শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৯ নভেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

রাজনীতি : ‘দুটি পথ ওগো দুটি দিকে গেছে বেঁকে’

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
রাজনীতি : ‘দুটি পথ ওগো দুটি দিকে গেছে বেঁকে’

ষাটের দশকে বাংলা গানের শ্রোতা মাত্রই ‘আজ দুজনার দুটি পথ ওগো দুটি দিকে গেছে বেঁকে’ শীর্ষক গানটি শুনে থাকবেন। ‘হারানো সুর’ সিনেমায় গৌরী প্রসন্ন মজুমদারের লেখা এবং সুরকার ও শিল্পী হেমন্ত মুখোপাধ্যায়ের দরাজকণ্ঠে গাওয়া এই গানের দৃশ্যায়নে উত্তম কুমার কিংবা সুচিত্রা সেন একবারের জন্যও ঠোঁট না নেড়েই বিরহগাথার এক মহাকাব্য রচনা করেছিলেন। সিনেমার পর্দায় সে দৃশ্য দেখে কেঁদেছে লাখো বিরহীর মন। এই গানের শুরুতেই লেখা রয়েছে “তোমার ও পথ আলোয় ভরানো জানি, আমার এ পথ আঁধারে আছে যে ঢেকে, আজ দুজনার দুটি পথ ওগো দুটি দিকে গেছে বেঁকে”। ৬৬ বছর (১৯৫৭) আগের এই গানের কথাগুলো মনে ভেসে উঠল ২৮ অক্টোবর-পরবর্তী ঘটনাপ্রবাহ দেখে। বাংলাদেশের রাজনীতিতে আজ স্পষ্টত বইছে দুটি ধারা। এক ধারা আলোয় ভরা পথে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছে; আর আরেক ধারা হয় অন্ধকার জেলে, না হয় অন্ধকার ঘরে আত্মগোপনে। আর উত্তম-সুচিত্রার মতো কোনো বাক্য ব্যয় না করেই সাধারণ জনগণ ও দেশ-বিদেশের অনেকে অনেক কিছুই বলে যাচ্ছেন নীরব ভাষায়।

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর দ্বিখণ্ডিত বৈশ্বিক রাজনীতি সমাজতন্ত্র আর ধনতন্ত্রের দুটি পথে বেঁকে গিয়েছিল। নব্বইয়ের দশকে সোভিয়েত ইউনিয়নের পতনের পর আমেরিকার মোড়লিপনায় এক মেরুতে সব পথ একীভূত করার প্রক্রিয়া শুরু হয়। এরপর চীনের বিস্ময়কর উত্থান, রাশিয়ার পূর্ণক্ষমতায় ফিরে আসা, আরববিশ্বে সম্পদের পাহাড়, জার্মানির পুনরায় একীভূত হওয়া, ইউরোপীয় ইউনিয়নের জন্ম এবং পশ্চিমা বিশ্বকে ইরানের চোখ রাঙিয়ে হুংকার দেওয়ার স্পর্ধা বিশ্বকে নানাপথে ও নানা মতে এগিয়ে যেতে উদ্বুদ্ধ করে। এরই মাঝে উপসাগরীয় যুদ্ধ ও ৯/১১-তে টুইন টাওয়ারে হামলার বিপরীতে শুরু হয় ‘ওয়ার অন ট্যাররিজম’ বা সন্ত্রাসবিরোধী যুদ্ধ। সারা বিশ্বে বিশেষত মুসলিম জাহানে চলে আমেরিকার নেতৃত্বে বা পৃষ্ঠপোষকতায় নানামুখী যুদ্ধ। এই যুদ্ধে অন্য দেশের সামনে আমেরিকা দুটি পথ বাতলে দেয় ও যে কোনো একটি পথ বেছে নিতে বলে। দুটি দিকে বেঁকে যাওয়া এই দুটি পথের একটির প্রবেশমুখে লেখা ‘আমেরিকার পক্ষে’ আর অন্যটিতে ‘আমেরিকার বিপক্ষে’। কিন্তু কোনো একটি পথ বেছে নেওয়ার খেসারত দিতে হয়েছে আফগানিস্তান, ইউক্রেন, সিরিয়া, পাকিস্তানসহ বেশ কিছু দেশকে। বাংলাদেশের সামনেও আজ বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটের দুটি পথ খোলা। একটি হলো আমেরিকার কথায় সাড়া দিয়ে চীন-ভারত বলয় থেকে নিজেকে আলাদা করা, আর অন্য পথ হলো আমেরিকার পক্ষে চলা। তবে কোন পথটি আলোয় ভরা আর কোন পথ আঁধারে ঢাকা, এ প্রশ্নের সঠিক উত্তর সম্ভবত কারও জানা নেই।

আমেরিকার যুদ্ধনীতিতে নিরপেক্ষ বলে কেউ নেই। একটি দেশকে আমেরিকার পক্ষ বা বিপক্ষ, যে কোনো একটি দিকে থাকতে হবে। এখানেই বাংলাদেশের মৌলিক সমস্যা। জাতির পিতা ঘোষিত ও বর্তমান সরকার অনুসৃত সাংবিধানিক পররাষ্ট্রনীতি ‘সবার প্রতি বন্ধুত্ব কারও প্রতি বৈরিতা নয়’। এমন নীতি আমেরিকার পক্ষ-বিপক্ষ নীতির সঙ্গে সাংঘর্ষিক। তাই বাংলাদেশের কৌশলগত কারণে রাশিয়ার সঙ্গে সম্পর্ক, অর্থনৈতিক স্বার্থে চীনের সঙ্গে সখ্য কিংবা আঞ্চলিক রাজনীতি ও স্থিতিশীলতার লক্ষ্যে ভারতের সঙ্গে সম্পর্কের উষ্ণতা সহ্য করতে নারাজ আমেরিকা। ফলে আমেরিকা ও বর্তমান বাংলাদেশ সরকারের সম্পর্ক- দুটি দিকে বেঁকে আছে। তবে কোন পথ আলোয় ভরা আর কোন পথ আঁধারে ঢাকা তাই এই মুহূর্তে বলা মুশকিল।

আগারগাঁও থেকে মেট্রোরেল একদিকে মতিঝিল অন্যদিকে উত্তরা দিকে ছুটে। আমাদের রাজনীতিও আজ যেন এগিয়ে যাওয়ার বদলে আগারগাঁও দাঁড়িয়ে আছে, যার পশ্চিমে সুবিশাল নির্বাচন কমিশন ভবন। দেশের রাজনৈতিকে আজ যেন দুটি দিকে মুখ করা মেট্রোরেলের যে কোনো একটিতে চড়তে হচ্ছে। এক মেট্রোর নাম ‘যে কোনো মূল্যে নির্বাচন ও সংবিধান রক্ষা’ আর অন্য মেট্রোর নাম ‘সমঝোতা ও সবার অংশগ্রহণের নির্বাচন’। আপাত দৃষ্টিতে যে কোনো মূল্যে নির্বাচনের মেট্রোরেলে চলছে রাজনীতি। এমন সিদ্ধান্তের পেছনে বেশ কিছু কারণও রয়েছে। অতীতের নির্বাচন নিয়ে যে যাই বলুক, বাংলাদেশের বিগত তিনটি সংসদ শেষ বিচারে টিকে গেছে। ২০১৪ সালের নির্বাচন বিএনপি বর্জন করে এবং এই নির্বাচনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ১৫৩ জন এমপি নির্বাচিত হন। এমন বাস্তবতার পাশাপাশি এটাও সত্য, এই সংসদেরই এমপি সাবের হোসেন চৌধুরী ২০১৪ সালের ১৬ অক্টোবর তিন বছরের জন্য আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত ইন্টার পার্লামেন্টারি ইউনিয়নের (আইপিইউ) ২৮তম সভাপতি নির্বাচিত হন। একই সময়ে (৯ অক্টোবর ২০১৪) এই সংসদের স্পিকার ডক্টর শিরীন শারমিন চৌধুরী কমনওয়েলথ পার্লামেন্টারি অ্যাসোসিয়েশনের (সিপিএ) চেয়ারপারসন নির্বাচিত হন।

বিগত ১৫ বছর ধরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও বর্তমান সংসদের বহু নেতানেত্রী ও সংসদ সদস্য জাতিসংঘ, কমনওয়েলথ, জোটনিরপেক্ষ সম্মেলন, জলবায়ু সম্মেলন প্রভৃতিতে যোগ দিয়েছেন। এ সময় বাংলাদেশ বিশ্বব্যাংক, আইএমএফ, এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক, ইসলামিক ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকসহ বহু প্রতিষ্ঠান থেকে ঋণ পেয়েছে। বাংলাদেশ গেল ১৫ বছরে জাতিসংঘের বিভিন্ন সংস্থার নেতৃত্ব দিয়েছে এবং জাতিসংঘের শান্তিরক্ষী বাহিনীতে নিয়মিতভাবে সৈন্য প্রেরণ করেছে। সবচেয়ে বড় কথা, ২০০৯ সাল থেকে প্রতিটি সংসদ তার পূর্ণ মেয়াদ সম্পন্ন করেছে। নির্বাচন কীভাবে হয়েছিল এমন প্রশ্ন সংসদের মেয়াদপূর্তিতে বাধা হয়ে দাঁড়ায়নি। সুতরাং ভবিষ্যতেও যদি আমলা ও পোষাকারীরা অনুগত থাকে, রাশিয়া, চীন ও ভারতের সমর্থন থাকে এবং ব্যক্তিগত সম্পর্কের কারণে ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁ, ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনাক এবং সৌদি যুবরাজ মো. বিন সালমানের শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন মিলে, তবে নির্বাচন কেমন হয়েছে- এ প্রশ্ন হালে পানি পাবে না। সম্ভবত এমনটা ধরে নিয়েই সরকার এমন মেট্রোতে চলেছে, যার প্রতীকী গন্তব্য সচিবালয়। আর মেট্রোর নাম ‘যে কোনো মূল্যে নির্বাচন ও সংবিধান রক্ষা’।

বিএনপির সামনেও দুটি পথ যেন দুই দিকে বেঁকে গেছে। বিএনপির ধানের আঁটি মাথায় নিতে প্রস্তুতি নিচ্ছে তৃণমূল বিএনপি, বাংলাদেশ ন্যাশনালিস্ট মুভমেন্ট, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ফ্রন্ট এবং চুপ করে থাকা ও ধারণা মতে সরকার কর্তৃক চিহ্নিত কিছু তারেক বিরোধী নেতা। অন্যদিকে সিনিয়র সব নেতাদের অবর্তমানে হালের আলোড়ন তরুণ নেতৃত্বের লাগাতার শো ডাউন, হঠাৎ হঠাৎ প্রকাশ্য হুমকি, সরকারি ভাষ্যমতে নাশকতা ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ব্যাপক প্রচারণা ও উদ্দীপনা সরকার ও নির্বাচনবিরোধী ধারাকে এখনো চাঙা রেখেছে। সিনিয়র সব নেতাকে জেলে পুরলেও দু-তিনজন সিনিয়র নেতাকে ছাড় দেওয়া এবং ঢাকায় বিদেশি রাষ্ট্রদূতদের সঙ্গে বৈঠক বা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভার্চুয়াল মিটিং তথা আন্দোলনের কর্মসূচি ঘোষণার সুযোগ দেওয়া নিয়েও সন্দেহ ও অবিশ্বাসের ধূম্রজাল সৃষ্টি হয়েছে। বিএনপির সীমিত আন্দোলন টিকিয়ে রেখে সরকার দেশে গণতন্ত্র বিরাজমান” এমনটা প্রমাণের চেষ্টা করছে বলেও ভাবছেন কেউ কেউ। বস্তুত বিএনপি জানে ও প্রকারন্তরে স্বীকার করে বর্তমান পরিস্থিতিতে নির্বাচন করে তারা সরকার গঠন করতে পারবে না। সে ক্ষেত্রে আন্দোলনের কৌশল হিসেবে নির্বাচনে অংশগ্রহণ অথবা গণতন্ত্রহীনতা প্রমাণের জন্য নির্বাচন বর্জন বা প্রতিহত করা- এ দুটি পথের যে কোনো একটিতে হাঁটতে হবে দলটিকে। নির্বাচনে অংশ নিলে খালেদা জিয়ার মুক্তি, তারেক জিয়ার দেশে ফেরা কিংবা মামলা থেকে নেতা-কর্মীদের নিস্তার মিলবে না সত্য, তবে সরকার চাপে পড়বে। ২৬ অক্টোবর তারিখে অর্থনীতিবিদ ও গবেষক আবুল বারকাত মানসম্মত নির্বাচন হলে আওয়ামী লীগ ১৪৮ থেকে ১৬৬টি, বিএনপি ১১৯ থেকে ১৩৭টি, জাতীয় পার্টি ১১টি, জামায়াত ২টি, এলডিপি ১টি ও বিজেপি ১টি আসন পাবে বলে জরিপভিত্তিক পূর্বাভাস দিয়েছেন। সরকার হয়তো আরও ভালো ফলাফলের জন্য জোর প্রচেষ্টা চালাবে এবং এটাই স্বাভাবিক। তবে দেশ-বিদেশের চাপে এমনটা বা এর কাছাকাছি কিছু হলেও এ দেশ, জাতি ও বিএনপির জন্য এ নির্বাচন একটি বিরাট অর্জন হতে পারে। এর বিপরীতে অভিমানে, ভয়ে, চাপে, লোভে বা অতীতের অন্যায় লুকানোর কৌশল হিসেবে বি. বাড়িয়ার মরহুম উকিল সাত্তার (বর্তমানে তার পুত্র), নারায়ণগঞ্জের তৈমূর, সিলেটের শমসের মুবিন, হাই কোর্টের ব্যারিস্টার সারোয়ার, গানপাড়ার শিল্পী মনিরের মতো প্রাক্তন এমপি, এককালের নেতা, নতুন নেতৃত্ব কিংবা জীবদ্দশার শেষ নির্বাচন- এমন প্রবীণ নেতারা বা তাদের পরবর্তী প্রজন্ম যদি ধানের শীষের আঁটি মাথায় নেওয়ার প্রত্যয়ে মাঠে নামে এবং আইনের প্যাঁচে ধানের শীষ প্রতীক পেয়েও যায়, তবে সরকারবিরোধী আন্দোলনরত বিএনপি নেতাদের কাঠগড়ায় দাঁড় করাবেন খোদ সাধারণ কর্মীরাই। পরপর তিনটি নির্বাচনে দলকে জিতাতে না পারার ব্যর্থতা কোনো যুক্তিতেই আর টিকবে না। অতীতে একজন ডাক্তার বদরুদ্দোজা, কর্নেল অলি বা ব্যারিস্টার মরহুম নাজমুল হুদা কিংবা আবুল কালাম আজাদ যা পারেননি, তা একজন মেজর হাফিজ বা আর কেউ পারবে না, এমনটা ভাবার অবকাশ নেই। তাই বিএনপি এই ‘জলে কুমির, ডাঙ্গায় বাঘ’ অবস্থা কীভাবে সামাল দেবে, সেটাই এখন দেখার বিষয়।

জামায়াতের সামনেও দুটি পথ। দলের নিবন্ধন বাতিলের সুযোগে জামায়াতের প্রার্থীরা স্বতন্ত্র হিসেবে নির্বাচন করলে তাদের আসনে আওয়ামী লীগের দুর্বল প্রার্থী দেওয়া, নিজেদের প্রার্থীর বদলে শরিক দলের প্রার্থী দাঁড় করানো তথা কিছু আসন ছেড়ে দেওয়ার আভাস পাচ্ছেন কেউ কেউ। জামায়াত বর্তমানে তার কোণঠাসা অবস্থা থেকে মুক্তি ও প্রকাশ্যে বিশেষত জাতীয় সংসদে তাদের বক্তব্য প্রদান করে দেশ-বিদেশে নিজেদের অস্তিত্ব ও জনপ্রিয়তা জাহিরের লক্ষ্যে এমন সুযোগ কাজে লাগাবে বলেও বলছেন অনেকে। অন্যদিকে জাতীয় পার্টির দুই ইঞ্জিন আগে থেকেই যেন একই ট্রেনের দুই দিকে লাগানো। দুই ইঞ্জিনই পুরনো এবং দুর্বল। এর মধ্যে যেটি তেল পানিতে বলীয়ান হয়ে অপেক্ষাকৃত বেশি শক্তিশালী হবে, সেদিকেই ছুটবে ‘জে পি এক্সপ্রেস’। আর নতুন সৈনিকদের প্যারেড শিক্ষার মতো ‘বাম-ডান-বাম’ করতে করতে বামেরা কোনো একদিকে হয়তো জমবে! আবার দুই পীর সাহেবও (আটরশি ও চরমোনাই) নিয়ত বেঁধেছেন দুই দিকে ফিরে। রূপকথার গল্পের পাওয়া ঘুমিয়ে যাওয়া রাজকন্যার মতো হেফাজতে ইসলামের নীরবতার নেপথ্যে ফুঁসছেন তাদেরই এক ভিন্ন ধারা। সরকারের সঙ্গে সখ্য রেখে নগদ আদায় কিংবা সুযোগ বুঝে অতীতের দাবি নিয়ে আন্দোলন, এই দুই পথের একটি বেছে নিতে হবে হেফাজতকে। এই তো আমাদের রাজনীতি।

প্রিয় পাঠক, লেখাটি কি জটিল করে ফেললাম? বাদ দিন। আসুন আপাতত আবার হেমন্তে ফিরে যাই, যার গানের কথা দিয়ে শুরু করেছিলাম। সেই গৌরী প্রসন্ন মজুমদারেরই লেখা ও হেমন্ত মুখোপাধ্যায়ের সুর ও গায়কিতে “মরু তীর্থ হিংলাজ” চলচ্চিত্রের একটি গান আজ থেকে ৬৪ বছর আগে (১৯৫৯ সালে) আশাহত লাখো মানুষের কথা বলেছিল, যা আজও জীবন্ত। নব্বয়ের গণআন্দোলনে এরশাদের পতন ও আজকের নির্বাচনের মধ্যবর্তী ৩৩ বছরে এই গানটি অনেকেই শুনেছেন কেবল গান হিসেবেই। কিন্তু আজ গানের কথাগুলো লক্ষ্য করুন :

“পথের ক্লান্তি ভুলে স্নেহভরা কোলে তব মাগো বলো কবে শীতল হবো-

কতদূর- আর কত দূর- বলো মা...”

লেখক : গবেষক, বিশ্লেষক ও কলামিস্ট

email: [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
সর্বশেষ খবর
দুটি ছবি থেকে বাদ, তবুও নিজের অবস্থানে অটল দীপিকা
দুটি ছবি থেকে বাদ, তবুও নিজের অবস্থানে অটল দীপিকা

৩৭ মিনিট আগে | শোবিজ

যেসব কাজে পরস্পরকে সহযোগিতা করা আবশ্যক
যেসব কাজে পরস্পরকে সহযোগিতা করা আবশ্যক

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রাচীন মিসরীয় সভ্যতার নানা দিক
প্রাচীন মিসরীয় সভ্যতার নানা দিক

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

রাজস্থানে শুটিং চলাকালীন অল্পের জন্য প্রাণে বেঁচেছিলেন বিবেক
রাজস্থানে শুটিং চলাকালীন অল্পের জন্য প্রাণে বেঁচেছিলেন বিবেক

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এবার বিমানবন্দর রেলস্টেশনে ককটেল বিস্ফোরণ
এবার বিমানবন্দর রেলস্টেশনে ককটেল বিস্ফোরণ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাজারীবাগ বেড়িবাঁধে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে আগুন
হাজারীবাগ বেড়িবাঁধে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে পৃথক দুর্ঘটনায় দুই পথচারীর মৃত্যু
মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে পৃথক দুর্ঘটনায় দুই পথচারীর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও
সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জলবায়ু অর্থায়ন কোনো দরকষাকষির বিষয় নয়, টিকে থাকার প্রশ্ন: ফরিদা আখতার
জলবায়ু অর্থায়ন কোনো দরকষাকষির বিষয় নয়, টিকে থাকার প্রশ্ন: ফরিদা আখতার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জর্জিয়াকে ৪-০ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপের দুয়ারে স্পেন
জর্জিয়াকে ৪-০ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপের দুয়ারে স্পেন

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
মুন্সীগঞ্জে কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকুন্দিয়ায় আগুনে পুড়ল চার দোকান
পাকুন্দিয়ায় আগুনে পুড়ল চার দোকান

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে ইয়াবাসহ দুই যুবক আটক
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে ইয়াবাসহ দুই যুবক আটক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আগারগাঁওয়ে ককটেল বিস্ফোরণ
আগারগাঁওয়ে ককটেল বিস্ফোরণ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সেনেগালকে হারিয়ে প্রতিশোধ নিল ব্রাজিল
সেনেগালকে হারিয়ে প্রতিশোধ নিল ব্রাজিল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গা থানায় হামলার ঘটনায় আ.লীগের তিন নেতা গ্রেফতার
ভাঙ্গা থানায় হামলার ঘটনায় আ.লীগের তিন নেতা গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রমজান ও ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানালো আরব আমিরাত
রমজান ও ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানালো আরব আমিরাত

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা, মরদেহের পাশে মিলল গুলির খোসা
বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা, মরদেহের পাশে মিলল গুলির খোসা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি এখনো জনপ্রিয় হতে পারেনি, জামায়াত হয়েছে: ডা. তাহের
বিএনপি এখনো জনপ্রিয় হতে পারেনি, জামায়াত হয়েছে: ডা. তাহের

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ী জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার
রাজবাড়ী জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার
নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!
অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী
এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা
সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচারকের ছেলে হত্যায় লিমন রিমান্ডে
বিচারকের ছেলে হত্যায় লিমন রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না

প্রথম পৃষ্ঠা