শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২০ অক্টোবর, ২০২৩ আপডেট:

গরিবের খিদে আর বড়লোকের খিদে একই রকম

আফরোজা পারভীন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
গরিবের খিদে আর বড়লোকের খিদে একই রকম

অনেক দিন পর বাজারে গেলাম। ইচ্ছে কিছু ছোট মাছ আর সবজি কেনা। চাষের মাছ খেতে খেতে মুখে চরা পড়ে গেছে। সব মাছের টেস্ট একই রকম। কোনটা কই আর কোনটা ট্যাংরা বোঝা যায় না। আমাদের ছেলেবেলায় মাছ ভেজে রান্না করার সংস্কৃতি চালু ছিল না। অন্য অঞ্চলের কথা জানি না অন্তত আমার এলাকা দক্ষিণাঞ্চলে ছিল না। কই ভাপা, কই ভুনা, কই কাঁচকলা, কই লাউ ছিল অসাধারণ স্বাদের রান্না। এসব রান্না হতো সরাসরি কাঁচা মাছ কষিয়ে। ভাজার বালাই ছিল না। কী চমৎকার যে লাগত খেতে! এখন প্রতিটি মাছ ভেজে প্রচুর তেল, পিঁয়াজ, রসুন আর রকমারি মসলা দিয়ে বহু কেরামতি করে রান্না হয়। কিন্তু সেই স্বাদ নেই। আসল জিনিসটাই যে নেই, তা রান্না ভালো হবে কী করে। পিঁয়াজ, রসুন হাইব্রিড, বড় বড়। পিঁয়াজে ছুললে চোখে পানি আসে না। রসুন ছুলতে গেলে নখে ঢুকে যায় না। এমনকি সরষের তেলেও সেই ঝাঁজ নেই, প্যানপেনে। কোনো খাবারেই মৌলিকত্ব নেই। তাই ভাজা ছাড়া বিকল্প নেই। না ভেজে রান্না করলে যা হয় তা ছাগলই খেতে পারে না, তো মানুষ কোন ছার। না না, আমি ছাগলকে মোটেও ছোট করছি না। ছাগলের অবস্থা মানুষের চেয়ে ভালো! গাছের পাতাপুতি খায় ওরা। সেগুলোর স্বাদ তেমন বদলায়নি, আর ফরমালিনও নেই বলে মনে হয় আমার।

আগে যে মাছ না ভেজে রান্না করা হতো তার আর একটা কারণ বোধহয় তেল সাশ্রয়। তখন এত গ্যালন গ্যালন তেল কেউ কিনত না। তেল কেনা হতো বোতলে। আমার পরিষ্কার মনে আছে, সে বোতলের মাথায় বাঁধা থাকত চিকন দড়ি। দোকান থেকে বোতলে তেল কিনে দড়ি ঝুলিয়ে ঘরে ফিরত বাজারিরা। তারপর সেই বোতল থেকে তেল ঢালা হতো আরেকটা ছোট বোতলে। সেটা দিয়েই রান্না হতো। টিনে তেল কিনত দু-চারজন ধনী। দেশের আমজনতার বোতলই ছিল ভরসা। এত বাহুল্য, এত অপচয়, এত কেরামতি তখন ছিল না। যাক সে কথা, আমি মাছ কেনা থেকে মাছ রান্নায় চলে এসেছি। তো মাছ কিনতে নামলাম। যেটা ধরি সেটাতেই হাতে ছ্যাঁকা লাগে। ছ্যাঁকা কিন্তু শুধু আগুনে লাগে না, মরিচ খেলেই শুধু বুক জ¦লে না, দুশ্চিন্তা ছাড়াও নির্ঘুম থাকে মানুষ। কারণ জিনিসের দাম। প্রায় প্রতিটি মাছের কেজি ৮০০ থেকে ১০০০। হায় হায় মানুষ চলবে কী করে এ দেশে! খাবে কী? আমার সংসারে লোক কম, চাহিদাও কম। তাতেই নাভিশ্বাস! যাদের রোজগার কম, অনেকগুলো সন্তান তারা কী করবে, কী খাবে!

সরকার ডিমের দাম বেঁধে দেওয়ার পরদিন ড্রাইভারকে দোকানে পাঠালাম। মন বেশ খুশি! দাম নিশ্চয়ই খানিকটা কমেছে। ড্রাইভার ডিম নিয়ে এলো। কবুতরের ডিমের সাইজ সেই ডিমের ডজন ১৬৫ টাকা। তাহলে এই দাম বাঁধার দরকার কী? এখন ডিমের দাম আরও বেড়েছে। পিঁয়াজ কাঁচামরিচ সবজি সবকিছুতেই আগুন। মানুষ যে মোটা চালের ভাত আর আলু খেয়ে বাঁচবে সে উপায়ও নেই। ডাল তো বহু বছর আগেই চলে গেছে গরিবের ধরাছোঁয়ার বাইরে। আমি বুঝি না কেন এ কথা প্রচলিত, ‘গরিবের বাড়িতে চারটা ডাল-ভাত খেয়ে যাবেন’। এটা হাস্যকর ছাড়া আর কী?

দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির অনেক কারণ শুনি আমরা। বিশ্বব্যাপী মন্দা, দুর্ভিক্ষের পূর্বাভাস, করোনার প্রভাব, খাদ্য স্বল্পতা ইত্যাদি ইত্যাদি। এ কথাও শুনি মানুষের মাথাপিছু আয় বেড়েছে। দেশে উন্নয়ন হয়েছে। বৈশি^ক পরিস্থিতি খারাপ হতে পারে, যে কোনো সময় যুদ্ধ বাঁধতেই পারে। করোনা তো ছিল বিশ্বব্যাপী। তা এসব ঝুঁকি মোকাবিলা করার ব্যবস্থা থাকবে না? আমাদের মন্ত্রীরা যখন বলেন, ‘সিন্ডিকেট আছে’ তখন সত্যিই দুঃখ পাই। সিন্ডিকেট আছে তো আপনারা করছেন কী? এমন তো নয় যে মুরগি ডিম পাড়া বন্ধ করে দিয়েছে। দেশে উৎপাদন নাকি বেড়েছে তাহলে পিঁয়াজ আর সবজির দাম বাড়ে কেন? কারা বাড়ায়, কারা সিন্ডিকেট করে তা তো আপনাদের জানা। প্রতিরোধ করছেন না কেন? একসময় এ দেশের চিংড়ি ব্যাপকহারে বিদেশে রপ্তানি হতো। শুনেছি কোয়ালিটি ফল করেছে আর অসাধুতার জন্য রপ্তানি কমে গেছে বা বন্ধ হয়ে গেছে। কথাটা কতটা সত্য জানি না। আমার বিবেচনায় এখন তো দেশে মাছসহ প্রাণিজ আইটেমের দাম কমার কথা। এখন ঘরে ঘরে মাছের চাষ, ঘরে ঘরে পোলট্রি, পশু পালন। যেখানে জোগান আছে বিস্তর সেখানে দাম বাড়বে কেন এতটা? অন্যদিকে শুনি ট্রাকভর্তি ইলিশ নাকি চলে যায় পাশের দেশে। সেখানে আমাদের অর্ধেক দামে ওরা ইলিশ খায়। আর আমরা ইলিশ ছুঁতে পারি না। অথচ আমাদের জাতীয় মাছ নাকি ইলিশ। একটা সময় পাশের দেশে গেলে ওরা ইলিশ ইলিশ করত। এ দেশে এলে ইলিশ খাওয়াতে বলত। এখন ওরা ইলিশ খায় আমরা চেয়ে চেয়ে দেখি।

ব্যবসায়ীরা মুনাফা করবেন ঠিক আছে। তারা টাকা লগ্নি করে মুনাফা তো করবেনই। কিন্তু কতটা, শতকরা কত ভাগ? সে মানদণ্ড কি আছে এ দেশে? দেশে যদি পূর্ণ প্রতিযোগিতা থাকে তাহলে জিনিসপত্রের দাম মোটামুটি কাছাকাছি থাকে। কিন্তু যখন একচেটিয়া কারবার হয় তখন যা ইচ্ছে দাম নিতে পারে। এ দেশে প্রতিটি দ্রব্যে সিন্ডিকেট আছে। তাদের পেছনে রাঘববোয়ালরা আছে। তারাই নিয়ন্ত্রণ করে সবকিছু। তারা ইচ্ছেমতো দাম বাড়ায়। ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা তাদের কাছ থেকে চড়া দামে কেনেন। দাম চড়ে যায় সর্বত্র। জনগণ কিনতে বাধ্য হয়। কারণ কাপড়ের সঙ্গে আপস করা যায়, খাবারের সঙ্গে আপস করা যায় না। মানুষ দামি জিনিসের জায়গায় কম দামি, প্রয়োজনের তুলনায় কম খাওয়ার প্র্যাকটিস করতে পারে, কম দামি জিনিস খেতে পারে। কিন্তু কম দামি জিনিসও যখন ধরাছোঁয়ার বাইরে চলে যায় তখন তারা কী খাবে। আর বৃদ্ধ, শিশু! তাদের বেলায় তো আপস করার সুযোগ নেই। বাচ্চাদের ডিম-দুধ লাগবে। বৃদ্ধদের বয়স এবং শারীরিক অবস্থা বুঝে ডাক্তার নানা রকম খাবারের পরামর্শ দেন। সেগুলো তো খেতে হবে। পয়সা আসবে কোথা থেকে!

দেশের মধ্যবিত্ত শ্রেণি থাকে সবচেয়ে বিপাকে। তারা না পারে সইতে না পারে চাইতে। বেগুনের বদলে কাঁঠাল দিয়ে না হয় কাঁঠালি বানালাম কিন্তু সেই কাঁঠালও তো ধরাছোঁয়ার মধ্যে থাকতে হবে। ডিম সেদ্ধ করে না হয় রেখে দিলাম ফ্রিজে (যদি স্বাস্থ্যসম্মত হয়) কিন্তু সেই ডিমের দাম যে চাঙ্গে। অনেক ডিম একসঙ্গে কিনে রাখার মতো সামর্থ্য এ দেশের সাধারণ মানুষের নিকট সময়ে আসেনি। আর কাঁঠাল, ডিম প্রিজার্ভ করার জন্য ফ্রিজও সবার ঘরে নেই। তাই প্রেসক্রিপশন মেনে চলার সামর্থ্যও সবার নেই। এখন শুধু গ্রামে নয়, শহরাঞ্চলেও যাদের পক্ষে সম্ভব কেউ বারান্দায়, কেউ ছাদে সবজি লাগায়। কিন্তু তাতে তো আর সাংসারিক চাহিদা মেটে না। মোটা দাগের যে উৎপাদন তা যদি চলে যায় সিন্ডিকেটের খপ্পরে তাহলে কোনো উৎপাদনই কাজে আসবে না। মজুদদারদের ধরা এবং শাস্তির আওতায় আনা এখন জনগণের দাবি। কিন্তু সমস্যা হচ্ছে সেই দাবি যেসব সমাজকর্মী বা মানবাধিকার সংগঠন করবে তারা আশ্চর্যরকম নীরব! সম্ভবত বাজারের আঁচ তাদের গায়ে লাগে না অথবা লাগলেও সেইফ সাইডে থাকতে চান। বরং তারা সেসব বিষয়ে বক্তব্য দেন যাতে করে আত্মউন্নয়ন হয়! ওদের কাছে এখন জনগণের তেমন কোনো চাহিদা নেই। জনগণ ওদের চিনে গেছে। এত হিসাবনিকাশ করে চলেন আমাদের জনদরদিরা!

শুধু কি খাবার জিনিসের মূল্য! তেল, গ্যাস, বিদ্যুৎ, পানিসহ প্রতিটি মৌলিক জিনিসের দাম বেড়েছে। এর কোনোটি ছাড়া জনজীবন অচল। দাম বেড়েছে ওষুধের। বিলাসদ্রব্য বাদ দেওয়া যায় কিন্তু খাওয়া, ওষুধ, জীবনযাপন তো বাদ দেওয়া যায় না। রোগ শোক ধনী-গরিব নির্বিশেষে সবার আছে। গরিবের খিদে আর বড়লোকের খিদে একই রকম। অথচ এক শ্রেণির পকেটে বিস্তর টাকা, আরেক শ্রেণির পকেট গড়ের মাঠ।

একদিকে বাজারে দাম বাড়ছে অন্যদিকে কমছে আয়। অবসরভোগী সরকারি কর্মকর্তা/কর্মচারীর একমাত্র সম্বল পেনশন। সেই পেনশনের টাকায় সঞ্চয়পত্র কিনে রাখেন তারা। মাস গেলে যা লাভ পান সেটা দিয়েই কোনোমতে চলেন। কমিয়ে দেওয়া হয়েছে সঞ্চয়পত্রের সুদ। লিমিট বেঁধে দেওয়া হয়েছে ক্রয়সীমার। বেসরকারি সেক্টরে যারা কাজ করেছেন তাদের অনেকেরই পেনশন নেই। তাদের অবস্থা আরও খারাপ। যারা কাজ করছেন তারা সব সময়ই থাকেন কাজ চলে যাওয়ার ঝুঁকিতে। টার্গেট মিস হলেই শেষ। সেই দুশ্চিন্তায় তারা অকালেই বুড়িয়ে যাচ্ছেন। এই সময়ে আমাদের একজন মন্ত্রী বলেছেন, ‘দেশের সতেরো কোটির মধ্যে চার কোটি মানুষের জীবনযাপনের মান ইউরোপের মানুষের মতো’। তাহলে বাকি ১৩ কোটির অবস্থা কেমন? তারাই তো সংখ্যাগরিষ্ঠ। বোয়ালে যদি সব খেয়ে ফেলে ছোট মাছরা খাবে কী? এটা কোনো দেশের ভারসাম্য চিত্র নয়।

বাজারে ফিরে আসি। সামান্য কিছু মাছ কিনে সবজি বাজারে গেলাম। ছোট্ট একমুঠ শাক চাইল তিরিশ টাকা। একজন বৃদ্ধ মহিলা শাক নিয়ে বসেছেন। তাকে দেখে মায়া হলো। দামদর করতে খারাপও লাগল। তারপরও বললাম,

: খালা বিশ টাকায় দেন

খালা আমার দিকে চেয়ে বিরস মুখে বললেন

: পঁচিশ টাকা দিয়ে কিনেছি আমি, বিশ টাকায় দেব কী করে মা!

আমি সামনে হাঁটলাম। সবজি বিক্রেতা বললেন

: পঁচিশ টাকায় নেন মা। বউনি হয়নি এখনো। বাড়িতে অসুস্থ স্বামী।

এটাই বাস্তবতা। পঁচিশ টাকা বের করে দিয়ে শাকের মুঠি হাতে নিয়ে ফিরলাম। সারাটা রাস্তা ক্ষুদ্র সবজি বিক্রেতা খালার মুখটা চোখে ভাসতে লাগল।

লেখক : কথাশিল্পী, গবেষক, সাবেক যুগ্মসচিব

এই বিভাগের আরও খবর
মৃত্যু আসতে পারে যে কোনো সময়
মৃত্যু আসতে পারে যে কোনো সময়
অপনীতির অবসান
অপনীতির অবসান
গুপ্ত স্বৈরাচার
গুপ্ত স্বৈরাচার
নির্বাচন : আশায় বাঁধি বুক
নির্বাচন : আশায় বাঁধি বুক
গোলাপের সুবাস গেল কই
গোলাপের সুবাস গেল কই
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
ব্যবসায় দুর্দিন
ব্যবসায় দুর্দিন
দেশবাসী কী চায়
দেশবাসী কী চায়
ব্ল্যাক ট্রায়াঙ্গেল ও মাদক বাস্তবতা
ব্ল্যাক ট্রায়াঙ্গেল ও মাদক বাস্তবতা
মানবকল্যাণে আহেদ আলী বিশ্বাস ট্রাস্ট
মানবকল্যাণে আহেদ আলী বিশ্বাস ট্রাস্ট
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি
অজ্ঞাত লাশ বাড়ছে
অজ্ঞাত লাশ বাড়ছে
সর্বশেষ খবর
হবিগঞ্জে দুই বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ৩
হবিগঞ্জে দুই বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ৩

এই মাত্র | চায়ের দেশ

রাজনীতিকে সর্বস্তরের মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে চাই
রাজনীতিকে সর্বস্তরের মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে চাই

৩৫ সেকেন্ড আগে | ফেসবুক কর্নার

বিএনপির মনোনয়ন না পেয়ে যা বললেন কনকচাঁপা
বিএনপির মনোনয়ন না পেয়ে যা বললেন কনকচাঁপা

২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

রিজার্ভ চুরি মামলার প্রতিবেদন দাখিল ৮ ডিসেম্বর
রিজার্ভ চুরি মামলার প্রতিবেদন দাখিল ৮ ডিসেম্বর

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

কারমাইকেল কলেজে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে পাঠচক্র অনুষ্ঠিত
কারমাইকেল কলেজে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে পাঠচক্র অনুষ্ঠিত

১১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জামালপুরে ৫টি আসনে বিএনপির মনোনয়ন পেলেন যারা
জামালপুরে ৫টি আসনে বিএনপির মনোনয়ন পেলেন যারা

২০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

শেখ হাসিনার বিচারের রায় আগামী সপ্তাহে: মাহফুজ আলম
শেখ হাসিনার বিচারের রায় আগামী সপ্তাহে: মাহফুজ আলম

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

মিষ্টি বিতরণ ও আনন্দ মিছিল থেকে বিরত থাকার নির্দেশ সেলিমুজ্জামানের
মিষ্টি বিতরণ ও আনন্দ মিছিল থেকে বিরত থাকার নির্দেশ সেলিমুজ্জামানের

২২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

যশোরে তরিকুল ইসলামের সপ্তম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত
যশোরে তরিকুল ইসলামের সপ্তম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘ফিলিস্তিনি যোদ্ধাদের মৃত্যুদণ্ড’ বিল পাসের পথে ইসরায়েলি সংসদ
‘ফিলিস্তিনি যোদ্ধাদের মৃত্যুদণ্ড’ বিল পাসের পথে ইসরায়েলি সংসদ

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাত আরও ছড়িয়ে পড়ছে, তীব্র মানবিক সংকটে সুদান
সংঘাত আরও ছড়িয়ে পড়ছে, তীব্র মানবিক সংকটে সুদান

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের ভল্ট ভেঙে অত্যাধুনিক ৭ আগ্নেয়াস্ত্র চুরি
বিমানবন্দরের ভল্ট ভেঙে অত্যাধুনিক ৭ আগ্নেয়াস্ত্র চুরি

৩৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

বেসরকারি প্রাথমিকের শিক্ষার্থীরা বৃত্তি পরীক্ষায় অংশ নিতে পারবে
বেসরকারি প্রাথমিকের শিক্ষার্থীরা বৃত্তি পরীক্ষায় অংশ নিতে পারবে

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজবাড়ীতে ব্যবসায়ীদের হয়রানি বন্ধে মানববন্ধন
রাজবাড়ীতে ব্যবসায়ীদের হয়রানি বন্ধে মানববন্ধন

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আইএসইউ ও আইএনটিআই ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি মধ্যে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত
আইএসইউ ও আইএনটিআই ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি মধ্যে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত

৫০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে বাসচাপায় অটোরিকশার চালক ও যাত্রী নিহত
টাঙ্গাইলে বাসচাপায় অটোরিকশার চালক ও যাত্রী নিহত

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা কাল
জকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা কাল

৫৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কুমারখালীতে রেলসেতুর নিচ থেকে দ্বিখণ্ডিত মরদেহ উদ্ধার
কুমারখালীতে রেলসেতুর নিচ থেকে দ্বিখণ্ডিত মরদেহ উদ্ধার

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় ও আন্তর্জাতিক দিবস পালনের নতুন তালিকা প্রকাশ
জাতীয় ও আন্তর্জাতিক দিবস পালনের নতুন তালিকা প্রকাশ

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ফকিরহাটে অসহায় পরিবারকে খাদ্যসামগ্রী উপহার দিলো বসুন্ধরা শুভসংঘ
ফকিরহাটে অসহায় পরিবারকে খাদ্যসামগ্রী উপহার দিলো বসুন্ধরা শুভসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ঝিনাইদহের মহেশপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় কলেজছাত্র নিহত
ঝিনাইদহের মহেশপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় কলেজছাত্র নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অবৈধ সুবিধা দিলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
অবৈধ সুবিধা দিলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর চারটি আসনে ধানের শীষ পেলেন যারা
নরসিংদীর চারটি আসনে ধানের শীষ পেলেন যারা

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত
ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কুয়াশায় ঢাকা লালমনিরহাটে শীতের আগমনী বার্তা
কুয়াশায় ঢাকা লালমনিরহাটে শীতের আগমনী বার্তা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাধুরীর শো দেখতে গিয়ে বিরক্ত দর্শক, টাকা ফেরতের দাবি
মাধুরীর শো দেখতে গিয়ে বিরক্ত দর্শক, টাকা ফেরতের দাবি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানীতে ‘মুক্তি তোরণ’ ও ‘স্বাধীনতা তোরণ’ উদ্বোধন
রাজধানীতে ‘মুক্তি তোরণ’ ও ‘স্বাধীনতা তোরণ’ উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুমারখালীতে কৃষকদের মাঝে বিনামূল্যে সার-বীজ বিতরণ
কুমারখালীতে কৃষকদের মাঝে বিনামূল্যে সার-বীজ বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে গার্মেন্টস কর্মীর মরদেহ উদ্ধার, স্বামী পলাতক
রাজধানীতে গার্মেন্টস কর্মীর মরদেহ উদ্ধার, স্বামী পলাতক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআইইউবিতে ‌‘দ্যা আইডিয়াস চ্যালেঞ্জ’ অনুষ্ঠিত
এআইইউবিতে ‌‘দ্যা আইডিয়াস চ্যালেঞ্জ’ অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক নজরে বিএনপি প্রার্থীদের তালিকা
এক নজরে বিএনপি প্রার্থীদের তালিকা

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জামায়াত আমিরের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির শফিকুল ইসলাম
জামায়াত আমিরের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির শফিকুল ইসলাম

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকার আসনগুলোতে বিএনপির প্রার্থী হলেন যারা
ঢাকার আসনগুলোতে বিএনপির প্রার্থী হলেন যারা

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সুপ্রিম কোর্টের ১০ আইনজীবীকে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
সুপ্রিম কোর্টের ১০ আইনজীবীকে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসনাত-সারজিস-আখতার-নাসীরের আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা
হাসনাত-সারজিস-আখতার-নাসীরের আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফরিদপুর-৩ আসনে ধানের শীষের মনোনয়ন পেলেন চৌধুরী নায়াব ইউসুফ
ফরিদপুর-৩ আসনে ধানের শীষের মনোনয়ন পেলেন চৌধুরী নায়াব ইউসুফ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির সবচেয়ে কম বয়সী প্রার্থী শ্রাবণ
বিএনপির সবচেয়ে কম বয়সী প্রার্থী শ্রাবণ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যে জেলার কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি বিএনপি
যে জেলার কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি বিএনপি

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকা-১৪ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী মায়ের ডাকের তুলি
ঢাকা-১৪ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী মায়ের ডাকের তুলি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খুলনা বিভাগে বাবার আসনে তিন পুত্র বিএনপির প্রার্থী
খুলনা বিভাগে বাবার আসনে তিন পুত্র বিএনপির প্রার্থী

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিপি নেতা নাসিরুদ্দিন পাটোয়ারীর বিরুদ্ধে মামলা
এনসিপি নেতা নাসিরুদ্দিন পাটোয়ারীর বিরুদ্ধে মামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মনোনয়ন পেলেন ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি শ্রাবণ
মনোনয়ন পেলেন ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি শ্রাবণ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব ড. নূরুন্নাহার চৌধুরী
নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব ড. নূরুন্নাহার চৌধুরী

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মনোনয়ন পেয়ে আনন্দ মিছিল করতে নিষেধ করলেন শামা ওবায়েদ
মনোনয়ন পেয়ে আনন্দ মিছিল করতে নিষেধ করলেন শামা ওবায়েদ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মনোনয়নকে কেন্দ্র করে সহিংসতা, বিএনপির চার নেতা বহিষ্কার
মনোনয়নকে কেন্দ্র করে সহিংসতা, বিএনপির চার নেতা বহিষ্কার

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইলহান ওমরকে যুক্তরাষ্ট্র ছাড়তে বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প
ইলহান ওমরকে যুক্তরাষ্ট্র ছাড়তে বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে বগুড়া-৭, দিনাজপুর-৩ ও ফেনী-১ আসন থেকে লড়বেন খালেদা জিয়া
নির্বাচনে বগুড়া-৭, দিনাজপুর-৩ ও ফেনী-১ আসন থেকে লড়বেন খালেদা জিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কিশোরগঞ্জ-৪ আসনে ধানের শীষ প্রতীকে লড়বেন ফজলুর রহমান
কিশোরগঞ্জ-৪ আসনে ধানের শীষ প্রতীকে লড়বেন ফজলুর রহমান

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকায় মিলছে বিষধর গোখরার দেখা, কিন্তু কেন?
ঢাকায় মিলছে বিষধর গোখরার দেখা, কিন্তু কেন?

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী ঘোষণা কবে, জানালেন শফিকুর রহমান
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী ঘোষণা কবে, জানালেন শফিকুর রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা
কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা

২ ঘণ্টা আগে | টক শো

এক বিমান বানিয়ে যতো লাভ করল ইরান
এক বিমান বানিয়ে যতো লাভ করল ইরান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়া-৬  আসনে ধানের শীষের প্রার্থী তারেক রহমান
বগুড়া-৬  আসনে ধানের শীষের প্রার্থী তারেক রহমান

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নগদ টাকার চাহিদা মেটাতে নতুন সুবিধা চালু করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
নগদ টাকার চাহিদা মেটাতে নতুন সুবিধা চালু করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিএনপির সম্ভাব্য মনোনয়ন তালিকায় নেই শিল্পীরা
বিএনপির সম্ভাব্য মনোনয়ন তালিকায় নেই শিল্পীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কুড়িগ্রাম-৪: জামায়াত-বিএনপির হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন আপন দুই ভাই
কুড়িগ্রাম-৪: জামায়াত-বিএনপির হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন আপন দুই ভাই

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আসলাম চৌধুরী মনোনয়ন না পাওয়ায় মহাসড়ক অবরোধ
আসলাম চৌধুরী মনোনয়ন না পাওয়ায় মহাসড়ক অবরোধ

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আমেরিকাকে যে কঠিন শর্ত দিলেন ইরানের খামেনি
আমেরিকাকে যে কঠিন শর্ত দিলেন ইরানের খামেনি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোট করলেও নিজ দলের প্রতীকে ভোট, অধ্যাদেশ জারি
জোট করলেও নিজ দলের প্রতীকে ভোট, অধ্যাদেশ জারি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন গেলেন সালাহউদ্দিন
লন্ডন গেলেন সালাহউদ্দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

আলু এখন কৃষকের বোঝা
আলু এখন কৃষকের বোঝা

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোচনায় রাজি জামায়াতে ইসলামী
আলোচনায় রাজি জামায়াতে ইসলামী

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির এমপি প্রার্থী হচ্ছেন যাঁরা
বিএনপির এমপি প্রার্থী হচ্ছেন যাঁরা

ভোটের মাঠে

এক হৃদয়ভাঙা গল্পের নায়িকা
এক হৃদয়ভাঙা গল্পের নায়িকা

মাঠে ময়দানে

ঘাটে ফিরছে ইলিশভর্তি ট্রলার
ঘাটে ফিরছে ইলিশভর্তি ট্রলার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইতিহাস গড়ার পথে মামদানি
ইতিহাস গড়ার পথে মামদানি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার দূরদর্শী সিদ্ধান্ত এবং রাজনৈতিক দলের দায়িত্ব
প্রধান উপদেষ্টার দূরদর্শী সিদ্ধান্ত এবং রাজনৈতিক দলের দায়িত্ব

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিজিটাল ব্যাংক লাইসেন্সের জন্য ১২ প্রতিষ্ঠানের আবেদন জমা
ডিজিটাল ব্যাংক লাইসেন্সের জন্য ১২ প্রতিষ্ঠানের আবেদন জমা

নগর জীবন

উত্তাপ ছড়াচ্ছে বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ
উত্তাপ ছড়াচ্ছে বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

পাঁচ বছরে বে-টার্মিনাল চালু
পাঁচ বছরে বে-টার্মিনাল চালু

নগর জীবন

ফের ভয়াবহ গ্যাসসংকট
ফের ভয়াবহ গ্যাসসংকট

পেছনের পৃষ্ঠা

৩০০ আসনে প্রার্থী দেবে এনসিপি
৩০০ আসনে প্রার্থী দেবে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সিন্ডিকেটে আটকা পড়ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার
সিন্ডিকেটে আটকা পড়ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

দুবলার চরে রাস উৎসব শুরু
দুবলার চরে রাস উৎসব শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

মসজিদ থেকে রক্তাক্ত স্বামীকে বাসায় নিয়ে আসেন স্থানীয়রা
মসজিদ থেকে রক্তাক্ত স্বামীকে বাসায় নিয়ে আসেন স্থানীয়রা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কমুক্ত সংবিধান গড়ার চ্যালেঞ্জ
বিতর্কমুক্ত সংবিধান গড়ার চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা কেন্দ্র করে ভাঙচুর সড়ক অবরোধ
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা কেন্দ্র করে ভাঙচুর সড়ক অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্যে দলগুলোকে এক সপ্তাহ দিল সরকার
ঐকমত্যে দলগুলোকে এক সপ্তাহ দিল সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত হচ্ছে ১০৮৯ ইবতেদায়ি মাদ্রাসা
এমপিওভুক্ত হচ্ছে ১০৮৯ ইবতেদায়ি মাদ্রাসা

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

মুগডালে রং, চার প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
মুগডালে রং, চার প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

দেশগ্রাম

বিএনপি নেতার অফিসে বোমা হামলায় শিক্ষক নিহত
বিএনপি নেতার অফিসে বোমা হামলায় শিক্ষক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

বালাশী-বাহাদুরাবাদ সড়ক, রেলসেতুর দাবি
বালাশী-বাহাদুরাবাদ সড়ক, রেলসেতুর দাবি

দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে মৃত্যু তিন শিশুর
পানিতে ডুবে মৃত্যু তিন শিশুর

দেশগ্রাম

অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

দেশগ্রাম

কমলা হ্যারিসকে প্রার্থী করা ভুল ছিল : জর্জ ক্লুনি
কমলা হ্যারিসকে প্রার্থী করা ভুল ছিল : জর্জ ক্লুনি

পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানে শক্তিশালী ভূমিকম্পে নিহত ২০
আফগানিস্তানে শক্তিশালী ভূমিকম্পে নিহত ২০

পূর্ব-পশ্চিম