শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৭ সেপ্টেম্বর, ২০২০

বন্ধ হয়ে গেছে ৯৮ ভাগ প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান

পথে বসেছেন চলচ্চিত্র প্রযোজকরা

আলাউদ্দীন মাজিদ
প্রিন্ট ভার্সন
পথে বসেছেন চলচ্চিত্র প্রযোজকরা

পর্যাপ্ত ও মানসম্মত সিনেমা হল ও দর্শকের অভাবে লোকসান গুনে বন্ধ হয়ে গেছে ৯৮ ভাগ চলচ্চিত্র প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান। নব্বই দশকের শেষভাগ থেকে চলচ্চিত্রে অশ্লীলতা ও পাইরেসির দাপট শুরু হলে মধ্য ও উচ্চমধ্য এবং উচ্চবিত্তের দর্শকরা সিনেমা হলে যাওয়া ছেড়ে দেয়। এতে সিনেমা হল মালিক এবং চলচ্চিত্র প্রযোজক উভয়েই চরম ক্ষতির মুখে পড়ে। দুপক্ষই লোকসানের কবলে পড়লে একই সঙ্গে সিনেমা হল ও প্রযোজনা সংস্থাগুলো বন্ধ হতে শুরু করে। বর্তমান সময়ে চলচ্চিত্র শিল্পের অস্তিত্ব বিপন্নের পথে এসে দাঁড়িয়েছে। চলচ্চিত্র শিল্পের এ দৈন্যদশা উপলব্ধি করে সম্প্রতি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা একনেকের বৈঠকে সিনেমা হলের জন্য ঋণ প্রদানের কথা ঘোষণা করেছেন। এতে চলচ্চিত্র জগতে অনেকটা স্বস্তি ফিরে এলেও সিনেমা হল মালিকরা নতুন করে উদ্বেগে পড়েছেন। মধুমিতা সিনেমা হল ও মধুমিতা মুভিজের কর্ণধার ইফতেখারউদ্দীন নওশাদ বলছেন, ঋণ নিয়ে সিনেমা হল সংস্কার করব ঠিক আছে কিন্তু সেই ঋণ পরিশোধ করতে নিয়মিত পর্যাপ্ত ও মানসম্মত ছবি প্রয়োজন। যা দীর্ঘদিন ধরে নেই। প্রতি সপ্তাহে চালানোর মতো ছবি যদি পাওয়া না যায় তাহলে এ ঋণ শোধ করব কীভাবে। এ কারণে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে আমার অনুরোধ, সিনেমা হলের পাশাপাশি চলচ্চিত্র নির্মাণের জন্য সহজ শর্তে ঋণ দেওয়া জরুরি হয়ে পড়েছে। তা না হলে লোকসান গুনে পথে বসা প্রযোজকরা আবার চলচ্চিত্র নির্মাণের জন্য অর্থ কোথায় পাবেন। এ বন্ধ্যত্ব কাটাতে প্রধানমন্ত্রীর সদয় সহযোগিতা কামনা করছি। প্রখ্যাত চলচ্চিত্র প্রযোজক টিওটি ফিল্মসের কর্ণধার, চলচ্চিত্র প্রযোজক ও পরিবেশক সমিতির সভাপতি খোরশেদ আলম খসরু বলেন, চলচ্চিত্র শিল্পের দৈন্যদশার কারণে বিশাল অঙ্কের লোকসান গুনে ২০১৬ সালের পর আমার প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান থেকে আর ছবি নির্মাণ করতে পারছি না। ছবি নির্মাণ না করলেও নিয়মিত অফিস ভাড়া, বিদ্যুৎ বিল, স্টাফদের বেতনসহ সমুদয় খরচ বহন করে যেতে হচ্ছে। এতে অবস্থা নাভিশ্বাসে উঠেছে। এ অবস্থা শুধু আমার একার নয়, সব প্রযোজকের। আমরা প্রযোজকরা আগে বলতাম ‘প্রযোজক বাঁচলে সিনেমা হল বাঁচবে’, এখন বলছি ‘সিনেমা হল বাঁচলে প্রযোজক বাঁচবে’। সরকারের কাছে বিষয়টি একধিকবার উত্থাপন করার পর সম্প্রতি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী সিনেমা হল বাঁচাতে ঋণ প্রদানের ঘোষণা দিয়েছেন। এখন প্রধানমন্ত্রীর কাছে আবেদন, প্রযোজকদের যদি চলচ্চিত্র নির্মাণের জন্য সহজ শর্তে ঋণ প্রদান করা হয়, তাহলে প্রযোজকরাও নিয়মিত মানসম্মত ছবি নির্মাণ করতে পারবেন এবং সিনেমা হলগুলোও পর্যাপ্ত ছবি পেয়ে তাদের ঋণ শোধ করতে পারবে। মানে নির্মাণ ও প্রদর্শনের ক্ষেত্রে ভারসাম্য ফিরবে। ঋণ গ্রহণের ক্ষেত্রে প্রযোজকরা তাদের টোটাল ডিজিটাল রাইটস ব্যাংকের কাছে মর্টগেজ রাখবে। পরবর্তীতে কোনো প্রযোজক যদি ঋণ শোধ করতে না পারে ব্যাংক তখন ওই প্রযোজকের ডিজিটাল রাইটস থেকে সহজেই ঋণের টাকা তুলে নিতে পারবে। সরকার যদি ঋণ দিয়ে চলচ্চিত্র নির্মাণের ক্ষেত্রে সহযোগিতা না করে তাহলে ছবির অভাবে আবার সিনেমা হল বন্ধ হবে এবং দেশে চলচ্চিত্র শিল্প বলে আর কিছুই থাকবে না। এসকে ফিল্মসের কর্ণধার শীর্ষ অভিনেতা ও প্রযোজক শাকিব খান বলেন, ‘চলচ্চিত্র প্রযোজকরা দীর্ঘদিন ধরে করুণ অবস্থা পার করছেন। পাইরেসি ও দর্শক খরা প্রযোজকদের পথে বসিয়ে ছেড়েছে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী চলচ্চিত্র শিল্পের উন্নয়নে সদা তৎপর। এ পর্যন্ত চলচ্চিত্রের জন্য নানা যুগান্তকারী পদক্ষেপ তিনি গ্রহণ করেছেন। সম্প্রতি তিনি সিনেমা হলের উন্নয়নে ঋণ প্রদানের ঘোষণা দিয়েছেন। এখন সিনেমা হল টিকিয়ে রাখতে ও বন্ধ সিনেমা হলগুলো পুনরায় চালু করতে দরকার পর্যাপ্ত মানসম্মত ছবি। আর এর জন্য কমপক্ষে গত ৫ বছর যেসব প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান নির্মাণে সক্রিয় ছিল তাদের যদি বছরে কমপক্ষে ১০০ কোটি টাকা করে দুবছরে ২০০ কোটি টাকার স্বল্প সুদ ও সহজ কিস্তিতে ঋণ দেওয়া হয়, তাহলে অবধারিতভাবে চলচ্চিত্র শিল্পের সুদিন ফিরবে। চলচ্চিত্রের মানুষ ও দর্শক স্বস্তি পাবে এবং দেশের প্রধান গণমাধ্যম চলচ্চিত্র শিল্প আবার বিদেশ থেকে বাংলাদেশের জন্য সুনাম বয়ে আনবে। সরকারের কাছে আবেদন প্রণোদনা বা অনুদান নয়, চলচ্চিত্র শিল্পকে বাঁচাতে চলচ্চিত্র নির্মাণের জন্য ঋণ দিন।

দেশ স্বাধীনের আগেই ঢাকার বিভিন্ন এলাকায় স্থাপিত হয় চলচ্চিত্র প্রযোজনা সংস্থার অফিস। বঙ্গবন্ধু এভিনিউ, তোপখানা রোড, নয়াপল্টন, কাকরাইল, গ্রিন রোড, সিদ্দিকবাজার, নওয়াবপুর, ওয়াইজঘাট, ইসলামপুর, গুলিস্তান, দিলকুশা, মতিঝিল, বিজয়নগর, ওয়ারী, পুরানা পল্টন, গুলশান, ধানমন্ডি, আরামবাগ, ফকিরাপুলসহ নানা স্থান প্রযোজনা সংস্থার অফিসে মুখর ছিল। ১৯৫৬ সালে এ দেশে প্রথম সবাক চলচ্চিত্র ‘মুখ ও মুখোশ’ নির্মাণ হলে স্থাপিত হয় প্রযোজনা সংস্থার অফিস। ইকবাল ফিল্মসের ব্যানারে ছবিটি নির্মাণ করেন আবদুল জব্বার খান। তখন এ সংস্থার অফিস স্থাপিত হয় ভিক্টোরিয়া পার্কে অবস্থিত প্রভেনশিয়াল বুক ডিপো ভবনের দ্বিতীয় তলায়। দেশ স্বাধীনের পর গুলিস্তানে গুলিস্তান সিনেমা হল ভবনে প্রযোজনা সংস্থার অফিসগুলো একত্রিত হয়ে গড়ে তোলে ফিল্মপাড়া। দুই হাজার সালের প্রথমদিকে গুলিস্তান সিনেমা হল ভেঙে ফেলা হলে প্রযোজনা সংস্থাগুলো কাকরাইলে চলে আসে। এখানে রাজমণি ভবন, ভূঁইয়া ম্যানশন, ফরিদপুর ম্যানশন, যমুনা ভবন, ইস্টার্ন কমার্শিয়াল ভবনে খোলা হয় প্রযোজনা সংস্থার অফিস। তখন থেকেই চলচ্চিত্রপাড়া হিসেবে খ্যাতি লাভ করে কাকরাইল। এ ফিল্মপাড়ায় শতাধিক চলচ্চিত্র প্রযোজনার অফিস এ শিল্পটিকে সরব করে রেখেছিল। ২০০৭ সালের পর থেকে নানা কারণে চলচ্চিত্র ব্যবসায় মন্দাভাব শুরু হলে ধীরে ধীরে প্রযোজনা সংস্থাগুলো বন্ধ করে দিয়ে অফিস গুটিয়ে নিতে শুরু করে প্রযোজকরা। চলচ্চিত্র প্রদর্শক সমিতির প্রধান উপদেষ্টা সুদীপ কুমার দাস উদ্বেগের সঙ্গে জানান, এ ফিল্মপাড়ায় বর্তমানে প্রযোজনা সংস্থার অফিস নেই বললেই চলে। কারণ চলচ্চিত্র নির্মাণই যদি না থাকে তাহলে অফিস ভাড়া, স্টাফ খরচসহ অন্যান্য লোকসান গুনে কীভাবে টিকিয়ে রাখা যাবে। যেগুলো আছে তাতে চলচ্চিত্রের কোনো কাজ নেই। বাধ্য হয়ে অন্য ব্যবসায় অফিসগুলো ব্যবহার করছেন সংশ্লিষ্ট প্রযোজকরা। সুদীপ কুমার দাসের ক্ষোভ, কাকরাইল ফিল্মপাড়ায় বর্তমানে ধুঁকে ধুঁকে টিকে আছে- আশীর্বাদ চলচ্চিত্র, এন এন ফিল্মস, বেনানা ফিল্মস, মালঞ্চ কথাচিত্র, জননী কথাচিত্র, টিওটি ফিল্মস, শাপলা মিডিয়া, কৃতাঞ্জলি চলচ্চিত্র এবং হার্টবিট প্রোডাকশন প্রভৃতি। এসব সংস্থা থেকেও অনেকদিন ধরে নিয়মিত চলচ্চিত্র নির্মাণ হয় না। কাকরাইলের বাইরে বিভিন্ন স্থানে হাতেগোনা কয়েকটি প্রযোজনা সংস্থার অফিস রয়েছে। যেমন- জাজ মাল্টিমিডিয়া, এসকে ফিল্মস, লাইভ টেকনোলজি ইত্যাদি। এগুলো থেকেও এখন আর নিয়মিত ছবি পাওয়া যায় না।

দীর্ঘদিন ধরে প্রযোজনায় অনিয়মিত রয়েছে বর্তমান সময়ের সবচেয়ে বড় প্রযোজনা সংস্থা জাজ মাল্টিমিডিয়া। হার্টবিট প্রোডাকশন হাউসের কর্ণধার তাপসী ফারুক ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, সিনেমা হলে পরিবেশের অভাব, সিনেমা হল হ্রাস, অপর্যাপ্ত সিনেপ্লেক্স এবং দর্শকগ্রহণযোগ্য নায়ক-নায়িকার অভাবে ছবি এখন আর ব্যবসাসফল হয় না। একমাত্র শাকিব খানকে নিয়ে ছবি নির্মাণ করলে সেই ছবি ব্যবসার মুখ দেখে। কিন্তু এ শীর্ষ অভিনেতাকে নিয়ে ছবি নির্মাণ করতে গেলে কমপক্ষে দুই থেকে আড়াই কোটি টাকা দরকার। সিনেমা হলের সংখ্যা এখন একশরও নিচে নেমে আসায় এ অর্থ ফেরত আনা সম্ভব নয়। আর কলকাতার ছবি এখানে একসঙ্গে মুক্তি দিতে না পারায় দর্শক তা দেখে না। ফলে কর্মহীন প্রযোজনা সংস্থার অফিস চালু রাখতে গেলে স্টাফদের বেতনসহ নানা ব্যয় নির্বাহ করা দুঃসাধ্য হয়ে পড়াটাই স্বাভাবিক। এতে প্রযোজনা সংস্থাগুলো এখন চরম অশনি সংকেতের কবলে পড়েছে। এ অচলাবস্থার উত্তরণে সরকারের কাছে প্রণোদনা বা অনুদান নয়, সহজ শর্তে ঋণ চাই। তাহলে ফের চলচ্চিত্র শিল্প চাঙ্গা হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
প্রকাশ্যে ‘হুমায়ূন সাগরে কিছুক্ষণ’
প্রকাশ্যে ‘হুমায়ূন সাগরে কিছুক্ষণ’
অপ্রতিরোধ্য দীপিকা
অপ্রতিরোধ্য দীপিকা
খায়রুনকে হত্যা করে নদীতে ভাসিয়ে দেয় ফজল
খায়রুনকে হত্যা করে নদীতে ভাসিয়ে দেয় ফজল
মামলার জালে শোবিজ তারকারা
মামলার জালে শোবিজ তারকারা
সর্বশেষ খবর
তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল

৫০ সেকেন্ড আগে | পরবাস

নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার
নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার

৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন
হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন

৩২ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু
নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি
শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব
খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন
ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : আমানউল্লাহ আমান
নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : আমানউল্লাহ আমান

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন
২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি
সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু হচ্ছে কাল, জেনে নিন নতুন নিয়ম
স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু হচ্ছে কাল, জেনে নিন নতুন নিয়ম

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শূন্যতা-পূর্ণতা
শূন্যতা-পূর্ণতা

সাহিত্য

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে
নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে

দেশগ্রাম

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুলপুরাণের জোছনা
ভুলপুরাণের জোছনা

সাহিত্য

তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির
সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির

দেশগ্রাম

শিলাকে বলছি
শিলাকে বলছি

সাহিত্য

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

যদি তুমি
যদি তুমি

সাহিত্য

ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু
ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু

প্রথম পৃষ্ঠা

হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন কাল
হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন কাল

দেশগ্রাম

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের চাওয়ায় ভুল ছিল
আমাদের চাওয়ায় ভুল ছিল

সাহিত্য

লেনদেন
লেনদেন

সাহিত্য

হেমন্তবন্দনা
হেমন্তবন্দনা

সাহিত্য

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ মিছিল
বিক্ষোভ মিছিল

পেছনের পৃষ্ঠা