শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৯ অক্টোবর, ২০২৪ আপডেট:

দেশের ড্রাইভাররা দক্ষতায় বিশ্বসেরা, প্রাপ্তিতে পিছিয়ে

শিমুল মাহমুদ
প্রিন্ট ভার্সন
দেশের ড্রাইভাররা দক্ষতায় বিশ্বসেরা, প্রাপ্তিতে পিছিয়ে

একজন ড্রাইভার যখন ১৮ হাজার টাকা বেতনের চাকরি করে ২ কোটি টাকা ব্যয়ে আলিশান ডুপ্লেক্স বাড়ি নির্মাণ করেন, তখন গর্বে আমাদের বুকটা ভরে যায়। কিংবা সরকারি কর্ম কমিশনের (পিএসসি) কোটিপতি ড্রাইভার আবেদ আলী যখন মাদারীপুর ডাসার উপজেলার চেয়ারম্যান হওয়ার স্বপ্ন দেখে এলাকায় টাকা ছড়ান, তখন মনে হতে পারে এ দেশের লাখ লাখ ড্রাইভার নিশ্চয়ই বেশ ভালো আছেন। আসলে বাংলাদেশের ড্রাইভাররা খুব একটা ভালো নেই। তাদের অধিকাংশের ভাগ্যে এমন সুযোগ মেলে না। এ দেশের সড়কে যে রকম ঝুঁকি ও ঝঞ্ঝাট মোকাবিলা করে ড্রাইভাররা গাড়ি চালান, তাদের দক্ষতাকে অবশ্যই সমীহ করতে হয়। সে তুলনায় তাদের প্রাপ্তি খুবই কম। তারা গড়ে ১৫ হাজার টাকা বেতনের চাকরি করেন। সেই টাকায় দুর্মূল্যের বাজারে সংসার চালিয়ে তাদের কোনো সঞ্চয় থাকে না। অধিকাংশই ভাড়া বাড়িতে কাটিয়ে দেন জীবনের বিবর্ণ দিনগুলো। তাদের সন্তানের ভালো লেখাপড়া হয় না। নিজেদের জীবনে স্বাচ্ছন্দ্য আসে না। পরিবারের সদস্যদের সাধ-আহ্লাদ পূরণ হয় না। তারপরও নিজেদের আলোকিত সময় বন্ধক রেখে তারাই বয়ে নিয়ে বেড়াচ্ছেন সারা বাংলাদেশ। মানিকগঞ্জের সিংগাইরের আতিকুর রহমানের মতো ২ কোটি টাকা দিয়ে ডুপ্লেক্স বাড়ি বানানোর সাধ্য তাদের কারোরই হয় না। কারণ, তারা কেউ তো ওবায়দুল কাদেরের মতো দাপুটে মন্ত্রীর বউয়ের গাড়িচালক নন। সেই ওবায়দুল কাদের এখন জান নিয়ে পালিয়ে আছেন। তার বউয়ের ড্রাইভার ২ কোটি টাকা খরচ করে বাড়ি বানাচ্ছেন সিংগাইরে।

ড্রাইভাররা কিন্তু পালাতে পারেন না। পালিয়ে যাওয়া কোনো ড্রাইভারের ধর্ম নয়। রাস্তায় দুর্ঘটনা ঘটে গেলে উন্মত্ত জনতার হাত থেকে বাঁচতে কেউ কেউ পালান বটে। তবে অধিকাংশ ড্রাইভারই তার গাড়িটি রক্ষা করেন। মালিককে রক্ষা করেন। এমনকি মালিকের সঙ্গে জীবন পর্যন্ত উৎসর্গ করেন। বিএনপি নেতা ইলিয়াস আলীর ড্রাইভার আনসার আলীর জীবনও উৎসর্গ হয়েছে তার মালিকের জন্য। ২০১২ সালের ১৭ এপ্রিল ইলিয়াস আলীর সঙ্গে তার ড্রাইভার আনসার আলীও নিখোঁজ হন। এরপর কেটে গেছে ১৪টি বছর। এত দিন নিখোঁজ ছেলের ফেরার অপেক্ষায় পথ চেয়েছিলেন তাঁর মা নূরজাহান বেগম (৬০)। গত ১৭ জানুয়ারি তিনিও চলে গেলেন না ফেরার দেশে।

নারায়ণগঞ্জের সেভেন মার্ডারের কথা নিশ্চয়ই পাঠকের মনে আছে। সেই সাত খুনের মধ্যে দুজন নিরপরাধ ড্রাইভার ছিলেন। এই খুনের অপরাধীদের সাজা হলেও সেটি কার্যকর হয়নি গত ১০ বছরেও। ২০১৪ সালের ২৭ এপ্রিল ঢাকা-নারায়ণগঞ্জের লিংক রোডের লামাপাড়া এলাকায় র‌্যাবের সদস্যরা চেকপোস্ট বসিয়ে নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের তৎকালীন কাউন্সিলর নজরুল ইসলামের গাড়ি থামান। র‌্যাব তৎকালীন কাউন্সিলর ও প্যানেল মেয়র-২ নজরুল ইসলাম, তাঁর বন্ধু মনিরুজ্জামান স্বপন, তাজুল ইসলাম, লিটন, নজরুলের গাড়িচালক জাহাঙ্গীর আলমকে তুলে নিয়ে যায়। এ সময় ওই পথ দিয়ে যাচ্ছিলেন আইনজীবী চন্দন সরকার। তিনি অপহরণের বিষয়টি দেখে ফেলায় তাকে ও তার গাড়িচালক ইব্রাহিমকেও র‌্যাব তুলে নিয়ে যায়। পরে তাদের সবাইকে হত্যা করে ওই রাতেই পেট কেটে এবং ইটের বস্তা বেঁধে লাশ শীতলক্ষ্যা নদীতে ডুবিয়ে দেওয়া হয়। তিন দিন পর ৩০ এপ্রিল তাদের লাশ ভেসে ওঠে। র‌্যাবের সহায়তায় এই নৃশংস হত্যাকান্ডের হোতা সাবেক কাউন্সিলর নূর হোসেনসহ ২৬ জনকে মৃত্যুদন্ড এবং ৯ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে সাজা দেওয়া হয়। ২০১৮ সালের ২২ আগস্ট উচ্চ আদালত ১৫ জনের মৃত্যুদন্ডের আদেশ বহাল রেখে অন্য আসামিদের বিভিন্ন মেয়াদে সাজা বহাল রাখেন। বাংলাদেশে ড্রাইভারের চাকরি পেশা হিসেবে বড়ই ঝুঁকিপূর্ণ ও বিপজ্জনক। এ দেশে সড়ক দুর্ঘটনার হার খুবই বেশি। রাস্তায় চলতে গিয়ে ড্রাইভারের প্রাণটা কিন্তু সবার আগে থাকে। ড্রাইভারই বেশি দুর্ঘটনায় পড়েন। রোড সেফটি ফাউন্ডেশনের তথ্যমতে, দেশে গত বছর সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ হারিয়েছেন ৬ হাজার ৫২৪ জন। এর মধ্যে ৩ হাজার ৬৯৬ জনই ড্রাইভার। যা দুর্ঘটনায় মোট মৃত্যুর ৫৭ শতাংশ। এই মৃত্যুর অধিকাংশই মোটরসাইকেল ও থ্রি-হুইলারের ড্রাইভার। তবে বাস-ট্রাক, পিকআপ, কাভার্ড ভ্যান, ট্রাক্টর, ট্রলি, প্রাইভেট কারের মতো বাণিজ্যিক যানের চালকও কম নয়।

বিআরটিএর গত বছরের হিসাব অনুযায়ী, দেশে প্রায় ৫৭ লাখ যানবাহনের বিপরীতে নিয়ন্ত্রণ সংস্থার দেওয়া ড্রাইভিং লাইসেন্স আছে ৫৯ লাখ। বাস্তবে এই হিসাবে বড় গরমিল আছে বলে মনে করেন পরিবহন সংশ্লিষ্টরা। তারা বলছেন, মোট গাড়ির তুলনায় ড্রাইভিং লাইসেন্স কয়েক লাখ কম আছে। বিশেষ করে ভারী যানবাহনের ড্রাইভারের চরম সংকট। মোট ভারী যানবাহনের অর্ধেক চালকেরও বৈধ লাইসেন্স নেই। অন্যদিকে নিত্যদিনের দুর্ঘটনায় প্রাণ হারান অনেক ড্রাইভার। জীবনের ঝুঁকি নিয়ে তারা প্রতিদিন লাখ লাখ মানুষকে গন্তব্যে পৌঁছে দেন। সচল রাখেন জীবিকার স্পন্দন। পণ্য পরিবহনের মাধ্যমে আমাদের খাদ্য পরিবহন ব্যবস্থাপনা অক্ষুণ্ণ রাখছেন তারা। অথচ তাদের অধিকাংশের জীবনে স্বাচ্ছন্দ্য নেই। অনিশ্চয়তার ঘোরপাকে কাটছে ড্রাইভারদের জীবন। একজন ড্রাইভার যখন স্টিয়ারিং হাতে মহাসড়কে নামেন, তখন মৃত্যুঝুঁকিতে তার মাথাটা থাকে সবার আগে। তিনিই প্রথম বলি হন দুর্ঘটনার। তবুও দেশে বাস-ট্রাক চালানোর মতো ভারী যানবাহনের চালক সংকট রয়েছে প্রায় ২ লাখ। সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির এক নেতা বলেন, দেশে বাস-ট্রাক ও ট্যাংক-লরি রয়েছে প্রায় পৌনে ৪ লাখ। এর মধ্যে ২ লাখ চালকের সংকট রয়েছে; যাদের ভারী গাড়ি চালানোর লাইসেন্স নেই। ফলে চালক সংকটে তারা বিপদে আছেন। দেশের সরকারি যানবাহন এবং ব্যক্তিগত গাড়ির চালক বাদে বাকি বাণিজ্যিক যানবাহন চালকদের নির্ধারিত মাসিক কোনো বেতন নেই। অথচ সড়ক পথের সবচেয়ে দামি গাড়িগুলো বিপুলসংখ্যক জানমালের দায়িত্ব নিয়ে তাদের চালাতে হয়। সরকারি প্রতিষ্ঠান এবং বেসরকারি কোম্পানির অধিকাংশ ড্রাইভারের নিয়োগপত্র থাকলেও ব্যক্তিগত গাড়ির চালকদের কোনো নিয়োগপত্র থাকে না। তারা মাস শেষে বেতন, নির্ধারিত উৎসব বোনাস হয়তো পান কিন্তু তাদের ধারাবাহিক চাকরির নিশ্চয়তা সম্পর্কিত কোনো নিয়োগপত্র নেই। অন্যদিকে দেশব্যাপী হাজার হাজার বাস-ট্রাক চালকের তো কোনো নিয়োগপত্রই নেই। মাস শেষে তারা একটি নির্ধারিত অঙ্কের বেতন পাবেন তার কোনো নিশ্চয়তা নেই। তারা এক দিন হয়তো হাজার টাকা আয় করেন, অন্যদিন কোনো কাজই থাকে না। এসব ড্রাইভারের ‘দিন আনি দিন খাই’ অবস্থা। যেদিন আয় বেশি সেদিন খরচ বেশি হয়ে যায়। আমি মনে করি, প্রত্যেক ড্রাইভারের নিয়োগপত্র থাকতে হবে। চাকরি গেলেও যেন তারা বাড়তি কিছু সুবিধা পান। অন্য একটি চাকরি খুঁজে নেওয়ার সময় পান। একজন ড্রাইভারের কমপক্ষে ৩০ হাজার টাকা বেতন হওয়া উচিত। নইলে তিনি মনোযোগ দেবেন কীভাবে? তার যদি সংসারের চাল-ডালের চিন্তা থাকে, ঘরে স্বাচ্ছন্দ্য না থাকে, তাহলে তিনি নিশ্চিন্তে গাড়ি চালাবেন কীভাবে? একজন গাড়ি চালককে সর্বদা চোখ, কান, মস্তিষ্ক, হাত, পা সক্রিয় রাখতে হয়। একসঙ্গে এতগুলো প্রত্যঙ্গের ব্যবহার করেই তাকে গাড়ি চালাতে হয়। গাড়ি চালনা যে কোনো কায়িক পরিশ্রমের চেয়েও কষ্টকর। গাড়ি চালনা একটি বিশেষ কৌশলের ব্যাপার। কারিগরি দক্ষতার সঙ্গে মানবিক উৎকর্ষতার ব্যাপার। তাই গাড়িচালককে উপেক্ষা-অবজ্ঞার কোনো সুযোগ নেই। আমি মনে করি, সমাজের অপেক্ষাকৃত মেধাবী ও বিচক্ষণ লোকজনই ড্রাইভার হন। তাদের একটু ভালো প্রশিক্ষণ ও মোটিভেশন দিতে পারলে, আর্থিক নিশ্চয়তা ও সড়ক পরিবেশ দিতে পারলে দেশে সড়ক দুর্ঘটনা অনেক কমিয়ে আনা সম্ভব। ড্রাইভারদের প্রতি অভিযোগের আঙুল তুলে আমরা দুর্ঘটনা রোধ করতে পারব না। আমি মনে করি, আমাদের ড্রাইভাররা দক্ষতায় বিশ্বসেরা। কিন্তু তাদের চাহিদা খুবই কম। সেই চাহিদাও পূরণ হয় না। তাদের দরকার মমতা ও নিশ্চয়তা। ২০১৯ সালের ১২ ডিসেম্বর সরকারের নিম্নতম মজুরি বোর্ড ব্যক্তিমালিকানাধীন সড়ক পরিবহন সেক্টরে নিযুক্ত সব শ্রেণির শ্রমিকের জন্য নিম্নতম মজুরি হারের খসড়া সুপারিশের গেজেট প্রকাশ করে। এতে পরিবহন খাতের শ্রমিকদের জীবনযাপন ব্যয়, জীবনযাপনের মান, উৎপাদন খরচ, উৎপাদনশীলতা, উৎপাদিত দ্রব্যের মূল্য, মুদ্রাস্ফীতি, কাজের ধরন, ঝুঁকি ও মান বিবেচনায় ভারী গাড়ির ড্রাইভারদের মাসিক মোট বেতন ২০ হাজার ২০০ টাকা, মিডিয়াম লাইসেন্সপ্রাপ্ত দক্ষ-১ শ্রেণির ড্রাইভারদের মোট বেতন ১৬ হাজার ৬০০ টাকা, লাইট গাড়ির লাইসেন্সপ্রাপ্ত ড্রাইভারদের মোট বেতন ১৫ হাজার ৪০০ টাকা সুপারিশ করা হয়। সেই সুপারিশের পর পাঁচ বছর কেটে যাচ্ছে। এর মধ্যে জীবনযাত্রার ব্যয় বেড়েছে অনেক। সেই সঙ্গে মূল্যস্ফীতি বিবেচনায় নিয়ে দ্রুত পরিবহন খাতের কর্মীদের বেতন-ভাতা নির্ধারণ এবং সেটা বাস্তবায়ন করা দরকার। আসলে ড্রাইভারদের কাজের ধরন এবং ঝুঁকি বিবেচনায় বর্তমান বাজারমূল্যে তাদের ২৫ থেকে ৩০ হাজার টাকা বেতন হওয়া উচিত। সেই সঙ্গে তাদের নিয়োগপত্র থাকলে বছর শেষে বেতন বৃদ্ধির সুযোগ থাকে। মালিকের ইচ্ছায় চাকরি গেলে তিন মাসের সমপরিমাণ বেতন পাওয়ার সুযোগ থাকে, যার কোনোটিই বর্তমানে নেই।

আমাদের যোগাযোগ অবকাঠামো এবং সড়ক পরিবহন খাতে সরকারি-বেসরকারি মিলিয়ে লাখ লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ। এই বিনিয়োগ প্রতি বছরই বাড়ছে। কিন্তু দক্ষ ড্রাইভার তৈরিতে রাষ্ট্রের তেমন কোনো বিনিয়োগ নেই। বিদ্যমান ড্রাইভারদের জীবনমান উন্নয়নে কোনো বিনিয়োগ নেই। উপরন্তু বিশৃঙ্খল সড়ক পরিবেশের কারণে, দুর্ঘটনার কারণে প্রতিদিনই যাত্রী-পথচারীর সঙ্গে বিপুলসংখ্যক ড্রাইভারও মর্মান্তিক মৃত্যুর শিকার হচ্ছেন। সেই নিহত ড্রাইভারদের পরিবার পরবর্তীতে কীভাবে বেঁচে থাকে, কীভাবে টিকে থাকে তার খোঁজ কেউ রাখে না। তবুও প্রতি বছর নিজ উদ্যোগে ড্রাইভিং পেশায় নাম লেখান অনেকে। সারা দেশে ব্যক্তি উদ্যোগে ড্রাইভিং স্কুল গড়ে তুলেছে শত শত প্রতিষ্ঠান। তারা ঠিকমতো চলতে পারছে না। অফিস ভাড়া দিতে পারে না। ইন্সট্রাক্টরের বেতন দিতে পারে না। রাস্তার পাশে, ড্রেনের ওপর খুপরি তুলে দক্ষ ড্রাইভার তৈরির লক্ষ্যে ড্রাইভিং স্কুল গড়ে তুলছে। তাদের সরকারি সহায়তা দরকার। দেড় শতাধিক ড্রাইভিং স্কুল বিআরটিএর রেজিস্ট্রেশন নিয়েছে। তাদের আর্থিক ও কারিগরি সহায়তা দিয়ে পাশে দাঁড়াতে পারে সরকার। কারণ, প্রতিকূলতার মধ্যেও তারা দক্ষ ড্রাইভার তৈরিতে ভূমিকা রাখছে। দেশে মানুষ বাড়ছে। গাড়ি বাড়ছে। কিন্তু ড্রাইভার বাড়ছে না। অনেকে ভালো বেতনের চাকরি নিয়ে বিদেশ চলে যাচ্ছেন। ড্রাইভারদের শূন্যতা পূরণে সরকারি-বেসরকারি কার্যকর উদ্যোগ দরকার। ড্রাইভারদের উপেক্ষা করে আমরা বেশিদূর এগোতে পারব না।

লেখক : সাংবাদিক

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
নিজের ক্যান্সারের কথা সামনে আনলেন সাবেক ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ক্যামেরন
নিজের ক্যান্সারের কথা সামনে আনলেন সাবেক ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ক্যামেরন

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃহস্পতিবার ফুলকোর্ট সভা
বৃহস্পতিবার ফুলকোর্ট সভা

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

৪০ বছর বয়সেও বাইসাইকেল কিকে রোনালদোর গোল, বড় জয় আল-নাসরের
৪০ বছর বয়সেও বাইসাইকেল কিকে রোনালদোর গোল, বড় জয় আল-নাসরের

৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

গোলের পর অ্যাসিস্টের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে মায়ামিকে তুললেন মেসি
গোলের পর অ্যাসিস্টের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে মায়ামিকে তুললেন মেসি

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফের পয়েন্ট খোয়ালো রিয়াল
ফের পয়েন্ট খোয়ালো রিয়াল

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র ছাড়াই বিশ্ব সামনে এগোতে পারে: কানাডার প্রধানমন্ত্রী
যুক্তরাষ্ট্র ছাড়াই বিশ্ব সামনে এগোতে পারে: কানাডার প্রধানমন্ত্রী

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন শান্তি আলোচনায় ‘অসাধারণ অগ্রগতি’ হয়েছে: রুবিও
ইউক্রেন শান্তি আলোচনায় ‘অসাধারণ অগ্রগতি’ হয়েছে: রুবিও

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেমন থাকতে পারে আজকের ঢাকার আবহাওয়া
কেমন থাকতে পারে আজকের ঢাকার আবহাওয়া

২৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঢাকা ছাড়লেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা ছাড়লেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

সোমবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
সোমবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

৩৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

নির্বাচনের পর গাম্বিয়ায় পালিয়েছেন ক্যামেরুনের বিরোধী নেতা
নির্বাচনের পর গাম্বিয়ায় পালিয়েছেন ক্যামেরুনের বিরোধী নেতা

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল-পশ্চিমাদের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, হুথি আদালতে ১৭ জনের মৃত্যুদণ্ড
ইসরায়েল-পশ্চিমাদের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, হুথি আদালতে ১৭ জনের মৃত্যুদণ্ড

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডায় শীতকালীন পিঠা উৎসব
কানাডায় শীতকালীন পিঠা উৎসব

৫২ মিনিট আগে | পরবাস

আগুনে আরও একবার ঘি ঢাললেন রিয়ালের সভাপতি পেরেজ
আগুনে আরও একবার ঘি ঢাললেন রিয়ালের সভাপতি পেরেজ

৫৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভোট দিতে ১৭ হাজার ৯০০ প্রবাসীর নিবন্ধন
ভোট দিতে ১৭ হাজার ৯০০ প্রবাসীর নিবন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইউক্রেনকে ফের ‘অকৃতজ্ঞ’ বললেন ট্রাম্প
ইউক্রেনকে ফের ‘অকৃতজ্ঞ’ বললেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে
নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বৈঠকের পরও ট্রাম্পকে ফ্যাসিস্ট মনে করেন মামদানি!
বৈঠকের পরও ট্রাম্পকে ফ্যাসিস্ট মনে করেন মামদানি!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রধান বিচারপতিকে সহযোগিতার আশ্বাস কমনওয়েলথ মহাসচিবের
প্রধান বিচারপতিকে সহযোগিতার আশ্বাস কমনওয়েলথ মহাসচিবের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে মির্জা ফখরুলের সৌজন্য সাক্ষাৎ
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে মির্জা ফখরুলের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ ঢাকার বাতাস ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’
আজ ঢাকার বাতাস ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হিজবুল্লাহর শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যা করল ইসরায়েল
হিজবুল্লাহর শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যা করল ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি
২৪ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঈমানদার ও ঈমানহীনদের চোখে ভূমিকম্প
ঈমানদার ও ঈমানহীনদের চোখে ভূমিকম্প

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতির পরও গাজায় খাদ্যের চরম সংকট
যুদ্ধবিরতির পরও গাজায় খাদ্যের চরম সংকট

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

২২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা