শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৫ ডিসেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

স্বাস্থ্য খাতে আস্থার সংকট

ডা. এ এম শামীম
প্রিন্ট ভার্সন
স্বাস্থ্য খাতে আস্থার সংকট

ব্যাপক উন্নতি এবং আন্তর্জাতিক মান অর্জনের পরও যে খাতটি নিয়ে আমাদের দেশের কিছু মানুষের মধ্যে এখনো এক ধরনের আস্থাহীনতা বিরাজ করে, সেটি সম্ভবত স্বাস্থ্য খাত। হাতে গোনা দু-একটি বিশেষায়িত ক্ষেত্র ছাড়া প্রতিটি রোগেরই বিশ্বমানের চিকিৎসা আমাদের দেশে হয়ে থাকে। তারপরও দেখা যায় ছোটখাটো  রোগের জন্যও মানুষ বিদেশে যায়। এই যাওয়ার ফল যে সবসময়ই সুখকর হয় তা নয়। বাড়তি ব্যয়ের হিসাব করতে হয়, অর্থ সংগ্রহ করতে হয় কষ্ট করে।  এর ওপর আবার অনেকে বিদেশে গিয়ে বিপদে পড়ে। যে বাজেট নিয়ে যায়, তাতে হয়তো সংকুলান হয় না। তখন চিকিৎসা শেষ না করেই ফিরে আসতে হয়। এতসব সমস্যার পরও কিছু মানুষ চিকিৎসার জন্য বিদেশে যায়।  পর্যাপ্ত অর্থের অভাবে যারা যেতে পারে না, যেতে না পেরে তারাও মনঃকষ্টে ভোগে।

এই যে চিকিৎসার জন্য কিছু মানুষের বিদেশে যেতে চাওয়ার প্রবল আকাক্সক্ষা, এর পেছনে বেশ কয়েকটি কারণ রয়েছে। তবে প্রধানতম কারণটি হচ্ছে, দেশের স্বাস্থ্য ব্যবস্থার প্রতি অনাস্থা। যার বিদেশে চিকিৎসার বিন্দুমাত্র অভিজ্ঞতা নেই, তাকেও দেখা যায় কোনো একজন অসুস্থ আত্মীয়ের পাশে বসে বিশেষজ্ঞ মতামত দিতে। হয়তো বলছেন, এদেশে ভালো চিকিৎসা আছে নাকি? তারচেয়ে বরং সিঙ্গাপুর বা থাইল্যান্ড চলে যাও। আর অত টাকা না থাকলে নিদেনপক্ষে ভারতেও যেতে পার।

এই যে ঢালাও বলে দেওয়া- ‘দেশে ভালো চিকিৎসা হয় না,’ এর পেছনে মূলত কাজ করে আমাদের স্বাস্থ্য ব্যবস্থার প্রতি কিছু মানুষের অনাস্থা। কিন্তু এ অনাস্থাটা তৈরি হলো কেন? এটা কি একেবারেই অমূলক, একেবারেই ভিত্তিহীন? নাকি কিছু কারণ থাকলেও বেশির ভাগই নেতিবাচক প্রচারণার কুফল? আমাদের স্বাস্থ্য খাতে কিছু সমস্যা যে নেই, তা বলা যাবে না। কিছু কিছু অনিয়ম দীর্ঘদিন ধরে এমনভাবে চলে আসছে যে, তা যেন অনেকটা নিয়মের মতোই হয়ে গেছে।

প্রথমেই বলা যায়, আমাদের দেশে এখন পর্যন্ত একটা সমন্বিত স্বাস্থ্য ব্যবস্থা চালু করা যায়নি। মানুষ যখন চিকিৎসার জন্য যায়, তা সরকারি বা বেসরকরি পর্যায়ে যেখানেই হোক না কেন, তারা সাধারণত একটি রোগের চিকিৎসার জন্যই যায়। কিন্তু বাস্তবে অনেক রোগই আছে যা কি না অন্য এক বা একাধিক রোগের সঙ্গে সম্পর্কিত। আবার অনেক রোগ আছে, যা থেকে জটিল কোনো রোগের পূর্বাভাস পাওয়া যায়। আমাদের দেশের মানুষ সাধারণত রোগের শুরুতেই চিকিৎসকের কাছে যায় না, পরিস্থিতি সংকটাপন্ন না হওয়া পর্যন্ত রোগটা পুষতে থাকে। একটা সমন্বিত স্বাস্থ্য ব্যবস্থা না থাকার কারণেই এ সমস্যাগুলো হয়ে থাকে। শুরু থেকেই যদি চিকিৎসাটা সমন্বিতভাবে করা যায়, তাহলে হয়তো জটিল অনেক রোগ থেকে মুক্ত থাকা সম্ভব।

সমন্বিত স্বাস্থ্য ব্যবস্থার বাস্তবায়ন না হওয়ার পেছনে যে কারণগুলো কাজ করছে, তার একটি হচ্ছে পর্যাপ্ত প্রশিক্ষিত স্বাস্থ্যকর্মী না থাকা। এরা মানুষকে রোগ ও তার চিকিৎসা সম্পর্কে ধারণা দেওয়ার পাশাপাশি মানসিকভাবে তৈরি করে দিতে পারে। দেশে স্বাস্থ্যকর্মী যে একেবারেই নেই, তা হয়তো নয়। তবে যা আছে, তাদের বিষয়েও যথাযথ মনিটরিংয়ের অভাব দেখা যায়। ফলে এদের কাছ থেকে চিকিৎসাপ্রত্যাশী মানুষ যতটুকু উপকার লাভ করতে পারত, তা প্রায়ই আর হয় না।

এখানে আরও একটি বিষয়ের কথা উল্লেখ করা যায়। তা হচ্ছে রেফারেল পদ্ধতি চালু করা। ছোটখাটো রোগ বা শারীরিক সমস্যা নিয়েও মানুষ হুটহাট চলে যায় বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের কাছে। একটু গা গরম করেছে, জ্বর জ্বর লাগছে, চলে গেল হয়তো মেডিসিনের কোনো প্রফেসরের কাছে। প্রফেসরের সিরিয়াল পেতে হয়তো সে নিজের অথবা বন্ধু-বান্ধবের পরিচিতি বা প্রভাব খাটিয়েছে। কিন্তু বাস্তবে এটা ছিল নেহায়েতই একটা অপ্রয়োজনীয় কাজ। উন্নত বিশ্ব হলে, শুরুতে তাকে কোনো জিপি বা জেনারেল প্র্যাকটিশনারের কাছে যেতে হতো। জটিল কিছু হলে তিনিই বলে দেবেন কোন বিশেষজ্ঞের কাছে যেতে হবে। সেখানে একজন জিপি রেফার করে না দিলে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকরা সেই রোগী দেখবেন না। এতে সুফল যেটা হয়, যে সমস্যার সমাধান একজন জুনিয়র চিকিৎসক করতে পারেন, তা নিয়ে প্রবীণ বিশেষজ্ঞকে সময় নষ্ট করতে হয় না। আর এই রেফারেল পদ্ধতি চালু না হওয়ায় আমাদের এখানে দেখা যায়, নবীন চিকিৎসকরা রোগী পাচ্ছেন না, আর বিশেষজ্ঞরা মধ্যরাত পর্যন্ত রোগী দেখেও শেষ করতে পারছেন না। যারা সামান্য জ্বরের জন্য চিকিৎসা পরামর্শ পেতে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের চেম্বারের সামনে ঘণ্টার পর ঘণ্টা অপেক্ষা করছেন, তারাও যে এ অপেক্ষাটিকে খুব এনজয় করছেন, তা নয়। বরং প্রায়ই তারা প্রকাশ্যে নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া প্রকাশ করছেন। এমন সব প্রতিক্রিয়াই কিন্তু ধীরে ধীরে বিবর্ধিত হতে হতে পুরো স্বাস্থ্য ব্যবস্থার প্রতি আস্থাহীনতা হিসেবে জনসমক্ষে ছড়িয়ে পড়ে।

পৃথিবীর সব দেশেই চিকিৎসা একটা ব্যয়বহুল সেবা। কিন্তু আমাদের মতো দেশে মানুষের মনে চিকিৎসা নিয়ে একটা বিচিত্র মানসিকতা বিরাজ করে। তারা চিকিৎসার জন্য তেমন কোনো খরচ করতে চায় না। প্রায় বিনামূল্যে সরকারি ব্যবস্থাপনায় চিকিৎসা রয়েছে। কিন্তু মানুষ আবার সেখানে যেতে চায় না। তারা মনে করে সরকারি হাসপাতালে ভালো চিকিৎসা হয় না, চিকিৎসকরা মনোযোগ দিয়ে রোগীকে দেখেন না, সর্বোপরি সেখানে গেলে সময় লেগে যায় অনেক বেশি। এ ধারণাগুলো সবই হয়তো সত্য নয়। সময় বেশি লাগার বিষয়টি ঠিক আছে, এটা কেবল এখানেই নয়, পৃথিবীর সব দেশেই সরকারি চিকিৎসা কিছুটা সময়সাপেক্ষ হয়ে থাকে। কিন্তু তারপরও বিদেশের এই সময়ক্ষেপণের ব্যাপারটা মানুষ মনে করতে চায় না। বরং উল্টো ভাবতে থাকে- বিলম্ব বুঝি কেবল আমাদের হাসপাতালেই হয়। তাই সামান্য রোগে শোকেই তারা বেসরকারি হাসপাতালে যেতে চায়। প্রাইভেট ডাক্তার দেখাতে চায়। চায় বটে, কিন্তু সেখানে যে বেশি ব্যয় হবে, সেটা আবার মানতে চায় না। এ এক জটিল মানসিকতা। এ সমস্যা থেকে উত্তরণে সরকার ভূমিকা রাখতে পারত। সরকারি হাসপাতালের ব্যবস্থাপনা আরও ভালো করতে পারত, কিংবা বেসরকারি হাসপাতালকে নানা সহযোগিতা প্রদানের মাধ্যমে মানুষের ব্যয় কমানোর সুযোগ করে দিতে পারত। কিন্তু সরকারের সেই ভূমিকা তেমন একটা দেখা যাচ্ছে না। চিকিৎসা করতে গিয়ে মানুষের ব্যক্তিগত ব্যয় দিন দিন বেড়েই যাচ্ছে। সরকারের একটা পরিকল্পনা ছিল, মানুষের ব্যক্তিগত ব্যয় কমানোর, কিন্তু সেই পরিকল্পনা প্রতিনিয়তই উল্টো পথে হাঁটছে। এক হিসাবে দেখা গেছে, চিকিৎসা ব্যয়ের ৭০ শতাংশই এখন মানুষকে করতে হচ্ছে নিজের পকেট থেকে। বাকিটা আসছে সরকারি খাত থেকে। সরকারি খাত থেকে যে ৩০ শতাংশ আসছে, সেখান থেকেও আবার হচ্ছে অপচয়। স্বাস্থ্য খাতে ব্যয়ের ক্ষেত্রে ব্যক্তির মানসিকতাও একটা বড় বিষয়। আমাদের খাদ্য, শিক্ষা, পোশাক, ভ্রমণ, বিনোদন- সব খাতেই একটা বাজেট থাকে। কিন্তু স্বাস্থ্য বা চিকিৎসার জন্য আমরা কোনো বরাদ্দের কথা আগে থেকে চিন্তা করি না। ধরে নিই যেন আমাদের কোনো অসুখবিসুখ হবেই না। আর যখন অসুখটা আসলেই হয়, তখন ব্যয়ের কথা শুনে ডাক্তার বা হাসপাতালের ওপর মন খারাপ করি। অথচ প্রতি মাসেই যদি এ বাবদ কিছু কিছু করে অর্থ জমিয়ে রাখা যায়, তাহলে আর চিকিৎসা করতে গিয়ে বাড়তি ঝামেলায় পড়তে হয় না। মজার ব্যাপার হলো, দেশের চিকিৎসা ব্যয়বহুল বলে যারা হতাশ ও বিরক্ত হয়ে যান, তারাই কিন্তু আবার বিদেশে গিয়ে অনেক বেশি ব্যয় করে চিকিৎসা করিয়ে আসেন।

স্বাস্থ্য খাত নিয়ে বহুল প্রচারিত অনাস্থার আরও একটা বড় কারণ হচ্ছে এর নেতিবাচক প্রচারণা। যথাযথ হিসাব করলে দেখা যাবে, ৯৫ শতাংশ মানুষই দেশে চিকিৎসা করিয়ে ভালো হয়ে যাচ্ছেন। দেশের এই সাফল্যগুলো সেভাবে প্রচার করা হয় না। বরং দু-একটা অঘটন, যার সংখ্যা হাজারেও একটা হবে না, সেগুলোই ফলাও করে প্রচার করা হয়। এসবের বিপরীতে আমাদের দেশের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিরা কিছু হলেই ‘উন্নত চিকিৎসা’র নামে বিদেশে চলে যান। আমার মনে হয়, এসবই এক ধরনের নেতিবাচক ব্র্যান্ডিং হিসেবে কাজ করে। নেতা-নেত্রী, বড় বড় ব্যবসায়ী, পাবলিক ফিগার- এদের দিকে জনগণ তাকিয়ে থাকেন। এরাই যদি দেশের স্বাস্থ্য ব্যবস্থার প্রতি আস্থা রাখতে না পারেন, তাহলে সাধারণ মানুষকে আর দোষ দিয়ে কী হবে!

কেউ কেউ অবশ্য বলে থাকেন, আমাদের দেশে ‘নেতিবাচক ব্র্যান্ডিং’ এখন একটা জটিল মানসিক রোগে পরিণত হয়েছে। সবকিছু নিয়েই নেতিবাচক মন্তব্য, মানুষ যেন সবকিছু নিয়েই বিরক্ত। শহরের রাস্তা চলাচলের অনুপযোগী, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে লেখাপড়া হয় না, খাদ্যের নামে বিক্রি হচ্ছে সব অখাদ্য, আইনশৃঙ্খলা বলতে কিছু নেই, দুর্নীতি চারদিকে ছড়িয়ে গেছে- এরকম নেতিবাচক কথা বলা এখন নিয়মে পরিণত হয়েছে। নেগেটিভ কথা বলতে পারাটাই যেন আধুনিকতা।  একটা বিষয় আমি বুঝতে পারি না, সবকিছুই যদি এতটা নেগেটিভ হবে, তাহলে দেশের এত উন্নতি হচ্ছে কীভাবে? কীভাবে উন্নত হচ্ছে অবকাঠামো, উন্নত হচ্ছে যোগাযোগ ব্যবস্থা? অথবা যদি স্বাস্থ্য ব্যবস্থার কথাই বলি, সেটাই বা এতটা বিকশিত হচ্ছে কীভাবে?  আমরা এখন বেশ দায়িত্ব নিয়েই বলতে পারি, আমাদের চিকিৎসা ব্যবস্থা এখন উন্নত বিশ্বের সঙ্গে রীতিমতো পাল্লা দেওয়ার মতো অবস্থায় চলে এসেছে। যতটুকু পিছিয়ে আছে তা ওই নেতিবাচক ব্র্যান্ডিং ও অলীক আস্থাহীনতার কারণেই। চলমান এ আস্থাহীনতা দূর করতে সংশ্লিষ্ট সবাইকে সচেতন হতে হবে। আর তা করা না গেলে সংকট আরও ঘনীভূত হবে।

 

লেখক : ব্যবস্থাপনা পরিচালক, ল্যাবএইড গ্রুপ

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও
রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও

২১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া
ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ
মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা
১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক
শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার
সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স
পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার
সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান
৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার
বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক
লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু
পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট
ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত
শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে স্ত্রী হত্যায় স্বামীর যাবজ্জীবন
সিরাজগঞ্জে স্ত্রী হত্যায় স্বামীর যাবজ্জীবন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক