শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৯ অক্টোবর, ২০২৪ আপডেট:

গণতন্ত্রের মূলভিত্তি : স্থানীয় সরকার সংস্কার

অধ্যাপক ড. আবু সাইয়িদ
প্রিন্ট ভার্সন
গণতন্ত্রের মূলভিত্তি : স্থানীয় সরকার সংস্কার

বাংলাদেশের সংবিধানে বলা হয়েছে, প্রশাসনের সব পর্যায়ে নির্বাচিত প্রতিনিধিদের মাধ্যমে জনগণের অংশগ্রহণ নিশ্চিত হবে। স্থানীয় সরকারের বিষয়ে সংবিধানের তৃতীয় পরিচ্ছদে স্থানীয় শাসনের বিষয়টি ৫৯ ও ৬০ অনুচ্ছেদে পরিষ্কারভাবে বলা আছে। তৃতীয় পরিচ্ছদ ইংরেজি লোকাল গভর্নমেন্ট, বাংলায় স্থানীয় শাসন। এটা স্থানীয় সরকারের গঠন এবং গঠনের পরবর্তী শাসন ও কার্যক্রম বিষয়গুলো নিশ্চিত করা হয়েছে। প্রশাসনিক, জনশৃঙ্খলা, জনসাধারণের কার্য এবং অর্থনৈতিক উন্নয়ন সম্পর্কিত পরিকল্পনা প্রণয়ন ও বাস্তবায়নের অধিকার দেওয়া হয়েছে। ৬০ অনুচ্ছেদে উপরোক্ত কার্যসম্পাদনের লক্ষ্যে স্থানীয় প্রয়োজনে কর আরোপ, বাজেট প্রণয়ন ও নিজস্ব তহবিল থেকে রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। কিন্তু এ সম্পর্কে যথাবিহিত আইন জনস্বার্থে বিস্তারিতভাবে প্রণীত হয়েছে কি না সে বিষয়ে বিশেষজ্ঞরা বলতে পারেন। খালি চোখে আমি যা দেখি সে বিষয়টি উল্লেখ করার তাগিদ জনস্বার্থে উল্লেখ করা প্রয়োজন।

১. দেশের প্রতিটি কৃষক, শ্রমিক, ছাত্র, মেহনতি মানুষ সবাই কেন্দ্রীভূত দুঃসহ ও কর্তৃত্ববাদী দুঃশাসনের পরিবর্তন চায়। কিন্তু এ পরিবর্তন কীভাবে আসবে? এজন্য প্রচলিত রাষ্ট্র ও শাসনব্যবস্থা পরিবর্তন সাধনে সিস্টেমের পরিবর্তন অপরিহার্য। এমন একটি সিস্টেম প্রয়োজন যেখানে, ছাত্র-জনতা, কৃষক-শ্রমিক, মেহনতি মানুষ প্রত্যেকেই যোগ্যতা, মেধা ও দক্ষতা অনুযায়ী রাষ্ট্রের অংশীদারি ও আনুকূল্য লাভ করতে পারে। ধনী-গরিবের দেয়াল ভেঙে যাবে। বৈষম্য দূর করে ন্যায্য ও সমতাভিত্তিক সমাজ নির্মাণের পথে দেশ এগিয়ে যাবে। এর জন্য এককেন্দ্রিক ক্ষমতার পরিবর্তে বিকেন্দ্রীকৃত রাষ্ট্র ও শাসনব্যবস্থার বৈপ্লবিক প্রবর্তন আনতে হবে।

পরিবর্তনের ভিত্তি হবে জেলা সরকার পদ্ধতি প্রতিষ্ঠিত করা। আমলাচক্রের ঘাঁটি সচিবালয়ের রীতিনীতি পদ্ধতি পরিবর্তন জরুরি। এত বিশাল জাঁকালো মাথাভারী সেক্রেটারিয়েটের প্রয়োজন নেই। প্রতিষ্ঠিত আমলাতন্ত্র পিরামিড আকৃতির নয় এটা গ্রামীণ পেট মোটা মটকির মতো। জনগণের আশা-আকাক্সক্ষা সচিবালয়ের লাল ফিতা থেকে মুক্ত করা হবে। অনেক মন্ত্রণালয় থাকারও কোনো যুক্তি নেই। যেমন :

স্থানীয় সরকার ও পল্লী উন্নয়ন মন্ত্রণালয় কেন্দ্রীয়ভাবে থাকার প্রয়োজন নেই। তার দায়িত্ব থাকবে বিনিয়োগ সংগ্রহ, জাতীয় পরিকল্পনা গ্রহণ এবং জেলা সরকারের সঙ্গে শুধু কর্ডিনেশন করা এবং সহযোগিতা করা। মানবসম্পদ উন্নয়ন, নীতিমালা প্রণয়ন, পরিকল্পনা, উচ্চশিক্ষা ও গবেষণা শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে থাকবে। কিন্তু প্রাথমিক ও উচ্চমাধ্যমিক প্রতিষ্ঠানগুলো কেন্দ্রের হাতে থাকার দরকার নেই। প্রাইমারি স্কুল থেকে শিক্ষা বিমা চালু করা হবে।

স্বাস্থ্য খাত জেলা, উপজেলা ও ইউনিয়ন পর্যায়ে সুসংহত ও শক্তিশালী করে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের কুক্ষিগত ক্ষমতাকে বিকেন্দ্রীকরণ করা হবে। এর জন্য পাবলিক-প্রাইভেট খাতে উৎসাহ দেওয়া প্রয়োজন। বিশেষজ্ঞ পর্যায়ের ডাক্তারদের জেলা-উপজেলায় পাঠাতে হবে উচ্চতর বেতন, সম্মানি দিয়ে। সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয় সামাজিক মানুষের কাছে নিয়ে যেতে হবে। কেন্দ্রের হাতে কুক্ষিত করার প্রয়োজন নেই। জনকল্যাণার্থে সক্রিয় কার্যক্রম ও পরিকল্পনা গ্রহণ।

কৃষি ও কৃষি খাতের উন্নয়নের লক্ষ্যে স্থানীয় সরকার পর্যায়ে সরেজমিন মাঠ জরিপ করে কোথায় কোন ফসল উৎপাদন বেশি হবে সে লক্ষ্যে প্রচলিত ভূমি ব্যবস্থার ব্যাপক পরিবর্তন সাধন করা হবে। কৃষি ফলন বৃদ্ধির জন্য প্রচলিত চাষাবাদকে যান্ত্রিকীকরণ করা হবে। যে কৃষককুল মিলেমিশে কমপক্ষে ৩০ বিঘা জমি সমবায় বা যৌথ পদ্ধতির আওতাভুক্ত করবে তাদের বিনামূল্যে বা ভর্তুকিপূর্বক আধুনিক যন্ত্রপাতি সরবরাহ করা হবে। ন্যায্যমূল্যে সরাসরি তাদের কাছ থেকে শস্য ক্রয় করা হবে।

কর্মক্ষম প্রতিটি তরুণ-তরুণীকে আধুনিক ও প্রযুক্তিগত কারিগরি এবং মানবিক শিক্ষার আওতায় আনা হবে। শিল্প-উদ্যোক্তাদের প্রশিক্ষণ ও প্রতিটি ইউনিয়নে শিল্প স্থাপনে উৎসাহিত ও লজিস্টিক সাপোর্ট দেওয়া হবে। জীববৈচিত্র্য ও পরিবেশ, হাওর-বাঁওড়, নদীনালায় মৎস্য উৎপাদন বৃদ্ধির স্বার্থে জেলা সরকারের হাতে ছেড়ে দিতে হবে। বড় নদী, নদী শাসন ও সমুদ্র জলসীমা কেন্দ্রের হাতে থাকবে।

মেগা প্রজেক্ট কেন্দ্রের হাতে থাকবে। মহাসড়ক, জলপথ ও আন্তযোগাযোগ কেন্দ্র নিয়ন্ত্রণ করবে। প্রকল্প মেয়াদ বৃদ্ধি করা যাবে না। যথাসময়ে কাজ শেষ করতে না পারলে দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের শাস্তির আওতায় আনা হবে। গ্রামীণ অবকাঠামো জেলা সরকার বা উপজেলা সরকার গ্রহণ ও বাস্তবায়িত করবে।

২. জেলা সরকারের কার্যপরিধি ও ক্ষমতায়ন : বর্তমান ব্যবস্থা ধরতে গেলে রাষ্ট্রযন্ত্রের সর্বাধিক ক্ষমতা আমলা ও ধনীদের হাতে। জনগণ বা জনপ্রতিনিধি সেখানে অপাঙ্ক্তেয়। সিস্টেম পরিবর্তনের মূলকথা জেলা সরকার হবে স্বশাসিত ও স্বাধীন স্তর। সে লক্ষ্যে নিজস্ব বাজেট প্রণয়ন করবে। জেলার চাহিদানুসারে কেন্দ্রীয় সরকার প্রতিটি জেলা সরকারকে অর্থ বরাদ্দ নিশ্চিত করবে। জেলা সরকার স্থানীয় পর্যায়ে পরিকল্পনা প্রণয়ন, বাস্তবায়ন করবে এবং জেলায় অবস্থিত আইনশৃঙ্খলা রক্ষা, প্রশাসনিক ব্যবস্থাপনা সবকিছুই তাদের দায়িত্বে থাকবে। নতুনভাবে স্বাধীন দেশের উপযোগী পুলিশ ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কাঠামো বিন্যাস, মোটিভেশন, আইন ও নীতিমালা করা হবে। যাতে এসব বাহিনী সত্যিকার অর্থেই জনগণের সেবক হিসেবে কর্মরত থাকবে।

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কাঠামোগত পরিবর্তন এমনভাবে করা হবে যাতে কোনো এলাকায় অপরাধ সংঘটিত হলে দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে জবাবদিহির আওতায় আনা হবে। প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী হিসেবে কেবল আইনের অধীনে এই বাহিনীর সদস্য, কর্মকর্তা, দলমত, ধনী-গরিব নির্বিশেষে প্রতিটি মানুষের প্রতি মানবিক আচরণ করবেন কিন্তু কর্তব্য পালনে কঠোর হবেন। জেলা সরকারের রিপোর্ট ও সুপারিশের ভিত্তিতে পদায়ন বা পদোন্নতি হবে।

শত শত বছর ধরে বঞ্চিত দুঃখী মানুষ বিচার পায়নি। বিচারের নামে হয়রানি, কালক্ষেপণ চলে। এসব প্রান্তিক মানুষের এখন আর্থিক শক্তি ও সামর্থ্য নেই যাতে প্রচলিত বিচারব্যবস্থায় দ্রুত তারা সুবিচার পেতে পারে। এজন্য বিচারব্যবস্থার কাঠামোগত পরিবর্তন জরুরি যাতে গরিব মানুষ স্বল্প সময়ে ও সহজে বিচার পেতে পারে। কোর্ট-কাচারি, জেলা-উপজেলা পর্যায়ে নিয়ে যেতে হবে।

৩. জেলা সরকারের প্রধান সরাসরি প্রত্যক্ষ ভোটে নির্বাচিত হবেন। জেলা কাউন্সিল পরিষদ গঠিত হবে প্রত্যেক উপজেলা ও ইউনিয়ন পর্যায়ে সরাসরি ভোটে নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিবর্গ এবং জেলা প্রশাসনের প্রত্যেক বিভাগের কর্মকর্তা সমন্বয়ে। এটা হবে জেলা কাউন্সিল পরিষদ। জেলা সরকারের একজন সচিব থাকবেন। যিনি পদমর্যাদায় অতিরিক্ত সচিবের নিচে হবেন না। অন্যান্য প্রশাসনিক মন্ত্রণালয়ের প্রতিনিধিবর্গ যুগ্ম সচিব পর্যায়ের হবেন এবং উপজেলা পর্যায়ে উপসচিবের নিচে কোনো কর্মকর্তা দায়িত্ব পাবেন না। জেলা কাউন্সিল প্রয়োজন ও জনগণের চাহিদা অনুযায়ী বাজেট প্রণয়ন, খাতওয়ারি বিভাজন, বরাদ্দ, বাস্তবায়ন ও তদারকি করবে।

জেলা সরকারের কাউন্সিল হবে সর্বোচ্চ সংস্থা। এটা হবে জেলা স্তরের পার্লামেন্ট। যেখানে সুশাসন, জবাবদিহিতা, স্বচ্ছতা নিশ্চিত করার যাবতীয় উদ্যোগ গ্রহণ করবে। গ্রাম-ইউনিয়ন-উপজেলা পর্যন্ত স্তরে স্তরে ক্ষমতা বিস্তৃত থাকবে। মন্ত্রী ও সংসদ সদস্যরা ওই কাউন্সিলের উপদেষ্টা হিসেবে কাজ করবেন।

বর্তমান স্থানীয় কাঠামোয় বিভাগীয় কমিশনার বিদ্যমান। কিন্তু বিভাগীয়ভাবে জনগণের প্রতিনিধি প্রেরণের ব্যবস্থা নেই। এই মধ্যস্বত্বিক পদটি তুলে ফেলা দরকার। নির্বাচনের মাধ্যমে থানা, ইউনিয়ন ও গ্রাম সরকার গঠিত হবে। যার মাধ্যমে রাজনৈতিক মূল্যবোধ ও গণতান্ত্রিক সংস্কৃতির বিকাশ সম্ভব। আর্থ-সামাজিক, সংস্কৃতি, সামাজিকীকরণ ও রাজনৈতিক বন্দোবস্তের মাধ্যমে জনগণের সরাসরি অংশগ্রহণ নিশ্চিত হবে। যেখানে থাকবে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা। এগুলো হবে জাতীয় রাজনীতির পাঠশালা।

৪. ঢাকা মহানগরীর প্রয়াত মেয়র মোহাম্মদ হানিফ তাঁর জীবদ্দশায় বারবার নগর সরকারের দাবি উত্থাপন করেছেন। ঢাকা মহানগরী প্রশাসন, পুলিশ এবং সমস্ত অবকাঠামো ও উন্নয়নকে এক ছাতার নিচে আনতে চেয়েছিলেন। সম্প্রতি চট্টগ্রামের মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেন অনুরূপভাবে নগর সরকার গঠনের দাবি উত্থাপন করেছেন। তিনি বিদ্যমান করপোরেশনগুলোতে নগর সরকার প্রতিষ্ঠার কথা ব্যক্ত করেছেন। সংবিধান বা নির্বাচন সংস্কার কমিশন বিষয়গুলো পর্যালোচনা করতে পারে।

লেখক : ’৭২ সালের খসড়া সংবিধান প্রণয়ন কমিটির অন্যতম সদস্য, সাবেক তথ্য প্রতিমন্ত্রী, লেখক ও গবেষক

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাতে কি জানালেন জয়শঙ্কর
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাতে কি জানালেন জয়শঙ্কর

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টরন্টোয় শিরীন চৌধুরীর ‘পরান যাহা চায়’ সঙ্গীত সন্ধ্যা
টরন্টোয় শিরীন চৌধুরীর ‘পরান যাহা চায়’ সঙ্গীত সন্ধ্যা

১ মিনিট আগে | পরবাস

ফেনীতে ট্রাক-কাভার্ডভ্যান সংঘর্ষে ট্রাকচালক নিহত
ফেনীতে ট্রাক-কাভার্ডভ্যান সংঘর্ষে ট্রাকচালক নিহত

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে ফেনসিডিলসহ আটক ৩
মুন্সীগঞ্জে ফেনসিডিলসহ আটক ৩

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খুলনায় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা বিষয়ক সচেতনতা ক্যাম্পেইন
খুলনায় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা বিষয়ক সচেতনতা ক্যাম্পেইন

১৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জুবিনের জন্মদিনে স্ত্রী গরিমার আবেগঘন বার্তা
জুবিনের জন্মদিনে স্ত্রী গরিমার আবেগঘন বার্তা

১৭ মিনিট আগে | শোবিজ

সৌদিকে ন্যাটোর বাইরে প্রধান মিত্র ঘোষণা ট্রাম্পের
সৌদিকে ন্যাটোর বাইরে প্রধান মিত্র ঘোষণা ট্রাম্পের

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ব্যানফ ফেস্টিভালে' এভারেস্টজয়ী নিশাতকে নিয়ে তথ্যচিত্র
'ব্যানফ ফেস্টিভালে' এভারেস্টজয়ী নিশাতকে নিয়ে তথ্যচিত্র

২৩ মিনিট আগে | শোবিজ

প্রাচীনকালে চাঁদে তুষারপাত হতো ধারণা বিজ্ঞানীদের
প্রাচীনকালে চাঁদে তুষারপাত হতো ধারণা বিজ্ঞানীদের

২৬ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

সুষ্ঠু নির্বাচন করতে ইসি ওয়াদাবদ্ধ: সিইসি
সুষ্ঠু নির্বাচন করতে ইসি ওয়াদাবদ্ধ: সিইসি

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ আজ
সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ আজ

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ঠাকুরগাঁওয়ে বিসিক উদ্যোক্তা মেলায় ৬০ স্টল
ঠাকুরগাঁওয়ে বিসিক উদ্যোক্তা মেলায় ৬০ স্টল

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভিসা আবেদন নিয়ে জার্মান দূতাবাসের সতর্কবার্তা
ভিসা আবেদন নিয়ে জার্মান দূতাবাসের সতর্কবার্তা

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

কাউখালীতে নাশকতার অভিযোগে আটক ৫
কাউখালীতে নাশকতার অভিযোগে আটক ৫

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় ৪ ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক ক্বিরাত সম্মেলন
কুমিল্লায় ৪ ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক ক্বিরাত সম্মেলন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিডনি দান ও ৫৬ বার রক্ত দেওয়া সেই মুন্না আজ মৃত্যুর মুখে
কিডনি দান ও ৫৬ বার রক্ত দেওয়া সেই মুন্না আজ মৃত্যুর মুখে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মঙ্গলগ্রহে অচেনা শিলা খুঁজে পেল নাসার রোভার
মঙ্গলগ্রহে অচেনা শিলা খুঁজে পেল নাসার রোভার

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

তেঁতুলিয়ায় তাপমাত্রা ১৪ ডিগ্রি, বেড়েছে শীতের আমেজ
তেঁতুলিয়ায় তাপমাত্রা ১৪ ডিগ্রি, বেড়েছে শীতের আমেজ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ন্যাটোর বাইরে যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান মিত্রের তালিকায় সৌদি
ন্যাটোর বাইরে যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান মিত্রের তালিকায় সৌদি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ বিশ্ব পুরুষ দিবস
আজ বিশ্ব পুরুষ দিবস

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘ রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দিলে ফিলিস্তিনি কর্মকর্তাদের হত্যার হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর
জাতিসংঘ রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দিলে ফিলিস্তিনি কর্মকর্তাদের হত্যার হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে প্লাস্টিক কারখানায় আগুন
নারায়ণগঞ্জে প্লাস্টিক কারখানায় আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেই আফিয়ার পিতৃত্বের স্বীকৃতি পেতে ডিএনএ পরীক্ষার আবেদন
সেই আফিয়ার পিতৃত্বের স্বীকৃতি পেতে ডিএনএ পরীক্ষার আবেদন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স
মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন