শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৯ নভেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

রাজনীতি : ‘দুটি পথ ওগো দুটি দিকে গেছে বেঁকে’

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
রাজনীতি : ‘দুটি পথ ওগো দুটি দিকে গেছে বেঁকে’

ষাটের দশকে বাংলা গানের শ্রোতা মাত্রই ‘আজ দুজনার দুটি পথ ওগো দুটি দিকে গেছে বেঁকে’ শীর্ষক গানটি শুনে থাকবেন। ‘হারানো সুর’ সিনেমায় গৌরী প্রসন্ন মজুমদারের লেখা এবং সুরকার ও শিল্পী হেমন্ত মুখোপাধ্যায়ের দরাজকণ্ঠে গাওয়া এই গানের দৃশ্যায়নে উত্তম কুমার কিংবা সুচিত্রা সেন একবারের জন্যও ঠোঁট না নেড়েই বিরহগাথার এক মহাকাব্য রচনা করেছিলেন। সিনেমার পর্দায় সে দৃশ্য দেখে কেঁদেছে লাখো বিরহীর মন। এই গানের শুরুতেই লেখা রয়েছে “তোমার ও পথ আলোয় ভরানো জানি, আমার এ পথ আঁধারে আছে যে ঢেকে, আজ দুজনার দুটি পথ ওগো দুটি দিকে গেছে বেঁকে”। ৬৬ বছর (১৯৫৭) আগের এই গানের কথাগুলো মনে ভেসে উঠল ২৮ অক্টোবর-পরবর্তী ঘটনাপ্রবাহ দেখে। বাংলাদেশের রাজনীতিতে আজ স্পষ্টত বইছে দুটি ধারা। এক ধারা আলোয় ভরা পথে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছে; আর আরেক ধারা হয় অন্ধকার জেলে, না হয় অন্ধকার ঘরে আত্মগোপনে। আর উত্তম-সুচিত্রার মতো কোনো বাক্য ব্যয় না করেই সাধারণ জনগণ ও দেশ-বিদেশের অনেকে অনেক কিছুই বলে যাচ্ছেন নীরব ভাষায়।

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর দ্বিখণ্ডিত বৈশ্বিক রাজনীতি সমাজতন্ত্র আর ধনতন্ত্রের দুটি পথে বেঁকে গিয়েছিল। নব্বইয়ের দশকে সোভিয়েত ইউনিয়নের পতনের পর আমেরিকার মোড়লিপনায় এক মেরুতে সব পথ একীভূত করার প্রক্রিয়া শুরু হয়। এরপর চীনের বিস্ময়কর উত্থান, রাশিয়ার পূর্ণক্ষমতায় ফিরে আসা, আরববিশ্বে সম্পদের পাহাড়, জার্মানির পুনরায় একীভূত হওয়া, ইউরোপীয় ইউনিয়নের জন্ম এবং পশ্চিমা বিশ্বকে ইরানের চোখ রাঙিয়ে হুংকার দেওয়ার স্পর্ধা বিশ্বকে নানাপথে ও নানা মতে এগিয়ে যেতে উদ্বুদ্ধ করে। এরই মাঝে উপসাগরীয় যুদ্ধ ও ৯/১১-তে টুইন টাওয়ারে হামলার বিপরীতে শুরু হয় ‘ওয়ার অন ট্যাররিজম’ বা সন্ত্রাসবিরোধী যুদ্ধ। সারা বিশ্বে বিশেষত মুসলিম জাহানে চলে আমেরিকার নেতৃত্বে বা পৃষ্ঠপোষকতায় নানামুখী যুদ্ধ। এই যুদ্ধে অন্য দেশের সামনে আমেরিকা দুটি পথ বাতলে দেয় ও যে কোনো একটি পথ বেছে নিতে বলে। দুটি দিকে বেঁকে যাওয়া এই দুটি পথের একটির প্রবেশমুখে লেখা ‘আমেরিকার পক্ষে’ আর অন্যটিতে ‘আমেরিকার বিপক্ষে’। কিন্তু কোনো একটি পথ বেছে নেওয়ার খেসারত দিতে হয়েছে আফগানিস্তান, ইউক্রেন, সিরিয়া, পাকিস্তানসহ বেশ কিছু দেশকে। বাংলাদেশের সামনেও আজ বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটের দুটি পথ খোলা। একটি হলো আমেরিকার কথায় সাড়া দিয়ে চীন-ভারত বলয় থেকে নিজেকে আলাদা করা, আর অন্য পথ হলো আমেরিকার পক্ষে চলা। তবে কোন পথটি আলোয় ভরা আর কোন পথ আঁধারে ঢাকা, এ প্রশ্নের সঠিক উত্তর সম্ভবত কারও জানা নেই।

আমেরিকার যুদ্ধনীতিতে নিরপেক্ষ বলে কেউ নেই। একটি দেশকে আমেরিকার পক্ষ বা বিপক্ষ, যে কোনো একটি দিকে থাকতে হবে। এখানেই বাংলাদেশের মৌলিক সমস্যা। জাতির পিতা ঘোষিত ও বর্তমান সরকার অনুসৃত সাংবিধানিক পররাষ্ট্রনীতি ‘সবার প্রতি বন্ধুত্ব কারও প্রতি বৈরিতা নয়’। এমন নীতি আমেরিকার পক্ষ-বিপক্ষ নীতির সঙ্গে সাংঘর্ষিক। তাই বাংলাদেশের কৌশলগত কারণে রাশিয়ার সঙ্গে সম্পর্ক, অর্থনৈতিক স্বার্থে চীনের সঙ্গে সখ্য কিংবা আঞ্চলিক রাজনীতি ও স্থিতিশীলতার লক্ষ্যে ভারতের সঙ্গে সম্পর্কের উষ্ণতা সহ্য করতে নারাজ আমেরিকা। ফলে আমেরিকা ও বর্তমান বাংলাদেশ সরকারের সম্পর্ক- দুটি দিকে বেঁকে আছে। তবে কোন পথ আলোয় ভরা আর কোন পথ আঁধারে ঢাকা তাই এই মুহূর্তে বলা মুশকিল।

আগারগাঁও থেকে মেট্রোরেল একদিকে মতিঝিল অন্যদিকে উত্তরা দিকে ছুটে। আমাদের রাজনীতিও আজ যেন এগিয়ে যাওয়ার বদলে আগারগাঁও দাঁড়িয়ে আছে, যার পশ্চিমে সুবিশাল নির্বাচন কমিশন ভবন। দেশের রাজনৈতিকে আজ যেন দুটি দিকে মুখ করা মেট্রোরেলের যে কোনো একটিতে চড়তে হচ্ছে। এক মেট্রোর নাম ‘যে কোনো মূল্যে নির্বাচন ও সংবিধান রক্ষা’ আর অন্য মেট্রোর নাম ‘সমঝোতা ও সবার অংশগ্রহণের নির্বাচন’। আপাত দৃষ্টিতে যে কোনো মূল্যে নির্বাচনের মেট্রোরেলে চলছে রাজনীতি। এমন সিদ্ধান্তের পেছনে বেশ কিছু কারণও রয়েছে। অতীতের নির্বাচন নিয়ে যে যাই বলুক, বাংলাদেশের বিগত তিনটি সংসদ শেষ বিচারে টিকে গেছে। ২০১৪ সালের নির্বাচন বিএনপি বর্জন করে এবং এই নির্বাচনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ১৫৩ জন এমপি নির্বাচিত হন। এমন বাস্তবতার পাশাপাশি এটাও সত্য, এই সংসদেরই এমপি সাবের হোসেন চৌধুরী ২০১৪ সালের ১৬ অক্টোবর তিন বছরের জন্য আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত ইন্টার পার্লামেন্টারি ইউনিয়নের (আইপিইউ) ২৮তম সভাপতি নির্বাচিত হন। একই সময়ে (৯ অক্টোবর ২০১৪) এই সংসদের স্পিকার ডক্টর শিরীন শারমিন চৌধুরী কমনওয়েলথ পার্লামেন্টারি অ্যাসোসিয়েশনের (সিপিএ) চেয়ারপারসন নির্বাচিত হন।

বিগত ১৫ বছর ধরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও বর্তমান সংসদের বহু নেতানেত্রী ও সংসদ সদস্য জাতিসংঘ, কমনওয়েলথ, জোটনিরপেক্ষ সম্মেলন, জলবায়ু সম্মেলন প্রভৃতিতে যোগ দিয়েছেন। এ সময় বাংলাদেশ বিশ্বব্যাংক, আইএমএফ, এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক, ইসলামিক ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকসহ বহু প্রতিষ্ঠান থেকে ঋণ পেয়েছে। বাংলাদেশ গেল ১৫ বছরে জাতিসংঘের বিভিন্ন সংস্থার নেতৃত্ব দিয়েছে এবং জাতিসংঘের শান্তিরক্ষী বাহিনীতে নিয়মিতভাবে সৈন্য প্রেরণ করেছে। সবচেয়ে বড় কথা, ২০০৯ সাল থেকে প্রতিটি সংসদ তার পূর্ণ মেয়াদ সম্পন্ন করেছে। নির্বাচন কীভাবে হয়েছিল এমন প্রশ্ন সংসদের মেয়াদপূর্তিতে বাধা হয়ে দাঁড়ায়নি। সুতরাং ভবিষ্যতেও যদি আমলা ও পোষাকারীরা অনুগত থাকে, রাশিয়া, চীন ও ভারতের সমর্থন থাকে এবং ব্যক্তিগত সম্পর্কের কারণে ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁ, ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনাক এবং সৌদি যুবরাজ মো. বিন সালমানের শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন মিলে, তবে নির্বাচন কেমন হয়েছে- এ প্রশ্ন হালে পানি পাবে না। সম্ভবত এমনটা ধরে নিয়েই সরকার এমন মেট্রোতে চলেছে, যার প্রতীকী গন্তব্য সচিবালয়। আর মেট্রোর নাম ‘যে কোনো মূল্যে নির্বাচন ও সংবিধান রক্ষা’।

বিএনপির সামনেও দুটি পথ যেন দুই দিকে বেঁকে গেছে। বিএনপির ধানের আঁটি মাথায় নিতে প্রস্তুতি নিচ্ছে তৃণমূল বিএনপি, বাংলাদেশ ন্যাশনালিস্ট মুভমেন্ট, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ফ্রন্ট এবং চুপ করে থাকা ও ধারণা মতে সরকার কর্তৃক চিহ্নিত কিছু তারেক বিরোধী নেতা। অন্যদিকে সিনিয়র সব নেতাদের অবর্তমানে হালের আলোড়ন তরুণ নেতৃত্বের লাগাতার শো ডাউন, হঠাৎ হঠাৎ প্রকাশ্য হুমকি, সরকারি ভাষ্যমতে নাশকতা ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ব্যাপক প্রচারণা ও উদ্দীপনা সরকার ও নির্বাচনবিরোধী ধারাকে এখনো চাঙা রেখেছে। সিনিয়র সব নেতাকে জেলে পুরলেও দু-তিনজন সিনিয়র নেতাকে ছাড় দেওয়া এবং ঢাকায় বিদেশি রাষ্ট্রদূতদের সঙ্গে বৈঠক বা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভার্চুয়াল মিটিং তথা আন্দোলনের কর্মসূচি ঘোষণার সুযোগ দেওয়া নিয়েও সন্দেহ ও অবিশ্বাসের ধূম্রজাল সৃষ্টি হয়েছে। বিএনপির সীমিত আন্দোলন টিকিয়ে রেখে সরকার দেশে গণতন্ত্র বিরাজমান” এমনটা প্রমাণের চেষ্টা করছে বলেও ভাবছেন কেউ কেউ। বস্তুত বিএনপি জানে ও প্রকারন্তরে স্বীকার করে বর্তমান পরিস্থিতিতে নির্বাচন করে তারা সরকার গঠন করতে পারবে না। সে ক্ষেত্রে আন্দোলনের কৌশল হিসেবে নির্বাচনে অংশগ্রহণ অথবা গণতন্ত্রহীনতা প্রমাণের জন্য নির্বাচন বর্জন বা প্রতিহত করা- এ দুটি পথের যে কোনো একটিতে হাঁটতে হবে দলটিকে। নির্বাচনে অংশ নিলে খালেদা জিয়ার মুক্তি, তারেক জিয়ার দেশে ফেরা কিংবা মামলা থেকে নেতা-কর্মীদের নিস্তার মিলবে না সত্য, তবে সরকার চাপে পড়বে। ২৬ অক্টোবর তারিখে অর্থনীতিবিদ ও গবেষক আবুল বারকাত মানসম্মত নির্বাচন হলে আওয়ামী লীগ ১৪৮ থেকে ১৬৬টি, বিএনপি ১১৯ থেকে ১৩৭টি, জাতীয় পার্টি ১১টি, জামায়াত ২টি, এলডিপি ১টি ও বিজেপি ১টি আসন পাবে বলে জরিপভিত্তিক পূর্বাভাস দিয়েছেন। সরকার হয়তো আরও ভালো ফলাফলের জন্য জোর প্রচেষ্টা চালাবে এবং এটাই স্বাভাবিক। তবে দেশ-বিদেশের চাপে এমনটা বা এর কাছাকাছি কিছু হলেও এ দেশ, জাতি ও বিএনপির জন্য এ নির্বাচন একটি বিরাট অর্জন হতে পারে। এর বিপরীতে অভিমানে, ভয়ে, চাপে, লোভে বা অতীতের অন্যায় লুকানোর কৌশল হিসেবে বি. বাড়িয়ার মরহুম উকিল সাত্তার (বর্তমানে তার পুত্র), নারায়ণগঞ্জের তৈমূর, সিলেটের শমসের মুবিন, হাই কোর্টের ব্যারিস্টার সারোয়ার, গানপাড়ার শিল্পী মনিরের মতো প্রাক্তন এমপি, এককালের নেতা, নতুন নেতৃত্ব কিংবা জীবদ্দশার শেষ নির্বাচন- এমন প্রবীণ নেতারা বা তাদের পরবর্তী প্রজন্ম যদি ধানের শীষের আঁটি মাথায় নেওয়ার প্রত্যয়ে মাঠে নামে এবং আইনের প্যাঁচে ধানের শীষ প্রতীক পেয়েও যায়, তবে সরকারবিরোধী আন্দোলনরত বিএনপি নেতাদের কাঠগড়ায় দাঁড় করাবেন খোদ সাধারণ কর্মীরাই। পরপর তিনটি নির্বাচনে দলকে জিতাতে না পারার ব্যর্থতা কোনো যুক্তিতেই আর টিকবে না। অতীতে একজন ডাক্তার বদরুদ্দোজা, কর্নেল অলি বা ব্যারিস্টার মরহুম নাজমুল হুদা কিংবা আবুল কালাম আজাদ যা পারেননি, তা একজন মেজর হাফিজ বা আর কেউ পারবে না, এমনটা ভাবার অবকাশ নেই। তাই বিএনপি এই ‘জলে কুমির, ডাঙ্গায় বাঘ’ অবস্থা কীভাবে সামাল দেবে, সেটাই এখন দেখার বিষয়।

জামায়াতের সামনেও দুটি পথ। দলের নিবন্ধন বাতিলের সুযোগে জামায়াতের প্রার্থীরা স্বতন্ত্র হিসেবে নির্বাচন করলে তাদের আসনে আওয়ামী লীগের দুর্বল প্রার্থী দেওয়া, নিজেদের প্রার্থীর বদলে শরিক দলের প্রার্থী দাঁড় করানো তথা কিছু আসন ছেড়ে দেওয়ার আভাস পাচ্ছেন কেউ কেউ। জামায়াত বর্তমানে তার কোণঠাসা অবস্থা থেকে মুক্তি ও প্রকাশ্যে বিশেষত জাতীয় সংসদে তাদের বক্তব্য প্রদান করে দেশ-বিদেশে নিজেদের অস্তিত্ব ও জনপ্রিয়তা জাহিরের লক্ষ্যে এমন সুযোগ কাজে লাগাবে বলেও বলছেন অনেকে। অন্যদিকে জাতীয় পার্টির দুই ইঞ্জিন আগে থেকেই যেন একই ট্রেনের দুই দিকে লাগানো। দুই ইঞ্জিনই পুরনো এবং দুর্বল। এর মধ্যে যেটি তেল পানিতে বলীয়ান হয়ে অপেক্ষাকৃত বেশি শক্তিশালী হবে, সেদিকেই ছুটবে ‘জে পি এক্সপ্রেস’। আর নতুন সৈনিকদের প্যারেড শিক্ষার মতো ‘বাম-ডান-বাম’ করতে করতে বামেরা কোনো একদিকে হয়তো জমবে! আবার দুই পীর সাহেবও (আটরশি ও চরমোনাই) নিয়ত বেঁধেছেন দুই দিকে ফিরে। রূপকথার গল্পের পাওয়া ঘুমিয়ে যাওয়া রাজকন্যার মতো হেফাজতে ইসলামের নীরবতার নেপথ্যে ফুঁসছেন তাদেরই এক ভিন্ন ধারা। সরকারের সঙ্গে সখ্য রেখে নগদ আদায় কিংবা সুযোগ বুঝে অতীতের দাবি নিয়ে আন্দোলন, এই দুই পথের একটি বেছে নিতে হবে হেফাজতকে। এই তো আমাদের রাজনীতি।

প্রিয় পাঠক, লেখাটি কি জটিল করে ফেললাম? বাদ দিন। আসুন আপাতত আবার হেমন্তে ফিরে যাই, যার গানের কথা দিয়ে শুরু করেছিলাম। সেই গৌরী প্রসন্ন মজুমদারেরই লেখা ও হেমন্ত মুখোপাধ্যায়ের সুর ও গায়কিতে “মরু তীর্থ হিংলাজ” চলচ্চিত্রের একটি গান আজ থেকে ৬৪ বছর আগে (১৯৫৯ সালে) আশাহত লাখো মানুষের কথা বলেছিল, যা আজও জীবন্ত। নব্বয়ের গণআন্দোলনে এরশাদের পতন ও আজকের নির্বাচনের মধ্যবর্তী ৩৩ বছরে এই গানটি অনেকেই শুনেছেন কেবল গান হিসেবেই। কিন্তু আজ গানের কথাগুলো লক্ষ্য করুন :

“পথের ক্লান্তি ভুলে স্নেহভরা কোলে তব মাগো বলো কবে শীতল হবো-

কতদূর- আর কত দূর- বলো মা...”

লেখক : গবেষক, বিশ্লেষক ও কলামিস্ট

email: [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৌশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৌশভোজের আয়োজন

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

২৩ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

৪০ মিনিট আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম
চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা
ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা

৩ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান
১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান

সম্পাদকীয়

খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ
বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর
রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর

খবর