শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২০ অক্টোবর, ২০২৩ আপডেট:

গরিবের খিদে আর বড়লোকের খিদে একই রকম

আফরোজা পারভীন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
গরিবের খিদে আর বড়লোকের খিদে একই রকম

অনেক দিন পর বাজারে গেলাম। ইচ্ছে কিছু ছোট মাছ আর সবজি কেনা। চাষের মাছ খেতে খেতে মুখে চরা পড়ে গেছে। সব মাছের টেস্ট একই রকম। কোনটা কই আর কোনটা ট্যাংরা বোঝা যায় না। আমাদের ছেলেবেলায় মাছ ভেজে রান্না করার সংস্কৃতি চালু ছিল না। অন্য অঞ্চলের কথা জানি না অন্তত আমার এলাকা দক্ষিণাঞ্চলে ছিল না। কই ভাপা, কই ভুনা, কই কাঁচকলা, কই লাউ ছিল অসাধারণ স্বাদের রান্না। এসব রান্না হতো সরাসরি কাঁচা মাছ কষিয়ে। ভাজার বালাই ছিল না। কী চমৎকার যে লাগত খেতে! এখন প্রতিটি মাছ ভেজে প্রচুর তেল, পিঁয়াজ, রসুন আর রকমারি মসলা দিয়ে বহু কেরামতি করে রান্না হয়। কিন্তু সেই স্বাদ নেই। আসল জিনিসটাই যে নেই, তা রান্না ভালো হবে কী করে। পিঁয়াজ, রসুন হাইব্রিড, বড় বড়। পিঁয়াজে ছুললে চোখে পানি আসে না। রসুন ছুলতে গেলে নখে ঢুকে যায় না। এমনকি সরষের তেলেও সেই ঝাঁজ নেই, প্যানপেনে। কোনো খাবারেই মৌলিকত্ব নেই। তাই ভাজা ছাড়া বিকল্প নেই। না ভেজে রান্না করলে যা হয় তা ছাগলই খেতে পারে না, তো মানুষ কোন ছার। না না, আমি ছাগলকে মোটেও ছোট করছি না। ছাগলের অবস্থা মানুষের চেয়ে ভালো! গাছের পাতাপুতি খায় ওরা। সেগুলোর স্বাদ তেমন বদলায়নি, আর ফরমালিনও নেই বলে মনে হয় আমার।

আগে যে মাছ না ভেজে রান্না করা হতো তার আর একটা কারণ বোধহয় তেল সাশ্রয়। তখন এত গ্যালন গ্যালন তেল কেউ কিনত না। তেল কেনা হতো বোতলে। আমার পরিষ্কার মনে আছে, সে বোতলের মাথায় বাঁধা থাকত চিকন দড়ি। দোকান থেকে বোতলে তেল কিনে দড়ি ঝুলিয়ে ঘরে ফিরত বাজারিরা। তারপর সেই বোতল থেকে তেল ঢালা হতো আরেকটা ছোট বোতলে। সেটা দিয়েই রান্না হতো। টিনে তেল কিনত দু-চারজন ধনী। দেশের আমজনতার বোতলই ছিল ভরসা। এত বাহুল্য, এত অপচয়, এত কেরামতি তখন ছিল না। যাক সে কথা, আমি মাছ কেনা থেকে মাছ রান্নায় চলে এসেছি। তো মাছ কিনতে নামলাম। যেটা ধরি সেটাতেই হাতে ছ্যাঁকা লাগে। ছ্যাঁকা কিন্তু শুধু আগুনে লাগে না, মরিচ খেলেই শুধু বুক জ¦লে না, দুশ্চিন্তা ছাড়াও নির্ঘুম থাকে মানুষ। কারণ জিনিসের দাম। প্রায় প্রতিটি মাছের কেজি ৮০০ থেকে ১০০০। হায় হায় মানুষ চলবে কী করে এ দেশে! খাবে কী? আমার সংসারে লোক কম, চাহিদাও কম। তাতেই নাভিশ্বাস! যাদের রোজগার কম, অনেকগুলো সন্তান তারা কী করবে, কী খাবে!

সরকার ডিমের দাম বেঁধে দেওয়ার পরদিন ড্রাইভারকে দোকানে পাঠালাম। মন বেশ খুশি! দাম নিশ্চয়ই খানিকটা কমেছে। ড্রাইভার ডিম নিয়ে এলো। কবুতরের ডিমের সাইজ সেই ডিমের ডজন ১৬৫ টাকা। তাহলে এই দাম বাঁধার দরকার কী? এখন ডিমের দাম আরও বেড়েছে। পিঁয়াজ কাঁচামরিচ সবজি সবকিছুতেই আগুন। মানুষ যে মোটা চালের ভাত আর আলু খেয়ে বাঁচবে সে উপায়ও নেই। ডাল তো বহু বছর আগেই চলে গেছে গরিবের ধরাছোঁয়ার বাইরে। আমি বুঝি না কেন এ কথা প্রচলিত, ‘গরিবের বাড়িতে চারটা ডাল-ভাত খেয়ে যাবেন’। এটা হাস্যকর ছাড়া আর কী?

দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির অনেক কারণ শুনি আমরা। বিশ্বব্যাপী মন্দা, দুর্ভিক্ষের পূর্বাভাস, করোনার প্রভাব, খাদ্য স্বল্পতা ইত্যাদি ইত্যাদি। এ কথাও শুনি মানুষের মাথাপিছু আয় বেড়েছে। দেশে উন্নয়ন হয়েছে। বৈশি^ক পরিস্থিতি খারাপ হতে পারে, যে কোনো সময় যুদ্ধ বাঁধতেই পারে। করোনা তো ছিল বিশ্বব্যাপী। তা এসব ঝুঁকি মোকাবিলা করার ব্যবস্থা থাকবে না? আমাদের মন্ত্রীরা যখন বলেন, ‘সিন্ডিকেট আছে’ তখন সত্যিই দুঃখ পাই। সিন্ডিকেট আছে তো আপনারা করছেন কী? এমন তো নয় যে মুরগি ডিম পাড়া বন্ধ করে দিয়েছে। দেশে উৎপাদন নাকি বেড়েছে তাহলে পিঁয়াজ আর সবজির দাম বাড়ে কেন? কারা বাড়ায়, কারা সিন্ডিকেট করে তা তো আপনাদের জানা। প্রতিরোধ করছেন না কেন? একসময় এ দেশের চিংড়ি ব্যাপকহারে বিদেশে রপ্তানি হতো। শুনেছি কোয়ালিটি ফল করেছে আর অসাধুতার জন্য রপ্তানি কমে গেছে বা বন্ধ হয়ে গেছে। কথাটা কতটা সত্য জানি না। আমার বিবেচনায় এখন তো দেশে মাছসহ প্রাণিজ আইটেমের দাম কমার কথা। এখন ঘরে ঘরে মাছের চাষ, ঘরে ঘরে পোলট্রি, পশু পালন। যেখানে জোগান আছে বিস্তর সেখানে দাম বাড়বে কেন এতটা? অন্যদিকে শুনি ট্রাকভর্তি ইলিশ নাকি চলে যায় পাশের দেশে। সেখানে আমাদের অর্ধেক দামে ওরা ইলিশ খায়। আর আমরা ইলিশ ছুঁতে পারি না। অথচ আমাদের জাতীয় মাছ নাকি ইলিশ। একটা সময় পাশের দেশে গেলে ওরা ইলিশ ইলিশ করত। এ দেশে এলে ইলিশ খাওয়াতে বলত। এখন ওরা ইলিশ খায় আমরা চেয়ে চেয়ে দেখি।

ব্যবসায়ীরা মুনাফা করবেন ঠিক আছে। তারা টাকা লগ্নি করে মুনাফা তো করবেনই। কিন্তু কতটা, শতকরা কত ভাগ? সে মানদণ্ড কি আছে এ দেশে? দেশে যদি পূর্ণ প্রতিযোগিতা থাকে তাহলে জিনিসপত্রের দাম মোটামুটি কাছাকাছি থাকে। কিন্তু যখন একচেটিয়া কারবার হয় তখন যা ইচ্ছে দাম নিতে পারে। এ দেশে প্রতিটি দ্রব্যে সিন্ডিকেট আছে। তাদের পেছনে রাঘববোয়ালরা আছে। তারাই নিয়ন্ত্রণ করে সবকিছু। তারা ইচ্ছেমতো দাম বাড়ায়। ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা তাদের কাছ থেকে চড়া দামে কেনেন। দাম চড়ে যায় সর্বত্র। জনগণ কিনতে বাধ্য হয়। কারণ কাপড়ের সঙ্গে আপস করা যায়, খাবারের সঙ্গে আপস করা যায় না। মানুষ দামি জিনিসের জায়গায় কম দামি, প্রয়োজনের তুলনায় কম খাওয়ার প্র্যাকটিস করতে পারে, কম দামি জিনিস খেতে পারে। কিন্তু কম দামি জিনিসও যখন ধরাছোঁয়ার বাইরে চলে যায় তখন তারা কী খাবে। আর বৃদ্ধ, শিশু! তাদের বেলায় তো আপস করার সুযোগ নেই। বাচ্চাদের ডিম-দুধ লাগবে। বৃদ্ধদের বয়স এবং শারীরিক অবস্থা বুঝে ডাক্তার নানা রকম খাবারের পরামর্শ দেন। সেগুলো তো খেতে হবে। পয়সা আসবে কোথা থেকে!

দেশের মধ্যবিত্ত শ্রেণি থাকে সবচেয়ে বিপাকে। তারা না পারে সইতে না পারে চাইতে। বেগুনের বদলে কাঁঠাল দিয়ে না হয় কাঁঠালি বানালাম কিন্তু সেই কাঁঠালও তো ধরাছোঁয়ার মধ্যে থাকতে হবে। ডিম সেদ্ধ করে না হয় রেখে দিলাম ফ্রিজে (যদি স্বাস্থ্যসম্মত হয়) কিন্তু সেই ডিমের দাম যে চাঙ্গে। অনেক ডিম একসঙ্গে কিনে রাখার মতো সামর্থ্য এ দেশের সাধারণ মানুষের নিকট সময়ে আসেনি। আর কাঁঠাল, ডিম প্রিজার্ভ করার জন্য ফ্রিজও সবার ঘরে নেই। তাই প্রেসক্রিপশন মেনে চলার সামর্থ্যও সবার নেই। এখন শুধু গ্রামে নয়, শহরাঞ্চলেও যাদের পক্ষে সম্ভব কেউ বারান্দায়, কেউ ছাদে সবজি লাগায়। কিন্তু তাতে তো আর সাংসারিক চাহিদা মেটে না। মোটা দাগের যে উৎপাদন তা যদি চলে যায় সিন্ডিকেটের খপ্পরে তাহলে কোনো উৎপাদনই কাজে আসবে না। মজুদদারদের ধরা এবং শাস্তির আওতায় আনা এখন জনগণের দাবি। কিন্তু সমস্যা হচ্ছে সেই দাবি যেসব সমাজকর্মী বা মানবাধিকার সংগঠন করবে তারা আশ্চর্যরকম নীরব! সম্ভবত বাজারের আঁচ তাদের গায়ে লাগে না অথবা লাগলেও সেইফ সাইডে থাকতে চান। বরং তারা সেসব বিষয়ে বক্তব্য দেন যাতে করে আত্মউন্নয়ন হয়! ওদের কাছে এখন জনগণের তেমন কোনো চাহিদা নেই। জনগণ ওদের চিনে গেছে। এত হিসাবনিকাশ করে চলেন আমাদের জনদরদিরা!

শুধু কি খাবার জিনিসের মূল্য! তেল, গ্যাস, বিদ্যুৎ, পানিসহ প্রতিটি মৌলিক জিনিসের দাম বেড়েছে। এর কোনোটি ছাড়া জনজীবন অচল। দাম বেড়েছে ওষুধের। বিলাসদ্রব্য বাদ দেওয়া যায় কিন্তু খাওয়া, ওষুধ, জীবনযাপন তো বাদ দেওয়া যায় না। রোগ শোক ধনী-গরিব নির্বিশেষে সবার আছে। গরিবের খিদে আর বড়লোকের খিদে একই রকম। অথচ এক শ্রেণির পকেটে বিস্তর টাকা, আরেক শ্রেণির পকেট গড়ের মাঠ।

একদিকে বাজারে দাম বাড়ছে অন্যদিকে কমছে আয়। অবসরভোগী সরকারি কর্মকর্তা/কর্মচারীর একমাত্র সম্বল পেনশন। সেই পেনশনের টাকায় সঞ্চয়পত্র কিনে রাখেন তারা। মাস গেলে যা লাভ পান সেটা দিয়েই কোনোমতে চলেন। কমিয়ে দেওয়া হয়েছে সঞ্চয়পত্রের সুদ। লিমিট বেঁধে দেওয়া হয়েছে ক্রয়সীমার। বেসরকারি সেক্টরে যারা কাজ করেছেন তাদের অনেকেরই পেনশন নেই। তাদের অবস্থা আরও খারাপ। যারা কাজ করছেন তারা সব সময়ই থাকেন কাজ চলে যাওয়ার ঝুঁকিতে। টার্গেট মিস হলেই শেষ। সেই দুশ্চিন্তায় তারা অকালেই বুড়িয়ে যাচ্ছেন। এই সময়ে আমাদের একজন মন্ত্রী বলেছেন, ‘দেশের সতেরো কোটির মধ্যে চার কোটি মানুষের জীবনযাপনের মান ইউরোপের মানুষের মতো’। তাহলে বাকি ১৩ কোটির অবস্থা কেমন? তারাই তো সংখ্যাগরিষ্ঠ। বোয়ালে যদি সব খেয়ে ফেলে ছোট মাছরা খাবে কী? এটা কোনো দেশের ভারসাম্য চিত্র নয়।

বাজারে ফিরে আসি। সামান্য কিছু মাছ কিনে সবজি বাজারে গেলাম। ছোট্ট একমুঠ শাক চাইল তিরিশ টাকা। একজন বৃদ্ধ মহিলা শাক নিয়ে বসেছেন। তাকে দেখে মায়া হলো। দামদর করতে খারাপও লাগল। তারপরও বললাম,

: খালা বিশ টাকায় দেন

খালা আমার দিকে চেয়ে বিরস মুখে বললেন

: পঁচিশ টাকা দিয়ে কিনেছি আমি, বিশ টাকায় দেব কী করে মা!

আমি সামনে হাঁটলাম। সবজি বিক্রেতা বললেন

: পঁচিশ টাকায় নেন মা। বউনি হয়নি এখনো। বাড়িতে অসুস্থ স্বামী।

এটাই বাস্তবতা। পঁচিশ টাকা বের করে দিয়ে শাকের মুঠি হাতে নিয়ে ফিরলাম। সারাটা রাস্তা ক্ষুদ্র সবজি বিক্রেতা খালার মুখটা চোখে ভাসতে লাগল।

লেখক : কথাশিল্পী, গবেষক, সাবেক যুগ্মসচিব

এই বিভাগের আরও খবর
মোটরসাইকেল
মোটরসাইকেল
হুমকিতে রপ্তানি খাত
হুমকিতে রপ্তানি খাত
বার্লিনের দেয়াল
বার্লিনের দেয়াল
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
আমার মা ও তাঁর সময়
আমার মা ও তাঁর সময়
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
যুদ্ধ নয় শান্তি
যুদ্ধ নয় শান্তি
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
হজের সূচনা যেভাবে হলো
হজের সূচনা যেভাবে হলো
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
সর্বশেষ খবর
ভারতে ৪ টিভির সম্প্রচার বন্ধের ব্যাখ্যা চাওয়া হবে : ফয়েজ আহমদ
ভারতে ৪ টিভির সম্প্রচার বন্ধের ব্যাখ্যা চাওয়া হবে : ফয়েজ আহমদ

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজীপুরে ফুটবল খেলার বিরোধে খুন, অভিযুক্তের বাড়িতে আগুন
গাজীপুরে ফুটবল খেলার বিরোধে খুন, অভিযুক্তের বাড়িতে আগুন

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

আরেকটি ‘নাকবার’ সাক্ষী হতে পারে বিশ্ববাসী, সতর্ক করল জাতিসংঘ
আরেকটি ‘নাকবার’ সাক্ষী হতে পারে বিশ্ববাসী, সতর্ক করল জাতিসংঘ

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সিগঞ্জে বগুড়ার দই তৈরি করে তাক লাগিয়ে দিয়েছেন অভি
মুন্সিগঞ্জে বগুড়ার দই তৈরি করে তাক লাগিয়ে দিয়েছেন অভি

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে একাত্মতা জানাতে শাহবাগে জনতার দল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে একাত্মতা জানাতে শাহবাগে জনতার দল

১৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

যমুনা ও সচিবালয় এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
যমুনা ও সচিবালয় এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বিজিবির অভিযানে মিয়ানমারের ৯ নাগরিক আটক
বিজিবির অভিযানে মিয়ানমারের ৯ নাগরিক আটক

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় শিশু নিহত
মেহেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় শিশু নিহত

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানের ‘অপারেশন বুনিয়ান-উন-মারসুস’, ভারতের ২৬ সামরিক লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত
পাকিস্তানের ‘অপারেশন বুনিয়ান-উন-মারসুস’, ভারতের ২৬ সামরিক লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাহানাবাদ এক্সপ্রেস লাইনচ্যুত: ১২ ঘণ্টা পর দক্ষিণাঞ্চলের সঙ্গে রেল চলাচল স্বাভাবিক
জাহানাবাদ এক্সপ্রেস লাইনচ্যুত: ১২ ঘণ্টা পর দক্ষিণাঞ্চলের সঙ্গে রেল চলাচল স্বাভাবিক

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আইইউবিএটির প্রতিষ্ঠাতা ড. এম আলিমউল্যার মৃত্যুবার্ষিকী আজ
আইইউবিএটির প্রতিষ্ঠাতা ড. এম আলিমউল্যার মৃত্যুবার্ষিকী আজ

৪৫ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

‘আবদুল হামিদের দেশত্যাগের ঘটনায় দোষীদের কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না’
‘আবদুল হামিদের দেশত্যাগের ঘটনায় দোষীদের কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না’

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

আটকের পর ছাড়া পেলেন নেওয়ার্কের মেয়র রাস বারাকা
আটকের পর ছাড়া পেলেন নেওয়ার্কের মেয়র রাস বারাকা

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রকল্প বাস্তবায়নে পরিবেশ রক্ষাকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিতে হবে’
‘প্রকল্প বাস্তবায়নে পরিবেশ রক্ষাকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিতে হবে’

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য অস্বীকার করল ভারত
সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য অস্বীকার করল ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিবির অভিযানে সাবেক এমপিসহ আওয়ামী লীগের অঙ্গসংগঠনের গ্রেফতার ৫
ডিবির অভিযানে সাবেক এমপিসহ আওয়ামী লীগের অঙ্গসংগঠনের গ্রেফতার ৫

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আপনার ফোনের মেয়াদ শেষ কবে?
আপনার ফোনের মেয়াদ শেষ কবে?

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সঙ্গে কথা বললেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সঙ্গে কথা বললেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় একই স্থানে দুটি ট্রেন লাইনচ্যুত, ১০ ঘণ্টা পর চলাচল স্বাভাবিক
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় একই স্থানে দুটি ট্রেন লাইনচ্যুত, ১০ ঘণ্টা পর চলাচল স্বাভাবিক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮ দল নিয়ে নারী বিশ্বকাপ!
৪৮ দল নিয়ে নারী বিশ্বকাপ!

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় সনদ নাগরিকের সকল অধিকার সুরক্ষিত করবে : আলী রীয়াজ
জাতীয় সনদ নাগরিকের সকল অধিকার সুরক্ষিত করবে : আলী রীয়াজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে রাজশাহী ও চুয়াডাঙ্গা
তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে রাজশাহী ও চুয়াডাঙ্গা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশের মহাসড়কে ব্লকেড না দেওয়ার আহ্বান হাসনাতের
সারাদেশের মহাসড়কে ব্লকেড না দেওয়ার আহ্বান হাসনাতের

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনলাইন জুয়ায় সর্বস্ব হারিয়ে দুধ দিয়ে গোসল যুবকের
অনলাইন জুয়ায় সর্বস্ব হারিয়ে দুধ দিয়ে গোসল যুবকের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাত : ভারতের ৩২ বিমানবন্দর সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাত : ভারতের ৩২ বিমানবন্দর সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চ-গতির মিসাইল ব্যবহার করছে পাকিস্তান, বলল ভারত
উচ্চ-গতির মিসাইল ব্যবহার করছে পাকিস্তান, বলল ভারত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাপুলের স্ত্রী সাবেক এমপি সেলিনা ইসলাম গ্রেপ্তার
পাপুলের স্ত্রী সাবেক এমপি সেলিনা ইসলাম গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে দ্বিতীয় দিনের মতো ছাত্র-জনতার বিক্ষোভ চলছে
শাহবাগে দ্বিতীয় দিনের মতো ছাত্র-জনতার বিক্ষোভ চলছে

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জেডআরএফের ভারপ্রাপ্ত নির্বাহী পরিচালক হলেন অধ্যাপক মোর্শেদ
জেডআরএফের ভারপ্রাপ্ত নির্বাহী পরিচালক হলেন অধ্যাপক মোর্শেদ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলন্ত ট্রেনে সন্তান প্রসব, মা-নবজাতক হাসপাতালে ভর্তি
চলন্ত ট্রেনে সন্তান প্রসব, মা-নবজাতক হাসপাতালে ভর্তি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে যা জানাল সরকার
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে যা জানাল সরকার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্লাইট সংক্রান্ত জরুরি ঘোষণা বাংলাদেশ বিমানের
ফ্লাইট সংক্রান্ত জরুরি ঘোষণা বাংলাদেশ বিমানের

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ছোড়া ৬ ব্যালিস্টিক মিসাইল নিজেদের রাজ্যেই পড়েছে : পাকিস্তান
ভারতের ছোড়া ৬ ব্যালিস্টিক মিসাইল নিজেদের রাজ্যেই পড়েছে : পাকিস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেওড়াপাড়ায় বাসা থেকে দুই বোনের মরদেহ উদ্ধার
শেওড়াপাড়ায় বাসা থেকে দুই বোনের মরদেহ উদ্ধার

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের এস-৪০০ আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা উড়িয়ে দিল পাকিস্তান
ভারতের এস-৪০০ আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা উড়িয়ে দিল পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চ-গতির মিসাইল ব্যবহার করছে পাকিস্তান, বলল ভারত
উচ্চ-গতির মিসাইল ব্যবহার করছে পাকিস্তান, বলল ভারত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাল্টা হামলা: ভারতের ক্ষেপণাস্ত্র সংরক্ষণ কেন্দ্র ধ্বংসের দাবি পাকিস্তানের
পাল্টা হামলা: ভারতের ক্ষেপণাস্ত্র সংরক্ষণ কেন্দ্র ধ্বংসের দাবি পাকিস্তানের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টির সম্ভাবনা কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস
বৃষ্টির সম্ভাবনা কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শেখ মুজিবের করা কালো আইনের ১৯ ধারায় আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হতে পারে’
‘শেখ মুজিবের করা কালো আইনের ১৯ ধারায় আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হতে পারে’

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি,  উপদেষ্টা মাহফুজের ‘কয়েকটি কথা’
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি, উপদেষ্টা মাহফুজের ‘কয়েকটি কথা’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজ্যগুলোকে জরুরি অবস্থার পদক্ষেপ নেয়ার নির্দেশ ভারতের
রাজ্যগুলোকে জরুরি অবস্থার পদক্ষেপ নেয়ার নির্দেশ ভারতের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরমাণু অস্ত্র নিয়ন্ত্রক কমিটির সভা ডেকেছেন শেহবাজ শরিফ
পরমাণু অস্ত্র নিয়ন্ত্রক কমিটির সভা ডেকেছেন শেহবাজ শরিফ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের গোলায় ভারতীয় কর্মকর্তার মৃত্যু
পাকিস্তানের গোলায় ভারতীয় কর্মকর্তার মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'আমার বিরুদ্ধে কিছু মানুষ জঘন্য মিথ্যাচার ও আক্রমণাত্মক বক্তব্য প্রচার করছে'
'আমার বিরুদ্ধে কিছু মানুষ জঘন্য মিথ্যাচার ও আক্রমণাত্মক বক্তব্য প্রচার করছে'

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাইবার হামলায় ভারতের ৭০ শতাংশ বিদ্যুৎ সঞ্চালন ব্যবস্থা অচল
সাইবার হামলায় ভারতের ৭০ শতাংশ বিদ্যুৎ সঞ্চালন ব্যবস্থা অচল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাপপ্রবাহের সতর্কবার্তা জারি, বাড়তে পারে তীব্রতা
তাপপ্রবাহের সতর্কবার্তা জারি, বাড়তে পারে তীব্রতা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাত : ভারতের ৩২ বিমানবন্দর সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাত : ভারতের ৩২ বিমানবন্দর সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমরান খানের কারাগারে ড্রোন হামলা চালাতে পারে ভারত, দাবি পিটিআই’র
ইমরান খানের কারাগারে ড্রোন হামলা চালাতে পারে ভারত, দাবি পিটিআই’র

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের জন্য ১০০ কোটি ডলারের বাড়তি ঋণ মঞ্জুর আইএমএফের
পাকিস্তানের জন্য ১০০ কোটি ডলারের বাড়তি ঋণ মঞ্জুর আইএমএফের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে জনগণ: মঈন খান
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে জনগণ: মঈন খান

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সঙ্গে কথা বললেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সঙ্গে কথা বললেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৩৬ স্থানে ৪০০ ড্রোন হামলা চালিয়েছে পাকিস্তান, দাবি দিল্লির
ভারতের ৩৬ স্থানে ৪০০ ড্রোন হামলা চালিয়েছে পাকিস্তান, দাবি দিল্লির

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাতক্ষীরার সীমান্তে গ্রামবাসীদের মধ্যে আতঙ্ক, সতর্ক বিজিবি
সাতক্ষীরার সীমান্তে গ্রামবাসীদের মধ্যে আতঙ্ক, সতর্ক বিজিবি

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতীয় ৭২ নাগরিককে রাখা হয়েছে স্কুল ও বাড়িতে, দেওয়া হচ্ছে রান্না করা খাবার
ভারতীয় ৭২ নাগরিককে রাখা হয়েছে স্কুল ও বাড়িতে, দেওয়া হচ্ছে রান্না করা খাবার

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তুরস্কের ড্রোন ব্যবহার করছে পাকিস্তান, দাবি ভারতের
তুরস্কের ড্রোন ব্যবহার করছে পাকিস্তান, দাবি ভারতের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের চারটি টিভির ইউটিউব চ্যানেল বন্ধ করল ভারত
বাংলাদেশের চারটি টিভির ইউটিউব চ্যানেল বন্ধ করল ভারত

১৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভারতের পাঁচ বিমানঘাঁটিতে হামলার দাবি পাকিস্তানের
ভারতের পাঁচ বিমানঘাঁটিতে হামলার দাবি পাকিস্তানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্রুত সিদ্ধান্ত না আসলে সারা দেশ থেকে ঢাকা মার্চ : নাহিদ
দ্রুত সিদ্ধান্ত না আসলে সারা দেশ থেকে ঢাকা মার্চ : নাহিদ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের ড্রোন হামলায় ভারতের পাঞ্জাবে আহত ৩
পাকিস্তানের ড্রোন হামলায় ভারতের পাঞ্জাবে আহত ৩

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে জানিয়েই দেশ ত্যাগ করেন হামিদ
সবাইকে জানিয়েই দেশ ত্যাগ করেন হামিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডনে নতুন সিগন্যাল পেলেন আরিফুল হক
লন্ডনে নতুন সিগন্যাল পেলেন আরিফুল হক

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক ঐক্যের খোঁজে বিএনপি
রাজনৈতিক ঐক্যের খোঁজে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

মহিলা কারাগারে থাকবেন ভিআইপিরা
মহিলা কারাগারে থাকবেন ভিআইপিরা

পেছনের পৃষ্ঠা

আরও বড় হামলার পরিকল্পনা
আরও বড় হামলার পরিকল্পনা

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহবাগ ব্লকেড ছাত্র-জনতার
শাহবাগ ব্লকেড ছাত্র-জনতার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমান সচিবের বাড়িতে দুই বোনের লাশ
বিমান সচিবের বাড়িতে দুই বোনের লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এক ইলিশের দাম সাড়ে ৮ হাজার
এক ইলিশের দাম সাড়ে ৮ হাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

১৯ ধারায় আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হতে পারে
১৯ ধারায় আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

সোনারগাঁ থেকে প্রথম হাদিসের শিক্ষা প্রচারিত হয়
সোনারগাঁ থেকে প্রথম হাদিসের শিক্ষা প্রচারিত হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ নেতা কর্মীদের ধরতে সাঁড়াশি অভিযান
আওয়ামী লীগ নেতা কর্মীদের ধরতে সাঁড়াশি অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঙালি নায়িকারা কেন বলিউডে
বাঙালি নায়িকারা কেন বলিউডে

শোবিজ

রেললাইনে মৃত্যুফাঁদ
রেললাইনে মৃত্যুফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

দোসরদের দেশ ত্যাগের সুযোগ দিচ্ছে সরকার
দোসরদের দেশ ত্যাগের সুযোগ দিচ্ছে সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

নিত্যপণ্যে অস্বস্তি বাড়ছে
নিত্যপণ্যে অস্বস্তি বাড়ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

যুদ্ধ আমাদের দেখার বিষয় নয়
যুদ্ধ আমাদের দেখার বিষয় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তা ঝুঁকি বাড়াচ্ছে হেলে পড়া ভবন
নিরাপত্তা ঝুঁকি বাড়াচ্ছে হেলে পড়া ভবন

নগর জীবন

রাতভর অভিযানের পর আইভী গ্রেপ্তার
রাতভর অভিযানের পর আইভী গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

বাধা দেওয়ার দায়িত্ব পুলিশের
বাধা দেওয়ার দায়িত্ব পুলিশের

প্রথম পৃষ্ঠা

তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ
তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

হারিয়ে যাওয়া পাখি...
হারিয়ে যাওয়া পাখি...

পরিবেশ ও জীবন

ছুটির দিনে আইসিসিবিতে ভিড়
ছুটির দিনে আইসিসিবিতে ভিড়

পেছনের পৃষ্ঠা

সিনেমাপাগল আফজাল হোসেন
সিনেমাপাগল আফজাল হোসেন

শোবিজ

নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত জনগণের
নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত জনগণের

প্রথম পৃষ্ঠা

মালচিং পদ্ধতিতে নতুন জাতের তরমুজ চাষ
মালচিং পদ্ধতিতে নতুন জাতের তরমুজ চাষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা - আজিজুর রহমান
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা - আজিজুর রহমান

শোবিজ

নিষিদ্ধের দাবি বিবেচনা করা হচ্ছে গুরুত্বের সঙ্গে
নিষিদ্ধের দাবি বিবেচনা করা হচ্ছে গুরুত্বের সঙ্গে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবি হেরিটেজ রেস্টুরেন্টে মোগল পরিবেশে কাওয়ালির মুগ্ধতা
আইসিসিবি হেরিটেজ রেস্টুরেন্টে মোগল পরিবেশে কাওয়ালির মুগ্ধতা

নগর জীবন

ভালো নেই জাভেদ
ভালো নেই জাভেদ

শোবিজ