শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১০ জানুয়ারি, ২০২৪

বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন, সরকার ব্যবস্থার পরিবর্তন রাষ্ট্রপতির কর্তৃত্ব চ্যালেঞ্জ ও সুপ্রিম কোর্ট

এম ইনায়েতুর রহিম
প্রিন্ট ভার্সন
বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন, সরকার ব্যবস্থার পরিবর্তন রাষ্ট্রপতির কর্তৃত্ব চ্যালেঞ্জ ও সুপ্রিম কোর্ট

১৬ ডিসেম্বর ১৯৭১ পাকিস্তানি দখলদার ও হানাদার বাহিনীর আত্মসমর্পণের মধ্য দিয়ে আমাদের রক্ত স্নাত স্বাধীনতা এবং মুক্তিযুদ্ধের বিজয় অর্জিত হলেও এ বিজয়ের পূর্ণতা লাভ করে ১০ জানুয়ারি, ১৯৭২ জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান পাকিস্তানের কারাগারের ফাঁসির মঞ্চ থেকে স্বাধীন স্বদেশের মাটিতে প্রত্যাবর্তনের মাধ্যমে। ২৬ মার্চ ’৭১-এর প্রথম প্রহরে বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতার ঘোষণা করেন এভাবেই- ‘ইহাই হয়তো আমার শেষ বার্তা, আজ হইতে বাংলাদেশ স্বাধীন।  আমি বাংলাদেশের জনগণকে আহ্বান জানাইতেছি যে, যে যেখানে আছ, যাহার যাহা কিছু আছে, তাই নিয়ে রুখে দাঁড়াও, সর্বশক্তি দিয়ে হানাদার বাহিনীকে প্রতিরোধ কর। পাকিস্তানি দখলদার বাহিনীর শেষ সৈন্যটিকে বাংলার মাটি হইতে বিতাড়িত না করা পর্যন্ত এবং চূড়ান্ত বিজয় অর্জন না করা পর্যন্ত লড়াই চালিয়ে যাও।’

বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতা ঘোষণার ধারাবাহিকতায় নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিরা ১০ এপ্রিল ১৯৭১ মুজিবনগরে সংবিধান প্রণয়নের উদ্দেশ্যে ‘স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র (দি প্রোক্লোমেশন অব ইন্ডিপেন্ডেন্স)’ রচনা ও গ্রহণ করেন। এই ঘোষণাপত্রে বাংলাদেশের নির্বাচিত প্রতিনিধিগণের সমন্বয়ে একটি ‘গণপরিষদ’ গঠন এবং ২৬ মার্চ ১৯৭১ তারিখে বঙ্গবন্ধু কর্তৃক প্রদত্ত স্বাধীনতার ঘোষণা অনুমোদন করা হয়। এ ঘোষণাপত্র কার্যকর হয় ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ থেকে।

১০ এপ্রিল ১৯৭২-এ প্রণীত ও গৃহীত এই “স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র” আমাদের বাংলাদেশ রাষ্ট্রের আইনি কাঠামোর মূল দলিল ও ভিত্তি। স্বাধীনতা লাভের পর গণপরিষদ কর্তৃক গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধান রচিত ও গৃহীত হয়। সংবিধানে ‘স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র’কে অনুমোদন দেওয়া হয়। সংবিধানের অনুচ্ছেদ ১৫০-এ উল্লেখ করা হয় যে, ‘এই সংবিধানের অন্য কোনো বিধান সত্ত্বেও ১৯৭২ সালের ১৬ ডিসেম্বর এই সংবিধান প্রবর্তনকালে সংবিধানের চতুর্থ তফসিলে বর্ণিত ক্রান্তিকালীন ও অস্থায়ী বিধানাবলি হিসেবে কার্যকর থাকিবে।’ চতুর্থ তফসিলের অনুচ্ছেদ ৩(১)-এ উল্লেখ করা হয়, “১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ হইতে এই সংবিধান-প্রবর্তনের তারিখের মধ্যে প্রণীত বা প্রণীত বলিয়া বিবেচিত সকল আইন, স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র বা যে কোনো আইন হইতে আহরিত বা আহরিত বলিয়া বিবেচিত কর্তৃত্বের অধীন অনুরূপ মেয়াদের মধ্যে প্রযুক্ত সকল ক্ষমতা বা কৃত সকল কার্য এতদ্বারা অনুমোদিত ও সমর্থিত হইল এবং তাহা আইনানুযায়ী যথাযথভাবে প্রণীত, প্রযুক্ত ও কৃত হইয়াছে বলিয়া ঘোষিত হইল।’

স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র অনুযায়ী সরকার ব্যবস্থা ছিল রাষ্ট্রপতির শাসন ব্যবস্থা অর্থাৎ প্রজাতন্ত্রের সব নির্বাহী ও আইন প্রণয়নের ক্ষমতা রাষ্ট্রপতির ওপর ন্যস্ত ছিল। ঘোষণাপত্রে উল্লেখ করা হয়, “সংবিধান প্রণীত না হওয়া পর্যন্ত বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান প্রজাতন্ত্রের রাষ্ট্রপতি থাকিবেন এবং সৈয়দ নজরুল ইসলাম প্রজাতন্ত্রের উপ-রাষ্ট্রপতি থাকিবেন; এবং রাষ্ট্রপতি প্রজাতন্ত্রের সকল নির্বাহী ও আইন প্রণয়নের ক্ষমতা প্রয়োগ করিবেন; একজন প্রধানমন্ত্রী নিয়োগ এবং তাঁহার বিবেচনায় প্রয়োজনীয় অন্যান্য মন্ত্রী নিয়োগ ক্ষমতার অধিকারী হইবেন।”

১০ জানুয়ারি ’৭২ বঙ্গবন্ধু স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের পরদিন অর্থাৎ ১১ জানুয়ারি ’৭২ রাষ্ট্রপতি শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীনতার ঘোষণাপত্রে প্রদত্ত ক্ষমতাবলে ‘দি প্রভিশনাল কন্্সটিটিউশন অব বাংলাদেশ অর্ডার-১৯৭২’ (অস্থায়ী সংবিধান আদেশ) জারি করেন। রাষ্ট্রপতির এই আদেশে উল্লেখযোগ্য বিষয়গুলো ছিল-

এক. ডিসেম্বর, ১৯৭০ থেকে মার্চ, ১৯৭১ পর্যন্ত বাংলাদেশে নির্বাচিত সব প্রতিনিধি, অন্য কোনো আইন দ্বারা বারিত বা অযোগ্য না হলে, সবাই গণপরিষদ সদস্য হিসেবে বিবেচিত হবেন;

দুই. প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে একটি মন্ত্রিসভা থাকবে (অনুচ্ছেদ-৫);

তিন. রাষ্ট্রপতি গণপরিষদের সংখ্যাগরিষ্ঠ সদস্যদের আস্থাভাজন সদস্যকে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নিয়োগ প্রদান করবেন। অন্যান্য মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী এবং উপমন্ত্রীগণ প্রধানমন্ত্রীর পরামর্শক্রমে রাষ্ট্রপতি নিয়োগ দিবেন (অনুচ্ছেদ-৭);

চার. সংবিধান প্রণয়নের পূর্বে রাষ্ট্রপতির পদ কোনো কারণে শূন্য হলে মন্ত্রিসভা বাংলাদেশের একজন নাগরিককে রাষ্ট্রপতি হিসেবে নিয়োগ প্রদান করবেন, যিনি গণপরিষদ কর্তৃক সংবিধান রচনা হওয়ার পর সংবিধান অনুযায়ী নতুন রাষ্ট্রপতি দায়িত্ব গ্রহণ না করা পর্যন্ত দায়িত্ব পালন করবেন (অনুচ্ছেদ-৮);

পাঁচ. রাষ্ট্রপতি প্রধানমন্ত্রীর পরামর্শক্রমে তাঁর দায়িত্ব পালন করবেন (অনুচ্ছেদ-৬);

ছয়. বাংলাদেশ হাই কোর্ট নামে একটি আদালত থাকবে, যা প্রতিষ্ঠিত হবে একজন প্রধান বিচারপতি ও অন্য বিচারপতিগণের সমন্বয়ে (অনুচ্ছেদ-৯);

সাত.         প্রধান বিচারপতি রাষ্ট্রপতিকে শপথবাক্য পাঠ করাবেন এবং রাষ্ট্রপতি প্রধানমন্ত্রীসহ অন্যান্য মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী ও উপ-মন্ত্রীদের শপথবাক্য পাঠ করাবেন (অনুচ্ছেদ-১০)।

অস্থায়ী সংবিধান আদেশের ফলে স্বাধীনতার ঘোষণাপত্রে রাষ্ট্রপতি শাসিত সরকার ব্যবস্থার পরিবর্তে মন্ত্রিপরিষদ শাসিত সরকার ব্যবস্থা প্রবর্তিত হয়। রাষ্ট্রপতি নিয়োগের ক্ষমতা মন্ত্রিপরিষদকে দেওয়া হয়। এই আদেশের ধারাবাহিকতায় ১১ জানুয়ারি ১৯৭২ বিচারপতি আবু সাঈদ চৌধুরী রাষ্ট্রপতি ও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ গ্রহণ করেন। বঙ্গবন্ধু ১০ জানুয়ারি ’৭২ রাষ্ট্রপতি হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণের পূর্বে অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি সৈয়দ নজরুল ইসলাম কর্তৃক ৪ (চার)টি আদেশ এবং ১৭ জানুয়ারি ১৯৭২ থেকে ১৫ ডিসেম্বর ১৯৭২ অর্থাৎ গণপ্রজাতন্ত্রী সংবিধান কার্যকর হওয়ার আগের দিন পর্যন্ত রাষ্ট্রপতি কর্তৃক ১৫৪টি আদেশ জারি করা হয়।

এই ১৫৪টি আদেশের মধ্যে অন্যতম একটি আদেশ ছিল ‘দি বাংলাদেশ কোলাবরেটরস্্ স্পেশাল ট্রাইব্যুনাল’ আদেশ ১৯৭২ (পিও ৮ অব ১৯৭২)। এ আইনটি দালাল আইন, ১৯৭২ হিসেবে অধিক পরিচিত ছিল। এ আইনটি প্রণয়নের উদ্দেশ্য ছিল পাকিস্তানি দখলদার বাহিনীর দখলদারিত্ব বজায় রাখাসহ ফৌজদারি অপরাধ সংঘটনে বিভিন্নভাবে যারা ওই বাহিনীকে সাহায্য-সহযোগিতা করেছিল সেই সব সহযোগীর বিচার করা।

এই দালাল আইনে অভিযুক্ত আসামি এ কে ফজলুল হক এবং অন্য একজন (টাঙ্গাইল স্পেশাল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে বিচারাধীন একটি মামলার আসামি) মামলার কার্যক্রম বাতিল চেয়ে হাই কোর্ট বিভাগে একটি ফৌজদারি রিভিশন দায়ের করে। ওই আসামিরা কর্তৃক এই আইনগত প্রশ্ন উত্থাপন করা হয় যে, মনোনীত রাষ্ট্রপতি আবু সাঈদ চৌধুরী কর্তৃক জারিকৃত দালাল আইন-১৯৭২ ক্ষমতাবহির্ভূতভাবে প্রণীত হয়েছে; কেননা ‘অস্থায়ী সংবিধান আদেশ’ ১৯৭২-এর মাধ্যমে সরকার ব্যবস্থার যে পরিবর্তন এবং রাষ্ট্রপতি নিয়োগের যে বিধান করা হয়েছে তা ‘স্বাধীনতার ঘোষণাপত্রে’র সঙ্গে অসামঞ্জস্যপূর্ণ; সুতরাং রাষ্ট্রপতি হিসেবে আবু সাঈদ চৌধুরীর নিয়োগ অবৈধ এবং ফলে অবৈধ রাষ্ট্রপতি কর্তৃক জারিকৃত আইনও অবৈধ। হাই কোর্ট আসামিদের আবেদন খারিজ করে দিলে তারা আপিল বিভাগে লিভ পিটিশন দায়ের করে। আপিল বিভাগ ওই মামলায় উত্থাপিত আইনি যুক্তিসমূহের বিষয়ে সিদ্ধান্ত প্রদান করে যে, যদিও ‘অস্থায়ী সংবিধান আদেশ’ দ্বারা সরকার ব্যবস্থার পরিবর্তন ঘটিয়ে নির্বাহী ক্ষমতা প্রধানমন্ত্রীকে এবং রাষ্ট্রপতি নিয়োগের ক্ষমতা মন্ত্রিপরিষদকে দেওয়া হয়েছে এবং রাষ্ট্রপতি প্রধানমন্ত্রীর পরামর্শ অনুযায়ী কার্য পরিচালনা করার বিধান করা হয়েছে, এতে করে মনোনীত রাষ্ট্রপতি কর্তৃক আইন প্রণয়নের ক্ষমতাকে কোনোভাবেই খর্ব করা হয়নি। রাষ্ট্রের আইন প্রণয়নের ক্ষমতা, প্রধানমন্ত্রী ও মন্ত্রীদের নিয়োগের যে ক্ষমতা ‘স্বাধীনতার ঘোষণাপত্রে’ রাষ্ট্রপতিকে দেওয়া হয়েছিল তার সঙ্গে ‘অস্থায়ী সংবিধান’ আদেশের বিধান সামঞ্জস্যহীন নয়।

বরং, ‘স্বাধীনতার ঘোষণাপত্রে’ প্রদত্ত ক্ষমতা বলে রাষ্ট্রপতি কর্তৃক জারিকৃত ‘দি প্রভিশনাল কন্্সটিটিউশন অর্ডার’-১৯৭২ একটি বৈধ আইন; সুতরাং ওই আদেশের অনুচ্ছেদ-৮ এ রাষ্ট্রপতি নিয়োগের যে বিধান করা হয়েছে তা বৈধ ও আইনসম্মত; সুতরাং রাষ্ট্রপতি হিসেবে বিচারপতি আবু সাঈদ চৌধুরীর নিয়োগ বৈধ।  দালাল আইনটি বৈধ কর্তৃপক্ষ অর্থাৎ বৈধ রাষ্ট্রপতি কর্তৃক প্রণীত বিধায় ওই আইনটি যথাযথ ক্ষমতাপ্রাপ্ত কর্তৃপক্ষ কর্তৃক প্রণীত হয়েছে। সুতরাং দালাল আইনটি একটি বৈধ আইন (১৬ ডি এল আর, পৃষ্ঠা-১১)।

উপরোক্ত রায়ের মাধ্যমে দেশের সর্বোচ্চ আদালত, সুপ্রিম কোর্ট ‘স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র’ ও ‘অস্থায়ী সংবিধান আদেশ ১৯৭২’-কে আরও সুদৃঢ় ভিত্তি দিয়েছে।

 

                লেখক : বিচারপতি, আপিল বিভাগ, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট।

এই বিভাগের আরও খবর
গাজর
গাজর
ভোটের প্রস্তুতি
ভোটের প্রস্তুতি
রাজনীতিবিদদের ঐক্য
রাজনীতিবিদদের ঐক্য
ধর্মের বাতি জ্বলে ওয়াজের মাঠে
ধর্মের বাতি জ্বলে ওয়াজের মাঠে
সেনাবাহিনীকে নয়, অপরাধীকে দায়ী করুন
সেনাবাহিনীকে নয়, অপরাধীকে দায়ী করুন
পাকিস্তানে তালেবান সাপের ছোবল
পাকিস্তানে তালেবান সাপের ছোবল
শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন
শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন
পাসপোর্টের মান
পাসপোর্টের মান
কার্গো ভিলেজ অগ্নিকাণ্ড
কার্গো ভিলেজ অগ্নিকাণ্ড
টক-মিষ্টি আমড়া
টক-মিষ্টি আমড়া
এনসিপির নাগরিক রাষ্ট্রের অঙ্গীকার
এনসিপির নাগরিক রাষ্ট্রের অঙ্গীকার
উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া
উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া
সর্বশেষ খবর
জোবায়েদ হত্যাকাণ্ড: আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা শিক্ষার্থীদের
জোবায়েদ হত্যাকাণ্ড: আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা শিক্ষার্থীদের

১ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস উদযাপন
বগুড়ায় জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস উদযাপন

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় ৫ শতাধিক কুকুর-বিড়ালকে জলাতঙ্কের টিকা প্রদান
কলাপাড়ায় ৫ শতাধিক কুকুর-বিড়ালকে জলাতঙ্কের টিকা প্রদান

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীর ‘শেষ অন্ধকার’ আকাশ, যেখানে আজও তারারা কথা বলে
পৃথিবীর ‘শেষ অন্ধকার’ আকাশ, যেখানে আজও তারারা কথা বলে

৯ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

নিষেধাজ্ঞার মধ্যেও ইলিশ আহরণ করছে ভারতীয় জেলেরা : মৎস্য উপদেষ্টা
নিষেধাজ্ঞার মধ্যেও ইলিশ আহরণ করছে ভারতীয় জেলেরা : মৎস্য উপদেষ্টা

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বাসচাপায় অটোরিকশার চালক নিহত
বাসচাপায় অটোরিকশার চালক নিহত

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের দাবিতে ছাত্র-জনতার অবস্থান কর্মসূচি
তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের দাবিতে ছাত্র-জনতার অবস্থান কর্মসূচি

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ক্ষমতা থাকলে বিক্ষোভ বন্ধ করে দেখান, ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির
ক্ষমতা থাকলে বিক্ষোভ বন্ধ করে দেখান, ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আচমকা শাহরুখের গালে চড়, হকচকিয়ে যান কিং খান
আচমকা শাহরুখের গালে চড়, হকচকিয়ে যান কিং খান

২০ মিনিট আগে | শোবিজ

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে দুইজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৭৬২
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে দুইজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৭৬২

২১ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বৃত্তির আবেদনের সময়সীমা বাড়াল জবি প্রশাসন
বৃত্তির আবেদনের সময়সীমা বাড়াল জবি প্রশাসন

২২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অধিনায়ক ও খেলোয়াড় পাঠিয়ে ভারতকে ট্রফি নিতে বললেন নাকভি
অধিনায়ক ও খেলোয়াড় পাঠিয়ে ভারতকে ট্রফি নিতে বললেন নাকভি

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিয়ে ও সন্তানকে প্রকাশ্যে আনলেন জেমস
বিয়ে ও সন্তানকে প্রকাশ্যে আনলেন জেমস

২৪ মিনিট আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্র-অস্ট্রেলিয়ার বিরল খনিজ চুক্তির প্রতিক্রিয়ায় যা বলল চীন
যুক্তরাষ্ট্র-অস্ট্রেলিয়ার বিরল খনিজ চুক্তির প্রতিক্রিয়ায় যা বলল চীন

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়ার্ল্ড হ্যান্ডরাইটিং প্রতিযোগিতায় বিজয়ী রংপুরের দুই শিক্ষার্থী
ওয়ার্ল্ড হ্যান্ডরাইটিং প্রতিযোগিতায় বিজয়ী রংপুরের দুই শিক্ষার্থী

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় গ্রেফতার সেলিম প্রধান
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় গ্রেফতার সেলিম প্রধান

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

হাড়ের যত্নে গুরুত্বপূর্ণ যেসব উপাদান
হাড়ের যত্নে গুরুত্বপূর্ণ যেসব উপাদান

৩০ মিনিট আগে | জীবন ধারা

এক সাঁকোতে ৪ হাজার মানুষের দুঃখ লাঘব
এক সাঁকোতে ৪ হাজার মানুষের দুঃখ লাঘব

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শপথ নিলেন পিএসসির নতুন সদস্য
শপথ নিলেন পিএসসির নতুন সদস্য

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় অগ্নিকাণ্ডে কৃষকের তিন গরুর মৃত্যু
বগুড়ায় অগ্নিকাণ্ডে কৃষকের তিন গরুর মৃত্যু

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝালকাঠিতে ভেলা বাইচ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
ঝালকাঠিতে ভেলা বাইচ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজা দখল নিয়ে মতবিরোধ, নিরাপত্তা উপদেষ্টাকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু
গাজা দখল নিয়ে মতবিরোধ, নিরাপত্তা উপদেষ্টাকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধবিরতি পর্যবেক্ষণে ইসরায়েলে ব্রিটিশ সেনা মোতায়েন
গাজা যুদ্ধবিরতি পর্যবেক্ষণে ইসরায়েলে ব্রিটিশ সেনা মোতায়েন

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গৃহবধূর মরদেহ রেখে স্বামীসহ শ্বশুরবাড়ির সদস্যরা উধাও
গৃহবধূর মরদেহ রেখে স্বামীসহ শ্বশুরবাড়ির সদস্যরা উধাও

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হোয়াইট হাউসের নিরাপত্তা ফটকে গাড়ির ধাক্কা, চালক গ্রেফতার
হোয়াইট হাউসের নিরাপত্তা ফটকে গাড়ির ধাক্কা, চালক গ্রেফতার

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নীলফামারীতে জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস পালিত
নীলফামারীতে জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস পালিত

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

র‌্যাঙ্কিংয়ে রিশাদের বড় লাফ
র‌্যাঙ্কিংয়ে রিশাদের বড় লাফ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিস্টুলা আক্রান্ত রোগীদের পুনর্বাসনে ছাগল বিতরণ
ফিস্টুলা আক্রান্ত রোগীদের পুনর্বাসনে ছাগল বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদের দিকে ধেয়ে আসছে গ্রহাণু, কী হতে পারে তার প্রভাব
চাঁদের দিকে ধেয়ে আসছে গ্রহাণু, কী হতে পারে তার প্রভাব

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

বাংলাদেশি নারীদের আত্মনির্ভরতার পথে নতুন দিগন্ত উন্মোচন
বাংলাদেশি নারীদের আত্মনির্ভরতার পথে নতুন দিগন্ত উন্মোচন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সর্বাধিক পঠিত
মধ্যরাতে উত্তাল বুয়েট, বিক্ষোভ ঢাবিতেও
মধ্যরাতে উত্তাল বুয়েট, বিক্ষোভ ঢাবিতেও

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জামায়াতের রাষ্ট্রক্ষমতায় যাওয়ার প্রশ্নই আসে না: নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী
জামায়াতের রাষ্ট্রক্ষমতায় যাওয়ার প্রশ্নই আসে না: নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই বেতন কমিশনের সুপারিশ
নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই বেতন কমিশনের সুপারিশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের
১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিটি কর্পোরেশন হচ্ছে সাভার, কেরানীগঞ্জ পৌরসভা
সিটি কর্পোরেশন হচ্ছে সাভার, কেরানীগঞ্জ পৌরসভা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সভাপতি নিয়োগ বিষয়ক প্রজ্ঞাপন স্থগিত
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সভাপতি নিয়োগ বিষয়ক প্রজ্ঞাপন স্থগিত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের ৮০ কর্মকর্তার পদোন্নতি
পুলিশের ৮০ কর্মকর্তার পদোন্নতি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকারকে তত্ত্বাবধায়কের ভূমিকায় যেতে হবে: মির্জা ফখরুল
অন্তর্বর্তী সরকারকে তত্ত্বাবধায়কের ভূমিকায় যেতে হবে: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৪ বলে ৩৯ রান, তবু সুপার ওভারে নেই রিশাদ! প্রতিপক্ষও অবাক
১৪ বলে ৩৯ রান, তবু সুপার ওভারে নেই রিশাদ! প্রতিপক্ষও অবাক

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামাস নির্মূলে গাজায় সেনা পাঠাতে প্রস্তুত মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি দেশ, দাবি ট্রাম্পের
হামাস নির্মূলে গাজায় সেনা পাঠাতে প্রস্তুত মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি দেশ, দাবি ট্রাম্পের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খার্তুম বিমানবন্দর চালুর আগেই ড্রোন হামলা
খার্তুম বিমানবন্দর চালুর আগেই ড্রোন হামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকরা নবউদ্যমে শ্রেণিকক্ষে ফিরবেন, প্রত্যাশা প্রধান উপদেষ্টার
শিক্ষকরা নবউদ্যমে শ্রেণিকক্ষে ফিরবেন, প্রত্যাশা প্রধান উপদেষ্টার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওয়াশিংটন সফরে যাচ্ছেন সৌদি ক্রাউন প্রিন্স, স্বাক্ষরিত হতে পারে প্রতিরক্ষা চুক্তি
ওয়াশিংটন সফরে যাচ্ছেন সৌদি ক্রাউন প্রিন্স, স্বাক্ষরিত হতে পারে প্রতিরক্ষা চুক্তি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে ৬০ ঘণ্টার প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে’
‘ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে ৬০ ঘণ্টার প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টিকটকে আশ্লীলতা, আদালতের নির্দেশে বিয়ে করতে হচ্ছে দুই নাইজেরিয়ান ইনফ্লুয়েন্সারকে
টিকটকে আশ্লীলতা, আদালতের নির্দেশে বিয়ে করতে হচ্ছে দুই নাইজেরিয়ান ইনফ্লুয়েন্সারকে

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

স্টর্ম শ্যাডো ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রুশ রাসায়নিক কারখানায় হামলা
স্টর্ম শ্যাডো ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রুশ রাসায়নিক কারখানায় হামলা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সঙ্গে ১০ চুক্তি ‘বাতিলের’ তথ্য সঠিক নয়: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
ভারতের সঙ্গে ১০ চুক্তি ‘বাতিলের’ তথ্য সঠিক নয়: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্টেশনে ঢুকে মেট্রোরেলে না চড়লেও দিতে হবে ১০০ টাকা
স্টেশনে ঢুকে মেট্রোরেলে না চড়লেও দিতে হবে ১০০ টাকা

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গিফট নিয়ে হয়ে গেলাম প্রতারক : তানজিন তিশা
গিফট নিয়ে হয়ে গেলাম প্রতারক : তানজিন তিশা

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সিঙ্গাপুরে ফিলিস্তিনপন্থী মিছিল করা তিন তরুণী খালাস পেলেন
সিঙ্গাপুরে ফিলিস্তিনপন্থী মিছিল করা তিন তরুণী খালাস পেলেন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচার প্রক্রিয়ায় সেনাবাহিনীর সহযোগিতা অত্যন্ত প্রশংসনীয় : আইন উপদেষ্টা
বিচার প্রক্রিয়ায় সেনাবাহিনীর সহযোগিতা অত্যন্ত প্রশংসনীয় : আইন উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় পণ্যে শুল্ক কমিয়ে ১৫-১৬ শতাংশ করছে যুক্তরাষ্ট্র: রিপোর্ট
ভারতীয় পণ্যে শুল্ক কমিয়ে ১৫-১৬ শতাংশ করছে যুক্তরাষ্ট্র: রিপোর্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই পর্ন-তারকা যুগল ৫ দিনের রিমান্ডে
সেই পর্ন-তারকা যুগল ৫ দিনের রিমান্ডে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে ইসরায়েলে উড়ে গেলেন জেডি ভ্যান্স
যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে ইসরায়েলে উড়ে গেলেন জেডি ভ্যান্স

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপার ওভারের রোমাঞ্চে সিরিজে ফিরল ওয়েস্ট ইন্ডিজ
সুপার ওভারের রোমাঞ্চে সিরিজে ফিরল ওয়েস্ট ইন্ডিজ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেনা কর্মকর্তাদের ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে
সেনা কর্মকর্তাদের ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিচ দেখে ভেবেছিলাম আমার টিভি নষ্ট: আকিল
পিচ দেখে ভেবেছিলাম আমার টিভি নষ্ট: আকিল

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠক আজ
জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠক আজ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮৪ আসনে প্রার্থী ঘোষণা এলডিপির
৮৪ আসনে প্রার্থী ঘোষণা এলডিপির

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আরামের আড়ালে মারণফাঁদ
আরামের আড়ালে মারণফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

চলতি মাসেই ২০০ প্রার্থী চূড়ান্ত বিএনপির
চলতি মাসেই ২০০ প্রার্থী চূড়ান্ত বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

শতাধিক আসনে বিশেষ গুরুত্ব জামায়াতের
শতাধিক আসনে বিশেষ গুরুত্ব জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিয়াস কাঞ্চনের পরিবার
ইলিয়াস কাঞ্চনের পরিবার

শোবিজ

প্রশাসনের প্রশ্রয়ে আওয়ামী লীগ পুনর্বাসনে এ কে আজাদ
প্রশাসনের প্রশ্রয়ে আওয়ামী লীগ পুনর্বাসনে এ কে আজাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিআইডির নজর মাফিয়া চক্রের ৯৬ অ্যাকাউন্টে
সিআইডির নজর মাফিয়া চক্রের ৯৬ অ্যাকাউন্টে

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী, দখল, চাঁদাবাজি হারুনের যত কেলেঙ্কারি
নারী, দখল, চাঁদাবাজি হারুনের যত কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুঁকি নিয়েই ভারত থেকে আমদানি হচ্ছে ‘মিথানল’
ঝুঁকি নিয়েই ভারত থেকে আমদানি হচ্ছে ‘মিথানল’

পেছনের পৃষ্ঠা

গৌরীকে শাহরুখের বিশেষ বার্তা
গৌরীকে শাহরুখের বিশেষ বার্তা

শোবিজ

শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হেরে গেল বাংলাদেশ
শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হেরে গেল বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে থাকল মিরপুর
ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে থাকল মিরপুর

মাঠে ময়দানে

এনসিপিতে এখনো শুরু হয়নি প্রার্থী বাছাই
এনসিপিতে এখনো শুরু হয়নি প্রার্থী বাছাই

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী হবে তত্ত্বাবধায়ক
অন্তর্বর্তী হবে তত্ত্বাবধায়ক

প্রথম পৃষ্ঠা

ত্রিভুজ প্রেমের বলি জবি ছাত্র জোবায়েদ
ত্রিভুজ প্রেমের বলি জবি ছাত্র জোবায়েদ

প্রথম পৃষ্ঠা

হিন্দু ভোটার টানতে তৎপর বিএনপি জামায়াত
হিন্দু ভোটার টানতে তৎপর বিএনপি জামায়াত

নগর জীবন

২৪ ব্যাংকের মূলধন ঘাটতি ১ লাখ ৫৫ হাজার কোটি টাকা
২৪ ব্যাংকের মূলধন ঘাটতি ১ লাখ ৫৫ হাজার কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

এ তুফান ভারী দিতে হবে পাড়ি
এ তুফান ভারী দিতে হবে পাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুঁকিতে চট্টগ্রাম ফ্লাইওভার
ঝুঁকিতে চট্টগ্রাম ফ্লাইওভার

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকায় ‘শাম-ই-নুসরাত’
ঢাকায় ‘শাম-ই-নুসরাত’

শোবিজ

উচ্ছ্বসিত কেন ঐশী
উচ্ছ্বসিত কেন ঐশী

শোবিজ

গলফার সামিরের আকাশছোঁয়া স্বপ্ন
গলফার সামিরের আকাশছোঁয়া স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

মারা গেছে রাঙামাটির বিরল গোলাপি হাতি
মারা গেছে রাঙামাটির বিরল গোলাপি হাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসরানির শেষ পোস্ট
আসরানির শেষ পোস্ট

শোবিজ

সাঁতারে দিনটি ছিল রাফির
সাঁতারে দিনটি ছিল রাফির

মাঠে ময়দানে

ফার্মাসিউটিক্যাল খাতে ক্ষতি ৪ হাজার কোটি
ফার্মাসিউটিক্যাল খাতে ক্ষতি ৪ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

দাবি পূরণ, আজ ক্লাসে ফিরছেন শিক্ষকরা
দাবি পূরণ, আজ ক্লাসে ফিরছেন শিক্ষকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সহপাঠীদের পিটুনিতে মৃত্যু শিক্ষার্থীর
সহপাঠীদের পিটুনিতে মৃত্যু শিক্ষার্থীর

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী হত্যার রহস্য উদ্‌ঘাটন গ্রেপ্তার ৩
নারী হত্যার রহস্য উদ্‌ঘাটন গ্রেপ্তার ৩

পেছনের পৃষ্ঠা

আফগানিস্তানের হোম ভেন্যু কিংস অ্যারিনা
আফগানিস্তানের হোম ভেন্যু কিংস অ্যারিনা

মাঠে ময়দানে