শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

দুঃসময়ে কে থাকে পাশে

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
দুঃসময়ে কে থাকে পাশে

খারাপ সময়ে কে থাকে পাশে? ‘সুসময়ে অনেকেই বন্ধু বটে হয়, অসময়ে হায় হায় কেউ কারও নয়।’ একটা বিপদে পড়ে দেখুন কেউ পাশে দাঁড়াবে না। পারলে আপনজনরাই নিজের অর্থ খরচ করে আপনার বদনাম করে বেড়াবে। ভাগ্যটা ভালো সামাজিক মাধ্যম এসেছিল। জানা যাচ্ছে অনেক কিছু। বেরিয়ে আসছে মানুষের ভিতরের মুখোশ। দেখা হচ্ছে লোকজনের কুৎসিত চেহারা। এখন কারও সঙ্গে আত্মীয়তা করতে গোয়েন্দা লাগিয়ে খবর নিতে হয় না। পাড়াপড়শিকে জিজ্ঞেস করতে হয় না। দিনের পর দিন অপেক্ষা করতে হয় না। সামাজিক মাধ্যমে ঢুকলেই জানা যাবে লোকটা কোন দল করে, কোন মতের অধিকারী। বোঝা যাবে তার পারিবারিক-সামাজিক অবস্থান। পড়া যাবে মানুষটা কতটা হিংসুটে, নোংরা, অসুস্থ, পরচর্চা, পরনিন্দাকারী। দেখা যাবে কীভাবে মানুষটা জীবন কাটায়, তার স্বভাবচরিত্র সম্পর্কে।

ইন্টারনেটের যুগ মানুষকে বদলে দিয়েছে। সামাজিক মাধ্যমে জ্ঞানচর্চার নামে মনের ভাব প্রকাশ করতে গিয়ে ভিতরের জঘন্য অবস্থানের প্রকাশ ঘটাচ্ছে মানুষ। ভাইরাল যুগ শেষ করে দিয়েছে মনুষ্যত্ববোধ। একটা নোংরামি অসুস্থতা ভর করেছে সবখানে। স্বাভাবিক সুস্থরা এখানে তাল মেলাতে পারছে না। কীভাবে মেলাবে? সময়ের সঙ্গে চারপাশের সবকিছু বদলে গেছে। ক্ষয়ে যাওয়া সমাজে আপনজনেরাই স্বার্থের জন্য মুহূর্তে বদলে যায়। প্রত্যাশার আলোকরশ্মি পরাজিত হয় নোংরামির কাছে। আপন-পর বলে কিছু নেই। ভালো সময়ে প্রিয়জনের অভাব হয় না। খারাপ সময় টের পাওয়া যায় কত ধানে কত চাল। বাস্তবে দেখা যায় কীভাবে রূপ বদলায় পাশে থাকা চাটুকাররা। পরিস্থিতি বুঝে কেটে পড়ে। সম্পর্কের বন্ধনগুলো এখন ভীষণ ঠুনকো।

ভালোবাসা রং পাল্টায় ক্ষণে ক্ষণে। ভালো থাকার ভান করে সবাই। বাস্তবে কে কতটা ভালো আছে বোঝা মুশকিল। অনেক কিছু দেখে এখন আর কেউ মুখ খোলে না। থাকতে হয় চোখ-মুখ বুজে। ফকির লালন বলেছেন, ‘এসব দেখি কানার হাটবাজার .../এক কানা কয় আর এক কানারে/চল এবার ভবপারে/নিজে কানা পথ চেনে না/পরকে ডাকে বারবার... এসব দেখি কানার হাটবাজার.../পন্ডিত কানা অহংকারে/মাতবর কানা চুগলখোরে/...সাধু কানা অন-বিচারে/আন্দাজে এক খুঁটি গাড়ে...।’ তরুণ বয়সে সংসারত্যাগী ফকির লালন তীর্থ ভ্রমণে বের হয়ে আক্রান্ত হন গুটিবসন্তে। সঙ্গীরা মনে করলেন, লালন মারা গেছেন। সবাই তাকে ছেড়ে চলে যান। ভেলায় ভাসিয়ে দেন লালনকে। কালিগঙ্গা নদীতে ভাসতে থাকেন লালন। সাধু ভাবধারায় বিশ্বাসী মলম শাহ ও তাঁর স্ত্রী মতিজান খেয়াল করলেন নদীতীরে মানুষ ভাসছে। তাঁরা ভেসে আসা মানুষটিকে উদ্ধার করলেন। দেখলেন, প্রাণ আছে। মারা যায়নি। শরীরজুড়ে গুটিবসন্ত। জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে। মতিজান হাত দিয়ে দেখলেন শ্বাস আছে। স্বামীকে বললেন, মানুষটি জীবিত। স্বামী-স্ত্রী তাঁকে বাড়িতে নিয়ে এলেন। সেবা আর যত্ন দিয়ে করে তুললেন সুস্থ। মতিজান আর মলম শাহের সেবায় নতুন জীবন পেলেন লালন। বদলে গেল তাঁর জীবনধারা। ভাবনায় এলো পরিবর্তন। লালন পেলেন সিরাজ সাঁইয়ের সান্নিধ্য। তারপর এক নতুন ইতিহাস। এ যুগে লালনকে এভাবে ভাসতে দেখলে কেউ উদ্ধারে আসত না। শিক্ষিত হলে কৌতূহল নিয়ে আগে দেখত। তারপর ৯৯৯-এ ফোন করার কথা ভুলে যেত। প্রথমে একটা সেলফি তুলত। তারপর চেষ্টা চলত নিজেকে ভাইরাল করার।

কভিড আমাদের অনেক কিছু শেষ করে দিয়েছে। ধ্বংস করেছে মানবতা ও সংসারজীবন। করোনাকালে অসুস্থ বাবা-মাকে সন্তান বনজঙ্গলে, রাস্তায় ফেলে রেখে গিয়েছিল। পুলিশ বা প্রশাসন উদ্ধার করত সেই অসহায় মানুষকে। তারপর মাইকিং করে, মিডিয়াতে দিয়ে অনেকের পরিবারের সদস্যদের খুঁজে পায়নি প্রশাসন। বিশ্বসংসারে জটিলতার কোনো শেষ নেই। মানবতার কথা এখন শুধুই মুখের বুলি। বাস্তবতা নিষ্ঠুর! জীবনবোধ দিন দিন কঠিন হয়ে উঠছে। কারণ ছাড়াই ভাঙছে ঘরসংসার। বিত্তশালী সন্তানরা বাবা-মায়ের সঙ্গে থাকতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করে না। বৃদ্ধ বাবা-মাকে রেখে আসছে বৃদ্ধাশ্রমে। হুটহাট করে ডিভোর্স হচ্ছে ঘরে ঘরে। করোনার পর ডিভোর্সের পরিমাণ সবচেয়ে বেড়েছে। আজকাল দেখি বিশাল আয়োজনে বিয়ে হয়। নাচগানে হলুদ হয়। বিদেশ থেকে গায়ক-গায়িকা আসে। তারপর দুই মাস না গড়াতে সবকিছু ভেঙে পড়ে।

আগে সংসার ভাঙলে চুপচাপ থাকত দুই পক্ষ। এখন ভাঙাগড়ার খেলায় পরস্পরকে প্রথমে হেনস্তা করছে সামাজিক মাধ্যমে। তারপর নোংরামি গড়ায় বিভিন্ন ধরনের মামলা-মোকদ্দমায়। এক বছর আগে একটি বিয়ের অনুষ্ঠানে গিয়েছিলাম। পাত্র-পাত্রী দুজনই উচ্চশিক্ষিত, পারিবারিকভাবে প্রতিষ্ঠিত। ঢাকার কাছাকাছি রিসোর্টে হলো হলুদের অনুষ্ঠান। নাচগানের ব্যবস্থা ছিল। খানাপিনার শেষ ছিল না। বিয়ের অনুষ্ঠানেও কমতি ছিল না আয়োজনের। কিছুদিন আগে সেই পরিবারের একজনের সঙ্গে দেখা। জানতে চাইলাম দম্পতি কেমন আছে? উত্তর শুনে বিস্মিত হলাম। বছর না গড়াতে ছাড়াছাড়ি হয়ে গেছে। বিয়ের পর তারা কর্মক্ষেত্র বিদেশে চলে গিয়েছিল। তিন মাস না যেতেই ঝগড়াঝাঁটি লাগতে থাকল রান্নাবান্না নিয়ে। মেয়ে বলল, রান্না পারি না। তোমাকে রান্না করতে হবে। ছেলে বলল, সারা দিন কাজ করি আমি। বাসায় থাকো তুমি। রান্না কীভাবে করব? এভাবে চলছিল। ঝগড়াঝাঁটিতে জড়িয়ে পড়ল দুই পরিবারও। বিদেশে ঝগড়ার আঘাত এসে লাগল বাংলাদেশে।

টিকল না অশান্তির সংসার। এখন বউয়ের পক্ষ ব্যস্ত জামাই-পক্ষকে শায়েস্তা করা নিয়ে। কোর্টকাচারি নিয়ে ব্যস্ত গোটা পরিবার। থানা পুলিশের কাছে যেতে হচ্ছে। ছেলেপক্ষ এক নিকটাত্মীয়কে অনুরোধ করেছিলেন সব মীমাংসা করে দেওয়ার জন্য। সেই আত্মীয় পরিস্থিতি আরও ঘোলাটে করেছেন। ঝামেলা বাড়াতে তিনি নিয়মিত মেয়েপক্ষের বাড়ি গিয়ে দিচ্ছেন উপদেশ। মেয়েপক্ষের আছেন এক পুলিশ কর্মকর্তা আত্মীয়। ব্যস, সবকিছু জমজমাট। নিত্যনতুন মামলা আবিষ্কার করছেন তিনি। ছেলে দেশে নেই। তাতে কী, ছেলের বোন, আত্মীয়স্বজন, পাড়াপড়শি তো আছে। তাদের বিরুদ্ধে ঠান্ডা মাথায় অভিযোগ আনার আয়োজন করা কঠিন তো কিছু নয়!!

মানুষের জীবনে দুঃখকষ্টের অভিজ্ঞতাগুলো ভিন্ন ভিন্ন হলেও সবকিছুর মিল কোথায় যেন রয়েছে। সংসার জীবনের বেদনা, বঞ্চনা সব একই। বাড়িতে গিয়েছিলাম কিছুদিন আগে। একজন এসে বললেন, ভাই সারা জীবনের আয়-রোজগার পরিবারের জন্য পাঠিয়েছিলাম। খালি হাতে দেশে এসে দেখি সবার সব আছে। আমার কিছু নেই। এখন কীভাবে সংসার চালাব বুঝতে পারছি না। প্রবাস-পরবাসের জীবন অনেক কষ্টের। বিশেষ করে মধ্যপ্রাচ্যে যারা যান তারা অনেক কষ্ট করেন। তারা জীবন, সংসার সবকিছু থেকে বঞ্চিত থাকেন। খেয়ে না খেয়ে দিন কাটান। পরিবারের জন্য জীবন উৎসর্গ করেন। দেশে ফিরে প্রথমে হয়রানিতে পড়েন বিমানবন্দরে। তারপর বাড়ি এসে দেখেন দীর্ঘদিনের চাওয়াপাওয়ার হিসাবগুলো বদলে গেছে। সংসারে সবাই শুধু নিয়েছেন। আত্মীয়-পরিজন, পাড়াপড়শি সবাই নিয়েছেন। চাচা, ফুফু সবাইকে ঘর করে দিয়েছেন। কাউকে পাঠিয়েছেন বিদেশে। এখন বলছেন আরও করতে পারত। এত কম কেন করল?

আরেকটি গল্প একজন নারী উদ্যোক্তার। ধীরে ধীরে বড় হয়েছেন। শূন্য হাতে একটা চাকরি দিয়ে শুরু করেছিলেন। তারপর অনেক ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান দাঁড় করালেন। নিজে দাঁড়ালেন। ভাইবোনদের টেনে তুললেন। তারপর নজর দিলেন অন্য আত্মীয়দের দিকে। তাদের প্রতিও সহায়তার হাত বাড়ালেন। সবার জন্য করলেন দুই হাতে। ভাবলেন সবাইকে নিয়েই ভালো থাকি। নিজে একা দাঁড়িয়ে কী হবে? আপনজনদের টেনে নিলেন। ব্যবসা দিলেন। নিজের ফ্যাক্টরিতে কাজ দিলেন। কাউকে পাঠালেন বিদেশ। গরিব আত্মীয়দের বিয়ের খরচ জোগালেন। প্রতিদান আশা করলেন না। বহতা জীবনে গুরুত্ব দিলেন সবাইকে নিয়ে ভালো থাকার। জানতেন হিংসার যুগে সবাইকে নিয়ে ভালো থাকা কঠিন। তার পরও চেষ্টা করতে দোষ কোথায়?

সহায়তা গ্রহণকারীরা এই ভদ্রমহিলাকে দেখলে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করত। জড়িয়ে ধরে বলত, তোমার জন্য আমরা ভালো আছি। কথায় আছে, বেশি ভালো ভালো না। সবার পাশে দাঁড়ানোই একদিন কাল হয়ে উঠল। ভিতরে ভিতরে আলোচনা চলতে থাকল এত দ্রুত কী করে একটা মেয়ে উঠে দাঁড়াল। স্বভাবচরিত্র নিয়ে গবেষণার শেষ নেই। কানাকানি চলতে থাকল। অনেকে বলতে থাকল, এত বিদেশ যায় কেন? কেউ বলল, শুনেছি সুরা খেতে শুরু করেছে। নিজের আপনজনরাই ভদ্রমহিলার জীবন বিষাক্ত করতে থাকল। তলে তলে সবাই সারা দিন কুৎসা রটাতে থাকল। শেষ পর্যন্ত সবকিছু কুৎসায় থাকল না। আরও কীভাবে শায়েস্তা করা যায় তা নিয়ে চলল তৎপরতা। সুযোগও এসে গেল। নারী উদ্যোক্তার এক ভাই তার স্ত্রীর সঙ্গে ঝামেলায় পড়লেন। সবকিছু গড়াল মামলা-মোকদ্দমায়। সহায়তা গ্রহণকারী আত্মীয়রা এ সুযোগ হাতছাড়া করতে নারাজ। তারা ঝামেলাকে আরও মজবুত করতে মাঠে নামল। কাজ করতে থাকল নিখুঁতভাবে। ভাইয়ের শ্বশুরবাড়ির লোকজনের কাছে ছুটে গেল।  বুদ্ধি দিতে থাকল কীভাবে শায়েস্তা করা যায়। বলতে থাকল বোনের বুদ্ধিতে সব হচ্ছে। আগে তাকে আসামি করুন। অর্ধেক ঝামেলা শেষ হয়ে যাবে। ভাইয়ের ঝামেলায় আসামি হলেন সেই নারী উদ্যোক্তাও। আত্মীয়দের আচরণে দুঃখ পেলেন। আক্ষেপ করলেন, বললেন এতদিন যাদের জন্য করেছিলাম তারা এখন নিষ্ঠুরতা দিয়েই সবকিছু ফেরত দিচ্ছে।

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

এই বিভাগের আরও খবর
নূরুল হুদার জবানবন্দি
নূরুল হুদার জবানবন্দি
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
হিজরি সনের তাৎপর্য ও হিজরতের চেতনা
হিজরি সনের তাৎপর্য ও হিজরতের চেতনা
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
সংকটে রপ্তানি খাত
সংকটে রপ্তানি খাত
নতুন বাংলাদেশ
নতুন বাংলাদেশ
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
পিটিয়ে হত্যা
পিটিয়ে হত্যা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি
দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা
আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু
বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় এসিড নিক্ষেপ, দুই নারী ও শিশু দগ্ধ
বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় এসিড নিক্ষেপ, দুই নারী ও শিশু দগ্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনএসডিএ'র নির্বাহী চেয়ারম্যান হলেন রেহানা পারভীন
এনএসডিএ'র নির্বাহী চেয়ারম্যান হলেন রেহানা পারভীন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’
নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুগদায় ছিনতাইকারী সন্দেহে গণপিটুনি, হাসপাতালে তরুণের মৃত্যু
মুগদায় ছিনতাইকারী সন্দেহে গণপিটুনি, হাসপাতালে তরুণের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাতুয়াইলে ১০ তলার ছাদ থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যু
মাতুয়াইলে ১০ তলার ছাদ থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৪ জুলাই পৃথিবীর কাছ দিয়ে যাবে বিশাল আকৃতির গ্রহাণু
৪ জুলাই পৃথিবীর কাছ দিয়ে যাবে বিশাল আকৃতির গ্রহাণু

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম
জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝালকাঠিতে জামায়াতের খাবার বিতরণ
ঝালকাঠিতে জামায়াতের খাবার বিতরণ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়ায় বাধা, ভাসুরকে হত্যা লাশ মাটি চাপা
পরকীয়ায় বাধা, ভাসুরকে হত্যা লাশ মাটি চাপা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছিনতাইয়ের সালিশ নিয়ে বিরোধের জেরে তিনজনকে গণপিটুনিতে হত্যা
ছিনতাইয়ের সালিশ নিয়ে বিরোধের জেরে তিনজনকে গণপিটুনিতে হত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জের দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২
সিরাজগঞ্জের দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ‍্যাসিস্টদের পুশইন করুন, বিচার করতে প্রস্তুত আমরা : নাহিদ
ফ‍্যাসিস্টদের পুশইন করুন, বিচার করতে প্রস্তুত আমরা : নাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় চালের মোকামে অভিযান, তিন চালকল মিলকে জরিমানা
কুষ্টিয়ায় চালের মোকামে অভিযান, তিন চালকল মিলকে জরিমানা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে ধর্ষণের পর স্কুল শিক্ষার্থীকে হত্যা : খুনিদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন
রূপগঞ্জে ধর্ষণের পর স্কুল শিক্ষার্থীকে হত্যা : খুনিদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক পুলিশ সুপার আসাদ ২ দিনের রিমান্ডে
সাবেক পুলিশ সুপার আসাদ ২ দিনের রিমান্ডে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাউবির এইচএসসি পরীক্ষা শুরু শুক্রবার
বাউবির এইচএসসি পরীক্ষা শুরু শুক্রবার

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমারখালীতে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান, জরিমানা
কুমারখালীতে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান, জরিমানা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ ঘোষণার দাবিতে বরিশালে বিক্ষোভ মিছিল
জুলাই সনদ ঘোষণার দাবিতে বরিশালে বিক্ষোভ মিছিল

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাকিবের আগামী ঈদের সিনেমা চূড়ান্ত
শাকিবের আগামী ঈদের সিনেমা চূড়ান্ত

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কক্সবাজার কারাগারে মৌসুমি ফল উৎসব
কক্সবাজার কারাগারে মৌসুমি ফল উৎসব

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ার পর্যটন দ্বীপ বালিতে ফেরি ডুবে ৫ জনের মৃত্যু, বহু নিখোঁজ
ইন্দোনেশিয়ার পর্যটন দ্বীপ বালিতে ফেরি ডুবে ৫ জনের মৃত্যু, বহু নিখোঁজ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!
স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী
পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ
আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত
রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’
‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’
যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি
প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!
এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!
থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার
অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?
পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?
ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?
এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের
ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ
আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের
ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান
গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা
ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ
রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪
বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা
চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে
প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার বিশ্বকাপের হাতছানি
এবার বিশ্বকাপের হাতছানি

মাঠে ময়দানে

আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা
আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা

নগর জীবন

বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা
বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

থানায় হামলা ভাঙচুর
থানায় হামলা ভাঙচুর

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন
দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

সম্পাদকীয়

কবরের মতো বন্দিশালা
কবরের মতো বন্দিশালা

প্রথম পৃষ্ঠা

সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা
ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা

দেশগ্রাম

ব্যয়বহুল তৌসিফ
ব্যয়বহুল তৌসিফ

শোবিজ

বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু
বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু

দেশগ্রাম

স্কুলের বন্ধু
স্কুলের বন্ধু

সাহিত্য

মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম
মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম

সাহিত্য

‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান
‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান

শোবিজ

জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে
জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে

দেশগ্রাম

মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড
মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড

দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন
নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন

দেশগ্রাম

নূরুল হুদার জবানবন্দি
নূরুল হুদার জবানবন্দি

সম্পাদকীয়

কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল
কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল

সাহিত্য

গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার
গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আমি ও জীবনানন্দ
আমি ও জীবনানন্দ

সাহিত্য

শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড

সম্পাদকীয়