শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৪ নভেম্বর, ২০২৪

সংবিধান দিবসের ভাবনা

অধ্যাপক ডক্টর আবু সাইয়িদ
সংবিধান দিবসের ভাবনা

১. ইদানীং কেউ কেউ বলছেন, বিদ্যমান সংবিধান বাতিল করতে হবে। বিপ্লবের মাধ্যমে ছাত্র-জনতা কর্তৃত্ববাদী সরকারকে উৎখাত করেছে। এটা বিপ্লবী সরকার। ‘বিপ্লব’ শব্দটি এসছে ‘প্লব’ থেকে। অর্থাৎ এমন প্লাবন যা দুই কূলের সবকিছু ভাসিয়ে নিয়ে যায়। নতুন করে সবকিছু বিনির্মাণ করতে হয়। সংবিধান বা আইনের ধার ধারে না, বিদ্যমান সমাজ ও রাষ্ট্রীয় কাঠামো নব-বিন্যাসে গড়ে তোলে।

২. বাংলাদেশের পরিপ্রেক্ষিতে জুলাই-আগস্ট বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনকে ‘বিপ্লবী’ অভিধারায় আখ্যায়িত কীভাবে করা যাবে। বিপ্লব করবেন,  প্রচলিত সংবিধান রাখবেন কেন? শপথ নিলেন ‘ফ্যাসিবাদীর দোসর’ রাষ্ট্রপতির কাছ থেকে। বিপ্লবী সরকার প্রচলিত সংবিধানের তৃতীয় তফসিল ১৪৮ অনুচ্ছেদ অনুসারে অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান শপথ গ্রহণ করেন। শপথে বলা হয়েছে- ‘আমি সংবিধানের রক্ষণ, সমর্থন ও নিরাপত্তা বিধান করিব এবং ভীতি বা অনুগ্রহ, অনুরাগ বা বিরাগের বশবর্তী না হইয়া সকলের প্রতি আইন অনুযায়ী যথাবিহিত আচরণ করিব।’ সাংবিধানিকভাবে এ শপথে জনগণের কাছে অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান অঙ্গীকারবদ্ধ। বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতারা ঘোষণা দিয়েছেন, বিগত কর্তৃত্ববাদী শাসকগোষ্ঠী রাষ্ট্রীয় প্রশাসনিক কাঠামো ধ্বংস করেছে, নিয়মনীতির ধার ধারেনি। ক্ষমতা কেন্দ্রীভূত করে একনায়কত্ব কর্তৃত্ববাদী শাসন কায়েম করেছে। জনগণের মালিকানা কেড়ে নিয়েছে। সুষ্ঠু ভোটের অধিকার কুক্ষিগত করে ক্ষমতাসীন থেকেছে। রাষ্ট্রের সব সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান বিকল করে দিয়েছে। আর্থিক খাতে অবারিত লুণ্ঠন হয়েছে। শিক্ষা, স্বাস্থ্য খাত মুখ থুবড়ে পড়েছে। এ পরিস্থিতিতে রাষ্ট্র মেরামতের অঙ্গীকার করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। এ লক্ষ্যে সংস্কার কমিশন গঠন করেছে। এর দ্বারা তারা প্রমাণ করেছে, এ সরকার বিপ্লবী সরকার নয়- এদের লক্ষ্য রাষ্ট্রযন্ত্রের প্রয়োজনীয় সংস্কার বা মেরামত করে একটি অবাধ-সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠান। সুষ্ঠু নির্বাচনের সঙ্গে জড়িয়ে আছে সংবিধান সংস্কার। সংবিধান কোনো সাধারণ আইন নয়- এটা ‘সুপ্রিম উইল অব দ্য পিপল’। এর ম্যান্ডেট কোথায়? ম্যান্ডেট কেবল দিতে পারে জনগণ।

৩. সংবিধানে মৌলিক পরিবর্তন কীভাবে করবেন? কেউ কেউ বলছেন আনুপাতিক হারে ভোটের মাধ্যমে সরকার গঠিত হবে। যে পার্টি যত ভোট পাবে সে অনুসারে আসন পাবে। পার্টি পূর্ব থেকে ক্রমিক ধারায় প্রার্থীর নাম নির্বাচন কমিশনে জমা দেবে। উদাহরণ এ রকম যে পাবনা-১ নির্বাচনি এলাকার প্রার্থী সংখ্যাগরিষ্ঠ ভোটে বিজয়ী হলেন। তিনি যদি ক্রমিক অনুসারে প্রদত্ত পার্টির প্রার্থী তালিকায় স্থান না পান তাহলে তিনি উক্ত আসনের সংসদ সদস্য হবেন না। ওই আসনে কি চট্টগ্রামের অন্য কোনো ব্যক্তি প্রতিনিধিত্ব করবেন? জনগণ বা ভোটাররা কি তা মেনে নেবেন? বাংলাদেশে সদ্য আমদানি করা আনুপাতিক হারের ভোটদান পদ্ধতি ভোটারদের কাছে অপরিচিত এবং অগ্রহণীয়। বর্তমান সংসদীয় আসন ৩০০। প্রতিটি আসন একটি পৃথক নির্বাচনি এলাকা। ‘প্রত্যক্ষ’ ভোটের মাধ্যমে জনগণ প্রার্থীদের নির্বাচিত করেন। নির্বাচিত হয়ে নীতিগতভাবে তিনি ওই এলাকার দল-মতনির্বিশেষে প্রত্যেকটি মানুষের জন্য কাজ করবেন, এটাই রীতি ও ট্র্যাডিশন। মোটকথা বাংলাদেশের জনগণ, তাদের মানসিকতা, প্রজ্ঞা, রীতি, পদ্ধতি ও প্রথার মাধ্যমে একটি নির্বাচনি এলাকার মধ্যে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীকে ভোট দিতে অভ্যস্ত। হঠাৎ করে আনুপাতিক হারে ভোটব্যবস্থা তারা গ্রহণ করবে বলে মনে হয় না। লক্ষ করা গেছে, ছোট ছোট দলগুলো দেশব্যাপী শতকরা এক ভাগ ভোট পেলে পার্লামেন্টে হয়তো তারা একজন প্রতিনিধি পেতে পারে। এই প্রত্যাশায় তারা আনুপাতিক হারের ভোটপদ্ধতির পক্ষে উঠেপড়ে লেগেছে।

৪. প্রশ্ন উঠেছে, পাকিস্তান আমলে নির্বাচিত গণপরিষদ সদস্যরা কীভাবে স্বাধীন বাংলাদেশের সংবিধান রচনা করেন? ভারত-বিভক্তির সময় ১৯৪৬ সালে যেসব সদস্য পূর্ববঙ্গ থেকে নির্বাচিত হয়েছিলেন তাঁরাই পাকিস্তানের গণপরিষদ গঠন করে দীর্ঘ ৯ বছর পরে ১৯৫৬ সালে পাকিস্তানের সংবিধান রচনা করেছিলেন। প্রতিবেশী ভারতের ক্ষেত্রেও তাই। সংবিধান নিছক একটি কিতাব নয়। সংবিধানের সঙ্গে জড়িত আছে দেশের ইতিহাস, ঐতিহ্য, সংস্কৃতি, রীতিনীতি, প্রথা এবং বিধিবদ্ধ আইনকানুন। প্রত্যেকটি অনুচ্ছেদের মধ্যেই এক একটি তাৎপর্যপূর্ণ বহুমাত্রিক মহাত্ম্য ব্যক্ত করে, এ যেন বিন্দুর ভিতরে সিন্দুকে দেখার মতো। পুরাতন সংবিধান ছুড়ে ফেলে নতুন সংবিধান লেখার যে অসম্ভব ‘পাণ্ডিত্য’ চলছে তাদের কর্তব্য হবে জনগণের ম্যান্ডেট নেওয়া। জনগণের ম্যান্ডেট নিতে গেলে নতুনভাবে নির্বাচন ও গণপরিষদ গঠন করতে হবে। বর্তমান উথালপাথাল অস্থির সময়ে সেটি কি আদৌ সম্ভব?

৫. একসাগর স্বপ্ন নিয়ে সোনার বাংলা প্রতিষ্ঠার পথপরিক্রম ঘটনা-দুর্ঘটনা, দুঃশাসন এবং কর্তৃত্ববাদী অচলায়তন ভেঙে আবার নব আকাক্সক্ষায় নতুন বাংলা গড়ার বহুমাত্রিক প্রত্যাশার জপমালা হাতে জাতীয় ঐক্য গড়ে উঠেছে। ’৭২ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে অর্জিত আদর্শ, মূল্যবোধ এবং জুলাই-আগস্টের ছাত্র-জনতার গণ অভ্যুত্থানের স্পিরিট বিভাজিত নয়। ’৭১ সালের লাখো শহীদের রক্তধারা এবং ’২৪ সালের হাজারো শহীদের রক্ত একাকার হয়ে জাতি বিনির্মাণে এক অপূর্ব সুযোগ উপস্থিত। এর ভিত্তি হবে মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে অর্জিত লক্ষ্য, আদর্শ ও দর্শন; যা নতুন বাংলাদেশকে পথ দেখাবে। ’৭২ সালের সংবিধান ১৫৩টি অনুচ্ছেদে গ্রথিত। এই সংবিধানের প্রতিটি অনুচ্ছেদে বিধৃত হয়েছে হাজার বছরের বাঙালি জাতিসত্তার উদ্বোধন, সংগ্রাম, লড়াই, অবিনাশী আকাক্সক্ষা এবং বঞ্চনাহীন বৈষম্যপীড়িত জনজীবনের বেদনার রক্তাক্ত কাহিনি।

৬. জনগণের পরম অভিব্যক্তিরূপে মহান মুক্তিযুদ্ধের ১৯৭১ সালের ১০ এপ্রিল ঘোষিত স্বাধীনতা সনদ, যা জাতির বাতিঘর। যা ‘জেনেসিস অব দ্য কন্সটিটিউশন’। মুক্তিযুদ্ধের সময় গণপরিষদ সদস্যরা লাখো শহীদের রক্তে লিখেছিল সাম্য, মানবিক মর্যাদা ও সামাজিক ন্যায়বিচার।  এসব গৌরবোজ্জ্বল রক্তে লেখা ইতিহাস বাতিল বা রদ করার অর্থ হলো, স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশের জন্মভিত্তিকে অস্বীকার; এটা যেমন হবে আত্মঘাতী, তেমনি হবে নৈরাজ্যকর।

লেখক : ’৭২ সালের খসড়া সংবিধান প্রণয়ন কমিটির অন্যতম সদস্য, সাবেক তথ্য প্রতিমন্ত্রী, লেখক ও গবেষক

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যবসায় সংকট
ব্যবসায় সংকট
আইনশৃঙ্খলা
আইনশৃঙ্খলা
পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা ডেঙ্গু প্রতিরোধের কার্যকরী মাধ্যম
পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা ডেঙ্গু প্রতিরোধের কার্যকরী মাধ্যম
শতাব্দীর জটিল রাজনীতির কবলে দেশ!
শতাব্দীর জটিল রাজনীতির কবলে দেশ!
পলিথিন আগ্রাসন
পলিথিন আগ্রাসন
সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি
সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি
দাওয়াত ও তাবলিগ ধর্মের প্রাণ
দাওয়াত ও তাবলিগ ধর্মের প্রাণ
অধূমপায়ীর সুরক্ষায় চাই শক্তিশালী আইন
অধূমপায়ীর সুরক্ষায় চাই শক্তিশালী আইন
‘হেসে খেলে জীবনটা যদি চলে যায়’
‘হেসে খেলে জীবনটা যদি চলে যায়’
জাপানকে যেভাবে হারিয়েছিল বাংলাদেশ
জাপানকে যেভাবে হারিয়েছিল বাংলাদেশ
রাসায়নিক মিশ্রিত বীজ
রাসায়নিক মিশ্রিত বীজ
খেলাপি ঋণ
খেলাপি ঋণ
সর্বশেষ খবর
মোবাইল থেকে চার্জার খুলতে গিয়ে তরুণীর মৃত্যু!
মোবাইল থেকে চার্জার খুলতে গিয়ে তরুণীর মৃত্যু!

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইকিউ লেভেল ১৬২, মাত্র তিন ঘণ্টায় শেষ গোটা গণিত বই!
আইকিউ লেভেল ১৬২, মাত্র তিন ঘণ্টায় শেষ গোটা গণিত বই!

৫ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

গণঅভ্যুত্থানে শহীদ-আহত পরিবারের মূল্যায়ন জরুরি: ঢাবি উপাচার্য
গণঅভ্যুত্থানে শহীদ-আহত পরিবারের মূল্যায়ন জরুরি: ঢাবি উপাচার্য

৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

খ্যাতির বিড়ম্বনায় অভিনয় ছাড়তে চেয়েছিলেন মার্গট রবি
খ্যাতির বিড়ম্বনায় অভিনয় ছাড়তে চেয়েছিলেন মার্গট রবি

৭ মিনিট আগে | শোবিজ

পঞ্চগড়ে বৈষম্যহীন দেশ গড়তে আলোচনা সভা
পঞ্চগড়ে বৈষম্যহীন দেশ গড়তে আলোচনা সভা

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলে লাউড স্পিকারে আজান দেয়াতে নিষেধাজ্ঞা, যা বলল হামাস
ইসরায়েলে লাউড স্পিকারে আজান দেয়াতে নিষেধাজ্ঞা, যা বলল হামাস

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাছে গাছে পাখির বাড়ি
গাছে গাছে পাখির বাড়ি

২৪ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

নতুন ভোটার সংগ্রহে বাড়ি বাড়ি যাবে ইসি
নতুন ভোটার সংগ্রহে বাড়ি বাড়ি যাবে ইসি

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

সিরিয়ার বিভিন্ন শহর দখলে এগিয়ে চলা কারা এই হায়াত আল–শাম?
সিরিয়ার বিভিন্ন শহর দখলে এগিয়ে চলা কারা এই হায়াত আল–শাম?

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আকরাম হত্যা মামলা: কারাগারে সাবেক সংসদ সদস্য সাফিয়া
আকরাম হত্যা মামলা: কারাগারে সাবেক সংসদ সদস্য সাফিয়া

৩১ মিনিট আগে | নগর জীবন

সুনামগঞ্জে ভুয়া পুলিশ আটক
সুনামগঞ্জে ভুয়া পুলিশ আটক

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভালোবাসার বার্তা দিলেন ব্রিটিশ রাজবধূ কেট
ভালোবাসার বার্তা দিলেন ব্রিটিশ রাজবধূ কেট

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গীতে শীর্ষ সন্ত্রাসী কামরুল গ্রেফতার
টঙ্গীতে শীর্ষ সন্ত্রাসী কামরুল গ্রেফতার

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভাইকে হত্যার হুমকির অভিযোগ সাবেক ছাত্রলীগ নেতার বিরুদ্ধে
ভাইকে হত্যার হুমকির অভিযোগ সাবেক ছাত্রলীগ নেতার বিরুদ্ধে

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ভোটার হতে গিয়ে ২ সহযোগীসহ রোহিঙ্গা যুবক গ্রেফতার
গাইবান্ধায় ভোটার হতে গিয়ে ২ সহযোগীসহ রোহিঙ্গা যুবক গ্রেফতার

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

শীতকালীন কিছু চর্মরোগ
শীতকালীন কিছু চর্মরোগ

১ ঘন্টা আগে | হেলথ কর্নার

বিএনপির কার্যালয়ে ককটেল বিস্ফোরণ, যুবদল নেতা আহত
বিএনপির কার্যালয়ে ককটেল বিস্ফোরণ, যুবদল নেতা আহত

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে আগুনে বসতঘর পুড়ে ছাই
মুন্সীগঞ্জে আগুনে বসতঘর পুড়ে ছাই

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

পাশের দেশের মিডিয়া আমাদের সম্পর্কে মিথ্যা প্রচার করে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পাশের দেশের মিডিয়া আমাদের সম্পর্কে মিথ্যা প্রচার করে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা না এলে দীর্ঘমেয়াদি সংস্কার সম্ভব নয়: দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা না এলে দীর্ঘমেয়াদি সংস্কার সম্ভব নয়: দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ফরিদপুরে এনজিও ফাউন্ডেশন দিবস পালন
ফরিদপুরে এনজিও ফাউন্ডেশন দিবস পালন

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

গুমের অভিযোগে ট্রাইব্যুনালে হাজির র‍্যাবের সাবেক দুই কর্মকর্তা
গুমের অভিযোগে ট্রাইব্যুনালে হাজির র‍্যাবের সাবেক দুই কর্মকর্তা

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পার্বত্য অঞ্চলকে পাশ কাটিয়ে উন্নয়ন সম্ভব নয় : প্রধান উপদেষ্টা
পার্বত্য অঞ্চলকে পাশ কাটিয়ে উন্নয়ন সম্ভব নয় : প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শ্বেতপত্র: রিক্রুটিং এজেন্সিগুলোর পাচারের টাকায় করা যেত ৪ মেট্রোরেল
শ্বেতপত্র: রিক্রুটিং এজেন্সিগুলোর পাচারের টাকায় করা যেত ৪ মেট্রোরেল

১ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

সবুজবাগে অটোরিকশা চালককে শ্বাসরোধে হত্যার অভিযোগ
সবুজবাগে অটোরিকশা চালককে শ্বাসরোধে হত্যার অভিযোগ

১ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

শিবগঞ্জে সুপার শপে অগ্নিকাণ্ড, ৭ লাখ টাকার ক্ষতি
শিবগঞ্জে সুপার শপে অগ্নিকাণ্ড, ৭ লাখ টাকার ক্ষতি

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন মামলায় গ্রেফতার ইনু-মেনন-দীপু মনি-পলক
নতুন মামলায় গ্রেফতার ইনু-মেনন-দীপু মনি-পলক

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

লিভারপুলের কাছে হার, ‘রিসেট’ বাটনে চাপ দেওয়ার ঘোষণা গার্দিওলার
লিভারপুলের কাছে হার, ‘রিসেট’ বাটনে চাপ দেওয়ার ঘোষণা গার্দিওলার

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানবপাচার: ইতালিতে আটকে গেল ৩ হাজারের বেশি আবেদন
মানবপাচার: ইতালিতে আটকে গেল ৩ হাজারের বেশি আবেদন

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে তিন মাদক কারবারির সম্পদ জব্দ করল দুদক
কক্সবাজারে তিন মাদক কারবারির সম্পদ জব্দ করল দুদক

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
গোপালগঞ্জে পতাকা মিছিল ও শোভাযাত্রা
গোপালগঞ্জে পতাকা মিছিল ও শোভাযাত্রা

২৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলে ‘হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র’ হামলা করেছে
ইসরায়েলে ‘হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র’ হামলা করেছে

১৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়ার জেরে স্বামীকে খুন, আদালতে দাঁড়িয়ে মাকে ধরিয়ে দিল ৬ বছরের সন্তান!
পরকীয়ার জেরে স্বামীকে খুন, আদালতে দাঁড়িয়ে মাকে ধরিয়ে দিল ৬ বছরের সন্তান!

৫ ঘন্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দুটি অঙ্গের গুনাহে বেশি মানুষ জাহান্নামি হবে
দুটি অঙ্গের গুনাহে বেশি মানুষ জাহান্নামি হবে

১০ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

বাংলাদেশিদের জন্য ভিসা আবেদনের সুবিধা বাড়িয়েছে মেক্সিকো
বাংলাদেশিদের জন্য ভিসা আবেদনের সুবিধা বাড়িয়েছে মেক্সিকো

১৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সুপ্রিম কোর্টের সব বিচারপতিকে নিয়ে বিশেষ সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি
সুপ্রিম কোর্টের সব বিচারপতিকে নিয়ে বিশেষ সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি

২০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

এবার ত্রিপুরার হাসপাতালে বাংলাদেশিদের চিকিৎসা বন্ধের ঘোষণা
এবার ত্রিপুরার হাসপাতালে বাংলাদেশিদের চিকিৎসা বন্ধের ঘোষণা

২৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ভারত থেকে ছেড়ে আসা যাত্রীবাহী বাসটি হামলা নয়, দুর্ঘটনার শিকার’
‘ভারত থেকে ছেড়ে আসা যাত্রীবাহী বাসটি হামলা নয়, দুর্ঘটনার শিকার’

২১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

'২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলার রায় দেখে, নির্দেশনা নিয়ে আপিলের বিষয়ে সিদ্ধান্ত'
'২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলার রায় দেখে, নির্দেশনা নিয়ে আপিলের বিষয়ে সিদ্ধান্ত'

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‌‘ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকা থেকে বাদ দেওয়া আমাদের দায়িত্ব’
‌‘ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকা থেকে বাদ দেওয়া আমাদের দায়িত্ব’

২০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পোষা কুকুরের জন্য নিজের বিয়ে ভাঙলেন তরুণী!
পোষা কুকুরের জন্য নিজের বিয়ে ভাঙলেন তরুণী!

৪ ঘন্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বিচ্ছেদের জল্পনার মাঝেই নতুন অধ্যায় শুরু করছেন ঐশ্বরিয়া
বিচ্ছেদের জল্পনার মাঝেই নতুন অধ্যায় শুরু করছেন ঐশ্বরিয়া

৬ ঘন্টা আগে | শোবিজ

যৌনকর্মীদের মাতৃত্বকালীন ছুটি ও পেনশন দেওয়ার আইন করল বেলজিয়াম
যৌনকর্মীদের মাতৃত্বকালীন ছুটি ও পেনশন দেওয়ার আইন করল বেলজিয়াম

২১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংক খাতে সৃষ্ট মন্দ ঋণ দিয়ে করা যেত ২৪টি পদ্মা সেতু
ব্যাংক খাতে সৃষ্ট মন্দ ঋণ দিয়ে করা যেত ২৪টি পদ্মা সেতু

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে লাউড স্পিকারে আজান দেয়ার ওপর নিষেধাজ্ঞা
ইসরায়েলে লাউড স্পিকারে আজান দেয়ার ওপর নিষেধাজ্ঞা

৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার পতনের পর দলে দলে সংখ্যালঘু ভারতে পালানোর তথ্য সঠিক নয়: দ্য হিন্দু
হাসিনার পতনের পর দলে দলে সংখ্যালঘু ভারতে পালানোর তথ্য সঠিক নয়: দ্য হিন্দু

২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার রাস্তায় নামাজ পড়লেন আতিফ আসলাম
ঢাকার রাস্তায় নামাজ পড়লেন আতিফ আসলাম

১৮ ঘন্টা আগে | শোবিজ

জাতি-গঠন প্রক্রিয়ায় যোগ্য তরুণদের খুঁজছেন উপদেষ্টা মাহফুজ
জাতি-গঠন প্রক্রিয়ায় যোগ্য তরুণদের খুঁজছেন উপদেষ্টা মাহফুজ

১৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

রুশ বন্দিশিবিরে যৌন নির্যাতনের শিকার পুরুষরা
রুশ বন্দিশিবিরে যৌন নির্যাতনের শিকার পুরুষরা

২৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ আগস্ট 'জাতীয় শোক' দিবসের ছুটি স্থগিত
১৫ আগস্ট 'জাতীয় শোক' দিবসের ছুটি স্থগিত

৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

দেশ থেকে বছরে ১৬ বিলিয়ন ডলার পাচারের তথ্য এসেছে শ্বেতপত্রে
দেশ থেকে বছরে ১৬ বিলিয়ন ডলার পাচারের তথ্য এসেছে শ্বেতপত্রে

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

এস আলম ও তার ভাইয়ের দুই ব্যাংকে থাকা শেয়ার জব্দের নির্দেশ
এস আলম ও তার ভাইয়ের দুই ব্যাংকে থাকা শেয়ার জব্দের নির্দেশ

৪ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

মগবাজার লেভেল ক্রসিংয়ে ট্রেনের ধাক্কায় ভেঙে চুরমার কয়েকটি গাড়ি
মগবাজার লেভেল ক্রসিংয়ে ট্রেনের ধাক্কায় ভেঙে চুরমার কয়েকটি গাড়ি

১৮ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

সচিবালয়ে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মহাসমাবেশ স্থগিত
সচিবালয়ে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মহাসমাবেশ স্থগিত

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

এনআইডি সংশোধন: আবেদন নিষ্পত্তিতে নির্বাচন কমিশনের ১৪ দিনের আল্টিমেটাম
এনআইডি সংশোধন: আবেদন নিষ্পত্তিতে নির্বাচন কমিশনের ১৪ দিনের আল্টিমেটাম

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে

২ ঘন্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

সিভিল সার্ভিসে ‍‘ক্যাডার’ শব্দ বাদ দেওয়ার সুপারিশ করবে কমিশন
সিভিল সার্ভিসে ‍‘ক্যাডার’ শব্দ বাদ দেওয়ার সুপারিশ করবে কমিশন

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সশস্ত্র বাহিনী দিবস উপলক্ষে সেনাবাহিনী প্রধান কর্তৃক সংবর্ধনা ও পদক প্রদান
সশস্ত্র বাহিনী দিবস উপলক্ষে সেনাবাহিনী প্রধান কর্তৃক সংবর্ধনা ও পদক প্রদান

২০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিদায়ের আগে ‘ক্ষমতার চূড়ান্ত’ ব্যবহার, প্রতিশ্রুতি ভেঙে ছেলেকে ক্ষমা বাইডেনের
বিদায়ের আগে ‘ক্ষমতার চূড়ান্ত’ ব্যবহার, প্রতিশ্রুতি ভেঙে ছেলেকে ক্ষমা বাইডেনের

৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমান খুব তাড়াতাড়ি দেশে ফিরে আসবেন : মির্জা আব্বাস
তারেক রহমান খুব তাড়াতাড়ি দেশে ফিরে আসবেন : মির্জা আব্বাস

২৩ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
শতাব্দীর জটিল রাজনীতির কবলে দেশ!
শতাব্দীর জটিল রাজনীতির কবলে দেশ!

সম্পাদকীয়

শ্বেতপত্রে হাসিনার কালো অধ্যায়
শ্বেতপত্রে হাসিনার কালো অধ্যায়

প্রথম পৃষ্ঠা

জানুয়ারিতে ফিরছেন তারেক
জানুয়ারিতে ফিরছেন তারেক

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন এজেন্ডা নিয়ে আজ প্রথম বৈঠকে ইসি
তিন এজেন্ডা নিয়ে আজ প্রথম বৈঠকে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সবাই খালাস
তারেক রহমানসহ সবাই খালাস

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাজধানীতে ট্রেনের ধাক্কায় দুমড়েমুচড়ে গেল গাড়ি
রাজধানীতে ট্রেনের ধাক্কায় দুমড়েমুচড়ে গেল গাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

এভারেস্ট চূড়ায় সাইকেলে বাংলাদেশির বিশ্ব রেকর্ড
এভারেস্ট চূড়ায় সাইকেলে বাংলাদেশির বিশ্ব রেকর্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

৬৩ জনকে ভারত ভ্রমণের অনুমতি দেয়নি ইমিগ্রেশন
৬৩ জনকে ভারত ভ্রমণের অনুমতি দেয়নি ইমিগ্রেশন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশে কম যাচ্ছেন নারী শ্রমিক
বিদেশে কম যাচ্ছেন নারী শ্রমিক

পেছনের পৃষ্ঠা

উত্তপ্ত পশ্চিমবঙ্গ
উত্তপ্ত পশ্চিমবঙ্গ

প্রথম পৃষ্ঠা

হকির বিশ্বকাপে এক পা বাংলাদেশের
হকির বিশ্বকাপে এক পা বাংলাদেশের

মাঠে ময়দানে

বিশেষ সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি
বিশেষ সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

আগে রাষ্ট্র সংস্কার পরে নির্বাচন
আগে রাষ্ট্র সংস্কার পরে নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

রাতেই ছেড়ে দেওয়া হয়েছে  মুন্নী সাহাকে
রাতেই ছেড়ে দেওয়া হয়েছে মুন্নী সাহাকে

পেছনের পৃষ্ঠা

এস আলমের সব শেয়ার ক্রোকের আদেশ
এস আলমের সব শেয়ার ক্রোকের আদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশের ক্রান্তিকালে দিনরাত পরিশ্রম করছে সেনাবাহিনী
দেশের ক্রান্তিকালে দিনরাত পরিশ্রম করছে সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

চালক ছাড়াই চলবে শাবিপ্রবির অটোমামা
চালক ছাড়াই চলবে শাবিপ্রবির অটোমামা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে আলুর চাষাবাদ ব্যাহত হওয়ার শঙ্কা
রাজশাহীতে আলুর চাষাবাদ ব্যাহত হওয়ার শঙ্কা

নগর জীবন

রায় দেখে আপিলের বিষয়ে সিদ্ধান্ত : অ্যাটর্নি জেনারেল
রায় দেখে আপিলের বিষয়ে সিদ্ধান্ত : অ্যাটর্নি জেনারেল

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সংকট সংলাপে সমাধান হওয়া উচিত
রাজনৈতিক সংকট সংলাপে সমাধান হওয়া উচিত

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টাদের সম্পদবিবরণী প্রকাশের দাবি
উপদেষ্টাদের সম্পদবিবরণী প্রকাশের দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতীয় আগ্রাসন আশ্রয়-প্রশ্রয়ের  সুযোগ নেই
ভারতীয় আগ্রাসন আশ্রয়-প্রশ্রয়ের সুযোগ নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

বিলুপ্ত প্রায় লাউডগা সাপ উদ্ধার
বিলুপ্ত প্রায় লাউডগা সাপ উদ্ধার

নগর জীবন

শেয়ারবাজারে লেনদেন ফের ৪০০ কোটির নিচে
শেয়ারবাজারে লেনদেন ফের ৪০০ কোটির নিচে

পেছনের পৃষ্ঠা

সামাজিক অপরাধ উদ্বেগজনক খুলনায়
সামাজিক অপরাধ উদ্বেগজনক খুলনায়

নগর জীবন

২০২৫ থেকে ক্রেডিট কার্ডের সুদ সর্বোচ্চ ২৫ শতাংশ
২০২৫ থেকে ক্রেডিট কার্ডের সুদ সর্বোচ্চ ২৫ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

পাচার অর্থ ফেরত সরকারের অন্যতম অঙ্গীকার
পাচার অর্থ ফেরত সরকারের অন্যতম অঙ্গীকার

প্রথম পৃষ্ঠা

এইডস উদ্বেগজনক কক্সবাজারে
এইডস উদ্বেগজনক কক্সবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

সেন্টমার্টিন পৌঁছেছে মৌসুমের প্রথম জাহাজ
সেন্টমার্টিন পৌঁছেছে মৌসুমের প্রথম জাহাজ

খবর