শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৪ নভেম্বর, ২০২৪

সংবিধান দিবসের ভাবনা

অধ্যাপক ডক্টর আবু সাইয়িদ
প্রিন্ট ভার্সন
সংবিধান দিবসের ভাবনা

১. ইদানীং কেউ কেউ বলছেন, বিদ্যমান সংবিধান বাতিল করতে হবে। বিপ্লবের মাধ্যমে ছাত্র-জনতা কর্তৃত্ববাদী সরকারকে উৎখাত করেছে। এটা বিপ্লবী সরকার। ‘বিপ্লব’ শব্দটি এসছে ‘প্লব’ থেকে। অর্থাৎ এমন প্লাবন যা দুই কূলের সবকিছু ভাসিয়ে নিয়ে যায়। নতুন করে সবকিছু বিনির্মাণ করতে হয়। সংবিধান বা আইনের ধার ধারে না, বিদ্যমান সমাজ ও রাষ্ট্রীয় কাঠামো নব-বিন্যাসে গড়ে তোলে।

২. বাংলাদেশের পরিপ্রেক্ষিতে জুলাই-আগস্ট বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনকে ‘বিপ্লবী’ অভিধারায় আখ্যায়িত কীভাবে করা যাবে। বিপ্লব করবেন,  প্রচলিত সংবিধান রাখবেন কেন? শপথ নিলেন ‘ফ্যাসিবাদীর দোসর’ রাষ্ট্রপতির কাছ থেকে। বিপ্লবী সরকার প্রচলিত সংবিধানের তৃতীয় তফসিল ১৪৮ অনুচ্ছেদ অনুসারে অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান শপথ গ্রহণ করেন। শপথে বলা হয়েছে- ‘আমি সংবিধানের রক্ষণ, সমর্থন ও নিরাপত্তা বিধান করিব এবং ভীতি বা অনুগ্রহ, অনুরাগ বা বিরাগের বশবর্তী না হইয়া সকলের প্রতি আইন অনুযায়ী যথাবিহিত আচরণ করিব।’ সাংবিধানিকভাবে এ শপথে জনগণের কাছে অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান অঙ্গীকারবদ্ধ। বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতারা ঘোষণা দিয়েছেন, বিগত কর্তৃত্ববাদী শাসকগোষ্ঠী রাষ্ট্রীয় প্রশাসনিক কাঠামো ধ্বংস করেছে, নিয়মনীতির ধার ধারেনি। ক্ষমতা কেন্দ্রীভূত করে একনায়কত্ব কর্তৃত্ববাদী শাসন কায়েম করেছে। জনগণের মালিকানা কেড়ে নিয়েছে। সুষ্ঠু ভোটের অধিকার কুক্ষিগত করে ক্ষমতাসীন থেকেছে। রাষ্ট্রের সব সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান বিকল করে দিয়েছে। আর্থিক খাতে অবারিত লুণ্ঠন হয়েছে। শিক্ষা, স্বাস্থ্য খাত মুখ থুবড়ে পড়েছে। এ পরিস্থিতিতে রাষ্ট্র মেরামতের অঙ্গীকার করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। এ লক্ষ্যে সংস্কার কমিশন গঠন করেছে। এর দ্বারা তারা প্রমাণ করেছে, এ সরকার বিপ্লবী সরকার নয়- এদের লক্ষ্য রাষ্ট্রযন্ত্রের প্রয়োজনীয় সংস্কার বা মেরামত করে একটি অবাধ-সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠান। সুষ্ঠু নির্বাচনের সঙ্গে জড়িয়ে আছে সংবিধান সংস্কার। সংবিধান কোনো সাধারণ আইন নয়- এটা ‘সুপ্রিম উইল অব দ্য পিপল’। এর ম্যান্ডেট কোথায়? ম্যান্ডেট কেবল দিতে পারে জনগণ।

৩. সংবিধানে মৌলিক পরিবর্তন কীভাবে করবেন? কেউ কেউ বলছেন আনুপাতিক হারে ভোটের মাধ্যমে সরকার গঠিত হবে। যে পার্টি যত ভোট পাবে সে অনুসারে আসন পাবে। পার্টি পূর্ব থেকে ক্রমিক ধারায় প্রার্থীর নাম নির্বাচন কমিশনে জমা দেবে। উদাহরণ এ রকম যে পাবনা-১ নির্বাচনি এলাকার প্রার্থী সংখ্যাগরিষ্ঠ ভোটে বিজয়ী হলেন। তিনি যদি ক্রমিক অনুসারে প্রদত্ত পার্টির প্রার্থী তালিকায় স্থান না পান তাহলে তিনি উক্ত আসনের সংসদ সদস্য হবেন না। ওই আসনে কি চট্টগ্রামের অন্য কোনো ব্যক্তি প্রতিনিধিত্ব করবেন? জনগণ বা ভোটাররা কি তা মেনে নেবেন? বাংলাদেশে সদ্য আমদানি করা আনুপাতিক হারের ভোটদান পদ্ধতি ভোটারদের কাছে অপরিচিত এবং অগ্রহণীয়। বর্তমান সংসদীয় আসন ৩০০। প্রতিটি আসন একটি পৃথক নির্বাচনি এলাকা। ‘প্রত্যক্ষ’ ভোটের মাধ্যমে জনগণ প্রার্থীদের নির্বাচিত করেন। নির্বাচিত হয়ে নীতিগতভাবে তিনি ওই এলাকার দল-মতনির্বিশেষে প্রত্যেকটি মানুষের জন্য কাজ করবেন, এটাই রীতি ও ট্র্যাডিশন। মোটকথা বাংলাদেশের জনগণ, তাদের মানসিকতা, প্রজ্ঞা, রীতি, পদ্ধতি ও প্রথার মাধ্যমে একটি নির্বাচনি এলাকার মধ্যে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীকে ভোট দিতে অভ্যস্ত। হঠাৎ করে আনুপাতিক হারে ভোটব্যবস্থা তারা গ্রহণ করবে বলে মনে হয় না। লক্ষ করা গেছে, ছোট ছোট দলগুলো দেশব্যাপী শতকরা এক ভাগ ভোট পেলে পার্লামেন্টে হয়তো তারা একজন প্রতিনিধি পেতে পারে। এই প্রত্যাশায় তারা আনুপাতিক হারের ভোটপদ্ধতির পক্ষে উঠেপড়ে লেগেছে।

৪. প্রশ্ন উঠেছে, পাকিস্তান আমলে নির্বাচিত গণপরিষদ সদস্যরা কীভাবে স্বাধীন বাংলাদেশের সংবিধান রচনা করেন? ভারত-বিভক্তির সময় ১৯৪৬ সালে যেসব সদস্য পূর্ববঙ্গ থেকে নির্বাচিত হয়েছিলেন তাঁরাই পাকিস্তানের গণপরিষদ গঠন করে দীর্ঘ ৯ বছর পরে ১৯৫৬ সালে পাকিস্তানের সংবিধান রচনা করেছিলেন। প্রতিবেশী ভারতের ক্ষেত্রেও তাই। সংবিধান নিছক একটি কিতাব নয়। সংবিধানের সঙ্গে জড়িত আছে দেশের ইতিহাস, ঐতিহ্য, সংস্কৃতি, রীতিনীতি, প্রথা এবং বিধিবদ্ধ আইনকানুন। প্রত্যেকটি অনুচ্ছেদের মধ্যেই এক একটি তাৎপর্যপূর্ণ বহুমাত্রিক মহাত্ম্য ব্যক্ত করে, এ যেন বিন্দুর ভিতরে সিন্দুকে দেখার মতো। পুরাতন সংবিধান ছুড়ে ফেলে নতুন সংবিধান লেখার যে অসম্ভব ‘পাণ্ডিত্য’ চলছে তাদের কর্তব্য হবে জনগণের ম্যান্ডেট নেওয়া। জনগণের ম্যান্ডেট নিতে গেলে নতুনভাবে নির্বাচন ও গণপরিষদ গঠন করতে হবে। বর্তমান উথালপাথাল অস্থির সময়ে সেটি কি আদৌ সম্ভব?

৫. একসাগর স্বপ্ন নিয়ে সোনার বাংলা প্রতিষ্ঠার পথপরিক্রম ঘটনা-দুর্ঘটনা, দুঃশাসন এবং কর্তৃত্ববাদী অচলায়তন ভেঙে আবার নব আকাক্সক্ষায় নতুন বাংলা গড়ার বহুমাত্রিক প্রত্যাশার জপমালা হাতে জাতীয় ঐক্য গড়ে উঠেছে। ’৭২ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে অর্জিত আদর্শ, মূল্যবোধ এবং জুলাই-আগস্টের ছাত্র-জনতার গণ অভ্যুত্থানের স্পিরিট বিভাজিত নয়। ’৭১ সালের লাখো শহীদের রক্তধারা এবং ’২৪ সালের হাজারো শহীদের রক্ত একাকার হয়ে জাতি বিনির্মাণে এক অপূর্ব সুযোগ উপস্থিত। এর ভিত্তি হবে মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে অর্জিত লক্ষ্য, আদর্শ ও দর্শন; যা নতুন বাংলাদেশকে পথ দেখাবে। ’৭২ সালের সংবিধান ১৫৩টি অনুচ্ছেদে গ্রথিত। এই সংবিধানের প্রতিটি অনুচ্ছেদে বিধৃত হয়েছে হাজার বছরের বাঙালি জাতিসত্তার উদ্বোধন, সংগ্রাম, লড়াই, অবিনাশী আকাক্সক্ষা এবং বঞ্চনাহীন বৈষম্যপীড়িত জনজীবনের বেদনার রক্তাক্ত কাহিনি।

৬. জনগণের পরম অভিব্যক্তিরূপে মহান মুক্তিযুদ্ধের ১৯৭১ সালের ১০ এপ্রিল ঘোষিত স্বাধীনতা সনদ, যা জাতির বাতিঘর। যা ‘জেনেসিস অব দ্য কন্সটিটিউশন’। মুক্তিযুদ্ধের সময় গণপরিষদ সদস্যরা লাখো শহীদের রক্তে লিখেছিল সাম্য, মানবিক মর্যাদা ও সামাজিক ন্যায়বিচার।  এসব গৌরবোজ্জ্বল রক্তে লেখা ইতিহাস বাতিল বা রদ করার অর্থ হলো, স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশের জন্মভিত্তিকে অস্বীকার; এটা যেমন হবে আত্মঘাতী, তেমনি হবে নৈরাজ্যকর।

লেখক : ’৭২ সালের খসড়া সংবিধান প্রণয়ন কমিটির অন্যতম সদস্য, সাবেক তথ্য প্রতিমন্ত্রী, লেখক ও গবেষক

এই বিভাগের আরও খবর
রাজপথে শিক্ষকরা
রাজপথে শিক্ষকরা
জাতীয় সনদ
জাতীয় সনদ
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
নতুন ট্যারিফ
নতুন ট্যারিফ
গুদাম-গার্মেন্টে আগুন
গুদাম-গার্মেন্টে আগুন
বুড়িগঙ্গা বাঁচান
বুড়িগঙ্গা বাঁচান
চার ইমামের ইমানি দৃঢ়তা
চার ইমামের ইমানি দৃঢ়তা
সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল
সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল
রাজধানীর যানজট
রাজধানীর যানজট
ক্ষুধামুক্ত বিশ্ব
ক্ষুধামুক্ত বিশ্ব
কোয়ান্টামতত্ত্ব ও কোয়ান্টাম তথ্য
কোয়ান্টামতত্ত্ব ও কোয়ান্টাম তথ্য
সর্বশেষ খবর
ফ্রিতে অটোগ্রাফ দেয়া বন্ধ করছেন ইয়ামাল!
ফ্রিতে অটোগ্রাফ দেয়া বন্ধ করছেন ইয়ামাল!

৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা সিটিতে ইয়োসো বাংলাদেশের ষষ্ঠ আউটলেটের বর্ণিল উদ্বোধন
বসুন্ধরা সিটিতে ইয়োসো বাংলাদেশের ষষ্ঠ আউটলেটের বর্ণিল উদ্বোধন

১২ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

বেগম খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল : ডা. জাহিদ
বেগম খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল : ডা. জাহিদ

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বিএনপি ক্ষমতায় এলে কৃষক-শ্রমিকদের অগ্রাধিকার দেওয়া হবে
বিএনপি ক্ষমতায় এলে কৃষক-শ্রমিকদের অগ্রাধিকার দেওয়া হবে

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীকে বিভাগ ঘোষণার দাবিতে সড়ক অবরোধ
নোয়াখালীকে বিভাগ ঘোষণার দাবিতে সড়ক অবরোধ

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় নারীকে গলা কেটে হত্যা
কুমিল্লায় নারীকে গলা কেটে হত্যা

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে প্রাণ গেল যুবকের
বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে প্রাণ গেল যুবকের

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা বাস্তবায়নে কাজ করার অঙ্গীকার কণ্ঠশিল্পী মনির খানের
৩১ দফা বাস্তবায়নে কাজ করার অঙ্গীকার কণ্ঠশিল্পী মনির খানের

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এনজিওকর্মীর মরদেহ উদ্ধার
এনজিওকর্মীর মরদেহ উদ্ধার

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রামুতে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু
রামুতে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‌‍সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে ইলেক্টেড সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করতে চাই : ধর্ম উপদেষ্টা
‌‍সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে ইলেক্টেড সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করতে চাই : ধর্ম উপদেষ্টা

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

তারেক রহমানের ৩১ দফা বাস্তবায়নে মোংলায় মতবিনিময় সভা
তারেক রহমানের ৩১ দফা বাস্তবায়নে মোংলায় মতবিনিময় সভা

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই যোদ্ধা ও শহীদদের আত্মত্যাগে নতুন বাংলাদেশ পেয়েছি : দুলু
জুলাই যোদ্ধা ও শহীদদের আত্মত্যাগে নতুন বাংলাদেশ পেয়েছি : দুলু

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চোটে ছিটকে গেলেন আর্সেনাল অধিনায়ক
চোটে ছিটকে গেলেন আর্সেনাল অধিনায়ক

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দেশ মহাসংকটের দিকে এগুচ্ছে: এম. এ. মতিন
দেশ মহাসংকটের দিকে এগুচ্ছে: এম. এ. মতিন

৪৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

শিয়ালবাড়ির সেই গুদামে প্রাণঘাতী মাত্রায় হাইড্রোজেন সালফাইড গ্যাস
শিয়ালবাড়ির সেই গুদামে প্রাণঘাতী মাত্রায় হাইড্রোজেন সালফাইড গ্যাস

৪৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

বগুড়ায় বৃদ্ধাকে শ্বাসরোধে হত্যা, চারজন গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বৃদ্ধাকে শ্বাসরোধে হত্যা, চারজন গ্রেপ্তার

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্বর্ণের লোভে মা-মেয়েকে গলা কেটে হত্যা, ঘাতক গ্রেপ্তার
স্বর্ণের লোভে মা-মেয়েকে গলা কেটে হত্যা, ঘাতক গ্রেপ্তার

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাজিতপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
বাজিতপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইনসাফ প্রতিষ্ঠায় শ্রমিকদের ত্যাগ স্বীকারে প্রস্তুত থাকতে হবে: শফিকুর রহমান
ইনসাফ প্রতিষ্ঠায় শ্রমিকদের ত্যাগ স্বীকারে প্রস্তুত থাকতে হবে: শফিকুর রহমান

৫৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে গৃহবধূর মৃত্যু, স্বামী আটক
চট্টগ্রামে গৃহবধূর মৃত্যু, স্বামী আটক

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পিরোজপুরে বিএনপির সদস্য সংগ্রহ কর্মসূচির উদ্বোধন
পিরোজপুরে বিএনপির সদস্য সংগ্রহ কর্মসূচির উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে এনসিপি থাকলে ভালো লাগত : আসিফ নজরুল
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে এনসিপি থাকলে ভালো লাগত : আসিফ নজরুল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে গণসংযোগ-লিফলেট বিতরণ
নারায়ণগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে গণসংযোগ-লিফলেট বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে কাঁপল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কাঁপল পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ইউরোপে ফিরছেন নেইমার?
আবারও ইউরোপে ফিরছেন নেইমার?

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হজের নিবন্ধন : কিছু ব্যাংক খোলা থাকবে শনিবার
হজের নিবন্ধন : কিছু ব্যাংক খোলা থাকবে শনিবার

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সংসদ ভবন এলাকায় ‘নোয়াখালী বিভাগ চাই’ স্লোগান
সংসদ ভবন এলাকায় ‘নোয়াখালী বিভাগ চাই’ স্লোগান

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ কোরিয়ার জনপ্রিয় লেখক বেক সে-হি মারা গেলেন, কিন্তু বাঁচালেন পাঁচজনকে
দক্ষিণ কোরিয়ার জনপ্রিয় লেখক বেক সে-হি মারা গেলেন, কিন্তু বাঁচালেন পাঁচজনকে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভেদাভেদ ভুলে ঐক্যবদ্ধভাবে নির্বাচনে কাজ করতে হবে : আমীর খসরু
ভেদাভেদ ভুলে ঐক্যবদ্ধভাবে নির্বাচনে কাজ করতে হবে : আমীর খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
মালিবাগে সেই ৫০০ ভরি স্বর্ণ চুরির রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ৪
মালিবাগে সেই ৫০০ ভরি স্বর্ণ চুরির রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ৪

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত
যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা
২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা

২৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কী বলা হয়েছে জুলাই সনদের অঙ্গীকারনামায়
কী বলা হয়েছে জুলাই সনদের অঙ্গীকারনামায়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংশোধন করা হলো জুলাই সনদ অঙ্গীকারনামার পঞ্চম দফা
সংশোধন করা হলো জুলাই সনদ অঙ্গীকারনামার পঞ্চম দফা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকুসতে ছাত্রদলের প্যানেলে থেকে একমাত্র বিজয়ী ফুটবলার নার্গিস
রাকুসতে ছাত্রদলের প্যানেলে থেকে একমাত্র বিজয়ী ফুটবলার নার্গিস

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার
ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক
চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই সনদের ৫ নম্বর দফা সংশোধনের প্রস্তাব সালাহউদ্দিন আহমদের
জুলাই সনদের ৫ নম্বর দফা সংশোধনের প্রস্তাব সালাহউদ্দিন আহমদের

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল
লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার
নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লাশ দেখতে গিয়ে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিহত ৪
কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লাশ দেখতে গিয়ে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিহত ৪

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকসু নির্বাচনে কোন পদে কারা জয়ী
রাকসু নির্বাচনে কোন পদে কারা জয়ী

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতে তিন বাংলাদেশিকে পিটিয়ে হত্যায় ঢাকার তীব্র নিন্দা
ভারতে তিন বাংলাদেশিকে পিটিয়ে হত্যায় ঢাকার তীব্র নিন্দা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় অভিযান চালাতে সিআইএ’কে অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় অভিযান চালাতে সিআইএ’কে অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন, ধসে গেছে ভবনের ছাদ
প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন, ধসে গেছে ভবনের ছাদ

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘জুলাই যোদ্ধা’দের সঙ্গে পুলিশের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া
‘জুলাই যোদ্ধা’দের সঙ্গে পুলিশের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শুরু
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শুরু

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাকসুতে বিজয়ী হলেন জুলাই আন্দোলনে চোখ হারানো দ্বীপ মাহবুব
রাকসুতে বিজয়ী হলেন জুলাই আন্দোলনে চোখ হারানো দ্বীপ মাহবুব

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আইপিএস অফিসারের ঘরে ‘টাকার পাহাড়’
আইপিএস অফিসারের ঘরে ‘টাকার পাহাড়’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বাক্ষরিত হলো ঐতিহাসিক ‘জুলাই জাতীয় সনদ’
স্বাক্ষরিত হলো ঐতিহাসিক ‘জুলাই জাতীয় সনদ’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্থায়ী যুদ্ধবিরতির বল ‘আফগান তালেবানের কোর্টে’: পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী
স্থায়ী যুদ্ধবিরতির বল ‘আফগান তালেবানের কোর্টে’: পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে আবাসিক হোটেল থেকে চার তরুণ-তরুণী আটক
সিলেটে আবাসিক হোটেল থেকে চার তরুণ-তরুণী আটক

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কুমিল্লা বোর্ডের ৯ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাস করেনি কেউ
কুমিল্লা বোর্ডের ৯ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাস করেনি কেউ

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ থেকে কর্মী নেবে ইরাক
বাংলাদেশ থেকে কর্মী নেবে ইরাক

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের ট্রফি উন্মোচন
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের ট্রফি উন্মোচন

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জবি ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগ ডিবেটিং ক্লাবের নেতৃত্বে মিলন-কাইফ
জবি ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগ ডিবেটিং ক্লাবের নেতৃত্বে মিলন-কাইফ

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন

নগর জীবন

ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম
ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট
মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট

প্রথম পৃষ্ঠা

নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া
নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না
জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির অর্ধডজন জামায়াতের একক প্রার্থী
বিএনপির অর্ধডজন জামায়াতের একক প্রার্থী

নগর জীবন

নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক থামছে না স্বজনদের কান্না
নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক থামছে না স্বজনদের কান্না

পেছনের পৃষ্ঠা

সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন
সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকসু-জাকসু-চাকসুর প্রতিচ্ছবি আগামীতে জাতি দেখবে
ডাকসু-জাকসু-চাকসুর প্রতিচ্ছবি আগামীতে জাতি দেখবে

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে
খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে

প্রথম পৃষ্ঠা

শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ
শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ

নগর জীবন

পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ
পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে
ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে

নগর জীবন

মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়
মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ
ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে
জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে

নগর জীবন

সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা
সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক
শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি
হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি

নগর জীবন

আয়ুপথ
আয়ুপথ

সাহিত্য

ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল

সম্পাদকীয়

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

পূর্ব-পশ্চিম

নতজানু
নতজানু

সাহিত্য

আইসিসিবিতে জমজমাট দুই মেলা
আইসিসিবিতে জমজমাট দুই মেলা

নগর জীবন

ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়
ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়

নগর জীবন

ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা

সম্পাদকীয়

নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার
নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

কৃষকের হাত শক্তিশালী করবে বিএনপি
কৃষকের হাত শক্তিশালী করবে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা