শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২১ মার্চ, ২০২৫

এক সাহসী প্রবীণ যুবকের কথা

মহিউদ্দিন খান মোহন
প্রিন্ট ভার্সন
এক সাহসী প্রবীণ যুবকের কথা

একেকজন তাঁকে একেক অভিধায় অভিহিত করেছেন। কেউ বলেছেন, ‘অকুতোভয় রাজনীতিবিদ’, কেউ বলেছেন ‘বিচক্ষণ ও প্রজ্ঞাবান’। আমি আমার লেখা ‘জরুরি অবস্থা বিএনপি ও কিছু না বলা কথা’ বইটি তাঁর নামে উৎসর্গপত্রে তাঁকে আখ্যায়িত করেছিলাম ‘বিএনপির দুর্দিনের কান্ডারি’। বর্ষীয়ান সাংবাদিক-সম্পাদক শফিক রেহমান বলেছিলেন ‘সাহসী প্রবীণ যুবক’। সব অভিধাই তাঁর জন্য প্রযোজ্য। তবে শফিক রেহমানের আখ্যাটি অভিনব সন্দেহ নেই। কেননা একজন প্রবীণ আবার কীভাবে যুবক হন? অনেকের কাছেই তা অবাস্তব মনে হতে পারে। আমরা সাধারণত বয়স এবং স্বাস্থ্যগত অবস্থা দেখেই কে যুবক, কে প্রবীণ কিংবা বৃদ্ধ তা নির্ধারণ করে থাকি। তবে কাজের মধ্য দিয়েও যে মানুষের নবীনত্ব ও প্রৌঢ়ত্বের বহিঃপ্রকাশ ঘটতে পারে, তা কিন্তু অস্বীকার করা যাবে না। অনেকে যুব বয়সেই চিন্তা ও কাজে প্রৌঢ় বা বৃদ্ধের মতো আচরণ করেন। আবার অনেকে প্রৌঢ়ত্বে পৌঁছেও নবযুবার মতো সাহস নিয়ে এগিয়ে যান। প্রচলিত কথা হলো, ‘সাহসী মানুষ কখনো বুড়িয়ে যায় না।’ হয়তো শারীরিকভাবে দুর্বল হতে পারেন, তবে মানসিকভাবে তিনি থাকেন সতেজ-সবুজ।

এক সাহসী প্রবীণ যুবকের কথাযাঁকে কেন্দ্র করে আমার এই গৌড়চন্দ্রিকা, তিনি বিএনপির সাবেক মহাসচিব মরহুম খোন্দকার দেলোয়ার হোসেন; যিনি দলের অত্যন্ত ঘোরতর বিপদের সময় দায়িত্ব পেয়ে তা সঠিকভাবে পালনের এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত স্থাপন করে গেছেন। শাসকের রক্তচক্ষুকে উপেক্ষা করে, নিজের এবং পরিবারের সদস্যদের জীবন ও নিরাপত্তাকে তুচ্ছজ্ঞান করে অবিচল থেকেছেন নীতি ও আদর্শের প্রতি। চরম পরাকাষ্ঠা দেখিয়েছেন দল ও নেতৃত্বের প্রতি আনুগত্যের।

এক কঠিন দুর্দিনে তাঁর সঙ্গে আমার ঘনিষ্ঠতা হয়েছিল। যদিও অনেক আগে থেকেই তাঁর নামের সঙ্গে পরিচিত ছিলাম। ১৯৭৭ সালে এইচএসসি পরীক্ষার পর ঢাকায় চলে আসি। সে সময় একদিন বড় ভাই ভাসানী ন্যাপের তৎকালীন কেন্দ্রীয় নেতা গিয়াসউদ্দিন খান বাদলের সঙ্গে আরমানিটোলা এলাকা দিয়ে আসার সময় একটি বাড়ির সামনে ঝোলানো নেমপ্লেটের প্রতি আমার দৃষ্টি আকর্ষণ করে বললেন, ‘ইনি একজন বড়মাপের রাজনীতিবিদ। আগে আমরা একই দল করতাম। তিনি এখন মোজাফফর ন্যাপের নেতা।’ দেখলাম বোর্ডে লেখা ‘এডভোকেট খোন্দকার দেলোয়ার হোসেন’। সেই ব্যক্তিটির সঙ্গে যে ঘনিষ্ঠ কর্মী হিসেবে দায়িত্ব পালনের সুযোগ হবে, তখন তা ঘুণাক্ষরেও মনে আসেনি। মোজাফফর ন্যাপ থেকে জাগদল, তারপর বিএনপিতে থিতু হয়েছিলেন খোন্দকার দেলোয়ার হোসেন। রাজনৈতিক অভিজ্ঞতায় তিনি অনেকের চেয়ে বড় হলেও সব সময় লো-প্রোফাইলে থেকেছেন। এই থাকাটা কিছুটা তাঁর অন্তর্মুখী চরিত্রের কারণে, কিছুটা রাজনীতির নানা কূটচালের শিকার হয়ে। ১৯৭৯ থেকে ২০০১ পর্যন্ত পাঁচবার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হলেও তাঁকে পূর্ণ মন্ত্রীর মর্যাদায় সংসদের চিফ হুইপ পদ নিয়েই সন্তুষ্ট থাকতে হয়েছে, মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব তাঁকে দেওয়া হয়নি। এ বিষয়ে জানতে চেয়েছিলাম একজন প্রবীণ বিএনপি নেতার কাছে। তিনি বলেছেন, ‘খোন্দকার দেলোয়ার হোসেন নিঃসন্দেহে একজন অভিজ্ঞ রাজনীতিবিদ। মন্ত্রিত্ব তাঁর প্রাপ্য। তবে জাতীয় সংসদে তাঁর মতো অভিজ্ঞ পার্লামেন্টারিয়ান অত্যন্ত প্রয়োজন বিধায় তাঁকে সেখানেই দেওয়া হয়ে থাকবে।’ খোন্দকার দেলোয়ার হোসেনকে মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব না দেওয়ার এটা কোনো গ্রহণযোগ্য কারণ কি না, সে বিতর্কে যাব না। দেখা গেছে, তাঁর চেয়ে কয়েক ধাপ নিচের নেতারা মন্ত্রিত্ব পেয়েছেন, কিন্তু তিনি পাননি। অবশ্য এ নিয়ে তাঁর কোনো ক্ষোভ বা আক্ষেপ ছিল না। একান্ত আলাপে একদিন জিজ্ঞেস করেছিলাম। বলেছিলেন, ‘কেবল তো রাজনীতির মেঠোপথে হাঁটছো, রাজপথে আসো, তারপর দেখবা কত জায়গায় কত গর্ত, খানাখন্দ আর কাঁটা ছড়ানো। ওইসব অতিক্রম করে এগোতে হয়। মন্ত্রী হইতে পারি নাই দুঃখ নাই। দল আমাকে যে কাজের জন্য উপযুক্ত মনে করেছে, সেখানেই রেখেছে। আমার কী-ই বা বলার থাকতে পারে।’ না, মুখ ফুটে তিনি বলেননি কোনো দিন। দলের দেওয়া দায়িত্ব নিবিষ্টচিত্তে পালন করে গেছেন বিশ্বস্ততার সঙ্গে। তাই দেখা গেল যখন তিনি দলের মহাসচিবের দায়িত্ব পেলেন, জীবনবাজি রেখে সে দায়িত্ব পালন করেছেন।

প্রধানমন্ত্রী (সাবেক) বেগম খালেদা জিয়ার সহকারী প্রেস সচিবের দায়িত্ব পালনকালে প্রায়ই জাতীয় সংসদ অধিবেশনে যেতে হতো। সেখানেই খোন্দকার দেলোয়ার হোসেনের সঙ্গে আমার সাক্ষাৎ ও পরিচয়। পরে ওয়ান-ইলেভেনের সময় ২০০৭ সালের ৩ সেপ্টেম্বর ম্যাডাম যখন তাঁকে মহাসচিব নিযুক্ত করলেন, তাঁর ন্যাম ভবনের বাসায় গিয়ে বললাম, ‘ভাই, আমি ম্যাডামের সহকারী প্রেস সচিব ছিলাম। এখনো সেই দায়িত্ব পালন করে চলেছি। ম্যাডামের নির্দেশ আছে তিনি যাঁকে দায়িত্ব দেবেন, তাঁর সঙ্গে কাজ করার।’ আমার দিকে তাকিয়ে তিনি বললেন, ‘হ, তোমারে তো দেখছি পার্লামেন্টের অফিসে। ঠিক আছে শুরু করো। মনে রাইখ, চরম বিপদের সময় দায়িত্ব পালন করছ। ঝুঁকি আছে কিন্তু।’ বলেছিলাম, ‘আপনি এই বয়সে যদি ঝুঁকি নিতে পারেন, আমি কেন পিছিয়ে যাব?’ সেই থেকে শুরু। তারপর থেকে তাঁর ন্যাম ভবনের বাসায় প্রায় প্রতিদিন যেতাম কাজের জন্য। দলের জন্য প্রেস বিজ্ঞপ্তি লেখা, প্রেস ব্রিফিংয়ের আয়োজন করা ইত্যাদি কাজ করতাম তাঁর নির্দেশনা মতো। কখনো কোনো ভুল হলে মৃদু তিরস্কারের সুরে বলতেন, ‘তোমার মতো অভিজ্ঞ মানুষ কেন ভুল করবে? হেসে মাথা নেড়ে বলতাম, ‘ভাই ভুল তো মানুষেরই হয়। আর ভুল না হলে শুদ্ধটা শিখব কী করে?’ মৃদু হেসে সায় দিতেন।

খোন্দকার দেলোয়ার হোসেনের রাজনৈতিক জীবনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সময় ২০০৭ সালের জরুরি অবস্থার সময় থেকে তাঁর তিরোধান পর্যন্ত। এর আগে তিনি তাঁর এলাকার জনপ্রিয় নেতা ছিলেন, জাতীয় সংসদে ভূমিকা রেখেছেন একজন দক্ষ পার্লামেন্টারিয়ান হিসেবে। কিন্তু জাতীয় রাজনীতিতে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা ছিল না। অবশ্য বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য হিসেবে দলীয় নীতিনির্ধারণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতেন। বিএনপি মহাসচিবের দায়িত্ব পাওয়ার পর গোটা দেশে তিনি পরিচিত হন জাতীয় নেতা হিসেবে। তদুপরি নীতির প্রশ্নে তাঁর আপসহীনতা ও দলের প্রতি বিশ্বস্ততা তাঁকে মানুষের কাছে নতুন পরিচয়ে পরিচিত করে।

তৎকালীন সেনাসমর্থিত কথিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রচ- চাপের মুখেও তিনি মাথা নত করেননি। অনেকেরই মনে থাকার কথা, ওই বছর ২৯ অক্টোবর রাতে বিএনপিকে ছিনতাইয়ের একটি অপচেষ্টা হয়েছিল। ওইদিন মধ্যরাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সাবেক অর্থমন্ত্রী এম সাইফুর রহমানের গুলশানের বাসায় ‘স্থায়ী কমিটির সভা’ নামে একটি একাঙ্কিকা মঞ্চস্থ হয়েছিল। এর নাটের গুরু ছিলেন বহিষ্কৃত সাবেক মহাসচিব আবদুল মান্নান ভূঁইয়া। আর নাটকের পরিচালক ছিল সরকারের একটি ক্ষমতাধর গোয়েন্দা সংস্থা, তথা খোদ সরকার। ওইদিন সকালে যথারীতি মহাসচিব খোন্দকার দেলোয়ার হোসেনের বাসায় গিয়ে শুনলাম তিনি বাসায় নেই। পরে জানলাম তিনি বারডেম হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। সিনিয়র এক সাংবাদিক আমাকে জানালেন, বিএনপিকে হাইজ্যাক করার চেষ্টা হচ্ছে। বিকালে ফোন করলাম রুহুল কবির রিজভীকে। মহাসচিবের কথা জিজ্ঞেস করায় তিনি জানালেন, ‘উনি নিরাপদ স্থানে আছেন, আমিও সরে গেছি। আপনিও সরে যান। মহাসচিবকে না পেলে ওরা আমাকে বা আপনাকে খুঁজতে পারে।’ মন খারাপ করে দৈনিক দিনকাল অফিসে বসে থাকলাম। কী করা যায় ভাবছি। অবশেষে পরিচিত একজনের বাসায় রাত কাটানোর সিদ্ধান্ত নিলাম। বাসার সবাই ঘুমিয়ে পড়লেও তাদের টেলিভিশন সেটটি সামনে নিয়ে বসে থাকলাম। রাত ১২টার দিকে চ্যানেল আইয়ের পর্দায় লেখা ভেসে উঠল সাইফুর রহমানের বাসায় স্ট্যান্ডিং কমিটির মিটিং হচ্ছে। সাড়ে ১২টার দিকে সাইফুর রহমান সাংবাদিকদের ব্রিফ করলেন। খবরে বলা হলো, ‘বিএনপির স্থায়ী কমিটির বিশেষ সভায় সাইফুর রহমানকে দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান করা হয়েছে। অসুস্থতার জন্য খোন্দকার দেলোয়ার হোসেনকে অব্যাহতি দিয়ে মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমদকে অস্থায়ী মহাসচিব নিযুক্ত করা হয়েছে। খবরে বলা হলো, ওই সভায় এম সাইফুর রহমান, এম শামসুল ইসলাম, অ্যাডভোকেট খন্দকার মাহবুব উদ্দিন আহমাদ, লে. জে. (অব.) মাহবুবুর রহমান, চৌধুরী তানভীর আহমদ সিদ্দিকী এবং বহিষ্কৃত নেতা আবদুল মান্নান ভূঁইয়া উপস্থিত ছিলেন। (সূত্র : জরুরি অবস্থা বিএনপি ও কিছু না বলা কথা)। আমি রুহুল কবির রিজভীকে ফোন করে আমাদের করণীয় জানতে চাইলাম। তিনি বললেন, ‘মহাসচিবের উদ্ধৃতি দিয়ে যে কটা সম্ভব পত্রিকা ও টিভিতে জানিয়ে দিন, এটা বিএনপির গঠনতন্ত্রবিরোধী তৎপরতা। বিএনপির নেতা-কর্মীরা এ অবৈধ সিদ্ধান্ত প্রত্যাখ্যান করছে।’ আমি প্রথমেই ফোন করলাম চ্যানেল আইয়ের সালেহ শিবলীকে। তিনি বললেন, ‘আমি এটা রিজভীর স্বকণ্ঠে প্রচার করতে চাই।’ আমি রিজভীর সঙ্গে কথা বলে তার ব্যবস্থা করলাম। এর আধা ঘণ্টা পরেই চ্যানেল আইয়ে রিজভীর স্বকণ্ঠ বিবৃতি প্রচারিত হলো।

পরদিন সকালে গেলাম বারডেম হাসপাতালে। সাংবাদিকদের চলে আসতে বললাম। বেলা ১টার মধ্যে সবাই বারডেম হাসপাতালের ১৫০৩ নম্বর কেবিনে উপস্থিত হলো। নাকে-মুখে নল লাগানো অসুস্থ খোন্দকার দেলোয়ার হোসেন সেদিন সাহসিকতার সঙ্গে যে বক্তব্য রেখেছিলেন, তাতে ষড়যন্ত্রকারীদের সব ষড়যন্ত্র ভেস্তে গিয়েছিল। তিনি বলেছিলেন, কীভাবে গোয়েন্দা সংস্থার লোকেরা সাইফুর রহমানের বাসার ওই মিটিংয়ে না গেলে তাঁকে হত্যা ও তাঁর পরিবারকে ডেস্ট্রয় (ধ্বংস) করার হুমকি দিয়েছিল। কিন্তু তিনি কৌশলে বাসা থেকে বেরিয়ে আত্মগোপন করেছিলেন খিলগাঁওয়ে সাবেক ছাত্রনেতা জাহাঙ্গীর আলম মিন্টুর শ্বশুরের বাসায়। পরবর্তী সময়ে অনেকেই বলেছেন, ওই রাতে মহাসচিব যদি বুদ্ধিমত্তার সঙ্গে পরিস্থিতি মোকাবিলা না করতেন, তাহলে বিএনপির ইতিহাস আজ অন্যভাবে লিখতে হতো। বিএনপিকে ছিনতাই করে তা থেকে জিয়া পরিবারকে উৎখাতের জঘন্য এক পরিকল্পনা করা হয়েছিল সেদিন। খোন্দকার দেলোয়ার হোসেনের দৃঢ়তা ও কুশলতার কারণে ওদের সে চক্রান্ত বিফলে গেছে। সেই দুঃসময়ে বিএনপিকে রক্ষা করতে দেলোয়ার ভাই যে ভূমিকা পালন করেছেন, পরবর্তী সময়ে অনেকেই তাকে দুঃসাহসী কাজ বলে অভিহিত করেছেন, প্রশংসা করেছেন। তবে সবচেয়ে তাৎপর্যপূর্ণ কথা বলেছিলেন শ্রমিক দলনেতা আনোয়ার হোসেন। ২০০৮ সালের ১১ সেপ্টেম্বর ম্যাডাম মুক্তি পান। কয়েক দিন পর গুলশানের কার্যালয়ে শ্রমিক দলের একটি সভা হয়েছিল। তাতে তিনি বলেছিলেন, ‘ম্যাডাম, আপনি জেলে যাওয়ার পর ঢাকায় একটি ব্যাংকের লকার ভেঙে ডাকাতি হয়েছে। কিন্তু আপনি বিএনপিকে এমন এক লকারে রেখে গিয়েছিলেন, যে লকার ভাঙা তো দূরের কথা, কেউ সেটাকে স্পর্শও করতে পারেনি। সে লকার মহাসচিব খোন্দকার দেলোয়ার হোসেন।’

এর চেয়ে বড় স্বীকৃতি আর কী হতে পারে? ওয়ান-ইলেভেনের দুর্যোগের সময়ে বিএনপির জন্য খোন্দকার দেলোয়ার দুর্ভেদ্য লকার হিসেবেই কাজ করেছেন। এ বছর তাঁর ১৪তম মৃত্যুবাষিকীতে তাঁকে স্মরণ করছি গভীর শ্রদ্ধায়। কামনা করি তাঁর বিদেহী রুহের মাগফিরাত।

♦ লেখক : সাংবাদিক ও রাজনীতি বিশ্লেষক

 

এই বিভাগের আরও খবর
আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি
আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
কোরআনে বিজ্ঞান চর্চার তাগিদ
কোরআনে বিজ্ঞান চর্চার তাগিদ
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
ইরানে হামলা
ইরানে হামলা
ইউনূস-তারেক বৈঠক
ইউনূস-তারেক বৈঠক
মানবকল্যাণের তাগিদ দিয়েছে ইসলাম
মানবকল্যাণের তাগিদ দিয়েছে ইসলাম
মানবতাবাদী প্রেসিডেন্ট লিন্ডন বি. জনসন
মানবতাবাদী প্রেসিডেন্ট লিন্ডন বি. জনসন
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
পুশইন বিড়ম্বনা
পুশইন বিড়ম্বনা
সর্বশেষ খবর
জর্দানে অবস্থানরত বাংলাদেশিদের জন্য জরুরি সতর্কবার্তা
জর্দানে অবস্থানরত বাংলাদেশিদের জন্য জরুরি সতর্কবার্তা

এই মাত্র | জাতীয়

রানবন্যার ম্যাচে আয়ারল্যান্ডকে হারিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের সিরিজ জয়
রানবন্যার ম্যাচে আয়ারল্যান্ডকে হারিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের সিরিজ জয়

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নরসিংদীতে বিএনপির শোডাউন ঘিরে দুই পক্ষের সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধসহ আহত ৩
নরসিংদীতে বিএনপির শোডাউন ঘিরে দুই পক্ষের সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধসহ আহত ৩

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দ্রুত ওজন কমাতে লেবু-মধুর পানি ভালো, নাকি শরীরচর্চা?
দ্রুত ওজন কমাতে লেবু-মধুর পানি ভালো, নাকি শরীরচর্চা?

৪২ মিনিট আগে | জীবন ধারা

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮
ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলাপি ঋণ বেড়ে ৪ লাখ ২০ হাজার কোটি টাকা
খেলাপি ঋণ বেড়ে ৪ লাখ ২০ হাজার কোটি টাকা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১০ গোলের জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপে বায়ার্নের দুর্দান্ত সূচনা
১০ গোলের জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপে বায়ার্নের দুর্দান্ত সূচনা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু এ বছরেই : রুশ রাষ্ট্রদূত
রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু এ বছরেই : রুশ রাষ্ট্রদূত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য হটলাইন চালু
ইরান প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য হটলাইন চালু

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ট্রেনে কাটা পড়ে তরুণীর মৃত্যু
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ট্রেনে কাটা পড়ে তরুণীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধের কারণে ইরানে আটকা পড়েছেন ইন্টার মিলানের ফরোয়ার্ড
যুদ্ধের কারণে ইরানে আটকা পড়েছেন ইন্টার মিলানের ফরোয়ার্ড

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডগেটের ইনজুরিতে অস্ট্রেলিয়া টেস্ট দলে অ্যাবট
ডগেটের ইনজুরিতে অস্ট্রেলিয়া টেস্ট দলে অ্যাবট

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত
ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হামলায় ইসরায়েলে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১৪
ইরানের হামলায় ইসরায়েলে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১৪

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার
৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুলছড়ি উপজেলা সমন্বয় কমিটি ঘোষণার পরপরই এনসিপি নেতার পদত্যাগ
ফুলছড়ি উপজেলা সমন্বয় কমিটি ঘোষণার পরপরই এনসিপি নেতার পদত্যাগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০ দিনের ছুটি শেষে বেনাপোল বন্দরে আমদানি-রপ্তানি শুরু
১০ দিনের ছুটি শেষে বেনাপোল বন্দরে আমদানি-রপ্তানি শুরু

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জে দুই প্রতারককে গণধোলাই দিয়ে পুলিশে সোপর্দ
গোপালগঞ্জে দুই প্রতারককে গণধোলাই দিয়ে পুলিশে সোপর্দ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লন্ডনে বৈঠক নিয়ে গাত্রদাহ হওয়া উচিত না : এ্যানি
লন্ডনে বৈঠক নিয়ে গাত্রদাহ হওয়া উচিত না : এ্যানি

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাতক্ষীরায় আওয়ামী লীগ নেতা কান্টু গ্রেফতার
সাতক্ষীরায় আওয়ামী লীগ নেতা কান্টু গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্ধুদের সঙ্গে ঘুরতে গিয়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
বন্ধুদের সঙ্গে ঘুরতে গিয়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভোলায় প্রতিবন্ধী কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগ, মামলা
ভোলায় প্রতিবন্ধী কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগ, মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবকের মরদেহ উদ্ধার
যুবকের মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাইয়ে আহত যুবদল নেতাকর্মীরা পেলেন তারেক রহমানের উপহার
জুলাইয়ে আহত যুবদল নেতাকর্মীরা পেলেন তারেক রহমানের উপহার

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শিশুর লাশ উদ্ধার
শিশুর লাশ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের যে নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে ইসরায়েলে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ
ইরানের যে নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে ইসরায়েলে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় গাদ্দারদের খুঁজতে ইরানের অভিযান শুরু, ৫ ইসরায়েলি গুপ্তচর গ্রেফতার
জাতীয় গাদ্দারদের খুঁজতে ইরানের অভিযান শুরু, ৫ ইসরায়েলি গুপ্তচর গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ভয়াবহ হামলা ইরানের, হতাহত দুই শতাধিক
ইসরায়েলে ভয়াবহ হামলা ইরানের, হতাহত দুই শতাধিক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহু একটি জাতিকে ধ্বংস করছে, ভারত তাকে সমর্থন ও উৎসাহও দিচ্ছে: প্রিয়াঙ্কা
নেতানিয়াহু একটি জাতিকে ধ্বংস করছে, ভারত তাকে সমর্থন ও উৎসাহও দিচ্ছে: প্রিয়াঙ্কা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি মিসাইলে ইসরায়েলের ওয়েইজম্যান বিজ্ঞান বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানি মিসাইলে ইসরায়েলের ওয়েইজম্যান বিজ্ঞান বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি হামলায় তছনছ ইসরায়েল, হতাহত দুই শতাধিক
ইরানি হামলায় তছনছ ইসরায়েল, হতাহত দুই শতাধিক

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে ১,৭০৫ বন্দিকে ক্ষমা করলেন খামেনি
যে কারণে ১,৭০৫ বন্দিকে ক্ষমা করলেন খামেনি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদের ছুটিতে সপরিবার সরকারি সফরে গিয়ে অতিরিক্ত সচিবের ‘আনন্দভ্রমণ’
ঈদের ছুটিতে সপরিবার সরকারি সফরে গিয়ে অতিরিক্ত সচিবের ‘আনন্দভ্রমণ’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সরকার পরিবর্তনে’ এটিই সুযোগ, ইরানের সাবেক যুবরাজের উস্কানি
‘সরকার পরিবর্তনে’ এটিই সুযোগ, ইরানের সাবেক যুবরাজের উস্কানি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে ধ্বংস করতে ইরান যেসব ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে
ইসরায়েলকে ধ্বংস করতে ইরান যেসব ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দীর্ঘমেয়াদি যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান
দীর্ঘমেয়াদি যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত : একনজরে গত ২৪ ঘণ্টায় যা যা ঘটল
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত : একনজরে গত ২৪ ঘণ্টায় যা যা ঘটল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতভর মিসাইল বৃষ্টিতে বিপদে ইসরায়েল
রাতভর মিসাইল বৃষ্টিতে বিপদে ইসরায়েল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ফের ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালালো ইরান
ইসরায়েলে ফের ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালালো ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান ট্রাম্পের
ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান ট্রাম্পের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আরও ধ্বংসাত্মক হামলা চালানো হবে, ঘোষণা ইরানের
ইসরায়েলে আরও ধ্বংসাত্মক হামলা চালানো হবে, ঘোষণা ইরানের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন স্বার্থে হামলা চালালে ইরানকে যে ভয়ঙ্কর পরিণতির হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প
মার্কিন স্বার্থে হামলা চালালে ইরানকে যে ভয়ঙ্কর পরিণতির হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন
ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হরমুজ প্রণালী বন্ধ করে দিতে পারে ইরান
হরমুজ প্রণালী বন্ধ করে দিতে পারে ইরান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পাঁচ ইসলামী ব্যাংক মিলে হবে এক ব্যাংক, চাকরি হারাবেন না কর্মীরা’
‘পাঁচ ইসলামী ব্যাংক মিলে হবে এক ব্যাংক, চাকরি হারাবেন না কর্মীরা’

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইরান-ইসরায়েলের পাল্টাপাল্টি হামলার মধ্যেই জরুরি বৈঠকের ডাক বিশ্ব পরমাণু সংস্থার
ইরান-ইসরায়েলের পাল্টাপাল্টি হামলার মধ্যেই জরুরি বৈঠকের ডাক বিশ্ব পরমাণু সংস্থার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় তেহরানের তেল ডিপোতে আগুন
ইসরায়েলের হামলায় তেহরানের তেল ডিপোতে আগুন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেত্রী সৌন্দর্য থেকে সঞ্জয় গান্ধীর মৃত্যু: নিছক বিমান দুর্ঘটনা, নাকি ষড়যন্ত্র?
অভিনেত্রী সৌন্দর্য থেকে সঞ্জয় গান্ধীর মৃত্যু: নিছক বিমান দুর্ঘটনা, নাকি ষড়যন্ত্র?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি দুই গুপ্তচরকে গ্রেফতারের দাবি ইরানের
ইসরায়েলি দুই গুপ্তচরকে গ্রেফতারের দাবি ইরানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্তুগালে স্ত্রী-কন্যার সামনেই গুলি করে বাংলাদেশিকে হত্যা
পর্তুগালে স্ত্রী-কন্যার সামনেই গুলি করে বাংলাদেশিকে হত্যা

১৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইরানের সঙ্গে সমন্বয় করে ইসরায়েলে হামলা হুথিদের
ইরানের সঙ্গে সমন্বয় করে ইসরায়েলে হামলা হুথিদের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ার আকাশসীমা সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা
সিরিয়ার আকাশসীমা সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল ‘সবচেয়ে বড় হুমকি’ :  সৌদি যুবরাজকে ফোনে এরদোয়ান
ইসরায়েল ‘সবচেয়ে বড় হুমকি’ :  সৌদি যুবরাজকে ফোনে এরদোয়ান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ
ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা
দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার
সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ
যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা

সম্পাদকীয়

আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি
আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি

নগর জীবন

প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা
প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা

মাঠে ময়দানে

এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না
এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে
আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার
হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার

মাঠে ময়দানে

করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার
করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

মাথায় হাত আলুচাষিদের
মাথায় হাত আলুচাষিদের

নগর জীবন

গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন
গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন

নগর জীবন

অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল
অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ
পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ
নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ

শোবিজ

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস
সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি
সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি

নগর জীবন

শাবিপ্রবির সড়ক এখন মরণফাঁদ
শাবিপ্রবির সড়ক এখন মরণফাঁদ

নগর জীবন

এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই
এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে
শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে

মাঠে ময়দানে

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ

সম্পাদকীয়

জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত

সম্পাদকীয়

ইতিহাস গড়লেন রুকসানা
ইতিহাস গড়লেন রুকসানা

মাঠে ময়দানে

রুটি-রুজির নিশ্চয়তা পেয়েছেন মিলি
রুটি-রুজির নিশ্চয়তা পেয়েছেন মিলি

বসুন্ধরা শুভসংঘ

কোরবানিতে প্রতিবেশী রাষ্ট্র থেকে পশু আমদানি হয়নি
কোরবানিতে প্রতিবেশী রাষ্ট্র থেকে পশু আমদানি হয়নি

নগর জীবন

মিরাজের খেলা নিয়ে সংশয়
মিরাজের খেলা নিয়ে সংশয়

মাঠে ময়দানে