শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১১ ডিসেম্বর, ২০২৩

বিজয়ের ৫৩ বছর ও আগামীর বাংলাদেশ

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
বিজয়ের ৫৩ বছর ও আগামীর বাংলাদেশ

বাঙালি জাতির সর্বশ্রেষ্ঠ মাস বছর ঘুরে আবার শুরু হয়ে গেছে। আর কদিন পরই সর্বশ্রেষ্ঠ দিন ১৬ ডিসেম্বর। মহান বিজয় দিবস। মাত্র ৯ মাসের সশস্ত্র যুদ্ধে বিজয় অর্জন যেমন নজিরবিহীন, তেমনি এটাও বিরল ঘটনা যেখানে প্রায় ৯৩ হাজার পাকিস্তানি সেনাসদস্য, আরও কয়েক সপ্তাহ যুদ্ধ চালানোর মতো অস্ত্র-গোলাবারুদ ও রসদসামগ্রী থাকার পরও বিনাশর্তে লক্ষ জনতার সামনে মাথা নত করে ভারত-বাংলাদেশ যৌথবাহিনীর কাছে আত্মসমর্পণ করেছে। এত বড় অসাধারণ ও দৃষ্টান্তহীন বিজয় যেসব উপাদানের জন্য সম্ভব হয়েছে সেগুলোই বাংলাদেশের প্রাণ ও রক্ষাকবচ। সেদিন ঢাকার রেসকোর্স, আজকের সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে লক্ষ জনতার মুখে একটাই আওয়াজ ছিল, জয় বাংলা। এই জয় বাংলা আওয়াজের শক্তি যে কত বড় হতে পারে তার চাক্ষুষ প্রমাণ আমরা একাত্তরের যুদ্ধক্ষেত্রে দেখেছি। তার সঙ্গে দেখেছি বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণের শক্তি। আরও দেখেছি আমাদের জাতীয় সংগীতের শক্তি। সমস্ত অস্ত্র গোলাবারুদের চেয়ে এগুলোর শক্তি ছিল হাজার গুণ বেশি। প্রাণে সুপ্ত শক্তিতে মানুষ যখন জেগে ওঠে, উদ্বুদ্ধ হয় তখন সে যে কী অসাধ্য সাধন করতে পারে তার অম্লান দৃষ্টান্ত আমাদের একাত্তরের বিজয়। জয় বাংলা বলে মুক্তিযোদ্ধারা শত্রুর মেশিনগানের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়তে দ্বিধা করেনি। বঙ্কিমচন্দ্র কমলাকান্তের দফতর উপন্যাসে মানুষের এই জাগরণকে বহ্নি হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন। সব মানুষের ভিতরেই বহ্নি আছে এবং সেটি যখন জাগ্রত হয় তখন মরণ অবধারিত জেনেও তাতে ঝাঁপ দিতে সে দ্বিধাবোধ করে না। বহ্নিতে পাগল হয়ে কেউ মরে, আবার কেউ বেঁচে ফিরে আসে। পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ২৩ বছর সংগ্রামে অসাধারণ ত্যাগের দৃষ্টান্তে বঙ্গবন্ধু বাঙালির প্রাণের বহ্নিকে জাগ্রত করে দেন। সুতরাং জয় বাংলা, ৭ মার্চের ভাষণ ও জাতীয় সংগীতের সঙ্গে বঙ্গবন্ধু নামটি ছিল একাত্তরের পুরো সময় বাঙালির প্রাণে বহ্নি জাগরণের মূল উপাদান ও মহা-ওষুধ। পাকিস্তানিরা জয় বাংলা স্লোগানকে অন্য যে কোনো কিছুর চেয়ে বড় শত্রু মনে করত এবং বেশি ভয় পেত। যুদ্ধক্ষেত্রের একটা উদাহরণ দিই। ১৯৭১-এর শুরু থেকেই যশোর সেনানিবাসে অবস্থিত পাকিস্তানের ২৭ বালুচ রেজিমেন্টের একটা কোম্পানি ১৬৫ জন সেনাসদস্যসহ কুষ্টিয়া শহরে নিয়োজিত ছিল। তৎকালীন ইপিআরের বাঙালি অফিসার মেজর আবু ওসমান চৌধুরী কিছু বাঙালি ইপিআর ও পুলিশ বাহিনীর সদস্য নিয়ে ৩০ মার্চ ভোররাতে পাকিস্তানের সেনা অবস্থানের ওপর আক্রমণ চালান। ৩১ মার্চ দুপুর পর্যন্ত দুই পক্ষের মধ্যে ঘোরতর যুদ্ধ চলে। পরে মেজর কর্নেল আবু ওসমান চৌধুরীর মুখে এ যুদ্ধের বর্ণনা আমি শুনেছি। ৩১ মার্চ বিকাল হতেই মেজর শোয়েবসহ পাকিস্তানি বাহিনীর প্রায় সবাই নিহত ও মুক্তিবাহিনীর কাছে ধরা পড়ে। যুদ্ধের মধ্যে চারপাশের সব মসজিদের মাইক থেকে একযোগে এমনভাবে অনবরত জয় বাংলা স্লোগান দেওয়া হচ্ছিল, যাতে মনে হয়েছে হাজার হাজার মানুষ চারদিক থেকে ধেয়ে আসছে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর সঙ্গে যুদ্ধ করার জন্য। আবু ওসমান চৌধুরীর মতে, সেদিন অস্ত্র গোলাবারুদের চেয়ে জয় বাংলা স্লোগানই মুক্তিযুদ্ধের শুরুতে এত বড় বিজয় অর্জনে বিশাল ভূমিকা রেখেছে।

পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ২৩ বছর ধরে সংগ্রামের বাঁকে বাঁকে প্রতিষ্ঠিত গৌরবোজ্জ্বল মাইলফলক, ছয় দফা, ঊনসত্তরের গণ অভ্যুত্থান, সত্তরের নির্বাচন, ৭ মার্চের ভাষণ, বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতা ঘোষণা, মুজিবনগর সরকার, স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র, জয় বাংলা স্লোগান ইত্যাদির সম্মিলিত শক্তির জোরেই ডিসেম্বর আমাদের বিজয়ের মাস এবং ১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবস। সুতরাং উপরোক্ত শক্তিগুলোকে উপেক্ষা ও প্রত্যাখ্যান এবং কোনো কোনো ক্ষেত্রে পদদলিত করে যারা মুখে বিজয় দিবসের কথা বলে, সাভারের স্মৃতিসৌধে যায় অথবা বিজয় মিছিল করে তাদের প্রকৃত উদ্দেশ্য কী তা নিয়ে প্রশ্ন ওঠা কি স্বাভাবিক নয়? তবে বাংলাদেশের রাষ্ট্র ও রাজনীতির বড় ট্র্যাজেডি হলো উপরোক্ত সবকিছু প্রত্যাখ্যান ও পদদলিত করেও বড় এক পক্ষ বাংলাদেশের রাজনীতিতে এখনো টিকে আছে। এটাকেই বলে ট্র্যাজিক বাস্তবতা। এই চলমান ট্র্যাজেডির ফলে বাংলাদেশের উন্নয়ন ও অগ্রগতির পথে কখন কী ঘটেছে তার তুলনামূলক বিচার-বিশ্লেষণ আজকে খুবই জরুরি। স্বাধীনতার পরপর বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে উপরোক্ত সব জাতীয় শক্তির ওপর ভর করে ১৯৭২ সালে নতুন যাত্রাটি শুরু হয় এবং পাহাড়সম বাধা পেরিয়ে ভালোভাবেই সবকিছু এগোচ্ছিল। কিন্তু ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধু নিহত হন। গণতন্ত্র এবং উন্নয়ন ও অগ্রগতির জন্য বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত বড় শত্রু সামরিক শাসকের আগমন ও সামরিক শাসন শুরু হয়। পর্যায়ক্রমে দুই সামরিক শাসক ১৫ বছর একনাগাড়ে ক্ষমতায় থেকে ওপরে উল্লিখিত একাত্তরে বিজয় অর্জনের সব প্রেরণা এবং শক্তিকে রাষ্ট্র ও রাজনীতি থেকে বাতিল করে দেন। যার মধ্য দিয়ে পাকিস্তানি শাসকদের সঙ্গে দুই সামরিক শাসকের আর কোনো পার্থক্য থাকে না। নামসর্বস্ব হয়ে বাংলাদেশ ডানাহীন পাখির মতো মুখ থুবড়ে পড়ে। দুই সামরিক শাসকের হাত ধরে যে রাজনীতি বাংলাদেশে নতুনভাবে আবির্ভূত হয়, তার হাত ধরে একাত্তরের বিজয়ের প্রেরণা ও শক্তি নাই হয়ে গেছে তা শুধু নয়, তার সঙ্গে উন্নয়ন, অগ্রগতি, দারিদ্র্য বিমোচনের সূচকসহ সব সামাজিক ও অর্থনৈতিক সূচক ক্রমান্বয়ে নিচের দিকে নেমেছে এবং দেশের অভ্যন্তরে ধর্মীয় উগ্রবাদ, ধর্মান্ধতা এবং চরম ধর্মীয় সাম্প্রদায়িকতার উত্থান ও বিস্তার ঘটেছে। একাত্তরে এদেশীয় পরাজিত পক্ষ তখনকার সব মুসলিম লীগ ও জামায়াত সামরিক শাসকদের রাজনীতির সঙ্গে একাত্ম হয়ে যাওয়ায় সবকিছু আরও বিপজ্জনক হয়ে পড়ে। জাতীয় সংগীত ও পতাকাকে বদলানোর অপচেষ্টাও তারা করেছে। কিন্তু তাতে সফল হয়নি। একটা উদাহরণ দিই। প্রথম সামরিক শাসক জিয়াউর রহমানের প্রবর্তিত রাজনীতির বড় পক্ষ বিএনপি জামায়াতকে সঙ্গে নিয়ে ২০০১-০৬ মেয়াদে ক্ষমতায় আসে। জামায়াতের মন্ত্রীরা বলা শুরু করে এদেশে কখনই কোনো মুক্তিযুদ্ধ হয়নি। চিহ্নিত যুদ্ধাপরাধী সালাউদ্দিন কাদের ওরফে সাকা চৌধুরী ক্যাবিনেট মন্ত্রীর মর্যাদায় তখন সংসদ নেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা হন। গাড়িতে জাতীয় পতাকার দিকে আঙুল দিয়ে প্রকাশ্যে সাকা চৌধুরী বলেন, ওই নেকড়া আমার ভালো লাগে না। প্রকাশ্যে বলেছেন, কোথাকার কোনো এক হিন্দুকে ডেকে এনে জাতীয় সংগীত তৈরি করা হয়েছে, বাংলাদেশে কি কোনো মানুষ ছিল না। সুতরাং বাংলাদেশের বড় এক রাজনৈতিক পক্ষ যখন বিস্ময়কর ও নজিরবিহীন বিজয় অর্জনের সব শক্তি ও উপাদানকে পদদলিত করে তখন সেটাই হয় রাষ্ট্রের জন্য সবচেয়ে বড় সংকট। এই রাজনৈতিক পক্ষ যখন রাষ্ট্র পরিচালনা করেছে তখন বার্ষিক বাজেট তৈরির জন্য ভিক্ষার থালা নিয়ে অর্থমন্ত্রীকে প্যারিস কনসোর্টিয়ামে যেত হতো। দাতা দেশগুলো অর্থ প্রদানের যতটুকু প্রতিশ্রুতি দিত বাজেট ঠিক ততটুকুই হতো। গত ১৫ বছর একাত্তরের বিজয়ের উপাদান ও শক্তিগুলোর ওপর ভিত্তি করে রাষ্ট্র পরিচালিত হচ্ছে বলেই বার্ষিক বাজেটের জন্য অর্থমন্ত্রীকে এখন আর প্যারিসে যেতে হয় না। নিজস্ব ক্ষমতায় বাংলাদেশের বার্ষিক বাজেট এখন সাড়ে ৫ লাখ কোটি টাকারও বেশি। এ সক্ষমতা ও সম্পদ বাংলাদেশের অভ্যন্তরেই সৃষ্টি হয়েছে। দেশের মানুষই এটা করেছে। রাষ্ট্রনীতি ও মূল্যবোধ এবং আইন-কানুন, নীতিমালা যখন নিজস্ব সংস্কৃতিপ্রসূত হয় তখন মানুষ তার সর্বোচ্চ অবদান রাখতে পারে, সম্ভাবনার পরিপূর্ণ পরিস্ফুটন ঘটে। সুতরাং মানুষের ভাগ্য উন্নয়নের জন্য রাজনীতিটাই প্রধান বিষয়। রাষ্ট্র ও রাজনীতির প্রভাব একেবারে প্রান্তিক পর্যায়ে প্রতিটি মানুষের ওপর কীভাবে পড়ে তা সব সময় আমরা বুঝে উঠতে পারি না।

জামায়াত-বিএনপি আর মুক্তিযুদ্ধের আদর্শের দল আওয়ামী লীগ, এই দুই আমলের অর্থনৈতিক ও সামাজিক চিত্রের তুলনামূলক চার্টের দিকে আজকে তাকালে পার্থক্যটা যে কেউ বুঝতে পারবেন। ২০০১-০৬ মেয়াদে বিএনপি-জামায়াতের যৌথ শাসনে দেশের অর্থনীতি ও উন্নয়ন মুখ থুবড়ে পড়েছে তা শুধু নয়, পৃথিবীজুড়ে মানুষের ধারণা হয় বাংলাদেশের আর কোনো ভবিষ্যৎ নেই, অন্ধকারের দিকে ধাবিত হচ্ছে। ২০০৩ সালের ২৩ নভেম্বর বিশ্বখ্যাত সাময়িকী দ্য ইকোনমিস্টের শিরোনাম ছিল, বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের জীবন বাঁচাতে হলে দেশত্যাগ করা ছাড়া আর কোনো উপায় নেই। ২০০২ সালের ২ এপ্রিল ওয়াল স্ট্রিট জার্নালের শিরোনাম ছিল, পাকিস্তানের মতো বাংলাদেশেও ভয়ংকর হয়ে উঠেছে ইসলামিস্ট জঙ্গি। ২০০২ সালের ৪ এপ্রিল ফার ইস্টার্ন ইকোনমিক রিভিউ পত্রিকার শিরোনাম ছিল- বাংলাদেশ থেকে সাবধান, সেখানে এখন জঙ্গি গোষ্ঠীর আস্তানা। আজকে বাংলাদেশের অভ্যন্তরে গণতন্ত্র উদ্ধারের নামে জ্বালাও-পোড়াও এবং নিরীহ মানুষ ও পুলিশ হত্যার যে রাজনীতি চলছে তার শুরুই হয়েছে গণতন্ত্রকে হত্যা করার মধ্য দিয়ে। ১৯৭৮ সালে সামরিক আদেশ দ্বারা সংবিধান থেকে ধর্মনিরপেক্ষতাকে যখন বাতিল করে দেওয়া হলো তখন গণতন্ত্র বলতে বাংলাদেশে আর কিছু থাকল না। ১৯৯২ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি জাস্টিস হ্যারি ব্লাকমান এক ঐতিহাসিক রায়ে উল্লেখ করেন, রাষ্ট্রব্যবস্থায় ধর্মীয় বিবেচনা স্বাধীনতা, সমতা ও গণতন্ত্রের জন্য সরাসরি হুমকি। (সূত্র : বেন ডুক্সে, পলিটিক্যাল আইডিয়াস, প্রকাশ ২০১০)।

সুতরাং গণতন্ত্র তাদের মুখের বুলি মাত্র, মানুষকে ধোঁকা দেওয়ার হাতিয়ার। দেশের মানুষের কাছে তথাকথিত গণতন্ত্র উদ্ধারকারীদের নিশ্চয় উত্তর দিতে হবে, তাদের গণতন্ত্রের স্বরূপ কি ২০০১-০৬ মেয়াদের মতো হবে, নাকি অন্য কিছু। বাংলাদেশের মানুষ আমরা মনে করি গণতন্ত্র উন্নয়নের সোপান। কিন্তু ইউরোপ, উত্তর আমেরিকার গণতান্ত্রিক মান এখনো আমরা অর্জন করতে পারিনি। তার জন্য দায় সব পক্ষের আছে। আমরা আমজনতাও এর দায় এড়াতে পারি না। তবে ১৯৭৫ সালে যদি বঙ্গবন্ধু নিহত না হতেন, দুই সামরিক শাসক যদি গণতন্ত্রকে হত্যা না করতেন এবং সামরিক শাসকের প্রবর্তিত রাজনীতি যদি না থাকত তাহলে এত দিনে আমরা মানসম্পন্ন গণতন্ত্রে উন্নীত হতে পারতাম। যারা ধর্মনিরপেক্ষতাকে মানে না, জাতির পিতা ও মুক্তিযুদ্ধের মূল্যবোধকে প্রত্যাখ্যান ও পদাঘাত করে, তাদের রাজনীতি বজায় থাকতে বাংলাদেশে গণতন্ত্রের মান উন্নত হবে না। সামরিক শাসকের ঔরসজাত রাজনীতির প্রবল প্রতিবন্ধকতা ও ষড়যন্ত্র-চক্রান্ত অব্যাহত থাকা সত্ত্বেও গত ১৫ বছর একাত্তরে অর্জিত বিজয়ের শক্তি ও উপাদানের ভিত্তিতে দেশ পরিচালিত হয়ে আসছে বলেই আজকে বিশ্ব অঙ্গন থেকে বলা হচ্ছে বাংলাদেশ দারিদ্র্য বিমোচনসহ অর্থনৈতিক ও সামাজিক উন্নয়নের সূচকে ও রোল মডেলের দৃষ্টান্ত সৃষ্টি করতে পেরেছে। চলমান বৈশ্বিক যুগে প্রতিবেশীর সঙ্গে শত্রুতা বজায় রেখে এবং ঐতিহাসিক ও ভৌগোলিক কারণে সৃষ্ট দ্বন্দ্বকে জিইয়ে রেখে দেশকে সমৃদ্ধির পথে নেওয়া যায় না।

আজকে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক ও সামাজিক খাতের যে প্রশংসনীয় অগ্রগতি তার জন্য নিকটবর্তী সব প্রতিবেশীর সঙ্গে ঐতিহাসিক সূত্রে সৃষ্টি হওয়া দ্বন্দ্বের সমাধান করতে পারা বড় ভূমিকা রেখেছে। ২০০১-০৬ মেয়াদে আন্তসীমান্ত সন্ত্রাসে যেভাবে জড়িয়ে পড়েছিল তার থেকে বাংলাদেশ সম্পূর্ণ বেরিয়ে আসতে সক্ষম হয়েছে। সমুদ্র ও স্থলসীমানার শান্তিপূর্ণ মীমাংসা হয়ে গেছে। গত ১৫ বছর ধরে সার্বিকভাবে চলমান যাত্রাটিকে অব্যাহত রাখার জন্য আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ব্যাপকহারে জনমানুষের অংশগ্রহণ খুবই জরুরি। এবার ভোটে জনমানুষের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ আগামী বাংলাদেশের ভবিষ্যৎকে উজ্জ্বল ও সমৃদ্ধ করতে পারে।

লেখক : রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপহরণের ৫ দিনেও উদ্ধার হয়নি দশম শ্রেণির ছাত্রী
অপহরণের ৫ দিনেও উদ্ধার হয়নি দশম শ্রেণির ছাত্রী

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ দেখতে বিসিবি সভাপতিকে আমন্ত্রণ জানাল বাফুফে
বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ দেখতে বিসিবি সভাপতিকে আমন্ত্রণ জানাল বাফুফে

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার রায়ে নারায়ণগঞ্জে মিষ্টি বিতরণ
শেখ হাসিনার রায়ে নারায়ণগঞ্জে মিষ্টি বিতরণ

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফুলবাড়ী উপজেলা বিএনপির সভাপতির পদ ফিরে পেলেন খুরশিদ আলম মতি
ফুলবাড়ী উপজেলা বিএনপির সভাপতির পদ ফিরে পেলেন খুরশিদ আলম মতি

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় জলবায়ু পরিবর্তন ও দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাসকরণ বিষয়ক সমন্বয় সভা
মোংলায় জলবায়ু পরিবর্তন ও দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাসকরণ বিষয়ক সমন্বয় সভা

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মশা নিধনে চসিকের বিশেষ ক্র্যাশ প্রোগ্রাম
মশা নিধনে চসিকের বিশেষ ক্র্যাশ প্রোগ্রাম

২২ মিনিট আগে | নগর জীবন

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে রাবিতে মিষ্টি বিতরণ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে রাবিতে মিষ্টি বিতরণ

২৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

উগান্ডাকে হারিয়ে বিশ্বকাপে শুভসূচনা বাংলাদেশের
উগান্ডাকে হারিয়ে বিশ্বকাপে শুভসূচনা বাংলাদেশের

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সীমান্ত সংঘাত এড়াতে আলোচনার প্রস্তাব দক্ষিণ কোরিয়ার
সীমান্ত সংঘাত এড়াতে আলোচনার প্রস্তাব দক্ষিণ কোরিয়ার

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব
শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড রায়ে বগুড়ায় আনন্দ মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড রায়ে বগুড়ায় আনন্দ মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে ৩ ককটেলসহ যুবলীগ নেতা গ্রেফতার
রূপগঞ্জে ৩ ককটেলসহ যুবলীগ নেতা গ্রেফতার

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আকাশ প্রতিরক্ষা ও যুদ্ধবিমান চুক্তি চূড়ান্ত করতে ফ্রান্সে জেলেনস্কি
আকাশ প্রতিরক্ষা ও যুদ্ধবিমান চুক্তি চূড়ান্ত করতে ফ্রান্সে জেলেনস্কি

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ট্রেলিয়ায় বিএনপির জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন
অস্ট্রেলিয়ায় বিএনপির জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন

৩৮ মিনিট আগে | পরবাস

গুম-খুনের বিরুদ্ধে আজকের রায় দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে : খেলাফত মজলিস
গুম-খুনের বিরুদ্ধে আজকের রায় দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে : খেলাফত মজলিস

৩৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

পটুয়াখালী কারাগারে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যানের মৃত্যু
পটুয়াখালী কারাগারে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যানের মৃত্যু

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা
লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

কান্নার শব্দ শুনে বাথরুম থেকে নবজাতক উদ্ধার
কান্নার শব্দ শুনে বাথরুম থেকে নবজাতক উদ্ধার

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে নোয়াখালীতে মিষ্টি বিতরণ
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে নোয়াখালীতে মিষ্টি বিতরণ

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নাসির সিন্টেক্স মোটরস বাজারে আনছে টু-হুইলার
নাসির সিন্টেক্স মোটরস বাজারে আনছে টু-হুইলার

৫৪ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

নাশকতা ঠেকাতে ঢাকা-মাওয়া মহাসড়কে বিএনপির অবস্থান
নাশকতা ঠেকাতে ঢাকা-মাওয়া মহাসড়কে বিএনপির অবস্থান

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারও শুরু করতে হবে: নাহিদ ইসলাম
দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারও শুরু করতে হবে: নাহিদ ইসলাম

৫৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় নিহত ১
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় নিহত ১

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের চা, মশলা, আমসহ কয়েকটি পণ্যে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প
ভারতের চা, মশলা, আমসহ কয়েকটি পণ্যে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুশফিককে শততম টেস্ট রাঙাতে দিতে চায় না আয়ারল্যান্ড
মুশফিককে শততম টেস্ট রাঙাতে দিতে চায় না আয়ারল্যান্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে দেনার দায়ে বাড়ি নিলামে উঠার হার ১৯% বেড়েছে
যুক্তরাষ্ট্রে দেনার দায়ে বাড়ি নিলামে উঠার হার ১৯% বেড়েছে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত
গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে