শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২১ মার্চ, ২০২৫

এক সাহসী প্রবীণ যুবকের কথা

মহিউদ্দিন খান মোহন
প্রিন্ট ভার্সন
এক সাহসী প্রবীণ যুবকের কথা

একেকজন তাঁকে একেক অভিধায় অভিহিত করেছেন। কেউ বলেছেন, ‘অকুতোভয় রাজনীতিবিদ’, কেউ বলেছেন ‘বিচক্ষণ ও প্রজ্ঞাবান’। আমি আমার লেখা ‘জরুরি অবস্থা বিএনপি ও কিছু না বলা কথা’ বইটি তাঁর নামে উৎসর্গপত্রে তাঁকে আখ্যায়িত করেছিলাম ‘বিএনপির দুর্দিনের কান্ডারি’। বর্ষীয়ান সাংবাদিক-সম্পাদক শফিক রেহমান বলেছিলেন ‘সাহসী প্রবীণ যুবক’। সব অভিধাই তাঁর জন্য প্রযোজ্য। তবে শফিক রেহমানের আখ্যাটি অভিনব সন্দেহ নেই। কেননা একজন প্রবীণ আবার কীভাবে যুবক হন? অনেকের কাছেই তা অবাস্তব মনে হতে পারে। আমরা সাধারণত বয়স এবং স্বাস্থ্যগত অবস্থা দেখেই কে যুবক, কে প্রবীণ কিংবা বৃদ্ধ তা নির্ধারণ করে থাকি। তবে কাজের মধ্য দিয়েও যে মানুষের নবীনত্ব ও প্রৌঢ়ত্বের বহিঃপ্রকাশ ঘটতে পারে, তা কিন্তু অস্বীকার করা যাবে না। অনেকে যুব বয়সেই চিন্তা ও কাজে প্রৌঢ় বা বৃদ্ধের মতো আচরণ করেন। আবার অনেকে প্রৌঢ়ত্বে পৌঁছেও নবযুবার মতো সাহস নিয়ে এগিয়ে যান। প্রচলিত কথা হলো, ‘সাহসী মানুষ কখনো বুড়িয়ে যায় না।’ হয়তো শারীরিকভাবে দুর্বল হতে পারেন, তবে মানসিকভাবে তিনি থাকেন সতেজ-সবুজ।

এক সাহসী প্রবীণ যুবকের কথাযাঁকে কেন্দ্র করে আমার এই গৌড়চন্দ্রিকা, তিনি বিএনপির সাবেক মহাসচিব মরহুম খোন্দকার দেলোয়ার হোসেন; যিনি দলের অত্যন্ত ঘোরতর বিপদের সময় দায়িত্ব পেয়ে তা সঠিকভাবে পালনের এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত স্থাপন করে গেছেন। শাসকের রক্তচক্ষুকে উপেক্ষা করে, নিজের এবং পরিবারের সদস্যদের জীবন ও নিরাপত্তাকে তুচ্ছজ্ঞান করে অবিচল থেকেছেন নীতি ও আদর্শের প্রতি। চরম পরাকাষ্ঠা দেখিয়েছেন দল ও নেতৃত্বের প্রতি আনুগত্যের।

এক কঠিন দুর্দিনে তাঁর সঙ্গে আমার ঘনিষ্ঠতা হয়েছিল। যদিও অনেক আগে থেকেই তাঁর নামের সঙ্গে পরিচিত ছিলাম। ১৯৭৭ সালে এইচএসসি পরীক্ষার পর ঢাকায় চলে আসি। সে সময় একদিন বড় ভাই ভাসানী ন্যাপের তৎকালীন কেন্দ্রীয় নেতা গিয়াসউদ্দিন খান বাদলের সঙ্গে আরমানিটোলা এলাকা দিয়ে আসার সময় একটি বাড়ির সামনে ঝোলানো নেমপ্লেটের প্রতি আমার দৃষ্টি আকর্ষণ করে বললেন, ‘ইনি একজন বড়মাপের রাজনীতিবিদ। আগে আমরা একই দল করতাম। তিনি এখন মোজাফফর ন্যাপের নেতা।’ দেখলাম বোর্ডে লেখা ‘এডভোকেট খোন্দকার দেলোয়ার হোসেন’। সেই ব্যক্তিটির সঙ্গে যে ঘনিষ্ঠ কর্মী হিসেবে দায়িত্ব পালনের সুযোগ হবে, তখন তা ঘুণাক্ষরেও মনে আসেনি। মোজাফফর ন্যাপ থেকে জাগদল, তারপর বিএনপিতে থিতু হয়েছিলেন খোন্দকার দেলোয়ার হোসেন। রাজনৈতিক অভিজ্ঞতায় তিনি অনেকের চেয়ে বড় হলেও সব সময় লো-প্রোফাইলে থেকেছেন। এই থাকাটা কিছুটা তাঁর অন্তর্মুখী চরিত্রের কারণে, কিছুটা রাজনীতির নানা কূটচালের শিকার হয়ে। ১৯৭৯ থেকে ২০০১ পর্যন্ত পাঁচবার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হলেও তাঁকে পূর্ণ মন্ত্রীর মর্যাদায় সংসদের চিফ হুইপ পদ নিয়েই সন্তুষ্ট থাকতে হয়েছে, মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব তাঁকে দেওয়া হয়নি। এ বিষয়ে জানতে চেয়েছিলাম একজন প্রবীণ বিএনপি নেতার কাছে। তিনি বলেছেন, ‘খোন্দকার দেলোয়ার হোসেন নিঃসন্দেহে একজন অভিজ্ঞ রাজনীতিবিদ। মন্ত্রিত্ব তাঁর প্রাপ্য। তবে জাতীয় সংসদে তাঁর মতো অভিজ্ঞ পার্লামেন্টারিয়ান অত্যন্ত প্রয়োজন বিধায় তাঁকে সেখানেই দেওয়া হয়ে থাকবে।’ খোন্দকার দেলোয়ার হোসেনকে মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব না দেওয়ার এটা কোনো গ্রহণযোগ্য কারণ কি না, সে বিতর্কে যাব না। দেখা গেছে, তাঁর চেয়ে কয়েক ধাপ নিচের নেতারা মন্ত্রিত্ব পেয়েছেন, কিন্তু তিনি পাননি। অবশ্য এ নিয়ে তাঁর কোনো ক্ষোভ বা আক্ষেপ ছিল না। একান্ত আলাপে একদিন জিজ্ঞেস করেছিলাম। বলেছিলেন, ‘কেবল তো রাজনীতির মেঠোপথে হাঁটছো, রাজপথে আসো, তারপর দেখবা কত জায়গায় কত গর্ত, খানাখন্দ আর কাঁটা ছড়ানো। ওইসব অতিক্রম করে এগোতে হয়। মন্ত্রী হইতে পারি নাই দুঃখ নাই। দল আমাকে যে কাজের জন্য উপযুক্ত মনে করেছে, সেখানেই রেখেছে। আমার কী-ই বা বলার থাকতে পারে।’ না, মুখ ফুটে তিনি বলেননি কোনো দিন। দলের দেওয়া দায়িত্ব নিবিষ্টচিত্তে পালন করে গেছেন বিশ্বস্ততার সঙ্গে। তাই দেখা গেল যখন তিনি দলের মহাসচিবের দায়িত্ব পেলেন, জীবনবাজি রেখে সে দায়িত্ব পালন করেছেন।

প্রধানমন্ত্রী (সাবেক) বেগম খালেদা জিয়ার সহকারী প্রেস সচিবের দায়িত্ব পালনকালে প্রায়ই জাতীয় সংসদ অধিবেশনে যেতে হতো। সেখানেই খোন্দকার দেলোয়ার হোসেনের সঙ্গে আমার সাক্ষাৎ ও পরিচয়। পরে ওয়ান-ইলেভেনের সময় ২০০৭ সালের ৩ সেপ্টেম্বর ম্যাডাম যখন তাঁকে মহাসচিব নিযুক্ত করলেন, তাঁর ন্যাম ভবনের বাসায় গিয়ে বললাম, ‘ভাই, আমি ম্যাডামের সহকারী প্রেস সচিব ছিলাম। এখনো সেই দায়িত্ব পালন করে চলেছি। ম্যাডামের নির্দেশ আছে তিনি যাঁকে দায়িত্ব দেবেন, তাঁর সঙ্গে কাজ করার।’ আমার দিকে তাকিয়ে তিনি বললেন, ‘হ, তোমারে তো দেখছি পার্লামেন্টের অফিসে। ঠিক আছে শুরু করো। মনে রাইখ, চরম বিপদের সময় দায়িত্ব পালন করছ। ঝুঁকি আছে কিন্তু।’ বলেছিলাম, ‘আপনি এই বয়সে যদি ঝুঁকি নিতে পারেন, আমি কেন পিছিয়ে যাব?’ সেই থেকে শুরু। তারপর থেকে তাঁর ন্যাম ভবনের বাসায় প্রায় প্রতিদিন যেতাম কাজের জন্য। দলের জন্য প্রেস বিজ্ঞপ্তি লেখা, প্রেস ব্রিফিংয়ের আয়োজন করা ইত্যাদি কাজ করতাম তাঁর নির্দেশনা মতো। কখনো কোনো ভুল হলে মৃদু তিরস্কারের সুরে বলতেন, ‘তোমার মতো অভিজ্ঞ মানুষ কেন ভুল করবে? হেসে মাথা নেড়ে বলতাম, ‘ভাই ভুল তো মানুষেরই হয়। আর ভুল না হলে শুদ্ধটা শিখব কী করে?’ মৃদু হেসে সায় দিতেন।

খোন্দকার দেলোয়ার হোসেনের রাজনৈতিক জীবনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সময় ২০০৭ সালের জরুরি অবস্থার সময় থেকে তাঁর তিরোধান পর্যন্ত। এর আগে তিনি তাঁর এলাকার জনপ্রিয় নেতা ছিলেন, জাতীয় সংসদে ভূমিকা রেখেছেন একজন দক্ষ পার্লামেন্টারিয়ান হিসেবে। কিন্তু জাতীয় রাজনীতিতে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা ছিল না। অবশ্য বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য হিসেবে দলীয় নীতিনির্ধারণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতেন। বিএনপি মহাসচিবের দায়িত্ব পাওয়ার পর গোটা দেশে তিনি পরিচিত হন জাতীয় নেতা হিসেবে। তদুপরি নীতির প্রশ্নে তাঁর আপসহীনতা ও দলের প্রতি বিশ্বস্ততা তাঁকে মানুষের কাছে নতুন পরিচয়ে পরিচিত করে।

তৎকালীন সেনাসমর্থিত কথিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রচ- চাপের মুখেও তিনি মাথা নত করেননি। অনেকেরই মনে থাকার কথা, ওই বছর ২৯ অক্টোবর রাতে বিএনপিকে ছিনতাইয়ের একটি অপচেষ্টা হয়েছিল। ওইদিন মধ্যরাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সাবেক অর্থমন্ত্রী এম সাইফুর রহমানের গুলশানের বাসায় ‘স্থায়ী কমিটির সভা’ নামে একটি একাঙ্কিকা মঞ্চস্থ হয়েছিল। এর নাটের গুরু ছিলেন বহিষ্কৃত সাবেক মহাসচিব আবদুল মান্নান ভূঁইয়া। আর নাটকের পরিচালক ছিল সরকারের একটি ক্ষমতাধর গোয়েন্দা সংস্থা, তথা খোদ সরকার। ওইদিন সকালে যথারীতি মহাসচিব খোন্দকার দেলোয়ার হোসেনের বাসায় গিয়ে শুনলাম তিনি বাসায় নেই। পরে জানলাম তিনি বারডেম হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। সিনিয়র এক সাংবাদিক আমাকে জানালেন, বিএনপিকে হাইজ্যাক করার চেষ্টা হচ্ছে। বিকালে ফোন করলাম রুহুল কবির রিজভীকে। মহাসচিবের কথা জিজ্ঞেস করায় তিনি জানালেন, ‘উনি নিরাপদ স্থানে আছেন, আমিও সরে গেছি। আপনিও সরে যান। মহাসচিবকে না পেলে ওরা আমাকে বা আপনাকে খুঁজতে পারে।’ মন খারাপ করে দৈনিক দিনকাল অফিসে বসে থাকলাম। কী করা যায় ভাবছি। অবশেষে পরিচিত একজনের বাসায় রাত কাটানোর সিদ্ধান্ত নিলাম। বাসার সবাই ঘুমিয়ে পড়লেও তাদের টেলিভিশন সেটটি সামনে নিয়ে বসে থাকলাম। রাত ১২টার দিকে চ্যানেল আইয়ের পর্দায় লেখা ভেসে উঠল সাইফুর রহমানের বাসায় স্ট্যান্ডিং কমিটির মিটিং হচ্ছে। সাড়ে ১২টার দিকে সাইফুর রহমান সাংবাদিকদের ব্রিফ করলেন। খবরে বলা হলো, ‘বিএনপির স্থায়ী কমিটির বিশেষ সভায় সাইফুর রহমানকে দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান করা হয়েছে। অসুস্থতার জন্য খোন্দকার দেলোয়ার হোসেনকে অব্যাহতি দিয়ে মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমদকে অস্থায়ী মহাসচিব নিযুক্ত করা হয়েছে। খবরে বলা হলো, ওই সভায় এম সাইফুর রহমান, এম শামসুল ইসলাম, অ্যাডভোকেট খন্দকার মাহবুব উদ্দিন আহমাদ, লে. জে. (অব.) মাহবুবুর রহমান, চৌধুরী তানভীর আহমদ সিদ্দিকী এবং বহিষ্কৃত নেতা আবদুল মান্নান ভূঁইয়া উপস্থিত ছিলেন। (সূত্র : জরুরি অবস্থা বিএনপি ও কিছু না বলা কথা)। আমি রুহুল কবির রিজভীকে ফোন করে আমাদের করণীয় জানতে চাইলাম। তিনি বললেন, ‘মহাসচিবের উদ্ধৃতি দিয়ে যে কটা সম্ভব পত্রিকা ও টিভিতে জানিয়ে দিন, এটা বিএনপির গঠনতন্ত্রবিরোধী তৎপরতা। বিএনপির নেতা-কর্মীরা এ অবৈধ সিদ্ধান্ত প্রত্যাখ্যান করছে।’ আমি প্রথমেই ফোন করলাম চ্যানেল আইয়ের সালেহ শিবলীকে। তিনি বললেন, ‘আমি এটা রিজভীর স্বকণ্ঠে প্রচার করতে চাই।’ আমি রিজভীর সঙ্গে কথা বলে তার ব্যবস্থা করলাম। এর আধা ঘণ্টা পরেই চ্যানেল আইয়ে রিজভীর স্বকণ্ঠ বিবৃতি প্রচারিত হলো।

পরদিন সকালে গেলাম বারডেম হাসপাতালে। সাংবাদিকদের চলে আসতে বললাম। বেলা ১টার মধ্যে সবাই বারডেম হাসপাতালের ১৫০৩ নম্বর কেবিনে উপস্থিত হলো। নাকে-মুখে নল লাগানো অসুস্থ খোন্দকার দেলোয়ার হোসেন সেদিন সাহসিকতার সঙ্গে যে বক্তব্য রেখেছিলেন, তাতে ষড়যন্ত্রকারীদের সব ষড়যন্ত্র ভেস্তে গিয়েছিল। তিনি বলেছিলেন, কীভাবে গোয়েন্দা সংস্থার লোকেরা সাইফুর রহমানের বাসার ওই মিটিংয়ে না গেলে তাঁকে হত্যা ও তাঁর পরিবারকে ডেস্ট্রয় (ধ্বংস) করার হুমকি দিয়েছিল। কিন্তু তিনি কৌশলে বাসা থেকে বেরিয়ে আত্মগোপন করেছিলেন খিলগাঁওয়ে সাবেক ছাত্রনেতা জাহাঙ্গীর আলম মিন্টুর শ্বশুরের বাসায়। পরবর্তী সময়ে অনেকেই বলেছেন, ওই রাতে মহাসচিব যদি বুদ্ধিমত্তার সঙ্গে পরিস্থিতি মোকাবিলা না করতেন, তাহলে বিএনপির ইতিহাস আজ অন্যভাবে লিখতে হতো। বিএনপিকে ছিনতাই করে তা থেকে জিয়া পরিবারকে উৎখাতের জঘন্য এক পরিকল্পনা করা হয়েছিল সেদিন। খোন্দকার দেলোয়ার হোসেনের দৃঢ়তা ও কুশলতার কারণে ওদের সে চক্রান্ত বিফলে গেছে। সেই দুঃসময়ে বিএনপিকে রক্ষা করতে দেলোয়ার ভাই যে ভূমিকা পালন করেছেন, পরবর্তী সময়ে অনেকেই তাকে দুঃসাহসী কাজ বলে অভিহিত করেছেন, প্রশংসা করেছেন। তবে সবচেয়ে তাৎপর্যপূর্ণ কথা বলেছিলেন শ্রমিক দলনেতা আনোয়ার হোসেন। ২০০৮ সালের ১১ সেপ্টেম্বর ম্যাডাম মুক্তি পান। কয়েক দিন পর গুলশানের কার্যালয়ে শ্রমিক দলের একটি সভা হয়েছিল। তাতে তিনি বলেছিলেন, ‘ম্যাডাম, আপনি জেলে যাওয়ার পর ঢাকায় একটি ব্যাংকের লকার ভেঙে ডাকাতি হয়েছে। কিন্তু আপনি বিএনপিকে এমন এক লকারে রেখে গিয়েছিলেন, যে লকার ভাঙা তো দূরের কথা, কেউ সেটাকে স্পর্শও করতে পারেনি। সে লকার মহাসচিব খোন্দকার দেলোয়ার হোসেন।’

এর চেয়ে বড় স্বীকৃতি আর কী হতে পারে? ওয়ান-ইলেভেনের দুর্যোগের সময়ে বিএনপির জন্য খোন্দকার দেলোয়ার দুর্ভেদ্য লকার হিসেবেই কাজ করেছেন। এ বছর তাঁর ১৪তম মৃত্যুবাষিকীতে তাঁকে স্মরণ করছি গভীর শ্রদ্ধায়। কামনা করি তাঁর বিদেহী রুহের মাগফিরাত।

♦ লেখক : সাংবাদিক ও রাজনীতি বিশ্লেষক

 

এই বিভাগের আরও খবর
শ্রম সংস্কার
শ্রম সংস্কার
সুতা আমদানি নয়
সুতা আমদানি নয়
একদিন সবাইকে মরতে হবে
একদিন সবাইকে মরতে হবে
অতি উৎসাহীদের থামাতে হবে এখনই
অতি উৎসাহীদের থামাতে হবে এখনই
গণহত্যার জন্য পাকিস্তানকে ক্ষমা চাইতে হবে
গণহত্যার জন্য পাকিস্তানকে ক্ষমা চাইতে হবে
পলিটেকনিক আন্দোলন
পলিটেকনিক আন্দোলন
বিচার বিভাগের মর্যাদা
বিচার বিভাগের মর্যাদা
বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক গ্রহণযোগ্য নয়
বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক গ্রহণযোগ্য নয়
যুবসমাজই দেশের চালিকাশক্তি
যুবসমাজই দেশের চালিকাশক্তি
সরকার রক্ষার আন্দোলন
সরকার রক্ষার আন্দোলন
শুঁটকি থেকে সিংহদুয়ার
শুঁটকি থেকে সিংহদুয়ার
মহানবীর পারিবারিক জীবন
মহানবীর পারিবারিক জীবন
সর্বশেষ খবর
বাঁশখালীতে লবণের মাঠ দখল নিয়ে গোলাগুলিতে আহত ৩০
বাঁশখালীতে লবণের মাঠ দখল নিয়ে গোলাগুলিতে আহত ৩০

এই মাত্র | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বানারীপাড়ায় শিক্ষিকার ঘরে মধ্যরাতে ডাকাতি, ২১ ভরি স্বর্ণালঙ্কার লুট
বানারীপাড়ায় শিক্ষিকার ঘরে মধ্যরাতে ডাকাতি, ২১ ভরি স্বর্ণালঙ্কার লুট

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাবিতে কুয়েটের শিক্ষার্থীদের অনশনের প্রতি সংহতি
ঢাবিতে কুয়েটের শিক্ষার্থীদের অনশনের প্রতি সংহতি

১৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় যুদ্ধবিরতি নিয়ে আলোচনা করতে কায়রো যাচ্ছে হামাসের প্রতিনিধিদল
গাজায় যুদ্ধবিরতি নিয়ে আলোচনা করতে কায়রো যাচ্ছে হামাসের প্রতিনিধিদল

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিয়েল এস্টেট কেলেঙ্কারিতে মহেশবাবু
রিয়েল এস্টেট কেলেঙ্কারিতে মহেশবাবু

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নাগের চরিত্রে অক্ষয় নয়, চূড়ান্ত কার্তিক
নাগের চরিত্রে অক্ষয় নয়, চূড়ান্ত কার্তিক

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জালিয়াতির শিকার সনু
জালিয়াতির শিকার সনু

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ডক্টরেট ও স্বর্ণপদকে সম্মানিত অভিনেত্রী মিঠাই
ডক্টরেট ও স্বর্ণপদকে সম্মানিত অভিনেত্রী মিঠাই

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কুয়েট উপাচার্যের পদত্যাগের দাবিতে শাহবাগে ‘ব্লকেড’
কুয়েট উপাচার্যের পদত্যাগের দাবিতে শাহবাগে ‘ব্লকেড’

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিরাপত্তার জন্যই কি ভারত ছেড়ে হঠাৎ বিদেশে স্থায়ী সাইফ?
নিরাপত্তার জন্যই কি ভারত ছেড়ে হঠাৎ বিদেশে স্থায়ী সাইফ?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৮২-তেও অমিতাভের ফিটনেস রহস্য জানালেন নিজেই
৮২-তেও অমিতাভের ফিটনেস রহস্য জানালেন নিজেই

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেনের মিত্ররা লন্ডনে বৈঠক করবে বুধবার
ইউক্রেনের মিত্ররা লন্ডনে বৈঠক করবে বুধবার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক এডিসি নাজমুলের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
সাবেক এডিসি নাজমুলের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্নীতির তথ্য চাওয়ায় কালের কণ্ঠের সাংবাদিককে উল্টো সাজা দিলেন ইউএনও
দুর্নীতির তথ্য চাওয়ায় কালের কণ্ঠের সাংবাদিককে উল্টো সাজা দিলেন ইউএনও

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিশু সোয়াইবের সারা শরীরজুড়ে ছ্যাঁকা, হাতের নখ উপড়ানো, করানো হতো ভিক্ষা
শিশু সোয়াইবের সারা শরীরজুড়ে ছ্যাঁকা, হাতের নখ উপড়ানো, করানো হতো ভিক্ষা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদ কেনাকাটায় সারা’র র‌্যাফেল ড্র বিজয়ীদের নাম ঘোষণা
ঈদ কেনাকাটায় সারা’র র‌্যাফেল ড্র বিজয়ীদের নাম ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

নরসিংদীতে ইউপি সদস্যকে কুপিয়ে হত্যা
নরসিংদীতে ইউপি সদস্যকে কুপিয়ে হত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাগুরায় বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১৫
মাগুরায় বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১৫

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনের ফেরত দেওয়া যুক্তরাষ্ট্রের বোয়িংয়ে নজর ভারতের
চীনের ফেরত দেওয়া যুক্তরাষ্ট্রের বোয়িংয়ে নজর ভারতের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের রাজনৈতিক কৌশলের সঙ্গে নাৎসি জার্মানির মিল দেখছেন আল গোর
ট্রাম্পের রাজনৈতিক কৌশলের সঙ্গে নাৎসি জার্মানির মিল দেখছেন আল গোর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবর আজমদের কোচ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে মাইক হেসন
বাবর আজমদের কোচ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে মাইক হেসন

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইডেনে ঢোকায় নিষেধাজ্ঞা প্রসঙ্গে যা বললেন ভোগলে
ইডেনে ঢোকায় নিষেধাজ্ঞা প্রসঙ্গে যা বললেন ভোগলে

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৈশ্বিক প্রবৃদ্ধি হ্রাসের পূর্বাভাস আইএমএফের
বৈশ্বিক প্রবৃদ্ধি হ্রাসের পূর্বাভাস আইএমএফের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেয়ের জন্য দুবাইয়ে বাড়ি কিনলেন অভিষেক-ঐশ্বরিয়া!
মেয়ের জন্য দুবাইয়ে বাড়ি কিনলেন অভিষেক-ঐশ্বরিয়া!

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কুতুবদিয়ায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্রাণ গেল যুবকের
কুতুবদিয়ায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্রাণ গেল যুবকের

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিঙ্কডইনে ১০ সেকেন্ডের জন্য এক নারীকে পাঠালেন ক্রেডিট কার্ড, তারপর...
লিঙ্কডইনে ১০ সেকেন্ডের জন্য এক নারীকে পাঠালেন ক্রেডিট কার্ড, তারপর...

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নরসিংদীতে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবক নিহত
নরসিংদীতে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবক নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে গাঁজাসহ গ্রেফতার দুই
মুন্সিগঞ্জে গাঁজাসহ গ্রেফতার দুই

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের হাতে অতি গোপনীয়-এআই সক্ষমতাসম্পন্ন অস্ত্র!
ইরানের হাতে অতি গোপনীয়-এআই সক্ষমতাসম্পন্ন অস্ত্র!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এপ্রিলের ২১ দিনে এলো ১৯৬ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
এপ্রিলের ২১ দিনে এলো ১৯৬ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশি নই বলা টিউলিপ বাংলাদেশের এনআইডি-পাসপোর্টধারী
বাংলাদেশি নই বলা টিউলিপ বাংলাদেশের এনআইডি-পাসপোর্টধারী

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক জামায়াতপন্থী ব্যবসায়ী গাড়িটি দিয়েছেন: হান্নান মাসউদ
এক জামায়াতপন্থী ব্যবসায়ী গাড়িটি দিয়েছেন: হান্নান মাসউদ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপি থেকে গাজী সালাউদ্দিন তানভীরকে সাময়িক অব্যাহতি
এনসিপি থেকে গাজী সালাউদ্দিন তানভীরকে সাময়িক অব্যাহতি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পলকের ‘হারানো সোয়েটার’ পাওয়া গেছে
পলকের ‘হারানো সোয়েটার’ পাওয়া গেছে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ থেকে ৭২৫ সেনাসদস্য নেবে কাতার: প্রেস সচিব
বাংলাদেশ থেকে ৭২৫ সেনাসদস্য নেবে কাতার: প্রেস সচিব

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে প্রথমবারের মতো সরাসরি আলোচনায় আগ্রহ পুতিনের
যুদ্ধ বন্ধে প্রথমবারের মতো সরাসরি আলোচনায় আগ্রহ পুতিনের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ভিসার মেয়াদের বেশি অবস্থান করলেই ৫০ হাজার রিয়াল পর্যন্ত জরিমানা, ৬ মাসের জেল
সৌদিতে ভিসার মেয়াদের বেশি অবস্থান করলেই ৫০ হাজার রিয়াল পর্যন্ত জরিমানা, ৬ মাসের জেল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ প্রকাশ
পাকিস্তানে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ প্রকাশ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইশরাকের গেজেট প্রকাশ নিয়ে আইন মন্ত্রণালয়ের পরামর্শ চেয়ে ইসির চিঠি
ইশরাকের গেজেট প্রকাশ নিয়ে আইন মন্ত্রণালয়ের পরামর্শ চেয়ে ইসির চিঠি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় জন্ম নিবন্ধন সংশোধন করতে গিয়ে শিক্ষার্থী নিখোঁজ
কুমিল্লায় জন্ম নিবন্ধন সংশোধন করতে গিয়ে শিক্ষার্থী নিখোঁজ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আদালত প্রাঙ্গণে কামরুল-দীপু মনি-পলকদের ওপর ডিম নিক্ষেপ
আদালত প্রাঙ্গণে কামরুল-দীপু মনি-পলকদের ওপর ডিম নিক্ষেপ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দোহায় পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা
দোহায় পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে বিয়ে করলে বা বাচ্চা হলেই মিলবে ৬ লাখ টাকা!
যুক্তরাষ্ট্রে বিয়ে করলে বা বাচ্চা হলেই মিলবে ৬ লাখ টাকা!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াত নেতা এটিএম আজহারের আপিল শুনানি পেছাল
জামায়াত নেতা এটিএম আজহারের আপিল শুনানি পেছাল

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পারভেজ হত্যাকাণ্ড: সেই দুই ছাত্রীকে বহিষ্কার
পারভেজ হত্যাকাণ্ড: সেই দুই ছাত্রীকে বহিষ্কার

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশকে ৬২ কোটি ৬০ লাখ মার্কিন ডলার ঋণ দিবে কোরিয়া
বাংলাদেশকে ৬২ কোটি ৬০ লাখ মার্কিন ডলার ঋণ দিবে কোরিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হাতে অতি গোপনীয়-এআই সক্ষমতাসম্পন্ন অস্ত্র!
ইরানের হাতে অতি গোপনীয়-এআই সক্ষমতাসম্পন্ন অস্ত্র!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সকালে মধু খাওয়ার উপকারিতা
সকালে মধু খাওয়ার উপকারিতা

১৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার মিছিলে গুলি চালানো যুবলীগ নেতা গ্রেফতার
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার মিছিলে গুলি চালানো যুবলীগ নেতা গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হাসিনাকে দেয়া ডিগ্রি বাতিলের বিষয়টি পর্যালোচনা করছে অস্ট্রেলিয়ার শীর্ষ বিশ্ববিদ্যালয়
হাসিনাকে দেয়া ডিগ্রি বাতিলের বিষয়টি পর্যালোচনা করছে অস্ট্রেলিয়ার শীর্ষ বিশ্ববিদ্যালয়

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার আমিরের মায়ের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক
কাতার আমিরের মায়ের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেনজীরের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলের রেড অ্যালার্ট জারি
বেনজীরের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলের রেড অ্যালার্ট জারি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড্ডয়নের আগে উড়োজাহাজে আগুন, অল্পের জন্য প্রাণ রক্ষা পেল ২৯৪ যাত্রী
উড্ডয়নের আগে উড়োজাহাজে আগুন, অল্পের জন্য প্রাণ রক্ষা পেল ২৯৪ যাত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাস্টবিন থেকে উদ্ধার শিশু পেল মায়ের কোল
ডাস্টবিন থেকে উদ্ধার শিশু পেল মায়ের কোল

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্কিন শেয়ারবাজারে ধস, তিন বছরে সর্বনিম্ন ডলারের দাম
মার্কিন শেয়ারবাজারে ধস, তিন বছরে সর্বনিম্ন ডলারের দাম

৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

চীনের ‘ক্লিন এনার্জি’ হাইড্রোজেন বোমা কতটা বিধ্বংসী?
চীনের ‘ক্লিন এনার্জি’ হাইড্রোজেন বোমা কতটা বিধ্বংসী?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের গাজাবাসীকে সমর্থন, যা বললেন অ্যাঞ্জেলিনা জোলি
ফের গাজাবাসীকে সমর্থন, যা বললেন অ্যাঞ্জেলিনা জোলি

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সিলেট টেস্ট: কত রান হলে জিততে পারে বাংলাদেশ?
সিলেট টেস্ট: কত রান হলে জিততে পারে বাংলাদেশ?

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাশ্মীরে বন্দুক হামলায় ২৬ পর্যটক নিহত
কাশ্মীরে বন্দুক হামলায় ২৬ পর্যটক নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংস্কার রাষ্ট্রের বিষয়, তাই তাড়াহুড়া নয় : সালাহউদ্দিন
সংস্কার রাষ্ট্রের বিষয়, তাই তাড়াহুড়া নয় : সালাহউদ্দিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
জুন টাইমলাইনে ইউনূস
জুন টাইমলাইনে ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার সঞ্চয়পত্র বন্ধক রেখে মিলবে ঋণ
এবার সঞ্চয়পত্র বন্ধক রেখে মিলবে ঋণ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্বব্যাংকের সঙ্গে শিগগিরই ৭৯০০ কোটি টাকার চুক্তি
বিশ্বব্যাংকের সঙ্গে শিগগিরই ৭৯০০ কোটি টাকার চুক্তি

নগর জীবন

মহাবিপদ অ্যান্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্সে
মহাবিপদ অ্যান্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্সে

পেছনের পৃষ্ঠা

আট ঘণ্টার ম্যারাথন বৈঠক
আট ঘণ্টার ম্যারাথন বৈঠক

প্রথম পৃষ্ঠা

পৃথিবীর জন্য আশার বাতিঘর হতে চায় বাংলাদেশ
পৃথিবীর জন্য আশার বাতিঘর হতে চায় বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

অতি উৎসাহীদের থামাতে হবে এখনই
অতি উৎসাহীদের থামাতে হবে এখনই

সম্পাদকীয়

বেতন-ভাতা অনিয়মিত ময়লা ফেলে প্রতিবাদ
বেতন-ভাতা অনিয়মিত ময়লা ফেলে প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

নানান সমস্যার মধ্যে আছেন ব্যবসায়ীরা
নানান সমস্যার মধ্যে আছেন ব্যবসায়ীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

উৎপাদনে ধস বড় ক্ষতি ব্যবসায়
উৎপাদনে ধস বড় ক্ষতি ব্যবসায়

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমের সাজা যাবজ্জীবন, হত্যায় ফাঁসি
গুমের সাজা যাবজ্জীবন, হত্যায় ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই কলেজ ফের রণক্ষেত্র
দুই কলেজ ফের রণক্ষেত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীর আলু যাচ্ছে মালয়েশিয়ায়
রাজশাহীর আলু যাচ্ছে মালয়েশিয়ায়

নগর জীবন

সুবাস ছড়াচ্ছে স্বর্ণচাঁপা
সুবাস ছড়াচ্ছে স্বর্ণচাঁপা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিকে কার কথায় হিংসা করছেন
বিএনপিকে কার কথায় হিংসা করছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

নথি কোথায় সাগর রুনি হত্যা মামলার
নথি কোথায় সাগর রুনি হত্যা মামলার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি কার্যালয়ে ককটেল হামলায় গ্রেপ্তার ৩
বিএনপি কার্যালয়ে ককটেল হামলায় গ্রেপ্তার ৩

দেশগ্রাম

বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রথম কাজ খাল খনন কর্মসূচি
বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রথম কাজ খাল খনন কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমতায় যে বসে লুটেপুটে খেতে চায়
ক্ষমতায় যে বসে লুটেপুটে খেতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

গণহত্যার জন্য পাকিস্তানকে ক্ষমা চাইতে হবে
গণহত্যার জন্য পাকিস্তানকে ক্ষমা চাইতে হবে

সম্পাদকীয়

পদ্মায় জালে ৩০ কেজির বাঘাইড়
পদ্মায় জালে ৩০ কেজির বাঘাইড়

দেশগ্রাম

বিএনপি গত ১৫ বছর দেশের মাটি ছাড়েনি
বিএনপি গত ১৫ বছর দেশের মাটি ছাড়েনি

নগর জীবন

ভাতিজা হত্যার অভিযোগ চাচার বিরুদ্ধে
ভাতিজা হত্যার অভিযোগ চাচার বিরুদ্ধে

দেশগ্রাম

ভবদহ সমস্যার স্থায়ী সমাধানের পথে হাঁটছে সরকার
ভবদহ সমস্যার স্থায়ী সমাধানের পথে হাঁটছে সরকার

নগর জীবন

র‌্যাবের গুলিতে নিহতের ঘটনায় দুই মামলা
র‌্যাবের গুলিতে নিহতের ঘটনায় দুই মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

মশক নিধন ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে সেনাবাহিনী
মশক নিধন ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে সেনাবাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

গৃহপরিচারিকা নির্যাতনে পরীমণির বিরুদ্ধে মামলা
গৃহপরিচারিকা নির্যাতনে পরীমণির বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

তিন হত্যা মামলায় গাজীপুর আদালতে দীপু মনি-পলকসহ ছয়জন
তিন হত্যা মামলায় গাজীপুর আদালতে দীপু মনি-পলকসহ ছয়জন

নগর জীবন

বিএনপির দুই নেতার বিরোধ সংঘর্ষে চার গ্রামের মানুষ
বিএনপির দুই নেতার বিরোধ সংঘর্ষে চার গ্রামের মানুষ

দেশগ্রাম

ভবেশের মৃত্যুর চার দিন পর হত্যা মামলা
ভবেশের মৃত্যুর চার দিন পর হত্যা মামলা

দেশগ্রাম