শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৫ ডিসেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

স্বাস্থ্য খাতে আস্থার সংকট

ডা. এ এম শামীম
প্রিন্ট ভার্সন
স্বাস্থ্য খাতে আস্থার সংকট

ব্যাপক উন্নতি এবং আন্তর্জাতিক মান অর্জনের পরও যে খাতটি নিয়ে আমাদের দেশের কিছু মানুষের মধ্যে এখনো এক ধরনের আস্থাহীনতা বিরাজ করে, সেটি সম্ভবত স্বাস্থ্য খাত। হাতে গোনা দু-একটি বিশেষায়িত ক্ষেত্র ছাড়া প্রতিটি রোগেরই বিশ্বমানের চিকিৎসা আমাদের দেশে হয়ে থাকে। তারপরও দেখা যায় ছোটখাটো  রোগের জন্যও মানুষ বিদেশে যায়। এই যাওয়ার ফল যে সবসময়ই সুখকর হয় তা নয়। বাড়তি ব্যয়ের হিসাব করতে হয়, অর্থ সংগ্রহ করতে হয় কষ্ট করে।  এর ওপর আবার অনেকে বিদেশে গিয়ে বিপদে পড়ে। যে বাজেট নিয়ে যায়, তাতে হয়তো সংকুলান হয় না। তখন চিকিৎসা শেষ না করেই ফিরে আসতে হয়। এতসব সমস্যার পরও কিছু মানুষ চিকিৎসার জন্য বিদেশে যায়।  পর্যাপ্ত অর্থের অভাবে যারা যেতে পারে না, যেতে না পেরে তারাও মনঃকষ্টে ভোগে।

এই যে চিকিৎসার জন্য কিছু মানুষের বিদেশে যেতে চাওয়ার প্রবল আকাক্সক্ষা, এর পেছনে বেশ কয়েকটি কারণ রয়েছে। তবে প্রধানতম কারণটি হচ্ছে, দেশের স্বাস্থ্য ব্যবস্থার প্রতি অনাস্থা। যার বিদেশে চিকিৎসার বিন্দুমাত্র অভিজ্ঞতা নেই, তাকেও দেখা যায় কোনো একজন অসুস্থ আত্মীয়ের পাশে বসে বিশেষজ্ঞ মতামত দিতে। হয়তো বলছেন, এদেশে ভালো চিকিৎসা আছে নাকি? তারচেয়ে বরং সিঙ্গাপুর বা থাইল্যান্ড চলে যাও। আর অত টাকা না থাকলে নিদেনপক্ষে ভারতেও যেতে পার।

এই যে ঢালাও বলে দেওয়া- ‘দেশে ভালো চিকিৎসা হয় না,’ এর পেছনে মূলত কাজ করে আমাদের স্বাস্থ্য ব্যবস্থার প্রতি কিছু মানুষের অনাস্থা। কিন্তু এ অনাস্থাটা তৈরি হলো কেন? এটা কি একেবারেই অমূলক, একেবারেই ভিত্তিহীন? নাকি কিছু কারণ থাকলেও বেশির ভাগই নেতিবাচক প্রচারণার কুফল? আমাদের স্বাস্থ্য খাতে কিছু সমস্যা যে নেই, তা বলা যাবে না। কিছু কিছু অনিয়ম দীর্ঘদিন ধরে এমনভাবে চলে আসছে যে, তা যেন অনেকটা নিয়মের মতোই হয়ে গেছে।

প্রথমেই বলা যায়, আমাদের দেশে এখন পর্যন্ত একটা সমন্বিত স্বাস্থ্য ব্যবস্থা চালু করা যায়নি। মানুষ যখন চিকিৎসার জন্য যায়, তা সরকারি বা বেসরকরি পর্যায়ে যেখানেই হোক না কেন, তারা সাধারণত একটি রোগের চিকিৎসার জন্যই যায়। কিন্তু বাস্তবে অনেক রোগই আছে যা কি না অন্য এক বা একাধিক রোগের সঙ্গে সম্পর্কিত। আবার অনেক রোগ আছে, যা থেকে জটিল কোনো রোগের পূর্বাভাস পাওয়া যায়। আমাদের দেশের মানুষ সাধারণত রোগের শুরুতেই চিকিৎসকের কাছে যায় না, পরিস্থিতি সংকটাপন্ন না হওয়া পর্যন্ত রোগটা পুষতে থাকে। একটা সমন্বিত স্বাস্থ্য ব্যবস্থা না থাকার কারণেই এ সমস্যাগুলো হয়ে থাকে। শুরু থেকেই যদি চিকিৎসাটা সমন্বিতভাবে করা যায়, তাহলে হয়তো জটিল অনেক রোগ থেকে মুক্ত থাকা সম্ভব।

