শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৫ ডিসেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

স্বাস্থ্য খাতে আস্থার সংকট

ডা. এ এম শামীম
প্রিন্ট ভার্সন
স্বাস্থ্য খাতে আস্থার সংকট

ব্যাপক উন্নতি এবং আন্তর্জাতিক মান অর্জনের পরও যে খাতটি নিয়ে আমাদের দেশের কিছু মানুষের মধ্যে এখনো এক ধরনের আস্থাহীনতা বিরাজ করে, সেটি সম্ভবত স্বাস্থ্য খাত। হাতে গোনা দু-একটি বিশেষায়িত ক্ষেত্র ছাড়া প্রতিটি রোগেরই বিশ্বমানের চিকিৎসা আমাদের দেশে হয়ে থাকে। তারপরও দেখা যায় ছোটখাটো  রোগের জন্যও মানুষ বিদেশে যায়। এই যাওয়ার ফল যে সবসময়ই সুখকর হয় তা নয়। বাড়তি ব্যয়ের হিসাব করতে হয়, অর্থ সংগ্রহ করতে হয় কষ্ট করে।  এর ওপর আবার অনেকে বিদেশে গিয়ে বিপদে পড়ে। যে বাজেট নিয়ে যায়, তাতে হয়তো সংকুলান হয় না। তখন চিকিৎসা শেষ না করেই ফিরে আসতে হয়। এতসব সমস্যার পরও কিছু মানুষ চিকিৎসার জন্য বিদেশে যায়।  পর্যাপ্ত অর্থের অভাবে যারা যেতে পারে না, যেতে না পেরে তারাও মনঃকষ্টে ভোগে।

এই যে চিকিৎসার জন্য কিছু মানুষের বিদেশে যেতে চাওয়ার প্রবল আকাক্সক্ষা, এর পেছনে বেশ কয়েকটি কারণ রয়েছে। তবে প্রধানতম কারণটি হচ্ছে, দেশের স্বাস্থ্য ব্যবস্থার প্রতি অনাস্থা। যার বিদেশে চিকিৎসার বিন্দুমাত্র অভিজ্ঞতা নেই, তাকেও দেখা যায় কোনো একজন অসুস্থ আত্মীয়ের পাশে বসে বিশেষজ্ঞ মতামত দিতে। হয়তো বলছেন, এদেশে ভালো চিকিৎসা আছে নাকি? তারচেয়ে বরং সিঙ্গাপুর বা থাইল্যান্ড চলে যাও। আর অত টাকা না থাকলে নিদেনপক্ষে ভারতেও যেতে পার।

এই যে ঢালাও বলে দেওয়া- ‘দেশে ভালো চিকিৎসা হয় না,’ এর পেছনে মূলত কাজ করে আমাদের স্বাস্থ্য ব্যবস্থার প্রতি কিছু মানুষের অনাস্থা। কিন্তু এ অনাস্থাটা তৈরি হলো কেন? এটা কি একেবারেই অমূলক, একেবারেই ভিত্তিহীন? নাকি কিছু কারণ থাকলেও বেশির ভাগই নেতিবাচক প্রচারণার কুফল? আমাদের স্বাস্থ্য খাতে কিছু সমস্যা যে নেই, তা বলা যাবে না। কিছু কিছু অনিয়ম দীর্ঘদিন ধরে এমনভাবে চলে আসছে যে, তা যেন অনেকটা নিয়মের মতোই হয়ে গেছে।

প্রথমেই বলা যায়, আমাদের দেশে এখন পর্যন্ত একটা সমন্বিত স্বাস্থ্য ব্যবস্থা চালু করা যায়নি। মানুষ যখন চিকিৎসার জন্য যায়, তা সরকারি বা বেসরকরি পর্যায়ে যেখানেই হোক না কেন, তারা সাধারণত একটি রোগের চিকিৎসার জন্যই যায়। কিন্তু বাস্তবে অনেক রোগই আছে যা কি না অন্য এক বা একাধিক রোগের সঙ্গে সম্পর্কিত। আবার অনেক রোগ আছে, যা থেকে জটিল কোনো রোগের পূর্বাভাস পাওয়া যায়। আমাদের দেশের মানুষ সাধারণত রোগের শুরুতেই চিকিৎসকের কাছে যায় না, পরিস্থিতি সংকটাপন্ন না হওয়া পর্যন্ত রোগটা পুষতে থাকে। একটা সমন্বিত স্বাস্থ্য ব্যবস্থা না থাকার কারণেই এ সমস্যাগুলো হয়ে থাকে। শুরু থেকেই যদি চিকিৎসাটা সমন্বিতভাবে করা যায়, তাহলে হয়তো জটিল অনেক রোগ থেকে মুক্ত থাকা সম্ভব।

সমন্বিত স্বাস্থ্য ব্যবস্থার বাস্তবায়ন না হওয়ার পেছনে যে কারণগুলো কাজ করছে, তার একটি হচ্ছে পর্যাপ্ত প্রশিক্ষিত স্বাস্থ্যকর্মী না থাকা। এরা মানুষকে রোগ ও তার চিকিৎসা সম্পর্কে ধারণা দেওয়ার পাশাপাশি মানসিকভাবে তৈরি করে দিতে পারে। দেশে স্বাস্থ্যকর্মী যে একেবারেই নেই, তা হয়তো নয়। তবে যা আছে, তাদের বিষয়েও যথাযথ মনিটরিংয়ের অভাব দেখা যায়। ফলে এদের কাছ থেকে চিকিৎসাপ্রত্যাশী মানুষ যতটুকু উপকার লাভ করতে পারত, তা প্রায়ই আর হয় না।

এখানে আরও একটি বিষয়ের কথা উল্লেখ করা যায়। তা হচ্ছে রেফারেল পদ্ধতি চালু করা। ছোটখাটো রোগ বা শারীরিক সমস্যা নিয়েও মানুষ হুটহাট চলে যায় বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের কাছে। একটু গা গরম করেছে, জ্বর জ্বর লাগছে, চলে গেল হয়তো মেডিসিনের কোনো প্রফেসরের কাছে। প্রফেসরের সিরিয়াল পেতে হয়তো সে নিজের অথবা বন্ধু-বান্ধবের পরিচিতি বা প্রভাব খাটিয়েছে। কিন্তু বাস্তবে এটা ছিল নেহায়েতই একটা অপ্রয়োজনীয় কাজ। উন্নত বিশ্ব হলে, শুরুতে তাকে কোনো জিপি বা জেনারেল প্র্যাকটিশনারের কাছে যেতে হতো। জটিল কিছু হলে তিনিই বলে দেবেন কোন বিশেষজ্ঞের কাছে যেতে হবে। সেখানে একজন জিপি রেফার করে না দিলে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকরা সেই রোগী দেখবেন না। এতে সুফল যেটা হয়, যে সমস্যার সমাধান একজন জুনিয়র চিকিৎসক করতে পারেন, তা নিয়ে প্রবীণ বিশেষজ্ঞকে সময় নষ্ট করতে হয় না। আর এই রেফারেল পদ্ধতি চালু না হওয়ায় আমাদের এখানে দেখা যায়, নবীন চিকিৎসকরা রোগী পাচ্ছেন না, আর বিশেষজ্ঞরা মধ্যরাত পর্যন্ত রোগী দেখেও শেষ করতে পারছেন না। যারা সামান্য জ্বরের জন্য চিকিৎসা পরামর্শ পেতে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের চেম্বারের সামনে ঘণ্টার পর ঘণ্টা অপেক্ষা করছেন, তারাও যে এ অপেক্ষাটিকে খুব এনজয় করছেন, তা নয়। বরং প্রায়ই তারা প্রকাশ্যে নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া প্রকাশ করছেন। এমন সব প্রতিক্রিয়াই কিন্তু ধীরে ধীরে বিবর্ধিত হতে হতে পুরো স্বাস্থ্য ব্যবস্থার প্রতি আস্থাহীনতা হিসেবে জনসমক্ষে ছড়িয়ে পড়ে।

পৃথিবীর সব দেশেই চিকিৎসা একটা ব্যয়বহুল সেবা। কিন্তু আমাদের মতো দেশে মানুষের মনে চিকিৎসা নিয়ে একটা বিচিত্র মানসিকতা বিরাজ করে। তারা চিকিৎসার জন্য তেমন কোনো খরচ করতে চায় না। প্রায় বিনামূল্যে সরকারি ব্যবস্থাপনায় চিকিৎসা রয়েছে। কিন্তু মানুষ আবার সেখানে যেতে চায় না। তারা মনে করে সরকারি হাসপাতালে ভালো চিকিৎসা হয় না, চিকিৎসকরা মনোযোগ দিয়ে রোগীকে দেখেন না, সর্বোপরি সেখানে গেলে সময় লেগে যায় অনেক বেশি। এ ধারণাগুলো সবই হয়তো সত্য নয়। সময় বেশি লাগার বিষয়টি ঠিক আছে, এটা কেবল এখানেই নয়, পৃথিবীর সব দেশেই সরকারি চিকিৎসা কিছুটা সময়সাপেক্ষ হয়ে থাকে। কিন্তু তারপরও বিদেশের এই সময়ক্ষেপণের ব্যাপারটা মানুষ মনে করতে চায় না। বরং উল্টো ভাবতে থাকে- বিলম্ব বুঝি কেবল আমাদের হাসপাতালেই হয়। তাই সামান্য রোগে শোকেই তারা বেসরকারি হাসপাতালে যেতে চায়। প্রাইভেট ডাক্তার দেখাতে চায়। চায় বটে, কিন্তু সেখানে যে বেশি ব্যয় হবে, সেটা আবার মানতে চায় না। এ এক জটিল মানসিকতা। এ সমস্যা থেকে উত্তরণে সরকার ভূমিকা রাখতে পারত। সরকারি হাসপাতালের ব্যবস্থাপনা আরও ভালো করতে পারত, কিংবা বেসরকারি হাসপাতালকে নানা সহযোগিতা প্রদানের মাধ্যমে মানুষের ব্যয় কমানোর সুযোগ করে দিতে পারত। কিন্তু সরকারের সেই ভূমিকা তেমন একটা দেখা যাচ্ছে না। চিকিৎসা করতে গিয়ে মানুষের ব্যক্তিগত ব্যয় দিন দিন বেড়েই যাচ্ছে। সরকারের একটা পরিকল্পনা ছিল, মানুষের ব্যক্তিগত ব্যয় কমানোর, কিন্তু সেই পরিকল্পনা প্রতিনিয়তই উল্টো পথে হাঁটছে। এক হিসাবে দেখা গেছে, চিকিৎসা ব্যয়ের ৭০ শতাংশই এখন মানুষকে করতে হচ্ছে নিজের পকেট থেকে। বাকিটা আসছে সরকারি খাত থেকে। সরকারি খাত থেকে যে ৩০ শতাংশ আসছে, সেখান থেকেও আবার হচ্ছে অপচয়। স্বাস্থ্য খাতে ব্যয়ের ক্ষেত্রে ব্যক্তির মানসিকতাও একটা বড় বিষয়। আমাদের খাদ্য, শিক্ষা, পোশাক, ভ্রমণ, বিনোদন- সব খাতেই একটা বাজেট থাকে। কিন্তু স্বাস্থ্য বা চিকিৎসার জন্য আমরা কোনো বরাদ্দের কথা আগে থেকে চিন্তা করি না। ধরে নিই যেন আমাদের কোনো অসুখবিসুখ হবেই না। আর যখন অসুখটা আসলেই হয়, তখন ব্যয়ের কথা শুনে ডাক্তার বা হাসপাতালের ওপর মন খারাপ করি। অথচ প্রতি মাসেই যদি এ বাবদ কিছু কিছু করে অর্থ জমিয়ে রাখা যায়, তাহলে আর চিকিৎসা করতে গিয়ে বাড়তি ঝামেলায় পড়তে হয় না। মজার ব্যাপার হলো, দেশের চিকিৎসা ব্যয়বহুল বলে যারা হতাশ ও বিরক্ত হয়ে যান, তারাই কিন্তু আবার বিদেশে গিয়ে অনেক বেশি ব্যয় করে চিকিৎসা করিয়ে আসেন।

স্বাস্থ্য খাত নিয়ে বহুল প্রচারিত অনাস্থার আরও একটা বড় কারণ হচ্ছে এর নেতিবাচক প্রচারণা। যথাযথ হিসাব করলে দেখা যাবে, ৯৫ শতাংশ মানুষই দেশে চিকিৎসা করিয়ে ভালো হয়ে যাচ্ছেন। দেশের এই সাফল্যগুলো সেভাবে প্রচার করা হয় না। বরং দু-একটা অঘটন, যার সংখ্যা হাজারেও একটা হবে না, সেগুলোই ফলাও করে প্রচার করা হয়। এসবের বিপরীতে আমাদের দেশের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিরা কিছু হলেই ‘উন্নত চিকিৎসা’র নামে বিদেশে চলে যান। আমার মনে হয়, এসবই এক ধরনের নেতিবাচক ব্র্যান্ডিং হিসেবে কাজ করে। নেতা-নেত্রী, বড় বড় ব্যবসায়ী, পাবলিক ফিগার- এদের দিকে জনগণ তাকিয়ে থাকেন। এরাই যদি দেশের স্বাস্থ্য ব্যবস্থার প্রতি আস্থা রাখতে না পারেন, তাহলে সাধারণ মানুষকে আর দোষ দিয়ে কী হবে!

কেউ কেউ অবশ্য বলে থাকেন, আমাদের দেশে ‘নেতিবাচক ব্র্যান্ডিং’ এখন একটা জটিল মানসিক রোগে পরিণত হয়েছে। সবকিছু নিয়েই নেতিবাচক মন্তব্য, মানুষ যেন সবকিছু নিয়েই বিরক্ত। শহরের রাস্তা চলাচলের অনুপযোগী, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে লেখাপড়া হয় না, খাদ্যের নামে বিক্রি হচ্ছে সব অখাদ্য, আইনশৃঙ্খলা বলতে কিছু নেই, দুর্নীতি চারদিকে ছড়িয়ে গেছে- এরকম নেতিবাচক কথা বলা এখন নিয়মে পরিণত হয়েছে। নেগেটিভ কথা বলতে পারাটাই যেন আধুনিকতা।  একটা বিষয় আমি বুঝতে পারি না, সবকিছুই যদি এতটা নেগেটিভ হবে, তাহলে দেশের এত উন্নতি হচ্ছে কীভাবে? কীভাবে উন্নত হচ্ছে অবকাঠামো, উন্নত হচ্ছে যোগাযোগ ব্যবস্থা? অথবা যদি স্বাস্থ্য ব্যবস্থার কথাই বলি, সেটাই বা এতটা বিকশিত হচ্ছে কীভাবে?  আমরা এখন বেশ দায়িত্ব নিয়েই বলতে পারি, আমাদের চিকিৎসা ব্যবস্থা এখন উন্নত বিশ্বের সঙ্গে রীতিমতো পাল্লা দেওয়ার মতো অবস্থায় চলে এসেছে। যতটুকু পিছিয়ে আছে তা ওই নেতিবাচক ব্র্যান্ডিং ও অলীক আস্থাহীনতার কারণেই। চলমান এ আস্থাহীনতা দূর করতে সংশ্লিষ্ট সবাইকে সচেতন হতে হবে। আর তা করা না গেলে সংকট আরও ঘনীভূত হবে।

 

লেখক : ব্যবস্থাপনা পরিচালক, ল্যাবএইড গ্রুপ

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
সর্বশেষ খবর
সাবেক মন্ত্রী মায়া ও তার স্ত্রীর নামে দুদকের দুই মামলা
সাবেক মন্ত্রী মায়া ও তার স্ত্রীর নামে দুদকের দুই মামলা

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ফ্যাসিবাদী শক্তি মোকাবিলায় জনগণ সক্রিয় থাকবে : আমানউল্লাহ
ফ্যাসিবাদী শক্তি মোকাবিলায় জনগণ সক্রিয় থাকবে : আমানউল্লাহ

৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

দুই দিনে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করলেন ৩১ প্রার্থী
দুই দিনে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করলেন ৩১ প্রার্থী

৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জামালপুরে ইয়াবাসহ নারী আটক
জামালপুরে ইয়াবাসহ নারী আটক

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে অভ্যন্তরীণ ও দূরপাল্লা রুটের বাস চলাচল বন্ধ, ভোগান্তি চরমে
বরিশালে অভ্যন্তরীণ ও দূরপাল্লা রুটের বাস চলাচল বন্ধ, ভোগান্তি চরমে

১৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘ভুয়া ভিডিও’ সম্পর্কে সচেতন হতে অর্থ মন্ত্রণালয়ের অনুরোধ
‘ভুয়া ভিডিও’ সম্পর্কে সচেতন হতে অর্থ মন্ত্রণালয়ের অনুরোধ

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

এবার ১০ গোলে বাংলাদেশের হার
এবার ১০ গোলে বাংলাদেশের হার

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কুয়েতে হোমনা প্রবাসীদের মিলনমেলা ও পিঠা উৎসব
কুয়েতে হোমনা প্রবাসীদের মিলনমেলা ও পিঠা উৎসব

২৮ মিনিট আগে | পরবাস

গৌরনদীতে তিন মরদেহ উদ্ধার: দুটি হত্যা, একটি আত্মহত্যা
গৌরনদীতে তিন মরদেহ উদ্ধার: দুটি হত্যা, একটি আত্মহত্যা

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৪
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৪

৩২ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইথিওপিয়ায় প্রথমবারের মতো মারাত্মক মারবার্গ ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব
ইথিওপিয়ায় প্রথমবারের মতো মারাত্মক মারবার্গ ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম কলেজে শিক্ষক সংকটে বিঘ্নিত গুণগত শিক্ষা
চট্টগ্রাম কলেজে শিক্ষক সংকটে বিঘ্নিত গুণগত শিক্ষা

৩৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

খুলনা-বরিশাল বিভাগে পরিবহন ধর্মঘটের ডাক
খুলনা-বরিশাল বিভাগে পরিবহন ধর্মঘটের ডাক

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের ঢাবি শাখার নেতা গ্রেফতার
নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের ঢাবি শাখার নেতা গ্রেফতার

৩৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

গোপালগঞ্জে মহাসড়কে গাছ ফেলে অবরোধের চেষ্টা, গ্রেফতার ৬
গোপালগঞ্জে মহাসড়কে গাছ ফেলে অবরোধের চেষ্টা, গ্রেফতার ৬

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

রূপগঞ্জের গোলাম ফারুক খোকন বিএসটিএমপিআইএ'র সভাপতি
রূপগঞ্জের গোলাম ফারুক খোকন বিএসটিএমপিআইএ'র সভাপতি

৪৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

২০২৬ সালে ব্যাংক বন্ধ থাকবে ২৮ দিন
২০২৬ সালে ব্যাংক বন্ধ থাকবে ২৮ দিন

৪৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

জুলাই সনদ আদেশ সংশোধন করে কেবল মতৈক্যের বিষয়গুলো গণভোটে দিন: সাইফুল হক
জুলাই সনদ আদেশ সংশোধন করে কেবল মতৈক্যের বিষয়গুলো গণভোটে দিন: সাইফুল হক

৪৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

৫০ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চট্টগ্রাম–কক্সবাজার রেললাইনে গাছ ফেলে নাশকতার চেষ্টা
চট্টগ্রাম–কক্সবাজার রেললাইনে গাছ ফেলে নাশকতার চেষ্টা

৫২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশরাফুল হত্যা: ফাঁসির দাবিতে উত্তাল গোপালপুর
আশরাফুল হত্যা: ফাঁসির দাবিতে উত্তাল গোপালপুর

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

৩০ বছর পর হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার
৩০ বছর পর হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ফ্যাসিবাদবিরোধী শক্তির মতভেদ ঐক্য ভাঙবে না: তুলি-আরমান
ফ্যাসিবাদবিরোধী শক্তির মতভেদ ঐক্য ভাঙবে না: তুলি-আরমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনে যারা পেশি শক্তি দেখাবে, তারাই ক্ষতিগ্রস্ত হবে : ইসি সানাউল্লাহ
নির্বাচনে যারা পেশি শক্তি দেখাবে, তারাই ক্ষতিগ্রস্ত হবে : ইসি সানাউল্লাহ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
চট্টগ্রামে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নীলফামারীতে ‘পদোন্নতি বঞ্চিত’ প্রভাষকদের কর্মবিরতি পালন
নীলফামারীতে ‘পদোন্নতি বঞ্চিত’ প্রভাষকদের কর্মবিরতি পালন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ৪৫ বাংলাদেশিসহ ১২৩ বিদেশি কর্মী আটক
মালয়েশিয়ায় ৪৫ বাংলাদেশিসহ ১২৩ বিদেশি কর্মী আটক

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সর্বাধিক পঠিত
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

১২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ
যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে
আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও
সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমেরিকা থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে এমভি উইকোটাটি
আমেরিকা থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে এমভি উইকোটাটি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার
মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার

মাঠে ময়দানে

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া
ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া

মাঠে ময়দানে

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা