শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২০ অক্টোবর, ২০২৩ আপডেট:

গরিবের খিদে আর বড়লোকের খিদে একই রকম

আফরোজা পারভীন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
গরিবের খিদে আর বড়লোকের খিদে একই রকম

অনেক দিন পর বাজারে গেলাম। ইচ্ছে কিছু ছোট মাছ আর সবজি কেনা। চাষের মাছ খেতে খেতে মুখে চরা পড়ে গেছে। সব মাছের টেস্ট একই রকম। কোনটা কই আর কোনটা ট্যাংরা বোঝা যায় না। আমাদের ছেলেবেলায় মাছ ভেজে রান্না করার সংস্কৃতি চালু ছিল না। অন্য অঞ্চলের কথা জানি না অন্তত আমার এলাকা দক্ষিণাঞ্চলে ছিল না। কই ভাপা, কই ভুনা, কই কাঁচকলা, কই লাউ ছিল অসাধারণ স্বাদের রান্না। এসব রান্না হতো সরাসরি কাঁচা মাছ কষিয়ে। ভাজার বালাই ছিল না। কী চমৎকার যে লাগত খেতে! এখন প্রতিটি মাছ ভেজে প্রচুর তেল, পিঁয়াজ, রসুন আর রকমারি মসলা দিয়ে বহু কেরামতি করে রান্না হয়। কিন্তু সেই স্বাদ নেই। আসল জিনিসটাই যে নেই, তা রান্না ভালো হবে কী করে। পিঁয়াজ, রসুন হাইব্রিড, বড় বড়। পিঁয়াজে ছুললে চোখে পানি আসে না। রসুন ছুলতে গেলে নখে ঢুকে যায় না। এমনকি সরষের তেলেও সেই ঝাঁজ নেই, প্যানপেনে। কোনো খাবারেই মৌলিকত্ব নেই। তাই ভাজা ছাড়া বিকল্প নেই। না ভেজে রান্না করলে যা হয় তা ছাগলই খেতে পারে না, তো মানুষ কোন ছার। না না, আমি ছাগলকে মোটেও ছোট করছি না। ছাগলের অবস্থা মানুষের চেয়ে ভালো! গাছের পাতাপুতি খায় ওরা। সেগুলোর স্বাদ তেমন বদলায়নি, আর ফরমালিনও নেই বলে মনে হয় আমার।

আগে যে মাছ না ভেজে রান্না করা হতো তার আর একটা কারণ বোধহয় তেল সাশ্রয়। তখন এত গ্যালন গ্যালন তেল কেউ কিনত না। তেল কেনা হতো বোতলে। আমার পরিষ্কার মনে আছে, সে বোতলের মাথায় বাঁধা থাকত চিকন দড়ি। দোকান থেকে বোতলে তেল কিনে দড়ি ঝুলিয়ে ঘরে ফিরত বাজারিরা। তারপর সেই বোতল থেকে তেল ঢালা হতো আরেকটা ছোট বোতলে। সেটা দিয়েই রান্না হতো। টিনে তেল কিনত দু-চারজন ধনী। দেশের আমজনতার বোতলই ছিল ভরসা। এত বাহুল্য, এত অপচয়, এত কেরামতি তখন ছিল না। যাক সে কথা, আমি মাছ কেনা থেকে মাছ রান্নায় চলে এসেছি। তো মাছ কিনতে নামলাম। যেটা ধরি সেটাতেই হাতে ছ্যাঁকা লাগে। ছ্যাঁকা কিন্তু শুধু আগুনে লাগে না, মরিচ খেলেই শুধু বুক জ¦লে না, দুশ্চিন্তা ছাড়াও নির্ঘুম থাকে মানুষ। কারণ জিনিসের দাম। প্রায় প্রতিটি মাছের কেজি ৮০০ থেকে ১০০০। হায় হায় মানুষ চলবে কী করে এ দেশে! খাবে কী? আমার সংসারে লোক কম, চাহিদাও কম। তাতেই নাভিশ্বাস! যাদের রোজগার কম, অনেকগুলো সন্তান তারা কী করবে, কী খাবে!

সরকার ডিমের দাম বেঁধে দেওয়ার পরদিন ড্রাইভারকে দোকানে পাঠালাম। মন বেশ খুশি! দাম নিশ্চয়ই খানিকটা কমেছে। ড্রাইভার ডিম নিয়ে এলো। কবুতরের ডিমের সাইজ সেই ডিমের ডজন ১৬৫ টাকা। তাহলে এই দাম বাঁধার দরকার কী? এখন ডিমের দাম আরও বেড়েছে। পিঁয়াজ কাঁচামরিচ সবজি সবকিছুতেই আগুন। মানুষ যে মোটা চালের ভাত আর আলু খেয়ে বাঁচবে সে উপায়ও নেই। ডাল তো বহু বছর আগেই চলে গেছে গরিবের ধরাছোঁয়ার বাইরে। আমি বুঝি না কেন এ কথা প্রচলিত, ‘গরিবের বাড়িতে চারটা ডাল-ভাত খেয়ে যাবেন’। এটা হাস্যকর ছাড়া আর কী?

দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির অনেক কারণ শুনি আমরা। বিশ্বব্যাপী মন্দা, দুর্ভিক্ষের পূর্বাভাস, করোনার প্রভাব, খাদ্য স্বল্পতা ইত্যাদি ইত্যাদি। এ কথাও শুনি মানুষের মাথাপিছু আয় বেড়েছে। দেশে উন্নয়ন হয়েছে। বৈশি^ক পরিস্থিতি খারাপ হতে পারে, যে কোনো সময় যুদ্ধ বাঁধতেই পারে। করোনা তো ছিল বিশ্বব্যাপী। তা এসব ঝুঁকি মোকাবিলা করার ব্যবস্থা থাকবে না? আমাদের মন্ত্রীরা যখন বলেন, ‘সিন্ডিকেট আছে’ তখন সত্যিই দুঃখ পাই। সিন্ডিকেট আছে তো আপনারা করছেন কী? এমন তো নয় যে মুরগি ডিম পাড়া বন্ধ করে দিয়েছে। দেশে উৎপাদন নাকি বেড়েছে তাহলে পিঁয়াজ আর সবজির দাম বাড়ে কেন? কারা বাড়ায়, কারা সিন্ডিকেট করে তা তো আপনাদের জানা। প্রতিরোধ করছেন না কেন? একসময় এ দেশের চিংড়ি ব্যাপকহারে বিদেশে রপ্তানি হতো। শুনেছি কোয়ালিটি ফল করেছে আর অসাধুতার জন্য রপ্তানি কমে গেছে বা বন্ধ হয়ে গেছে। কথাটা কতটা সত্য জানি না। আমার বিবেচনায় এখন তো দেশে মাছসহ প্রাণিজ আইটেমের দাম কমার কথা। এখন ঘরে ঘরে মাছের চাষ, ঘরে ঘরে পোলট্রি, পশু পালন। যেখানে জোগান আছে বিস্তর সেখানে দাম বাড়বে কেন এতটা? অন্যদিকে শুনি ট্রাকভর্তি ইলিশ নাকি চলে যায় পাশের দেশে। সেখানে আমাদের অর্ধেক দামে ওরা ইলিশ খায়। আর আমরা ইলিশ ছুঁতে পারি না। অথচ আমাদের জাতীয় মাছ নাকি ইলিশ। একটা সময় পাশের দেশে গেলে ওরা ইলিশ ইলিশ করত। এ দেশে এলে ইলিশ খাওয়াতে বলত। এখন ওরা ইলিশ খায় আমরা চেয়ে চেয়ে দেখি।

ব্যবসায়ীরা মুনাফা করবেন ঠিক আছে। তারা টাকা লগ্নি করে মুনাফা তো করবেনই। কিন্তু কতটা, শতকরা কত ভাগ? সে মানদণ্ড কি আছে এ দেশে? দেশে যদি পূর্ণ প্রতিযোগিতা থাকে তাহলে জিনিসপত্রের দাম মোটামুটি কাছাকাছি থাকে। কিন্তু যখন একচেটিয়া কারবার হয় তখন যা ইচ্ছে দাম নিতে পারে। এ দেশে প্রতিটি দ্রব্যে সিন্ডিকেট আছে। তাদের পেছনে রাঘববোয়ালরা আছে। তারাই নিয়ন্ত্রণ করে সবকিছু। তারা ইচ্ছেমতো দাম বাড়ায়। ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা তাদের কাছ থেকে চড়া দামে কেনেন। দাম চড়ে যায় সর্বত্র। জনগণ কিনতে বাধ্য হয়। কারণ কাপড়ের সঙ্গে আপস করা যায়, খাবারের সঙ্গে আপস করা যায় না। মানুষ দামি জিনিসের জায়গায় কম দামি, প্রয়োজনের তুলনায় কম খাওয়ার প্র্যাকটিস করতে পারে, কম দামি জিনিস খেতে পারে। কিন্তু কম দামি জিনিসও যখন ধরাছোঁয়ার বাইরে চলে যায় তখন তারা কী খাবে। আর বৃদ্ধ, শিশু! তাদের বেলায় তো আপস করার সুযোগ নেই। বাচ্চাদের ডিম-দুধ লাগবে। বৃদ্ধদের বয়স এবং শারীরিক অবস্থা বুঝে ডাক্তার নানা রকম খাবারের পরামর্শ দেন। সেগুলো তো খেতে হবে। পয়সা আসবে কোথা থেকে!

দেশের মধ্যবিত্ত শ্রেণি থাকে সবচেয়ে বিপাকে। তারা না পারে সইতে না পারে চাইতে। বেগুনের বদলে কাঁঠাল দিয়ে না হয় কাঁঠালি বানালাম কিন্তু সেই কাঁঠালও তো ধরাছোঁয়ার মধ্যে থাকতে হবে। ডিম সেদ্ধ করে না হয় রেখে দিলাম ফ্রিজে (যদি স্বাস্থ্যসম্মত হয়) কিন্তু সেই ডিমের দাম যে চাঙ্গে। অনেক ডিম একসঙ্গে কিনে রাখার মতো সামর্থ্য এ দেশের সাধারণ মানুষের নিকট সময়ে আসেনি। আর কাঁঠাল, ডিম প্রিজার্ভ করার জন্য ফ্রিজও সবার ঘরে নেই। তাই প্রেসক্রিপশন মেনে চলার সামর্থ্যও সবার নেই। এখন শুধু গ্রামে নয়, শহরাঞ্চলেও যাদের পক্ষে সম্ভব কেউ বারান্দায়, কেউ ছাদে সবজি লাগায়। কিন্তু তাতে তো আর সাংসারিক চাহিদা মেটে না। মোটা দাগের যে উৎপাদন তা যদি চলে যায় সিন্ডিকেটের খপ্পরে তাহলে কোনো উৎপাদনই কাজে আসবে না। মজুদদারদের ধরা এবং শাস্তির আওতায় আনা এখন জনগণের দাবি। কিন্তু সমস্যা হচ্ছে সেই দাবি যেসব সমাজকর্মী বা মানবাধিকার সংগঠন করবে তারা আশ্চর্যরকম নীরব! সম্ভবত বাজারের আঁচ তাদের গায়ে লাগে না অথবা লাগলেও সেইফ সাইডে থাকতে চান। বরং তারা সেসব বিষয়ে বক্তব্য দেন যাতে করে আত্মউন্নয়ন হয়! ওদের কাছে এখন জনগণের তেমন কোনো চাহিদা নেই। জনগণ ওদের চিনে গেছে। এত হিসাবনিকাশ করে চলেন আমাদের জনদরদিরা!

শুধু কি খাবার জিনিসের মূল্য! তেল, গ্যাস, বিদ্যুৎ, পানিসহ প্রতিটি মৌলিক জিনিসের দাম বেড়েছে। এর কোনোটি ছাড়া জনজীবন অচল। দাম বেড়েছে ওষুধের। বিলাসদ্রব্য বাদ দেওয়া যায় কিন্তু খাওয়া, ওষুধ, জীবনযাপন তো বাদ দেওয়া যায় না। রোগ শোক ধনী-গরিব নির্বিশেষে সবার আছে। গরিবের খিদে আর বড়লোকের খিদে একই রকম। অথচ এক শ্রেণির পকেটে বিস্তর টাকা, আরেক শ্রেণির পকেট গড়ের মাঠ।

একদিকে বাজারে দাম বাড়ছে অন্যদিকে কমছে আয়। অবসরভোগী সরকারি কর্মকর্তা/কর্মচারীর একমাত্র সম্বল পেনশন। সেই পেনশনের টাকায় সঞ্চয়পত্র কিনে রাখেন তারা। মাস গেলে যা লাভ পান সেটা দিয়েই কোনোমতে চলেন। কমিয়ে দেওয়া হয়েছে সঞ্চয়পত্রের সুদ। লিমিট বেঁধে দেওয়া হয়েছে ক্রয়সীমার। বেসরকারি সেক্টরে যারা কাজ করেছেন তাদের অনেকেরই পেনশন নেই। তাদের অবস্থা আরও খারাপ। যারা কাজ করছেন তারা সব সময়ই থাকেন কাজ চলে যাওয়ার ঝুঁকিতে। টার্গেট মিস হলেই শেষ। সেই দুশ্চিন্তায় তারা অকালেই বুড়িয়ে যাচ্ছেন। এই সময়ে আমাদের একজন মন্ত্রী বলেছেন, ‘দেশের সতেরো কোটির মধ্যে চার কোটি মানুষের জীবনযাপনের মান ইউরোপের মানুষের মতো’। তাহলে বাকি ১৩ কোটির অবস্থা কেমন? তারাই তো সংখ্যাগরিষ্ঠ। বোয়ালে যদি সব খেয়ে ফেলে ছোট মাছরা খাবে কী? এটা কোনো দেশের ভারসাম্য চিত্র নয়।

বাজারে ফিরে আসি। সামান্য কিছু মাছ কিনে সবজি বাজারে গেলাম। ছোট্ট একমুঠ শাক চাইল তিরিশ টাকা। একজন বৃদ্ধ মহিলা শাক নিয়ে বসেছেন। তাকে দেখে মায়া হলো। দামদর করতে খারাপও লাগল। তারপরও বললাম,

: খালা বিশ টাকায় দেন

খালা আমার দিকে চেয়ে বিরস মুখে বললেন

: পঁচিশ টাকা দিয়ে কিনেছি আমি, বিশ টাকায় দেব কী করে মা!

আমি সামনে হাঁটলাম। সবজি বিক্রেতা বললেন

: পঁচিশ টাকায় নেন মা। বউনি হয়নি এখনো। বাড়িতে অসুস্থ স্বামী।

এটাই বাস্তবতা। পঁচিশ টাকা বের করে দিয়ে শাকের মুঠি হাতে নিয়ে ফিরলাম। সারাটা রাস্তা ক্ষুদ্র সবজি বিক্রেতা খালার মুখটা চোখে ভাসতে লাগল।

লেখক : কথাশিল্পী, গবেষক, সাবেক যুগ্মসচিব

এই বিভাগের আরও খবর
ঋণ পুনঃ তফসিল
ঋণ পুনঃ তফসিল
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
সর্বশেষ খবর
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও
রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া
ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ
মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা
১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক
শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার
সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স
পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার
সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান
৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার
বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক
লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু
পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট
ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত
শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক

সম্পাদকীয়

গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি
এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি

পেছনের পৃষ্ঠা

কবরস্থানে নবজাতক  বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম
কবরস্থানে নবজাতক বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম

দেশগ্রাম

সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার
সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার

নগর জীবন

ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড

নগর জীবন

আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়
বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়

নগর জীবন

জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা
জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা

দেশগ্রাম

ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে
ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে

সম্পাদকীয়

রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা
রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা

দেশগ্রাম

বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি
বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট

সম্পাদকীয়

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই
একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই

নগর জীবন

এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি
এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি

নগর জীবন

বগুড়ায় ৭টি আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন
বগুড়ায় ৭টি আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন

নগর জীবন

সম্মেলন ঘিরে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ
সম্মেলন ঘিরে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ

দেশগ্রাম

দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট
দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট

নগর জীবন

কিশোর গ্যাংয়ের স্পিডবোট মহড়া
কিশোর গ্যাংয়ের স্পিডবোট মহড়া

দেশগ্রাম

দুর্ভোগ
দুর্ভোগ

নগর জীবন

সোশ্যাল মিডিয়া-ইউটিউবে সরব তারকারা
সোশ্যাল মিডিয়া-ইউটিউবে সরব তারকারা

শোবিজ

ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন

সম্পাদকীয়

ঋণ পুনঃ তফসিল
ঋণ পুনঃ তফসিল

সম্পাদকীয়