শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২১ মার্চ, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৮, শুক্রবার, ২১ মার্চ, ২০২৫

ইসলামোফোবিয়া ও তুলসী গ্যাবার্ডের বক্তব্য

ফাইজুস সালেহীন
প্রিন্ট ভার্সন
ইসলামোফোবিয়া ও তুলসী গ্যাবার্ডের বক্তব্য

বাংলাদেশের বিরাজমান পরিস্থিতি নিয়ে ট্রাম্প প্রশাসন গভীরভাবে উদ্বিগ্ন। এই তথ্য প্রকাশ করেছেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত তুলসী গ্যাবার্ড, যিনি যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দাপ্রধান। আমেরিকার উদ্বেগের কারণ ‘বাংলাদেশে ইসলামি চরমপন্থার উত্থান।’ এ প্রসঙ্গে তিনি স্মরণ করিয়ে দেন, দুনিয়াজুড়ে ইসলামি সন্ত্রাসবাদ নির্মূল করতে ট্রাম্প প্রশাসন কৃত সংকল্প। নাইন-ইলেভেনে টুইন টাওয়ারে ভয়াবহ সন্ত্রাসী হামলার পর যুক্তরাষ্ট্রসহ গোটা পশ্চিমা বিশ্বের মনমগজে ইসলামোফোবিয়া বাসা বাঁধে ভূতের মতো। ইসলামি সন্ত্রাসবাদ রুখে দিতে জর্জ বুশের নেতৃত্বে পাশ্চাত্য জোট প্রাচ্য ও মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশে যে অসম যুদ্ধ চাপিয়ে দিয়েছিল তাতে বদলে যায় ভূরাজনৈতিক পরিস্থিতির খোলনলচে। এই পরিবর্তনের প্রভাবে দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোতে ইসলামোফোবিয়া ও তুলসী গ্যাবার্ডের বক্তব্য পরস্পরবিরোধী উগ্র চিন্তার বহিঃপ্রকাশ দেখতে পাওয়া যায়। বাংলাদেশেও জঙ্গিবাদ মাথা চাড়া দিয়ে ওঠার চেষ্টা করে। প্রতিবেশী ভারতে উত্থান ঘটে উগ্র হিন্দুত্ববাদী রাজনীতির। তবে হিন্দুত্ববাদ নিয়ে পাশ্চাত্য মন বিচলিত নয়। এর মধ্যে তারা বরং সন্ধান করেন কালচারাল বৈচিত্র্য। তদুপরি উভয়ের ভীতি ও বিতৃষ্ণার জায়গা একটাই- ইসলাম।

কোনো একটি বা একাধিক পক্ষ মিলিতভাবে যখন অন্য একটি নির্দোষ পক্ষের ওপর প্রবল আঘাত হানে, তখন আত্মরক্ষার্থে উগ্রপন্থায় প্রত্যাঘাত করার কথা কেউ কেউ ভাবতে পারেন বৈকি! বাংলাদেশও এর ব্যতিক্রম নয়। বাংলাদেশেও বিভিন্ন সময়ে বিচ্ছিন্ন-বিক্ষিপ্তভাবে ইসলামি উগ্রবাদের বহিঃপ্রকাশ দেখতে পাওয়া গিয়েছে অল্পবিস্তর। এই অল্পস্বল্পকে ফুলিয়ে ফাঁপিয়ে প্রকান্ড বানিয়ে একশ্রেণির অতিপ্রগতিবাদী নারী ও পুরুষ দেশে ও বিদেশে ইসলামোফোবিয়াকে উসকে দেওয়ার জন্য মুখিয়ে ছিল এবং আছে। এরা হচ্ছে আত্মঘাতী বাঙালি মুসলমান ‘পরধনলোভে মত্ত’ ‘মধুসূদন’। এই প্রবণতা আগেও ছিল এখনো আছে। কিন্তু বাংলাদেশের মাটি কোনো রকমের উগ্রতার বীজ বপনের জন্য আদর্শ জায়গা নয়। ধর্মান্ধতা কিংবা ধর্মের নামে চরমপন্থা এ দেশে কখনোই হালে পানি পায়নি। একইভাবে এখানে প্রশ্রয় পায়নি ধর্মহীনতা বা স্বধর্মবিরোধী চেতনা। এ দেশের মানুষের ধর্মে অনুরাগ থাকলেও জীবনচর্যায় এই মানুষ সব সময়ই মডারেট, গোঁড়ামিমুক্ত। সাম্প্রদায়িক চিন্তা বাঙালি মুসলমানকে সহজে আচ্ছন্ন করে না। সত্য বটে, ধর্মান্ধ কিছু লোকও এ দেশে আছেন, কিন্তু সংখ্যায় তারা খুবই কম। সেই স্বল্পসংখ্যক মানুষের অবিমৃশ্যকারিতা কখনোই বাঙালি মুসলিমমানসের পরিচয়জ্ঞাপক নয়। কিন্তু আধিপত্যবাদ ও সম্প্রসারণবাদী প্রতিবেশীর আতশ কাচ দিয়ে বাংলাদেশের মানুষকে দেখতে চাইলে অল্পসংখ্যকের হঠকারিতাই প্রকান্ডরূপে দেখা যে যাবে, তাতে আর বিস্ময়ের কী থাকতে পারে!

পরিতাপের বিষয়; আমেরিকার রিপাবলিকানরা কখনোই নিজের চোখে বাংলাদেশকে দেখার বা জানার চেষ্টা করেনি। ১৯৭১ সালে রিপাবলিকান প্রেসিডেন্ট রিচার্ড নিক্সন ও তাঁর প্রশাসন বাংলাদেশকে দেখেছে পাকিস্তানের চশমা লাগিয়ে। অবশ্য তার একটা ভূরাজনৈতিক কারণও তখন ছিল। ¯œায়ুযুদ্ধের সেই দিনগুলোতে দ্বিমেরু বিশ্বে ভারতের ঝোঁক ছিল সোভিয়েত ইউনিয়নের দিকে। হরিহর আত্মা সম্পর্ক তখন দিল্লি-মস্কোর। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধকেও সাপোর্ট করেছে ভারত। মস্কোর মিত্র দিল্লিকে শায়েস্তা করার জন্য পাকিস্তানের সঙ্গে ওয়াশিংটনের কৌশলগত মিত্রতা তখন জরুরি ছিল। অন্তত রিপাবলিকান পার্টি এমনটাই মনে করত। আর রিপাবলিকানরা আমেরিকার ক্ষমতায় ছিল ১৯৬৯ থেকে ১৯৭৭ সাল পর্যন্ত টানা ৯ বছর। ১৯৭৪ সালে ওয়াটারগেট কেলেঙ্কারির দায় নিয়ে রিচার্ড নিক্সন পদত্যাগ করলে তাঁর ভাইস প্রেসিডেন্ট জেরাল্ড ফোর্ড যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদাভিষিক্ত হন। এই পুরো সময়ের মধ্যে কখনোই বাংলাদেশ প্রশ্নে মার্কিন দৃষ্টিভঙ্গি যথেষ্ট উদার ছিল না। ১৯৭৭ সালে ডেমোক্র্যাট জিমি কার্টার আমেরিকার প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হলে ঢাকা-ওয়াশিংটন সম্পর্কের নতুন দিগন্ত উন্মোচিত হয়।

এগুলো অতীতের কথা। তাহলেও আজকের বাস্তবতার গুরুত্ব ও গভীরতা অনুধাবনে বিষয়টি সহায়ক হতে পারে। ডেমোক্র্যাটরা যত দিন আমেরিকায় ক্ষমতায় ছিল তত দিন পর্যন্ত দিল্লির সঙ্গে কোনো বিরোধে না গিয়েও বাংলাদেশে গণতন্ত্রে উত্তরণের প্রশ্নে একমেরু বিশ্বের মোড়ল ওয়াশিংটন দৃঢ় ও স্বতন্ত্র অবস্থানে ছিল, আগাগোড়া যা ছিল বাংলাদেশের জনগণের গণতান্ত্রিক আকাক্সক্ষার সমান্তরাল। রিপাবলিকান ট্রাম্প হোয়াইট হাউসে আসার পর মোটাদাগে দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন ঘটে, যা বাংলাদেশের জন্য কিছুটা হলেও বিব্রতকর।

বাংলাদেশ এখন একটা কঠিন সময় পার করছে। কর্তৃত্ববাদ ও গণতন্ত্রহীনতার জাঁতাকল থেকে বেরিয়ে জাতি ক্রসরোডে এসে দাঁড়িয়েছে, যেখান থেকে নতুন সম্ভাবনার দ্বারোদ্ঘাটন হবে বলে আশা করা যায়। এই সময়টা যেমন গুরুত্বপূর্ণ তেমনই স্পর্শকাতর। নতুন এই সময়ে বিশ্বসমাজের অব্যাহত সমর্থন খুব প্রয়োজন। আর প্রয়োজন গণতন্ত্রের শক্তি সংহত করা। দেশ ও গণতন্ত্রের প্রশ্নে চালাকি নয়, প্রয়োজন অবিচল ঐক্য। গণতন্ত্রের ভিত মজবুত হলে অসত্য প্রচারণা ঝরে পড়বে শুষ্ক বালুর মতো।

গণতান্ত্রিক সমাজে প্রতিটি নাগরিকের জীবন হবে নিরাপদ ও ভয়মুক্ত। জুলুম, নির্যাতন, চাঁদাবাজি, দখলদারি, মবোক্র্যাসি আর গণতন্ত্র একসঙ্গে থাকতে পারে না। যে গণতন্ত্র নাগরিক অধিকার ও সামাজিক শান্তি-স্বস্তি নিশ্চিত করতে পারে না, নিশ্চিত করতে পারে না আইনের শাসন; সেটা অকার্যকর গণতন্ত্র। তবে আমরা দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করতে চাই যে গণতন্ত্রকামী এই অন্তর্বর্তী সরকার গণতন্ত্রে উত্তরণের পথে আন্তরিকভাবে কাজ করছে।

প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস একাধিকবার বলেছেন, উৎসবমুখর পরিবেশে নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু হবে। এর আগেও প্রধান উপদেষ্টা বলেছিলেন, এবারের ইলেকশন এতটাই স্বচ্ছ হবে, যা অতীতে কখনোই হয়নি। এরূপ প্রতিশ্রুতি নাগরিক সমাজে আশাবাদ সঞ্চারিত করে। পাশাপাশি নৈরাশ্যেরও কিছু কারণ দেখা দিয়েছে। ঢাকঢোল পিটিয়ে জাঁকজমকপূর্ণ পরিবেশে জুলাই-আগস্ট আন্দোলনের নেতাদের পার্টি গঠনের পর অন্তর্বর্তী সরকারের নিরপেক্ষতা নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে।

গণ অধিকার পরিষদের নেতারা গত মঙ্গলবার এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, ছাত্রদের দল গঠনের মধ্য দিয়ে অন্তর্বর্তী সরকার নিরপেক্ষতা হারিয়েছে। কাজেই পনেরো দিনের মধ্যে সরকারে থাকা দুই ছাত্র উপদেষ্টাকে পদত্যাগ করতে হবে। বিভিন্ন দপ্তরে যেসব ছাত্রপ্রতিনিধি নিয়োগ দেওয়া হয়েছে, তাঁদের নিয়োগ বাতিল করতে হবে। তা না হলে জুলাই আগস্ট অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারী দলগুলোকে সঙ্গে নিয়ে কঠোর আন্দোলন গড়ে তোলা হবে।

এদিকে নবগঠিত নাগরিক পার্টি নিজেদের কিংস পার্টি প্রমাণ করার জন্য নানা কৌশল করে চলেছে বলেই প্রতীয়মাণ হয়। নতুন হলেও দলটি যে ধনে-জনে মোটেও হীনবল নয়, এই বার্তাটি শহরের বিভিন্ন মহল্লা-গ্রাম মফস্বলের সুবিধাসন্ধানী, চতুর, প্রভাবশালী এবং ডিগবাজি উন্মুখ ব্যক্তিদের কাছে তারা পৌঁছে দিতে চাইছেন বলেই মনে হয়। সেজন্যই হয়তো পাঁচতারা হোটেলে ইফতার মাহফিলের আয়োজন করা হয়েছিল। টাকা ও ক্ষমতার মাহাত্ম্য সম্পর্কে ওই সব মাতব্বর শ্রেণির লোকের টনটনে জ্ঞান যে রয়েছে, তাতে বিন্দুমাত্র সন্দেহ নেই। গরিবের দেশে বুর্জোয়া রাজনীতিতে টাকা থাকলে টেক্কা মারা যায় অনায়াসে। বিষয়টি ওপেনসিক্রেট।

ড. ইউনূসও মনে হয় নিরপেক্ষতা প্রশ্নবিদ্ধ হওয়ায় বিব্রত। গত সোমবার আইনশৃঙ্খলা উন্নয়নে ডাকা জরুরি বৈঠকে তিনি পুলিশকে কোনো দল বা ছাত্রসংগঠনের প্রতি পক্ষপাতিত্ব না করার নির্দেশ দিয়েছেন। জানি না, এরূপ নির্দেশ দেওয়ায় সরকারের নিরপেক্ষতা নিয়ে যে প্রশ্ন উঠেছে তা মিলিয়ে যাবে কি না! আমরা বলতে শুরু করেছিলাম মার্কিন গোয়েন্দা প্রধান তুলসী গ্যাবার্ডের বক্তব্য এবং ইসলামোফোবিয়া প্রসঙ্গে। মিজ তুলসী যে ভারতের আতশকাচের চশমার ভিতর দিয়ে বাংলাদেশের ইসলামি উগ্রবাদ দেখে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন, তা পরিষ্কার বুঝতে পারা যায়। এ বক্তব্য দেওয়ার আগে তিনি নরেন্দ্র মোদি ও অজিত দোভালের সঙ্গে লম্বা সময় নিয়ে বৈঠক করেন। বাংলাদেশের সাম্প্রদায়িক পরিস্থিতি নিয়েও তারা আলোচনা করেন। আলোচনায় বাংলাদেশ সম্পর্কে ভারতীয় কর্তৃপক্ষ যে ব্রিফ করেছেন, তিনি হয়তো সেটাই বলেছেন।

বাংলাদেশ সরকার মিজ তুলসীর বিভ্রান্তিকর বক্তব্যের কড়া জবাব দিয়েছে। সরকার কূটনৈতিক পর্যায়ে ট্রাম্প প্রশাসনের মনে বাসাবাঁধা ভ্রান্তিজাল ঘুচাতে তৎপর। আশা করা যায়, অসত্য প্রচারণার মাধ্যমে আমেরিকা ও পাশ্চাত্য জগৎকে ভ্রান্তির বিবরে আটকে রাখা যাবে না।

তা সত্ত্বেও বাংলাদেশের রাজনৈতিক সমাজের এ ব্যাপারে সর্বোচ্চ সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত। মাঠে-ময়দানে, মঞ্চে কিংবা সামাজিক মাধ্যমে এমন কিছু বলা ও করা উচিত নয়, বহির্বিশ্বে যা ভুল বার্তা পৌঁছায়। মনে রাখা বাঞ্ছনীয়, সত্যিকার অর্থেই পৃথিবী এখন চলে এসেছে হাতের মুঠোর মধ্যে। কোনো খবরই দেশের গন্ডির মধ্যে আটকে থাকে না। কিছুদিন আগে লক্ষ্মীপুরে রোজার দিনে খাওয়ার অপরাধে কান ধরে একজন বয়স্ক লোককে ওঠবস করানো হলো। এই খবর ও খবরের ভিডিওচিত্র প্রচারিত হয়েছে সামাজিক মাধ্যমে, সংবাদপত্রে, টেলিভিশনে, পোর্টালে- সব জায়গায়। এই ছোট খবরটি দেশের বিপক্ষে কতখানি বিষবাষ্প তৈরি করেছে, সেটা কি তারা বুঝবেন যিনি বা যারা ঘটনাটি ঘটিয়েছেন! তিলকে তাল বানানোর লোকের অভাব নেই, দেশে ও বিদেশে। কাজেই সাধু সাবধান।

♦ লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক ও কথাসাহিত্যিক

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
বিএনপির জিরো টলারেন্স
বিএনপির জিরো টলারেন্স
পবিত্র আশুরা
পবিত্র আশুরা
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
উজানির মা ও ভাটার টান
উজানির মা ও ভাটার টান
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
থানায় হামলা
থানায় হামলা
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
সর্বশেষ খবর
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা

৫৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

আশুরার দিনের ফজিলত
আশুরার দিনের ফজিলত

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান
ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আশুরা সম্পর্কিত ঐতিহাসিক ঘটনাবলি
আশুরা সম্পর্কিত ঐতিহাসিক ঘটনাবলি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কন্যাকে গোপন কথা বলতেন নবীজি (সা.)
যে কন্যাকে গোপন কথা বলতেন নবীজি (সা.)

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৫৪ বছর পর গাভাস্কারের রেকর্ড ছাপিয়ে গেলেন গিল
৫৪ বছর পর গাভাস্কারের রেকর্ড ছাপিয়ে গেলেন গিল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামে শোক পালনের সীমারেখা
ইসলামে শোক পালনের সীমারেখা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’
মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো
যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানে ভবন ধসে নিহত বেড়ে ২১
পাকিস্তানে ভবন ধসে নিহত বেড়ে ২১

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আব্দুল্লাহর ক্যান্সার আক্রান্ত ভাইয়ের চিকিৎসার খোঁজ নিলেন তারেক রহমান
শহীদ আব্দুল্লাহর ক্যান্সার আক্রান্ত ভাইয়ের চিকিৎসার খোঁজ নিলেন তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ তলানিতে
অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ তলানিতে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২৭
টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২৭

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পায়ের গোড়ালি ভেঙে ছিটকে গেলেন বায়ার্ন তারকা জামাল মুসিয়ালা
পায়ের গোড়ালি ভেঙে ছিটকে গেলেন বায়ার্ন তারকা জামাল মুসিয়ালা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নয়জনের দল নিয়েই বায়ার্নকে হারিয়ে সেমিফাইনালে পিএসজি
নয়জনের দল নিয়েই বায়ার্নকে হারিয়ে সেমিফাইনালে পিএসজি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিশরে দুই মিনিবাসের সংঘর্ষে ৯ জন নিহত, আহত ১১
মিশরে দুই মিনিবাসের সংঘর্ষে ৯ জন নিহত, আহত ১১

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তানভীরের জবাব: ক্যাপ্টেনের ভরসাই আত্মবিশ্বাসের চাবিকাঠি
তানভীরের জবাব: ক্যাপ্টেনের ভরসাই আত্মবিশ্বাসের চাবিকাঠি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশে নাটোরকে এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান
নতুন বাংলাদেশে নাটোরকে এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনা ক্রীড়াঙ্গনকেও কলুষিত করেছে: হাফিজ
শেখ হাসিনা ক্রীড়াঙ্গনকেও কলুষিত করেছে: হাফিজ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল
দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা
সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল
ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে
ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান
মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম
জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ
৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ
কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’
আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান
আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান
এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন
যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে’
‘ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাজিত বাংলাদেশ
অপরাজিত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে
৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

লাকসামের এরশাদ শিকদার
লাকসামের এরশাদ শিকদার

প্রথম পৃষ্ঠা

নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে
নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা
অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা
আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা

নগর জীবন

ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে
ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে

নগর জীবন

মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু
মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু

শোবিজ

রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়
রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য
নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য

শোবিজ

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেখা হবে এশিয়ান কাপে
দেখা হবে এশিয়ান কাপে

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা
বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা

পেছনের পৃষ্ঠা

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক
বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক

প্রথম পৃষ্ঠা

তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা
তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা

মাঠে ময়দানে

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ
ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিজে তানিয়া বৃষ্টি
ডিজে তানিয়া বৃষ্টি

শোবিজ

নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের
নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের

নগর জীবন

বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা
বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা

শোবিজ

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব
ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব

মাঠে ময়দানে

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা