শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১১ ডিসেম্বর, ২০২৩

বিজয়ের ৫৩ বছর ও আগামীর বাংলাদেশ

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
বিজয়ের ৫৩ বছর ও আগামীর বাংলাদেশ

বাঙালি জাতির সর্বশ্রেষ্ঠ মাস বছর ঘুরে আবার শুরু হয়ে গেছে। আর কদিন পরই সর্বশ্রেষ্ঠ দিন ১৬ ডিসেম্বর। মহান বিজয় দিবস। মাত্র ৯ মাসের সশস্ত্র যুদ্ধে বিজয় অর্জন যেমন নজিরবিহীন, তেমনি এটাও বিরল ঘটনা যেখানে প্রায় ৯৩ হাজার পাকিস্তানি সেনাসদস্য, আরও কয়েক সপ্তাহ যুদ্ধ চালানোর মতো অস্ত্র-গোলাবারুদ ও রসদসামগ্রী থাকার পরও বিনাশর্তে লক্ষ জনতার সামনে মাথা নত করে ভারত-বাংলাদেশ যৌথবাহিনীর কাছে আত্মসমর্পণ করেছে। এত বড় অসাধারণ ও দৃষ্টান্তহীন বিজয় যেসব উপাদানের জন্য সম্ভব হয়েছে সেগুলোই বাংলাদেশের প্রাণ ও রক্ষাকবচ। সেদিন ঢাকার রেসকোর্স, আজকের সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে লক্ষ জনতার মুখে একটাই আওয়াজ ছিল, জয় বাংলা। এই জয় বাংলা আওয়াজের শক্তি যে কত বড় হতে পারে তার চাক্ষুষ প্রমাণ আমরা একাত্তরের যুদ্ধক্ষেত্রে দেখেছি। তার সঙ্গে দেখেছি বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণের শক্তি। আরও দেখেছি আমাদের জাতীয় সংগীতের শক্তি। সমস্ত অস্ত্র গোলাবারুদের চেয়ে এগুলোর শক্তি ছিল হাজার গুণ বেশি। প্রাণে সুপ্ত শক্তিতে মানুষ যখন জেগে ওঠে, উদ্বুদ্ধ হয় তখন সে যে কী অসাধ্য সাধন করতে পারে তার অম্লান দৃষ্টান্ত আমাদের একাত্তরের বিজয়। জয় বাংলা বলে মুক্তিযোদ্ধারা শত্রুর মেশিনগানের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়তে দ্বিধা করেনি। বঙ্কিমচন্দ্র কমলাকান্তের দফতর উপন্যাসে মানুষের এই জাগরণকে বহ্নি হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন। সব মানুষের ভিতরেই বহ্নি আছে এবং সেটি যখন জাগ্রত হয় তখন মরণ অবধারিত জেনেও তাতে ঝাঁপ দিতে সে দ্বিধাবোধ করে না। বহ্নিতে পাগল হয়ে কেউ মরে, আবার কেউ বেঁচে ফিরে আসে। পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ২৩ বছর সংগ্রামে অসাধারণ ত্যাগের দৃষ্টান্তে বঙ্গবন্ধু বাঙালির প্রাণের বহ্নিকে জাগ্রত করে দেন। সুতরাং জয় বাংলা, ৭ মার্চের ভাষণ ও জাতীয় সংগীতের সঙ্গে বঙ্গবন্ধু নামটি ছিল একাত্তরের পুরো সময় বাঙালির প্রাণে বহ্নি জাগরণের মূল উপাদান ও মহা-ওষুধ। পাকিস্তানিরা জয় বাংলা স্লোগানকে অন্য যে কোনো কিছুর চেয়ে বড় শত্রু মনে করত এবং বেশি ভয় পেত। যুদ্ধক্ষেত্রের একটা উদাহরণ দিই। ১৯৭১-এর শুরু থেকেই যশোর সেনানিবাসে অবস্থিত পাকিস্তানের ২৭ বালুচ রেজিমেন্টের একটা কোম্পানি ১৬৫ জন সেনাসদস্যসহ কুষ্টিয়া শহরে নিয়োজিত ছিল। তৎকালীন ইপিআরের বাঙালি অফিসার মেজর আবু ওসমান চৌধুরী কিছু বাঙালি ইপিআর ও পুলিশ বাহিনীর সদস্য নিয়ে ৩০ মার্চ ভোররাতে পাকিস্তানের সেনা অবস্থানের ওপর আক্রমণ চালান। ৩১ মার্চ দুপুর পর্যন্ত দুই পক্ষের মধ্যে ঘোরতর যুদ্ধ চলে। পরে মেজর কর্নেল আবু ওসমান চৌধুরীর মুখে এ যুদ্ধের বর্ণনা আমি শুনেছি। ৩১ মার্চ বিকাল হতেই মেজর শোয়েবসহ পাকিস্তানি বাহিনীর প্রায় সবাই নিহত ও মুক্তিবাহিনীর কাছে ধরা পড়ে। যুদ্ধের মধ্যে চারপাশের সব মসজিদের মাইক থেকে একযোগে এমনভাবে অনবরত জয় বাংলা স্লোগান দেওয়া হচ্ছিল, যাতে মনে হয়েছে হাজার হাজার মানুষ চারদিক থেকে ধেয়ে আসছে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর সঙ্গে যুদ্ধ করার জন্য। আবু ওসমান চৌধুরীর মতে, সেদিন অস্ত্র গোলাবারুদের চেয়ে জয় বাংলা স্লোগানই মুক্তিযুদ্ধের শুরুতে এত বড় বিজয় অর্জনে বিশাল ভূমিকা রেখেছে।

পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ২৩ বছর ধরে সংগ্রামের বাঁকে বাঁকে প্রতিষ্ঠিত গৌরবোজ্জ্বল মাইলফলক, ছয় দফা, ঊনসত্তরের গণ অভ্যুত্থান, সত্তরের নির্বাচন, ৭ মার্চের ভাষণ, বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতা ঘোষণা, মুজিবনগর সরকার, স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র, জয় বাংলা স্লোগান ইত্যাদির সম্মিলিত শক্তির জোরেই ডিসেম্বর আমাদের বিজয়ের মাস এবং ১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবস। সুতরাং উপরোক্ত শক্তিগুলোকে উপেক্ষা ও প্রত্যাখ্যান এবং কোনো কোনো ক্ষেত্রে পদদলিত করে যারা মুখে বিজয় দিবসের কথা বলে, সাভারের স্মৃতিসৌধে যায় অথবা বিজয় মিছিল করে তাদের প্রকৃত উদ্দেশ্য কী তা নিয়ে প্রশ্ন ওঠা কি স্বাভাবিক নয়? তবে বাংলাদেশের রাষ্ট্র ও রাজনীতির বড় ট্র্যাজেডি হলো উপরোক্ত সবকিছু প্রত্যাখ্যান ও পদদলিত করেও বড় এক পক্ষ বাংলাদেশের রাজনীতিতে এখনো টিকে আছে। এটাকেই বলে ট্র্যাজিক বাস্তবতা। এই চলমান ট্র্যাজেডির ফলে বাংলাদেশের উন্নয়ন ও অগ্রগতির পথে কখন কী ঘটেছে তার তুলনামূলক বিচার-বিশ্লেষণ আজকে খুবই জরুরি। স্বাধীনতার পরপর বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে উপরোক্ত সব জাতীয় শক্তির ওপর ভর করে ১৯৭২ সালে নতুন যাত্রাটি শুরু হয় এবং পাহাড়সম বাধা পেরিয়ে ভালোভাবেই সবকিছু এগোচ্ছিল। কিন্তু ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধু নিহত হন। গণতন্ত্র এবং উন্নয়ন ও অগ্রগতির জন্য বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত বড় শত্রু সামরিক শাসকের আগমন ও সামরিক শাসন শুরু হয়। পর্যায়ক্রমে দুই সামরিক শাসক ১৫ বছর একনাগাড়ে ক্ষমতায় থেকে ওপরে উল্লিখিত একাত্তরে বিজয় অর্জনের সব প্রেরণা এবং শক্তিকে রাষ্ট্র ও রাজনীতি থেকে বাতিল করে দেন। যার মধ্য দিয়ে পাকিস্তানি শাসকদের সঙ্গে দুই সামরিক শাসকের আর কোনো পার্থক্য থাকে না। নামসর্বস্ব হয়ে বাংলাদেশ ডানাহীন পাখির মতো মুখ থুবড়ে পড়ে। দুই সামরিক শাসকের হাত ধরে যে রাজনীতি বাংলাদেশে নতুনভাবে আবির্ভূত হয়, তার হাত ধরে একাত্তরের বিজয়ের প্রেরণা ও শক্তি নাই হয়ে গেছে তা শুধু নয়, তার সঙ্গে উন্নয়ন, অগ্রগতি, দারিদ্র্য বিমোচনের সূচকসহ সব সামাজিক ও অর্থনৈতিক সূচক ক্রমান্বয়ে নিচের দিকে নেমেছে এবং দেশের অভ্যন্তরে ধর্মীয় উগ্রবাদ, ধর্মান্ধতা এবং চরম ধর্মীয় সাম্প্রদায়িকতার উত্থান ও বিস্তার ঘটেছে। একাত্তরে এদেশীয় পরাজিত পক্ষ তখনকার সব মুসলিম লীগ ও জামায়াত সামরিক শাসকদের রাজনীতির সঙ্গে একাত্ম হয়ে যাওয়ায় সবকিছু আরও বিপজ্জনক হয়ে পড়ে। জাতীয় সংগীত ও পতাকাকে বদলানোর অপচেষ্টাও তারা করেছে। কিন্তু তাতে সফল হয়নি। একটা উদাহরণ দিই। প্রথম সামরিক শাসক জিয়াউর রহমানের প্রবর্তিত রাজনীতির বড় পক্ষ বিএনপি জামায়াতকে সঙ্গে নিয়ে ২০০১-০৬ মেয়াদে ক্ষমতায় আসে। জামায়াতের মন্ত্রীরা বলা শুরু করে এদেশে কখনই কোনো মুক্তিযুদ্ধ হয়নি। চিহ্নিত যুদ্ধাপরাধী সালাউদ্দিন কাদের ওরফে সাকা চৌধুরী ক্যাবিনেট মন্ত্রীর মর্যাদায় তখন সংসদ নেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা হন। গাড়িতে জাতীয় পতাকার দিকে আঙুল দিয়ে প্রকাশ্যে সাকা চৌধুরী বলেন, ওই নেকড়া আমার ভালো লাগে না। প্রকাশ্যে বলেছেন, কোথাকার কোনো এক হিন্দুকে ডেকে এনে জাতীয় সংগীত তৈরি করা হয়েছে, বাংলাদেশে কি কোনো মানুষ ছিল না। সুতরাং বাংলাদেশের বড় এক রাজনৈতিক পক্ষ যখন বিস্ময়কর ও নজিরবিহীন বিজয় অর্জনের সব শক্তি ও উপাদানকে পদদলিত করে তখন সেটাই হয় রাষ্ট্রের জন্য সবচেয়ে বড় সংকট। এই রাজনৈতিক পক্ষ যখন রাষ্ট্র পরিচালনা করেছে তখন বার্ষিক বাজেট তৈরির জন্য ভিক্ষার থালা নিয়ে অর্থমন্ত্রীকে প্যারিস কনসোর্টিয়ামে যেত হতো। দাতা দেশগুলো অর্থ প্রদানের যতটুকু প্রতিশ্রুতি দিত বাজেট ঠিক ততটুকুই হতো। গত ১৫ বছর একাত্তরের বিজয়ের উপাদান ও শক্তিগুলোর ওপর ভিত্তি করে রাষ্ট্র পরিচালিত হচ্ছে বলেই বার্ষিক বাজেটের জন্য অর্থমন্ত্রীকে এখন আর প্যারিসে যেতে হয় না। নিজস্ব ক্ষমতায় বাংলাদেশের বার্ষিক বাজেট এখন সাড়ে ৫ লাখ কোটি টাকারও বেশি। এ সক্ষমতা ও সম্পদ বাংলাদেশের অভ্যন্তরেই সৃষ্টি হয়েছে। দেশের মানুষই এটা করেছে। রাষ্ট্রনীতি ও মূল্যবোধ এবং আইন-কানুন, নীতিমালা যখন নিজস্ব সংস্কৃতিপ্রসূত হয় তখন মানুষ তার সর্বোচ্চ অবদান রাখতে পারে, সম্ভাবনার পরিপূর্ণ পরিস্ফুটন ঘটে। সুতরাং মানুষের ভাগ্য উন্নয়নের জন্য রাজনীতিটাই প্রধান বিষয়। রাষ্ট্র ও রাজনীতির প্রভাব একেবারে প্রান্তিক পর্যায়ে প্রতিটি মানুষের ওপর কীভাবে পড়ে তা সব সময় আমরা বুঝে উঠতে পারি না।

জামায়াত-বিএনপি আর মুক্তিযুদ্ধের আদর্শের দল আওয়ামী লীগ, এই দুই আমলের অর্থনৈতিক ও সামাজিক চিত্রের তুলনামূলক চার্টের দিকে আজকে তাকালে পার্থক্যটা যে কেউ বুঝতে পারবেন। ২০০১-০৬ মেয়াদে বিএনপি-জামায়াতের যৌথ শাসনে দেশের অর্থনীতি ও উন্নয়ন মুখ থুবড়ে পড়েছে তা শুধু নয়, পৃথিবীজুড়ে মানুষের ধারণা হয় বাংলাদেশের আর কোনো ভবিষ্যৎ নেই, অন্ধকারের দিকে ধাবিত হচ্ছে। ২০০৩ সালের ২৩ নভেম্বর বিশ্বখ্যাত সাময়িকী দ্য ইকোনমিস্টের শিরোনাম ছিল, বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের জীবন বাঁচাতে হলে দেশত্যাগ করা ছাড়া আর কোনো উপায় নেই। ২০০২ সালের ২ এপ্রিল ওয়াল স্ট্রিট জার্নালের শিরোনাম ছিল, পাকিস্তানের মতো বাংলাদেশেও ভয়ংকর হয়ে উঠেছে ইসলামিস্ট জঙ্গি। ২০০২ সালের ৪ এপ্রিল ফার ইস্টার্ন ইকোনমিক রিভিউ পত্রিকার শিরোনাম ছিল- বাংলাদেশ থেকে সাবধান, সেখানে এখন জঙ্গি গোষ্ঠীর আস্তানা। আজকে বাংলাদেশের অভ্যন্তরে গণতন্ত্র উদ্ধারের নামে জ্বালাও-পোড়াও এবং নিরীহ মানুষ ও পুলিশ হত্যার যে রাজনীতি চলছে তার শুরুই হয়েছে গণতন্ত্রকে হত্যা করার মধ্য দিয়ে। ১৯৭৮ সালে সামরিক আদেশ দ্বারা সংবিধান থেকে ধর্মনিরপেক্ষতাকে যখন বাতিল করে দেওয়া হলো তখন গণতন্ত্র বলতে বাংলাদেশে আর কিছু থাকল না। ১৯৯২ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি জাস্টিস হ্যারি ব্লাকমান এক ঐতিহাসিক রায়ে উল্লেখ করেন, রাষ্ট্রব্যবস্থায় ধর্মীয় বিবেচনা স্বাধীনতা, সমতা ও গণতন্ত্রের জন্য সরাসরি হুমকি। (সূত্র : বেন ডুক্সে, পলিটিক্যাল আইডিয়াস, প্রকাশ ২০১০)।

সুতরাং গণতন্ত্র তাদের মুখের বুলি মাত্র, মানুষকে ধোঁকা দেওয়ার হাতিয়ার। দেশের মানুষের কাছে তথাকথিত গণতন্ত্র উদ্ধারকারীদের নিশ্চয় উত্তর দিতে হবে, তাদের গণতন্ত্রের স্বরূপ কি ২০০১-০৬ মেয়াদের মতো হবে, নাকি অন্য কিছু। বাংলাদেশের মানুষ আমরা মনে করি গণতন্ত্র উন্নয়নের সোপান। কিন্তু ইউরোপ, উত্তর আমেরিকার গণতান্ত্রিক মান এখনো আমরা অর্জন করতে পারিনি। তার জন্য দায় সব পক্ষের আছে। আমরা আমজনতাও এর দায় এড়াতে পারি না। তবে ১৯৭৫ সালে যদি বঙ্গবন্ধু নিহত না হতেন, দুই সামরিক শাসক যদি গণতন্ত্রকে হত্যা না করতেন এবং সামরিক শাসকের প্রবর্তিত রাজনীতি যদি না থাকত তাহলে এত দিনে আমরা মানসম্পন্ন গণতন্ত্রে উন্নীত হতে পারতাম। যারা ধর্মনিরপেক্ষতাকে মানে না, জাতির পিতা ও মুক্তিযুদ্ধের মূল্যবোধকে প্রত্যাখ্যান ও পদাঘাত করে, তাদের রাজনীতি বজায় থাকতে বাংলাদেশে গণতন্ত্রের মান উন্নত হবে না। সামরিক শাসকের ঔরসজাত রাজনীতির প্রবল প্রতিবন্ধকতা ও ষড়যন্ত্র-চক্রান্ত অব্যাহত থাকা সত্ত্বেও গত ১৫ বছর একাত্তরে অর্জিত বিজয়ের শক্তি ও উপাদানের ভিত্তিতে দেশ পরিচালিত হয়ে আসছে বলেই আজকে বিশ্ব অঙ্গন থেকে বলা হচ্ছে বাংলাদেশ দারিদ্র্য বিমোচনসহ অর্থনৈতিক ও সামাজিক উন্নয়নের সূচকে ও রোল মডেলের দৃষ্টান্ত সৃষ্টি করতে পেরেছে। চলমান বৈশ্বিক যুগে প্রতিবেশীর সঙ্গে শত্রুতা বজায় রেখে এবং ঐতিহাসিক ও ভৌগোলিক কারণে সৃষ্ট দ্বন্দ্বকে জিইয়ে রেখে দেশকে সমৃদ্ধির পথে নেওয়া যায় না।

আজকে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক ও সামাজিক খাতের যে প্রশংসনীয় অগ্রগতি তার জন্য নিকটবর্তী সব প্রতিবেশীর সঙ্গে ঐতিহাসিক সূত্রে সৃষ্টি হওয়া দ্বন্দ্বের সমাধান করতে পারা বড় ভূমিকা রেখেছে। ২০০১-০৬ মেয়াদে আন্তসীমান্ত সন্ত্রাসে যেভাবে জড়িয়ে পড়েছিল তার থেকে বাংলাদেশ সম্পূর্ণ বেরিয়ে আসতে সক্ষম হয়েছে। সমুদ্র ও স্থলসীমানার শান্তিপূর্ণ মীমাংসা হয়ে গেছে। গত ১৫ বছর ধরে সার্বিকভাবে চলমান যাত্রাটিকে অব্যাহত রাখার জন্য আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ব্যাপকহারে জনমানুষের অংশগ্রহণ খুবই জরুরি। এবার ভোটে জনমানুষের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ আগামী বাংলাদেশের ভবিষ্যৎকে উজ্জ্বল ও সমৃদ্ধ করতে পারে।

লেখক : রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বিএনপির জিরো টলারেন্স
বিএনপির জিরো টলারেন্স
পবিত্র আশুরা
পবিত্র আশুরা
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
উজানির মা ও ভাটার টান
উজানির মা ও ভাটার টান
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
থানায় হামলা
থানায় হামলা
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
সর্বশেষ খবর
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা

৩৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

আশুরার দিনের ফজিলত
আশুরার দিনের ফজিলত

৪৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান
ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান

৫১ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

আশুরা সম্পর্কিত ঐতিহাসিক ঘটনাবলি
আশুরা সম্পর্কিত ঐতিহাসিক ঘটনাবলি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কন্যাকে গোপন কথা বলতেন নবীজি (সা.)
যে কন্যাকে গোপন কথা বলতেন নবীজি (সা.)

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৫৪ বছর পর গাভাস্কারের রেকর্ড ছাপিয়ে গেলেন গিল
৫৪ বছর পর গাভাস্কারের রেকর্ড ছাপিয়ে গেলেন গিল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামে শোক পালনের সীমারেখা
ইসলামে শোক পালনের সীমারেখা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’
মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো
যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানে ভবন ধসে নিহত বেড়ে ২১
পাকিস্তানে ভবন ধসে নিহত বেড়ে ২১

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আব্দুল্লাহর ক্যান্সার আক্রান্ত ভাইয়ের চিকিৎসার খোঁজ নিলেন তারেক রহমান
শহীদ আব্দুল্লাহর ক্যান্সার আক্রান্ত ভাইয়ের চিকিৎসার খোঁজ নিলেন তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ তলানিতে
অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ তলানিতে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২৭
টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২৭

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পায়ের গোড়ালি ভেঙে ছিটকে গেলেন বায়ার্ন তারকা জামাল মুসিয়ালা
পায়ের গোড়ালি ভেঙে ছিটকে গেলেন বায়ার্ন তারকা জামাল মুসিয়ালা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নয়জনের দল নিয়েই বায়ার্নকে হারিয়ে সেমিফাইনালে পিএসজি
নয়জনের দল নিয়েই বায়ার্নকে হারিয়ে সেমিফাইনালে পিএসজি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিশরে দুই মিনিবাসের সংঘর্ষে ৯ জন নিহত, আহত ১১
মিশরে দুই মিনিবাসের সংঘর্ষে ৯ জন নিহত, আহত ১১

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তানভীরের জবাব: ক্যাপ্টেনের ভরসাই আত্মবিশ্বাসের চাবিকাঠি
তানভীরের জবাব: ক্যাপ্টেনের ভরসাই আত্মবিশ্বাসের চাবিকাঠি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশে নাটোরকে এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান
নতুন বাংলাদেশে নাটোরকে এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনা ক্রীড়াঙ্গনকেও কলুষিত করেছে: হাফিজ
শেখ হাসিনা ক্রীড়াঙ্গনকেও কলুষিত করেছে: হাফিজ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল
দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা
সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল
ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে
ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান
মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম
জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা
যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ
৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ
কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’
আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান
আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান
এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন
যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে’
‘ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাজিত বাংলাদেশ
অপরাজিত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

লাকসামের এরশাদ শিকদার
লাকসামের এরশাদ শিকদার

প্রথম পৃষ্ঠা

৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে
৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে
নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা
অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা
আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা

নগর জীবন

ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে
ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে

নগর জীবন

মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু
মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু

শোবিজ

রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়
রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য
নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য

শোবিজ

দেখা হবে এশিয়ান কাপে
দেখা হবে এশিয়ান কাপে

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা
বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক
বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক

প্রথম পৃষ্ঠা

তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা
তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা

মাঠে ময়দানে

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের
নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের

নগর জীবন

ডিজে তানিয়া বৃষ্টি
ডিজে তানিয়া বৃষ্টি

শোবিজ

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ
ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব
ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব

মাঠে ময়দানে

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা
বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা

শোবিজ