শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৬ মার্চ, ২০২৪ আপডেট:

হে মহান স্বাধীনতা শুধু তোমারই জন্য

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
হে মহান স্বাধীনতা শুধু তোমারই জন্য

দেখতে দেখতে আমরা ৫৪তম স্বাধীনতা দিবসে পা দিলাম। স্বাধীনতা এক আরাধ্য সম্পদ; মানবসন্তানের জন্মের মতো। যাদের আত্মমর্যাদাবোধ আছে, যারা মাথা উঁচু করে বাঁচতে চায়, তাদের কাছে স্বাধীনতার চাইতে বড় কোনো সম্পদ নেই। তাই বলা হয়, স্বাধীনতাহীনতায় কে বাঁচিতে চায়, কে বাঁচিতে চায়? পৃথিবীর বহু দেশ আলোচনার টেবিলে কথাবার্তা বলে স্বাধীন হয়েছে, অনেক উপনিবেশ একটা সময় পাততাড়ি গুটিয়ে নিজ দেশে চলে গেছে। ২০০ বছরের ব্রিটিশ শাসনেও অনেকটা তেমনই হয়েছিল। ভারতবর্ষ যে ব্রিটিশকে নির্বিবাদে থাকতে দেবে না, সেজন্য হিন্দু-মুসলমান-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান অনেকেই ব্রিটিশের বিরুদ্ধে মরণপণ লড়াই করেছে, জীবন দিয়েছে। কিন্তু সর্বশেষ ব্রিটিশ বেনিয়ারা একটা সময় বিনা রক্তপাতে পিছু হটতে বাধ্য হয়েছে। এটাই নিয়ম। এমনই হয়। পৃথিবীর খুব একটা বেশি দেশ নেই যারা সশস্ত্র যুদ্ধের মধ্য দিয়ে তাদের মুক্তির সূর্য ছিনিয়ে এনেছে। আর আমাদের মতো এত অল্প সময়ে অত রক্ত খুব কম দেশই বিসর্জন দিতে পেরেছে। তাই আমাদের স্বাধীনতা কোনো ছেলের হাতের মোয়া নয়, বুকের রক্তের দামে কেনা। এ দেশের আপামর জনসাধারণ বড় বেশি কষ্ট করেছে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীকে বাংলাদেশের মাটি থেকে বিতাড়িত করতে।

স্বাধীনতার এই ৫৩ বছরে আমাদের শান্তি সুস্থিতি অগ্রগতি যতটা হওয়ার ছিল হয়তো ততটা অর্জন করতে পারিনি। কিন্তু জাতীয় উন্নয়ন তেমন হয়নি এমনটা কোনোভাবেই বলা বা ভাবার সুযোগ নেই। আমাদের ১ কোটির ওপর মানুষ বিদেশবিভুঁইয়ে বাস করে, যার ৩৬ থেকে ৪০ লাখই সৌদি আরবে। তারা গঙ্গার পানির স্রোতের চাইতেও দ্রুতগতিতে অর্থ-সম্পদ পাঠিয়ে দেশ বিনির্মাণে এক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। যদিও তাদের এই ভূমিকার যথাযথ মূল্যায়ন কখনো কোনো সময়ই হয়নি। আমরা স্বাধীন না হলে আজও পাকিস্তানের পদানত থাকলে ১ কোটি বা তার ঊর্ধ্বে কর্মসংস্থানে বিদেশে যাওয়া তো দূরের কথা, পাকিস্তানের কাঠামোয় আমরা ১ লাখ পাসপোর্ট পেতাম কি না তা নিয়ে এক বিরাট সন্দেহ। তাই স্বাধীনতা স্বাধীনতাই। এর কোনো বিকল্প নেই। স্বাধীনতার প্রাণপুরুষ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব আরও কিছুদিন বেঁচে থাকলে স্বাভাবিক নেতৃত্বের বিকাশ ঘটলে দেশ আরও অনেক উন্নত হতো এতে বিন্দুমাত্র সন্দেহ নেই। কোনো চারাগাছ একবার বুনে তা তুলে ফেললে যেমন হয় আমরা তেমনি আঘাত পেয়েছি। দেশটার গতি একেবারে রহিত হয়ে পড়েছিল অনেক বছর। যারা স্বাধীনতা চায়নি অথবা স্বাধীনতা নিয়ে যাদের কোনো আগ্রহ ছিল না, যারা জুতজাত মতো পাকিস্তানি হিসেবেই থাকতে চেয়েছে তারা দেশটাকে চালাতে গিয়ে ক্ষতি ছাড়া তেমন লাভ করেনি। এ কথা স্বীকার করতেই হবে, প্রায় ২১-২২ বছর পর বঙ্গবন্ধুকন্যা বোন শেখ হাসিনার হাতে নেতৃত্ব কর্তৃত্ব এসে অবশ্য অবশ্যই একটা জাতীয় গতি পেয়েছে। এটা না বলে উপায় নেই যে, নেত্রীর আশপাশে খুব বেশি দক্ষ যোগ্য নেতা-কর্মী নেই। তার চারদিকে অনেক বেশি অদক্ষ লোকজনের সমাহার। জানি না তার শ্বাস নিতে কেমন লাগে, কোনো কষ্ট হয় কি না? তারপরও দেশ আশাতীত সাফল্যের দিকে এগিয়ে চলেছে। তবে একটা দুর্ভাগ্যের বিষয়, মুক্তিযুদ্ধের সময় আমরা যে পরিমাণ চারিত্রিক গুণে আত্মমর্যাদায় দুর্নীতির বিরুদ্ধে যতটা ঊর্ধ্বে উঠেছিলাম, এখন সেখান থেকে প্রায় একেবারে নিচে পড়ে গেছি। এখন মানুষজনের তেমন আত্মমর্যাদাবোধ নেই বা কমে গেছে। সামাজিকতা হারিয়ে গেছে, সাধারণ মানুষের মর্যাদা নেই। সরকারি কর্মচারী বা প্রশাসন সেবক না হয়ে মালিকের স্থান দখল করেছে। আমরা পাকিস্তানি ধনী ২২ পরিবারের হাত থেকে মুক্তির জন্য জীবন দিয়ে, রক্ত দিয়ে স্বাধীনতা এনে নতুন ২২ হাজার বা আরও বেশি পরিবারের হাতে দেশটাকে তুলে দিয়েছি। ১৬ বা ১৮ কোটি মানুষ দেশের ১০ ভাগ সম্পদের মালিক। আর এই ২২ হাজার বা তারও বেশি পরিবার পুরো দেশীয় সম্পদের ৯০ ভাগের মালিক। দেশের শাসনব্যবস্থাও সত্যিকার অর্থে অতটা স্বচ্ছ নয়। নির্বাচনি ব্যবস্থা বলতে গেলে একেবারেই ভেঙে পড়েছে। মানুষের সম্মতির মূল্য অনেক কমে গেছে। যে যাই বলুন, দালানকোঠা, রাস্তাঘাট, বড় বড় ব্যবসা-বাণিজ্য যতই হোক সাধারণ মানুষের জীবন ওষ্ঠাগত। বাংলাদেশ কৃষিনির্ভর। এখনো বাংলাদেশের কৃষি জাতীয় উৎপাদনের শতকরা ৬০-৭০ ভাগ। কিন্তু সে কৃষির খুব একটা মর্যাদা নেই। কৃষির সঙ্গে জড়িতরা মারাত্মক অস্বস্তিতে। কোনো কিছু উৎপাদন করে কারও পর্তা পড়ে না। যা লাভ অনেকটাই মধ্যস্বত্বভোগীদের। প্রকৃত কৃষকের মাথায় হাত। ধান উৎপন্ন করতে যে খরচ পড়ে কারও খরচ ওঠে না। আগে ধানের খড়ের কোনো মূল্য ছিল না। এখন সেটা অমূল্য হওয়ায় যারা ধান উৎপন্ন করে, তাদের কিছুটা পুষিয়ে যায়। তা না হলে কত জমি পতিত থাকত বলে-কয়ে শেষ করা যাবে না। আর বিপণনব্যবস্থাও যুগোপযোগী নয়। রাস্তাঘাট অনেক হয়েছে, যেখানে সেখানে যাওয়া যায়। কিন্তু সেখানেও ঘ্যাগের ওপর বিষফোড়ার মতো নতুন রাস্তা বানালে তার রক্ষণাবেক্ষণের কোনো ব্যবস্থা নেই। নতুন রাস্তা বানাতে সবারই আগ্রহ। কারণ সেখানে ওপর থেকে নিচ পর্যন্ত সবারই কমিশন বেশি। রক্ষণাবেক্ষণের তেমন কমিশন নেই। এসব কিছু নিয়ন্ত্রণে আনতে পারলে আমরা সুইজারল্যান্ডের চেয়েও শান্তির স্বস্তির দেশে পরিণত হতাম।

এত রক্ত দিয়ে যে দেশ স্বাধীন হয়েছে সে দেশের প্রতি দেশবাসীর আরও দেশপ্রেম থাকার কথা। বিশেষ করে যারা দেশের কর্মে নিয়োজিত তাদের দেশপ্রেম কেন যেন অনেকটাই শূন্যের কোঠায়। এমনটা হওয়ার কথা ছিল না। প্রায় ক্ষেত্রেই দেখা যায়, কেমন যেন আমি বাঁচলেই হলো, অন্যের মান-মর্যাদা, অন্যের জীবিকা এসব নিয়ে কারও কোনো চেতনা নেই, আগ্রহ নেই। অন্যের ভালোকে ভালো বলার লোকের বড় বেশি অভাব, সত্যকে স্বীকার করতে কেন যেন সবার মধ্যে একটা অনীহা, দুর্বলতা। এসব থেকে বেরিয়ে আসতে পারলে আমাদের দেশ সত্যিই সোনার দেশ হতো।

স্বাধীনতার এই মহান দিনে কত কথা মনে পড়ে। মনে পড়ে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের কথা, গ্রামে গ্রামে শত সহস্র সাধারণ মানুষের ত্যাগ-তিতিক্ষার কথা। কত মা তার আদরের সন্তান যুদ্ধে পাঠিয়ে আর ফিরে পায়নি, কত নববধূ তার স্বামী হারিয়েছে, কত সোনার সংসার ভেঙে খানখান হয়ে গেছে। যেহেতু এখনো বেঁচে আছি তাই কত মানুষ কত অভিযোগ নিয়ে আসে। একসময় যে মানুষটা আশ্রয় দিয়েছে আজ তারই আশ্রয় নেই। চেষ্টা করি পাশে দাঁড়াবার। কিন্তু অনেক ক্ষেত্রে তেমন কিছু করতে পারি না। তখন বুকটা ভারী হয়ে আসে। এটাই বোধহয় বেঁচে থাকার জ্বালা। বেঁচে থাকায় আনন্দ যেমন আছে, জ্বালাও তো আছে। তাই সব সময় মনে হয় যদি আরেকটু ভালো থাকতে পারতাম। যে কজন মুক্তিযোদ্ধা এখনো বেঁচে আছে তারা যদি সম্মানে থাকতে পারত, দেশের সাধারণ মানুষ যদি আরেকটু ভালো থাকত তাহলে কতই না ভালো হতো।

বহুদিন ভাবছিলাম কাদেরিয়া বাহিনীর একটা জাদুঘর করা যায় কি না। কাদেরিয়া বাহিনী জাদুঘর করতে কারও আগ্রহের কোনো অভাব নেই। একসময় টাঙ্গাইল কোর্ট বিল্ডিংয়ের পাশে ছোট্ট জায়গাটির কথা চিন্তা করেছিলাম। চার-পাঁচ বছর এমন কেউ নেই যে যাকে চিঠিপত্র দিইনি। নির্বাসিত জীবনে সদরঘাটে বাস করলেও আমি তেমন হাটঘাট চিনি না জানি না। শেষে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বোন শেখ হাসিনাকে চিঠি দিয়েছিলাম। চিঠির সাত দিনের মাথায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বোন হাসিনা কাদেরিয়া বাহিনীর বঙ্গবন্ধুর কাছে অস্ত্র সমর্পণের ঐতিহাসিক ঘটনা এবং মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি সংরক্ষণের জন্য কাদেরিয়া বাহিনী জাদুঘর নির্মাণের লক্ষ্যে জমি বরাদ্দের নির্দেশ দিয়েছেন। মাননীয় মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী দারুণ আগ্রহী হওয়ার পরও মন্ত্রণালয়কে তেমন নাড়াতে চাড়াতে পারেননি। তবু ৩০ মার্চ জায়গাটি দেখতে মাননীয় মন্ত্রী আসবেন। সেজন্য যাকে যাকে বলা দরকার বলার চেষ্টা করছি। যদি সম্ভব হয় সেই যুব বয়সে মুক্তিযুদ্ধ শেষে বঙ্গবন্ধুর এক কথায় সব অস্ত্র পিতার পায়ের কাছে বিছিয়ে দিয়েছিলাম, যে কোনোভাবেই হোক তাঁর কন্যা, বোন দেশের প্রধানমন্ত্রী। তিনি যদি কাদেরিয়া বাহিনী জাদুঘরের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন তাহলে এই বয়সে কাদেরিয়া বাহিনীর জন্য সেটা হবে এক পরম সৌভাগ্য ও সম্মানের। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বোনের সঙ্গে এ নিয়ে কদিনের মধ্যেই কথা বলব, তিনি যদি সময় দিতে পারেন।

মুক্তিযুদ্ধে একমাত্র টাঙ্গাইলেই ছত্রী বাহিনী অবতরণ করেছিল। তাও কাদেরিয়া বাহিনীর নির্বাচিত জায়গায়। যে ছত্রী বাহিনী ঢাকা দখলে ব্যাপক ভূমিকা রেখে ছিল সেই ছত্রী বাহিনী অবতরণ স্থান চিহ্নিত করা বা কোনো স্মৃতিচিহ্ন করা হয়েছে। সে জায়গা দেখতে মাননীয় মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক আসবেন। ব্যাপারটা হঠাৎই শুনলাম। এখন কোথায় কী হয় অনেক কিছুই জানি না। ছত্রীসেনা অবতরণের স্থান নির্ধারণ করা হয়েছে ভুক্তার কোনো জায়গা। আসলে ভুক্তায় ছত্রীসেনা অবতরণ করেনি। ছত্রীসেনা অবতরণের প্রথম স্থান নির্ধারণ করা হয়েছিল ঘাটাইলের গৌরাঙ্গীর চক। প্রায় তিন-চার মাইল লম্বা-পাশে দিঘলকান্দির উত্তর-পশ্চিম গৌরাঙ্গীর দক্ষিণে বিশাল খোলা মাঠ। শুধু অসুবিধা ছিল সেখান থেকে গাড়িঘোড়া, ভারী যানবাহন সড়কে আনার কতটা কী হবে। ৬-৭ ডিসেম্বর জায়গাটা চিহ্নিত করা হয়েছিল। পরে ৯ তারিখ টাঙ্গাইলের দিকে এগিয়ে শোলাকুড়া-বাংড়ার উত্তরে চকসহ ইছাপুর, রাজাবাড়ি নির্দিষ্ট করা হয়েছিল। কিন্তু বাতাসের কারণে শোলাকুড়া, ইছাপুর থেকে কিছুটা সরে সহদেবপুর ইউনিয়নের পাঠন্দ, মহেলা, চিনামুড়া, চামুরিয়া, পুংলীর বিস্তীর্ণ এলাকায় ছত্রীসেনা ছড়িয়ে পড়েছিল। কেন্দ্রবিন্দু কোথাও ধরা হলে পুংলী, মহেলা, চিনামুড়া, চামুরিয়া এসব জায়গা হয়। কিন্তু কোনোমতেই ভুক্তা নয়। ভুক্তা তো বিচ্ছিন্নভাবে ১-২টা গাড়ি ছিটকে পড়েছিল। সেখানে এক বা দুজন সৈন্যও মারা গিয়েছিল। শুনেছি, দুই-তিন বছর আগে কে একজন কর্নেল বা মেজর এসেছিল। তিনি তো মুক্তিযুদ্ধের সময় শিশু ছিলেন। তিনি তেমন কী জানবেন। আর এও শুনেছি, ওইসব এলাকায় গিয়ে দু-চারজনকে জিজ্ঞেস করে কারও মুখে যা শুনেছিল তাই তিনি চিহ্নিত করেছেন বা তার মনে হয়েছে এ জায়গাই গুরুত্বপূর্ণ। আসলে কেন যেন ইদানীং সত্যিকার ইতিহাস রক্ষার চেষ্টা হচ্ছে না। যে কোনোভাবেই হোক ১৬ ডিসেম্বর নিয়াজির গুহায় একমাত্র বাঙালি হিসেবে মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে যাওয়ার সৌভাগ্য অর্জন করেছিলাম। কিন্তু নানাভাবে শুধু আমাকে এড়িয়ে যাওয়ার জন্য সে ঘটনাকে ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে। ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা ভালো। কিন্তু এতে যদি ইতিহাস বিকৃত হয়, দেশ ও জাতির গৌরব মুছে যায় তেমন কাজ করা মোটেই উচিত নয়। আমাকে বাদ দিলে আমাকে মুছে ফেললে সে তো শুধু ভারতীয় বাহিনীর ঢাকা বিজয় হবে। সেখানে বাঙালির, বাংলাদেশের ভূমিকা কী হবে? এজন্যই বলছি, ছত্রীসেনা অবতরণের জায়গা চিহ্নিতকরণে কোনো কিছুই জানতাম না। সেদিন ২০ মার্চ হঠাৎই এক ভদ্রলোক সখীপুরে গিয়ে হাজির, ‘ছত্রীসেনা অবতরণের জায়গা চিহ্নিত হবে। আপনাকে যেতে হবে। আপনি না গেলে আমরা কষ্ট পাব। মাননীয় মন্ত্রী আসবেন তাই আপনি যাবেন।’ তিনি কে তাও বুঝলাম না, তিনি কীভাবে বলছেন তাও জানলাম না। মাঝে একবার কালিহাতীর ইউএনও ফোন করেছিলেন। ওই একই কথা। কীভাবে কী হলো কিছুই জানি না। সে ভদ্রলোকও বললেন, ‘আমার আগেই স্থান নির্ধারণ হয়েছে। আমিও এর কিছুই জানি না।’ জানেন না ভালো কথা। যেহেতু এখনো বেঁচে আছি যাইহোক মুক্তিযুদ্ধে আগাগোড়া ছিলাম। তাই এখনকার তরুণ-তুর্কিরা এখনকার নেতারা সামান্য হলেও কিছুটা তো জিজ্ঞেস করতে পারতেন। সেটাই ভালো ছিল।

লেখক : রাজনীতিক

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
ফিলিপাইনে দুর্নীতি-স্বজনপ্রীতির বিরুদ্ধে ক্ষোভে ফুঁসছে জনতা
ফিলিপাইনে দুর্নীতি-স্বজনপ্রীতির বিরুদ্ধে ক্ষোভে ফুঁসছে জনতা

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে আবাসিক এলাকায় সাপ আতঙ্ক
দুবাইয়ে আবাসিক এলাকায় সাপ আতঙ্ক

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা রিজেন্সি –তে ট্যুরিজম ফেস্ট ২০২৫ এর উদ্বোধন
ঢাকা রিজেন্সি –তে ট্যুরিজম ফেস্ট ২০২৫ এর উদ্বোধন

১২ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

২৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

মোংলায় ইয়াবাসহ নারী মাদক ব্যবসায়ী আটক
মোংলায় ইয়াবাসহ নারী মাদক ব্যবসায়ী আটক

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচারে বদলাবে গ্রুপ চ্যাটের ধরণ
হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচারে বদলাবে গ্রুপ চ্যাটের ধরণ

৩৫ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

উত্তরাখণ্ডে মেঘভাঙা বৃষ্টিতে ভেসে গেল গ্রাম, নিখোঁজ অন্তত ১০
উত্তরাখণ্ডে মেঘভাঙা বৃষ্টিতে ভেসে গেল গ্রাম, নিখোঁজ অন্তত ১০

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল থেকে গ্রেফতার ১১
আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল থেকে গ্রেফতার ১১

৪৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি সমর্থকরা শীলঙ্কার জয়ের অপেক্ষায় রয়েছে : শানাকা
বাংলাদেশি সমর্থকরা শীলঙ্কার জয়ের অপেক্ষায় রয়েছে : শানাকা

৪৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা, নিহত ছাড়াল ৬৫ হাজার
গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা, নিহত ছাড়াল ৬৫ হাজার

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নওফেলের অন্যতম সহযোগী গ্রেফতার
সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নওফেলের অন্যতম সহযোগী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বয়স্কদের সুষম খাদ্য
বয়স্কদের সুষম খাদ্য

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর্মক্ষেত্রে হেনস্থার জেরে আত্মহত্যা, ৯০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ
কর্মক্ষেত্রে হেনস্থার জেরে আত্মহত্যা, ৯০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

তিন দফা দাবি মানল প্রশাসন, ৩২ ঘণ্টা পর অনশন ভাঙলেন জবি শিক্ষার্থীরা
তিন দফা দাবি মানল প্রশাসন, ৩২ ঘণ্টা পর অনশন ভাঙলেন জবি শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কঙ্গোতে ইবোলার নতুন প্রাদুর্ভাব, আতঙ্কে সাধারণ মানুষ
কঙ্গোতে ইবোলার নতুন প্রাদুর্ভাব, আতঙ্কে সাধারণ মানুষ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুঁজিবাজার: সূচকের ওঠানামায় চলছে লেনদেন
পুঁজিবাজার: সূচকের ওঠানামায় চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এয়ার ইন্ডিয়ায় দুর্ঘটনা, বোয়িং-হানিওয়েলের বিরুদ্ধে মামলা
এয়ার ইন্ডিয়ায় দুর্ঘটনা, বোয়িং-হানিওয়েলের বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্র্যাপিস্ট-ওয়ানই গ্রহ নিয়ে নতুন আশা জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের
ট্র্যাপিস্ট-ওয়ানই গ্রহ নিয়ে নতুন আশা জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

২০ কোটি বছরের পুরনো কোয়েলাক্যন্থ জীবাশ্ম শনাক্ত
২০ কোটি বছরের পুরনো কোয়েলাক্যন্থ জীবাশ্ম শনাক্ত

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ৪ উইকেটের জয় ইংল্যান্ডের
আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ৪ উইকেটের জয় ইংল্যান্ডের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আশুলিয়ায় ৬ মরদেহ পোড়ানোর মামলায় তৃতীয় দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ
আশুলিয়ায় ৬ মরদেহ পোড়ানোর মামলায় তৃতীয় দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর চরাঞ্চলে সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধ হয়ে একজন নিহত
নরসিংদীর চরাঞ্চলে সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধ হয়ে একজন নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওষুধের আগ্রাসী বিপণনে ভোক্তা অধিকার লঙ্ঘন
ওষুধের আগ্রাসী বিপণনে ভোক্তা অধিকার লঙ্ঘন

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রোনালদোকে ছাড়াই আল-নাসরের গোল উৎসব
রোনালদোকে ছাড়াই আল-নাসরের গোল উৎসব

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাঁদপুর কবরস্থানে নবজাতক রেখে যাওয়ার ঘটনায় হাসপাতালের কার্যক্রম বন্ধ
চাঁদপুর কবরস্থানে নবজাতক রেখে যাওয়ার ঘটনায় হাসপাতালের কার্যক্রম বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ
হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই
ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর
জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন