেল তাঁর জীবনধারা। ভাবনায় এলো পরিবর্তন। লালন পেলেন সিরাজ সাঁইয়ের সান্নিধ্য। তারপর এক নতুন ইতিহাস। এ যুগে লালনকে এভাবে ভাসতে দেখলে কেউ উদ্ধারে আসত না। শিক্ষিত হলে কৌতূহল নিয়ে আগে দেখত। তারপর ৯৯৯-এ ফোন করার কথা ভুলে যেত। প্রথমে একটা সেলফি তুলত। তারপর চেষ্টা চলত নিজেকে ভাইরাল করার।

কভিড আমাদের অনেক কিছু শেষ করে দিয়েছে। ধ্বংস করেছে মানবতা ও সংসারজীবন। করোনাকালে অসুস্থ বাবা-মাকে সন্তান বনজঙ্গলে, রাস্তায় ফেলে রেখে গিয়েছিল। পুলিশ বা প্রশাসন উদ্ধার করত সেই অসহায় মানুষকে। তারপর মাইকিং করে, মিডিয়াতে দিয়ে অনেকের পরিবারের সদস্যদের খুঁজে পায়নি প্রশাসন। বিশ্বসংসারে জটিলতার কোনো শেষ নেই। মানবতার কথা এখন শুধুই মুখের বুলি। বাস্তবতা নিষ্ঠুর! জীবনবোধ দিন দিন কঠিন হয়ে উঠছে। কারণ ছাড়াই ভাঙছে ঘরসংসার। বিত্তশালী সন্তানরা বাবা-মায়ের সঙ্গে থাকতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করে না। বৃদ্ধ বাবা-মাকে রেখে আসছে বৃদ্ধাশ্রমে। হুটহাট করে ডিভোর্স হচ্ছে ঘরে ঘরে। করোনার পর ডিভোর্সের পরিমাণ সবচেয়ে বেড়েছে। আজকাল দেখি বিশাল আয়োজনে বিয়ে হয়। নাচগানে হলুদ হয়। বিদেশ থেকে গায়ক-গায়িকা আসে। তারপর দুই মাস না গড়াতে সবকিছু ভেঙে পড়ে।

আগে সংসার ভাঙলে চুপচাপ থাকত দুই পক্ষ। এখন ভাঙাগড়ার খেলায় পরস্পরকে প্রথমে হেনস্তা করছে সামাজিক মাধ্যমে। তারপর নোংরামি গড়ায় বিভিন্ন ধরনের মামলা-মোকদ্দমায়। এক বছর আগে একটি বিয়ের অনুষ্ঠানে গিয়েছিলাম। পাত্র-পাত্রী দুজনই উচ্চশিক্ষিত, পারিবারিকভাবে প্রতিষ্ঠিত। ঢাকার কাছাকাছি রিসোর্টে হলো হলুদের অনুষ্ঠান। নাচগানের ব্যবস্থা ছিল। খানাপিনার শেষ ছিল না। বিয়ের অনুষ্ঠানেও কমতি ছিল না আয়োজনের। কিছুদিন আগে সেই পরিবারের একজনের সঙ্গে দেখা। জানতে চাইলাম দম্পতি কেমন আছে? উত্তর শুনে বিস্মিত হলাম। বছর না গড়াতে ছাড়াছাড়ি হয়ে গেছে। বিয়ের পর তারা কর্মক্ষেত্র বিদেশে চলে গিয়েছিল। তিন মাস না যেতেই ঝগড়াঝাঁটি লাগতে থাকল রান্নাবান্না নিয়ে। মেয়ে বলল, রান্না পারি না। তোমাকে রান্না করতে হবে। ছেলে বলল, সারা দিন কাজ করি আমি। বাসায় থাকো তুমি। রান্না কীভাবে করব? এভাবে চলছিল। ঝগড়াঝাঁটিতে জড়িয়ে পড়ল দুই পরিবারও। বিদেশে ঝগড়ার আঘাত এসে লাগল বাংলাদেশে।

টিকল না অশান্তির সংসার। এখন বউয়ের পক্ষ ব্যস্ত জামাই-পক্ষকে শায়েস্তা করা নিয়ে। কোর্টকাচারি নিয়ে ব্যস্ত গোটা পরিবার। থানা পুলিশের কাছে যেতে হচ্ছে। ছেলেপক্ষ এক নিকটাত্মীয়কে অনুরোধ করেছিলেন সব মীমাংসা করে দেওয়ার জন্য। সেই আত্মীয় পরিস্থিতি আরও ঘোলাটে করেছেন। ঝামেলা বাড়াতে তিনি নিয়মিত মেয়েপক্ষের বাড়ি গিয়ে দিচ্ছেন উপদেশ। মেয়েপক্ষের আছেন এক পুলিশ কর্মকর্তা আত্মীয়। ব্যস, সবকিছু জমজমাট। নিত্যনতুন মামলা আবিষ্কার করছেন তিনি। ছেলে দেশে নেই। তাতে কী, ছেলের বোন, আত্মীয়স্বজন, পাড়াপড়শি তো আছে। তাদের বিরুদ্ধে ঠান্ডা মাথায় অভিযোগ আনার আয়োজন করা কঠিন তো কিছু নয়!!

মানুষের জীবনে দুঃখকষ্টের অভিজ্ঞতাগুলো ভিন্ন ভিন্ন হলেও সবকিছুর মিল কোথায় যেন রয়েছে। সংসার জীবনের বেদনা, বঞ্চনা সব একই। বাড়িতে গিয়েছিলাম কিছুদিন আগে। একজন এসে বললেন, ভাই সারা জীবনের আয়-রোজগার পরিবারের জন্য পাঠিয়েছিলাম। খালি হাতে দেশে এসে দেখি সবার সব আছে। আমার কিছু নেই। এখন কীভাবে সংসার চালাব বুঝতে পারছি না। প্রবাস-পরবাসের জীবন অনেক কষ্টের। বিশেষ করে মধ্যপ্রাচ্যে যারা যান তারা অনেক কষ্ট করেন। তারা জীবন, সংসার সবকিছু থেকে বঞ্চিত থাকেন। খেয়ে না খেয়ে দিন কাটান। পরিবারের জন্য জীবন উৎসর্গ করেন। দেশে ফিরে প্রথমে হয়রানিতে পড়েন বিমানবন্দরে। তারপর বাড়ি এসে দেখেন দীর্ঘদিনের চাওয়াপাওয়ার হিসাবগুলো বদলে গেছে। সংসারে সবাই শুধু নিয়েছেন। আত্মীয়-পরিজন, পাড়াপড়শি সবাই নিয়েছেন। চাচা, ফুফু সবাইকে ঘর করে দিয়েছেন। কাউকে পাঠিয়েছেন বিদেশে। এখন বলছেন আরও করতে পারত। এত কম কেন করল?

আরেকটি গল্প একজন নারী উদ্যোক্তার। ধীরে ধীরে বড় হয়েছেন। শূন্য হাতে একটা চাকরি দিয়ে শুরু করেছিলেন। তারপর অনেক ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান দাঁড় করালেন। নিজে দাঁড়ালেন। ভাইবোনদের টেনে তুললেন। তারপর নজর দিলেন অন্য আত্মীয়দের দিকে। তাদের প্রতিও সহায়তার হাত বাড়ালেন। সবার জন্য করলেন দুই হাতে। ভাবলেন সবাইকে নিয়েই ভালো থাকি। নিজে একা দাঁড়িয়ে কী হবে? আপনজনদের টেনে নিলেন। ব্যবসা দিলেন। নিজের ফ্যাক্টরিতে কাজ দিলেন। কাউকে পাঠালেন বিদেশ। গরিব আত্মীয়দের বিয়ের খরচ জোগালেন। প্রতিদান আশা করলেন না। বহতা জীবনে গুরুত্ব দিলেন সবাইকে নিয়ে ভালো থাকার। জানতেন হিংসার যুগে সবাইকে নিয়ে ভালো থাকা কঠিন। তার পরও চেষ্টা করতে দোষ কোথায়?

সহায়তা গ্রহণকারীরা এই ভদ্রমহিলাকে দেখলে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করত। জড়িয়ে ধরে বলত, তোমার জন্য আমরা ভালো আছি। কথায় আছে, বেশি ভালো ভালো না। সবার পাশে দাঁড়ানোই একদিন কাল হয়ে উঠল। ভিতরে ভিতরে আলোচনা চলতে থাকল এত দ্রুত কী করে একটা মেয়ে উঠে দাঁড়াল। স্বভাবচরিত্র নিয়ে গবেষণার শেষ নেই। কানাকানি চলতে থাকল। অনেকে বলতে থাকল, এত বিদেশ যায় কেন? কেউ বলল, শুনেছি সুরা খেতে শুরু করেছে। নিজের আপনজনরাই ভদ্রমহিলার জীবন বিষাক্ত করতে থাকল। তলে তলে সবাই সারা দিন কুৎসা রটাতে থাকল। শেষ পর্যন্ত সবকিছু কুৎসায় থাকল না। আরও কীভাবে শায়েস্তা করা যায় তা নিয়ে চলল তৎপরতা। সুযোগও এসে গেল। নারী উদ্যোক্তার এক ভাই তার স্ত্রীর সঙ্গে ঝামেলায় পড়লেন। সবকিছু গড়াল মামলা-মোকদ্দমায়। সহায়তা গ্রহণকারী আত্মীয়রা এ সুযোগ হাতছাড়া করতে নারাজ। তারা ঝামেলাকে আরও মজবুত করতে মাঠে নামল। কাজ করতে থাকল নিখুঁতভাবে। ভাইয়ের শ্বশুরবাড়ির লোকজনের কাছে ছুটে গেল।  বুদ্ধি দিতে থাকল কীভাবে শায়েস্তা করা যায়। বলতে থাকল বোনের বুদ্ধিতে সব হচ্ছে। আগে তাকে আসামি করুন। অর্ধেক ঝামেলা শেষ হয়ে যাবে। ভাইয়ের ঝামেলায় আসামি হলেন সেই নারী উদ্যোক্তাও। আত্মীয়দের আচরণে দুঃখ পেলেন। আক্ষেপ করলেন, বললেন এতদিন যাদের জন্য করেছিলাম তারা এখন নিষ্ঠুরতা দিয়েই সবকিছু ফেরত দিচ্ছে।

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বেটিং সংস্থার সঙ্গে জড়িত থাকায় ধারাভাষ্যকারের চাকরি হারালেন ম্যাকগ্রা
বেটিং সংস্থার সঙ্গে জড়িত থাকায় ধারাভাষ্যকারের চাকরি হারালেন ম্যাকগ্রা

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা
বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আজ রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ
আজ রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ

৩৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরানোর বিষয়ে আপিলের চূড়ান্ত রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরানোর বিষয়ে আপিলের চূড়ান্ত রায় আজ

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ সাত মাওবাদী নিহত
ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ সাত মাওবাদী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ
হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’
‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা
ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১৯ ঘণ্টা আগে | টক শো

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান
বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা