শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৯ অক্টোবর, ২০২৪ আপডেট:

গণতন্ত্রের মূলভিত্তি : স্থানীয় সরকার সংস্কার

অধ্যাপক ড. আবু সাইয়িদ
প্রিন্ট ভার্সন
গণতন্ত্রের মূলভিত্তি : স্থানীয় সরকার সংস্কার

বাংলাদেশের সংবিধানে বলা হয়েছে, প্রশাসনের সব পর্যায়ে নির্বাচিত প্রতিনিধিদের মাধ্যমে জনগণের অংশগ্রহণ নিশ্চিত হবে। স্থানীয় সরকারের বিষয়ে সংবিধানের তৃতীয় পরিচ্ছদে স্থানীয় শাসনের বিষয়টি ৫৯ ও ৬০ অনুচ্ছেদে পরিষ্কারভাবে বলা আছে। তৃতীয় পরিচ্ছদ ইংরেজি লোকাল গভর্নমেন্ট, বাংলায় স্থানীয় শাসন। এটা স্থানীয় সরকারের গঠন এবং গঠনের পরবর্তী শাসন ও কার্যক্রম বিষয়গুলো নিশ্চিত করা হয়েছে। প্রশাসনিক, জনশৃঙ্খলা, জনসাধারণের কার্য এবং অর্থনৈতিক উন্নয়ন সম্পর্কিত পরিকল্পনা প্রণয়ন ও বাস্তবায়নের অধিকার দেওয়া হয়েছে। ৬০ অনুচ্ছেদে উপরোক্ত কার্যসম্পাদনের লক্ষ্যে স্থানীয় প্রয়োজনে কর আরোপ, বাজেট প্রণয়ন ও নিজস্ব তহবিল থেকে রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। কিন্তু এ সম্পর্কে যথাবিহিত আইন জনস্বার্থে বিস্তারিতভাবে প্রণীত হয়েছে কি না সে বিষয়ে বিশেষজ্ঞরা বলতে পারেন। খালি চোখে আমি যা দেখি সে বিষয়টি উল্লেখ করার তাগিদ জনস্বার্থে উল্লেখ করা প্রয়োজন।

১. দেশের প্রতিটি কৃষক, শ্রমিক, ছাত্র, মেহনতি মানুষ সবাই কেন্দ্রীভূত দুঃসহ ও কর্তৃত্ববাদী দুঃশাসনের পরিবর্তন চায়। কিন্তু এ পরিবর্তন কীভাবে আসবে? এজন্য প্রচলিত রাষ্ট্র ও শাসনব্যবস্থা পরিবর্তন সাধনে সিস্টেমের পরিবর্তন অপরিহার্য। এমন একটি সিস্টেম প্রয়োজন যেখানে, ছাত্র-জনতা, কৃষক-শ্রমিক, মেহনতি মানুষ প্রত্যেকেই যোগ্যতা, মেধা ও দক্ষতা অনুযায়ী রাষ্ট্রের অংশীদারি ও আনুকূল্য লাভ করতে পারে। ধনী-গরিবের দেয়াল ভেঙে যাবে। বৈষম্য দূর করে ন্যায্য ও সমতাভিত্তিক সমাজ নির্মাণের পথে দেশ এগিয়ে যাবে। এর জন্য এককেন্দ্রিক ক্ষমতার পরিবর্তে বিকেন্দ্রীকৃত রাষ্ট্র ও শাসনব্যবস্থার বৈপ্লবিক প্রবর্তন আনতে হবে।

পরিবর্তনের ভিত্তি হবে জেলা সরকার পদ্ধতি প্রতিষ্ঠিত করা। আমলাচক্রের ঘাঁটি সচিবালয়ের রীতিনীতি পদ্ধতি পরিবর্তন জরুরি। এত বিশাল জাঁকালো মাথাভারী সেক্রেটারিয়েটের প্রয়োজন নেই। প্রতিষ্ঠিত আমলাতন্ত্র পিরামিড আকৃতির নয় এটা গ্রামীণ পেট মোটা মটকির মতো। জনগণের আশা-আকাক্সক্ষা সচিবালয়ের লাল ফিতা থেকে মুক্ত করা হবে। অনেক মন্ত্রণালয় থাকারও কোনো যুক্তি নেই। যেমন :

স্থানীয় সরকার ও পল্লী উন্নয়ন মন্ত্রণালয় কেন্দ্রীয়ভাবে থাকার প্রয়োজন নেই। তার দায়িত্ব থাকবে বিনিয়োগ সংগ্রহ, জাতীয় পরিকল্পনা গ্রহণ এবং জেলা সরকারের সঙ্গে শুধু কর্ডিনেশন করা এবং সহযোগিতা করা। মানবসম্পদ উন্নয়ন, নীতিমালা প্রণয়ন, পরিকল্পনা, উচ্চশিক্ষা ও গবেষণা শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে থাকবে। কিন্তু প্রাথমিক ও উচ্চমাধ্যমিক প্রতিষ্ঠানগুলো কেন্দ্রের হাতে থাকার দরকার নেই। প্রাইমারি স্কুল থেকে শিক্ষা বিমা চালু করা হবে।

স্বাস্থ্য খাত জেলা, উপজেলা ও ইউনিয়ন পর্যায়ে সুসংহত ও শক্তিশালী করে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের কুক্ষিগত ক্ষমতাকে বিকেন্দ্রীকরণ করা হবে। এর জন্য পাবলিক-প্রাইভেট খাতে উৎসাহ দেওয়া প্রয়োজন। বিশেষজ্ঞ পর্যায়ের ডাক্তারদের জেলা-উপজেলায় পাঠাতে হবে উচ্চতর বেতন, সম্মানি দিয়ে। সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয় সামাজিক মানুষের কাছে নিয়ে যেতে হবে। কেন্দ্রের হাতে কুক্ষিত করার প্রয়োজন নেই। জনকল্যাণার্থে সক্রিয় কার্যক্রম ও পরিকল্পনা গ্রহণ।

কৃষি ও কৃষি খাতের উন্নয়নের লক্ষ্যে স্থানীয় সরকার পর্যায়ে সরেজমিন মাঠ জরিপ করে কোথায় কোন ফসল উৎপাদন বেশি হবে সে লক্ষ্যে প্রচলিত ভূমি ব্যবস্থার ব্যাপক পরিবর্তন সাধন করা হবে। কৃষি ফলন বৃদ্ধির জন্য প্রচলিত চাষাবাদকে যান্ত্রিকীকরণ করা হবে। যে কৃষককুল মিলেমিশে কমপক্ষে ৩০ বিঘা জমি সমবায় বা যৌথ পদ্ধতির আওতাভুক্ত করবে তাদের বিনামূল্যে বা ভর্তুকিপূর্বক আধুনিক যন্ত্রপাতি সরবরাহ করা হবে। ন্যায্যমূল্যে সরাসরি তাদের কাছ থেকে শস্য ক্রয় করা হবে।

কর্মক্ষম প্রতিটি তরুণ-তরুণীকে আধুনিক ও প্রযুক্তিগত কারিগরি এবং মানবিক শিক্ষার আওতায় আনা হবে। শিল্প-উদ্যোক্তাদের প্রশিক্ষণ ও প্রতিটি ইউনিয়নে শিল্প স্থাপনে উৎসাহিত ও লজিস্টিক সাপোর্ট দেওয়া হবে। জীববৈচিত্র্য ও পরিবেশ, হাওর-বাঁওড়, নদীনালায় মৎস্য উৎপাদন বৃদ্ধির স্বার্থে জেলা সরকারের হাতে ছেড়ে দিতে হবে। বড় নদী, নদী শাসন ও সমুদ্র জলসীমা কেন্দ্রের হাতে থাকবে।

মেগা প্রজেক্ট কেন্দ্রের হাতে থাকবে। মহাসড়ক, জলপথ ও আন্তযোগাযোগ কেন্দ্র নিয়ন্ত্রণ করবে। প্রকল্প মেয়াদ বৃদ্ধি করা যাবে না। যথাসময়ে কাজ শেষ করতে না পারলে দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের শাস্তির আওতায় আনা হবে। গ্রামীণ অবকাঠামো জেলা সরকার বা উপজেলা সরকার গ্রহণ ও বাস্তবায়িত করবে।

২. জেলা সরকারের কার্যপরিধি ও ক্ষমতায়ন : বর্তমান ব্যবস্থা ধরতে গেলে রাষ্ট্রযন্ত্রের সর্বাধিক ক্ষমতা আমলা ও ধনীদের হাতে। জনগণ বা জনপ্রতিনিধি সেখানে অপাঙ্ক্তেয়। সিস্টেম পরিবর্তনের মূলকথা জেলা সরকার হবে স্বশাসিত ও স্বাধীন স্তর। সে লক্ষ্যে নিজস্ব বাজেট প্রণয়ন করবে। জেলার চাহিদানুসারে কেন্দ্রীয় সরকার প্রতিটি জেলা সরকারকে অর্থ বরাদ্দ নিশ্চিত করবে। জেলা সরকার স্থানীয় পর্যায়ে পরিকল্পনা প্রণয়ন, বাস্তবায়ন করবে এবং জেলায় অবস্থিত আইনশৃঙ্খলা রক্ষা, প্রশাসনিক ব্যবস্থাপনা সবকিছুই তাদের দায়িত্বে থাকবে। নতুনভাবে স্বাধীন দেশের উপযোগী পুলিশ ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কাঠামো বিন্যাস, মোটিভেশন, আইন ও নীতিমালা করা হবে। যাতে এসব বাহিনী সত্যিকার অর্থেই জনগণের সেবক হিসেবে কর্মরত থাকবে।

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কাঠামোগত পরিবর্তন এমনভাবে করা হবে যাতে কোনো এলাকায় অপরাধ সংঘটিত হলে দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে জবাবদিহির আওতায় আনা হবে। প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী হিসেবে কেবল আইনের অধীনে এই বাহিনীর সদস্য, কর্মকর্তা, দলমত, ধনী-গরিব নির্বিশেষে প্রতিটি মানুষের প্রতি মানবিক আচরণ করবেন কিন্তু কর্তব্য পালনে কঠোর হবেন। জেলা সরকারের রিপোর্ট ও সুপারিশের ভিত্তিতে পদায়ন বা পদোন্নতি হবে।

শত শত বছর ধরে বঞ্চিত দুঃখী মানুষ বিচার পায়নি। বিচারের নামে হয়রানি, কালক্ষেপণ চলে। এসব প্রান্তিক মানুষের এখন আর্থিক শক্তি ও সামর্থ্য নেই যাতে প্রচলিত বিচারব্যবস্থায় দ্রুত তারা সুবিচার পেতে পারে। এজন্য বিচারব্যবস্থার কাঠামোগত পরিবর্তন জরুরি যাতে গরিব মানুষ স্বল্প সময়ে ও সহজে বিচার পেতে পারে। কোর্ট-কাচারি, জেলা-উপজেলা পর্যায়ে নিয়ে যেতে হবে।

৩. জেলা সরকারের প্রধান সরাসরি প্রত্যক্ষ ভোটে নির্বাচিত হবেন। জেলা কাউন্সিল পরিষদ গঠিত হবে প্রত্যেক উপজেলা ও ইউনিয়ন পর্যায়ে সরাসরি ভোটে নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিবর্গ এবং জেলা প্রশাসনের প্রত্যেক বিভাগের কর্মকর্তা সমন্বয়ে। এটা হবে জেলা কাউন্সিল পরিষদ। জেলা সরকারের একজন সচিব থাকবেন। যিনি পদমর্যাদায় অতিরিক্ত সচিবের নিচে হবেন না। অন্যান্য প্রশাসনিক মন্ত্রণালয়ের প্রতিনিধিবর্গ যুগ্ম সচিব পর্যায়ের হবেন এবং উপজেলা পর্যায়ে উপসচিবের নিচে কোনো কর্মকর্তা দায়িত্ব পাবেন না। জেলা কাউন্সিল প্রয়োজন ও জনগণের চাহিদা অনুযায়ী বাজেট প্রণয়ন, খাতওয়ারি বিভাজন, বরাদ্দ, বাস্তবায়ন ও তদারকি করবে।

জেলা সরকারের কাউন্সিল হবে সর্বোচ্চ সংস্থা। এটা হবে জেলা স্তরের পার্লামেন্ট। যেখানে সুশাসন, জবাবদিহিতা, স্বচ্ছতা নিশ্চিত করার যাবতীয় উদ্যোগ গ্রহণ করবে। গ্রাম-ইউনিয়ন-উপজেলা পর্যন্ত স্তরে স্তরে ক্ষমতা বিস্তৃত থাকবে। মন্ত্রী ও সংসদ সদস্যরা ওই কাউন্সিলের উপদেষ্টা হিসেবে কাজ করবেন।

বর্তমান স্থানীয় কাঠামোয় বিভাগীয় কমিশনার বিদ্যমান। কিন্তু বিভাগীয়ভাবে জনগণের প্রতিনিধি প্রেরণের ব্যবস্থা নেই। এই মধ্যস্বত্বিক পদটি তুলে ফেলা দরকার। নির্বাচনের মাধ্যমে থানা, ইউনিয়ন ও গ্রাম সরকার গঠিত হবে। যার মাধ্যমে রাজনৈতিক মূল্যবোধ ও গণতান্ত্রিক সংস্কৃতির বিকাশ সম্ভব। আর্থ-সামাজিক, সংস্কৃতি, সামাজিকীকরণ ও রাজনৈতিক বন্দোবস্তের মাধ্যমে জনগণের সরাসরি অংশগ্রহণ নিশ্চিত হবে। যেখানে থাকবে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা। এগুলো হবে জাতীয় রাজনীতির পাঠশালা।

৪. ঢাকা মহানগরীর প্রয়াত মেয়র মোহাম্মদ হানিফ তাঁর জীবদ্দশায় বারবার নগর সরকারের দাবি উত্থাপন করেছেন। ঢাকা মহানগরী প্রশাসন, পুলিশ এবং সমস্ত অবকাঠামো ও উন্নয়নকে এক ছাতার নিচে আনতে চেয়েছিলেন। সম্প্রতি চট্টগ্রামের মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেন অনুরূপভাবে নগর সরকার গঠনের দাবি উত্থাপন করেছেন। তিনি বিদ্যমান করপোরেশনগুলোতে নগর সরকার প্রতিষ্ঠার কথা ব্যক্ত করেছেন। সংবিধান বা নির্বাচন সংস্কার কমিশন বিষয়গুলো পর্যালোচনা করতে পারে।

লেখক : ’৭২ সালের খসড়া সংবিধান প্রণয়ন কমিটির অন্যতম সদস্য, সাবেক তথ্য প্রতিমন্ত্রী, লেখক ও গবেষক

এই বিভাগের আরও খবর
বিএনপির জিরো টলারেন্স
বিএনপির জিরো টলারেন্স
পবিত্র আশুরা
পবিত্র আশুরা
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
উজানির মা ও ভাটার টান
উজানির মা ও ভাটার টান
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
থানায় হামলা
থানায় হামলা
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
সর্বশেষ খবর
ঢাকায় বৃষ্টির আভাস
ঢাকায় বৃষ্টির আভাস

এই মাত্র | নগর জীবন

ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা

৫৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

আশুরার দিনের ফজিলত
আশুরার দিনের ফজিলত

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান
ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আশুরা সম্পর্কিত ঐতিহাসিক ঘটনাবলি
আশুরা সম্পর্কিত ঐতিহাসিক ঘটনাবলি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কন্যাকে গোপন কথা বলতেন নবীজি (সা.)
যে কন্যাকে গোপন কথা বলতেন নবীজি (সা.)

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৫৪ বছর পর গাভাস্কারের রেকর্ড ছাপিয়ে গেলেন গিল
৫৪ বছর পর গাভাস্কারের রেকর্ড ছাপিয়ে গেলেন গিল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামে শোক পালনের সীমারেখা
ইসলামে শোক পালনের সীমারেখা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’
মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো
যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানে ভবন ধসে নিহত বেড়ে ২১
পাকিস্তানে ভবন ধসে নিহত বেড়ে ২১

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আব্দুল্লাহর ক্যান্সার আক্রান্ত ভাইয়ের চিকিৎসার খোঁজ নিলেন তারেক রহমান
শহীদ আব্দুল্লাহর ক্যান্সার আক্রান্ত ভাইয়ের চিকিৎসার খোঁজ নিলেন তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ তলানিতে
অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ তলানিতে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২৭
টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২৭

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পায়ের গোড়ালি ভেঙে ছিটকে গেলেন বায়ার্ন তারকা জামাল মুসিয়ালা
পায়ের গোড়ালি ভেঙে ছিটকে গেলেন বায়ার্ন তারকা জামাল মুসিয়ালা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নয়জনের দল নিয়েই বায়ার্নকে হারিয়ে সেমিফাইনালে পিএসজি
নয়জনের দল নিয়েই বায়ার্নকে হারিয়ে সেমিফাইনালে পিএসজি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিশরে দুই মিনিবাসের সংঘর্ষে ৯ জন নিহত, আহত ১১
মিশরে দুই মিনিবাসের সংঘর্ষে ৯ জন নিহত, আহত ১১

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তানভীরের জবাব: ক্যাপ্টেনের ভরসাই আত্মবিশ্বাসের চাবিকাঠি
তানভীরের জবাব: ক্যাপ্টেনের ভরসাই আত্মবিশ্বাসের চাবিকাঠি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশে নাটোরকে এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান
নতুন বাংলাদেশে নাটোরকে এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনা ক্রীড়াঙ্গনকেও কলুষিত করেছে: হাফিজ
শেখ হাসিনা ক্রীড়াঙ্গনকেও কলুষিত করেছে: হাফিজ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল
দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা
সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল
ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে
ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান
মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ
৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ
কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’
আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান
আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান
এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন
যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে’
‘ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাজিত বাংলাদেশ
অপরাজিত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে
৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

লাকসামের এরশাদ শিকদার
লাকসামের এরশাদ শিকদার

প্রথম পৃষ্ঠা

নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে
নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা
অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা
আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা

নগর জীবন

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে
ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে

নগর জীবন

মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু
মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু

শোবিজ

রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়
রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য
নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য

শোবিজ

দেখা হবে এশিয়ান কাপে
দেখা হবে এশিয়ান কাপে

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা
বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা

পেছনের পৃষ্ঠা

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক
বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক

প্রথম পৃষ্ঠা

তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা
তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা

মাঠে ময়দানে

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ
ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিজে তানিয়া বৃষ্টি
ডিজে তানিয়া বৃষ্টি

শোবিজ

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের
নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের

নগর জীবন

বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা
বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা

শোবিজ

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব
ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব

মাঠে ময়দানে

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা