শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৯ অক্টোবর, ২০২৪ আপডেট:

দেশের ড্রাইভাররা দক্ষতায় বিশ্বসেরা, প্রাপ্তিতে পিছিয়ে

শিমুল মাহমুদ
প্রিন্ট ভার্সন
দেশের ড্রাইভাররা দক্ষতায় বিশ্বসেরা, প্রাপ্তিতে পিছিয়ে

একজন ড্রাইভার যখন ১৮ হাজার টাকা বেতনের চাকরি করে ২ কোটি টাকা ব্যয়ে আলিশান ডুপ্লেক্স বাড়ি নির্মাণ করেন, তখন গর্বে আমাদের বুকটা ভরে যায়। কিংবা সরকারি কর্ম কমিশনের (পিএসসি) কোটিপতি ড্রাইভার আবেদ আলী যখন মাদারীপুর ডাসার উপজেলার চেয়ারম্যান হওয়ার স্বপ্ন দেখে এলাকায় টাকা ছড়ান, তখন মনে হতে পারে এ দেশের লাখ লাখ ড্রাইভার নিশ্চয়ই বেশ ভালো আছেন। আসলে বাংলাদেশের ড্রাইভাররা খুব একটা ভালো নেই। তাদের অধিকাংশের ভাগ্যে এমন সুযোগ মেলে না। এ দেশের সড়কে যে রকম ঝুঁকি ও ঝঞ্ঝাট মোকাবিলা করে ড্রাইভাররা গাড়ি চালান, তাদের দক্ষতাকে অবশ্যই সমীহ করতে হয়। সে তুলনায় তাদের প্রাপ্তি খুবই কম। তারা গড়ে ১৫ হাজার টাকা বেতনের চাকরি করেন। সেই টাকায় দুর্মূল্যের বাজারে সংসার চালিয়ে তাদের কোনো সঞ্চয় থাকে না। অধিকাংশই ভাড়া বাড়িতে কাটিয়ে দেন জীবনের বিবর্ণ দিনগুলো। তাদের সন্তানের ভালো লেখাপড়া হয় না। নিজেদের জীবনে স্বাচ্ছন্দ্য আসে না। পরিবারের সদস্যদের সাধ-আহ্লাদ পূরণ হয় না। তারপরও নিজেদের আলোকিত সময় বন্ধক রেখে তারাই বয়ে নিয়ে বেড়াচ্ছেন সারা বাংলাদেশ। মানিকগঞ্জের সিংগাইরের আতিকুর রহমানের মতো ২ কোটি টাকা দিয়ে ডুপ্লেক্স বাড়ি বানানোর সাধ্য তাদের কারোরই হয় না। কারণ, তারা কেউ তো ওবায়দুল কাদেরের মতো দাপুটে মন্ত্রীর বউয়ের গাড়িচালক নন। সেই ওবায়দুল কাদের এখন জান নিয়ে পালিয়ে আছেন। তার বউয়ের ড্রাইভার ২ কোটি টাকা খরচ করে বাড়ি বানাচ্ছেন সিংগাইরে।

ড্রাইভাররা কিন্তু পালাতে পারেন না। পালিয়ে যাওয়া কোনো ড্রাইভারের ধর্ম নয়। রাস্তায় দুর্ঘটনা ঘটে গেলে উন্মত্ত জনতার হাত থেকে বাঁচতে কেউ কেউ পালান বটে। তবে অধিকাংশ ড্রাইভারই তার গাড়িটি রক্ষা করেন। মালিককে রক্ষা করেন। এমনকি মালিকের সঙ্গে জীবন পর্যন্ত উৎসর্গ করেন। বিএনপি নেতা ইলিয়াস আলীর ড্রাইভার আনসার আলীর জীবনও উৎসর্গ হয়েছে তার মালিকের জন্য। ২০১২ সালের ১৭ এপ্রিল ইলিয়াস আলীর সঙ্গে তার ড্রাইভার আনসার আলীও নিখোঁজ হন। এরপর কেটে গেছে ১৪টি বছর। এত দিন নিখোঁজ ছেলের ফেরার অপেক্ষায় পথ চেয়েছিলেন তাঁর মা নূরজাহান বেগম (৬০)। গত ১৭ জানুয়ারি তিনিও চলে গেলেন না ফেরার দেশে।

নারায়ণগঞ্জের সেভেন মার্ডারের কথা নিশ্চয়ই পাঠকের মনে আছে। সেই সাত খুনের মধ্যে দুজন নিরপরাধ ড্রাইভার ছিলেন। এই খুনের অপরাধীদের সাজা হলেও সেটি কার্যকর হয়নি গত ১০ বছরেও। ২০১৪ সালের ২৭ এপ্রিল ঢাকা-নারায়ণগঞ্জের লিংক রোডের লামাপাড়া এলাকায় র‌্যাবের সদস্যরা চেকপোস্ট বসিয়ে নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের তৎকালীন কাউন্সিলর নজরুল ইসলামের গাড়ি থামান। র‌্যাব তৎকালীন কাউন্সিলর ও প্যানেল মেয়র-২ নজরুল ইসলাম, তাঁর বন্ধু মনিরুজ্জামান স্বপন, তাজুল ইসলাম, লিটন, নজরুলের গাড়িচালক জাহাঙ্গীর আলমকে তুলে নিয়ে যায়। এ সময় ওই পথ দিয়ে যাচ্ছিলেন আইনজীবী চন্দন সরকার। তিনি অপহরণের বিষয়টি দেখে ফেলায় তাকে ও তার গাড়িচালক ইব্রাহিমকেও র‌্যাব তুলে নিয়ে যায়। পরে তাদের সবাইকে হত্যা করে ওই রাতেই পেট কেটে এবং ইটের বস্তা বেঁধে লাশ শীতলক্ষ্যা নদীতে ডুবিয়ে দেওয়া হয়। তিন দিন পর ৩০ এপ্রিল তাদের লাশ ভেসে ওঠে। র‌্যাবের সহায়তায় এই নৃশংস হত্যাকান্ডের হোতা সাবেক কাউন্সিলর নূর হোসেনসহ ২৬ জনকে মৃত্যুদন্ড এবং ৯ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে সাজা দেওয়া হয়। ২০১৮ সালের ২২ আগস্ট উচ্চ আদালত ১৫ জনের মৃত্যুদন্ডের আদেশ বহাল রেখে অন্য আসামিদের বিভিন্ন মেয়াদে সাজা বহাল রাখেন। বাংলাদেশে ড্রাইভারের চাকরি পেশা হিসেবে বড়ই ঝুঁকিপূর্ণ ও বিপজ্জনক। এ দেশে সড়ক দুর্ঘটনার হার খুবই বেশি। রাস্তায় চলতে গিয়ে ড্রাইভারের প্রাণটা কিন্তু সবার আগে থাকে। ড্রাইভারই বেশি দুর্ঘটনায় পড়েন। রোড সেফটি ফাউন্ডেশনের তথ্যমতে, দেশে গত বছর সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ হারিয়েছেন ৬ হাজার ৫২৪ জন। এর মধ্যে ৩ হাজার ৬৯৬ জনই ড্রাইভার। যা দুর্ঘটনায় মোট মৃত্যুর ৫৭ শতাংশ। এই মৃত্যুর অধিকাংশই মোটরসাইকেল ও থ্রি-হুইলারের ড্রাইভার। তবে বাস-ট্রাক, পিকআপ, কাভার্ড ভ্যান, ট্রাক্টর, ট্রলি, প্রাইভেট কারের মতো বাণিজ্যিক যানের চালকও কম নয়।

বিআরটিএর গত বছরের হিসাব অনুযায়ী, দেশে প্রায় ৫৭ লাখ যানবাহনের বিপরীতে নিয়ন্ত্রণ সংস্থার দেওয়া ড্রাইভিং লাইসেন্স আছে ৫৯ লাখ। বাস্তবে এই হিসাবে বড় গরমিল আছে বলে মনে করেন পরিবহন সংশ্লিষ্টরা। তারা বলছেন, মোট গাড়ির তুলনায় ড্রাইভিং লাইসেন্স কয়েক লাখ কম আছে। বিশেষ করে ভারী যানবাহনের ড্রাইভারের চরম সংকট। মোট ভারী যানবাহনের অর্ধেক চালকেরও বৈধ লাইসেন্স নেই। অন্যদিকে নিত্যদিনের দুর্ঘটনায় প্রাণ হারান অনেক ড্রাইভার। জীবনের ঝুঁকি নিয়ে তারা প্রতিদিন লাখ লাখ মানুষকে গন্তব্যে পৌঁছে দেন। সচল রাখেন জীবিকার স্পন্দন। পণ্য পরিবহনের মাধ্যমে আমাদের খাদ্য পরিবহন ব্যবস্থাপনা অক্ষুণ্ণ রাখছেন তারা। অথচ তাদের অধিকাংশের জীবনে স্বাচ্ছন্দ্য নেই। অনিশ্চয়তার ঘোরপাকে কাটছে ড্রাইভারদের জীবন। একজন ড্রাইভার যখন স্টিয়ারিং হাতে মহাসড়কে নামেন, তখন মৃত্যুঝুঁকিতে তার মাথাটা থাকে সবার আগে। তিনিই প্রথম বলি হন দুর্ঘটনার। তবুও দেশে বাস-ট্রাক চালানোর মতো ভারী যানবাহনের চালক সংকট রয়েছে প্রায় ২ লাখ। সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির এক নেতা বলেন, দেশে বাস-ট্রাক ও ট্যাংক-লরি রয়েছে প্রায় পৌনে ৪ লাখ। এর মধ্যে ২ লাখ চালকের সংকট রয়েছে; যাদের ভারী গাড়ি চালানোর লাইসেন্স নেই। ফলে চালক সংকটে তারা বিপদে আছেন। দেশের সরকারি যানবাহন এবং ব্যক্তিগত গাড়ির চালক বাদে বাকি বাণিজ্যিক যানবাহন চালকদের নির্ধারিত মাসিক কোনো বেতন নেই। অথচ সড়ক পথের সবচেয়ে দামি গাড়িগুলো বিপুলসংখ্যক জানমালের দায়িত্ব নিয়ে তাদের চালাতে হয়। সরকারি প্রতিষ্ঠান এবং বেসরকারি কোম্পানির অধিকাংশ ড্রাইভারের নিয়োগপত্র থাকলেও ব্যক্তিগত গাড়ির চালকদের কোনো নিয়োগপত্র থাকে না। তারা মাস শেষে বেতন, নির্ধারিত উৎসব বোনাস হয়তো পান কিন্তু তাদের ধারাবাহিক চাকরির নিশ্চয়তা সম্পর্কিত কোনো নিয়োগপত্র নেই। অন্যদিকে দেশব্যাপী হাজার হাজার বাস-ট্রাক চালকের তো কোনো নিয়োগপত্রই নেই। মাস শেষে তারা একটি নির্ধারিত অঙ্কের বেতন পাবেন তার কোনো নিশ্চয়তা নেই। তারা এক দিন হয়তো হাজার টাকা আয় করেন, অন্যদিন কোনো কাজই থাকে না। এসব ড্রাইভারের ‘দিন আনি দিন খাই’ অবস্থা। যেদিন আয় বেশি সেদিন খরচ বেশি হয়ে যায়। আমি মনে করি, প্রত্যেক ড্রাইভারের নিয়োগপত্র থাকতে হবে। চাকরি গেলেও যেন তারা বাড়তি কিছু সুবিধা পান। অন্য একটি চাকরি খুঁজে নেওয়ার সময় পান। একজন ড্রাইভারের কমপক্ষে ৩০ হাজার টাকা বেতন হওয়া উচিত। নইলে তিনি মনোযোগ দেবেন কীভাবে? তার যদি সংসারের চাল-ডালের চিন্তা থাকে, ঘরে স্বাচ্ছন্দ্য না থাকে, তাহলে তিনি নিশ্চিন্তে গাড়ি চালাবেন কীভাবে? একজন গাড়ি চালককে সর্বদা চোখ, কান, মস্তিষ্ক, হাত, পা সক্রিয় রাখতে হয়। একসঙ্গে এতগুলো প্রত্যঙ্গের ব্যবহার করেই তাকে গাড়ি চালাতে হয়। গাড়ি চালনা যে কোনো কায়িক পরিশ্রমের চেয়েও কষ্টকর। গাড়ি চালনা একটি বিশেষ কৌশলের ব্যাপার। কারিগরি দক্ষতার সঙ্গে মানবিক উৎকর্ষতার ব্যাপার। তাই গাড়িচালককে উপেক্ষা-অবজ্ঞার কোনো সুযোগ নেই। আমি মনে করি, সমাজের অপেক্ষাকৃত মেধাবী ও বিচক্ষণ লোকজনই ড্রাইভার হন। তাদের একটু ভালো প্রশিক্ষণ ও মোটিভেশন দিতে পারলে, আর্থিক নিশ্চয়তা ও সড়ক পরিবেশ দিতে পারলে দেশে সড়ক দুর্ঘটনা অনেক কমিয়ে আনা সম্ভব। ড্রাইভারদের প্রতি অভিযোগের আঙুল তুলে আমরা দুর্ঘটনা রোধ করতে পারব না। আমি মনে করি, আমাদের ড্রাইভাররা দক্ষতায় বিশ্বসেরা। কিন্তু তাদের চাহিদা খুবই কম। সেই চাহিদাও পূরণ হয় না। তাদের দরকার মমতা ও নিশ্চয়তা। ২০১৯ সালের ১২ ডিসেম্বর সরকারের নিম্নতম মজুরি বোর্ড ব্যক্তিমালিকানাধীন সড়ক পরিবহন সেক্টরে নিযুক্ত সব শ্রেণির শ্রমিকের জন্য নিম্নতম মজুরি হারের খসড়া সুপারিশের গেজেট প্রকাশ করে। এতে পরিবহন খাতের শ্রমিকদের জীবনযাপন ব্যয়, জীবনযাপনের মান, উৎপাদন খরচ, উৎপাদনশীলতা, উৎপাদিত দ্রব্যের মূল্য, মুদ্রাস্ফীতি, কাজের ধরন, ঝুঁকি ও মান বিবেচনায় ভারী গাড়ির ড্রাইভারদের মাসিক মোট বেতন ২০ হাজার ২০০ টাকা, মিডিয়াম লাইসেন্সপ্রাপ্ত দক্ষ-১ শ্রেণির ড্রাইভারদের মোট বেতন ১৬ হাজার ৬০০ টাকা, লাইট গাড়ির লাইসেন্সপ্রাপ্ত ড্রাইভারদের মোট বেতন ১৫ হাজার ৪০০ টাকা সুপারিশ করা হয়। সেই সুপারিশের পর পাঁচ বছর কেটে যাচ্ছে। এর মধ্যে জীবনযাত্রার ব্যয় বেড়েছে অনেক। সেই সঙ্গে মূল্যস্ফীতি বিবেচনায় নিয়ে দ্রুত পরিবহন খাতের কর্মীদের বেতন-ভাতা নির্ধারণ এবং সেটা বাস্তবায়ন করা দরকার। আসলে ড্রাইভারদের কাজের ধরন এবং ঝুঁকি বিবেচনায় বর্তমান বাজারমূল্যে তাদের ২৫ থেকে ৩০ হাজার টাকা বেতন হওয়া উচিত। সেই সঙ্গে তাদের নিয়োগপত্র থাকলে বছর শেষে বেতন বৃদ্ধির সুযোগ থাকে। মালিকের ইচ্ছায় চাকরি গেলে তিন মাসের সমপরিমাণ বেতন পাওয়ার সুযোগ থাকে, যার কোনোটিই বর্তমানে নেই।

আমাদের যোগাযোগ অবকাঠামো এবং সড়ক পরিবহন খাতে সরকারি-বেসরকারি মিলিয়ে লাখ লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ। এই বিনিয়োগ প্রতি বছরই বাড়ছে। কিন্তু দক্ষ ড্রাইভার তৈরিতে রাষ্ট্রের তেমন কোনো বিনিয়োগ নেই। বিদ্যমান ড্রাইভারদের জীবনমান উন্নয়নে কোনো বিনিয়োগ নেই। উপরন্তু বিশৃঙ্খল সড়ক পরিবেশের কারণে, দুর্ঘটনার কারণে প্রতিদিনই যাত্রী-পথচারীর সঙ্গে বিপুলসংখ্যক ড্রাইভারও মর্মান্তিক মৃত্যুর শিকার হচ্ছেন। সেই নিহত ড্রাইভারদের পরিবার পরবর্তীতে কীভাবে বেঁচে থাকে, কীভাবে টিকে থাকে তার খোঁজ কেউ রাখে না। তবুও প্রতি বছর নিজ উদ্যোগে ড্রাইভিং পেশায় নাম লেখান অনেকে। সারা দেশে ব্যক্তি উদ্যোগে ড্রাইভিং স্কুল গড়ে তুলেছে শত শত প্রতিষ্ঠান। তারা ঠিকমতো চলতে পারছে না। অফিস ভাড়া দিতে পারে না। ইন্সট্রাক্টরের বেতন দিতে পারে না। রাস্তার পাশে, ড্রেনের ওপর খুপরি তুলে দক্ষ ড্রাইভার তৈরির লক্ষ্যে ড্রাইভিং স্কুল গড়ে তুলছে। তাদের সরকারি সহায়তা দরকার। দেড় শতাধিক ড্রাইভিং স্কুল বিআরটিএর রেজিস্ট্রেশন নিয়েছে। তাদের আর্থিক ও কারিগরি সহায়তা দিয়ে পাশে দাঁড়াতে পারে সরকার। কারণ, প্রতিকূলতার মধ্যেও তারা দক্ষ ড্রাইভার তৈরিতে ভূমিকা রাখছে। দেশে মানুষ বাড়ছে। গাড়ি বাড়ছে। কিন্তু ড্রাইভার বাড়ছে না। অনেকে ভালো বেতনের চাকরি নিয়ে বিদেশ চলে যাচ্ছেন। ড্রাইভারদের শূন্যতা পূরণে সরকারি-বেসরকারি কার্যকর উদ্যোগ দরকার। ড্রাইভারদের উপেক্ষা করে আমরা বেশিদূর এগোতে পারব না।

লেখক : সাংবাদিক

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

১ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

নবীর ঝড়ে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর ঝড়ে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা
১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা

৭ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক
শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক

১৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার
সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার

২৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের

৩৭ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স
পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স

৩৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার
সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার

৪৬ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান
৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান

৪৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার
বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক
লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু
পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট
ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত
শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে স্ত্রী হত্যায় স্বামীর যাবজ্জীবন
সিরাজগঞ্জে স্ত্রী হত্যায় স্বামীর যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন না হলে জাতীয় বিপর্যয় অনিবার্য: জালালুদ্দীন আহমদ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন না হলে জাতীয় বিপর্যয় অনিবার্য: জালালুদ্দীন আহমদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টেকনাফে ইয়াবাসহ রোহিঙ্গা আটক
টেকনাফে ইয়াবাসহ রোহিঙ্গা আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিকি লিডারশিপ একাডেমি চালুর উদ্যোগ
ফিকি লিডারশিপ একাডেমি চালুর উদ্যোগ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সরকারি চাল জব্দ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সরকারি চাল জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টস জিতে ব্যাটিংয়ে আফগানিস্তান
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টস জিতে ব্যাটিংয়ে আফগানিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাপানের প্রথম মহিলা প্রধানমন্ত্রী হতে পারেন তাকাইচি
জাপানের প্রথম মহিলা প্রধানমন্ত্রী হতে পারেন তাকাইচি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি
চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন