শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৫ ডিসেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

স্বাস্থ্য খাতে আস্থার সংকট

ডা. এ এম শামীম
প্রিন্ট ভার্সন
স্বাস্থ্য খাতে আস্থার সংকট

ব্যাপক উন্নতি এবং আন্তর্জাতিক মান অর্জনের পরও যে খাতটি নিয়ে আমাদের দেশের কিছু মানুষের মধ্যে এখনো এক ধরনের আস্থাহীনতা বিরাজ করে, সেটি সম্ভবত স্বাস্থ্য খাত। হাতে গোনা দু-একটি বিশেষায়িত ক্ষেত্র ছাড়া প্রতিটি রোগেরই বিশ্বমানের চিকিৎসা আমাদের দেশে হয়ে থাকে। তারপরও দেখা যায় ছোটখাটো  রোগের জন্যও মানুষ বিদেশে যায়। এই যাওয়ার ফল যে সবসময়ই সুখকর হয় তা নয়। বাড়তি ব্যয়ের হিসাব করতে হয়, অর্থ সংগ্রহ করতে হয় কষ্ট করে।  এর ওপর আবার অনেকে বিদেশে গিয়ে বিপদে পড়ে। যে বাজেট নিয়ে যায়, তাতে হয়তো সংকুলান হয় না। তখন চিকিৎসা শেষ না করেই ফিরে আসতে হয়। এতসব সমস্যার পরও কিছু মানুষ চিকিৎসার জন্য বিদেশে যায়।  পর্যাপ্ত অর্থের অভাবে যারা যেতে পারে না, যেতে না পেরে তারাও মনঃকষ্টে ভোগে।

এই যে চিকিৎসার জন্য কিছু মানুষের বিদেশে যেতে চাওয়ার প্রবল আকাক্সক্ষা, এর পেছনে বেশ কয়েকটি কারণ রয়েছে। তবে প্রধানতম কারণটি হচ্ছে, দেশের স্বাস্থ্য ব্যবস্থার প্রতি অনাস্থা। যার বিদেশে চিকিৎসার বিন্দুমাত্র অভিজ্ঞতা নেই, তাকেও দেখা যায় কোনো একজন অসুস্থ আত্মীয়ের পাশে বসে বিশেষজ্ঞ মতামত দিতে। হয়তো বলছেন, এদেশে ভালো চিকিৎসা আছে নাকি? তারচেয়ে বরং সিঙ্গাপুর বা থাইল্যান্ড চলে যাও। আর অত টাকা না থাকলে নিদেনপক্ষে ভারতেও যেতে পার।

এই যে ঢালাও বলে দেওয়া- ‘দেশে ভালো চিকিৎসা হয় না,’ এর পেছনে মূলত কাজ করে আমাদের স্বাস্থ্য ব্যবস্থার প্রতি কিছু মানুষের অনাস্থা। কিন্তু এ অনাস্থাটা তৈরি হলো কেন? এটা কি একেবারেই অমূলক, একেবারেই ভিত্তিহীন? নাকি কিছু কারণ থাকলেও বেশির ভাগই নেতিবাচক প্রচারণার কুফল? আমাদের স্বাস্থ্য খাতে কিছু সমস্যা যে নেই, তা বলা যাবে না। কিছু কিছু অনিয়ম দীর্ঘদিন ধরে এমনভাবে চলে আসছে যে, তা যেন অনেকটা নিয়মের মতোই হয়ে গেছে।

প্রথমেই বলা যায়, আমাদের দেশে এখন পর্যন্ত একটা সমন্বিত স্বাস্থ্য ব্যবস্থা চালু করা যায়নি। মানুষ যখন চিকিৎসার জন্য যায়, তা সরকারি বা বেসরকরি পর্যায়ে যেখানেই হোক না কেন, তারা সাধারণত একটি রোগের চিকিৎসার জন্যই যায়। কিন্তু বাস্তবে অনেক রোগই আছে যা কি না অন্য এক বা একাধিক রোগের সঙ্গে সম্পর্কিত। আবার অনেক রোগ আছে, যা থেকে জটিল কোনো রোগের পূর্বাভাস পাওয়া যায়। আমাদের দেশের মানুষ সাধারণত রোগের শুরুতেই চিকিৎসকের কাছে যায় না, পরিস্থিতি সংকটাপন্ন না হওয়া পর্যন্ত রোগটা পুষতে থাকে। একটা সমন্বিত স্বাস্থ্য ব্যবস্থা না থাকার কারণেই এ সমস্যাগুলো হয়ে থাকে। শুরু থেকেই যদি চিকিৎসাটা সমন্বিতভাবে করা যায়, তাহলে হয়তো জটিল অনেক রোগ থেকে মুক্ত থাকা সম্ভব।

সমন্বিত স্বাস্থ্য ব্যবস্থার বাস্তবায়ন না হওয়ার পেছনে যে কারণগুলো কাজ করছে, তার একটি হচ্ছে পর্যাপ্ত প্রশিক্ষিত স্বাস্থ্যকর্মী না থাকা। এরা মানুষকে রোগ ও তার চিকিৎসা সম্পর্কে ধারণা দেওয়ার পাশাপাশি মানসিকভাবে তৈরি করে দিতে পারে। দেশে স্বাস্থ্যকর্মী যে একেবারেই নেই, তা হয়তো নয়। তবে যা আছে, তাদের বিষয়েও যথাযথ মনিটরিংয়ের অভাব দেখা যায়। ফলে এদের কাছ থেকে চিকিৎসাপ্রত্যাশী মানুষ যতটুকু উপকার লাভ করতে পারত, তা প্রায়ই আর হয় না।

এখানে আরও একটি বিষয়ের কথা উল্লেখ করা যায়। তা হচ্ছে রেফারেল পদ্ধতি চালু করা। ছোটখাটো রোগ বা শারীরিক সমস্যা নিয়েও মানুষ হুটহাট চলে যায় বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের কাছে। একটু গা গরম করেছে, জ্বর জ্বর লাগছে, চলে গেল হয়তো মেডিসিনের কোনো প্রফেসরের কাছে। প্রফেসরের সিরিয়াল পেতে হয়তো সে নিজের অথবা বন্ধু-বান্ধবের পরিচিতি বা প্রভাব খাটিয়েছে। কিন্তু বাস্তবে এটা ছিল নেহায়েতই একটা অপ্রয়োজনীয় কাজ। উন্নত বিশ্ব হলে, শুরুতে তাকে কোনো জিপি বা জেনারেল প্র্যাকটিশনারের কাছে যেতে হতো। জটিল কিছু হলে তিনিই বলে দেবেন কোন বিশেষজ্ঞের কাছে যেতে হবে। সেখানে একজন জিপি রেফার করে না দিলে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকরা সেই রোগী দেখবেন না। এতে সুফল যেটা হয়, যে সমস্যার সমাধান একজন জুনিয়র চিকিৎসক করতে পারেন, তা নিয়ে প্রবীণ বিশেষজ্ঞকে সময় নষ্ট করতে হয় না। আর এই রেফারেল পদ্ধতি চালু না হওয়ায় আমাদের এখানে দেখা যায়, নবীন চিকিৎসকরা রোগী পাচ্ছেন না, আর বিশেষজ্ঞরা মধ্যরাত পর্যন্ত রোগী দেখেও শেষ করতে পারছেন না। যারা সামান্য জ্বরের জন্য চিকিৎসা পরামর্শ পেতে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের চেম্বারের সামনে ঘণ্টার পর ঘণ্টা অপেক্ষা করছেন, তারাও যে এ অপেক্ষাটিকে খুব এনজয় করছেন, তা নয়। বরং প্রায়ই তারা প্রকাশ্যে নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া প্রকাশ করছেন। এমন সব প্রতিক্রিয়াই কিন্তু ধীরে ধীরে বিবর্ধিত হতে হতে পুরো স্বাস্থ্য ব্যবস্থার প্রতি আস্থাহীনতা হিসেবে জনসমক্ষে ছড়িয়ে পড়ে।

পৃথিবীর সব দেশেই চিকিৎসা একটা ব্যয়বহুল সেবা। কিন্তু আমাদের মতো দেশে মানুষের মনে চিকিৎসা নিয়ে একটা বিচিত্র মানসিকতা বিরাজ করে। তারা চিকিৎসার জন্য তেমন কোনো খরচ করতে চায় না। প্রায় বিনামূল্যে সরকারি ব্যবস্থাপনায় চিকিৎসা রয়েছে। কিন্তু মানুষ আবার সেখানে যেতে চায় না। তারা মনে করে সরকারি হাসপাতালে ভালো চিকিৎসা হয় না, চিকিৎসকরা মনোযোগ দিয়ে রোগীকে দেখেন না, সর্বোপরি সেখানে গেলে সময় লেগে যায় অনেক বেশি। এ ধারণাগুলো সবই হয়তো সত্য নয়। সময় বেশি লাগার বিষয়টি ঠিক আছে, এটা কেবল এখানেই নয়, পৃথিবীর সব দেশেই সরকারি চিকিৎসা কিছুটা সময়সাপেক্ষ হয়ে থাকে। কিন্তু তারপরও বিদেশের এই সময়ক্ষেপণের ব্যাপারটা মানুষ মনে করতে চায় না। বরং উল্টো ভাবতে থাকে- বিলম্ব বুঝি কেবল আমাদের হাসপাতালেই হয়। তাই সামান্য রোগে শোকেই তারা বেসরকারি হাসপাতালে যেতে চায়। প্রাইভেট ডাক্তার দেখাতে চায়। চায় বটে, কিন্তু সেখানে যে বেশি ব্যয় হবে, সেটা আবার মানতে চায় না। এ এক জটিল মানসিকতা। এ সমস্যা থেকে উত্তরণে সরকার ভূমিকা রাখতে পারত। সরকারি হাসপাতালের ব্যবস্থাপনা আরও ভালো করতে পারত, কিংবা বেসরকারি হাসপাতালকে নানা সহযোগিতা প্রদানের মাধ্যমে মানুষের ব্যয় কমানোর সুযোগ করে দিতে পারত। কিন্তু সরকারের সেই ভূমিকা তেমন একটা দেখা যাচ্ছে না। চিকিৎসা করতে গিয়ে মানুষের ব্যক্তিগত ব্যয় দিন দিন বেড়েই যাচ্ছে। সরকারের একটা পরিকল্পনা ছিল, মানুষের ব্যক্তিগত ব্যয় কমানোর, কিন্তু সেই পরিকল্পনা প্রতিনিয়তই উল্টো পথে হাঁটছে। এক হিসাবে দেখা গেছে, চিকিৎসা ব্যয়ের ৭০ শতাংশই এখন মানুষকে করতে হচ্ছে নিজের পকেট থেকে। বাকিটা আসছে সরকারি খাত থেকে। সরকারি খাত থেকে যে ৩০ শতাংশ আসছে, সেখান থেকেও আবার হচ্ছে অপচয়। স্বাস্থ্য খাতে ব্যয়ের ক্ষেত্রে ব্যক্তির মানসিকতাও একটা বড় বিষয়। আমাদের খাদ্য, শিক্ষা, পোশাক, ভ্রমণ, বিনোদন- সব খাতেই একটা বাজেট থাকে। কিন্তু স্বাস্থ্য বা চিকিৎসার জন্য আমরা কোনো বরাদ্দের কথা আগে থেকে চিন্তা করি না। ধরে নিই যেন আমাদের কোনো অসুখবিসুখ হবেই না। আর যখন অসুখটা আসলেই হয়, তখন ব্যয়ের কথা শুনে ডাক্তার বা হাসপাতালের ওপর মন খারাপ করি। অথচ প্রতি মাসেই যদি এ বাবদ কিছু কিছু করে অর্থ জমিয়ে রাখা যায়, তাহলে আর চিকিৎসা করতে গিয়ে বাড়তি ঝামেলায় পড়তে হয় না। মজার ব্যাপার হলো, দেশের চিকিৎসা ব্যয়বহুল বলে যারা হতাশ ও বিরক্ত হয়ে যান, তারাই কিন্তু আবার বিদেশে গিয়ে অনেক বেশি ব্যয় করে চিকিৎসা করিয়ে আসেন।

স্বাস্থ্য খাত নিয়ে বহুল প্রচারিত অনাস্থার আরও একটা বড় কারণ হচ্ছে এর নেতিবাচক প্রচারণা। যথাযথ হিসাব করলে দেখা যাবে, ৯৫ শতাংশ মানুষই দেশে চিকিৎসা করিয়ে ভালো হয়ে যাচ্ছেন। দেশের এই সাফল্যগুলো সেভাবে প্রচার করা হয় না। বরং দু-একটা অঘটন, যার সংখ্যা হাজারেও একটা হবে না, সেগুলোই ফলাও করে প্রচার করা হয়। এসবের বিপরীতে আমাদের দেশের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিরা কিছু হলেই ‘উন্নত চিকিৎসা’র নামে বিদেশে চলে যান। আমার মনে হয়, এসবই এক ধরনের নেতিবাচক ব্র্যান্ডিং হিসেবে কাজ করে। নেতা-নেত্রী, বড় বড় ব্যবসায়ী, পাবলিক ফিগার- এদের দিকে জনগণ তাকিয়ে থাকেন। এরাই যদি দেশের স্বাস্থ্য ব্যবস্থার প্রতি আস্থা রাখতে না পারেন, তাহলে সাধারণ মানুষকে আর দোষ দিয়ে কী হবে!

কেউ কেউ অবশ্য বলে থাকেন, আমাদের দেশে ‘নেতিবাচক ব্র্যান্ডিং’ এখন একটা জটিল মানসিক রোগে পরিণত হয়েছে। সবকিছু নিয়েই নেতিবাচক মন্তব্য, মানুষ যেন সবকিছু নিয়েই বিরক্ত। শহরের রাস্তা চলাচলের অনুপযোগী, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে লেখাপড়া হয় না, খাদ্যের নামে বিক্রি হচ্ছে সব অখাদ্য, আইনশৃঙ্খলা বলতে কিছু নেই, দুর্নীতি চারদিকে ছড়িয়ে গেছে- এরকম নেতিবাচক কথা বলা এখন নিয়মে পরিণত হয়েছে। নেগেটিভ কথা বলতে পারাটাই যেন আধুনিকতা।  একটা বিষয় আমি বুঝতে পারি না, সবকিছুই যদি এতটা নেগেটিভ হবে, তাহলে দেশের এত উন্নতি হচ্ছে কীভাবে? কীভাবে উন্নত হচ্ছে অবকাঠামো, উন্নত হচ্ছে যোগাযোগ ব্যবস্থা? অথবা যদি স্বাস্থ্য ব্যবস্থার কথাই বলি, সেটাই বা এতটা বিকশিত হচ্ছে কীভাবে?  আমরা এখন বেশ দায়িত্ব নিয়েই বলতে পারি, আমাদের চিকিৎসা ব্যবস্থা এখন উন্নত বিশ্বের সঙ্গে রীতিমতো পাল্লা দেওয়ার মতো অবস্থায় চলে এসেছে। যতটুকু পিছিয়ে আছে তা ওই নেতিবাচক ব্র্যান্ডিং ও অলীক আস্থাহীনতার কারণেই। চলমান এ আস্থাহীনতা দূর করতে সংশ্লিষ্ট সবাইকে সচেতন হতে হবে। আর তা করা না গেলে সংকট আরও ঘনীভূত হবে।

 

লেখক : ব্যবস্থাপনা পরিচালক, ল্যাবএইড গ্রুপ

এই বিভাগের আরও খবর
বিমানে বোমা আতঙ্ক
বিমানে বোমা আতঙ্ক
থেঁতলে পিটিয়ে গুলিতে হত্যা
থেঁতলে পিটিয়ে গুলিতে হত্যা
তাবিজ ব্যবসার বিরুদ্ধে আইনি প্রতিরোধ চাই
তাবিজ ব্যবসার বিরুদ্ধে আইনি প্রতিরোধ চাই
মানবাধিকার ও ইসলামি দৃষ্টিভঙ্গি
মানবাধিকার ও ইসলামি দৃষ্টিভঙ্গি
অন্যের শর্তে যেন দেশ না চলে
অন্যের শর্তে যেন দেশ না চলে
‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা
‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা
এসএসসির ফলাফল
এসএসসির ফলাফল
বিদেশি বিনিয়োগ
বিদেশি বিনিয়োগ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
যানজটমুক্তির প্রত্যাশা
যানজটমুক্তির প্রত্যাশা
কোথায় পাব হোসাইনি রঙের মানুষ
কোথায় পাব হোসাইনি রঙের মানুষ
কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!
কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!
সর্বশেষ খবর
কুষ্টিয়া পৌরসভার পরিচ্ছন্নতা কর্মীদের কর্মবিরতি
কুষ্টিয়া পৌরসভার পরিচ্ছন্নতা কর্মীদের কর্মবিরতি

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ক্যালগেরির সংগীত সন্ধ্যায় প্রবাসীদের মাতালেন মিনার-মিলা
ক্যালগেরির সংগীত সন্ধ্যায় প্রবাসীদের মাতালেন মিনার-মিলা

১৪ মিনিট আগে | পরবাস

মিটফোর্ড হাসপাতাল ‘শাটডাউন’ ঘোষণা
মিটফোর্ড হাসপাতাল ‘শাটডাউন’ ঘোষণা

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারতের রাজ্যসভায় মনোনীত চার সাংসদের নাম ঘোষণা
ভারতের রাজ্যসভায় মনোনীত চার সাংসদের নাম ঘোষণা

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরগুনায় ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত ৫১ জন
বরগুনায় ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত ৫১ জন

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জামিন পেলেন চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস
জামিন পেলেন চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস

২৪ মিনিট আগে | শোবিজ

জুলাই শহীদদের স্মরণে খাবার বিতরণ করল শুভসংঘ বেরোবি শাখা
জুলাই শহীদদের স্মরণে খাবার বিতরণ করল শুভসংঘ বেরোবি শাখা

২৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

লোহারপুল-পোস্তগোলা রাস্তা সংস্কারসহ দুই দাবি এলাকাবাসীর
লোহারপুল-পোস্তগোলা রাস্তা সংস্কারসহ দুই দাবি এলাকাবাসীর

৩৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

অন্নদা স্কুলের দেড়শ বছর উদযাপনের কার্যক্রমের উদ্বোধন
অন্নদা স্কুলের দেড়শ বছর উদযাপনের কার্যক্রমের উদ্বোধন

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে পিকআপের ধাক্কায় মোটরসাইকেল চালক নিহত
রাজধানীতে পিকআপের ধাক্কায় মোটরসাইকেল চালক নিহত

৩৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভালুকায় যৌথ অভিযানে বিদেশি পিস্তল ও গুলি উদ্ধার
ভালুকায় যৌথ অভিযানে বিদেশি পিস্তল ও গুলি উদ্ধার

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চলে গেলেন দক্ষিণের কিংবদন্তি অভিনেতা কোটা শ্রীনিবাস রাও
চলে গেলেন দক্ষিণের কিংবদন্তি অভিনেতা কোটা শ্রীনিবাস রাও

৫০ মিনিট আগে | শোবিজ

যে কারণে কমেডিয়ান রোজির নাগরিকত্ব কেড়ে নিতে চান ট্রাম্প
যে কারণে কমেডিয়ান রোজির নাগরিকত্ব কেড়ে নিতে চান ট্রাম্প

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বনানীতে সড়ক অবরোধ সিএনজি চালকদের, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ
বনানীতে সড়ক অবরোধ সিএনজি চালকদের, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ

৫৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

২৯ বন্দিকে মুক্তি দিলো কারা কর্তৃপক্ষ
২৯ বন্দিকে মুক্তি দিলো কারা কর্তৃপক্ষ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহীন ডাকাত বাহিনীর ক্যাশিয়ার ইকবালসহ গ্রেফতার ২
শাহীন ডাকাত বাহিনীর ক্যাশিয়ার ইকবালসহ গ্রেফতার ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই শহীদ দিবস’ ঘিরে বেরোবিতে নিরাপত্তা জোরদার, বহিরাগত প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
‘জুলাই শহীদ দিবস’ ঘিরে বেরোবিতে নিরাপত্তা জোরদার, বহিরাগত প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মিটফোর্ডে ইন্টার্ন চিকিৎসকদের কর্মবিরতি
মিটফোর্ডে ইন্টার্ন চিকিৎসকদের কর্মবিরতি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সারা দেশে বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমতে পারে ২ ডিগ্রি
সারা দেশে বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমতে পারে ২ ডিগ্রি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআরের আন্দোলনকে সরকারবিরোধী রূপ দেওয়ার ষড়যন্ত্র ছিল: জ্বালানি উপদেষ্টা
এনবিআরের আন্দোলনকে সরকারবিরোধী রূপ দেওয়ার ষড়যন্ত্র ছিল: জ্বালানি উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি নদভীর পিএস গ্রেফতার
সাবেক এমপি নদভীর পিএস গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিদ্ধিরগঞ্জে ট্রাকচাপায় প্রবাসী নিহত, চালক-হেলপার আটক
সিদ্ধিরগঞ্জে ট্রাকচাপায় প্রবাসী নিহত, চালক-হেলপার আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অস্ট্রেলিয়াকে অল্পেই গুঁড়িয়ে দিয়ে স্বস্তিতে নেই উইন্ডিজও
অস্ট্রেলিয়াকে অল্পেই গুঁড়িয়ে দিয়ে স্বস্তিতে নেই উইন্ডিজও

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঝিনাইদহে ডিবি পরিচয়ে আওয়ামী লীগ নেতাকে অপহরণ, আটক ৪
ঝিনাইদহে ডিবি পরিচয়ে আওয়ামী লীগ নেতাকে অপহরণ, আটক ৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এ সপ্তাহে বড় ধরনের অগ্রগতি ঘটাতে চায় কমিশন : আলী রীয়াজ
এ সপ্তাহে বড় ধরনের অগ্রগতি ঘটাতে চায় কমিশন : আলী রীয়াজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে লেক থেকে শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার, ৭ সহপাঠী জিজ্ঞাসাবাদে
চাঁদপুরে লেক থেকে শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার, ৭ সহপাঠী জিজ্ঞাসাবাদে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেন যুদ্ধ: রাশিয়ার যেকোনও কাজের প্রতি নিঃশর্ত সমর্থনের ঘোষণা কিমের
ইউক্রেন যুদ্ধ: রাশিয়ার যেকোনও কাজের প্রতি নিঃশর্ত সমর্থনের ঘোষণা কিমের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ত্বকের ক্ষতি করতে পারে যেসব খাবার
ত্বকের ক্ষতি করতে পারে যেসব খাবার

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দেখার কেউ নেই শাবির অর্ধকোটি টাকার টেনিস কোর্ট
দেখার কেউ নেই শাবির অর্ধকোটি টাকার টেনিস কোর্ট

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পরকীয়া সন্দেহে স্ত্রীর গায়ে ছুরি, হাসপাতালে অভিনেত্রী
পরকীয়া সন্দেহে স্ত্রীর গায়ে ছুরি, হাসপাতালে অভিনেত্রী

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
লেনদেনের দ্বন্দ্বে ভাঙারি ব্যবসায়ীকে হত্যা : ডিএমপি
লেনদেনের দ্বন্দ্বে ভাঙারি ব্যবসায়ীকে হত্যা : ডিএমপি

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাঁদাবাজির অভিযোগে যুবদল নেতা ফাহিমকে বহিষ্কার, আইনি ব্যবস্থা নেয়ার আহ্বান
চাঁদাবাজির অভিযোগে যুবদল নেতা ফাহিমকে বহিষ্কার, আইনি ব্যবস্থা নেয়ার আহ্বান

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অতিরিক্ত সচিবসহ তিনজন ওএসডি
অতিরিক্ত সচিবসহ তিনজন ওএসডি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের সর্বাধিক মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হতে চলেছে ভারত: রিপোর্ট
বিশ্বের সর্বাধিক মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হতে চলেছে ভারত: রিপোর্ট

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুরান ঢাকায় সোহাগ হত্যা: আসামি রবিনের স্বীকারোক্তি, ৫ দিনের রিমান্ডে টিটন
পুরান ঢাকায় সোহাগ হত্যা: আসামি রবিনের স্বীকারোক্তি, ৫ দিনের রিমান্ডে টিটন

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খুতবার সময় হামলা, খতিব শঙ্কামুক্ত, হামলাকারী জেলহাজতে
খুতবার সময় হামলা, খতিব শঙ্কামুক্ত, হামলাকারী জেলহাজতে

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা
ফের দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতে গুহা থেকে দুই সন্তানসহ রুশ নারীকে উদ্ধার
ভারতে গুহা থেকে দুই সন্তানসহ রুশ নারীকে উদ্ধার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যৌন হয়রানি: শিক্ষকের শাস্তি না হওয়ায় নিজেকে জ্বালিয়ে দিলেন ছাত্রী
যৌন হয়রানি: শিক্ষকের শাস্তি না হওয়ায় নিজেকে জ্বালিয়ে দিলেন ছাত্রী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ লাখ পিস প্যান্টের অর্ডার স্থগিত ওয়ালমার্টের
১০ লাখ পিস প্যান্টের অর্ডার স্থগিত ওয়ালমার্টের

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সোহাগ হত্যার ভিডিও না আসা পর্যন্ত সরকার কী করল-প্রশ্ন রুমিন ফারহানার
সোহাগ হত্যার ভিডিও না আসা পর্যন্ত সরকার কী করল-প্রশ্ন রুমিন ফারহানার

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অপরাধীদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না, তা সরকারের কাছেই প্রশ্ন: তারেক রহমান
অপরাধীদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না, তা সরকারের কাছেই প্রশ্ন: তারেক রহমান

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাঁদা না দেওয়ায় বাসস্ট্যান্ডে গেলেই গাড়ি ভাঙচুর সেই ফাহিমের
চাঁদা না দেওয়ায় বাসস্ট্যান্ডে গেলেই গাড়ি ভাঙচুর সেই ফাহিমের

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রকে পাল্টা ব্যবস্থার হুমকি ইউরোপীয় কমিশনের
যুক্তরাষ্ট্রকে পাল্টা ব্যবস্থার হুমকি ইউরোপীয় কমিশনের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে সন্দেহভাজন বিদেশিদের আগমন বেড়েছে: মির্জা আব্বাস
দেশে সন্দেহভাজন বিদেশিদের আগমন বেড়েছে: মির্জা আব্বাস

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কঠোর বিএনপি অপরাধ করলেই শাস্তি
কঠোর বিএনপি অপরাধ করলেই শাস্তি

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সম্পূর্ণ সত্য বললে চৌধুরী মামুনকে ক্ষমার বিষয়টি বিবেচনা করা হবে : ট্রাইব্যুনাল
সম্পূর্ণ সত্য বললে চৌধুরী মামুনকে ক্ষমার বিষয়টি বিবেচনা করা হবে : ট্রাইব্যুনাল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শরীরে পোকা, পচে গেছে মস্তিষ্ক— অভিনেত্রী হুমাইরার ময়নাতদন্তে চাঞ্চল্যকর তথ্য
শরীরে পোকা, পচে গেছে মস্তিষ্ক— অভিনেত্রী হুমাইরার ময়নাতদন্তে চাঞ্চল্যকর তথ্য

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিটফোর্ডের ঘটনায় কিছু দল ফায়দা লোটার চেষ্টা করছে: রিজভী
মিটফোর্ডের ঘটনায় কিছু দল ফায়দা লোটার চেষ্টা করছে: রিজভী

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোয়েন্দা সংস্থা এলাকা ভিত্তিক তালিকা করে অপরাধীদের চিহ্নিত করছে: আইজিপি
গোয়েন্দা সংস্থা এলাকা ভিত্তিক তালিকা করে অপরাধীদের চিহ্নিত করছে: আইজিপি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির সঙ্গে আসন সমঝোতা চায় বাম
বিএনপির সঙ্গে আসন সমঝোতা চায় বাম

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছাত্রদলের নতুন কর্মসূচি
ছাত্রদলের নতুন কর্মসূচি

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এমিরেটস এয়ারলাইন্সে যাত্রী হয়রানির অভিযোগে উদ্বেগ
এমিরেটস এয়ারলাইন্সে যাত্রী হয়রানির অভিযোগে উদ্বেগ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভুক্তভোগীর পরিবারের ইচ্ছায় প্রকাশ্যে ধর্ষকের ফাঁসি কার্যকর
ভুক্তভোগীর পরিবারের ইচ্ছায় প্রকাশ্যে ধর্ষকের ফাঁসি কার্যকর

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

অবিলম্বে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ৬০ ব্রিটিশ এমপির চিঠি
অবিলম্বে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ৬০ ব্রিটিশ এমপির চিঠি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০০ বছরের বছরের পুরনো কফিন মিসরকে ফেরত দিল বেলজিয়াম
২০০০ বছরের বছরের পুরনো কফিন মিসরকে ফেরত দিল বেলজিয়াম

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এক বিষয়ে পরীক্ষা দিয়ে দুই বিষয়ে ফেল!
এক বিষয়ে পরীক্ষা দিয়ে দুই বিষয়ে ফেল!

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যশোরে যুবককে কুপিয়ে হত্যা
যশোরে যুবককে কুপিয়ে হত্যা

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-আইএইএ সহযোগিতা ‘নতুন রূপে চলবে’: আরাগচি
ইরান-আইএইএ সহযোগিতা ‘নতুন রূপে চলবে’: আরাগচি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নরওয়ের কাছে ২.৬ বিলিয়ন ডলারের হেলিকপ্টার বিক্রি করছে যুক্তরাষ্ট্র
নরওয়ের কাছে ২.৬ বিলিয়ন ডলারের হেলিকপ্টার বিক্রি করছে যুক্তরাষ্ট্র

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বড় ঝুঁকিতে পোশাক খাত
বড় ঝুঁকিতে পোশাক খাত

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজি না ব্যবসার দ্বন্দ্ব, স্বজন ও পুলিশের ভিন্ন দাবি
চাঁদাবাজি না ব্যবসার দ্বন্দ্ব, স্বজন ও পুলিশের ভিন্ন দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যা করে ১১ টুকরা করা স্বামী গ্রেপ্তার
স্ত্রীকে হত্যা করে ১১ টুকরা করা স্বামী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

নৃশংস হত্যায় তোলপাড়
নৃশংস হত্যায় তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

চোরাই মোবাইলের ভয়ংকর চক্র
চোরাই মোবাইলের ভয়ংকর চক্র

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৫ কোটি টাকা চাঁদা না পেয়ে পল্লবীতে তাণ্ডব
৫ কোটি টাকা চাঁদা না পেয়ে পল্লবীতে তাণ্ডব

প্রথম পৃষ্ঠা

কাটল না শুল্কসংকট
কাটল না শুল্কসংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

যত আলো  তত অন্ধকার
যত আলো তত অন্ধকার

শোবিজ

প্রেমিকার সঙ্গে প্রেমিকও আটক
প্রেমিকার সঙ্গে প্রেমিকও আটক

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলুম নির্যাতন হত্যা গুম কামালের বড় গুণ
জুলুম নির্যাতন হত্যা গুম কামালের বড় গুণ

প্রথম পৃষ্ঠা

পূর্বাচল এক্সপ্রেসওয়ে অটোরিকশার দখলে
পূর্বাচল এক্সপ্রেসওয়ে অটোরিকশার দখলে

পেছনের পৃষ্ঠা

কিলিং মিশনে তিনজন, কেউ গ্রেপ্তার হয়নি
কিলিং মিশনে তিনজন, কেউ গ্রেপ্তার হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ুন ফরীদির পারিশ্রমিক ১০১ টাকা
হুমায়ুন ফরীদির পারিশ্রমিক ১০১ টাকা

শোবিজ

প্রশিক্ষণ দিয়ে কর্মী নেবে জাপান
প্রশিক্ষণ দিয়ে কর্মী নেবে জাপান

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলায় সাজা কমছে যেভাবে
হত্যা মামলায় সাজা কমছে যেভাবে

পেছনের পৃষ্ঠা

নদীর তীরের স্টেডিয়াম ঘিরে ক্রীড়াঙ্গনে নতুন স্বপ্ন
নদীর তীরের স্টেডিয়াম ঘিরে ক্রীড়াঙ্গনে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

পুতুলকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বাধ্যতামূলক ছুটি
পুতুলকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বাধ্যতামূলক ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

ববির সমুদ্রবিলাস
ববির সমুদ্রবিলাস

শোবিজ

সম্পূর্ণ সত্য প্রকাশ করলে ক্ষমা পাবেন চৌধুরী মামুন
সম্পূর্ণ সত্য প্রকাশ করলে ক্ষমা পাবেন চৌধুরী মামুন

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টি-২০ ক্রিকেটে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ স্কোর সাব্বিরের
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টি-২০ ক্রিকেটে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ স্কোর সাব্বিরের

মাঠে ময়দানে

তালিকা হচ্ছে দেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের
তালিকা হচ্ছে দেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

কিসাসই এসব কসাইয়ের সমাধান
কিসাসই এসব কসাইয়ের সমাধান

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুর রাইডার্সের প্রতিপক্ষ হোবার্ট হারিকেন্স
রংপুর রাইডার্সের প্রতিপক্ষ হোবার্ট হারিকেন্স

মাঠে ময়দানে

ভুয়া খবরের নেপথ্যে পরকীয়া
ভুয়া খবরের নেপথ্যে পরকীয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাম্বুলায় টি-২০ অভিষেক বাংলাদেশের
ডাম্বুলায় টি-২০ অভিষেক বাংলাদেশের

মাঠে ময়দানে

অধিনায়ক কেন ম্যাচে নেই
অধিনায়ক কেন ম্যাচে নেই

মাঠে ময়দানে

সিনেমার মানুষে তারা...
সিনেমার মানুষে তারা...

শোবিজ

বাদল দিনের প্রথম কদম ফুল
বাদল দিনের প্রথম কদম ফুল

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপালের এগিয়ে যাওয়ার লড়াই
বাংলাদেশ-নেপালের এগিয়ে যাওয়ার লড়াই

মাঠে ময়দানে