শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৬ অক্টোবর, ২০২৪ আপডেট:

মানুষের অন্যায়ের কারণে এ অস্থিরতা

ড. মোহাম্মদ আবদুল মজিদ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
মানুষের অন্যায়ের কারণে এ অস্থিরতা

দিন দিন ভূপৃষ্ঠ গরম হয়ে উঠছে এমন কথা আজকাল রেডিও-টেলিভিশনে প্রায়ই শোনা যায়। একসময় রেডিওতেই শুনতে হতো। সব সরকারি রেডিও সিনেমার গান থেকে শুরু করে সুনীল গাভাস্কারের শতরান করার কাহিনি সবই দেখার কিছু ছিল না সবই ছিল শোনার। কানটা খাড়া রাখলে চলত। ১৯৬৫ সালে যুদ্ধের সময় আইয়ুব খান তাঁর প্রতিপক্ষকে দাঁতভাঙা জবাব দেওয়ার কথা বলেছিলেন। কিন্তু কারও দাঁত ভেঙে যায় এমন জবাব কামান বন্দুক বিমান আক্রমণে কীভাবে দেওয়া সম্ভব, তা সে সময় কারও আমলে আসত না। যাই হোক, আজকাল বেসরকারি টেলিভিশনেই সবকিছু সচিত্র দেখানো হয়। হৃদয়ে মাটি ও মানুষ ধরনের অনুষ্ঠানে গাছে পোকা লাগা থেকে শুরু করে সবকিছু দেখা যায়। এসব দেখে গ্রাম থেকে শহরে আসা বসবাসকারীরা তাদের গাঁও-গেরামের স্মৃতি রোমন্থন করে। রাখাল সেজে গরু ও ছাগল নিয়ে সন্ধ্যায় বাড়ি ফেরার স্মৃতি এখনো অনেককে রোমাঞ্চিত করে। কারও হয়তো মনে পড়ে, বেয়াদব প্রকৃতির একটা ছাগল তার সঙ্গে সহযোগিতা করত না, আজকাল ছাগলটির এই আচরণকে মিডিয়ায় হয়তো কিছুটা বামপন্থি কিংবা সন্ত্রাসী এ ধরনের শব্দ সুষমায় তুলে ধরা হতো। এখনকার টিভির ভাষ্যকার হয়তো ছাগলটির একটি সাক্ষাৎকার নেওয়ার লোভ সংবরণ করতে পারত না। ছাগলটি নিয়ে বড় ধরনের কোনো সমস্যার কারণ উদ্ভব হওয়ার সম্ভাবনা দেখা দিলে সেখানে টিভি চ্যানেলের প্রতিনিধি ক্যামেরা নিয়ে স্পট থেকে স্টুডিওতে সরাসরি রিপোর্ট করার জন্য প্রস্তুতও থাকত। মিডিয়া কভারেজ পেয়ে ছাগলটি হয়তো হিরো বনে যেত। আজকাল কুকুরের দাঁত মাজা নিয়ে টুথপেস্টের বিজ্ঞাপনও তো হচ্ছে। ঘূর্ণিঝড় আইলা কোন পথ দিয়ে আইল আর গেল, তা বোঝার আগেই উপকূলের ঘরবাড়ি লোনা পানিতে একাকার। সয়লাব হয়ে যাওয়া মাছের ঘের, নগেন মাঝির খেয়াঘাট, নইকাটির নুকো মাহাজনের চাতাল, ঘরদোর সবই। সুন্দরবনের কোলঘেঁষে দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের যে জনপদ তারা সুন্দরবনের আশ্রয়ে-প্রশ্রয়ে বেশ ভালো থাকত ঘূর্ণিঝড়ের সময় সিডরের বড় ধাক্কা সুন্দরবন বুক পেতে নিল, আইলার আঘাতও তার ওপর দিয়েই গেছে; কিন্তু জলোচ্ছ্বাস ঠেকানোর পুরো ক্ষমতা আর ছিল না। নদী দিয়ে সে পানি হঠাৎ অমাবস্যার গোনে (জোয়ারে) লোকালয়ের দুর্বল বেড়িবাঁধ ছাপিয়ে মাড়িয়ে পাড়িয়ে ফল-ফসলের মাঠঘাট সব তলিয়ে দিয়ে গেল। লবণাক্ত পানি মুহূর্তের মধ্যে পাখিমারা, পদ্মপুকুর, প্রতাপনগর, কয়রা, বেদকাশি, গাবুরা, পাতাখালীর সব পুকুর বিধবা করে দিয়ে গেল। সবই প্রকৃতির বিরূপ আচরণ বলে সবাই পাশ কাটাতে চায় নিজেদের সৃষ্ট সমস্যাকে। মরুশহর, অতি আধুনিক বাণিজ্যিক বিনোদনের শহর, কোটিপতি শেখদের শহর দুবাই কীভাবে পিরোজপুরের বলেশ্বর নদীর লাহান লন্ডভন্ড করে দিল। দোষটা যেন কারও না, ন্যানো টেকনোলজির, কৃত্রিম মেঘের, এমনকি নিরীহ নিরপরাধ ড্রোনের।

কলম্বাস জাপানে যেতে চেয়েছিলেন। পথ ভুলে পৌঁছালেন নয়া জঙ্গলে, মার্কিন মুলুকে। তিনি সেখানে না পৌঁছালে আমেরিকার অ্যামাজন মিসিসিপি অববাহিকার মানুষেরা এশিয়া-ইউরোপীয় সভ্যতার সোহবত পেত না- জানি না তারা এত দিন কী পর্যায়ে পৌঁছাত

আসলে এসবের কারণ হিসেবে পরিবেশবিদরা বলছেন, ভূপৃষ্ঠ গরম হয়ে ওঠার ফল। বেশি গরম হওয়ায় প্রকৃতির মাথা নাকি খারাপ হচ্ছে। হিমালয়ের বরফ গলে নদী পানি গড়াচ্ছে সমুদ্রে, অ্যান্টার্কটিকার বরফ গলেও সমুদ্রের পানি বাড়ছে। আর ছোটবড় ভূমিকম্পে সমুদ্রের তলদেশের এবড়োখেবড়ো পাহাড়-পর্বত উঁচু হয়ে উঠছে। এসব হঠাৎ ফুলে-ফেঁপে ওঠা, স্থানচ্যুত হওয়া পানি যাবে কোথায়? সুনামি হয়ে জলোচ্ছ্বাস হয়ে ছুটছে জনবসতি ভূস্থলের দিকে। এসব নিয়ে গবেষণা করেন যেসব বিজ্ঞ ব্যক্তি তারা বলছেন, সমুদ্র মেখলা ছোট ছোট অনেক দ্বীপরাষ্ট্র নাকি পানিতে তলিয়ে যাবে। অর্থাৎ পৃথিবীর ৩ ভাগ পানি আর ১ ভাগ স্থলের হারাহারি হিসাবে কিছুটা গরমিল হবে। সে না হয় হলো; কিন্তু ঘন জনবসতির কী হবে? তাদের অনুযোগ পৃথিবী উষ্ণ করছে মানুষ আর তার প্রতিশোধের শিকার কেন হবে সুন্দরবনের জীববৈচিত্র্য? পরিসংখ্যান ব্যুরো গেল শতাব্দীর সত্তর দশক থেকে সেবারের সিডরের সময় পর্যন্ত ঘূর্ণিঝড়ের তথ্য-উপাত্ত বিশ্লেষণ করে দেখিয়েছে, সুন্দরবনের গাছ, পাখ-পাখালির ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। নাকি মানুষই আত্মসাৎ করেছে।

ইদানীং আবদুলপুরের আদনান সাহেবের মাথায় ঢুকল আরেক চিন্তা, দুশ্চিন্তার পোকা। এমনিতে তার অবসর মাথায় নানান ভাবনা-দুর্ভাবনার পোকারা কিলবিল করছে। তিনি এসব থেকেও মুক্তি যেমন পাচ্ছেন না, তেমনি তাদের কাছ থেকে গঠনমূলক কোনো কাজের ঈপ্সিত হিম্মত ও প্রেরণা পাচ্ছেন না। আদনান সাহেব অনেক আগে একটা মহাজন বাক্য শুনেছিলেন, ‘Idle Brain is Devil’s Workshop’. নানান দুর্ভাবনার অনুপ্রবেশে তার মাথা কি শয়তানের কর্মশালা হয়ে গেল নাকি? তার ছেলেবেলার বন্ধু রমেন, পরে সাইকোলজিস্ট হয়েছে শুনেছি। রমেন বলেছিল, অলস মাথা শয়তানের কর্মশালা হয় যৌবন ও মাঝ বয়সে গো। কেননা সে সময় ব্রেন থাকার কথা সতেজ, সজীব ও সক্রিয়। এ সময় মাথা যদি অলস হয়ে পড়ে, তখন শয়তানের দুষ্টবুদ্ধি খেলার জন্য সেটা তো ভাড়া নেবেই। শয়তান তখন তাকে ভালো গঠনমূলক ও সৃজনশীল চিন্তা-ভাবনা থেকে যত বেশি দূরে রাখতে পারবে শয়তানের তত লাভ। শয়তান এ জাতীয় পটেনশিয়াল ব্রেনকে টার্গেট করে। ‘আজকাল তুমি দেখবা অনেক ভালো ছাত্র হঠাৎ মাথা বিগড়ে ভিন্ন পথে হাঁটছে’ বলে রমেন চলে গেল। আদনান সাহেব তখন সচল-সতেজ যুবক। তার কানে কথাগুলো ধরেছিল তখন। কিন্তু এখন? এখন তো আর তিনি ভেঙেচুরে কিছু করতে পারেন না। তার এখন বিপথে যাওয়ার বয়স নাই। সুতরাং এখন তার মাথায় যেসব ভাবনা-চিন্তারা পান-তামাক-বিড়ি খেতে আসছে তা তো তাকে মানসিকভাবে কষ্ট দেওয়া ছাড়া কিছু না। ঘটনাটা মাত্র মাস পাঁচ-ছয় আগের। ঢাকা থেকে বড় ছেলে আহমদ কবীর জানিয়েছেন তার বড় মেয়ে বিপাশা বিদেশে পড়তে গিয়ে আর দেশে ফিরতে চাচ্ছে না। সেখানেই বিয়েশাদি করে থাকতে চায়। অত্যন্ত মেধাবী বিপাশা কবির স্নাতকে শীর্ষস্থান অধিকার করেছিল। তারপর কিছুকাল এখানে-সেখানে বড় ও মাঝারি চাকরি করে বিশ্বের সেরা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে মার্কিন মুলুকে পাড়ি জমায়। তার উচ্চশিক্ষার পেছনে দেশের বেশ কিছু আর্থিক প্রতিষ্ঠান তাদের বৃত্তি কর্মসূচির আওতায় অর্থ জোগানও দেয়। প্রত্যাশা ছিল উচ্চশিক্ষা লাভ করে দেশে ফিরে সে দেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে গবেষণা ও শিক্ষকতা করবে- নতুন দেশের সমৃদ্ধি সাধনে অবদান রাখবে। সবাই দেশ ছেড়ে চলে গেলে চলবে কেন? আদনান সাহেব ভারত বিভাগ এভাবে হবে ভাবেননি। তাকে কলকাতার বাড়ি হুগলির কোম্পানি আর বর্ধমানের বিশাল জমি ফেলে এভাবে পূর্ববঙ্গে আসতে হবে ভাবতে পারেননি। যে মাটিতে বিপাশার নাড়ি পোঁতা যে প্রতিবেশীদের আদর স্নেহ পেয়ে তার বড় হওয়া সেই মাটির টানে সেসব পাড়া-প্রতিবেশী বন্ধুবান্ধব সহপাঠীদের কাছে ফিরে এসে তাদের তার মেধা ও দক্ষতালব্ধ জ্ঞান বিতরণ করা কর্তব্য নয় কী? আদনান সাহেব মানুষের এই exodus  হওয়ার প্রবণতায় দুঃখ পান এবং এসব কে বড় বেশি করে ভাবেন আজকাল। মানুষ অনবরত জায়গা বদল করছে, চলে যাচ্ছে তো যাচ্ছেই, এক জায়গায় থাকতে চাচ্ছে না। শৈলকুপায় যাদের কাছ থেকে জমি বিনিময় করে পেয়েছেন তারা এ এলাকায় যথেষ্ট অবস্থাপন্ন ও বিশেষ প্রভাবশালী ছিলেন; কিন্তু দেশভাগের কারণে তারাও এখন রিফিউজি তার বর্ধমানের জমিতে। আদনান সাহেব এখানে আর তারা সেখানে হয়ে আছেন বাস্তুহারা রিফিউজি। এটা তো গেল রাজনৈতিক নির্বুদ্ধিতার ও ভেদ স্বার্থবাদিতার ফলাফল। কিন্তু রাজনৈতিক কারণ ছাড়াও এখন এক দেশের মানুষ আরেক দেশে পাড়ি জমাচ্ছে স্রেফ অর্থনৈতিক স্বার্থের কারণে নিরাপত্তা লাভের আশায়। জাহাজ পাড়ি দিতে গিয়ে মানুষ মারা যাচ্ছে। আদনান সাহেবের মন খারাপ সে কারণে।

কলম্বাস সাহেব জাপানে যেতে চেয়েছিলেন। পথ ভুলে পৌঁছালেন নয়া জঙ্গলে, মার্কিন মুলুকে। তিনি সেখানে না পৌঁছালে আমেরিকার অ্যামাজন মিসিসিপি অববাহিকার মানুষেরা এশিয়া-ইউরোপীয় সভ্যতার সোহবত পেত না- জানি না তারা এত দিন কী পর্যায়ে পৌঁছাত! আদনান সাহেবের মাথায় হঠাৎ এ প্রশ্নও জাগে- আচ্ছা ব্রিটিশরা যদি ভারতবর্ষে না আসত তাহলে আজকের ভারতবর্ষ আজকের অবস্থায় পৌঁছাত কিংবা থাকত কি না। পাল, গুপ্ত, সেন সাম্রাজ্যের দিনকাল পাল্টে গেল সমরখন্দ থেকে আসা মুঘলদের মোড়লিপনায়। ভারতবর্ষ এত দিন মুঘলদের শাসনাধীনে থাকলে কী হতো। রাস্তাঘাট রেললাইন স্টিমার ইউনিভার্সিটি কলেজ এসব কি হতো না? থাকত না? শেরশাহের আমলে গ্র্যান্ড ট্রাঙ্ক রোড তো হয়েছিল- টোল, মাদরাসা এসব তো ছিল। ইংরেজ আসাতে বিলেতি জিনিস এসেছে, বিদেশি ভাষা ও শিক্ষা এসেছে, বিদেশি বেলাল্লাপনা এসে ঢুকেছে। হুড়মুড় করে নতুন আমলা মুৎসুদ্দি নতুন নগরায়ণ হয়েছে। ভারতবর্ষে ইউরোপের জ্ঞান-বিজ্ঞান যেমন এসেছে, তেমনি ধর্ম-কর্ম, জীবনযাপন এসব ব্যাপারে নতুন নতুন ভাবধারাও এসে ঘাঁটি গেড়েছে এখানে। দোষ-গুণ সহজাত প্রক্রিয়ায় আসে, আত্মশ্লাঘা ও দোষারোপ করে লাভ নেই। এতে প্রকৃতির প্রতি অকৃতজ্ঞতা প্রকাশ পায় এবং একসময় প্রকৃতিই প্রতিশোধ নিতে উদ্যত হয়। অন্যায় করে একজন আর শাস্তি ভোগ করে শতজন।

লেখক : সাবেক সচিব ও এনবিআর চেয়ারম্যান

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
ব্রাকসু ভোটের নতুন তারিখ ঘোষণা
ব্রাকসু ভোটের নতুন তারিখ ঘোষণা

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

মেট্রোরেলের ট্র্যাক থেকে অবিস্ফোরিত ককটেল উদ্ধার
মেট্রোরেলের ট্র্যাক থেকে অবিস্ফোরিত ককটেল উদ্ধার

১৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

শতবর্ষের ১০ প্রাণঘাতী ভূমিকম্প
শতবর্ষের ১০ প্রাণঘাতী ভূমিকম্প

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাকসু নির্বাচনের ভোটার তালিকায় গরমিল
শাকসু নির্বাচনের ভোটার তালিকায় গরমিল

২০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পে হতাহতের ঘটনায় প্রধান উপদেষ্টার গভীর শোক
ভূমিকম্পে হতাহতের ঘটনায় প্রধান উপদেষ্টার গভীর শোক

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

সাকিবের রেকর্ড ছুঁয়ে ফেললেন তাইজুল
সাকিবের রেকর্ড ছুঁয়ে ফেললেন তাইজুল

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্যোগের প্রভাব কমাতে পাহাড় ও জলাশয় রক্ষা করতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা
দুর্যোগের প্রভাব কমাতে পাহাড় ও জলাশয় রক্ষা করতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বংশালে নিহত তিনজনের পরিচয় মিলেছে
ভূমিকম্পে বংশালে নিহত তিনজনের পরিচয় মিলেছে

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

কেশবপুরে বিরল কালোমুখো হনুমান রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘ
কেশবপুরে বিরল কালোমুখো হনুমান রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘ

৪৪ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সেমিফাইনালে ভারতের বিপক্ষে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
সেমিফাইনালে ভারতের বিপক্ষে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প: সিদ্ধিরগঞ্জে আদমজী ইপিজেডে ৭ শ্রমিক অসুস্থ
ভূমিকম্প: সিদ্ধিরগঞ্জে আদমজী ইপিজেডে ৭ শ্রমিক অসুস্থ

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় অপরাধ দমনে অভিযান, গ্রেফতার ২৩
নওগাঁয় অপরাধ দমনে অভিযান, গ্রেফতার ২৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে ভূমিকম্প আতঙ্কে শতাধিক শ্রমিক আহত
টঙ্গীতে ভূমিকম্প আতঙ্কে শতাধিক শ্রমিক আহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সশস্ত্র বাহিনী দিবস উদযাপিত হচ্ছে
সশস্ত্র বাহিনী দিবস উদযাপিত হচ্ছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকীতে অসহায় মানুষদের নিয়ে ফল উৎসব
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকীতে অসহায় মানুষদের নিয়ে ফল উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প : কুমিল্লায় ৮০ নারী শ্রমিক হাসপাতালে
ভূমিকম্প : কুমিল্লায় ৮০ নারী শ্রমিক হাসপাতালে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিনে এতিম শিক্ষার্থীর মাঝে কোরআন বিতরণ
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিনে এতিম শিক্ষার্থীর মাঝে কোরআন বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফলোঅন না করিয়ে ফের ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
ফলোঅন না করিয়ে ফের ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাল ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
কাল ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘লোকজন হয়তো জিজ্ঞেস করবে, শাহরুখ খান কে’
‘লোকজন হয়তো জিজ্ঞেস করবে, শাহরুখ খান কে’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নালিতাবাড়ীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে মাদকবিরোধী কর্মসূচি ও আলোচনা সভা
নালিতাবাড়ীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে মাদকবিরোধী কর্মসূচি ও আলোচনা সভা

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

অগ্নিকাণ্ডে জলবায়ু সম্মেলন স্থগিত, ফের শুরু কখন?
অগ্নিকাণ্ডে জলবায়ু সম্মেলন স্থগিত, ফের শুরু কখন?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল
মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী অলির সমর্থকদের সঙ্গে জেন-জি’র সংঘর্ষ
নেপালে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী অলির সমর্থকদের সঙ্গে জেন-জি’র সংঘর্ষ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা