শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৬ এপ্রিল, ২০২৪ আপডেট:

শুভ নববর্ষ

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
শুভ নববর্ষ

শুভ নববর্ষ। বাঙালি জাতির এক অনাবিল আনন্দের দিন। সেই কবে শুরু হয়েছে বাংলা নববর্ষ। একসময় এমন হয়েছিল ইংরেজি নববর্ষের চাপে অনেকে প্রায় বাংলা নববর্ষ ভুলতে বসেছিল। স্বাধীনতার পর বাংলা নববর্ষের অন্তর্নিহিত মহিমা ব্যাপ্তি ও বাহ্যিক জৌলুস অনেক বৃদ্ধি পেলেও এখনো বাংলা নববর্ষ একেবারে বাধামুক্ত সর্বজনীন হয়ে উঠতে পারেনি। আমরা বাঙালিরা, বাংলাদেশের নাগরিকরা ১৪ এপ্রিলকে বাংলা নববর্ষ পালন করলেও ভারতের বিশেষ করে পশ্চিমবঙ্গের কলকাতাকেন্দ্রিক কিছু বাঙালি শুধু বাঙালি বললে ভুল বলা হয় তথাকথিত বাঙালি পন্ডিতরা ১৫ এপ্রিল বাংলা নববর্ষ পালন করে। সেখানে তাদের এক মারাত্মক স্বার্থ জড়িয়ে আছে। তাদের পুঁথি পত্রপঞ্জিকা এসবের বহুদিনের ব্যবসা। সেজন্য ১৫ এপ্রিল তাদের বাংলা নববর্ষ। সে যা হোক বাংলা বাঙালির কৃষ্টি সভ্যতা ধারণ ও লালন করা আমাদের কাজ। একে ধর্মের সঙ্গে জড়িয়ে ফেলা কারও জন্যই মঙ্গল নয়। যদিও নববর্ষ পালন নিয়ে নানারকম রং মেশানো হয় এবং যাদের স্বার্থ জড়িত তারা সে রং যতদিন পারবে ততদিনই কমবেশি মেশাবে। এটা চিরকালের কায়েমি স্বার্থের এক ফসল। এখান থেকে কারও মুক্তি নেই। তাই নববর্ষের সহজে মুক্তি আসবে সেটা ভাবা বা বলা যায় না।

নববর্ষের প্রভাতি অনুষ্ঠান এক হৃদয়কাড়া মন জুড়ানো ব্যাপার। খুবই ছোট থাকতে দীপ-কুঁড়িকে নিয়ে রমনার বটমূলে গিয়েছি। সেই বটমূলেও ক’বছর পরই বোমা ফাটানো হয়েছিল। সন্তান নিয়ে যখন রমনার বটমূলে ঘাসের ওপর বসতাম তখন এক অনাবিল প্রশান্তি আমাকে জড়িয়ে থাকত। এ পৃথিবীতে সন্তান না হলে সন্তান কী এটা কারও পক্ষেই উপলব্ধি করা সম্ভব না। এটা আল্লাহ প্রদত্ত এক অনুভূতি। ফুলের পাপড়ির মতো দুটি শিশু যখন একজন কোলে, আরেকজন পাশে বসত সে এক স্বর্গীয় অনুভূতি আমাকে আবিষ্ট করত। এরপর বেশ কয়েক বছর দীপ-কুঁড়ি আমার সঙ্গে নববর্ষের শুভ প্রভাতে এদিক ওদিক গেছে। কুঁড়িমণি তো মাঝে মাঝেই বলত ‘শুভ অববর্ষ। আব্বু আব্বু আমি অববর্ষে যাব।’ নববর্ষকে কুঁড়ি অববর্ষ বলত। ঠিক ওরই মতো কলিজার টুকরা কুশিমণি এটা ওটা হলে কেউ ভয় পেলে বা ছোটাছুটি করলে দৌড়ে এসে বলত ‘অসুমিনা নাই, অসুমিনা নাই।’ কুঁড়ি নববর্ষকে অববর্ষ বলত আর কুশি অসুবিধাকে অসুমিনা বলত। এসব আমাদের খুবই ভালো লাগত। কুঁড়ি-কুশি দুজনই বেশ বড় হয়েছে, ওদের ভাই দীপও বড় হয়েছে। শুধু আমরাই বড় হতে পারিনি। বাংলা নববর্ষের আরেক প্রধান অঙ্গ মঙ্গলযাত্রা। নানাভাবে সাজ পোশাক পরে আগে মুখোশ এঁটে এক বিশাল শোভাযাত্রা হতো। এখন নানা কারণে মুখোশ আঁটা বন্ধ হয়েছে। এ ছাড়া শোভাযাত্রার সময় ও অন্যান্য নানা দিকে রাশ টানা হয়েছে। পৃথিবীর অবস্থাই তেমন ভালো না। এখন আমরা সভ্যতার কথা বললেও চরম অসভ্যতায় পৌঁছে গেছি। আমাদের মধ্যে আবেগ বিবেক মনুষ্যত্ব মানবিকতা কোনো কিছুই তেমন কাজ করে না। আমরা যা মুখে বলি তার অনেক কিছুই অন্তর দিয়ে উপলব্ধি করি না। আমাদের আগে ভালোবাসা ছিল এক সুগভীর কঠিন বস্তুর চেয়েও শক্ত সাবলীল অক্ষয় অব্যয়, এখন ঠুনকো কাচের চেয়েও ভঙ্গুর। মুখে ভালোবাসার কথা বললেও বুকে ভালোবাসা নেই, হৃদয়ে ভালোবাসা নেই, রক্তে-কলিজায় ভালোবাসার লেশমাত্র নেই। এবার শুভ নববর্ষে টাঙ্গাইল ছিলাম। আমার ঘরের পাশেই টাঙ্গাইল শহীদ স্মৃতি পৌর উদ্যান। এই শহীদ স্মৃতি পৌর উদ্যানের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেছিলেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ২৪ জানুয়ারি ১৯৭২-এ একমাত্র কাদেরিয়া বাহিনীর কাছ থেকে অস্ত্র নেওয়ার জন্য যেদিন টাঙ্গাইল এসেছিলেন সেদিন। ওপরে লেখা ছিল জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের আর নিচে ছিল কাদেরিয়া বাহিনীর সর্বাধিনায়ক হিসেবে এই গরিবের নাম। বঙ্গবন্ধুকে নির্মমভাবে হত্যার পর উদ্যানের সেই ফলকটি তুলে ফেলা হয়েছিল। অনেক দিন আর স্মৃতিফলক লাগানো হয়নি। বঙ্গবন্ধুর নাম আছে বলে বিএনপিরা লাগায়নি বা লাগাতে দেয়নি, আমার নাম থাকায় বহু বছর আওয়ামী লীগ সেদিকে যায়নি। গত বছর স্মৃতিফলকটি লাগানোর জন্য টাঙ্গাইল পৌর মেয়র সিরাজুল হক আলমগীর বেশ কয়েকবার বলেছিল। তারপর সেদিন হঠাৎই দেখলাম উদ্যানে এক প্রস্তর ফলক লাগানো ইচ্ছে মতো নতুন আঙ্গিকে। সেখানে এই গরিবের নামগন্ধ নেই। টাঙ্গাইল টাউন হলের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেছিলেন গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি আবু সাঈদ চৌধুরী। সেখানেও এই গরিবের নাম ছিল। এখন আছে কি না জানি না। কেন যেন সব মুছে ফেলার পাঁয়তারা। আমি যে ঘরে বাস করি বারান্দায় দাঁড়ালেই শহীদ স্মৃতি পৌর উদ্যান চোখে পড়ে। সকাল থেকেই সুরের মূর্ছনায় সব মাতিয়ে তুলেছিল। মনে হয় মঙ্গলযাত্রা শুরু হয়েছিল সকাল ৮টায়। সে এক অসাধারণ দৃশ্য। এক অভাবনীয় প্রাণচাঞ্চল্যে ভরা। ইদানীং লোকজনের কোনো কিছুতেই আগের মতো তেমন আগ্রহ উদ্দীপনা নেই। স্বাধীনতার আগে এবং কিছু পর পর্যন্ত যখন এই বাংলায় সাড়ে ৭-৮ কোটি মানুষ তখন আমাদের সভা-সমাবেশে যেমন লোকসমাগম হতো এখন দেশে জনসংখ্যা ১৭-১৮ কোটি এখন কোনো সমাবেশে তার চার ভাগের এক ভাগ লোকসমাগমও হয় না। কিন্তু পয়লা বৈশাখের অনুষ্ঠানে প্রচুর লোকসমাগম দেখলাম। তাতে পুরুষের চেয়ে মহিলার সংখ্যাই বেশি। বিশেষ করে সিঁদুর পরা মহিলার থেকে সিঁদুর ছাড়া মহিলার সংখ্যা অনেক অনেক বেশি। তাই এটা কোনো ধর্মের না, বৈশাখ আমাদের জাতির অস্তিত্বের। মঙ্গল শোভাযাত্রা কোনো ধর্মের নয়, এটা শুভযাত্রা। পুরাতন জীর্ণ বছরকে বিদায় দিয়ে সম্ভাবনাময় আলোকিত নতুন বছরের হাতছানি। তাই মঙ্গলযাত্রা না হয়ে শুভযাত্রাও হতে পারত বা হতে পারে। তাই এ নিয়ে দৌড়াদৌড়ি মোটেই কোনো কাজের কথা নয়।

আমাদের পারিবারিক জীবনে বহু বছর আমরা খুব হেসেখেলে কাটাতে পারিনি। আমাদের লেজ ধরে সব সময় কোনো না কোনো শক্তি বা অপশক্তি টানতে চেষ্টা করেছে। দাদু আলাউদ্দিন সিদ্দিকী ব্রিটিশ ভারতে মহাত্মা গান্ধীর একনিষ্ঠ ভক্ত ছিলেন। আমি যেমন বঙ্গবন্ধুর শ্বাস-প্রশ্বাসে মিশে আছি, আমার দাদু আলাউদ্দিন সিদ্দিকী মোহনদাস করমচাঁদ গান্ধীর সঙ্গে তেমনটা ছিলেন কি না জানি না। কিন্তু তাঁর একনিষ্ঠ বিশ্বস্ত একজন অনুরাগী রাজনৈতিক কর্মী ছিলেন। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের মাঝে আমার দাদুর হঠাৎ মৃত্যুর পর আমাদের পরিবার একেবারে অমাবস্যার ঘোর অন্ধকারে ডুবে যেতে থাকে। ’৪৩-৪৪ থেকে ’৬০ সালের মধ্যে আমার তিন ভাইবোন বিনা চিকিৎসায় মারা গেলে বাবা আবদুল আলী সিদ্দিকী অনেক মর্মযাতনা নিয়ে টাঙ্গাইল এসেছিলেন। ’৪৮ সাল থেকে টাঙ্গাইলের আকুরটাকুরপাড়ায় আমাদের বাস। টাঙ্গাইল এসেও মৃত্যু আমাদের পিছু ছাড়েনি। ’৬০-৬২ সালে আমার ছোটবোন নাজমা ৬-৭ বছরের পরীর মতো সুন্দর একটি মেয়ে কলেরায় মারা যায়। সেবার আমারও কলেরা হয়েছিল। কলেরা, বসন্ত, জন্ডিস, এই সেদিন করোনা কোনো কিছুই আমাকে অপছন্দ করেনি, সবকিছুর আমার সঙ্গে দেখা হয়েছে। ’৪৮-এ টাঙ্গাইল এসে আমরা ছিলাম খুবই অবহেলিত অনাদ্রিত। কেবল পাকিস্তান হয়েছে, মুসলিম লীগের প্রচন্ড বাড়বাড়ন্ত। তারাই দেশের মালিক মোক্তার। হঠাৎ করে দাদু মারা যাওয়ায় আমার বাবা তেমন স্বাবলম্বী হয়ে উঠতে পারেননি। বাড়িতে অনেক জমিজমা থাকলেও দেখাশোনার দক্ষতা না থাকায় আমাদের অনেক কষ্ট হতো। ’৪৮-৪৯-এ বাবা আবদুল আলী সিদ্দিকী মোক্তারি পরীক্ষায় পাস করে রোয়াইল ছাতিহাটির আমির আলী খাঁর সহকারী হিসেবে টাঙ্গাইল কোর্টে মোক্তারি শুরু করেন। জনাব আমির আলী খাঁ স্বাস্থ্য গতরে একেবারে ছোটখাটো। কিন্তু মানুষটা ছিলেন দাড়িয়াপুরের কাঁচামরিচের চেয়েও ঝাল বা শক্তিশালী। ১৯৪৯ সালে হুজুর মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী এবং জননেতা শামসুল হকের নেতৃত্বে ততদিনে আওয়ামী মুসলিম লীগ গঠিত হয়ে গিয়েছিল। আর আমির আলী খাঁ ছিলেন সেই আওয়ামী মুসলিম লীগের এক নেতা। আওয়ামী মুসলিম লীগ গঠনের দেড়-দুই বছরের মাথায় হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী প্রথমে পাকিস্তান, তারপর পূর্ব পাকিস্তানে আসেন এবং আওয়ামী মুসলিম লীগের সঙ্গে মিলেমিশে কাজ শুরু করেন। এখানে মজার ব্যাপার, মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী এবং শামসুল হকের চেয়ে আমাদের নেতা আমাদের রাজনৈতিক পিতা বঙ্গবন্ধুর সম্পর্ক ছিল সেই ছাত্রজীবন থেকে হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর সঙ্গে বেশি। তাঁর মূল নেতা ফিরে এলে বঙ্গবন্ধুর রাজনীতিতে অনেক বেশি গতি সঞ্চারিত হয়। এ সময় প্রাদেশিক পরিষদের নির্বাচন ঘোষণা করা হয়। ’৫৪ সালে প্রাদেশিক পরিষদ নির্বাচনে পূর্ব বাংলা বা পূর্ব পাকিস্তানে হুজুর মওলানা ভাসানী, শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হক ও হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর নেতৃত্বে যুক্তফ্রন্ট গঠিত হয়। সেই যুক্তফ্রন্টই বাংলাদেশ বা অঙ্গ বঙ্গ কলিঙ্গের এই ব-দ্বীপের ভবিষ্যৎ রাজনীতি, সমাজনীতি, অর্থনীতি, সংস্কৃতির ভবিষ্যৎ উলট-পালট করে দেয়। যুক্তফ্রন্ট নিয়ে পরে অন্য কোনো দিন অন্য কোনোখানে আলোচনা করব। এখন আলোচনা করি মাহে রমজান শেষে পবিত্র ঈদুল ফিতর ও বাংলা নববর্ষের দিন নিয়ে। ৩০ রমজান ফজরের নামাজ শেষে মনে হয় শুয়েছিলাম। ৭টা সাড়ে ৭টার দিকে দীপ এসে বলল, আম্মুর শরীর খারাপ, তুমি আসো। পাশাপাশিই থাকি। গিয়ে দেখি বড় ছটফট করছে। চিররোগী আমার স্ত্রী নাসরীন। বুকে কষ্ট হচ্ছে। সোনিয়া ক্লিনিক থেকে আমাদের ছায়াসঙ্গী রুমন ডাক্তার নার্স নিয়ে এলে ডাক্তার প্রায় ১৫ মিনিট রোগীকে কিছুই জিজ্ঞেস করেননি। আমাদের কাছে এটা ওটা জানলেন। ডাক্তারি পরীক্ষা দেওয়ার মতো তিনি একের পর এক লিখেই চললেন। পুরো এক পাতা লেখার মধ্যে কোনো এক ইনজেকশনের কথা লেখা ছিল। তার দেখাশোনা শেষ হতেই মিরাজ নিয়ে এলো ডাক্তার তুষারকে। বেশ চটপটে খুবই ভালো মনে হলো। এর মধ্যেই তাকে ইনজেকশন পুশ করা হয়েছিল। আমি সিভিল সার্জনকে ফোন করেছিলাম। প্রথম অবস্থায় পাইনি। কিন্তু পরে পেয়েছিলাম। বড় ভালো লেগেছিল তার কথাবার্তা। ঈদের আগের দিন সবকিছু ফাঁকা, তারপরও তিনি ব্যবস্থা করেছিলেন। জীবনে প্রথম একেবারে মুমূর্ষু অবস্থায় স্ত্রীকে নিয়ে শেখ হাসিনা মেডিকেল কলেজের নতুন ভবনের পঞ্চম তলার সিসিইউতে গিয়েছিলাম। প্রথম কয়েক ঘণ্টা স্ত্রীর শারীরিক অবস্থার কারণে বাহ্যিক কোনো খেয়াল ছিল না, কোনো কিছু তাকিয়েও দেখিনি। সাদা কালো লাল নীল কেমন যেন চোখের আড়াল হয়েছিল। সব দৃষ্টি সব চেতনা ছিল অসুস্থ স্ত্রীর প্রতি। নাসরীন ঘুমিয়ে পড়লে এদিক-ওদিক চোখ পড়ে। শেখ হাসিনা মেডিকেল কলেজ টাঙ্গাইল চালু হয়েছে প্রায় দুই বছর। মনে হচ্ছিল দরজা-জানালা, চেয়ার-টেবিল, দেয়াল-ছাদ কোথাও বোধহয় কোনো দিন ঝাড়পোছ করা হয়নি। পঞ্চম তলার আইসিইউতে কোনো পর্দা নেই। অথচ কয়েক বছর আগে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের দুর্নীতি নিয়ে শুনেছিলাম, এক পর্দার দাম ৩৭ লাখ। তীব্র আলো আসছিল বলে জানালায় পর্দার বদলে কয়েকটা বিছানার চাদর বেঁধে দিয়েছিল। সেগুলোও নানা রংবেরঙের দাগ লাগা। শত শত কোটি কোটি টাকা খরচ করে দেশের প্রধানমন্ত্রীর নামে একটি মেডিকেল কলেজের এমন দুরবস্থা ভাবতেই কষ্ট হয়। টাঙ্গাইলে ১০০ বেডের হাসপাতাল করেছিলেন জননেতা আবদুল মান্নান। টাঙ্গাইলের মানুষের জন্য সে ছিল এক অভাবনীয় ব্যাপার। চিকিৎসার জন্য আমরা ছুটতাম মির্জাপুর কুমুদিনী হাসপাতালে। স্বাধীনতার পর টাঙ্গাইল জেলায় ১০০ বেডের হাসপাতাল হওয়ায় মানুষের বড় উপকার হয়েছিল। এখন মনে হয় টাঙ্গাইল জেলা হাসপাতাল ৫০০ বেডের। কিন্তু তেমন কোনো ঘর-দুয়ার হয়নি। শেখ হাসিনা মেডিকেল কলেজ হওয়ায় ১০-১২ তলার একটি বিশাল ভবন হয়েছে। তাতেই জীবনে প্রথম গিয়েছিলাম। আইসিইউর যা দশা তা দেখে আর অন্য কিছু নিয়ে আলোচনার ইচ্ছে নেই। জোহরের নামাজ পড়তে বাসায় এসেছিলাম। রোগী নিয়ে উঠবার সময় কিছুই চোখে পড়েনি। কিন্তু লিফট থেকে নিচতলায় নেমে আশপাশে যা দেখলাম তা এক ভাগাড়ের সঙ্গে তুলনা করা যেতে পারে। বেশ কয়েক বছর আগে অন্যান্য হাসপাতালেও অমন নোংরা দেখেছি। কিন্তু ইদানীং ঢাকা শহরে তেমন কোনো হাসপাতালই অমন নোংরা দেখি না। সে মেডিকেল কলেজই হোক বা বঙ্গবন্ধু মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় অথবা অন্য কোনো সরকারি হাসপাতাল। কিন্তু টাঙ্গাইল শেখ হাসিনা মেডিকেল কলেজের কথা একেবারেই ভিন্ন। যারা সিলিংয়ের কাজ করেছেন অমন সিলিং গ্রামগঞ্জে কোনো মরিচ পিঁয়াজ আলু পটোল ব্যবসায়ীর ঘরেও হবে না, ঘরের মালিক তা গ্রহণ করবে না। কিন্তু বাংলাদেশের বাপ তো মারা গেছেন সেই ’৭৫ সালে। এখন বোনকে কী বলব? যেখানে যে আছে কারও চোখ নেই, কোনো জিনিস বুঝে নেওয়ারও যোগ্যতা নেই। হাসপাতালে একমাত্র বেড ছাড়া বেডসাইড ক্যাবিনেটগুলো একেবারে মাছের বাজারের ব্যবসায়ীদের পয়সা রাখার বাক্সের চেয়েও খারাপ। সে এক হরিবল অবস্থা। তবে একটা কথা অবশ্যই বলব, ডাক্তার-নার্স যারাই ছিলেন তাদের সবার ব্যবহার ভালো, খুবই ভালো। অনেকে হয়তো বলবে, কাদের সিদ্দিকীর স্ত্রীর সেবাযত্ন তো হবেই এবং যেখানে স্বয়ং কাদের সিদ্দিকী উপস্থিত। কিন্তু তারপরও আমার মনে হয়েছে অবকাঠামো পয়ঃপরিষ্কার ঝকঝকে তকতকে না হলেও যারা তার সঙ্গে জড়িত বিশেষ করে ডাক্তার-নার্সদের অন্যদের ক্ষেত্রেও সেবাযত্নে র মান নিশ্চয়ই যথেষ্ট ভালো।

আমার স্ত্রী নাসরীন যমজ বোনের একজন। সেজন্য মেয়েবেলা থেকেই নাকি কিছুটা দুর্বল। বাংলার ঘরে ঘরে শত সহস্র স্ত্রী স্বামী-সন্তানকে জড়িয়ে থাকে, জড়িয়ে রাখে। আমাদের ঘরে ব্যাপারটা প্রায় সম্পূর্ণ বিপরীত। আমার তিন ছেলেমেয়ে এখন বেশ বড় বড়।

উঠতে-বসতে মাকে শাসন করে। কিন্তু একটু শরীর খারাপ হলে তিনজনই পাগলের মতো মাকে নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়ে। আমি এখন আর স্ত্রীকে আলাদা করে ভাবতে পারি না। আমরা সবাই তার সেবায় লেগে যাই। ঈদের আগের দিন থেকে এ লেখা পর্যন্ত আমরা তার সেবাযতেœ লেগে আছি। প্রিয় পাঠক দোয়া করবেন আমার স্ত্রী যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।

লেখক : রাজনীতিক

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
টাঙ্গাইলে বিএফআরআই উদ্ভাবিত প্রযুক্তি পরিচিতি বিষয়ক কর্মশালা
টাঙ্গাইলে বিএফআরআই উদ্ভাবিত প্রযুক্তি পরিচিতি বিষয়ক কর্মশালা

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ময়মনসিংহে ট্রেনে দুর্বৃত্তদের আগুন
ময়মনসিংহে ট্রেনে দুর্বৃত্তদের আগুন

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কেন এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান কিনতে চায় সৌদি আরব?
কেন এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান কিনতে চায় সৌদি আরব?

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত আবারও হামলা চালাতে পারে : খাজা আসিফ
ভারত আবারও হামলা চালাতে পারে : খাজা আসিফ

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

৮ মিনিট আগে | টক শো

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

আদালতে বিচারকপুত্র হত্যার আসামির ভিডিও ভাইরালের ব্যাখ্যা দিলেন আরএমপি কমিশনার
আদালতে বিচারকপুত্র হত্যার আসামির ভিডিও ভাইরালের ব্যাখ্যা দিলেন আরএমপি কমিশনার

৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঢাবি এখনো ফ্যাসিবাদের প্রভাব থেকে পুরোপুরি মুক্ত নয়: রাশেদ খান
ঢাবি এখনো ফ্যাসিবাদের প্রভাব থেকে পুরোপুরি মুক্ত নয়: রাশেদ খান

১৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের নৈশভোজে অতিথি ইলন মাস্ক-রোনালদো
ট্রাম্পের নৈশভোজে অতিথি ইলন মাস্ক-রোনালদো

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুখ্যাত সেই এপস্টেইনের ফাইল প্রকাশে মার্কিন কংগ্রেসের অনুমোদন
কুখ্যাত সেই এপস্টেইনের ফাইল প্রকাশে মার্কিন কংগ্রেসের অনুমোদন

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার রায় ঘিরে দেশে কোনো অস্থিরতা নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
শেখ হাসিনার রায় ঘিরে দেশে কোনো অস্থিরতা নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

মালিতে সেনাবাহিনীর অভিযানে ৩১ গ্রামবাসী নিহত
মালিতে সেনাবাহিনীর অভিযানে ৩১ গ্রামবাসী নিহত

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামানের ৬০ কোটি টাকার শেয়ার অবরুদ্ধ
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামানের ৬০ কোটি টাকার শেয়ার অবরুদ্ধ

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

জামায়াত-এনসিপিসহ ৬ দলের সঙ্গে সংলাপে বসেছে ইসি
জামায়াত-এনসিপিসহ ৬ দলের সঙ্গে সংলাপে বসেছে ইসি

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি আবেদনের শেষ দিন আজ
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি আবেদনের শেষ দিন আজ

৪৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাতে কি জানালেন জয়শঙ্কর
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাতে কি জানালেন জয়শঙ্কর

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টরন্টোয় শিরীন চৌধুরীর ‘পরান যাহা চায়’ সঙ্গীত সন্ধ্যা
টরন্টোয় শিরীন চৌধুরীর ‘পরান যাহা চায়’ সঙ্গীত সন্ধ্যা

৫৮ মিনিট আগে | পরবাস

ফেনীতে ট্রাক-কাভার্ডভ্যান সংঘর্ষে ট্রাকচালক নিহত
ফেনীতে ট্রাক-কাভার্ডভ্যান সংঘর্ষে ট্রাকচালক নিহত

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে ফেনসিডিলসহ আটক ৩
মুন্সীগঞ্জে ফেনসিডিলসহ আটক ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খুলনায় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা বিষয়ক সচেতনতা ক্যাম্পেইন
খুলনায় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা বিষয়ক সচেতনতা ক্যাম্পেইন

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জুবিনের জন্মদিনে স্ত্রী গরিমার আবেগঘন বার্তা
জুবিনের জন্মদিনে স্ত্রী গরিমার আবেগঘন বার্তা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সৌদিকে ন্যাটোর বাইরে প্রধান মিত্র ঘোষণা ট্রাম্পের
সৌদিকে ন্যাটোর বাইরে প্রধান মিত্র ঘোষণা ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ব্যানফ ফেস্টিভালে' এভারেস্টজয়ী নিশাতকে নিয়ে তথ্যচিত্র
'ব্যানফ ফেস্টিভালে' এভারেস্টজয়ী নিশাতকে নিয়ে তথ্যচিত্র

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রাচীনকালে চাঁদে তুষারপাত হতো ধারণা বিজ্ঞানীদের
প্রাচীনকালে চাঁদে তুষারপাত হতো ধারণা বিজ্ঞানীদের

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সুষ্ঠু নির্বাচন করতে ইসি ওয়াদাবদ্ধ: সিইসি
সুষ্ঠু নির্বাচন করতে ইসি ওয়াদাবদ্ধ: সিইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ আজ
সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঠাকুরগাঁওয়ে বিসিক উদ্যোক্তা মেলায় ৬০ স্টল
ঠাকুরগাঁওয়ে বিসিক উদ্যোক্তা মেলায় ৬০ স্টল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভিসা আবেদন নিয়ে জার্মান দূতাবাসের সতর্কবার্তা
ভিসা আবেদন নিয়ে জার্মান দূতাবাসের সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স
মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা
এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন