শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২০ অক্টোবর, ২০২৩ আপডেট:

গরিবের খিদে আর বড়লোকের খিদে একই রকম

আফরোজা পারভীন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
গরিবের খিদে আর বড়লোকের খিদে একই রকম

অনেক দিন পর বাজারে গেলাম। ইচ্ছে কিছু ছোট মাছ আর সবজি কেনা। চাষের মাছ খেতে খেতে মুখে চরা পড়ে গেছে। সব মাছের টেস্ট একই রকম। কোনটা কই আর কোনটা ট্যাংরা বোঝা যায় না। আমাদের ছেলেবেলায় মাছ ভেজে রান্না করার সংস্কৃতি চালু ছিল না। অন্য অঞ্চলের কথা জানি না অন্তত আমার এলাকা দক্ষিণাঞ্চলে ছিল না। কই ভাপা, কই ভুনা, কই কাঁচকলা, কই লাউ ছিল অসাধারণ স্বাদের রান্না। এসব রান্না হতো সরাসরি কাঁচা মাছ কষিয়ে। ভাজার বালাই ছিল না। কী চমৎকার যে লাগত খেতে! এখন প্রতিটি মাছ ভেজে প্রচুর তেল, পিঁয়াজ, রসুন আর রকমারি মসলা দিয়ে বহু কেরামতি করে রান্না হয়। কিন্তু সেই স্বাদ নেই। আসল জিনিসটাই যে নেই, তা রান্না ভালো হবে কী করে। পিঁয়াজ, রসুন হাইব্রিড, বড় বড়। পিঁয়াজে ছুললে চোখে পানি আসে না। রসুন ছুলতে গেলে নখে ঢুকে যায় না। এমনকি সরষের তেলেও সেই ঝাঁজ নেই, প্যানপেনে। কোনো খাবারেই মৌলিকত্ব নেই। তাই ভাজা ছাড়া বিকল্প নেই। না ভেজে রান্না করলে যা হয় তা ছাগলই খেতে পারে না, তো মানুষ কোন ছার। না না, আমি ছাগলকে মোটেও ছোট করছি না। ছাগলের অবস্থা মানুষের চেয়ে ভালো! গাছের পাতাপুতি খায় ওরা। সেগুলোর স্বাদ তেমন বদলায়নি, আর ফরমালিনও নেই বলে মনে হয় আমার।

আগে যে মাছ না ভেজে রান্না করা হতো তার আর একটা কারণ বোধহয় তেল সাশ্রয়। তখন এত গ্যালন গ্যালন তেল কেউ কিনত না। তেল কেনা হতো বোতলে। আমার পরিষ্কার মনে আছে, সে বোতলের মাথায় বাঁধা থাকত চিকন দড়ি। দোকান থেকে বোতলে তেল কিনে দড়ি ঝুলিয়ে ঘরে ফিরত বাজারিরা। তারপর সেই বোতল থেকে তেল ঢালা হতো আরেকটা ছোট বোতলে। সেটা দিয়েই রান্না হতো। টিনে তেল কিনত দু-চারজন ধনী। দেশের আমজনতার বোতলই ছিল ভরসা। এত বাহুল্য, এত অপচয়, এত কেরামতি তখন ছিল না। যাক সে কথা, আমি মাছ কেনা থেকে মাছ রান্নায় চলে এসেছি। তো মাছ কিনতে নামলাম। যেটা ধরি সেটাতেই হাতে ছ্যাঁকা লাগে। ছ্যাঁকা কিন্তু শুধু আগুনে লাগে না, মরিচ খেলেই শুধু বুক জ¦লে না, দুশ্চিন্তা ছাড়াও নির্ঘুম থাকে মানুষ। কারণ জিনিসের দাম। প্রায় প্রতিটি মাছের কেজি ৮০০ থেকে ১০০০। হায় হায় মানুষ চলবে কী করে এ দেশে! খাবে কী? আমার সংসারে লোক কম, চাহিদাও কম। তাতেই নাভিশ্বাস! যাদের রোজগার কম, অনেকগুলো সন্তান তারা কী করবে, কী খাবে!

সরকার ডিমের দাম বেঁধে দেওয়ার পরদিন ড্রাইভারকে দোকানে পাঠালাম। মন বেশ খুশি! দাম নিশ্চয়ই খানিকটা কমেছে। ড্রাইভার ডিম নিয়ে এলো। কবুতরের ডিমের সাইজ সেই ডিমের ডজন ১৬৫ টাকা। তাহলে এই দাম বাঁধার দরকার কী? এখন ডিমের দাম আরও বেড়েছে। পিঁয়াজ কাঁচামরিচ সবজি সবকিছুতেই আগুন। মানুষ যে মোটা চালের ভাত আর আলু খেয়ে বাঁচবে সে উপায়ও নেই। ডাল তো বহু বছর আগেই চলে গেছে গরিবের ধরাছোঁয়ার বাইরে। আমি বুঝি না কেন এ কথা প্রচলিত, ‘গরিবের বাড়িতে চারটা ডাল-ভাত খেয়ে যাবেন’। এটা হাস্যকর ছাড়া আর কী?

দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির অনেক কারণ শুনি আমরা। বিশ্বব্যাপী মন্দা, দুর্ভিক্ষের পূর্বাভাস, করোনার প্রভাব, খাদ্য স্বল্পতা ইত্যাদি ইত্যাদি। এ কথাও শুনি মানুষের মাথাপিছু আয় বেড়েছে। দেশে উন্নয়ন হয়েছে। বৈশি^ক পরিস্থিতি খারাপ হতে পারে, যে কোনো সময় যুদ্ধ বাঁধতেই পারে। করোনা তো ছিল বিশ্বব্যাপী। তা এসব ঝুঁকি মোকাবিলা করার ব্যবস্থা থাকবে না? আমাদের মন্ত্রীরা যখন বলেন, ‘সিন্ডিকেট আছে’ তখন সত্যিই দুঃখ পাই। সিন্ডিকেট আছে তো আপনারা করছেন কী? এমন তো নয় যে মুরগি ডিম পাড়া বন্ধ করে দিয়েছে। দেশে উৎপাদন নাকি বেড়েছে তাহলে পিঁয়াজ আর সবজির দাম বাড়ে কেন? কারা বাড়ায়, কারা সিন্ডিকেট করে তা তো আপনাদের জানা। প্রতিরোধ করছেন না কেন? একসময় এ দেশের চিংড়ি ব্যাপকহারে বিদেশে রপ্তানি হতো। শুনেছি কোয়ালিটি ফল করেছে আর অসাধুতার জন্য রপ্তানি কমে গেছে বা বন্ধ হয়ে গেছে। কথাটা কতটা সত্য জানি না। আমার বিবেচনায় এখন তো দেশে মাছসহ প্রাণিজ আইটেমের দাম কমার কথা। এখন ঘরে ঘরে মাছের চাষ, ঘরে ঘরে পোলট্রি, পশু পালন। যেখানে জোগান আছে বিস্তর সেখানে দাম বাড়বে কেন এতটা? অন্যদিকে শুনি ট্রাকভর্তি ইলিশ নাকি চলে যায় পাশের দেশে। সেখানে আমাদের অর্ধেক দামে ওরা ইলিশ খায়। আর আমরা ইলিশ ছুঁতে পারি না। অথচ আমাদের জাতীয় মাছ নাকি ইলিশ। একটা সময় পাশের দেশে গেলে ওরা ইলিশ ইলিশ করত। এ দেশে এলে ইলিশ খাওয়াতে বলত। এখন ওরা ইলিশ খায় আমরা চেয়ে চেয়ে দেখি।

ব্যবসায়ীরা মুনাফা করবেন ঠিক আছে। তারা টাকা লগ্নি করে মুনাফা তো করবেনই। কিন্তু কতটা, শতকরা কত ভাগ? সে মানদণ্ড কি আছে এ দেশে? দেশে যদি পূর্ণ প্রতিযোগিতা থাকে তাহলে জিনিসপত্রের দাম মোটামুটি কাছাকাছি থাকে। কিন্তু যখন একচেটিয়া কারবার হয় তখন যা ইচ্ছে দাম নিতে পারে। এ দেশে প্রতিটি দ্রব্যে সিন্ডিকেট আছে। তাদের পেছনে রাঘববোয়ালরা আছে। তারাই নিয়ন্ত্রণ করে সবকিছু। তারা ইচ্ছেমতো দাম বাড়ায়। ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা তাদের কাছ থেকে চড়া দামে কেনেন। দাম চড়ে যায় সর্বত্র। জনগণ কিনতে বাধ্য হয়। কারণ কাপড়ের সঙ্গে আপস করা যায়, খাবারের সঙ্গে আপস করা যায় না। মানুষ দামি জিনিসের জায়গায় কম দামি, প্রয়োজনের তুলনায় কম খাওয়ার প্র্যাকটিস করতে পারে, কম দামি জিনিস খেতে পারে। কিন্তু কম দামি জিনিসও যখন ধরাছোঁয়ার বাইরে চলে যায় তখন তারা কী খাবে। আর বৃদ্ধ, শিশু! তাদের বেলায় তো আপস করার সুযোগ নেই। বাচ্চাদের ডিম-দুধ লাগবে। বৃদ্ধদের বয়স এবং শারীরিক অবস্থা বুঝে ডাক্তার নানা রকম খাবারের পরামর্শ দেন। সেগুলো তো খেতে হবে। পয়সা আসবে কোথা থেকে!

দেশের মধ্যবিত্ত শ্রেণি থাকে সবচেয়ে বিপাকে। তারা না পারে সইতে না পারে চাইতে। বেগুনের বদলে কাঁঠাল দিয়ে না হয় কাঁঠালি বানালাম কিন্তু সেই কাঁঠালও তো ধরাছোঁয়ার মধ্যে থাকতে হবে। ডিম সেদ্ধ করে না হয় রেখে দিলাম ফ্রিজে (যদি স্বাস্থ্যসম্মত হয়) কিন্তু সেই ডিমের দাম যে চাঙ্গে। অনেক ডিম একসঙ্গে কিনে রাখার মতো সামর্থ্য এ দেশের সাধারণ মানুষের নিকট সময়ে আসেনি। আর কাঁঠাল, ডিম প্রিজার্ভ করার জন্য ফ্রিজও সবার ঘরে নেই। তাই প্রেসক্রিপশন মেনে চলার সামর্থ্যও সবার নেই। এখন শুধু গ্রামে নয়, শহরাঞ্চলেও যাদের পক্ষে সম্ভব কেউ বারান্দায়, কেউ ছাদে সবজি লাগায়। কিন্তু তাতে তো আর সাংসারিক চাহিদা মেটে না। মোটা দাগের যে উৎপাদন তা যদি চলে যায় সিন্ডিকেটের খপ্পরে তাহলে কোনো উৎপাদনই কাজে আসবে না। মজুদদারদের ধরা এবং শাস্তির আওতায় আনা এখন জনগণের দাবি। কিন্তু সমস্যা হচ্ছে সেই দাবি যেসব সমাজকর্মী বা মানবাধিকার সংগঠন করবে তারা আশ্চর্যরকম নীরব! সম্ভবত বাজারের আঁচ তাদের গায়ে লাগে না অথবা লাগলেও সেইফ সাইডে থাকতে চান। বরং তারা সেসব বিষয়ে বক্তব্য দেন যাতে করে আত্মউন্নয়ন হয়! ওদের কাছে এখন জনগণের তেমন কোনো চাহিদা নেই। জনগণ ওদের চিনে গেছে। এত হিসাবনিকাশ করে চলেন আমাদের জনদরদিরা!

শুধু কি খাবার জিনিসের মূল্য! তেল, গ্যাস, বিদ্যুৎ, পানিসহ প্রতিটি মৌলিক জিনিসের দাম বেড়েছে। এর কোনোটি ছাড়া জনজীবন অচল। দাম বেড়েছে ওষুধের। বিলাসদ্রব্য বাদ দেওয়া যায় কিন্তু খাওয়া, ওষুধ, জীবনযাপন তো বাদ দেওয়া যায় না। রোগ শোক ধনী-গরিব নির্বিশেষে সবার আছে। গরিবের খিদে আর বড়লোকের খিদে একই রকম। অথচ এক শ্রেণির পকেটে বিস্তর টাকা, আরেক শ্রেণির পকেট গড়ের মাঠ।

একদিকে বাজারে দাম বাড়ছে অন্যদিকে কমছে আয়। অবসরভোগী সরকারি কর্মকর্তা/কর্মচারীর একমাত্র সম্বল পেনশন। সেই পেনশনের টাকায় সঞ্চয়পত্র কিনে রাখেন তারা। মাস গেলে যা লাভ পান সেটা দিয়েই কোনোমতে চলেন। কমিয়ে দেওয়া হয়েছে সঞ্চয়পত্রের সুদ। লিমিট বেঁধে দেওয়া হয়েছে ক্রয়সীমার। বেসরকারি সেক্টরে যারা কাজ করেছেন তাদের অনেকেরই পেনশন নেই। তাদের অবস্থা আরও খারাপ। যারা কাজ করছেন তারা সব সময়ই থাকেন কাজ চলে যাওয়ার ঝুঁকিতে। টার্গেট মিস হলেই শেষ। সেই দুশ্চিন্তায় তারা অকালেই বুড়িয়ে যাচ্ছেন। এই সময়ে আমাদের একজন মন্ত্রী বলেছেন, ‘দেশের সতেরো কোটির মধ্যে চার কোটি মানুষের জীবনযাপনের মান ইউরোপের মানুষের মতো’। তাহলে বাকি ১৩ কোটির অবস্থা কেমন? তারাই তো সংখ্যাগরিষ্ঠ। বোয়ালে যদি সব খেয়ে ফেলে ছোট মাছরা খাবে কী? এটা কোনো দেশের ভারসাম্য চিত্র নয়।

বাজারে ফিরে আসি। সামান্য কিছু মাছ কিনে সবজি বাজারে গেলাম। ছোট্ট একমুঠ শাক চাইল তিরিশ টাকা। একজন বৃদ্ধ মহিলা শাক নিয়ে বসেছেন। তাকে দেখে মায়া হলো। দামদর করতে খারাপও লাগল। তারপরও বললাম,

: খালা বিশ টাকায় দেন

খালা আমার দিকে চেয়ে বিরস মুখে বললেন

: পঁচিশ টাকা দিয়ে কিনেছি আমি, বিশ টাকায় দেব কী করে মা!

আমি সামনে হাঁটলাম। সবজি বিক্রেতা বললেন

: পঁচিশ টাকায় নেন মা। বউনি হয়নি এখনো। বাড়িতে অসুস্থ স্বামী।

এটাই বাস্তবতা। পঁচিশ টাকা বের করে দিয়ে শাকের মুঠি হাতে নিয়ে ফিরলাম। সারাটা রাস্তা ক্ষুদ্র সবজি বিক্রেতা খালার মুখটা চোখে ভাসতে লাগল।

লেখক : কথাশিল্পী, গবেষক, সাবেক যুগ্মসচিব

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
পরিবারসহ কাজী জাফরের আয়কর নথি সিআইডিকে দেওয়ার নির্দেশ
পরিবারসহ কাজী জাফরের আয়কর নথি সিআইডিকে দেওয়ার নির্দেশ

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

তারেক রহমানের উদ্যোগে বগুড়ায় দিনব্যাপী সেবামূলক মানবিক কর্মসূচি
তারেক রহমানের উদ্যোগে বগুড়ায় দিনব্যাপী সেবামূলক মানবিক কর্মসূচি

২ মিনিট আগে | জাতীয়

জনগণ হচ্ছে এ দেশের মূল শক্তি : আবুল খায়ের ভূঁইয়া
জনগণ হচ্ছে এ দেশের মূল শক্তি : আবুল খায়ের ভূঁইয়া

১৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

৬ লাখ টন চাল ও গম আমদানি করছে সরকার
৬ লাখ টন চাল ও গম আমদানি করছে সরকার

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেপ্তার ১৬৪৯ জন
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেপ্তার ১৬৪৯ জন

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

চীনে অবস্থানরত নাগরিকদের সতর্ক থাকার পরামর্শ জাপানের
চীনে অবস্থানরত নাগরিকদের সতর্ক থাকার পরামর্শ জাপানের

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নৌকাসহ ৭৯ বাংলাদেশি জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে ভারতীয় কোস্টগার্ড
নৌকাসহ ৭৯ বাংলাদেশি জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে ভারতীয় কোস্টগার্ড

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে বিএনপি নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহারে আনন্দ র‌্যালি
মুন্সীগঞ্জে বিএনপি নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহারে আনন্দ র‌্যালি

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এমবিবিএস ডাক্তারের টেবিলের ড্রয়ারে মিলল ইয়াবা
এমবিবিএস ডাক্তারের টেবিলের ড্রয়ারে মিলল ইয়াবা

২৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

লালমনিরহাটে বিজিবির অভিযানে বিপুল পরিমাণ মাদক জব্দ
লালমনিরহাটে বিজিবির অভিযানে বিপুল পরিমাণ মাদক জব্দ

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্যহাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্যহাতির মৃত্যু

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লামায় পরিবেশ অধিদফতরের অভিযানে বাধা: ১১ জনের বিরুদ্ধে মামলা
লামায় পরিবেশ অধিদফতরের অভিযানে বাধা: ১১ জনের বিরুদ্ধে মামলা

৩৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৩৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

চাঁদপুরে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ১
চাঁদপুরে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ১

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লালমনিরহাটে বিজিবির অভিযানে বিপুল পরিমাণ মাদক জব্দ
লালমনিরহাটে বিজিবির অভিযানে বিপুল পরিমাণ মাদক জব্দ

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার তথ্য ও অর্থনীতি নিয়ে গুগল প্রধানের সতর্কতা
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার তথ্য ও অর্থনীতি নিয়ে গুগল প্রধানের সতর্কতা

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলালিংকের নতুন সিএমও কাজী মাহবুব হাসান
বাংলালিংকের নতুন সিএমও কাজী মাহবুব হাসান

৪৪ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অতিরিক্ত ভাড়া আদায় বন্ধে অভিযান
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অতিরিক্ত ভাড়া আদায় বন্ধে অভিযান

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খুলনার নতুন জেলা প্রশাসক জামশেদ খোন্দকারের যোগদান
খুলনার নতুন জেলা প্রশাসক জামশেদ খোন্দকারের যোগদান

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতীয়দের জন্য ভিসামুক্ত প্রবেশ স্থগিত করল ইরান
ভারতীয়দের জন্য ভিসামুক্ত প্রবেশ স্থগিত করল ইরান

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকের শূন্যপদের চাহিদা চেয়ে এনটিআরসিএর বিজ্ঞপ্তি
শিক্ষকের শূন্যপদের চাহিদা চেয়ে এনটিআরসিএর বিজ্ঞপ্তি

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স
মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে কিবরিয়াকে হত্যা : নয়ন
নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে কিবরিয়াকে হত্যা : নয়ন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে ১০ মাসে ১৯৮ হত্যাকাণ্ড: ডিএমপি
রাজধানীতে ১০ মাসে ১৯৮ হত্যাকাণ্ড: ডিএমপি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালমনিরহাটে সাংবাদিকদের সংগঠন ‘প্রেস ফাইভ’-এর আত্মপ্রকাশ
লালমনিরহাটে সাংবাদিকদের সংগঠন ‘প্রেস ফাইভ’-এর আত্মপ্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রীসহ মহীউদ্দীন খান আলমগীরের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ
স্ত্রীসহ মহীউদ্দীন খান আলমগীরের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নায়িকাকে জড়িয়ে ধরায় কারাদণ্ড
নায়িকাকে জড়িয়ে ধরায় কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক
রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব
শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া
উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’
‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে