শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২১ মার্চ, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৮, শুক্রবার, ২১ মার্চ, ২০২৫

ইসলামোফোবিয়া ও তুলসী গ্যাবার্ডের বক্তব্য

ফাইজুস সালেহীন
প্রিন্ট ভার্সন
ইসলামোফোবিয়া ও তুলসী গ্যাবার্ডের বক্তব্য

বাংলাদেশের বিরাজমান পরিস্থিতি নিয়ে ট্রাম্প প্রশাসন গভীরভাবে উদ্বিগ্ন। এই তথ্য প্রকাশ করেছেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত তুলসী গ্যাবার্ড, যিনি যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দাপ্রধান। আমেরিকার উদ্বেগের কারণ ‘বাংলাদেশে ইসলামি চরমপন্থার উত্থান।’ এ প্রসঙ্গে তিনি স্মরণ করিয়ে দেন, দুনিয়াজুড়ে ইসলামি সন্ত্রাসবাদ নির্মূল করতে ট্রাম্প প্রশাসন কৃত সংকল্প। নাইন-ইলেভেনে টুইন টাওয়ারে ভয়াবহ সন্ত্রাসী হামলার পর যুক্তরাষ্ট্রসহ গোটা পশ্চিমা বিশ্বের মনমগজে ইসলামোফোবিয়া বাসা বাঁধে ভূতের মতো। ইসলামি সন্ত্রাসবাদ রুখে দিতে জর্জ বুশের নেতৃত্বে পাশ্চাত্য জোট প্রাচ্য ও মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশে যে অসম যুদ্ধ চাপিয়ে দিয়েছিল তাতে বদলে যায় ভূরাজনৈতিক পরিস্থিতির খোলনলচে। এই পরিবর্তনের প্রভাবে দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোতে ইসলামোফোবিয়া ও তুলসী গ্যাবার্ডের বক্তব্য পরস্পরবিরোধী উগ্র চিন্তার বহিঃপ্রকাশ দেখতে পাওয়া যায়। বাংলাদেশেও জঙ্গিবাদ মাথা চাড়া দিয়ে ওঠার চেষ্টা করে। প্রতিবেশী ভারতে উত্থান ঘটে উগ্র হিন্দুত্ববাদী রাজনীতির। তবে হিন্দুত্ববাদ নিয়ে পাশ্চাত্য মন বিচলিত নয়। এর মধ্যে তারা বরং সন্ধান করেন কালচারাল বৈচিত্র্য। তদুপরি উভয়ের ভীতি ও বিতৃষ্ণার জায়গা একটাই- ইসলাম।

কোনো একটি বা একাধিক পক্ষ মিলিতভাবে যখন অন্য একটি নির্দোষ পক্ষের ওপর প্রবল আঘাত হানে, তখন আত্মরক্ষার্থে উগ্রপন্থায় প্রত্যাঘাত করার কথা কেউ কেউ ভাবতে পারেন বৈকি! বাংলাদেশও এর ব্যতিক্রম নয়। বাংলাদেশেও বিভিন্ন সময়ে বিচ্ছিন্ন-বিক্ষিপ্তভাবে ইসলামি উগ্রবাদের বহিঃপ্রকাশ দেখতে পাওয়া গিয়েছে অল্পবিস্তর। এই অল্পস্বল্পকে ফুলিয়ে ফাঁপিয়ে প্রকান্ড বানিয়ে একশ্রেণির অতিপ্রগতিবাদী নারী ও পুরুষ দেশে ও বিদেশে ইসলামোফোবিয়াকে উসকে দেওয়ার জন্য মুখিয়ে ছিল এবং আছে। এরা হচ্ছে আত্মঘাতী বাঙালি মুসলমান ‘পরধনলোভে মত্ত’ ‘মধুসূদন’। এই প্রবণতা আগেও ছিল এখনো আছে। কিন্তু বাংলাদেশের মাটি কোনো রকমের উগ্রতার বীজ বপনের জন্য আদর্শ জায়গা নয়। ধর্মান্ধতা কিংবা ধর্মের নামে চরমপন্থা এ দেশে কখনোই হালে পানি পায়নি। একইভাবে এখানে প্রশ্রয় পায়নি ধর্মহীনতা বা স্বধর্মবিরোধী চেতনা। এ দেশের মানুষের ধর্মে অনুরাগ থাকলেও জীবনচর্যায় এই মানুষ সব সময়ই মডারেট, গোঁড়ামিমুক্ত। সাম্প্রদায়িক চিন্তা বাঙালি মুসলমানকে সহজে আচ্ছন্ন করে না। সত্য বটে, ধর্মান্ধ কিছু লোকও এ দেশে আছেন, কিন্তু সংখ্যায় তারা খুবই কম। সেই স্বল্পসংখ্যক মানুষের অবিমৃশ্যকারিতা কখনোই বাঙালি মুসলিমমানসের পরিচয়জ্ঞাপক নয়। কিন্তু আধিপত্যবাদ ও সম্প্রসারণবাদী প্রতিবেশীর আতশ কাচ দিয়ে বাংলাদেশের মানুষকে দেখতে চাইলে অল্পসংখ্যকের হঠকারিতাই প্রকান্ডরূপে দেখা যে যাবে, তাতে আর বিস্ময়ের কী থাকতে পারে!

পরিতাপের বিষয়; আমেরিকার রিপাবলিকানরা কখনোই নিজের চোখে বাংলাদেশকে দেখার বা জানার চেষ্টা করেনি। ১৯৭১ সালে রিপাবলিকান প্রেসিডেন্ট রিচার্ড নিক্সন ও তাঁর প্রশাসন বাংলাদেশকে দেখেছে পাকিস্তানের চশমা লাগিয়ে। অবশ্য তার একটা ভূরাজনৈতিক কারণও তখন ছিল। ¯œায়ুযুদ্ধের সেই দিনগুলোতে দ্বিমেরু বিশ্বে ভারতের ঝোঁক ছিল সোভিয়েত ইউনিয়নের দিকে। হরিহর আত্মা সম্পর্ক তখন দিল্লি-মস্কোর। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধকেও সাপোর্ট করেছে ভারত। মস্কোর মিত্র দিল্লিকে শায়েস্তা করার জন্য পাকিস্তানের সঙ্গে ওয়াশিংটনের কৌশলগত মিত্রতা তখন জরুরি ছিল। অন্তত রিপাবলিকান পার্টি এমনটাই মনে করত। আর রিপাবলিকানরা আমেরিকার ক্ষমতায় ছিল ১৯৬৯ থেকে ১৯৭৭ সাল পর্যন্ত টানা ৯ বছর। ১৯৭৪ সালে ওয়াটারগেট কেলেঙ্কারির দায় নিয়ে রিচার্ড নিক্সন পদত্যাগ করলে তাঁর ভাইস প্রেসিডেন্ট জেরাল্ড ফোর্ড যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদাভিষিক্ত হন। এই পুরো সময়ের মধ্যে কখনোই বাংলাদেশ প্রশ্নে মার্কিন দৃষ্টিভঙ্গি যথেষ্ট উদার ছিল না। ১৯৭৭ সালে ডেমোক্র্যাট জিমি কার্টার আমেরিকার প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হলে ঢাকা-ওয়াশিংটন সম্পর্কের নতুন দিগন্ত উন্মোচিত হয়।

এগুলো অতীতের কথা। তাহলেও আজকের বাস্তবতার গুরুত্ব ও গভীরতা অনুধাবনে বিষয়টি সহায়ক হতে পারে। ডেমোক্র্যাটরা যত দিন আমেরিকায় ক্ষমতায় ছিল তত দিন পর্যন্ত দিল্লির সঙ্গে কোনো বিরোধে না গিয়েও বাংলাদেশে গণতন্ত্রে উত্তরণের প্রশ্নে একমেরু বিশ্বের মোড়ল ওয়াশিংটন দৃঢ় ও স্বতন্ত্র অবস্থানে ছিল, আগাগোড়া যা ছিল বাংলাদেশের জনগণের গণতান্ত্রিক আকাক্সক্ষার সমান্তরাল। রিপাবলিকান ট্রাম্প হোয়াইট হাউসে আসার পর মোটাদাগে দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন ঘটে, যা বাংলাদেশের জন্য কিছুটা হলেও বিব্রতকর।

বাংলাদেশ এখন একটা কঠিন সময় পার করছে। কর্তৃত্ববাদ ও গণতন্ত্রহীনতার জাঁতাকল থেকে বেরিয়ে জাতি ক্রসরোডে এসে দাঁড়িয়েছে, যেখান থেকে নতুন সম্ভাবনার দ্বারোদ্ঘাটন হবে বলে আশা করা যায়। এই সময়টা যেমন গুরুত্বপূর্ণ তেমনই স্পর্শকাতর। নতুন এই সময়ে বিশ্বসমাজের অব্যাহত সমর্থন খুব প্রয়োজন। আর প্রয়োজন গণতন্ত্রের শক্তি সংহত করা। দেশ ও গণতন্ত্রের প্রশ্নে চালাকি নয়, প্রয়োজন অবিচল ঐক্য। গণতন্ত্রের ভিত মজবুত হলে অসত্য প্রচারণা ঝরে পড়বে শুষ্ক বালুর মতো।

গণতান্ত্রিক সমাজে প্রতিটি নাগরিকের জীবন হবে নিরাপদ ও ভয়মুক্ত। জুলুম, নির্যাতন, চাঁদাবাজি, দখলদারি, মবোক্র্যাসি আর গণতন্ত্র একসঙ্গে থাকতে পারে না। যে গণতন্ত্র নাগরিক অধিকার ও সামাজিক শান্তি-স্বস্তি নিশ্চিত করতে পারে না, নিশ্চিত করতে পারে না আইনের শাসন; সেটা অকার্যকর গণতন্ত্র। তবে আমরা দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করতে চাই যে গণতন্ত্রকামী এই অন্তর্বর্তী সরকার গণতন্ত্রে উত্তরণের পথে আন্তরিকভাবে কাজ করছে।

প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস একাধিকবার বলেছেন, উৎসবমুখর পরিবেশে নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু হবে। এর আগেও প্রধান উপদেষ্টা বলেছিলেন, এবারের ইলেকশন এতটাই স্বচ্ছ হবে, যা অতীতে কখনোই হয়নি। এরূপ প্রতিশ্রুতি নাগরিক সমাজে আশাবাদ সঞ্চারিত করে। পাশাপাশি নৈরাশ্যেরও কিছু কারণ দেখা দিয়েছে। ঢাকঢোল পিটিয়ে জাঁকজমকপূর্ণ পরিবেশে জুলাই-আগস্ট আন্দোলনের নেতাদের পার্টি গঠনের পর অন্তর্বর্তী সরকারের নিরপেক্ষতা নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে।

গণ অধিকার পরিষদের নেতারা গত মঙ্গলবার এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, ছাত্রদের দল গঠনের মধ্য দিয়ে অন্তর্বর্তী সরকার নিরপেক্ষতা হারিয়েছে। কাজেই পনেরো দিনের মধ্যে সরকারে থাকা দুই ছাত্র উপদেষ্টাকে পদত্যাগ করতে হবে। বিভিন্ন দপ্তরে যেসব ছাত্রপ্রতিনিধি নিয়োগ দেওয়া হয়েছে, তাঁদের নিয়োগ বাতিল করতে হবে। তা না হলে জুলাই আগস্ট অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারী দলগুলোকে সঙ্গে নিয়ে কঠোর আন্দোলন গড়ে তোলা হবে।

এদিকে নবগঠিত নাগরিক পার্টি নিজেদের কিংস পার্টি প্রমাণ করার জন্য নানা কৌশল করে চলেছে বলেই প্রতীয়মাণ হয়। নতুন হলেও দলটি যে ধনে-জনে মোটেও হীনবল নয়, এই বার্তাটি শহরের বিভিন্ন মহল্লা-গ্রাম মফস্বলের সুবিধাসন্ধানী, চতুর, প্রভাবশালী এবং ডিগবাজি উন্মুখ ব্যক্তিদের কাছে তারা পৌঁছে দিতে চাইছেন বলেই মনে হয়। সেজন্যই হয়তো পাঁচতারা হোটেলে ইফতার মাহফিলের আয়োজন করা হয়েছিল। টাকা ও ক্ষমতার মাহাত্ম্য সম্পর্কে ওই সব মাতব্বর শ্রেণির লোকের টনটনে জ্ঞান যে রয়েছে, তাতে বিন্দুমাত্র সন্দেহ নেই। গরিবের দেশে বুর্জোয়া রাজনীতিতে টাকা থাকলে টেক্কা মারা যায় অনায়াসে। বিষয়টি ওপেনসিক্রেট।

ড. ইউনূসও মনে হয় নিরপেক্ষতা প্রশ্নবিদ্ধ হওয়ায় বিব্রত। গত সোমবার আইনশৃঙ্খলা উন্নয়নে ডাকা জরুরি বৈঠকে তিনি পুলিশকে কোনো দল বা ছাত্রসংগঠনের প্রতি পক্ষপাতিত্ব না করার নির্দেশ দিয়েছেন। জানি না, এরূপ নির্দেশ দেওয়ায় সরকারের নিরপেক্ষতা নিয়ে যে প্রশ্ন উঠেছে তা মিলিয়ে যাবে কি না! আমরা বলতে শুরু করেছিলাম মার্কিন গোয়েন্দা প্রধান তুলসী গ্যাবার্ডের বক্তব্য এবং ইসলামোফোবিয়া প্রসঙ্গে। মিজ তুলসী যে ভারতের আতশকাচের চশমার ভিতর দিয়ে বাংলাদেশের ইসলামি উগ্রবাদ দেখে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন, তা পরিষ্কার বুঝতে পারা যায়। এ বক্তব্য দেওয়ার আগে তিনি নরেন্দ্র মোদি ও অজিত দোভালের সঙ্গে লম্বা সময় নিয়ে বৈঠক করেন। বাংলাদেশের সাম্প্রদায়িক পরিস্থিতি নিয়েও তারা আলোচনা করেন। আলোচনায় বাংলাদেশ সম্পর্কে ভারতীয় কর্তৃপক্ষ যে ব্রিফ করেছেন, তিনি হয়তো সেটাই বলেছেন।

বাংলাদেশ সরকার মিজ তুলসীর বিভ্রান্তিকর বক্তব্যের কড়া জবাব দিয়েছে। সরকার কূটনৈতিক পর্যায়ে ট্রাম্প প্রশাসনের মনে বাসাবাঁধা ভ্রান্তিজাল ঘুচাতে তৎপর। আশা করা যায়, অসত্য প্রচারণার মাধ্যমে আমেরিকা ও পাশ্চাত্য জগৎকে ভ্রান্তির বিবরে আটকে রাখা যাবে না।

তা সত্ত্বেও বাংলাদেশের রাজনৈতিক সমাজের এ ব্যাপারে সর্বোচ্চ সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত। মাঠে-ময়দানে, মঞ্চে কিংবা সামাজিক মাধ্যমে এমন কিছু বলা ও করা উচিত নয়, বহির্বিশ্বে যা ভুল বার্তা পৌঁছায়। মনে রাখা বাঞ্ছনীয়, সত্যিকার অর্থেই পৃথিবী এখন চলে এসেছে হাতের মুঠোর মধ্যে। কোনো খবরই দেশের গন্ডির মধ্যে আটকে থাকে না। কিছুদিন আগে লক্ষ্মীপুরে রোজার দিনে খাওয়ার অপরাধে কান ধরে একজন বয়স্ক লোককে ওঠবস করানো হলো। এই খবর ও খবরের ভিডিওচিত্র প্রচারিত হয়েছে সামাজিক মাধ্যমে, সংবাদপত্রে, টেলিভিশনে, পোর্টালে- সব জায়গায়। এই ছোট খবরটি দেশের বিপক্ষে কতখানি বিষবাষ্প তৈরি করেছে, সেটা কি তারা বুঝবেন যিনি বা যারা ঘটনাটি ঘটিয়েছেন! তিলকে তাল বানানোর লোকের অভাব নেই, দেশে ও বিদেশে। কাজেই সাধু সাবধান।

♦ লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক ও কথাসাহিত্যিক

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
মহানবীর পারিবারিক জীবন
মহানবীর পারিবারিক জীবন
আত্মসংস্কারে বদলে যাবে জাতি
আত্মসংস্কারে বদলে যাবে জাতি
বিদেশি বিনিয়োগ
বিদেশি বিনিয়োগ
মামলাবাণিজ্য
মামলাবাণিজ্য
ড্রোন বা উড়ন্ত রোবট
ড্রোন বা উড়ন্ত রোবট
রণাঙ্গন থেকে স্বাধীন প্রাঙ্গণে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী
রণাঙ্গন থেকে স্বাধীন প্রাঙ্গণে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী
বাবুরাম সাপুড়ে, রাজনীতির কাপুড়ে!
বাবুরাম সাপুড়ে, রাজনীতির কাপুড়ে!
ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী
ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী
বাজারে অস্বস্তি
বাজারে অস্বস্তি
সাগরে জাগছে চর
সাগরে জাগছে চর
ব্যবসাবাণিজ্য সম্পর্কে ইসলামের নির্দেশনা
ব্যবসাবাণিজ্য সম্পর্কে ইসলামের নির্দেশনা
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
সর্বশেষ খবর
কিশোরগঞ্জে বজ্রপাতে নিহত ১
কিশোরগঞ্জে বজ্রপাতে নিহত ১

৪০ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

জলবায়ু চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় আঞ্চলিক সহযোগিতা বাড়ানোর আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
জলবায়ু চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় আঞ্চলিক সহযোগিতা বাড়ানোর আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

১ মিনিট আগে | জাতীয়

জবি ছাত্রী হলের ফি কমানোর দাবিতে উপাচার্যের দপ্তর ঘেরাও
জবি ছাত্রী হলের ফি কমানোর দাবিতে উপাচার্যের দপ্তর ঘেরাও

২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ব্যারিস্টার রাজ্জাক লাইফ সাপোর্টে, দোয়া চাইলেন জামায়াত আমির
ব্যারিস্টার রাজ্জাক লাইফ সাপোর্টে, দোয়া চাইলেন জামায়াত আমির

৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে ‘নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয় ঠেকাতে আমাদের করণীয়’ শীর্ষক আলোচনা সভা
বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে ‘নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয় ঠেকাতে আমাদের করণীয়’ শীর্ষক আলোচনা সভা

৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গ্লুকোমা শনাক্ত এবং চিকিৎসা কেন জরুরি
গ্লুকোমা শনাক্ত এবং চিকিৎসা কেন জরুরি

১২ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

স্বামী-স্ত্রী যখন একই অফিসে
স্বামী-স্ত্রী যখন একই অফিসে

১২ মিনিট আগে | ক্যারিয়ার

চাকরির আগে ফাইন টিউনিং
চাকরির আগে ফাইন টিউনিং

১৮ মিনিট আগে | ক্যারিয়ার

উদ্যোক্তা সৃষ্টির লক্ষ্যে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে আলোচনা সভা
উদ্যোক্তা সৃষ্টির লক্ষ্যে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে আলোচনা সভা

২২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ক্রোধ দমনের কিছু মন্ত্র
ক্রোধ দমনের কিছু মন্ত্র

২৫ মিনিট আগে | জীবন ধারা

শিশুর ঘন ঘন সর্দি-ঠান্ডায় করণীয়
শিশুর ঘন ঘন সর্দি-ঠান্ডায় করণীয়

৩৩ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

নির্বাচনে অংশ নিতে চান শাজাহান খান
নির্বাচনে অংশ নিতে চান শাজাহান খান

৩৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

আমেরিকায় উচ্চমূল্যের পার্সেল পাঠানো স্থগিত করল ডিএইচএল
আমেরিকায় উচ্চমূল্যের পার্সেল পাঠানো স্থগিত করল ডিএইচএল

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিশোরগঞ্জে বজ্রপাতে একজনের মৃত্যু
কিশোরগঞ্জে বজ্রপাতে একজনের মৃত্যু

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আসামি গ্রেফতারে পূর্বানুমতি : ডিএমপির আদেশ নিয়ে শুনানি বুধবার
আসামি গ্রেফতারে পূর্বানুমতি : ডিএমপির আদেশ নিয়ে শুনানি বুধবার

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

১৫ মাসে বন্ধ পোশাক ১১৩ কারখানা, বেকার ৯৬ হাজার শ্রমিক
১৫ মাসে বন্ধ পোশাক ১১৩ কারখানা, বেকার ৯৬ হাজার শ্রমিক

৪৪ মিনিট আগে | বাণিজ্য

পেস তাণ্ডবে টাইগারদের স্বস্তির সকাল
পেস তাণ্ডবে টাইগারদের স্বস্তির সকাল

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের শুল্কযুদ্ধ: চীন থেকে আমেরিকায় ফেরত গেল বোয়িংয়ের বিমান
ট্রাম্পের শুল্কযুদ্ধ: চীন থেকে আমেরিকায় ফেরত গেল বোয়িংয়ের বিমান

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন চুক্তির প্রস্তাব না দেওয়ায় অবাক ডে ব্রুইনে
নতুন চুক্তির প্রস্তাব না দেওয়ায় অবাক ডে ব্রুইনে

৫৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে ৮ হাজার চিকিৎসক সংকট রয়েছে: স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
দেশে ৮ হাজার চিকিৎসক সংকট রয়েছে: স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

দেশে তিন স্তরে কমছে ইন্টারনেটের দাম
দেশে তিন স্তরে কমছে ইন্টারনেটের দাম

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গায় টাকার মালা দিয়ে গ্রাম্য মাতব্বরকে বরণ
ভাঙ্গায় টাকার মালা দিয়ে গ্রাম্য মাতব্বরকে বরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে নদীতে পড়ে নৌযান শ্রমিক নিখোঁজ
মুন্সিগঞ্জে নদীতে পড়ে নৌযান শ্রমিক নিখোঁজ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে প্রাণ গেল ভ্রাম্যমাণ ব্যবসায়ীর
ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে প্রাণ গেল ভ্রাম্যমাণ ব্যবসায়ীর

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

চাঁনখারপুল গণহত্যা : সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন
চাঁনখারপুল গণহত্যা : সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঁশঝাড় থেকে হাত-পা-মুখ বাঁধা নারীর মরদেহ উদ্ধার
বাঁশঝাড় থেকে হাত-পা-মুখ বাঁধা নারীর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হত্যা মামলায় গ্রেফতার দেখানো হয়েছে তুরিন আফরোজকে
হত্যা মামলায় গ্রেফতার দেখানো হয়েছে তুরিন আফরোজকে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টরন্টোয় বাংলা নববর্ষের 'সর্বজনীন মঙ্গল শোভাযাত্রা'য় মানুষের ঢল
টরন্টোয় বাংলা নববর্ষের 'সর্বজনীন মঙ্গল শোভাযাত্রা'য় মানুষের ঢল

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

রেকর্ড গড়ে ১৭ বারের চ্যাম্পিয়ন জন সিনা
রেকর্ড গড়ে ১৭ বারের চ্যাম্পিয়ন জন সিনা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাজার হাজার আফগানকে দেশে পাঠাচ্ছে পাকিস্তান
হাজার হাজার আফগানকে দেশে পাঠাচ্ছে পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
বেশি বাড়াবাড়ি করলে তোর চৌদ্দ গোষ্ঠী খেয়ে ফেলবো, পুলিশ সদস্যদের ইনু-শাহজাহান
বেশি বাড়াবাড়ি করলে তোর চৌদ্দ গোষ্ঠী খেয়ে ফেলবো, পুলিশ সদস্যদের ইনু-শাহজাহান

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লন্ডনে বিয়ের অনুষ্ঠানে আওয়ামী লীগের পলাতক মন্ত্রী-এমপিরা
লন্ডনে বিয়ের অনুষ্ঠানে আওয়ামী লীগের পলাতক মন্ত্রী-এমপিরা

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইরাকে জড়ো হচ্ছে মার্কিন সেনারা, কারণ কি?
ইরাকে জড়ো হচ্ছে মার্কিন সেনারা, কারণ কি?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুইবারের বেশি প্রধানমন্ত্রী না হওয়া নিয়ে যে অভিমত বিএনপির
দুইবারের বেশি প্রধানমন্ত্রী না হওয়া নিয়ে যে অভিমত বিএনপির

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চীনের ষষ্ঠ প্রজন্মের যুদ্ধবিমান প্রকাশ্যে
চীনের ষষ্ঠ প্রজন্মের যুদ্ধবিমান প্রকাশ্যে

২১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পরমাণু কর্মসূচি থেকে না সরার ঘোষণা ইরানের
পরমাণু কর্মসূচি থেকে না সরার ঘোষণা ইরানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ জনগণকে বিভ্রান্ত করতে আলাউদ্দিন জিহাদির মিথ্যা বক্তব্য ছড়াচ্ছে: প্রেস উইং
আওয়ামী লীগ জনগণকে বিভ্রান্ত করতে আলাউদ্দিন জিহাদির মিথ্যা বক্তব্য ছড়াচ্ছে: প্রেস উইং

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ হয়ে সেভেন সিস্টার্স, রেল প্রকল্প স্থগিত করল ভারত!
বাংলাদেশ হয়ে সেভেন সিস্টার্স, রেল প্রকল্প স্থগিত করল ভারত!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাহিদুল হত্যা নিয়ে ছাত্রদল বিভ্রান্তিমূলক প্রচারণা চালাচ্ছে: উমামা ফাতেমা
জাহিদুল হত্যা নিয়ে ছাত্রদল বিভ্রান্তিমূলক প্রচারণা চালাচ্ছে: উমামা ফাতেমা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিজের পরকীয়া ঢাকতে মেয়ের গোপন ভিডিও ছড়িয়ে দিলেন মা!
নিজের পরকীয়া ঢাকতে মেয়ের গোপন ভিডিও ছড়িয়ে দিলেন মা!

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নিক্সন চৌধুরীর স্ত্রী তারিনের ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ
নিক্সন চৌধুরীর স্ত্রী তারিনের ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামাসের হামলায় ৬ ইসরায়েলি সেনা হতাহত
হামাসের হামলায় ৬ ইসরায়েলি সেনা হতাহত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্দায় মা-ছেলে কিন্তু বাস্তবে স্বামী-স্ত্রী
পর্দায় মা-ছেলে কিন্তু বাস্তবে স্বামী-স্ত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চুপিচুপি ভাঙল শুভমন গিল ও সারা টেন্ডুলকারের সম্পর্ক
চুপিচুপি ভাঙল শুভমন গিল ও সারা টেন্ডুলকারের সম্পর্ক

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের পদত্যাগ দাবি নুরুল হক নুরের
আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের পদত্যাগ দাবি নুরুল হক নুরের

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তৃতীয় সন্তান নিলে মাসে ১৬ হাজার টাকা ভাতা পাবেন তুর্কি নাগরিকরা
তৃতীয় সন্তান নিলে মাসে ১৬ হাজার টাকা ভাতা পাবেন তুর্কি নাগরিকরা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রক্তচাপ মাপতে যে নিয়মগুলো জানা দরকার
রক্তচাপ মাপতে যে নিয়মগুলো জানা দরকার

২২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

৩ মে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশের ডাক
৩ মে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশের ডাক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভবেশ চন্দ্র রায়ের মৃত্যু অসুস্থতার কারণে, মেলেনি আঘাতের চিহ্ন
ভবেশ চন্দ্র রায়ের মৃত্যু অসুস্থতার কারণে, মেলেনি আঘাতের চিহ্ন

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটিশ সুপ্রিম কোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে লন্ডনের রাস্তায় মানুষের ঢল
ব্রিটিশ সুপ্রিম কোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে লন্ডনের রাস্তায় মানুষের ঢল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মসজিদের ঈমাম-স্কুলের শিক্ষকও যেন পার্লামেন্ট যেতে পারে, সে ব্যবস্থা চায় এনসিপি
মসজিদের ঈমাম-স্কুলের শিক্ষকও যেন পার্লামেন্ট যেতে পারে, সে ব্যবস্থা চায় এনসিপি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিতৃত্বকালীন ছুটির বিধান রেখে আইন প্রণয়নের সুপারিশ
পিতৃত্বকালীন ছুটির বিধান রেখে আইন প্রণয়নের সুপারিশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেসব আমলে জাহান্নাম হারাম হয়ে যায়
যেসব আমলে জাহান্নাম হারাম হয়ে যায়

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এ মুহূর্তে প্রাথমিকের সহকারী শিক্ষকদের ১০ম গ্রেড দেওয়া সম্ভব নয়: প্রাথমিক উপদেষ্টা
এ মুহূর্তে প্রাথমিকের সহকারী শিক্ষকদের ১০ম গ্রেড দেওয়া সম্ভব নয়: প্রাথমিক উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে দাবি না মানলে ‘লং মার্চ টু ঢাকা’ ডাকবেন কারিগরির শিক্ষার্থীরা
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে দাবি না মানলে ‘লং মার্চ টু ঢাকা’ ডাকবেন কারিগরির শিক্ষার্থীরা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশজুড়ে ‘দখলের সাম্রাজ্য’ গড়ে তুলেছে আবুল খায়ের গ্রুপ
দেশজুড়ে ‘দখলের সাম্রাজ্য’ গড়ে তুলেছে আবুল খায়ের গ্রুপ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহবধূর লাশ সড়কে ফেলে পালানোর সময় স্বামী-শাশুড়ি আটক
গৃহবধূর লাশ সড়কে ফেলে পালানোর সময় স্বামী-শাশুড়ি আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রধান উপদেষ্টা কাল কাতার যাচ্ছেন
প্রধান উপদেষ্টা কাল কাতার যাচ্ছেন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুরুতর অসুস্থ ব্যারিস্টার রাজ্জাক হাসপাতালে ভর্তি
গুরুতর অসুস্থ ব্যারিস্টার রাজ্জাক হাসপাতালে ভর্তি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কেন খুন পারভেজ
কেন খুন পারভেজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারির মধ্যে ভোটের সম্ভাবনা
ফেব্রুয়ারির মধ্যে ভোটের সম্ভাবনা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবুরাম সাপুড়ে, রাজনীতির কাপুড়ে!
বাবুরাম সাপুড়ে, রাজনীতির কাপুড়ে!

সম্পাদকীয়

বিদেশে প্লট-ফ্ল্যাট রাজনীতিবিদদের
বিদেশে প্লট-ফ্ল্যাট রাজনীতিবিদদের

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শিশুর ঘন ঘন সর্দি-ঠান্ডায় করণীয়
শিশুর ঘন ঘন সর্দি-ঠান্ডায় করণীয়

স্বাস্থ্য

মতপার্থক্য যেসব ইস্যুতে
মতপার্থক্য যেসব ইস্যুতে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঁশে সমাধান খুঁজছে চসিক
বাঁশে সমাধান খুঁজছে চসিক

পেছনের পৃষ্ঠা

আয়নাঘরে লোক না থাকলে আমার বাবা-চাচ্চুরা কোথায়?
আয়নাঘরে লোক না থাকলে আমার বাবা-চাচ্চুরা কোথায়?

পেছনের পৃষ্ঠা

কমেছে ঋণ ও আমানত
কমেছে ঋণ ও আমানত

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচার ও সংস্কার কি নির্বাচনের প্রতিপক্ষ?
বিচার ও সংস্কার কি নির্বাচনের প্রতিপক্ষ?

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন বিসিকে নানান সম্ভাবনা
নতুন বিসিকে নানান সম্ভাবনা

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী সুফিউর
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী সুফিউর

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের মৃত্যুর জন্য কেউ দায়ী নয়
আমাদের মৃত্যুর জন্য কেউ দায়ী নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সুভাষ দত্তের হাতে ঢাকাই ছবির প্রথম পোস্টার
সুভাষ দত্তের হাতে ঢাকাই ছবির প্রথম পোস্টার

শোবিজ

রাজ-ফারিণ আসছেন
রাজ-ফারিণ আসছেন

শোবিজ

প্রশংসায় ভাসছেন স্পর্শিয়া
প্রশংসায় ভাসছেন স্পর্শিয়া

শোবিজ

স্বপ্ন পূরণ হচ্ছে ১০ লাখ মানুষের
স্বপ্ন পূরণ হচ্ছে ১০ লাখ মানুষের

দেশগ্রাম

জি এম কাদেরকে গ্রেপ্তার চায় রওশনের জাপা
জি এম কাদেরকে গ্রেপ্তার চায় রওশনের জাপা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে ইসির তৎপরতায় এনসিপির সন্দেহ
নির্বাচন নিয়ে ইসির তৎপরতায় এনসিপির সন্দেহ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমি নিজেও গুমের শিকার হয়েছি
আমি নিজেও গুমের শিকার হয়েছি

প্রথম পৃষ্ঠা

আত্মসংস্কারে বদলে যাবে জাতি
আত্মসংস্কারে বদলে যাবে জাতি

সম্পাদকীয়

সামিতের পাসপোর্টের অপেক্ষায় বাফুফে
সামিতের পাসপোর্টের অপেক্ষায় বাফুফে

মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে কানেকটিভিটি উদ্বোধনে ভুটান রাজা
ভারতের সঙ্গে কানেকটিভিটি উদ্বোধনে ভুটান রাজা

পেছনের পৃষ্ঠা

ধর্ষণের শিকার নারীর মৃত্যু
ধর্ষণের শিকার নারীর মৃত্যু

দেশগ্রাম

সেভেন সিস্টার্সে যাওয়ার রেল প্রকল্প স্থগিত ভারতের
সেভেন সিস্টার্সে যাওয়ার রেল প্রকল্প স্থগিত ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

হতশ্রী ব্যাটিং-বোলিং
হতশ্রী ব্যাটিং-বোলিং

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের টানা দ্বিতীয় জয়
বাংলাদেশের টানা দ্বিতীয় জয়

মাঠে ময়দানে

চোখে মরিচের গুঁড়া ছিটিয়ে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই
চোখে মরিচের গুঁড়া ছিটিয়ে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াতের বিরুদ্ধে বিএনপির বিক্ষোভ
জামায়াতের বিরুদ্ধে বিএনপির বিক্ষোভ

দেশগ্রাম