শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৬ জুলাই, ২০২৪ আপডেট:

আম নিয়ে মজার কিছু কথা

আবদুল বাকী চৌধুরী নবাব
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
আম নিয়ে মজার কিছু কথা

আমের ভরা মৌসুম চলছে। আম গ্রীষ্মমণ্ডলীয় দেশগুলোতে ব্যাপকভাবে উৎপাদিত একটি ফল। ভারতের বিভিন্ন ধর্মীয় ও লোকজ অনুষ্ঠানে ব্যবহার্য ফলাদির মধ্যে আমের ব্যবহার সর্বাধিক। এসব অনুষ্ঠানের সঙ্গে আমের মতো অবিচ্ছেদ্য সম্পর্ক অন্য খুব কম ফলেরই রয়েছে। কথিত আছে, স্বয়ং গৌতম বুদ্ধকে একটি আম্রকানন উপহার দেওয়া হয়েছিল, যাতে তিনি এর ছায়ায় বিশ্রাম নিতে পারেন। প্রাচীনকালে নির্মিত ভারতের অজন্তা ইলোরার গুহাচিত্রে রয়েছে আম গাছের অপূর্ব দৃষ্টিনন্দন চিত্র। খ্রিস্টপূর্ব ৩২৭ সালে মহাবীর আলেকজান্ডার সিন্ধু উপত্যকায় এসে সুদৃশ্য আমবাগান দেখে মুগ্ধ হন। আর ভারতবর্ষে পাল রাজাদের আমলে পণ্ডুবর্ধনভুক্তি ও শ্রীনগরভুক্তিতে আমের চাষ করা হতো। বিখ্যাত চীনা পর্যটক হিউয়েন সাং ৬৩২ থেকে ৬৪৫ খ্রিস্টাব্দের মাঝামাঝি সময়ে ভারত উপমহাদেশে ভ্রমণে আসেন এবং তিনিই আম সর্বপ্রথম বহির্বিশ্বে পরিচিত করান। মুসলিম শাসনামলেও আম চাষ ও আমবাগান জনপ্রিয় হয়ে ওঠে। সম্রাট বাবর তাঁর রাজত্বকালে আম ভারতের শ্রেষ্ঠ ফল বলে আখ্যায়িত করেন। মুঘল সম্রাট আকবর ভারতের লাখবাগের দারভাঙার সন্নিকটে প্রায় ১ লাখ আম গাছ রোপণ করেছিলেন। আর সেটিকে ভারতীয় উপমহাদেশের প্রথম সুসংগঠিত আমবাগান বলে অভিহিত করা হয়। এক্ষেত্রে মুর্শিদাবাদের নবাবদের অবদান খাটো করে দেখার অবকাশ নেই। প্রসঙ্গক্রমে উল্লেখ্য, আনুমানিক ১৭০০ সালে ব্রাজিলে প্রথম আম গাছ রোপণের আগ পর্যন্ত পশ্চিম গোলার্ধে আমের চাষ শুরু হয়নি। আর সম্ভবত সেখান থেকে এ ফল ওয়েস্ট ইন্ডিজে পৌঁছে ১৭৪০ সালের দিকে। যতদূর জানা যায়, তাতে প্রতীয়মান হয় স্প্যানিশ, ডাচ, ফ্রেন্স ও ইংরেজদের হাত ধরে ধীরে ধীরে আমেরিকা, মেক্সিকো, অস্ট্রেলিয়া, দক্ষিণ আফ্রিকা, সোমালিয়া, কেনিয়া ও ফিলিপাইনসহ পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে বিস্তার লাভ করে। অবশ্য আমেরিকার গ্রীষ্মমণ্ডলীয় অঞ্চলে কিছু বুনো প্রজাতির আম জন্মে। বর্তমানে অনেক দেশেই আম উৎপাদন হলেও বেশি জন্মে ভারত, চীন, থাইল্যান্ড, মেক্সিকো, ইন্দোনেশিয়া, ব্রাজিল, পাকিস্তান, মিসর, বাংলাদেশ, নাইজেরিয়া ইত্যাদি দেশে। আম গাছ বিভিন্ন কৃষি উপযোগী জলবায়ুতে জন্মাতে সক্ষম বলে বর্তমানে এটিকে পৃথিবীর প্রায় সব অঞ্চলেই পরিলক্ষিত হয়ে থাকে।

বাংলাদেশে বেশ কিছুসংখ্যক উন্নত জাতের আম রয়েছে। এগুলোর অধিকাংশই জন্মে রাজশাহী, চাঁপাইনবাবগঞ্জ, দিনাজপুর ও সাতক্ষীরা এলাকায়। বাজারে এসব আমের চাহিদাই বেশি এবং এ জাতগুলো বাণিজ্যিক দিক থেকেও গুরুত্বপূর্ণ। উন্নত জাতের আমের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে ফজলি, ল্যাংড়া, গোপালভোগ, হিমসাগর, ক্ষীরশাপাতি, আশি^না, কিষানভোগ, কুয়াপাহাড়ি, লতা বোম্বাই, ফোরিয়া বোম্বাই, কোহিতুর, লক্ষণভোগ, মোহনভোগ, রানীপছন্দ, মিস্রিভোগ ইত্যাদি। প্রসঙ্গক্রম উল্লেখ্য, আম সব সময়ই ছিল রাজরাজাদের প্রিয় ফল, সে জন্য এর নাম নৃপপ্রিয়। ফজলি একটি জনপ্রিয় আম। মুঘল বাদশাহ আকবরের দরবারে এক বাইজি ছিলেন। নাম ছিল তার ফজল বিবি। বৃদ্ধ বয়সে ফজল বিবিকে বাদশাহ তাঁর আমবাগানের এক কোণে একটা ঘর তৈরি করে থাকতে দেন। আর ফজল বিবির ঘর ছিল একটি আম গাছের তলায়। সে গাছে বড় বড় আম ধরত। ফজল বিবি মারা যাওয়ার পর মানুষ ওই বড় বড় আমের নাম দেয় ফজলি আম। এখন আমরা যে ফজলি আম খাই, সেটা সেই আদি গাছের আম। তবে সময়ের বিবর্তনে এর আকার ও স্বাদে বেশ বৈচিত্র্য এসেছে। এজন্য এখন ফজলিরও অনেক উপজাত সৃষ্টি হয়েছে। যেমন-সুরমাই ফজলি, মালদা ফজলি, নাক ফজলি, কাল ফজলি ইত্যাদি। এদিকে প্রাচীন ভারতে আম্রপালি নামের এক নর্তকী ছিলেন। তার নামেও বিশেষ একটি জাতের আমের নাম রাখা হয়েছে ‘আম্রপালি’। আমের মধ্যে ছোট হলেও আম্রপালিই সবচেয়ে মিষ্টি। প্রায় আড়াই হাজার বছর আগের কথা। প্রাচীন ভারতে বিহারের অন্তর্গত বৈশালী নামক সবার সমঅধিকার সংবলিত একটি গণতান্ত্রিক শহর ছিল। সেই শহরে বাস করতেন আম্রপালি। একদা মাহানামন নামে একজন জনদরদি ও উদার ব্যক্তি একটি আম গাছের নিচে শিশু আম্রপালিকে কুড়িয়ে পান। তিনি মা-বাবাহীন এই শিশুকে পিতৃ-মাতৃ স্নেহে পালন করতে থাকেন। কালের পরিক্রমায় সে দিনে দিনে বেড়ে ওঠে এবং ভরা যৌবনে পা দেয়। তখন এই অপসরা আম্রপালির রূপের কথা সারা দেশে ছড়িয়ে পড়ে এবং দেশ-বিদেশের রাজপুত্রসহ রাজা থেকে শুরু করে সাধারণ মানুষ পর্যন্ত পাগলপ্রায় হয়ে যান। সবাই বিয়ে করার জন্য এগিয়ে গেলে দ্বন্দ্ব, ঝগড়া ও ভীষণ বিবাদের কথা একের পর এক আসতে থাকে। বলতে গেলে বৈশালী শহরে এটি বড় সমস্যা হয়ে দাঁড়ায়। তখন এ সমস্যা সমাধানের জন্য সেখানের ক্ষমতাধর, ধনবান ও জ্ঞানী-গুণীরা বসে এই মর্মে সিদ্ধান্ত নেন, বৈশালী একটি গণতান্ত্রিক শহর। আর এখানে সবার সমান অধিকার। কেউ আম্রপালিকে একা বিয়ে করতে পারবেন না। আম্রপালির রূপ-যৌবনের ওপর সবার সমান অধিকার আছে বিধায় তিনি হবেন নগরবধূ তথা সবার বধূ; এক কথায় পতিতা। শিশু আম্রপালিকে যে জাতের আম গাছের নিচে কুড়িয়ে পাওয়া যায়, সেই গাছের আমের নাম আম্রপালি। এখানে একটি কথা থেকে যায়, যা হলো যেহেতু তাকে আম গাছের নিচে পাওয়া গেছে, তাই তার নামকরণ করা হয়েছে, ‘আম্রপালি’। আর সংস্কৃতিতে ‘আম্র’ মানে ‘আম’ এবং পল্লব হলো ‘পাতা’।

লেখক : প্রাবন্ধিক

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
শাকসু নির্বাচন: উস্কানি দিলে ব্যবস্থা
শাকসু নির্বাচন: উস্কানি দিলে ব্যবস্থা

১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

স্টারলিংকের স্যাটেলাইট ইন্টারনেট আনতে গ্রামীণফোন ও বিএসসিএলের চুক্তি
স্টারলিংকের স্যাটেলাইট ইন্টারনেট আনতে গ্রামীণফোন ও বিএসসিএলের চুক্তি

২ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

জামদানি শাড়ি-শাপলা ফুলের ন্যাশনাল কস্টিউমে মিথিলা
জামদানি শাড়ি-শাপলা ফুলের ন্যাশনাল কস্টিউমে মিথিলা

৩ মিনিট আগে | শোবিজ

ফিলিপাইনে বিক্ষোভের মুখে দুই মন্ত্রীর পদত্যাগ
ফিলিপাইনে বিক্ষোভের মুখে দুই মন্ত্রীর পদত্যাগ

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস গড়ে বিশ্বকাপে দেড় লাখ জনসংখ্যার দেশ কুরাসাও
ইতিহাস গড়ে বিশ্বকাপে দেড় লাখ জনসংখ্যার দেশ কুরাসাও

৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাখাইনে চীনা প্রকল্পের এলাকায় সংঘর্ষ, ৩০ জান্তা নিহত
রাখাইনে চীনা প্রকল্পের এলাকায় সংঘর্ষ, ৩০ জান্তা নিহত

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্ধ কুকুরকে গুলি, ৬ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ পাচ্ছেন মালিক
অন্ধ কুকুরকে গুলি, ৬ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ পাচ্ছেন মালিক

১৮ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ঝিনাইগাতীতে অজ্ঞাত নারীর অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার
ঝিনাইগাতীতে অজ্ঞাত নারীর অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ছেলের নাম জানল রাঘব-পরিণীতি
ছেলের নাম জানল রাঘব-পরিণীতি

২০ মিনিট আগে | শোবিজ

মাইলফলকের ম্যাচে মুশফিকের ফিফটি
মাইলফলকের ম্যাচে মুশফিকের ফিফটি

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ছেলেকে শ্বাসরোধে হত্যার অভিযোগে সৎমা গ্রেফতার
ছেলেকে শ্বাসরোধে হত্যার অভিযোগে সৎমা গ্রেফতার

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহীতে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ.লীগ কর্মীসহ গ্রেপ্তার ১৭
রাজশাহীতে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ.লীগ কর্মীসহ গ্রেপ্তার ১৭

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অত্যাধুনিক চীনা সাবমেরিন পাচ্ছে পাকিস্তান, ভারতের আধিপত্যে চ্যালেঞ্জ
অত্যাধুনিক চীনা সাবমেরিন পাচ্ছে পাকিস্তান, ভারতের আধিপত্যে চ্যালেঞ্জ

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ১১
রাজধানীতে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ১১

৪০ মিনিট আগে | নগর জীবন

শাকসু নির্বাচন : খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ বৃহস্পতিবার
শাকসু নির্বাচন : খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ বৃহস্পতিবার

৪১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জিম্বাবুয়েকে হারিয়ে ত্রিদেশীয় সিরিজে শুভসূচনা পাকিস্তানের
জিম্বাবুয়েকে হারিয়ে ত্রিদেশীয় সিরিজে শুভসূচনা পাকিস্তানের

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নারী ক্রিকেটারদের নিয়ে লিঙ্গ সংবেদনশীলতা কর্মশালা
নারী ক্রিকেটারদের নিয়ে লিঙ্গ সংবেদনশীলতা কর্মশালা

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মানুষ মৃত্যুর চেয়ে বদনামকে বেশি ভয় করে: জিতু কমল
মানুষ মৃত্যুর চেয়ে বদনামকে বেশি ভয় করে: জিতু কমল

৪৬ মিনিট আগে | শোবিজ

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

৪৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে হবে : মির্জা ফখরুল
গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে হবে : মির্জা ফখরুল

৫২ মিনিট আগে | রাজনীতি

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

নির্বাচন কমিশনকে দৃষ্টান্তমূলক ভূমিকা রাখার আহ্বান জোনায়েদ সাকির
নির্বাচন কমিশনকে দৃষ্টান্তমূলক ভূমিকা রাখার আহ্বান জোনায়েদ সাকির

৫৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

মার্কিন ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রাশিয়ায় কয়েক দফা হামলা ইউক্রেনের
মার্কিন ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রাশিয়ায় কয়েক দফা হামলা ইউক্রেনের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে কেমিক্যাল কারখানায় আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৯ ইউনিট
গাজীপুরে কেমিক্যাল কারখানায় আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৯ ইউনিট

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাংবাদিক সোহেলকে ডিবি তুলে নেওয়ার বিষয়ে যা বলল টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়
সাংবাদিক সোহেলকে ডিবি তুলে নেওয়ার বিষয়ে যা বলল টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনা জাদুঘরে মিলছে তেলাপোকা ও পিঁপড়ার কফি
চীনা জাদুঘরে মিলছে তেলাপোকা ও পিঁপড়ার কফি

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কুষ্টিয়ায় মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ও ফার্মাসিস্টদের মানববন্ধন
কুষ্টিয়ায় মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ও ফার্মাসিস্টদের মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় ১৩ ফিলিস্তিনি নিহত
লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় ১৩ ফিলিস্তিনি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিথিলাকে ভোট দেওয়ার শেষ দিন আজ
মিথিলাকে ভোট দেওয়ার শেষ দিন আজ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গণঅভ্যুত্থানে অংশীজনদের নিয়ে আসন সমঝোতার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি: নুর
গণঅভ্যুত্থানে অংশীজনদের নিয়ে আসন সমঝোতার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি: নুর

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উত্তর কুয়েতে ৭,৭০০ বছরের প্রাচীন ভাটির সন্ধান
উত্তর কুয়েতে ৭,৭০০ বছরের প্রাচীন ভাটির সন্ধান

২২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা
এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা
তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা