শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১০ জানুয়ারি, ২০২৪

বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন, সরকার ব্যবস্থার পরিবর্তন রাষ্ট্রপতির কর্তৃত্ব চ্যালেঞ্জ ও সুপ্রিম কোর্ট

এম ইনায়েতুর রহিম
প্রিন্ট ভার্সন
বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন, সরকার ব্যবস্থার পরিবর্তন রাষ্ট্রপতির কর্তৃত্ব চ্যালেঞ্জ ও সুপ্রিম কোর্ট

১৬ ডিসেম্বর ১৯৭১ পাকিস্তানি দখলদার ও হানাদার বাহিনীর আত্মসমর্পণের মধ্য দিয়ে আমাদের রক্ত স্নাত স্বাধীনতা এবং মুক্তিযুদ্ধের বিজয় অর্জিত হলেও এ বিজয়ের পূর্ণতা লাভ করে ১০ জানুয়ারি, ১৯৭২ জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান পাকিস্তানের কারাগারের ফাঁসির মঞ্চ থেকে স্বাধীন স্বদেশের মাটিতে প্রত্যাবর্তনের মাধ্যমে। ২৬ মার্চ ’৭১-এর প্রথম প্রহরে বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতার ঘোষণা করেন এভাবেই- ‘ইহাই হয়তো আমার শেষ বার্তা, আজ হইতে বাংলাদেশ স্বাধীন।  আমি বাংলাদেশের জনগণকে আহ্বান জানাইতেছি যে, যে যেখানে আছ, যাহার যাহা কিছু আছে, তাই নিয়ে রুখে দাঁড়াও, সর্বশক্তি দিয়ে হানাদার বাহিনীকে প্রতিরোধ কর। পাকিস্তানি দখলদার বাহিনীর শেষ সৈন্যটিকে বাংলার মাটি হইতে বিতাড়িত না করা পর্যন্ত এবং চূড়ান্ত বিজয় অর্জন না করা পর্যন্ত লড়াই চালিয়ে যাও।’

বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতা ঘোষণার ধারাবাহিকতায় নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিরা ১০ এপ্রিল ১৯৭১ মুজিবনগরে সংবিধান প্রণয়নের উদ্দেশ্যে ‘স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র (দি প্রোক্লোমেশন অব ইন্ডিপেন্ডেন্স)’ রচনা ও গ্রহণ করেন। এই ঘোষণাপত্রে বাংলাদেশের নির্বাচিত প্রতিনিধিগণের সমন্বয়ে একটি ‘গণপরিষদ’ গঠন এবং ২৬ মার্চ ১৯৭১ তারিখে বঙ্গবন্ধু কর্তৃক প্রদত্ত স্বাধীনতার ঘোষণা অনুমোদন করা হয়। এ ঘোষণাপত্র কার্যকর হয় ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ থেকে।

১০ এপ্রিল ১৯৭২-এ প্রণীত ও গৃহীত এই “স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র” আমাদের বাংলাদেশ রাষ্ট্রের আইনি কাঠামোর মূল দলিল ও ভিত্তি। স্বাধীনতা লাভের পর গণপরিষদ কর্তৃক গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধান রচিত ও গৃহীত হয়। সংবিধানে ‘স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র’কে অনুমোদন দেওয়া হয়। সংবিধানের অনুচ্ছেদ ১৫০-এ উল্লেখ করা হয় যে, ‘এই সংবিধানের অন্য কোনো বিধান সত্ত্বেও ১৯৭২ সালের ১৬ ডিসেম্বর এই সংবিধান প্রবর্তনকালে সংবিধানের চতুর্থ তফসিলে বর্ণিত ক্রান্তিকালীন ও অস্থায়ী বিধানাবলি হিসেবে কার্যকর থাকিবে।’ চতুর্থ তফসিলের অনুচ্ছেদ ৩(১)-এ উল্লেখ করা হয়, “১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ হইতে এই সংবিধান-প্রবর্তনের তারিখের মধ্যে প্রণীত বা প্রণীত বলিয়া বিবেচিত সকল আইন, স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র বা যে কোনো আইন হইতে আহরিত বা আহরিত বলিয়া বিবেচিত কর্তৃত্বের অধীন অনুরূপ মেয়াদের মধ্যে প্রযুক্ত সকল ক্ষমতা বা কৃত সকল কার্য এতদ্বারা অনুমোদিত ও সমর্থিত হইল এবং তাহা আইনানুযায়ী যথাযথভাবে প্রণীত, প্রযুক্ত ও কৃত হইয়াছে বলিয়া ঘোষিত হইল।’

স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র অনুযায়ী সরকার ব্যবস্থা ছিল রাষ্ট্রপতির শাসন ব্যবস্থা অর্থাৎ প্রজাতন্ত্রের সব নির্বাহী ও আইন প্রণয়নের ক্ষমতা রাষ্ট্রপতির ওপর ন্যস্ত ছিল। ঘোষণাপত্রে উল্লেখ করা হয়, “সংবিধান প্রণীত না হওয়া পর্যন্ত বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান প্রজাতন্ত্রের রাষ্ট্রপতি থাকিবেন এবং সৈয়দ নজরুল ইসলাম প্রজাতন্ত্রের উপ-রাষ্ট্রপতি থাকিবেন; এবং রাষ্ট্রপতি প্রজাতন্ত্রের সকল নির্বাহী ও আইন প্রণয়নের ক্ষমতা প্রয়োগ করিবেন; একজন প্রধানমন্ত্রী নিয়োগ এবং তাঁহার বিবেচনায় প্রয়োজনীয় অন্যান্য মন্ত্রী নিয়োগ ক্ষমতার অধিকারী হইবেন।”

১০ জানুয়ারি ’৭২ বঙ্গবন্ধু স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের পরদিন অর্থাৎ ১১ জানুয়ারি ’৭২ রাষ্ট্রপতি শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীনতার ঘোষণাপত্রে প্রদত্ত ক্ষমতাবলে ‘দি প্রভিশনাল কন্্সটিটিউশন অব বাংলাদেশ অর্ডার-১৯৭২’ (অস্থায়ী সংবিধান আদেশ) জারি করেন। রাষ্ট্রপতির এই আদেশে উল্লেখযোগ্য বিষয়গুলো ছিল-

এক. ডিসেম্বর, ১৯৭০ থেকে মার্চ, ১৯৭১ পর্যন্ত বাংলাদেশে নির্বাচিত সব প্রতিনিধি, অন্য কোনো আইন দ্বারা বারিত বা অযোগ্য না হলে, সবাই গণপরিষদ সদস্য হিসেবে বিবেচিত হবেন;

দুই. প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে একটি মন্ত্রিসভা থাকবে (অনুচ্ছেদ-৫);

তিন. রাষ্ট্রপতি গণপরিষদের সংখ্যাগরিষ্ঠ সদস্যদের আস্থাভাজন সদস্যকে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নিয়োগ প্রদান করবেন। অন্যান্য মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী এবং উপমন্ত্রীগণ প্রধানমন্ত্রীর পরামর্শক্রমে রাষ্ট্রপতি নিয়োগ দিবেন (অনুচ্ছেদ-৭);

চার. সংবিধান প্রণয়নের পূর্বে রাষ্ট্রপতির পদ কোনো কারণে শূন্য হলে মন্ত্রিসভা বাংলাদেশের একজন নাগরিককে রাষ্ট্রপতি হিসেবে নিয়োগ প্রদান করবেন, যিনি গণপরিষদ কর্তৃক সংবিধান রচনা হওয়ার পর সংবিধান অনুযায়ী নতুন রাষ্ট্রপতি দায়িত্ব গ্রহণ না করা পর্যন্ত দায়িত্ব পালন করবেন (অনুচ্ছেদ-৮);

পাঁচ. রাষ্ট্রপতি প্রধানমন্ত্রীর পরামর্শক্রমে তাঁর দায়িত্ব পালন করবেন (অনুচ্ছেদ-৬);

ছয়. বাংলাদেশ হাই কোর্ট নামে একটি আদালত থাকবে, যা প্রতিষ্ঠিত হবে একজন প্রধান বিচারপতি ও অন্য বিচারপতিগণের সমন্বয়ে (অনুচ্ছেদ-৯);

সাত.         প্রধান বিচারপতি রাষ্ট্রপতিকে শপথবাক্য পাঠ করাবেন এবং রাষ্ট্রপতি প্রধানমন্ত্রীসহ অন্যান্য মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী ও উপ-মন্ত্রীদের শপথবাক্য পাঠ করাবেন (অনুচ্ছেদ-১০)।

অস্থায়ী সংবিধান আদেশের ফলে স্বাধীনতার ঘোষণাপত্রে রাষ্ট্রপতি শাসিত সরকার ব্যবস্থার পরিবর্তে মন্ত্রিপরিষদ শাসিত সরকার ব্যবস্থা প্রবর্তিত হয়। রাষ্ট্রপতি নিয়োগের ক্ষমতা মন্ত্রিপরিষদকে দেওয়া হয়। এই আদেশের ধারাবাহিকতায় ১১ জানুয়ারি ১৯৭২ বিচারপতি আবু সাঈদ চৌধুরী রাষ্ট্রপতি ও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ গ্রহণ করেন। বঙ্গবন্ধু ১০ জানুয়ারি ’৭২ রাষ্ট্রপতি হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণের পূর্বে অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি সৈয়দ নজরুল ইসলাম কর্তৃক ৪ (চার)টি আদেশ এবং ১৭ জানুয়ারি ১৯৭২ থেকে ১৫ ডিসেম্বর ১৯৭২ অর্থাৎ গণপ্রজাতন্ত্রী সংবিধান কার্যকর হওয়ার আগের দিন পর্যন্ত রাষ্ট্রপতি কর্তৃক ১৫৪টি আদেশ জারি করা হয়।

এই ১৫৪টি আদেশের মধ্যে অন্যতম একটি আদেশ ছিল ‘দি বাংলাদেশ কোলাবরেটরস্্ স্পেশাল ট্রাইব্যুনাল’ আদেশ ১৯৭২ (পিও ৮ অব ১৯৭২)। এ আইনটি দালাল আইন, ১৯৭২ হিসেবে অধিক পরিচিত ছিল। এ আইনটি প্রণয়নের উদ্দেশ্য ছিল পাকিস্তানি দখলদার বাহিনীর দখলদারিত্ব বজায় রাখাসহ ফৌজদারি অপরাধ সংঘটনে বিভিন্নভাবে যারা ওই বাহিনীকে সাহায্য-সহযোগিতা করেছিল সেই সব সহযোগীর বিচার করা।

এই দালাল আইনে অভিযুক্ত আসামি এ কে ফজলুল হক এবং অন্য একজন (টাঙ্গাইল স্পেশাল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে বিচারাধীন একটি মামলার আসামি) মামলার কার্যক্রম বাতিল চেয়ে হাই কোর্ট বিভাগে একটি ফৌজদারি রিভিশন দায়ের করে। ওই আসামিরা কর্তৃক এই আইনগত প্রশ্ন উত্থাপন করা হয় যে, মনোনীত রাষ্ট্রপতি আবু সাঈদ চৌধুরী কর্তৃক জারিকৃত দালাল আইন-১৯৭২ ক্ষমতাবহির্ভূতভাবে প্রণীত হয়েছে; কেননা ‘অস্থায়ী সংবিধান আদেশ’ ১৯৭২-এর মাধ্যমে সরকার ব্যবস্থার যে পরিবর্তন এবং রাষ্ট্রপতি নিয়োগের যে বিধান করা হয়েছে তা ‘স্বাধীনতার ঘোষণাপত্রে’র সঙ্গে অসামঞ্জস্যপূর্ণ; সুতরাং রাষ্ট্রপতি হিসেবে আবু সাঈদ চৌধুরীর নিয়োগ অবৈধ এবং ফলে অবৈধ রাষ্ট্রপতি কর্তৃক জারিকৃত আইনও অবৈধ। হাই কোর্ট আসামিদের আবেদন খারিজ করে দিলে তারা আপিল বিভাগে লিভ পিটিশন দায়ের করে। আপিল বিভাগ ওই মামলায় উত্থাপিত আইনি যুক্তিসমূহের বিষয়ে সিদ্ধান্ত প্রদান করে যে, যদিও ‘অস্থায়ী সংবিধান আদেশ’ দ্বারা সরকার ব্যবস্থার পরিবর্তন ঘটিয়ে নির্বাহী ক্ষমতা প্রধানমন্ত্রীকে এবং রাষ্ট্রপতি নিয়োগের ক্ষমতা মন্ত্রিপরিষদকে দেওয়া হয়েছে এবং রাষ্ট্রপতি প্রধানমন্ত্রীর পরামর্শ অনুযায়ী কার্য পরিচালনা করার বিধান করা হয়েছে, এতে করে মনোনীত রাষ্ট্রপতি কর্তৃক আইন প্রণয়নের ক্ষমতাকে কোনোভাবেই খর্ব করা হয়নি। রাষ্ট্রের আইন প্রণয়নের ক্ষমতা, প্রধানমন্ত্রী ও মন্ত্রীদের নিয়োগের যে ক্ষমতা ‘স্বাধীনতার ঘোষণাপত্রে’ রাষ্ট্রপতিকে দেওয়া হয়েছিল তার সঙ্গে ‘অস্থায়ী সংবিধান’ আদেশের বিধান সামঞ্জস্যহীন নয়।

বরং, ‘স্বাধীনতার ঘোষণাপত্রে’ প্রদত্ত ক্ষমতা বলে রাষ্ট্রপতি কর্তৃক জারিকৃত ‘দি প্রভিশনাল কন্্সটিটিউশন অর্ডার’-১৯৭২ একটি বৈধ আইন; সুতরাং ওই আদেশের অনুচ্ছেদ-৮ এ রাষ্ট্রপতি নিয়োগের যে বিধান করা হয়েছে তা বৈধ ও আইনসম্মত; সুতরাং রাষ্ট্রপতি হিসেবে বিচারপতি আবু সাঈদ চৌধুরীর নিয়োগ বৈধ।  দালাল আইনটি বৈধ কর্তৃপক্ষ অর্থাৎ বৈধ রাষ্ট্রপতি কর্তৃক প্রণীত বিধায় ওই আইনটি যথাযথ ক্ষমতাপ্রাপ্ত কর্তৃপক্ষ কর্তৃক প্রণীত হয়েছে। সুতরাং দালাল আইনটি একটি বৈধ আইন (১৬ ডি এল আর, পৃষ্ঠা-১১)।

উপরোক্ত রায়ের মাধ্যমে দেশের সর্বোচ্চ আদালত, সুপ্রিম কোর্ট ‘স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র’ ও ‘অস্থায়ী সংবিধান আদেশ ১৯৭২’-কে আরও সুদৃঢ় ভিত্তি দিয়েছে।

 

                লেখক : বিচারপতি, আপিল বিভাগ, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট।

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
মিরসরাইয়ে বিজিবির অভিযানে ভারতীয় ৩১ গরু আটক
মিরসরাইয়ে বিজিবির অভিযানে ভারতীয় ৩১ গরু আটক

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তিন মাদক কারবারি গ্রেফতার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তিন মাদক কারবারি গ্রেফতার

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

নরসিংদীতে ভূমিকম্পের আতঙ্ক কটেনি এলাকাবাসীর
নরসিংদীতে ভূমিকম্পের আতঙ্ক কটেনি এলাকাবাসীর

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ ও ভুটানের মধ্যে ২ সমঝোতা স্মারক সই
বাংলাদেশ ও ভুটানের মধ্যে ২ সমঝোতা স্মারক সই

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

পুলিশের ৩ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার বদলি
পুলিশের ৩ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার বদলি

২২ মিনিট আগে | নগর জীবন

চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার
চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে জাবির নতুন হলগুলোতে ফাটল, নির্মাণে অনিয়মের অভিযোগ
ভূমিকম্পে জাবির নতুন হলগুলোতে ফাটল, নির্মাণে অনিয়মের অভিযোগ

৩১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকা-৬ আসনে জামায়াত প্রার্থীর ঘোড়ার গাড়ির র‍্যালি
ঢাকা-৬ আসনে জামায়াত প্রার্থীর ঘোড়ার গাড়ির র‍্যালি

৩১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

গাইবান্ধায় কাজ করার সময় শ্রমিকের মৃত্যু
গাইবান্ধায় কাজ করার সময় শ্রমিকের মৃত্যু

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় সড়ক দুর্ঘটনায় যুবকের মৃত্যু
গাইবান্ধায় সড়ক দুর্ঘটনায় যুবকের মৃত্যু

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২ দফা দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ
২ দফা দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ

৪০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জে ডিবি হেফাজতে সন্দেহভাজন আসামির মৃত্যু
সিরাজগঞ্জে ডিবি হেফাজতে সন্দেহভাজন আসামির মৃত্যু

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তা দিচ্ছে সরকার
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তা দিচ্ছে সরকার

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ফারাক্কা বাঁধের ক্ষতি পুষিয়ে নিতে পদ্মা ব্যারেজ প্রয়োজন: মনির হায়দার
ফারাক্কা বাঁধের ক্ষতি পুষিয়ে নিতে পদ্মা ব্যারেজ প্রয়োজন: মনির হায়দার

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপিতে হোন্ডা-গুন্ডার রাজনীতি থাকবে না : এ্যানি
বিএনপিতে হোন্ডা-গুন্ডার রাজনীতি থাকবে না : এ্যানি

৫৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২৮তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২৮তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পাবনায় ছুরিকাঘাতে যুবক খুন
পাবনায় ছুরিকাঘাতে যুবক খুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রয়োজনীয় খাদ্য সহায়তা পাচ্ছে গাজাবাসী?
প্রয়োজনীয় খাদ্য সহায়তা পাচ্ছে গাজাবাসী?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চশিক্ষার ভাষা হিসেবে বাংলাকে প্রতিষ্ঠিত করতে চাই : প্রাথমিক উপদেষ্টা
উচ্চশিক্ষার ভাষা হিসেবে বাংলাকে প্রতিষ্ঠিত করতে চাই : প্রাথমিক উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৭৩৬ শিক্ষার্থীকে সম্মাননা জানাল পিয়ারসন ও ব্রিটিশ কাউন্সিল
৭৩৬ শিক্ষার্থীকে সম্মাননা জানাল পিয়ারসন ও ব্রিটিশ কাউন্সিল

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রাভা হেলথে বিশ্ব শিশু দিবস উদযাপন
প্রাভা হেলথে বিশ্ব শিশু দিবস উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ক্যান্সার আক্রান্তদের পাশে রোটারী
ক্যান্সার আক্রান্তদের পাশে রোটারী

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

নওগাঁয় শিক্ষক সমাবেশ
নওগাঁয় শিক্ষক সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণভোটের প্রস্তুতি নিতে ইসিকে সরকারের চিঠি
গণভোটের প্রস্তুতি নিতে ইসিকে সরকারের চিঠি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পতিত স্বৈরশাসক উন্নয়নের নামে নিজেদের পকেট ভারী করেছে : আফরোজা আব্বাস
পতিত স্বৈরশাসক উন্নয়নের নামে নিজেদের পকেট ভারী করেছে : আফরোজা আব্বাস

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো
পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা