শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৬ অক্টোবর, ২০২৪ আপডেট:

মানুষের অন্যায়ের কারণে এ অস্থিরতা

ড. মোহাম্মদ আবদুল মজিদ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
মানুষের অন্যায়ের কারণে এ অস্থিরতা

দিন দিন ভূপৃষ্ঠ গরম হয়ে উঠছে এমন কথা আজকাল রেডিও-টেলিভিশনে প্রায়ই শোনা যায়। একসময় রেডিওতেই শুনতে হতো। সব সরকারি রেডিও সিনেমার গান থেকে শুরু করে সুনীল গাভাস্কারের শতরান করার কাহিনি সবই দেখার কিছু ছিল না সবই ছিল শোনার। কানটা খাড়া রাখলে চলত। ১৯৬৫ সালে যুদ্ধের সময় আইয়ুব খান তাঁর প্রতিপক্ষকে দাঁতভাঙা জবাব দেওয়ার কথা বলেছিলেন। কিন্তু কারও দাঁত ভেঙে যায় এমন জবাব কামান বন্দুক বিমান আক্রমণে কীভাবে দেওয়া সম্ভব, তা সে সময় কারও আমলে আসত না। যাই হোক, আজকাল বেসরকারি টেলিভিশনেই সবকিছু সচিত্র দেখানো হয়। হৃদয়ে মাটি ও মানুষ ধরনের অনুষ্ঠানে গাছে পোকা লাগা থেকে শুরু করে সবকিছু দেখা যায়। এসব দেখে গ্রাম থেকে শহরে আসা বসবাসকারীরা তাদের গাঁও-গেরামের স্মৃতি রোমন্থন করে। রাখাল সেজে গরু ও ছাগল নিয়ে সন্ধ্যায় বাড়ি ফেরার স্মৃতি এখনো অনেককে রোমাঞ্চিত করে। কারও হয়তো মনে পড়ে, বেয়াদব প্রকৃতির একটা ছাগল তার সঙ্গে সহযোগিতা করত না, আজকাল ছাগলটির এই আচরণকে মিডিয়ায় হয়তো কিছুটা বামপন্থি কিংবা সন্ত্রাসী এ ধরনের শব্দ সুষমায় তুলে ধরা হতো। এখনকার টিভির ভাষ্যকার হয়তো ছাগলটির একটি সাক্ষাৎকার নেওয়ার লোভ সংবরণ করতে পারত না। ছাগলটি নিয়ে বড় ধরনের কোনো সমস্যার কারণ উদ্ভব হওয়ার সম্ভাবনা দেখা দিলে সেখানে টিভি চ্যানেলের প্রতিনিধি ক্যামেরা নিয়ে স্পট থেকে স্টুডিওতে সরাসরি রিপোর্ট করার জন্য প্রস্তুতও থাকত। মিডিয়া কভারেজ পেয়ে ছাগলটি হয়তো হিরো বনে যেত। আজকাল কুকুরের দাঁত মাজা নিয়ে টুথপেস্টের বিজ্ঞাপনও তো হচ্ছে। ঘূর্ণিঝড় আইলা কোন পথ দিয়ে আইল আর গেল, তা বোঝার আগেই উপকূলের ঘরবাড়ি লোনা পানিতে একাকার। সয়লাব হয়ে যাওয়া মাছের ঘের, নগেন মাঝির খেয়াঘাট, নইকাটির নুকো মাহাজনের চাতাল, ঘরদোর সবই। সুন্দরবনের কোলঘেঁষে দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের যে জনপদ তারা সুন্দরবনের আশ্রয়ে-প্রশ্রয়ে বেশ ভালো থাকত ঘূর্ণিঝড়ের সময় সিডরের বড় ধাক্কা সুন্দরবন বুক পেতে নিল, আইলার আঘাতও তার ওপর দিয়েই গেছে; কিন্তু জলোচ্ছ্বাস ঠেকানোর পুরো ক্ষমতা আর ছিল না। নদী দিয়ে সে পানি হঠাৎ অমাবস্যার গোনে (জোয়ারে) লোকালয়ের দুর্বল বেড়িবাঁধ ছাপিয়ে মাড়িয়ে পাড়িয়ে ফল-ফসলের মাঠঘাট সব তলিয়ে দিয়ে গেল। লবণাক্ত পানি মুহূর্তের মধ্যে পাখিমারা, পদ্মপুকুর, প্রতাপনগর, কয়রা, বেদকাশি, গাবুরা, পাতাখালীর সব পুকুর বিধবা করে দিয়ে গেল। সবই প্রকৃতির বিরূপ আচরণ বলে সবাই পাশ কাটাতে চায় নিজেদের সৃষ্ট সমস্যাকে। মরুশহর, অতি আধুনিক বাণিজ্যিক বিনোদনের শহর, কোটিপতি শেখদের শহর দুবাই কীভাবে পিরোজপুরের বলেশ্বর নদীর লাহান লন্ডভন্ড করে দিল। দোষটা যেন কারও না, ন্যানো টেকনোলজির, কৃত্রিম মেঘের, এমনকি নিরীহ নিরপরাধ ড্রোনের।

কলম্বাস জাপানে যেতে চেয়েছিলেন। পথ ভুলে পৌঁছালেন নয়া জঙ্গলে, মার্কিন মুলুকে। তিনি সেখানে না পৌঁছালে আমেরিকার অ্যামাজন মিসিসিপি অববাহিকার মানুষেরা এশিয়া-ইউরোপীয় সভ্যতার সোহবত পেত না- জানি না তারা এত দিন কী পর্যায়ে পৌঁছাত

আসলে এসবের কারণ হিসেবে পরিবেশবিদরা বলছেন, ভূপৃষ্ঠ গরম হয়ে ওঠার ফল। বেশি গরম হওয়ায় প্রকৃতির মাথা নাকি খারাপ হচ্ছে। হিমালয়ের বরফ গলে নদী পানি গড়াচ্ছে সমুদ্রে, অ্যান্টার্কটিকার বরফ গলেও সমুদ্রের পানি বাড়ছে। আর ছোটবড় ভূমিকম্পে সমুদ্রের তলদেশের এবড়োখেবড়ো পাহাড়-পর্বত উঁচু হয়ে উঠছে। এসব হঠাৎ ফুলে-ফেঁপে ওঠা, স্থানচ্যুত হওয়া পানি যাবে কোথায়? সুনামি হয়ে জলোচ্ছ্বাস হয়ে ছুটছে জনবসতি ভূস্থলের দিকে। এসব নিয়ে গবেষণা করেন যেসব বিজ্ঞ ব্যক্তি তারা বলছেন, সমুদ্র মেখলা ছোট ছোট অনেক দ্বীপরাষ্ট্র নাকি পানিতে তলিয়ে যাবে। অর্থাৎ পৃথিবীর ৩ ভাগ পানি আর ১ ভাগ স্থলের হারাহারি হিসাবে কিছুটা গরমিল হবে। সে না হয় হলো; কিন্তু ঘন জনবসতির কী হবে? তাদের অনুযোগ পৃথিবী উষ্ণ করছে মানুষ আর তার প্রতিশোধের শিকার কেন হবে সুন্দরবনের জীববৈচিত্র্য? পরিসংখ্যান ব্যুরো গেল শতাব্দীর সত্তর দশক থেকে সেবারের সিডরের সময় পর্যন্ত ঘূর্ণিঝড়ের তথ্য-উপাত্ত বিশ্লেষণ করে দেখিয়েছে, সুন্দরবনের গাছ, পাখ-পাখালির ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। নাকি মানুষই আত্মসাৎ করেছে।

ইদানীং আবদুলপুরের আদনান সাহেবের মাথায় ঢুকল আরেক চিন্তা, দুশ্চিন্তার পোকা। এমনিতে তার অবসর মাথায় নানান ভাবনা-দুর্ভাবনার পোকারা কিলবিল করছে। তিনি এসব থেকেও মুক্তি যেমন পাচ্ছেন না, তেমনি তাদের কাছ থেকে গঠনমূলক কোনো কাজের ঈপ্সিত হিম্মত ও প্রেরণা পাচ্ছেন না। আদনান সাহেব অনেক আগে একটা মহাজন বাক্য শুনেছিলেন, ‘Idle Brain is Devil’s Workshop’. নানান দুর্ভাবনার অনুপ্রবেশে তার মাথা কি শয়তানের কর্মশালা হয়ে গেল নাকি? তার ছেলেবেলার বন্ধু রমেন, পরে সাইকোলজিস্ট হয়েছে শুনেছি। রমেন বলেছিল, অলস মাথা শয়তানের কর্মশালা হয় যৌবন ও মাঝ বয়সে গো। কেননা সে সময় ব্রেন থাকার কথা সতেজ, সজীব ও সক্রিয়। এ সময় মাথা যদি অলস হয়ে পড়ে, তখন শয়তানের দুষ্টবুদ্ধি খেলার জন্য সেটা তো ভাড়া নেবেই। শয়তান তখন তাকে ভালো গঠনমূলক ও সৃজনশীল চিন্তা-ভাবনা থেকে যত বেশি দূরে রাখতে পারবে শয়তানের তত লাভ। শয়তান এ জাতীয় পটেনশিয়াল ব্রেনকে টার্গেট করে। ‘আজকাল তুমি দেখবা অনেক ভালো ছাত্র হঠাৎ মাথা বিগড়ে ভিন্ন পথে হাঁটছে’ বলে রমেন চলে গেল। আদনান সাহেব তখন সচল-সতেজ যুবক। তার কানে কথাগুলো ধরেছিল তখন। কিন্তু এখন? এখন তো আর তিনি ভেঙেচুরে কিছু করতে পারেন না। তার এখন বিপথে যাওয়ার বয়স নাই। সুতরাং এখন তার মাথায় যেসব ভাবনা-চিন্তারা পান-তামাক-বিড়ি খেতে আসছে তা তো তাকে মানসিকভাবে কষ্ট দেওয়া ছাড়া কিছু না। ঘটনাটা মাত্র মাস পাঁচ-ছয় আগের। ঢাকা থেকে বড় ছেলে আহমদ কবীর জানিয়েছেন তার বড় মেয়ে বিপাশা বিদেশে পড়তে গিয়ে আর দেশে ফিরতে চাচ্ছে না। সেখানেই বিয়েশাদি করে থাকতে চায়। অত্যন্ত মেধাবী বিপাশা কবির স্নাতকে শীর্ষস্থান অধিকার করেছিল। তারপর কিছুকাল এখানে-সেখানে বড় ও মাঝারি চাকরি করে বিশ্বের সেরা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে মার্কিন মুলুকে পাড়ি জমায়। তার উচ্চশিক্ষার পেছনে দেশের বেশ কিছু আর্থিক প্রতিষ্ঠান তাদের বৃত্তি কর্মসূচির আওতায় অর্থ জোগানও দেয়। প্রত্যাশা ছিল উচ্চশিক্ষা লাভ করে দেশে ফিরে সে দেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে গবেষণা ও শিক্ষকতা করবে- নতুন দেশের সমৃদ্ধি সাধনে অবদান রাখবে। সবাই দেশ ছেড়ে চলে গেলে চলবে কেন? আদনান সাহেব ভারত বিভাগ এভাবে হবে ভাবেননি। তাকে কলকাতার বাড়ি হুগলির কোম্পানি আর বর্ধমানের বিশাল জমি ফেলে এভাবে পূর্ববঙ্গে আসতে হবে ভাবতে পারেননি। যে মাটিতে বিপাশার নাড়ি পোঁতা যে প্রতিবেশীদের আদর স্নেহ পেয়ে তার বড় হওয়া সেই মাটির টানে সেসব পাড়া-প্রতিবেশী বন্ধুবান্ধব সহপাঠীদের কাছে ফিরে এসে তাদের তার মেধা ও দক্ষতালব্ধ জ্ঞান বিতরণ করা কর্তব্য নয় কী? আদনান সাহেব মানুষের এই exodus  হওয়ার প্রবণতায় দুঃখ পান এবং এসব কে বড় বেশি করে ভাবেন আজকাল। মানুষ অনবরত জায়গা বদল করছে, চলে যাচ্ছে তো যাচ্ছেই, এক জায়গায় থাকতে চাচ্ছে না। শৈলকুপায় যাদের কাছ থেকে জমি বিনিময় করে পেয়েছেন তারা এ এলাকায় যথেষ্ট অবস্থাপন্ন ও বিশেষ প্রভাবশালী ছিলেন; কিন্তু দেশভাগের কারণে তারাও এখন রিফিউজি তার বর্ধমানের জমিতে। আদনান সাহেব এখানে আর তারা সেখানে হয়ে আছেন বাস্তুহারা রিফিউজি। এটা তো গেল রাজনৈতিক নির্বুদ্ধিতার ও ভেদ স্বার্থবাদিতার ফলাফল। কিন্তু রাজনৈতিক কারণ ছাড়াও এখন এক দেশের মানুষ আরেক দেশে পাড়ি জমাচ্ছে স্রেফ অর্থনৈতিক স্বার্থের কারণে নিরাপত্তা লাভের আশায়। জাহাজ পাড়ি দিতে গিয়ে মানুষ মারা যাচ্ছে। আদনান সাহেবের মন খারাপ সে কারণে।

কলম্বাস সাহেব জাপানে যেতে চেয়েছিলেন। পথ ভুলে পৌঁছালেন নয়া জঙ্গলে, মার্কিন মুলুকে। তিনি সেখানে না পৌঁছালে আমেরিকার অ্যামাজন মিসিসিপি অববাহিকার মানুষেরা এশিয়া-ইউরোপীয় সভ্যতার সোহবত পেত না- জানি না তারা এত দিন কী পর্যায়ে পৌঁছাত! আদনান সাহেবের মাথায় হঠাৎ এ প্রশ্নও জাগে- আচ্ছা ব্রিটিশরা যদি ভারতবর্ষে না আসত তাহলে আজকের ভারতবর্ষ আজকের অবস্থায় পৌঁছাত কিংবা থাকত কি না। পাল, গুপ্ত, সেন সাম্রাজ্যের দিনকাল পাল্টে গেল সমরখন্দ থেকে আসা মুঘলদের মোড়লিপনায়। ভারতবর্ষ এত দিন মুঘলদের শাসনাধীনে থাকলে কী হতো। রাস্তাঘাট রেললাইন স্টিমার ইউনিভার্সিটি কলেজ এসব কি হতো না? থাকত না? শেরশাহের আমলে গ্র্যান্ড ট্রাঙ্ক রোড তো হয়েছিল- টোল, মাদরাসা এসব তো ছিল। ইংরেজ আসাতে বিলেতি জিনিস এসেছে, বিদেশি ভাষা ও শিক্ষা এসেছে, বিদেশি বেলাল্লাপনা এসে ঢুকেছে। হুড়মুড় করে নতুন আমলা মুৎসুদ্দি নতুন নগরায়ণ হয়েছে। ভারতবর্ষে ইউরোপের জ্ঞান-বিজ্ঞান যেমন এসেছে, তেমনি ধর্ম-কর্ম, জীবনযাপন এসব ব্যাপারে নতুন নতুন ভাবধারাও এসে ঘাঁটি গেড়েছে এখানে। দোষ-গুণ সহজাত প্রক্রিয়ায় আসে, আত্মশ্লাঘা ও দোষারোপ করে লাভ নেই। এতে প্রকৃতির প্রতি অকৃতজ্ঞতা প্রকাশ পায় এবং একসময় প্রকৃতিই প্রতিশোধ নিতে উদ্যত হয়। অন্যায় করে একজন আর শাস্তি ভোগ করে শতজন।

লেখক : সাবেক সচিব ও এনবিআর চেয়ারম্যান

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
২৪ ঘণ্টার মধ্যে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস
২৪ ঘণ্টার মধ্যে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

একাধিক গাড়ির চাপায় ক্ষতবিক্ষত এক ব্যক্তি, মুখের ডান পাশ ছাড়া যাচ্ছে না চেনা
একাধিক গাড়ির চাপায় ক্ষতবিক্ষত এক ব্যক্তি, মুখের ডান পাশ ছাড়া যাচ্ছে না চেনা

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাবনায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সাহিত্য আড্ডা
পাবনায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সাহিত্য আড্ডা

৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ঢাকার বাতাস আজও ‘অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজও ‘অস্বাস্থ্যকর’

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৬ মিনিট আগে | শোবিজ

বিকালে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক
বিকালে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

ইউরোপের প্রতি সাত শিশু কিশোরের মধ্যে মানসিক সমস্যায় ভুগছেন একজন
ইউরোপের প্রতি সাত শিশু কিশোরের মধ্যে মানসিক সমস্যায় ভুগছেন একজন

২৫ মিনিট আগে | জীবন ধারা

পথশয্যায় থাকা মানুষের মাঝে মশারি বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের
পথশয্যায় থাকা মানুষের মাঝে মশারি বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের

২৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন হবে ঐতিহাসিক : ইসি সানাউল্লাহ
ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন হবে ঐতিহাসিক : ইসি সানাউল্লাহ

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

‘এরা নারীবাদী কথার অর্থই জানে না’
‘এরা নারীবাদী কথার অর্থই জানে না’

৩৪ মিনিট আগে | শোবিজ

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আদা চায়ের কার্যকারিতা
আদা চায়ের কার্যকারিতা

৫৬ মিনিট আগে | জীবন ধারা

জাতীয় স্মৃতিসৌধে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদন
জাতীয় স্মৃতিসৌধে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদন

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

‘ধানের শীষ অধিকার, ন্যায়বিচার ও স্বাধীন মতপ্রকাশের প্রতীক’
‘ধানের শীষ অধিকার, ন্যায়বিচার ও স্বাধীন মতপ্রকাশের প্রতীক’

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিশোরগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্রাণ গেল ২ ভাইয়ের
কিশোরগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্রাণ গেল ২ ভাইয়ের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে ট্যাপেন্টাডলসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার
জয়পুরহাটে ট্যাপেন্টাডলসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএ টি-টোয়েন্টিতে না খেলার কারণ জানালেন তাইজুল
এসএ টি-টোয়েন্টিতে না খেলার কারণ জানালেন তাইজুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা
ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নেত্রীর বাসায় ককটেল নিক্ষেপ, গ্রেফতার ৪
ডাকসু নেত্রীর বাসায় ককটেল নিক্ষেপ, গ্রেফতার ৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ
দেশে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গৌহাটিতেও খেলতে পারবেন না রাবাদা
গৌহাটিতেও খেলতে পারবেন না রাবাদা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজও ১৪ ডিগ্রির ঘরে তেঁতুলিয়ার তাপমাত্রা
আজও ১৪ ডিগ্রির ঘরে তেঁতুলিয়ার তাপমাত্রা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচ্ছিন্ন দ্বীপে সহায়তার হাত বাড়াল বসুন্ধরা গ্রুপ
বিচ্ছিন্ন দ্বীপে সহায়তার হাত বাড়াল বসুন্ধরা গ্রুপ

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে
রাজধানীতে আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীতে ভূমিকম্পে নিহত বাবা-ছেলের জানাজা সম্পন্ন
নরসিংদীতে ভূমিকম্পে নিহত বাবা-ছেলের জানাজা সম্পন্ন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারের দাবিতে এনসিপির কর্মসূচি আজ
দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারের দাবিতে এনসিপির কর্মসূচি আজ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাবির ঝুঁকিপূর্ণ ভবন দ্রুত সংস্কারের দাবি ছাত্রদলের
ঢাবির ঝুঁকিপূর্ণ ভবন দ্রুত সংস্কারের দাবি ছাত্রদলের

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দোকানপাট বন্ধ
শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দোকানপাট বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ
মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত
দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা