শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৮ মে, ২০২৫ আপডেট: ০০:৩৯, বুধবার, ২৮ মে, ২০২৫

জোরজবরদস্তির অবসান চাই

সুমন পালিত
প্রিন্ট ভার্সন
জোরজবরদস্তির অবসান চাই

॥ এক ॥

বাংলাদেশের ইতিহাস ৪ থেকে ৫ হাজার বছরের পুরোনো। আজকের বাংলাদেশ ছিল একসময় ভাষা ও সাংস্কৃতিক দিক থেকে প্রাচীন বাংলার অংশ। গঙ্গা ও ব্রহ্মপুত্র নদ বাদবাকি ভারতবর্ষ থেকে বাংলাকে আলাদা করে রেখেছিল। আর্যরা ককেশীয় অঞ্চল অর্থাৎ রাশিয়া, জর্জিয়া, আর্মেনিয়া ও আজারবাইজান থেকে উড়ে এসে জুড়ে বসে ভারতে। সমৃদ্ধ ভারতবর্ষের একের পর এক সভ্যতা ধ্বংস হয় তাদের আগ্রাসনে। হরপ্পা মহেঞ্জোদারোর মতো সভ্যতা ধ্বংস হয়ে যায় যাযাবর আর্যদের হাতে।

তারা অতিসহজে প্রায় পুরো ভারতবর্ষ দখল করলেও প্রাচীন বাংলার কাছে বারবার পরাজিত হয়। কারণ সে সময়ের বাংলা শুধু সম্পদশালী নয়, সামরিক দিক থেকেও ছিল ভারতবর্ষের যে কোনো রাজ্যের চেয়ে শক্তিশালী।

আনুমানিক হিসেবে বাংলাদেশে সভ্যতার বিকাশ ঘটে ৪ কিংবা ৫ হাজার বছর আগে। বলা হয় বৈদিক যুগেও বাংলায় নগর সভ্যতার অস্তিত্ব ছিল। সে সময়ের অগ্রসর জাতি পারস্য, গ্রিক ও রোমানদের কাছেও গঙ্গারিডাই বা বাংলা সমৃদ্ধ ও শক্তিশালী জাতি হিসেবে বিবেচিত হতো। হাজার হাজার বছর আগে এ ভূখণ্ডের অধিবাসীরা ভারত মহাসাগরের বিভিন্ন দ্বীপে গড়ে তুলেছিল নিজেদের উপনিবেশ। বিশেষ করে আজকের শ্রীলঙ্কার সংখ্যাগরিষ্ঠ অধিবাসী সিংহলীরা যে প্রাচীন বাংলার অধিবাসীদের বংশধর তা একটি প্রতিষ্ঠিত সত্য। শ্রীলঙ্কা কয়েক দশক আগেও পরিচিত ছিল সিংহল নামে। এ নামটিও বাঙালিদের দেওয়া। বাংলার যুবরাজ বিজয় সিংহের নামে রামায়ণে উল্লিখিত লঙ্কার নাম হয় সিংহল। প্রাচীন পারস্য, গ্রিক, রোমান ও আরবদের সঙ্গে এ ভূখণ্ডের মানুষের বাণিজ্যিক সম্পর্ক ছিল।

নদনদীবিধৌত বাংলাদেশ হাজার হাজার বছর ধরে বন্যা ও ঘূর্ণিঝড় উপদ্রুত এলাকা হিসেবেও পরিচিত। যে কারণে এ দেশের ইতিহাসের অনেক উপাদান সহজেই নিশ্চিহ্ন হয়ে গেছে। বাংলার ইতিহাসের অধিকাংশ উপাদান বিদেশিদের কাছ থেকে পাওয়া। প্রাচীন বাংলার অধিবাসীরা যে বীরের জাতি, সে সত্য তুলে ধরা হয়েছে প্রাচীন গ্রিক ও রোমান পর্যটক ও ইতিহাসবিদদের ভাষ্যে। কালের বিবর্তনে প্রাচীন বাংলা বারবার তার স্বাধীনতা হারিয়েছে ভিনদেশিদের হাতে। বাংলার সম্পদ লুট করতে এ দেশে এসেছে কর্ণাটক থেকে সেন, আফগানিস্তান ও ধারেকাছের এলাকা থেকে পাঠান, তুর্কিসহ নানান জাতি।

ইতিহাস দিল্লির সালতানাত এবং মুঘল আমলে ইউরোপীয়রা বাংলাকে পৃথিবীর সবচেয়ে ধনী দেশ হিসেবে বিবেচনা করত। মুঘল আমলে সুবাহ বাংলা সাম্রাজ্যের ৫০ শতাংশ জিডিপির জোগান দিত। মুঘল সাম্রাজ্যর দেশজ উৎপাদনের ১২ শতাংশ উৎপাদিত হতো বাংলায়। যা সে সময়ের ইউরোপের মোট দেশজ উৎপাদনেরও বেশি ছিল।

প্রাচীন বাংলার ইতিহাসের সবচেয়ে কলঙ্কিত অধ্যায় মাৎস্যন্যায়। সপ্তম শতাব্দীতে আজকের বাংলাদেশসহ প্রাচীন বাংলা নৈরাজ্যের মৃগয়া ক্ষেত্রে পরিণত হয়। ১০০ বছর ধরে চলে জোর যার মুল্লুক তার অবস্থা। মাৎস্যন্যায় একটি সংস্কৃত শব্দ, যার অর্থ মাছের ন্যায়। বড় মাছ যেমন ছোট মাছকে গিলে ফেলে সে অবস্থা ছিল বাংলায়। গরিব ও শান্তিপ্রিয় মানুষ ছিল ক্ষমতাধরদের কাছে অসহায়। প্রাচীন বাংলার রাজা ছিলেন শশাঙ্ক। তিনি ছিলেন শক্তিশালী স্বাধীন রাজা। তার আমলে বাংলা উন্নয়নের শিখরে উঠেছিল। আনুমানিক ৬৩৭ খ্রিস্টাব্দে শশাঙ্কের মৃত্যু হয়। তারপর বাংলায় কোনো শক্তিশালী শাসক না থাকায় ছোট ছোট ভূস্বামী বা সামন্ত রাজারা নিজেদের মধ্যে ক্ষমতা দখলের লড়াইয়ে মেতে ওঠেন। সমাজে আইনশৃঙ্খলা বলে কোনো কিছুর অস্তিত্ব ছিল না। দুর্বলদের ওপর সবলদের অত্যাচার সীমা অতিক্রম করে। জনজীবনে চরম দুর্বিষহ অবস্থার সৃষ্টি হয়। দেশে কোনো গ্রহণযোগ্য সরকার না থাকায় রাজনৈতিক বিশৃঙ্খলা চরম আকার ধারণ করে। সমাজে ন্যায়বিচার বা আইনের শাসন বলে কোনো কিছুর অস্তিত্বই ছিল না। রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতার ফাঁদে পড়ে সমৃদ্ধ বাংলা বিধ্বস্ত জনপদে পরিণত হয়। কৃষি ও ব্যবসাবাণিজ্যে এর বিরূপ প্রভাব পড়ে। সাধারণ মানুষের জীবনযাত্রার মান ক্ষুণ্ন্ন হয় ব্যাপকভাবে। কথায় কথায় হানাহানি, লুটতরাজ ও নিরাপত্তাহীনতা সাধারণ মানুষের জীবনকে অতিষ্ঠ করে তোলে।

আনুমানিক ৬৫০ থেকে ৭৫০ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত বাংলায় চলে জোর যার মুল্লুক তার কিসিমের নৈরাজ্য। যে প্রাচীন বাংলা বা গৌড় ভারতবর্ষের সবচেয়ে শক্তিশালী রাজ্য বলে বিবেচিত হতো, এটি দুর্বল দেশে পরিণত হয়। সেই দুঃসময়ে চীনা দূত ওয়াং-হিউয়েনসের কুপরামর্শ এ দেশবাসীর জন্য দুর্ভোগ বয়ে আনে। তিনি তিব্বতের শক্তিমান রাজা শ্রং-ছান-গেমপোকে বাংলায় সামরিক অভিযান চালানোর পরামর্শ দেন। সপ্তম শতাব্দীর দ্বিতীয়ার্ধে বৃহত্তর বাংলার গৌড় ও মগধে দুটি নতুন রাজবংশ আত্মপ্রকাশ করে। এর একটি পশ্চিম বাংলায় ও আরেকটি বঙ্গ ও সমতট অর্থাৎ দক্ষিণ ও দক্ষিণপূর্ব বাংলার খড়গ রাজবংশ। কিন্তু এ দুই রাজবংশের কোনোটিই বাংলায় ঐক্যবদ্ধ ও শক্তিশালী শাসন প্রতিষ্ঠায় সক্ষম হয়নি।

অষ্টম শতাব্দীর প্রথমার্ধে বাংলা একের পর এক বৈদেশিক আক্রমণে বিপর্যস্ত হয়ে পড়ে। এর মধ্যে কনৌজ রাজ যশোবর্মণ (৭২৫-৭৫২ খ্রি.) আগ্রাসন চালান প্রাচীন বাংলায়। কাশ্মীরের ললিতাদিত্য একের পর এক হামলা ও লুটপাট চালিয়ে বাংলার রাজধানী গৌড় নগরীকে বিধ্বস্ত করেন। কাশ্মীরের ইতিহাসবিদ কলহনের তথ্যানুযায়ী গৌড়ের  পাঁচজন রাজা ললিতাদিত্যের কাছে পরাজিত হন। কেন্দ্রীয় শক্তির অভাবে স্থানীয় সমাজপতিরা স্বাধীন হয়ে ওঠেন এবং নিজেদের মধ্যে প্রাধান্য প্রতিষ্ঠার লড়াইয়ে লিপ্ত হন।

এ অরাজকতার অবসান ঘটে অষ্টম শতাব্দীর মধ্যবর্তী সময়ে। বাংলার মানুষ জোটবদ্ধ হয়ে গোপাল নামের একজন সামন্তকে তাদের রাজা নির্বাচিত করে। গোপালের নেতৃত্বেই বাংলায় পাল রাজবংশের সূচনা হয় এবং দীর্ঘদিনের মাৎস্যন্যায় যুগের অবসান ঘটে। গোপাল বাংলায় একটি শক্তিশালী কেন্দ্রীয় শাসন প্রতিষ্ঠা করেন। সমাজে শান্তি ও শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনেন। বাংলা শুধু নয়, দক্ষিণ এশিয়ার ইতিহাসে তিনি ছিলেন একমাত্র নির্বাচিত রাজা

গোপাল কীভাবে ক্ষমতায় আসেন তা নিয়ে পণ্ডিতদের মধ্যে মতভেদ আছে। কেউ কেউ যুক্তি দেখান যে জনগণই গোপালকে রাজা নির্বাচিত করেন। তিনি মাৎস্যন্যায়ের অবসান ঘটিয়ে জনসমর্থন লাভ করেন। পাল লিপির ভাষ্য অনুযায়ী গোপাল বেপরোয়া ও স্বেচ্ছাচারী লোকদের পরাভূত করে স্থায়ী শান্তি প্রতিষ্ঠা করেন। বাংলায় যারা মাৎস্যন্যায় অবস্থার সৃষ্টি করেছিল তাদের তিনি সমূলে উৎপাটন করতে সক্ষম হন।

বাংলায় পাল বংশের শাসন চলে ৩০০ বছর ধরে। পালরা ছিলেন বৌদ্ধধর্মের অনুসারী। পাল শাসনে বাংলার সুনাম ছড়িয়ে পড়ে চারদিকে। পালদের দুর্বলতার সুযোগ নিয়ে দক্ষিণ ভারতের কর্ণাটক থেকে আসা সেনরা রাজধানী গৌড়ের ওপর চড়াও হয়। দখল করে নেয় উত্তরবঙ্গ। ইতিহাস বলে, কর্ণাটক থেকে সামন্ত সেন বাংলার রাঢ় অঞ্চলে বসতি স্থাপন করেন। জাতিতে ব্রাহ্মণ হলেও তিনি নিজেকে ক্ষত্রিয় বলে পরিচয় দিতেন। তার পুত্র হেমন্ত সেন রাঢ় অঞ্চলের রাজা হিসেবে নিজেকে ঘোষণা করেন। হেমন্ত সেনের পুত্র বিজয় সেন তার তরবারির জোরে বাংলায় যে সেন রাজত্ব কায়েম করেন তা ১৩২ বছর টিকে ছিল। ১২০৬ সালে ইখতিয়ার উদ্দিন মুহাম্মদ বিন বখতিয়ার খিলজি অতর্কিতে নবদ্বীপ আক্রমণ করেন। বৃদ্ধ রাজা লক্ষ্মণ সেন কোনো প্রতিরোধ গড়তে পারেননি। তিনি নবদ্বীপ থেকে পালিয়ে পূর্ববঙ্গে চলে আসেন। আরও ২৪ বছর তার বংশধররা বাংলার একাংশে শাসন বজায় রাখেন।

বাংলায় পাল শাসনের অবসান হয় রক্তের বন্যা বইয়ে দিয়ে। এ দেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ ছিল বৌদ্ধ। তারা চরমভাবে নিপীড়িত হয় সেন শাসকদের দ্বারা। যে কারণে বাংলায় মুসলিম অভিযানকে সাধারণ মানুষ স্বাগত জানায় ব্যাপকভাবে। বাংলায় ইসলামের বিস্তার ঘটে সপ্তম শতাব্দীতে হজরত ওসমান (রা.)-এর আমলে। পাল শাসকরা পরধর্মের প্রতি সহিষ্ণু ছিলেন। মুসলিম সুফিসাধকদের ইসলাম ধর্ম প্রচারেরও সুযোগ দেন তারা। তবে সে সময় খুব অল্পসংখ্যক মানুষই ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেন। বাংলার সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ বৌদ্ধদের প্রতি সেন শাসকদের নির্যাতন-নিপীড়নের কারণে বহিরাগত মুসলমানদের অভিযানকে স্বাগত জানায়। দলে দলে মানুষ ইসলামের ছায়াতলে আশ্রয় নেয়।

দুই ॥ মাৎস্যন্যায়ের পৌনে চৌদ্দ শ বছর পর বাংলাদেশ যেন একই ধরনের দুঃসময়ের হাতে জিম্মি। জুলাই গণ অভ্যুত্থানে দেশের মানুষ পৌনে ১৬ বছরের কর্তৃত্ববাদী শাসনের অবসান ঘটিয়েছিল অনেক আশা নিয়ে। ভেবেছিল দেশে গণতন্ত্র আসবে। দেশবাসী সুশাসনের মুখ দেখবে। দ্রব্যমূল্যের দাম কমবে। দেশের অর্থনীতি চাঙা হবে। কিন্তু গত ১০ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার এসব প্রত্যাশার কোনোটিই পূরণ করতে পারেনি। দেশজুড়ে চলছে মব জাস্টিসের ভয়াবহতা। আইয়ামে জাহেলিয়ায় এমন নৈরাজ্যের অস্তিত্ব ছিল কি না, ইতিহাসে নজির নেই।

দেশপ্রেমিক সেনাবাহিনীকেও ভ্রুকুটি দেখাচ্ছে কিশোর গ্যাংয়ের সদস্যরা। বন্ধ হয়ে যাচ্ছে একের পর এক কলকারখানা, ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান। সরকারপ্রধান নাকি ক্ষুব্ধ হয়ে মব জাস্টিসের হোতাদের বলেছেন, এমন ধারা চলতে থাকলে তাঁর পক্ষে দায়িত্ব পালন করা সম্ভব হবে না। আমরা মনে করি দেশের স্বার্থেই সরকারের পদত্যাগ বা দায়িত্ব অস্বীকার নয়, সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে হবে। নৈরাজ্যের হোতাদের ধরতে হবে শক্ত হাতে। প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী দেশ শাসনের ভার যাতে জনগণের প্রতিনিধিদের হাতে যায় সে পথে চলতে হবে। দিতে হবে নির্বাচন। একমাত্র জনপ্রতিনিধিদের পক্ষেই সম্ভব নৈরাজ্য সৃষ্টিকারী দানবদের দমন করা। যেমন পৌনে চৌদ্দ শ বছর আগে মাৎস্যন্যায় বা জোরজবরদস্তির অবসান ঘটিয়েছিলেন জনগণের রাজা গোপাল।

লেখাটি শেষ করছি একটি চুটকি দিয়ে।

যুক্তরাষ্ট্রের ৪০তম প্রেসিডেন্ট রোনাল্ড উইলসন রিগান। যিনি ছিলেন একজন সাবেক অভিনেতা। রিপাবলিকান দলের ওই প্রেসিডেন্ট ১৯৮১ থেকে ১৯৮৯ পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্র শাসন করেন। ৩০ মার্চ ১৯৮১ আততায়ীর গুলিতে মারাত্মক আহত হয়েও বেঁচে যান। যুক্তরাষ্ট্রের তৃতীয় প্রেসিডেন্ট টমাস জেফারসন। আজকের বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী দেশ যুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা তিনি। ১৮০১ থেকে ১৮০৯ পর্যন্ত সে দেশের প্রেসিডেন্ট পদেও প্রতিষ্ঠিত ছিলেন।

প্রেসিডেন্ট রিগান মাঝরাতে ঘুম থেকে জেগে অস্থিরতা বোধ করছিলেন। নিজের রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ তাঁকে সন্দিহান করে তুলছিল। রিগান ছিলেন যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে ধর্মভীরু প্রেসিডেন্ট। নিজের অনিশ্চিত রাজনৈতিক ভবিষ্যতের কথা ভেবে তিনি অস্থির হয়ে সেই রাতের বেলায় রাজধানী ওয়াশিংটনের রাস্তায় হাঁটতে শুরু করলেন। একসময় তিনি নিজেকে আবিষ্কার করলেন ওয়াশিংটন মেমোরিয়ালের সামনে। রিগান নিজের অগোচরেই চেঁচিয়ে বললেন, মান্যবর জর্জ ওয়াশিংটন, আমি এখন কী করব?

সমাধিসৌধের ভিতর থেকে গভীর কণ্ঠে ধ্বনিত হলো, রোনাল্ড রিগান তুমি কংগ্রেসের কাছে যাও। তারপরও রিগান চলতে থাকলেন। আরও কিছুদূর এগিয়ে তিনি জেফারসন মেমোরিয়ালের সামনে নিজেকে আবিষ্কার করলেন। আবেগভরে চেঁচিয়ে জিজ্ঞেস করলেন, মান্যবর টমাস জেফারসন, আমি এখন কী করব?

সমাধিসৌধ থেকে গভীর কণ্ঠে বলা হলো, রোনাল্ড রিগান, তুমি জনগণের কাছে যাও।

-মন্তব্য নিষ্প্রয়োজন।

 

লেখক : সিনিয়র সহকারী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

ইমেইল :[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
খেলাপি ঋণের রেকর্ড
খেলাপি ঋণের রেকর্ড
নিত্যপণ্যের দাম বাড়ছে
নিত্যপণ্যের দাম বাড়ছে
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
আন্দোলনে আগুন জ্বালানো সেই ঘোষণা
আন্দোলনে আগুন জ্বালানো সেই ঘোষণা
ইসরায়েল মার্কা নির্বাচন চায় কারা
ইসরায়েল মার্কা নির্বাচন চায় কারা
শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে
শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে
চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতা
চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতা
নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
সড়কে ফিটনেসবিহীন গাড়ির নৈরাজ্য
সড়কে ফিটনেসবিহীন গাড়ির নৈরাজ্য
কেন দরকার রাজনৈতিক সরকার
কেন দরকার রাজনৈতিক সরকার
হুমকির মুখে ঢাকা
হুমকির মুখে ঢাকা
সর্বশেষ খবর
যুক্তরাষ্ট্রে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত
যুক্তরাষ্ট্রে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিংড়ায় ৬০ পিস ইয়াবাসহ আটক ১
সিংড়ায় ৬০ পিস ইয়াবাসহ আটক ১

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টেকনাফে ইয়াবাসহ চার কারবারি গ্রেফতার
টেকনাফে ইয়াবাসহ চার কারবারি গ্রেফতার

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উৎপাদনে ফিরলো বড়পুকুরিয়া তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের তৃতীয় ইউনিট
উৎপাদনে ফিরলো বড়পুকুরিয়া তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের তৃতীয় ইউনিট

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

শিক্ষাঋণ ২০ শতাংশ মওকুফ করছে অস্ট্রেলিয়া
শিক্ষাঋণ ২০ শতাংশ মওকুফ করছে অস্ট্রেলিয়া

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় যুবদল নেতার ওপর হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ, জড়িতদের গ্রেপ্তারের দাবি
বগুড়ায় যুবদল নেতার ওপর হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ, জড়িতদের গ্রেপ্তারের দাবি

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পরমাণু আলোচনা পুনরায় শুরুর আগে ক্ষতিপূরণ দাবি ইরানের
পরমাণু আলোচনা পুনরায় শুরুর আগে ক্ষতিপূরণ দাবি ইরানের

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেট সীমান্তে ভারতীয় পণ্য জব্দ
সিলেট সীমান্তে ভারতীয় পণ্য জব্দ

২৫ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

কক্সবাজারে পলিথিন ব্যাগ বন্ধে সচেতনতা কার্যক্রম
কক্সবাজারে পলিথিন ব্যাগ বন্ধে সচেতনতা কার্যক্রম

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খুলনায় করোনায় ১০ দিনে ৪ জনের মৃত্যু
খুলনায় করোনায় ১০ দিনে ৪ জনের মৃত্যু

২৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

গোপালগঞ্জে এসএসসি পরীক্ষায় জিপিএ-৫ প্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ
গোপালগঞ্জে এসএসসি পরীক্ষায় জিপিএ-৫ প্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাকসু নির্বাচনের আচরণবিধি প্রকাশ, ডোপটেস্ট পজিটভ হলে প্রার্থীতা বাতিল
রাকসু নির্বাচনের আচরণবিধি প্রকাশ, ডোপটেস্ট পজিটভ হলে প্রার্থীতা বাতিল

৫৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কুড়িগ্রামে আগুনে বসতবাড়ি পুড়ে ছাই
কুড়িগ্রামে আগুনে বসতবাড়ি পুড়ে ছাই

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাল্টে যাচ্ছে কক্সবাজার-চট্টগ্রাম রুটের ট্রেনের সময়সূচি
পাল্টে যাচ্ছে কক্সবাজার-চট্টগ্রাম রুটের ট্রেনের সময়সূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় সবজির জমিতে গাঁজার চাষ
কুমিল্লায় সবজির জমিতে গাঁজার চাষ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির সমাবেশে যেতে বাধ্য করার অভিযোগ, বিক্ষোভ
এনসিপির সমাবেশে যেতে বাধ্য করার অভিযোগ, বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কালিয়াকৈরে মেধাবী শিক্ষার্থীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ
কালিয়াকৈরে মেধাবী শিক্ষার্থীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই যোদ্ধাদের সংবর্ধনা, চলচ্চিত্র প্রদর্শন ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান
জুলাই যোদ্ধাদের সংবর্ধনা, চলচ্চিত্র প্রদর্শন ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্র চর্চা করলে সমাজের বৈষম্য হ্রাস পায় : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
গণতন্ত্র চর্চা করলে সমাজের বৈষম্য হ্রাস পায় : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শহীদদের স্মরণে দিনাজপুরে আইনজীবী ফোরামের আলোচনা সভা
শহীদদের স্মরণে দিনাজপুরে আইনজীবী ফোরামের আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আন্দোলনের মুখে লিথুয়ানিয়ার প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ
আন্দোলনের মুখে লিথুয়ানিয়ার প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় বাঙালি নদী থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
বগুড়ায় বাঙালি নদী থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের পদযাত্রা অনুষ্ঠিত
নীলফামারীতে জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের পদযাত্রা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করোনায় আরও একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৩
করোনায় আরও একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৩

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐতিহাসিক কুতুব মসজিদের দানবাক্স ভেঙে টাকা লুট, থানায় অভিযোগ
ঐতিহাসিক কুতুব মসজিদের দানবাক্স ভেঙে টাকা লুট, থানায় অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ইসরায়েলকে অনেকে ঘৃণা করা শুরু করেছে’— ট্রাম্পের মন্তব্যে আলোচনার ঝড়
‘ইসরায়েলকে অনেকে ঘৃণা করা শুরু করেছে’— ট্রাম্পের মন্তব্যে আলোচনার ঝড়

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'আদর্শ রাষ্ট্র গঠনে দাঁড়িপাল্লার বিজয় সুনিশ্চিত করতে হবে'
'আদর্শ রাষ্ট্র গঠনে দাঁড়িপাল্লার বিজয় সুনিশ্চিত করতে হবে'

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

উদ্ভাবনের মাধ্যমে সমাজে পরিবর্তন আনুন : শাহাদাত
উদ্ভাবনের মাধ্যমে সমাজে পরিবর্তন আনুন : শাহাদাত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হারিয়ে যাওয়া ১৬০টি মোবাইল উদ্ধার করে মালিকদের বুঝিয়ে দিল ডিএমপি
হারিয়ে যাওয়া ১৬০টি মোবাইল উদ্ধার করে মালিকদের বুঝিয়ে দিল ডিএমপি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিস্তায় পানি কমলেও দুর্ভোগে ১০ হাজার পরিবার, স্থবির ৮ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান
তিস্তায় পানি কমলেও দুর্ভোগে ১০ হাজার পরিবার, স্থবির ৮ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনাকে রাতের ভোটের আইডিয়া দেন জাবেদ পাটোয়ারী
হাসিনাকে রাতের ভোটের আইডিয়া দেন জাবেদ পাটোয়ারী

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র
ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিএম কাদেরের উপর নিষেধাজ্ঞা, অব্যাহতপ্রাপ্ত নেতারা স্বপদে বহাল
জিএম কাদেরের উপর নিষেধাজ্ঞা, অব্যাহতপ্রাপ্ত নেতারা স্বপদে বহাল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডাকসুতে স্বতন্ত্র প্যানেলে নির্বাচন করবেন উমামা ফাতেমা
ডাকসুতে স্বতন্ত্র প্যানেলে নির্বাচন করবেন উমামা ফাতেমা

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জামিন পেলেন সেই ফারাবী
জামিন পেলেন সেই ফারাবী

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমারের ‘দুর্লভ খনিজে’ চোখ যুক্তরাষ্ট্রের
মিয়ানমারের ‘দুর্লভ খনিজে’ চোখ যুক্তরাষ্ট্রের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াত আমিরের হার্টে তিনটি ব্লক, বাইপাস সার্জারির সিদ্ধান্ত
জামায়াত আমিরের হার্টে তিনটি ব্লক, বাইপাস সার্জারির সিদ্ধান্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের শুল্কারোপ-জরিমানা ঘোষণার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল ভারত
ট্রাম্পের শুল্কারোপ-জরিমানা ঘোষণার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল ভারত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই রিয়াদের আরও একটি বাসার খোঁজ, মিললো নগদ টাকা
সেই রিয়াদের আরও একটি বাসার খোঁজ, মিললো নগদ টাকা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানও একদিন ভারতের কাছে তেল বিক্রি করবে, ট্রাম্পের খোঁচা
পাকিস্তানও একদিন ভারতের কাছে তেল বিক্রি করবে, ট্রাম্পের খোঁচা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের পর এবার রাশিয়ায় ভয়াবহ অগ্ন্যুৎপাত
ভূমিকম্পের পর এবার রাশিয়ায় ভয়াবহ অগ্ন্যুৎপাত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি লজ্জিত, অনুতপ্ত ও ক্ষমাপ্রার্থী, জবানবন্দিতে সাবেক আইজিপি
আমি লজ্জিত, অনুতপ্ত ও ক্ষমাপ্রার্থী, জবানবন্দিতে সাবেক আইজিপি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদের দাবি নিয়ে শাহবাগ অবরোধ
জুলাই সনদের দাবি নিয়ে শাহবাগ অবরোধ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় নতুন হামলার হুমকিতে উদ্বেগ রাশিয়ার
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় নতুন হামলার হুমকিতে উদ্বেগ রাশিয়ার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেমিফাইনালও বয়কট করল ভারত, ফাইনালে পাকিস্তান
সেমিফাইনালও বয়কট করল ভারত, ফাইনালে পাকিস্তান

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির সিদ্ধান্ত: কানাডাকে যে হুমকি দিলেন ট্রাম্প
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির সিদ্ধান্ত: কানাডাকে যে হুমকি দিলেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘কীসের ভিত্তিতে পুরস্কার নিচ্ছেন’, প্রশ্ন ওমর সানীর
‘কীসের ভিত্তিতে পুরস্কার নিচ্ছেন’, প্রশ্ন ওমর সানীর

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সালমানের সঙ্গে দেখা করতে তিন শিশু ভক্তের অবাক কাণ্ড
সালমানের সঙ্গে দেখা করতে তিন শিশু ভক্তের অবাক কাণ্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলের তিন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে হুথির ড্রোন হামলা
ইসরায়েলের তিন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে হুথির ড্রোন হামলা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০০ কোটির সাম্রাজ্য, ব্যবসায়ও সফল কৃতি স্যানন
১০০ কোটির সাম্রাজ্য, ব্যবসায়ও সফল কৃতি স্যানন

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কিছুদিনের মধ্যেই নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা: আইন উপদেষ্টা
কিছুদিনের মধ্যেই নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা: আইন উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলকাতায় গ্রেফতার বাংলাদেশি মডেল শান্তা পাল
কলকাতায় গ্রেফতার বাংলাদেশি মডেল শান্তা পাল

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফিলিস্তিনকে এবার স্বীকৃতি দেওয়ার পরিকল্পনা কানাডার
ফিলিস্তিনকে এবার স্বীকৃতি দেওয়ার পরিকল্পনা কানাডার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির নির্বাচন দাবির যৌক্তিকতা এখন প্রমাণ হচ্ছে : মির্জা ফখরুল
বিএনপির নির্বাচন দাবির যৌক্তিকতা এখন প্রমাণ হচ্ছে : মির্জা ফখরুল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাউথইস্ট ব্যাংকের এমডির পদত্যাগ
সাউথইস্ট ব্যাংকের এমডির পদত্যাগ

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩১ জুলাই)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকার পরিচালনা করতে চাইলে নাগরিকদের কথা শুনতে হবে: তারেক রহমান
সরকার পরিচালনা করতে চাইলে নাগরিকদের কথা শুনতে হবে: তারেক রহমান

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজার পানি সংকট নিরসনে পাইপলাইন বসাচ্ছে আরব আমিরাত
গাজার পানি সংকট নিরসনে পাইপলাইন বসাচ্ছে আরব আমিরাত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুদ্রাস্ফীতি ৭ শতাংশের নিচে নামলে সুদহার কমানোর ইঙ্গিত
মুদ্রাস্ফীতি ৭ শতাংশের নিচে নামলে সুদহার কমানোর ইঙ্গিত

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বৃত্তি পরীক্ষায় বেসরকারি স্কুল বাদ দেওয়ার সিদ্ধান্ত বাতিলের দাবি
বৃত্তি পরীক্ষায় বেসরকারি স্কুল বাদ দেওয়ার সিদ্ধান্ত বাতিলের দাবি

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
মুরাদনগর রণক্ষেত্র
মুরাদনগর রণক্ষেত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে
শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে

সম্পাদকীয়

ঐক্য অনৈক্যের জুলাই সনদ
ঐক্য অনৈক্যের জুলাই সনদ

প্রথম পৃষ্ঠা

মাফিয়া আমলার সাতকাহন
মাফিয়া আমলার সাতকাহন

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী সরকারের যাওয়ার সময় এসেছে
অন্তর্বর্তী সরকারের যাওয়ার সময় এসেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

চালবাজি বন্ধে কঠোর সরকার
চালবাজি বন্ধে কঠোর সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘরে ঘরে জ্বরে ভুগছে মানুষ
ঘরে ঘরে জ্বরে ভুগছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মায় ধরা পড়ল এক মণ ওজনের ডলফিন
পদ্মায় ধরা পড়ল এক মণ ওজনের ডলফিন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কোটি টাকার সড়কের রেলিং যেন গরু বাঁধার খুঁটি!
কোটি টাকার সড়কের রেলিং যেন গরু বাঁধার খুঁটি!

রকমারি নগর পরিক্রমা

কেমন আছেন মিথিলা
কেমন আছেন মিথিলা

শোবিজ

পেশাদার চাঁদাবাজ সমন্বয়ক রিয়াদ
পেশাদার চাঁদাবাজ সমন্বয়ক রিয়াদ

প্রথম পৃষ্ঠা

বদলে যাচ্ছে চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানা
বদলে যাচ্ছে চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানা

পেছনের পৃষ্ঠা

বাফুফের দায়িত্ব নিয়ে প্রশ্ন
বাফুফের দায়িত্ব নিয়ে প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

সরকারকে অনেক সময় দেওয়া হয়েছে
সরকারকে অনেক সময় দেওয়া হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

অনুসন্ধানী সাংবাদিক সাইদুর রহমান রিমন আর নেই
অনুসন্ধানী সাংবাদিক সাইদুর রহমান রিমন আর নেই

নগর জীবন

ট্রাম্পশুল্কে সবুজ সংকেত পেয়েছে বাংলাদেশ
ট্রাম্পশুল্কে সবুজ সংকেত পেয়েছে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ছে ভুয়া ও মিথ্যা তথ্যের ব্যবহার
বাড়ছে ভুয়া ও মিথ্যা তথ্যের ব্যবহার

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে অংশ নেবেন খালেদা জিয়া
নির্বাচনে অংশ নেবেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

লালমনিরহাটে হাজারো পরিবার পানিবন্দি
লালমনিরহাটে হাজারো পরিবার পানিবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

এ টি এম ভাই বললেন তোমাকে ধৈর্য ধরতে হবে : ইলিয়াস কাঞ্চন
এ টি এম ভাই বললেন তোমাকে ধৈর্য ধরতে হবে : ইলিয়াস কাঞ্চন

শোবিজ

রাশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা ৫২ দেশে
রাশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা ৫২ দেশে

প্রথম পৃষ্ঠা

৩৯ আসনে সীমানা পরিবর্তন
৩৯ আসনে সীমানা পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

গোলাম আকবরের ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবি
গোলাম আকবরের ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবি

নগর জীবন

কাকে খুঁজছেন তমা
কাকে খুঁজছেন তমা

শোবিজ

কুসুমের মুগ্ধতা
কুসুমের মুগ্ধতা

শোবিজ

রাজনীতির ডামাডোলে নীরবে বাড়ছে ডেঙ্গু
রাজনীতির ডামাডোলে নীরবে বাড়ছে ডেঙ্গু

রকমারি নগর পরিক্রমা

দেশে সোনার রিজার্ভ ২ হাজার ৬১১ কেজি
দেশে সোনার রিজার্ভ ২ হাজার ৬১১ কেজি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইউরোপে অবৈধ প্রবেশে শীর্ষে বাংলাদেশিরা
ইউরোপে অবৈধ প্রবেশে শীর্ষে বাংলাদেশিরা

পেছনের পৃষ্ঠা

রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা

সম্পাদকীয়