শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১১ ডিসেম্বর, ২০২৩

বিজয়ের ৫৩ বছর ও আগামীর বাংলাদেশ

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
বিজয়ের ৫৩ বছর ও আগামীর বাংলাদেশ

বাঙালি জাতির সর্বশ্রেষ্ঠ মাস বছর ঘুরে আবার শুরু হয়ে গেছে। আর কদিন পরই সর্বশ্রেষ্ঠ দিন ১৬ ডিসেম্বর। মহান বিজয় দিবস। মাত্র ৯ মাসের সশস্ত্র যুদ্ধে বিজয় অর্জন যেমন নজিরবিহীন, তেমনি এটাও বিরল ঘটনা যেখানে প্রায় ৯৩ হাজার পাকিস্তানি সেনাসদস্য, আরও কয়েক সপ্তাহ যুদ্ধ চালানোর মতো অস্ত্র-গোলাবারুদ ও রসদসামগ্রী থাকার পরও বিনাশর্তে লক্ষ জনতার সামনে মাথা নত করে ভারত-বাংলাদেশ যৌথবাহিনীর কাছে আত্মসমর্পণ করেছে। এত বড় অসাধারণ ও দৃষ্টান্তহীন বিজয় যেসব উপাদানের জন্য সম্ভব হয়েছে সেগুলোই বাংলাদেশের প্রাণ ও রক্ষাকবচ। সেদিন ঢাকার রেসকোর্স, আজকের সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে লক্ষ জনতার মুখে একটাই আওয়াজ ছিল, জয় বাংলা। এই জয় বাংলা আওয়াজের শক্তি যে কত বড় হতে পারে তার চাক্ষুষ প্রমাণ আমরা একাত্তরের যুদ্ধক্ষেত্রে দেখেছি। তার সঙ্গে দেখেছি বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণের শক্তি। আরও দেখেছি আমাদের জাতীয় সংগীতের শক্তি। সমস্ত অস্ত্র গোলাবারুদের চেয়ে এগুলোর শক্তি ছিল হাজার গুণ বেশি। প্রাণে সুপ্ত শক্তিতে মানুষ যখন জেগে ওঠে, উদ্বুদ্ধ হয় তখন সে যে কী অসাধ্য সাধন করতে পারে তার অম্লান দৃষ্টান্ত আমাদের একাত্তরের বিজয়। জয় বাংলা বলে মুক্তিযোদ্ধারা শত্রুর মেশিনগানের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়তে দ্বিধা করেনি। বঙ্কিমচন্দ্র কমলাকান্তের দফতর উপন্যাসে মানুষের এই জাগরণকে বহ্নি হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন। সব মানুষের ভিতরেই বহ্নি আছে এবং সেটি যখন জাগ্রত হয় তখন মরণ অবধারিত জেনেও তাতে ঝাঁপ দিতে সে দ্বিধাবোধ করে না। বহ্নিতে পাগল হয়ে কেউ মরে, আবার কেউ বেঁচে ফিরে আসে। পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ২৩ বছর সংগ্রামে অসাধারণ ত্যাগের দৃষ্টান্তে বঙ্গবন্ধু বাঙালির প্রাণের বহ্নিকে জাগ্রত করে দেন। সুতরাং জয় বাংলা, ৭ মার্চের ভাষণ ও জাতীয় সংগীতের সঙ্গে বঙ্গবন্ধু নামটি ছিল একাত্তরের পুরো সময় বাঙালির প্রাণে বহ্নি জাগরণের মূল উপাদান ও মহা-ওষুধ। পাকিস্তানিরা জয় বাংলা স্লোগানকে অন্য যে কোনো কিছুর চেয়ে বড় শত্রু মনে করত এবং বেশি ভয় পেত। যুদ্ধক্ষেত্রের একটা উদাহরণ দিই। ১৯৭১-এর শুরু থেকেই যশোর সেনানিবাসে অবস্থিত পাকিস্তানের ২৭ বালুচ রেজিমেন্টের একটা কোম্পানি ১৬৫ জন সেনাসদস্যসহ কুষ্টিয়া শহরে নিয়োজিত ছিল। তৎকালীন ইপিআরের বাঙালি অফিসার মেজর আবু ওসমান চৌধুরী কিছু বাঙালি ইপিআর ও পুলিশ বাহিনীর সদস্য নিয়ে ৩০ মার্চ ভোররাতে পাকিস্তানের সেনা অবস্থানের ওপর আক্রমণ চালান। ৩১ মার্চ দুপুর পর্যন্ত দুই পক্ষের মধ্যে ঘোরতর যুদ্ধ চলে। পরে মেজর কর্নেল আবু ওসমান চৌধুরীর মুখে এ যুদ্ধের বর্ণনা আমি শুনেছি। ৩১ মার্চ বিকাল হতেই মেজর শোয়েবসহ পাকিস্তানি বাহিনীর প্রায় সবাই নিহত ও মুক্তিবাহিনীর কাছে ধরা পড়ে। যুদ্ধের মধ্যে চারপাশের সব মসজিদের মাইক থেকে একযোগে এমনভাবে অনবরত জয় বাংলা স্লোগান দেওয়া হচ্ছিল, যাতে মনে হয়েছে হাজার হাজার মানুষ চারদিক থেকে ধেয়ে আসছে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর সঙ্গে যুদ্ধ করার জন্য। আবু ওসমান চৌধুরীর মতে, সেদিন অস্ত্র গোলাবারুদের চেয়ে জয় বাংলা স্লোগানই মুক্তিযুদ্ধের শুরুতে এত বড় বিজয় অর্জনে বিশাল ভূমিকা রেখেছে।

পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ২৩ বছর ধরে সংগ্রামের বাঁকে বাঁকে প্রতিষ্ঠিত গৌরবোজ্জ্বল মাইলফলক, ছয় দফা, ঊনসত্তরের গণ অভ্যুত্থান, সত্তরের নির্বাচন, ৭ মার্চের ভাষণ, বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতা ঘোষণা, মুজিবনগর সরকার, স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র, জয় বাংলা স্লোগান ইত্যাদির সম্মিলিত শক্তির জোরেই ডিসেম্বর আমাদের বিজয়ের মাস এবং ১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবস। সুতরাং উপরোক্ত শক্তিগুলোকে উপেক্ষা ও প্রত্যাখ্যান এবং কোনো কোনো ক্ষেত্রে পদদলিত করে যারা মুখে বিজয় দিবসের কথা বলে, সাভারের স্মৃতিসৌধে যায় অথবা বিজয় মিছিল করে তাদের প্রকৃত উদ্দেশ্য কী তা নিয়ে প্রশ্ন ওঠা কি স্বাভাবিক নয়? তবে বাংলাদেশের রাষ্ট্র ও রাজনীতির বড় ট্র্যাজেডি হলো উপরোক্ত সবকিছু প্রত্যাখ্যান ও পদদলিত করেও বড় এক পক্ষ বাংলাদেশের রাজনীতিতে এখনো টিকে আছে। এটাকেই বলে ট্র্যাজিক বাস্তবতা। এই চলমান ট্র্যাজেডির ফলে বাংলাদেশের উন্নয়ন ও অগ্রগতির পথে কখন কী ঘটেছে তার তুলনামূলক বিচার-বিশ্লেষণ আজকে খুবই জরুরি। স্বাধীনতার পরপর বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে উপরোক্ত সব জাতীয় শক্তির ওপর ভর করে ১৯৭২ সালে নতুন যাত্রাটি শুরু হয় এবং পাহাড়সম বাধা পেরিয়ে ভালোভাবেই সবকিছু এগোচ্ছিল। কিন্তু ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধু নিহত হন। গণতন্ত্র এবং উন্নয়ন ও অগ্রগতির জন্য বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত বড় শত্রু সামরিক শাসকের আগমন ও সামরিক শাসন শুরু হয়। পর্যায়ক্রমে দুই সামরিক শাসক ১৫ বছর একনাগাড়ে ক্ষমতায় থেকে ওপরে উল্লিখিত একাত্তরে বিজয় অর্জনের সব প্রেরণা এবং শক্তিকে রাষ্ট্র ও রাজনীতি থেকে বাতিল করে দেন। যার মধ্য দিয়ে পাকিস্তানি শাসকদের সঙ্গে দুই সামরিক শাসকের আর কোনো পার্থক্য থাকে না। নামসর্বস্ব হয়ে বাংলাদেশ ডানাহীন পাখির মতো মুখ থুবড়ে পড়ে। দুই সামরিক শাসকের হাত ধরে যে রাজনীতি বাংলাদেশে নতুনভাবে আবির্ভূত হয়, তার হাত ধরে একাত্তরের বিজয়ের প্রেরণা ও শক্তি নাই হয়ে গেছে তা শুধু নয়, তার সঙ্গে উন্নয়ন, অগ্রগতি, দারিদ্র্য বিমোচনের সূচকসহ সব সামাজিক ও অর্থনৈতিক সূচক ক্রমান্বয়ে নিচের দিকে নেমেছে এবং দেশের অভ্যন্তরে ধর্মীয় উগ্রবাদ, ধর্মান্ধতা এবং চরম ধর্মীয় সাম্প্রদায়িকতার উত্থান ও বিস্তার ঘটেছে। একাত্তরে এদেশীয় পরাজিত পক্ষ তখনকার সব মুসলিম লীগ ও জামায়াত সামরিক শাসকদের রাজনীতির সঙ্গে একাত্ম হয়ে যাওয়ায় সবকিছু আরও বিপজ্জনক হয়ে পড়ে। জাতীয় সংগীত ও পতাকাকে বদলানোর অপচেষ্টাও তারা করেছে। কিন্তু তাতে সফল হয়নি। একটা উদাহরণ দিই। প্রথম সামরিক শাসক জিয়াউর রহমানের প্রবর্তিত রাজনীতির বড় পক্ষ বিএনপি জামায়াতকে সঙ্গে নিয়ে ২০০১-০৬ মেয়াদে ক্ষমতায় আসে। জামায়াতের মন্ত্রীরা বলা শুরু করে এদেশে কখনই কোনো মুক্তিযুদ্ধ হয়নি। চিহ্নিত যুদ্ধাপরাধী সালাউদ্দিন কাদের ওরফে সাকা চৌধুরী ক্যাবিনেট মন্ত্রীর মর্যাদায় তখন সংসদ নেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা হন। গাড়িতে জাতীয় পতাকার দিকে আঙুল দিয়ে প্রকাশ্যে সাকা চৌধুরী বলেন, ওই নেকড়া আমার ভালো লাগে না। প্রকাশ্যে বলেছেন, কোথাকার কোনো এক হিন্দুকে ডেকে এনে জাতীয় সংগীত তৈরি করা হয়েছে, বাংলাদেশে কি কোনো মানুষ ছিল না। সুতরাং বাংলাদেশের বড় এক রাজনৈতিক পক্ষ যখন বিস্ময়কর ও নজিরবিহীন বিজয় অর্জনের সব শক্তি ও উপাদানকে পদদলিত করে তখন সেটাই হয় রাষ্ট্রের জন্য সবচেয়ে বড় সংকট। এই রাজনৈতিক পক্ষ যখন রাষ্ট্র পরিচালনা করেছে তখন বার্ষিক বাজেট তৈরির জন্য ভিক্ষার থালা নিয়ে অর্থমন্ত্রীকে প্যারিস কনসোর্টিয়ামে যেত হতো। দাতা দেশগুলো অর্থ প্রদানের যতটুকু প্রতিশ্রুতি দিত বাজেট ঠিক ততটুকুই হতো। গত ১৫ বছর একাত্তরের বিজয়ের উপাদান ও শক্তিগুলোর ওপর ভিত্তি করে রাষ্ট্র পরিচালিত হচ্ছে বলেই বার্ষিক বাজেটের জন্য অর্থমন্ত্রীকে এখন আর প্যারিসে যেতে হয় না। নিজস্ব ক্ষমতায় বাংলাদেশের বার্ষিক বাজেট এখন সাড়ে ৫ লাখ কোটি টাকারও বেশি। এ সক্ষমতা ও সম্পদ বাংলাদেশের অভ্যন্তরেই সৃষ্টি হয়েছে। দেশের মানুষই এটা করেছে। রাষ্ট্রনীতি ও মূল্যবোধ এবং আইন-কানুন, নীতিমালা যখন নিজস্ব সংস্কৃতিপ্রসূত হয় তখন মানুষ তার সর্বোচ্চ অবদান রাখতে পারে, সম্ভাবনার পরিপূর্ণ পরিস্ফুটন ঘটে। সুতরাং মানুষের ভাগ্য উন্নয়নের জন্য রাজনীতিটাই প্রধান বিষয়। রাষ্ট্র ও রাজনীতির প্রভাব একেবারে প্রান্তিক পর্যায়ে প্রতিটি মানুষের ওপর কীভাবে পড়ে তা সব সময় আমরা বুঝে উঠতে পারি না।

জামায়াত-বিএনপি আর মুক্তিযুদ্ধের আদর্শের দল আওয়ামী লীগ, এই দুই আমলের অর্থনৈতিক ও সামাজিক চিত্রের তুলনামূলক চার্টের দিকে আজকে তাকালে পার্থক্যটা যে কেউ বুঝতে পারবেন। ২০০১-০৬ মেয়াদে বিএনপি-জামায়াতের যৌথ শাসনে দেশের অর্থনীতি ও উন্নয়ন মুখ থুবড়ে পড়েছে তা শুধু নয়, পৃথিবীজুড়ে মানুষের ধারণা হয় বাংলাদেশের আর কোনো ভবিষ্যৎ নেই, অন্ধকারের দিকে ধাবিত হচ্ছে। ২০০৩ সালের ২৩ নভেম্বর বিশ্বখ্যাত সাময়িকী দ্য ইকোনমিস্টের শিরোনাম ছিল, বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের জীবন বাঁচাতে হলে দেশত্যাগ করা ছাড়া আর কোনো উপায় নেই। ২০০২ সালের ২ এপ্রিল ওয়াল স্ট্রিট জার্নালের শিরোনাম ছিল, পাকিস্তানের মতো বাংলাদেশেও ভয়ংকর হয়ে উঠেছে ইসলামিস্ট জঙ্গি। ২০০২ সালের ৪ এপ্রিল ফার ইস্টার্ন ইকোনমিক রিভিউ পত্রিকার শিরোনাম ছিল- বাংলাদেশ থেকে সাবধান, সেখানে এখন জঙ্গি গোষ্ঠীর আস্তানা। আজকে বাংলাদেশের অভ্যন্তরে গণতন্ত্র উদ্ধারের নামে জ্বালাও-পোড়াও এবং নিরীহ মানুষ ও পুলিশ হত্যার যে রাজনীতি চলছে তার শুরুই হয়েছে গণতন্ত্রকে হত্যা করার মধ্য দিয়ে। ১৯৭৮ সালে সামরিক আদেশ দ্বারা সংবিধান থেকে ধর্মনিরপেক্ষতাকে যখন বাতিল করে দেওয়া হলো তখন গণতন্ত্র বলতে বাংলাদেশে আর কিছু থাকল না। ১৯৯২ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি জাস্টিস হ্যারি ব্লাকমান এক ঐতিহাসিক রায়ে উল্লেখ করেন, রাষ্ট্রব্যবস্থায় ধর্মীয় বিবেচনা স্বাধীনতা, সমতা ও গণতন্ত্রের জন্য সরাসরি হুমকি। (সূত্র : বেন ডুক্সে, পলিটিক্যাল আইডিয়াস, প্রকাশ ২০১০)।

সুতরাং গণতন্ত্র তাদের মুখের বুলি মাত্র, মানুষকে ধোঁকা দেওয়ার হাতিয়ার। দেশের মানুষের কাছে তথাকথিত গণতন্ত্র উদ্ধারকারীদের নিশ্চয় উত্তর দিতে হবে, তাদের গণতন্ত্রের স্বরূপ কি ২০০১-০৬ মেয়াদের মতো হবে, নাকি অন্য কিছু। বাংলাদেশের মানুষ আমরা মনে করি গণতন্ত্র উন্নয়নের সোপান। কিন্তু ইউরোপ, উত্তর আমেরিকার গণতান্ত্রিক মান এখনো আমরা অর্জন করতে পারিনি। তার জন্য দায় সব পক্ষের আছে। আমরা আমজনতাও এর দায় এড়াতে পারি না। তবে ১৯৭৫ সালে যদি বঙ্গবন্ধু নিহত না হতেন, দুই সামরিক শাসক যদি গণতন্ত্রকে হত্যা না করতেন এবং সামরিক শাসকের প্রবর্তিত রাজনীতি যদি না থাকত তাহলে এত দিনে আমরা মানসম্পন্ন গণতন্ত্রে উন্নীত হতে পারতাম। যারা ধর্মনিরপেক্ষতাকে মানে না, জাতির পিতা ও মুক্তিযুদ্ধের মূল্যবোধকে প্রত্যাখ্যান ও পদাঘাত করে, তাদের রাজনীতি বজায় থাকতে বাংলাদেশে গণতন্ত্রের মান উন্নত হবে না। সামরিক শাসকের ঔরসজাত রাজনীতির প্রবল প্রতিবন্ধকতা ও ষড়যন্ত্র-চক্রান্ত অব্যাহত থাকা সত্ত্বেও গত ১৫ বছর একাত্তরে অর্জিত বিজয়ের শক্তি ও উপাদানের ভিত্তিতে দেশ পরিচালিত হয়ে আসছে বলেই আজকে বিশ্ব অঙ্গন থেকে বলা হচ্ছে বাংলাদেশ দারিদ্র্য বিমোচনসহ অর্থনৈতিক ও সামাজিক উন্নয়নের সূচকে ও রোল মডেলের দৃষ্টান্ত সৃষ্টি করতে পেরেছে। চলমান বৈশ্বিক যুগে প্রতিবেশীর সঙ্গে শত্রুতা বজায় রেখে এবং ঐতিহাসিক ও ভৌগোলিক কারণে সৃষ্ট দ্বন্দ্বকে জিইয়ে রেখে দেশকে সমৃদ্ধির পথে নেওয়া যায় না।

আজকে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক ও সামাজিক খাতের যে প্রশংসনীয় অগ্রগতি তার জন্য নিকটবর্তী সব প্রতিবেশীর সঙ্গে ঐতিহাসিক সূত্রে সৃষ্টি হওয়া দ্বন্দ্বের সমাধান করতে পারা বড় ভূমিকা রেখেছে। ২০০১-০৬ মেয়াদে আন্তসীমান্ত সন্ত্রাসে যেভাবে জড়িয়ে পড়েছিল তার থেকে বাংলাদেশ সম্পূর্ণ বেরিয়ে আসতে সক্ষম হয়েছে। সমুদ্র ও স্থলসীমানার শান্তিপূর্ণ মীমাংসা হয়ে গেছে। গত ১৫ বছর ধরে সার্বিকভাবে চলমান যাত্রাটিকে অব্যাহত রাখার জন্য আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ব্যাপকহারে জনমানুষের অংশগ্রহণ খুবই জরুরি। এবার ভোটে জনমানুষের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ আগামী বাংলাদেশের ভবিষ্যৎকে উজ্জ্বল ও সমৃদ্ধ করতে পারে।

লেখক : রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাসপোর্ট করতে এসে রোহিঙ্গা তরুণীসহ আটক ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাসপোর্ট করতে এসে রোহিঙ্গা তরুণীসহ আটক ২

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাত কলেজে ক্লাস শুরুর তারিখ জানাল কর্তৃপক্ষ
সাত কলেজে ক্লাস শুরুর তারিখ জানাল কর্তৃপক্ষ

৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কলাপাড়ায় মহিলা দলের সম্মেলন
কলাপাড়ায় মহিলা দলের সম্মেলন

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা শুধু সনদ নয়, এটি জাতি গঠনের শক্তিশালী হাতিয়ার: ড. ওবায়দুল ইসলাম
শিক্ষা শুধু সনদ নয়, এটি জাতি গঠনের শক্তিশালী হাতিয়ার: ড. ওবায়দুল ইসলাম

২০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আইসিসিবিতে চার দিনব্যাপী সিরামিক এক্সপো
আইসিসিবিতে চার দিনব্যাপী সিরামিক এক্সপো

২২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বন্ধ কারখানা চালুর দাবিতে শ্রমিকদের মানববন্ধন
বন্ধ কারখানা চালুর দাবিতে শ্রমিকদের মানববন্ধন

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৮১ দেশি পর্যবেক্ষকের সঙ্গে ইসির সংলাপ ২৫ নভেম্বর
৮১ দেশি পর্যবেক্ষকের সঙ্গে ইসির সংলাপ ২৫ নভেম্বর

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

‘ফ্যামিলি ম্যান থ্রি’: মনোজ নয়, জয়দীপের সিজন?
‘ফ্যামিলি ম্যান থ্রি’: মনোজ নয়, জয়দীপের সিজন?

৩২ মিনিট আগে | শোবিজ

টিকটক ইউজারদের জন্য চালু হলো টাইম অ্যান্ড ওয়েল-বিয়িং ফিচার
টিকটক ইউজারদের জন্য চালু হলো টাইম অ্যান্ড ওয়েল-বিয়িং ফিচার

৩২ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পটুয়াখালীতে হত্যা মামলার আসামিদের গ্রেপ্তার দাবিতে মানববন্ধন
পটুয়াখালীতে হত্যা মামলার আসামিদের গ্রেপ্তার দাবিতে মানববন্ধন

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের কাল ব্রুনাই চ্যালেঞ্জ
বাংলাদেশের কাল ব্রুনাই চ্যালেঞ্জ

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে বাড়ির উঠানের গর্তে মিলল নিখোঁজ বৃদ্ধের লাশ
চট্টগ্রামে বাড়ির উঠানের গর্তে মিলল নিখোঁজ বৃদ্ধের লাশ

৩৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান
পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান

৩৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

দুমকীতে অবৈধ ইটভাটা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
দুমকীতে অবৈধ ইটভাটা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ধর্ষণের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে, গ্রেফতার ২
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ধর্ষণের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে, গ্রেফতার ২

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভোট দিতে চারদিনে ১৫ হাজারের বেশি প্রবাসীর নিবন্ধন
ভোট দিতে চারদিনে ১৫ হাজারের বেশি প্রবাসীর নিবন্ধন

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

৫৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

মহাসড়কের পাশ থেকে কাপড়ে মোড়ানো নবজাতক উদ্ধার
মহাসড়কের পাশ থেকে কাপড়ে মোড়ানো নবজাতক উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সিইও অব দ্য ইয়ার–২০২৫’ পুরস্কারে ভূষিত সিটি ব্যাংকের এমডি মাসরুর আরেফিন
‘সিইও অব দ্য ইয়ার–২০২৫’ পুরস্কারে ভূষিত সিটি ব্যাংকের এমডি মাসরুর আরেফিন

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাইবান্ধায় ফিস্টুলা নির্মূলে কাজ করছে ল্যাম্ব
গাইবান্ধায় ফিস্টুলা নির্মূলে কাজ করছে ল্যাম্ব

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাইব্যুনাল ও বিচারকদের নিয়ে অবমাননাকর মন্তব্য ও ছবি সরিয়ে ফেলতে নির্দেশ
ট্রাইব্যুনাল ও বিচারকদের নিয়ে অবমাননাকর মন্তব্য ও ছবি সরিয়ে ফেলতে নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহবাগে ৪৭তম বিসিএস পরীক্ষার্থীদের অবস্থান, যান চলাচল বন্ধ
শাহবাগে ৪৭তম বিসিএস পরীক্ষার্থীদের অবস্থান, যান চলাচল বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা ও শান্তিকালীন পদকপ্রাপ্ত সেনাসদস্যদের সংবর্ধনা ও পদক প্রদান
খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা ও শান্তিকালীন পদকপ্রাপ্ত সেনাসদস্যদের সংবর্ধনা ও পদক প্রদান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সার কারখানায় ব্যবহৃত গ্যাসের দাম বাড়ল
সার কারখানায় ব্যবহৃত গ্যাসের দাম বাড়ল

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নেত্রকোনায় হাওর থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
নেত্রকোনায় হাওর থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জকীগঞ্জে অসহায় প্রতিবন্ধীর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
জকীগঞ্জে অসহায় প্রতিবন্ধীর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গোবিন্দগঞ্জে ব্যাংক প্রতারণা চক্রের সদস্য আটক
গোবিন্দগঞ্জে ব্যাংক প্রতারণা চক্রের সদস্য আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্রের পথ থেকে বিচ্যুত হওয়ার সুযোগ নেই : আমীর খসরু
গণতন্ত্রের পথ থেকে বিচ্যুত হওয়ার সুযোগ নেই : আমীর খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রাম কারাগারে কয়েদির মৃত্যু
চট্টগ্রাম কারাগারে কয়েদির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা