শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৬ অক্টোবর, ২০২৪ আপডেট:

মানুষের অন্যায়ের কারণে এ অস্থিরতা

ড. মোহাম্মদ আবদুল মজিদ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
মানুষের অন্যায়ের কারণে এ অস্থিরতা

দিন দিন ভূপৃষ্ঠ গরম হয়ে উঠছে এমন কথা আজকাল রেডিও-টেলিভিশনে প্রায়ই শোনা যায়। একসময় রেডিওতেই শুনতে হতো। সব সরকারি রেডিও সিনেমার গান থেকে শুরু করে সুনীল গাভাস্কারের শতরান করার কাহিনি সবই দেখার কিছু ছিল না সবই ছিল শোনার। কানটা খাড়া রাখলে চলত। ১৯৬৫ সালে যুদ্ধের সময় আইয়ুব খান তাঁর প্রতিপক্ষকে দাঁতভাঙা জবাব দেওয়ার কথা বলেছিলেন। কিন্তু কারও দাঁত ভেঙে যায় এমন জবাব কামান বন্দুক বিমান আক্রমণে কীভাবে দেওয়া সম্ভব, তা সে সময় কারও আমলে আসত না। যাই হোক, আজকাল বেসরকারি টেলিভিশনেই সবকিছু সচিত্র দেখানো হয়। হৃদয়ে মাটি ও মানুষ ধরনের অনুষ্ঠানে গাছে পোকা লাগা থেকে শুরু করে সবকিছু দেখা যায়। এসব দেখে গ্রাম থেকে শহরে আসা বসবাসকারীরা তাদের গাঁও-গেরামের স্মৃতি রোমন্থন করে। রাখাল সেজে গরু ও ছাগল নিয়ে সন্ধ্যায় বাড়ি ফেরার স্মৃতি এখনো অনেককে রোমাঞ্চিত করে। কারও হয়তো মনে পড়ে, বেয়াদব প্রকৃতির একটা ছাগল তার সঙ্গে সহযোগিতা করত না, আজকাল ছাগলটির এই আচরণকে মিডিয়ায় হয়তো কিছুটা বামপন্থি কিংবা সন্ত্রাসী এ ধরনের শব্দ সুষমায় তুলে ধরা হতো। এখনকার টিভির ভাষ্যকার হয়তো ছাগলটির একটি সাক্ষাৎকার নেওয়ার লোভ সংবরণ করতে পারত না। ছাগলটি নিয়ে বড় ধরনের কোনো সমস্যার কারণ উদ্ভব হওয়ার সম্ভাবনা দেখা দিলে সেখানে টিভি চ্যানেলের প্রতিনিধি ক্যামেরা নিয়ে স্পট থেকে স্টুডিওতে সরাসরি রিপোর্ট করার জন্য প্রস্তুতও থাকত। মিডিয়া কভারেজ পেয়ে ছাগলটি হয়তো হিরো বনে যেত। আজকাল কুকুরের দাঁত মাজা নিয়ে টুথপেস্টের বিজ্ঞাপনও তো হচ্ছে। ঘূর্ণিঝড় আইলা কোন পথ দিয়ে আইল আর গেল, তা বোঝার আগেই উপকূলের ঘরবাড়ি লোনা পানিতে একাকার। সয়লাব হয়ে যাওয়া মাছের ঘের, নগেন মাঝির খেয়াঘাট, নইকাটির নুকো মাহাজনের চাতাল, ঘরদোর সবই। সুন্দরবনের কোলঘেঁষে দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের যে জনপদ তারা সুন্দরবনের আশ্রয়ে-প্রশ্রয়ে বেশ ভালো থাকত ঘূর্ণিঝড়ের সময় সিডরের বড় ধাক্কা সুন্দরবন বুক পেতে নিল, আইলার আঘাতও তার ওপর দিয়েই গেছে; কিন্তু জলোচ্ছ্বাস ঠেকানোর পুরো ক্ষমতা আর ছিল না। নদী দিয়ে সে পানি হঠাৎ অমাবস্যার গোনে (জোয়ারে) লোকালয়ের দুর্বল বেড়িবাঁধ ছাপিয়ে মাড়িয়ে পাড়িয়ে ফল-ফসলের মাঠঘাট সব তলিয়ে দিয়ে গেল। লবণাক্ত পানি মুহূর্তের মধ্যে পাখিমারা, পদ্মপুকুর, প্রতাপনগর, কয়রা, বেদকাশি, গাবুরা, পাতাখালীর সব পুকুর বিধবা করে দিয়ে গেল। সবই প্রকৃতির বিরূপ আচরণ বলে সবাই পাশ কাটাতে চায় নিজেদের সৃষ্ট সমস্যাকে। মরুশহর, অতি আধুনিক বাণিজ্যিক বিনোদনের শহর, কোটিপতি শেখদের শহর দুবাই কীভাবে পিরোজপুরের বলেশ্বর নদীর লাহান লন্ডভন্ড করে দিল। দোষটা যেন কারও না, ন্যানো টেকনোলজির, কৃত্রিম মেঘের, এমনকি নিরীহ নিরপরাধ ড্রোনের।

কলম্বাস জাপানে যেতে চেয়েছিলেন। পথ ভুলে পৌঁছালেন নয়া জঙ্গলে, মার্কিন মুলুকে। তিনি সেখানে না পৌঁছালে আমেরিকার অ্যামাজন মিসিসিপি অববাহিকার মানুষেরা এশিয়া-ইউরোপীয় সভ্যতার সোহবত পেত না- জানি না তারা এত দিন কী পর্যায়ে পৌঁছাত

আসলে এসবের কারণ হিসেবে পরিবেশবিদরা বলছেন, ভূপৃষ্ঠ গরম হয়ে ওঠার ফল। বেশি গরম হওয়ায় প্রকৃতির মাথা নাকি খারাপ হচ্ছে। হিমালয়ের বরফ গলে নদী পানি গড়াচ্ছে সমুদ্রে, অ্যান্টার্কটিকার বরফ গলেও সমুদ্রের পানি বাড়ছে। আর ছোটবড় ভূমিকম্পে সমুদ্রের তলদেশের এবড়োখেবড়ো পাহাড়-পর্বত উঁচু হয়ে উঠছে। এসব হঠাৎ ফুলে-ফেঁপে ওঠা, স্থানচ্যুত হওয়া পানি যাবে কোথায়? সুনামি হয়ে জলোচ্ছ্বাস হয়ে ছুটছে জনবসতি ভূস্থলের দিকে। এসব নিয়ে গবেষণা করেন যেসব বিজ্ঞ ব্যক্তি তারা বলছেন, সমুদ্র মেখলা ছোট ছোট অনেক দ্বীপরাষ্ট্র নাকি পানিতে তলিয়ে যাবে। অর্থাৎ পৃথিবীর ৩ ভাগ পানি আর ১ ভাগ স্থলের হারাহারি হিসাবে কিছুটা গরমিল হবে। সে না হয় হলো; কিন্তু ঘন জনবসতির কী হবে? তাদের অনুযোগ পৃথিবী উষ্ণ করছে মানুষ আর তার প্রতিশোধের শিকার কেন হবে সুন্দরবনের জীববৈচিত্র্য? পরিসংখ্যান ব্যুরো গেল শতাব্দীর সত্তর দশক থেকে সেবারের সিডরের সময় পর্যন্ত ঘূর্ণিঝড়ের তথ্য-উপাত্ত বিশ্লেষণ করে দেখিয়েছে, সুন্দরবনের গাছ, পাখ-পাখালির ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। নাকি মানুষই আত্মসাৎ করেছে।

ইদানীং আবদুলপুরের আদনান সাহেবের মাথায় ঢুকল আরেক চিন্তা, দুশ্চিন্তার পোকা। এমনিতে তার অবসর মাথায় নানান ভাবনা-দুর্ভাবনার পোকারা কিলবিল করছে। তিনি এসব থেকেও মুক্তি যেমন পাচ্ছেন না, তেমনি তাদের কাছ থেকে গঠনমূলক কোনো কাজের ঈপ্সিত হিম্মত ও প্রেরণা পাচ্ছেন না। আদনান সাহেব অনেক আগে একটা মহাজন বাক্য শুনেছিলেন, ‘Idle Brain is Devil’s Workshop’. নানান দুর্ভাবনার অনুপ্রবেশে তার মাথা কি শয়তানের কর্মশালা হয়ে গেল নাকি? তার ছেলেবেলার বন্ধু রমেন, পরে সাইকোলজিস্ট হয়েছে শুনেছি। রমেন বলেছিল, অলস মাথা শয়তানের কর্মশালা হয় যৌবন ও মাঝ বয়সে গো। কেননা সে সময় ব্রেন থাকার কথা সতেজ, সজীব ও সক্রিয়। এ সময় মাথা যদি অলস হয়ে পড়ে, তখন শয়তানের দুষ্টবুদ্ধি খেলার জন্য সেটা তো ভাড়া নেবেই। শয়তান তখন তাকে ভালো গঠনমূলক ও সৃজনশীল চিন্তা-ভাবনা থেকে যত বেশি দূরে রাখতে পারবে শয়তানের তত লাভ। শয়তান এ জাতীয় পটেনশিয়াল ব্রেনকে টার্গেট করে। ‘আজকাল তুমি দেখবা অনেক ভালো ছাত্র হঠাৎ মাথা বিগড়ে ভিন্ন পথে হাঁটছে’ বলে রমেন চলে গেল। আদনান সাহেব তখন সচল-সতেজ যুবক। তার কানে কথাগুলো ধরেছিল তখন। কিন্তু এখন? এখন তো আর তিনি ভেঙেচুরে কিছু করতে পারেন না। তার এখন বিপথে যাওয়ার বয়স নাই। সুতরাং এখন তার মাথায় যেসব ভাবনা-চিন্তারা পান-তামাক-বিড়ি খেতে আসছে তা তো তাকে মানসিকভাবে কষ্ট দেওয়া ছাড়া কিছু না। ঘটনাটা মাত্র মাস পাঁচ-ছয় আগের। ঢাকা থেকে বড় ছেলে আহমদ কবীর জানিয়েছেন তার বড় মেয়ে বিপাশা বিদেশে পড়তে গিয়ে আর দেশে ফিরতে চাচ্ছে না। সেখানেই বিয়েশাদি করে থাকতে চায়। অত্যন্ত মেধাবী বিপাশা কবির স্নাতকে শীর্ষস্থান অধিকার করেছিল। তারপর কিছুকাল এখানে-সেখানে বড় ও মাঝারি চাকরি করে বিশ্বের সেরা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে মার্কিন মুলুকে পাড়ি জমায়। তার উচ্চশিক্ষার পেছনে দেশের বেশ কিছু আর্থিক প্রতিষ্ঠান তাদের বৃত্তি কর্মসূচির আওতায় অর্থ জোগানও দেয়। প্রত্যাশা ছিল উচ্চশিক্ষা লাভ করে দেশে ফিরে সে দেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে গবেষণা ও শিক্ষকতা করবে- নতুন দেশের সমৃদ্ধি সাধনে অবদান রাখবে। সবাই দেশ ছেড়ে চলে গেলে চলবে কেন? আদনান সাহেব ভারত বিভাগ এভাবে হবে ভাবেননি। তাকে কলকাতার বাড়ি হুগলির কোম্পানি আর বর্ধমানের বিশাল জমি ফেলে এভাবে পূর্ববঙ্গে আসতে হবে ভাবতে পারেননি। যে মাটিতে বিপাশার নাড়ি পোঁতা যে প্রতিবেশীদের আদর স্নেহ পেয়ে তার বড় হওয়া সেই মাটির টানে সেসব পাড়া-প্রতিবেশী বন্ধুবান্ধব সহপাঠীদের কাছে ফিরে এসে তাদের তার মেধা ও দক্ষতালব্ধ জ্ঞান বিতরণ করা কর্তব্য নয় কী? আদনান সাহেব মানুষের এই exodus  হওয়ার প্রবণতায় দুঃখ পান এবং এসব কে বড় বেশি করে ভাবেন আজকাল। মানুষ অনবরত জায়গা বদল করছে, চলে যাচ্ছে তো যাচ্ছেই, এক জায়গায় থাকতে চাচ্ছে না। শৈলকুপায় যাদের কাছ থেকে জমি বিনিময় করে পেয়েছেন তারা এ এলাকায় যথেষ্ট অবস্থাপন্ন ও বিশেষ প্রভাবশালী ছিলেন; কিন্তু দেশভাগের কারণে তারাও এখন রিফিউজি তার বর্ধমানের জমিতে। আদনান সাহেব এখানে আর তারা সেখানে হয়ে আছেন বাস্তুহারা রিফিউজি। এটা তো গেল রাজনৈতিক নির্বুদ্ধিতার ও ভেদ স্বার্থবাদিতার ফলাফল। কিন্তু রাজনৈতিক কারণ ছাড়াও এখন এক দেশের মানুষ আরেক দেশে পাড়ি জমাচ্ছে স্রেফ অর্থনৈতিক স্বার্থের কারণে নিরাপত্তা লাভের আশায়। জাহাজ পাড়ি দিতে গিয়ে মানুষ মারা যাচ্ছে। আদনান সাহেবের মন খারাপ সে কারণে।

কলম্বাস সাহেব জাপানে যেতে চেয়েছিলেন। পথ ভুলে পৌঁছালেন নয়া জঙ্গলে, মার্কিন মুলুকে। তিনি সেখানে না পৌঁছালে আমেরিকার অ্যামাজন মিসিসিপি অববাহিকার মানুষেরা এশিয়া-ইউরোপীয় সভ্যতার সোহবত পেত না- জানি না তারা এত দিন কী পর্যায়ে পৌঁছাত! আদনান সাহেবের মাথায় হঠাৎ এ প্রশ্নও জাগে- আচ্ছা ব্রিটিশরা যদি ভারতবর্ষে না আসত তাহলে আজকের ভারতবর্ষ আজকের অবস্থায় পৌঁছাত কিংবা থাকত কি না। পাল, গুপ্ত, সেন সাম্রাজ্যের দিনকাল পাল্টে গেল সমরখন্দ থেকে আসা মুঘলদের মোড়লিপনায়। ভারতবর্ষ এত দিন মুঘলদের শাসনাধীনে থাকলে কী হতো। রাস্তাঘাট রেললাইন স্টিমার ইউনিভার্সিটি কলেজ এসব কি হতো না? থাকত না? শেরশাহের আমলে গ্র্যান্ড ট্রাঙ্ক রোড তো হয়েছিল- টোল, মাদরাসা এসব তো ছিল। ইংরেজ আসাতে বিলেতি জিনিস এসেছে, বিদেশি ভাষা ও শিক্ষা এসেছে, বিদেশি বেলাল্লাপনা এসে ঢুকেছে। হুড়মুড় করে নতুন আমলা মুৎসুদ্দি নতুন নগরায়ণ হয়েছে। ভারতবর্ষে ইউরোপের জ্ঞান-বিজ্ঞান যেমন এসেছে, তেমনি ধর্ম-কর্ম, জীবনযাপন এসব ব্যাপারে নতুন নতুন ভাবধারাও এসে ঘাঁটি গেড়েছে এখানে। দোষ-গুণ সহজাত প্রক্রিয়ায় আসে, আত্মশ্লাঘা ও দোষারোপ করে লাভ নেই। এতে প্রকৃতির প্রতি অকৃতজ্ঞতা প্রকাশ পায় এবং একসময় প্রকৃতিই প্রতিশোধ নিতে উদ্যত হয়। অন্যায় করে একজন আর শাস্তি ভোগ করে শতজন।

লেখক : সাবেক সচিব ও এনবিআর চেয়ারম্যান

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট
গ্যাসসংকট
জাতীয় নির্বাচন
জাতীয় নির্বাচন
ক্ষমাশীলতা মহান আল্লাহর গুণ
ক্ষমাশীলতা মহান আল্লাহর গুণ
সালামের মরতবা
সালামের মরতবা
মধু চাষে মধুর জীবন
মধু চাষে মধুর জীবন
রাষ্ট্র সংস্কার : বাহাত্তরের ব্যর্থতা থেকে চব্বিশের শিক্ষা
রাষ্ট্র সংস্কার : বাহাত্তরের ব্যর্থতা থেকে চব্বিশের শিক্ষা
বিদেশে বিভীষিকা
বিদেশে বিভীষিকা
বরকতময় রজনী শবেবরাত
বরকতময় রজনী শবেবরাত
গাজা নিয়ে ষড়যন্ত্র
গাজা নিয়ে ষড়যন্ত্র
আমার আরেক মা
আমার আরেক মা
ধান উৎপাদন
ধান উৎপাদন
চার প্রদেশের প্রস্তাব
চার প্রদেশের প্রস্তাব
সর্বশেষ খবর
মুন্সিগঞ্জে স্থাপনা গুড়িয়ে দিয়ে জমি দখলের প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন
মুন্সিগঞ্জে স্থাপনা গুড়িয়ে দিয়ে জমি দখলের প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী আমলে চাকরিচ্যুত ১৫২২ পুলিশ সদস্য ফেরত পাচ্ছেন চাকরি
আওয়ামী আমলে চাকরিচ্যুত ১৫২২ পুলিশ সদস্য ফেরত পাচ্ছেন চাকরি

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

জুলাই বিপ্লবের স্মৃতি নিয়ে চট্টগ্রামে চিত্র প্রদর্শনী
জুলাই বিপ্লবের স্মৃতি নিয়ে চট্টগ্রামে চিত্র প্রদর্শনী

৫১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

খালেদা ও তারেককে ফাঁসিয়েছে প্রথম আলো
খালেদা ও তারেককে ফাঁসিয়েছে প্রথম আলো

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পরিবেশ রক্ষায় শিক্ষার্থীদের এগিয়ে আসতে হবে: রিজওয়ানা
পরিবেশ রক্ষায় শিক্ষার্থীদের এগিয়ে আসতে হবে: রিজওয়ানা

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

'বিএনপি কৃষকবান্ধব দল'
'বিএনপি কৃষকবান্ধব দল'

৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

তারা পালিয়ে থেকেও দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করতে চায়: ড. মোশাররফ
তারা পালিয়ে থেকেও দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করতে চায়: ড. মোশাররফ

৩ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ঝিনাইদহে আইনশৃঙ্খলা বিষয়ক মতবিনিময় সভা
ঝিনাইদহে আইনশৃঙ্খলা বিষয়ক মতবিনিময় সভা

৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

হাজারীবাগে পিকআপ ভ্যানের ধাক্কায় চালক নিহত
হাজারীবাগে পিকআপ ভ্যানের ধাক্কায় চালক নিহত

৩ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

রাবিতে শিবিরের শতাধিক শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা
রাবিতে শিবিরের শতাধিক শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা

৩ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতিতে সাধারণ মানুষ দিশাহারা: বুলু
দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতিতে সাধারণ মানুষ দিশাহারা: বুলু

৩ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ইসির সঙ্গে রবিবার বিএনপির সাক্ষাৎ
ইসির সঙ্গে রবিবার বিএনপির সাক্ষাৎ

৪ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন ব্যবস্থার সংস্কার জরুরি: সালাহউদ্দিন আহমেদ
নির্বাচন ব্যবস্থার সংস্কার জরুরি: সালাহউদ্দিন আহমেদ

৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বনশ্রীতে ছাত্র আন্দোলনে নিহত মোসলে উদ্দিনের লাশ কবর থেকে উত্তোলন
বনশ্রীতে ছাত্র আন্দোলনে নিহত মোসলে উদ্দিনের লাশ কবর থেকে উত্তোলন

৪ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

বান্দরবানে ৩৩ রোহিঙ্গা আটক
বান্দরবানে ৩৩ রোহিঙ্গা আটক

৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় ছুরিকাঘাতে কিশোর খুন
কুমিল্লায় ছুরিকাঘাতে কিশোর খুন

৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

কে হচ্ছেন দিল্লির পরবর্তী মুখ্যমন্ত্রী?
কে হচ্ছেন দিল্লির পরবর্তী মুখ্যমন্ত্রী?

৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাসচাপায় একজনের মৃত্যু
বাসচাপায় একজনের মৃত্যু

৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

অনুষ্ঠানে মাংসের ঝোল কাণ্ডের ঘটনায় বৈঠকে সমাঝোতা
অনুষ্ঠানে মাংসের ঝোল কাণ্ডের ঘটনায় বৈঠকে সমাঝোতা

৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে কৃষকদলের কৃষক সমাবেশ
সিরাজগঞ্জে কৃষকদলের কৃষক সমাবেশ

৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ডাকাত দলের সদস্য আটক
চাঁদপুরে ডাকাত দলের সদস্য আটক

৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের মধ্য দিয়ে গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ গড়ে উঠবে : টুকু
গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের মধ্য দিয়ে গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ গড়ে উঠবে : টুকু

৪ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগের সবচেয়ে বড় শত্রু মাননীয় আপা: ডা. তাহের
আওয়ামী লীগের সবচেয়ে বড় শত্রু মাননীয় আপা: ডা. তাহের

৪ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ এখন মরা লাশ, তাকে নিয়ে টানাটানি করে লাভ নেই: নুর
আওয়ামী লীগ এখন মরা লাশ, তাকে নিয়ে টানাটানি করে লাভ নেই: নুর

৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে কৃষক সমাবেশ
সোনারগাঁয়ে কৃষক সমাবেশ

৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে বিরল নীলগাই উদ্ধার
নাটোরে বিরল নীলগাই উদ্ধার

৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা পৌঁছে দিতে রূপগঞ্জ ইউনিয়ন বিএনপির সমাবেশ
৩১ দফা পৌঁছে দিতে রূপগঞ্জ ইউনিয়ন বিএনপির সমাবেশ

৪ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

নিরাপত্তা নিশ্চিতে সুপ্রিমকোর্টে প্রবেশে পরিচয়পত্র সঙ্গে রাখার অনুরোধ
নিরাপত্তা নিশ্চিতে সুপ্রিমকোর্টে প্রবেশে পরিচয়পত্র সঙ্গে রাখার অনুরোধ

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সাংবাদিক শেখ বেলাল হত্যার পুনঃতদন্ত ও বিচারের দাবি
সাংবাদিক শেখ বেলাল হত্যার পুনঃতদন্ত ও বিচারের দাবি

৫ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

বিয়ে করে ফেরার পথে বরের মৃত্যু
বিয়ে করে ফেরার পথে বরের মৃত্যু

৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
গাজীপুরসহ সারাদেশে ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট’
গাজীপুরসহ সারাদেশে ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট’

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা দালাই লামা নন, ভারতের উচিত তাকে সমর্থন বন্ধ করা: দ্য প্রিন্ট
শেখ হাসিনা দালাই লামা নন, ভারতের উচিত তাকে সমর্থন বন্ধ করা: দ্য প্রিন্ট

১২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিআইজিসহ পুলিশের ৪ ঊধ্বর্তন কর্মকর্তা আটক
ডিআইজিসহ পুলিশের ৪ ঊধ্বর্তন কর্মকর্তা আটক

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সমালোচনা করবো, তারপরও ইউনূস সরকারকে ব্যর্থ হতে দেব না : রিজভী
সমালোচনা করবো, তারপরও ইউনূস সরকারকে ব্যর্থ হতে দেব না : রিজভী

১১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ফিলিস্তিনিরাই গাজাকে পুনর্নির্মাণ করবে, ট্রাম্পের পরিকল্পনা প্রত্যাখ্যান
ফিলিস্তিনিরাই গাজাকে পুনর্নির্মাণ করবে, ট্রাম্পের পরিকল্পনা প্রত্যাখ্যান

৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে নারী নেত্রীদের সঙ্গে ব্যারিস্টার জায়মা রহমানের বৈঠক
যুক্তরাষ্ট্রে নারী নেত্রীদের সঙ্গে ব্যারিস্টার জায়মা রহমানের বৈঠক

৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘গাজীপুরে ছাত্র-জনতার ওপর হামলায় জড়িতদের শাস্তির আওতায় আনা হবে’
‘গাজীপুরে ছাত্র-জনতার ওপর হামলায় জড়িতদের শাস্তির আওতায় আনা হবে’

১৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

৬ সংস্কার কমিশনের পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন প্রকাশ
৬ সংস্কার কমিশনের পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন প্রকাশ

৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে বড় ষড়যন্ত্র হচ্ছে, জড়িত ভারতের মিডিয়া : প্রেস সচিব
ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে বড় ষড়যন্ত্র হচ্ছে, জড়িত ভারতের মিডিয়া : প্রেস সচিব

১২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সেই বেনজির এখন দেশের বাইরে থেকে ষড়যন্ত্র করছে: জামায়াত আমির
সেই বেনজির এখন দেশের বাইরে থেকে ষড়যন্ত্র করছে: জামায়াত আমির

৯ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়ার বিদ্যুৎ সাম্রাজ্যে ফাটল: ৩ দেশের ঐতিহাসিক পদক্ষেপে আলোড়ন
রাশিয়ার বিদ্যুৎ সাম্রাজ্যে ফাটল: ৩ দেশের ঐতিহাসিক পদক্ষেপে আলোড়ন

৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি জয় করে যা বললেন মোদি
দিল্লি জয় করে যা বললেন মোদি

৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের চাবাহার বন্দর নিয়ে বিপাকে ভারত!
ইরানের চাবাহার বন্দর নিয়ে বিপাকে ভারত!

১৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিনবার মামলা হলেই বন্ধ এক্সপ্রেসওয়ে ব্যবহারের সুযোগ
তিনবার মামলা হলেই বন্ধ এক্সপ্রেসওয়ে ব্যবহারের সুযোগ

১১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পারমাণবিক বোমা তৈরি নিয়ে যে ফতোয়ার কথা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
পারমাণবিক বোমা তৈরি নিয়ে যে ফতোয়ার কথা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

১৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারা দেশে কর্মসূচি ডেকেছে বিএনপি
সারা দেশে কর্মসূচি ডেকেছে বিএনপি

৫ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

দিল্লিতে বিজেপির জয়ের পর আপকে কটাক্ষ প্রিয়াঙ্কার
দিল্লিতে বিজেপির জয়ের পর আপকে কটাক্ষ প্রিয়াঙ্কার

৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নয়াদিল্লি বিধানসভা নির্বাচন: নিজ আসনে হেরে গেলেন কেজরিওয়াল
নয়াদিল্লি বিধানসভা নির্বাচন: নিজ আসনে হেরে গেলেন কেজরিওয়াল

১০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএলে কার হাতে উঠল কোন পুরস্কার?
বিপিএলে কার হাতে উঠল কোন পুরস্কার?

২৩ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজীপুরে আওয়ামী লীগের কর্মীদের হামলায় আহত ১৫
গাজীপুরে আওয়ামী লীগের কর্মীদের হামলায় আহত ১৫

১৩ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

যাত্রীর নাম ও পাসপোর্ট ছাড়া ফ্লাইটের টিকিট বুকিং নিষিদ্ধ
যাত্রীর নাম ও পাসপোর্ট ছাড়া ফ্লাইটের টিকিট বুকিং নিষিদ্ধ

১১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের হুমকি! যুক্তরাজ্যে ভল্ট থেকে স্বর্ণ তোলার হিড়িক
ট্রাম্পের হুমকি! যুক্তরাজ্যে ভল্ট থেকে স্বর্ণ তোলার হিড়িক

৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ রক্তবর্ণ নদীর পানি
হঠাৎ রক্তবর্ণ নদীর পানি

৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ এখন মরা লাশ, তাকে নিয়ে টানাটানি করে লাভ নেই: নুর
আওয়ামী লীগ এখন মরা লাশ, তাকে নিয়ে টানাটানি করে লাভ নেই: নুর

৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বিপিএল ফাইনাল: কেন মাঠে নামলেন না নিশাম?
বিপিএল ফাইনাল: কেন মাঠে নামলেন না নিশাম?

১৬ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশের বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করবে বিএনপি
দেশের বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করবে বিএনপি

১৭ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

বাইডেনের বিরুদ্ধে যে প্রতিশোধ নিলেন ট্রাম্প
বাইডেনের বিরুদ্ধে যে প্রতিশোধ নিলেন ট্রাম্প

১৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএলের সেরা একাদশে চমক! তামিম অধিনায়ক, জায়গা পেলেন যারা
বিপিএলের সেরা একাদশে চমক! তামিম অধিনায়ক, জায়গা পেলেন যারা

৬ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যেসব আমলে মুক্তি মেলে
যেসব আমলে মুক্তি মেলে

১৭ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

গাজীপুরে শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা, প্রতিবাদে নাগরিক কমিটির বিক্ষোভ
গাজীপুরে শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা, প্রতিবাদে নাগরিক কমিটির বিক্ষোভ

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সোহেলকে আনতে লেবাননে যাবে পুলিশের টিম
সোহেলকে আনতে লেবাননে যাবে পুলিশের টিম

পেছনের পৃষ্ঠা

দ্বিকক্ষবিশিষ্ট ৫০০ আসনের সংসদ
দ্বিকক্ষবিশিষ্ট ৫০০ আসনের সংসদ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দুদকের জালে প্রভাবশালীরা
দুদকের জালে প্রভাবশালীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন টাইম ফ্রেমে সংস্কার
তিন টাইম ফ্রেমে সংস্কার

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন মূলনীতি বাদ পড়ল যে কারণে
তিন মূলনীতি বাদ পড়ল যে কারণে

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন কী করবে বাফুফে
এখন কী করবে বাফুফে

মাঠে ময়দানে

নিপীড়ন-লুটপাটের কী নির্মম পরিণতি
নিপীড়ন-লুটপাটের কী নির্মম পরিণতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘুরে দাঁড়াতে পারেনি শেয়ারবাজার
ঘুরে দাঁড়াতে পারেনি শেয়ারবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

দিনদুপুরে অপহরণ
দিনদুপুরে অপহরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেভিল হান্ট শুরু
ডেভিল হান্ট শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচারপতির অবসরের বয়স ৭০ করার প্রস্তাব
বিচারপতির অবসরের বয়স ৭০ করার প্রস্তাব

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএসএমএমইউ এখন বিএমইউ
বিএসএমএমইউ এখন বিএমইউ

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশকে প্রভাবমুক্ত রাখতে কমিশন
পুলিশকে প্রভাবমুক্ত রাখতে কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরা একটি সুস্থ জাতি দেখতে চাই
আমরা একটি সুস্থ জাতি দেখতে চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিআইজিসহ পুলিশের ৪ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা আটক
ডিআইজিসহ পুলিশের ৪ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা আটক

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ আর ঘুষ প্রধান প্রতিবন্ধকতা
রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ আর ঘুষ প্রধান প্রতিবন্ধকতা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেহ উদ্ধারের ২৪ ঘণ্টা পর মাথা উদ্ধার
দেহ উদ্ধারের ২৪ ঘণ্টা পর মাথা উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঠকের ভিড়ে প্রাণের স্পন্দন
পাঠকের ভিড়ে প্রাণের স্পন্দন

পেছনের পৃষ্ঠা

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে বাংলাদেশের চার ধাপ উন্নতি
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে বাংলাদেশের চার ধাপ উন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

কুষ্টিয়ায় গাছ থেকে নারীর বিবস্ত্র লাশ উদ্ধার
কুষ্টিয়ায় গাছ থেকে নারীর বিবস্ত্র লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

পাহাড়ে ঢল পর্যটকের
পাহাড়ে ঢল পর্যটকের

পেছনের পৃষ্ঠা

এক্সপ্রেসওয়েতে অতিরিক্ত গতি ঠেকাতে হবে ভিডিও মামলা
এক্সপ্রেসওয়েতে অতিরিক্ত গতি ঠেকাতে হবে ভিডিও মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসকে নিয়ে ষড়যন্ত্র হচ্ছে, ভারতীয় মিডিয়া জড়িত
ড. ইউনূসকে নিয়ে ষড়যন্ত্র হচ্ছে, ভারতীয় মিডিয়া জড়িত

প্রথম পৃষ্ঠা

কিশোরীকে নির্যাতন, বাবা মাকে মারধর
কিশোরীকে নির্যাতন, বাবা মাকে মারধর

পেছনের পৃষ্ঠা

স্প্যানিশ শিক্ষক সের্খিও শিখছেন বাংলা
স্প্যানিশ শিক্ষক সের্খিও শিখছেন বাংলা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেন্টমার্টিনের চেয়ারম্যান ইয়াবাসহ আটক
সেন্টমার্টিনের চেয়ারম্যান ইয়াবাসহ আটক

পেছনের পৃষ্ঠা

সুপ্রিম কোর্টে অতিরিক্ত নিরাপত্তা
সুপ্রিম কোর্টে অতিরিক্ত নিরাপত্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

জাতীয় নির্বাচন
জাতীয় নির্বাচন

সম্পাদকীয়

গর্তে ভরা দুই কিলোমিটার
গর্তে ভরা দুই কিলোমিটার

দেশগ্রাম