শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৬ মার্চ, ২০২৪ আপডেট:

হে মহান স্বাধীনতা শুধু তোমারই জন্য

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
হে মহান স্বাধীনতা শুধু তোমারই জন্য

দেখতে দেখতে আমরা ৫৪তম স্বাধীনতা দিবসে পা দিলাম। স্বাধীনতা এক আরাধ্য সম্পদ; মানবসন্তানের জন্মের মতো। যাদের আত্মমর্যাদাবোধ আছে, যারা মাথা উঁচু করে বাঁচতে চায়, তাদের কাছে স্বাধীনতার চাইতে বড় কোনো সম্পদ নেই। তাই বলা হয়, স্বাধীনতাহীনতায় কে বাঁচিতে চায়, কে বাঁচিতে চায়? পৃথিবীর বহু দেশ আলোচনার টেবিলে কথাবার্তা বলে স্বাধীন হয়েছে, অনেক উপনিবেশ একটা সময় পাততাড়ি গুটিয়ে নিজ দেশে চলে গেছে। ২০০ বছরের ব্রিটিশ শাসনেও অনেকটা তেমনই হয়েছিল। ভারতবর্ষ যে ব্রিটিশকে নির্বিবাদে থাকতে দেবে না, সেজন্য হিন্দু-মুসলমান-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান অনেকেই ব্রিটিশের বিরুদ্ধে মরণপণ লড়াই করেছে, জীবন দিয়েছে। কিন্তু সর্বশেষ ব্রিটিশ বেনিয়ারা একটা সময় বিনা রক্তপাতে পিছু হটতে বাধ্য হয়েছে। এটাই নিয়ম। এমনই হয়। পৃথিবীর খুব একটা বেশি দেশ নেই যারা সশস্ত্র যুদ্ধের মধ্য দিয়ে তাদের মুক্তির সূর্য ছিনিয়ে এনেছে। আর আমাদের মতো এত অল্প সময়ে অত রক্ত খুব কম দেশই বিসর্জন দিতে পেরেছে। তাই আমাদের স্বাধীনতা কোনো ছেলের হাতের মোয়া নয়, বুকের রক্তের দামে কেনা। এ দেশের আপামর জনসাধারণ বড় বেশি কষ্ট করেছে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীকে বাংলাদেশের মাটি থেকে বিতাড়িত করতে।

স্বাধীনতার এই ৫৩ বছরে আমাদের শান্তি সুস্থিতি অগ্রগতি যতটা হওয়ার ছিল হয়তো ততটা অর্জন করতে পারিনি। কিন্তু জাতীয় উন্নয়ন তেমন হয়নি এমনটা কোনোভাবেই বলা বা ভাবার সুযোগ নেই। আমাদের ১ কোটির ওপর মানুষ বিদেশবিভুঁইয়ে বাস করে, যার ৩৬ থেকে ৪০ লাখই সৌদি আরবে। তারা গঙ্গার পানির স্রোতের চাইতেও দ্রুতগতিতে অর্থ-সম্পদ পাঠিয়ে দেশ বিনির্মাণে এক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। যদিও তাদের এই ভূমিকার যথাযথ মূল্যায়ন কখনো কোনো সময়ই হয়নি। আমরা স্বাধীন না হলে আজও পাকিস্তানের পদানত থাকলে ১ কোটি বা তার ঊর্ধ্বে কর্মসংস্থানে বিদেশে যাওয়া তো দূরের কথা, পাকিস্তানের কাঠামোয় আমরা ১ লাখ পাসপোর্ট পেতাম কি না তা নিয়ে এক বিরাট সন্দেহ। তাই স্বাধীনতা স্বাধীনতাই। এর কোনো বিকল্প নেই। স্বাধীনতার প্রাণপুরুষ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব আরও কিছুদিন বেঁচে থাকলে স্বাভাবিক নেতৃত্বের বিকাশ ঘটলে দেশ আরও অনেক উন্নত হতো এতে বিন্দুমাত্র সন্দেহ নেই। কোনো চারাগাছ একবার বুনে তা তুলে ফেললে যেমন হয় আমরা তেমনি আঘাত পেয়েছি। দেশটার গতি একেবারে রহিত হয়ে পড়েছিল অনেক বছর। যারা স্বাধীনতা চায়নি অথবা স্বাধীনতা নিয়ে যাদের কোনো আগ্রহ ছিল না, যারা জুতজাত মতো পাকিস্তানি হিসেবেই থাকতে চেয়েছে তারা দেশটাকে চালাতে গিয়ে ক্ষতি ছাড়া তেমন লাভ করেনি। এ কথা স্বীকার করতেই হবে, প্রায় ২১-২২ বছর পর বঙ্গবন্ধুকন্যা বোন শেখ হাসিনার হাতে নেতৃত্ব কর্তৃত্ব এসে অবশ্য অবশ্যই একটা জাতীয় গতি পেয়েছে। এটা না বলে উপায় নেই যে, নেত্রীর আশপাশে খুব বেশি দক্ষ যোগ্য নেতা-কর্মী নেই। তার চারদিকে অনেক বেশি অদক্ষ লোকজনের সমাহার। জানি না তার শ্বাস নিতে কেমন লাগে, কোনো কষ্ট হয় কি না? তারপরও দেশ আশাতীত সাফল্যের দিকে এগিয়ে চলেছে। তবে একটা দুর্ভাগ্যের বিষয়, মুক্তিযুদ্ধের সময় আমরা যে পরিমাণ চারিত্রিক গুণে আত্মমর্যাদায় দুর্নীতির বিরুদ্ধে যতটা ঊর্ধ্বে উঠেছিলাম, এখন সেখান থেকে প্রায় একেবারে নিচে পড়ে গেছি। এখন মানুষজনের তেমন আত্মমর্যাদাবোধ নেই বা কমে গেছে। সামাজিকতা হারিয়ে গেছে, সাধারণ মানুষের মর্যাদা নেই। সরকারি কর্মচারী বা প্রশাসন সেবক না হয়ে মালিকের স্থান দখল করেছে। আমরা পাকিস্তানি ধনী ২২ পরিবারের হাত থেকে মুক্তির জন্য জীবন দিয়ে, রক্ত দিয়ে স্বাধীনতা এনে নতুন ২২ হাজার বা আরও বেশি পরিবারের হাতে দেশটাকে তুলে দিয়েছি। ১৬ বা ১৮ কোটি মানুষ দেশের ১০ ভাগ সম্পদের মালিক। আর এই ২২ হাজার বা তারও বেশি পরিবার পুরো দেশীয় সম্পদের ৯০ ভাগের মালিক। দেশের শাসনব্যবস্থাও সত্যিকার অর্থে অতটা স্বচ্ছ নয়। নির্বাচনি ব্যবস্থা বলতে গেলে একেবারেই ভেঙে পড়েছে। মানুষের সম্মতির মূল্য অনেক কমে গেছে। যে যাই বলুন, দালানকোঠা, রাস্তাঘাট, বড় বড় ব্যবসা-বাণিজ্য যতই হোক সাধারণ মানুষের জীবন ওষ্ঠাগত। বাংলাদেশ কৃষিনির্ভর। এখনো বাংলাদেশের কৃষি জাতীয় উৎপাদনের শতকরা ৬০-৭০ ভাগ। কিন্তু সে কৃষির খুব একটা মর্যাদা নেই। কৃষির সঙ্গে জড়িতরা মারাত্মক অস্বস্তিতে। কোনো কিছু উৎপাদন করে কারও পর্তা পড়ে না। যা লাভ অনেকটাই মধ্যস্বত্বভোগীদের। প্রকৃত কৃষকের মাথায় হাত। ধান উৎপন্ন করতে যে খরচ পড়ে কারও খরচ ওঠে না। আগে ধানের খড়ের কোনো মূল্য ছিল না। এখন সেটা অমূল্য হওয়ায় যারা ধান উৎপন্ন করে, তাদের কিছুটা পুষিয়ে যায়। তা না হলে কত জমি পতিত থাকত বলে-কয়ে শেষ করা যাবে না। আর বিপণনব্যবস্থাও যুগোপযোগী নয়। রাস্তাঘাট অনেক হয়েছে, যেখানে সেখানে যাওয়া যায়। কিন্তু সেখানেও ঘ্যাগের ওপর বিষফোড়ার মতো নতুন রাস্তা বানালে তার রক্ষণাবেক্ষণের কোনো ব্যবস্থা নেই। নতুন রাস্তা বানাতে সবারই আগ্রহ। কারণ সেখানে ওপর থেকে নিচ পর্যন্ত সবারই কমিশন বেশি। রক্ষণাবেক্ষণের তেমন কমিশন নেই। এসব কিছু নিয়ন্ত্রণে আনতে পারলে আমরা সুইজারল্যান্ডের চেয়েও শান্তির স্বস্তির দেশে পরিণত হতাম।

এত রক্ত দিয়ে যে দেশ স্বাধীন হয়েছে সে দেশের প্রতি দেশবাসীর আরও দেশপ্রেম থাকার কথা। বিশেষ করে যারা দেশের কর্মে নিয়োজিত তাদের দেশপ্রেম কেন যেন অনেকটাই শূন্যের কোঠায়। এমনটা হওয়ার কথা ছিল না। প্রায় ক্ষেত্রেই দেখা যায়, কেমন যেন আমি বাঁচলেই হলো, অন্যের মান-মর্যাদা, অন্যের জীবিকা এসব নিয়ে কারও কোনো চেতনা নেই, আগ্রহ নেই। অন্যের ভালোকে ভালো বলার লোকের বড় বেশি অভাব, সত্যকে স্বীকার করতে কেন যেন সবার মধ্যে একটা অনীহা, দুর্বলতা। এসব থেকে বেরিয়ে আসতে পারলে আমাদের দেশ সত্যিই সোনার দেশ হতো।

স্বাধীনতার এই মহান দিনে কত কথা মনে পড়ে। মনে পড়ে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের কথা, গ্রামে গ্রামে শত সহস্র সাধারণ মানুষের ত্যাগ-তিতিক্ষার কথা। কত মা তার আদরের সন্তান যুদ্ধে পাঠিয়ে আর ফিরে পায়নি, কত নববধূ তার স্বামী হারিয়েছে, কত সোনার সংসার ভেঙে খানখান হয়ে গেছে। যেহেতু এখনো বেঁচে আছি তাই কত মানুষ কত অভিযোগ নিয়ে আসে। একসময় যে মানুষটা আশ্রয় দিয়েছে আজ তারই আশ্রয় নেই। চেষ্টা করি পাশে দাঁড়াবার। কিন্তু অনেক ক্ষেত্রে তেমন কিছু করতে পারি না। তখন বুকটা ভারী হয়ে আসে। এটাই বোধহয় বেঁচে থাকার জ্বালা। বেঁচে থাকায় আনন্দ যেমন আছে, জ্বালাও তো আছে। তাই সব সময় মনে হয় যদি আরেকটু ভালো থাকতে পারতাম। যে কজন মুক্তিযোদ্ধা এখনো বেঁচে আছে তারা যদি সম্মানে থাকতে পারত, দেশের সাধারণ মানুষ যদি আরেকটু ভালো থাকত তাহলে কতই না ভালো হতো।

বহুদিন ভাবছিলাম কাদেরিয়া বাহিনীর একটা জাদুঘর করা যায় কি না। কাদেরিয়া বাহিনী জাদুঘর করতে কারও আগ্রহের কোনো অভাব নেই। একসময় টাঙ্গাইল কোর্ট বিল্ডিংয়ের পাশে ছোট্ট জায়গাটির কথা চিন্তা করেছিলাম। চার-পাঁচ বছর এমন কেউ নেই যে যাকে চিঠিপত্র দিইনি। নির্বাসিত জীবনে সদরঘাটে বাস করলেও আমি তেমন হাটঘাট চিনি না জানি না। শেষে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বোন শেখ হাসিনাকে চিঠি দিয়েছিলাম। চিঠির সাত দিনের মাথায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বোন হাসিনা কাদেরিয়া বাহিনীর বঙ্গবন্ধুর কাছে অস্ত্র সমর্পণের ঐতিহাসিক ঘটনা এবং মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি সংরক্ষণের জন্য কাদেরিয়া বাহিনী জাদুঘর নির্মাণের লক্ষ্যে জমি বরাদ্দের নির্দেশ দিয়েছেন। মাননীয় মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী দারুণ আগ্রহী হওয়ার পরও মন্ত্রণালয়কে তেমন নাড়াতে চাড়াতে পারেননি। তবু ৩০ মার্চ জায়গাটি দেখতে মাননীয় মন্ত্রী আসবেন। সেজন্য যাকে যাকে বলা দরকার বলার চেষ্টা করছি। যদি সম্ভব হয় সেই যুব বয়সে মুক্তিযুদ্ধ শেষে বঙ্গবন্ধুর এক কথায় সব অস্ত্র পিতার পায়ের কাছে বিছিয়ে দিয়েছিলাম, যে কোনোভাবেই হোক তাঁর কন্যা, বোন দেশের প্রধানমন্ত্রী। তিনি যদি কাদেরিয়া বাহিনী জাদুঘরের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন তাহলে এই বয়সে কাদেরিয়া বাহিনীর জন্য সেটা হবে এক পরম সৌভাগ্য ও সম্মানের। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বোনের সঙ্গে এ নিয়ে কদিনের মধ্যেই কথা বলব, তিনি যদি সময় দিতে পারেন।

মুক্তিযুদ্ধে একমাত্র টাঙ্গাইলেই ছত্রী বাহিনী অবতরণ করেছিল। তাও কাদেরিয়া বাহিনীর নির্বাচিত জায়গায়। যে ছত্রী বাহিনী ঢাকা দখলে ব্যাপক ভূমিকা রেখে ছিল সেই ছত্রী বাহিনী অবতরণ স্থান চিহ্নিত করা বা কোনো স্মৃতিচিহ্ন করা হয়েছে। সে জায়গা দেখতে মাননীয় মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক আসবেন। ব্যাপারটা হঠাৎই শুনলাম। এখন কোথায় কী হয় অনেক কিছুই জানি না। ছত্রীসেনা অবতরণের স্থান নির্ধারণ করা হয়েছে ভুক্তার কোনো জায়গা। আসলে ভুক্তায় ছত্রীসেনা অবতরণ করেনি। ছত্রীসেনা অবতরণের প্রথম স্থান নির্ধারণ করা হয়েছিল ঘাটাইলের গৌরাঙ্গীর চক। প্রায় তিন-চার মাইল লম্বা-পাশে দিঘলকান্দির উত্তর-পশ্চিম গৌরাঙ্গীর দক্ষিণে বিশাল খোলা মাঠ। শুধু অসুবিধা ছিল সেখান থেকে গাড়িঘোড়া, ভারী যানবাহন সড়কে আনার কতটা কী হবে। ৬-৭ ডিসেম্বর জায়গাটা চিহ্নিত করা হয়েছিল। পরে ৯ তারিখ টাঙ্গাইলের দিকে এগিয়ে শোলাকুড়া-বাংড়ার উত্তরে চকসহ ইছাপুর, রাজাবাড়ি নির্দিষ্ট করা হয়েছিল। কিন্তু বাতাসের কারণে শোলাকুড়া, ইছাপুর থেকে কিছুটা সরে সহদেবপুর ইউনিয়নের পাঠন্দ, মহেলা, চিনামুড়া, চামুরিয়া, পুংলীর বিস্তীর্ণ এলাকায় ছত্রীসেনা ছড়িয়ে পড়েছিল। কেন্দ্রবিন্দু কোথাও ধরা হলে পুংলী, মহেলা, চিনামুড়া, চামুরিয়া এসব জায়গা হয়। কিন্তু কোনোমতেই ভুক্তা নয়। ভুক্তা তো বিচ্ছিন্নভাবে ১-২টা গাড়ি ছিটকে পড়েছিল। সেখানে এক বা দুজন সৈন্যও মারা গিয়েছিল। শুনেছি, দুই-তিন বছর আগে কে একজন কর্নেল বা মেজর এসেছিল। তিনি তো মুক্তিযুদ্ধের সময় শিশু ছিলেন। তিনি তেমন কী জানবেন। আর এও শুনেছি, ওইসব এলাকায় গিয়ে দু-চারজনকে জিজ্ঞেস করে কারও মুখে যা শুনেছিল তাই তিনি চিহ্নিত করেছেন বা তার মনে হয়েছে এ জায়গাই গুরুত্বপূর্ণ। আসলে কেন যেন ইদানীং সত্যিকার ইতিহাস রক্ষার চেষ্টা হচ্ছে না। যে কোনোভাবেই হোক ১৬ ডিসেম্বর নিয়াজির গুহায় একমাত্র বাঙালি হিসেবে মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে যাওয়ার সৌভাগ্য অর্জন করেছিলাম। কিন্তু নানাভাবে শুধু আমাকে এড়িয়ে যাওয়ার জন্য সে ঘটনাকে ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে। ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা ভালো। কিন্তু এতে যদি ইতিহাস বিকৃত হয়, দেশ ও জাতির গৌরব মুছে যায় তেমন কাজ করা মোটেই উচিত নয়। আমাকে বাদ দিলে আমাকে মুছে ফেললে সে তো শুধু ভারতীয় বাহিনীর ঢাকা বিজয় হবে। সেখানে বাঙালির, বাংলাদেশের ভূমিকা কী হবে? এজন্যই বলছি, ছত্রীসেনা অবতরণের জায়গা চিহ্নিতকরণে কোনো কিছুই জানতাম না। সেদিন ২০ মার্চ হঠাৎই এক ভদ্রলোক সখীপুরে গিয়ে হাজির, ‘ছত্রীসেনা অবতরণের জায়গা চিহ্নিত হবে। আপনাকে যেতে হবে। আপনি না গেলে আমরা কষ্ট পাব। মাননীয় মন্ত্রী আসবেন তাই আপনি যাবেন।’ তিনি কে তাও বুঝলাম না, তিনি কীভাবে বলছেন তাও জানলাম না। মাঝে একবার কালিহাতীর ইউএনও ফোন করেছিলেন। ওই একই কথা। কীভাবে কী হলো কিছুই জানি না। সে ভদ্রলোকও বললেন, ‘আমার আগেই স্থান নির্ধারণ হয়েছে। আমিও এর কিছুই জানি না।’ জানেন না ভালো কথা। যেহেতু এখনো বেঁচে আছি যাইহোক মুক্তিযুদ্ধে আগাগোড়া ছিলাম। তাই এখনকার তরুণ-তুর্কিরা এখনকার নেতারা সামান্য হলেও কিছুটা তো জিজ্ঞেস করতে পারতেন। সেটাই ভালো ছিল।

লেখক : রাজনীতিক

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
সালাম প্রদানের ফজিলত
সালাম প্রদানের ফজিলত
অ্যান্টিবায়োটিক
অ্যান্টিবায়োটিক
ইউক্রেন যুদ্ধ
ইউক্রেন যুদ্ধ
যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’
যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
আলো ঢাকতে ধোঁয়ার বড়াই
আলো ঢাকতে ধোঁয়ার বড়াই
সহিষ্ণুতার শিক্ষা দেয় ইসলাম
সহিষ্ণুতার শিক্ষা দেয় ইসলাম
গ্যাস অনুসন্ধান
গ্যাস অনুসন্ধান
শিল্পে স্থবিরতা
শিল্পে স্থবিরতা
প্রয়োজন সড়ক নিরাপত্তা আইন
প্রয়োজন সড়ক নিরাপত্তা আইন
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা
সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা
সর্বশেষ খবর
ইনু-হানিফের বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠনের আদেশ ২ নভেম্বর
ইনু-হানিফের বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠনের আদেশ ২ নভেম্বর

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

অস্ত্র মামলায় সম্রাটের যাবজ্জীবন
অস্ত্র মামলায় সম্রাটের যাবজ্জীবন

৭ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

কেনিয়ায় ১২ আরোহীসহ বিমান বিধ্বস্ত
কেনিয়ায় ১২ আরোহীসহ বিমান বিধ্বস্ত

৫৭ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেলার দাবিতে ভৈরবে একযোগে সড়ক-রেল-নৌপথ অবরোধের ঘোষণা
জেলার দাবিতে ভৈরবে একযোগে সড়ক-রেল-নৌপথ অবরোধের ঘোষণা

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ভবনের নিরাপত্তা বাড়াতে পুলিশকে ইসির চিঠি
নির্বাচন ভবনের নিরাপত্তা বাড়াতে পুলিশকে ইসির চিঠি

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

জিএমপির পূবাইল থানার ওসি প্রত্যাহার
জিএমপির পূবাইল থানার ওসি প্রত্যাহার

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিদেশি পর্যবেক্ষকদের বিষয়টি দেখবে ইসি : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিদেশি পর্যবেক্ষকদের বিষয়টি দেখবে ইসি : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত ‘মোন্থা’, বাংলাদেশে বৃষ্টির আভাস
প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত ‘মোন্থা’, বাংলাদেশে বৃষ্টির আভাস

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

বিতর্কিত মন্তব্যের জেরে আদালতে ক্ষমা চাইলেন কঙ্গনা
বিতর্কিত মন্তব্যের জেরে আদালতে ক্ষমা চাইলেন কঙ্গনা

২১ মিনিট আগে | শোবিজ

টঙ্গীর ইমাম মুহিবুল্লাহ মিয়াজীকে অপহরণের ঘটনা মিথ্যা : জিএমপি
টঙ্গীর ইমাম মুহিবুল্লাহ মিয়াজীকে অপহরণের ঘটনা মিথ্যা : জিএমপি

২৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

আরও ৩০ হাজার কর্মী ছাঁটাই করবে অ্যামাজন
আরও ৩০ হাজার কর্মী ছাঁটাই করবে অ্যামাজন

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনায় দুই বাড়িতে গুলিবর্ষণ, এলাকায় আতঙ্ক
খুলনায় দুই বাড়িতে গুলিবর্ষণ, এলাকায় আতঙ্ক

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পরিবেশ ধ্বংস ধরে টেকসই উন্নয়ন সম্ভব নয়: রিজওয়ানা হাসান
পরিবেশ ধ্বংস ধরে টেকসই উন্নয়ন সম্ভব নয়: রিজওয়ানা হাসান

৪২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গাইবান্ধায় ১৫ কেজি গাঁজা উদ্ধার, মাদককারবারি গ্রেপ্তার
গাইবান্ধায় ১৫ কেজি গাঁজা উদ্ধার, মাদককারবারি গ্রেপ্তার

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়োগ বিষয়ে জরুরি নির্দেশনা
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়োগ বিষয়ে জরুরি নির্দেশনা

৪৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

তত্ত্বাবধায়ক ফিরলেও নির্বাচন এ সরকারের অধীনেই হবে : শিশির মনির
তত্ত্বাবধায়ক ফিরলেও নির্বাচন এ সরকারের অধীনেই হবে : শিশির মনির

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে মালবাহী ট্রেনে ট্রাকের ধাক্কা, নিহত ১
চট্টগ্রামে মালবাহী ট্রেনে ট্রাকের ধাক্কা, নিহত ১

৫০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অরুণাচলের কাছে চীনের ৩৬টি বিমান বাংকার, চিন্তায় ভারত
অরুণাচলের কাছে চীনের ৩৬টি বিমান বাংকার, চিন্তায় ভারত

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পোশাক নিয়ে বিতর্কিত পোস্ট, রাবির সেই অধ্যাপকের দুঃখ প্রকাশ
পোশাক নিয়ে বিতর্কিত পোস্ট, রাবির সেই অধ্যাপকের দুঃখ প্রকাশ

৫৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বরগুনায় ১০ মাসে ডেঙ্গু আক্রান্ত ৮৭১১, মৃত্যু ১৫
বরগুনায় ১০ মাসে ডেঙ্গু আক্রান্ত ৮৭১১, মৃত্যু ১৫

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দূষণ রোধে দিল্লিতে কিছু যানবাহনের ওপর নিষেধাজ্ঞা
দূষণ রোধে দিল্লিতে কিছু যানবাহনের ওপর নিষেধাজ্ঞা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার কাছে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের সুপারিশ জমা
প্রধান উপদেষ্টার কাছে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের সুপারিশ জমা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীতে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে বর্ণাঢ্য র‌্যালি
নরসিংদীতে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে বর্ণাঢ্য র‌্যালি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিকিৎসকরা সমাজে ন্যায় ও মমতার প্রতীক
চিকিৎসকরা সমাজে ন্যায় ও মমতার প্রতীক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মৌলভীবাজারে ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
মৌলভীবাজারে ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাবি শিক্ষকের বিতর্কিত মন্তব্য, শাস্তির দাবি জানাল রাকসু
রাবি শিক্ষকের বিতর্কিত মন্তব্য, শাস্তির দাবি জানাল রাকসু

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরি স্থায়ীকরণের দাবিতে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে কর্মবিরতি
চাকরি স্থায়ীকরণের দাবিতে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে কর্মবিরতি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা জনগণ মেনে নেবে না : ফারুক
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা জনগণ মেনে নেবে না : ফারুক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতে গরু আনতে গিয়ে যুবক নিখোঁজ
ভারতে গরু আনতে গিয়ে যুবক নিখোঁজ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোরকা নিয়ে রাবি শিক্ষকের বিতর্কিত মন্তব্য, শাস্তির দাবি জানাল রাকসু
বোরকা নিয়ে রাবি শিক্ষকের বিতর্কিত মন্তব্য, শাস্তির দাবি জানাল রাকসু

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ইনানী নয়, কক্সবাজার শহর থেকেই সেন্টমার্টিন যাবে জাহাজ
ইনানী নয়, কক্সবাজার শহর থেকেই সেন্টমার্টিন যাবে জাহাজ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৮ সালের নির্বাচনে ‘ভাইস প্রেসিডেন্ট’ পদে লড়বেন না ট্রাম্প
২০২৮ সালের নির্বাচনে ‘ভাইস প্রেসিডেন্ট’ পদে লড়বেন না ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাফিসা কামালের অরবিটালসসহ ৮ ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে মানিলন্ডারিং আইনে মামলা
নাফিসা কামালের অরবিটালসসহ ৮ ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে মানিলন্ডারিং আইনে মামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’-এর প্রভাবে দেশজুড়ে বৃষ্টির আভাস
ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’-এর প্রভাবে দেশজুড়ে বৃষ্টির আভাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় তুর্কি বাহিনীকে মেনে নেওয়া হবে না, মুখ খুললেন ইসরায়েলি পররাষ্ট্রমন্ত্রী
গাজায় তুর্কি বাহিনীকে মেনে নেওয়া হবে না, মুখ খুললেন ইসরায়েলি পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের সঙ্গে ফের চালু হচ্ছে ইরান ও তুরস্কের সরাসরি ট্রেন সার্ভিস
পাকিস্তানের সঙ্গে ফের চালু হচ্ছে ইরান ও তুরস্কের সরাসরি ট্রেন সার্ভিস

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের রণাঙ্গনে কেন ব্যর্থ পশ্চিমা ড্রোন?
ইউক্রেনের রণাঙ্গনে কেন ব্যর্থ পশ্চিমা ড্রোন?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পারমাণবিক অস্ত্র নিয়ন্ত্রণ চুক্তি বাতিল করলেন পুতিন
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পারমাণবিক অস্ত্র নিয়ন্ত্রণ চুক্তি বাতিল করলেন পুতিন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মস্কোকে মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি বেলজিয়ামের
মস্কোকে মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি বেলজিয়ামের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশের মাঠ প্রশাসনে রদবদল, ১৩ এসপিকে বদলি
পুলিশের মাঠ প্রশাসনে রদবদল, ১৩ এসপিকে বদলি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হুতি কারাগার থেকে পাঁচ বছর পর মুক্তি পেলেন ইয়েমেনি মডেল ইনতিসার
হুতি কারাগার থেকে পাঁচ বছর পর মুক্তি পেলেন ইয়েমেনি মডেল ইনতিসার

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অরুণাচল সীমান্তে চীনের ৩৬ এয়ারক্রাফ্ট শেল্টার, চিন্তায় ভারত
অরুণাচল সীমান্তে চীনের ৩৬ এয়ারক্রাফ্ট শেল্টার, চিন্তায় ভারত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হার দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের
হার দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধবিরতির পরও হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল
যুদ্ধবিরতির পরও হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপিকে ধ্বংস করতে গিয়ে আওয়ামী লীগই নিশ্চিহ্নের পথে : মঈন খান
বিএনপিকে ধ্বংস করতে গিয়ে আওয়ামী লীগই নিশ্চিহ্নের পথে : মঈন খান

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপ নিয়ে মেসির ইঙ্গিত: খেলতে চান, তবে শর্ত একটাই!
বিশ্বকাপ নিয়ে মেসির ইঙ্গিত: খেলতে চান, তবে শর্ত একটাই!

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৯২ বছর বয়সে অষ্টমবারের মতো ক্যামেরুনের প্রেসিডেন্ট হলেন পল
৯২ বছর বয়সে অষ্টমবারের মতো ক্যামেরুনের প্রেসিডেন্ট হলেন পল

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডেঙ্গুতে আরও ৬ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৯৮৩
ডেঙ্গুতে আরও ৬ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৯৮৩

২২ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সীমান্ত থেকে পাঠানো চোরাচালানের বেলুন গুলি করে নামাবে লিথুয়ানিয়া
সীমান্ত থেকে পাঠানো চোরাচালানের বেলুন গুলি করে নামাবে লিথুয়ানিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জ্যামাইকা-কিউবার দিকে ধেয়ে যাচ্ছে হারিকেন মেলিসা
জ্যামাইকা-কিউবার দিকে ধেয়ে যাচ্ছে হারিকেন মেলিসা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা না করে যুদ্ধ শেষ করুন, পুতিনকে ট্রাম্প
পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা না করে যুদ্ধ শেষ করুন, পুতিনকে ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ
ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার

১৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

গাজায় ঢুকছে মিশরের ভারি উদ্ধার সরঞ্জাম
গাজায় ঢুকছে মিশরের ভারি উদ্ধার সরঞ্জাম

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তর কোরিয়ার সঙ্গে ‘পরিকল্পিতভাবে’ সম্পর্ক জোরদার হচ্ছে, বললেন পুতিন
উত্তর কোরিয়ার সঙ্গে ‘পরিকল্পিতভাবে’ সম্পর্ক জোরদার হচ্ছে, বললেন পুতিন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াত ক্ষমতায় গেলে কমবে নারীর কর্মঘণ্টা
জামায়াত ক্ষমতায় গেলে কমবে নারীর কর্মঘণ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্ধুত্ব নয়, অনির্বাণের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্কে ছিলেন সোহিনী
বন্ধুত্ব নয়, অনির্বাণের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্কে ছিলেন সোহিনী

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এক লাখ দক্ষকর্মী নিয়োগ, প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে জাপানের প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
এক লাখ দক্ষকর্মী নিয়োগ, প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে জাপানের প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐকমত্য কমিশনের শেষ বৈঠক অনুষ্ঠিত, সুপারিশ পেশ মঙ্গলবার
ঐকমত্য কমিশনের শেষ বৈঠক অনুষ্ঠিত, সুপারিশ পেশ মঙ্গলবার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের অন্ধ্র উপকূলে ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা, রেড অ্যালার্ট
ভারতের অন্ধ্র উপকূলে ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা, রেড অ্যালার্ট

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
মাত্রাতিরিক্ত খরচে বিরক্ত পর্যটক
মাত্রাতিরিক্ত খরচে বিরক্ত পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদ্রোহী ঠেকাতে কঠোর বিএনপি
বিদ্রোহী ঠেকাতে কঠোর বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

‘একাধিক বিয়ে’ লজ্জা নয় সাহস
‘একাধিক বিয়ে’ লজ্জা নয় সাহস

শোবিজ

বেগম খালেদা জিয়া অথবা তারেক রহমানকে প্রার্থী চান নেতা-কর্মীরা
বেগম খালেদা জিয়া অথবা তারেক রহমানকে প্রার্থী চান নেতা-কর্মীরা

নগর জীবন

মৎস্য খামারি যখন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী
মৎস্য খামারি যখন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

চোখের জলে শেষ বিদায় আজাদকে
চোখের জলে শেষ বিদায় আজাদকে

প্রথম পৃষ্ঠা

আপৎসীমার কাছাকাছি খাদ্যের মজুত
আপৎসীমার কাছাকাছি খাদ্যের মজুত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিনিময়ের বদলে আসছে নতুন প্ল্যাটফর্ম
বিনিময়ের বদলে আসছে নতুন প্ল্যাটফর্ম

শিল্প বাণিজ্য

মেয়েটিকে মনে মনে পছন্দ করতাম : মাহফুজ
মেয়েটিকে মনে মনে পছন্দ করতাম : মাহফুজ

শোবিজ

দুই বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষে রণক্ষেত্র ক্যাম্পাস
দুই বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষে রণক্ষেত্র ক্যাম্পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

বিষেই শেষ সুন্দরবনের প্রাণপ্রকৃতি
বিষেই শেষ সুন্দরবনের প্রাণপ্রকৃতি

পেছনের পৃষ্ঠা

মিঠুনের মেয়ে বিদ্যা
মিঠুনের মেয়ে বিদ্যা

শোবিজ

বিএনপির ছয় মনোনয়নপ্রত্যাশী ময়দানে : জামায়াতের একক
বিএনপির ছয় মনোনয়নপ্রত্যাশী ময়দানে : জামায়াতের একক

নগর জীবন

১৬ মাস পর ঢাকায় আসছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত
১৬ মাস পর ঢাকায় আসছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

হারে সিরিজ শুরু লিটনদের
হারে সিরিজ শুরু লিটনদের

মাঠে ময়দানে

ব্যয়ের লাগাম টানতে পারছে না সরকার
ব্যয়ের লাগাম টানতে পারছে না সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীকেই নির্বাচন করবে এনসিপি
শাপলা প্রতীকেই নির্বাচন করবে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’
যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’

সম্পাদকীয়

ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ
ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জেনে রাখা ভালো
জেনে রাখা ভালো

স্বাস্থ্য

ঢাকায় এসবার ব্যাংকের অফিস খুলতে চায় মস্কো
ঢাকায় এসবার ব্যাংকের অফিস খুলতে চায় মস্কো

শিল্প বাণিজ্য

খড় কাটা নিয়ে গোলাগুলি, যুবক নিহত
খড় কাটা নিয়ে গোলাগুলি, যুবক নিহত

দেশগ্রাম

সালিশের নামে প্রকাশ্যে ন্যাড়া পাঁচ তরুণকে
সালিশের নামে প্রকাশ্যে ন্যাড়া পাঁচ তরুণকে

দেশগ্রাম

গৃহবধূকে তুলে নেওয়ার বিচার দাবিতে থানায় গ্রামবাসী
গৃহবধূকে তুলে নেওয়ার বিচার দাবিতে থানায় গ্রামবাসী

দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে নির্ভরতার প্রতীক পার্কভিউ হসপিটাল
চট্টগ্রামে নির্ভরতার প্রতীক পার্কভিউ হসপিটাল

শিল্প বাণিজ্য

নির্যাতনে মৃত্যু কলেজছাত্রের
নির্যাতনে মৃত্যু কলেজছাত্রের

দেশগ্রাম

অ্যান্টিবায়োটিক
অ্যান্টিবায়োটিক

সম্পাদকীয়

কেটেছে জটিলতা, গভীর রাত পর্যন্ত আসবে পণ্য
কেটেছে জটিলতা, গভীর রাত পর্যন্ত আসবে পণ্য

দেশগ্রাম

আউটসোর্সিং স্টাফসহ ১১ জনের কারাদণ্ড
আউটসোর্সিং স্টাফসহ ১১ জনের কারাদণ্ড

দেশগ্রাম