শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০১ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ আপডেট:

শহীদ জিয়ার দল বিএনপি

রেজাবুদ্দৌলা চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
শহীদ জিয়ার দল বিএনপি

আওয়ামী লীগ ও সব সহযোগী সংগঠনের নেতা-পাতি নেতারা এবং সদ্য পতিত কর্তৃত্ববাদী সরকারের মোসাহেব-চাটুকার বুদ্ধিজীবীরা জিয়াউর রহমানকে খাটো করার জন্য নানারকম অপপ্রচার চালিয়ে আসছে প্রায় সাড়ে চার দশকব্যাপী। মুক্তিযুদ্ধের সেক্টর কমান্ডার এবং পরবর্তীকালে রাষ্ট্রনায়ক জিয়ার কোনো অবদানই তারা স্বীকার করতে চান না।  ঈর্ষাকাতর ব্যক্তিদের জিয়া-বিরোধিতার কারণগুলো তো সুস্পষ্ট।

একাত্তরের মার্চে দখলদার পাকিস্তানি বাহিনী গণহত্যা শুরুর সঙ্গে সঙ্গে চট্টগ্রামে মেজর জিয়া তাঁর সঙ্গী বাঙালি অফিসার ও প্রায় ৩০০ বাঙালি সৈন্য নিয়ে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করে স্বাধীনতাযুদ্ধ শুরু করেন, চট্টগ্রামের সংগ্রামী জনতা তাঁকে সমর্থন জানান। তখনকার সিনিয়র বাঙালি সামরিক অফিসারদের অন্যতম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টাল সেন্টারের কমান্ডার মেজর জিয়া প্রতিরোধযুদ্ধ চালাতে চালাতে একপর্যায়ে ২৭ মার্চ সন্ধ্যায় চট্টগ্রামের কালুরঘাট স্বাধীন বাংলা বিপ্লবী বেতার কেন্দ্র থেকে প্রথম স্বাধীনতার ঘোষণা দেন। সেই ঘোষণাটি সারা দেশের স্বাধীনতা-সংগ্রামী মানুষ তথা সমগ্র বাঙালি জাতির আশা-ভরসার স্থল হয়ে দাঁড়ায়। একাত্তরের অস্থায়ী সরকারের প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদ ঘটনাটি প্রশংসার সঙ্গে স্বীকার করলেও অন্য সব আওয়ামী লীগাররা তাদের হীনমন্যতা অতিক্রমে ব্যর্থ।

জিয়াউর রহমানের ব্যাপারে তাদের গাত্রদাহের পরের কারণটি ব্যাখ্যা করে বলতে চাই। আড়াই দশকের বেশি রাজনীতি করে জেল-জুলুম নিপীড়ন সহ্য করেও জাতীয় নেতা শেখ মুজিবুর রহমানের ১৯৭২-১৯৭৫ সালের শাসনামলে দেশবাসী চরম আর্থিক সংকটে পড়ে। দেশ পতিত হয় দুর্ভিক্ষাবস্থার মধ্যে। শেষাবধি সবকিছুতে ব্যর্থ হয়ে গণতন্ত্রকে এক পাশে সরিয়ে চালু করলেন একদলীয় বাকশাল শাসনব্যবস্থা- মানুষের মৌলিক অধিকার, মানবাধিকার, সংবাদপত্রে মতপ্রকাশের স্বাধীনতা সবই বরবাদ। চারটি সরকারি দৈনিক পত্রিকা রেখে বাকি সব পত্র-পত্রিকা সাময়িকী নিষিদ্ধ। এমতাবস্থায় সামরিক বাহিনীর একটি ব্যাটালিয়ন ৬ মেজরসহ ১৭ জুনিয়র অফিসারের নেতৃত্বে সৈন্যরা (প্রায় ৭৩০ জন) বিদ্রোহ করে এবং তারা রাষ্ট্রপতি শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যা করে বাকশাল ব্যবস্থার অবসান ঘটায়। তারপরে পঁচাত্তরের ৭ নভেম্বর সিপাহি-জনতার অভ্যুত্থানে জিয়া হন নতুন সরকারের দ্বিতীয় প্রধান ব্যক্তি; পরে তিনি জনগণের ভোটে নির্বাচিত হন রাষ্ট্রপতি। প্রায় সাড়ে পাঁচ বছর ধরে বিরামহীন পরিশ্রমে, মেধা ও দক্ষতা দিয়ে বাংলাদেশে ব্যাপক উন্নয়ন কর্মকান্ড চালান, যা দেশে-বিদেশে প্রশংসিত হয়। এই যে জিয়ার প্রশংসা এবং সাফল্য, এটাই আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মী ও তাদের মোসাহেবদের গাত্রদাহের বড় কারণ। শেখ মুজিবকন্যা শেখ হাসিনা অগণতান্ত্রিক কায়দায় ১৯৮১ সাল থেকে টানা ২০২৪ সালের আগস্ট/৫ অবধি আওয়ামী লীগ সভাপতির পদ দখলে রেখে এবং সাড়ে পনেরো বছর ফ্যাসিবাদী স্টাইলে প্রধানমন্ত্রীর পদটি কবজায় রেখে চরম কর্তৃত্ববাদী শাসন চালিয়েছেন। এর ফলে ঘটেছে বারবার নির্বাচন জালিয়াতি, নানা অনাচার, অপরিসীম অপরাধ, সীমাহীন দুর্নীতি, নাগরিক নির্যাতন ইত্যাদি। শেষাবধি শিক্ষার্থী-গণমানুষের অভ্যুত্থানের মুখে তিনি ৫ আগস্ট পদত্যাগ করে দেশ ছেড়ে ভারতে আশ্রয় নিতে বাধ্য হন।

জিয়াউর রহমান বা বেগম খালেদা জিয়াকে কিন্তু এরকম ভাগ্যবরণ করতে হয়নি। রাষ্ট্রপতি জিয়া জেনারেল এরশাদ ও অন্য ষড়যন্ত্রকারীদের চক্রান্তে নিহত হলেও তাঁর জানাজায় অংশ নেন লাখ লাখ মানুষ। তাঁর ছিল অপরিসীম জনপ্রিয়তা। বেগম খালেদা জিয়া গণ আন্দোলনের প্রতি শ্রদ্ধাবশত তত্ত্বাবধায়ক সরকার পদ্ধতি মেনে নিয়েছিলেন। চালু করেছিলেন ওয়েস্টমিনিস্টার ধাঁচের সংসদীয় গণতন্ত্র। পাঁচ বছর পর আবার সসম্মানে ফিরে এসেছিলেন ক্ষমতায়।

জিয়াউর রহমান দেশের রাজনীতি, তথা রাষ্ট্র ব্যবস্থাপনায় পুরোপুরি গণতন্ত্র ও সুশাসন কায়েম করতে সক্ষম হয়েছিলেন, দেশকে প্রকৃত উন্নয়নের পথে পরিচালিত করতে পেরেছিলেন। তাঁর উদ্ভাবিত বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদের ভিত্তিতে ১৯৭৮ সালের ১ সেপ্টেম্বর প্রতিষ্ঠা করেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপি। প্রতিষ্ঠাকালীন ঘোষণাপত্রের শুরুতেই বলা হয়েছিল- ‘স্বাধীন ও সার্বভৌম বাংলাদেশের অতন্দ্র প্রহরী হচ্ছে-

১. বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদের ভিত্তিতে অনুপ্রাণিত ও সংহত ইস্পাতকঠিন গণঐক্য। ২. জনগণভিত্তিক গণতন্ত্র ও রাজনীতি। ৩. ঐক্যবদ্ধ ও সুসংগঠিত জনগণের অক্লান্ত প্রয়াসের ফলে লব্ধ জাতীয় অর্থনৈতিক মুক্তি, আত্মনির্ভরশীলতা ও প্রগতি।

জিয়াউর রহমানের দূরদর্শী এবং রাষ্ট্রনায়কোচিত রাজনীতি আর বিএনপি প্রতিষ্ঠা প্রমাণ করেছে যে, এ দেশে হাজার রকমের নিপীড়ন সত্ত্বেও বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদের রাজনীতি অক্ষুণ্ণ থাকবে ইনশা আল্লাহ।  শত নিপীড়ন সহ্য করেও বিএনপি সর্বাপেক্ষা বড় ও ♦ লেখক : বিএনপির সাবেক তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক

 

এই বিভাগের আরও খবর
অজ্ঞাত লাশ বাড়ছে
অজ্ঞাত লাশ বাড়ছে
সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি
সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি
নিজের বিচারে নিজেই বিচারক ট্রাম্প
নিজের বিচারে নিজেই বিচারক ট্রাম্প
ধর্মীয় আলোচনায় শিষ্টাচার
ধর্মীয় আলোচনায় শিষ্টাচার
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
ভাঁড়ারে টান, সঞ্চয়ে হাত
ভাঁড়ারে টান, সঞ্চয়ে হাত
উত্তাল রাজনীতি
উত্তাল রাজনীতি
খেলনাও শিক্ষক
খেলনাও শিক্ষক
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
‘বাণিজ্যে বসতে লক্ষ্মী’
‘বাণিজ্যে বসতে লক্ষ্মী’
বর্জ্য থেকেই শক্তি ও সম্পদ
বর্জ্য থেকেই শক্তি ও সম্পদ
সর্বশেষ খবর
দেশে ভোটার ১২ কোটি ৭৬ লাখ ১২ হাজার ৩৮৪ জন
দেশে ভোটার ১২ কোটি ৭৬ লাখ ১২ হাজার ৩৮৪ জন

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
দিনাজপুরে অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

২৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

নিবন্ধন ফিরে পেল জাগপা
নিবন্ধন ফিরে পেল জাগপা

৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

বান্দরবানে জাতীয় স্বেচ্ছায় রক্তদান দিবস পালিত
বান্দরবানে জাতীয় স্বেচ্ছায় রক্তদান দিবস পালিত

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১৭ বছরে ছাত্রদল প্রকৃত রাজনীতি করতে পারেনি: এ্যানি
১৭ বছরে ছাত্রদল প্রকৃত রাজনীতি করতে পারেনি: এ্যানি

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেট সীমান্তে বিএসএফ’র অনুপ্রবেশ, স্থানীয়দের প্রতিরোধ
সিলেট সীমান্তে বিএসএফ’র অনুপ্রবেশ, স্থানীয়দের প্রতিরোধ

১৭ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ফুলবাড়ীতে প্রিপেইড মিটার স্থাপন প্রকল্প বাতিলের দাবিতে মানববন্ধন
ফুলবাড়ীতে প্রিপেইড মিটার স্থাপন প্রকল্প বাতিলের দাবিতে মানববন্ধন

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহাসড়কে বাইক প্রতিযোগিতা, প্রাণ গেল তরুণের
মহাসড়কে বাইক প্রতিযোগিতা, প্রাণ গেল তরুণের

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে তিনজন নিহতের ঘটনায় ২০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
গণপিটুনিতে তিনজন নিহতের ঘটনায় ২০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে সড়কে বিদ্যুতায়িত হয়ে কিশোরের মৃত্যু
রংপুরে সড়কে বিদ্যুতায়িত হয়ে কিশোরের মৃত্যু

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারী বিশ্বকাপ ফাইনাল : টস জিতে ফিল্ডিংয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা
নারী বিশ্বকাপ ফাইনাল : টস জিতে ফিল্ডিংয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি ভবনগুলোতে ‌‌‘গ্রিন বিল্ডিং’ বাধ্যতামূলক করা জরুরি: পরিবেশ উপদেষ্টা
সরকারি ভবনগুলোতে ‌‌‘গ্রিন বিল্ডিং’ বাধ্যতামূলক করা জরুরি: পরিবেশ উপদেষ্টা

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশিদের জন্য বাহরাইনের ভিসা চালুর অনুরোধ পররাষ্ট্র উপদেষ্টার
বাংলাদেশিদের জন্য বাহরাইনের ভিসা চালুর অনুরোধ পররাষ্ট্র উপদেষ্টার

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

এক মাসে ফুলবাড়ী সীমান্তে ২৭ লাখ টাকার মাদক জব্দ
এক মাসে ফুলবাড়ী সীমান্তে ২৭ লাখ টাকার মাদক জব্দ

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরে সর্বোচ্চ লেনদেনের রেকর্ড গড়ল নগদ
অক্টোবরে সর্বোচ্চ লেনদেনের রেকর্ড গড়ল নগদ

৪৫ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

পুঁজিবাজারে বেড়েছে লেনদেন
পুঁজিবাজারে বেড়েছে লেনদেন

৪৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সাতক্ষীরায় পচা মাংস বিক্রির অভিযোগে ব্যবসায়ীকে দুই মাসের কারাদণ্ড
সাতক্ষীরায় পচা মাংস বিক্রির অভিযোগে ব্যবসায়ীকে দুই মাসের কারাদণ্ড

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চানখারপুলে ৬ হত্যা: সাক্ষ্য দিলেন সিআইডির ২ ফরেনসিক বিশেষজ্ঞ
চানখারপুলে ৬ হত্যা: সাক্ষ্য দিলেন সিআইডির ২ ফরেনসিক বিশেষজ্ঞ

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সড়ক দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
সড়ক দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগের দাবিতে মানববন্ধন
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগের দাবিতে মানববন্ধন

৫৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

কুষ্টিয়ায় নিয়োগ পরীক্ষায় দুর্নীতি : জড়িতদের শাস্তি ও পুনঃপরীক্ষার দাবি
কুষ্টিয়ায় নিয়োগ পরীক্ষায় দুর্নীতি : জড়িতদের শাস্তি ও পুনঃপরীক্ষার দাবি

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এফবিসিসিআই প্রশাসকের দায়িত্ব নিলেন অতিরিক্ত সচিব আবদুর রহিম খান
এফবিসিসিআই প্রশাসকের দায়িত্ব নিলেন অতিরিক্ত সচিব আবদুর রহিম খান

৫৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

রূপগঞ্জে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে আনন্দ শোভাযাত্রা
রূপগঞ্জে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে আনন্দ শোভাযাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জয়পুরহাটে ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের পাশে বিএনপি নেতা
জয়পুরহাটে ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের পাশে বিএনপি নেতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রং মেশানো ডাল আমদানি ও বিক্রিতে নিষেধাজ্ঞা
রং মেশানো ডাল আমদানি ও বিক্রিতে নিষেধাজ্ঞা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে রনি হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার
গাজীপুরে রনি হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার এক গ্রামে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু ‘চীনা জামাই’
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার এক গ্রামে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু ‘চীনা জামাই’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটের শ্রমিক নেতাদের গ্রেফতারের প্রতিবাদে বরিশালে বিক্ষোভ
সিলেটের শ্রমিক নেতাদের গ্রেফতারের প্রতিবাদে বরিশালে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রেনে কাটা পড়ে প্রাণ গেল বৃদ্ধার
ট্রেনে কাটা পড়ে প্রাণ গেল বৃদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৯৫০-এর দশকের আকাশে দেখা আলোর ঝলক নিয়ে রহস্য
১৯৫০-এর দশকের আকাশে দেখা আলোর ঝলক নিয়ে রহস্য

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সর্বাধিক পঠিত
‘জামায়াতকে বাদ দিয়ে হলেও সব দল ঐক্যবদ্ধভাবে নির্বাচনে যাবে’
‘জামায়াতকে বাদ দিয়ে হলেও সব দল ঐক্যবদ্ধভাবে নির্বাচনে যাবে’

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুতিন আনলেন নতুন পারমাণবিক টর্পেডো ‘পসাইডন’, আতঙ্কে ইউরোপ
পুতিন আনলেন নতুন পারমাণবিক টর্পেডো ‘পসাইডন’, আতঙ্কে ইউরোপ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষ কর্মীদের জন্য নতুন ভিসা চালু করছে পর্তুগাল
দক্ষ কর্মীদের জন্য নতুন ভিসা চালু করছে পর্তুগাল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলের কণ্ঠ নকল করে অসত্য ভিডিও প্রচার
মির্জা ফখরুলের কণ্ঠ নকল করে অসত্য ভিডিও প্রচার

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পদ্মাপাড়ে মিথেন গ্যাসের উপস্থিতি পেল বাপেক্স
পদ্মাপাড়ে মিথেন গ্যাসের উপস্থিতি পেল বাপেক্স

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচনের আগে ইসলামকে রাজনৈতিক ফায়দা লাভে ব্যবহারের চেষ্টা : সালাহউদ্দিন
নির্বাচনের আগে ইসলামকে রাজনৈতিক ফায়দা লাভে ব্যবহারের চেষ্টা : সালাহউদ্দিন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিবাহবিচ্ছেদ’ প্রশ্নে যে জবাব দেন ঐশ্বরিয়া
‘বিবাহবিচ্ছেদ’ প্রশ্নে যে জবাব দেন ঐশ্বরিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তিন বাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ, নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তিন বাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ, নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন প্রেমে মজেছেন মালাইকা!
নতুন প্রেমে মজেছেন মালাইকা!

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিডিয়া ও তৃণমূলের সঙ্গে সম্পর্ক বাড়াতে বিএনপির ৭ টিম গঠন
মিডিয়া ও তৃণমূলের সঙ্গে সম্পর্ক বাড়াতে বিএনপির ৭ টিম গঠন

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২-এর সংবিধান বাতিল করতে হবে : মামুনুল হক
৭২-এর সংবিধান বাতিল করতে হবে : মামুনুল হক

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কর ফাঁকিতেও চ্যাম্পিয়ন সেই ডাক্তাররা
কর ফাঁকিতেও চ্যাম্পিয়ন সেই ডাক্তাররা

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কোহলির রেকর্ড ভেঙে শীর্ষে বাবর
কোহলির রেকর্ড ভেঙে শীর্ষে বাবর

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামি আলেমের সম্ভাব্য সফর প্রসঙ্গে ভারতের মন্তব্য ঢাকার নজরে এসেছে
ইসলামি আলেমের সম্ভাব্য সফর প্রসঙ্গে ভারতের মন্তব্য ঢাকার নজরে এসেছে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় বংশোদ্ভূত সিইও’র বিরুদ্ধে ৫০০ মিলিয়ন ডলারের জালিয়াতির অভিযোগ
ভারতীয় বংশোদ্ভূত সিইও’র বিরুদ্ধে ৫০০ মিলিয়ন ডলারের জালিয়াতির অভিযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নীল রঙের কুকুর! বিজ্ঞানীরাও হতবাক
নীল রঙের কুকুর! বিজ্ঞানীরাও হতবাক

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

তত্ত্বাবধায়ক বাতিলের রায় দিয়েই রাজনৈতিক সংকটের শুরু : আপিল বিভাগকে বিএনপি
তত্ত্বাবধায়ক বাতিলের রায় দিয়েই রাজনৈতিক সংকটের শুরু : আপিল বিভাগকে বিএনপি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্বরাষ্ট্র-পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অনুমতি দিলে জাকির নায়েক বাংলাদেশে আসবেন: ধর্ম উপদেষ্টা
স্বরাষ্ট্র-পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অনুমতি দিলে জাকির নায়েক বাংলাদেশে আসবেন: ধর্ম উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেপরোয়া ট্রাম্পের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান ওবামার
বেপরোয়া ট্রাম্পের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান ওবামার

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাপলা কলি দেওয়া হলে নেবে এনসিপি
শাপলা কলি দেওয়া হলে নেবে এনসিপি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পদ্মার এক পাঙাশ বিক্রি হলো ৬৭ হাজার টাকায়
পদ্মার এক পাঙাশ বিক্রি হলো ৬৭ হাজার টাকায়

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও জামায়াতের আমির নির্বাচিত ডা. শফিকুর রহমান
আবারও জামায়াতের আমির নির্বাচিত ডা. শফিকুর রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হোটেলে রুম না পেয়ে থাকতে চাইলেন মান্নাতে, ভক্তকে শাহরুখের জবাব
হোটেলে রুম না পেয়ে থাকতে চাইলেন মান্নাতে, ভক্তকে শাহরুখের জবাব

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বৃষ্টিপাতের মধ্যেই ১০ জেলায় ঝড়ের আশঙ্কা
বৃষ্টিপাতের মধ্যেই ১০ জেলায় ঝড়ের আশঙ্কা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রবল বৃষ্টিতে এক্সপ্রেসওয়েতে উল্টে গেল বাস
প্রবল বৃষ্টিতে এক্সপ্রেসওয়েতে উল্টে গেল বাস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন ঘোষণা
১৫ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন ঘোষণা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাইজেরিয়ায় সামরিক অভিযান চালানোর হুমকি ট্রাম্পের
নাইজেরিয়ায় সামরিক অভিযান চালানোর হুমকি ট্রাম্পের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই বছরে দেড় লাখ মৃত্যু, কেন রক্তে ভাসছে সুদান
দুই বছরে দেড় লাখ মৃত্যু, কেন রক্তে ভাসছে সুদান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দোষী বা নির্দোষের বাইরে ইনুর বক্তব্য আমলে নেয়ার সুযোগ নেই: চিফ প্রসিকিউটর
দোষী বা নির্দোষের বাইরে ইনুর বক্তব্য আমলে নেয়ার সুযোগ নেই: চিফ প্রসিকিউটর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আগে নির্বাচন চায় দেশবাসী
আগে নির্বাচন চায় দেশবাসী

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. আলী রীয়াজের পদত্যাগ দাবি নিউইয়র্ক বিএনপির
ড. আলী রীয়াজের পদত্যাগ দাবি নিউইয়র্ক বিএনপির

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার সংস্কার বাস্তবায়নে কমিশন
এবার সংস্কার বাস্তবায়নে কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন চ্যাম্পিয়ন পাবে ক্রিকেটবিশ্ব
নতুন চ্যাম্পিয়ন পাবে ক্রিকেটবিশ্ব

মাঠে ময়দানে

শোবিজ কাঁপানো প্রেম
শোবিজ কাঁপানো প্রেম

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিপজ্জনক বগুড়ার মহাসড়ক
বিপজ্জনক বগুড়ার মহাসড়ক

নগর জীবন

আসছেন জাকির নায়েক, ভারতের সতর্কবার্তা
আসছেন জাকির নায়েক, ভারতের সতর্কবার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা
নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

আড়াই শ বছরের কাঠগোলাপ গাছ
আড়াই শ বছরের কাঠগোলাপ গাছ

পেছনের পৃষ্ঠা

৯ দফা সংস্কার প্রস্তাব বাংলাদেশ ব্যাংকের
৯ দফা সংস্কার প্রস্তাব বাংলাদেশ ব্যাংকের

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে সাজ্জাদ হত্যার নেপথ্যে পরিবহন চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণ!
চট্টগ্রামে সাজ্জাদ হত্যার নেপথ্যে পরিবহন চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণ!

নগর জীবন

গণভোট ছাড়া নির্বাচনের দুই পয়সার মূল্য নেই
গণভোট ছাড়া নির্বাচনের দুই পয়সার মূল্য নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মওদুদী নয়, মদিনার ইসলাম চর্চা করি
মওদুদী নয়, মদিনার ইসলাম চর্চা করি

প্রথম পৃষ্ঠা

পাহাড়ি মেলায় মানুষের উচ্ছ্বাস
পাহাড়ি মেলায় মানুষের উচ্ছ্বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

আলালের বক্তব্য জামায়াতের প্রতিবাদ
আলালের বক্তব্য জামায়াতের প্রতিবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই দলের বোঝাপড়ার কথা শোনা যাচ্ছে
দুই দলের বোঝাপড়ার কথা শোনা যাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে সরব বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে সরব বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

গাছের ওপর ১২ ফুট লম্বা অজগর
গাছের ওপর ১২ ফুট লম্বা অজগর

খবর

এ বয়সে চাকরি পামু কোথায়
এ বয়সে চাকরি পামু কোথায়

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যয় বেড়েছে ব্যবসায়
ব্যয় বেড়েছে ব্যবসায়

পেছনের পৃষ্ঠা

দলের কাছে নতি স্বীকার উপদেষ্টাদের
দলের কাছে নতি স্বীকার উপদেষ্টাদের

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন দলের চার নেতা কুশলী প্রচারে
তিন দলের চার নেতা কুশলী প্রচারে

নগর জীবন

দুই ভাইকে কুপিয়ে হত্যা নরসিংদীতে
দুই ভাইকে কুপিয়ে হত্যা নরসিংদীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন কমিশন গঠন হয়েছে ভাগাভাগি করে
নির্বাচন কমিশন গঠন হয়েছে ভাগাভাগি করে

পেছনের পৃষ্ঠা

বই পড়ায় ১০২ দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ৯৭তম
বই পড়ায় ১০২ দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ৯৭তম

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বার খুললেও জাহাজ নেই!
দ্বার খুললেও জাহাজ নেই!

পেছনের পৃষ্ঠা

বৃষ্টিতে ভোগান্তি নগরবাসীর
বৃষ্টিতে ভোগান্তি নগরবাসীর

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৭০ হাজার ছাড়াল
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৭০ হাজার ছাড়াল

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনই শক্তিশালী গণতান্ত্রিক সমাধান
নির্বাচনই শক্তিশালী গণতান্ত্রিক সমাধান

পেছনের পৃষ্ঠা