শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২১ মার্চ, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৮, শুক্রবার, ২১ মার্চ, ২০২৫

ইসলামোফোবিয়া ও তুলসী গ্যাবার্ডের বক্তব্য

ফাইজুস সালেহীন
প্রিন্ট ভার্সন
ইসলামোফোবিয়া ও তুলসী গ্যাবার্ডের বক্তব্য

বাংলাদেশের বিরাজমান পরিস্থিতি নিয়ে ট্রাম্প প্রশাসন গভীরভাবে উদ্বিগ্ন। এই তথ্য প্রকাশ করেছেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত তুলসী গ্যাবার্ড, যিনি যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দাপ্রধান। আমেরিকার উদ্বেগের কারণ ‘বাংলাদেশে ইসলামি চরমপন্থার উত্থান।’ এ প্রসঙ্গে তিনি স্মরণ করিয়ে দেন, দুনিয়াজুড়ে ইসলামি সন্ত্রাসবাদ নির্মূল করতে ট্রাম্প প্রশাসন কৃত সংকল্প। নাইন-ইলেভেনে টুইন টাওয়ারে ভয়াবহ সন্ত্রাসী হামলার পর যুক্তরাষ্ট্রসহ গোটা পশ্চিমা বিশ্বের মনমগজে ইসলামোফোবিয়া বাসা বাঁধে ভূতের মতো। ইসলামি সন্ত্রাসবাদ রুখে দিতে জর্জ বুশের নেতৃত্বে পাশ্চাত্য জোট প্রাচ্য ও মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশে যে অসম যুদ্ধ চাপিয়ে দিয়েছিল তাতে বদলে যায় ভূরাজনৈতিক পরিস্থিতির খোলনলচে। এই পরিবর্তনের প্রভাবে দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোতে ইসলামোফোবিয়া ও তুলসী গ্যাবার্ডের বক্তব্য পরস্পরবিরোধী উগ্র চিন্তার বহিঃপ্রকাশ দেখতে পাওয়া যায়। বাংলাদেশেও জঙ্গিবাদ মাথা চাড়া দিয়ে ওঠার চেষ্টা করে। প্রতিবেশী ভারতে উত্থান ঘটে উগ্র হিন্দুত্ববাদী রাজনীতির। তবে হিন্দুত্ববাদ নিয়ে পাশ্চাত্য মন বিচলিত নয়। এর মধ্যে তারা বরং সন্ধান করেন কালচারাল বৈচিত্র্য। তদুপরি উভয়ের ভীতি ও বিতৃষ্ণার জায়গা একটাই- ইসলাম।

কোনো একটি বা একাধিক পক্ষ মিলিতভাবে যখন অন্য একটি নির্দোষ পক্ষের ওপর প্রবল আঘাত হানে, তখন আত্মরক্ষার্থে উগ্রপন্থায় প্রত্যাঘাত করার কথা কেউ কেউ ভাবতে পারেন বৈকি! বাংলাদেশও এর ব্যতিক্রম নয়। বাংলাদেশেও বিভিন্ন সময়ে বিচ্ছিন্ন-বিক্ষিপ্তভাবে ইসলামি উগ্রবাদের বহিঃপ্রকাশ দেখতে পাওয়া গিয়েছে অল্পবিস্তর। এই অল্পস্বল্পকে ফুলিয়ে ফাঁপিয়ে প্রকান্ড বানিয়ে একশ্রেণির অতিপ্রগতিবাদী নারী ও পুরুষ দেশে ও বিদেশে ইসলামোফোবিয়াকে উসকে দেওয়ার জন্য মুখিয়ে ছিল এবং আছে। এরা হচ্ছে আত্মঘাতী বাঙালি মুসলমান ‘পরধনলোভে মত্ত’ ‘মধুসূদন’। এই প্রবণতা আগেও ছিল এখনো আছে। কিন্তু বাংলাদেশের মাটি কোনো রকমের উগ্রতার বীজ বপনের জন্য আদর্শ জায়গা নয়। ধর্মান্ধতা কিংবা ধর্মের নামে চরমপন্থা এ দেশে কখনোই হালে পানি পায়নি। একইভাবে এখানে প্রশ্রয় পায়নি ধর্মহীনতা বা স্বধর্মবিরোধী চেতনা। এ দেশের মানুষের ধর্মে অনুরাগ থাকলেও জীবনচর্যায় এই মানুষ সব সময়ই মডারেট, গোঁড়ামিমুক্ত। সাম্প্রদায়িক চিন্তা বাঙালি মুসলমানকে সহজে আচ্ছন্ন করে না। সত্য বটে, ধর্মান্ধ কিছু লোকও এ দেশে আছেন, কিন্তু সংখ্যায় তারা খুবই কম। সেই স্বল্পসংখ্যক মানুষের অবিমৃশ্যকারিতা কখনোই বাঙালি মুসলিমমানসের পরিচয়জ্ঞাপক নয়। কিন্তু আধিপত্যবাদ ও সম্প্রসারণবাদী প্রতিবেশীর আতশ কাচ দিয়ে বাংলাদেশের মানুষকে দেখতে চাইলে অল্পসংখ্যকের হঠকারিতাই প্রকান্ডরূপে দেখা যে যাবে, তাতে আর বিস্ময়ের কী থাকতে পারে!

পরিতাপের বিষয়; আমেরিকার রিপাবলিকানরা কখনোই নিজের চোখে বাংলাদেশকে দেখার বা জানার চেষ্টা করেনি। ১৯৭১ সালে রিপাবলিকান প্রেসিডেন্ট রিচার্ড নিক্সন ও তাঁর প্রশাসন বাংলাদেশকে দেখেছে পাকিস্তানের চশমা লাগিয়ে। অবশ্য তার একটা ভূরাজনৈতিক কারণও তখন ছিল। ¯œায়ুযুদ্ধের সেই দিনগুলোতে দ্বিমেরু বিশ্বে ভারতের ঝোঁক ছিল সোভিয়েত ইউনিয়নের দিকে। হরিহর আত্মা সম্পর্ক তখন দিল্লি-মস্কোর। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধকেও সাপোর্ট করেছে ভারত। মস্কোর মিত্র দিল্লিকে শায়েস্তা করার জন্য পাকিস্তানের সঙ্গে ওয়াশিংটনের কৌশলগত মিত্রতা তখন জরুরি ছিল। অন্তত রিপাবলিকান পার্টি এমনটাই মনে করত। আর রিপাবলিকানরা আমেরিকার ক্ষমতায় ছিল ১৯৬৯ থেকে ১৯৭৭ সাল পর্যন্ত টানা ৯ বছর। ১৯৭৪ সালে ওয়াটারগেট কেলেঙ্কারির দায় নিয়ে রিচার্ড নিক্সন পদত্যাগ করলে তাঁর ভাইস প্রেসিডেন্ট জেরাল্ড ফোর্ড যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদাভিষিক্ত হন। এই পুরো সময়ের মধ্যে কখনোই বাংলাদেশ প্রশ্নে মার্কিন দৃষ্টিভঙ্গি যথেষ্ট উদার ছিল না। ১৯৭৭ সালে ডেমোক্র্যাট জিমি কার্টার আমেরিকার প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হলে ঢাকা-ওয়াশিংটন সম্পর্কের নতুন দিগন্ত উন্মোচিত হয়।

এগুলো অতীতের কথা। তাহলেও আজকের বাস্তবতার গুরুত্ব ও গভীরতা অনুধাবনে বিষয়টি সহায়ক হতে পারে। ডেমোক্র্যাটরা যত দিন আমেরিকায় ক্ষমতায় ছিল তত দিন পর্যন্ত দিল্লির সঙ্গে কোনো বিরোধে না গিয়েও বাংলাদেশে গণতন্ত্রে উত্তরণের প্রশ্নে একমেরু বিশ্বের মোড়ল ওয়াশিংটন দৃঢ় ও স্বতন্ত্র অবস্থানে ছিল, আগাগোড়া যা ছিল বাংলাদেশের জনগণের গণতান্ত্রিক আকাক্সক্ষার সমান্তরাল। রিপাবলিকান ট্রাম্প হোয়াইট হাউসে আসার পর মোটাদাগে দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন ঘটে, যা বাংলাদেশের জন্য কিছুটা হলেও বিব্রতকর।

বাংলাদেশ এখন একটা কঠিন সময় পার করছে। কর্তৃত্ববাদ ও গণতন্ত্রহীনতার জাঁতাকল থেকে বেরিয়ে জাতি ক্রসরোডে এসে দাঁড়িয়েছে, যেখান থেকে নতুন সম্ভাবনার দ্বারোদ্ঘাটন হবে বলে আশা করা যায়। এই সময়টা যেমন গুরুত্বপূর্ণ তেমনই স্পর্শকাতর। নতুন এই সময়ে বিশ্বসমাজের অব্যাহত সমর্থন খুব প্রয়োজন। আর প্রয়োজন গণতন্ত্রের শক্তি সংহত করা। দেশ ও গণতন্ত্রের প্রশ্নে চালাকি নয়, প্রয়োজন অবিচল ঐক্য। গণতন্ত্রের ভিত মজবুত হলে অসত্য প্রচারণা ঝরে পড়বে শুষ্ক বালুর মতো।

গণতান্ত্রিক সমাজে প্রতিটি নাগরিকের জীবন হবে নিরাপদ ও ভয়মুক্ত। জুলুম, নির্যাতন, চাঁদাবাজি, দখলদারি, মবোক্র্যাসি আর গণতন্ত্র একসঙ্গে থাকতে পারে না। যে গণতন্ত্র নাগরিক অধিকার ও সামাজিক শান্তি-স্বস্তি নিশ্চিত করতে পারে না, নিশ্চিত করতে পারে না আইনের শাসন; সেটা অকার্যকর গণতন্ত্র। তবে আমরা দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করতে চাই যে গণতন্ত্রকামী এই অন্তর্বর্তী সরকার গণতন্ত্রে উত্তরণের পথে আন্তরিকভাবে কাজ করছে।

প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস একাধিকবার বলেছেন, উৎসবমুখর পরিবেশে নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু হবে। এর আগেও প্রধান উপদেষ্টা বলেছিলেন, এবারের ইলেকশন এতটাই স্বচ্ছ হবে, যা অতীতে কখনোই হয়নি। এরূপ প্রতিশ্রুতি নাগরিক সমাজে আশাবাদ সঞ্চারিত করে। পাশাপাশি নৈরাশ্যেরও কিছু কারণ দেখা দিয়েছে। ঢাকঢোল পিটিয়ে জাঁকজমকপূর্ণ পরিবেশে জুলাই-আগস্ট আন্দোলনের নেতাদের পার্টি গঠনের পর অন্তর্বর্তী সরকারের নিরপেক্ষতা নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে।

গণ অধিকার পরিষদের নেতারা গত মঙ্গলবার এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, ছাত্রদের দল গঠনের মধ্য দিয়ে অন্তর্বর্তী সরকার নিরপেক্ষতা হারিয়েছে। কাজেই পনেরো দিনের মধ্যে সরকারে থাকা দুই ছাত্র উপদেষ্টাকে পদত্যাগ করতে হবে। বিভিন্ন দপ্তরে যেসব ছাত্রপ্রতিনিধি নিয়োগ দেওয়া হয়েছে, তাঁদের নিয়োগ বাতিল করতে হবে। তা না হলে জুলাই আগস্ট অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারী দলগুলোকে সঙ্গে নিয়ে কঠোর আন্দোলন গড়ে তোলা হবে।

এদিকে নবগঠিত নাগরিক পার্টি নিজেদের কিংস পার্টি প্রমাণ করার জন্য নানা কৌশল করে চলেছে বলেই প্রতীয়মাণ হয়। নতুন হলেও দলটি যে ধনে-জনে মোটেও হীনবল নয়, এই বার্তাটি শহরের বিভিন্ন মহল্লা-গ্রাম মফস্বলের সুবিধাসন্ধানী, চতুর, প্রভাবশালী এবং ডিগবাজি উন্মুখ ব্যক্তিদের কাছে তারা পৌঁছে দিতে চাইছেন বলেই মনে হয়। সেজন্যই হয়তো পাঁচতারা হোটেলে ইফতার মাহফিলের আয়োজন করা হয়েছিল। টাকা ও ক্ষমতার মাহাত্ম্য সম্পর্কে ওই সব মাতব্বর শ্রেণির লোকের টনটনে জ্ঞান যে রয়েছে, তাতে বিন্দুমাত্র সন্দেহ নেই। গরিবের দেশে বুর্জোয়া রাজনীতিতে টাকা থাকলে টেক্কা মারা যায় অনায়াসে। বিষয়টি ওপেনসিক্রেট।

ড. ইউনূসও মনে হয় নিরপেক্ষতা প্রশ্নবিদ্ধ হওয়ায় বিব্রত। গত সোমবার আইনশৃঙ্খলা উন্নয়নে ডাকা জরুরি বৈঠকে তিনি পুলিশকে কোনো দল বা ছাত্রসংগঠনের প্রতি পক্ষপাতিত্ব না করার নির্দেশ দিয়েছেন। জানি না, এরূপ নির্দেশ দেওয়ায় সরকারের নিরপেক্ষতা নিয়ে যে প্রশ্ন উঠেছে তা মিলিয়ে যাবে কি না! আমরা বলতে শুরু করেছিলাম মার্কিন গোয়েন্দা প্রধান তুলসী গ্যাবার্ডের বক্তব্য এবং ইসলামোফোবিয়া প্রসঙ্গে। মিজ তুলসী যে ভারতের আতশকাচের চশমার ভিতর দিয়ে বাংলাদেশের ইসলামি উগ্রবাদ দেখে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন, তা পরিষ্কার বুঝতে পারা যায়। এ বক্তব্য দেওয়ার আগে তিনি নরেন্দ্র মোদি ও অজিত দোভালের সঙ্গে লম্বা সময় নিয়ে বৈঠক করেন। বাংলাদেশের সাম্প্রদায়িক পরিস্থিতি নিয়েও তারা আলোচনা করেন। আলোচনায় বাংলাদেশ সম্পর্কে ভারতীয় কর্তৃপক্ষ যে ব্রিফ করেছেন, তিনি হয়তো সেটাই বলেছেন।

বাংলাদেশ সরকার মিজ তুলসীর বিভ্রান্তিকর বক্তব্যের কড়া জবাব দিয়েছে। সরকার কূটনৈতিক পর্যায়ে ট্রাম্প প্রশাসনের মনে বাসাবাঁধা ভ্রান্তিজাল ঘুচাতে তৎপর। আশা করা যায়, অসত্য প্রচারণার মাধ্যমে আমেরিকা ও পাশ্চাত্য জগৎকে ভ্রান্তির বিবরে আটকে রাখা যাবে না।

তা সত্ত্বেও বাংলাদেশের রাজনৈতিক সমাজের এ ব্যাপারে সর্বোচ্চ সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত। মাঠে-ময়দানে, মঞ্চে কিংবা সামাজিক মাধ্যমে এমন কিছু বলা ও করা উচিত নয়, বহির্বিশ্বে যা ভুল বার্তা পৌঁছায়। মনে রাখা বাঞ্ছনীয়, সত্যিকার অর্থেই পৃথিবী এখন চলে এসেছে হাতের মুঠোর মধ্যে। কোনো খবরই দেশের গন্ডির মধ্যে আটকে থাকে না। কিছুদিন আগে লক্ষ্মীপুরে রোজার দিনে খাওয়ার অপরাধে কান ধরে একজন বয়স্ক লোককে ওঠবস করানো হলো। এই খবর ও খবরের ভিডিওচিত্র প্রচারিত হয়েছে সামাজিক মাধ্যমে, সংবাদপত্রে, টেলিভিশনে, পোর্টালে- সব জায়গায়। এই ছোট খবরটি দেশের বিপক্ষে কতখানি বিষবাষ্প তৈরি করেছে, সেটা কি তারা বুঝবেন যিনি বা যারা ঘটনাটি ঘটিয়েছেন! তিলকে তাল বানানোর লোকের অভাব নেই, দেশে ও বিদেশে। কাজেই সাধু সাবধান।

♦ লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক ও কথাসাহিত্যিক

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
ইরানে হামলা
ইরানে হামলা
ইউনূস-তারেক বৈঠক
ইউনূস-তারেক বৈঠক
মানবকল্যাণের তাগিদ দিয়েছে ইসলাম
মানবকল্যাণের তাগিদ দিয়েছে ইসলাম
মানবতাবাদী প্রেসিডেন্ট লিন্ডন বি. জনসন
মানবতাবাদী প্রেসিডেন্ট লিন্ডন বি. জনসন
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
পুশইন বিড়ম্বনা
পুশইন বিড়ম্বনা
মব ফ্যাসিজম
মব ফ্যাসিজম
কোরবানির শিক্ষা প্রতিফলিত হোক সমাজের সর্বস্তরে
কোরবানির শিক্ষা প্রতিফলিত হোক সমাজের সর্বস্তরে
কেঁচো সারে কর্মসংস্থান
কেঁচো সারে কর্মসংস্থান
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
মাদকের বদলে নিত্যপণ্য
মাদকের বদলে নিত্যপণ্য
তীব্র তাপপ্রবাহ
তীব্র তাপপ্রবাহ
সর্বশেষ খবর
গণফোরামের সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন
গণফোরামের সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন

এই মাত্র | রাজনীতি

জয়পুরহাটে বাড়ির সদস্যদের বেঁধে ডাকাতি, ডাকাতদলের সদস্য গ্রেফতার
জয়পুরহাটে বাড়ির সদস্যদের বেঁধে ডাকাতি, ডাকাতদলের সদস্য গ্রেফতার

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সজাগ থাকতে হবে ট্যুর অপারেটরদের, বাড়াতে হবে দায়িত্ববোধ
সজাগ থাকতে হবে ট্যুর অপারেটরদের, বাড়াতে হবে দায়িত্ববোধ

১০ মিনিট আগে | পর্যটন

‘কক্সবাজার এক্সপ্রেসের’ ইঞ্জিন বিকল, দুর্ভোগে ৮ শতাধিক পর্যটক
‘কক্সবাজার এক্সপ্রেসের’ ইঞ্জিন বিকল, দুর্ভোগে ৮ শতাধিক পর্যটক

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে করোনার হানা!
সিলেটে করোনার হানা!

২৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ইসরায়েলি দুই গুপ্তচরকে গ্রেফতারের দাবি ইরানের
ইসরায়েলি দুই গুপ্তচরকে গ্রেফতারের দাবি ইরানের

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কচুর লতি চাষ করে চার তরুণের বাজিমাত
কচুর লতি চাষ করে চার তরুণের বাজিমাত

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে গৃহবধূর লাশ উদ্ধার
ঝিনাইদহে গৃহবধূর লাশ উদ্ধার

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘সরকার পরিবর্তনে’ এটিই সুযোগ, ইরানের সাবেক যুবরাজের উস্কানি
‘সরকার পরিবর্তনে’ এটিই সুযোগ, ইরানের সাবেক যুবরাজের উস্কানি

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলা অব্যাহত থাকলে কোনো পারমাণবিক আলোচনা হবে না: ইরানের প্রেসিডেন্ট
ইসরায়েলি হামলা অব্যাহত থাকলে কোনো পারমাণবিক আলোচনা হবে না: ইরানের প্রেসিডেন্ট

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্টেশনমাস্টারকে মারধর, অভিযুক্ত স্বামী-স্ত্রী কারাগারে
স্টেশনমাস্টারকে মারধর, অভিযুক্ত স্বামী-স্ত্রী কারাগারে

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় ভারতীয় পণ্যসহ আটক ২
নেত্রকোনায় ভারতীয় পণ্যসহ আটক ২

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরানের হামলায় ১৩ ইসরায়েলি নিহত
ইরানের হামলায় ১৩ ইসরায়েলি নিহত

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় উই’র উদ্যোগে নারীদের ঈদ পুনর্মিলনী
মালয়েশিয়ায় উই’র উদ্যোগে নারীদের ঈদ পুনর্মিলনী

৪৮ মিনিট আগে | পরবাস

ঈদুল আজহায় ‘৯৯৯’ ফোন সার্ভিসে ১৫ হাজারের বেশি কল
ঈদুল আজহায় ‘৯৯৯’ ফোন সার্ভিসে ১৫ হাজারের বেশি কল

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

কেরানীগঞ্জের মাদারীপুরে প্রকাশ্যে মাদক ব্যবসা, প্রশাসনের হস্তক্ষেপ দাবি এলাকাবাসীর
কেরানীগঞ্জের মাদারীপুরে প্রকাশ্যে মাদক ব্যবসা, প্রশাসনের হস্তক্ষেপ দাবি এলাকাবাসীর

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইরান-ইসরায়েলের পাল্টাপাল্টি হামলার মধ্যেই জরুরি বৈঠকের ডাক বিশ্ব পরমাণু সংস্থার
ইরান-ইসরায়েলের পাল্টাপাল্টি হামলার মধ্যেই জরুরি বৈঠকের ডাক বিশ্ব পরমাণু সংস্থার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবাদপত্রের কালো দিবস কাল, বিএফইউজে ও ডিইউজের আলোচনা সভা
সংবাদপত্রের কালো দিবস কাল, বিএফইউজে ও ডিইউজের আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র ও তার নাগরিকদের সমর্থন চাইলেন নেতানিয়াহু
যুক্তরাষ্ট্র ও তার নাগরিকদের সমর্থন চাইলেন নেতানিয়াহু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেত্রকোনায় তক্ষক পাচারকালে আটক ১২
নেত্রকোনায় তক্ষক পাচারকালে আটক ১২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় চরমপন্থী লিপটনের ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ, স্মারকলিপি
কুষ্টিয়ায় চরমপন্থী লিপটনের ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ, স্মারকলিপি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েল ‘সবচেয়ে বড় হুমকি’ :  সৌদি যুবরাজকে ফোনে এরদোয়ান
ইসরায়েল ‘সবচেয়ে বড় হুমকি’ :  সৌদি যুবরাজকে ফোনে এরদোয়ান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পাল্টা আক্রমণে ইসরায়েলের আকাশ প্রতিরক্ষা হুমকির মুখে
ইরানের পাল্টা আক্রমণে ইসরায়েলের আকাশ প্রতিরক্ষা হুমকির মুখে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সড়ক দুর্ঘটনায় সাবেক সেনাসদস্যের মৃত্যু, বাসে আগুন দিল বিক্ষুব্ধ জনতা
সড়ক দুর্ঘটনায় সাবেক সেনাসদস্যের মৃত্যু, বাসে আগুন দিল বিক্ষুব্ধ জনতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলে হামলায় হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করেছে ইয়েমেন
ইসরায়েলে হামলায় হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করেছে ইয়েমেন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পাঁচ ইসলামী ব্যাংক মিলে হবে এক ব্যাংক, চাকরি হারাবেন না কর্মীরা’
‘পাঁচ ইসলামী ব্যাংক মিলে হবে এক ব্যাংক, চাকরি হারাবেন না কর্মীরা’

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলি হামলায় ইরানিরা ঐক্যবদ্ধ হয়েছে : থিংক-ট্যাঙ্ক
ইসরায়েলি হামলায় ইরানিরা ঐক্যবদ্ধ হয়েছে : থিংক-ট্যাঙ্ক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সার্বভৌমত্বের প্রতি সমর্থন পুনর্ব্যক্ত চীনের
ইরানের সার্বভৌমত্বের প্রতি সমর্থন পুনর্ব্যক্ত চীনের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় আসামিকে ধরতে গিয়ে ছুরিকাহত ২ পুলিশ সদস্য
বগুড়ায় আসামিকে ধরতে গিয়ে ছুরিকাহত ২ পুলিশ সদস্য

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আষাঢের প্রথম দিনে বৃষ্টির দেখা নেই রংপুরে
আষাঢের প্রথম দিনে বৃষ্টির দেখা নেই রংপুরে

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সর্বাধিক পঠিত
আয়রন ডোম ব্যর্থ করে ইসরায়েলি সদর দপ্তর গুঁড়িয়ে দিল ইরান
আয়রন ডোম ব্যর্থ করে ইসরায়েলি সদর দপ্তর গুঁড়িয়ে দিল ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের যে নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে ইসরায়েলে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ
ইরানের যে নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে ইসরায়েলে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় গাদ্দারদের খুঁজতে ইরানের অভিযান শুরু, ৫ ইসরায়েলি গুপ্তচর গ্রেফতার
জাতীয় গাদ্দারদের খুঁজতে ইরানের অভিযান শুরু, ৫ ইসরায়েলি গুপ্তচর গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ভয়াবহ হামলা ইরানের, হতাহত দুই শতাধিক
ইসরায়েলে ভয়াবহ হামলা ইরানের, হতাহত দুই শতাধিক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরাকের আকাশসীমা লঙ্ঘনে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কড়া প্রতিবাদ
ইরাকের আকাশসীমা লঙ্ঘনে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কড়া প্রতিবাদ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহু একটি জাতিকে ধ্বংস করছে, ভারত তাকে সমর্থন ও উৎসাহও দিচ্ছে: প্রিয়াঙ্কা
নেতানিয়াহু একটি জাতিকে ধ্বংস করছে, ভারত তাকে সমর্থন ও উৎসাহও দিচ্ছে: প্রিয়াঙ্কা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ ঘণ্টায় ইসরায়েলের ১০ যুদ্ধবিমান ভূপাতিতের দাবি ইরানের
১ ঘণ্টায় ইসরায়েলের ১০ যুদ্ধবিমান ভূপাতিতের দাবি ইরানের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি মিসাইলে ইসরায়েলের ওয়েইজম্যান বিজ্ঞান বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানি মিসাইলে ইসরায়েলের ওয়েইজম্যান বিজ্ঞান বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি হামলায় তছনছ ইসরায়েল, হতাহত দুই শতাধিক
ইরানি হামলায় তছনছ ইসরায়েল, হতাহত দুই শতাধিক

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দীর্ঘমেয়াদি যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান
দীর্ঘমেয়াদি যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত : একনজরে গত ২৪ ঘণ্টায় যা যা ঘটল
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত : একনজরে গত ২৪ ঘণ্টায় যা যা ঘটল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতভর মিসাইল বৃষ্টিতে বিপদে ইসরায়েল
রাতভর মিসাইল বৃষ্টিতে বিপদে ইসরায়েল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পালিয়েছেন নেতানিয়াহু?
পালিয়েছেন নেতানিয়াহু?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদের ছুটিতে সপরিবার সরকারি সফরে গিয়ে অতিরিক্ত সচিবের ‘আনন্দভ্রমণ’
ঈদের ছুটিতে সপরিবার সরকারি সফরে গিয়ে অতিরিক্ত সচিবের ‘আনন্দভ্রমণ’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে ফের ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালালো ইরান
ইসরায়েলে ফের ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালালো ইরান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান ট্রাম্পের
ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান ট্রাম্পের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ইরানে হামলায় কেবল সমর্থন নয়, ইসরায়েলকে উৎসাহও দিচ্ছে ভারত'
'ইরানে হামলায় কেবল সমর্থন নয়, ইসরায়েলকে উৎসাহও দিচ্ছে ভারত'

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন স্বার্থে হামলা চালালে ইরানকে যে ভয়ঙ্কর পরিণতির হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প
মার্কিন স্বার্থে হামলা চালালে ইরানকে যে ভয়ঙ্কর পরিণতির হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আরও ধ্বংসাত্মক হামলা চালানো হবে, ঘোষণা ইরানের
ইসরায়েলে আরও ধ্বংসাত্মক হামলা চালানো হবে, ঘোষণা ইরানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের আরও একটি এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার দাবি ইরানের
ইসরায়েলের আরও একটি এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার দাবি ইরানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে ১,৭০৫ বন্দিকে ক্ষমা করলেন খামেনি
যে কারণে ১,৭০৫ বন্দিকে ক্ষমা করলেন খামেনি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে ধ্বংস করতে ইরান যেসব ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে
ইসরায়েলকে ধ্বংস করতে ইরান যেসব ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্যটক নিখোঁজ-মৃত্যুর ঘটনায় বর্ষা গ্রেফতার
পর্যটক নিখোঁজ-মৃত্যুর ঘটনায় বর্ষা গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান কি ইসরায়েলের পরবর্তী টার্গেট?
পাকিস্তান কি ইসরায়েলের পরবর্তী টার্গেট?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় তেহরানের তেল ডিপোতে আগুন
ইসরায়েলের হামলায় তেহরানের তেল ডিপোতে আগুন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হরমুজ প্রণালী বন্ধ করে দিতে পারে ইরান
হরমুজ প্রণালী বন্ধ করে দিতে পারে ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমান দুর্ঘটনার পর যে সিদ্ধান্ত নিল ভারত
বিমান দুর্ঘটনার পর যে সিদ্ধান্ত নিল ভারত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেত্রী সৌন্দর্য থেকে সঞ্জয় গান্ধীর মৃত্যু: নিছক বিমান দুর্ঘটনা, নাকি ষড়যন্ত্র?
অভিনেত্রী সৌন্দর্য থেকে সঞ্জয় গান্ধীর মৃত্যু: নিছক বিমান দুর্ঘটনা, নাকি ষড়যন্ত্র?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে যে কোনো মুহূর্তে ভয়াবহ হামলার ঘোষণা ইরানের
ইসরায়েলে যে কোনো মুহূর্তে ভয়াবহ হামলার ঘোষণা ইরানের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সমন্বয় করে ইসরায়েলে হামলা হুথিদের
ইরানের সঙ্গে সমন্বয় করে ইসরায়েলে হামলা হুথিদের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিশ্বযুদ্ধের অশনিসংকেত
বিশ্বযুদ্ধের অশনিসংকেত

প্রথম পৃষ্ঠা

কোয়েলকে কেন কাঁদাতেন বাবা রঞ্জিত মল্লিক
কোয়েলকে কেন কাঁদাতেন বাবা রঞ্জিত মল্লিক

শোবিজ

ক্ষোভ কাটেনি প্রশাসনে
ক্ষোভ কাটেনি প্রশাসনে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আজ বিশ্ব বাবা দিবস
আজ বিশ্ব বাবা দিবস

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে দুই উপদেষ্টার গাড়ি আটকে বিক্ষোভ
সিলেটে দুই উপদেষ্টার গাড়ি আটকে বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

বেগম জিয়াই জাতির কান্ডারি
বেগম জিয়াই জাতির কান্ডারি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিতে স্বস্তি, জামায়াতে অস্বস্তি
বিএনপিতে স্বস্তি, জামায়াতে অস্বস্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৫০ লাখেরও বেশি ভিউ অর্জন করল ‘প্রিয় প্রজাপতি’
৫০ লাখেরও বেশি ভিউ অর্জন করল ‘প্রিয় প্রজাপতি’

শোবিজ

আজ পয়লা আষাঢ়
আজ পয়লা আষাঢ়

পেছনের পৃষ্ঠা

সাতসকালে র‌্যাবের পোশাক পরে কোটি টাকা ছিনতাই
সাতসকালে র‌্যাবের পোশাক পরে কোটি টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

পৃথিবীতে বাবার মতো আর আছে কেবা...
পৃথিবীতে বাবার মতো আর আছে কেবা...

শোবিজ

বাবার প্রতি সুহানার ভালোবাসা
বাবার প্রতি সুহানার ভালোবাসা

শোবিজ

গৌতমকে কেন বাবা উত্তমের ‘না’
গৌতমকে কেন বাবা উত্তমের ‘না’

শোবিজ

দুটি জোট ও ২৮টি দল নিয়ে জাতীয় সংস্কার জোটের আত্মপ্রকাশ
দুটি জোট ও ২৮টি দল নিয়ে জাতীয় সংস্কার জোটের আত্মপ্রকাশ

নগর জীবন

দুর্লভ কালাঘাড় রাজন পাখির পিতৃত্ববোধ
দুর্লভ কালাঘাড় রাজন পাখির পিতৃত্ববোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

অনেকের মনে এখন জ্বালা
অনেকের মনে এখন জ্বালা

প্রথম পৃষ্ঠা

দারিদ্র্যমোচন ব্যয় কমছেই বাজেটে
দারিদ্র্যমোচন ব্যয় কমছেই বাজেটে

পেছনের পৃষ্ঠা

দক্ষিণ আফ্রিকা বিশ্বচ্যাম্পিয়ন
দক্ষিণ আফ্রিকা বিশ্বচ্যাম্পিয়ন

মাঠে ময়দানে

প্রধান উপদেষ্টার নিরপেক্ষতা ক্ষুণ্ন
প্রধান উপদেষ্টার নিরপেক্ষতা ক্ষুণ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশিরা ইরানে কেমন আছেন
বাংলাদেশিরা ইরানে কেমন আছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

কাবরেরার পদত্যাগ চাইলেন বাফুফে সদস্য
কাবরেরার পদত্যাগ চাইলেন বাফুফে সদস্য

মাঠে ময়দানে

নাইটহুড উপাধিতে ভূষিত ডেভিড বেকহ্যাম
নাইটহুড উপাধিতে ভূষিত ডেভিড বেকহ্যাম

মাঠে ময়দানে

বাবা দিবসে আবুল হায়াত
বাবা দিবসে আবুল হায়াত

শোবিজ

বিজিএমইএর নতুন সভাপতি মাহমুদ হাসান
বিজিএমইএর নতুন সভাপতি মাহমুদ হাসান

প্রথম পৃষ্ঠা

বদলাতে পারে লিগের ফরম্যাট
বদলাতে পারে লিগের ফরম্যাট

মাঠে ময়দানে

গলে স্পিনারদের সঙ্গে ব্যাটাররাও সুবিধা পাবেন
গলে স্পিনারদের সঙ্গে ব্যাটাররাও সুবিধা পাবেন

মাঠে ময়দানে

মামলা দ্রুত নিষ্পত্তিতে কোড সংশোধন হচ্ছে
মামলা দ্রুত নিষ্পত্তিতে কোড সংশোধন হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা
ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা

রকমারি

মেলার প্যান্ডেল ভাঙচুর আগুন
মেলার প্যান্ডেল ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন