শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১০ জানুয়ারি, ২০২৪

বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন, সরকার ব্যবস্থার পরিবর্তন রাষ্ট্রপতির কর্তৃত্ব চ্যালেঞ্জ ও সুপ্রিম কোর্ট

এম ইনায়েতুর রহিম
প্রিন্ট ভার্সন
বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন, সরকার ব্যবস্থার পরিবর্তন রাষ্ট্রপতির কর্তৃত্ব চ্যালেঞ্জ ও সুপ্রিম কোর্ট

১৬ ডিসেম্বর ১৯৭১ পাকিস্তানি দখলদার ও হানাদার বাহিনীর আত্মসমর্পণের মধ্য দিয়ে আমাদের রক্ত স্নাত স্বাধীনতা এবং মুক্তিযুদ্ধের বিজয় অর্জিত হলেও এ বিজয়ের পূর্ণতা লাভ করে ১০ জানুয়ারি, ১৯৭২ জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান পাকিস্তানের কারাগারের ফাঁসির মঞ্চ থেকে স্বাধীন স্বদেশের মাটিতে প্রত্যাবর্তনের মাধ্যমে। ২৬ মার্চ ’৭১-এর প্রথম প্রহরে বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতার ঘোষণা করেন এভাবেই- ‘ইহাই হয়তো আমার শেষ বার্তা, আজ হইতে বাংলাদেশ স্বাধীন।  আমি বাংলাদেশের জনগণকে আহ্বান জানাইতেছি যে, যে যেখানে আছ, যাহার যাহা কিছু আছে, তাই নিয়ে রুখে দাঁড়াও, সর্বশক্তি দিয়ে হানাদার বাহিনীকে প্রতিরোধ কর। পাকিস্তানি দখলদার বাহিনীর শেষ সৈন্যটিকে বাংলার মাটি হইতে বিতাড়িত না করা পর্যন্ত এবং চূড়ান্ত বিজয় অর্জন না করা পর্যন্ত লড়াই চালিয়ে যাও।’

বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতা ঘোষণার ধারাবাহিকতায় নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিরা ১০ এপ্রিল ১৯৭১ মুজিবনগরে সংবিধান প্রণয়নের উদ্দেশ্যে ‘স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র (দি প্রোক্লোমেশন অব ইন্ডিপেন্ডেন্স)’ রচনা ও গ্রহণ করেন। এই ঘোষণাপত্রে বাংলাদেশের নির্বাচিত প্রতিনিধিগণের সমন্বয়ে একটি ‘গণপরিষদ’ গঠন এবং ২৬ মার্চ ১৯৭১ তারিখে বঙ্গবন্ধু কর্তৃক প্রদত্ত স্বাধীনতার ঘোষণা অনুমোদন করা হয়। এ ঘোষণাপত্র কার্যকর হয় ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ থেকে।

১০ এপ্রিল ১৯৭২-এ প্রণীত ও গৃহীত এই “স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র” আমাদের বাংলাদেশ রাষ্ট্রের আইনি কাঠামোর মূল দলিল ও ভিত্তি। স্বাধীনতা লাভের পর গণপরিষদ কর্তৃক গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধান রচিত ও গৃহীত হয়। সংবিধানে ‘স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র’কে অনুমোদন দেওয়া হয়। সংবিধানের অনুচ্ছেদ ১৫০-এ উল্লেখ করা হয় যে, ‘এই সংবিধানের অন্য কোনো বিধান সত্ত্বেও ১৯৭২ সালের ১৬ ডিসেম্বর এই সংবিধান প্রবর্তনকালে সংবিধানের চতুর্থ তফসিলে বর্ণিত ক্রান্তিকালীন ও অস্থায়ী বিধানাবলি হিসেবে কার্যকর থাকিবে।’ চতুর্থ তফসিলের অনুচ্ছেদ ৩(১)-এ উল্লেখ করা হয়, “১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ হইতে এই সংবিধান-প্রবর্তনের তারিখের মধ্যে প্রণীত বা প্রণীত বলিয়া বিবেচিত সকল আইন, স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র বা যে কোনো আইন হইতে আহরিত বা আহরিত বলিয়া বিবেচিত কর্তৃত্বের অধীন অনুরূপ মেয়াদের মধ্যে প্রযুক্ত সকল ক্ষমতা বা কৃত সকল কার্য এতদ্বারা অনুমোদিত ও সমর্থিত হইল এবং তাহা আইনানুযায়ী যথাযথভাবে প্রণীত, প্রযুক্ত ও কৃত হইয়াছে বলিয়া ঘোষিত হইল।’

স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র অনুযায়ী সরকার ব্যবস্থা ছিল রাষ্ট্রপতির শাসন ব্যবস্থা অর্থাৎ প্রজাতন্ত্রের সব নির্বাহী ও আইন প্রণয়নের ক্ষমতা রাষ্ট্রপতির ওপর ন্যস্ত ছিল। ঘোষণাপত্রে উল্লেখ করা হয়, “সংবিধান প্রণীত না হওয়া পর্যন্ত বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান প্রজাতন্ত্রের রাষ্ট্রপতি থাকিবেন এবং সৈয়দ নজরুল ইসলাম প্রজাতন্ত্রের উপ-রাষ্ট্রপতি থাকিবেন; এবং রাষ্ট্রপতি প্রজাতন্ত্রের সকল নির্বাহী ও আইন প্রণয়নের ক্ষমতা প্রয়োগ করিবেন; একজন প্রধানমন্ত্রী নিয়োগ এবং তাঁহার বিবেচনায় প্রয়োজনীয় অন্যান্য মন্ত্রী নিয়োগ ক্ষমতার অধিকারী হইবেন।”

১০ জানুয়ারি ’৭২ বঙ্গবন্ধু স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের পরদিন অর্থাৎ ১১ জানুয়ারি ’৭২ রাষ্ট্রপতি শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীনতার ঘোষণাপত্রে প্রদত্ত ক্ষমতাবলে ‘দি প্রভিশনাল কন্্সটিটিউশন অব বাংলাদেশ অর্ডার-১৯৭২’ (অস্থায়ী সংবিধান আদেশ) জারি করেন। রাষ্ট্রপতির এই আদেশে উল্লেখযোগ্য বিষয়গুলো ছিল-

এক. ডিসেম্বর, ১৯৭০ থেকে মার্চ, ১৯৭১ পর্যন্ত বাংলাদেশে নির্বাচিত সব প্রতিনিধি, অন্য কোনো আইন দ্বারা বারিত বা অযোগ্য না হলে, সবাই গণপরিষদ সদস্য হিসেবে বিবেচিত হবেন;

দুই. প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে একটি মন্ত্রিসভা থাকবে (অনুচ্ছেদ-৫);

তিন. রাষ্ট্রপতি গণপরিষদের সংখ্যাগরিষ্ঠ সদস্যদের আস্থাভাজন সদস্যকে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নিয়োগ প্রদান করবেন। অন্যান্য মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী এবং উপমন্ত্রীগণ প্রধানমন্ত্রীর পরামর্শক্রমে রাষ্ট্রপতি নিয়োগ দিবেন (অনুচ্ছেদ-৭);

চার. সংবিধান প্রণয়নের পূর্বে রাষ্ট্রপতির পদ কোনো কারণে শূন্য হলে মন্ত্রিসভা বাংলাদেশের একজন নাগরিককে রাষ্ট্রপতি হিসেবে নিয়োগ প্রদান করবেন, যিনি গণপরিষদ কর্তৃক সংবিধান রচনা হওয়ার পর সংবিধান অনুযায়ী নতুন রাষ্ট্রপতি দায়িত্ব গ্রহণ না করা পর্যন্ত দায়িত্ব পালন করবেন (অনুচ্ছেদ-৮);

পাঁচ. রাষ্ট্রপতি প্রধানমন্ত্রীর পরামর্শক্রমে তাঁর দায়িত্ব পালন করবেন (অনুচ্ছেদ-৬);

ছয়. বাংলাদেশ হাই কোর্ট নামে একটি আদালত থাকবে, যা প্রতিষ্ঠিত হবে একজন প্রধান বিচারপতি ও অন্য বিচারপতিগণের সমন্বয়ে (অনুচ্ছেদ-৯);

সাত.         প্রধান বিচারপতি রাষ্ট্রপতিকে শপথবাক্য পাঠ করাবেন এবং রাষ্ট্রপতি প্রধানমন্ত্রীসহ অন্যান্য মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী ও উপ-মন্ত্রীদের শপথবাক্য পাঠ করাবেন (অনুচ্ছেদ-১০)।

অস্থায়ী সংবিধান আদেশের ফলে স্বাধীনতার ঘোষণাপত্রে রাষ্ট্রপতি শাসিত সরকার ব্যবস্থার পরিবর্তে মন্ত্রিপরিষদ শাসিত সরকার ব্যবস্থা প্রবর্তিত হয়। রাষ্ট্রপতি নিয়োগের ক্ষমতা মন্ত্রিপরিষদকে দেওয়া হয়। এই আদেশের ধারাবাহিকতায় ১১ জানুয়ারি ১৯৭২ বিচারপতি আবু সাঈদ চৌধুরী রাষ্ট্রপতি ও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ গ্রহণ করেন। বঙ্গবন্ধু ১০ জানুয়ারি ’৭২ রাষ্ট্রপতি হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণের পূর্বে অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি সৈয়দ নজরুল ইসলাম কর্তৃক ৪ (চার)টি আদেশ এবং ১৭ জানুয়ারি ১৯৭২ থেকে ১৫ ডিসেম্বর ১৯৭২ অর্থাৎ গণপ্রজাতন্ত্রী সংবিধান কার্যকর হওয়ার আগের দিন পর্যন্ত রাষ্ট্রপতি কর্তৃক ১৫৪টি আদেশ জারি করা হয়।

এই ১৫৪টি আদেশের মধ্যে অন্যতম একটি আদেশ ছিল ‘দি বাংলাদেশ কোলাবরেটরস্্ স্পেশাল ট্রাইব্যুনাল’ আদেশ ১৯৭২ (পিও ৮ অব ১৯৭২)। এ আইনটি দালাল আইন, ১৯৭২ হিসেবে অধিক পরিচিত ছিল। এ আইনটি প্রণয়নের উদ্দেশ্য ছিল পাকিস্তানি দখলদার বাহিনীর দখলদারিত্ব বজায় রাখাসহ ফৌজদারি অপরাধ সংঘটনে বিভিন্নভাবে যারা ওই বাহিনীকে সাহায্য-সহযোগিতা করেছিল সেই সব সহযোগীর বিচার করা।

এই দালাল আইনে অভিযুক্ত আসামি এ কে ফজলুল হক এবং অন্য একজন (টাঙ্গাইল স্পেশাল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে বিচারাধীন একটি মামলার আসামি) মামলার কার্যক্রম বাতিল চেয়ে হাই কোর্ট বিভাগে একটি ফৌজদারি রিভিশন দায়ের করে। ওই আসামিরা কর্তৃক এই আইনগত প্রশ্ন উত্থাপন করা হয় যে, মনোনীত রাষ্ট্রপতি আবু সাঈদ চৌধুরী কর্তৃক জারিকৃত দালাল আইন-১৯৭২ ক্ষমতাবহির্ভূতভাবে প্রণীত হয়েছে; কেননা ‘অস্থায়ী সংবিধান আদেশ’ ১৯৭২-এর মাধ্যমে সরকার ব্যবস্থার যে পরিবর্তন এবং রাষ্ট্রপতি নিয়োগের যে বিধান করা হয়েছে তা ‘স্বাধীনতার ঘোষণাপত্রে’র সঙ্গে অসামঞ্জস্যপূর্ণ; সুতরাং রাষ্ট্রপতি হিসেবে আবু সাঈদ চৌধুরীর নিয়োগ অবৈধ এবং ফলে অবৈধ রাষ্ট্রপতি কর্তৃক জারিকৃত আইনও অবৈধ। হাই কোর্ট আসামিদের আবেদন খারিজ করে দিলে তারা আপিল বিভাগে লিভ পিটিশন দায়ের করে। আপিল বিভাগ ওই মামলায় উত্থাপিত আইনি যুক্তিসমূহের বিষয়ে সিদ্ধান্ত প্রদান করে যে, যদিও ‘অস্থায়ী সংবিধান আদেশ’ দ্বারা সরকার ব্যবস্থার পরিবর্তন ঘটিয়ে নির্বাহী ক্ষমতা প্রধানমন্ত্রীকে এবং রাষ্ট্রপতি নিয়োগের ক্ষমতা মন্ত্রিপরিষদকে দেওয়া হয়েছে এবং রাষ্ট্রপতি প্রধানমন্ত্রীর পরামর্শ অনুযায়ী কার্য পরিচালনা করার বিধান করা হয়েছে, এতে করে মনোনীত রাষ্ট্রপতি কর্তৃক আইন প্রণয়নের ক্ষমতাকে কোনোভাবেই খর্ব করা হয়নি। রাষ্ট্রের আইন প্রণয়নের ক্ষমতা, প্রধানমন্ত্রী ও মন্ত্রীদের নিয়োগের যে ক্ষমতা ‘স্বাধীনতার ঘোষণাপত্রে’ রাষ্ট্রপতিকে দেওয়া হয়েছিল তার সঙ্গে ‘অস্থায়ী সংবিধান’ আদেশের বিধান সামঞ্জস্যহীন নয়।

বরং, ‘স্বাধীনতার ঘোষণাপত্রে’ প্রদত্ত ক্ষমতা বলে রাষ্ট্রপতি কর্তৃক জারিকৃত ‘দি প্রভিশনাল কন্্সটিটিউশন অর্ডার’-১৯৭২ একটি বৈধ আইন; সুতরাং ওই আদেশের অনুচ্ছেদ-৮ এ রাষ্ট্রপতি নিয়োগের যে বিধান করা হয়েছে তা বৈধ ও আইনসম্মত; সুতরাং রাষ্ট্রপতি হিসেবে বিচারপতি আবু সাঈদ চৌধুরীর নিয়োগ বৈধ।  দালাল আইনটি বৈধ কর্তৃপক্ষ অর্থাৎ বৈধ রাষ্ট্রপতি কর্তৃক প্রণীত বিধায় ওই আইনটি যথাযথ ক্ষমতাপ্রাপ্ত কর্তৃপক্ষ কর্তৃক প্রণীত হয়েছে। সুতরাং দালাল আইনটি একটি বৈধ আইন (১৬ ডি এল আর, পৃষ্ঠা-১১)।

উপরোক্ত রায়ের মাধ্যমে দেশের সর্বোচ্চ আদালত, সুপ্রিম কোর্ট ‘স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র’ ও ‘অস্থায়ী সংবিধান আদেশ ১৯৭২’-কে আরও সুদৃঢ় ভিত্তি দিয়েছে।

 

                লেখক : বিচারপতি, আপিল বিভাগ, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট।

এই বিভাগের আরও খবর
চিকিৎসা ব্যয়
চিকিৎসা ব্যয়
বিক্ষোভ অবরোধ
বিক্ষোভ অবরোধ
শত্রুতা-মিত্রতার মাপকাঠি হোক আল্লাহর সন্তুষ্টি
শত্রুতা-মিত্রতার মাপকাঠি হোক আল্লাহর সন্তুষ্টি
দাবি আদায়ে জনদুর্ভোগ
দাবি আদায়ে জনদুর্ভোগ
গণতন্ত্র হেরে গেলে হেরে যাবে বাংলাদেশ
গণতন্ত্র হেরে গেলে হেরে যাবে বাংলাদেশ
আইএমএফ ঋণ
আইএমএফ ঋণ
বিনিয়োগ বিসংবাদ
বিনিয়োগ বিসংবাদ
দরকার আদর্শ পরিবার
দরকার আদর্শ পরিবার
ধর্ষণের কারণ ও ভয়াবহতা
ধর্ষণের কারণ ও ভয়াবহতা
শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগে প্রকৃতির প্রতিশোধ
শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগে প্রকৃতির প্রতিশোধ
শ্রম সংস্কার
শ্রম সংস্কার
পুলিশ ও র‌্যাব পুনর্গঠন
পুলিশ ও র‌্যাব পুনর্গঠন
সর্বশেষ খবর
ধুঁকছে শিল্প, স্বস্তি চান উদ্যোক্তারা
ধুঁকছে শিল্প, স্বস্তি চান উদ্যোক্তারা

৫৫ মিনিট আগে | বাণিজ্য

ভারতের ৯ বিমানবন্দরে তুর্কি সেলেবি এভিয়েশনের লাইসেন্স বাতিল
ভারতের ৯ বিমানবন্দরে তুর্কি সেলেবি এভিয়েশনের লাইসেন্স বাতিল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডের উদ্দেশে রওনা দেওয়া যুবলীগ নেতা বিমানবন্দরে গ্রেফতার
থাইল্যান্ডের উদ্দেশে রওনা দেওয়া যুবলীগ নেতা বিমানবন্দরে গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়ার সাইবেরিয়ায় ভয়াবহ দাবানলে ৬ লাখ হেক্টরের বেশি বনভূমি পুড়ে ছাই
রাশিয়ার সাইবেরিয়ায় ভয়াবহ দাবানলে ৬ লাখ হেক্টরের বেশি বনভূমি পুড়ে ছাই

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পারমাণবিক ব্ল্যাকমেইল ছাড়াই ভারতকে প্রতিহত করতে সক্ষম পাকিস্তান’
‘পারমাণবিক ব্ল্যাকমেইল ছাড়াই ভারতকে প্রতিহত করতে সক্ষম পাকিস্তান’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন বিমানঘাঁটিতে ১০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করবে কাতার : ট্রাম্প
মার্কিন বিমানঘাঁটিতে ১০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করবে কাতার : ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

“আবাসনের দাবি ন্যায্য”, জবি শিক্ষার্থীদের পাশে থাকার আশ্বাস উপদেষ্টা মাহফুজের
“আবাসনের দাবি ন্যায্য”, জবি শিক্ষার্থীদের পাশে থাকার আশ্বাস উপদেষ্টা মাহফুজের

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'জবি শিক্ষার্থীদের যৌক্তিক দাবি মেনে নিতে দ্রুত আলোচনায় বসুন'
'জবি শিক্ষার্থীদের যৌক্তিক দাবি মেনে নিতে দ্রুত আলোচনায় বসুন'

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে ড. আসিফ নজরুলের সৌজন্য সাক্ষাৎ
মালয়েশিয়ার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে ড. আসিফ নজরুলের সৌজন্য সাক্ষাৎ

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে অবৈধ দোকানপাট ও স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান শুরু
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে অবৈধ দোকানপাট ও স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান শুরু

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে পরমাণু যুদ্ধের ঝুঁকি আসলে কতটা?
ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে পরমাণু যুদ্ধের ঝুঁকি আসলে কতটা?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৪ মে জবির কালো দিবস ঘোষণা, জুমার নামাজের পর থেকে গণঅনশন
১৪ মে জবির কালো দিবস ঘোষণা, জুমার নামাজের পর থেকে গণঅনশন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাদকাসক্ত ছেলেকে ভ্রাম্যমাণ আদালতে তুলে দিলেন বাবা
মাদকাসক্ত ছেলেকে ভ্রাম্যমাণ আদালতে তুলে দিলেন বাবা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চেক বিতরণে ডিসি আসলেন দুই ঘণ্টা পর, গণঅভ্যুত্থানে আহতদের বিক্ষোভ
চেক বিতরণে ডিসি আসলেন দুই ঘণ্টা পর, গণঅভ্যুত্থানে আহতদের বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাম্যের মাগফিরাত কামনায় ছাত্রদলের দোয়া আয়োজন
সাম্যের মাগফিরাত কামনায় ছাত্রদলের দোয়া আয়োজন

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নারীর অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
নারীর অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কবি নজরুল কলেজ সাংবাদিক সমিতির সভাপতি শুভ, সম্পাদক সা’দ
কবি নজরুল কলেজ সাংবাদিক সমিতির সভাপতি শুভ, সম্পাদক সা’দ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টানা ৩৩ ঘণ্টা ধরে তিন দফা দাবিতে আন্দোলন করছেন জবি শিক্ষার্থীরা
টানা ৩৩ ঘণ্টা ধরে তিন দফা দাবিতে আন্দোলন করছেন জবি শিক্ষার্থীরা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কিশোরগঞ্জ জেলা ছাত্রদলের নতুন কমিটি অনুমোদন
কিশোরগঞ্জ জেলা ছাত্রদলের নতুন কমিটি অনুমোদন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুতিন আর আমি একসঙ্গে না বসা পর্যন্ত কিছুই ঘটবে না, ইউক্রেন ইস্যুতে ট্রাম্প
পুতিন আর আমি একসঙ্গে না বসা পর্যন্ত কিছুই ঘটবে না, ইউক্রেন ইস্যুতে ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফরিদপুরে বিনা টাকায় পুলিশে চাকুরি পেলো ২৭ জন
ফরিদপুরে বিনা টাকায় পুলিশে চাকুরি পেলো ২৭ জন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৭৮৯ জন
দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৭৮৯ জন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিলি-কলম্বিয়া ম্যাচের জন্য আর্জেন্টিনার দল ঘোষণা, ফিরলেন মেসি
চিলি-কলম্বিয়া ম্যাচের জন্য আর্জেন্টিনার দল ঘোষণা, ফিরলেন মেসি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক ছিন্ন স্পেনের
ইসরায়েলের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক ছিন্ন স্পেনের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঁতারু তৈরিতে আলো দেখাচ্ছে সুইমিংপুল
সাঁতারু তৈরিতে আলো দেখাচ্ছে সুইমিংপুল

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সমস্যা বেরিয়ে এলে সমাধানও হবে :  ড. তৌফিক আলম
সমস্যা বেরিয়ে এলে সমাধানও হবে :  ড. তৌফিক আলম

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এনবিআর ভাগ করার অধ্যাদেশ যে কারণে বাতিল চান কর্মকর্তা-কর্মচারীরা
এনবিআর ভাগ করার অধ্যাদেশ যে কারণে বাতিল চান কর্মকর্তা-কর্মচারীরা

৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

কমলো স্বর্ণের দাম
কমলো স্বর্ণের দাম

৬ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ইন্দোনেশিয়ায় সেনা অভিযানে ১৮ বিচ্ছিন্নতাবাদী নিহত
ইন্দোনেশিয়ায় সেনা অভিযানে ১৮ বিচ্ছিন্নতাবাদী নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬ বছর পর ময়মনসিংহে ছাত্রদলের জেলা ও মহানগর কমিটি
৬ বছর পর ময়মনসিংহে ছাত্রদলের জেলা ও মহানগর কমিটি

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
মাহফুজ ভাইয়ের সঙ্গে যা ঘটল, তাতে হতাশ হয়েছি : উপদেষ্টা আসিফ
মাহফুজ ভাইয়ের সঙ্গে যা ঘটল, তাতে হতাশ হয়েছি : উপদেষ্টা আসিফ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জাদুর চেরাগে’ গড়া সাম্রাজ্য: সবুর খানের বিত্ত-বৈভবের অন্ধকার অধ্যায়
‘জাদুর চেরাগে’ গড়া সাম্রাজ্য: সবুর খানের বিত্ত-বৈভবের অন্ধকার অধ্যায়

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবি শিক্ষার্থীদের আন্দোলন দ্বিতীয় দিনে, কাকরাইল সড়কে ব্যারিকেড
জবি শিক্ষার্থীদের আন্দোলন দ্বিতীয় দিনে, কাকরাইল সড়কে ব্যারিকেড

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের অহংকার মাটিতে মিশিয়ে দিয়েছে পাকিস্তান সেনাবাহিনী: শেহবাজ
ভারতের অহংকার মাটিতে মিশিয়ে দিয়েছে পাকিস্তান সেনাবাহিনী: শেহবাজ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার জাতিসংঘের নজরদারিতে থাকা উচিত: রাজনাথ সিং
পাকিস্তানের পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার জাতিসংঘের নজরদারিতে থাকা উচিত: রাজনাথ সিং

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লিতে বাংলাদেশি রাষ্ট্রদূতের পরিচয়পত্র পেশ শেষ মুহূর্তে বাতিল
দিল্লিতে বাংলাদেশি রাষ্ট্রদূতের পরিচয়পত্র পেশ শেষ মুহূর্তে বাতিল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডন থেকে নিউইয়র্ক যেতে লাগবে ৬০ মিনিট!
লন্ডন থেকে নিউইয়র্ক যেতে লাগবে ৬০ মিনিট!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরস্কে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত পুতিনের, দেখা হচ্ছে না জেলেনস্কির সঙ্গে
তুরস্কে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত পুতিনের, দেখা হচ্ছে না জেলেনস্কির সঙ্গে

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালোবাসার মানুষকে হারিয়ে এখনও কাঁদেন প্রীতি জিনতা
ভালোবাসার মানুষকে হারিয়ে এখনও কাঁদেন প্রীতি জিনতা

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চাপের মুখে ফের হামলা চালাতে পারে ভারত: খাজা আসিফ
চাপের মুখে ফের হামলা চালাতে পারে ভারত: খাজা আসিফ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকেন নেক এলাকায় ড্রোন উড়ানোয় নিষেধাজ্ঞা জারি ভারতের
চিকেন নেক এলাকায় ড্রোন উড়ানোয় নিষেধাজ্ঞা জারি ভারতের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে কারখানা নয়, অ্যাপলকে স্পষ্ট বার্তা ট্রাম্পের
ভারতে কারখানা নয়, অ্যাপলকে স্পষ্ট বার্তা ট্রাম্পের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা দখলে নিয়ে ‘স্বাধীনতা অঞ্চল’ তৈরি করতে চান ট্রাম্প
গাজা দখলে নিয়ে ‘স্বাধীনতা অঞ্চল’ তৈরি করতে চান ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেগি নাচে ট্রাম্পকে স্বাগত জানাল আমিরাতের মেয়েরা (ভিডিও)
খালেগি নাচে ট্রাম্পকে স্বাগত জানাল আমিরাতের মেয়েরা (ভিডিও)

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় আল কাসাম মুখপাত্র আবু ওবায়দা কি মারা গেছেন?
ইসরায়েলি হামলায় আল কাসাম মুখপাত্র আবু ওবায়দা কি মারা গেছেন?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লা লিগায় ইতিহাস গড়লেন এমবাপ্পে
লা লিগায় ইতিহাস গড়লেন এমবাপ্পে

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইপিএল: বিরতি শেষে ফিরছেন না যেসব তারকা
আইপিএল: বিরতি শেষে ফিরছেন না যেসব তারকা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেহবাজ শরিফের আলোচনার প্রস্তাবে রাজি ইমরান খান
শেহবাজ শরিফের আলোচনার প্রস্তাবে রাজি ইমরান খান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা সিটির একটি এলাকা খালি করার নির্দেশ ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর
গাজা সিটির একটি এলাকা খালি করার নির্দেশ ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মণিপুরে যৌথ বাহিনীর গুলিতে নিহত ১০
মণিপুরে যৌথ বাহিনীর গুলিতে নিহত ১০

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার চালুর সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হবে ২১ মে
মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার চালুর সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হবে ২১ মে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যৌক্তিক দাবি মেনে নিলে ২ মিনিটে ক্যাম্পাসে ফিরবো: শিক্ষক সমিতির সম্পাদক
যৌক্তিক দাবি মেনে নিলে ২ মিনিটে ক্যাম্পাসে ফিরবো: শিক্ষক সমিতির সম্পাদক

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

২৫টি বাস ভরে কাকরাইলে এলেন জগন্নাথের আন্দোলনকারীরা, আসছেন সাবেক শিক্ষার্থীরাও
২৫টি বাস ভরে কাকরাইলে এলেন জগন্নাথের আন্দোলনকারীরা, আসছেন সাবেক শিক্ষার্থীরাও

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক ছিন্ন স্পেনের
ইসরায়েলের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক ছিন্ন স্পেনের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর ৯ স্থানে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
রাজধানীর ৯ স্থানে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাদের ‘সুন্দর চেহারার বর্বর’ বললেন খামেনি
কাদের ‘সুন্দর চেহারার বর্বর’ বললেন খামেনি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইশরাককে মেয়র ঘোষণার দাবিতে নগরভবনের সব গেইটে তালা
ইশরাককে মেয়র ঘোষণার দাবিতে নগরভবনের সব গেইটে তালা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মার্কিন পণ্যে সব ধরনের শুল্ক প্রত্যাহারের প্রস্তাব দিয়েছে ভারত
মার্কিন পণ্যে সব ধরনের শুল্ক প্রত্যাহারের প্রস্তাব দিয়েছে ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৫ দিন দেশজুড়ে বজ্রবৃষ্টির আভাস
টানা ৫ দিন দেশজুড়ে বজ্রবৃষ্টির আভাস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপিদের সাদরে বরণ, জবি ছাত্রদের উপর টিয়ারশেল? প্রশ্ন রিজভীর
এনসিপিদের সাদরে বরণ, জবি ছাত্রদের উপর টিয়ারশেল? প্রশ্ন রিজভীর

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
সিলেট নগরজুড়ে জুবাইদা রহমানের পোস্টার
সিলেট নগরজুড়ে জুবাইদা রহমানের পোস্টার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশসহ পাঁচ রাষ্ট্রদূতের পরিচয় পেশ হঠাৎ স্থগিত
বাংলাদেশসহ পাঁচ রাষ্ট্রদূতের পরিচয় পেশ হঠাৎ স্থগিত

পেছনের পৃষ্ঠা

এলাচের দাম আকাশছোঁয়া
এলাচের দাম আকাশছোঁয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

চাঁদা না পেয়ে নিয়ে গেল গরু, বাছুর নিয়ে আদালতে নারী
চাঁদা না পেয়ে নিয়ে গেল গরু, বাছুর নিয়ে আদালতে নারী

পেছনের পৃষ্ঠা

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে শুরু শান্তি আলোচনা
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে শুরু শান্তি আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

দুদকে তলব সেই দুই এপিএস পিও এনসিপি নেতাকে
দুদকে তলব সেই দুই এপিএস পিও এনসিপি নেতাকে

পেছনের পৃষ্ঠা

ডলারের দাম ১২২ টাকার আশপাশে স্থির
ডলারের দাম ১২২ টাকার আশপাশে স্থির

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ আইসিইউ, দিশাহারা মুমূর্ষু রোগীর স্বজনরা
বন্ধ আইসিইউ, দিশাহারা মুমূর্ষু রোগীর স্বজনরা

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র হেরে গেলে হেরে যাবে বাংলাদেশ
গণতন্ত্র হেরে গেলে হেরে যাবে বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

পাখির জন্য অন্য রকম ভালোবাসা
পাখির জন্য অন্য রকম ভালোবাসা

পেছনের পৃষ্ঠা

মেয়র হতে ইসিতে ধরনা জামানত হারানো মুশফিকের
মেয়র হতে ইসিতে ধরনা জামানত হারানো মুশফিকের

পেছনের পৃষ্ঠা

গাছে গাছে রঙের ছোঁয়া
গাছে গাছে রঙের ছোঁয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

অনড় জবির শিক্ষার্থীরা কাকরাইলেই অবস্থান
অনড় জবির শিক্ষার্থীরা কাকরাইলেই অবস্থান

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের নাম শুনলে সরকারের গা জ্বলে
নির্বাচনের নাম শুনলে সরকারের গা জ্বলে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইশরাককে মেয়র ঘোষণার দাবিতে নতুন কর্মসূচি
ইশরাককে মেয়র ঘোষণার দাবিতে নতুন কর্মসূচি

পেছনের পৃষ্ঠা

মামলা বাণিজ্য চাঁদাবাজি চলছে
মামলা বাণিজ্য চাঁদাবাজি চলছে

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রিসে আগুনে প্রবাসীদের স্বপ্ন ধূলিসাৎ
গ্রিসে আগুনে প্রবাসীদের স্বপ্ন ধূলিসাৎ

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রাম্প ট্যাক্সের বোঝা গার্মেন্টে
ট্রাম্প ট্যাক্সের বোঝা গার্মেন্টে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচিত্র বৈশাখ
বিচিত্র বৈশাখ

ডাংগুলি

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ জনের ছানি অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ জনের ছানি অপারেশন

নগর জীবন

বোতল ছুড়ে মারা ছাত্রের খোঁজে পুলিশ
বোতল ছুড়ে মারা ছাত্রের খোঁজে পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

রূপবান সিনেমার বাঁশ উঠেছিল নিলামে
রূপবান সিনেমার বাঁশ উঠেছিল নিলামে

শোবিজ

অনিচ্ছাকৃত ভুলের জন্য দুঃখিত
অনিচ্ছাকৃত ভুলের জন্য দুঃখিত

নগর জীবন

ব্যাচেলর পয়েন্ট-এ মিশুকে নিয়ে ধোঁয়াশা
ব্যাচেলর পয়েন্ট-এ মিশুকে নিয়ে ধোঁয়াশা

শোবিজ

চালু হচ্ছে মালয়েশিয়া শ্রমবাজার
চালু হচ্ছে মালয়েশিয়া শ্রমবাজার

প্রথম পৃষ্ঠা

সাকিবকে সোয়া ২ কোটি টাকা জরিমানা
সাকিবকে সোয়া ২ কোটি টাকা জরিমানা

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার ফুফাতো ভাই ভাবিসহ ২৪৭ জনের বিরুদ্ধে মামলা
হাসিনার ফুফাতো ভাই ভাবিসহ ২৪৭ জনের বিরুদ্ধে মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিল অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন
মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিল অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলা তুলে না নেওয়ায় তরুণীকে অপহরণ
মামলা তুলে না নেওয়ায় তরুণীকে অপহরণ

দেশগ্রাম