সমন্বিত স্বাস্থ্য ব্যবস্থার বাস্তবায়ন না হওয়ার পেছনে যে কারণগুলো কাজ করছে, তার একটি হচ্ছে পর্যাপ্ত প্রশিক্ষিত স্বাস্থ্যকর্মী না থাকা। এরা মানুষকে রোগ ও তার চিকিৎসা সম্পর্কে ধারণা দেওয়ার পাশাপাশি মানসিকভাবে তৈরি করে দিতে পারে। দেশে স্বাস্থ্যকর্মী যে একেবারেই নেই, তা হয়তো নয়। তবে যা আছে, তাদের বিষয়েও যথাযথ মনিটরিংয়ের অভাব দেখা যায়। ফলে এদের কাছ থেকে চিকিৎসাপ্রত্যাশী মানুষ যতটুকু উপকার লাভ করতে পারত, তা প্রায়ই আর হয় না।

এখানে আরও একটি বিষয়ের কথা উল্লেখ করা যায়। তা হচ্ছে রেফারেল পদ্ধতি চালু করা। ছোটখাটো রোগ বা শারীরিক সমস্যা নিয়েও মানুষ হুটহাট চলে যায় বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের কাছে। একটু গা গরম করেছে, জ্বর জ্বর লাগছে, চলে গেল হয়তো মেডিসিনের কোনো প্রফেসরের কাছে। প্রফেসরের সিরিয়াল পেতে হয়তো সে নিজের অথবা বন্ধু-বান্ধবের পরিচিতি বা প্রভাব খাটিয়েছে। কিন্তু বাস্তবে এটা ছিল নেহায়েতই একটা অপ্রয়োজনীয় কাজ। উন্নত বিশ্ব হলে, শুরুতে তাকে কোনো জিপি বা জেনারেল প্র্যাকটিশনারের কাছে যেতে হতো। জটিল কিছু হলে তিনিই বলে দেবেন কোন বিশেষজ্ঞের কাছে যেতে হবে। সেখানে একজন জিপি রেফার করে না দিলে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকরা সেই রোগী দেখবেন না। এতে সুফল যেটা হয়, যে সমস্যার সমাধান একজন জুনিয়র চিকিৎসক করতে পারেন, তা নিয়ে প্রবীণ বিশেষজ্ঞকে সময় নষ্ট করতে হয় না। আর এই রেফারেল পদ্ধতি চালু না হওয়ায় আমাদের এখানে দেখা যায়, নবীন চিকিৎসকরা রোগী পাচ্ছেন না, আর বিশেষজ্ঞরা মধ্যরাত পর্যন্ত রোগী দেখেও শেষ করতে পারছেন না। যারা সামান্য জ্বরের জন্য চিকিৎসা পরামর্শ পেতে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের চেম্বারের সামনে ঘণ্টার পর ঘণ্টা অপেক্ষা করছেন, তারাও যে এ অপেক্ষাটিকে খুব এনজয় করছেন, তা নয়। বরং প্রায়ই তারা প্রকাশ্যে নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া প্রকাশ করছেন। এমন সব প্রতিক্রিয়াই কিন্তু ধীরে ধীরে বিবর্ধিত হতে হতে পুরো স্বাস্থ্য ব্যবস্থার প্রতি আস্থাহীনতা হিসেবে জনসমক্ষে ছড়িয়ে পড়ে।

পৃথিবীর সব দেশেই চিকিৎসা একটা ব্যয়বহুল সেবা। কিন্তু আমাদের মতো দেশে মানুষের মনে চিকিৎসা নিয়ে একটা বিচিত্র মানসিকতা বিরাজ করে। তারা চিকিৎসার জন্য তেমন কোনো খরচ করতে চায় না। প্রায় বিনামূল্যে সরকারি ব্যবস্থাপনায় চিকিৎসা রয়েছে। কিন্তু মানুষ আবার সেখানে যেতে চায় না। তারা মনে করে সরকারি হাসপাতালে ভালো চিকিৎসা হয় না, চিকিৎসকরা মনোযোগ দিয়ে রোগীকে দেখেন না, সর্বোপরি সেখানে গেলে সময় লেগে যায় অনেক বেশি। এ ধারণাগুলো সবই হয়তো সত্য নয়। সময় বেশি লাগার বিষয়টি ঠিক আছে, এটা কেবল এখানেই নয়, পৃথিবীর সব দেশেই সরকারি চিকিৎসা কিছুটা সময়সাপেক্ষ হয়ে থাকে। কিন্তু তারপরও বিদেশের এই সময়ক্ষেপণের ব্যাপারটা মানুষ মনে করতে চায় না। বরং উল্টো ভাবতে থাকে- বিলম্ব বুঝি কেবল আমাদের হাসপাতালেই হয়। তাই সামান্য রোগে শোকেই তারা বেসরকারি হাসপাতালে যেতে চায়। প্রাইভেট ডাক্তার দেখাতে চায়। চায় বটে, কিন্তু সেখানে যে বেশি ব্যয় হবে, সেটা আবার মানতে চায় না। এ এক জটিল মানসিকতা। এ সমস্যা থেকে উত্তরণে সরকার ভূমিকা রাখতে পারত। সরকারি হাসপাতালের ব্যবস্থাপনা আরও ভালো করতে পারত, কিংবা বেসরকারি হাসপাতালকে নানা সহযোগিতা প্রদানের মাধ্যমে মানুষের ব্যয় কমানোর সুযোগ করে দিতে পারত। কিন্তু সরকারের সেই ভূমিকা তেমন একটা দেখা যাচ্ছে না। চিকিৎসা করতে গিয়ে মানুষের ব্যক্তিগত ব্যয় দিন দিন বেড়েই যাচ্ছে। সরকারের একটা পরিকল্পনা ছিল, মানুষের ব্যক্তিগত ব্যয় কমানোর, কিন্তু সেই পরিকল্পনা প্রতিনিয়তই উল্টো পথে হাঁটছে। এক হিসাবে দেখা গেছে, চিকিৎসা ব্যয়ের ৭০ শতাংশই এখন মানুষকে করতে হচ্ছে নিজের পকেট থেকে। বাকিটা আসছে সরকারি খাত থেকে। সরকারি খাত থেকে যে ৩০ শতাংশ আসছে, সেখান থেকেও আবার হচ্ছে অপচয়। স্বাস্থ্য খাতে ব্যয়ের ক্ষেত্রে ব্যক্তির মানসিকতাও একটা বড় বিষয়। আমাদের খাদ্য, শিক্ষা, পোশাক, ভ্রমণ, বিনোদন- সব খাতেই একটা বাজেট থাকে। কিন্তু স্বাস্থ্য বা চিকিৎসার জন্য আমরা কোনো বরাদ্দের কথা আগে থেকে চিন্তা করি না। ধরে নিই যেন আমাদের কোনো অসুখবিসুখ হবেই না। আর যখন অসুখটা আসলেই হয়, তখন ব্যয়ের কথা শুনে ডাক্তার বা হাসপাতালের ওপর মন খারাপ করি। অথচ প্রতি মাসেই যদি এ বাবদ কিছু কিছু করে অর্থ জমিয়ে রাখা যায়, তাহলে আর চিকিৎসা করতে গিয়ে বাড়তি ঝামেলায় পড়তে হয় না। মজার ব্যাপার হলো, দেশের চিকিৎসা ব্যয়বহুল বলে যারা হতাশ ও বিরক্ত হয়ে যান, তারাই কিন্তু আবার বিদেশে গিয়ে অনেক বেশি ব্যয় করে চিকিৎসা করিয়ে আসেন।

স্বাস্থ্য খাত নিয়ে বহুল প্রচারিত অনাস্থার আরও একটা বড় কারণ হচ্ছে এর নেতিবাচক প্রচারণা। যথাযথ হিসাব করলে দেখা যাবে, ৯৫ শতাংশ মানুষই দেশে চিকিৎসা করিয়ে ভালো হয়ে যাচ্ছেন। দেশের এই সাফল্যগুলো সেভাবে প্রচার করা হয় না। বরং দু-একটা অঘটন, যার সংখ্যা হাজারেও একটা হবে না, সেগুলোই ফলাও করে প্রচার করা হয়। এসবের বিপরীতে আমাদের দেশের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিরা কিছু হলেই ‘উন্নত চিকিৎসা’র নামে বিদেশে চলে যান। আমার মনে হয়, এসবই এক ধরনের নেতিবাচক ব্র্যান্ডিং হিসেবে কাজ করে। নেতা-নেত্রী, বড় বড় ব্যবসায়ী, পাবলিক ফিগার- এদের দিকে জনগণ তাকিয়ে থাকেন। এরাই যদি দেশের স্বাস্থ্য ব্যবস্থার প্রতি আস্থা রাখতে না পারেন, তাহলে সাধারণ মানুষকে আর দোষ দিয়ে কী হবে!

কেউ কেউ অবশ্য বলে থাকেন, আমাদের দেশে ‘নেতিবাচক ব্র্যান্ডিং’ এখন একটা জটিল মানসিক রোগে পরিণত হয়েছে। সবকিছু নিয়েই নেতিবাচক মন্তব্য, মানুষ যেন সবকিছু নিয়েই বিরক্ত। শহরের রাস্তা চলাচলের অনুপযোগী, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে লেখাপড়া হয় না, খাদ্যের নামে বিক্রি হচ্ছে সব অখাদ্য, আইনশৃঙ্খলা বলতে কিছু নেই, দুর্নীতি চারদিকে ছড়িয়ে গেছে- এরকম নেতিবাচক কথা বলা এখন নিয়মে পরিণত হয়েছে। নেগেটিভ কথা বলতে পারাটাই যেন আধুনিকতা।  একটা বিষয় আমি বুঝতে পারি না, সবকিছুই যদি এতটা নেগেটিভ হবে, তাহলে দেশের এত উন্নতি হচ্ছে কীভাবে? কীভাবে উন্নত হচ্ছে অবকাঠামো, উন্নত হচ্ছে যোগাযোগ ব্যবস্থা? অথবা যদি স্বাস্থ্য ব্যবস্থার কথাই বলি, সেটাই বা এতটা বিকশিত হচ্ছে কীভাবে?  আমরা এখন বেশ দায়িত্ব নিয়েই বলতে পারি, আমাদের চিকিৎসা ব্যবস্থা এখন উন্নত বিশ্বের সঙ্গে রীতিমতো পাল্লা দেওয়ার মতো অবস্থায় চলে এসেছে। যতটুকু পিছিয়ে আছে তা ওই নেতিবাচক ব্র্যান্ডিং ও অলীক আস্থাহীনতার কারণেই। চলমান এ আস্থাহীনতা দূর করতে সংশ্লিষ্ট সবাইকে সচেতন হতে হবে। আর তা করা না গেলে সংকট আরও ঘনীভূত হবে।

 

লেখক : ব্যবস্থাপনা পরিচালক, ল্যাবএইড গ্রুপ

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
সিলেট সীমান্তে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
সিলেট সীমান্তে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

এই মাত্র | চায়ের দেশ

খাগড়াছড়িতে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
খাগড়াছড়িতে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাসপোর্ট করতে এসে রোহিঙ্গা তরুণীসহ আটক ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাসপোর্ট করতে এসে রোহিঙ্গা তরুণীসহ আটক ২

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাত কলেজে ক্লাস শুরুর তারিখ জানাল কর্তৃপক্ষ
সাত কলেজে ক্লাস শুরুর তারিখ জানাল কর্তৃপক্ষ

১৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কলাপাড়ায় মহিলা দলের সম্মেলন
কলাপাড়ায় মহিলা দলের সম্মেলন

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা শুধু সনদ নয়, এটি জাতি গঠনের শক্তিশালী হাতিয়ার: ড. ওবায়দুল ইসলাম
শিক্ষা শুধু সনদ নয়, এটি জাতি গঠনের শক্তিশালী হাতিয়ার: ড. ওবায়দুল ইসলাম

২৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আইসিসিবিতে চার দিনব্যাপী সিরামিক এক্সপো
আইসিসিবিতে চার দিনব্যাপী সিরামিক এক্সপো

২৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বন্ধ কারখানা চালুর দাবিতে শ্রমিকদের মানববন্ধন
বন্ধ কারখানা চালুর দাবিতে শ্রমিকদের মানববন্ধন

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৮১ দেশি পর্যবেক্ষকের সঙ্গে ইসির সংলাপ ২৫ নভেম্বর
৮১ দেশি পর্যবেক্ষকের সঙ্গে ইসির সংলাপ ২৫ নভেম্বর

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

‘ফ্যামিলি ম্যান থ্রি’: মনোজ নয়, জয়দীপের সিজন?
‘ফ্যামিলি ম্যান থ্রি’: মনোজ নয়, জয়দীপের সিজন?

৩৮ মিনিট আগে | শোবিজ

টিকটক ইউজারদের জন্য চালু হলো টাইম অ্যান্ড ওয়েল-বিয়িং ফিচার
টিকটক ইউজারদের জন্য চালু হলো টাইম অ্যান্ড ওয়েল-বিয়িং ফিচার

৩৮ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পটুয়াখালীতে হত্যা মামলার আসামিদের গ্রেপ্তার দাবিতে মানববন্ধন
পটুয়াখালীতে হত্যা মামলার আসামিদের গ্রেপ্তার দাবিতে মানববন্ধন

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের কাল ব্রুনাই চ্যালেঞ্জ
বাংলাদেশের কাল ব্রুনাই চ্যালেঞ্জ

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে বাড়ির উঠানের গর্তে মিলল নিখোঁজ বৃদ্ধের লাশ
চট্টগ্রামে বাড়ির উঠানের গর্তে মিলল নিখোঁজ বৃদ্ধের লাশ

৪৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান
পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান

৪৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

দুমকীতে অবৈধ ইটভাটা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
দুমকীতে অবৈধ ইটভাটা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ধর্ষণের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে, গ্রেফতার ২
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ধর্ষণের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে, গ্রেফতার ২

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভোট দিতে চারদিনে ১৫ হাজারের বেশি প্রবাসীর নিবন্ধন
ভোট দিতে চারদিনে ১৫ হাজারের বেশি প্রবাসীর নিবন্ধন

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মহাসড়কের পাশ থেকে কাপড়ে মোড়ানো নবজাতক উদ্ধার
মহাসড়কের পাশ থেকে কাপড়ে মোড়ানো নবজাতক উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সিইও অব দ্য ইয়ার–২০২৫’ পুরস্কারে ভূষিত সিটি ব্যাংকের এমডি মাসরুর আরেফিন
‘সিইও অব দ্য ইয়ার–২০২৫’ পুরস্কারে ভূষিত সিটি ব্যাংকের এমডি মাসরুর আরেফিন

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাইবান্ধায় ফিস্টুলা নির্মূলে কাজ করছে ল্যাম্ব
গাইবান্ধায় ফিস্টুলা নির্মূলে কাজ করছে ল্যাম্ব

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাইব্যুনাল ও বিচারকদের নিয়ে অবমাননাকর মন্তব্য ও ছবি সরিয়ে ফেলতে নির্দেশ
ট্রাইব্যুনাল ও বিচারকদের নিয়ে অবমাননাকর মন্তব্য ও ছবি সরিয়ে ফেলতে নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহবাগে ৪৭তম বিসিএস পরীক্ষার্থীদের অবস্থান, যান চলাচল বন্ধ
শাহবাগে ৪৭তম বিসিএস পরীক্ষার্থীদের অবস্থান, যান চলাচল বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা ও শান্তিকালীন পদকপ্রাপ্ত সেনাসদস্যদের সংবর্ধনা ও পদক প্রদান
খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা ও শান্তিকালীন পদকপ্রাপ্ত সেনাসদস্যদের সংবর্ধনা ও পদক প্রদান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সার কারখানায় ব্যবহৃত গ্যাসের দাম বাড়ল
সার কারখানায় ব্যবহৃত গ্যাসের দাম বাড়ল

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নেত্রকোনায় হাওর থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
নেত্রকোনায় হাওর থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জকীগঞ্জে অসহায় প্রতিবন্ধীর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
জকীগঞ্জে অসহায় প্রতিবন্ধীর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গোবিন্দগঞ্জে ব্যাংক প্রতারণা চক্রের সদস্য আটক
গোবিন্দগঞ্জে ব্যাংক প্রতারণা চক্রের সদস্য আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা