শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২২ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

ভয় থেকে মুক্তি কবে ও কোন পথে

ফাইজুস সালেহীন
প্রিন্ট ভার্সন
ভয় থেকে মুক্তি কবে ও কোন পথে

চারপাশে ঘৃণা ও বিদ্বেষের চাষবাস হচ্ছে অবাধে। গ্রাম ও শহরে সাধারণ মানুষ ভীতসন্ত্রস্ত, কখন কোন কথা বলে বিপদে পড়তে হয়, তার কোনো ঠিক নেই। মানুষের সমাজে ঘৃণা-বিদ্বেষ নতুন নয়। ইতিহাসের ভাঁজে ভাঁজে এই বিষ ছিল। একশ্রেণির মানুষ শাস্ত্রের নামে, রাজনীতির নামে, ধর্মের নামে বিষবাষ্প অন্তরে বহন করেছে এবং বিষিয়েছে বাতাস। সবলের ওপর দুর্বলের জুলুম, কালোর ওপর সাদার শ্রেষ্ঠত্ব, ব্রাহ্মণ্যবাদ, নারী ও শিশুপীড়ন- এগুলো তো ছিলই কাল ও কালান্তরে। আবার এই মানুষই প্রতিরোধ গড়ে তুলেছে অন্যায়ের বিরুদ্ধে এবং জয়যুক্ত হয়েছিল কিছুকালের জন্য হলেও। আবার পরিস্থিতি যেই কে সেই হয়ে গেছে।

ভয় থেকে মুক্তি কবে ও কোন পথেআইয়ামে জাহেলিয়ার যুগাবসানে আল্লাহর রসুল হজরত মুহাম্মদ (সা.) সত্যের বাণী নিয়ে আসেন। তিনি ত্যাগ, ক্ষমা ও ঔদার্যের পথে মানুষকে আহ্বান করেন শান্তির ধর্ম ইসলামের ছায়াতলে। বিদায় হজের ভাষণে তিনি ঘোষণা করেন, সাদাকালোর কোনো প্রভেদ নেই। পবিত্র কোরআনেও সমাজে অশান্তি সৃষ্টি না করতে তাগিদ দেওয়া হয়েছে। একাধিক আয়াতে সতর্ক করা হয়েছে। কিন্তু মহানবী (সা.)-এর উম্মত হওয়া সত্ত্বেও আমাদের মধ্যে, আমাদের সমাজে আমরা এমন অনেকে আছি, যারা মুখে যে জীবনবিধানের কথা বলি, কার্যক্ষেত্রে করি তার উল্টো। ধর্মের কথা বলে অধর্ম করি, গণতন্ত্রের কথা বলে অগণতন্ত্রের পথ প্রশস্ত করি, বাক ও ব্যক্তির স্বাধীনতার কথা বলে দুটোই হরণ করি। নিজের ভিতরে লুকিয়ে থাকা দুর্মতির কাছে সুমতিকে সমর্পণ করে দিই অবলীলায়।

জুলাই আন্দোলনের মধ্য দিয়ে সাধারণ মানুষের মনে যে আশা জেগেছিল গত ছয় মাসে তার অনেকটাই যে মলিন হয়ে এসেছে, তা অস্বীকার করা কঠিন হয়ে পড়েছে। দেশের বিরাজমান আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ভালো নয়। জুলাই ও আগস্টের দেয়াললিখনগুলো পাঠ করলেও সেই সময়ের জনপ্রত্যাশার ধরনটা বেশ বুঝতে পারা যায়। একটি দেয়াললিখন দেখলাম, কাঁচা হাতে ছেলেরা লিখেছেন, ‘ভালো মানুষ, ভালো দেশ, স্বর্গভূমি বাংলাদেশ’। তার পাশেই লেখা রয়েছে, ‘আসুন নিজেদের সংস্কার করি’। দেয়ালে দেয়ালে যে ছেলেমেয়েরা এসব বাণী লিখে রেখেছেন, তাদের বেশির ভাগই এখন আর রাজপথে নেই, ওরা মবেও নেই। তারা সরল বিশ্বাসে উত্তাল দিনগুলোতে ভয়কে জয় করে এসব সুবচন দেয়ালে উৎকীর্ণ করেছিলেন।

জানি না, সরকারিভাবে দেয়ালচিত্রের যে অ্যালবাম বানানো হয়েছে, সেখানে এই স্বপ্নগুলোও ছাপা হয়েছে কিনা। হয়ে থাকলে বর্তমান ও অনাগত দিনের নীতিনির্ধারকদের এগুলো বারবার পাঠ করা উচিত। দুনিয়া কাঁপানো জুলাই সংগ্রামের দিনগুলোতে দেয়ালে দেয়ালে অত্যাচারী শাসক ও তার সহযোগীদের বহু বিচিত্র কার্টুন আঁকা হয়েছে, সুন্দর সুন্দর ক্যাপশন লেখা হয়েছে। ইতিহাস সংরক্ষণের জন্য সেগুলোর গুরুত্ব অনস্বীকার্য। কিন্তু বিচ্ছিন্ন-বিক্ষিপ্তভাবে যে আশার বচন আঁকা হয়েছিল প্রাচীরগাত্রে সেগুলো নিজেদের মনের দেয়ালে অমোচনীয় কালি দিয়ে লিখে রাখা দরকার।

ভালো মানুষের সমাজকে আমাদের বানিয়ে দেবে, আমরা নিজেরা যদি তা না বানাই! গত সোমবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) দেশের বরেন্য শিল্পী ইমিরেটাস অধ্যাপক রফিকুন নবীকে চারুকলায় অনুষ্ঠানের মঞ্চে উঠতে দেওয়া হয়নি। লজ্জিত, অপমাণিত শিল্পী অনুষ্ঠানস্থলে না গিয়ে ফিরে এসেছেন। রনবী নামে সমধিক পরিচিত এই শিল্পীকে মঞ্চে তুলতে নিষেধ করে নাকি বার্তা পাঠিয়েছিলেন ঢাকা বিশবিদ্যালয়ের সহ-উপাচার্য।

তিনি ছিলেন ওই অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি। কিন্তু এই বর্ষীয়ান ও স্বনামধন্য শিল্পীকে ডেকে নিয়ে অসম্মান করা হলো কেন? আর সহ-উপাচার্য নিজেও তো একজন শিক্ষক, তিনি আরেকজন সিনিয়র শিক্ষককে অসম্মান করলেন কেমন করে? রফিকুন নবীর সঙ্গে শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদীনের পুত্র প্রকৌশলী ময়নুল আবেদীনও ওই অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেননি। যত দূর জানি, শিল্পী রফিকুন নবী চারুকলা ইনস্টিটিউটের প্রথম ব্যাচের কৃতী শিক্ষার্থী ছিলেন। পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে নিজের প্রতিষ্ঠানেই তাঁকে অসম্মানিত হতে হলো। এর পেছনে স্পষ্টতই রয়েছে আল মাহমুদের ভাষায় বিশবিদ্যালয়ের কোনো না কোনো ‘প-িত’ শ্রেণি। আজ কী হচ্ছে শিক্ষাঙ্গনের সদরে ও অন্দরে? রাজনীতির নামে, অপছন্দের সংস্কৃতি রুখে দেওয়ার বাহানায় কী চলছে শহর ও গ্রাম জনপদে। বিবিসির খবর; লালন উৎসব হতে দেওয়া হয়নি, নাট্য সপ্তাহ পালন করতে দেওয়া হয়নি, বসন্ত উৎসব হতে দেওয়া হয়নি, ঘুড়ি উৎসবেও বাধা এসেছে। এমনকি একটি গ্রামে হিজড়া-হকারদের প্রবেশ ও বাদ্যযন্ত্র বাজানোর ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছিল। অমর একুশের বইমেলাও রেহাই পায়নি মবোক্র্যাসির কবল থেকে।

৫ আগস্টের অব্যবহিত পরের দিনগুলোতে দেশের বিভিন্ন স্কুল ও কলেজে ছেলেমেয়েরা যখন শিক্ষক ও শিক্ষিকাদের কারও কারও গলায় জুতার মালা পরিয়ে দিতে শুরু করল, যখন বাড়িঘর পোড়ানো শুরু হলো, যখন ক্যাম্পাসে মানসিক প্রতিবন্ধী তরুণকে চোর সাজিয়ে মেরে তক্তা বানিয়ে হত্যা করা হলো, আমরা তখন সোহাগ করে এসবের নাম দিলাম, মব জাস্টিস। মব অর্থই যেখানে উচ্ছৃঙ্খল জনতা, সেখানে জাস্টিস আসে কেমন করে! এখন বলা হচ্ছে ‘মব করা’ আর এই কলামে বলা হলো, মবোক্র্যাসি। ডেমোক্র্যাসিকে আঁতে মেরে দেওয়ার জন্য মবোক্র্যাসির মতো অব্যর্থ বিষের বড়ি আর হয় না। এর পেছনে খারাপ লোক ও বাজে পলিটিক্সের হাত থাকা বিচিত্র নয়।

এদিকে দেশের বিভিন্ন জায়গায়; মাঠপর্যায়ের প্রশাসন ও মাঠের রাজনীতি মুখোমুখি দাঁড়িয়ে যাচ্ছে। একটি উপজেলার খবর : ইউএনওর বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা মানববন্ধন করেছেন। এর আগে স্থানীয় রাজনীতির একাংশ থেকে উপজেলা ঘেরাওয়ের কর্মসূচি দেওয়া হয়েছিল। অভিযোগ; ইউএনও দুর্নীতিবাজ। নেতাদের তিনি অ্যাভয়েড করেন। পক্ষান্তরে ইউএনওর বক্তব্য; সিস্টেম করে বিনা টেন্ডারে বালুমহাল দেননি বলে ঘেরাওয়ের হুমকি দেওয়া হচ্ছে। পরস্পরবিরোধী এই অভিযোগের দুটোই হয়তো সত্য অথবা অর্ধসত্য কিংবা সত্য নয়। তবে শেষের সত্য হলো, ওই ইউএনও বদলি হয়ে গেছেন। এ রকম আরও দুটো খবরের শিরোনাম পাঠ করা যাক। ১. অবশেষে কুষ্টিয়ার সেই ইউএও বদলি, ২. মোংলার ইউএনও বদলি। বদলিযোগ্য চাকরি; বদলি হতেই পারেন। কিন্তু এই বদলিগুলো হয়েছে স্থানীয় রাজনীতির সঙ্গে বিরোধের জেরে। খুবই তাৎপর্যপূর্ণ।

এই সংবাদ সন্দেশগুলো ক্যাম্পাসের হালফিল গরম নিঃশ্বাসে এরই মধ্যে বাসি হয়ে গেছে। বাংলাদেশ প্রতিদিনে প্রকাশিত এ-সংক্রান্ত খবরের শিরোনাম, ‘দফায় দফায় সংঘর্ষ’। একদিকে ছাত্রদল। আরেকদিকে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। ছাত্রশিবিরও আছে। কুয়েটে পার্শ্ববর্তী গ্রাম থেকে জনসাধারণও নাকি ক্যাম্পাস সংঘাতে জড়িয়ে পড়েছিলেন। সশস্ত্র মহড়াও দৃশ্যের বাইরে ছিল না। পরিস্থিতিদৃষ্টে আল মাহমুদের সেই কবিতার কয়েকটি লাইন পড়তে বড় ইচ্ছা হচ্ছে। তাহলে পড়া যাক; এরশাদ আমলে ক্যাম্পাস যখন রক্তাক্ত প্রান্তরে পরিণত হয়েছিল, যখন ছাত্ররাজনীতির নামে বিশবিদ্যালয়ে রক্তের হোলিখেলা চলছিল, তখন কবি মোনাজাত করেন,

‘তবু হে পরোয়ারদিগার

জানতে সাধ জাগে,

ঢাকা বিশবিদ্যালয় কি ডাকাতদের গ্রাম?’

এই কবিতা প্রকাশিত হলে সুশীলদের অনেকেই কবির নিন্দা করেছিলেন। কবিকে প্রতিক্রিয়াশীল আখ্যা দেওয়া হয়েছিল। কারণ উচিত কথা সবার পেটে হজম হয় না।

বিরাজমান ক্যাম্পাস পরিস্থিতিতে উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুলের ফেসবুক পেজে আরাফাতুল ইসলাম নামের একজনের একটা স্ট্যাটাস পড়লাম। স্ট্যাটাসের অংশবিশেষ; ‘বর্তমানে পুলিশ প্রশাসন বিভক্ত। কোনো রাজনৈতিক দলের একক দৌরাত্ম্য নেই আপাতত, ডেডিকেটেড মারমুখী কর্মীর সংখ্যা কাছাকাছি পরিমাণের, সব মিলিয়ে ছাত্রদল-ছাত্রশিবির যদি মুখোমুখি হয়, নিশ্চিতভাবে বলা যায় কোনো পক্ষই সহজে পেছাবে না। উভয়ই নিজের অস্তিত্বের জ্ঞান করে মারামারি করবে। হয়তো ছাত্ররাজনীতির ইতিহাসে স্মরণকালের সর্বোচ্চ হতাহত ও লাশ দেখতে হবে এবার।’

যা হোক; এখন ছাত্ররা যে সংঘাতে জড়িয়ে পড়েছেন, তার থিম সেøাগান হচ্ছে, ‘ক্যাম্পাসে ছাত্ররাজনীতি নিষিদ্ধ করতে হবে।’ জনান্তিকে প্রশ্ন; ছাত্ররাজনীতির বিপক্ষে দাঁড়িয়ে যারা ক্যাম্পাসে সংঘাতে জড়ালেন, তারাও রাজনীতি করছেন না কি? নাকি এই পাল্টাপাল্টি মিছিল-সেøাগান ও সংঘাতের অর্ধেকটা রাজনৈতিক আর অর্ধেকটা অরাজনৈতিক? ইন্টারেস্টিং!

জুলাই আন্দোলনে অংশ নেওয়া যেসব সরল কিশোর-কিশোরী, তরুণ ও তরুণী বুকভরা আশা নিয়ে দেয়ালে লিখেছিলেন, ভালো মানুষ, ভালো দেশ, স্বর্গভূমি বাংলাদেশ, তারা আজ কী ভাবছেন? যখন ময়দানে পুলিশ ছিল না, তখন যে ছেলেমেয়েরা রাজপথে ট্রাফিকের ভূমিকায় নেমে গিয়েছিলেন, তাদের মনের অবস্থার কিছুটা প্রতিফলন রয়েছে উপরিল্লিখিত ফেসবুক বয়ানের মধ্যে।

অন্তর্বর্তী সরকার, বিভিন্ন সংস্কার কমিটির সদস্য, রাজনৈতিক দলগুলোর বড় একটা অংশ সংস্কারের ওপর সবিশেষ গুরুত্বারোপ করে চলেছে। সংবিধান সংস্কার কমিশন ধর্মনিরপেক্ষতার বদলে বহুত্ববাদ যুক্ত করার সুপারিশ করেছে। কার্যত বহু মত, বহু পথের সম্মিলন ছাড়া গণতন্ত্র অচল। কিন্তু শহর, গ্রাম ও ক্যাম্পাসে এখন যা চলছে, তার কোনোটার মধ্যে কি বহুত্ববাদী নীতির লেশমাত্র আছে? আজ সাধারণ মানুষ কথা বলতে ভয় পাচ্ছে, কোনো কোনো নাম উচ্চারণ করতে ভীতসন্ত্রস্তবোধ করেন। এমন তো হওয়ার কথা ছিল না। যুক্তরাষ্ট্রের ৩২তম প্রেসিডেন্ট ফ্রাংকলিন ডি. রুজভেল্টের ফোর ফ্রিডম তত্ত্বের কথা মনে পড়ে। তিনি স্বাধীনতা ও গণতন্ত্রের জন্য যে চারটি মৌলিক অধিকারের প্রয়োজনীয়তার কথা বলেছিলেন তার অন্যতম হলো, ভয় থেকে মুক্তি। ভয়ের সমাজে গণতন্ত্র বাঁচতে পারে না।

ভয় থেকে মুক্তি আমাদের মিলবে কবে, কোন শর্তে, কোন পথে?

♦ লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক ও কথাসাহিত্যিক 

e-mail: [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার
মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার
মহান পয়লা মে
মহান পয়লা মে
আল্লাহ মানুষকে সৃষ্টি করেছেন শ্রমনির্ভর করে
আল্লাহ মানুষকে সৃষ্টি করেছেন শ্রমনির্ভর করে
কর্মক্ষেত্রে শ্রমিকদের নিরাপত্তা
কর্মক্ষেত্রে শ্রমিকদের নিরাপত্তা
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
গ্যাসসংকট
গ্যাসসংকট
চাল নিয়ে চালবাজি
চাল নিয়ে চালবাজি
শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শিক্ষাঙ্গনে নৈরাজ্য
শিক্ষাঙ্গনে নৈরাজ্য
অর্থনীতিতে বিসংবাদ
অর্থনীতিতে বিসংবাদ
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
সর্বশেষ খবর
ইউটিউবে ব্যান্ড বে অব বেঙ্গলের 'পুতুল’
ইউটিউবে ব্যান্ড বে অব বেঙ্গলের 'পুতুল’

২৫ মিনিট আগে | শোবিজ

নয়াপল্টনে আজ সমাবেশ করবে শ্রমিক দল
নয়াপল্টনে আজ সমাবেশ করবে শ্রমিক দল

৩১ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইনজুরিতে ছিটকে গেলেন ম্যাক্সওয়েল, শেষ এবারের আইপিএল
ইনজুরিতে ছিটকে গেলেন ম্যাক্সওয়েল, শেষ এবারের আইপিএল

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হ্যাট্রিক করলেন চাহাল, এক ওভারেই নিলেন ৪ উইকেট
হ্যাট্রিক করলেন চাহাল, এক ওভারেই নিলেন ৪ উইকেট

৫৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাবি রেজিস্ট্রারের বাড়ির সামনে ককটেল বিস্ফোরণ
রাবি রেজিস্ট্রারের বাড়ির সামনে ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দেশ ও মানুষের কল্যাণে যোগ্য নেতৃত্বের গুরুত্ব
দেশ ও মানুষের কল্যাণে যোগ্য নেতৃত্বের গুরুত্ব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রামপুরায় বাস থেকে ১৫৬০০ পিস ইয়াবা উদ্ধার, গ্রেফতার
রামপুরায় বাস থেকে ১৫৬০০ পিস ইয়াবা উদ্ধার, গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসলামের চোখে শ্রম ও শ্রমিক
ইসলামের চোখে শ্রম ও শ্রমিক

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইসলামে শ্রমিকের মর্যাদা ও অধিকার
ইসলামে শ্রমিকের মর্যাদা ও অধিকার

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে আটক ফিলিস্তিনি শিক্ষার্থী মহসেন জামিনে মুক্ত
যুক্তরাষ্ট্রে আটক ফিলিস্তিনি শিক্ষার্থী মহসেন জামিনে মুক্ত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে গুলি করে হত্যা: থানায় মামলা ও অস্ত্র উদ্ধার
নোয়াখালীতে গুলি করে হত্যা: থানায় মামলা ও অস্ত্র উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তালতলীতে আরাফাত হত্যা: ঢাকা থেকে প্রধান আসামি গ্রেফতার
তালতলীতে আরাফাত হত্যা: ঢাকা থেকে প্রধান আসামি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল নগরীতে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
বরিশাল নগরীতে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবীনগরে বজ্রপাতে অন্তঃসত্ত্বা নারীর মৃত্যু
নবীনগরে বজ্রপাতে অন্তঃসত্ত্বা নারীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘মৎস্য ও প্রাণিসম্পদকে কৃষিখাত থেকে আলাদা করে সুবিধাবঞ্চিত করা হয়েছে’
‘মৎস্য ও প্রাণিসম্পদকে কৃষিখাত থেকে আলাদা করে সুবিধাবঞ্চিত করা হয়েছে’

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রীতি ফুটবল ম্যাচ খেলতে নারী দল পাঠাবে চীন
প্রীতি ফুটবল ম্যাচ খেলতে নারী দল পাঠাবে চীন

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পোপ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে পিয়েত্রো পারোলিন
পোপ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে পিয়েত্রো পারোলিন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র
চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা
জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত
আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়
পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'
'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে ছুটির ৩ দিনে তিন জনসমাবেশ
রাজধানীতে ছুটির ৩ দিনে তিন জনসমাবেশ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৪-এর বন্যা স্বাভাবিক ছিল না: প্রধান উপদেষ্টা
২০২৪-এর বন্যা স্বাভাবিক ছিল না: প্রধান উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন মন্ত্রণালয় দ্রুত সময়ে মতামত না দেওয়ায় ইশরাকের গেজেট প্রকাশ ইসির
আইন মন্ত্রণালয় দ্রুত সময়ে মতামত না দেওয়ায় ইশরাকের গেজেট প্রকাশ ইসির

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ
যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক

নগর জীবন

সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল
পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল

পেছনের পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর
গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর

রকমারি নগর পরিক্রমা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি
আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট
এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট

রকমারি নগর পরিক্রমা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ থেকে বজ্রসহ বৃষ্টির শঙ্কা
আজ থেকে বজ্রসহ বৃষ্টির শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ মিয়ানমার একমত হলে করিডর
বাংলাদেশ মিয়ানমার একমত হলে করিডর

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

কলকাতার হোটেলে আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু
কলকাতার হোটেলে আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন

উজ্জ্বলের আশাবাদ...
উজ্জ্বলের আশাবাদ...

শোবিজ