শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৯ নভেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

রাজনীতি : ‘দুটি পথ ওগো দুটি দিকে গেছে বেঁকে’

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
রাজনীতি : ‘দুটি পথ ওগো দুটি দিকে গেছে বেঁকে’

ষাটের দশকে বাংলা গানের শ্রোতা মাত্রই ‘আজ দুজনার দুটি পথ ওগো দুটি দিকে গেছে বেঁকে’ শীর্ষক গানটি শুনে থাকবেন। ‘হারানো সুর’ সিনেমায় গৌরী প্রসন্ন মজুমদারের লেখা এবং সুরকার ও শিল্পী হেমন্ত মুখোপাধ্যায়ের দরাজকণ্ঠে গাওয়া এই গানের দৃশ্যায়নে উত্তম কুমার কিংবা সুচিত্রা সেন একবারের জন্যও ঠোঁট না নেড়েই বিরহগাথার এক মহাকাব্য রচনা করেছিলেন। সিনেমার পর্দায় সে দৃশ্য দেখে কেঁদেছে লাখো বিরহীর মন। এই গানের শুরুতেই লেখা রয়েছে “তোমার ও পথ আলোয় ভরানো জানি, আমার এ পথ আঁধারে আছে যে ঢেকে, আজ দুজনার দুটি পথ ওগো দুটি দিকে গেছে বেঁকে”। ৬৬ বছর (১৯৫৭) আগের এই গানের কথাগুলো মনে ভেসে উঠল ২৮ অক্টোবর-পরবর্তী ঘটনাপ্রবাহ দেখে। বাংলাদেশের রাজনীতিতে আজ স্পষ্টত বইছে দুটি ধারা। এক ধারা আলোয় ভরা পথে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছে; আর আরেক ধারা হয় অন্ধকার জেলে, না হয় অন্ধকার ঘরে আত্মগোপনে। আর উত্তম-সুচিত্রার মতো কোনো বাক্য ব্যয় না করেই সাধারণ জনগণ ও দেশ-বিদেশের অনেকে অনেক কিছুই বলে যাচ্ছেন নীরব ভাষায়।

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর দ্বিখণ্ডিত বৈশ্বিক রাজনীতি সমাজতন্ত্র আর ধনতন্ত্রের দুটি পথে বেঁকে গিয়েছিল। নব্বইয়ের দশকে সোভিয়েত ইউনিয়নের পতনের পর আমেরিকার মোড়লিপনায় এক মেরুতে সব পথ একীভূত করার প্রক্রিয়া শুরু হয়। এরপর চীনের বিস্ময়কর উত্থান, রাশিয়ার পূর্ণক্ষমতায় ফিরে আসা, আরববিশ্বে সম্পদের পাহাড়, জার্মানির পুনরায় একীভূত হওয়া, ইউরোপীয় ইউনিয়নের জন্ম এবং পশ্চিমা বিশ্বকে ইরানের চোখ রাঙিয়ে হুংকার দেওয়ার স্পর্ধা বিশ্বকে নানাপথে ও নানা মতে এগিয়ে যেতে উদ্বুদ্ধ করে। এরই মাঝে উপসাগরীয় যুদ্ধ ও ৯/১১-তে টুইন টাওয়ারে হামলার বিপরীতে শুরু হয় ‘ওয়ার অন ট্যাররিজম’ বা সন্ত্রাসবিরোধী যুদ্ধ। সারা বিশ্বে বিশেষত মুসলিম জাহানে চলে আমেরিকার নেতৃত্বে বা পৃষ্ঠপোষকতায় নানামুখী যুদ্ধ। এই যুদ্ধে অন্য দেশের সামনে আমেরিকা দুটি পথ বাতলে দেয় ও যে কোনো একটি পথ বেছে নিতে বলে। দুটি দিকে বেঁকে যাওয়া এই দুটি পথের একটির প্রবেশমুখে লেখা ‘আমেরিকার পক্ষে’ আর অন্যটিতে ‘আমেরিকার বিপক্ষে’। কিন্তু কোনো একটি পথ বেছে নেওয়ার খেসারত দিতে হয়েছে আফগানিস্তান, ইউক্রেন, সিরিয়া, পাকিস্তানসহ বেশ কিছু দেশকে। বাংলাদেশের সামনেও আজ বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটের দুটি পথ খোলা। একটি হলো আমেরিকার কথায় সাড়া দিয়ে চীন-ভারত বলয় থেকে নিজেকে আলাদা করা, আর অন্য পথ হলো আমেরিকার পক্ষে চলা। তবে কোন পথটি আলোয় ভরা আর কোন পথ আঁধারে ঢাকা, এ প্রশ্নের সঠিক উত্তর সম্ভবত কারও জানা নেই।

আমেরিকার যুদ্ধনীতিতে নিরপেক্ষ বলে কেউ নেই। একটি দেশকে আমেরিকার পক্ষ বা বিপক্ষ, যে কোনো একটি দিকে থাকতে হবে। এখানেই বাংলাদেশের মৌলিক সমস্যা। জাতির পিতা ঘোষিত ও বর্তমান সরকার অনুসৃত সাংবিধানিক পররাষ্ট্রনীতি ‘সবার প্রতি বন্ধুত্ব কারও প্রতি বৈরিতা নয়’। এমন নীতি আমেরিকার পক্ষ-বিপক্ষ নীতির সঙ্গে সাংঘর্ষিক। তাই বাংলাদেশের কৌশলগত কারণে রাশিয়ার সঙ্গে সম্পর্ক, অর্থনৈতিক স্বার্থে চীনের সঙ্গে সখ্য কিংবা আঞ্চলিক রাজনীতি ও স্থিতিশীলতার লক্ষ্যে ভারতের সঙ্গে সম্পর্কের উষ্ণতা সহ্য করতে নারাজ আমেরিকা। ফলে আমেরিকা ও বর্তমান বাংলাদেশ সরকারের সম্পর্ক- দুটি দিকে বেঁকে আছে। তবে কোন পথ আলোয় ভরা আর কোন পথ আঁধারে ঢাকা তাই এই মুহূর্তে বলা মুশকিল।

আগারগাঁও থেকে মেট্রোরেল একদিকে মতিঝিল অন্যদিকে উত্তরা দিকে ছুটে। আমাদের রাজনীতিও আজ যেন এগিয়ে যাওয়ার বদলে আগারগাঁও দাঁড়িয়ে আছে, যার পশ্চিমে সুবিশাল নির্বাচন কমিশন ভবন। দেশের রাজনৈতিকে আজ যেন দুটি দিকে মুখ করা মেট্রোরেলের যে কোনো একটিতে চড়তে হচ্ছে। এক মেট্রোর নাম ‘যে কোনো মূল্যে নির্বাচন ও সংবিধান রক্ষা’ আর অন্য মেট্রোর নাম ‘সমঝোতা ও সবার অংশগ্রহণের নির্বাচন’। আপাত দৃষ্টিতে যে কোনো মূল্যে নির্বাচনের মেট্রোরেলে চলছে রাজনীতি। এমন সিদ্ধান্তের পেছনে বেশ কিছু কারণও রয়েছে। অতীতের নির্বাচন নিয়ে যে যাই বলুক, বাংলাদেশের বিগত তিনটি সংসদ শেষ বিচারে টিকে গেছে। ২০১৪ সালের নির্বাচন বিএনপি বর্জন করে এবং এই নির্বাচনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ১৫৩ জন এমপি নির্বাচিত হন। এমন বাস্তবতার পাশাপাশি এটাও সত্য, এই সংসদেরই এমপি সাবের হোসেন চৌধুরী ২০১৪ সালের ১৬ অক্টোবর তিন বছরের জন্য আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত ইন্টার পার্লামেন্টারি ইউনিয়নের (আইপিইউ) ২৮তম সভাপতি নির্বাচিত হন। একই সময়ে (৯ অক্টোবর ২০১৪) এই সংসদের স্পিকার ডক্টর শিরীন শারমিন চৌধুরী কমনওয়েলথ পার্লামেন্টারি অ্যাসোসিয়েশনের (সিপিএ) চেয়ারপারসন নির্বাচিত হন।

বিগত ১৫ বছর ধরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও বর্তমান সংসদের বহু নেতানেত্রী ও সংসদ সদস্য জাতিসংঘ, কমনওয়েলথ, জোটনিরপেক্ষ সম্মেলন, জলবায়ু সম্মেলন প্রভৃতিতে যোগ দিয়েছেন। এ সময় বাংলাদেশ বিশ্বব্যাংক, আইএমএফ, এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক, ইসলামিক ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকসহ বহু প্রতিষ্ঠান থেকে ঋণ পেয়েছে। বাংলাদেশ গেল ১৫ বছরে জাতিসংঘের বিভিন্ন সংস্থার নেতৃত্ব দিয়েছে এবং জাতিসংঘের শান্তিরক্ষী বাহিনীতে নিয়মিতভাবে সৈন্য প্রেরণ করেছে। সবচেয়ে বড় কথা, ২০০৯ সাল থেকে প্রতিটি সংসদ তার পূর্ণ মেয়াদ সম্পন্ন করেছে। নির্বাচন কীভাবে হয়েছিল এমন প্রশ্ন সংসদের মেয়াদপূর্তিতে বাধা হয়ে দাঁড়ায়নি। সুতরাং ভবিষ্যতেও যদি আমলা ও পোষাকারীরা অনুগত থাকে, রাশিয়া, চীন ও ভারতের সমর্থন থাকে এবং ব্যক্তিগত সম্পর্কের কারণে ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁ, ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনাক এবং সৌদি যুবরাজ মো. বিন সালমানের শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন মিলে, তবে নির্বাচন কেমন হয়েছে- এ প্রশ্ন হালে পানি পাবে না। সম্ভবত এমনটা ধরে নিয়েই সরকার এমন মেট্রোতে চলেছে, যার প্রতীকী গন্তব্য সচিবালয়। আর মেট্রোর নাম ‘যে কোনো মূল্যে নির্বাচন ও সংবিধান রক্ষা’।

বিএনপির সামনেও দুটি পথ যেন দুই দিকে বেঁকে গেছে। বিএনপির ধানের আঁটি মাথায় নিতে প্রস্তুতি নিচ্ছে তৃণমূল বিএনপি, বাংলাদেশ ন্যাশনালিস্ট মুভমেন্ট, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ফ্রন্ট এবং চুপ করে থাকা ও ধারণা মতে সরকার কর্তৃক চিহ্নিত কিছু তারেক বিরোধী নেতা। অন্যদিকে সিনিয়র সব নেতাদের অবর্তমানে হালের আলোড়ন তরুণ নেতৃত্বের লাগাতার শো ডাউন, হঠাৎ হঠাৎ প্রকাশ্য হুমকি, সরকারি ভাষ্যমতে নাশকতা ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ব্যাপক প্রচারণা ও উদ্দীপনা সরকার ও নির্বাচনবিরোধী ধারাকে এখনো চাঙা রেখেছে। সিনিয়র সব নেতাকে জেলে পুরলেও দু-তিনজন সিনিয়র নেতাকে ছাড় দেওয়া এবং ঢাকায় বিদেশি রাষ্ট্রদূতদের সঙ্গে বৈঠক বা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভার্চুয়াল মিটিং তথা আন্দোলনের কর্মসূচি ঘোষণার সুযোগ দেওয়া নিয়েও সন্দেহ ও অবিশ্বাসের ধূম্রজাল সৃষ্টি হয়েছে। বিএনপির সীমিত আন্দোলন টিকিয়ে রেখে সরকার দেশে গণতন্ত্র বিরাজমান” এমনটা প্রমাণের চেষ্টা করছে বলেও ভাবছেন কেউ কেউ। বস্তুত বিএনপি জানে ও প্রকারন্তরে স্বীকার করে বর্তমান পরিস্থিতিতে নির্বাচন করে তারা সরকার গঠন করতে পারবে না। সে ক্ষেত্রে আন্দোলনের কৌশল হিসেবে নির্বাচনে অংশগ্রহণ অথবা গণতন্ত্রহীনতা প্রমাণের জন্য নির্বাচন বর্জন বা প্রতিহত করা- এ দুটি পথের যে কোনো একটিতে হাঁটতে হবে দলটিকে। নির্বাচনে অংশ নিলে খালেদা জিয়ার মুক্তি, তারেক জিয়ার দেশে ফেরা কিংবা মামলা থেকে নেতা-কর্মীদের নিস্তার মিলবে না সত্য, তবে সরকার চাপে পড়বে। ২৬ অক্টোবর তারিখে অর্থনীতিবিদ ও গবেষক আবুল বারকাত মানসম্মত নির্বাচন হলে আওয়ামী লীগ ১৪৮ থেকে ১৬৬টি, বিএনপি ১১৯ থেকে ১৩৭টি, জাতীয় পার্টি ১১টি, জামায়াত ২টি, এলডিপি ১টি ও বিজেপি ১টি আসন পাবে বলে জরিপভিত্তিক পূর্বাভাস দিয়েছেন। সরকার হয়তো আরও ভালো ফলাফলের জন্য জোর প্রচেষ্টা চালাবে এবং এটাই স্বাভাবিক। তবে দেশ-বিদেশের চাপে এমনটা বা এর কাছাকাছি কিছু হলেও এ দেশ, জাতি ও বিএনপির জন্য এ নির্বাচন একটি বিরাট অর্জন হতে পারে। এর বিপরীতে অভিমানে, ভয়ে, চাপে, লোভে বা অতীতের অন্যায় লুকানোর কৌশল হিসেবে বি. বাড়িয়ার মরহুম উকিল সাত্তার (বর্তমানে তার পুত্র), নারায়ণগঞ্জের তৈমূর, সিলেটের শমসের মুবিন, হাই কোর্টের ব্যারিস্টার সারোয়ার, গানপাড়ার শিল্পী মনিরের মতো প্রাক্তন এমপি, এককালের নেতা, নতুন নেতৃত্ব কিংবা জীবদ্দশার শেষ নির্বাচন- এমন প্রবীণ নেতারা বা তাদের পরবর্তী প্রজন্ম যদি ধানের শীষের আঁটি মাথায় নেওয়ার প্রত্যয়ে মাঠে নামে এবং আইনের প্যাঁচে ধানের শীষ প্রতীক পেয়েও যায়, তবে সরকারবিরোধী আন্দোলনরত বিএনপি নেতাদের কাঠগড়ায় দাঁড় করাবেন খোদ সাধারণ কর্মীরাই। পরপর তিনটি নির্বাচনে দলকে জিতাতে না পারার ব্যর্থতা কোনো যুক্তিতেই আর টিকবে না। অতীতে একজন ডাক্তার বদরুদ্দোজা, কর্নেল অলি বা ব্যারিস্টার মরহুম নাজমুল হুদা কিংবা আবুল কালাম আজাদ যা পারেননি, তা একজন মেজর হাফিজ বা আর কেউ পারবে না, এমনটা ভাবার অবকাশ নেই। তাই বিএনপি এই ‘জলে কুমির, ডাঙ্গায় বাঘ’ অবস্থা কীভাবে সামাল দেবে, সেটাই এখন দেখার বিষয়।

জামায়াতের সামনেও দুটি পথ। দলের নিবন্ধন বাতিলের সুযোগে জামায়াতের প্রার্থীরা স্বতন্ত্র হিসেবে নির্বাচন করলে তাদের আসনে আওয়ামী লীগের দুর্বল প্রার্থী দেওয়া, নিজেদের প্রার্থীর বদলে শরিক দলের প্রার্থী দাঁড় করানো তথা কিছু আসন ছেড়ে দেওয়ার আভাস পাচ্ছেন কেউ কেউ। জামায়াত বর্তমানে তার কোণঠাসা অবস্থা থেকে মুক্তি ও প্রকাশ্যে বিশেষত জাতীয় সংসদে তাদের বক্তব্য প্রদান করে দেশ-বিদেশে নিজেদের অস্তিত্ব ও জনপ্রিয়তা জাহিরের লক্ষ্যে এমন সুযোগ কাজে লাগাবে বলেও বলছেন অনেকে। অন্যদিকে জাতীয় পার্টির দুই ইঞ্জিন আগে থেকেই যেন একই ট্রেনের দুই দিকে লাগানো। দুই ইঞ্জিনই পুরনো এবং দুর্বল। এর মধ্যে যেটি তেল পানিতে বলীয়ান হয়ে অপেক্ষাকৃত বেশি শক্তিশালী হবে, সেদিকেই ছুটবে ‘জে পি এক্সপ্রেস’। আর নতুন সৈনিকদের প্যারেড শিক্ষার মতো ‘বাম-ডান-বাম’ করতে করতে বামেরা কোনো একদিকে হয়তো জমবে! আবার দুই পীর সাহেবও (আটরশি ও চরমোনাই) নিয়ত বেঁধেছেন দুই দিকে ফিরে। রূপকথার গল্পের পাওয়া ঘুমিয়ে যাওয়া রাজকন্যার মতো হেফাজতে ইসলামের নীরবতার নেপথ্যে ফুঁসছেন তাদেরই এক ভিন্ন ধারা। সরকারের সঙ্গে সখ্য রেখে নগদ আদায় কিংবা সুযোগ বুঝে অতীতের দাবি নিয়ে আন্দোলন, এই দুই পথের একটি বেছে নিতে হবে হেফাজতকে। এই তো আমাদের রাজনীতি।

প্রিয় পাঠক, লেখাটি কি জটিল করে ফেললাম? বাদ দিন। আসুন আপাতত আবার হেমন্তে ফিরে যাই, যার গানের কথা দিয়ে শুরু করেছিলাম। সেই গৌরী প্রসন্ন মজুমদারেরই লেখা ও হেমন্ত মুখোপাধ্যায়ের সুর ও গায়কিতে “মরু তীর্থ হিংলাজ” চলচ্চিত্রের একটি গান আজ থেকে ৬৪ বছর আগে (১৯৫৯ সালে) আশাহত লাখো মানুষের কথা বলেছিল, যা আজও জীবন্ত। নব্বয়ের গণআন্দোলনে এরশাদের পতন ও আজকের নির্বাচনের মধ্যবর্তী ৩৩ বছরে এই গানটি অনেকেই শুনেছেন কেবল গান হিসেবেই। কিন্তু আজ গানের কথাগুলো লক্ষ্য করুন :

“পথের ক্লান্তি ভুলে স্নেহভরা কোলে তব মাগো বলো কবে শীতল হবো-

কতদূর- আর কত দূর- বলো মা...”

লেখক : গবেষক, বিশ্লেষক ও কলামিস্ট

email: [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
যুদ্ধ নয় শান্তি
যুদ্ধ নয় শান্তি
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
হজের সূচনা যেভাবে হলো
হজের সূচনা যেভাবে হলো
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
সাইবার সুরক্ষা
সাইবার সুরক্ষা
ওএসডি কালচার
ওএসডি কালচার
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা  প্রয়োজন
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা প্রয়োজন
ইসলামে নারীর অধিকার
ইসলামে নারীর অধিকার
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
মেঘনা পেট্রোলিয়াম শ্রমিক ইউনিয়ন সভাপতিসহ ৬ জন কারাগারে
মেঘনা পেট্রোলিয়াম শ্রমিক ইউনিয়ন সভাপতিসহ ৬ জন কারাগারে

এই মাত্র | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লক্ষ্মীপুরে ট্রাকের ধাক্কায় কৃষি কর্মকর্তা নিহত
লক্ষ্মীপুরে ট্রাকের ধাক্কায় কৃষি কর্মকর্তা নিহত

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এল-ক্লাসিকোর রেফারি চূড়ান্ত
এল-ক্লাসিকোর রেফারি চূড়ান্ত

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তান থেকে সরিয়ে যেখানে হবে পিএসএল
পাকিস্তান থেকে সরিয়ে যেখানে হবে পিএসএল

৫৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কাশ্মীরে ইসলাম প্রচারের ইতিহাস
কাশ্মীরে ইসলাম প্রচারের ইতিহাস

৫৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ভারত ও পাকিস্তানের উচিত কূটনৈতিক সমাধান খুঁজে বের করা: যুক্তরাষ্ট্র
ভারত ও পাকিস্তানের উচিত কূটনৈতিক সমাধান খুঁজে বের করা: যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্যের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার পরিণাম
অন্যের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার পরিণাম

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাতভর অবস্থানের পর সকালেও চলছে যমুনার সামনে বিক্ষোভ
রাতভর অবস্থানের পর সকালেও চলছে যমুনার সামনে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ মে)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাবিতে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাবিতে বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রথম আমেরিকান পোপ রবার্ট প্রেভোস্ট
প্রথম আমেরিকান পোপ রবার্ট প্রেভোস্ট

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ ও বিচারের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান
আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ ও বিচারের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক অনুষ্ঠিত
ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জে স্কুলশিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার ২
সিরাজগঞ্জে স্কুলশিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার ২

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরীকে চেয়ারম্যান করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ গঠন
বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরীকে চেয়ারম্যান করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ গঠন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উজানে পলি পড়ে ভরাট হয়ে মরছে করতোয়া নদী
উজানে পলি পড়ে ভরাট হয়ে মরছে করতোয়া নদী

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মবার্ষিকী পালিত
কুমিল্লায় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মবার্ষিকী পালিত

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের বিরুদ্ধে এফ-১৬ কি ব্যবহারই করতে পারবে না পাকিস্তান?
ভারতের বিরুদ্ধে এফ-১৬ কি ব্যবহারই করতে পারবে না পাকিস্তান?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২৫ যুদ্ধবিমান দিয়ে ভারতে পাল্টা হামলা চালায় পাকিস্তান
১২৫ যুদ্ধবিমান দিয়ে ভারতে পাল্টা হামলা চালায় পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশ ছাড়লেন সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ
দেশ ছাড়লেন সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনায় লাভে চীন, লোকসানে রাফাল নির্মাতা
ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনায় লাভে চীন, লোকসানে রাফাল নির্মাতা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী
হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের সঙ্গে আরও দেশ ছাড়লেন যারা
আবদুল হামিদের সঙ্গে আরও দেশ ছাড়লেন যারা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের রাফাল ধ্বংস করে নজির গড়ল পাকিস্তান!
ভারতের রাফাল ধ্বংস করে নজির গড়ল পাকিস্তান!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩
পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের তৈরি ২৫ ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের
ইসরায়েলের তৈরি ২৫ ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজের দোষ ঢাকতেই অপবাদ দিচ্ছে শামীম? প্রশ্ন অহনার
নিজের দোষ ঢাকতেই অপবাদ দিচ্ছে শামীম? প্রশ্ন অহনার

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লাহোরে হঠাৎ বিস্ফোরণ, যা জানা গেলো?
লাহোরে হঠাৎ বিস্ফোরণ, যা জানা গেলো?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানের সম্ভাব্য হামলার জন্য ভারতের রাজ্যগুলোকে সতর্ক থাকার নির্দেশ
পাকিস্তানের সম্ভাব্য হামলার জন্য ভারতের রাজ্যগুলোকে সতর্ক থাকার নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াত নেতা এটিএম আজহারের মৃত্যুদণ্ডের বিরুদ্ধে করা আপিলের রায় ২৭ মে
জামায়াত নেতা এটিএম আজহারের মৃত্যুদণ্ডের বিরুদ্ধে করা আপিলের রায় ২৭ মে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ বিশ্ব গাধা দিবস: যে কারণে দিনটি মনে রাখবেন
আজ বিশ্ব গাধা দিবস: যে কারণে দিনটি মনে রাখবেন

২১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের আরও একটি ড্রোন ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
ভারতের আরও একটি ড্রোন ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

চাঁদা না পেয়ে হামলা লুট
চাঁদা না পেয়ে হামলা লুট

খবর

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

আড়াই কোটি টাকার জমি উদ্ধার
আড়াই কোটি টাকার জমি উদ্ধার

দেশগ্রাম

মা
মা

সাহিত্য

‘কেউ প্রমাণ দিতে পারবে না’
‘কেউ প্রমাণ দিতে পারবে না’

মাঠে ময়দানে