শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ আপডেট:

ভারতের প্রজাতন্ত্র দিবসের সংবর্ধনায়-

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
ভারতের প্রজাতন্ত্র দিবসের সংবর্ধনায়-

প্রতি বছরের মতো এবারও ঢাকার ভারতীয় হাইকমিশন তাদের প্রজাতন্ত্র দিবস উপলক্ষে ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সিটি বসুন্ধরার ৩ নম্বর হলে জাঁকজমকপূর্ণ সংবর্ধনার আয়োজন করে। ভারতের প্রজাতন্ত্র দিবস ২৬ জানুয়ারি হলেও ঢাকায় সংবর্ধনার আয়োজন করা হয় ২৪ জানুয়ারি বুধবার। সময় ছিল সন্ধ্যা সাড়ে ৬টা। আমি সোয়া ৬টায় পৌঁছে দেখি ৩০০ ফুটের মূল সড়ক থেকে পিঁপড়ার মতো লাইন ধরে গাড়ি ঢুকছে। দেখলাম আমার সামনে দক্ষিণ কোরিয়ান রাষ্ট্রদূতের গাড়ি। যথা স্থানে গাড়ি থেকে নামতেই দেখি অভ্যর্থনা জানানোর জন্য হাইকমিশনের কর্মকর্তারা দাঁড়িয়ে আছেন। একটু এগোতেই দেখি হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মা ও মিসেস মানু ভার্মা দাঁড়িয়ে আছেন। সবাইকে স্বাগত জানাচ্ছেন এবং কুশলবিনিময় করছেন। কিছু সময়ের মধ্যে হল পরিপূর্ণ হয়ে যায়। মন্ত্রিপরিষদ সদস্য, এমপি, মুক্তিযোদ্ধা, বিভিন্ন দলের রাজনৈতিক নেতা ঢাকার অন্যান্য বিদেশি মিশনের কূটনীতিক, সাংস্কৃতিক অঙ্গনের মানুষসহ সব শ্রেণি-পেশার গুরুত্বপূর্ণ সব মানুষের উপস্থিতিতে প্রাণবন্ত পরিবেশে সবাই পারস্পরিক কুশলবিনিময় ও আলাপচারিতার আনন্দমুখর ভঙ্গিমায় একটু পরপর টেবিলে সাজানো নানা পদের জুস, আবার কেউ কেউ পছন্দমতো পানীয়তে চুমুক দিচ্ছেন।

পরিবেশনকারীরা বিভিন্ন পদের স্ন্যাকস নিয়ে একজনের থেকে অন্যজনের সামনে তুলে ধরছেন। অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী এলেই সংবর্ধনার আনুষ্ঠানিকতা শুরু হয়। প্রথমে খুবই সংক্ষিপ্তভাবে গুরুত্বপূর্ণ কিছু কথার সঙ্গে সবাইকে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বাগত জানালেন হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মা। প্রধান অতিথির বক্তব্যে স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী একাত্তরে আমাদের মুক্তিযুদ্ধে ভারতের অসাধারণ ভূমিকার কথা স্মরণ করেন এবং বলেন, দুই দেশের সম্পর্ক এখন আবার একাত্তর-বাহাত্তরের পর্যায়ে উঠেছে। প্রজাতন্ত্র দিবস সব দেশেই ভারতীয় সব দূতাবাস প্রতি বছর পালন করে। তবে অন্যান্য দেশের রাজধানীতে তা পালন করা আর ঢাকায় সেটি পালন করার মধ্যে বিস্তর পার্থক্য আছে। দুই দেশের বন্ধন ও সম্পর্কের যে বহুমাত্রিকতা সেটি ভারত বা বাংলাদেশের কারও সঙ্গেই অন্য কোনো দেশের নেই। ভৌগোলিকতা, রাজনৈতিক ইতিহাস, নৃতাত্ত্বিকতা, ভাষা ও সাংস্কৃতিক অভিন্নতার সঙ্গে একাত্তরে রক্তে লেখা অমর বন্ধুত্বের সৃষ্টি, যেটি আমরা মুক্তিযোদ্ধারা যুদ্ধের মাঠে স্বচক্ষে দেখেছি। প্রায় ১০ কোটি বাংলা ভাষাভাষী মানুষ ভারতে বাস করে। খাওয়া-দাওয়া, গল্প-উপন্যাস, গান, সিনেমা, নাটক ইত্যাদি দুই বাংলার মানুষকে ওতপ্রোতভাবে প্রকৃতিই একের সঙ্গে অপরকে গেঁথে রেখেছে। চরম ভ্রান্তিমূলক তথাকথিত দ্বিজাতিতত্ত্বের অভিশাপে সাতচল্লিশে রাজনৈতিকভাবে দুই বাংলার মধ্যে সীমানা টেনে দেওয়া হলেও মনের মধ্যে কখনো সীমানা টানা সম্ভব হয়নি। সেটি আমরা একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধের প্রশিক্ষণ গ্রহণের সময় পশ্চিম বাংলায় দেখেছি। দুই দেশের সম্পর্কের বিষয়ে লিখতে গেলে এখন শুধু নয়, অনাদিকাল ধরে একাত্তরের কথাই সর্বপ্রথম আসবে। ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ শুরু হওয়ার মাত্র পাঁচ দিনের মাথায় ৩১ মার্চ ভারতের পার্লামেন্টে পাস হয় এক নজিরবিহীন প্রস্তাব। তাতে বলা হয়, আমরা সুদৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি পূর্ব বাংলার সাড়ে ৭ কোটি মানুষের উত্থান ও সংগ্রাম অবশ্যই জয়ী হবে। পূর্ব বাংলার জনমানুষকে এই মর্মে আশ্বস্ত করা হচ্ছে যে, তাদের সংগ্রাম ও আত্মত্যাগের প্রতি ভারতীয় জনগণের সর্বাত্মক সমর্থন ও সহযোগিতা থাকবে। এই প্রস্তাবের হুবহু বাস্তবায়ন আমরা যুদ্ধের পুরো ৯ মাস প্রত্যক্ষ করেছি। ১ কোটি শরণার্থীর সব দায়িত্ব গ্রহণসহ মুক্তিযোদ্ধাদের প্রশিক্ষণ, অস্ত্র-গোলাবারুদ সরবরাহ করা হয়েছে তা শুধু নয়, আন্তর্জাতিক বিধিবিধান ভঙ্গের দায় বহনের ঝুঁকি নিয়েও সীমান্তবর্তী এলাকায় মুক্তিযোদ্ধাদের সব অপারেশনে মার্চ-এপ্রিল থেকেই সামরিক সমর্থন প্রদান করেছে। তখন বৈশ্বিক ভূ-রাজনীতির সমীকরণে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও চীন পাকিস্তানের পক্ষ অবলম্বন করে। অসাধারণ ধীশক্তি ও দূরদৃষ্টির অধিকারী তৎকালীন ভারতের প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী অনুধাবন করেন, বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে চূড়ান্ত ও পরিপূর্ণ বিজয় অর্জন করতে হলে চীন-মার্কিন অক্ষের বিপরীতে ভারসাম্য তৈরির জন্য সোভিয়েত ইউনিয়নকে সঙ্গে রাখা প্রয়োজন। সে লক্ষ্যে ১৯৭১ সালের ৯ আগস্ট ভারত-সোভিয়েত ইউনিয়ন ২০ বছর মেয়াদি মৈত্রী চুক্তি স্বাক্ষর করে। চুক্তির ৯ নম্বর অনুচ্ছেদে লেখা হয়, দুই পক্ষের কেউ আক্রান্ত হলে অথবা আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা দেখা দিলে সেই আশঙ্কা নিবারণ করার উদ্দেশ্যে উভয় পক্ষ অতিসত্বর আলোচনা করে সম্মিলিতভাবে নিজেদের স্বার্থ ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করবে। এই চুক্তির কারণে ডিসেম্বর মাসে যুদ্ধের শেষ প্রান্তে পাকিস্তান ও আমেরিকা অনেক চেষ্টা করেও চীনকে যুদ্ধে নামাতে পারেনি এবং জাতিসংঘে চারবার ভেটো দিয়ে সোভিয়েত ইউনিয়ন যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব ঠেকিয়ে রাখার ফলে ১৬ ডিসেম্বর চূড়ান্ত বিজয় অর্জিত হয়। চূড়ান্ত সামরিক অভিযানের প্রস্তুতি হিসেবে বাংলাদেশের স্বাধীনতার পক্ষে বিশ্ব জনমত গঠনের লক্ষ্যে প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী একাত্তরের ২৪ অক্টোবর প্রায় তিন সপ্তাহের লম্বা সফরে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রসহ পশ্চিম ইউরোপ সফর করেন। দেশে ফিরে প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী, ১৫ নভেম্বর এক অনুষ্ঠানে ঘোষণা দেন, বাংলাদেশ পৃথিবীর বুকে চিরভাস্বর হয়ে থাকবে, বিশ্বের কোনো শক্তিই তা ঠেকিয়ে রাখতে পারবে না (সূত্র : দ্য ফাইন্যান্সিয়াল টাইমস, ১৬ নভেম্বর ১৯৭১)। ৩ ডিসেম্বর শুরু হয় সর্বাত্মক যুদ্ধ। ৬ ডিসেম্বরে ভারত বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেয়, যে দিবসটি এখন আনুষ্ঠানিকভাবে ভারত-বাংলাদেশ মৈত্রী দিবস। গত ৬ ডিসেম্বর ভারতীয় হাইকমিশন ঢাকাতে মৈত্রী দিবসটি আনুষ্ঠানিকভাবে পালন করেছে। একাত্তরের যুদ্ধের মাঠে ভারতীয় সেনা ও মুক্তিযোদ্ধাদের রক্ত মিলেমিশে বাংলাদেশের মাটিতে ঝরেছে। মাটির সঙ্গে মিশে আছে। তাই দুই দেশের সম্পর্ক আসলেই রক্তে লেখা। এক দেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে বন্ধুরাষ্ট্রের সমর্থন ও সহযোগিতার উদাহরণ আছে অনেক। কিন্তু এমন উদাহরণ নেই, যেখানে বন্ধুরাষ্ট্রের নিজস্ব সেনাবাহিনী সরাসরি সামরিক অভিযানে অংশ নিয়েছে এবং রক্ত দিয়েছে, যেটি ভারত করেছে একাত্তরে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে। ১৬ ডিসেম্বর চূড়ান্ত বিজয়ের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জিত হয়। কিন্তু জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু তখনো পাকিস্তানের কারাগারে। সদ্য অর্জিত স্বাধীনতা রক্ষা ও সেটিকে সুসংহত করার জন্য বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের উপস্থিতি ছিল অপরিহার্যের চেয়েও অপরিহার্য। তাই বঙ্গবন্ধুর মুক্তির জন্য ভারতের প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী সারা বিশ্বে কার্যকর কূটনৈতিক তৎপরতা চালান এবং পাকিস্তানের সঙ্গেও আপস-রফা করেন। ১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশে ফিরে আসেন। পশ্চিম ফ্রন্টে দখল করা প্রায় ৫ হাজার বর্গমাইল এলাকা পাকিস্তানকে ছেড়ে দেয় ভারত এবং যুদ্ধবন্দিদের ফেরত পাঠায়। বাংলাদেশের স্বাধীনতাকে সুসংহত করার জন্য ভারতের পক্ষ থেকে দ্বিতীয় পদক্ষেপ ছিল, মাত্র সাড়ে তিন মাসের মাথায় বাহাত্তরের মার্চ মাসে মিত্রবাহিনী হিসেবে আসা ভারতের সব সেনা ফেরত চলে যায়। তৃতীয়ত, বাংলাদেশের স্বাধীনতাকে সুসংহত ও উভয় দেশের শান্তি ও নিরাপত্তা নিশ্চিতকল্পে এবং পারস্পরিক সহযোগিতার ক্ষেত্রকে প্রসারিত করার জন্য ১৯৭২ সালের ১৯ মার্চ ঢাকায় স্বাক্ষরিত হয় ২৫ বছর মেয়াদি ভারত-বাংলাদেশ মৈত্রী চুক্তি। চুক্তিতে ভারতের প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী ও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্বাক্ষর করেন। চুক্তিতে মোট ১২টি অনুচ্ছেদ ছিল। চুক্তিটি পড়লে যে কেউ বুঝতে পারবেন কতখানি পারস্পরিক মর্যাদা ও শ্রদ্ধা প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে দুটি দেশ পুরো দক্ষিণ এশিয়ার জন্য বিপুল সম্ভাবনাময় নতুন যাত্রা শুরু করেছিল। ১৯৭৫ সালে যদি বঙ্গবন্ধু নিহত না হতেন তাহলে ধাপে ধাপে এই চুক্তি বাস্তবায়নের মধ্য দিয়ে ভারত-বাংলাদেশ শুধু নয়, পুরো দক্ষিণ এশিয়ার চিত্রটিই বদলে যেত, নতুন নতুন সহযোগিতার ক্ষেত্র তৈরি হতো এবং এই অঞ্চল হতে পারত বিশ্বের সবচেয়ে সমৃদ্ধশালী ভাইব্রাল্ট অর্থনৈতিক ব্লক। দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার জোট আসিয়ান থেকেও সেটা হতো অনেক শক্তিশালী জোট। কিন্তু ১৯৭৫ সালের পর সবকিছু উল্টো দিকে ধাবিত হয়। সেই সঙ্গে ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ক তার সব জৌলুস হারায়। কিন্তু বঙ্গবন্ধুর মেয়ে বাংলাদেশের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও ভারতের এ সময়ের ক্যারিশমেটিক জনপ্রিয় লিডার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির যৌথ উদ্যোগ ও দূরদৃষ্টির ফলে দুই দেশের সম্পর্ক আবার একাত্তর-বাহাত্তর পর্যায়ে উঠেছে। গত ১৫ বছর দুই দেশের সম্পর্ক যে উচ্চতায় উঠেছে সেটি এখন বিশ্ব অঙ্গনে প্রতিবেশীর মধ্যে সম্পর্কের একটা উদাহরণ। ভারতের সব রাজনৈতিক দল বাংলাদেশের গুরুত্ব কতখানি উপলব্ধি করে তার একটা প্রতিফলন দেখা যায় ২০১৫ সালে যখন স্থলসীমান্ত চিহ্নিতকরণ ও ছিটমহল বিনিময় চুক্তি দুটি ভারতের পার্লামেন্টের উভয় কক্ষের সম্মিলিত অধিবেশনে পাস হয়। যেখানে একজন সদস্যও প্রস্তাবের বিপক্ষে ভোট দেননি, শতভাগ হ্যাঁ ভোট পড়ে। সত্যিই নজিরবিহীন উদাহরণ। ওড়িশা রাজ্যের একজন অবাঙালি সদস্য সেদিন প্রস্তাবের পক্ষে বক্তৃতার সময় বাংলায় গেয়েছিলেন সেই গানটি, শোন একটি মুজিবের কণ্ঠ থেকে লক্ষ মুজিবের কণ্ঠস্বর...।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সুদৃঢ় সিদ্ধান্তের কারণে ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের সশস্ত্র বিদ্রোহীদের বাংলাদেশের মাটি থেকে সমূলে উৎখাত করা হয়েছে। দুই দেশের রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, জনগণ, বিশ্লেষকসহ সবাই এখন উপলব্ধি করেন ভৌগোলিক অবস্থান ও ঐতিহাসিক লেগেসির সূত্রে উভয়ের অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা, ভৌগোলিক অখন্ডতা রক্ষা ও উন্নয়নের জন্য একের সঙ্গে অপরের সহযোগিতা একান্ত অপরিহার্য। এর কোনো বিকল্প নেই। এজন্যই ঢাকায় যখন ভারতের প্রজাতন্ত্র দিবস পালন করা হয়, তখন সেটি ভিন্নমাত্রা বহন করে, অন্যরকম এক পরিবেশের সৃষ্টি হয় এবং ঘুরেফিরে বারবার একাত্তরের কথা আসে। গণপরিষদে ভারতের সংবিধান গৃহীত হয় ১৯৪৯ সালের ২৬ নভেম্বর এবং তা কার্যকর হয় ১৯৫০ সালের ২৬ জানুয়ারি। সেই থেকে ২৬ জানুয়ারি ভারতের প্রজাতন্ত্র দিবস। জাত-পাত, সংস্কৃতি ও ধর্ম-বর্ণের শত ভিন্নতা সত্ত্বেও স্বাধীনতার মাত্র আড়াই বছরের মাথায় সবার কাছে গ্রহণযোগ্য একটা সংবিধান প্রণয়নে সক্ষম হয় ভারত।

৭৫ বছর ধরে সংবিধানের মৌলিকত্ব অক্ষুণ্ণ রাখতে পেরেছে বলেই ভারত আজ বিশ্বের বৃহত্তম গণতন্ত্রের উদাহরণ এবং উদীয়মান পরাশক্তি। সুতরাং সেদিন সবকিছু মিলে ঢাকার ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সিটি বসুন্ধরায় ভারতের ৭৫তম প্রজাতন্ত্র দিবস পালনের অনুষ্ঠানটি অনন্য মাত্রায় সবাই উপভোগ করেছেন। অভূতপূর্ব আতিথেয়তার আবেশ আর জলের গান দলের প্রাণজুড়ানো গান শুনতে শুনতেই একসময় শুরু হয়ে যায় প্রস্থানের পালা।

 

লেখক : রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
মৃত্যু আসতে পারে যে কোনো সময়
মৃত্যু আসতে পারে যে কোনো সময়
অপনীতির অবসান
অপনীতির অবসান
গুপ্ত স্বৈরাচার
গুপ্ত স্বৈরাচার
নির্বাচন : আশায় বাঁধি বুক
নির্বাচন : আশায় বাঁধি বুক
গোলাপের সুবাস গেল কই
গোলাপের সুবাস গেল কই
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
ব্যবসায় দুর্দিন
ব্যবসায় দুর্দিন
দেশবাসী কী চায়
দেশবাসী কী চায়
ব্ল্যাক ট্রায়াঙ্গেল ও মাদক বাস্তবতা
ব্ল্যাক ট্রায়াঙ্গেল ও মাদক বাস্তবতা
মানবকল্যাণে আহেদ আলী বিশ্বাস ট্রাস্ট
মানবকল্যাণে আহেদ আলী বিশ্বাস ট্রাস্ট
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি
অজ্ঞাত লাশ বাড়ছে
অজ্ঞাত লাশ বাড়ছে
সর্বশেষ খবর
জন্মদিনে শাহরুখের হাতে নতুন ঘড়ি, উপহার দিলেন কে?
জন্মদিনে শাহরুখের হাতে নতুন ঘড়ি, উপহার দিলেন কে?

২০ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা
শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা

১ মিনিট আগে | রাজনীতি

বরেণ্য চিত্রশিল্পী মতলুব আলী মারা গেছেন
বরেণ্য চিত্রশিল্পী মতলুব আলী মারা গেছেন

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ব্রিতে কর্মশালা অনুষ্ঠিত
ব্রিতে কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যুব সমাজের সহায়তায় ভিক্ষা ছাড়লো পা হারানো ব্যক্তি
যুব সমাজের সহায়তায় ভিক্ষা ছাড়লো পা হারানো ব্যক্তি

৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

শেবাচিমে নতুন কেবিন ব্লক ও ফোয়ারা উদ্বোধন
শেবাচিমে নতুন কেবিন ব্লক ও ফোয়ারা উদ্বোধন

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ক্রমাগত হ্রাস পাচ্ছে রপ্তানি, অক্টোবরেই কমেছে ৭.৪৩ শতাংশ
ক্রমাগত হ্রাস পাচ্ছে রপ্তানি, অক্টোবরেই কমেছে ৭.৪৩ শতাংশ

৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

যে কারণে নাচোলের ইউএনও’র ডিএনএ টেস্ট করাবে দুদক
যে কারণে নাচোলের ইউএনও’র ডিএনএ টেস্ট করাবে দুদক

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে বাল্যবিবাহ প্রতিরোধে সচেতনতামূলক সভা
বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে বাল্যবিবাহ প্রতিরোধে সচেতনতামূলক সভা

১৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

কুয়াকাটায় রাস পূজা উদযাপনে সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন
কুয়াকাটায় রাস পূজা উদযাপনে সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জেলা প্রশাসক গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন রামগঞ্জ উপজেলা
জেলা প্রশাসক গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন রামগঞ্জ উপজেলা

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে গাঁজাসহ একজন গ্রেফতার
বাগেরহাটে গাঁজাসহ একজন গ্রেফতার

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নবীনগরে কৃষকদের মাঝে বিনামূল্যে বীজ ও সার বিতরণ
নবীনগরে কৃষকদের মাঝে বিনামূল্যে বীজ ও সার বিতরণ

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্কুল ভবন নির্মাণে ৭০ ফুটের পরিবর্তে ৩০ ফুট পাইলিং, দুদকের হানা
স্কুল ভবন নির্মাণে ৭০ ফুটের পরিবর্তে ৩০ ফুট পাইলিং, দুদকের হানা

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইলিশের জালে ধরা পড়ল ১৯ কেজির কোরাল মাছ
ইলিশের জালে ধরা পড়ল ১৯ কেজির কোরাল মাছ

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিউ মার্কেট মোড়ে বিকেল ৪টার আগে হকার বসা বন্ধ: চাসিক মেয়র
নিউ মার্কেট মোড়ে বিকেল ৪টার আগে হকার বসা বন্ধ: চাসিক মেয়র

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুন্দরবনে ঐতিহাসিক রাস উৎসবে ১০ হাজার পুণ্যার্থীর আগমন
সুন্দরবনে ঐতিহাসিক রাস উৎসবে ১০ হাজার পুণ্যার্থীর আগমন

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেটের যেসব এলাকায় বুধবার ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটের যেসব এলাকায় বুধবার ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না

৩৯ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

নাইটহুড গ্রহণ করলেন ডেভিড বেকহ্যাম
নাইটহুড গ্রহণ করলেন ডেভিড বেকহ্যাম

৪৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সরাইলে ৭৩০ কৃষকের মাঝে সার ও বীজ বিতরণ
সরাইলে ৭৩০ কৃষকের মাঝে সার ও বীজ বিতরণ

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৭০৯ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৭০৯ মামলা

৫৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

শরীয়তপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে দুই যুবকের মৃত্যু
শরীয়তপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে দুই যুবকের মৃত্যু

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩ বছর পর ব্রাজিল দলে ফিরলেন ফাবিনিয়ো
৩ বছর পর ব্রাজিল দলে ফিরলেন ফাবিনিয়ো

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুতুবদিয়ায় শুঁটকি গুঁড়া উৎপাদন শুরু
কুতুবদিয়ায় শুঁটকি গুঁড়া উৎপাদন শুরু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেয়ের বাড়ি বেড়াতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মায়ের মৃত্যু
মেয়ের বাড়ি বেড়াতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মায়ের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লাকসামে বিদ্যালয়ের জমি দখল চেষ্টার প্রতিবাদে মানববন্ধন
লাকসামে বিদ্যালয়ের জমি দখল চেষ্টার প্রতিবাদে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মণিপুরে বন্দুকযুদ্ধে চার বিদ্রোহী নিহত
মণিপুরে বন্দুকযুদ্ধে চার বিদ্রোহী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ন্যায্যতা ও কমপ্লায়েন্সের ভিত্তিতে জুয়ায় ‌জড়িত অ্যাকাউন্ট ব্লক করা হবে’
‘ন্যায্যতা ও কমপ্লায়েন্সের ভিত্তিতে জুয়ায় ‌জড়িত অ্যাকাউন্ট ব্লক করা হবে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাইমারিতে ‘শারীরিক শিক্ষা’ পদ পুনর্বহালের দাবি
প্রাইমারিতে ‘শারীরিক শিক্ষা’ পদ পুনর্বহালের দাবি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মান্ধানাকে টপকে র‍্যাঙ্কিংয়ের শীর্ষে উলভার্ট
মান্ধানাকে টপকে র‍্যাঙ্কিংয়ের শীর্ষে উলভার্ট

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
এক নজরে বিএনপি প্রার্থীদের তালিকা
এক নজরে বিএনপি প্রার্থীদের তালিকা

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জামায়াত আমিরের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির শফিকুল ইসলাম
জামায়াত আমিরের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির শফিকুল ইসলাম

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকার আসনগুলোতে বিএনপির প্রার্থী হলেন যারা
ঢাকার আসনগুলোতে বিএনপির প্রার্থী হলেন যারা

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সুপ্রিম কোর্টের ১০ আইনজীবীকে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
সুপ্রিম কোর্টের ১০ আইনজীবীকে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসনাত-সারজিস-আখতার-নাসীরের আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা
হাসনাত-সারজিস-আখতার-নাসীরের আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপির সবচেয়ে কম বয়সী প্রার্থী শ্রাবণ
বিএনপির সবচেয়ে কম বয়সী প্রার্থী শ্রাবণ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত
ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফরিদপুর-৩ আসনে ধানের শীষের মনোনয়ন পেলেন চৌধুরী নায়াব ইউসুফ
ফরিদপুর-৩ আসনে ধানের শীষের মনোনয়ন পেলেন চৌধুরী নায়াব ইউসুফ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যে জেলার কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি বিএনপি
যে জেলার কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি বিএনপি

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব ড. নূরুন্নাহার চৌধুরী
নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব ড. নূরুন্নাহার চৌধুরী

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মনোনয়ন পেয়ে আনন্দ মিছিল করতে নিষেধ করলেন শামা ওবায়েদ
মনোনয়ন পেয়ে আনন্দ মিছিল করতে নিষেধ করলেন শামা ওবায়েদ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খুলনা বিভাগে বাবার আসনে তিন পুত্র বিএনপির প্রার্থী
খুলনা বিভাগে বাবার আসনে তিন পুত্র বিএনপির প্রার্থী

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা
কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা

৫ ঘণ্টা আগে | টক শো

মনোনয়নকে কেন্দ্র করে সহিংসতা, বিএনপির চার নেতা বহিষ্কার
মনোনয়নকে কেন্দ্র করে সহিংসতা, বিএনপির চার নেতা বহিষ্কার

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মনোনয়ন পেলেন ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি শ্রাবণ
মনোনয়ন পেলেন ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি শ্রাবণ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকায় মিলছে বিষধর গোখরার দেখা, কিন্তু কেন?
ঢাকায় মিলছে বিষধর গোখরার দেখা, কিন্তু কেন?

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইলহান ওমরকে যুক্তরাষ্ট্র ছাড়তে বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প
ইলহান ওমরকে যুক্তরাষ্ট্র ছাড়তে বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিশোরগঞ্জ-৪ আসনে ধানের শীষ প্রতীকে লড়বেন ফজলুর রহমান
কিশোরগঞ্জ-৪ আসনে ধানের শীষ প্রতীকে লড়বেন ফজলুর রহমান

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক বিমান বানিয়ে যতো লাভ করল ইরান
এক বিমান বানিয়ে যতো লাভ করল ইরান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী ঘোষণা কবে, জানালেন শফিকুর রহমান
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী ঘোষণা কবে, জানালেন শফিকুর রহমান

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১১ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ বন্ধের হুমকি আদানি পাওয়ারের
১১ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ বন্ধের হুমকি আদানি পাওয়ারের

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল
নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির সম্ভাব্য মনোনয়ন তালিকায় নেই শিল্পীরা
বিএনপির সম্ভাব্য মনোনয়ন তালিকায় নেই শিল্পীরা

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কুড়িগ্রাম-৪: জামায়াত-বিএনপির হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন আপন দুই ভাই
কুড়িগ্রাম-৪: জামায়াত-বিএনপির হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন আপন দুই ভাই

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমির হামজার সঙ্গে নির্বাচনী লড়াইয়ে বিএনপির জাকির হোসেন
আমির হামজার সঙ্গে নির্বাচনী লড়াইয়ে বিএনপির জাকির হোসেন

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জোট করলেও নিজ দলের প্রতীকে ভোট, অধ্যাদেশ জারি
জোট করলেও নিজ দলের প্রতীকে ভোট, অধ্যাদেশ জারি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকাকে যে কঠিন শর্ত দিলেন ইরানের খামেনি
আমেরিকাকে যে কঠিন শর্ত দিলেন ইরানের খামেনি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসলাম চৌধুরী মনোনয়ন না পাওয়ায় মহাসড়ক অবরোধ
আসলাম চৌধুরী মনোনয়ন না পাওয়ায় মহাসড়ক অবরোধ

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যে জেলায় কোনো প্রার্থীই দেয়নি বিএনপি
যে জেলায় কোনো প্রার্থীই দেয়নি বিএনপি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৩৭ বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে সরকার
যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৩৭ বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে সরকার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন গেলেন সালাহউদ্দিন
লন্ডন গেলেন সালাহউদ্দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

আলু এখন কৃষকের বোঝা
আলু এখন কৃষকের বোঝা

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোচনায় রাজি জামায়াতে ইসলামী
আলোচনায় রাজি জামায়াতে ইসলামী

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির এমপি প্রার্থী হচ্ছেন যাঁরা
বিএনপির এমপি প্রার্থী হচ্ছেন যাঁরা

ভোটের মাঠে

এক হৃদয়ভাঙা গল্পের নায়িকা
এক হৃদয়ভাঙা গল্পের নায়িকা

মাঠে ময়দানে

ঘাটে ফিরছে ইলিশভর্তি ট্রলার
ঘাটে ফিরছে ইলিশভর্তি ট্রলার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রধান উপদেষ্টার দূরদর্শী সিদ্ধান্ত এবং রাজনৈতিক দলের দায়িত্ব
প্রধান উপদেষ্টার দূরদর্শী সিদ্ধান্ত এবং রাজনৈতিক দলের দায়িত্ব

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাস গড়ার পথে মামদানি
ইতিহাস গড়ার পথে মামদানি

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিজিটাল ব্যাংক লাইসেন্সের জন্য ১২ প্রতিষ্ঠানের আবেদন জমা
ডিজিটাল ব্যাংক লাইসেন্সের জন্য ১২ প্রতিষ্ঠানের আবেদন জমা

নগর জীবন

ফের ভয়াবহ গ্যাসসংকট
ফের ভয়াবহ গ্যাসসংকট

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ বছরে বে-টার্মিনাল চালু
পাঁচ বছরে বে-টার্মিনাল চালু

নগর জীবন

উত্তাপ ছড়াচ্ছে বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ
উত্তাপ ছড়াচ্ছে বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

৩০০ আসনে প্রার্থী দেবে এনসিপি
৩০০ আসনে প্রার্থী দেবে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

মসজিদ থেকে রক্তাক্ত স্বামীকে বাসায় নিয়ে আসেন স্থানীয়রা
মসজিদ থেকে রক্তাক্ত স্বামীকে বাসায় নিয়ে আসেন স্থানীয়রা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিন্ডিকেটে আটকা পড়ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার
সিন্ডিকেটে আটকা পড়ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

দুবলার চরে রাস উৎসব শুরু
দুবলার চরে রাস উৎসব শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কমুক্ত সংবিধান গড়ার চ্যালেঞ্জ
বিতর্কমুক্ত সংবিধান গড়ার চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা কেন্দ্র করে ভাঙচুর সড়ক অবরোধ
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা কেন্দ্র করে ভাঙচুর সড়ক অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্যে দলগুলোকে এক সপ্তাহ দিল সরকার
ঐকমত্যে দলগুলোকে এক সপ্তাহ দিল সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত হচ্ছে ১০৮৯ ইবতেদায়ি মাদ্রাসা
এমপিওভুক্ত হচ্ছে ১০৮৯ ইবতেদায়ি মাদ্রাসা

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

মুগডালে রং, চার প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
মুগডালে রং, চার প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে মৃত্যু তিন শিশুর
পানিতে ডুবে মৃত্যু তিন শিশুর

দেশগ্রাম

বিএনপি নেতার অফিসে বোমা হামলায় শিক্ষক নিহত
বিএনপি নেতার অফিসে বোমা হামলায় শিক্ষক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

দেশগ্রাম

বালাশী-বাহাদুরাবাদ সড়ক, রেলসেতুর দাবি
বালাশী-বাহাদুরাবাদ সড়ক, রেলসেতুর দাবি

দেশগ্রাম

নির্বাচন ঘিরে অর্থনৈতিক চাপ আরও বাড়বে
নির্বাচন ঘিরে অর্থনৈতিক চাপ আরও বাড়বে

প্রথম পৃষ্ঠা

কমলা হ্যারিসকে প্রার্থী করা ভুল ছিল : জর্জ ক্লুনি
কমলা হ্যারিসকে প্রার্থী করা ভুল ছিল : জর্জ ক্লুনি

পূর্ব-পশ্চিম