শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৯ অক্টোবর, ২০২৪ আপডেট:

গণতন্ত্রের মূলভিত্তি : স্থানীয় সরকার সংস্কার

অধ্যাপক ড. আবু সাইয়িদ
প্রিন্ট ভার্সন
গণতন্ত্রের মূলভিত্তি : স্থানীয় সরকার সংস্কার

বাংলাদেশের সংবিধানে বলা হয়েছে, প্রশাসনের সব পর্যায়ে নির্বাচিত প্রতিনিধিদের মাধ্যমে জনগণের অংশগ্রহণ নিশ্চিত হবে। স্থানীয় সরকারের বিষয়ে সংবিধানের তৃতীয় পরিচ্ছদে স্থানীয় শাসনের বিষয়টি ৫৯ ও ৬০ অনুচ্ছেদে পরিষ্কারভাবে বলা আছে। তৃতীয় পরিচ্ছদ ইংরেজি লোকাল গভর্নমেন্ট, বাংলায় স্থানীয় শাসন। এটা স্থানীয় সরকারের গঠন এবং গঠনের পরবর্তী শাসন ও কার্যক্রম বিষয়গুলো নিশ্চিত করা হয়েছে। প্রশাসনিক, জনশৃঙ্খলা, জনসাধারণের কার্য এবং অর্থনৈতিক উন্নয়ন সম্পর্কিত পরিকল্পনা প্রণয়ন ও বাস্তবায়নের অধিকার দেওয়া হয়েছে। ৬০ অনুচ্ছেদে উপরোক্ত কার্যসম্পাদনের লক্ষ্যে স্থানীয় প্রয়োজনে কর আরোপ, বাজেট প্রণয়ন ও নিজস্ব তহবিল থেকে রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। কিন্তু এ সম্পর্কে যথাবিহিত আইন জনস্বার্থে বিস্তারিতভাবে প্রণীত হয়েছে কি না সে বিষয়ে বিশেষজ্ঞরা বলতে পারেন। খালি চোখে আমি যা দেখি সে বিষয়টি উল্লেখ করার তাগিদ জনস্বার্থে উল্লেখ করা প্রয়োজন।

১. দেশের প্রতিটি কৃষক, শ্রমিক, ছাত্র, মেহনতি মানুষ সবাই কেন্দ্রীভূত দুঃসহ ও কর্তৃত্ববাদী দুঃশাসনের পরিবর্তন চায়। কিন্তু এ পরিবর্তন কীভাবে আসবে? এজন্য প্রচলিত রাষ্ট্র ও শাসনব্যবস্থা পরিবর্তন সাধনে সিস্টেমের পরিবর্তন অপরিহার্য। এমন একটি সিস্টেম প্রয়োজন যেখানে, ছাত্র-জনতা, কৃষক-শ্রমিক, মেহনতি মানুষ প্রত্যেকেই যোগ্যতা, মেধা ও দক্ষতা অনুযায়ী রাষ্ট্রের অংশীদারি ও আনুকূল্য লাভ করতে পারে। ধনী-গরিবের দেয়াল ভেঙে যাবে। বৈষম্য দূর করে ন্যায্য ও সমতাভিত্তিক সমাজ নির্মাণের পথে দেশ এগিয়ে যাবে। এর জন্য এককেন্দ্রিক ক্ষমতার পরিবর্তে বিকেন্দ্রীকৃত রাষ্ট্র ও শাসনব্যবস্থার বৈপ্লবিক প্রবর্তন আনতে হবে।

পরিবর্তনের ভিত্তি হবে জেলা সরকার পদ্ধতি প্রতিষ্ঠিত করা। আমলাচক্রের ঘাঁটি সচিবালয়ের রীতিনীতি পদ্ধতি পরিবর্তন জরুরি। এত বিশাল জাঁকালো মাথাভারী সেক্রেটারিয়েটের প্রয়োজন নেই। প্রতিষ্ঠিত আমলাতন্ত্র পিরামিড আকৃতির নয় এটা গ্রামীণ পেট মোটা মটকির মতো। জনগণের আশা-আকাক্সক্ষা সচিবালয়ের লাল ফিতা থেকে মুক্ত করা হবে। অনেক মন্ত্রণালয় থাকারও কোনো যুক্তি নেই। যেমন :

স্থানীয় সরকার ও পল্লী উন্নয়ন মন্ত্রণালয় কেন্দ্রীয়ভাবে থাকার প্রয়োজন নেই। তার দায়িত্ব থাকবে বিনিয়োগ সংগ্রহ, জাতীয় পরিকল্পনা গ্রহণ এবং জেলা সরকারের সঙ্গে শুধু কর্ডিনেশন করা এবং সহযোগিতা করা। মানবসম্পদ উন্নয়ন, নীতিমালা প্রণয়ন, পরিকল্পনা, উচ্চশিক্ষা ও গবেষণা শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে থাকবে। কিন্তু প্রাথমিক ও উচ্চমাধ্যমিক প্রতিষ্ঠানগুলো কেন্দ্রের হাতে থাকার দরকার নেই। প্রাইমারি স্কুল থেকে শিক্ষা বিমা চালু করা হবে।

স্বাস্থ্য খাত জেলা, উপজেলা ও ইউনিয়ন পর্যায়ে সুসংহত ও শক্তিশালী করে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের কুক্ষিগত ক্ষমতাকে বিকেন্দ্রীকরণ করা হবে। এর জন্য পাবলিক-প্রাইভেট খাতে উৎসাহ দেওয়া প্রয়োজন। বিশেষজ্ঞ পর্যায়ের ডাক্তারদের জেলা-উপজেলায় পাঠাতে হবে উচ্চতর বেতন, সম্মানি দিয়ে। সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয় সামাজিক মানুষের কাছে নিয়ে যেতে হবে। কেন্দ্রের হাতে কুক্ষিত করার প্রয়োজন নেই। জনকল্যাণার্থে সক্রিয় কার্যক্রম ও পরিকল্পনা গ্রহণ।

কৃষি ও কৃষি খাতের উন্নয়নের লক্ষ্যে স্থানীয় সরকার পর্যায়ে সরেজমিন মাঠ জরিপ করে কোথায় কোন ফসল উৎপাদন বেশি হবে সে লক্ষ্যে প্রচলিত ভূমি ব্যবস্থার ব্যাপক পরিবর্তন সাধন করা হবে। কৃষি ফলন বৃদ্ধির জন্য প্রচলিত চাষাবাদকে যান্ত্রিকীকরণ করা হবে। যে কৃষককুল মিলেমিশে কমপক্ষে ৩০ বিঘা জমি সমবায় বা যৌথ পদ্ধতির আওতাভুক্ত করবে তাদের বিনামূল্যে বা ভর্তুকিপূর্বক আধুনিক যন্ত্রপাতি সরবরাহ করা হবে। ন্যায্যমূল্যে সরাসরি তাদের কাছ থেকে শস্য ক্রয় করা হবে।

কর্মক্ষম প্রতিটি তরুণ-তরুণীকে আধুনিক ও প্রযুক্তিগত কারিগরি এবং মানবিক শিক্ষার আওতায় আনা হবে। শিল্প-উদ্যোক্তাদের প্রশিক্ষণ ও প্রতিটি ইউনিয়নে শিল্প স্থাপনে উৎসাহিত ও লজিস্টিক সাপোর্ট দেওয়া হবে। জীববৈচিত্র্য ও পরিবেশ, হাওর-বাঁওড়, নদীনালায় মৎস্য উৎপাদন বৃদ্ধির স্বার্থে জেলা সরকারের হাতে ছেড়ে দিতে হবে। বড় নদী, নদী শাসন ও সমুদ্র জলসীমা কেন্দ্রের হাতে থাকবে।

মেগা প্রজেক্ট কেন্দ্রের হাতে থাকবে। মহাসড়ক, জলপথ ও আন্তযোগাযোগ কেন্দ্র নিয়ন্ত্রণ করবে। প্রকল্প মেয়াদ বৃদ্ধি করা যাবে না। যথাসময়ে কাজ শেষ করতে না পারলে দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের শাস্তির আওতায় আনা হবে। গ্রামীণ অবকাঠামো জেলা সরকার বা উপজেলা সরকার গ্রহণ ও বাস্তবায়িত করবে।

২. জেলা সরকারের কার্যপরিধি ও ক্ষমতায়ন : বর্তমান ব্যবস্থা ধরতে গেলে রাষ্ট্রযন্ত্রের সর্বাধিক ক্ষমতা আমলা ও ধনীদের হাতে। জনগণ বা জনপ্রতিনিধি সেখানে অপাঙ্ক্তেয়। সিস্টেম পরিবর্তনের মূলকথা জেলা সরকার হবে স্বশাসিত ও স্বাধীন স্তর। সে লক্ষ্যে নিজস্ব বাজেট প্রণয়ন করবে। জেলার চাহিদানুসারে কেন্দ্রীয় সরকার প্রতিটি জেলা সরকারকে অর্থ বরাদ্দ নিশ্চিত করবে। জেলা সরকার স্থানীয় পর্যায়ে পরিকল্পনা প্রণয়ন, বাস্তবায়ন করবে এবং জেলায় অবস্থিত আইনশৃঙ্খলা রক্ষা, প্রশাসনিক ব্যবস্থাপনা সবকিছুই তাদের দায়িত্বে থাকবে। নতুনভাবে স্বাধীন দেশের উপযোগী পুলিশ ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কাঠামো বিন্যাস, মোটিভেশন, আইন ও নীতিমালা করা হবে। যাতে এসব বাহিনী সত্যিকার অর্থেই জনগণের সেবক হিসেবে কর্মরত থাকবে।

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কাঠামোগত পরিবর্তন এমনভাবে করা হবে যাতে কোনো এলাকায় অপরাধ সংঘটিত হলে দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে জবাবদিহির আওতায় আনা হবে। প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী হিসেবে কেবল আইনের অধীনে এই বাহিনীর সদস্য, কর্মকর্তা, দলমত, ধনী-গরিব নির্বিশেষে প্রতিটি মানুষের প্রতি মানবিক আচরণ করবেন কিন্তু কর্তব্য পালনে কঠোর হবেন। জেলা সরকারের রিপোর্ট ও সুপারিশের ভিত্তিতে পদায়ন বা পদোন্নতি হবে।

শত শত বছর ধরে বঞ্চিত দুঃখী মানুষ বিচার পায়নি। বিচারের নামে হয়রানি, কালক্ষেপণ চলে। এসব প্রান্তিক মানুষের এখন আর্থিক শক্তি ও সামর্থ্য নেই যাতে প্রচলিত বিচারব্যবস্থায় দ্রুত তারা সুবিচার পেতে পারে। এজন্য বিচারব্যবস্থার কাঠামোগত পরিবর্তন জরুরি যাতে গরিব মানুষ স্বল্প সময়ে ও সহজে বিচার পেতে পারে। কোর্ট-কাচারি, জেলা-উপজেলা পর্যায়ে নিয়ে যেতে হবে।

৩. জেলা সরকারের প্রধান সরাসরি প্রত্যক্ষ ভোটে নির্বাচিত হবেন। জেলা কাউন্সিল পরিষদ গঠিত হবে প্রত্যেক উপজেলা ও ইউনিয়ন পর্যায়ে সরাসরি ভোটে নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিবর্গ এবং জেলা প্রশাসনের প্রত্যেক বিভাগের কর্মকর্তা সমন্বয়ে। এটা হবে জেলা কাউন্সিল পরিষদ। জেলা সরকারের একজন সচিব থাকবেন। যিনি পদমর্যাদায় অতিরিক্ত সচিবের নিচে হবেন না। অন্যান্য প্রশাসনিক মন্ত্রণালয়ের প্রতিনিধিবর্গ যুগ্ম সচিব পর্যায়ের হবেন এবং উপজেলা পর্যায়ে উপসচিবের নিচে কোনো কর্মকর্তা দায়িত্ব পাবেন না। জেলা কাউন্সিল প্রয়োজন ও জনগণের চাহিদা অনুযায়ী বাজেট প্রণয়ন, খাতওয়ারি বিভাজন, বরাদ্দ, বাস্তবায়ন ও তদারকি করবে।

জেলা সরকারের কাউন্সিল হবে সর্বোচ্চ সংস্থা। এটা হবে জেলা স্তরের পার্লামেন্ট। যেখানে সুশাসন, জবাবদিহিতা, স্বচ্ছতা নিশ্চিত করার যাবতীয় উদ্যোগ গ্রহণ করবে। গ্রাম-ইউনিয়ন-উপজেলা পর্যন্ত স্তরে স্তরে ক্ষমতা বিস্তৃত থাকবে। মন্ত্রী ও সংসদ সদস্যরা ওই কাউন্সিলের উপদেষ্টা হিসেবে কাজ করবেন।

বর্তমান স্থানীয় কাঠামোয় বিভাগীয় কমিশনার বিদ্যমান। কিন্তু বিভাগীয়ভাবে জনগণের প্রতিনিধি প্রেরণের ব্যবস্থা নেই। এই মধ্যস্বত্বিক পদটি তুলে ফেলা দরকার। নির্বাচনের মাধ্যমে থানা, ইউনিয়ন ও গ্রাম সরকার গঠিত হবে। যার মাধ্যমে রাজনৈতিক মূল্যবোধ ও গণতান্ত্রিক সংস্কৃতির বিকাশ সম্ভব। আর্থ-সামাজিক, সংস্কৃতি, সামাজিকীকরণ ও রাজনৈতিক বন্দোবস্তের মাধ্যমে জনগণের সরাসরি অংশগ্রহণ নিশ্চিত হবে। যেখানে থাকবে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা। এগুলো হবে জাতীয় রাজনীতির পাঠশালা।

৪. ঢাকা মহানগরীর প্রয়াত মেয়র মোহাম্মদ হানিফ তাঁর জীবদ্দশায় বারবার নগর সরকারের দাবি উত্থাপন করেছেন। ঢাকা মহানগরী প্রশাসন, পুলিশ এবং সমস্ত অবকাঠামো ও উন্নয়নকে এক ছাতার নিচে আনতে চেয়েছিলেন। সম্প্রতি চট্টগ্রামের মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেন অনুরূপভাবে নগর সরকার গঠনের দাবি উত্থাপন করেছেন। তিনি বিদ্যমান করপোরেশনগুলোতে নগর সরকার প্রতিষ্ঠার কথা ব্যক্ত করেছেন। সংবিধান বা নির্বাচন সংস্কার কমিশন বিষয়গুলো পর্যালোচনা করতে পারে।

লেখক : ’৭২ সালের খসড়া সংবিধান প্রণয়ন কমিটির অন্যতম সদস্য, সাবেক তথ্য প্রতিমন্ত্রী, লেখক ও গবেষক

এই বিভাগের আরও খবর
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
সংসদ নির্বাচন
সংসদ নির্বাচন
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
সবার আগে বাংলাদেশ
সবার আগে বাংলাদেশ
গ্যাসসংকট
গ্যাসসংকট
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
শক্তির চাহিদা পূরণে সৌরবিদ্যুৎ
শক্তির চাহিদা পূরণে সৌরবিদ্যুৎ
সেনারা পারে, পারতেই হয়
সেনারা পারে, পারতেই হয়
ইন্দিরা হত্যার সেই ভয়ংকর ঘটনা
ইন্দিরা হত্যার সেই ভয়ংকর ঘটনা
সর্বশেষ খবর
ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী
ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী

৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ডেমরায় বিএনপির উঠান বৈঠক ও নির্বাচনী গণসংযোগ
ডেমরায় বিএনপির উঠান বৈঠক ও নির্বাচনী গণসংযোগ

৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ
শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ

৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

এশিয়ান ইনোভেশন এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড পেল ইউনাইটেড গ্রুপ
এশিয়ান ইনোভেশন এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড পেল ইউনাইটেড গ্রুপ

৯ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

ঝিনাইদহে ব্যবসায়ী হত্যা মামলায় যুবক কারাগারে
ঝিনাইদহে ব্যবসায়ী হত্যা মামলায় যুবক কারাগারে

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ফিরে ভালোবাসায় সিক্ত আনিসুজ্জামান খান বাবু
গাইবান্ধায় ফিরে ভালোবাসায় সিক্ত আনিসুজ্জামান খান বাবু

১০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

‘বঙ্গ বিভূষণ’ অ্যাওয়ার্ড পেলেন শত্রুঘ্ন সিনহা ও আরতি মুখোপাধ্যায়
‘বঙ্গ বিভূষণ’ অ্যাওয়ার্ড পেলেন শত্রুঘ্ন সিনহা ও আরতি মুখোপাধ্যায়

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশমিকার মন্তব্যে সামাজিক মাধ্যমে তুমুল বিতর্ক
রাশমিকার মন্তব্যে সামাজিক মাধ্যমে তুমুল বিতর্ক

২০ মিনিট আগে | শোবিজ

সুদানে পালানোরও কোনো জায়গা নেই মানুষের!
সুদানে পালানোরও কোনো জায়গা নেই মানুষের!

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের ট্যুরিজম ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রামে আমন্ত্রণ পেলেন শাবির অধ্যাপক ইফতেখার
চীনের ট্যুরিজম ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রামে আমন্ত্রণ পেলেন শাবির অধ্যাপক ইফতেখার

২৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘ধানের শীষের বিজয়ের জন্য ভেদাভেদ ভুলে এক হয়ে কাজ করতে হবে’
‘ধানের শীষের বিজয়ের জন্য ভেদাভেদ ভুলে এক হয়ে কাজ করতে হবে’

২৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বরিশালে ১০ দিনব্যাপী বিসিক উদ্যোক্তা মেলা শুরু
বরিশালে ১০ দিনব্যাপী বিসিক উদ্যোক্তা মেলা শুরু

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লার সেই দুই পরিবারে কান্নার মানুষও নেই!
কুমিল্লার সেই দুই পরিবারে কান্নার মানুষও নেই!

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আজকের আলোচিত ১০ খবর
আজকের আলোচিত ১০ খবর

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

মাদারীপুরে জাহানকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে মিছিল
মাদারীপুরে জাহানকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে মিছিল

৩৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ
৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

মাদারীপুরে প্রতিবন্ধী শিশুদের শিক্ষা উপবৃত্তি কর্মসূচি নিয়ে সেমিনার
মাদারীপুরে প্রতিবন্ধী শিশুদের শিক্ষা উপবৃত্তি কর্মসূচি নিয়ে সেমিনার

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জমি নিয়ে বিরোধে একই পরিবারের ৯ জন কারাগারে
জমি নিয়ে বিরোধে একই পরিবারের ৯ জন কারাগারে

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চোটে ছিটকে গেলেন রিয়ালের ফরাসি মিডফিল্ডার
চোটে ছিটকে গেলেন রিয়ালের ফরাসি মিডফিল্ডার

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় ঘুষ-তদবির ছাড়া লটারিতে ৫৭ কর্মচারীর বদলি
কুমিল্লায় ঘুষ-তদবির ছাড়া লটারিতে ৫৭ কর্মচারীর বদলি

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লজিস্টিক নীতিমালা প্রণয়নে বিনিয়োগ ও রপ্তানিতে আসবে গতি : প্রেস সচিব
লজিস্টিক নীতিমালা প্রণয়নে বিনিয়োগ ও রপ্তানিতে আসবে গতি : প্রেস সচিব

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

নতুন রূপে ফিরছে ‘প্রিডেটর’, এবার দেখা যাবে বাংলাদেশেও
নতুন রূপে ফিরছে ‘প্রিডেটর’, এবার দেখা যাবে বাংলাদেশেও

৫১ মিনিট আগে | শোবিজ

শাবি ছাত্রদল নেতার উদ্যোগে খেলোয়াড়দের জন্য বিশুদ্ধ পানির ফিল্টার
শাবি ছাত্রদল নেতার উদ্যোগে খেলোয়াড়দের জন্য বিশুদ্ধ পানির ফিল্টার

৫৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ফ্রান্সে বাগান খননকালে মিললো ৮ লাখ ডলারের গুপ্তধন
ফ্রান্সে বাগান খননকালে মিললো ৮ লাখ ডলারের গুপ্তধন

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চাঁদপুরে বাউবির নবনির্মিত অফিস ভবনের উদ্বোধন
চাঁদপুরে বাউবির নবনির্মিত অফিস ভবনের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজীপুরে রেলওয়ের জমি থেকে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
গাজীপুরে রেলওয়ের জমি থেকে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাস উৎসবের আড়ালে সুন্দরবনে হরিণ শিকারের পরিকল্পনা, গ্রেফতার ৪২
রাস উৎসবের আড়ালে সুন্দরবনে হরিণ শিকারের পরিকল্পনা, গ্রেফতার ৪২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে স্বাস্থ্যসেবা সম্প্রসারণে আরণ্যক ভ্যাকসিন হোম ও পার্কহিল ল্যাবের চুক্তি
খাগড়াছড়িতে স্বাস্থ্যসেবা সম্প্রসারণে আরণ্যক ভ্যাকসিন হোম ও পার্কহিল ল্যাবের চুক্তি

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চোটে ছিটকে গেলেন আতলেতিকোর ডিফেন্ডার
চোটে ছিটকে গেলেন আতলেতিকোর ডিফেন্ডার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপি দেশকে শান্তি ও সম্প্রীতির জনপদে পরিণত করবে : প্রিন্স
বিএনপি দেশকে শান্তি ও সম্প্রীতির জনপদে পরিণত করবে : প্রিন্স

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
রুবাবা দৌলাকে নিয়ে রসিকতা, তোপের মুখে অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ
রুবাবা দৌলাকে নিয়ে রসিকতা, তোপের মুখে অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী
অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া
বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা
চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি
পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই
ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার
১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ
যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া, ছেলেকে বাংলাদেশ সীমান্তে রেখে পালালেন বাবা
স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া, ছেলেকে বাংলাদেশ সীমান্তে রেখে পালালেন বাবা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু
চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?
ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার
বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা
অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর
প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন
উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউরোপীয় সামরিক জোটে অংশীদারের মর্যাদা পেল ইউক্রেন
ইউরোপীয় সামরিক জোটে অংশীদারের মর্যাদা পেল ইউক্রেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম
জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমজনতার দল’ শীর্ষ দশে না থাকলে রাজনীতি ছাড়বেন তারেক
‘আমজনতার দল’ শীর্ষ দশে না থাকলে রাজনীতি ছাড়বেন তারেক

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’
‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন
জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফোনে অশ্লীল বার্তা পাঠালে দুই বছরের দণ্ড ও জরিমানা
ফোনে অশ্লীল বার্তা পাঠালে দুই বছরের দণ্ড ও জরিমানা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত
শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আর্জেন্টিনাসহ ২২ দেশের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনাসহ ২২ দেশের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভার্জিনিয়ায় ইতিহাস গড়লেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মুসলিম ঘাজালা
ভার্জিনিয়ায় ইতিহাস গড়লেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মুসলিম ঘাজালা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু
৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা
এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ নভেম্বর)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন ৫ অথবা ১২ ফেব্রুয়ারি
নির্বাচন ৫ অথবা ১২ ফেব্রুয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

সিন্ডিকেটের খপ্পরে পিঁয়াজের বাজার
সিন্ডিকেটের খপ্পরে পিঁয়াজের বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

অনলাইন জুয়ায় নিঃস্ব মানুষ
অনলাইন জুয়ায় নিঃস্ব মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

গণসংযোগের সময় গুলিতে বিএনপি প্রার্থী আহত, একজন নিহত
গণসংযোগের সময় গুলিতে বিএনপি প্রার্থী আহত, একজন নিহত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সবার আগে বাংলাদেশ
সবার আগে বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

দরকষাকষিতে ব্যস্ত দলগুলো
দরকষাকষিতে ব্যস্ত দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুল নকশায় ভোগান্তি
ভুল নকশায় ভোগান্তি

রকমারি নগর পরিক্রমা

পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল
পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল

প্রথম পৃষ্ঠা

তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে নয় রায় ছিল অনুমাননির্ভর
তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে নয় রায় ছিল অনুমাননির্ভর

প্রথম পৃষ্ঠা

এককভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি
এককভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?
বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?

প্রথম পৃষ্ঠা

ডেকে নিয়ে হত্যা দুই ব্যবসায়ী ও বৃদ্ধকে
ডেকে নিয়ে হত্যা দুই ব্যবসায়ী ও বৃদ্ধকে

দেশগ্রাম

স্ত্রীর পরকীয়ার বলি ব্যবসায়ী
স্ত্রীর পরকীয়ার বলি ব্যবসায়ী

দেশগ্রাম

সংকটে আগুনে ঘি ঢেলে দেয় প্রথম আলো
সংকটে আগুনে ঘি ঢেলে দেয় প্রথম আলো

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে ডেনিম এক্সপো
আইসিসিবিতে ডেনিম এক্সপো

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদির স্কুলে নিয়োগ পাচ্ছে ১৭ হাজার গানের শিক্ষক
সৌদির স্কুলে নিয়োগ পাচ্ছে ১৭ হাজার গানের শিক্ষক

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্রীড়াঙ্গনে অন্যরকম নভেম্বর
ক্রীড়াঙ্গনে অন্যরকম নভেম্বর

মাঠে ময়দানে

মশার কামড়ে ঝরছে প্রাণ
মশার কামড়ে ঝরছে প্রাণ

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত সেনাবাহিনী
নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

অটোচালকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার
অটোচালকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার

দেশগ্রাম

ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির ঘোষণা রাশিয়ার
ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির ঘোষণা রাশিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর
ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ্মার পানি ন্যায্য বণ্টনের দাবিতে বিএনপির সমাবেশ
পদ্মার পানি ন্যায্য বণ্টনের দাবিতে বিএনপির সমাবেশ

দেশগ্রাম

অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ জরুরি
অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ জরুরি

নগর জীবন

কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবি জানিয়েছে সম্মিলিত খতমে নবুয়ত
কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবি জানিয়েছে সম্মিলিত খতমে নবুয়ত

নগর জীবন

বিরোধকে কেন্দ্র করে পুরো এলাকা দুই ভাগে বিভক্ত
বিরোধকে কেন্দ্র করে পুরো এলাকা দুই ভাগে বিভক্ত

নগর জীবন

সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

নগর জীবন

সম্প্রসারণ শেষ না হতেই সড়ক বিভাজন
সম্প্রসারণ শেষ না হতেই সড়ক বিভাজন

রকমারি নগর পরিক্রমা

ফিলিপাইনে টাইফুনে প্রাণহানি বেড়ে ১০০
ফিলিপাইনে টাইফুনে প্রাণহানি বেড়ে ১০০

পূর্ব-পশ্চিম