শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ আপডেট:

রাজনীতির তিনটি শনির দশা! তারপর বৃহস্পতি!

গোলাম মাওলা রনি
প্রিন্ট ভার্সন
রাজনীতির তিনটি শনির দশা! তারপর বৃহস্পতি!

বাংলাদেশের রাজনীতিতে কেন বারবার তিনটি শনির দশার আবির্ভাব হয় এবং সেগুলোর পর কেন চতুর্থ দৃশ্যে বৃহস্পতি দেখা যায় তা আমার মাথায় ঢোকে না। আমি নিয়তিতে বিশ্বাস করা একজন সাদামাটা হাবাগোবা মানুষ। জটিল গণনা অর্থাৎ অঙ্ক আমার মাথায় ঢোকে না। বিজ্ঞান নিয়েও আমার দুর্বলতা সীমাহীন। জীববিদ্যা, রসায়ন, পদার্থবিদ্যা, মহাকাশবিদ্যা কিংবা পানিবিদ্যার নাম শুনেছি বটে- কিন্তু বিষয়বস্তুর গভীরে  ঢুকতে পারিনি কোনো দিন। ফলে দীন-দুনিয়ার অন্য সব বেহিসাবি বেকুবের মতো আমিও প্রকৃতির বিজ্ঞানকে প্রকৃতির লীলাখেলা ভেবে প্রায়ই আশ্চর্য হই এবং কোনো কিছু না ভেবেই শিশুদের মতো চুষনি অথবা লেবেনচুস পেলেই একেবারে চুপ হয়ে যাই। আমি ভেবে পাই না কেন আগস্ট মাসে আওয়ামী লীগের পেছনে যমদূত ঘোরাফেরা করে। কেন ১৫ আগস্ট, ২১ আগস্ট এবং ৫ আগস্টে আওয়ামী লীগের জীবনে বিভীষিকা নেমে এসেছিল।

১৯৭৫ সালের ৪৯ বছর পর কেন ২০২৪ সালে আওয়ামী লীগের পতন হলো, আবার ১৯৭৫ সালের ২৯ বছর পর কেন ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট এলো। ইবনে খালদুনের সেই বিখ্যাত উক্তি- প্রতি ১০০ বছর পর ভূখন্ডের ভৌগোলিক ও রাজনৈতিক আকার পরিবর্তন হয় এবং প্রতি ৫০ বছর পর পর রাজনৈতিক পটপরিবর্তন হয়। সেক্ষেত্রে ১৯৭৫, ২০০৪ এবং ২০২৪ সালের সংখ্যাগুলোর যোগফল ৩৬ এবং ১৫ আগস্ট, ২১ আগস্ট ও ৫ আগস্টকে যোগ করলে পাওয়া যায় ১৪ সংখ্যা। এখন ৩৬ এবং ১৪ যোগ করলে যে ৫০ সংখ্যা হয় তার সঙ্গে ইবনে খালদুনের তথ্য আমি কীভাবে মেলাব তা ভেবে পাচ্ছি না।

ইবনে খালদুন যেভাবে মাটি-মানুষ রাজ্য রাজা রাজধানী গোত্রপ্রীতি দল গঠন নিয়ে নিখুঁত অঙ্ক কষে অনেক কিছু লিখে গিয়েছেন তদ্রুপ হাজার হাজার বছর আগে আকাশের গ্রহ-নক্ষত্রের গতিবিধির সঙ্গে পৃথিবীর রাজনীতির কী সংযোগ রয়েছে তাও অঙ্ক কষে বহু জ্যোতির্বিজ্ঞানী নির্ভুলভাবে বর্ণনা করে  গেছেন। তো সেসব বর্ণনার সঙ্গে বাংলাদেশের রাজনীতির চতুরঙ্গের কী সংযোগ রয়েছে তা আমি বলতে পারব না- তবে ১৯৫৮ সাল থেকে যদি ২০২৪ সালের বাংলার রাজনৈতিক পটপরিবর্তনগুলো বিবেচনা করি তবে দেখব যে, অতি দ্রুত পর পর তিনটি দুর্ঘটনা ঘটে। তারপর চতুর্থ ঘটনার মাধ্যমে আগের তিনটি দুর্ঘটনার অপছায়া দূর হয়।

বাংলার ইতিহাসের প্রথম সামরিক শাসন জারি হয় ১৯৫৮ সালের ৭ অক্টোবর। এই অভূতপূর্ব ঘটনার মাধ্যমে আমরা ত্রাণকর্তা হিসেবে জেনারেল আইয়ুব খানকে পাই। ১৯৫৪ থেকে ১৯৫৮ সালের সীমাহীন রাজনৈতিক অস্থিরতা-অনিশ্চয়তা এবং ১৯৫৮ সালের পর পর তিনটি দুর্ঘটনার পর যখন চতুর্থ দৃশ্যে মহানায়ক হিসেবে আইয়ুব খানের আগমন ঘটে তখন মানুষ একবাক্যে স্লোগান তোলে দেশ ভালো পাকিস্তান- নেতা ভালো আইয়ুব খান। তাকে নিয়ে বাঙালির আদিখ্যেতা কী পরিমাণ ছিল তা যদি অনুধাবন করতে চান তবে তিনি যেদিন পূর্ববঙ্গে এসেছিলেন এবং তৎকালীন রেসকোর্সে জনসভা করেছিলেন সেই জনসভার উপস্থিতি এবং জনগণের মন্তব্য পর্যালোচনা করতে হবে। বাংলার ইতিহাসের সবচেয়ে বড় জনসভা হয়েছিল আইয়ুব খানকে বরণ করে নেওয়ার সেই সময়ের রেসকোর্সে। আর জনগণ আইয়ুব খানের চেহারা মোবারক দেখে মন্তব্য করেছিল, রাজা তো এরকমই হওয়া উচিত।

পূর্ববাংলার রাজনীতিতে পর পর তিনটি দুর্ঘটনার পরিণামে আইয়ুব খানের অভ্যুদয় ঘটেছিল যার প্রথমটি ছিল-১৯৫৮ সালের ৩১ মার্চ পূর্ববঙ্গ আওয়ামী লীগ সরকারের পতন। তৎকালীন মুখ্যমন্ত্রী আতাউর রহমান খান এবং আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক শেখ মুজিবুর রহমানের অন্তর্দ্বন্দ্ব-কলহবিবাদ এবং আদমজী জুটমিলে ভয়াবহ শ্রমিক সংঘর্ষের জেরে পূর্ববঙ্গে আতাউর রহমান খানের সরকার এবং কেন্দ্রে হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর সরকারের পতন হয়।

দ্বিতীয় ঘটনা ঘটে ১৯৫৮ সালের সেপ্টেম্বর মাসের ২৩ তারিখে। সেদিন প্রাদেশিক পরিষদের অধিবেশন চলাকালীন আওয়ামী লীগ ও কৃষক শ্রমিক প্রজা পার্টির মধ্যে মারামারি শুরু হলে ডেপুটি স্পিকার সাহেদ আলীকে সংসদের ভিতরে পিটিয়ে মেরে ফেলা হয়। তৃতীয় ঘটনা ঘটে ১৯৫৮ সালের ৭ অক্টোবর। পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট ইস্কান্দার মির্জা দেশে সামরিক শাসন জারি করেন। এরপর ২৭ অক্টোবর চতুর্থ ঘটনার মাধ্যমে আইয়ুব খানকে আমরা পাকিস্তানের রাষ্ট্রপতির চেয়ারে বসতে দেখি।

১৯৭১ সালের মার্চ মাসের তিনটি দুর্ঘটনার পর কীভাবে আমরা মুক্তিযুদ্ধে জড়িয়ে পড়েছিলাম এবং চতুর্থ দৃশ্যে ১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবস পেয়েছিলাম সেই কাহিনি সংক্ষেপে বলার চেষ্টা করছি। বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণের পর সবচেয়ে বড় দুর্ঘটনা ছিল ২৫ মার্চ রাতে ঢাকায় পাকিস্তান সেনাবাহিনীর ব্লক রেইড, তান্ডব এবং রাজারবাগ পুলিশ ফাঁড়ি আক্রমণ। এরপর দ্বিতীয় দুর্ঘটনা ছিল ২৫ মার্চ মধ্যরাতে শেখ মুজিবের গ্রেপ্তার এবং তৃতীয় দুর্ঘটনা ছিল পাকিস্তান সামরিক জান্তার ২৫ মার্চের কালরাতের ভয়াল দৃশ্য ধামাচাপা দেওয়ার অপচেষ্টা। ২৬ মার্চ সকালে দুনিয়া কাঁপানো সাংবাদিক সাইমন ড্রিং পাকিস্তানি জান্তার চোখ ফাঁকি দিয়ে পালিয়ে যান এবং অপারেশন সার্চলাইট নামক ২৫ মার্চ রাতের ভয়াল গণহত্যার ছবি ওয়াশিংটন পোস্টের মাধ্যমে সারা দুনিয়ায় ছড়িয়ে দেন। বিশ্বব্যাপী হইচই শুরু হয়ে যায়। পাকিস্তানের সহযোগী একটি দৈনিক পত্রিকার শত অপচেষ্টা এবং জেনারেল নিয়াজির দম্ভ বিফলে যায়। পত্রিকাটি প্রচার করেছিল ওগুলো গণহত্যার ছবি নয়- ’৭০-এর ভয়াবহ জলোচ্ছ্বাসের মানবিক বিপর্যয়ের ছবি। অন্যদিকে নিয়াজি বলেছিলেন, ম্যায় ইস হারামজাদে কওম ফি নাসল বদল দুঙ্গা অর্থাৎ আমি এই জারজ জাতির বংশগতি বদলে দেব।

স্বাধীন বাংলায় ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট থেকে ৭ নভেম্বর পর্যন্ত পর পর তিনটি দুর্ঘটনা ঘটেছিল। প্রথমটি ছিল- বঙ্গবন্ধু হত্যাকান্ড। তারপর খালেদ মোশাররফ ক্যু ব্যর্থতা এবং নিহত হওয়া এবং জেল হত্যাকান্ড। তিন নম্বর দুর্ঘটনা ছিল ১৯৭৫ সালের ২৪ নভেম্বর কর্নেল তাহেরের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহের মামলা এবং গ্রেপ্তারের নির্দেশ এবং ২৬ নভেম্বর সকাল ৯টায় ঢাকাস্থ ভারতীয় দূতাবাসে জাসদের হামলা এবং রাষ্ট্রদূত সমর সেনকে জিম্মি করার চেষ্টা।

জিয়াউর রহমানের হত্যাকান্ড এবং জেনারেল এরশাদের ক্ষমতা লাভের আগেও তিনটি দুর্ঘটনা ঘটেছিল। প্রথমটি ছিল ১৯৮১ সালের মে মাসের ৩০ তারিখে প্রেসিডেন্ট জিয়ার হত্যাকান্ড। দ্বিতীয়টি মেজর জেনারেল আবুল মঞ্জুরের হত্যাকান্ড, তৃতীয়টি প্রেসিডেন্ট সাত্তারের ক্ষমতাচ্যুতি এবং চতুর্থ দৃশ্যে এরশাদের ক্ষমতা লাভ। এরশাদের পতন এবং বিচারপতি সাহাবুদ্দীনের ক্ষমতা গ্রহণের আগেও তিনটি দুর্ঘটনা ঘটে। প্রথমটি এরশাদের পদত্যাগ। দ্বিতীয়টি ব্যারিস্টার মওদুদের দায়িত্ব গ্রহণ ও পদত্যাগ এবং তৃতীয় হলো- প্রথম ও দ্বিতীয় ঘটনার আগে ২৭ নভেম্বরের একটি দুর্ঘটনা। ওইদিন ডা. শামসুল আলম মিলনকে হত্যার পর যে পরিস্থিতির উদ্ভব হয় তাই শেষাবধি এরশাদের পতনকে অনিবার্য করে তোলে।

১৯৯৬ সালে বিএনপির পতনের নেপথ্যেও ছিল তিনটি দুর্ঘটনা। প্রথমটি ছিল ১৯৯৪ সালের ২৮ ডিসেম্বর সংসদ থেকে একযোগে আওয়ামী লীগ, জাতীয় পার্টি এবং জামায়াতে ইসলামীর ১৪৭ সংসদ সদস্যের পদত্যাগ। দ্বিতীয় ঘটনা ছিল ১৯৯৫ সালের ২৪ নভেম্বর জাতীয় সংসদ ভেঙে দেওয়া এবং তৃতীয় দুর্ঘটনা ছিল ১৯৯৬ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারির একতরফা নির্বাচন। চতুর্থ দৃশ্যে আমরা পেয়ে যাই বিচারপতি হাবিবুর রহমানের নেতৃত্বে প্রথম সাংবিধানিক তত্ত্বাবধায়ক সরকার।

২০০৭ সালের ১১ জানুয়ারির মইন উদ্দিন- ফখরুদ্দীনের সরকারের নেপথ্যে ছিল তিনটি দুর্ঘটনা। প্রথমটি ছিল- প্রেসিডেন্ট ইয়াজউদ্দিন কর্তৃক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান উপদেষ্টার দায়িত্ব পালনের শপথ গ্রহণ যার পরিপ্রেক্ষিতে সারা দেশে শুরু হয়- তুমুল আন্দোলন। এ অবস্থায় দ্বিতীয় দুর্ঘটনার সূত্রপাত হয় ২ জানুয়ারি ২০০৭ সালে নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য শিডিউল ঘোষণা করা। কিন্তু পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে গেলে ২০০৭ সালের ১ জানুয়ারি দেশে জরুরি অবস্থা জারির সিদ্ধান্ত নেন রাষ্ট্রপতি ইয়াজউদ্দিন আহমদ এবং তিন বাহিনী প্রধানের সঙ্গে বিষয়টি নিয়ে আলোচনার সময় তিনি তিন নম্বর দুর্ঘটনার শিকার হন।  তার নেতৃত্বের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের পতন হয় এবং মইন উদ্দিন-ফখরুদ্দীনের নেতৃত্বে সেনাসমর্থিত ১/১১-এর সরকার গঠিত হয়।

আমরা আজকের আলোচনার একদম শেষ পর্যায়ে চলে এসেছি। রাজনীতির চতুরঙ্গ নিয়ে আমি আর অগ্রসর হব না। অতীতের ধারাবাহিক ঘটনাগুলো পর্যালোচনা করে আপনি ইচ্ছা করলে ২০২৪ সালের আগস্ট মাসের ৫ তারিখের পূর্ববর্তী অথবা পরবর্তী রাজনৈতিক ঘটনা কিংবা দুর্ঘটনা নিয়ে একটি সমীকরণ দাঁড় করাতে পারেন।

 

♦ লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক

 

এই বিভাগের আরও খবর
বিএনপির জিরো টলারেন্স
বিএনপির জিরো টলারেন্স
পবিত্র আশুরা
পবিত্র আশুরা
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
উজানির মা ও ভাটার টান
উজানির মা ও ভাটার টান
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
থানায় হামলা
থানায় হামলা
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
সর্বশেষ খবর
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা

৩৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

আশুরার দিনের ফজিলত
আশুরার দিনের ফজিলত

৪৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান
ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান

৫১ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

আশুরা সম্পর্কিত ঐতিহাসিক ঘটনাবলি
আশুরা সম্পর্কিত ঐতিহাসিক ঘটনাবলি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কন্যাকে গোপন কথা বলতেন নবীজি (সা.)
যে কন্যাকে গোপন কথা বলতেন নবীজি (সা.)

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৫৪ বছর পর গাভাস্কারের রেকর্ড ছাপিয়ে গেলেন গিল
৫৪ বছর পর গাভাস্কারের রেকর্ড ছাপিয়ে গেলেন গিল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামে শোক পালনের সীমারেখা
ইসলামে শোক পালনের সীমারেখা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’
মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো
যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানে ভবন ধসে নিহত বেড়ে ২১
পাকিস্তানে ভবন ধসে নিহত বেড়ে ২১

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আব্দুল্লাহর ক্যান্সার আক্রান্ত ভাইয়ের চিকিৎসার খোঁজ নিলেন তারেক রহমান
শহীদ আব্দুল্লাহর ক্যান্সার আক্রান্ত ভাইয়ের চিকিৎসার খোঁজ নিলেন তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ তলানিতে
অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ তলানিতে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২৭
টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২৭

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পায়ের গোড়ালি ভেঙে ছিটকে গেলেন বায়ার্ন তারকা জামাল মুসিয়ালা
পায়ের গোড়ালি ভেঙে ছিটকে গেলেন বায়ার্ন তারকা জামাল মুসিয়ালা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নয়জনের দল নিয়েই বায়ার্নকে হারিয়ে সেমিফাইনালে পিএসজি
নয়জনের দল নিয়েই বায়ার্নকে হারিয়ে সেমিফাইনালে পিএসজি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিশরে দুই মিনিবাসের সংঘর্ষে ৯ জন নিহত, আহত ১১
মিশরে দুই মিনিবাসের সংঘর্ষে ৯ জন নিহত, আহত ১১

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তানভীরের জবাব: ক্যাপ্টেনের ভরসাই আত্মবিশ্বাসের চাবিকাঠি
তানভীরের জবাব: ক্যাপ্টেনের ভরসাই আত্মবিশ্বাসের চাবিকাঠি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশে নাটোরকে এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান
নতুন বাংলাদেশে নাটোরকে এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনা ক্রীড়াঙ্গনকেও কলুষিত করেছে: হাফিজ
শেখ হাসিনা ক্রীড়াঙ্গনকেও কলুষিত করেছে: হাফিজ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল
দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা
সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল
ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে
ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান
মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম
জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা
যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ
৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ
কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’
আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান
আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান
এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন
যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে’
‘ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাজিত বাংলাদেশ
অপরাজিত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

লাকসামের এরশাদ শিকদার
লাকসামের এরশাদ শিকদার

প্রথম পৃষ্ঠা

৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে
৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে
নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা
অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা
আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা

নগর জীবন

ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে
ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে

নগর জীবন

মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু
মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু

শোবিজ

রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়
রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য
নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য

শোবিজ

দেখা হবে এশিয়ান কাপে
দেখা হবে এশিয়ান কাপে

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা
বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক
বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক

প্রথম পৃষ্ঠা

তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা
তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা

মাঠে ময়দানে

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের
নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের

নগর জীবন

ডিজে তানিয়া বৃষ্টি
ডিজে তানিয়া বৃষ্টি

শোবিজ

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ
ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব
ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব

মাঠে ময়দানে

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা
বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা

শোবিজ