শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২১ মার্চ, ২০২৫

এক সাহসী প্রবীণ যুবকের কথা

মহিউদ্দিন খান মোহন
প্রিন্ট ভার্সন
এক সাহসী প্রবীণ যুবকের কথা

একেকজন তাঁকে একেক অভিধায় অভিহিত করেছেন। কেউ বলেছেন, ‘অকুতোভয় রাজনীতিবিদ’, কেউ বলেছেন ‘বিচক্ষণ ও প্রজ্ঞাবান’। আমি আমার লেখা ‘জরুরি অবস্থা বিএনপি ও কিছু না বলা কথা’ বইটি তাঁর নামে উৎসর্গপত্রে তাঁকে আখ্যায়িত করেছিলাম ‘বিএনপির দুর্দিনের কান্ডারি’। বর্ষীয়ান সাংবাদিক-সম্পাদক শফিক রেহমান বলেছিলেন ‘সাহসী প্রবীণ যুবক’। সব অভিধাই তাঁর জন্য প্রযোজ্য। তবে শফিক রেহমানের আখ্যাটি অভিনব সন্দেহ নেই। কেননা একজন প্রবীণ আবার কীভাবে যুবক হন? অনেকের কাছেই তা অবাস্তব মনে হতে পারে। আমরা সাধারণত বয়স এবং স্বাস্থ্যগত অবস্থা দেখেই কে যুবক, কে প্রবীণ কিংবা বৃদ্ধ তা নির্ধারণ করে থাকি। তবে কাজের মধ্য দিয়েও যে মানুষের নবীনত্ব ও প্রৌঢ়ত্বের বহিঃপ্রকাশ ঘটতে পারে, তা কিন্তু অস্বীকার করা যাবে না। অনেকে যুব বয়সেই চিন্তা ও কাজে প্রৌঢ় বা বৃদ্ধের মতো আচরণ করেন। আবার অনেকে প্রৌঢ়ত্বে পৌঁছেও নবযুবার মতো সাহস নিয়ে এগিয়ে যান। প্রচলিত কথা হলো, ‘সাহসী মানুষ কখনো বুড়িয়ে যায় না।’ হয়তো শারীরিকভাবে দুর্বল হতে পারেন, তবে মানসিকভাবে তিনি থাকেন সতেজ-সবুজ।

এক সাহসী প্রবীণ যুবকের কথাযাঁকে কেন্দ্র করে আমার এই গৌড়চন্দ্রিকা, তিনি বিএনপির সাবেক মহাসচিব মরহুম খোন্দকার দেলোয়ার হোসেন; যিনি দলের অত্যন্ত ঘোরতর বিপদের সময় দায়িত্ব পেয়ে তা সঠিকভাবে পালনের এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত স্থাপন করে গেছেন। শাসকের রক্তচক্ষুকে উপেক্ষা করে, নিজের এবং পরিবারের সদস্যদের জীবন ও নিরাপত্তাকে তুচ্ছজ্ঞান করে অবিচল থেকেছেন নীতি ও আদর্শের প্রতি। চরম পরাকাষ্ঠা দেখিয়েছেন দল ও নেতৃত্বের প্রতি আনুগত্যের।

এক কঠিন দুর্দিনে তাঁর সঙ্গে আমার ঘনিষ্ঠতা হয়েছিল। যদিও অনেক আগে থেকেই তাঁর নামের সঙ্গে পরিচিত ছিলাম। ১৯৭৭ সালে এইচএসসি পরীক্ষার পর ঢাকায় চলে আসি। সে সময় একদিন বড় ভাই ভাসানী ন্যাপের তৎকালীন কেন্দ্রীয় নেতা গিয়াসউদ্দিন খান বাদলের সঙ্গে আরমানিটোলা এলাকা দিয়ে আসার সময় একটি বাড়ির সামনে ঝোলানো নেমপ্লেটের প্রতি আমার দৃষ্টি আকর্ষণ করে বললেন, ‘ইনি একজন বড়মাপের রাজনীতিবিদ। আগে আমরা একই দল করতাম। তিনি এখন মোজাফফর ন্যাপের নেতা।’ দেখলাম বোর্ডে লেখা ‘এডভোকেট খোন্দকার দেলোয়ার হোসেন’। সেই ব্যক্তিটির সঙ্গে যে ঘনিষ্ঠ কর্মী হিসেবে দায়িত্ব পালনের সুযোগ হবে, তখন তা ঘুণাক্ষরেও মনে আসেনি। মোজাফফর ন্যাপ থেকে জাগদল, তারপর বিএনপিতে থিতু হয়েছিলেন খোন্দকার দেলোয়ার হোসেন। রাজনৈতিক অভিজ্ঞতায় তিনি অনেকের চেয়ে বড় হলেও সব সময় লো-প্রোফাইলে থেকেছেন। এই থাকাটা কিছুটা তাঁর অন্তর্মুখী চরিত্রের কারণে, কিছুটা রাজনীতির নানা কূটচালের শিকার হয়ে। ১৯৭৯ থেকে ২০০১ পর্যন্ত পাঁচবার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হলেও তাঁকে পূর্ণ মন্ত্রীর মর্যাদায় সংসদের চিফ হুইপ পদ নিয়েই সন্তুষ্ট থাকতে হয়েছে, মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব তাঁকে দেওয়া হয়নি। এ বিষয়ে জানতে চেয়েছিলাম একজন প্রবীণ বিএনপি নেতার কাছে। তিনি বলেছেন, ‘খোন্দকার দেলোয়ার হোসেন নিঃসন্দেহে একজন অভিজ্ঞ রাজনীতিবিদ। মন্ত্রিত্ব তাঁর প্রাপ্য। তবে জাতীয় সংসদে তাঁর মতো অভিজ্ঞ পার্লামেন্টারিয়ান অত্যন্ত প্রয়োজন বিধায় তাঁকে সেখানেই দেওয়া হয়ে থাকবে।’ খোন্দকার দেলোয়ার হোসেনকে মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব না দেওয়ার এটা কোনো গ্রহণযোগ্য কারণ কি না, সে বিতর্কে যাব না। দেখা গেছে, তাঁর চেয়ে কয়েক ধাপ নিচের নেতারা মন্ত্রিত্ব পেয়েছেন, কিন্তু তিনি পাননি। অবশ্য এ নিয়ে তাঁর কোনো ক্ষোভ বা আক্ষেপ ছিল না। একান্ত আলাপে একদিন জিজ্ঞেস করেছিলাম। বলেছিলেন, ‘কেবল তো রাজনীতির মেঠোপথে হাঁটছো, রাজপথে আসো, তারপর দেখবা কত জায়গায় কত গর্ত, খানাখন্দ আর কাঁটা ছড়ানো। ওইসব অতিক্রম করে এগোতে হয়। মন্ত্রী হইতে পারি নাই দুঃখ নাই। দল আমাকে যে কাজের জন্য উপযুক্ত মনে করেছে, সেখানেই রেখেছে। আমার কী-ই বা বলার থাকতে পারে।’ না, মুখ ফুটে তিনি বলেননি কোনো দিন। দলের দেওয়া দায়িত্ব নিবিষ্টচিত্তে পালন করে গেছেন বিশ্বস্ততার সঙ্গে। তাই দেখা গেল যখন তিনি দলের মহাসচিবের দায়িত্ব পেলেন, জীবনবাজি রেখে সে দায়িত্ব পালন করেছেন।

প্রধানমন্ত্রী (সাবেক) বেগম খালেদা জিয়ার সহকারী প্রেস সচিবের দায়িত্ব পালনকালে প্রায়ই জাতীয় সংসদ অধিবেশনে যেতে হতো। সেখানেই খোন্দকার দেলোয়ার হোসেনের সঙ্গে আমার সাক্ষাৎ ও পরিচয়। পরে ওয়ান-ইলেভেনের সময় ২০০৭ সালের ৩ সেপ্টেম্বর ম্যাডাম যখন তাঁকে মহাসচিব নিযুক্ত করলেন, তাঁর ন্যাম ভবনের বাসায় গিয়ে বললাম, ‘ভাই, আমি ম্যাডামের সহকারী প্রেস সচিব ছিলাম। এখনো সেই দায়িত্ব পালন করে চলেছি। ম্যাডামের নির্দেশ আছে তিনি যাঁকে দায়িত্ব দেবেন, তাঁর সঙ্গে কাজ করার।’ আমার দিকে তাকিয়ে তিনি বললেন, ‘হ, তোমারে তো দেখছি পার্লামেন্টের অফিসে। ঠিক আছে শুরু করো। মনে রাইখ, চরম বিপদের সময় দায়িত্ব পালন করছ। ঝুঁকি আছে কিন্তু।’ বলেছিলাম, ‘আপনি এই বয়সে যদি ঝুঁকি নিতে পারেন, আমি কেন পিছিয়ে যাব?’ সেই থেকে শুরু। তারপর থেকে তাঁর ন্যাম ভবনের বাসায় প্রায় প্রতিদিন যেতাম কাজের জন্য। দলের জন্য প্রেস বিজ্ঞপ্তি লেখা, প্রেস ব্রিফিংয়ের আয়োজন করা ইত্যাদি কাজ করতাম তাঁর নির্দেশনা মতো। কখনো কোনো ভুল হলে মৃদু তিরস্কারের সুরে বলতেন, ‘তোমার মতো অভিজ্ঞ মানুষ কেন ভুল করবে? হেসে মাথা নেড়ে বলতাম, ‘ভাই ভুল তো মানুষেরই হয়। আর ভুল না হলে শুদ্ধটা শিখব কী করে?’ মৃদু হেসে সায় দিতেন।

খোন্দকার দেলোয়ার হোসেনের রাজনৈতিক জীবনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সময় ২০০৭ সালের জরুরি অবস্থার সময় থেকে তাঁর তিরোধান পর্যন্ত। এর আগে তিনি তাঁর এলাকার জনপ্রিয় নেতা ছিলেন, জাতীয় সংসদে ভূমিকা রেখেছেন একজন দক্ষ পার্লামেন্টারিয়ান হিসেবে। কিন্তু জাতীয় রাজনীতিতে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা ছিল না। অবশ্য বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য হিসেবে দলীয় নীতিনির্ধারণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতেন। বিএনপি মহাসচিবের দায়িত্ব পাওয়ার পর গোটা দেশে তিনি পরিচিত হন জাতীয় নেতা হিসেবে। তদুপরি নীতির প্রশ্নে তাঁর আপসহীনতা ও দলের প্রতি বিশ্বস্ততা তাঁকে মানুষের কাছে নতুন পরিচয়ে পরিচিত করে।

তৎকালীন সেনাসমর্থিত কথিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রচ- চাপের মুখেও তিনি মাথা নত করেননি। অনেকেরই মনে থাকার কথা, ওই বছর ২৯ অক্টোবর রাতে বিএনপিকে ছিনতাইয়ের একটি অপচেষ্টা হয়েছিল। ওইদিন মধ্যরাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সাবেক অর্থমন্ত্রী এম সাইফুর রহমানের গুলশানের বাসায় ‘স্থায়ী কমিটির সভা’ নামে একটি একাঙ্কিকা মঞ্চস্থ হয়েছিল। এর নাটের গুরু ছিলেন বহিষ্কৃত সাবেক মহাসচিব আবদুল মান্নান ভূঁইয়া। আর নাটকের পরিচালক ছিল সরকারের একটি ক্ষমতাধর গোয়েন্দা সংস্থা, তথা খোদ সরকার। ওইদিন সকালে যথারীতি মহাসচিব খোন্দকার দেলোয়ার হোসেনের বাসায় গিয়ে শুনলাম তিনি বাসায় নেই। পরে জানলাম তিনি বারডেম হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। সিনিয়র এক সাংবাদিক আমাকে জানালেন, বিএনপিকে হাইজ্যাক করার চেষ্টা হচ্ছে। বিকালে ফোন করলাম রুহুল কবির রিজভীকে। মহাসচিবের কথা জিজ্ঞেস করায় তিনি জানালেন, ‘উনি নিরাপদ স্থানে আছেন, আমিও সরে গেছি। আপনিও সরে যান। মহাসচিবকে না পেলে ওরা আমাকে বা আপনাকে খুঁজতে পারে।’ মন খারাপ করে দৈনিক দিনকাল অফিসে বসে থাকলাম। কী করা যায় ভাবছি। অবশেষে পরিচিত একজনের বাসায় রাত কাটানোর সিদ্ধান্ত নিলাম। বাসার সবাই ঘুমিয়ে পড়লেও তাদের টেলিভিশন সেটটি সামনে নিয়ে বসে থাকলাম। রাত ১২টার দিকে চ্যানেল আইয়ের পর্দায় লেখা ভেসে উঠল সাইফুর রহমানের বাসায় স্ট্যান্ডিং কমিটির মিটিং হচ্ছে। সাড়ে ১২টার দিকে সাইফুর রহমান সাংবাদিকদের ব্রিফ করলেন। খবরে বলা হলো, ‘বিএনপির স্থায়ী কমিটির বিশেষ সভায় সাইফুর রহমানকে দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান করা হয়েছে। অসুস্থতার জন্য খোন্দকার দেলোয়ার হোসেনকে অব্যাহতি দিয়ে মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমদকে অস্থায়ী মহাসচিব নিযুক্ত করা হয়েছে। খবরে বলা হলো, ওই সভায় এম সাইফুর রহমান, এম শামসুল ইসলাম, অ্যাডভোকেট খন্দকার মাহবুব উদ্দিন আহমাদ, লে. জে. (অব.) মাহবুবুর রহমান, চৌধুরী তানভীর আহমদ সিদ্দিকী এবং বহিষ্কৃত নেতা আবদুল মান্নান ভূঁইয়া উপস্থিত ছিলেন। (সূত্র : জরুরি অবস্থা বিএনপি ও কিছু না বলা কথা)। আমি রুহুল কবির রিজভীকে ফোন করে আমাদের করণীয় জানতে চাইলাম। তিনি বললেন, ‘মহাসচিবের উদ্ধৃতি দিয়ে যে কটা সম্ভব পত্রিকা ও টিভিতে জানিয়ে দিন, এটা বিএনপির গঠনতন্ত্রবিরোধী তৎপরতা। বিএনপির নেতা-কর্মীরা এ অবৈধ সিদ্ধান্ত প্রত্যাখ্যান করছে।’ আমি প্রথমেই ফোন করলাম চ্যানেল আইয়ের সালেহ শিবলীকে। তিনি বললেন, ‘আমি এটা রিজভীর স্বকণ্ঠে প্রচার করতে চাই।’ আমি রিজভীর সঙ্গে কথা বলে তার ব্যবস্থা করলাম। এর আধা ঘণ্টা পরেই চ্যানেল আইয়ে রিজভীর স্বকণ্ঠ বিবৃতি প্রচারিত হলো।

পরদিন সকালে গেলাম বারডেম হাসপাতালে। সাংবাদিকদের চলে আসতে বললাম। বেলা ১টার মধ্যে সবাই বারডেম হাসপাতালের ১৫০৩ নম্বর কেবিনে উপস্থিত হলো। নাকে-মুখে নল লাগানো অসুস্থ খোন্দকার দেলোয়ার হোসেন সেদিন সাহসিকতার সঙ্গে যে বক্তব্য রেখেছিলেন, তাতে ষড়যন্ত্রকারীদের সব ষড়যন্ত্র ভেস্তে গিয়েছিল। তিনি বলেছিলেন, কীভাবে গোয়েন্দা সংস্থার লোকেরা সাইফুর রহমানের বাসার ওই মিটিংয়ে না গেলে তাঁকে হত্যা ও তাঁর পরিবারকে ডেস্ট্রয় (ধ্বংস) করার হুমকি দিয়েছিল। কিন্তু তিনি কৌশলে বাসা থেকে বেরিয়ে আত্মগোপন করেছিলেন খিলগাঁওয়ে সাবেক ছাত্রনেতা জাহাঙ্গীর আলম মিন্টুর শ্বশুরের বাসায়। পরবর্তী সময়ে অনেকেই বলেছেন, ওই রাতে মহাসচিব যদি বুদ্ধিমত্তার সঙ্গে পরিস্থিতি মোকাবিলা না করতেন, তাহলে বিএনপির ইতিহাস আজ অন্যভাবে লিখতে হতো। বিএনপিকে ছিনতাই করে তা থেকে জিয়া পরিবারকে উৎখাতের জঘন্য এক পরিকল্পনা করা হয়েছিল সেদিন। খোন্দকার দেলোয়ার হোসেনের দৃঢ়তা ও কুশলতার কারণে ওদের সে চক্রান্ত বিফলে গেছে। সেই দুঃসময়ে বিএনপিকে রক্ষা করতে দেলোয়ার ভাই যে ভূমিকা পালন করেছেন, পরবর্তী সময়ে অনেকেই তাকে দুঃসাহসী কাজ বলে অভিহিত করেছেন, প্রশংসা করেছেন। তবে সবচেয়ে তাৎপর্যপূর্ণ কথা বলেছিলেন শ্রমিক দলনেতা আনোয়ার হোসেন। ২০০৮ সালের ১১ সেপ্টেম্বর ম্যাডাম মুক্তি পান। কয়েক দিন পর গুলশানের কার্যালয়ে শ্রমিক দলের একটি সভা হয়েছিল। তাতে তিনি বলেছিলেন, ‘ম্যাডাম, আপনি জেলে যাওয়ার পর ঢাকায় একটি ব্যাংকের লকার ভেঙে ডাকাতি হয়েছে। কিন্তু আপনি বিএনপিকে এমন এক লকারে রেখে গিয়েছিলেন, যে লকার ভাঙা তো দূরের কথা, কেউ সেটাকে স্পর্শও করতে পারেনি। সে লকার মহাসচিব খোন্দকার দেলোয়ার হোসেন।’

এর চেয়ে বড় স্বীকৃতি আর কী হতে পারে? ওয়ান-ইলেভেনের দুর্যোগের সময়ে বিএনপির জন্য খোন্দকার দেলোয়ার দুর্ভেদ্য লকার হিসেবেই কাজ করেছেন। এ বছর তাঁর ১৪তম মৃত্যুবাষিকীতে তাঁকে স্মরণ করছি গভীর শ্রদ্ধায়। কামনা করি তাঁর বিদেহী রুহের মাগফিরাত।

♦ লেখক : সাংবাদিক ও রাজনীতি বিশ্লেষক

 

এই বিভাগের আরও খবর
গণসংযোগে গুলি
গণসংযোগে গুলি
মহান ৭ নভেম্বর
মহান ৭ নভেম্বর
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
সংসদ নির্বাচন
সংসদ নির্বাচন
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
সবার আগে বাংলাদেশ
সবার আগে বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির
জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির

২৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

অক্টোবরে ডিএমপির ২৩২৪ ফৌজদারি ও ৩৪৩ ট্রাফিক মামলা নিষ্পত্তি
অক্টোবরে ডিএমপির ২৩২৪ ফৌজদারি ও ৩৪৩ ট্রাফিক মামলা নিষ্পত্তি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আর্থিক খাতে জলবায়ু ঝুঁকি ব্যবস্থাপনায় নির্দেশিকা জারি
আর্থিক খাতে জলবায়ু ঝুঁকি ব্যবস্থাপনায় নির্দেশিকা জারি

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই
ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলা, চট্টগ্রাম বিএনপির সমাবেশ
এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলা, চট্টগ্রাম বিএনপির সমাবেশ

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নবীন শিক্ষার্থীদের বরণ করল শেকৃবি শাখা ছাত্রশিবির
নবীন শিক্ষার্থীদের বরণ করল শেকৃবি শাখা ছাত্রশিবির

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জবি ছাত্রদলের সৌন্দর্যবর্ধন ক্যাম্পেইন
জবি ছাত্রদলের সৌন্দর্যবর্ধন ক্যাম্পেইন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ
দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ
জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে ইটভাটায় অভিযান, প্রতিরোধের মুখে ফিরে এলেন কর্মকর্তারা
লক্ষ্মীপুরে ইটভাটায় অভিযান, প্রতিরোধের মুখে ফিরে এলেন কর্মকর্তারা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশকে ছাড়াই কলকাতা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবের সূচনা
বাংলাদেশকে ছাড়াই কলকাতা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবের সূচনা

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৬৬টি দেশি সংস্থা পেল নির্বাচন পর্যবেক্ষক হিসেবে ইসির নিবন্ধন
৬৬টি দেশি সংস্থা পেল নির্বাচন পর্যবেক্ষক হিসেবে ইসির নিবন্ধন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়
ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মেহেরপুরে বিএনপির দুই আসনে মনোনয়ন পুনর্বিবেচনার দাবিতে বিক্ষোভ
মেহেরপুরে বিএনপির দুই আসনে মনোনয়ন পুনর্বিবেচনার দাবিতে বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শিল্পকলায় মঞ্চে প্রাচীন গ্রিক নাটক ‘ইডিপাস’
শিল্পকলায় মঞ্চে প্রাচীন গ্রিক নাটক ‘ইডিপাস’

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জকসু’র খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ, মোট ভোটার ১৬৩৬৫
জকসু’র খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ, মোট ভোটার ১৬৩৬৫

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের
আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবিতে প্রথমবর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু ২০ নভেম্বর
জবিতে প্রথমবর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু ২০ নভেম্বর

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির
ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভ্যাটিকানে পোপের সাথে মাহমুদ আব্বাসের বৈঠক
ভ্যাটিকানে পোপের সাথে মাহমুদ আব্বাসের বৈঠক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার
নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী
ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ
শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এশিয়ান ইনোভেশন এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড পেল ইউনাইটেড গ্রুপ
এশিয়ান ইনোভেশন এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড পেল ইউনাইটেড গ্রুপ

৭ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ঝিনাইদহে ব্যবসায়ী হত্যা মামলায় যুবক কারাগারে
ঝিনাইদহে ব্যবসায়ী হত্যা মামলায় যুবক কারাগারে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ফিরে ভালোবাসায় সিক্ত আনিসুজ্জামান খান বাবু
গাইবান্ধায় ফিরে ভালোবাসায় সিক্ত আনিসুজ্জামান খান বাবু

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘বঙ্গ বিভূষণ’ অ্যাওয়ার্ড পেলেন শত্রুঘ্ন সিনহা ও আরতি মুখোপাধ্যায়
‘বঙ্গ বিভূষণ’ অ্যাওয়ার্ড পেলেন শত্রুঘ্ন সিনহা ও আরতি মুখোপাধ্যায়

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া
বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ
যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই
ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার
১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা
অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?
ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন
উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর
প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন
জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম
জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা
এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’
‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি
বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে
এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল
অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল
প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু
৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফোনে অশ্লীল বার্তা পাঠালে দুই বছরের দণ্ড ও জরিমানা
ফোনে অশ্লীল বার্তা পাঠালে দুই বছরের দণ্ড ও জরিমানা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভার্জিনিয়ায় ইতিহাস গড়লেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মুসলিম ঘাজালা
ভার্জিনিয়ায় ইতিহাস গড়লেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মুসলিম ঘাজালা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত
শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল
তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুটি বিলাসবহুল ফ্ল্যাট বেচে দিলেন অমিতাভ বচ্চন
দুটি বিলাসবহুল ফ্ল্যাট বেচে দিলেন অমিতাভ বচ্চন

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির
ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী
ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপিতে যোগদানের কারণ জানালেন স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগদানের কারণ জানালেন স্নিগ্ধ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকা ও গাজীপুরের যেসব এলাকায় ২২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না
ঢাকা ও গাজীপুরের যেসব এলাকায় ২২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও
উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও

প্রথম পৃষ্ঠা

সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে
সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে

মাঠে ময়দানে

বিখ্যাত যত ফোক গান
বিখ্যাত যত ফোক গান

শোবিজ

১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়
১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়

মাঠে ময়দানে

মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক

প্রথম পৃষ্ঠা

সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’
চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’

শোবিজ

মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’
মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’

শোবিজ

‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল
‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল

শোবিজ

বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়
বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়

মাঠে ময়দানে

টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে
টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে

পেছনের পৃষ্ঠা

কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই
কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

গোল উৎসব
গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’

শোবিজ

আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব
জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা
ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি
ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

পেছনের পৃষ্ঠা

আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা
আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন
লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন

নগর জীবন

একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা

সাহিত্য

খোকন সোনা
খোকন সোনা

ডাংগুলি

রাশিয়া বিভক্তের পশ্চিমা চেষ্টা ব্যর্থ
রাশিয়া বিভক্তের পশ্চিমা চেষ্টা ব্যর্থ

পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার
নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার

পেছনের পৃষ্ঠা

হেমন্তের পিঠা খই
হেমন্তের পিঠা খই

ডাংগুলি