শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৬ এপ্রিল, ২০২৪ আপডেট:

শুভ নববর্ষ

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
শুভ নববর্ষ

শুভ নববর্ষ। বাঙালি জাতির এক অনাবিল আনন্দের দিন। সেই কবে শুরু হয়েছে বাংলা নববর্ষ। একসময় এমন হয়েছিল ইংরেজি নববর্ষের চাপে অনেকে প্রায় বাংলা নববর্ষ ভুলতে বসেছিল। স্বাধীনতার পর বাংলা নববর্ষের অন্তর্নিহিত মহিমা ব্যাপ্তি ও বাহ্যিক জৌলুস অনেক বৃদ্ধি পেলেও এখনো বাংলা নববর্ষ একেবারে বাধামুক্ত সর্বজনীন হয়ে উঠতে পারেনি। আমরা বাঙালিরা, বাংলাদেশের নাগরিকরা ১৪ এপ্রিলকে বাংলা নববর্ষ পালন করলেও ভারতের বিশেষ করে পশ্চিমবঙ্গের কলকাতাকেন্দ্রিক কিছু বাঙালি শুধু বাঙালি বললে ভুল বলা হয় তথাকথিত বাঙালি পন্ডিতরা ১৫ এপ্রিল বাংলা নববর্ষ পালন করে। সেখানে তাদের এক মারাত্মক স্বার্থ জড়িয়ে আছে। তাদের পুঁথি পত্রপঞ্জিকা এসবের বহুদিনের ব্যবসা। সেজন্য ১৫ এপ্রিল তাদের বাংলা নববর্ষ। সে যা হোক বাংলা বাঙালির কৃষ্টি সভ্যতা ধারণ ও লালন করা আমাদের কাজ। একে ধর্মের সঙ্গে জড়িয়ে ফেলা কারও জন্যই মঙ্গল নয়। যদিও নববর্ষ পালন নিয়ে নানারকম রং মেশানো হয় এবং যাদের স্বার্থ জড়িত তারা সে রং যতদিন পারবে ততদিনই কমবেশি মেশাবে। এটা চিরকালের কায়েমি স্বার্থের এক ফসল। এখান থেকে কারও মুক্তি নেই। তাই নববর্ষের সহজে মুক্তি আসবে সেটা ভাবা বা বলা যায় না।

নববর্ষের প্রভাতি অনুষ্ঠান এক হৃদয়কাড়া মন জুড়ানো ব্যাপার। খুবই ছোট থাকতে দীপ-কুঁড়িকে নিয়ে রমনার বটমূলে গিয়েছি। সেই বটমূলেও ক’বছর পরই বোমা ফাটানো হয়েছিল। সন্তান নিয়ে যখন রমনার বটমূলে ঘাসের ওপর বসতাম তখন এক অনাবিল প্রশান্তি আমাকে জড়িয়ে থাকত। এ পৃথিবীতে সন্তান না হলে সন্তান কী এটা কারও পক্ষেই উপলব্ধি করা সম্ভব না। এটা আল্লাহ প্রদত্ত এক অনুভূতি। ফুলের পাপড়ির মতো দুটি শিশু যখন একজন কোলে, আরেকজন পাশে বসত সে এক স্বর্গীয় অনুভূতি আমাকে আবিষ্ট করত। এরপর বেশ কয়েক বছর দীপ-কুঁড়ি আমার সঙ্গে নববর্ষের শুভ প্রভাতে এদিক ওদিক গেছে। কুঁড়িমণি তো মাঝে মাঝেই বলত ‘শুভ অববর্ষ। আব্বু আব্বু আমি অববর্ষে যাব।’ নববর্ষকে কুঁড়ি অববর্ষ বলত। ঠিক ওরই মতো কলিজার টুকরা কুশিমণি এটা ওটা হলে কেউ ভয় পেলে বা ছোটাছুটি করলে দৌড়ে এসে বলত ‘অসুমিনা নাই, অসুমিনা নাই।’ কুঁড়ি নববর্ষকে অববর্ষ বলত আর কুশি অসুবিধাকে অসুমিনা বলত। এসব আমাদের খুবই ভালো লাগত। কুঁড়ি-কুশি দুজনই বেশ বড় হয়েছে, ওদের ভাই দীপও বড় হয়েছে। শুধু আমরাই বড় হতে পারিনি। বাংলা নববর্ষের আরেক প্রধান অঙ্গ মঙ্গলযাত্রা। নানাভাবে সাজ পোশাক পরে আগে মুখোশ এঁটে এক বিশাল শোভাযাত্রা হতো। এখন নানা কারণে মুখোশ আঁটা বন্ধ হয়েছে। এ ছাড়া শোভাযাত্রার সময় ও অন্যান্য নানা দিকে রাশ টানা হয়েছে। পৃথিবীর অবস্থাই তেমন ভালো না। এখন আমরা সভ্যতার কথা বললেও চরম অসভ্যতায় পৌঁছে গেছি। আমাদের মধ্যে আবেগ বিবেক মনুষ্যত্ব মানবিকতা কোনো কিছুই তেমন কাজ করে না। আমরা যা মুখে বলি তার অনেক কিছুই অন্তর দিয়ে উপলব্ধি করি না। আমাদের আগে ভালোবাসা ছিল এক সুগভীর কঠিন বস্তুর চেয়েও শক্ত সাবলীল অক্ষয় অব্যয়, এখন ঠুনকো কাচের চেয়েও ভঙ্গুর। মুখে ভালোবাসার কথা বললেও বুকে ভালোবাসা নেই, হৃদয়ে ভালোবাসা নেই, রক্তে-কলিজায় ভালোবাসার লেশমাত্র নেই। এবার শুভ নববর্ষে টাঙ্গাইল ছিলাম। আমার ঘরের পাশেই টাঙ্গাইল শহীদ স্মৃতি পৌর উদ্যান। এই শহীদ স্মৃতি পৌর উদ্যানের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেছিলেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ২৪ জানুয়ারি ১৯৭২-এ একমাত্র কাদেরিয়া বাহিনীর কাছ থেকে অস্ত্র নেওয়ার জন্য যেদিন টাঙ্গাইল এসেছিলেন সেদিন। ওপরে লেখা ছিল জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের আর নিচে ছিল কাদেরিয়া বাহিনীর সর্বাধিনায়ক হিসেবে এই গরিবের নাম। বঙ্গবন্ধুকে নির্মমভাবে হত্যার পর উদ্যানের সেই ফলকটি তুলে ফেলা হয়েছিল। অনেক দিন আর স্মৃতিফলক লাগানো হয়নি। বঙ্গবন্ধুর নাম আছে বলে বিএনপিরা লাগায়নি বা লাগাতে দেয়নি, আমার নাম থাকায় বহু বছর আওয়ামী লীগ সেদিকে যায়নি। গত বছর স্মৃতিফলকটি লাগানোর জন্য টাঙ্গাইল পৌর মেয়র সিরাজুল হক আলমগীর বেশ কয়েকবার বলেছিল। তারপর সেদিন হঠাৎই দেখলাম উদ্যানে এক প্রস্তর ফলক লাগানো ইচ্ছে মতো নতুন আঙ্গিকে। সেখানে এই গরিবের নামগন্ধ নেই। টাঙ্গাইল টাউন হলের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেছিলেন গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি আবু সাঈদ চৌধুরী। সেখানেও এই গরিবের নাম ছিল। এখন আছে কি না জানি না। কেন যেন সব মুছে ফেলার পাঁয়তারা। আমি যে ঘরে বাস করি বারান্দায় দাঁড়ালেই শহীদ স্মৃতি পৌর উদ্যান চোখে পড়ে। সকাল থেকেই সুরের মূর্ছনায় সব মাতিয়ে তুলেছিল। মনে হয় মঙ্গলযাত্রা শুরু হয়েছিল সকাল ৮টায়। সে এক অসাধারণ দৃশ্য। এক অভাবনীয় প্রাণচাঞ্চল্যে ভরা। ইদানীং লোকজনের কোনো কিছুতেই আগের মতো তেমন আগ্রহ উদ্দীপনা নেই। স্বাধীনতার আগে এবং কিছু পর পর্যন্ত যখন এই বাংলায় সাড়ে ৭-৮ কোটি মানুষ তখন আমাদের সভা-সমাবেশে যেমন লোকসমাগম হতো এখন দেশে জনসংখ্যা ১৭-১৮ কোটি এখন কোনো সমাবেশে তার চার ভাগের এক ভাগ লোকসমাগমও হয় না। কিন্তু পয়লা বৈশাখের অনুষ্ঠানে প্রচুর লোকসমাগম দেখলাম। তাতে পুরুষের চেয়ে মহিলার সংখ্যাই বেশি। বিশেষ করে সিঁদুর পরা মহিলার থেকে সিঁদুর ছাড়া মহিলার সংখ্যা অনেক অনেক বেশি। তাই এটা কোনো ধর্মের না, বৈশাখ আমাদের জাতির অস্তিত্বের। মঙ্গল শোভাযাত্রা কোনো ধর্মের নয়, এটা শুভযাত্রা। পুরাতন জীর্ণ বছরকে বিদায় দিয়ে সম্ভাবনাময় আলোকিত নতুন বছরের হাতছানি। তাই মঙ্গলযাত্রা না হয়ে শুভযাত্রাও হতে পারত বা হতে পারে। তাই এ নিয়ে দৌড়াদৌড়ি মোটেই কোনো কাজের কথা নয়।

আমাদের পারিবারিক জীবনে বহু বছর আমরা খুব হেসেখেলে কাটাতে পারিনি। আমাদের লেজ ধরে সব সময় কোনো না কোনো শক্তি বা অপশক্তি টানতে চেষ্টা করেছে। দাদু আলাউদ্দিন সিদ্দিকী ব্রিটিশ ভারতে মহাত্মা গান্ধীর একনিষ্ঠ ভক্ত ছিলেন। আমি যেমন বঙ্গবন্ধুর শ্বাস-প্রশ্বাসে মিশে আছি, আমার দাদু আলাউদ্দিন সিদ্দিকী মোহনদাস করমচাঁদ গান্ধীর সঙ্গে তেমনটা ছিলেন কি না জানি না। কিন্তু তাঁর একনিষ্ঠ বিশ্বস্ত একজন অনুরাগী রাজনৈতিক কর্মী ছিলেন। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের মাঝে আমার দাদুর হঠাৎ মৃত্যুর পর আমাদের পরিবার একেবারে অমাবস্যার ঘোর অন্ধকারে ডুবে যেতে থাকে। ’৪৩-৪৪ থেকে ’৬০ সালের মধ্যে আমার তিন ভাইবোন বিনা চিকিৎসায় মারা গেলে বাবা আবদুল আলী সিদ্দিকী অনেক মর্মযাতনা নিয়ে টাঙ্গাইল এসেছিলেন। ’৪৮ সাল থেকে টাঙ্গাইলের আকুরটাকুরপাড়ায় আমাদের বাস। টাঙ্গাইল এসেও মৃত্যু আমাদের পিছু ছাড়েনি। ’৬০-৬২ সালে আমার ছোটবোন নাজমা ৬-৭ বছরের পরীর মতো সুন্দর একটি মেয়ে কলেরায় মারা যায়। সেবার আমারও কলেরা হয়েছিল। কলেরা, বসন্ত, জন্ডিস, এই সেদিন করোনা কোনো কিছুই আমাকে অপছন্দ করেনি, সবকিছুর আমার সঙ্গে দেখা হয়েছে। ’৪৮-এ টাঙ্গাইল এসে আমরা ছিলাম খুবই অবহেলিত অনাদ্রিত। কেবল পাকিস্তান হয়েছে, মুসলিম লীগের প্রচন্ড বাড়বাড়ন্ত। তারাই দেশের মালিক মোক্তার। হঠাৎ করে দাদু মারা যাওয়ায় আমার বাবা তেমন স্বাবলম্বী হয়ে উঠতে পারেননি। বাড়িতে অনেক জমিজমা থাকলেও দেখাশোনার দক্ষতা না থাকায় আমাদের অনেক কষ্ট হতো। ’৪৮-৪৯-এ বাবা আবদুল আলী সিদ্দিকী মোক্তারি পরীক্ষায় পাস করে রোয়াইল ছাতিহাটির আমির আলী খাঁর সহকারী হিসেবে টাঙ্গাইল কোর্টে মোক্তারি শুরু করেন। জনাব আমির আলী খাঁ স্বাস্থ্য গতরে একেবারে ছোটখাটো। কিন্তু মানুষটা ছিলেন দাড়িয়াপুরের কাঁচামরিচের চেয়েও ঝাল বা শক্তিশালী। ১৯৪৯ সালে হুজুর মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী এবং জননেতা শামসুল হকের নেতৃত্বে ততদিনে আওয়ামী মুসলিম লীগ গঠিত হয়ে গিয়েছিল। আর আমির আলী খাঁ ছিলেন সেই আওয়ামী মুসলিম লীগের এক নেতা। আওয়ামী মুসলিম লীগ গঠনের দেড়-দুই বছরের মাথায় হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী প্রথমে পাকিস্তান, তারপর পূর্ব পাকিস্তানে আসেন এবং আওয়ামী মুসলিম লীগের সঙ্গে মিলেমিশে কাজ শুরু করেন। এখানে মজার ব্যাপার, মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী এবং শামসুল হকের চেয়ে আমাদের নেতা আমাদের রাজনৈতিক পিতা বঙ্গবন্ধুর সম্পর্ক ছিল সেই ছাত্রজীবন থেকে হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর সঙ্গে বেশি। তাঁর মূল নেতা ফিরে এলে বঙ্গবন্ধুর রাজনীতিতে অনেক বেশি গতি সঞ্চারিত হয়। এ সময় প্রাদেশিক পরিষদের নির্বাচন ঘোষণা করা হয়। ’৫৪ সালে প্রাদেশিক পরিষদ নির্বাচনে পূর্ব বাংলা বা পূর্ব পাকিস্তানে হুজুর মওলানা ভাসানী, শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হক ও হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর নেতৃত্বে যুক্তফ্রন্ট গঠিত হয়। সেই যুক্তফ্রন্টই বাংলাদেশ বা অঙ্গ বঙ্গ কলিঙ্গের এই ব-দ্বীপের ভবিষ্যৎ রাজনীতি, সমাজনীতি, অর্থনীতি, সংস্কৃতির ভবিষ্যৎ উলট-পালট করে দেয়। যুক্তফ্রন্ট নিয়ে পরে অন্য কোনো দিন অন্য কোনোখানে আলোচনা করব। এখন আলোচনা করি মাহে রমজান শেষে পবিত্র ঈদুল ফিতর ও বাংলা নববর্ষের দিন নিয়ে। ৩০ রমজান ফজরের নামাজ শেষে মনে হয় শুয়েছিলাম। ৭টা সাড়ে ৭টার দিকে দীপ এসে বলল, আম্মুর শরীর খারাপ, তুমি আসো। পাশাপাশিই থাকি। গিয়ে দেখি বড় ছটফট করছে। চিররোগী আমার স্ত্রী নাসরীন। বুকে কষ্ট হচ্ছে। সোনিয়া ক্লিনিক থেকে আমাদের ছায়াসঙ্গী রুমন ডাক্তার নার্স নিয়ে এলে ডাক্তার প্রায় ১৫ মিনিট রোগীকে কিছুই জিজ্ঞেস করেননি। আমাদের কাছে এটা ওটা জানলেন। ডাক্তারি পরীক্ষা দেওয়ার মতো তিনি একের পর এক লিখেই চললেন। পুরো এক পাতা লেখার মধ্যে কোনো এক ইনজেকশনের কথা লেখা ছিল। তার দেখাশোনা শেষ হতেই মিরাজ নিয়ে এলো ডাক্তার তুষারকে। বেশ চটপটে খুবই ভালো মনে হলো। এর মধ্যেই তাকে ইনজেকশন পুশ করা হয়েছিল। আমি সিভিল সার্জনকে ফোন করেছিলাম। প্রথম অবস্থায় পাইনি। কিন্তু পরে পেয়েছিলাম। বড় ভালো লেগেছিল তার কথাবার্তা। ঈদের আগের দিন সবকিছু ফাঁকা, তারপরও তিনি ব্যবস্থা করেছিলেন। জীবনে প্রথম একেবারে মুমূর্ষু অবস্থায় স্ত্রীকে নিয়ে শেখ হাসিনা মেডিকেল কলেজের নতুন ভবনের পঞ্চম তলার সিসিইউতে গিয়েছিলাম। প্রথম কয়েক ঘণ্টা স্ত্রীর শারীরিক অবস্থার কারণে বাহ্যিক কোনো খেয়াল ছিল না, কোনো কিছু তাকিয়েও দেখিনি। সাদা কালো লাল নীল কেমন যেন চোখের আড়াল হয়েছিল। সব দৃষ্টি সব চেতনা ছিল অসুস্থ স্ত্রীর প্রতি। নাসরীন ঘুমিয়ে পড়লে এদিক-ওদিক চোখ পড়ে। শেখ হাসিনা মেডিকেল কলেজ টাঙ্গাইল চালু হয়েছে প্রায় দুই বছর। মনে হচ্ছিল দরজা-জানালা, চেয়ার-টেবিল, দেয়াল-ছাদ কোথাও বোধহয় কোনো দিন ঝাড়পোছ করা হয়নি। পঞ্চম তলার আইসিইউতে কোনো পর্দা নেই। অথচ কয়েক বছর আগে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের দুর্নীতি নিয়ে শুনেছিলাম, এক পর্দার দাম ৩৭ লাখ। তীব্র আলো আসছিল বলে জানালায় পর্দার বদলে কয়েকটা বিছানার চাদর বেঁধে দিয়েছিল। সেগুলোও নানা রংবেরঙের দাগ লাগা। শত শত কোটি কোটি টাকা খরচ করে দেশের প্রধানমন্ত্রীর নামে একটি মেডিকেল কলেজের এমন দুরবস্থা ভাবতেই কষ্ট হয়। টাঙ্গাইলে ১০০ বেডের হাসপাতাল করেছিলেন জননেতা আবদুল মান্নান। টাঙ্গাইলের মানুষের জন্য সে ছিল এক অভাবনীয় ব্যাপার। চিকিৎসার জন্য আমরা ছুটতাম মির্জাপুর কুমুদিনী হাসপাতালে। স্বাধীনতার পর টাঙ্গাইল জেলায় ১০০ বেডের হাসপাতাল হওয়ায় মানুষের বড় উপকার হয়েছিল। এখন মনে হয় টাঙ্গাইল জেলা হাসপাতাল ৫০০ বেডের। কিন্তু তেমন কোনো ঘর-দুয়ার হয়নি। শেখ হাসিনা মেডিকেল কলেজ হওয়ায় ১০-১২ তলার একটি বিশাল ভবন হয়েছে। তাতেই জীবনে প্রথম গিয়েছিলাম। আইসিইউর যা দশা তা দেখে আর অন্য কিছু নিয়ে আলোচনার ইচ্ছে নেই। জোহরের নামাজ পড়তে বাসায় এসেছিলাম। রোগী নিয়ে উঠবার সময় কিছুই চোখে পড়েনি। কিন্তু লিফট থেকে নিচতলায় নেমে আশপাশে যা দেখলাম তা এক ভাগাড়ের সঙ্গে তুলনা করা যেতে পারে। বেশ কয়েক বছর আগে অন্যান্য হাসপাতালেও অমন নোংরা দেখেছি। কিন্তু ইদানীং ঢাকা শহরে তেমন কোনো হাসপাতালই অমন নোংরা দেখি না। সে মেডিকেল কলেজই হোক বা বঙ্গবন্ধু মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় অথবা অন্য কোনো সরকারি হাসপাতাল। কিন্তু টাঙ্গাইল শেখ হাসিনা মেডিকেল কলেজের কথা একেবারেই ভিন্ন। যারা সিলিংয়ের কাজ করেছেন অমন সিলিং গ্রামগঞ্জে কোনো মরিচ পিঁয়াজ আলু পটোল ব্যবসায়ীর ঘরেও হবে না, ঘরের মালিক তা গ্রহণ করবে না। কিন্তু বাংলাদেশের বাপ তো মারা গেছেন সেই ’৭৫ সালে। এখন বোনকে কী বলব? যেখানে যে আছে কারও চোখ নেই, কোনো জিনিস বুঝে নেওয়ারও যোগ্যতা নেই। হাসপাতালে একমাত্র বেড ছাড়া বেডসাইড ক্যাবিনেটগুলো একেবারে মাছের বাজারের ব্যবসায়ীদের পয়সা রাখার বাক্সের চেয়েও খারাপ। সে এক হরিবল অবস্থা। তবে একটা কথা অবশ্যই বলব, ডাক্তার-নার্স যারাই ছিলেন তাদের সবার ব্যবহার ভালো, খুবই ভালো। অনেকে হয়তো বলবে, কাদের সিদ্দিকীর স্ত্রীর সেবাযত্ন তো হবেই এবং যেখানে স্বয়ং কাদের সিদ্দিকী উপস্থিত। কিন্তু তারপরও আমার মনে হয়েছে অবকাঠামো পয়ঃপরিষ্কার ঝকঝকে তকতকে না হলেও যারা তার সঙ্গে জড়িত বিশেষ করে ডাক্তার-নার্সদের অন্যদের ক্ষেত্রেও সেবাযত্নে র মান নিশ্চয়ই যথেষ্ট ভালো।

আমার স্ত্রী নাসরীন যমজ বোনের একজন। সেজন্য মেয়েবেলা থেকেই নাকি কিছুটা দুর্বল। বাংলার ঘরে ঘরে শত সহস্র স্ত্রী স্বামী-সন্তানকে জড়িয়ে থাকে, জড়িয়ে রাখে। আমাদের ঘরে ব্যাপারটা প্রায় সম্পূর্ণ বিপরীত। আমার তিন ছেলেমেয়ে এখন বেশ বড় বড়।

উঠতে-বসতে মাকে শাসন করে। কিন্তু একটু শরীর খারাপ হলে তিনজনই পাগলের মতো মাকে নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়ে। আমি এখন আর স্ত্রীকে আলাদা করে ভাবতে পারি না। আমরা সবাই তার সেবায় লেগে যাই। ঈদের আগের দিন থেকে এ লেখা পর্যন্ত আমরা তার সেবাযতেœ লেগে আছি। প্রিয় পাঠক দোয়া করবেন আমার স্ত্রী যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।

লেখক : রাজনীতিক

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
রোনালদোকে ছাড়াই আল-নাসরের গোল উৎসব
রোনালদোকে ছাড়াই আল-নাসরের গোল উৎসব

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

চাঁদপুর কবরস্থানে নবজাতক রেখে যাওয়ার ঘটনায় হাসপাতালের কার্যক্রম বন্ধ
চাঁদপুর কবরস্থানে নবজাতক রেখে যাওয়ার ঘটনায় হাসপাতালের কার্যক্রম বন্ধ

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অস্ট্রেলিয়া সিরিজে নেই স্যান্টনার, দায়িত্বে ব্রেসওয়েল
অস্ট্রেলিয়া সিরিজে নেই স্যান্টনার, দায়িত্বে ব্রেসওয়েল

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

৩৯ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

৪০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

৫১ মিনিট আগে | রাজনীতি

কাজের ফাঁকে ঘুম আসে? জানুন মুক্তির উপায়
কাজের ফাঁকে ঘুম আসে? জানুন মুক্তির উপায়

৫৭ মিনিট আগে | জীবন ধারা

নতুন অ্যালবামে প্রকাশ করে যুক্তরাষ্ট্রে যাবে অর্থহীন
নতুন অ্যালবামে প্রকাশ করে যুক্তরাষ্ট্রে যাবে অর্থহীন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেষ মুহূর্তের নাটকীয় গোলে অ্যাতলেটিকোকে হারাল লিভারপুল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয় গোলে অ্যাতলেটিকোকে হারাল লিভারপুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেইনের জোড়া গোলে চেলসিকে হারাল বায়ার্ন
কেইনের জোড়া গোলে চেলসিকে হারাল বায়ার্ন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বহুতল ভবনের ছাদ থেকে পড়ে বৃদ্ধ নিহত
রাজধানীতে বহুতল ভবনের ছাদ থেকে পড়ে বৃদ্ধ নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুকধারীর গুলিতে ৩ পুলিশ কর্মকর্তা নিহত
যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুকধারীর গুলিতে ৩ পুলিশ কর্মকর্তা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে বজ্রবৃষ্টির আভাস
সারাদেশে বজ্রবৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাণের স্পন্দনে জেগে উঠুক দেশের ফুটবল
প্রাণের স্পন্দনে জেগে উঠুক দেশের ফুটবল

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইসলামী রাজনীতির প্রধান উৎস আল-কোরআন
ইসলামী রাজনীতির প্রধান উৎস আল-কোরআন

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নারায়ণগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যান ডালিম গ্রেফতার
নারায়ণগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যান ডালিম গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে শিশু খাদ্য উৎপাদন কারখানায় অভিযান, জরিমানা
টঙ্গীতে শিশু খাদ্য উৎপাদন কারখানায় অভিযান, জরিমানা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চকরিয়ায় অপহরণ চক্রের সদস্য অস্ত্রসহ আটক, নারী উদ্ধার
চকরিয়ায় অপহরণ চক্রের সদস্য অস্ত্রসহ আটক, নারী উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাইভেটকারের গ্যাস সিলিন্ডারে মিলল ইয়াবা, আটক ২
প্রাইভেটকারের গ্যাস সিলিন্ডারে মিলল ইয়াবা, আটক ২

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের
ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি
৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন
জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা
সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ
চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই
ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ
হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা