শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৯ অক্টোবর, ২০২৪ আপডেট:

গণতন্ত্রের মূলভিত্তি : স্থানীয় সরকার সংস্কার

অধ্যাপক ড. আবু সাইয়িদ
প্রিন্ট ভার্সন
গণতন্ত্রের মূলভিত্তি : স্থানীয় সরকার সংস্কার

বাংলাদেশের সংবিধানে বলা হয়েছে, প্রশাসনের সব পর্যায়ে নির্বাচিত প্রতিনিধিদের মাধ্যমে জনগণের অংশগ্রহণ নিশ্চিত হবে। স্থানীয় সরকারের বিষয়ে সংবিধানের তৃতীয় পরিচ্ছদে স্থানীয় শাসনের বিষয়টি ৫৯ ও ৬০ অনুচ্ছেদে পরিষ্কারভাবে বলা আছে। তৃতীয় পরিচ্ছদ ইংরেজি লোকাল গভর্নমেন্ট, বাংলায় স্থানীয় শাসন। এটা স্থানীয় সরকারের গঠন এবং গঠনের পরবর্তী শাসন ও কার্যক্রম বিষয়গুলো নিশ্চিত করা হয়েছে। প্রশাসনিক, জনশৃঙ্খলা, জনসাধারণের কার্য এবং অর্থনৈতিক উন্নয়ন সম্পর্কিত পরিকল্পনা প্রণয়ন ও বাস্তবায়নের অধিকার দেওয়া হয়েছে। ৬০ অনুচ্ছেদে উপরোক্ত কার্যসম্পাদনের লক্ষ্যে স্থানীয় প্রয়োজনে কর আরোপ, বাজেট প্রণয়ন ও নিজস্ব তহবিল থেকে রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। কিন্তু এ সম্পর্কে যথাবিহিত আইন জনস্বার্থে বিস্তারিতভাবে প্রণীত হয়েছে কি না সে বিষয়ে বিশেষজ্ঞরা বলতে পারেন। খালি চোখে আমি যা দেখি সে বিষয়টি উল্লেখ করার তাগিদ জনস্বার্থে উল্লেখ করা প্রয়োজন।

১. দেশের প্রতিটি কৃষক, শ্রমিক, ছাত্র, মেহনতি মানুষ সবাই কেন্দ্রীভূত দুঃসহ ও কর্তৃত্ববাদী দুঃশাসনের পরিবর্তন চায়। কিন্তু এ পরিবর্তন কীভাবে আসবে? এজন্য প্রচলিত রাষ্ট্র ও শাসনব্যবস্থা পরিবর্তন সাধনে সিস্টেমের পরিবর্তন অপরিহার্য। এমন একটি সিস্টেম প্রয়োজন যেখানে, ছাত্র-জনতা, কৃষক-শ্রমিক, মেহনতি মানুষ প্রত্যেকেই যোগ্যতা, মেধা ও দক্ষতা অনুযায়ী রাষ্ট্রের অংশীদারি ও আনুকূল্য লাভ করতে পারে। ধনী-গরিবের দেয়াল ভেঙে যাবে। বৈষম্য দূর করে ন্যায্য ও সমতাভিত্তিক সমাজ নির্মাণের পথে দেশ এগিয়ে যাবে। এর জন্য এককেন্দ্রিক ক্ষমতার পরিবর্তে বিকেন্দ্রীকৃত রাষ্ট্র ও শাসনব্যবস্থার বৈপ্লবিক প্রবর্তন আনতে হবে।

পরিবর্তনের ভিত্তি হবে জেলা সরকার পদ্ধতি প্রতিষ্ঠিত করা। আমলাচক্রের ঘাঁটি সচিবালয়ের রীতিনীতি পদ্ধতি পরিবর্তন জরুরি। এত বিশাল জাঁকালো মাথাভারী সেক্রেটারিয়েটের প্রয়োজন নেই। প্রতিষ্ঠিত আমলাতন্ত্র পিরামিড আকৃতির নয় এটা গ্রামীণ পেট মোটা মটকির মতো। জনগণের আশা-আকাক্সক্ষা সচিবালয়ের লাল ফিতা থেকে মুক্ত করা হবে। অনেক মন্ত্রণালয় থাকারও কোনো যুক্তি নেই। যেমন :

স্থানীয় সরকার ও পল্লী উন্নয়ন মন্ত্রণালয় কেন্দ্রীয়ভাবে থাকার প্রয়োজন নেই। তার দায়িত্ব থাকবে বিনিয়োগ সংগ্রহ, জাতীয় পরিকল্পনা গ্রহণ এবং জেলা সরকারের সঙ্গে শুধু কর্ডিনেশন করা এবং সহযোগিতা করা। মানবসম্পদ উন্নয়ন, নীতিমালা প্রণয়ন, পরিকল্পনা, উচ্চশিক্ষা ও গবেষণা শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে থাকবে। কিন্তু প্রাথমিক ও উচ্চমাধ্যমিক প্রতিষ্ঠানগুলো কেন্দ্রের হাতে থাকার দরকার নেই। প্রাইমারি স্কুল থেকে শিক্ষা বিমা চালু করা হবে।

স্বাস্থ্য খাত জেলা, উপজেলা ও ইউনিয়ন পর্যায়ে সুসংহত ও শক্তিশালী করে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের কুক্ষিগত ক্ষমতাকে বিকেন্দ্রীকরণ করা হবে। এর জন্য পাবলিক-প্রাইভেট খাতে উৎসাহ দেওয়া প্রয়োজন। বিশেষজ্ঞ পর্যায়ের ডাক্তারদের জেলা-উপজেলায় পাঠাতে হবে উচ্চতর বেতন, সম্মানি দিয়ে। সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয় সামাজিক মানুষের কাছে নিয়ে যেতে হবে। কেন্দ্রের হাতে কুক্ষিত করার প্রয়োজন নেই। জনকল্যাণার্থে সক্রিয় কার্যক্রম ও পরিকল্পনা গ্রহণ।

কৃষি ও কৃষি খাতের উন্নয়নের লক্ষ্যে স্থানীয় সরকার পর্যায়ে সরেজমিন মাঠ জরিপ করে কোথায় কোন ফসল উৎপাদন বেশি হবে সে লক্ষ্যে প্রচলিত ভূমি ব্যবস্থার ব্যাপক পরিবর্তন সাধন করা হবে। কৃষি ফলন বৃদ্ধির জন্য প্রচলিত চাষাবাদকে যান্ত্রিকীকরণ করা হবে। যে কৃষককুল মিলেমিশে কমপক্ষে ৩০ বিঘা জমি সমবায় বা যৌথ পদ্ধতির আওতাভুক্ত করবে তাদের বিনামূল্যে বা ভর্তুকিপূর্বক আধুনিক যন্ত্রপাতি সরবরাহ করা হবে। ন্যায্যমূল্যে সরাসরি তাদের কাছ থেকে শস্য ক্রয় করা হবে।

কর্মক্ষম প্রতিটি তরুণ-তরুণীকে আধুনিক ও প্রযুক্তিগত কারিগরি এবং মানবিক শিক্ষার আওতায় আনা হবে। শিল্প-উদ্যোক্তাদের প্রশিক্ষণ ও প্রতিটি ইউনিয়নে শিল্প স্থাপনে উৎসাহিত ও লজিস্টিক সাপোর্ট দেওয়া হবে। জীববৈচিত্র্য ও পরিবেশ, হাওর-বাঁওড়, নদীনালায় মৎস্য উৎপাদন বৃদ্ধির স্বার্থে জেলা সরকারের হাতে ছেড়ে দিতে হবে। বড় নদী, নদী শাসন ও সমুদ্র জলসীমা কেন্দ্রের হাতে থাকবে।

মেগা প্রজেক্ট কেন্দ্রের হাতে থাকবে। মহাসড়ক, জলপথ ও আন্তযোগাযোগ কেন্দ্র নিয়ন্ত্রণ করবে। প্রকল্প মেয়াদ বৃদ্ধি করা যাবে না। যথাসময়ে কাজ শেষ করতে না পারলে দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের শাস্তির আওতায় আনা হবে। গ্রামীণ অবকাঠামো জেলা সরকার বা উপজেলা সরকার গ্রহণ ও বাস্তবায়িত করবে।

২. জেলা সরকারের কার্যপরিধি ও ক্ষমতায়ন : বর্তমান ব্যবস্থা ধরতে গেলে রাষ্ট্রযন্ত্রের সর্বাধিক ক্ষমতা আমলা ও ধনীদের হাতে। জনগণ বা জনপ্রতিনিধি সেখানে অপাঙ্ক্তেয়। সিস্টেম পরিবর্তনের মূলকথা জেলা সরকার হবে স্বশাসিত ও স্বাধীন স্তর। সে লক্ষ্যে নিজস্ব বাজেট প্রণয়ন করবে। জেলার চাহিদানুসারে কেন্দ্রীয় সরকার প্রতিটি জেলা সরকারকে অর্থ বরাদ্দ নিশ্চিত করবে। জেলা সরকার স্থানীয় পর্যায়ে পরিকল্পনা প্রণয়ন, বাস্তবায়ন করবে এবং জেলায় অবস্থিত আইনশৃঙ্খলা রক্ষা, প্রশাসনিক ব্যবস্থাপনা সবকিছুই তাদের দায়িত্বে থাকবে। নতুনভাবে স্বাধীন দেশের উপযোগী পুলিশ ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কাঠামো বিন্যাস, মোটিভেশন, আইন ও নীতিমালা করা হবে। যাতে এসব বাহিনী সত্যিকার অর্থেই জনগণের সেবক হিসেবে কর্মরত থাকবে।

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কাঠামোগত পরিবর্তন এমনভাবে করা হবে যাতে কোনো এলাকায় অপরাধ সংঘটিত হলে দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে জবাবদিহির আওতায় আনা হবে। প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী হিসেবে কেবল আইনের অধীনে এই বাহিনীর সদস্য, কর্মকর্তা, দলমত, ধনী-গরিব নির্বিশেষে প্রতিটি মানুষের প্রতি মানবিক আচরণ করবেন কিন্তু কর্তব্য পালনে কঠোর হবেন। জেলা সরকারের রিপোর্ট ও সুপারিশের ভিত্তিতে পদায়ন বা পদোন্নতি হবে।

শত শত বছর ধরে বঞ্চিত দুঃখী মানুষ বিচার পায়নি। বিচারের নামে হয়রানি, কালক্ষেপণ চলে। এসব প্রান্তিক মানুষের এখন আর্থিক শক্তি ও সামর্থ্য নেই যাতে প্রচলিত বিচারব্যবস্থায় দ্রুত তারা সুবিচার পেতে পারে। এজন্য বিচারব্যবস্থার কাঠামোগত পরিবর্তন জরুরি যাতে গরিব মানুষ স্বল্প সময়ে ও সহজে বিচার পেতে পারে। কোর্ট-কাচারি, জেলা-উপজেলা পর্যায়ে নিয়ে যেতে হবে।

৩. জেলা সরকারের প্রধান সরাসরি প্রত্যক্ষ ভোটে নির্বাচিত হবেন। জেলা কাউন্সিল পরিষদ গঠিত হবে প্রত্যেক উপজেলা ও ইউনিয়ন পর্যায়ে সরাসরি ভোটে নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিবর্গ এবং জেলা প্রশাসনের প্রত্যেক বিভাগের কর্মকর্তা সমন্বয়ে। এটা হবে জেলা কাউন্সিল পরিষদ। জেলা সরকারের একজন সচিব থাকবেন। যিনি পদমর্যাদায় অতিরিক্ত সচিবের নিচে হবেন না। অন্যান্য প্রশাসনিক মন্ত্রণালয়ের প্রতিনিধিবর্গ যুগ্ম সচিব পর্যায়ের হবেন এবং উপজেলা পর্যায়ে উপসচিবের নিচে কোনো কর্মকর্তা দায়িত্ব পাবেন না। জেলা কাউন্সিল প্রয়োজন ও জনগণের চাহিদা অনুযায়ী বাজেট প্রণয়ন, খাতওয়ারি বিভাজন, বরাদ্দ, বাস্তবায়ন ও তদারকি করবে।

জেলা সরকারের কাউন্সিল হবে সর্বোচ্চ সংস্থা। এটা হবে জেলা স্তরের পার্লামেন্ট। যেখানে সুশাসন, জবাবদিহিতা, স্বচ্ছতা নিশ্চিত করার যাবতীয় উদ্যোগ গ্রহণ করবে। গ্রাম-ইউনিয়ন-উপজেলা পর্যন্ত স্তরে স্তরে ক্ষমতা বিস্তৃত থাকবে। মন্ত্রী ও সংসদ সদস্যরা ওই কাউন্সিলের উপদেষ্টা হিসেবে কাজ করবেন।

বর্তমান স্থানীয় কাঠামোয় বিভাগীয় কমিশনার বিদ্যমান। কিন্তু বিভাগীয়ভাবে জনগণের প্রতিনিধি প্রেরণের ব্যবস্থা নেই। এই মধ্যস্বত্বিক পদটি তুলে ফেলা দরকার। নির্বাচনের মাধ্যমে থানা, ইউনিয়ন ও গ্রাম সরকার গঠিত হবে। যার মাধ্যমে রাজনৈতিক মূল্যবোধ ও গণতান্ত্রিক সংস্কৃতির বিকাশ সম্ভব। আর্থ-সামাজিক, সংস্কৃতি, সামাজিকীকরণ ও রাজনৈতিক বন্দোবস্তের মাধ্যমে জনগণের সরাসরি অংশগ্রহণ নিশ্চিত হবে। যেখানে থাকবে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা। এগুলো হবে জাতীয় রাজনীতির পাঠশালা।

৪. ঢাকা মহানগরীর প্রয়াত মেয়র মোহাম্মদ হানিফ তাঁর জীবদ্দশায় বারবার নগর সরকারের দাবি উত্থাপন করেছেন। ঢাকা মহানগরী প্রশাসন, পুলিশ এবং সমস্ত অবকাঠামো ও উন্নয়নকে এক ছাতার নিচে আনতে চেয়েছিলেন। সম্প্রতি চট্টগ্রামের মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেন অনুরূপভাবে নগর সরকার গঠনের দাবি উত্থাপন করেছেন। তিনি বিদ্যমান করপোরেশনগুলোতে নগর সরকার প্রতিষ্ঠার কথা ব্যক্ত করেছেন। সংবিধান বা নির্বাচন সংস্কার কমিশন বিষয়গুলো পর্যালোচনা করতে পারে।

লেখক : ’৭২ সালের খসড়া সংবিধান প্রণয়ন কমিটির অন্যতম সদস্য, সাবেক তথ্য প্রতিমন্ত্রী, লেখক ও গবেষক

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম

১ মিনিট আগে | শোবিজ

বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৫ মিনিট আগে | শোবিজ

কুষ্টিয়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের এরিয়া অফিসে আগুন
কুষ্টিয়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের এরিয়া অফিসে আগুন

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

মাস্টারকার্ড এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড ২০২৫ এর বিজয়ীদের নাম ঘোষণা
মাস্টারকার্ড এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড ২০২৫ এর বিজয়ীদের নাম ঘোষণা

১৫ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

বসুন্ধরা শুভসংঘের 'দেশ গঠনে নারীদের ভূমিকা' শীর্ষক আলোচনা সভা
বসুন্ধরা শুভসংঘের 'দেশ গঠনে নারীদের ভূমিকা' শীর্ষক আলোচনা সভা

২১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বরিশালে ক্লিনিকে প্রসূতির মৃত্যু, পালালেন চিকিৎসকসহ সবাই
বরিশালে ক্লিনিকে প্রসূতির মৃত্যু, পালালেন চিকিৎসকসহ সবাই

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন পরিচালনায় সহযোগিতা করতে প্রস্তুত কমনওয়েলথভুক্ত ৫৬ দেশ
নির্বাচন পরিচালনায় সহযোগিতা করতে প্রস্তুত কমনওয়েলথভুক্ত ৫৬ দেশ

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকাকে বাসযোগ্য করতে আধুনিক নগর পরিকল্পনার আহ্বান পরিবেশ উপদেষ্টার
ঢাকাকে বাসযোগ্য করতে আধুনিক নগর পরিকল্পনার আহ্বান পরিবেশ উপদেষ্টার

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ
সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে ট্রেন আটকে রাখল শিক্ষার্থীরা
বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে ট্রেন আটকে রাখল শিক্ষার্থীরা

৪৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আইএল টি-টোয়েন্টিতে খেলবেন তাসকিন-মোস্তাফিজ
আইএল টি-টোয়েন্টিতে খেলবেন তাসকিন-মোস্তাফিজ

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরের রাজরাজেশ্বরে ধানের শীষের উঠান বৈঠক
চাঁদপুরের রাজরাজেশ্বরে ধানের শীষের উঠান বৈঠক

৫৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

সব ধরনের কাউন্টার সেবা বন্ধ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
সব ধরনের কাউন্টার সেবা বন্ধ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

৫৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

শীতের দিনেও ব্যায়াম, যা খেয়াল রাখা জরুরি
শীতের দিনেও ব্যায়াম, যা খেয়াল রাখা জরুরি

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আওয়ামী লীগের হাতে গণতন্ত্র কোনোদিন নিরাপদ ছিল না: ড. মঈন খান
আওয়ামী লীগের হাতে গণতন্ত্র কোনোদিন নিরাপদ ছিল না: ড. মঈন খান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে এনসিপি নেতাদের সাক্ষাৎ
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে এনসিপি নেতাদের সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জলবায়ু সম্মেলনে শীথিল হলো জীবাশ্ম জ্বালানি শর্ত
জলবায়ু সম্মেলনে শীথিল হলো জীবাশ্ম জ্বালানি শর্ত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুখে বলিরেখা সমস্যার প্রাকৃতিক সমাধান
মুখে বলিরেখা সমস্যার প্রাকৃতিক সমাধান

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে দোয়া মাহফিল
কুমিল্লায় তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে দোয়া মাহফিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটিই থামিয়েছি: ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটিই থামিয়েছি: ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভিয়েতনামে বৃষ্টি ও ভূমিধসে ৯০ মৃত্যু, নিখোঁজ ১২
ভিয়েতনামে বৃষ্টি ও ভূমিধসে ৯০ মৃত্যু, নিখোঁজ ১২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আলোকিত মানুষ একটি সমাজকে এগিয়ে নিতে পারেন’
‘আলোকিত মানুষ একটি সমাজকে এগিয়ে নিতে পারেন’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনী হলফনামায় বিদেশি সম্পদের বিবরণীও বাধ্যতামূলক: দুদক চেয়ারম্যান
নির্বাচনী হলফনামায় বিদেশি সম্পদের বিবরণীও বাধ্যতামূলক: দুদক চেয়ারম্যান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা