শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ আপডেট:

ভারতের প্রজাতন্ত্র দিবসের সংবর্ধনায়-

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
ভারতের প্রজাতন্ত্র দিবসের সংবর্ধনায়-

প্রতি বছরের মতো এবারও ঢাকার ভারতীয় হাইকমিশন তাদের প্রজাতন্ত্র দিবস উপলক্ষে ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সিটি বসুন্ধরার ৩ নম্বর হলে জাঁকজমকপূর্ণ সংবর্ধনার আয়োজন করে। ভারতের প্রজাতন্ত্র দিবস ২৬ জানুয়ারি হলেও ঢাকায় সংবর্ধনার আয়োজন করা হয় ২৪ জানুয়ারি বুধবার। সময় ছিল সন্ধ্যা সাড়ে ৬টা। আমি সোয়া ৬টায় পৌঁছে দেখি ৩০০ ফুটের মূল সড়ক থেকে পিঁপড়ার মতো লাইন ধরে গাড়ি ঢুকছে। দেখলাম আমার সামনে দক্ষিণ কোরিয়ান রাষ্ট্রদূতের গাড়ি। যথা স্থানে গাড়ি থেকে নামতেই দেখি অভ্যর্থনা জানানোর জন্য হাইকমিশনের কর্মকর্তারা দাঁড়িয়ে আছেন। একটু এগোতেই দেখি হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মা ও মিসেস মানু ভার্মা দাঁড়িয়ে আছেন। সবাইকে স্বাগত জানাচ্ছেন এবং কুশলবিনিময় করছেন। কিছু সময়ের মধ্যে হল পরিপূর্ণ হয়ে যায়। মন্ত্রিপরিষদ সদস্য, এমপি, মুক্তিযোদ্ধা, বিভিন্ন দলের রাজনৈতিক নেতা ঢাকার অন্যান্য বিদেশি মিশনের কূটনীতিক, সাংস্কৃতিক অঙ্গনের মানুষসহ সব শ্রেণি-পেশার গুরুত্বপূর্ণ সব মানুষের উপস্থিতিতে প্রাণবন্ত পরিবেশে সবাই পারস্পরিক কুশলবিনিময় ও আলাপচারিতার আনন্দমুখর ভঙ্গিমায় একটু পরপর টেবিলে সাজানো নানা পদের জুস, আবার কেউ কেউ পছন্দমতো পানীয়তে চুমুক দিচ্ছেন।

পরিবেশনকারীরা বিভিন্ন পদের স্ন্যাকস নিয়ে একজনের থেকে অন্যজনের সামনে তুলে ধরছেন। অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী এলেই সংবর্ধনার আনুষ্ঠানিকতা শুরু হয়। প্রথমে খুবই সংক্ষিপ্তভাবে গুরুত্বপূর্ণ কিছু কথার সঙ্গে সবাইকে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বাগত জানালেন হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মা। প্রধান অতিথির বক্তব্যে স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী একাত্তরে আমাদের মুক্তিযুদ্ধে ভারতের অসাধারণ ভূমিকার কথা স্মরণ করেন এবং বলেন, দুই দেশের সম্পর্ক এখন আবার একাত্তর-বাহাত্তরের পর্যায়ে উঠেছে। প্রজাতন্ত্র দিবস সব দেশেই ভারতীয় সব দূতাবাস প্রতি বছর পালন করে। তবে অন্যান্য দেশের রাজধানীতে তা পালন করা আর ঢাকায় সেটি পালন করার মধ্যে বিস্তর পার্থক্য আছে। দুই দেশের বন্ধন ও সম্পর্কের যে বহুমাত্রিকতা সেটি ভারত বা বাংলাদেশের কারও সঙ্গেই অন্য কোনো দেশের নেই। ভৌগোলিকতা, রাজনৈতিক ইতিহাস, নৃতাত্ত্বিকতা, ভাষা ও সাংস্কৃতিক অভিন্নতার সঙ্গে একাত্তরে রক্তে লেখা অমর বন্ধুত্বের সৃষ্টি, যেটি আমরা মুক্তিযোদ্ধারা যুদ্ধের মাঠে স্বচক্ষে দেখেছি। প্রায় ১০ কোটি বাংলা ভাষাভাষী মানুষ ভারতে বাস করে। খাওয়া-দাওয়া, গল্প-উপন্যাস, গান, সিনেমা, নাটক ইত্যাদি দুই বাংলার মানুষকে ওতপ্রোতভাবে প্রকৃতিই একের সঙ্গে অপরকে গেঁথে রেখেছে। চরম ভ্রান্তিমূলক তথাকথিত দ্বিজাতিতত্ত্বের অভিশাপে সাতচল্লিশে রাজনৈতিকভাবে দুই বাংলার মধ্যে সীমানা টেনে দেওয়া হলেও মনের মধ্যে কখনো সীমানা টানা সম্ভব হয়নি। সেটি আমরা একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধের প্রশিক্ষণ গ্রহণের সময় পশ্চিম বাংলায় দেখেছি। দুই দেশের সম্পর্কের বিষয়ে লিখতে গেলে এখন শুধু নয়, অনাদিকাল ধরে একাত্তরের কথাই সর্বপ্রথম আসবে। ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ শুরু হওয়ার মাত্র পাঁচ দিনের মাথায় ৩১ মার্চ ভারতের পার্লামেন্টে পাস হয় এক নজিরবিহীন প্রস্তাব। তাতে বলা হয়, আমরা সুদৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি পূর্ব বাংলার সাড়ে ৭ কোটি মানুষের উত্থান ও সংগ্রাম অবশ্যই জয়ী হবে। পূর্ব বাংলার জনমানুষকে এই মর্মে আশ্বস্ত করা হচ্ছে যে, তাদের সংগ্রাম ও আত্মত্যাগের প্রতি ভারতীয় জনগণের সর্বাত্মক সমর্থন ও সহযোগিতা থাকবে। এই প্রস্তাবের হুবহু বাস্তবায়ন আমরা যুদ্ধের পুরো ৯ মাস প্রত্যক্ষ করেছি। ১ কোটি শরণার্থীর সব দায়িত্ব গ্রহণসহ মুক্তিযোদ্ধাদের প্রশিক্ষণ, অস্ত্র-গোলাবারুদ সরবরাহ করা হয়েছে তা শুধু নয়, আন্তর্জাতিক বিধিবিধান ভঙ্গের দায় বহনের ঝুঁকি নিয়েও সীমান্তবর্তী এলাকায় মুক্তিযোদ্ধাদের সব অপারেশনে মার্চ-এপ্রিল থেকেই সামরিক সমর্থন প্রদান করেছে। তখন বৈশ্বিক ভূ-রাজনীতির সমীকরণে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও চীন পাকিস্তানের পক্ষ অবলম্বন করে। অসাধারণ ধীশক্তি ও দূরদৃষ্টির অধিকারী তৎকালীন ভারতের প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী অনুধাবন করেন, বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে চূড়ান্ত ও পরিপূর্ণ বিজয় অর্জন করতে হলে চীন-মার্কিন অক্ষের বিপরীতে ভারসাম্য তৈরির জন্য সোভিয়েত ইউনিয়নকে সঙ্গে রাখা প্রয়োজন। সে লক্ষ্যে ১৯৭১ সালের ৯ আগস্ট ভারত-সোভিয়েত ইউনিয়ন ২০ বছর মেয়াদি মৈত্রী চুক্তি স্বাক্ষর করে। চুক্তির ৯ নম্বর অনুচ্ছেদে লেখা হয়, দুই পক্ষের কেউ আক্রান্ত হলে অথবা আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা দেখা দিলে সেই আশঙ্কা নিবারণ করার উদ্দেশ্যে উভয় পক্ষ অতিসত্বর আলোচনা করে সম্মিলিতভাবে নিজেদের স্বার্থ ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করবে। এই চুক্তির কারণে ডিসেম্বর মাসে যুদ্ধের শেষ প্রান্তে পাকিস্তান ও আমেরিকা অনেক চেষ্টা করেও চীনকে যুদ্ধে নামাতে পারেনি এবং জাতিসংঘে চারবার ভেটো দিয়ে সোভিয়েত ইউনিয়ন যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব ঠেকিয়ে রাখার ফলে ১৬ ডিসেম্বর চূড়ান্ত বিজয় অর্জিত হয়। চূড়ান্ত সামরিক অভিযানের প্রস্তুতি হিসেবে বাংলাদেশের স্বাধীনতার পক্ষে বিশ্ব জনমত গঠনের লক্ষ্যে প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী একাত্তরের ২৪ অক্টোবর প্রায় তিন সপ্তাহের লম্বা সফরে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রসহ পশ্চিম ইউরোপ সফর করেন। দেশে ফিরে প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী, ১৫ নভেম্বর এক অনুষ্ঠানে ঘোষণা দেন, বাংলাদেশ পৃথিবীর বুকে চিরভাস্বর হয়ে থাকবে, বিশ্বের কোনো শক্তিই তা ঠেকিয়ে রাখতে পারবে না (সূত্র : দ্য ফাইন্যান্সিয়াল টাইমস, ১৬ নভেম্বর ১৯৭১)। ৩ ডিসেম্বর শুরু হয় সর্বাত্মক যুদ্ধ। ৬ ডিসেম্বরে ভারত বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেয়, যে দিবসটি এখন আনুষ্ঠানিকভাবে ভারত-বাংলাদেশ মৈত্রী দিবস। গত ৬ ডিসেম্বর ভারতীয় হাইকমিশন ঢাকাতে মৈত্রী দিবসটি আনুষ্ঠানিকভাবে পালন করেছে। একাত্তরের যুদ্ধের মাঠে ভারতীয় সেনা ও মুক্তিযোদ্ধাদের রক্ত মিলেমিশে বাংলাদেশের মাটিতে ঝরেছে। মাটির সঙ্গে মিশে আছে। তাই দুই দেশের সম্পর্ক আসলেই রক্তে লেখা। এক দেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে বন্ধুরাষ্ট্রের সমর্থন ও সহযোগিতার উদাহরণ আছে অনেক। কিন্তু এমন উদাহরণ নেই, যেখানে বন্ধুরাষ্ট্রের নিজস্ব সেনাবাহিনী সরাসরি সামরিক অভিযানে অংশ নিয়েছে এবং রক্ত দিয়েছে, যেটি ভারত করেছে একাত্তরে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে। ১৬ ডিসেম্বর চূড়ান্ত বিজয়ের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জিত হয়। কিন্তু জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু তখনো পাকিস্তানের কারাগারে। সদ্য অর্জিত স্বাধীনতা রক্ষা ও সেটিকে সুসংহত করার জন্য বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের উপস্থিতি ছিল অপরিহার্যের চেয়েও অপরিহার্য। তাই বঙ্গবন্ধুর মুক্তির জন্য ভারতের প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী সারা বিশ্বে কার্যকর কূটনৈতিক তৎপরতা চালান এবং পাকিস্তানের সঙ্গেও আপস-রফা করেন। ১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশে ফিরে আসেন। পশ্চিম ফ্রন্টে দখল করা প্রায় ৫ হাজার বর্গমাইল এলাকা পাকিস্তানকে ছেড়ে দেয় ভারত এবং যুদ্ধবন্দিদের ফেরত পাঠায়। বাংলাদেশের স্বাধীনতাকে সুসংহত করার জন্য ভারতের পক্ষ থেকে দ্বিতীয় পদক্ষেপ ছিল, মাত্র সাড়ে তিন মাসের মাথায় বাহাত্তরের মার্চ মাসে মিত্রবাহিনী হিসেবে আসা ভারতের সব সেনা ফেরত চলে যায়। তৃতীয়ত, বাংলাদেশের স্বাধীনতাকে সুসংহত ও উভয় দেশের শান্তি ও নিরাপত্তা নিশ্চিতকল্পে এবং পারস্পরিক সহযোগিতার ক্ষেত্রকে প্রসারিত করার জন্য ১৯৭২ সালের ১৯ মার্চ ঢাকায় স্বাক্ষরিত হয় ২৫ বছর মেয়াদি ভারত-বাংলাদেশ মৈত্রী চুক্তি। চুক্তিতে ভারতের প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী ও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্বাক্ষর করেন। চুক্তিতে মোট ১২টি অনুচ্ছেদ ছিল। চুক্তিটি পড়লে যে কেউ বুঝতে পারবেন কতখানি পারস্পরিক মর্যাদা ও শ্রদ্ধা প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে দুটি দেশ পুরো দক্ষিণ এশিয়ার জন্য বিপুল সম্ভাবনাময় নতুন যাত্রা শুরু করেছিল। ১৯৭৫ সালে যদি বঙ্গবন্ধু নিহত না হতেন তাহলে ধাপে ধাপে এই চুক্তি বাস্তবায়নের মধ্য দিয়ে ভারত-বাংলাদেশ শুধু নয়, পুরো দক্ষিণ এশিয়ার চিত্রটিই বদলে যেত, নতুন নতুন সহযোগিতার ক্ষেত্র তৈরি হতো এবং এই অঞ্চল হতে পারত বিশ্বের সবচেয়ে সমৃদ্ধশালী ভাইব্রাল্ট অর্থনৈতিক ব্লক। দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার জোট আসিয়ান থেকেও সেটা হতো অনেক শক্তিশালী জোট। কিন্তু ১৯৭৫ সালের পর সবকিছু উল্টো দিকে ধাবিত হয়। সেই সঙ্গে ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ক তার সব জৌলুস হারায়। কিন্তু বঙ্গবন্ধুর মেয়ে বাংলাদেশের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও ভারতের এ সময়ের ক্যারিশমেটিক জনপ্রিয় লিডার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির যৌথ উদ্যোগ ও দূরদৃষ্টির ফলে দুই দেশের সম্পর্ক আবার একাত্তর-বাহাত্তর পর্যায়ে উঠেছে। গত ১৫ বছর দুই দেশের সম্পর্ক যে উচ্চতায় উঠেছে সেটি এখন বিশ্ব অঙ্গনে প্রতিবেশীর মধ্যে সম্পর্কের একটা উদাহরণ। ভারতের সব রাজনৈতিক দল বাংলাদেশের গুরুত্ব কতখানি উপলব্ধি করে তার একটা প্রতিফলন দেখা যায় ২০১৫ সালে যখন স্থলসীমান্ত চিহ্নিতকরণ ও ছিটমহল বিনিময় চুক্তি দুটি ভারতের পার্লামেন্টের উভয় কক্ষের সম্মিলিত অধিবেশনে পাস হয়। যেখানে একজন সদস্যও প্রস্তাবের বিপক্ষে ভোট দেননি, শতভাগ হ্যাঁ ভোট পড়ে। সত্যিই নজিরবিহীন উদাহরণ। ওড়িশা রাজ্যের একজন অবাঙালি সদস্য সেদিন প্রস্তাবের পক্ষে বক্তৃতার সময় বাংলায় গেয়েছিলেন সেই গানটি, শোন একটি মুজিবের কণ্ঠ থেকে লক্ষ মুজিবের কণ্ঠস্বর...।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সুদৃঢ় সিদ্ধান্তের কারণে ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের সশস্ত্র বিদ্রোহীদের বাংলাদেশের মাটি থেকে সমূলে উৎখাত করা হয়েছে। দুই দেশের রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, জনগণ, বিশ্লেষকসহ সবাই এখন উপলব্ধি করেন ভৌগোলিক অবস্থান ও ঐতিহাসিক লেগেসির সূত্রে উভয়ের অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা, ভৌগোলিক অখন্ডতা রক্ষা ও উন্নয়নের জন্য একের সঙ্গে অপরের সহযোগিতা একান্ত অপরিহার্য। এর কোনো বিকল্প নেই। এজন্যই ঢাকায় যখন ভারতের প্রজাতন্ত্র দিবস পালন করা হয়, তখন সেটি ভিন্নমাত্রা বহন করে, অন্যরকম এক পরিবেশের সৃষ্টি হয় এবং ঘুরেফিরে বারবার একাত্তরের কথা আসে। গণপরিষদে ভারতের সংবিধান গৃহীত হয় ১৯৪৯ সালের ২৬ নভেম্বর এবং তা কার্যকর হয় ১৯৫০ সালের ২৬ জানুয়ারি। সেই থেকে ২৬ জানুয়ারি ভারতের প্রজাতন্ত্র দিবস। জাত-পাত, সংস্কৃতি ও ধর্ম-বর্ণের শত ভিন্নতা সত্ত্বেও স্বাধীনতার মাত্র আড়াই বছরের মাথায় সবার কাছে গ্রহণযোগ্য একটা সংবিধান প্রণয়নে সক্ষম হয় ভারত।

৭৫ বছর ধরে সংবিধানের মৌলিকত্ব অক্ষুণ্ণ রাখতে পেরেছে বলেই ভারত আজ বিশ্বের বৃহত্তম গণতন্ত্রের উদাহরণ এবং উদীয়মান পরাশক্তি। সুতরাং সেদিন সবকিছু মিলে ঢাকার ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সিটি বসুন্ধরায় ভারতের ৭৫তম প্রজাতন্ত্র দিবস পালনের অনুষ্ঠানটি অনন্য মাত্রায় সবাই উপভোগ করেছেন। অভূতপূর্ব আতিথেয়তার আবেশ আর জলের গান দলের প্রাণজুড়ানো গান শুনতে শুনতেই একসময় শুরু হয়ে যায় প্রস্থানের পালা।

 

লেখক : রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বিএনপির জিরো টলারেন্স
বিএনপির জিরো টলারেন্স
পবিত্র আশুরা
পবিত্র আশুরা
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
উজানির মা ও ভাটার টান
উজানির মা ও ভাটার টান
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
থানায় হামলা
থানায় হামলা
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
সর্বশেষ খবর
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা

৪৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

আশুরার দিনের ফজিলত
আশুরার দিনের ফজিলত

৫৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান
ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান

৫৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

আশুরা সম্পর্কিত ঐতিহাসিক ঘটনাবলি
আশুরা সম্পর্কিত ঐতিহাসিক ঘটনাবলি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কন্যাকে গোপন কথা বলতেন নবীজি (সা.)
যে কন্যাকে গোপন কথা বলতেন নবীজি (সা.)

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৫৪ বছর পর গাভাস্কারের রেকর্ড ছাপিয়ে গেলেন গিল
৫৪ বছর পর গাভাস্কারের রেকর্ড ছাপিয়ে গেলেন গিল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামে শোক পালনের সীমারেখা
ইসলামে শোক পালনের সীমারেখা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’
মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো
যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানে ভবন ধসে নিহত বেড়ে ২১
পাকিস্তানে ভবন ধসে নিহত বেড়ে ২১

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আব্দুল্লাহর ক্যান্সার আক্রান্ত ভাইয়ের চিকিৎসার খোঁজ নিলেন তারেক রহমান
শহীদ আব্দুল্লাহর ক্যান্সার আক্রান্ত ভাইয়ের চিকিৎসার খোঁজ নিলেন তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ তলানিতে
অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ তলানিতে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২৭
টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২৭

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পায়ের গোড়ালি ভেঙে ছিটকে গেলেন বায়ার্ন তারকা জামাল মুসিয়ালা
পায়ের গোড়ালি ভেঙে ছিটকে গেলেন বায়ার্ন তারকা জামাল মুসিয়ালা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নয়জনের দল নিয়েই বায়ার্নকে হারিয়ে সেমিফাইনালে পিএসজি
নয়জনের দল নিয়েই বায়ার্নকে হারিয়ে সেমিফাইনালে পিএসজি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিশরে দুই মিনিবাসের সংঘর্ষে ৯ জন নিহত, আহত ১১
মিশরে দুই মিনিবাসের সংঘর্ষে ৯ জন নিহত, আহত ১১

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তানভীরের জবাব: ক্যাপ্টেনের ভরসাই আত্মবিশ্বাসের চাবিকাঠি
তানভীরের জবাব: ক্যাপ্টেনের ভরসাই আত্মবিশ্বাসের চাবিকাঠি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশে নাটোরকে এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান
নতুন বাংলাদেশে নাটোরকে এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনা ক্রীড়াঙ্গনকেও কলুষিত করেছে: হাফিজ
শেখ হাসিনা ক্রীড়াঙ্গনকেও কলুষিত করেছে: হাফিজ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল
দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা
সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল
ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে
ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান
মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম
জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা
যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ
৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ
কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’
আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান
আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান
এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন
যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাজিত বাংলাদেশ
অপরাজিত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

লাকসামের এরশাদ শিকদার
লাকসামের এরশাদ শিকদার

প্রথম পৃষ্ঠা

৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে
৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে
নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা
অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা
আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা

নগর জীবন

ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে
ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে

নগর জীবন

মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু
মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু

শোবিজ

নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য
নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য

শোবিজ

রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়
রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেখা হবে এশিয়ান কাপে
দেখা হবে এশিয়ান কাপে

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা
বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা

পেছনের পৃষ্ঠা

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক
বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক

প্রথম পৃষ্ঠা

তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা
তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা

মাঠে ময়দানে

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের
নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের

নগর জীবন

ডিজে তানিয়া বৃষ্টি
ডিজে তানিয়া বৃষ্টি

শোবিজ

ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ
ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা
বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা

শোবিজ

ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব
ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব

মাঠে ময়দানে

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা