শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৬ এপ্রিল, ২০২৪ আপডেট:

শুভ নববর্ষ

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
শুভ নববর্ষ

শুভ নববর্ষ। বাঙালি জাতির এক অনাবিল আনন্দের দিন। সেই কবে শুরু হয়েছে বাংলা নববর্ষ। একসময় এমন হয়েছিল ইংরেজি নববর্ষের চাপে অনেকে প্রায় বাংলা নববর্ষ ভুলতে বসেছিল। স্বাধীনতার পর বাংলা নববর্ষের অন্তর্নিহিত মহিমা ব্যাপ্তি ও বাহ্যিক জৌলুস অনেক বৃদ্ধি পেলেও এখনো বাংলা নববর্ষ একেবারে বাধামুক্ত সর্বজনীন হয়ে উঠতে পারেনি। আমরা বাঙালিরা, বাংলাদেশের নাগরিকরা ১৪ এপ্রিলকে বাংলা নববর্ষ পালন করলেও ভারতের বিশেষ করে পশ্চিমবঙ্গের কলকাতাকেন্দ্রিক কিছু বাঙালি শুধু বাঙালি বললে ভুল বলা হয় তথাকথিত বাঙালি পন্ডিতরা ১৫ এপ্রিল বাংলা নববর্ষ পালন করে। সেখানে তাদের এক মারাত্মক স্বার্থ জড়িয়ে আছে। তাদের পুঁথি পত্রপঞ্জিকা এসবের বহুদিনের ব্যবসা। সেজন্য ১৫ এপ্রিল তাদের বাংলা নববর্ষ। সে যা হোক বাংলা বাঙালির কৃষ্টি সভ্যতা ধারণ ও লালন করা আমাদের কাজ। একে ধর্মের সঙ্গে জড়িয়ে ফেলা কারও জন্যই মঙ্গল নয়। যদিও নববর্ষ পালন নিয়ে নানারকম রং মেশানো হয় এবং যাদের স্বার্থ জড়িত তারা সে রং যতদিন পারবে ততদিনই কমবেশি মেশাবে। এটা চিরকালের কায়েমি স্বার্থের এক ফসল। এখান থেকে কারও মুক্তি নেই। তাই নববর্ষের সহজে মুক্তি আসবে সেটা ভাবা বা বলা যায় না।

নববর্ষের প্রভাতি অনুষ্ঠান এক হৃদয়কাড়া মন জুড়ানো ব্যাপার। খুবই ছোট থাকতে দীপ-কুঁড়িকে নিয়ে রমনার বটমূলে গিয়েছি। সেই বটমূলেও ক’বছর পরই বোমা ফাটানো হয়েছিল। সন্তান নিয়ে যখন রমনার বটমূলে ঘাসের ওপর বসতাম তখন এক অনাবিল প্রশান্তি আমাকে জড়িয়ে থাকত। এ পৃথিবীতে সন্তান না হলে সন্তান কী এটা কারও পক্ষেই উপলব্ধি করা সম্ভব না। এটা আল্লাহ প্রদত্ত এক অনুভূতি। ফুলের পাপড়ির মতো দুটি শিশু যখন একজন কোলে, আরেকজন পাশে বসত সে এক স্বর্গীয় অনুভূতি আমাকে আবিষ্ট করত। এরপর বেশ কয়েক বছর দীপ-কুঁড়ি আমার সঙ্গে নববর্ষের শুভ প্রভাতে এদিক ওদিক গেছে। কুঁড়িমণি তো মাঝে মাঝেই বলত ‘শুভ অববর্ষ। আব্বু আব্বু আমি অববর্ষে যাব।’ নববর্ষকে কুঁড়ি অববর্ষ বলত। ঠিক ওরই মতো কলিজার টুকরা কুশিমণি এটা ওটা হলে কেউ ভয় পেলে বা ছোটাছুটি করলে দৌড়ে এসে বলত ‘অসুমিনা নাই, অসুমিনা নাই।’ কুঁড়ি নববর্ষকে অববর্ষ বলত আর কুশি অসুবিধাকে অসুমিনা বলত। এসব আমাদের খুবই ভালো লাগত। কুঁড়ি-কুশি দুজনই বেশ বড় হয়েছে, ওদের ভাই দীপও বড় হয়েছে। শুধু আমরাই বড় হতে পারিনি। বাংলা নববর্ষের আরেক প্রধান অঙ্গ মঙ্গলযাত্রা। নানাভাবে সাজ পোশাক পরে আগে মুখোশ এঁটে এক বিশাল শোভাযাত্রা হতো। এখন নানা কারণে মুখোশ আঁটা বন্ধ হয়েছে। এ ছাড়া শোভাযাত্রার সময় ও অন্যান্য নানা দিকে রাশ টানা হয়েছে। পৃথিবীর অবস্থাই তেমন ভালো না। এখন আমরা সভ্যতার কথা বললেও চরম অসভ্যতায় পৌঁছে গেছি। আমাদের মধ্যে আবেগ বিবেক মনুষ্যত্ব মানবিকতা কোনো কিছুই তেমন কাজ করে না। আমরা যা মুখে বলি তার অনেক কিছুই অন্তর দিয়ে উপলব্ধি করি না। আমাদের আগে ভালোবাসা ছিল এক সুগভীর কঠিন বস্তুর চেয়েও শক্ত সাবলীল অক্ষয় অব্যয়, এখন ঠুনকো কাচের চেয়েও ভঙ্গুর। মুখে ভালোবাসার কথা বললেও বুকে ভালোবাসা নেই, হৃদয়ে ভালোবাসা নেই, রক্তে-কলিজায় ভালোবাসার লেশমাত্র নেই। এবার শুভ নববর্ষে টাঙ্গাইল ছিলাম। আমার ঘরের পাশেই টাঙ্গাইল শহীদ স্মৃতি পৌর উদ্যান। এই শহীদ স্মৃতি পৌর উদ্যানের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেছিলেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ২৪ জানুয়ারি ১৯৭২-এ একমাত্র কাদেরিয়া বাহিনীর কাছ থেকে অস্ত্র নেওয়ার জন্য যেদিন টাঙ্গাইল এসেছিলেন সেদিন। ওপরে লেখা ছিল জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের আর নিচে ছিল কাদেরিয়া বাহিনীর সর্বাধিনায়ক হিসেবে এই গরিবের নাম। বঙ্গবন্ধুকে নির্মমভাবে হত্যার পর উদ্যানের সেই ফলকটি তুলে ফেলা হয়েছিল। অনেক দিন আর স্মৃতিফলক লাগানো হয়নি। বঙ্গবন্ধুর নাম আছে বলে বিএনপিরা লাগায়নি বা লাগাতে দেয়নি, আমার নাম থাকায় বহু বছর আওয়ামী লীগ সেদিকে যায়নি। গত বছর স্মৃতিফলকটি লাগানোর জন্য টাঙ্গাইল পৌর মেয়র সিরাজুল হক আলমগীর বেশ কয়েকবার বলেছিল। তারপর সেদিন হঠাৎই দেখলাম উদ্যানে এক প্রস্তর ফলক লাগানো ইচ্ছে মতো নতুন আঙ্গিকে। সেখানে এই গরিবের নামগন্ধ নেই। টাঙ্গাইল টাউন হলের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেছিলেন গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি আবু সাঈদ চৌধুরী। সেখানেও এই গরিবের নাম ছিল। এখন আছে কি না জানি না। কেন যেন সব মুছে ফেলার পাঁয়তারা। আমি যে ঘরে বাস করি বারান্দায় দাঁড়ালেই শহীদ স্মৃতি পৌর উদ্যান চোখে পড়ে। সকাল থেকেই সুরের মূর্ছনায় সব মাতিয়ে তুলেছিল। মনে হয় মঙ্গলযাত্রা শুরু হয়েছিল সকাল ৮টায়। সে এক অসাধারণ দৃশ্য। এক অভাবনীয় প্রাণচাঞ্চল্যে ভরা। ইদানীং লোকজনের কোনো কিছুতেই আগের মতো তেমন আগ্রহ উদ্দীপনা নেই। স্বাধীনতার আগে এবং কিছু পর পর্যন্ত যখন এই বাংলায় সাড়ে ৭-৮ কোটি মানুষ তখন আমাদের সভা-সমাবেশে যেমন লোকসমাগম হতো এখন দেশে জনসংখ্যা ১৭-১৮ কোটি এখন কোনো সমাবেশে তার চার ভাগের এক ভাগ লোকসমাগমও হয় না। কিন্তু পয়লা বৈশাখের অনুষ্ঠানে প্রচুর লোকসমাগম দেখলাম। তাতে পুরুষের চেয়ে মহিলার সংখ্যাই বেশি। বিশেষ করে সিঁদুর পরা মহিলার থেকে সিঁদুর ছাড়া মহিলার সংখ্যা অনেক অনেক বেশি। তাই এটা কোনো ধর্মের না, বৈশাখ আমাদের জাতির অস্তিত্বের। মঙ্গল শোভাযাত্রা কোনো ধর্মের নয়, এটা শুভযাত্রা। পুরাতন জীর্ণ বছরকে বিদায় দিয়ে সম্ভাবনাময় আলোকিত নতুন বছরের হাতছানি। তাই মঙ্গলযাত্রা না হয়ে শুভযাত্রাও হতে পারত বা হতে পারে। তাই এ নিয়ে দৌড়াদৌড়ি মোটেই কোনো কাজের কথা নয়।

আমাদের পারিবারিক জীবনে বহু বছর আমরা খুব হেসেখেলে কাটাতে পারিনি। আমাদের লেজ ধরে সব সময় কোনো না কোনো শক্তি বা অপশক্তি টানতে চেষ্টা করেছে। দাদু আলাউদ্দিন সিদ্দিকী ব্রিটিশ ভারতে মহাত্মা গান্ধীর একনিষ্ঠ ভক্ত ছিলেন। আমি যেমন বঙ্গবন্ধুর শ্বাস-প্রশ্বাসে মিশে আছি, আমার দাদু আলাউদ্দিন সিদ্দিকী মোহনদাস করমচাঁদ গান্ধীর সঙ্গে তেমনটা ছিলেন কি না জানি না। কিন্তু তাঁর একনিষ্ঠ বিশ্বস্ত একজন অনুরাগী রাজনৈতিক কর্মী ছিলেন। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের মাঝে আমার দাদুর হঠাৎ মৃত্যুর পর আমাদের পরিবার একেবারে অমাবস্যার ঘোর অন্ধকারে ডুবে যেতে থাকে। ’৪৩-৪৪ থেকে ’৬০ সালের মধ্যে আমার তিন ভাইবোন বিনা চিকিৎসায় মারা গেলে বাবা আবদুল আলী সিদ্দিকী অনেক মর্মযাতনা নিয়ে টাঙ্গাইল এসেছিলেন। ’৪৮ সাল থেকে টাঙ্গাইলের আকুরটাকুরপাড়ায় আমাদের বাস। টাঙ্গাইল এসেও মৃত্যু আমাদের পিছু ছাড়েনি। ’৬০-৬২ সালে আমার ছোটবোন নাজমা ৬-৭ বছরের পরীর মতো সুন্দর একটি মেয়ে কলেরায় মারা যায়। সেবার আমারও কলেরা হয়েছিল। কলেরা, বসন্ত, জন্ডিস, এই সেদিন করোনা কোনো কিছুই আমাকে অপছন্দ করেনি, সবকিছুর আমার সঙ্গে দেখা হয়েছে। ’৪৮-এ টাঙ্গাইল এসে আমরা ছিলাম খুবই অবহেলিত অনাদ্রিত। কেবল পাকিস্তান হয়েছে, মুসলিম লীগের প্রচন্ড বাড়বাড়ন্ত। তারাই দেশের মালিক মোক্তার। হঠাৎ করে দাদু মারা যাওয়ায় আমার বাবা তেমন স্বাবলম্বী হয়ে উঠতে পারেননি। বাড়িতে অনেক জমিজমা থাকলেও দেখাশোনার দক্ষতা না থাকায় আমাদের অনেক কষ্ট হতো। ’৪৮-৪৯-এ বাবা আবদুল আলী সিদ্দিকী মোক্তারি পরীক্ষায় পাস করে রোয়াইল ছাতিহাটির আমির আলী খাঁর সহকারী হিসেবে টাঙ্গাইল কোর্টে মোক্তারি শুরু করেন। জনাব আমির আলী খাঁ স্বাস্থ্য গতরে একেবারে ছোটখাটো। কিন্তু মানুষটা ছিলেন দাড়িয়াপুরের কাঁচামরিচের চেয়েও ঝাল বা শক্তিশালী। ১৯৪৯ সালে হুজুর মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী এবং জননেতা শামসুল হকের নেতৃত্বে ততদিনে আওয়ামী মুসলিম লীগ গঠিত হয়ে গিয়েছিল। আর আমির আলী খাঁ ছিলেন সেই আওয়ামী মুসলিম লীগের এক নেতা। আওয়ামী মুসলিম লীগ গঠনের দেড়-দুই বছরের মাথায় হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী প্রথমে পাকিস্তান, তারপর পূর্ব পাকিস্তানে আসেন এবং আওয়ামী মুসলিম লীগের সঙ্গে মিলেমিশে কাজ শুরু করেন। এখানে মজার ব্যাপার, মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী এবং শামসুল হকের চেয়ে আমাদের নেতা আমাদের রাজনৈতিক পিতা বঙ্গবন্ধুর সম্পর্ক ছিল সেই ছাত্রজীবন থেকে হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর সঙ্গে বেশি। তাঁর মূল নেতা ফিরে এলে বঙ্গবন্ধুর রাজনীতিতে অনেক বেশি গতি সঞ্চারিত হয়। এ সময় প্রাদেশিক পরিষদের নির্বাচন ঘোষণা করা হয়। ’৫৪ সালে প্রাদেশিক পরিষদ নির্বাচনে পূর্ব বাংলা বা পূর্ব পাকিস্তানে হুজুর মওলানা ভাসানী, শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হক ও হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর নেতৃত্বে যুক্তফ্রন্ট গঠিত হয়। সেই যুক্তফ্রন্টই বাংলাদেশ বা অঙ্গ বঙ্গ কলিঙ্গের এই ব-দ্বীপের ভবিষ্যৎ রাজনীতি, সমাজনীতি, অর্থনীতি, সংস্কৃতির ভবিষ্যৎ উলট-পালট করে দেয়। যুক্তফ্রন্ট নিয়ে পরে অন্য কোনো দিন অন্য কোনোখানে আলোচনা করব। এখন আলোচনা করি মাহে রমজান শেষে পবিত্র ঈদুল ফিতর ও বাংলা নববর্ষের দিন নিয়ে। ৩০ রমজান ফজরের নামাজ শেষে মনে হয় শুয়েছিলাম। ৭টা সাড়ে ৭টার দিকে দীপ এসে বলল, আম্মুর শরীর খারাপ, তুমি আসো। পাশাপাশিই থাকি। গিয়ে দেখি বড় ছটফট করছে। চিররোগী আমার স্ত্রী নাসরীন। বুকে কষ্ট হচ্ছে। সোনিয়া ক্লিনিক থেকে আমাদের ছায়াসঙ্গী রুমন ডাক্তার নার্স নিয়ে এলে ডাক্তার প্রায় ১৫ মিনিট রোগীকে কিছুই জিজ্ঞেস করেননি। আমাদের কাছে এটা ওটা জানলেন। ডাক্তারি পরীক্ষা দেওয়ার মতো তিনি একের পর এক লিখেই চললেন। পুরো এক পাতা লেখার মধ্যে কোনো এক ইনজেকশনের কথা লেখা ছিল। তার দেখাশোনা শেষ হতেই মিরাজ নিয়ে এলো ডাক্তার তুষারকে। বেশ চটপটে খুবই ভালো মনে হলো। এর মধ্যেই তাকে ইনজেকশন পুশ করা হয়েছিল। আমি সিভিল সার্জনকে ফোন করেছিলাম। প্রথম অবস্থায় পাইনি। কিন্তু পরে পেয়েছিলাম। বড় ভালো লেগেছিল তার কথাবার্তা। ঈদের আগের দিন সবকিছু ফাঁকা, তারপরও তিনি ব্যবস্থা করেছিলেন। জীবনে প্রথম একেবারে মুমূর্ষু অবস্থায় স্ত্রীকে নিয়ে শেখ হাসিনা মেডিকেল কলেজের নতুন ভবনের পঞ্চম তলার সিসিইউতে গিয়েছিলাম। প্রথম কয়েক ঘণ্টা স্ত্রীর শারীরিক অবস্থার কারণে বাহ্যিক কোনো খেয়াল ছিল না, কোনো কিছু তাকিয়েও দেখিনি। সাদা কালো লাল নীল কেমন যেন চোখের আড়াল হয়েছিল। সব দৃষ্টি সব চেতনা ছিল অসুস্থ স্ত্রীর প্রতি। নাসরীন ঘুমিয়ে পড়লে এদিক-ওদিক চোখ পড়ে। শেখ হাসিনা মেডিকেল কলেজ টাঙ্গাইল চালু হয়েছে প্রায় দুই বছর। মনে হচ্ছিল দরজা-জানালা, চেয়ার-টেবিল, দেয়াল-ছাদ কোথাও বোধহয় কোনো দিন ঝাড়পোছ করা হয়নি। পঞ্চম তলার আইসিইউতে কোনো পর্দা নেই। অথচ কয়েক বছর আগে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের দুর্নীতি নিয়ে শুনেছিলাম, এক পর্দার দাম ৩৭ লাখ। তীব্র আলো আসছিল বলে জানালায় পর্দার বদলে কয়েকটা বিছানার চাদর বেঁধে দিয়েছিল। সেগুলোও নানা রংবেরঙের দাগ লাগা। শত শত কোটি কোটি টাকা খরচ করে দেশের প্রধানমন্ত্রীর নামে একটি মেডিকেল কলেজের এমন দুরবস্থা ভাবতেই কষ্ট হয়। টাঙ্গাইলে ১০০ বেডের হাসপাতাল করেছিলেন জননেতা আবদুল মান্নান। টাঙ্গাইলের মানুষের জন্য সে ছিল এক অভাবনীয় ব্যাপার। চিকিৎসার জন্য আমরা ছুটতাম মির্জাপুর কুমুদিনী হাসপাতালে। স্বাধীনতার পর টাঙ্গাইল জেলায় ১০০ বেডের হাসপাতাল হওয়ায় মানুষের বড় উপকার হয়েছিল। এখন মনে হয় টাঙ্গাইল জেলা হাসপাতাল ৫০০ বেডের। কিন্তু তেমন কোনো ঘর-দুয়ার হয়নি। শেখ হাসিনা মেডিকেল কলেজ হওয়ায় ১০-১২ তলার একটি বিশাল ভবন হয়েছে। তাতেই জীবনে প্রথম গিয়েছিলাম। আইসিইউর যা দশা তা দেখে আর অন্য কিছু নিয়ে আলোচনার ইচ্ছে নেই। জোহরের নামাজ পড়তে বাসায় এসেছিলাম। রোগী নিয়ে উঠবার সময় কিছুই চোখে পড়েনি। কিন্তু লিফট থেকে নিচতলায় নেমে আশপাশে যা দেখলাম তা এক ভাগাড়ের সঙ্গে তুলনা করা যেতে পারে। বেশ কয়েক বছর আগে অন্যান্য হাসপাতালেও অমন নোংরা দেখেছি। কিন্তু ইদানীং ঢাকা শহরে তেমন কোনো হাসপাতালই অমন নোংরা দেখি না। সে মেডিকেল কলেজই হোক বা বঙ্গবন্ধু মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় অথবা অন্য কোনো সরকারি হাসপাতাল। কিন্তু টাঙ্গাইল শেখ হাসিনা মেডিকেল কলেজের কথা একেবারেই ভিন্ন। যারা সিলিংয়ের কাজ করেছেন অমন সিলিং গ্রামগঞ্জে কোনো মরিচ পিঁয়াজ আলু পটোল ব্যবসায়ীর ঘরেও হবে না, ঘরের মালিক তা গ্রহণ করবে না। কিন্তু বাংলাদেশের বাপ তো মারা গেছেন সেই ’৭৫ সালে। এখন বোনকে কী বলব? যেখানে যে আছে কারও চোখ নেই, কোনো জিনিস বুঝে নেওয়ারও যোগ্যতা নেই। হাসপাতালে একমাত্র বেড ছাড়া বেডসাইড ক্যাবিনেটগুলো একেবারে মাছের বাজারের ব্যবসায়ীদের পয়সা রাখার বাক্সের চেয়েও খারাপ। সে এক হরিবল অবস্থা। তবে একটা কথা অবশ্যই বলব, ডাক্তার-নার্স যারাই ছিলেন তাদের সবার ব্যবহার ভালো, খুবই ভালো। অনেকে হয়তো বলবে, কাদের সিদ্দিকীর স্ত্রীর সেবাযত্ন তো হবেই এবং যেখানে স্বয়ং কাদের সিদ্দিকী উপস্থিত। কিন্তু তারপরও আমার মনে হয়েছে অবকাঠামো পয়ঃপরিষ্কার ঝকঝকে তকতকে না হলেও যারা তার সঙ্গে জড়িত বিশেষ করে ডাক্তার-নার্সদের অন্যদের ক্ষেত্রেও সেবাযত্নে র মান নিশ্চয়ই যথেষ্ট ভালো।

আমার স্ত্রী নাসরীন যমজ বোনের একজন। সেজন্য মেয়েবেলা থেকেই নাকি কিছুটা দুর্বল। বাংলার ঘরে ঘরে শত সহস্র স্ত্রী স্বামী-সন্তানকে জড়িয়ে থাকে, জড়িয়ে রাখে। আমাদের ঘরে ব্যাপারটা প্রায় সম্পূর্ণ বিপরীত। আমার তিন ছেলেমেয়ে এখন বেশ বড় বড়।

উঠতে-বসতে মাকে শাসন করে। কিন্তু একটু শরীর খারাপ হলে তিনজনই পাগলের মতো মাকে নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়ে। আমি এখন আর স্ত্রীকে আলাদা করে ভাবতে পারি না। আমরা সবাই তার সেবায় লেগে যাই। ঈদের আগের দিন থেকে এ লেখা পর্যন্ত আমরা তার সেবাযতেœ লেগে আছি। প্রিয় পাঠক দোয়া করবেন আমার স্ত্রী যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।

লেখক : রাজনীতিক

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট
গ্যাসসংকট
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
শক্তির চাহিদা পূরণে সৌরবিদ্যুৎ
শক্তির চাহিদা পূরণে সৌরবিদ্যুৎ
সেনারা পারে, পারতেই হয়
সেনারা পারে, পারতেই হয়
ইন্দিরা হত্যার সেই ভয়ংকর ঘটনা
ইন্দিরা হত্যার সেই ভয়ংকর ঘটনা
মৃত্যু আসতে পারে যে কোনো সময়
মৃত্যু আসতে পারে যে কোনো সময়
অপনীতির অবসান
অপনীতির অবসান
গুপ্ত স্বৈরাচার
গুপ্ত স্বৈরাচার
নির্বাচন : আশায় বাঁধি বুক
নির্বাচন : আশায় বাঁধি বুক
গোলাপের সুবাস গেল কই
গোলাপের সুবাস গেল কই
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
সর্বশেষ খবর
ব্যবসা-বিনিয়োগে লাল বাতি
ব্যবসা-বিনিয়োগে লাল বাতি

এই মাত্র | মুক্তমঞ্চ

জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত
জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা

৫ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

ঢাকার বাতাসে মাঝারি দূষণ, কলকাতার অবস্থা ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাসে মাঝারি দূষণ, কলকাতার অবস্থা ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’

৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

২৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

মুমিনের বিপদ-আপদ পাপমোচনে সহায়ক
মুমিনের বিপদ-আপদ পাপমোচনে সহায়ক

৩২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

কষ্টার্জিত জয়ে ওয়ানডে সিরিজ শুরু পাকিস্তানের
কষ্টার্জিত জয়ে ওয়ানডে সিরিজ শুরু পাকিস্তানের

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন
বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সঙ্গীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিল প্রসঙ্গে ব্যাখ্যা দিলো সরকার
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সঙ্গীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিল প্রসঙ্গে ব্যাখ্যা দিলো সরকার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিস্টার নুডল্সের ভিডিও মেকিং প্রতিযোগিতার বিজয়ীরা পুরস্কৃত
মিস্টার নুডল্সের ভিডিও মেকিং প্রতিযোগিতার বিজয়ীরা পুরস্কৃত

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

হবিগঞ্জে স্ত্রীকে হত্যা করে আদালতে আত্মসমর্পণ স্বামীর
হবিগঞ্জে স্ত্রীকে হত্যা করে আদালতে আত্মসমর্পণ স্বামীর

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান
উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্লে স্টোরে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রেটিং পেল বাংলালিংকের ‘মাইবিএল সুপার অ্যাপ’
প্লে স্টোরে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রেটিং পেল বাংলালিংকের ‘মাইবিএল সুপার অ্যাপ’

৬ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের
আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ নভেম্বর)

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে চালু হলো পুলিশের ডিজিটাল সেবা ‘গণপুলিশিং সার্ভিস’
গাজীপুরে চালু হলো পুলিশের ডিজিটাল সেবা ‘গণপুলিশিং সার্ভিস’

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন
সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে আইসিসি সভা, খোঁজ নেই নকভির
দুবাইয়ে আইসিসি সভা, খোঁজ নেই নকভির

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার
খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেডিক্যাল শিক্ষকদের মূল বেতনের ৭০ শতাংশ প্রণোদনা ঘোষণা
মেডিক্যাল শিক্ষকদের মূল বেতনের ৭০ শতাংশ প্রণোদনা ঘোষণা

৮ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

ইন্দোনেশিয়ায় আকস্মিক বন্যায় ১৫ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৮
ইন্দোনেশিয়ায় আকস্মিক বন্যায় ১৫ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৮

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে
বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট ডিক চেনি মারা গেছেন
যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট ডিক চেনি মারা গেছেন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেত্রীকে ছাড়াই বাংলাদেশে আসছে ভারত
ছেত্রীকে ছাড়াই বাংলাদেশে আসছে ভারত

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাগেরহাটে ট্রাকচাপায় বিএনপির তিন কর্মী নিহত
বাগেরহাটে ট্রাকচাপায় বিএনপির তিন কর্মী নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানে ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২৭
আফগানিস্তানে ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২৭

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত যুবকের মৃত্যু
গাজীপুরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত যুবকের মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩০০ টাকায় দেখা যাবে বাংলাদেশ-নেপাল ম্যাচ
৩০০ টাকায় দেখা যাবে বাংলাদেশ-নেপাল ম্যাচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রেকর্ড উষ্ণতম অক্টোবর দেখলো হংকং
রেকর্ড উষ্ণতম অক্টোবর দেখলো হংকং

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
হাসনাত-সারজিস-আখতার-নাসীরের আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা
হাসনাত-সারজিস-আখতার-নাসীরের আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত
ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা
কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা

১৯ ঘণ্টা আগে | টক শো

যে জেলার কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি বিএনপি
যে জেলার কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি বিএনপি

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকায় মিলছে বিষধর গোখরার দেখা, কিন্তু কেন?
ঢাকায় মিলছে বিষধর গোখরার দেখা, কিন্তু কেন?

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মনোনয়নকে কেন্দ্র করে সহিংসতা, বিএনপির চার নেতা বহিষ্কার
মনোনয়নকে কেন্দ্র করে সহিংসতা, বিএনপির চার নেতা বহিষ্কার

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত
মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১১ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ বন্ধের হুমকি আদানি পাওয়ারের
১১ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ বন্ধের হুমকি আদানি পাওয়ারের

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল
নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক
নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী ঘোষণা কবে, জানালেন শফিকুর রহমান
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী ঘোষণা কবে, জানালেন শফিকুর রহমান

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৩৭ বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে সরকার
যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৩৭ বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে সরকার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমির হামজার সঙ্গে নির্বাচনী লড়াইয়ে বিএনপির জাকির হোসেন
আমির হামজার সঙ্গে নির্বাচনী লড়াইয়ে বিএনপির জাকির হোসেন

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

যে জেলায় কোনো প্রার্থীই দেয়নি বিএনপি
যে জেলায় কোনো প্রার্থীই দেয়নি বিএনপি

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির মনোনয়ন না পেয়ে যা বললেন কনকচাঁপা
বিএনপির মনোনয়ন না পেয়ে যা বললেন কনকচাঁপা

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জোট করলেও নিজ দলের প্রতীকে ভোট, অধ্যাদেশ জারি
জোট করলেও নিজ দলের প্রতীকে ভোট, অধ্যাদেশ জারি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকাকে যে কঠিন শর্ত দিলেন ইরানের খামেনি
আমেরিকাকে যে কঠিন শর্ত দিলেন ইরানের খামেনি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে ৭৫ শতাংশ ভারতীয় শিক্ষার্থীর ভিসা আবেদন বাতিল কানাডার
যে কারণে ৭৫ শতাংশ ভারতীয় শিক্ষার্থীর ভিসা আবেদন বাতিল কানাডার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মনোনয়ন পেয়ে যে বার্তা দিলেন ইশরাক
মনোনয়ন পেয়ে যে বার্তা দিলেন ইশরাক

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শিগগিরই আসছে ২৫০০ কোটি টাকার ৭ম বিনিয়োগ সুকুক
শিগগিরই আসছে ২৫০০ কোটি টাকার ৭ম বিনিয়োগ সুকুক

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৪১ ডেপুটি ও ৬৭ সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল নিয়োগ দিল সরকার
৪১ ডেপুটি ও ৬৭ সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল নিয়োগ দিল সরকার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের তিন বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
দেশের তিন বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা
শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২ দিনের সরকারি সফরে পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি
২ দিনের সরকারি সফরে পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ নিউইয়র্কে মেয়র নির্বাচন
আজ নিউইয়র্কে মেয়র নির্বাচন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের
আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান
উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদোন্নতি পাচ্ছেন এক হাজারের বেশি বিচারক
পদোন্নতি পাচ্ছেন এক হাজারের বেশি বিচারক

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিচারের রায় আগামী সপ্তাহে: মাহফুজ আলম
শেখ হাসিনার বিচারের রায় আগামী সপ্তাহে: মাহফুজ আলম

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি উত্তাপে দেশ
নির্বাচনি উত্তাপে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন স্কুল ভবন!
এ কেমন স্কুল ভবন!

পেছনের পৃষ্ঠা

এটাই আমার শেষ নির্বাচন
এটাই আমার শেষ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার
অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা
অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ
সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ

নগর জীবন

নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব
নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা
১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা

নগর জীবন

মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়
মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়

প্রথম পৃষ্ঠা

জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ
জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কী কাণ্ড মাধুরীর
এ কী কাণ্ড মাধুরীর

শোবিজ

সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের
সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের

নগর জীবন

১৬ বছর পর আসিফ
১৬ বছর পর আসিফ

শোবিজ

রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র
রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র

শোবিজ

দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ
দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি
কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি
কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি

শোবিজ

সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন
সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন

নগর জীবন

নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না
নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না

নগর জীবন

রাজশাহীতে পাঁচ পরিবারকে উচ্ছেদের প্রতিবাদে মানববন্ধন
রাজশাহীতে পাঁচ পরিবারকে উচ্ছেদের প্রতিবাদে মানববন্ধন

নগর জীবন

ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে
ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে

নগর জীবন

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে শিবিরের ২ হাজার কোরআন বিতরণ
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে শিবিরের ২ হাজার কোরআন বিতরণ

নগর জীবন

আলাপের জন্য আলাপ
আলাপের জন্য আলাপ

রকমারি রম্য

স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র ‘আবহমান’
স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র ‘আবহমান’

শোবিজ

সানট্যান থেকে মুক্তি ও ত্বকের সুরক্ষা
সানট্যান থেকে মুক্তি ও ত্বকের সুরক্ষা

রকমারি লাইফ স্টাইল

পারিশ্রমিক পেতে ফুটবলারদের তাগাদা
পারিশ্রমিক পেতে ফুটবলারদের তাগাদা

মাঠে ময়দানে

নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল
নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল

প্রথম পৃষ্ঠা