শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১১ ডিসেম্বর, ২০২৩

বিজয়ের ৫৩ বছর ও আগামীর বাংলাদেশ

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
বিজয়ের ৫৩ বছর ও আগামীর বাংলাদেশ

বাঙালি জাতির সর্বশ্রেষ্ঠ মাস বছর ঘুরে আবার শুরু হয়ে গেছে। আর কদিন পরই সর্বশ্রেষ্ঠ দিন ১৬ ডিসেম্বর। মহান বিজয় দিবস। মাত্র ৯ মাসের সশস্ত্র যুদ্ধে বিজয় অর্জন যেমন নজিরবিহীন, তেমনি এটাও বিরল ঘটনা যেখানে প্রায় ৯৩ হাজার পাকিস্তানি সেনাসদস্য, আরও কয়েক সপ্তাহ যুদ্ধ চালানোর মতো অস্ত্র-গোলাবারুদ ও রসদসামগ্রী থাকার পরও বিনাশর্তে লক্ষ জনতার সামনে মাথা নত করে ভারত-বাংলাদেশ যৌথবাহিনীর কাছে আত্মসমর্পণ করেছে। এত বড় অসাধারণ ও দৃষ্টান্তহীন বিজয় যেসব উপাদানের জন্য সম্ভব হয়েছে সেগুলোই বাংলাদেশের প্রাণ ও রক্ষাকবচ। সেদিন ঢাকার রেসকোর্স, আজকের সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে লক্ষ জনতার মুখে একটাই আওয়াজ ছিল, জয় বাংলা। এই জয় বাংলা আওয়াজের শক্তি যে কত বড় হতে পারে তার চাক্ষুষ প্রমাণ আমরা একাত্তরের যুদ্ধক্ষেত্রে দেখেছি। তার সঙ্গে দেখেছি বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণের শক্তি। আরও দেখেছি আমাদের জাতীয় সংগীতের শক্তি। সমস্ত অস্ত্র গোলাবারুদের চেয়ে এগুলোর শক্তি ছিল হাজার গুণ বেশি। প্রাণে সুপ্ত শক্তিতে মানুষ যখন জেগে ওঠে, উদ্বুদ্ধ হয় তখন সে যে কী অসাধ্য সাধন করতে পারে তার অম্লান দৃষ্টান্ত আমাদের একাত্তরের বিজয়। জয় বাংলা বলে মুক্তিযোদ্ধারা শত্রুর মেশিনগানের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়তে দ্বিধা করেনি। বঙ্কিমচন্দ্র কমলাকান্তের দফতর উপন্যাসে মানুষের এই জাগরণকে বহ্নি হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন। সব মানুষের ভিতরেই বহ্নি আছে এবং সেটি যখন জাগ্রত হয় তখন মরণ অবধারিত জেনেও তাতে ঝাঁপ দিতে সে দ্বিধাবোধ করে না। বহ্নিতে পাগল হয়ে কেউ মরে, আবার কেউ বেঁচে ফিরে আসে। পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ২৩ বছর সংগ্রামে অসাধারণ ত্যাগের দৃষ্টান্তে বঙ্গবন্ধু বাঙালির প্রাণের বহ্নিকে জাগ্রত করে দেন। সুতরাং জয় বাংলা, ৭ মার্চের ভাষণ ও জাতীয় সংগীতের সঙ্গে বঙ্গবন্ধু নামটি ছিল একাত্তরের পুরো সময় বাঙালির প্রাণে বহ্নি জাগরণের মূল উপাদান ও মহা-ওষুধ। পাকিস্তানিরা জয় বাংলা স্লোগানকে অন্য যে কোনো কিছুর চেয়ে বড় শত্রু মনে করত এবং বেশি ভয় পেত। যুদ্ধক্ষেত্রের একটা উদাহরণ দিই। ১৯৭১-এর শুরু থেকেই যশোর সেনানিবাসে অবস্থিত পাকিস্তানের ২৭ বালুচ রেজিমেন্টের একটা কোম্পানি ১৬৫ জন সেনাসদস্যসহ কুষ্টিয়া শহরে নিয়োজিত ছিল। তৎকালীন ইপিআরের বাঙালি অফিসার মেজর আবু ওসমান চৌধুরী কিছু বাঙালি ইপিআর ও পুলিশ বাহিনীর সদস্য নিয়ে ৩০ মার্চ ভোররাতে পাকিস্তানের সেনা অবস্থানের ওপর আক্রমণ চালান। ৩১ মার্চ দুপুর পর্যন্ত দুই পক্ষের মধ্যে ঘোরতর যুদ্ধ চলে। পরে মেজর কর্নেল আবু ওসমান চৌধুরীর মুখে এ যুদ্ধের বর্ণনা আমি শুনেছি। ৩১ মার্চ বিকাল হতেই মেজর শোয়েবসহ পাকিস্তানি বাহিনীর প্রায় সবাই নিহত ও মুক্তিবাহিনীর কাছে ধরা পড়ে। যুদ্ধের মধ্যে চারপাশের সব মসজিদের মাইক থেকে একযোগে এমনভাবে অনবরত জয় বাংলা স্লোগান দেওয়া হচ্ছিল, যাতে মনে হয়েছে হাজার হাজার মানুষ চারদিক থেকে ধেয়ে আসছে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর সঙ্গে যুদ্ধ করার জন্য। আবু ওসমান চৌধুরীর মতে, সেদিন অস্ত্র গোলাবারুদের চেয়ে জয় বাংলা স্লোগানই মুক্তিযুদ্ধের শুরুতে এত বড় বিজয় অর্জনে বিশাল ভূমিকা রেখেছে।

পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ২৩ বছর ধরে সংগ্রামের বাঁকে বাঁকে প্রতিষ্ঠিত গৌরবোজ্জ্বল মাইলফলক, ছয় দফা, ঊনসত্তরের গণ অভ্যুত্থান, সত্তরের নির্বাচন, ৭ মার্চের ভাষণ, বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতা ঘোষণা, মুজিবনগর সরকার, স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র, জয় বাংলা স্লোগান ইত্যাদির সম্মিলিত শক্তির জোরেই ডিসেম্বর আমাদের বিজয়ের মাস এবং ১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবস। সুতরাং উপরোক্ত শক্তিগুলোকে উপেক্ষা ও প্রত্যাখ্যান এবং কোনো কোনো ক্ষেত্রে পদদলিত করে যারা মুখে বিজয় দিবসের কথা বলে, সাভারের স্মৃতিসৌধে যায় অথবা বিজয় মিছিল করে তাদের প্রকৃত উদ্দেশ্য কী তা নিয়ে প্রশ্ন ওঠা কি স্বাভাবিক নয়? তবে বাংলাদেশের রাষ্ট্র ও রাজনীতির বড় ট্র্যাজেডি হলো উপরোক্ত সবকিছু প্রত্যাখ্যান ও পদদলিত করেও বড় এক পক্ষ বাংলাদেশের রাজনীতিতে এখনো টিকে আছে। এটাকেই বলে ট্র্যাজিক বাস্তবতা। এই চলমান ট্র্যাজেডির ফলে বাংলাদেশের উন্নয়ন ও অগ্রগতির পথে কখন কী ঘটেছে তার তুলনামূলক বিচার-বিশ্লেষণ আজকে খুবই জরুরি। স্বাধীনতার পরপর বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে উপরোক্ত সব জাতীয় শক্তির ওপর ভর করে ১৯৭২ সালে নতুন যাত্রাটি শুরু হয় এবং পাহাড়সম বাধা পেরিয়ে ভালোভাবেই সবকিছু এগোচ্ছিল। কিন্তু ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধু নিহত হন। গণতন্ত্র এবং উন্নয়ন ও অগ্রগতির জন্য বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত বড় শত্রু সামরিক শাসকের আগমন ও সামরিক শাসন শুরু হয়। পর্যায়ক্রমে দুই সামরিক শাসক ১৫ বছর একনাগাড়ে ক্ষমতায় থেকে ওপরে উল্লিখিত একাত্তরে বিজয় অর্জনের সব প্রেরণা এবং শক্তিকে রাষ্ট্র ও রাজনীতি থেকে বাতিল করে দেন। যার মধ্য দিয়ে পাকিস্তানি শাসকদের সঙ্গে দুই সামরিক শাসকের আর কোনো পার্থক্য থাকে না। নামসর্বস্ব হয়ে বাংলাদেশ ডানাহীন পাখির মতো মুখ থুবড়ে পড়ে। দুই সামরিক শাসকের হাত ধরে যে রাজনীতি বাংলাদেশে নতুনভাবে আবির্ভূত হয়, তার হাত ধরে একাত্তরের বিজয়ের প্রেরণা ও শক্তি নাই হয়ে গেছে তা শুধু নয়, তার সঙ্গে উন্নয়ন, অগ্রগতি, দারিদ্র্য বিমোচনের সূচকসহ সব সামাজিক ও অর্থনৈতিক সূচক ক্রমান্বয়ে নিচের দিকে নেমেছে এবং দেশের অভ্যন্তরে ধর্মীয় উগ্রবাদ, ধর্মান্ধতা এবং চরম ধর্মীয় সাম্প্রদায়িকতার উত্থান ও বিস্তার ঘটেছে। একাত্তরে এদেশীয় পরাজিত পক্ষ তখনকার সব মুসলিম লীগ ও জামায়াত সামরিক শাসকদের রাজনীতির সঙ্গে একাত্ম হয়ে যাওয়ায় সবকিছু আরও বিপজ্জনক হয়ে পড়ে। জাতীয় সংগীত ও পতাকাকে বদলানোর অপচেষ্টাও তারা করেছে। কিন্তু তাতে সফল হয়নি। একটা উদাহরণ দিই। প্রথম সামরিক শাসক জিয়াউর রহমানের প্রবর্তিত রাজনীতির বড় পক্ষ বিএনপি জামায়াতকে সঙ্গে নিয়ে ২০০১-০৬ মেয়াদে ক্ষমতায় আসে। জামায়াতের মন্ত্রীরা বলা শুরু করে এদেশে কখনই কোনো মুক্তিযুদ্ধ হয়নি। চিহ্নিত যুদ্ধাপরাধী সালাউদ্দিন কাদের ওরফে সাকা চৌধুরী ক্যাবিনেট মন্ত্রীর মর্যাদায় তখন সংসদ নেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা হন। গাড়িতে জাতীয় পতাকার দিকে আঙুল দিয়ে প্রকাশ্যে সাকা চৌধুরী বলেন, ওই নেকড়া আমার ভালো লাগে না। প্রকাশ্যে বলেছেন, কোথাকার কোনো এক হিন্দুকে ডেকে এনে জাতীয় সংগীত তৈরি করা হয়েছে, বাংলাদেশে কি কোনো মানুষ ছিল না। সুতরাং বাংলাদেশের বড় এক রাজনৈতিক পক্ষ যখন বিস্ময়কর ও নজিরবিহীন বিজয় অর্জনের সব শক্তি ও উপাদানকে পদদলিত করে তখন সেটাই হয় রাষ্ট্রের জন্য সবচেয়ে বড় সংকট। এই রাজনৈতিক পক্ষ যখন রাষ্ট্র পরিচালনা করেছে তখন বার্ষিক বাজেট তৈরির জন্য ভিক্ষার থালা নিয়ে অর্থমন্ত্রীকে প্যারিস কনসোর্টিয়ামে যেত হতো। দাতা দেশগুলো অর্থ প্রদানের যতটুকু প্রতিশ্রুতি দিত বাজেট ঠিক ততটুকুই হতো। গত ১৫ বছর একাত্তরের বিজয়ের উপাদান ও শক্তিগুলোর ওপর ভিত্তি করে রাষ্ট্র পরিচালিত হচ্ছে বলেই বার্ষিক বাজেটের জন্য অর্থমন্ত্রীকে এখন আর প্যারিসে যেতে হয় না। নিজস্ব ক্ষমতায় বাংলাদেশের বার্ষিক বাজেট এখন সাড়ে ৫ লাখ কোটি টাকারও বেশি। এ সক্ষমতা ও সম্পদ বাংলাদেশের অভ্যন্তরেই সৃষ্টি হয়েছে। দেশের মানুষই এটা করেছে। রাষ্ট্রনীতি ও মূল্যবোধ এবং আইন-কানুন, নীতিমালা যখন নিজস্ব সংস্কৃতিপ্রসূত হয় তখন মানুষ তার সর্বোচ্চ অবদান রাখতে পারে, সম্ভাবনার পরিপূর্ণ পরিস্ফুটন ঘটে। সুতরাং মানুষের ভাগ্য উন্নয়নের জন্য রাজনীতিটাই প্রধান বিষয়। রাষ্ট্র ও রাজনীতির প্রভাব একেবারে প্রান্তিক পর্যায়ে প্রতিটি মানুষের ওপর কীভাবে পড়ে তা সব সময় আমরা বুঝে উঠতে পারি না।

জামায়াত-বিএনপি আর মুক্তিযুদ্ধের আদর্শের দল আওয়ামী লীগ, এই দুই আমলের অর্থনৈতিক ও সামাজিক চিত্রের তুলনামূলক চার্টের দিকে আজকে তাকালে পার্থক্যটা যে কেউ বুঝতে পারবেন। ২০০১-০৬ মেয়াদে বিএনপি-জামায়াতের যৌথ শাসনে দেশের অর্থনীতি ও উন্নয়ন মুখ থুবড়ে পড়েছে তা শুধু নয়, পৃথিবীজুড়ে মানুষের ধারণা হয় বাংলাদেশের আর কোনো ভবিষ্যৎ নেই, অন্ধকারের দিকে ধাবিত হচ্ছে। ২০০৩ সালের ২৩ নভেম্বর বিশ্বখ্যাত সাময়িকী দ্য ইকোনমিস্টের শিরোনাম ছিল, বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের জীবন বাঁচাতে হলে দেশত্যাগ করা ছাড়া আর কোনো উপায় নেই। ২০০২ সালের ২ এপ্রিল ওয়াল স্ট্রিট জার্নালের শিরোনাম ছিল, পাকিস্তানের মতো বাংলাদেশেও ভয়ংকর হয়ে উঠেছে ইসলামিস্ট জঙ্গি। ২০০২ সালের ৪ এপ্রিল ফার ইস্টার্ন ইকোনমিক রিভিউ পত্রিকার শিরোনাম ছিল- বাংলাদেশ থেকে সাবধান, সেখানে এখন জঙ্গি গোষ্ঠীর আস্তানা। আজকে বাংলাদেশের অভ্যন্তরে গণতন্ত্র উদ্ধারের নামে জ্বালাও-পোড়াও এবং নিরীহ মানুষ ও পুলিশ হত্যার যে রাজনীতি চলছে তার শুরুই হয়েছে গণতন্ত্রকে হত্যা করার মধ্য দিয়ে। ১৯৭৮ সালে সামরিক আদেশ দ্বারা সংবিধান থেকে ধর্মনিরপেক্ষতাকে যখন বাতিল করে দেওয়া হলো তখন গণতন্ত্র বলতে বাংলাদেশে আর কিছু থাকল না। ১৯৯২ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি জাস্টিস হ্যারি ব্লাকমান এক ঐতিহাসিক রায়ে উল্লেখ করেন, রাষ্ট্রব্যবস্থায় ধর্মীয় বিবেচনা স্বাধীনতা, সমতা ও গণতন্ত্রের জন্য সরাসরি হুমকি। (সূত্র : বেন ডুক্সে, পলিটিক্যাল আইডিয়াস, প্রকাশ ২০১০)।

সুতরাং গণতন্ত্র তাদের মুখের বুলি মাত্র, মানুষকে ধোঁকা দেওয়ার হাতিয়ার। দেশের মানুষের কাছে তথাকথিত গণতন্ত্র উদ্ধারকারীদের নিশ্চয় উত্তর দিতে হবে, তাদের গণতন্ত্রের স্বরূপ কি ২০০১-০৬ মেয়াদের মতো হবে, নাকি অন্য কিছু। বাংলাদেশের মানুষ আমরা মনে করি গণতন্ত্র উন্নয়নের সোপান। কিন্তু ইউরোপ, উত্তর আমেরিকার গণতান্ত্রিক মান এখনো আমরা অর্জন করতে পারিনি। তার জন্য দায় সব পক্ষের আছে। আমরা আমজনতাও এর দায় এড়াতে পারি না। তবে ১৯৭৫ সালে যদি বঙ্গবন্ধু নিহত না হতেন, দুই সামরিক শাসক যদি গণতন্ত্রকে হত্যা না করতেন এবং সামরিক শাসকের প্রবর্তিত রাজনীতি যদি না থাকত তাহলে এত দিনে আমরা মানসম্পন্ন গণতন্ত্রে উন্নীত হতে পারতাম। যারা ধর্মনিরপেক্ষতাকে মানে না, জাতির পিতা ও মুক্তিযুদ্ধের মূল্যবোধকে প্রত্যাখ্যান ও পদাঘাত করে, তাদের রাজনীতি বজায় থাকতে বাংলাদেশে গণতন্ত্রের মান উন্নত হবে না। সামরিক শাসকের ঔরসজাত রাজনীতির প্রবল প্রতিবন্ধকতা ও ষড়যন্ত্র-চক্রান্ত অব্যাহত থাকা সত্ত্বেও গত ১৫ বছর একাত্তরে অর্জিত বিজয়ের শক্তি ও উপাদানের ভিত্তিতে দেশ পরিচালিত হয়ে আসছে বলেই আজকে বিশ্ব অঙ্গন থেকে বলা হচ্ছে বাংলাদেশ দারিদ্র্য বিমোচনসহ অর্থনৈতিক ও সামাজিক উন্নয়নের সূচকে ও রোল মডেলের দৃষ্টান্ত সৃষ্টি করতে পেরেছে। চলমান বৈশ্বিক যুগে প্রতিবেশীর সঙ্গে শত্রুতা বজায় রেখে এবং ঐতিহাসিক ও ভৌগোলিক কারণে সৃষ্ট দ্বন্দ্বকে জিইয়ে রেখে দেশকে সমৃদ্ধির পথে নেওয়া যায় না।

আজকে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক ও সামাজিক খাতের যে প্রশংসনীয় অগ্রগতি তার জন্য নিকটবর্তী সব প্রতিবেশীর সঙ্গে ঐতিহাসিক সূত্রে সৃষ্টি হওয়া দ্বন্দ্বের সমাধান করতে পারা বড় ভূমিকা রেখেছে। ২০০১-০৬ মেয়াদে আন্তসীমান্ত সন্ত্রাসে যেভাবে জড়িয়ে পড়েছিল তার থেকে বাংলাদেশ সম্পূর্ণ বেরিয়ে আসতে সক্ষম হয়েছে। সমুদ্র ও স্থলসীমানার শান্তিপূর্ণ মীমাংসা হয়ে গেছে। গত ১৫ বছর ধরে সার্বিকভাবে চলমান যাত্রাটিকে অব্যাহত রাখার জন্য আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ব্যাপকহারে জনমানুষের অংশগ্রহণ খুবই জরুরি। এবার ভোটে জনমানুষের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ আগামী বাংলাদেশের ভবিষ্যৎকে উজ্জ্বল ও সমৃদ্ধ করতে পারে।

লেখক : রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
মোটরসাইকেল
মোটরসাইকেল
হুমকিতে রপ্তানি খাত
হুমকিতে রপ্তানি খাত
বার্লিনের দেয়াল
বার্লিনের দেয়াল
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
আমার মা ও তাঁর সময়
আমার মা ও তাঁর সময়
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
যুদ্ধ নয় শান্তি
যুদ্ধ নয় শান্তি
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
হজের সূচনা যেভাবে হলো
হজের সূচনা যেভাবে হলো
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
সর্বশেষ খবর
ভারতে ৪ টিভির সম্প্রচার বন্ধের ব্যাখ্যা চাওয়া হবে : ফয়েজ আহমদ
ভারতে ৪ টিভির সম্প্রচার বন্ধের ব্যাখ্যা চাওয়া হবে : ফয়েজ আহমদ

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজীপুরে ফুটবল খেলার বিরোধে খুন, অভিযুক্তের বাড়িতে আগুন
গাজীপুরে ফুটবল খেলার বিরোধে খুন, অভিযুক্তের বাড়িতে আগুন

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

আরেকটি ‘নাকবার’ সাক্ষী হতে পারে বিশ্ববাসী, সতর্ক করল জাতিসংঘ
আরেকটি ‘নাকবার’ সাক্ষী হতে পারে বিশ্ববাসী, সতর্ক করল জাতিসংঘ

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সিগঞ্জে বগুড়ার দই তৈরি করে তাক লাগিয়ে দিয়েছেন অভি
মুন্সিগঞ্জে বগুড়ার দই তৈরি করে তাক লাগিয়ে দিয়েছেন অভি

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে একাত্মতা জানাতে শাহবাগে জনতার দল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে একাত্মতা জানাতে শাহবাগে জনতার দল

১৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

যমুনা ও সচিবালয় এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
যমুনা ও সচিবালয় এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বিজিবির অভিযানে মিয়ানমারের ৯ নাগরিক আটক
বিজিবির অভিযানে মিয়ানমারের ৯ নাগরিক আটক

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় শিশু নিহত
মেহেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় শিশু নিহত

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানের ‘অপারেশন বুনিয়ান-উন-মারসুস’, ভারতের ২৬ সামরিক লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত
পাকিস্তানের ‘অপারেশন বুনিয়ান-উন-মারসুস’, ভারতের ২৬ সামরিক লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাহানাবাদ এক্সপ্রেস লাইনচ্যুত: ১২ ঘণ্টা পর দক্ষিণাঞ্চলের সঙ্গে রেল চলাচল স্বাভাবিক
জাহানাবাদ এক্সপ্রেস লাইনচ্যুত: ১২ ঘণ্টা পর দক্ষিণাঞ্চলের সঙ্গে রেল চলাচল স্বাভাবিক

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আইইউবিএটির প্রতিষ্ঠাতা ড. এম আলিমউল্যার মৃত্যুবার্ষিকী আজ
আইইউবিএটির প্রতিষ্ঠাতা ড. এম আলিমউল্যার মৃত্যুবার্ষিকী আজ

৪৫ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

‘আবদুল হামিদের দেশত্যাগের ঘটনায় দোষীদের কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না’
‘আবদুল হামিদের দেশত্যাগের ঘটনায় দোষীদের কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না’

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

আটকের পর ছাড়া পেলেন নেওয়ার্কের মেয়র রাস বারাকা
আটকের পর ছাড়া পেলেন নেওয়ার্কের মেয়র রাস বারাকা

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রকল্প বাস্তবায়নে পরিবেশ রক্ষাকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিতে হবে’
‘প্রকল্প বাস্তবায়নে পরিবেশ রক্ষাকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিতে হবে’

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য অস্বীকার করল ভারত
সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য অস্বীকার করল ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিবির অভিযানে সাবেক এমপিসহ আওয়ামী লীগের অঙ্গসংগঠনের গ্রেফতার ৫
ডিবির অভিযানে সাবেক এমপিসহ আওয়ামী লীগের অঙ্গসংগঠনের গ্রেফতার ৫

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আপনার ফোনের মেয়াদ শেষ কবে?
আপনার ফোনের মেয়াদ শেষ কবে?

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সঙ্গে কথা বললেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সঙ্গে কথা বললেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় একই স্থানে দুটি ট্রেন লাইনচ্যুত, ১০ ঘণ্টা পর চলাচল স্বাভাবিক
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় একই স্থানে দুটি ট্রেন লাইনচ্যুত, ১০ ঘণ্টা পর চলাচল স্বাভাবিক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮ দল নিয়ে নারী বিশ্বকাপ!
৪৮ দল নিয়ে নারী বিশ্বকাপ!

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় সনদ নাগরিকের সকল অধিকার সুরক্ষিত করবে : আলী রীয়াজ
জাতীয় সনদ নাগরিকের সকল অধিকার সুরক্ষিত করবে : আলী রীয়াজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে রাজশাহী ও চুয়াডাঙ্গা
তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে রাজশাহী ও চুয়াডাঙ্গা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশের মহাসড়কে ব্লকেড না দেওয়ার আহ্বান হাসনাতের
সারাদেশের মহাসড়কে ব্লকেড না দেওয়ার আহ্বান হাসনাতের

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনলাইন জুয়ায় সর্বস্ব হারিয়ে দুধ দিয়ে গোসল যুবকের
অনলাইন জুয়ায় সর্বস্ব হারিয়ে দুধ দিয়ে গোসল যুবকের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাত : ভারতের ৩২ বিমানবন্দর সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাত : ভারতের ৩২ বিমানবন্দর সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চ-গতির মিসাইল ব্যবহার করছে পাকিস্তান, বলল ভারত
উচ্চ-গতির মিসাইল ব্যবহার করছে পাকিস্তান, বলল ভারত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাপুলের স্ত্রী সাবেক এমপি সেলিনা ইসলাম গ্রেপ্তার
পাপুলের স্ত্রী সাবেক এমপি সেলিনা ইসলাম গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে দ্বিতীয় দিনের মতো ছাত্র-জনতার বিক্ষোভ চলছে
শাহবাগে দ্বিতীয় দিনের মতো ছাত্র-জনতার বিক্ষোভ চলছে

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জেডআরএফের ভারপ্রাপ্ত নির্বাহী পরিচালক হলেন অধ্যাপক মোর্শেদ
জেডআরএফের ভারপ্রাপ্ত নির্বাহী পরিচালক হলেন অধ্যাপক মোর্শেদ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলন্ত ট্রেনে সন্তান প্রসব, মা-নবজাতক হাসপাতালে ভর্তি
চলন্ত ট্রেনে সন্তান প্রসব, মা-নবজাতক হাসপাতালে ভর্তি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে যা জানাল সরকার
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে যা জানাল সরকার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্লাইট সংক্রান্ত জরুরি ঘোষণা বাংলাদেশ বিমানের
ফ্লাইট সংক্রান্ত জরুরি ঘোষণা বাংলাদেশ বিমানের

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ছোড়া ৬ ব্যালিস্টিক মিসাইল নিজেদের রাজ্যেই পড়েছে : পাকিস্তান
ভারতের ছোড়া ৬ ব্যালিস্টিক মিসাইল নিজেদের রাজ্যেই পড়েছে : পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেওড়াপাড়ায় বাসা থেকে দুই বোনের মরদেহ উদ্ধার
শেওড়াপাড়ায় বাসা থেকে দুই বোনের মরদেহ উদ্ধার

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের এস-৪০০ আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা উড়িয়ে দিল পাকিস্তান
ভারতের এস-৪০০ আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা উড়িয়ে দিল পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চ-গতির মিসাইল ব্যবহার করছে পাকিস্তান, বলল ভারত
উচ্চ-গতির মিসাইল ব্যবহার করছে পাকিস্তান, বলল ভারত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাল্টা হামলা: ভারতের ক্ষেপণাস্ত্র সংরক্ষণ কেন্দ্র ধ্বংসের দাবি পাকিস্তানের
পাল্টা হামলা: ভারতের ক্ষেপণাস্ত্র সংরক্ষণ কেন্দ্র ধ্বংসের দাবি পাকিস্তানের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টির সম্ভাবনা কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস
বৃষ্টির সম্ভাবনা কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শেখ মুজিবের করা কালো আইনের ১৯ ধারায় আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হতে পারে’
‘শেখ মুজিবের করা কালো আইনের ১৯ ধারায় আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হতে পারে’

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি,  উপদেষ্টা মাহফুজের ‘কয়েকটি কথা’
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি, উপদেষ্টা মাহফুজের ‘কয়েকটি কথা’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজ্যগুলোকে জরুরি অবস্থার পদক্ষেপ নেয়ার নির্দেশ ভারতের
রাজ্যগুলোকে জরুরি অবস্থার পদক্ষেপ নেয়ার নির্দেশ ভারতের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরমাণু অস্ত্র নিয়ন্ত্রক কমিটির সভা ডেকেছেন শেহবাজ শরিফ
পরমাণু অস্ত্র নিয়ন্ত্রক কমিটির সভা ডেকেছেন শেহবাজ শরিফ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের গোলায় ভারতীয় কর্মকর্তার মৃত্যু
পাকিস্তানের গোলায় ভারতীয় কর্মকর্তার মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'আমার বিরুদ্ধে কিছু মানুষ জঘন্য মিথ্যাচার ও আক্রমণাত্মক বক্তব্য প্রচার করছে'
'আমার বিরুদ্ধে কিছু মানুষ জঘন্য মিথ্যাচার ও আক্রমণাত্মক বক্তব্য প্রচার করছে'

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাইবার হামলায় ভারতের ৭০ শতাংশ বিদ্যুৎ সঞ্চালন ব্যবস্থা অচল
সাইবার হামলায় ভারতের ৭০ শতাংশ বিদ্যুৎ সঞ্চালন ব্যবস্থা অচল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাপপ্রবাহের সতর্কবার্তা জারি, বাড়তে পারে তীব্রতা
তাপপ্রবাহের সতর্কবার্তা জারি, বাড়তে পারে তীব্রতা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের জন্য ১০০ কোটি ডলারের বাড়তি ঋণ মঞ্জুর আইএমএফের
পাকিস্তানের জন্য ১০০ কোটি ডলারের বাড়তি ঋণ মঞ্জুর আইএমএফের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমরান খানের কারাগারে ড্রোন হামলা চালাতে পারে ভারত, দাবি পিটিআই’র
ইমরান খানের কারাগারে ড্রোন হামলা চালাতে পারে ভারত, দাবি পিটিআই’র

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে জনগণ: মঈন খান
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে জনগণ: মঈন খান

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাত : ভারতের ৩২ বিমানবন্দর সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাত : ভারতের ৩২ বিমানবন্দর সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাতক্ষীরার সীমান্তে গ্রামবাসীদের মধ্যে আতঙ্ক, সতর্ক বিজিবি
সাতক্ষীরার সীমান্তে গ্রামবাসীদের মধ্যে আতঙ্ক, সতর্ক বিজিবি

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ৩৬ স্থানে ৪০০ ড্রোন হামলা চালিয়েছে পাকিস্তান, দাবি দিল্লির
ভারতের ৩৬ স্থানে ৪০০ ড্রোন হামলা চালিয়েছে পাকিস্তান, দাবি দিল্লির

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় ৭২ নাগরিককে রাখা হয়েছে স্কুল ও বাড়িতে, দেওয়া হচ্ছে রান্না করা খাবার
ভারতীয় ৭২ নাগরিককে রাখা হয়েছে স্কুল ও বাড়িতে, দেওয়া হচ্ছে রান্না করা খাবার

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সঙ্গে কথা বললেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সঙ্গে কথা বললেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের চারটি টিভির ইউটিউব চ্যানেল বন্ধ করল ভারত
বাংলাদেশের চারটি টিভির ইউটিউব চ্যানেল বন্ধ করল ভারত

১২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

তুরস্কের ড্রোন ব্যবহার করছে পাকিস্তান, দাবি ভারতের
তুরস্কের ড্রোন ব্যবহার করছে পাকিস্তান, দাবি ভারতের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের পাঁচ বিমানঘাঁটিতে হামলার দাবি পাকিস্তানের
ভারতের পাঁচ বিমানঘাঁটিতে হামলার দাবি পাকিস্তানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন হামলায় ভারতের পাঞ্জাবে আহত ৩
পাকিস্তানের ড্রোন হামলায় ভারতের পাঞ্জাবে আহত ৩

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে জানিয়েই দেশ ত্যাগ করেন হামিদ
সবাইকে জানিয়েই দেশ ত্যাগ করেন হামিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডনে নতুন সিগন্যাল পেলেন আরিফুল হক
লন্ডনে নতুন সিগন্যাল পেলেন আরিফুল হক

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক ঐক্যের খোঁজে বিএনপি
রাজনৈতিক ঐক্যের খোঁজে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

মহিলা কারাগারে থাকবেন ভিআইপিরা
মহিলা কারাগারে থাকবেন ভিআইপিরা

পেছনের পৃষ্ঠা

আরও বড় হামলার পরিকল্পনা
আরও বড় হামলার পরিকল্পনা

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহবাগ ব্লকেড ছাত্র-জনতার
শাহবাগ ব্লকেড ছাত্র-জনতার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমান সচিবের বাড়িতে দুই বোনের লাশ
বিমান সচিবের বাড়িতে দুই বোনের লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এক ইলিশের দাম সাড়ে ৮ হাজার
এক ইলিশের দাম সাড়ে ৮ হাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

১৯ ধারায় আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হতে পারে
১৯ ধারায় আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

সোনারগাঁ থেকে প্রথম হাদিসের শিক্ষা প্রচারিত হয়
সোনারগাঁ থেকে প্রথম হাদিসের শিক্ষা প্রচারিত হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ নেতা কর্মীদের ধরতে সাঁড়াশি অভিযান
আওয়ামী লীগ নেতা কর্মীদের ধরতে সাঁড়াশি অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

রেললাইনে মৃত্যুফাঁদ
রেললাইনে মৃত্যুফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঙালি নায়িকারা কেন বলিউডে
বাঙালি নায়িকারা কেন বলিউডে

শোবিজ

দোসরদের দেশ ত্যাগের সুযোগ দিচ্ছে সরকার
দোসরদের দেশ ত্যাগের সুযোগ দিচ্ছে সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

নিত্যপণ্যে অস্বস্তি বাড়ছে
নিত্যপণ্যে অস্বস্তি বাড়ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

যুদ্ধ আমাদের দেখার বিষয় নয়
যুদ্ধ আমাদের দেখার বিষয় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তা ঝুঁকি বাড়াচ্ছে হেলে পড়া ভবন
নিরাপত্তা ঝুঁকি বাড়াচ্ছে হেলে পড়া ভবন

নগর জীবন

রাতভর অভিযানের পর আইভী গ্রেপ্তার
রাতভর অভিযানের পর আইভী গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

বাধা দেওয়ার দায়িত্ব পুলিশের
বাধা দেওয়ার দায়িত্ব পুলিশের

প্রথম পৃষ্ঠা

তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ
তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

হারিয়ে যাওয়া পাখি...
হারিয়ে যাওয়া পাখি...

পরিবেশ ও জীবন

ছুটির দিনে আইসিসিবিতে ভিড়
ছুটির দিনে আইসিসিবিতে ভিড়

পেছনের পৃষ্ঠা

সিনেমাপাগল আফজাল হোসেন
সিনেমাপাগল আফজাল হোসেন

শোবিজ

নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত জনগণের
নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত জনগণের

প্রথম পৃষ্ঠা

মালচিং পদ্ধতিতে নতুন জাতের তরমুজ চাষ
মালচিং পদ্ধতিতে নতুন জাতের তরমুজ চাষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা - আজিজুর রহমান
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা - আজিজুর রহমান

শোবিজ

নিষিদ্ধের দাবি বিবেচনা করা হচ্ছে গুরুত্বের সঙ্গে
নিষিদ্ধের দাবি বিবেচনা করা হচ্ছে গুরুত্বের সঙ্গে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবি হেরিটেজ রেস্টুরেন্টে মোগল পরিবেশে কাওয়ালির মুগ্ধতা
আইসিসিবি হেরিটেজ রেস্টুরেন্টে মোগল পরিবেশে কাওয়ালির মুগ্ধতা

নগর জীবন

ভালো নেই জাভেদ
ভালো নেই জাভেদ

শোবিজ