শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

দুঃসময়ে কে থাকে পাশে

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
দুঃসময়ে কে থাকে পাশে

খারাপ সময়ে কে থাকে পাশে? ‘সুসময়ে অনেকেই বন্ধু বটে হয়, অসময়ে হায় হায় কেউ কারও নয়।’ একটা বিপদে পড়ে দেখুন কেউ পাশে দাঁড়াবে না। পারলে আপনজনরাই নিজের অর্থ খরচ করে আপনার বদনাম করে বেড়াবে। ভাগ্যটা ভালো সামাজিক মাধ্যম এসেছিল। জানা যাচ্ছে অনেক কিছু। বেরিয়ে আসছে মানুষের ভিতরের মুখোশ। দেখা হচ্ছে লোকজনের কুৎসিত চেহারা। এখন কারও সঙ্গে আত্মীয়তা করতে গোয়েন্দা লাগিয়ে খবর নিতে হয় না। পাড়াপড়শিকে জিজ্ঞেস করতে হয় না। দিনের পর দিন অপেক্ষা করতে হয় না। সামাজিক মাধ্যমে ঢুকলেই জানা যাবে লোকটা কোন দল করে, কোন মতের অধিকারী। বোঝা যাবে তার পারিবারিক-সামাজিক অবস্থান। পড়া যাবে মানুষটা কতটা হিংসুটে, নোংরা, অসুস্থ, পরচর্চা, পরনিন্দাকারী। দেখা যাবে কীভাবে মানুষটা জীবন কাটায়, তার স্বভাবচরিত্র সম্পর্কে।

ইন্টারনেটের যুগ মানুষকে বদলে দিয়েছে। সামাজিক মাধ্যমে জ্ঞানচর্চার নামে মনের ভাব প্রকাশ করতে গিয়ে ভিতরের জঘন্য অবস্থানের প্রকাশ ঘটাচ্ছে মানুষ। ভাইরাল যুগ শেষ করে দিয়েছে মনুষ্যত্ববোধ। একটা নোংরামি অসুস্থতা ভর করেছে সবখানে। স্বাভাবিক সুস্থরা এখানে তাল মেলাতে পারছে না। কীভাবে মেলাবে? সময়ের সঙ্গে চারপাশের সবকিছু বদলে গেছে। ক্ষয়ে যাওয়া সমাজে আপনজনেরাই স্বার্থের জন্য মুহূর্তে বদলে যায়। প্রত্যাশার আলোকরশ্মি পরাজিত হয় নোংরামির কাছে। আপন-পর বলে কিছু নেই। ভালো সময়ে প্রিয়জনের অভাব হয় না। খারাপ সময় টের পাওয়া যায় কত ধানে কত চাল। বাস্তবে দেখা যায় কীভাবে রূপ বদলায় পাশে থাকা চাটুকাররা। পরিস্থিতি বুঝে কেটে পড়ে। সম্পর্কের বন্ধনগুলো এখন ভীষণ ঠুনকো।

ভালোবাসা রং পাল্টায় ক্ষণে ক্ষণে। ভালো থাকার ভান করে সবাই। বাস্তবে কে কতটা ভালো আছে বোঝা মুশকিল। অনেক কিছু দেখে এখন আর কেউ মুখ খোলে না। থাকতে হয় চোখ-মুখ বুজে। ফকির লালন বলেছেন, ‘এসব দেখি কানার হাটবাজার .../এক কানা কয় আর এক কানারে/চল এবার ভবপারে/নিজে কানা পথ চেনে না/পরকে ডাকে বারবার... এসব দেখি কানার হাটবাজার.../পন্ডিত কানা অহংকারে/মাতবর কানা চুগলখোরে/...সাধু কানা অন-বিচারে/আন্দাজে এক খুঁটি গাড়ে...।’ তরুণ বয়সে সংসারত্যাগী ফকির লালন তীর্থ ভ্রমণে বের হয়ে আক্রান্ত হন গুটিবসন্তে। সঙ্গীরা মনে করলেন, লালন মারা গেছেন। সবাই তাকে ছেড়ে চলে যান। ভেলায় ভাসিয়ে দেন লালনকে। কালিগঙ্গা নদীতে ভাসতে থাকেন লালন। সাধু ভাবধারায় বিশ্বাসী মলম শাহ ও তাঁর স্ত্রী মতিজান খেয়াল করলেন নদীতীরে মানুষ ভাসছে। তাঁরা ভেসে আসা মানুষটিকে উদ্ধার করলেন। দেখলেন, প্রাণ আছে। মারা যায়নি। শরীরজুড়ে গুটিবসন্ত। জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে। মতিজান হাত দিয়ে দেখলেন শ্বাস আছে। স্বামীকে বললেন, মানুষটি জীবিত। স্বামী-স্ত্রী তাঁকে বাড়িতে নিয়ে এলেন। সেবা আর যত্ন দিয়ে করে তুললেন সুস্থ। মতিজান আর মলম শাহের সেবায় নতুন জীবন পেলেন লালন। বদলে গেল তাঁর জীবনধারা। ভাবনায় এলো পরিবর্তন। লালন পেলেন সিরাজ সাঁইয়ের সান্নিধ্য। তারপর এক নতুন ইতিহাস। এ যুগে লালনকে এভাবে ভাসতে দেখলে কেউ উদ্ধারে আসত না। শিক্ষিত হলে কৌতূহল নিয়ে আগে দেখত। তারপর ৯৯৯-এ ফোন করার কথা ভুলে যেত। প্রথমে একটা সেলফি তুলত। তারপর চেষ্টা চলত নিজেকে ভাইরাল করার।

কভিড আমাদের অনেক কিছু শেষ করে দিয়েছে। ধ্বংস করেছে মানবতা ও সংসারজীবন। করোনাকালে অসুস্থ বাবা-মাকে সন্তান বনজঙ্গলে, রাস্তায় ফেলে রেখে গিয়েছিল। পুলিশ বা প্রশাসন উদ্ধার করত সেই অসহায় মানুষকে। তারপর মাইকিং করে, মিডিয়াতে দিয়ে অনেকের পরিবারের সদস্যদের খুঁজে পায়নি প্রশাসন। বিশ্বসংসারে জটিলতার কোনো শেষ নেই। মানবতার কথা এখন শুধুই মুখের বুলি। বাস্তবতা নিষ্ঠুর! জীবনবোধ দিন দিন কঠিন হয়ে উঠছে। কারণ ছাড়াই ভাঙছে ঘরসংসার। বিত্তশালী সন্তানরা বাবা-মায়ের সঙ্গে থাকতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করে না। বৃদ্ধ বাবা-মাকে রেখে আসছে বৃদ্ধাশ্রমে। হুটহাট করে ডিভোর্স হচ্ছে ঘরে ঘরে। করোনার পর ডিভোর্সের পরিমাণ সবচেয়ে বেড়েছে। আজকাল দেখি বিশাল আয়োজনে বিয়ে হয়। নাচগানে হলুদ হয়। বিদেশ থেকে গায়ক-গায়িকা আসে। তারপর দুই মাস না গড়াতে সবকিছু ভেঙে পড়ে।

আগে সংসার ভাঙলে চুপচাপ থাকত দুই পক্ষ। এখন ভাঙাগড়ার খেলায় পরস্পরকে প্রথমে হেনস্তা করছে সামাজিক মাধ্যমে। তারপর নোংরামি গড়ায় বিভিন্ন ধরনের মামলা-মোকদ্দমায়। এক বছর আগে একটি বিয়ের অনুষ্ঠানে গিয়েছিলাম। পাত্র-পাত্রী দুজনই উচ্চশিক্ষিত, পারিবারিকভাবে প্রতিষ্ঠিত। ঢাকার কাছাকাছি রিসোর্টে হলো হলুদের অনুষ্ঠান। নাচগানের ব্যবস্থা ছিল। খানাপিনার শেষ ছিল না। বিয়ের অনুষ্ঠানেও কমতি ছিল না আয়োজনের। কিছুদিন আগে সেই পরিবারের একজনের সঙ্গে দেখা। জানতে চাইলাম দম্পতি কেমন আছে? উত্তর শুনে বিস্মিত হলাম। বছর না গড়াতে ছাড়াছাড়ি হয়ে গেছে। বিয়ের পর তারা কর্মক্ষেত্র বিদেশে চলে গিয়েছিল। তিন মাস না যেতেই ঝগড়াঝাঁটি লাগতে থাকল রান্নাবান্না নিয়ে। মেয়ে বলল, রান্না পারি না। তোমাকে রান্না করতে হবে। ছেলে বলল, সারা দিন কাজ করি আমি। বাসায় থাকো তুমি। রান্না কীভাবে করব? এভাবে চলছিল। ঝগড়াঝাঁটিতে জড়িয়ে পড়ল দুই পরিবারও। বিদেশে ঝগড়ার আঘাত এসে লাগল বাংলাদেশে।

টিকল না অশান্তির সংসার। এখন বউয়ের পক্ষ ব্যস্ত জামাই-পক্ষকে শায়েস্তা করা নিয়ে। কোর্টকাচারি নিয়ে ব্যস্ত গোটা পরিবার। থানা পুলিশের কাছে যেতে হচ্ছে। ছেলেপক্ষ এক নিকটাত্মীয়কে অনুরোধ করেছিলেন সব মীমাংসা করে দেওয়ার জন্য। সেই আত্মীয় পরিস্থিতি আরও ঘোলাটে করেছেন। ঝামেলা বাড়াতে তিনি নিয়মিত মেয়েপক্ষের বাড়ি গিয়ে দিচ্ছেন উপদেশ। মেয়েপক্ষের আছেন এক পুলিশ কর্মকর্তা আত্মীয়। ব্যস, সবকিছু জমজমাট। নিত্যনতুন মামলা আবিষ্কার করছেন তিনি। ছেলে দেশে নেই। তাতে কী, ছেলের বোন, আত্মীয়স্বজন, পাড়াপড়শি তো আছে। তাদের বিরুদ্ধে ঠান্ডা মাথায় অভিযোগ আনার আয়োজন করা কঠিন তো কিছু নয়!!

মানুষের জীবনে দুঃখকষ্টের অভিজ্ঞতাগুলো ভিন্ন ভিন্ন হলেও সবকিছুর মিল কোথায় যেন রয়েছে। সংসার জীবনের বেদনা, বঞ্চনা সব একই। বাড়িতে গিয়েছিলাম কিছুদিন আগে। একজন এসে বললেন, ভাই সারা জীবনের আয়-রোজগার পরিবারের জন্য পাঠিয়েছিলাম। খালি হাতে দেশে এসে দেখি সবার সব আছে। আমার কিছু নেই। এখন কীভাবে সংসার চালাব বুঝতে পারছি না। প্রবাস-পরবাসের জীবন অনেক কষ্টের। বিশেষ করে মধ্যপ্রাচ্যে যারা যান তারা অনেক কষ্ট করেন। তারা জীবন, সংসার সবকিছু থেকে বঞ্চিত থাকেন। খেয়ে না খেয়ে দিন কাটান। পরিবারের জন্য জীবন উৎসর্গ করেন। দেশে ফিরে প্রথমে হয়রানিতে পড়েন বিমানবন্দরে। তারপর বাড়ি এসে দেখেন দীর্ঘদিনের চাওয়াপাওয়ার হিসাবগুলো বদলে গেছে। সংসারে সবাই শুধু নিয়েছেন। আত্মীয়-পরিজন, পাড়াপড়শি সবাই নিয়েছেন। চাচা, ফুফু সবাইকে ঘর করে দিয়েছেন। কাউকে পাঠিয়েছেন বিদেশে। এখন বলছেন আরও করতে পারত। এত কম কেন করল?

আরেকটি গল্প একজন নারী উদ্যোক্তার। ধীরে ধীরে বড় হয়েছেন। শূন্য হাতে একটা চাকরি দিয়ে শুরু করেছিলেন। তারপর অনেক ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান দাঁড় করালেন। নিজে দাঁড়ালেন। ভাইবোনদের টেনে তুললেন। তারপর নজর দিলেন অন্য আত্মীয়দের দিকে। তাদের প্রতিও সহায়তার হাত বাড়ালেন। সবার জন্য করলেন দুই হাতে। ভাবলেন সবাইকে নিয়েই ভালো থাকি। নিজে একা দাঁড়িয়ে কী হবে? আপনজনদের টেনে নিলেন। ব্যবসা দিলেন। নিজের ফ্যাক্টরিতে কাজ দিলেন। কাউকে পাঠালেন বিদেশ। গরিব আত্মীয়দের বিয়ের খরচ জোগালেন। প্রতিদান আশা করলেন না। বহতা জীবনে গুরুত্ব দিলেন সবাইকে নিয়ে ভালো থাকার। জানতেন হিংসার যুগে সবাইকে নিয়ে ভালো থাকা কঠিন। তার পরও চেষ্টা করতে দোষ কোথায়?

সহায়তা গ্রহণকারীরা এই ভদ্রমহিলাকে দেখলে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করত। জড়িয়ে ধরে বলত, তোমার জন্য আমরা ভালো আছি। কথায় আছে, বেশি ভালো ভালো না। সবার পাশে দাঁড়ানোই একদিন কাল হয়ে উঠল। ভিতরে ভিতরে আলোচনা চলতে থাকল এত দ্রুত কী করে একটা মেয়ে উঠে দাঁড়াল। স্বভাবচরিত্র নিয়ে গবেষণার শেষ নেই। কানাকানি চলতে থাকল। অনেকে বলতে থাকল, এত বিদেশ যায় কেন? কেউ বলল, শুনেছি সুরা খেতে শুরু করেছে। নিজের আপনজনরাই ভদ্রমহিলার জীবন বিষাক্ত করতে থাকল। তলে তলে সবাই সারা দিন কুৎসা রটাতে থাকল। শেষ পর্যন্ত সবকিছু কুৎসায় থাকল না। আরও কীভাবে শায়েস্তা করা যায় তা নিয়ে চলল তৎপরতা। সুযোগও এসে গেল। নারী উদ্যোক্তার এক ভাই তার স্ত্রীর সঙ্গে ঝামেলায় পড়লেন। সবকিছু গড়াল মামলা-মোকদ্দমায়। সহায়তা গ্রহণকারী আত্মীয়রা এ সুযোগ হাতছাড়া করতে নারাজ। তারা ঝামেলাকে আরও মজবুত করতে মাঠে নামল। কাজ করতে থাকল নিখুঁতভাবে। ভাইয়ের শ্বশুরবাড়ির লোকজনের কাছে ছুটে গেল।  বুদ্ধি দিতে থাকল কীভাবে শায়েস্তা করা যায়। বলতে থাকল বোনের বুদ্ধিতে সব হচ্ছে। আগে তাকে আসামি করুন। অর্ধেক ঝামেলা শেষ হয়ে যাবে। ভাইয়ের ঝামেলায় আসামি হলেন সেই নারী উদ্যোক্তাও। আত্মীয়দের আচরণে দুঃখ পেলেন। আক্ষেপ করলেন, বললেন এতদিন যাদের জন্য করেছিলাম তারা এখন নিষ্ঠুরতা দিয়েই সবকিছু ফেরত দিচ্ছে।

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
সর্বশেষ খবর
প্রাচীন মিসরীয় সভ্যতার নানা দিক
প্রাচীন মিসরীয় সভ্যতার নানা দিক

৩২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

রাজস্থানে শুটিং চলাকালীন অল্পের জন্য প্রাণে বেঁচেছিলেন বিবেক
রাজস্থানে শুটিং চলাকালীন অল্পের জন্য প্রাণে বেঁচেছিলেন বিবেক

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এবার বিমানবন্দর রেলস্টেশনে ককটেল বিস্ফোরণ
এবার বিমানবন্দর রেলস্টেশনে ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাজারীবাগ বেড়িবাঁধে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে আগুন
হাজারীবাগ বেড়িবাঁধে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে আগুন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে পৃথক দুর্ঘটনায় দুই পথচারীর মৃত্যু
মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে পৃথক দুর্ঘটনায় দুই পথচারীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও
সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জলবায়ু অর্থায়ন কোনো দরকষাকষির বিষয় নয়, টিকে থাকার প্রশ্ন: ফরিদা আখতার
জলবায়ু অর্থায়ন কোনো দরকষাকষির বিষয় নয়, টিকে থাকার প্রশ্ন: ফরিদা আখতার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জর্জিয়াকে ৪-০ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপের দুয়ারে স্পেন
জর্জিয়াকে ৪-০ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপের দুয়ারে স্পেন

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
মুন্সীগঞ্জে কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকুন্দিয়ায় আগুনে পুড়ল চার দোকান
পাকুন্দিয়ায় আগুনে পুড়ল চার দোকান

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে ইয়াবাসহ দুই যুবক আটক
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে ইয়াবাসহ দুই যুবক আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আগারগাঁওয়ে ককটেল বিস্ফোরণ
আগারগাঁওয়ে ককটেল বিস্ফোরণ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সেনেগালকে হারিয়ে প্রতিশোধ নিল ব্রাজিল
সেনেগালকে হারিয়ে প্রতিশোধ নিল ব্রাজিল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গা থানায় হামলার ঘটনায় আ.লীগের তিন নেতা গ্রেফতার
ভাঙ্গা থানায় হামলার ঘটনায় আ.লীগের তিন নেতা গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রমজান ও ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানালো আরব আমিরাত
রমজান ও ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানালো আরব আমিরাত

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা, মরদেহের পাশে মিলল গুলির খোসা
বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা, মরদেহের পাশে মিলল গুলির খোসা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি এখনো জনপ্রিয় হতে পারেনি, জামায়াত হয়েছে: ডা. তাহের
বিএনপি এখনো জনপ্রিয় হতে পারেনি, জামায়াত হয়েছে: ডা. তাহের

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ী জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার
রাজবাড়ী জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার
নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ
সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা
বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!
অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী
এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা
সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচারকের ছেলে হত্যায় লিমন রিমান্ডে
বিচারকের ছেলে হত্যায় লিমন রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

পালিয়েছে ছাত্রদল নেতা গ্রেপ্তার পরিবারের সদস্য
পালিয়েছে ছাত্রদল নেতা গ্রেপ্তার পরিবারের সদস্য

খবর