শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৯ নভেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

রাজনীতি : ‘দুটি পথ ওগো দুটি দিকে গেছে বেঁকে’

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
রাজনীতি : ‘দুটি পথ ওগো দুটি দিকে গেছে বেঁকে’

ষাটের দশকে বাংলা গানের শ্রোতা মাত্রই ‘আজ দুজনার দুটি পথ ওগো দুটি দিকে গেছে বেঁকে’ শীর্ষক গানটি শুনে থাকবেন। ‘হারানো সুর’ সিনেমায় গৌরী প্রসন্ন মজুমদারের লেখা এবং সুরকার ও শিল্পী হেমন্ত মুখোপাধ্যায়ের দরাজকণ্ঠে গাওয়া এই গানের দৃশ্যায়নে উত্তম কুমার কিংবা সুচিত্রা সেন একবারের জন্যও ঠোঁট না নেড়েই বিরহগাথার এক মহাকাব্য রচনা করেছিলেন। সিনেমার পর্দায় সে দৃশ্য দেখে কেঁদেছে লাখো বিরহীর মন। এই গানের শুরুতেই লেখা রয়েছে “তোমার ও পথ আলোয় ভরানো জানি, আমার এ পথ আঁধারে আছে যে ঢেকে, আজ দুজনার দুটি পথ ওগো দুটি দিকে গেছে বেঁকে”। ৬৬ বছর (১৯৫৭) আগের এই গানের কথাগুলো মনে ভেসে উঠল ২৮ অক্টোবর-পরবর্তী ঘটনাপ্রবাহ দেখে। বাংলাদেশের রাজনীতিতে আজ স্পষ্টত বইছে দুটি ধারা। এক ধারা আলোয় ভরা পথে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছে; আর আরেক ধারা হয় অন্ধকার জেলে, না হয় অন্ধকার ঘরে আত্মগোপনে। আর উত্তম-সুচিত্রার মতো কোনো বাক্য ব্যয় না করেই সাধারণ জনগণ ও দেশ-বিদেশের অনেকে অনেক কিছুই বলে যাচ্ছেন নীরব ভাষায়।

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর দ্বিখণ্ডিত বৈশ্বিক রাজনীতি সমাজতন্ত্র আর ধনতন্ত্রের দুটি পথে বেঁকে গিয়েছিল। নব্বইয়ের দশকে সোভিয়েত ইউনিয়নের পতনের পর আমেরিকার মোড়লিপনায় এক মেরুতে সব পথ একীভূত করার প্রক্রিয়া শুরু হয়। এরপর চীনের বিস্ময়কর উত্থান, রাশিয়ার পূর্ণক্ষমতায় ফিরে আসা, আরববিশ্বে সম্পদের পাহাড়, জার্মানির পুনরায় একীভূত হওয়া, ইউরোপীয় ইউনিয়নের জন্ম এবং পশ্চিমা বিশ্বকে ইরানের চোখ রাঙিয়ে হুংকার দেওয়ার স্পর্ধা বিশ্বকে নানাপথে ও নানা মতে এগিয়ে যেতে উদ্বুদ্ধ করে। এরই মাঝে উপসাগরীয় যুদ্ধ ও ৯/১১-তে টুইন টাওয়ারে হামলার বিপরীতে শুরু হয় ‘ওয়ার অন ট্যাররিজম’ বা সন্ত্রাসবিরোধী যুদ্ধ। সারা বিশ্বে বিশেষত মুসলিম জাহানে চলে আমেরিকার নেতৃত্বে বা পৃষ্ঠপোষকতায় নানামুখী যুদ্ধ। এই যুদ্ধে অন্য দেশের সামনে আমেরিকা দুটি পথ বাতলে দেয় ও যে কোনো একটি পথ বেছে নিতে বলে। দুটি দিকে বেঁকে যাওয়া এই দুটি পথের একটির প্রবেশমুখে লেখা ‘আমেরিকার পক্ষে’ আর অন্যটিতে ‘আমেরিকার বিপক্ষে’। কিন্তু কোনো একটি পথ বেছে নেওয়ার খেসারত দিতে হয়েছে আফগানিস্তান, ইউক্রেন, সিরিয়া, পাকিস্তানসহ বেশ কিছু দেশকে। বাংলাদেশের সামনেও আজ বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটের দুটি পথ খোলা। একটি হলো আমেরিকার কথায় সাড়া দিয়ে চীন-ভারত বলয় থেকে নিজেকে আলাদা করা, আর অন্য পথ হলো আমেরিকার পক্ষে চলা। তবে কোন পথটি আলোয় ভরা আর কোন পথ আঁধারে ঢাকা, এ প্রশ্নের সঠিক উত্তর সম্ভবত কারও জানা নেই।

আমেরিকার যুদ্ধনীতিতে নিরপেক্ষ বলে কেউ নেই। একটি দেশকে আমেরিকার পক্ষ বা বিপক্ষ, যে কোনো একটি দিকে থাকতে হবে। এখানেই বাংলাদেশের মৌলিক সমস্যা। জাতির পিতা ঘোষিত ও বর্তমান সরকার অনুসৃত সাংবিধানিক পররাষ্ট্রনীতি ‘সবার প্রতি বন্ধুত্ব কারও প্রতি বৈরিতা নয়’। এমন নীতি আমেরিকার পক্ষ-বিপক্ষ নীতির সঙ্গে সাংঘর্ষিক। তাই বাংলাদেশের কৌশলগত কারণে রাশিয়ার সঙ্গে সম্পর্ক, অর্থনৈতিক স্বার্থে চীনের সঙ্গে সখ্য কিংবা আঞ্চলিক রাজনীতি ও স্থিতিশীলতার লক্ষ্যে ভারতের সঙ্গে সম্পর্কের উষ্ণতা সহ্য করতে নারাজ আমেরিকা। ফলে আমেরিকা ও বর্তমান বাংলাদেশ সরকারের সম্পর্ক- দুটি দিকে বেঁকে আছে। তবে কোন পথ আলোয় ভরা আর কোন পথ আঁধারে ঢাকা তাই এই মুহূর্তে বলা মুশকিল।

আগারগাঁও থেকে মেট্রোরেল একদিকে মতিঝিল অন্যদিকে উত্তরা দিকে ছুটে। আমাদের রাজনীতিও আজ যেন এগিয়ে যাওয়ার বদলে আগারগাঁও দাঁড়িয়ে আছে, যার পশ্চিমে সুবিশাল নির্বাচন কমিশন ভবন। দেশের রাজনৈতিকে আজ যেন দুটি দিকে মুখ করা মেট্রোরেলের যে কোনো একটিতে চড়তে হচ্ছে। এক মেট্রোর নাম ‘যে কোনো মূল্যে নির্বাচন ও সংবিধান রক্ষা’ আর অন্য মেট্রোর নাম ‘সমঝোতা ও সবার অংশগ্রহণের নির্বাচন’। আপাত দৃষ্টিতে যে কোনো মূল্যে নির্বাচনের মেট্রোরেলে চলছে রাজনীতি। এমন সিদ্ধান্তের পেছনে বেশ কিছু কারণও রয়েছে। অতীতের নির্বাচন নিয়ে যে যাই বলুক, বাংলাদেশের বিগত তিনটি সংসদ শেষ বিচারে টিকে গেছে। ২০১৪ সালের নির্বাচন বিএনপি বর্জন করে এবং এই নির্বাচনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ১৫৩ জন এমপি নির্বাচিত হন। এমন বাস্তবতার পাশাপাশি এটাও সত্য, এই সংসদেরই এমপি সাবের হোসেন চৌধুরী ২০১৪ সালের ১৬ অক্টোবর তিন বছরের জন্য আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত ইন্টার পার্লামেন্টারি ইউনিয়নের (আইপিইউ) ২৮তম সভাপতি নির্বাচিত হন। একই সময়ে (৯ অক্টোবর ২০১৪) এই সংসদের স্পিকার ডক্টর শিরীন শারমিন চৌধুরী কমনওয়েলথ পার্লামেন্টারি অ্যাসোসিয়েশনের (সিপিএ) চেয়ারপারসন নির্বাচিত হন।

বিগত ১৫ বছর ধরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও বর্তমান সংসদের বহু নেতানেত্রী ও সংসদ সদস্য জাতিসংঘ, কমনওয়েলথ, জোটনিরপেক্ষ সম্মেলন, জলবায়ু সম্মেলন প্রভৃতিতে যোগ দিয়েছেন। এ সময় বাংলাদেশ বিশ্বব্যাংক, আইএমএফ, এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক, ইসলামিক ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকসহ বহু প্রতিষ্ঠান থেকে ঋণ পেয়েছে। বাংলাদেশ গেল ১৫ বছরে জাতিসংঘের বিভিন্ন সংস্থার নেতৃত্ব দিয়েছে এবং জাতিসংঘের শান্তিরক্ষী বাহিনীতে নিয়মিতভাবে সৈন্য প্রেরণ করেছে। সবচেয়ে বড় কথা, ২০০৯ সাল থেকে প্রতিটি সংসদ তার পূর্ণ মেয়াদ সম্পন্ন করেছে। নির্বাচন কীভাবে হয়েছিল এমন প্রশ্ন সংসদের মেয়াদপূর্তিতে বাধা হয়ে দাঁড়ায়নি। সুতরাং ভবিষ্যতেও যদি আমলা ও পোষাকারীরা অনুগত থাকে, রাশিয়া, চীন ও ভারতের সমর্থন থাকে এবং ব্যক্তিগত সম্পর্কের কারণে ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁ, ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনাক এবং সৌদি যুবরাজ মো. বিন সালমানের শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন মিলে, তবে নির্বাচন কেমন হয়েছে- এ প্রশ্ন হালে পানি পাবে না। সম্ভবত এমনটা ধরে নিয়েই সরকার এমন মেট্রোতে চলেছে, যার প্রতীকী গন্তব্য সচিবালয়। আর মেট্রোর নাম ‘যে কোনো মূল্যে নির্বাচন ও সংবিধান রক্ষা’।

বিএনপির সামনেও দুটি পথ যেন দুই দিকে বেঁকে গেছে। বিএনপির ধানের আঁটি মাথায় নিতে প্রস্তুতি নিচ্ছে তৃণমূল বিএনপি, বাংলাদেশ ন্যাশনালিস্ট মুভমেন্ট, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ফ্রন্ট এবং চুপ করে থাকা ও ধারণা মতে সরকার কর্তৃক চিহ্নিত কিছু তারেক বিরোধী নেতা। অন্যদিকে সিনিয়র সব নেতাদের অবর্তমানে হালের আলোড়ন তরুণ নেতৃত্বের লাগাতার শো ডাউন, হঠাৎ হঠাৎ প্রকাশ্য হুমকি, সরকারি ভাষ্যমতে নাশকতা ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ব্যাপক প্রচারণা ও উদ্দীপনা সরকার ও নির্বাচনবিরোধী ধারাকে এখনো চাঙা রেখেছে। সিনিয়র সব নেতাকে জেলে পুরলেও দু-তিনজন সিনিয়র নেতাকে ছাড় দেওয়া এবং ঢাকায় বিদেশি রাষ্ট্রদূতদের সঙ্গে বৈঠক বা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভার্চুয়াল মিটিং তথা আন্দোলনের কর্মসূচি ঘোষণার সুযোগ দেওয়া নিয়েও সন্দেহ ও অবিশ্বাসের ধূম্রজাল সৃষ্টি হয়েছে। বিএনপির সীমিত আন্দোলন টিকিয়ে রেখে সরকার দেশে গণতন্ত্র বিরাজমান” এমনটা প্রমাণের চেষ্টা করছে বলেও ভাবছেন কেউ কেউ। বস্তুত বিএনপি জানে ও প্রকারন্তরে স্বীকার করে বর্তমান পরিস্থিতিতে নির্বাচন করে তারা সরকার গঠন করতে পারবে না। সে ক্ষেত্রে আন্দোলনের কৌশল হিসেবে নির্বাচনে অংশগ্রহণ অথবা গণতন্ত্রহীনতা প্রমাণের জন্য নির্বাচন বর্জন বা প্রতিহত করা- এ দুটি পথের যে কোনো একটিতে হাঁটতে হবে দলটিকে। নির্বাচনে অংশ নিলে খালেদা জিয়ার মুক্তি, তারেক জিয়ার দেশে ফেরা কিংবা মামলা থেকে নেতা-কর্মীদের নিস্তার মিলবে না সত্য, তবে সরকার চাপে পড়বে। ২৬ অক্টোবর তারিখে অর্থনীতিবিদ ও গবেষক আবুল বারকাত মানসম্মত নির্বাচন হলে আওয়ামী লীগ ১৪৮ থেকে ১৬৬টি, বিএনপি ১১৯ থেকে ১৩৭টি, জাতীয় পার্টি ১১টি, জামায়াত ২টি, এলডিপি ১টি ও বিজেপি ১টি আসন পাবে বলে জরিপভিত্তিক পূর্বাভাস দিয়েছেন। সরকার হয়তো আরও ভালো ফলাফলের জন্য জোর প্রচেষ্টা চালাবে এবং এটাই স্বাভাবিক। তবে দেশ-বিদেশের চাপে এমনটা বা এর কাছাকাছি কিছু হলেও এ দেশ, জাতি ও বিএনপির জন্য এ নির্বাচন একটি বিরাট অর্জন হতে পারে। এর বিপরীতে অভিমানে, ভয়ে, চাপে, লোভে বা অতীতের অন্যায় লুকানোর কৌশল হিসেবে বি. বাড়িয়ার মরহুম উকিল সাত্তার (বর্তমানে তার পুত্র), নারায়ণগঞ্জের তৈমূর, সিলেটের শমসের মুবিন, হাই কোর্টের ব্যারিস্টার সারোয়ার, গানপাড়ার শিল্পী মনিরের মতো প্রাক্তন এমপি, এককালের নেতা, নতুন নেতৃত্ব কিংবা জীবদ্দশার শেষ নির্বাচন- এমন প্রবীণ নেতারা বা তাদের পরবর্তী প্রজন্ম যদি ধানের শীষের আঁটি মাথায় নেওয়ার প্রত্যয়ে মাঠে নামে এবং আইনের প্যাঁচে ধানের শীষ প্রতীক পেয়েও যায়, তবে সরকারবিরোধী আন্দোলনরত বিএনপি নেতাদের কাঠগড়ায় দাঁড় করাবেন খোদ সাধারণ কর্মীরাই। পরপর তিনটি নির্বাচনে দলকে জিতাতে না পারার ব্যর্থতা কোনো যুক্তিতেই আর টিকবে না। অতীতে একজন ডাক্তার বদরুদ্দোজা, কর্নেল অলি বা ব্যারিস্টার মরহুম নাজমুল হুদা কিংবা আবুল কালাম আজাদ যা পারেননি, তা একজন মেজর হাফিজ বা আর কেউ পারবে না, এমনটা ভাবার অবকাশ নেই। তাই বিএনপি এই ‘জলে কুমির, ডাঙ্গায় বাঘ’ অবস্থা কীভাবে সামাল দেবে, সেটাই এখন দেখার বিষয়।

জামায়াতের সামনেও দুটি পথ। দলের নিবন্ধন বাতিলের সুযোগে জামায়াতের প্রার্থীরা স্বতন্ত্র হিসেবে নির্বাচন করলে তাদের আসনে আওয়ামী লীগের দুর্বল প্রার্থী দেওয়া, নিজেদের প্রার্থীর বদলে শরিক দলের প্রার্থী দাঁড় করানো তথা কিছু আসন ছেড়ে দেওয়ার আভাস পাচ্ছেন কেউ কেউ। জামায়াত বর্তমানে তার কোণঠাসা অবস্থা থেকে মুক্তি ও প্রকাশ্যে বিশেষত জাতীয় সংসদে তাদের বক্তব্য প্রদান করে দেশ-বিদেশে নিজেদের অস্তিত্ব ও জনপ্রিয়তা জাহিরের লক্ষ্যে এমন সুযোগ কাজে লাগাবে বলেও বলছেন অনেকে। অন্যদিকে জাতীয় পার্টির দুই ইঞ্জিন আগে থেকেই যেন একই ট্রেনের দুই দিকে লাগানো। দুই ইঞ্জিনই পুরনো এবং দুর্বল। এর মধ্যে যেটি তেল পানিতে বলীয়ান হয়ে অপেক্ষাকৃত বেশি শক্তিশালী হবে, সেদিকেই ছুটবে ‘জে পি এক্সপ্রেস’। আর নতুন সৈনিকদের প্যারেড শিক্ষার মতো ‘বাম-ডান-বাম’ করতে করতে বামেরা কোনো একদিকে হয়তো জমবে! আবার দুই পীর সাহেবও (আটরশি ও চরমোনাই) নিয়ত বেঁধেছেন দুই দিকে ফিরে। রূপকথার গল্পের পাওয়া ঘুমিয়ে যাওয়া রাজকন্যার মতো হেফাজতে ইসলামের নীরবতার নেপথ্যে ফুঁসছেন তাদেরই এক ভিন্ন ধারা। সরকারের সঙ্গে সখ্য রেখে নগদ আদায় কিংবা সুযোগ বুঝে অতীতের দাবি নিয়ে আন্দোলন, এই দুই পথের একটি বেছে নিতে হবে হেফাজতকে। এই তো আমাদের রাজনীতি।

প্রিয় পাঠক, লেখাটি কি জটিল করে ফেললাম? বাদ দিন। আসুন আপাতত আবার হেমন্তে ফিরে যাই, যার গানের কথা দিয়ে শুরু করেছিলাম। সেই গৌরী প্রসন্ন মজুমদারেরই লেখা ও হেমন্ত মুখোপাধ্যায়ের সুর ও গায়কিতে “মরু তীর্থ হিংলাজ” চলচ্চিত্রের একটি গান আজ থেকে ৬৪ বছর আগে (১৯৫৯ সালে) আশাহত লাখো মানুষের কথা বলেছিল, যা আজও জীবন্ত। নব্বয়ের গণআন্দোলনে এরশাদের পতন ও আজকের নির্বাচনের মধ্যবর্তী ৩৩ বছরে এই গানটি অনেকেই শুনেছেন কেবল গান হিসেবেই। কিন্তু আজ গানের কথাগুলো লক্ষ্য করুন :

“পথের ক্লান্তি ভুলে স্নেহভরা কোলে তব মাগো বলো কবে শীতল হবো-

কতদূর- আর কত দূর- বলো মা...”

লেখক : গবেষক, বিশ্লেষক ও কলামিস্ট

email: [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বিএনপির জিরো টলারেন্স
বিএনপির জিরো টলারেন্স
পবিত্র আশুরা
পবিত্র আশুরা
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
উজানির মা ও ভাটার টান
উজানির মা ও ভাটার টান
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
থানায় হামলা
থানায় হামলা
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
সর্বশেষ খবর
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা

৩৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

আশুরার দিনের ফজিলত
আশুরার দিনের ফজিলত

৪৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান
ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান

৫১ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

আশুরা সম্পর্কিত ঐতিহাসিক ঘটনাবলি
আশুরা সম্পর্কিত ঐতিহাসিক ঘটনাবলি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কন্যাকে গোপন কথা বলতেন নবীজি (সা.)
যে কন্যাকে গোপন কথা বলতেন নবীজি (সা.)

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৫৪ বছর পর গাভাস্কারের রেকর্ড ছাপিয়ে গেলেন গিল
৫৪ বছর পর গাভাস্কারের রেকর্ড ছাপিয়ে গেলেন গিল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামে শোক পালনের সীমারেখা
ইসলামে শোক পালনের সীমারেখা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’
মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো
যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানে ভবন ধসে নিহত বেড়ে ২১
পাকিস্তানে ভবন ধসে নিহত বেড়ে ২১

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আব্দুল্লাহর ক্যান্সার আক্রান্ত ভাইয়ের চিকিৎসার খোঁজ নিলেন তারেক রহমান
শহীদ আব্দুল্লাহর ক্যান্সার আক্রান্ত ভাইয়ের চিকিৎসার খোঁজ নিলেন তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ তলানিতে
অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ তলানিতে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২৭
টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২৭

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পায়ের গোড়ালি ভেঙে ছিটকে গেলেন বায়ার্ন তারকা জামাল মুসিয়ালা
পায়ের গোড়ালি ভেঙে ছিটকে গেলেন বায়ার্ন তারকা জামাল মুসিয়ালা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নয়জনের দল নিয়েই বায়ার্নকে হারিয়ে সেমিফাইনালে পিএসজি
নয়জনের দল নিয়েই বায়ার্নকে হারিয়ে সেমিফাইনালে পিএসজি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিশরে দুই মিনিবাসের সংঘর্ষে ৯ জন নিহত, আহত ১১
মিশরে দুই মিনিবাসের সংঘর্ষে ৯ জন নিহত, আহত ১১

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তানভীরের জবাব: ক্যাপ্টেনের ভরসাই আত্মবিশ্বাসের চাবিকাঠি
তানভীরের জবাব: ক্যাপ্টেনের ভরসাই আত্মবিশ্বাসের চাবিকাঠি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশে নাটোরকে এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান
নতুন বাংলাদেশে নাটোরকে এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনা ক্রীড়াঙ্গনকেও কলুষিত করেছে: হাফিজ
শেখ হাসিনা ক্রীড়াঙ্গনকেও কলুষিত করেছে: হাফিজ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল
দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা
সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল
ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে
ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান
মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম
জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা
যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ
৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ
কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’
আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান
আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান
এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন
যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে’
‘ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাজিত বাংলাদেশ
অপরাজিত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

লাকসামের এরশাদ শিকদার
লাকসামের এরশাদ শিকদার

প্রথম পৃষ্ঠা

৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে
৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে
নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা
অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা
আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা

নগর জীবন

ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে
ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে

নগর জীবন

মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু
মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু

শোবিজ

রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়
রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য
নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য

শোবিজ

দেখা হবে এশিয়ান কাপে
দেখা হবে এশিয়ান কাপে

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা
বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক
বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক

প্রথম পৃষ্ঠা

তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা
তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা

মাঠে ময়দানে

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের
নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের

নগর জীবন

ডিজে তানিয়া বৃষ্টি
ডিজে তানিয়া বৃষ্টি

শোবিজ

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ
ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব
ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব

মাঠে ময়দানে

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা
বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা

শোবিজ