শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১১ ডিসেম্বর, ২০২৩

বিজয়ের ৫৩ বছর ও আগামীর বাংলাদেশ

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
বিজয়ের ৫৩ বছর ও আগামীর বাংলাদেশ

বাঙালি জাতির সর্বশ্রেষ্ঠ মাস বছর ঘুরে আবার শুরু হয়ে গেছে। আর কদিন পরই সর্বশ্রেষ্ঠ দিন ১৬ ডিসেম্বর। মহান বিজয় দিবস। মাত্র ৯ মাসের সশস্ত্র যুদ্ধে বিজয় অর্জন যেমন নজিরবিহীন, তেমনি এটাও বিরল ঘটনা যেখানে প্রায় ৯৩ হাজার পাকিস্তানি সেনাসদস্য, আরও কয়েক সপ্তাহ যুদ্ধ চালানোর মতো অস্ত্র-গোলাবারুদ ও রসদসামগ্রী থাকার পরও বিনাশর্তে লক্ষ জনতার সামনে মাথা নত করে ভারত-বাংলাদেশ যৌথবাহিনীর কাছে আত্মসমর্পণ করেছে। এত বড় অসাধারণ ও দৃষ্টান্তহীন বিজয় যেসব উপাদানের জন্য সম্ভব হয়েছে সেগুলোই বাংলাদেশের প্রাণ ও রক্ষাকবচ। সেদিন ঢাকার রেসকোর্স, আজকের সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে লক্ষ জনতার মুখে একটাই আওয়াজ ছিল, জয় বাংলা। এই জয় বাংলা আওয়াজের শক্তি যে কত বড় হতে পারে তার চাক্ষুষ প্রমাণ আমরা একাত্তরের যুদ্ধক্ষেত্রে দেখেছি। তার সঙ্গে দেখেছি বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণের শক্তি। আরও দেখেছি আমাদের জাতীয় সংগীতের শক্তি। সমস্ত অস্ত্র গোলাবারুদের চেয়ে এগুলোর শক্তি ছিল হাজার গুণ বেশি। প্রাণে সুপ্ত শক্তিতে মানুষ যখন জেগে ওঠে, উদ্বুদ্ধ হয় তখন সে যে কী অসাধ্য সাধন করতে পারে তার অম্লান দৃষ্টান্ত আমাদের একাত্তরের বিজয়। জয় বাংলা বলে মুক্তিযোদ্ধারা শত্রুর মেশিনগানের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়তে দ্বিধা করেনি। বঙ্কিমচন্দ্র কমলাকান্তের দফতর উপন্যাসে মানুষের এই জাগরণকে বহ্নি হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন। সব মানুষের ভিতরেই বহ্নি আছে এবং সেটি যখন জাগ্রত হয় তখন মরণ অবধারিত জেনেও তাতে ঝাঁপ দিতে সে দ্বিধাবোধ করে না। বহ্নিতে পাগল হয়ে কেউ মরে, আবার কেউ বেঁচে ফিরে আসে। পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ২৩ বছর সংগ্রামে অসাধারণ ত্যাগের দৃষ্টান্তে বঙ্গবন্ধু বাঙালির প্রাণের বহ্নিকে জাগ্রত করে দেন। সুতরাং জয় বাংলা, ৭ মার্চের ভাষণ ও জাতীয় সংগীতের সঙ্গে বঙ্গবন্ধু নামটি ছিল একাত্তরের পুরো সময় বাঙালির প্রাণে বহ্নি জাগরণের মূল উপাদান ও মহা-ওষুধ। পাকিস্তানিরা জয় বাংলা স্লোগানকে অন্য যে কোনো কিছুর চেয়ে বড় শত্রু মনে করত এবং বেশি ভয় পেত। যুদ্ধক্ষেত্রের একটা উদাহরণ দিই। ১৯৭১-এর শুরু থেকেই যশোর সেনানিবাসে অবস্থিত পাকিস্তানের ২৭ বালুচ রেজিমেন্টের একটা কোম্পানি ১৬৫ জন সেনাসদস্যসহ কুষ্টিয়া শহরে নিয়োজিত ছিল। তৎকালীন ইপিআরের বাঙালি অফিসার মেজর আবু ওসমান চৌধুরী কিছু বাঙালি ইপিআর ও পুলিশ বাহিনীর সদস্য নিয়ে ৩০ মার্চ ভোররাতে পাকিস্তানের সেনা অবস্থানের ওপর আক্রমণ চালান। ৩১ মার্চ দুপুর পর্যন্ত দুই পক্ষের মধ্যে ঘোরতর যুদ্ধ চলে। পরে মেজর কর্নেল আবু ওসমান চৌধুরীর মুখে এ যুদ্ধের বর্ণনা আমি শুনেছি। ৩১ মার্চ বিকাল হতেই মেজর শোয়েবসহ পাকিস্তানি বাহিনীর প্রায় সবাই নিহত ও মুক্তিবাহিনীর কাছে ধরা পড়ে। যুদ্ধের মধ্যে চারপাশের সব মসজিদের মাইক থেকে একযোগে এমনভাবে অনবরত জয় বাংলা স্লোগান দেওয়া হচ্ছিল, যাতে মনে হয়েছে হাজার হাজার মানুষ চারদিক থেকে ধেয়ে আসছে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর সঙ্গে যুদ্ধ করার জন্য। আবু ওসমান চৌধুরীর মতে, সেদিন অস্ত্র গোলাবারুদের চেয়ে জয় বাংলা স্লোগানই মুক্তিযুদ্ধের শুরুতে এত বড় বিজয় অর্জনে বিশাল ভূমিকা রেখেছে।

পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ২৩ বছর ধরে সংগ্রামের বাঁকে বাঁকে প্রতিষ্ঠিত গৌরবোজ্জ্বল মাইলফলক, ছয় দফা, ঊনসত্তরের গণ অভ্যুত্থান, সত্তরের নির্বাচন, ৭ মার্চের ভাষণ, বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতা ঘোষণা, মুজিবনগর সরকার, স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র, জয় বাংলা স্লোগান ইত্যাদির সম্মিলিত শক্তির জোরেই ডিসেম্বর আমাদের বিজয়ের মাস এবং ১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবস। সুতরাং উপরোক্ত শক্তিগুলোকে উপেক্ষা ও প্রত্যাখ্যান এবং কোনো কোনো ক্ষেত্রে পদদলিত করে যারা মুখে বিজয় দিবসের কথা বলে, সাভারের স্মৃতিসৌধে যায় অথবা বিজয় মিছিল করে তাদের প্রকৃত উদ্দেশ্য কী তা নিয়ে প্রশ্ন ওঠা কি স্বাভাবিক নয়? তবে বাংলাদেশের রাষ্ট্র ও রাজনীতির বড় ট্র্যাজেডি হলো উপরোক্ত সবকিছু প্রত্যাখ্যান ও পদদলিত করেও বড় এক পক্ষ বাংলাদেশের রাজনীতিতে এখনো টিকে আছে। এটাকেই বলে ট্র্যাজিক বাস্তবতা। এই চলমান ট্র্যাজেডির ফলে বাংলাদেশের উন্নয়ন ও অগ্রগতির পথে কখন কী ঘটেছে তার তুলনামূলক বিচার-বিশ্লেষণ আজকে খুবই জরুরি। স্বাধীনতার পরপর বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে উপরোক্ত সব জাতীয় শক্তির ওপর ভর করে ১৯৭২ সালে নতুন যাত্রাটি শুরু হয় এবং পাহাড়সম বাধা পেরিয়ে ভালোভাবেই সবকিছু এগোচ্ছিল। কিন্তু ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধু নিহত হন। গণতন্ত্র এবং উন্নয়ন ও অগ্রগতির জন্য বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত বড় শত্রু সামরিক শাসকের আগমন ও সামরিক শাসন শুরু হয়। পর্যায়ক্রমে দুই সামরিক শাসক ১৫ বছর একনাগাড়ে ক্ষমতায় থেকে ওপরে উল্লিখিত একাত্তরে বিজয় অর্জনের সব প্রেরণা এবং শক্তিকে রাষ্ট্র ও রাজনীতি থেকে বাতিল করে দেন। যার মধ্য দিয়ে পাকিস্তানি শাসকদের সঙ্গে দুই সামরিক শাসকের আর কোনো পার্থক্য থাকে না। নামসর্বস্ব হয়ে বাংলাদেশ ডানাহীন পাখির মতো মুখ থুবড়ে পড়ে। দুই সামরিক শাসকের হাত ধরে যে রাজনীতি বাংলাদেশে নতুনভাবে আবির্ভূত হয়, তার হাত ধরে একাত্তরের বিজয়ের প্রেরণা ও শক্তি নাই হয়ে গেছে তা শুধু নয়, তার সঙ্গে উন্নয়ন, অগ্রগতি, দারিদ্র্য বিমোচনের সূচকসহ সব সামাজিক ও অর্থনৈতিক সূচক ক্রমান্বয়ে নিচের দিকে নেমেছে এবং দেশের অভ্যন্তরে ধর্মীয় উগ্রবাদ, ধর্মান্ধতা এবং চরম ধর্মীয় সাম্প্রদায়িকতার উত্থান ও বিস্তার ঘটেছে। একাত্তরে এদেশীয় পরাজিত পক্ষ তখনকার সব মুসলিম লীগ ও জামায়াত সামরিক শাসকদের রাজনীতির সঙ্গে একাত্ম হয়ে যাওয়ায় সবকিছু আরও বিপজ্জনক হয়ে পড়ে। জাতীয় সংগীত ও পতাকাকে বদলানোর অপচেষ্টাও তারা করেছে। কিন্তু তাতে সফল হয়নি। একটা উদাহরণ দিই। প্রথম সামরিক শাসক জিয়াউর রহমানের প্রবর্তিত রাজনীতির বড় পক্ষ বিএনপি জামায়াতকে সঙ্গে নিয়ে ২০০১-০৬ মেয়াদে ক্ষমতায় আসে। জামায়াতের মন্ত্রীরা বলা শুরু করে এদেশে কখনই কোনো মুক্তিযুদ্ধ হয়নি। চিহ্নিত যুদ্ধাপরাধী সালাউদ্দিন কাদের ওরফে সাকা চৌধুরী ক্যাবিনেট মন্ত্রীর মর্যাদায় তখন সংসদ নেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা হন। গাড়িতে জাতীয় পতাকার দিকে আঙুল দিয়ে প্রকাশ্যে সাকা চৌধুরী বলেন, ওই নেকড়া আমার ভালো লাগে না। প্রকাশ্যে বলেছেন, কোথাকার কোনো এক হিন্দুকে ডেকে এনে জাতীয় সংগীত তৈরি করা হয়েছে, বাংলাদেশে কি কোনো মানুষ ছিল না। সুতরাং বাংলাদেশের বড় এক রাজনৈতিক পক্ষ যখন বিস্ময়কর ও নজিরবিহীন বিজয় অর্জনের সব শক্তি ও উপাদানকে পদদলিত করে তখন সেটাই হয় রাষ্ট্রের জন্য সবচেয়ে বড় সংকট। এই রাজনৈতিক পক্ষ যখন রাষ্ট্র পরিচালনা করেছে তখন বার্ষিক বাজেট তৈরির জন্য ভিক্ষার থালা নিয়ে অর্থমন্ত্রীকে প্যারিস কনসোর্টিয়ামে যেত হতো। দাতা দেশগুলো অর্থ প্রদানের যতটুকু প্রতিশ্রুতি দিত বাজেট ঠিক ততটুকুই হতো। গত ১৫ বছর একাত্তরের বিজয়ের উপাদান ও শক্তিগুলোর ওপর ভিত্তি করে রাষ্ট্র পরিচালিত হচ্ছে বলেই বার্ষিক বাজেটের জন্য অর্থমন্ত্রীকে এখন আর প্যারিসে যেতে হয় না। নিজস্ব ক্ষমতায় বাংলাদেশের বার্ষিক বাজেট এখন সাড়ে ৫ লাখ কোটি টাকারও বেশি। এ সক্ষমতা ও সম্পদ বাংলাদেশের অভ্যন্তরেই সৃষ্টি হয়েছে। দেশের মানুষই এটা করেছে। রাষ্ট্রনীতি ও মূল্যবোধ এবং আইন-কানুন, নীতিমালা যখন নিজস্ব সংস্কৃতিপ্রসূত হয় তখন মানুষ তার সর্বোচ্চ অবদান রাখতে পারে, সম্ভাবনার পরিপূর্ণ পরিস্ফুটন ঘটে। সুতরাং মানুষের ভাগ্য উন্নয়নের জন্য রাজনীতিটাই প্রধান বিষয়। রাষ্ট্র ও রাজনীতির প্রভাব একেবারে প্রান্তিক পর্যায়ে প্রতিটি মানুষের ওপর কীভাবে পড়ে তা সব সময় আমরা বুঝে উঠতে পারি না।

জামায়াত-বিএনপি আর মুক্তিযুদ্ধের আদর্শের দল আওয়ামী লীগ, এই দুই আমলের অর্থনৈতিক ও সামাজিক চিত্রের তুলনামূলক চার্টের দিকে আজকে তাকালে পার্থক্যটা যে কেউ বুঝতে পারবেন। ২০০১-০৬ মেয়াদে বিএনপি-জামায়াতের যৌথ শাসনে দেশের অর্থনীতি ও উন্নয়ন মুখ থুবড়ে পড়েছে তা শুধু নয়, পৃথিবীজুড়ে মানুষের ধারণা হয় বাংলাদেশের আর কোনো ভবিষ্যৎ নেই, অন্ধকারের দিকে ধাবিত হচ্ছে। ২০০৩ সালের ২৩ নভেম্বর বিশ্বখ্যাত সাময়িকী দ্য ইকোনমিস্টের শিরোনাম ছিল, বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের জীবন বাঁচাতে হলে দেশত্যাগ করা ছাড়া আর কোনো উপায় নেই। ২০০২ সালের ২ এপ্রিল ওয়াল স্ট্রিট জার্নালের শিরোনাম ছিল, পাকিস্তানের মতো বাংলাদেশেও ভয়ংকর হয়ে উঠেছে ইসলামিস্ট জঙ্গি। ২০০২ সালের ৪ এপ্রিল ফার ইস্টার্ন ইকোনমিক রিভিউ পত্রিকার শিরোনাম ছিল- বাংলাদেশ থেকে সাবধান, সেখানে এখন জঙ্গি গোষ্ঠীর আস্তানা। আজকে বাংলাদেশের অভ্যন্তরে গণতন্ত্র উদ্ধারের নামে জ্বালাও-পোড়াও এবং নিরীহ মানুষ ও পুলিশ হত্যার যে রাজনীতি চলছে তার শুরুই হয়েছে গণতন্ত্রকে হত্যা করার মধ্য দিয়ে। ১৯৭৮ সালে সামরিক আদেশ দ্বারা সংবিধান থেকে ধর্মনিরপেক্ষতাকে যখন বাতিল করে দেওয়া হলো তখন গণতন্ত্র বলতে বাংলাদেশে আর কিছু থাকল না। ১৯৯২ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি জাস্টিস হ্যারি ব্লাকমান এক ঐতিহাসিক রায়ে উল্লেখ করেন, রাষ্ট্রব্যবস্থায় ধর্মীয় বিবেচনা স্বাধীনতা, সমতা ও গণতন্ত্রের জন্য সরাসরি হুমকি। (সূত্র : বেন ডুক্সে, পলিটিক্যাল আইডিয়াস, প্রকাশ ২০১০)।

সুতরাং গণতন্ত্র তাদের মুখের বুলি মাত্র, মানুষকে ধোঁকা দেওয়ার হাতিয়ার। দেশের মানুষের কাছে তথাকথিত গণতন্ত্র উদ্ধারকারীদের নিশ্চয় উত্তর দিতে হবে, তাদের গণতন্ত্রের স্বরূপ কি ২০০১-০৬ মেয়াদের মতো হবে, নাকি অন্য কিছু। বাংলাদেশের মানুষ আমরা মনে করি গণতন্ত্র উন্নয়নের সোপান। কিন্তু ইউরোপ, উত্তর আমেরিকার গণতান্ত্রিক মান এখনো আমরা অর্জন করতে পারিনি। তার জন্য দায় সব পক্ষের আছে। আমরা আমজনতাও এর দায় এড়াতে পারি না। তবে ১৯৭৫ সালে যদি বঙ্গবন্ধু নিহত না হতেন, দুই সামরিক শাসক যদি গণতন্ত্রকে হত্যা না করতেন এবং সামরিক শাসকের প্রবর্তিত রাজনীতি যদি না থাকত তাহলে এত দিনে আমরা মানসম্পন্ন গণতন্ত্রে উন্নীত হতে পারতাম। যারা ধর্মনিরপেক্ষতাকে মানে না, জাতির পিতা ও মুক্তিযুদ্ধের মূল্যবোধকে প্রত্যাখ্যান ও পদাঘাত করে, তাদের রাজনীতি বজায় থাকতে বাংলাদেশে গণতন্ত্রের মান উন্নত হবে না। সামরিক শাসকের ঔরসজাত রাজনীতির প্রবল প্রতিবন্ধকতা ও ষড়যন্ত্র-চক্রান্ত অব্যাহত থাকা সত্ত্বেও গত ১৫ বছর একাত্তরে অর্জিত বিজয়ের শক্তি ও উপাদানের ভিত্তিতে দেশ পরিচালিত হয়ে আসছে বলেই আজকে বিশ্ব অঙ্গন থেকে বলা হচ্ছে বাংলাদেশ দারিদ্র্য বিমোচনসহ অর্থনৈতিক ও সামাজিক উন্নয়নের সূচকে ও রোল মডেলের দৃষ্টান্ত সৃষ্টি করতে পেরেছে। চলমান বৈশ্বিক যুগে প্রতিবেশীর সঙ্গে শত্রুতা বজায় রেখে এবং ঐতিহাসিক ও ভৌগোলিক কারণে সৃষ্ট দ্বন্দ্বকে জিইয়ে রেখে দেশকে সমৃদ্ধির পথে নেওয়া যায় না।

আজকে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক ও সামাজিক খাতের যে প্রশংসনীয় অগ্রগতি তার জন্য নিকটবর্তী সব প্রতিবেশীর সঙ্গে ঐতিহাসিক সূত্রে সৃষ্টি হওয়া দ্বন্দ্বের সমাধান করতে পারা বড় ভূমিকা রেখেছে। ২০০১-০৬ মেয়াদে আন্তসীমান্ত সন্ত্রাসে যেভাবে জড়িয়ে পড়েছিল তার থেকে বাংলাদেশ সম্পূর্ণ বেরিয়ে আসতে সক্ষম হয়েছে। সমুদ্র ও স্থলসীমানার শান্তিপূর্ণ মীমাংসা হয়ে গেছে। গত ১৫ বছর ধরে সার্বিকভাবে চলমান যাত্রাটিকে অব্যাহত রাখার জন্য আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ব্যাপকহারে জনমানুষের অংশগ্রহণ খুবই জরুরি। এবার ভোটে জনমানুষের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ আগামী বাংলাদেশের ভবিষ্যৎকে উজ্জ্বল ও সমৃদ্ধ করতে পারে।

লেখক : রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
স্টার্কের ডেলিভারিতে দগ্ধ ইংল্যান্ড, হেডের ব্যাটে লেখা জয়গাথা
স্টার্কের ডেলিভারিতে দগ্ধ ইংল্যান্ড, হেডের ব্যাটে লেখা জয়গাথা

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

মেঘনা নদী থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার
মেঘনা নদী থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার

৯ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বাজি ধরে না চিবিয়ে পুরো বার্গার গেলার চেষ্টা, যুবকের করুণ মৃত্যু
বাজি ধরে না চিবিয়ে পুরো বার্গার গেলার চেষ্টা, যুবকের করুণ মৃত্যু

১ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে বিয়েবাড়িতে ডাকাতি, স্বর্ণালংকার লুট
চট্টগ্রামে বিয়েবাড়িতে ডাকাতি, স্বর্ণালংকার লুট

৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শীতে শিশুর যত্ন
শীতে শিশুর যত্ন

৪ মিনিট আগে | জীবন ধারা

ডেঙ্গুতে আরও ৩ জনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও ৩ জনের মৃত্যু

৭ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সোমালিদের অস্থায়ী সুরক্ষিত মর্যাদা বাতিলের ঘোষণা ট্রাম্পের
সোমালিদের অস্থায়ী সুরক্ষিত মর্যাদা বাতিলের ঘোষণা ট্রাম্পের

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জি-২০ শীর্ষ সম্মেলন শুরু
জি-২০ শীর্ষ সম্মেলন শুরু

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যাশেজে মাত্র দুই দিনেই ইংল্যান্ডকে গুঁড়িয়ে দিল অস্ট্রেলিয়া
অ্যাশেজে মাত্র দুই দিনেই ইংল্যান্ডকে গুঁড়িয়ে দিল অস্ট্রেলিয়া

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ফেব্রুয়ারিতে সর্বমহলে গ্রহণযোগ্য একটি নির্বাচন হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারিতে সর্বমহলে গ্রহণযোগ্য একটি নির্বাচন হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোহাম্মদপুরে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ১৩
মোহাম্মদপুরে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ১৩

৩১ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিশ্বে ভূ-রাজনৈতিক পুনর্গঠনে ‘সঠিক পথ’ বেছে নেবে বাংলাদেশ : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিশ্বে ভূ-রাজনৈতিক পুনর্গঠনে ‘সঠিক পথ’ বেছে নেবে বাংলাদেশ : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

রংপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে বিএনপি প্রার্থীর মতবিনিময়
রংপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে বিএনপি প্রার্থীর মতবিনিময়

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন আন্তর্জাতিক টুর্নামেন্ট চালুর ঘোষণা ফিফার
নতুন আন্তর্জাতিক টুর্নামেন্ট চালুর ঘোষণা ফিফার

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বাণিজ্য উপদেষ্টার সাক্ষাৎ
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বাণিজ্য উপদেষ্টার সাক্ষাৎ

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে বাসচাপায় অটোরিকশার ৪ যাত্রী নিহত
দিনাজপুরে বাসচাপায় অটোরিকশার ৪ যাত্রী নিহত

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভিয়েতনামে বন্যায় ৫৫ জনের প্রাণহানি
ভিয়েতনামে বন্যায় ৫৫ জনের প্রাণহানি

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বোলিং পিচে হেডের ঝড়, ইতিহাস গড়ে সেঞ্চুরি
বোলিং পিচে হেডের ঝড়, ইতিহাস গড়ে সেঞ্চুরি

৫৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বরগুনায় ৪ ভুয়া চিকিৎসক আটক
বরগুনায় ৪ ভুয়া চিকিৎসক আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া
সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুদানে গণহত্যা: আরএসএফের শীর্ষ নেতার ওপর নিষেধাজ্ঞা
সুদানে গণহত্যা: আরএসএফের শীর্ষ নেতার ওপর নিষেধাজ্ঞা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার আবহাওয়া সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে
ঢাকার আবহাওয়া সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিরাজগঞ্জে অসুস্থ দলীয় কর্মীর পাশে দাঁড়ালেন বিএনপি নেতা
সিরাজগঞ্জে অসুস্থ দলীয় কর্মীর পাশে দাঁড়ালেন বিএনপি নেতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের পক্ষ থেকে সহায়তা
মোংলায় আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের পক্ষ থেকে সহায়তা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইমদাদুল হক মিলনের সাথে শুভসংঘ ঢাবি শাখার সৌজন্য সাক্ষাৎ
ইমদাদুল হক মিলনের সাথে শুভসংঘ ঢাবি শাখার সৌজন্য সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

টেক্টরকে ফিরিয়ে জয়ের আরও কাছে বাংলাদেশ
টেক্টরকে ফিরিয়ে জয়ের আরও কাছে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত
দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো
পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা