শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৩ জুন, ২০২৪ আপডেট:

গণতন্ত্র কথা নয় চর্চার বিষয়

মোশাররফ হোসেন মুসা
প্রিন্ট ভার্সন
গণতন্ত্র কথা নয় চর্চার বিষয়

বহু পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর রাষ্ট্রবিজ্ঞানীরা বলা শুরু করেছেন গণতন্ত্র হলো একটি সংস্কৃতি। সে জন্য গণতন্ত্র শুধু মুখে প্রচারের বিষয় নয়, অন্তরে ধারণের বিষয় এবং সর্বক্ষণ চর্চার বিষয়ও। জনগণ নির্বাচনের মাধ্যমে সেই চর্চায় অংশগ্রহণ করে।  একটি গণতান্ত্রিক দলের প্রাণ হলো নির্বাচন। তবে যারা বিপ্লবের মাধ্যমে ক্ষমতায় যেতে চায় তারা নির্বাচন বিশ্বাস করে না। তাদের মধ্যে একটি হলো চরম বামপন্থি; অপরটি হলো চরম ডানপন্থি। চরম বামপন্থিরা ক্রমশ ক্ষয়িষ্ণু হলেও চরম ডানপন্থিরা ধর্মকে আশ্রয় করে বেশ বাড়বাড়ন্ত। চরম বামপন্থিদের বক্তব্য হলো- একটি দেশে শ্রমিক শ্রেণির মানসিকতাসম্পন্ন লোকের সংখ্যা কম থাকে। তাদের ভোটে কখনোই শ্রমিক দরদি নেতৃবৃন্দ নির্বাচিত হয়ে পার্লামেন্টে যেতে পারবেন না। অপরদিকে চরম ডানপন্থিদের বক্তব্য হলো- একটি মুসলিমপ্রধান দেশে প্রকৃত ইমান-আকিদাসম্পন্ন লোকের সংখ্যা সীমিত থাকে। তাদের ভোটে নির্বাচিত হয়ে একজন খাঁটি মুসলমান কখনোই পার্লামেন্টে যেতে পারবেন না। সেজন্য বিপ্লব দরকার। বিপ্লবের পর বাছাইকৃত ব্যক্তিরা শাসনকার্য পরিচালনা করবেন। সে কারণে আসন্ন মহাবিপদ থেকে দেশকে রক্ষার জন্য নির্বাচন পদ্ধতি বাঁচিয়ে রাখা জরুরি। ২০২৪ সালকে নির্বাচনের বছর বলা হচ্ছে। পৃথিবীর ৭০টি দেশে নির্বাচন হচ্ছে। প্রায় অর্ধেক জনগোষ্ঠী নির্বাচনে থাকছে। ভøাদিমির পুতিন ইতোমধ্যে শপথ নিয়েছেন। যদি ভারতে নরেন্দ্র মোদি এবং যুক্তরাষ্ট্রে ডোনাল্ড ট্রাম্প নির্বাচিত হন, তাহলে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা হোঁচট খাবে বলে অনেকে আশংকা প্রকাশ করছেন। নির্বাচন ও গণতন্ত্রের বিরুদ্ধে যত কথাই বলা হোক না কেন, দিন শেষে আমাদের গণতন্ত্রের পক্ষে কথা বলতে হয়। কারণ বর্তমান গতিশীল সমাজের যুগে এর চেয়ে উপযোগী মতাদর্শ দেখা যাচ্ছে না। তাছাড়া গণতন্ত্রের সুবিধা হলো এ মতাদর্শে অন্যান্য মতাদর্শ থেকে কল্যাণকর বিষয়গুলো অন্তর্ভুক্ত করা যায়। দুঃখজনক হলেও সত্য যে, আওয়ামী লীগ সরকার এবং বিরোধী দল বিএনপি ও তার মিত্র দলগুলো ক্ষমতায় থাকার ও ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য বিভিন্ন কর্মসূচি দিলেও নির্বাচন পদ্ধতি সংস্কারের পক্ষে কোনো রূপরেখা দিচ্ছে না। ধরা হয়, স্বাধীনতার পর ১৯৯১ সাল, ১৯৯৬ সাল, ২০০১ সাল ও ২০০৮ সালের পার্লামেন্ট নির্বাচন সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ হয়েছে। এটি রাজনীতিকদের জন্য বড়ই অবমাননাকর। কারণ নির্বাচনগুলো হয়েছে প্রজাতন্ত্রের কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের দ্বারা। সবার জানা রয়েছে খ্রিস্টপূর্ব আমলে গ্রিক নগর রাষ্ট্র থেকে গণতন্ত্রের সূচনা ঘটে। তৎকালীন দার্শনিকরা গণতন্ত্রকে নিকৃষ্ট শাসনের মধ্যে উত্তম শাসন বলে বিবেচনা করতেন। মধ্যযুগে টমাস একুইনাস বলেছেন, যদিও রাজতন্ত্র একটি উত্তম সরকার; তবে সম্ভাব্য উত্তম সরকার হচ্ছে রাজতন্ত্র, অভিজাততন্ত্র ও গণতন্ত্রের মিশ্র সরকার। তার কথার সত্যতা পাওয়া যায় মালয়েশিয়া, অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড, কানাডাসহ কিছুসংখ্যক ইউরোপিয়ান দেশগুলোতে। তবে যেসব দেশ সশস্ত্র যুদ্ধের মাধ্যমে ঔপনিবেশিক শাসন থেকে মুক্ত হয়েছে সেসব দেশে গণতন্ত্র বিলম্বে এসেছে (সম্ভবত এ কারণেই দক্ষিণ আফ্রিকার কিংবদন্তি নেতা নেলসন ম্যান্ডেলা জেলখানায় থাকাকালীন এ সংকটটি উপলব্ধি করতে পেরেছিলেন। তিনি পূর্বেকার শ্বেতাঙ্গ শাসকদের সঙ্গে সমন্বয় করে সরকার পদ্ধতি চালু করেন)। ভারত ব্রিটিশের বিরুদ্ধে সশস্ত্র যুদ্ধ করে স্বাধীনতা লাভ না করায় দেশটিতে নির্বাচন পদ্ধতি একটি প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামো লাভ করেছে। কিন্তু সর্বস্তরে গণতন্ত্রায়ণ হয়নি। সুষম নিয়মে সব রাজ্যে উন্নয়ন হচ্ছে না, জাতিভেদ-বর্ণভেদ দূর হয়নি, সর্বোপরি ধনী ও গরিবের বৈষম্য ব্যাপক হারে বৃদ্ধি পাচ্ছে। বাংলাদেশে স্বাধীনতার পর গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করা দুরূহ ব্যাপার ছিল। বারবার সরকার পদ্ধতি পরিবর্তন তার বড় প্রমাণ। তবে স্বাধীনতার ৫৩ বছর পর জবরদস্তিমূলক মানসিকতা এবং দলের পূর্বসুরিদের অন্ধ অনুসরণ মোটেই কাম্য নয়। কেন্দ্রীভূত শাসনব্যবস্থা বর্তমানে ব্যক্তির শাসন নিয়ে এসেছে। এ ব্যবস্থা এখন তৃণমূল পর্যায়েও দৃশ্যমান হচ্ছে। সেজন্য একই সঙ্গে জাতীয় ও স্থানীয়তে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার ডিজাইন গ্রহণ করতে হবে। বাংলাদেশের আয়তন, ভৌগোলিক অবস্থান, ভূপ্রকৃতি, ইতিহাস-ঐতিহ্য ইত্যাদি বিবেচনায় নিলে দুই ধরনের সরকারব্যবস্থাই বাস্তবায়নযোগ্য। তাহলো- কেন্দ্রীয় সরকার ও স্থানীয় সরকারব্যবস্থা। কেন্দ্রীয় সরকারের জন্য বৈশ্বিক ও জাতীয় কাজ নির্দিষ্ট করে দিতে হবে। আর যাবতীয় স্থানীয় কাজ (গ্রামীণ ও নগরীয়) স্থানীয় সরকারের হাতে ছেড়ে দিতে হবে। অব্যাহত নগরায়ণ এখন কঠিন বাস্তবতা। অপরিকল্পিত নগরায়ণের কারণে বৈশ্বিক তাপমাত্রা বৃদ্ধি পাচ্ছে। সেজন্য জলবায়ুর বিপর্যয়ের হাত থেকে রক্ষার জন্য পরিকল্পিত নগরায়ণ জরুরি। প্রতিটি স্থানীয় ইউনিটকে প্রজাতান্ত্রিক রূপ দিয়ে (তথা জেলা সরকার, নগর সরকার, ইউনিয়ন সরকার ইত্যাদি) স্থানীয় সরকারের কাজগুলো এককভাবে সম্পন্ন করার জন্য প্রতিনিধিদের হাতে ক্ষমতা প্রদান করতে হবে। লক্ষণীয়, শিক্ষক নির্বাচন, ছাত্র সংসদ নির্বাচন, শ্রমিক সংগঠনের নির্বাচন, প্রেস ক্লাবের নির্বাচন, ব্যবসায়ী সমিতির নির্বাচন ইত্যাদি যদি স্ব স্ব ব্যবস্থাপনায় হতে পারে তাহলে সামান্য ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন কেন স্থানীয় মানুষ করতে পারবে না! সেজন্য জাতীয় গণ্যমান্য ও গ্রহণযোগ্য রাজনীতিকদের নিয়ে জাতীয় নির্বাচনি বোর্ড এবং স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিদের নিয়ে স্থানীয় নির্বাচনি বোর্ড  গঠন করতে হবে। এ ব্যবস্থা গৃহীত হলে জনগণের মধ্যে গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ বৃদ্ধিসহ নাগরিকবোধ জাগ্রত হবে। সেই সঙ্গে গড়ে উঠবে আস্থার সমাজ।

লেখক : গণতন্ত্রায়ন ও গণতান্ত্রিক স্থানীয় সরকারবিষয়ক গবেষক

E-mail: [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
সালাম প্রদানের ফজিলত
সালাম প্রদানের ফজিলত
অ্যান্টিবায়োটিক
অ্যান্টিবায়োটিক
ইউক্রেন যুদ্ধ
ইউক্রেন যুদ্ধ
যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’
যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
আলো ঢাকতে ধোঁয়ার বড়াই
আলো ঢাকতে ধোঁয়ার বড়াই
সহিষ্ণুতার শিক্ষা দেয় ইসলাম
সহিষ্ণুতার শিক্ষা দেয় ইসলাম
গ্যাস অনুসন্ধান
গ্যাস অনুসন্ধান
শিল্পে স্থবিরতা
শিল্পে স্থবিরতা
প্রয়োজন সড়ক নিরাপত্তা আইন
প্রয়োজন সড়ক নিরাপত্তা আইন
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা
সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা
সর্বশেষ খবর
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি?
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি?

এই মাত্র | নগর জীবন

পাকিস্তানের সঙ্গে ফের চালু হচ্ছে ইরান ও তুরস্কের সরাসরি ট্রেন সার্ভিস
পাকিস্তানের সঙ্গে ফের চালু হচ্ছে ইরান ও তুরস্কের সরাসরি ট্রেন সার্ভিস

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৮ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৮ অক্টোবর)

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ বাস্তবায়নের সুপারিশ হস্তান্তর আজ
জুলাই সনদ বাস্তবায়নের সুপারিশ হস্তান্তর আজ

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

টোকিওতে ট্রাম্প-তাকাইচির নিরাপত্তা ও বাণিজ্য বৈঠক
টোকিওতে ট্রাম্প-তাকাইচির নিরাপত্তা ও বাণিজ্য বৈঠক

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিন প্রেসিডেন্টের উত্তরসূরী কে এই হুসেইন আল-শেখ?
ফিলিস্তিন প্রেসিডেন্টের উত্তরসূরী কে এই হুসেইন আল-শেখ?

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর লালবাগে বিভিন্ন অপরাধে গ্রেফতার ১৩
রাজধানীর লালবাগে বিভিন্ন অপরাধে গ্রেফতার ১৩

২০ মিনিট আগে | নগর জীবন

ট্রাম্প ও কিমের মধ্যে বৈঠক হওয়ার সম্ভাবনা কম : দক্ষিণ কোরিয়া
ট্রাম্প ও কিমের মধ্যে বৈঠক হওয়ার সম্ভাবনা কম : দক্ষিণ কোরিয়া

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হুতি কারাগার থেকে পাঁচ বছর পর মুক্তি পেলেন ইয়েমেনি মডেল ইনতিসার
হুতি কারাগার থেকে পাঁচ বছর পর মুক্তি পেলেন ইয়েমেনি মডেল ইনতিসার

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরস্কে শক্তিশালী ভূমিকম্পের আঘাত
তুরস্কে শক্তিশালী ভূমিকম্পের আঘাত

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামীর রাষ্ট্রনায়কের প্রতি তারুণ্যের আস্থা
আগামীর রাষ্ট্রনায়কের প্রতি তারুণ্যের আস্থা

৪১ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

বাংলাদেশে চীনা ব্যাংক প্রতিষ্ঠার দাবি ব্যবসায়ীদের
বাংলাদেশে চীনা ব্যাংক প্রতিষ্ঠার দাবি ব্যবসায়ীদের

৫৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

আজকের নামাজের সময়সূচি, ২৮ অক্টোবর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২৮ অক্টোবর ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইসলামী বিশ্বাসের পাঁচ উৎস
ইসলামী বিশ্বাসের পাঁচ উৎস

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

থ্রি-আই অ্যাটলাস ঘিরে জল্পনা বাড়ছে
থ্রি-আই অ্যাটলাস ঘিরে জল্পনা বাড়ছে

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

দক্ষিণ লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় দুই ভাই নিহত
দক্ষিণ লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় দুই ভাই নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাদক বিক্রির সময় ধরা পরোয়ানাভুক্ত আসামি আল আমিন
মাদক বিক্রির সময় ধরা পরোয়ানাভুক্ত আসামি আল আমিন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক গ্রেপ্তার
চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক গ্রেপ্তার

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সীমান্তে উত্তেজনার মধ্যে শান্তি আলোচনায় পাকিস্তান-আফগানিস্তান
সীমান্তে উত্তেজনার মধ্যে শান্তি আলোচনায় পাকিস্তান-আফগানিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির পরও হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল
যুদ্ধবিরতির পরও হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যামাজনে চাকরিচ্যুত হতে পারেন ৩০ হাজার কর্মকর্তা
অ্যামাজনে চাকরিচ্যুত হতে পারেন ৩০ হাজার কর্মকর্তা

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বগুড়ায় যুবককে কুপিয়ে হত্যা
বগুড়ায় যুবককে কুপিয়ে হত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্বল সরবরাহব্যবস্থায় আটকে রপ্তানি
দুর্বল সরবরাহব্যবস্থায় আটকে রপ্তানি

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রায় দুই কোটি টাকা আত্মসাৎ, বিআরডিবির হিসাবরক্ষক কারাগারে
প্রায় দুই কোটি টাকা আত্মসাৎ, বিআরডিবির হিসাবরক্ষক কারাগারে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সীমান্ত থেকে পাঠানো চোরাচালানের বেলুন গুলি করে নামাবে লিথুয়ানিয়া
সীমান্ত থেকে পাঠানো চোরাচালানের বেলুন গুলি করে নামাবে লিথুয়ানিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় নির্যাতনের সাত দিন পর লাইফ সাপোর্টে কলেজ ছাত্রের মৃত্যু
কুমিল্লায় নির্যাতনের সাত দিন পর লাইফ সাপোর্টে কলেজ ছাত্রের মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩৬ হাজার কিলোমিটার দূর থেকে ইউরোপের বাতাস পর্যবেক্ষণ করছে বিজ্ঞানীরা
৩৬ হাজার কিলোমিটার দূর থেকে ইউরোপের বাতাস পর্যবেক্ষণ করছে বিজ্ঞানীরা

৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

গাজায় ঢুকছে মিশরের ভারি উদ্ধার সরঞ্জাম
গাজায় ঢুকছে মিশরের ভারি উদ্ধার সরঞ্জাম

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের রণাঙ্গনে কেন ব্যর্থ পশ্চিমা ড্রোন?
ইউক্রেনের রণাঙ্গনে কেন ব্যর্থ পশ্চিমা ড্রোন?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইডেন ছাত্রলীগের সভাপতি রিভার জামিন নামঞ্জুর
ইডেন ছাত্রলীগের সভাপতি রিভার জামিন নামঞ্জুর

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তিনদিন পরই বাতিল হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম
তিনদিন পরই বাতিল হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিজের নামে কয়টা সিম আছে জানেন? এখনই চেক করুন!
নিজের নামে কয়টা সিম আছে জানেন? এখনই চেক করুন!

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গভীর নিম্নচাপটি ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থায়’ পরিণত, কখন-কোথায় আঘাত হানতে পারে
গভীর নিম্নচাপটি ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থায়’ পরিণত, কখন-কোথায় আঘাত হানতে পারে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড পড়ে নিহত কালামের দাফন সম্পন্ন
মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড পড়ে নিহত কালামের দাফন সম্পন্ন

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আর নয় গোপনে, প্রকাশ্যেই প্রেম করে বেড়াচ্ছেন জাস্টিন ট্রুডো ও কেটি পেরি
আর নয় গোপনে, প্রকাশ্যেই প্রেম করে বেড়াচ্ছেন জাস্টিন ট্রুডো ও কেটি পেরি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩০ মিনিটের ব্যবধানে দক্ষিণ চীন সাগরে মার্কিন হেলিকপ্টার ও যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত
৩০ মিনিটের ব্যবধানে দক্ষিণ চীন সাগরে মার্কিন হেলিকপ্টার ও যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিধিমালায় না থাকায় এনসিপিকে শাপলা দেওয়ার সুযোগ নেই : ইসি সচিব
বিধিমালায় না থাকায় এনসিপিকে শাপলা দেওয়ার সুযোগ নেই : ইসি সচিব

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল ও ফ্লাইওভারের বিয়ারিং প্যাডের মান যাচাইয়ে হাইকোর্টে রিট
মেট্রোরেল ও ফ্লাইওভারের বিয়ারিং প্যাডের মান যাচাইয়ে হাইকোর্টে রিট

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৮ সালের নির্বাচনে ‘ভাইস প্রেসিডেন্ট’ পদে লড়বেন না ট্রাম্প
২০২৮ সালের নির্বাচনে ‘ভাইস প্রেসিডেন্ট’ পদে লড়বেন না ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাবেদের অর্থ পাচার এখনও চলছে, এস আলম-আরামিট গ্রুপের যোগসাজশ
জাবেদের অর্থ পাচার এখনও চলছে, এস আলম-আরামিট গ্রুপের যোগসাজশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাখ লাখ টাকা নিয়ে ‘উড়ে গেল’ উড়াও বাংলাদেশ!
লাখ লাখ টাকা নিয়ে ‘উড়ে গেল’ উড়াও বাংলাদেশ!

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিবি পরিচয়ে প্রেমের সম্পর্ক, কফিতে ওষুধ মিশিয়ে নারীর মোবাইল-স্বর্ণালঙ্কার লুট
ডিবি পরিচয়ে প্রেমের সম্পর্ক, কফিতে ওষুধ মিশিয়ে নারীর মোবাইল-স্বর্ণালঙ্কার লুট

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফ্যাসিবাদবিরোধী দলগুলোকে নিয়ে বৃহৎ জোট গঠনের চিন্তা করছে বিএনপি : সালাহউদ্দিন
ফ্যাসিবাদবিরোধী দলগুলোকে নিয়ে বৃহৎ জোট গঠনের চিন্তা করছে বিএনপি : সালাহউদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেট্রোরেল পুরোদমে চলাচল শুরু
মেট্রোরেল পুরোদমে চলাচল শুরু

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দায়িত্ব হস্তান্তরের আগ পর্যন্ত উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক চলবে : অন্তর্বর্তী সরকার
দায়িত্ব হস্তান্তরের আগ পর্যন্ত উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক চলবে : অন্তর্বর্তী সরকার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঠে ঝাঁপিয়ে ক্যাচ, তারপরই আইসিইউতে শ্রেয়াস আইয়ার
মাঠে ঝাঁপিয়ে ক্যাচ, তারপরই আইসিইউতে শ্রেয়াস আইয়ার

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় তুর্কি বাহিনীকে মেনে নেওয়া হবে না, মুখ খুললেন ইসরায়েলি পররাষ্ট্রমন্ত্রী
গাজায় তুর্কি বাহিনীকে মেনে নেওয়া হবে না, মুখ খুললেন ইসরায়েলি পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থ পাচারে সহায়তার অভিযোগে ব্যাংক এশিয়াকে ৩০ লাখ টাকা জরিমানা
অর্থ পাচারে সহায়তার অভিযোগে ব্যাংক এশিয়াকে ৩০ লাখ টাকা জরিমানা

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইউক্রেনের রণাঙ্গনে কেন ব্যর্থ পশ্চিমা ড্রোন?
ইউক্রেনের রণাঙ্গনে কেন ব্যর্থ পশ্চিমা ড্রোন?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইস্তাম্বুলে আলোচনার মধ্যেই আফগান-পাকিস্তান সীমান্তে নতুন সংঘর্ষ, নিহত ৩০
ইস্তাম্বুলে আলোচনার মধ্যেই আফগান-পাকিস্তান সীমান্তে নতুন সংঘর্ষ, নিহত ৩০

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পারমাণবিক অস্ত্র নিয়ন্ত্রণ চুক্তি বাতিল করলেন পুতিন
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পারমাণবিক অস্ত্র নিয়ন্ত্রণ চুক্তি বাতিল করলেন পুতিন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাফিসা কামালের অরবিটালসসহ ৮ ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে মানিলন্ডারিং আইনে মামলা
নাফিসা কামালের অরবিটালসসহ ৮ ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে মানিলন্ডারিং আইনে মামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনে বিশ্বের সর্বোচ্চ গতির ট্রেন, ঘণ্টায় ছুটবে ৪৫০ কিলোমিটার
চীনে বিশ্বের সর্বোচ্চ গতির ট্রেন, ঘণ্টায় ছুটবে ৪৫০ কিলোমিটার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’-এর প্রভাবে দেশজুড়ে বৃষ্টির আভাস
ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’-এর প্রভাবে দেশজুড়ে বৃষ্টির আভাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রেসিডেন্ট ম্যাক্রোঁর স্ত্রীকে ‘পুরুষ’ বলায় মামলা, ফ্রান্সে ১০ জনের বিচার শুরু
প্রেসিডেন্ট ম্যাক্রোঁর স্ত্রীকে ‘পুরুষ’ বলায় মামলা, ফ্রান্সে ১০ জনের বিচার শুরু

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অজি নারী ক্রিকেটারদের শ্লীলতাহানি, ভারতীয় মন্ত্রীর মন্তব্যে তোলপাড়
অজি নারী ক্রিকেটারদের শ্লীলতাহানি, ভারতীয় মন্ত্রীর মন্তব্যে তোলপাড়

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩০০ আসনে চূড়ান্ত ভোটকেন্দ্র ৪২ হাজার ৭৬১
৩০০ আসনে চূড়ান্ত ভোটকেন্দ্র ৪২ হাজার ৭৬১

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষিণ চীন সাগরে মার্কিন হেলিকপ্টার ও যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত
দক্ষিণ চীন সাগরে মার্কিন হেলিকপ্টার ও যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিদ্রোহী ঠেকাতে কঠোর বিএনপি
বিদ্রোহী ঠেকাতে কঠোর বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

মাত্রাতিরিক্ত খরচে বিরক্ত পর্যটক
মাত্রাতিরিক্ত খরচে বিরক্ত পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

বেগম খালেদা জিয়া অথবা তারেক রহমানকে প্রার্থী চান নেতা-কর্মীরা
বেগম খালেদা জিয়া অথবা তারেক রহমানকে প্রার্থী চান নেতা-কর্মীরা

নগর জীবন

চোখের জলে শেষ বিদায় আজাদকে
চোখের জলে শেষ বিদায় আজাদকে

প্রথম পৃষ্ঠা

‘একাধিক বিয়ে’ লজ্জা নয় সাহস
‘একাধিক বিয়ে’ লজ্জা নয় সাহস

শোবিজ

আপৎসীমার কাছাকাছি খাদ্যের মজুত
আপৎসীমার কাছাকাছি খাদ্যের মজুত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মেয়েটিকে মনে মনে পছন্দ করতাম : মাহফুজ
মেয়েটিকে মনে মনে পছন্দ করতাম : মাহফুজ

শোবিজ

বিনিময়ের বদলে আসছে নতুন প্ল্যাটফর্ম
বিনিময়ের বদলে আসছে নতুন প্ল্যাটফর্ম

শিল্প বাণিজ্য

মৎস্য খামারি যখন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী
মৎস্য খামারি যখন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষে রণক্ষেত্র ক্যাম্পাস
দুই বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষে রণক্ষেত্র ক্যাম্পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

১৬ মাস পর ঢাকায় আসছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত
১৬ মাস পর ঢাকায় আসছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

মিঠুনের মেয়ে বিদ্যা
মিঠুনের মেয়ে বিদ্যা

শোবিজ

হারে সিরিজ শুরু লিটনদের
হারে সিরিজ শুরু লিটনদের

মাঠে ময়দানে

বিষেই শেষ সুন্দরবনের প্রাণপ্রকৃতি
বিষেই শেষ সুন্দরবনের প্রাণপ্রকৃতি

পেছনের পৃষ্ঠা

যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’
যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’

সম্পাদকীয়

গৃহবধূকে তুলে নেওয়ার বিচার দাবিতে থানায় গ্রামবাসী
গৃহবধূকে তুলে নেওয়ার বিচার দাবিতে থানায় গ্রামবাসী

দেশগ্রাম

ঢাকায় এসবার ব্যাংকের অফিস খুলতে চায় মস্কো
ঢাকায় এসবার ব্যাংকের অফিস খুলতে চায় মস্কো

শিল্প বাণিজ্য

জেনে রাখা ভালো
জেনে রাখা ভালো

স্বাস্থ্য

সালিশের নামে প্রকাশ্যে ন্যাড়া পাঁচ তরুণকে
সালিশের নামে প্রকাশ্যে ন্যাড়া পাঁচ তরুণকে

দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে নির্ভরতার প্রতীক পার্কভিউ হসপিটাল
চট্টগ্রামে নির্ভরতার প্রতীক পার্কভিউ হসপিটাল

শিল্প বাণিজ্য

নির্যাতনে মৃত্যু কলেজছাত্রের
নির্যাতনে মৃত্যু কলেজছাত্রের

দেশগ্রাম

খড় কাটা নিয়ে গোলাগুলি, যুবক নিহত
খড় কাটা নিয়ে গোলাগুলি, যুবক নিহত

দেশগ্রাম

প্যারাবন ধ্বংসে মামলা, আসামি ২০
প্যারাবন ধ্বংসে মামলা, আসামি ২০

দেশগ্রাম

আউটসোর্সিং স্টাফসহ ১১ জনের কারাদণ্ড
আউটসোর্সিং স্টাফসহ ১১ জনের কারাদণ্ড

দেশগ্রাম

অ্যান্টিবায়োটিক
অ্যান্টিবায়োটিক

সম্পাদকীয়

কেটেছে জটিলতা, গভীর রাত পর্যন্ত আসবে পণ্য
কেটেছে জটিলতা, গভীর রাত পর্যন্ত আসবে পণ্য

দেশগ্রাম

নিয়োগ পরীক্ষায় অনিয়ম তদন্তে দুদক-স্বাস্থ্যের টিম
নিয়োগ পরীক্ষায় অনিয়ম তদন্তে দুদক-স্বাস্থ্যের টিম

দেশগ্রাম

র্কপোরটে র্কনার
র্কপোরটে র্কনার

অর্থ-বাজার-বাণিজ্য

চিকিৎসক সংকট, ব্যাহত স্বাস্থ্যসেবা
চিকিৎসক সংকট, ব্যাহত স্বাস্থ্যসেবা

দেশগ্রাম