শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১০ জানুয়ারি, ২০২৪

বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন, সরকার ব্যবস্থার পরিবর্তন রাষ্ট্রপতির কর্তৃত্ব চ্যালেঞ্জ ও সুপ্রিম কোর্ট

এম ইনায়েতুর রহিম
প্রিন্ট ভার্সন
বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন, সরকার ব্যবস্থার পরিবর্তন রাষ্ট্রপতির কর্তৃত্ব চ্যালেঞ্জ ও সুপ্রিম কোর্ট

১৬ ডিসেম্বর ১৯৭১ পাকিস্তানি দখলদার ও হানাদার বাহিনীর আত্মসমর্পণের মধ্য দিয়ে আমাদের রক্ত স্নাত স্বাধীনতা এবং মুক্তিযুদ্ধের বিজয় অর্জিত হলেও এ বিজয়ের পূর্ণতা লাভ করে ১০ জানুয়ারি, ১৯৭২ জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান পাকিস্তানের কারাগারের ফাঁসির মঞ্চ থেকে স্বাধীন স্বদেশের মাটিতে প্রত্যাবর্তনের মাধ্যমে। ২৬ মার্চ ’৭১-এর প্রথম প্রহরে বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতার ঘোষণা করেন এভাবেই- ‘ইহাই হয়তো আমার শেষ বার্তা, আজ হইতে বাংলাদেশ স্বাধীন।  আমি বাংলাদেশের জনগণকে আহ্বান জানাইতেছি যে, যে যেখানে আছ, যাহার যাহা কিছু আছে, তাই নিয়ে রুখে দাঁড়াও, সর্বশক্তি দিয়ে হানাদার বাহিনীকে প্রতিরোধ কর। পাকিস্তানি দখলদার বাহিনীর শেষ সৈন্যটিকে বাংলার মাটি হইতে বিতাড়িত না করা পর্যন্ত এবং চূড়ান্ত বিজয় অর্জন না করা পর্যন্ত লড়াই চালিয়ে যাও।’

বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতা ঘোষণার ধারাবাহিকতায় নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিরা ১০ এপ্রিল ১৯৭১ মুজিবনগরে সংবিধান প্রণয়নের উদ্দেশ্যে ‘স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র (দি প্রোক্লোমেশন অব ইন্ডিপেন্ডেন্স)’ রচনা ও গ্রহণ করেন। এই ঘোষণাপত্রে বাংলাদেশের নির্বাচিত প্রতিনিধিগণের সমন্বয়ে একটি ‘গণপরিষদ’ গঠন এবং ২৬ মার্চ ১৯৭১ তারিখে বঙ্গবন্ধু কর্তৃক প্রদত্ত স্বাধীনতার ঘোষণা অনুমোদন করা হয়। এ ঘোষণাপত্র কার্যকর হয় ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ থেকে।

১০ এপ্রিল ১৯৭২-এ প্রণীত ও গৃহীত এই “স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র” আমাদের বাংলাদেশ রাষ্ট্রের আইনি কাঠামোর মূল দলিল ও ভিত্তি। স্বাধীনতা লাভের পর গণপরিষদ কর্তৃক গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধান রচিত ও গৃহীত হয়। সংবিধানে ‘স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র’কে অনুমোদন দেওয়া হয়। সংবিধানের অনুচ্ছেদ ১৫০-এ উল্লেখ করা হয় যে, ‘এই সংবিধানের অন্য কোনো বিধান সত্ত্বেও ১৯৭২ সালের ১৬ ডিসেম্বর এই সংবিধান প্রবর্তনকালে সংবিধানের চতুর্থ তফসিলে বর্ণিত ক্রান্তিকালীন ও অস্থায়ী বিধানাবলি হিসেবে কার্যকর থাকিবে।’ চতুর্থ তফসিলের অনুচ্ছেদ ৩(১)-এ উল্লেখ করা হয়, “১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ হইতে এই সংবিধান-প্রবর্তনের তারিখের মধ্যে প্রণীত বা প্রণীত বলিয়া বিবেচিত সকল আইন, স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র বা যে কোনো আইন হইতে আহরিত বা আহরিত বলিয়া বিবেচিত কর্তৃত্বের অধীন অনুরূপ মেয়াদের মধ্যে প্রযুক্ত সকল ক্ষমতা বা কৃত সকল কার্য এতদ্বারা অনুমোদিত ও সমর্থিত হইল এবং তাহা আইনানুযায়ী যথাযথভাবে প্রণীত, প্রযুক্ত ও কৃত হইয়াছে বলিয়া ঘোষিত হইল।’

স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র অনুযায়ী সরকার ব্যবস্থা ছিল রাষ্ট্রপতির শাসন ব্যবস্থা অর্থাৎ প্রজাতন্ত্রের সব নির্বাহী ও আইন প্রণয়নের ক্ষমতা রাষ্ট্রপতির ওপর ন্যস্ত ছিল। ঘোষণাপত্রে উল্লেখ করা হয়, “সংবিধান প্রণীত না হওয়া পর্যন্ত বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান প্রজাতন্ত্রের রাষ্ট্রপতি থাকিবেন এবং সৈয়দ নজরুল ইসলাম প্রজাতন্ত্রের উপ-রাষ্ট্রপতি থাকিবেন; এবং রাষ্ট্রপতি প্রজাতন্ত্রের সকল নির্বাহী ও আইন প্রণয়নের ক্ষমতা প্রয়োগ করিবেন; একজন প্রধানমন্ত্রী নিয়োগ এবং তাঁহার বিবেচনায় প্রয়োজনীয় অন্যান্য মন্ত্রী নিয়োগ ক্ষমতার অধিকারী হইবেন।”

১০ জানুয়ারি ’৭২ বঙ্গবন্ধু স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের পরদিন অর্থাৎ ১১ জানুয়ারি ’৭২ রাষ্ট্রপতি শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীনতার ঘোষণাপত্রে প্রদত্ত ক্ষমতাবলে ‘দি প্রভিশনাল কন্্সটিটিউশন অব বাংলাদেশ অর্ডার-১৯৭২’ (অস্থায়ী সংবিধান আদেশ) জারি করেন। রাষ্ট্রপতির এই আদেশে উল্লেখযোগ্য বিষয়গুলো ছিল-

এক. ডিসেম্বর, ১৯৭০ থেকে মার্চ, ১৯৭১ পর্যন্ত বাংলাদেশে নির্বাচিত সব প্রতিনিধি, অন্য কোনো আইন দ্বারা বারিত বা অযোগ্য না হলে, সবাই গণপরিষদ সদস্য হিসেবে বিবেচিত হবেন;

দুই. প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে একটি মন্ত্রিসভা থাকবে (অনুচ্ছেদ-৫);

তিন. রাষ্ট্রপতি গণপরিষদের সংখ্যাগরিষ্ঠ সদস্যদের আস্থাভাজন সদস্যকে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নিয়োগ প্রদান করবেন। অন্যান্য মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী এবং উপমন্ত্রীগণ প্রধানমন্ত্রীর পরামর্শক্রমে রাষ্ট্রপতি নিয়োগ দিবেন (অনুচ্ছেদ-৭);

চার. সংবিধান প্রণয়নের পূর্বে রাষ্ট্রপতির পদ কোনো কারণে শূন্য হলে মন্ত্রিসভা বাংলাদেশের একজন নাগরিককে রাষ্ট্রপতি হিসেবে নিয়োগ প্রদান করবেন, যিনি গণপরিষদ কর্তৃক সংবিধান রচনা হওয়ার পর সংবিধান অনুযায়ী নতুন রাষ্ট্রপতি দায়িত্ব গ্রহণ না করা পর্যন্ত দায়িত্ব পালন করবেন (অনুচ্ছেদ-৮);

পাঁচ. রাষ্ট্রপতি প্রধানমন্ত্রীর পরামর্শক্রমে তাঁর দায়িত্ব পালন করবেন (অনুচ্ছেদ-৬);

ছয়. বাংলাদেশ হাই কোর্ট নামে একটি আদালত থাকবে, যা প্রতিষ্ঠিত হবে একজন প্রধান বিচারপতি ও অন্য বিচারপতিগণের সমন্বয়ে (অনুচ্ছেদ-৯);

সাত.         প্রধান বিচারপতি রাষ্ট্রপতিকে শপথবাক্য পাঠ করাবেন এবং রাষ্ট্রপতি প্রধানমন্ত্রীসহ অন্যান্য মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী ও উপ-মন্ত্রীদের শপথবাক্য পাঠ করাবেন (অনুচ্ছেদ-১০)।

অস্থায়ী সংবিধান আদেশের ফলে স্বাধীনতার ঘোষণাপত্রে রাষ্ট্রপতি শাসিত সরকার ব্যবস্থার পরিবর্তে মন্ত্রিপরিষদ শাসিত সরকার ব্যবস্থা প্রবর্তিত হয়। রাষ্ট্রপতি নিয়োগের ক্ষমতা মন্ত্রিপরিষদকে দেওয়া হয়। এই আদেশের ধারাবাহিকতায় ১১ জানুয়ারি ১৯৭২ বিচারপতি আবু সাঈদ চৌধুরী রাষ্ট্রপতি ও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ গ্রহণ করেন। বঙ্গবন্ধু ১০ জানুয়ারি ’৭২ রাষ্ট্রপতি হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণের পূর্বে অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি সৈয়দ নজরুল ইসলাম কর্তৃক ৪ (চার)টি আদেশ এবং ১৭ জানুয়ারি ১৯৭২ থেকে ১৫ ডিসেম্বর ১৯৭২ অর্থাৎ গণপ্রজাতন্ত্রী সংবিধান কার্যকর হওয়ার আগের দিন পর্যন্ত রাষ্ট্রপতি কর্তৃক ১৫৪টি আদেশ জারি করা হয়।

এই ১৫৪টি আদেশের মধ্যে অন্যতম একটি আদেশ ছিল ‘দি বাংলাদেশ কোলাবরেটরস্্ স্পেশাল ট্রাইব্যুনাল’ আদেশ ১৯৭২ (পিও ৮ অব ১৯৭২)। এ আইনটি দালাল আইন, ১৯৭২ হিসেবে অধিক পরিচিত ছিল। এ আইনটি প্রণয়নের উদ্দেশ্য ছিল পাকিস্তানি দখলদার বাহিনীর দখলদারিত্ব বজায় রাখাসহ ফৌজদারি অপরাধ সংঘটনে বিভিন্নভাবে যারা ওই বাহিনীকে সাহায্য-সহযোগিতা করেছিল সেই সব সহযোগীর বিচার করা।

এই দালাল আইনে অভিযুক্ত আসামি এ কে ফজলুল হক এবং অন্য একজন (টাঙ্গাইল স্পেশাল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে বিচারাধীন একটি মামলার আসামি) মামলার কার্যক্রম বাতিল চেয়ে হাই কোর্ট বিভাগে একটি ফৌজদারি রিভিশন দায়ের করে। ওই আসামিরা কর্তৃক এই আইনগত প্রশ্ন উত্থাপন করা হয় যে, মনোনীত রাষ্ট্রপতি আবু সাঈদ চৌধুরী কর্তৃক জারিকৃত দালাল আইন-১৯৭২ ক্ষমতাবহির্ভূতভাবে প্রণীত হয়েছে; কেননা ‘অস্থায়ী সংবিধান আদেশ’ ১৯৭২-এর মাধ্যমে সরকার ব্যবস্থার যে পরিবর্তন এবং রাষ্ট্রপতি নিয়োগের যে বিধান করা হয়েছে তা ‘স্বাধীনতার ঘোষণাপত্রে’র সঙ্গে অসামঞ্জস্যপূর্ণ; সুতরাং রাষ্ট্রপতি হিসেবে আবু সাঈদ চৌধুরীর নিয়োগ অবৈধ এবং ফলে অবৈধ রাষ্ট্রপতি কর্তৃক জারিকৃত আইনও অবৈধ। হাই কোর্ট আসামিদের আবেদন খারিজ করে দিলে তারা আপিল বিভাগে লিভ পিটিশন দায়ের করে। আপিল বিভাগ ওই মামলায় উত্থাপিত আইনি যুক্তিসমূহের বিষয়ে সিদ্ধান্ত প্রদান করে যে, যদিও ‘অস্থায়ী সংবিধান আদেশ’ দ্বারা সরকার ব্যবস্থার পরিবর্তন ঘটিয়ে নির্বাহী ক্ষমতা প্রধানমন্ত্রীকে এবং রাষ্ট্রপতি নিয়োগের ক্ষমতা মন্ত্রিপরিষদকে দেওয়া হয়েছে এবং রাষ্ট্রপতি প্রধানমন্ত্রীর পরামর্শ অনুযায়ী কার্য পরিচালনা করার বিধান করা হয়েছে, এতে করে মনোনীত রাষ্ট্রপতি কর্তৃক আইন প্রণয়নের ক্ষমতাকে কোনোভাবেই খর্ব করা হয়নি। রাষ্ট্রের আইন প্রণয়নের ক্ষমতা, প্রধানমন্ত্রী ও মন্ত্রীদের নিয়োগের যে ক্ষমতা ‘স্বাধীনতার ঘোষণাপত্রে’ রাষ্ট্রপতিকে দেওয়া হয়েছিল তার সঙ্গে ‘অস্থায়ী সংবিধান’ আদেশের বিধান সামঞ্জস্যহীন নয়।

বরং, ‘স্বাধীনতার ঘোষণাপত্রে’ প্রদত্ত ক্ষমতা বলে রাষ্ট্রপতি কর্তৃক জারিকৃত ‘দি প্রভিশনাল কন্্সটিটিউশন অর্ডার’-১৯৭২ একটি বৈধ আইন; সুতরাং ওই আদেশের অনুচ্ছেদ-৮ এ রাষ্ট্রপতি নিয়োগের যে বিধান করা হয়েছে তা বৈধ ও আইনসম্মত; সুতরাং রাষ্ট্রপতি হিসেবে বিচারপতি আবু সাঈদ চৌধুরীর নিয়োগ বৈধ।  দালাল আইনটি বৈধ কর্তৃপক্ষ অর্থাৎ বৈধ রাষ্ট্রপতি কর্তৃক প্রণীত বিধায় ওই আইনটি যথাযথ ক্ষমতাপ্রাপ্ত কর্তৃপক্ষ কর্তৃক প্রণীত হয়েছে। সুতরাং দালাল আইনটি একটি বৈধ আইন (১৬ ডি এল আর, পৃষ্ঠা-১১)।

উপরোক্ত রায়ের মাধ্যমে দেশের সর্বোচ্চ আদালত, সুপ্রিম কোর্ট ‘স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র’ ও ‘অস্থায়ী সংবিধান আদেশ ১৯৭২’-কে আরও সুদৃঢ় ভিত্তি দিয়েছে।

 

                লেখক : বিচারপতি, আপিল বিভাগ, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট।

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট
গ্যাসসংকট
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
শক্তির চাহিদা পূরণে সৌরবিদ্যুৎ
শক্তির চাহিদা পূরণে সৌরবিদ্যুৎ
সেনারা পারে, পারতেই হয়
সেনারা পারে, পারতেই হয়
ইন্দিরা হত্যার সেই ভয়ংকর ঘটনা
ইন্দিরা হত্যার সেই ভয়ংকর ঘটনা
মৃত্যু আসতে পারে যে কোনো সময়
মৃত্যু আসতে পারে যে কোনো সময়
অপনীতির অবসান
অপনীতির অবসান
গুপ্ত স্বৈরাচার
গুপ্ত স্বৈরাচার
নির্বাচন : আশায় বাঁধি বুক
নির্বাচন : আশায় বাঁধি বুক
গোলাপের সুবাস গেল কই
গোলাপের সুবাস গেল কই
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
সর্বশেষ খবর
র‌্যাংকিংয়ে ক্যারিয়ারসেরা অবস্থানে তানজিদ
র‌্যাংকিংয়ে ক্যারিয়ারসেরা অবস্থানে তানজিদ

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বেগম খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের জন্য ভোট চাইলেন ভিপি সাইফুল
বেগম খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের জন্য ভোট চাইলেন ভিপি সাইফুল

২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

জামালপুরে গৃহবধূকে ধর্ষণের উদ্দেশ্যে অপহরণের দায়ে ৪ জনের যাবজ্জীবন
জামালপুরে গৃহবধূকে ধর্ষণের উদ্দেশ্যে অপহরণের দায়ে ৪ জনের যাবজ্জীবন

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা জেলার আগ্নেয়াস্ত্র লাইসেন্স নবায়নের সময় নির্ধারণ
ঢাকা জেলার আগ্নেয়াস্ত্র লাইসেন্স নবায়নের সময় নির্ধারণ

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

জামালপুরে শিশুধর্ষণের ঘটনায় অভিযুক্তর শাস্তির দাবিতে মানববন্ধন
জামালপুরে শিশুধর্ষণের ঘটনায় অভিযুক্তর শাস্তির দাবিতে মানববন্ধন

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় বৃক্ষরোপণ ও পোনা মাছ অবমুক্তকরণ কর্মসূচি
গাইবান্ধায় বৃক্ষরোপণ ও পোনা মাছ অবমুক্তকরণ কর্মসূচি

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেসি-রোনালদোর থেকে আমি অনেক দূরে: হলান্ড
মেসি-রোনালদোর থেকে আমি অনেক দূরে: হলান্ড

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে কার্গো বিমান বিধ্বস্ত, নিহত বেড়ে ৩
যুক্তরাষ্ট্রে কার্গো বিমান বিধ্বস্ত, নিহত বেড়ে ৩

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়া আমাদের মনোবল-সাহস: এ্যানি
খালেদা জিয়া আমাদের মনোবল-সাহস: এ্যানি

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যশোরে অর্ধকোটি টাকার স্বর্ণসহ যুবক আটক
যশোরে অর্ধকোটি টাকার স্বর্ণসহ যুবক আটক

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রীসহ অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সেলিম মাহমুদের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রীসহ অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সেলিম মাহমুদের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

গাইবান্ধায় গরু ব্যবসায়ীকে হত্যায় আটক ১
গাইবান্ধায় গরু ব্যবসায়ীকে হত্যায় আটক ১

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্যাটারদের মানসিকতার ওপর ফোকাস করতে চান আশরাফুল
ব্যাটারদের মানসিকতার ওপর ফোকাস করতে চান আশরাফুল

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির মনোনয়ন পাওয়া প্রার্থীর বিরুদ্ধাচরণ, নেতাকর্মীদের সতর্ক করলো যুবদল
বিএনপির মনোনয়ন পাওয়া প্রার্থীর বিরুদ্ধাচরণ, নেতাকর্মীদের সতর্ক করলো যুবদল

২২ মিনিট আগে | রাজনীতি

সরাইলে জমি সংক্রান্ত বিরোধে দু’পক্ষের সংঘর্ষ, আহত ১৫
সরাইলে জমি সংক্রান্ত বিরোধে দু’পক্ষের সংঘর্ষ, আহত ১৫

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে জালে আটকা পড়লো ৮ ফুট লম্বা অজগর
চট্টগ্রামে জালে আটকা পড়লো ৮ ফুট লম্বা অজগর

২৭ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

কখনোই কোনো কাজে আবদ্ধ থাকতে চাইনি: ভাবনা
কখনোই কোনো কাজে আবদ্ধ থাকতে চাইনি: ভাবনা

২৭ মিনিট আগে | শোবিজ

কেরানীগঞ্জে দুই নারীসহ চোরচক্রের তিন সদস্য গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে দুই নারীসহ চোরচক্রের তিন সদস্য গ্রেফতার

৩১ মিনিট আগে | নগর জীবন

বগুড়ায় অটোরিকশা চালকের মরদেহ উদ্ধার
বগুড়ায় অটোরিকশা চালকের মরদেহ উদ্ধার

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ১০ জনের মৃত্যু
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ১০ জনের মৃত্যু

৩৪ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

শ্রীলঙ্কায় ত্রিদেশীয় সিরিজ থেকে সরে দাঁড়াল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কায় ত্রিদেশীয় সিরিজ থেকে সরে দাঁড়াল বাংলাদেশ

৩৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইতিহাসে দীর্ঘতম হয়ে উঠেছে যুক্তরাষ্ট্রের শাটডাউন
ইতিহাসে দীর্ঘতম হয়ে উঠেছে যুক্তরাষ্ট্রের শাটডাউন

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হবিগঞ্জে হত্যা মামলার ১৬ বছর পর একজনের যাবজ্জীবন
হবিগঞ্জে হত্যা মামলার ১৬ বছর পর একজনের যাবজ্জীবন

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএসটিআইতে অত্যাধুনিক সোলার প্যানেল টেস্টিং ল্যাবরেটরি উদ্বোধন
বিএসটিআইতে অত্যাধুনিক সোলার প্যানেল টেস্টিং ল্যাবরেটরি উদ্বোধন

৪৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

নাম ভিন্ন ভিন্ন, কিন্তু ভোটার তালিকায় ছবি ব্রাজিলের মডেলের, বোমা ফাটালেন রাহুল
নাম ভিন্ন ভিন্ন, কিন্তু ভোটার তালিকায় ছবি ব্রাজিলের মডেলের, বোমা ফাটালেন রাহুল

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাল্লুকের আক্রমণ ঠেকাতে সেনা মোতায়েন করল জাপান
ভাল্লুকের আক্রমণ ঠেকাতে সেনা মোতায়েন করল জাপান

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে আনন্দযাত্রা, পথে মর্মান্তিক পরিণতি: একসঙ্গে নিভে গেল ৫ প্রাণ
কক্সবাজারে আনন্দযাত্রা, পথে মর্মান্তিক পরিণতি: একসঙ্গে নিভে গেল ৫ প্রাণ

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ষড়যন্ত্রের বেড়াজাল ছিন্ন করে ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন হবে : ডা. জাহিদ
ষড়যন্ত্রের বেড়াজাল ছিন্ন করে ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন হবে : ডা. জাহিদ

৫৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাজস্থান ছেড়ে দিল্লি ক্যাপিটালসে যাবেন স্যামসন!
রাজস্থান ছেড়ে দিল্লি ক্যাপিটালসে যাবেন স্যামসন!

৫৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যমুনা ও সচিবালয় এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
যমুনা ও সচিবালয় এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত
মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প
মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের
আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের

১৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক
নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন
বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়
নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান
উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ
আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শওকত-রনির কোলাকুলি, ধানের শীষকে বিজয়ী করার আহ্বান
শওকত-রনির কোলাকুলি, ধানের শীষকে বিজয়ী করার আহ্বান

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কত
দেশের বাজারে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কত

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা
শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি
গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত
জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’
পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশনে নিয়োগ পেলেন বিচারপতি আহমেদ সোহেল
জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশনে নিয়োগ পেলেন বিচারপতি আহমেদ সোহেল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পদোন্নতি পাচ্ছেন এক হাজারের বেশি বিচারক
পদোন্নতি পাচ্ছেন এক হাজারের বেশি বিচারক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন
সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার
খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদত্যাগ করে নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী অ্যাটর্নি জেনারেল
পদত্যাগ করে নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী অ্যাটর্নি জেনারেল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে ধানের শীষ পেলেন বিএনপির তিন শীর্ষ নেতার উত্তরাধিকারী
চট্টগ্রামে ধানের শীষ পেলেন বিএনপির তিন শীর্ষ নেতার উত্তরাধিকারী

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে
বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সঙ্গীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিল প্রসঙ্গে ব্যাখ্যা দিলো সরকার
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সঙ্গীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিল প্রসঙ্গে ব্যাখ্যা দিলো সরকার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত
কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুই দল যা-ই বলে, সরকার তা-ই করে : মির্জা আব্বাস
দুই দল যা-ই বলে, সরকার তা-ই করে : মির্জা আব্বাস

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আর কোনও ইউরোপীয় দেশে হামলা করবে না রাশিয়া: আলবেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী
আর কোনও ইউরোপীয় দেশে হামলা করবে না রাশিয়া: আলবেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপনে পরমাণু পরীক্ষা করার বিষয়ে কি বলছে পাকিস্তান
গোপনে পরমাণু পরীক্ষা করার বিষয়ে কি বলছে পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন স্কুল ভবন!
এ কেমন স্কুল ভবন!

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনি উত্তাপে দেশ
নির্বাচনি উত্তাপে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

এটাই আমার শেষ নির্বাচন
এটাই আমার শেষ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ
সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ

নগর জীবন

অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার
অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার

প্রথম পৃষ্ঠা

১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা
১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা

নগর জীবন

অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা
অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা

পেছনের পৃষ্ঠা

এ কী কাণ্ড মাধুরীর
এ কী কাণ্ড মাধুরীর

শোবিজ

কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি
কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি

শোবিজ

জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ
জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

পারিশ্রমিক পেতে ফুটবলারদের তাগাদা
পারিশ্রমিক পেতে ফুটবলারদের তাগাদা

মাঠে ময়দানে

মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়
মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের
সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের

নগর জীবন

২০০ বছরের রাস উৎসবে পুণ্যার্থীর ঢল
২০০ বছরের রাস উৎসবে পুণ্যার্থীর ঢল

দেশগ্রাম

দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ
দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

পোশাক রপ্তানি কমল টানা তিন মাস
পোশাক রপ্তানি কমল টানা তিন মাস

পেছনের পৃষ্ঠা

কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি
কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি

প্রথম পৃষ্ঠা

১৬ বছর পর আসিফ
১৬ বছর পর আসিফ

শোবিজ

সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন
সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন

নগর জীবন

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র
রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র

শোবিজ

নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না
নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না

নগর জীবন

সম্পর্ক যাচাইয়ে আসছে নতুন পদ্ধতি
সম্পর্ক যাচাইয়ে আসছে নতুন পদ্ধতি

খবর

নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব
নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

আলাপের জন্য আলাপ
আলাপের জন্য আলাপ

রকমারি রম্য

ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে
ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে

নগর জীবন

নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল
নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল

প্রথম পৃষ্ঠা