শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৫ ডিসেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

স্বাস্থ্য খাতে আস্থার সংকট

ডা. এ এম শামীম
প্রিন্ট ভার্সন
স্বাস্থ্য খাতে আস্থার সংকট

ব্যাপক উন্নতি এবং আন্তর্জাতিক মান অর্জনের পরও যে খাতটি নিয়ে আমাদের দেশের কিছু মানুষের মধ্যে এখনো এক ধরনের আস্থাহীনতা বিরাজ করে, সেটি সম্ভবত স্বাস্থ্য খাত। হাতে গোনা দু-একটি বিশেষায়িত ক্ষেত্র ছাড়া প্রতিটি রোগেরই বিশ্বমানের চিকিৎসা আমাদের দেশে হয়ে থাকে। তারপরও দেখা যায় ছোটখাটো  রোগের জন্যও মানুষ বিদেশে যায়। এই যাওয়ার ফল যে সবসময়ই সুখকর হয় তা নয়। বাড়তি ব্যয়ের হিসাব করতে হয়, অর্থ সংগ্রহ করতে হয় কষ্ট করে।  এর ওপর আবার অনেকে বিদেশে গিয়ে বিপদে পড়ে। যে বাজেট নিয়ে যায়, তাতে হয়তো সংকুলান হয় না। তখন চিকিৎসা শেষ না করেই ফিরে আসতে হয়। এতসব সমস্যার পরও কিছু মানুষ চিকিৎসার জন্য বিদেশে যায়।  পর্যাপ্ত অর্থের অভাবে যারা যেতে পারে না, যেতে না পেরে তারাও মনঃকষ্টে ভোগে।

এই যে চিকিৎসার জন্য কিছু মানুষের বিদেশে যেতে চাওয়ার প্রবল আকাক্সক্ষা, এর পেছনে বেশ কয়েকটি কারণ রয়েছে। তবে প্রধানতম কারণটি হচ্ছে, দেশের স্বাস্থ্য ব্যবস্থার প্রতি অনাস্থা। যার বিদেশে চিকিৎসার বিন্দুমাত্র অভিজ্ঞতা নেই, তাকেও দেখা যায় কোনো একজন অসুস্থ আত্মীয়ের পাশে বসে বিশেষজ্ঞ মতামত দিতে। হয়তো বলছেন, এদেশে ভালো চিকিৎসা আছে নাকি? তারচেয়ে বরং সিঙ্গাপুর বা থাইল্যান্ড চলে যাও। আর অত টাকা না থাকলে নিদেনপক্ষে ভারতেও যেতে পার।

এই যে ঢালাও বলে দেওয়া- ‘দেশে ভালো চিকিৎসা হয় না,’ এর পেছনে মূলত কাজ করে আমাদের স্বাস্থ্য ব্যবস্থার প্রতি কিছু মানুষের অনাস্থা। কিন্তু এ অনাস্থাটা তৈরি হলো কেন? এটা কি একেবারেই অমূলক, একেবারেই ভিত্তিহীন? নাকি কিছু কারণ থাকলেও বেশির ভাগই নেতিবাচক প্রচারণার কুফল? আমাদের স্বাস্থ্য খাতে কিছু সমস্যা যে নেই, তা বলা যাবে না। কিছু কিছু অনিয়ম দীর্ঘদিন ধরে এমনভাবে চলে আসছে যে, তা যেন অনেকটা নিয়মের মতোই হয়ে গেছে।

প্রথমেই বলা যায়, আমাদের দেশে এখন পর্যন্ত একটা সমন্বিত স্বাস্থ্য ব্যবস্থা চালু করা যায়নি। মানুষ যখন চিকিৎসার জন্য যায়, তা সরকারি বা বেসরকরি পর্যায়ে যেখানেই হোক না কেন, তারা সাধারণত একটি রোগের চিকিৎসার জন্যই যায়। কিন্তু বাস্তবে অনেক রোগই আছে যা কি না অন্য এক বা একাধিক রোগের সঙ্গে সম্পর্কিত। আবার অনেক রোগ আছে, যা থেকে জটিল কোনো রোগের পূর্বাভাস পাওয়া যায়। আমাদের দেশের মানুষ সাধারণত রোগের শুরুতেই চিকিৎসকের কাছে যায় না, পরিস্থিতি সংকটাপন্ন না হওয়া পর্যন্ত রোগটা পুষতে থাকে। একটা সমন্বিত স্বাস্থ্য ব্যবস্থা না থাকার কারণেই এ সমস্যাগুলো হয়ে থাকে। শুরু থেকেই যদি চিকিৎসাটা সমন্বিতভাবে করা যায়, তাহলে হয়তো জটিল অনেক রোগ থেকে মুক্ত থাকা সম্ভব।

সমন্বিত স্বাস্থ্য ব্যবস্থার বাস্তবায়ন না হওয়ার পেছনে যে কারণগুলো কাজ করছে, তার একটি হচ্ছে পর্যাপ্ত প্রশিক্ষিত স্বাস্থ্যকর্মী না থাকা। এরা মানুষকে রোগ ও তার চিকিৎসা সম্পর্কে ধারণা দেওয়ার পাশাপাশি মানসিকভাবে তৈরি করে দিতে পারে। দেশে স্বাস্থ্যকর্মী যে একেবারেই নেই, তা হয়তো নয়। তবে যা আছে, তাদের বিষয়েও যথাযথ মনিটরিংয়ের অভাব দেখা যায়। ফলে এদের কাছ থেকে চিকিৎসাপ্রত্যাশী মানুষ যতটুকু উপকার লাভ করতে পারত, তা প্রায়ই আর হয় না।

এখানে আরও একটি বিষয়ের কথা উল্লেখ করা যায়। তা হচ্ছে রেফারেল পদ্ধতি চালু করা। ছোটখাটো রোগ বা শারীরিক সমস্যা নিয়েও মানুষ হুটহাট চলে যায় বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের কাছে। একটু গা গরম করেছে, জ্বর জ্বর লাগছে, চলে গেল হয়তো মেডিসিনের কোনো প্রফেসরের কাছে। প্রফেসরের সিরিয়াল পেতে হয়তো সে নিজের অথবা বন্ধু-বান্ধবের পরিচিতি বা প্রভাব খাটিয়েছে। কিন্তু বাস্তবে এটা ছিল নেহায়েতই একটা অপ্রয়োজনীয় কাজ। উন্নত বিশ্ব হলে, শুরুতে তাকে কোনো জিপি বা জেনারেল প্র্যাকটিশনারের কাছে যেতে হতো। জটিল কিছু হলে তিনিই বলে দেবেন কোন বিশেষজ্ঞের কাছে যেতে হবে। সেখানে একজন জিপি রেফার করে না দিলে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকরা সেই রোগী দেখবেন না। এতে সুফল যেটা হয়, যে সমস্যার সমাধান একজন জুনিয়র চিকিৎসক করতে পারেন, তা নিয়ে প্রবীণ বিশেষজ্ঞকে সময় নষ্ট করতে হয় না। আর এই রেফারেল পদ্ধতি চালু না হওয়ায় আমাদের এখানে দেখা যায়, নবীন চিকিৎসকরা রোগী পাচ্ছেন না, আর বিশেষজ্ঞরা মধ্যরাত পর্যন্ত রোগী দেখেও শেষ করতে পারছেন না। যারা সামান্য জ্বরের জন্য চিকিৎসা পরামর্শ পেতে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের চেম্বারের সামনে ঘণ্টার পর ঘণ্টা অপেক্ষা করছেন, তারাও যে এ অপেক্ষাটিকে খুব এনজয় করছেন, তা নয়। বরং প্রায়ই তারা প্রকাশ্যে নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া প্রকাশ করছেন। এমন সব প্রতিক্রিয়াই কিন্তু ধীরে ধীরে বিবর্ধিত হতে হতে পুরো স্বাস্থ্য ব্যবস্থার প্রতি আস্থাহীনতা হিসেবে জনসমক্ষে ছড়িয়ে পড়ে।

পৃথিবীর সব দেশেই চিকিৎসা একটা ব্যয়বহুল সেবা। কিন্তু আমাদের মতো দেশে মানুষের মনে চিকিৎসা নিয়ে একটা বিচিত্র মানসিকতা বিরাজ করে। তারা চিকিৎসার জন্য তেমন কোনো খরচ করতে চায় না। প্রায় বিনামূল্যে সরকারি ব্যবস্থাপনায় চিকিৎসা রয়েছে। কিন্তু মানুষ আবার সেখানে যেতে চায় না। তারা মনে করে সরকারি হাসপাতালে ভালো চিকিৎসা হয় না, চিকিৎসকরা মনোযোগ দিয়ে রোগীকে দেখেন না, সর্বোপরি সেখানে গেলে সময় লেগে যায় অনেক বেশি। এ ধারণাগুলো সবই হয়তো সত্য নয়। সময় বেশি লাগার বিষয়টি ঠিক আছে, এটা কেবল এখানেই নয়, পৃথিবীর সব দেশেই সরকারি চিকিৎসা কিছুটা সময়সাপেক্ষ হয়ে থাকে। কিন্তু তারপরও বিদেশের এই সময়ক্ষেপণের ব্যাপারটা মানুষ মনে করতে চায় না। বরং উল্টো ভাবতে থাকে- বিলম্ব বুঝি কেবল আমাদের হাসপাতালেই হয়। তাই সামান্য রোগে শোকেই তারা বেসরকারি হাসপাতালে যেতে চায়। প্রাইভেট ডাক্তার দেখাতে চায়। চায় বটে, কিন্তু সেখানে যে বেশি ব্যয় হবে, সেটা আবার মানতে চায় না। এ এক জটিল মানসিকতা। এ সমস্যা থেকে উত্তরণে সরকার ভূমিকা রাখতে পারত। সরকারি হাসপাতালের ব্যবস্থাপনা আরও ভালো করতে পারত, কিংবা বেসরকারি হাসপাতালকে নানা সহযোগিতা প্রদানের মাধ্যমে মানুষের ব্যয় কমানোর সুযোগ করে দিতে পারত। কিন্তু সরকারের সেই ভূমিকা তেমন একটা দেখা যাচ্ছে না। চিকিৎসা করতে গিয়ে মানুষের ব্যক্তিগত ব্যয় দিন দিন বেড়েই যাচ্ছে। সরকারের একটা পরিকল্পনা ছিল, মানুষের ব্যক্তিগত ব্যয় কমানোর, কিন্তু সেই পরিকল্পনা প্রতিনিয়তই উল্টো পথে হাঁটছে। এক হিসাবে দেখা গেছে, চিকিৎসা ব্যয়ের ৭০ শতাংশই এখন মানুষকে করতে হচ্ছে নিজের পকেট থেকে। বাকিটা আসছে সরকারি খাত থেকে। সরকারি খাত থেকে যে ৩০ শতাংশ আসছে, সেখান থেকেও আবার হচ্ছে অপচয়। স্বাস্থ্য খাতে ব্যয়ের ক্ষেত্রে ব্যক্তির মানসিকতাও একটা বড় বিষয়। আমাদের খাদ্য, শিক্ষা, পোশাক, ভ্রমণ, বিনোদন- সব খাতেই একটা বাজেট থাকে। কিন্তু স্বাস্থ্য বা চিকিৎসার জন্য আমরা কোনো বরাদ্দের কথা আগে থেকে চিন্তা করি না। ধরে নিই যেন আমাদের কোনো অসুখবিসুখ হবেই না। আর যখন অসুখটা আসলেই হয়, তখন ব্যয়ের কথা শুনে ডাক্তার বা হাসপাতালের ওপর মন খারাপ করি। অথচ প্রতি মাসেই যদি এ বাবদ কিছু কিছু করে অর্থ জমিয়ে রাখা যায়, তাহলে আর চিকিৎসা করতে গিয়ে বাড়তি ঝামেলায় পড়তে হয় না। মজার ব্যাপার হলো, দেশের চিকিৎসা ব্যয়বহুল বলে যারা হতাশ ও বিরক্ত হয়ে যান, তারাই কিন্তু আবার বিদেশে গিয়ে অনেক বেশি ব্যয় করে চিকিৎসা করিয়ে আসেন।

স্বাস্থ্য খাত নিয়ে বহুল প্রচারিত অনাস্থার আরও একটা বড় কারণ হচ্ছে এর নেতিবাচক প্রচারণা। যথাযথ হিসাব করলে দেখা যাবে, ৯৫ শতাংশ মানুষই দেশে চিকিৎসা করিয়ে ভালো হয়ে যাচ্ছেন। দেশের এই সাফল্যগুলো সেভাবে প্রচার করা হয় না। বরং দু-একটা অঘটন, যার সংখ্যা হাজারেও একটা হবে না, সেগুলোই ফলাও করে প্রচার করা হয়। এসবের বিপরীতে আমাদের দেশের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিরা কিছু হলেই ‘উন্নত চিকিৎসা’র নামে বিদেশে চলে যান। আমার মনে হয়, এসবই এক ধরনের নেতিবাচক ব্র্যান্ডিং হিসেবে কাজ করে। নেতা-নেত্রী, বড় বড় ব্যবসায়ী, পাবলিক ফিগার- এদের দিকে জনগণ তাকিয়ে থাকেন। এরাই যদি দেশের স্বাস্থ্য ব্যবস্থার প্রতি আস্থা রাখতে না পারেন, তাহলে সাধারণ মানুষকে আর দোষ দিয়ে কী হবে!

কেউ কেউ অবশ্য বলে থাকেন, আমাদের দেশে ‘নেতিবাচক ব্র্যান্ডিং’ এখন একটা জটিল মানসিক রোগে পরিণত হয়েছে। সবকিছু নিয়েই নেতিবাচক মন্তব্য, মানুষ যেন সবকিছু নিয়েই বিরক্ত। শহরের রাস্তা চলাচলের অনুপযোগী, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে লেখাপড়া হয় না, খাদ্যের নামে বিক্রি হচ্ছে সব অখাদ্য, আইনশৃঙ্খলা বলতে কিছু নেই, দুর্নীতি চারদিকে ছড়িয়ে গেছে- এরকম নেতিবাচক কথা বলা এখন নিয়মে পরিণত হয়েছে। নেগেটিভ কথা বলতে পারাটাই যেন আধুনিকতা।  একটা বিষয় আমি বুঝতে পারি না, সবকিছুই যদি এতটা নেগেটিভ হবে, তাহলে দেশের এত উন্নতি হচ্ছে কীভাবে? কীভাবে উন্নত হচ্ছে অবকাঠামো, উন্নত হচ্ছে যোগাযোগ ব্যবস্থা? অথবা যদি স্বাস্থ্য ব্যবস্থার কথাই বলি, সেটাই বা এতটা বিকশিত হচ্ছে কীভাবে?  আমরা এখন বেশ দায়িত্ব নিয়েই বলতে পারি, আমাদের চিকিৎসা ব্যবস্থা এখন উন্নত বিশ্বের সঙ্গে রীতিমতো পাল্লা দেওয়ার মতো অবস্থায় চলে এসেছে। যতটুকু পিছিয়ে আছে তা ওই নেতিবাচক ব্র্যান্ডিং ও অলীক আস্থাহীনতার কারণেই। চলমান এ আস্থাহীনতা দূর করতে সংশ্লিষ্ট সবাইকে সচেতন হতে হবে। আর তা করা না গেলে সংকট আরও ঘনীভূত হবে।

 

লেখক : ব্যবস্থাপনা পরিচালক, ল্যাবএইড গ্রুপ

এই বিভাগের আরও খবর
অজ্ঞাত লাশ বাড়ছে
অজ্ঞাত লাশ বাড়ছে
সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি
সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি
নিজের বিচারে নিজেই বিচারক ট্রাম্প
নিজের বিচারে নিজেই বিচারক ট্রাম্প
ধর্মীয় আলোচনায় শিষ্টাচার
ধর্মীয় আলোচনায় শিষ্টাচার
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
ভাঁড়ারে টান, সঞ্চয়ে হাত
ভাঁড়ারে টান, সঞ্চয়ে হাত
উত্তাল রাজনীতি
উত্তাল রাজনীতি
খেলনাও শিক্ষক
খেলনাও শিক্ষক
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
‘বাণিজ্যে বসতে লক্ষ্মী’
‘বাণিজ্যে বসতে লক্ষ্মী’
বর্জ্য থেকেই শক্তি ও সম্পদ
বর্জ্য থেকেই শক্তি ও সম্পদ
সর্বশেষ খবর
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার এক গ্রামজুড়ে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু ‘চীনা জামাই’
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার এক গ্রামজুড়ে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু ‘চীনা জামাই’

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেটের শ্রমিক নেতাদের গ্রেফতারের প্রতিবাদে বরিশালে বিক্ষোভ
সিলেটের শ্রমিক নেতাদের গ্রেফতারের প্রতিবাদে বরিশালে বিক্ষোভ

৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

ট্রেনে কাটা পড়ে প্রাণ গেল বৃদ্ধার
ট্রেনে কাটা পড়ে প্রাণ গেল বৃদ্ধার

৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৯৫০-এর দশকের আকাশে দেখা আলোর ঝলক নিয়ে রহস্য
১৯৫০-এর দশকের আকাশে দেখা আলোর ঝলক নিয়ে রহস্য

৪ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

দিনাজপুরে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
দিনাজপুরে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খিলগাঁওয়ে খাল থেকে মরদেহ উদ্ধার
খিলগাঁওয়ে খাল থেকে মরদেহ উদ্ধার

৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

সচিবালয়ে ইবতেদায়ি শিক্ষকদের প্রতিনিধি দল
সচিবালয়ে ইবতেদায়ি শিক্ষকদের প্রতিনিধি দল

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাড্ডায় মিললো নারী-পুরুষের গলিত মরদেহ
বাড্ডায় মিললো নারী-পুরুষের গলিত মরদেহ

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

শাপলা কলি দেওয়া হলে নেবে এনসিপি
শাপলা কলি দেওয়া হলে নেবে এনসিপি

২০ মিনিট আগে | রাজনীতি

সোমবার বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
সোমবার বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়

২৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

হবিগঞ্জে নাইন মার্ডার মামলার আসামি চেয়ারম্যান মঞ্জু গ্রেফতার
হবিগঞ্জে নাইন মার্ডার মামলার আসামি চেয়ারম্যান মঞ্জু গ্রেফতার

২৯ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

সাংবাদিকদের চুপ করালে সবার কণ্ঠ থেমে যায়: জাতিসংঘ মহাসচিব
সাংবাদিকদের চুপ করালে সবার কণ্ঠ থেমে যায়: জাতিসংঘ মহাসচিব

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাবিতে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে কুইজ প্রতিযোগিতা
জাবিতে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে কুইজ প্রতিযোগিতা

৩০ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বিয়ের দিন ঠিক করতে গিয়ে নিহত সেই রুপলালের মেয়ের বিয়ে
বিয়ের দিন ঠিক করতে গিয়ে নিহত সেই রুপলালের মেয়ের বিয়ে

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাত মাস পর উৎপাদনে সিইউএফএল
সাত মাস পর উৎপাদনে সিইউএফএল

৩৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুলাই সনদ ইস্যুতে জাতির সঙ্গে প্রতারণা করা হয়েছে : গয়েশ্বর
জুলাই সনদ ইস্যুতে জাতির সঙ্গে প্রতারণা করা হয়েছে : গয়েশ্বর

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

খাগড়াছড়িতে বিএনপির ৩১ দফার প্রচারণায় লিফলেট বিতরণ
খাগড়াছড়িতে বিএনপির ৩১ দফার প্রচারণায় লিফলেট বিতরণ

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা নিয়ে ২৪টি জরুরি নির্দেশনা
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা নিয়ে ২৪টি জরুরি নির্দেশনা

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

বৃষ্টি আর বাতাসে নুয়ে পড়েছে ধানক্ষেত, দুশ্চিন্তায় কৃষকরা
বৃষ্টি আর বাতাসে নুয়ে পড়েছে ধানক্ষেত, দুশ্চিন্তায় কৃষকরা

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ককটেল তৈরির সময় বিস্ফোরণ, আহত ১
বগুড়ায় ককটেল তৈরির সময় বিস্ফোরণ, আহত ১

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সন্ধ্যার মধ্যে ঢাকায় বজ্রবৃষ্টির আভাস
সন্ধ্যার মধ্যে ঢাকায় বজ্রবৃষ্টির আভাস

৪৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

নৃত্য নিকেতনের সুবর্ণজয়ন্তীতে পানির ফিল্টার উপহার দিল বসুন্ধরা শুভসংঘ
নৃত্য নিকেতনের সুবর্ণজয়ন্তীতে পানির ফিল্টার উপহার দিল বসুন্ধরা শুভসংঘ

৪৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সিরাজগঞ্জে ৮ হাজারেরও বেশি কৃষকের মাঝে বিনামূল্যে বীজ ও সার বিতরণ
সিরাজগঞ্জে ৮ হাজারেরও বেশি কৃষকের মাঝে বিনামূল্যে বীজ ও সার বিতরণ

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বজ্রপাতে খামারির মৃত্যু
বজ্রপাতে খামারির মৃত্যু

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারে দাম কমল ২৬ টাকা
১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারে দাম কমল ২৬ টাকা

৫৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

এনজিও কর্মীকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে বিএনপি নেতা বহিষ্কার
এনজিও কর্মীকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে বিএনপি নেতা বহিষ্কার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কর্মসংস্থান রক্ষা ও হুন্ডি বন্ধে এয়ারলাইন্স জিএসএ নিয়োগ আইন বহাল রাখার দাবি
কর্মসংস্থান রক্ষা ও হুন্ডি বন্ধে এয়ারলাইন্স জিএসএ নিয়োগ আইন বহাল রাখার দাবি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় প্রিজন ট্রাকের ধাক্কায় ঠেলাগাড়ি শ্রমিকের মৃত্যু
ঢাকায় প্রিজন ট্রাকের ধাক্কায় ঠেলাগাড়ি শ্রমিকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিইসির সঙ্গে বৈঠকে এনসিপি
সিইসির সঙ্গে বৈঠকে এনসিপি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ৮৬৭ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ৮৬৭ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
‘জামায়াতকে বাদ দিয়ে হলেও সব দল ঐক্যবদ্ধভাবে নির্বাচনে যাবে’
‘জামায়াতকে বাদ দিয়ে হলেও সব দল ঐক্যবদ্ধভাবে নির্বাচনে যাবে’

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুতিন আনলেন নতুন পারমাণবিক টর্পেডো ‘পসাইডন’, আতঙ্কে ইউরোপ
পুতিন আনলেন নতুন পারমাণবিক টর্পেডো ‘পসাইডন’, আতঙ্কে ইউরোপ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষ কর্মীদের জন্য নতুন ভিসা চালু করছে পর্তুগাল
দক্ষ কর্মীদের জন্য নতুন ভিসা চালু করছে পর্তুগাল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলের কণ্ঠ নকল করে অসত্য ভিডিও প্রচার
মির্জা ফখরুলের কণ্ঠ নকল করে অসত্য ভিডিও প্রচার

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পদ্মাপাড়ে মিথেন গ্যাসের উপস্থিতি পেল বাপেক্স
পদ্মাপাড়ে মিথেন গ্যাসের উপস্থিতি পেল বাপেক্স

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচনের আগে ইসলামকে রাজনৈতিক ফায়দা লাভে ব্যবহারের চেষ্টা : সালাহউদ্দিন
নির্বাচনের আগে ইসলামকে রাজনৈতিক ফায়দা লাভে ব্যবহারের চেষ্টা : সালাহউদ্দিন

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তিন বাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ, নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তিন বাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ, নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বিবাহবিচ্ছেদ’ প্রশ্নে যে জবাব দেন ঐশ্বরিয়া
‘বিবাহবিচ্ছেদ’ প্রশ্নে যে জবাব দেন ঐশ্বরিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিডিয়া ও তৃণমূলের সঙ্গে সম্পর্ক বাড়াতে বিএনপির ৭ টিম গঠন
মিডিয়া ও তৃণমূলের সঙ্গে সম্পর্ক বাড়াতে বিএনপির ৭ টিম গঠন

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নতুন প্রেমে মজেছেন মালাইকা!
নতুন প্রেমে মজেছেন মালাইকা!

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পকেটমার-চুরির অভ্যাস কোনভাবেই ছাড়তে পারলেন না এই অভিনেত্রী!
পকেটমার-চুরির অভ্যাস কোনভাবেই ছাড়তে পারলেন না এই অভিনেত্রী!

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৭২-এর সংবিধান বাতিল করতে হবে : মামুনুল হক
৭২-এর সংবিধান বাতিল করতে হবে : মামুনুল হক

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকায় ঝুম বৃষ্টি
ঢাকায় ঝুম বৃষ্টি

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কোহলির রেকর্ড ভেঙে শীর্ষে বাবর
কোহলির রেকর্ড ভেঙে শীর্ষে বাবর

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামি আলেমের সম্ভাব্য সফর প্রসঙ্গে ভারতের মন্তব্য ঢাকার নজরে এসেছে
ইসলামি আলেমের সম্ভাব্য সফর প্রসঙ্গে ভারতের মন্তব্য ঢাকার নজরে এসেছে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর ফাঁকিতেও চ্যাম্পিয়ন সেই ডাক্তাররা
কর ফাঁকিতেও চ্যাম্পিয়ন সেই ডাক্তাররা

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতীয় বংশোদ্ভূত সিইও’র বিরুদ্ধে ৫০০ মিলিয়ন ডলারের জালিয়াতির অভিযোগ
ভারতীয় বংশোদ্ভূত সিইও’র বিরুদ্ধে ৫০০ মিলিয়ন ডলারের জালিয়াতির অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নীল রঙের কুকুর! বিজ্ঞানীরাও হতবাক
নীল রঙের কুকুর! বিজ্ঞানীরাও হতবাক

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তত্ত্বাবধায়ক বাতিলের রায় দিয়েই রাজনৈতিক সংকটের শুরু : আপিল বিভাগকে বিএনপি
তত্ত্বাবধায়ক বাতিলের রায় দিয়েই রাজনৈতিক সংকটের শুরু : আপিল বিভাগকে বিএনপি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেপরোয়া ট্রাম্পের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান ওবামার
বেপরোয়া ট্রাম্পের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান ওবামার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মার এক পাঙাশ বিক্রি হলো ৬৭ হাজার টাকায়
পদ্মার এক পাঙাশ বিক্রি হলো ৬৭ হাজার টাকায়

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোটেলে রুম না পেয়ে থাকতে চাইলেন মান্নাতে, ভক্তকে শাহরুখের জবাব
হোটেলে রুম না পেয়ে থাকতে চাইলেন মান্নাতে, ভক্তকে শাহরুখের জবাব

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২০০৭ সালের পর জন্ম নিলে সারাজীবন ধূমপান নিষেধ!
২০০৭ সালের পর জন্ম নিলে সারাজীবন ধূমপান নিষেধ!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টিপাতের মধ্যেই ১০ জেলায় ঝড়ের আশঙ্কা
বৃষ্টিপাতের মধ্যেই ১০ জেলায় ঝড়ের আশঙ্কা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রবল বৃষ্টিতে এক্সপ্রেসওয়েতে উল্টে গেল বাস
প্রবল বৃষ্টিতে এক্সপ্রেসওয়েতে উল্টে গেল বাস

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন ঘোষণা
১৫ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন ঘোষণা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাইজেরিয়ায় সামরিক অভিযান চালানোর হুমকি ট্রাম্পের
নাইজেরিয়ায় সামরিক অভিযান চালানোর হুমকি ট্রাম্পের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও জামায়াতের আমির নির্বাচিত ডা. শফিকুর রহমান
আবারও জামায়াতের আমির নির্বাচিত ডা. শফিকুর রহমান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুই বছরে দেড় লাখ মৃত্যু, কেন রক্তে ভাসছে সুদান
দুই বছরে দেড় লাখ মৃত্যু, কেন রক্তে ভাসছে সুদান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আগে নির্বাচন চায় দেশবাসী
আগে নির্বাচন চায় দেশবাসী

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. আলী রীয়াজের পদত্যাগ দাবি নিউইয়র্ক বিএনপির
ড. আলী রীয়াজের পদত্যাগ দাবি নিউইয়র্ক বিএনপির

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার সংস্কার বাস্তবায়নে কমিশন
এবার সংস্কার বাস্তবায়নে কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন চ্যাম্পিয়ন পাবে ক্রিকেটবিশ্ব
নতুন চ্যাম্পিয়ন পাবে ক্রিকেটবিশ্ব

মাঠে ময়দানে

শোবিজ কাঁপানো প্রেম
শোবিজ কাঁপানো প্রেম

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিপজ্জনক বগুড়ার মহাসড়ক
বিপজ্জনক বগুড়ার মহাসড়ক

নগর জীবন

আসছেন জাকির নায়েক, ভারতের সতর্কবার্তা
আসছেন জাকির নায়েক, ভারতের সতর্কবার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা
নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

আড়াই শ বছরের কাঠগোলাপ গাছ
আড়াই শ বছরের কাঠগোলাপ গাছ

পেছনের পৃষ্ঠা

৯ দফা সংস্কার প্রস্তাব বাংলাদেশ ব্যাংকের
৯ দফা সংস্কার প্রস্তাব বাংলাদেশ ব্যাংকের

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে সাজ্জাদ হত্যার নেপথ্যে পরিবহন চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণ!
চট্টগ্রামে সাজ্জাদ হত্যার নেপথ্যে পরিবহন চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণ!

নগর জীবন

গণভোট ছাড়া নির্বাচনের দুই পয়সার মূল্য নেই
গণভোট ছাড়া নির্বাচনের দুই পয়সার মূল্য নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মওদুদী নয়, মদিনার ইসলাম চর্চা করি
মওদুদী নয়, মদিনার ইসলাম চর্চা করি

প্রথম পৃষ্ঠা

পাহাড়ি মেলায় মানুষের উচ্ছ্বাস
পাহাড়ি মেলায় মানুষের উচ্ছ্বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

আলালের বক্তব্য জামায়াতের প্রতিবাদ
আলালের বক্তব্য জামায়াতের প্রতিবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে সরব বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে সরব বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

দুই দলের বোঝাপড়ার কথা শোনা যাচ্ছে
দুই দলের বোঝাপড়ার কথা শোনা যাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

গাছের ওপর ১২ ফুট লম্বা অজগর
গাছের ওপর ১২ ফুট লম্বা অজগর

খবর

এ বয়সে চাকরি পামু কোথায়
এ বয়সে চাকরি পামু কোথায়

পেছনের পৃষ্ঠা

দলের কাছে নতি স্বীকার উপদেষ্টাদের
দলের কাছে নতি স্বীকার উপদেষ্টাদের

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যয় বেড়েছে ব্যবসায়
ব্যয় বেড়েছে ব্যবসায়

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন দলের চার নেতা কুশলী প্রচারে
তিন দলের চার নেতা কুশলী প্রচারে

নগর জীবন

দুই ভাইকে কুপিয়ে হত্যা নরসিংদীতে
দুই ভাইকে কুপিয়ে হত্যা নরসিংদীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

দ্বার খুললেও জাহাজ নেই!
দ্বার খুললেও জাহাজ নেই!

পেছনের পৃষ্ঠা

বই পড়ায় ১০২ দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ৯৭তম
বই পড়ায় ১০২ দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ৯৭তম

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন কমিশন গঠন হয়েছে ভাগাভাগি করে
নির্বাচন কমিশন গঠন হয়েছে ভাগাভাগি করে

পেছনের পৃষ্ঠা

বৃষ্টিতে ভোগান্তি নগরবাসীর
বৃষ্টিতে ভোগান্তি নগরবাসীর

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৭০ হাজার ছাড়াল
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৭০ হাজার ছাড়াল

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনই শক্তিশালী গণতান্ত্রিক সমাধান
নির্বাচনই শক্তিশালী গণতান্ত্রিক সমাধান

পেছনের পৃষ্ঠা