শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৬ এপ্রিল, ২০২৪ আপডেট:

শুভ নববর্ষ

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
শুভ নববর্ষ

শুভ নববর্ষ। বাঙালি জাতির এক অনাবিল আনন্দের দিন। সেই কবে শুরু হয়েছে বাংলা নববর্ষ। একসময় এমন হয়েছিল ইংরেজি নববর্ষের চাপে অনেকে প্রায় বাংলা নববর্ষ ভুলতে বসেছিল। স্বাধীনতার পর বাংলা নববর্ষের অন্তর্নিহিত মহিমা ব্যাপ্তি ও বাহ্যিক জৌলুস অনেক বৃদ্ধি পেলেও এখনো বাংলা নববর্ষ একেবারে বাধামুক্ত সর্বজনীন হয়ে উঠতে পারেনি। আমরা বাঙালিরা, বাংলাদেশের নাগরিকরা ১৪ এপ্রিলকে বাংলা নববর্ষ পালন করলেও ভারতের বিশেষ করে পশ্চিমবঙ্গের কলকাতাকেন্দ্রিক কিছু বাঙালি শুধু বাঙালি বললে ভুল বলা হয় তথাকথিত বাঙালি পন্ডিতরা ১৫ এপ্রিল বাংলা নববর্ষ পালন করে। সেখানে তাদের এক মারাত্মক স্বার্থ জড়িয়ে আছে। তাদের পুঁথি পত্রপঞ্জিকা এসবের বহুদিনের ব্যবসা। সেজন্য ১৫ এপ্রিল তাদের বাংলা নববর্ষ। সে যা হোক বাংলা বাঙালির কৃষ্টি সভ্যতা ধারণ ও লালন করা আমাদের কাজ। একে ধর্মের সঙ্গে জড়িয়ে ফেলা কারও জন্যই মঙ্গল নয়। যদিও নববর্ষ পালন নিয়ে নানারকম রং মেশানো হয় এবং যাদের স্বার্থ জড়িত তারা সে রং যতদিন পারবে ততদিনই কমবেশি মেশাবে। এটা চিরকালের কায়েমি স্বার্থের এক ফসল। এখান থেকে কারও মুক্তি নেই। তাই নববর্ষের সহজে মুক্তি আসবে সেটা ভাবা বা বলা যায় না।

নববর্ষের প্রভাতি অনুষ্ঠান এক হৃদয়কাড়া মন জুড়ানো ব্যাপার। খুবই ছোট থাকতে দীপ-কুঁড়িকে নিয়ে রমনার বটমূলে গিয়েছি। সেই বটমূলেও ক’বছর পরই বোমা ফাটানো হয়েছিল। সন্তান নিয়ে যখন রমনার বটমূলে ঘাসের ওপর বসতাম তখন এক অনাবিল প্রশান্তি আমাকে জড়িয়ে থাকত। এ পৃথিবীতে সন্তান না হলে সন্তান কী এটা কারও পক্ষেই উপলব্ধি করা সম্ভব না। এটা আল্লাহ প্রদত্ত এক অনুভূতি। ফুলের পাপড়ির মতো দুটি শিশু যখন একজন কোলে, আরেকজন পাশে বসত সে এক স্বর্গীয় অনুভূতি আমাকে আবিষ্ট করত। এরপর বেশ কয়েক বছর দীপ-কুঁড়ি আমার সঙ্গে নববর্ষের শুভ প্রভাতে এদিক ওদিক গেছে। কুঁড়িমণি তো মাঝে মাঝেই বলত ‘শুভ অববর্ষ। আব্বু আব্বু আমি অববর্ষে যাব।’ নববর্ষকে কুঁড়ি অববর্ষ বলত। ঠিক ওরই মতো কলিজার টুকরা কুশিমণি এটা ওটা হলে কেউ ভয় পেলে বা ছোটাছুটি করলে দৌড়ে এসে বলত ‘অসুমিনা নাই, অসুমিনা নাই।’ কুঁড়ি নববর্ষকে অববর্ষ বলত আর কুশি অসুবিধাকে অসুমিনা বলত। এসব আমাদের খুবই ভালো লাগত। কুঁড়ি-কুশি দুজনই বেশ বড় হয়েছে, ওদের ভাই দীপও বড় হয়েছে। শুধু আমরাই বড় হতে পারিনি। বাংলা নববর্ষের আরেক প্রধান অঙ্গ মঙ্গলযাত্রা। নানাভাবে সাজ পোশাক পরে আগে মুখোশ এঁটে এক বিশাল শোভাযাত্রা হতো। এখন নানা কারণে মুখোশ আঁটা বন্ধ হয়েছে। এ ছাড়া শোভাযাত্রার সময় ও অন্যান্য নানা দিকে রাশ টানা হয়েছে। পৃথিবীর অবস্থাই তেমন ভালো না। এখন আমরা সভ্যতার কথা বললেও চরম অসভ্যতায় পৌঁছে গেছি। আমাদের মধ্যে আবেগ বিবেক মনুষ্যত্ব মানবিকতা কোনো কিছুই তেমন কাজ করে না। আমরা যা মুখে বলি তার অনেক কিছুই অন্তর দিয়ে উপলব্ধি করি না। আমাদের আগে ভালোবাসা ছিল এক সুগভীর কঠিন বস্তুর চেয়েও শক্ত সাবলীল অক্ষয় অব্যয়, এখন ঠুনকো কাচের চেয়েও ভঙ্গুর। মুখে ভালোবাসার কথা বললেও বুকে ভালোবাসা নেই, হৃদয়ে ভালোবাসা নেই, রক্তে-কলিজায় ভালোবাসার লেশমাত্র নেই। এবার শুভ নববর্ষে টাঙ্গাইল ছিলাম। আমার ঘরের পাশেই টাঙ্গাইল শহীদ স্মৃতি পৌর উদ্যান। এই শহীদ স্মৃতি পৌর উদ্যানের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেছিলেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ২৪ জানুয়ারি ১৯৭২-এ একমাত্র কাদেরিয়া বাহিনীর কাছ থেকে অস্ত্র নেওয়ার জন্য যেদিন টাঙ্গাইল এসেছিলেন সেদিন। ওপরে লেখা ছিল জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের আর নিচে ছিল কাদেরিয়া বাহিনীর সর্বাধিনায়ক হিসেবে এই গরিবের নাম। বঙ্গবন্ধুকে নির্মমভাবে হত্যার পর উদ্যানের সেই ফলকটি তুলে ফেলা হয়েছিল। অনেক দিন আর স্মৃতিফলক লাগানো হয়নি। বঙ্গবন্ধুর নাম আছে বলে বিএনপিরা লাগায়নি বা লাগাতে দেয়নি, আমার নাম থাকায় বহু বছর আওয়ামী লীগ সেদিকে যায়নি। গত বছর স্মৃতিফলকটি লাগানোর জন্য টাঙ্গাইল পৌর মেয়র সিরাজুল হক আলমগীর বেশ কয়েকবার বলেছিল। তারপর সেদিন হঠাৎই দেখলাম উদ্যানে এক প্রস্তর ফলক লাগানো ইচ্ছে মতো নতুন আঙ্গিকে। সেখানে এই গরিবের নামগন্ধ নেই। টাঙ্গাইল টাউন হলের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেছিলেন গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি আবু সাঈদ চৌধুরী। সেখানেও এই গরিবের নাম ছিল। এখন আছে কি না জানি না। কেন যেন সব মুছে ফেলার পাঁয়তারা। আমি যে ঘরে বাস করি বারান্দায় দাঁড়ালেই শহীদ স্মৃতি পৌর উদ্যান চোখে পড়ে। সকাল থেকেই সুরের মূর্ছনায় সব মাতিয়ে তুলেছিল। মনে হয় মঙ্গলযাত্রা শুরু হয়েছিল সকাল ৮টায়। সে এক অসাধারণ দৃশ্য। এক অভাবনীয় প্রাণচাঞ্চল্যে ভরা। ইদানীং লোকজনের কোনো কিছুতেই আগের মতো তেমন আগ্রহ উদ্দীপনা নেই। স্বাধীনতার আগে এবং কিছু পর পর্যন্ত যখন এই বাংলায় সাড়ে ৭-৮ কোটি মানুষ তখন আমাদের সভা-সমাবেশে যেমন লোকসমাগম হতো এখন দেশে জনসংখ্যা ১৭-১৮ কোটি এখন কোনো সমাবেশে তার চার ভাগের এক ভাগ লোকসমাগমও হয় না। কিন্তু পয়লা বৈশাখের অনুষ্ঠানে প্রচুর লোকসমাগম দেখলাম। তাতে পুরুষের চেয়ে মহিলার সংখ্যাই বেশি। বিশেষ করে সিঁদুর পরা মহিলার থেকে সিঁদুর ছাড়া মহিলার সংখ্যা অনেক অনেক বেশি। তাই এটা কোনো ধর্মের না, বৈশাখ আমাদের জাতির অস্তিত্বের। মঙ্গল শোভাযাত্রা কোনো ধর্মের নয়, এটা শুভযাত্রা। পুরাতন জীর্ণ বছরকে বিদায় দিয়ে সম্ভাবনাময় আলোকিত নতুন বছরের হাতছানি। তাই মঙ্গলযাত্রা না হয়ে শুভযাত্রাও হতে পারত বা হতে পারে। তাই এ নিয়ে দৌড়াদৌড়ি মোটেই কোনো কাজের কথা নয়।

আমাদের পারিবারিক জীবনে বহু বছর আমরা খুব হেসেখেলে কাটাতে পারিনি। আমাদের লেজ ধরে সব সময় কোনো না কোনো শক্তি বা অপশক্তি টানতে চেষ্টা করেছে। দাদু আলাউদ্দিন সিদ্দিকী ব্রিটিশ ভারতে মহাত্মা গান্ধীর একনিষ্ঠ ভক্ত ছিলেন। আমি যেমন বঙ্গবন্ধুর শ্বাস-প্রশ্বাসে মিশে আছি, আমার দাদু আলাউদ্দিন সিদ্দিকী মোহনদাস করমচাঁদ গান্ধীর সঙ্গে তেমনটা ছিলেন কি না জানি না। কিন্তু তাঁর একনিষ্ঠ বিশ্বস্ত একজন অনুরাগী রাজনৈতিক কর্মী ছিলেন। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের মাঝে আমার দাদুর হঠাৎ মৃত্যুর পর আমাদের পরিবার একেবারে অমাবস্যার ঘোর অন্ধকারে ডুবে যেতে থাকে। ’৪৩-৪৪ থেকে ’৬০ সালের মধ্যে আমার তিন ভাইবোন বিনা চিকিৎসায় মারা গেলে বাবা আবদুল আলী সিদ্দিকী অনেক মর্মযাতনা নিয়ে টাঙ্গাইল এসেছিলেন। ’৪৮ সাল থেকে টাঙ্গাইলের আকুরটাকুরপাড়ায় আমাদের বাস। টাঙ্গাইল এসেও মৃত্যু আমাদের পিছু ছাড়েনি। ’৬০-৬২ সালে আমার ছোটবোন নাজমা ৬-৭ বছরের পরীর মতো সুন্দর একটি মেয়ে কলেরায় মারা যায়। সেবার আমারও কলেরা হয়েছিল। কলেরা, বসন্ত, জন্ডিস, এই সেদিন করোনা কোনো কিছুই আমাকে অপছন্দ করেনি, সবকিছুর আমার সঙ্গে দেখা হয়েছে। ’৪৮-এ টাঙ্গাইল এসে আমরা ছিলাম খুবই অবহেলিত অনাদ্রিত। কেবল পাকিস্তান হয়েছে, মুসলিম লীগের প্রচন্ড বাড়বাড়ন্ত। তারাই দেশের মালিক মোক্তার। হঠাৎ করে দাদু মারা যাওয়ায় আমার বাবা তেমন স্বাবলম্বী হয়ে উঠতে পারেননি। বাড়িতে অনেক জমিজমা থাকলেও দেখাশোনার দক্ষতা না থাকায় আমাদের অনেক কষ্ট হতো। ’৪৮-৪৯-এ বাবা আবদুল আলী সিদ্দিকী মোক্তারি পরীক্ষায় পাস করে রোয়াইল ছাতিহাটির আমির আলী খাঁর সহকারী হিসেবে টাঙ্গাইল কোর্টে মোক্তারি শুরু করেন। জনাব আমির আলী খাঁ স্বাস্থ্য গতরে একেবারে ছোটখাটো। কিন্তু মানুষটা ছিলেন দাড়িয়াপুরের কাঁচামরিচের চেয়েও ঝাল বা শক্তিশালী। ১৯৪৯ সালে হুজুর মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী এবং জননেতা শামসুল হকের নেতৃত্বে ততদিনে আওয়ামী মুসলিম লীগ গঠিত হয়ে গিয়েছিল। আর আমির আলী খাঁ ছিলেন সেই আওয়ামী মুসলিম লীগের এক নেতা। আওয়ামী মুসলিম লীগ গঠনের দেড়-দুই বছরের মাথায় হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী প্রথমে পাকিস্তান, তারপর পূর্ব পাকিস্তানে আসেন এবং আওয়ামী মুসলিম লীগের সঙ্গে মিলেমিশে কাজ শুরু করেন। এখানে মজার ব্যাপার, মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী এবং শামসুল হকের চেয়ে আমাদের নেতা আমাদের রাজনৈতিক পিতা বঙ্গবন্ধুর সম্পর্ক ছিল সেই ছাত্রজীবন থেকে হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর সঙ্গে বেশি। তাঁর মূল নেতা ফিরে এলে বঙ্গবন্ধুর রাজনীতিতে অনেক বেশি গতি সঞ্চারিত হয়। এ সময় প্রাদেশিক পরিষদের নির্বাচন ঘোষণা করা হয়। ’৫৪ সালে প্রাদেশিক পরিষদ নির্বাচনে পূর্ব বাংলা বা পূর্ব পাকিস্তানে হুজুর মওলানা ভাসানী, শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হক ও হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর নেতৃত্বে যুক্তফ্রন্ট গঠিত হয়। সেই যুক্তফ্রন্টই বাংলাদেশ বা অঙ্গ বঙ্গ কলিঙ্গের এই ব-দ্বীপের ভবিষ্যৎ রাজনীতি, সমাজনীতি, অর্থনীতি, সংস্কৃতির ভবিষ্যৎ উলট-পালট করে দেয়। যুক্তফ্রন্ট নিয়ে পরে অন্য কোনো দিন অন্য কোনোখানে আলোচনা করব। এখন আলোচনা করি মাহে রমজান শেষে পবিত্র ঈদুল ফিতর ও বাংলা নববর্ষের দিন নিয়ে। ৩০ রমজান ফজরের নামাজ শেষে মনে হয় শুয়েছিলাম। ৭টা সাড়ে ৭টার দিকে দীপ এসে বলল, আম্মুর শরীর খারাপ, তুমি আসো। পাশাপাশিই থাকি। গিয়ে দেখি বড় ছটফট করছে। চিররোগী আমার স্ত্রী নাসরীন। বুকে কষ্ট হচ্ছে। সোনিয়া ক্লিনিক থেকে আমাদের ছায়াসঙ্গী রুমন ডাক্তার নার্স নিয়ে এলে ডাক্তার প্রায় ১৫ মিনিট রোগীকে কিছুই জিজ্ঞেস করেননি। আমাদের কাছে এটা ওটা জানলেন। ডাক্তারি পরীক্ষা দেওয়ার মতো তিনি একের পর এক লিখেই চললেন। পুরো এক পাতা লেখার মধ্যে কোনো এক ইনজেকশনের কথা লেখা ছিল। তার দেখাশোনা শেষ হতেই মিরাজ নিয়ে এলো ডাক্তার তুষারকে। বেশ চটপটে খুবই ভালো মনে হলো। এর মধ্যেই তাকে ইনজেকশন পুশ করা হয়েছিল। আমি সিভিল সার্জনকে ফোন করেছিলাম। প্রথম অবস্থায় পাইনি। কিন্তু পরে পেয়েছিলাম। বড় ভালো লেগেছিল তার কথাবার্তা। ঈদের আগের দিন সবকিছু ফাঁকা, তারপরও তিনি ব্যবস্থা করেছিলেন। জীবনে প্রথম একেবারে মুমূর্ষু অবস্থায় স্ত্রীকে নিয়ে শেখ হাসিনা মেডিকেল কলেজের নতুন ভবনের পঞ্চম তলার সিসিইউতে গিয়েছিলাম। প্রথম কয়েক ঘণ্টা স্ত্রীর শারীরিক অবস্থার কারণে বাহ্যিক কোনো খেয়াল ছিল না, কোনো কিছু তাকিয়েও দেখিনি। সাদা কালো লাল নীল কেমন যেন চোখের আড়াল হয়েছিল। সব দৃষ্টি সব চেতনা ছিল অসুস্থ স্ত্রীর প্রতি। নাসরীন ঘুমিয়ে পড়লে এদিক-ওদিক চোখ পড়ে। শেখ হাসিনা মেডিকেল কলেজ টাঙ্গাইল চালু হয়েছে প্রায় দুই বছর। মনে হচ্ছিল দরজা-জানালা, চেয়ার-টেবিল, দেয়াল-ছাদ কোথাও বোধহয় কোনো দিন ঝাড়পোছ করা হয়নি। পঞ্চম তলার আইসিইউতে কোনো পর্দা নেই। অথচ কয়েক বছর আগে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের দুর্নীতি নিয়ে শুনেছিলাম, এক পর্দার দাম ৩৭ লাখ। তীব্র আলো আসছিল বলে জানালায় পর্দার বদলে কয়েকটা বিছানার চাদর বেঁধে দিয়েছিল। সেগুলোও নানা রংবেরঙের দাগ লাগা। শত শত কোটি কোটি টাকা খরচ করে দেশের প্রধানমন্ত্রীর নামে একটি মেডিকেল কলেজের এমন দুরবস্থা ভাবতেই কষ্ট হয়। টাঙ্গাইলে ১০০ বেডের হাসপাতাল করেছিলেন জননেতা আবদুল মান্নান। টাঙ্গাইলের মানুষের জন্য সে ছিল এক অভাবনীয় ব্যাপার। চিকিৎসার জন্য আমরা ছুটতাম মির্জাপুর কুমুদিনী হাসপাতালে। স্বাধীনতার পর টাঙ্গাইল জেলায় ১০০ বেডের হাসপাতাল হওয়ায় মানুষের বড় উপকার হয়েছিল। এখন মনে হয় টাঙ্গাইল জেলা হাসপাতাল ৫০০ বেডের। কিন্তু তেমন কোনো ঘর-দুয়ার হয়নি। শেখ হাসিনা মেডিকেল কলেজ হওয়ায় ১০-১২ তলার একটি বিশাল ভবন হয়েছে। তাতেই জীবনে প্রথম গিয়েছিলাম। আইসিইউর যা দশা তা দেখে আর অন্য কিছু নিয়ে আলোচনার ইচ্ছে নেই। জোহরের নামাজ পড়তে বাসায় এসেছিলাম। রোগী নিয়ে উঠবার সময় কিছুই চোখে পড়েনি। কিন্তু লিফট থেকে নিচতলায় নেমে আশপাশে যা দেখলাম তা এক ভাগাড়ের সঙ্গে তুলনা করা যেতে পারে। বেশ কয়েক বছর আগে অন্যান্য হাসপাতালেও অমন নোংরা দেখেছি। কিন্তু ইদানীং ঢাকা শহরে তেমন কোনো হাসপাতালই অমন নোংরা দেখি না। সে মেডিকেল কলেজই হোক বা বঙ্গবন্ধু মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় অথবা অন্য কোনো সরকারি হাসপাতাল। কিন্তু টাঙ্গাইল শেখ হাসিনা মেডিকেল কলেজের কথা একেবারেই ভিন্ন। যারা সিলিংয়ের কাজ করেছেন অমন সিলিং গ্রামগঞ্জে কোনো মরিচ পিঁয়াজ আলু পটোল ব্যবসায়ীর ঘরেও হবে না, ঘরের মালিক তা গ্রহণ করবে না। কিন্তু বাংলাদেশের বাপ তো মারা গেছেন সেই ’৭৫ সালে। এখন বোনকে কী বলব? যেখানে যে আছে কারও চোখ নেই, কোনো জিনিস বুঝে নেওয়ারও যোগ্যতা নেই। হাসপাতালে একমাত্র বেড ছাড়া বেডসাইড ক্যাবিনেটগুলো একেবারে মাছের বাজারের ব্যবসায়ীদের পয়সা রাখার বাক্সের চেয়েও খারাপ। সে এক হরিবল অবস্থা। তবে একটা কথা অবশ্যই বলব, ডাক্তার-নার্স যারাই ছিলেন তাদের সবার ব্যবহার ভালো, খুবই ভালো। অনেকে হয়তো বলবে, কাদের সিদ্দিকীর স্ত্রীর সেবাযত্ন তো হবেই এবং যেখানে স্বয়ং কাদের সিদ্দিকী উপস্থিত। কিন্তু তারপরও আমার মনে হয়েছে অবকাঠামো পয়ঃপরিষ্কার ঝকঝকে তকতকে না হলেও যারা তার সঙ্গে জড়িত বিশেষ করে ডাক্তার-নার্সদের অন্যদের ক্ষেত্রেও সেবাযত্নে র মান নিশ্চয়ই যথেষ্ট ভালো।

আমার স্ত্রী নাসরীন যমজ বোনের একজন। সেজন্য মেয়েবেলা থেকেই নাকি কিছুটা দুর্বল। বাংলার ঘরে ঘরে শত সহস্র স্ত্রী স্বামী-সন্তানকে জড়িয়ে থাকে, জড়িয়ে রাখে। আমাদের ঘরে ব্যাপারটা প্রায় সম্পূর্ণ বিপরীত। আমার তিন ছেলেমেয়ে এখন বেশ বড় বড়।

উঠতে-বসতে মাকে শাসন করে। কিন্তু একটু শরীর খারাপ হলে তিনজনই পাগলের মতো মাকে নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়ে। আমি এখন আর স্ত্রীকে আলাদা করে ভাবতে পারি না। আমরা সবাই তার সেবায় লেগে যাই। ঈদের আগের দিন থেকে এ লেখা পর্যন্ত আমরা তার সেবাযতেœ লেগে আছি। প্রিয় পাঠক দোয়া করবেন আমার স্ত্রী যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।

লেখক : রাজনীতিক

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
বিএনপির জিরো টলারেন্স
বিএনপির জিরো টলারেন্স
পবিত্র আশুরা
পবিত্র আশুরা
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
উজানির মা ও ভাটার টান
উজানির মা ও ভাটার টান
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
থানায় হামলা
থানায় হামলা
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
সর্বশেষ খবর
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা

৪৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

আশুরার দিনের ফজিলত
আশুরার দিনের ফজিলত

৫৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান
ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান

৫৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

আশুরা সম্পর্কিত ঐতিহাসিক ঘটনাবলি
আশুরা সম্পর্কিত ঐতিহাসিক ঘটনাবলি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কন্যাকে গোপন কথা বলতেন নবীজি (সা.)
যে কন্যাকে গোপন কথা বলতেন নবীজি (সা.)

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৫৪ বছর পর গাভাস্কারের রেকর্ড ছাপিয়ে গেলেন গিল
৫৪ বছর পর গাভাস্কারের রেকর্ড ছাপিয়ে গেলেন গিল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামে শোক পালনের সীমারেখা
ইসলামে শোক পালনের সীমারেখা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’
মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো
যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানে ভবন ধসে নিহত বেড়ে ২১
পাকিস্তানে ভবন ধসে নিহত বেড়ে ২১

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আব্দুল্লাহর ক্যান্সার আক্রান্ত ভাইয়ের চিকিৎসার খোঁজ নিলেন তারেক রহমান
শহীদ আব্দুল্লাহর ক্যান্সার আক্রান্ত ভাইয়ের চিকিৎসার খোঁজ নিলেন তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ তলানিতে
অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ তলানিতে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২৭
টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২৭

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পায়ের গোড়ালি ভেঙে ছিটকে গেলেন বায়ার্ন তারকা জামাল মুসিয়ালা
পায়ের গোড়ালি ভেঙে ছিটকে গেলেন বায়ার্ন তারকা জামাল মুসিয়ালা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নয়জনের দল নিয়েই বায়ার্নকে হারিয়ে সেমিফাইনালে পিএসজি
নয়জনের দল নিয়েই বায়ার্নকে হারিয়ে সেমিফাইনালে পিএসজি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিশরে দুই মিনিবাসের সংঘর্ষে ৯ জন নিহত, আহত ১১
মিশরে দুই মিনিবাসের সংঘর্ষে ৯ জন নিহত, আহত ১১

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তানভীরের জবাব: ক্যাপ্টেনের ভরসাই আত্মবিশ্বাসের চাবিকাঠি
তানভীরের জবাব: ক্যাপ্টেনের ভরসাই আত্মবিশ্বাসের চাবিকাঠি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশে নাটোরকে এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান
নতুন বাংলাদেশে নাটোরকে এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনা ক্রীড়াঙ্গনকেও কলুষিত করেছে: হাফিজ
শেখ হাসিনা ক্রীড়াঙ্গনকেও কলুষিত করেছে: হাফিজ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল
দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা
সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল
ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে
ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান
মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম
জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা
যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ
৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ
কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’
আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান
আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান
এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন
যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাজিত বাংলাদেশ
অপরাজিত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

লাকসামের এরশাদ শিকদার
লাকসামের এরশাদ শিকদার

প্রথম পৃষ্ঠা

৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে
৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে
নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা
অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা
আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা

নগর জীবন

ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে
ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে

নগর জীবন

মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু
মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু

শোবিজ

নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য
নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য

শোবিজ

রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়
রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেখা হবে এশিয়ান কাপে
দেখা হবে এশিয়ান কাপে

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা
বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা

পেছনের পৃষ্ঠা

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক
বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক

প্রথম পৃষ্ঠা

তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা
তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা

মাঠে ময়দানে

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের
নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের

নগর জীবন

ডিজে তানিয়া বৃষ্টি
ডিজে তানিয়া বৃষ্টি

শোবিজ

ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ
ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা
বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা

শোবিজ

ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব
ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব

মাঠে ময়দানে

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা