শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৯ নভেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

রাজনীতি : ‘দুটি পথ ওগো দুটি দিকে গেছে বেঁকে’

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
রাজনীতি : ‘দুটি পথ ওগো দুটি দিকে গেছে বেঁকে’

ষাটের দশকে বাংলা গানের শ্রোতা মাত্রই ‘আজ দুজনার দুটি পথ ওগো দুটি দিকে গেছে বেঁকে’ শীর্ষক গানটি শুনে থাকবেন। ‘হারানো সুর’ সিনেমায় গৌরী প্রসন্ন মজুমদারের লেখা এবং সুরকার ও শিল্পী হেমন্ত মুখোপাধ্যায়ের দরাজকণ্ঠে গাওয়া এই গানের দৃশ্যায়নে উত্তম কুমার কিংবা সুচিত্রা সেন একবারের জন্যও ঠোঁট না নেড়েই বিরহগাথার এক মহাকাব্য রচনা করেছিলেন। সিনেমার পর্দায় সে দৃশ্য দেখে কেঁদেছে লাখো বিরহীর মন। এই গানের শুরুতেই লেখা রয়েছে “তোমার ও পথ আলোয় ভরানো জানি, আমার এ পথ আঁধারে আছে যে ঢেকে, আজ দুজনার দুটি পথ ওগো দুটি দিকে গেছে বেঁকে”। ৬৬ বছর (১৯৫৭) আগের এই গানের কথাগুলো মনে ভেসে উঠল ২৮ অক্টোবর-পরবর্তী ঘটনাপ্রবাহ দেখে। বাংলাদেশের রাজনীতিতে আজ স্পষ্টত বইছে দুটি ধারা। এক ধারা আলোয় ভরা পথে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছে; আর আরেক ধারা হয় অন্ধকার জেলে, না হয় অন্ধকার ঘরে আত্মগোপনে। আর উত্তম-সুচিত্রার মতো কোনো বাক্য ব্যয় না করেই সাধারণ জনগণ ও দেশ-বিদেশের অনেকে অনেক কিছুই বলে যাচ্ছেন নীরব ভাষায়।

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর দ্বিখণ্ডিত বৈশ্বিক রাজনীতি সমাজতন্ত্র আর ধনতন্ত্রের দুটি পথে বেঁকে গিয়েছিল। নব্বইয়ের দশকে সোভিয়েত ইউনিয়নের পতনের পর আমেরিকার মোড়লিপনায় এক মেরুতে সব পথ একীভূত করার প্রক্রিয়া শুরু হয়। এরপর চীনের বিস্ময়কর উত্থান, রাশিয়ার পূর্ণক্ষমতায় ফিরে আসা, আরববিশ্বে সম্পদের পাহাড়, জার্মানির পুনরায় একীভূত হওয়া, ইউরোপীয় ইউনিয়নের জন্ম এবং পশ্চিমা বিশ্বকে ইরানের চোখ রাঙিয়ে হুংকার দেওয়ার স্পর্ধা বিশ্বকে নানাপথে ও নানা মতে এগিয়ে যেতে উদ্বুদ্ধ করে। এরই মাঝে উপসাগরীয় যুদ্ধ ও ৯/১১-তে টুইন টাওয়ারে হামলার বিপরীতে শুরু হয় ‘ওয়ার অন ট্যাররিজম’ বা সন্ত্রাসবিরোধী যুদ্ধ। সারা বিশ্বে বিশেষত মুসলিম জাহানে চলে আমেরিকার নেতৃত্বে বা পৃষ্ঠপোষকতায় নানামুখী যুদ্ধ। এই যুদ্ধে অন্য দেশের সামনে আমেরিকা দুটি পথ বাতলে দেয় ও যে কোনো একটি পথ বেছে নিতে বলে। দুটি দিকে বেঁকে যাওয়া এই দুটি পথের একটির প্রবেশমুখে লেখা ‘আমেরিকার পক্ষে’ আর অন্যটিতে ‘আমেরিকার বিপক্ষে’। কিন্তু কোনো একটি পথ বেছে নেওয়ার খেসারত দিতে হয়েছে আফগানিস্তান, ইউক্রেন, সিরিয়া, পাকিস্তানসহ বেশ কিছু দেশকে। বাংলাদেশের সামনেও আজ বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটের দুটি পথ খোলা। একটি হলো আমেরিকার কথায় সাড়া দিয়ে চীন-ভারত বলয় থেকে নিজেকে আলাদা করা, আর অন্য পথ হলো আমেরিকার পক্ষে চলা। তবে কোন পথটি আলোয় ভরা আর কোন পথ আঁধারে ঢাকা, এ প্রশ্নের সঠিক উত্তর সম্ভবত কারও জানা নেই।

আমেরিকার যুদ্ধনীতিতে নিরপেক্ষ বলে কেউ নেই। একটি দেশকে আমেরিকার পক্ষ বা বিপক্ষ, যে কোনো একটি দিকে থাকতে হবে। এখানেই বাংলাদেশের মৌলিক সমস্যা। জাতির পিতা ঘোষিত ও বর্তমান সরকার অনুসৃত সাংবিধানিক পররাষ্ট্রনীতি ‘সবার প্রতি বন্ধুত্ব কারও প্রতি বৈরিতা নয়’। এমন নীতি আমেরিকার পক্ষ-বিপক্ষ নীতির সঙ্গে সাংঘর্ষিক। তাই বাংলাদেশের কৌশলগত কারণে রাশিয়ার সঙ্গে সম্পর্ক, অর্থনৈতিক স্বার্থে চীনের সঙ্গে সখ্য কিংবা আঞ্চলিক রাজনীতি ও স্থিতিশীলতার লক্ষ্যে ভারতের সঙ্গে সম্পর্কের উষ্ণতা সহ্য করতে নারাজ আমেরিকা। ফলে আমেরিকা ও বর্তমান বাংলাদেশ সরকারের সম্পর্ক- দুটি দিকে বেঁকে আছে। তবে কোন পথ আলোয় ভরা আর কোন পথ আঁধারে ঢাকা তাই এই মুহূর্তে বলা মুশকিল।

আগারগাঁও থেকে মেট্রোরেল একদিকে মতিঝিল অন্যদিকে উত্তরা দিকে ছুটে। আমাদের রাজনীতিও আজ যেন এগিয়ে যাওয়ার বদলে আগারগাঁও দাঁড়িয়ে আছে, যার পশ্চিমে সুবিশাল নির্বাচন কমিশন ভবন। দেশের রাজনৈতিকে আজ যেন দুটি দিকে মুখ করা মেট্রোরেলের যে কোনো একটিতে চড়তে হচ্ছে। এক মেট্রোর নাম ‘যে কোনো মূল্যে নির্বাচন ও সংবিধান রক্ষা’ আর অন্য মেট্রোর নাম ‘সমঝোতা ও সবার অংশগ্রহণের নির্বাচন’। আপাত দৃষ্টিতে যে কোনো মূল্যে নির্বাচনের মেট্রোরেলে চলছে রাজনীতি। এমন সিদ্ধান্তের পেছনে বেশ কিছু কারণও রয়েছে। অতীতের নির্বাচন নিয়ে যে যাই বলুক, বাংলাদেশের বিগত তিনটি সংসদ শেষ বিচারে টিকে গেছে। ২০১৪ সালের নির্বাচন বিএনপি বর্জন করে এবং এই নির্বাচনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ১৫৩ জন এমপি নির্বাচিত হন। এমন বাস্তবতার পাশাপাশি এটাও সত্য, এই সংসদেরই এমপি সাবের হোসেন চৌধুরী ২০১৪ সালের ১৬ অক্টোবর তিন বছরের জন্য আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত ইন্টার পার্লামেন্টারি ইউনিয়নের (আইপিইউ) ২৮তম সভাপতি নির্বাচিত হন। একই সময়ে (৯ অক্টোবর ২০১৪) এই সংসদের স্পিকার ডক্টর শিরীন শারমিন চৌধুরী কমনওয়েলথ পার্লামেন্টারি অ্যাসোসিয়েশনের (সিপিএ) চেয়ারপারসন নির্বাচিত হন।

বিগত ১৫ বছর ধরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও বর্তমান সংসদের বহু নেতানেত্রী ও সংসদ সদস্য জাতিসংঘ, কমনওয়েলথ, জোটনিরপেক্ষ সম্মেলন, জলবায়ু সম্মেলন প্রভৃতিতে যোগ দিয়েছেন। এ সময় বাংলাদেশ বিশ্বব্যাংক, আইএমএফ, এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক, ইসলামিক ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকসহ বহু প্রতিষ্ঠান থেকে ঋণ পেয়েছে। বাংলাদেশ গেল ১৫ বছরে জাতিসংঘের বিভিন্ন সংস্থার নেতৃত্ব দিয়েছে এবং জাতিসংঘের শান্তিরক্ষী বাহিনীতে নিয়মিতভাবে সৈন্য প্রেরণ করেছে। সবচেয়ে বড় কথা, ২০০৯ সাল থেকে প্রতিটি সংসদ তার পূর্ণ মেয়াদ সম্পন্ন করেছে। নির্বাচন কীভাবে হয়েছিল এমন প্রশ্ন সংসদের মেয়াদপূর্তিতে বাধা হয়ে দাঁড়ায়নি। সুতরাং ভবিষ্যতেও যদি আমলা ও পোষাকারীরা অনুগত থাকে, রাশিয়া, চীন ও ভারতের সমর্থন থাকে এবং ব্যক্তিগত সম্পর্কের কারণে ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁ, ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনাক এবং সৌদি যুবরাজ মো. বিন সালমানের শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন মিলে, তবে নির্বাচন কেমন হয়েছে- এ প্রশ্ন হালে পানি পাবে না। সম্ভবত এমনটা ধরে নিয়েই সরকার এমন মেট্রোতে চলেছে, যার প্রতীকী গন্তব্য সচিবালয়। আর মেট্রোর নাম ‘যে কোনো মূল্যে নির্বাচন ও সংবিধান রক্ষা’।

বিএনপির সামনেও দুটি পথ যেন দুই দিকে বেঁকে গেছে। বিএনপির ধানের আঁটি মাথায় নিতে প্রস্তুতি নিচ্ছে তৃণমূল বিএনপি, বাংলাদেশ ন্যাশনালিস্ট মুভমেন্ট, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ফ্রন্ট এবং চুপ করে থাকা ও ধারণা মতে সরকার কর্তৃক চিহ্নিত কিছু তারেক বিরোধী নেতা। অন্যদিকে সিনিয়র সব নেতাদের অবর্তমানে হালের আলোড়ন তরুণ নেতৃত্বের লাগাতার শো ডাউন, হঠাৎ হঠাৎ প্রকাশ্য হুমকি, সরকারি ভাষ্যমতে নাশকতা ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ব্যাপক প্রচারণা ও উদ্দীপনা সরকার ও নির্বাচনবিরোধী ধারাকে এখনো চাঙা রেখেছে। সিনিয়র সব নেতাকে জেলে পুরলেও দু-তিনজন সিনিয়র নেতাকে ছাড় দেওয়া এবং ঢাকায় বিদেশি রাষ্ট্রদূতদের সঙ্গে বৈঠক বা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভার্চুয়াল মিটিং তথা আন্দোলনের কর্মসূচি ঘোষণার সুযোগ দেওয়া নিয়েও সন্দেহ ও অবিশ্বাসের ধূম্রজাল সৃষ্টি হয়েছে। বিএনপির সীমিত আন্দোলন টিকিয়ে রেখে সরকার দেশে গণতন্ত্র বিরাজমান” এমনটা প্রমাণের চেষ্টা করছে বলেও ভাবছেন কেউ কেউ। বস্তুত বিএনপি জানে ও প্রকারন্তরে স্বীকার করে বর্তমান পরিস্থিতিতে নির্বাচন করে তারা সরকার গঠন করতে পারবে না। সে ক্ষেত্রে আন্দোলনের কৌশল হিসেবে নির্বাচনে অংশগ্রহণ অথবা গণতন্ত্রহীনতা প্রমাণের জন্য নির্বাচন বর্জন বা প্রতিহত করা- এ দুটি পথের যে কোনো একটিতে হাঁটতে হবে দলটিকে। নির্বাচনে অংশ নিলে খালেদা জিয়ার মুক্তি, তারেক জিয়ার দেশে ফেরা কিংবা মামলা থেকে নেতা-কর্মীদের নিস্তার মিলবে না সত্য, তবে সরকার চাপে পড়বে। ২৬ অক্টোবর তারিখে অর্থনীতিবিদ ও গবেষক আবুল বারকাত মানসম্মত নির্বাচন হলে আওয়ামী লীগ ১৪৮ থেকে ১৬৬টি, বিএনপি ১১৯ থেকে ১৩৭টি, জাতীয় পার্টি ১১টি, জামায়াত ২টি, এলডিপি ১টি ও বিজেপি ১টি আসন পাবে বলে জরিপভিত্তিক পূর্বাভাস দিয়েছেন। সরকার হয়তো আরও ভালো ফলাফলের জন্য জোর প্রচেষ্টা চালাবে এবং এটাই স্বাভাবিক। তবে দেশ-বিদেশের চাপে এমনটা বা এর কাছাকাছি কিছু হলেও এ দেশ, জাতি ও বিএনপির জন্য এ নির্বাচন একটি বিরাট অর্জন হতে পারে। এর বিপরীতে অভিমানে, ভয়ে, চাপে, লোভে বা অতীতের অন্যায় লুকানোর কৌশল হিসেবে বি. বাড়িয়ার মরহুম উকিল সাত্তার (বর্তমানে তার পুত্র), নারায়ণগঞ্জের তৈমূর, সিলেটের শমসের মুবিন, হাই কোর্টের ব্যারিস্টার সারোয়ার, গানপাড়ার শিল্পী মনিরের মতো প্রাক্তন এমপি, এককালের নেতা, নতুন নেতৃত্ব কিংবা জীবদ্দশার শেষ নির্বাচন- এমন প্রবীণ নেতারা বা তাদের পরবর্তী প্রজন্ম যদি ধানের শীষের আঁটি মাথায় নেওয়ার প্রত্যয়ে মাঠে নামে এবং আইনের প্যাঁচে ধানের শীষ প্রতীক পেয়েও যায়, তবে সরকারবিরোধী আন্দোলনরত বিএনপি নেতাদের কাঠগড়ায় দাঁড় করাবেন খোদ সাধারণ কর্মীরাই। পরপর তিনটি নির্বাচনে দলকে জিতাতে না পারার ব্যর্থতা কোনো যুক্তিতেই আর টিকবে না। অতীতে একজন ডাক্তার বদরুদ্দোজা, কর্নেল অলি বা ব্যারিস্টার মরহুম নাজমুল হুদা কিংবা আবুল কালাম আজাদ যা পারেননি, তা একজন মেজর হাফিজ বা আর কেউ পারবে না, এমনটা ভাবার অবকাশ নেই। তাই বিএনপি এই ‘জলে কুমির, ডাঙ্গায় বাঘ’ অবস্থা কীভাবে সামাল দেবে, সেটাই এখন দেখার বিষয়।

জামায়াতের সামনেও দুটি পথ। দলের নিবন্ধন বাতিলের সুযোগে জামায়াতের প্রার্থীরা স্বতন্ত্র হিসেবে নির্বাচন করলে তাদের আসনে আওয়ামী লীগের দুর্বল প্রার্থী দেওয়া, নিজেদের প্রার্থীর বদলে শরিক দলের প্রার্থী দাঁড় করানো তথা কিছু আসন ছেড়ে দেওয়ার আভাস পাচ্ছেন কেউ কেউ। জামায়াত বর্তমানে তার কোণঠাসা অবস্থা থেকে মুক্তি ও প্রকাশ্যে বিশেষত জাতীয় সংসদে তাদের বক্তব্য প্রদান করে দেশ-বিদেশে নিজেদের অস্তিত্ব ও জনপ্রিয়তা জাহিরের লক্ষ্যে এমন সুযোগ কাজে লাগাবে বলেও বলছেন অনেকে। অন্যদিকে জাতীয় পার্টির দুই ইঞ্জিন আগে থেকেই যেন একই ট্রেনের দুই দিকে লাগানো। দুই ইঞ্জিনই পুরনো এবং দুর্বল। এর মধ্যে যেটি তেল পানিতে বলীয়ান হয়ে অপেক্ষাকৃত বেশি শক্তিশালী হবে, সেদিকেই ছুটবে ‘জে পি এক্সপ্রেস’। আর নতুন সৈনিকদের প্যারেড শিক্ষার মতো ‘বাম-ডান-বাম’ করতে করতে বামেরা কোনো একদিকে হয়তো জমবে! আবার দুই পীর সাহেবও (আটরশি ও চরমোনাই) নিয়ত বেঁধেছেন দুই দিকে ফিরে। রূপকথার গল্পের পাওয়া ঘুমিয়ে যাওয়া রাজকন্যার মতো হেফাজতে ইসলামের নীরবতার নেপথ্যে ফুঁসছেন তাদেরই এক ভিন্ন ধারা। সরকারের সঙ্গে সখ্য রেখে নগদ আদায় কিংবা সুযোগ বুঝে অতীতের দাবি নিয়ে আন্দোলন, এই দুই পথের একটি বেছে নিতে হবে হেফাজতকে। এই তো আমাদের রাজনীতি।

প্রিয় পাঠক, লেখাটি কি জটিল করে ফেললাম? বাদ দিন। আসুন আপাতত আবার হেমন্তে ফিরে যাই, যার গানের কথা দিয়ে শুরু করেছিলাম। সেই গৌরী প্রসন্ন মজুমদারেরই লেখা ও হেমন্ত মুখোপাধ্যায়ের সুর ও গায়কিতে “মরু তীর্থ হিংলাজ” চলচ্চিত্রের একটি গান আজ থেকে ৬৪ বছর আগে (১৯৫৯ সালে) আশাহত লাখো মানুষের কথা বলেছিল, যা আজও জীবন্ত। নব্বয়ের গণআন্দোলনে এরশাদের পতন ও আজকের নির্বাচনের মধ্যবর্তী ৩৩ বছরে এই গানটি অনেকেই শুনেছেন কেবল গান হিসেবেই। কিন্তু আজ গানের কথাগুলো লক্ষ্য করুন :

“পথের ক্লান্তি ভুলে স্নেহভরা কোলে তব মাগো বলো কবে শীতল হবো-

কতদূর- আর কত দূর- বলো মা...”

লেখক : গবেষক, বিশ্লেষক ও কলামিস্ট

email: [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
টেকনাফে ঘরের দেয়াল ভেঙে এক ব্যক্তিকে তুলে নিল অস্ত্রধারীরা
টেকনাফে ঘরের দেয়াল ভেঙে এক ব্যক্তিকে তুলে নিল অস্ত্রধারীরা

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

জামায়াত আমিরের চট্টগ্রাম সফর শনিবার
জামায়াত আমিরের চট্টগ্রাম সফর শনিবার

৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁপাইনবাবগঞ্জে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৪০
চাঁপাইনবাবগঞ্জে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৪০

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১১
রাজধানীতে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১১

৩১ মিনিট আগে | নগর জীবন

২৬ মাস পর ফিরছেন পল পগবা
২৬ মাস পর ফিরছেন পল পগবা

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তুষারঝড়ে বিপর্যস্ত যুক্তরাজ্য: বন্ধ শত শত স্কুল, বিদ্যুৎহীন বহু এলাকা
তুষারঝড়ে বিপর্যস্ত যুক্তরাজ্য: বন্ধ শত শত স্কুল, বিদ্যুৎহীন বহু এলাকা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন প্রস্তুতি বিষয়ে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর
নির্বাচন প্রস্তুতি বিষয়ে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির জগন্নাথ হলে ‘সংহতির বাংলাদেশ নাইট ফুটসাল’ টুর্নামেন্টের উদ্বোধন
ঢাবির জগন্নাথ হলে ‘সংহতির বাংলাদেশ নাইট ফুটসাল’ টুর্নামেন্টের উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আড়াল ভেঙে ‌‘সুসংবাদ’ দিলেন মোনালি
আড়াল ভেঙে ‌‘সুসংবাদ’ দিলেন মোনালি

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদন
আজ থেকে শুরু হচ্ছে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভোর ৫টা না সকাল ৭টা? স্নায়ুতন্ত্র সুস্থ রাখতে কখন ঘুম থেকে উঠবেন?
ভোর ৫টা না সকাল ৭টা? স্নায়ুতন্ত্র সুস্থ রাখতে কখন ঘুম থেকে উঠবেন?

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা
শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু
ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আহান-অনীতকে বলিউডের ‌‘নেক্সট কাপল’ বললেন করণ জোহর
আহান-অনীতকে বলিউডের ‌‘নেক্সট কাপল’ বললেন করণ জোহর

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সকালে ডিম খাবেন কেন
সকালে ডিম খাবেন কেন

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

টানা বর্ষণে ভিয়েতনামে ভয়াবহ বন্যা, ৪১ জনের প্রাণহানি
টানা বর্ষণে ভিয়েতনামে ভয়াবহ বন্যা, ৪১ জনের প্রাণহানি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সার বিতরণ-সংক্রান্ত সমন্বিত নীতিমালা বিষয়ে অবহিতকরণ সভা
সার বিতরণ-সংক্রান্ত সমন্বিত নীতিমালা বিষয়ে অবহিতকরণ সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তেঁতুলিয়ায় বাড়ছে শীতের দাপট, তাপমাত্রা ১৪.৯ ডিগ্রি
তেঁতুলিয়ায় বাড়ছে শীতের দাপট, তাপমাত্রা ১৪.৯ ডিগ্রি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ নভেম্বর)

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
শনিবার ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল
মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা