শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৯ অক্টোবর, ২০২৪ আপডেট:

গণতন্ত্রের মূলভিত্তি : স্থানীয় সরকার সংস্কার

অধ্যাপক ড. আবু সাইয়িদ
প্রিন্ট ভার্সন
গণতন্ত্রের মূলভিত্তি : স্থানীয় সরকার সংস্কার

বাংলাদেশের সংবিধানে বলা হয়েছে, প্রশাসনের সব পর্যায়ে নির্বাচিত প্রতিনিধিদের মাধ্যমে জনগণের অংশগ্রহণ নিশ্চিত হবে। স্থানীয় সরকারের বিষয়ে সংবিধানের তৃতীয় পরিচ্ছদে স্থানীয় শাসনের বিষয়টি ৫৯ ও ৬০ অনুচ্ছেদে পরিষ্কারভাবে বলা আছে। তৃতীয় পরিচ্ছদ ইংরেজি লোকাল গভর্নমেন্ট, বাংলায় স্থানীয় শাসন। এটা স্থানীয় সরকারের গঠন এবং গঠনের পরবর্তী শাসন ও কার্যক্রম বিষয়গুলো নিশ্চিত করা হয়েছে। প্রশাসনিক, জনশৃঙ্খলা, জনসাধারণের কার্য এবং অর্থনৈতিক উন্নয়ন সম্পর্কিত পরিকল্পনা প্রণয়ন ও বাস্তবায়নের অধিকার দেওয়া হয়েছে। ৬০ অনুচ্ছেদে উপরোক্ত কার্যসম্পাদনের লক্ষ্যে স্থানীয় প্রয়োজনে কর আরোপ, বাজেট প্রণয়ন ও নিজস্ব তহবিল থেকে রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। কিন্তু এ সম্পর্কে যথাবিহিত আইন জনস্বার্থে বিস্তারিতভাবে প্রণীত হয়েছে কি না সে বিষয়ে বিশেষজ্ঞরা বলতে পারেন। খালি চোখে আমি যা দেখি সে বিষয়টি উল্লেখ করার তাগিদ জনস্বার্থে উল্লেখ করা প্রয়োজন।

১. দেশের প্রতিটি কৃষক, শ্রমিক, ছাত্র, মেহনতি মানুষ সবাই কেন্দ্রীভূত দুঃসহ ও কর্তৃত্ববাদী দুঃশাসনের পরিবর্তন চায়। কিন্তু এ পরিবর্তন কীভাবে আসবে? এজন্য প্রচলিত রাষ্ট্র ও শাসনব্যবস্থা পরিবর্তন সাধনে সিস্টেমের পরিবর্তন অপরিহার্য। এমন একটি সিস্টেম প্রয়োজন যেখানে, ছাত্র-জনতা, কৃষক-শ্রমিক, মেহনতি মানুষ প্রত্যেকেই যোগ্যতা, মেধা ও দক্ষতা অনুযায়ী রাষ্ট্রের অংশীদারি ও আনুকূল্য লাভ করতে পারে। ধনী-গরিবের দেয়াল ভেঙে যাবে। বৈষম্য দূর করে ন্যায্য ও সমতাভিত্তিক সমাজ নির্মাণের পথে দেশ এগিয়ে যাবে। এর জন্য এককেন্দ্রিক ক্ষমতার পরিবর্তে বিকেন্দ্রীকৃত রাষ্ট্র ও শাসনব্যবস্থার বৈপ্লবিক প্রবর্তন আনতে হবে।

পরিবর্তনের ভিত্তি হবে জেলা সরকার পদ্ধতি প্রতিষ্ঠিত করা। আমলাচক্রের ঘাঁটি সচিবালয়ের রীতিনীতি পদ্ধতি পরিবর্তন জরুরি। এত বিশাল জাঁকালো মাথাভারী সেক্রেটারিয়েটের প্রয়োজন নেই। প্রতিষ্ঠিত আমলাতন্ত্র পিরামিড আকৃতির নয় এটা গ্রামীণ পেট মোটা মটকির মতো। জনগণের আশা-আকাক্সক্ষা সচিবালয়ের লাল ফিতা থেকে মুক্ত করা হবে। অনেক মন্ত্রণালয় থাকারও কোনো যুক্তি নেই। যেমন :

স্থানীয় সরকার ও পল্লী উন্নয়ন মন্ত্রণালয় কেন্দ্রীয়ভাবে থাকার প্রয়োজন নেই। তার দায়িত্ব থাকবে বিনিয়োগ সংগ্রহ, জাতীয় পরিকল্পনা গ্রহণ এবং জেলা সরকারের সঙ্গে শুধু কর্ডিনেশন করা এবং সহযোগিতা করা। মানবসম্পদ উন্নয়ন, নীতিমালা প্রণয়ন, পরিকল্পনা, উচ্চশিক্ষা ও গবেষণা শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে থাকবে। কিন্তু প্রাথমিক ও উচ্চমাধ্যমিক প্রতিষ্ঠানগুলো কেন্দ্রের হাতে থাকার দরকার নেই। প্রাইমারি স্কুল থেকে শিক্ষা বিমা চালু করা হবে।

স্বাস্থ্য খাত জেলা, উপজেলা ও ইউনিয়ন পর্যায়ে সুসংহত ও শক্তিশালী করে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের কুক্ষিগত ক্ষমতাকে বিকেন্দ্রীকরণ করা হবে। এর জন্য পাবলিক-প্রাইভেট খাতে উৎসাহ দেওয়া প্রয়োজন। বিশেষজ্ঞ পর্যায়ের ডাক্তারদের জেলা-উপজেলায় পাঠাতে হবে উচ্চতর বেতন, সম্মানি দিয়ে। সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয় সামাজিক মানুষের কাছে নিয়ে যেতে হবে। কেন্দ্রের হাতে কুক্ষিত করার প্রয়োজন নেই। জনকল্যাণার্থে সক্রিয় কার্যক্রম ও পরিকল্পনা গ্রহণ।

কৃষি ও কৃষি খাতের উন্নয়নের লক্ষ্যে স্থানীয় সরকার পর্যায়ে সরেজমিন মাঠ জরিপ করে কোথায় কোন ফসল উৎপাদন বেশি হবে সে লক্ষ্যে প্রচলিত ভূমি ব্যবস্থার ব্যাপক পরিবর্তন সাধন করা হবে। কৃষি ফলন বৃদ্ধির জন্য প্রচলিত চাষাবাদকে যান্ত্রিকীকরণ করা হবে। যে কৃষককুল মিলেমিশে কমপক্ষে ৩০ বিঘা জমি সমবায় বা যৌথ পদ্ধতির আওতাভুক্ত করবে তাদের বিনামূল্যে বা ভর্তুকিপূর্বক আধুনিক যন্ত্রপাতি সরবরাহ করা হবে। ন্যায্যমূল্যে সরাসরি তাদের কাছ থেকে শস্য ক্রয় করা হবে।

কর্মক্ষম প্রতিটি তরুণ-তরুণীকে আধুনিক ও প্রযুক্তিগত কারিগরি এবং মানবিক শিক্ষার আওতায় আনা হবে। শিল্প-উদ্যোক্তাদের প্রশিক্ষণ ও প্রতিটি ইউনিয়নে শিল্প স্থাপনে উৎসাহিত ও লজিস্টিক সাপোর্ট দেওয়া হবে। জীববৈচিত্র্য ও পরিবেশ, হাওর-বাঁওড়, নদীনালায় মৎস্য উৎপাদন বৃদ্ধির স্বার্থে জেলা সরকারের হাতে ছেড়ে দিতে হবে। বড় নদী, নদী শাসন ও সমুদ্র জলসীমা কেন্দ্রের হাতে থাকবে।

মেগা প্রজেক্ট কেন্দ্রের হাতে থাকবে। মহাসড়ক, জলপথ ও আন্তযোগাযোগ কেন্দ্র নিয়ন্ত্রণ করবে। প্রকল্প মেয়াদ বৃদ্ধি করা যাবে না। যথাসময়ে কাজ শেষ করতে না পারলে দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের শাস্তির আওতায় আনা হবে। গ্রামীণ অবকাঠামো জেলা সরকার বা উপজেলা সরকার গ্রহণ ও বাস্তবায়িত করবে।

২. জেলা সরকারের কার্যপরিধি ও ক্ষমতায়ন : বর্তমান ব্যবস্থা ধরতে গেলে রাষ্ট্রযন্ত্রের সর্বাধিক ক্ষমতা আমলা ও ধনীদের হাতে। জনগণ বা জনপ্রতিনিধি সেখানে অপাঙ্ক্তেয়। সিস্টেম পরিবর্তনের মূলকথা জেলা সরকার হবে স্বশাসিত ও স্বাধীন স্তর। সে লক্ষ্যে নিজস্ব বাজেট প্রণয়ন করবে। জেলার চাহিদানুসারে কেন্দ্রীয় সরকার প্রতিটি জেলা সরকারকে অর্থ বরাদ্দ নিশ্চিত করবে। জেলা সরকার স্থানীয় পর্যায়ে পরিকল্পনা প্রণয়ন, বাস্তবায়ন করবে এবং জেলায় অবস্থিত আইনশৃঙ্খলা রক্ষা, প্রশাসনিক ব্যবস্থাপনা সবকিছুই তাদের দায়িত্বে থাকবে। নতুনভাবে স্বাধীন দেশের উপযোগী পুলিশ ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কাঠামো বিন্যাস, মোটিভেশন, আইন ও নীতিমালা করা হবে। যাতে এসব বাহিনী সত্যিকার অর্থেই জনগণের সেবক হিসেবে কর্মরত থাকবে।

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কাঠামোগত পরিবর্তন এমনভাবে করা হবে যাতে কোনো এলাকায় অপরাধ সংঘটিত হলে দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে জবাবদিহির আওতায় আনা হবে। প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী হিসেবে কেবল আইনের অধীনে এই বাহিনীর সদস্য, কর্মকর্তা, দলমত, ধনী-গরিব নির্বিশেষে প্রতিটি মানুষের প্রতি মানবিক আচরণ করবেন কিন্তু কর্তব্য পালনে কঠোর হবেন। জেলা সরকারের রিপোর্ট ও সুপারিশের ভিত্তিতে পদায়ন বা পদোন্নতি হবে।

শত শত বছর ধরে বঞ্চিত দুঃখী মানুষ বিচার পায়নি। বিচারের নামে হয়রানি, কালক্ষেপণ চলে। এসব প্রান্তিক মানুষের এখন আর্থিক শক্তি ও সামর্থ্য নেই যাতে প্রচলিত বিচারব্যবস্থায় দ্রুত তারা সুবিচার পেতে পারে। এজন্য বিচারব্যবস্থার কাঠামোগত পরিবর্তন জরুরি যাতে গরিব মানুষ স্বল্প সময়ে ও সহজে বিচার পেতে পারে। কোর্ট-কাচারি, জেলা-উপজেলা পর্যায়ে নিয়ে যেতে হবে।

৩. জেলা সরকারের প্রধান সরাসরি প্রত্যক্ষ ভোটে নির্বাচিত হবেন। জেলা কাউন্সিল পরিষদ গঠিত হবে প্রত্যেক উপজেলা ও ইউনিয়ন পর্যায়ে সরাসরি ভোটে নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিবর্গ এবং জেলা প্রশাসনের প্রত্যেক বিভাগের কর্মকর্তা সমন্বয়ে। এটা হবে জেলা কাউন্সিল পরিষদ। জেলা সরকারের একজন সচিব থাকবেন। যিনি পদমর্যাদায় অতিরিক্ত সচিবের নিচে হবেন না। অন্যান্য প্রশাসনিক মন্ত্রণালয়ের প্রতিনিধিবর্গ যুগ্ম সচিব পর্যায়ের হবেন এবং উপজেলা পর্যায়ে উপসচিবের নিচে কোনো কর্মকর্তা দায়িত্ব পাবেন না। জেলা কাউন্সিল প্রয়োজন ও জনগণের চাহিদা অনুযায়ী বাজেট প্রণয়ন, খাতওয়ারি বিভাজন, বরাদ্দ, বাস্তবায়ন ও তদারকি করবে।

জেলা সরকারের কাউন্সিল হবে সর্বোচ্চ সংস্থা। এটা হবে জেলা স্তরের পার্লামেন্ট। যেখানে সুশাসন, জবাবদিহিতা, স্বচ্ছতা নিশ্চিত করার যাবতীয় উদ্যোগ গ্রহণ করবে। গ্রাম-ইউনিয়ন-উপজেলা পর্যন্ত স্তরে স্তরে ক্ষমতা বিস্তৃত থাকবে। মন্ত্রী ও সংসদ সদস্যরা ওই কাউন্সিলের উপদেষ্টা হিসেবে কাজ করবেন।

বর্তমান স্থানীয় কাঠামোয় বিভাগীয় কমিশনার বিদ্যমান। কিন্তু বিভাগীয়ভাবে জনগণের প্রতিনিধি প্রেরণের ব্যবস্থা নেই। এই মধ্যস্বত্বিক পদটি তুলে ফেলা দরকার। নির্বাচনের মাধ্যমে থানা, ইউনিয়ন ও গ্রাম সরকার গঠিত হবে। যার মাধ্যমে রাজনৈতিক মূল্যবোধ ও গণতান্ত্রিক সংস্কৃতির বিকাশ সম্ভব। আর্থ-সামাজিক, সংস্কৃতি, সামাজিকীকরণ ও রাজনৈতিক বন্দোবস্তের মাধ্যমে জনগণের সরাসরি অংশগ্রহণ নিশ্চিত হবে। যেখানে থাকবে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা। এগুলো হবে জাতীয় রাজনীতির পাঠশালা।

৪. ঢাকা মহানগরীর প্রয়াত মেয়র মোহাম্মদ হানিফ তাঁর জীবদ্দশায় বারবার নগর সরকারের দাবি উত্থাপন করেছেন। ঢাকা মহানগরী প্রশাসন, পুলিশ এবং সমস্ত অবকাঠামো ও উন্নয়নকে এক ছাতার নিচে আনতে চেয়েছিলেন। সম্প্রতি চট্টগ্রামের মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেন অনুরূপভাবে নগর সরকার গঠনের দাবি উত্থাপন করেছেন। তিনি বিদ্যমান করপোরেশনগুলোতে নগর সরকার প্রতিষ্ঠার কথা ব্যক্ত করেছেন। সংবিধান বা নির্বাচন সংস্কার কমিশন বিষয়গুলো পর্যালোচনা করতে পারে।

লেখক : ’৭২ সালের খসড়া সংবিধান প্রণয়ন কমিটির অন্যতম সদস্য, সাবেক তথ্য প্রতিমন্ত্রী, লেখক ও গবেষক

এই বিভাগের আরও খবর
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

২ মিনিট আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫
ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?
মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?

১৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ
চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ

২০ মিনিট আগে | নগর জীবন

আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা
আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা

৪৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ
কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক
সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক

৫৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি
দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি
মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল
সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ
আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি
রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার বাণিজ্য সহযোগীদের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আসছে
রাশিয়ার বাণিজ্য সহযোগীদের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আসছে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'
'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জামায়াত পিআর চায় আর বিএনপি ফেয়ার ইলেকশন: মোশারফ হোসেন
জামায়াত পিআর চায় আর বিএনপি ফেয়ার ইলেকশন: মোশারফ হোসেন

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

চট্টগ্রামে অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ১
চট্টগ্রামে অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন কাল
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন কাল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা
সোনারগাঁয়ে কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফ্রিকার ছয় দেশে আছে রুশ সেনার উপস্থিতি: রাষ্ট্রীয় টিভি
আফ্রিকার ছয় দেশে আছে রুশ সেনার উপস্থিতি: রাষ্ট্রীয় টিভি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডে ন্যায়বিচার নিশ্চিত হয়েছে: হেফাজতে ইসলাম
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডে ন্যায়বিচার নিশ্চিত হয়েছে: হেফাজতে ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চুয়েটে ভলিবল প্রতিযোগিতা
চুয়েটে ভলিবল প্রতিযোগিতা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

উত্তরায় যুবকের গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার
উত্তরায় যুবকের গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে