শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২০ অক্টোবর, ২০২৩ আপডেট:

গরিবের খিদে আর বড়লোকের খিদে একই রকম

আফরোজা পারভীন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
গরিবের খিদে আর বড়লোকের খিদে একই রকম

অনেক দিন পর বাজারে গেলাম। ইচ্ছে কিছু ছোট মাছ আর সবজি কেনা। চাষের মাছ খেতে খেতে মুখে চরা পড়ে গেছে। সব মাছের টেস্ট একই রকম। কোনটা কই আর কোনটা ট্যাংরা বোঝা যায় না। আমাদের ছেলেবেলায় মাছ ভেজে রান্না করার সংস্কৃতি চালু ছিল না। অন্য অঞ্চলের কথা জানি না অন্তত আমার এলাকা দক্ষিণাঞ্চলে ছিল না। কই ভাপা, কই ভুনা, কই কাঁচকলা, কই লাউ ছিল অসাধারণ স্বাদের রান্না। এসব রান্না হতো সরাসরি কাঁচা মাছ কষিয়ে। ভাজার বালাই ছিল না। কী চমৎকার যে লাগত খেতে! এখন প্রতিটি মাছ ভেজে প্রচুর তেল, পিঁয়াজ, রসুন আর রকমারি মসলা দিয়ে বহু কেরামতি করে রান্না হয়। কিন্তু সেই স্বাদ নেই। আসল জিনিসটাই যে নেই, তা রান্না ভালো হবে কী করে। পিঁয়াজ, রসুন হাইব্রিড, বড় বড়। পিঁয়াজে ছুললে চোখে পানি আসে না। রসুন ছুলতে গেলে নখে ঢুকে যায় না। এমনকি সরষের তেলেও সেই ঝাঁজ নেই, প্যানপেনে। কোনো খাবারেই মৌলিকত্ব নেই। তাই ভাজা ছাড়া বিকল্প নেই। না ভেজে রান্না করলে যা হয় তা ছাগলই খেতে পারে না, তো মানুষ কোন ছার। না না, আমি ছাগলকে মোটেও ছোট করছি না। ছাগলের অবস্থা মানুষের চেয়ে ভালো! গাছের পাতাপুতি খায় ওরা। সেগুলোর স্বাদ তেমন বদলায়নি, আর ফরমালিনও নেই বলে মনে হয় আমার।

আগে যে মাছ না ভেজে রান্না করা হতো তার আর একটা কারণ বোধহয় তেল সাশ্রয়। তখন এত গ্যালন গ্যালন তেল কেউ কিনত না। তেল কেনা হতো বোতলে। আমার পরিষ্কার মনে আছে, সে বোতলের মাথায় বাঁধা থাকত চিকন দড়ি। দোকান থেকে বোতলে তেল কিনে দড়ি ঝুলিয়ে ঘরে ফিরত বাজারিরা। তারপর সেই বোতল থেকে তেল ঢালা হতো আরেকটা ছোট বোতলে। সেটা দিয়েই রান্না হতো। টিনে তেল কিনত দু-চারজন ধনী। দেশের আমজনতার বোতলই ছিল ভরসা। এত বাহুল্য, এত অপচয়, এত কেরামতি তখন ছিল না। যাক সে কথা, আমি মাছ কেনা থেকে মাছ রান্নায় চলে এসেছি। তো মাছ কিনতে নামলাম। যেটা ধরি সেটাতেই হাতে ছ্যাঁকা লাগে। ছ্যাঁকা কিন্তু শুধু আগুনে লাগে না, মরিচ খেলেই শুধু বুক জ¦লে না, দুশ্চিন্তা ছাড়াও নির্ঘুম থাকে মানুষ। কারণ জিনিসের দাম। প্রায় প্রতিটি মাছের কেজি ৮০০ থেকে ১০০০। হায় হায় মানুষ চলবে কী করে এ দেশে! খাবে কী? আমার সংসারে লোক কম, চাহিদাও কম। তাতেই নাভিশ্বাস! যাদের রোজগার কম, অনেকগুলো সন্তান তারা কী করবে, কী খাবে!

সরকার ডিমের দাম বেঁধে দেওয়ার পরদিন ড্রাইভারকে দোকানে পাঠালাম। মন বেশ খুশি! দাম নিশ্চয়ই খানিকটা কমেছে। ড্রাইভার ডিম নিয়ে এলো। কবুতরের ডিমের সাইজ সেই ডিমের ডজন ১৬৫ টাকা। তাহলে এই দাম বাঁধার দরকার কী? এখন ডিমের দাম আরও বেড়েছে। পিঁয়াজ কাঁচামরিচ সবজি সবকিছুতেই আগুন। মানুষ যে মোটা চালের ভাত আর আলু খেয়ে বাঁচবে সে উপায়ও নেই। ডাল তো বহু বছর আগেই চলে গেছে গরিবের ধরাছোঁয়ার বাইরে। আমি বুঝি না কেন এ কথা প্রচলিত, ‘গরিবের বাড়িতে চারটা ডাল-ভাত খেয়ে যাবেন’। এটা হাস্যকর ছাড়া আর কী?

দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির অনেক কারণ শুনি আমরা। বিশ্বব্যাপী মন্দা, দুর্ভিক্ষের পূর্বাভাস, করোনার প্রভাব, খাদ্য স্বল্পতা ইত্যাদি ইত্যাদি। এ কথাও শুনি মানুষের মাথাপিছু আয় বেড়েছে। দেশে উন্নয়ন হয়েছে। বৈশি^ক পরিস্থিতি খারাপ হতে পারে, যে কোনো সময় যুদ্ধ বাঁধতেই পারে। করোনা তো ছিল বিশ্বব্যাপী। তা এসব ঝুঁকি মোকাবিলা করার ব্যবস্থা থাকবে না? আমাদের মন্ত্রীরা যখন বলেন, ‘সিন্ডিকেট আছে’ তখন সত্যিই দুঃখ পাই। সিন্ডিকেট আছে তো আপনারা করছেন কী? এমন তো নয় যে মুরগি ডিম পাড়া বন্ধ করে দিয়েছে। দেশে উৎপাদন নাকি বেড়েছে তাহলে পিঁয়াজ আর সবজির দাম বাড়ে কেন? কারা বাড়ায়, কারা সিন্ডিকেট করে তা তো আপনাদের জানা। প্রতিরোধ করছেন না কেন? একসময় এ দেশের চিংড়ি ব্যাপকহারে বিদেশে রপ্তানি হতো। শুনেছি কোয়ালিটি ফল করেছে আর অসাধুতার জন্য রপ্তানি কমে গেছে বা বন্ধ হয়ে গেছে। কথাটা কতটা সত্য জানি না। আমার বিবেচনায় এখন তো দেশে মাছসহ প্রাণিজ আইটেমের দাম কমার কথা। এখন ঘরে ঘরে মাছের চাষ, ঘরে ঘরে পোলট্রি, পশু পালন। যেখানে জোগান আছে বিস্তর সেখানে দাম বাড়বে কেন এতটা? অন্যদিকে শুনি ট্রাকভর্তি ইলিশ নাকি চলে যায় পাশের দেশে। সেখানে আমাদের অর্ধেক দামে ওরা ইলিশ খায়। আর আমরা ইলিশ ছুঁতে পারি না। অথচ আমাদের জাতীয় মাছ নাকি ইলিশ। একটা সময় পাশের দেশে গেলে ওরা ইলিশ ইলিশ করত। এ দেশে এলে ইলিশ খাওয়াতে বলত। এখন ওরা ইলিশ খায় আমরা চেয়ে চেয়ে দেখি।

ব্যবসায়ীরা মুনাফা করবেন ঠিক আছে। তারা টাকা লগ্নি করে মুনাফা তো করবেনই। কিন্তু কতটা, শতকরা কত ভাগ? সে মানদণ্ড কি আছে এ দেশে? দেশে যদি পূর্ণ প্রতিযোগিতা থাকে তাহলে জিনিসপত্রের দাম মোটামুটি কাছাকাছি থাকে। কিন্তু যখন একচেটিয়া কারবার হয় তখন যা ইচ্ছে দাম নিতে পারে। এ দেশে প্রতিটি দ্রব্যে সিন্ডিকেট আছে। তাদের পেছনে রাঘববোয়ালরা আছে। তারাই নিয়ন্ত্রণ করে সবকিছু। তারা ইচ্ছেমতো দাম বাড়ায়। ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা তাদের কাছ থেকে চড়া দামে কেনেন। দাম চড়ে যায় সর্বত্র। জনগণ কিনতে বাধ্য হয়। কারণ কাপড়ের সঙ্গে আপস করা যায়, খাবারের সঙ্গে আপস করা যায় না। মানুষ দামি জিনিসের জায়গায় কম দামি, প্রয়োজনের তুলনায় কম খাওয়ার প্র্যাকটিস করতে পারে, কম দামি জিনিস খেতে পারে। কিন্তু কম দামি জিনিসও যখন ধরাছোঁয়ার বাইরে চলে যায় তখন তারা কী খাবে। আর বৃদ্ধ, শিশু! তাদের বেলায় তো আপস করার সুযোগ নেই। বাচ্চাদের ডিম-দুধ লাগবে। বৃদ্ধদের বয়স এবং শারীরিক অবস্থা বুঝে ডাক্তার নানা রকম খাবারের পরামর্শ দেন। সেগুলো তো খেতে হবে। পয়সা আসবে কোথা থেকে!

দেশের মধ্যবিত্ত শ্রেণি থাকে সবচেয়ে বিপাকে। তারা না পারে সইতে না পারে চাইতে। বেগুনের বদলে কাঁঠাল দিয়ে না হয় কাঁঠালি বানালাম কিন্তু সেই কাঁঠালও তো ধরাছোঁয়ার মধ্যে থাকতে হবে। ডিম সেদ্ধ করে না হয় রেখে দিলাম ফ্রিজে (যদি স্বাস্থ্যসম্মত হয়) কিন্তু সেই ডিমের দাম যে চাঙ্গে। অনেক ডিম একসঙ্গে কিনে রাখার মতো সামর্থ্য এ দেশের সাধারণ মানুষের নিকট সময়ে আসেনি। আর কাঁঠাল, ডিম প্রিজার্ভ করার জন্য ফ্রিজও সবার ঘরে নেই। তাই প্রেসক্রিপশন মেনে চলার সামর্থ্যও সবার নেই। এখন শুধু গ্রামে নয়, শহরাঞ্চলেও যাদের পক্ষে সম্ভব কেউ বারান্দায়, কেউ ছাদে সবজি লাগায়। কিন্তু তাতে তো আর সাংসারিক চাহিদা মেটে না। মোটা দাগের যে উৎপাদন তা যদি চলে যায় সিন্ডিকেটের খপ্পরে তাহলে কোনো উৎপাদনই কাজে আসবে না। মজুদদারদের ধরা এবং শাস্তির আওতায় আনা এখন জনগণের দাবি। কিন্তু সমস্যা হচ্ছে সেই দাবি যেসব সমাজকর্মী বা মানবাধিকার সংগঠন করবে তারা আশ্চর্যরকম নীরব! সম্ভবত বাজারের আঁচ তাদের গায়ে লাগে না অথবা লাগলেও সেইফ সাইডে থাকতে চান। বরং তারা সেসব বিষয়ে বক্তব্য দেন যাতে করে আত্মউন্নয়ন হয়! ওদের কাছে এখন জনগণের তেমন কোনো চাহিদা নেই। জনগণ ওদের চিনে গেছে। এত হিসাবনিকাশ করে চলেন আমাদের জনদরদিরা!

শুধু কি খাবার জিনিসের মূল্য! তেল, গ্যাস, বিদ্যুৎ, পানিসহ প্রতিটি মৌলিক জিনিসের দাম বেড়েছে। এর কোনোটি ছাড়া জনজীবন অচল। দাম বেড়েছে ওষুধের। বিলাসদ্রব্য বাদ দেওয়া যায় কিন্তু খাওয়া, ওষুধ, জীবনযাপন তো বাদ দেওয়া যায় না। রোগ শোক ধনী-গরিব নির্বিশেষে সবার আছে। গরিবের খিদে আর বড়লোকের খিদে একই রকম। অথচ এক শ্রেণির পকেটে বিস্তর টাকা, আরেক শ্রেণির পকেট গড়ের মাঠ।

একদিকে বাজারে দাম বাড়ছে অন্যদিকে কমছে আয়। অবসরভোগী সরকারি কর্মকর্তা/কর্মচারীর একমাত্র সম্বল পেনশন। সেই পেনশনের টাকায় সঞ্চয়পত্র কিনে রাখেন তারা। মাস গেলে যা লাভ পান সেটা দিয়েই কোনোমতে চলেন। কমিয়ে দেওয়া হয়েছে সঞ্চয়পত্রের সুদ। লিমিট বেঁধে দেওয়া হয়েছে ক্রয়সীমার। বেসরকারি সেক্টরে যারা কাজ করেছেন তাদের অনেকেরই পেনশন নেই। তাদের অবস্থা আরও খারাপ। যারা কাজ করছেন তারা সব সময়ই থাকেন কাজ চলে যাওয়ার ঝুঁকিতে। টার্গেট মিস হলেই শেষ। সেই দুশ্চিন্তায় তারা অকালেই বুড়িয়ে যাচ্ছেন। এই সময়ে আমাদের একজন মন্ত্রী বলেছেন, ‘দেশের সতেরো কোটির মধ্যে চার কোটি মানুষের জীবনযাপনের মান ইউরোপের মানুষের মতো’। তাহলে বাকি ১৩ কোটির অবস্থা কেমন? তারাই তো সংখ্যাগরিষ্ঠ। বোয়ালে যদি সব খেয়ে ফেলে ছোট মাছরা খাবে কী? এটা কোনো দেশের ভারসাম্য চিত্র নয়।

বাজারে ফিরে আসি। সামান্য কিছু মাছ কিনে সবজি বাজারে গেলাম। ছোট্ট একমুঠ শাক চাইল তিরিশ টাকা। একজন বৃদ্ধ মহিলা শাক নিয়ে বসেছেন। তাকে দেখে মায়া হলো। দামদর করতে খারাপও লাগল। তারপরও বললাম,

: খালা বিশ টাকায় দেন

খালা আমার দিকে চেয়ে বিরস মুখে বললেন

: পঁচিশ টাকা দিয়ে কিনেছি আমি, বিশ টাকায় দেব কী করে মা!

আমি সামনে হাঁটলাম। সবজি বিক্রেতা বললেন

: পঁচিশ টাকায় নেন মা। বউনি হয়নি এখনো। বাড়িতে অসুস্থ স্বামী।

এটাই বাস্তবতা। পঁচিশ টাকা বের করে দিয়ে শাকের মুঠি হাতে নিয়ে ফিরলাম। সারাটা রাস্তা ক্ষুদ্র সবজি বিক্রেতা খালার মুখটা চোখে ভাসতে লাগল।

লেখক : কথাশিল্পী, গবেষক, সাবেক যুগ্মসচিব

এই বিভাগের আরও খবর
বিএনপির জিরো টলারেন্স
বিএনপির জিরো টলারেন্স
পবিত্র আশুরা
পবিত্র আশুরা
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
উজানির মা ও ভাটার টান
উজানির মা ও ভাটার টান
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
থানায় হামলা
থানায় হামলা
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
সর্বশেষ খবর
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা

৪৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

আশুরার দিনের ফজিলত
আশুরার দিনের ফজিলত

৫৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান
ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান

৫৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

আশুরা সম্পর্কিত ঐতিহাসিক ঘটনাবলি
আশুরা সম্পর্কিত ঐতিহাসিক ঘটনাবলি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কন্যাকে গোপন কথা বলতেন নবীজি (সা.)
যে কন্যাকে গোপন কথা বলতেন নবীজি (সা.)

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৫৪ বছর পর গাভাস্কারের রেকর্ড ছাপিয়ে গেলেন গিল
৫৪ বছর পর গাভাস্কারের রেকর্ড ছাপিয়ে গেলেন গিল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামে শোক পালনের সীমারেখা
ইসলামে শোক পালনের সীমারেখা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’
মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো
যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানে ভবন ধসে নিহত বেড়ে ২১
পাকিস্তানে ভবন ধসে নিহত বেড়ে ২১

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আব্দুল্লাহর ক্যান্সার আক্রান্ত ভাইয়ের চিকিৎসার খোঁজ নিলেন তারেক রহমান
শহীদ আব্দুল্লাহর ক্যান্সার আক্রান্ত ভাইয়ের চিকিৎসার খোঁজ নিলেন তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ তলানিতে
অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ তলানিতে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২৭
টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২৭

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পায়ের গোড়ালি ভেঙে ছিটকে গেলেন বায়ার্ন তারকা জামাল মুসিয়ালা
পায়ের গোড়ালি ভেঙে ছিটকে গেলেন বায়ার্ন তারকা জামাল মুসিয়ালা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নয়জনের দল নিয়েই বায়ার্নকে হারিয়ে সেমিফাইনালে পিএসজি
নয়জনের দল নিয়েই বায়ার্নকে হারিয়ে সেমিফাইনালে পিএসজি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিশরে দুই মিনিবাসের সংঘর্ষে ৯ জন নিহত, আহত ১১
মিশরে দুই মিনিবাসের সংঘর্ষে ৯ জন নিহত, আহত ১১

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তানভীরের জবাব: ক্যাপ্টেনের ভরসাই আত্মবিশ্বাসের চাবিকাঠি
তানভীরের জবাব: ক্যাপ্টেনের ভরসাই আত্মবিশ্বাসের চাবিকাঠি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশে নাটোরকে এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান
নতুন বাংলাদেশে নাটোরকে এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনা ক্রীড়াঙ্গনকেও কলুষিত করেছে: হাফিজ
শেখ হাসিনা ক্রীড়াঙ্গনকেও কলুষিত করেছে: হাফিজ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল
দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা
সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল
ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে
ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান
মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম
জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা
যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ
৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ
কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’
আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান
আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান
এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন
যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাজিত বাংলাদেশ
অপরাজিত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

লাকসামের এরশাদ শিকদার
লাকসামের এরশাদ শিকদার

প্রথম পৃষ্ঠা

৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে
৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে
নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা
অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা
আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা

নগর জীবন

ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে
ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে

নগর জীবন

মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু
মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু

শোবিজ

নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য
নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য

শোবিজ

রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়
রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেখা হবে এশিয়ান কাপে
দেখা হবে এশিয়ান কাপে

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা
বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা

পেছনের পৃষ্ঠা

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক
বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক

প্রথম পৃষ্ঠা

তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা
তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা

মাঠে ময়দানে

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের
নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের

নগর জীবন

ডিজে তানিয়া বৃষ্টি
ডিজে তানিয়া বৃষ্টি

শোবিজ

ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ
ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা
বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা

শোবিজ

ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব
ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব

মাঠে ময়দানে

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা